Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Modi Anti-Terror Meet: সন্ত্রাসের প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রেই সমতুল প্রত্যাঘাত প্রয়োজন, বললেন মোদি

    Modi Anti-Terror Meet: সন্ত্রাসের প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রেই সমতুল প্রত্যাঘাত প্রয়োজন, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসের প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রেই সমতুল ক্রোধ ও প্রত্যাঘাত প্রয়োজন। নয়াদিল্লিতে (New Delhi) সন্ত্রাস বিরোধী এক কনফারেন্সে (Modi Anti-Terror Meet) যোগ দিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, বিভিন্ন আক্রমণের প্রতিক্রিয়ার তীব্রতা ঘটনাটি কোথায় ঘটল, তার ওপর ভিত্তি করে করা যায় না।

    সন্ত্রাসবাদ…

    সন্ত্রাসবাদ (Terrorism) যে এই মুহুর্তে গোটা বিশ্বের কাছেই মাথাব্যথার কারণ, তা নানা সময় বারংবার মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিনও সন্ত্রাসবাদের বিপদ সম্পর্কে ফের একবার অবহিত করিয়ে দেন তিনি। সন্ত্রাসবাদের বলির ক্ষতি যে অপূরণীয়, এদিন তাও একবার মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, একটা আঘাতও যে অনেক বেশি, তা আমরা মনে করি। যদি একটা প্রাণও বলি হয়, তা অনেক বেশি। তিনি বলেন, তাই আমরা ততক্ষণ পর্যন্ত বিশ্রাম নেব না, যতক্ষণ না সন্ত্রাসবাদের মূলোৎপাটন হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাৎপর্যপূর্ণভাবে এই কনফারেন্স হচ্ছে ভারতে। তিনি বলেন, গোটা বিশ্ব যখন সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে উদাসীন ছিল, তারও ঢের বেশি আগে থেকে আমাদের দেশ সন্ত্রাসের মুখোমুখি হয়েছে। মোদি বলেন, দশকের পর দশক ধরে নানা আকারে ভারতে আঘাত হানার চেষ্টা হয়েছে। যদিও আমরা সাহসের সঙ্গে লড়াই করেছি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে ‘হাইব্রিড’ সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে বিহার, উত্তরপ্রদেশের মৌলবীরা?

    এদিনের অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের আঘাত হানতে হবে সন্ত্রাসে অর্থায়নের মূলে। তিনি বলেন, যে জায়গাটা সব সময় হুমকির, সেখানে কেউ চিরকাল থাকতে চাইবে না। এবং সেই কারণে এই সমস্ত মানুষের জীবিকা চুরি যাচ্ছে। তাই আমাদের সর্বাগ্রে প্রয়োজন সন্ত্রাসে অর্থায়নের মূলে কুঠারাঘাত করা।

    তিনি বলেন, আজকের বিশ্বে কাউকে আলাদা করে সন্ত্রাসবাদের বিপদ সম্পর্কে মনে করিয়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। কিন্তু এখনও কোনও কোনও সার্কেলে সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে ভুল ধারণা পোষণ করা হচ্ছে। এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসের প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রেই সমতুল ক্রোধ ও প্রত্যাঘাত প্রয়োজন। বিভিন্ন আক্রমণের প্রতিক্রিয়ার তীব্রতা ঘটনাটি কোথায় ঘটল, তার ওপর ভিত্তি করে করা যায় না। সন্ত্রাসবাদ মানবতা, স্বাধীনতা এবং সভ্যতার ওপর আঘাত, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: ‘আমি প্রতিদিন ২-৩ কিলো গালি খাই, কিন্তু…’, তেলঙ্গানায় কাকে হুঁশিয়ারি দিলেন মোদি?

    PM Modi: ‘আমি প্রতিদিন ২-৩ কিলো গালি খাই, কিন্তু…’, তেলঙ্গানায় কাকে হুঁশিয়ারি দিলেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমি প্রতিদিন দু তিন কিলো করে গালি খাই। এটাই আমার শরীরে পুষ্টির কাজ করে। তেলঙ্গানার (Telangana) এক জনসভায় এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর নাম না নিয়েও সরকারের প্রধান কাজ কী, তাও জানালেন মোদি। বললেন, রাজ্যের প্রয়োজন এমন এক সরকারের যাদের কাছে পরিবার নয়, রাজ্যই প্রথম গুরুত্ব পাবে।

    মুখ্যমন্ত্রীর নাম না করেই…

    আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Election) রয়েছে তেলঙ্গানায়। এদিনের সভায় সেদিকে লক্ষ্য রেখে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নাম না করেই তাঁকে একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তাঁর বিরুদ্ধে এনেছেন দুর্নীতি ও পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ। সেই প্রসঙ্গেই আসে গালাগালির প্রসঙ্গও। মোদি বলেন, আমি ক্লান্ত হই না। কারণ প্রতিদিন ২-৩ কিলো গালি দেওয়া হয় আমাকে…ঈশ্বরের আশীর্বাদে সেটা আমার শরীরে গিয়ে পুষ্টির কাজ করে। এটাকে আমি সদর্থক দৃষ্টিতেই দেখি। তাঁকে গালি দিলেও, তাতে যে তাঁর কিছু এসে যায় না, এদিন তাও বুঝিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে তেলঙ্গানাবাসীকে যেন গালাগালি না দেওয়া হয়, সেই হুঁশিয়ারিও দেন মোদি। বলেন, মোদিকে গালাগালি দিন, বিজেপিকে গালাগালি দিন…কিন্তু তেলঙ্গানার মানুষকে গালাগালি দেবেন না। যদি দেন, তার জন্য চড়া মূল্য চোকাতে হবে।

    আরও পড়ুন: বালিতে গিয়ে সুনক, মাক্রঁর সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি, কেন জানেন?

    দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে মোদি (PM Modi) বলেন, আমি আপনাদের ব্যক্তিগতভাবে অনুরোধ করছি। কিছু মানুষ বেপরোয়া হয়ে, ভয়ে এবং সন্দেহের বশে মোদিকে গালাগালি দেবেন। আমি আপনাদের অনুরোধ করছি, বিরোধীদের পাতা সেই ফাঁদে পা দেবেন না। তাঁকে যে দীর্ঘদিন ধরে গালাগালি শুনতে হচ্ছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, ২০-২২ বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন রকমের গালাগালি আমাকে দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, গালাগালির ডিক্সেনারি বানাতে গিয়ে দীর্ঘ সময় ব্যয় করেছেন তাঁরা। তাঁরা এটা করছেন, কারণ তাঁদের আর দেওয়ার কিছু নেই। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আপনাদের কাছে আবেদন করছি, গালাগালি দিলে হেসে উড়িয়ে দিন, রিলাক্স করুন, মনের সুখে চা খান। কারণ জেনে রাখুন, আগামী সকালে পদ্ম ফুটবেই।

    তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর কুসংস্কার নিয়েও কটাক্ষ করেন মোদি (PM Modi)। বলেন, তেলঙ্গানা হল দেশের তথ্য প্রযুক্তির কেন্দ্র। কিন্তু আধুনিক শহরে কুসংস্কারকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, যা দুঃখজনক। তিনি বলেন, তেলঙ্গানাকে যদি এগোতেই হয়, তাহলে আগে কুসংস্কার থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে দাবি শুভেন্দু অধিকারীর, হাইকোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    Suvendu Adhikari: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে দাবি শুভেন্দু অধিকারীর, হাইকোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পেও দুর্নীতি! এমন অভিযোগ আগেই করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আর এবারে ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ১০০ দিনের কাজে রাজ্য সরকার কারচুপি করে টাকা নয়ছয় করেছে, এমনটা অভিযোগ এনে আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে চিঠি লিখেছিলেন তিনি। আর এবারে সরাসরি কলকাতা হাইকোর্টে পৌঁছে গিয়েছেন ও রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের টাকা তছরুপ করার অভিযোগ এনে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছেন শুভেন্দু অধিকারী।

    ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে দুর্নীতি

    রাজ্যে ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে, এমন অভিযোগ আগেই উঠেছিল। আর এই নিয়ে অনেক সমালোচনারও সৃষ্টি হয়েছিল। আর এই নিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বারবার সরব হয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি দাবি করেছেন যে, ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের জন্য কেন্দ্র থেকে যে টাকা রাজ্য সরকারকে দেওয়া হয়, সেই টাকা নিয়ে নয়ছয় করেছে রাজ্য সরকার। কোনও কাজ না দিয়েই অন্য জায়গায় টাকা খরচ করার পর দুর্নীতি লুকোতে মানুষকে ভুল শংসাপত্র দিয়েছে মমতা ব্যানার্জির সরকার। আর এমনটাই জানানো হয়েছে নরেন্দ্র মোদিকে পাঠানো চিঠিতে।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে কুরুচিকর মন্তব্যের জের, প্রতিবাদে পথে জনজাতি সমাজ

    জনস্বার্থ মামলা দায়ের

    এই ইস্যুতে এবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের ডিভিশন বেঞ্চে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করলেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। তাঁর অভিযোগ, তথ্যে কারচুপি করা হচ্ছে। টেন্ডার না হওয়া তথ্য তুলে ধরে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এলাকায় প্রকৃত জনসংখ্যার থেকে বেশি সংখ্যক জব কার্ড হোল্ডার রয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি।

    তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে দেওয়ার আর্জি

    মামলা দায়ের করার পাশাপাশি বিষয়টির তদন্তভার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই-এর হাতে তুলে দেওয়ার জন্য আদালতের কাছে আর্জিও করেছেন তিনি (Suvendu Adhikari)। সূত্রের খবর অনুযায়ী, চলতি সপ্তাহেই প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হবে বলে সম্ভাবনা রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টে ধাক্কা রাজ্য প্রশাসনের! শুভেন্দুকে সভার অনুমতি আদালতের 

  • Demonetisation: নোটবন্দির সিদ্ধান্ত সুবিবেচনা প্রসূত, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    Demonetisation: নোটবন্দির সিদ্ধান্ত সুবিবেচনা প্রসূত, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৬ সালের নোটবন্দির (Demonetisation) সিদ্ধান্ত সুবিবেচনা প্রসূত। এটি একটি বড় পরিকল্পনার অংশ। জাল নোট, কালো টাকা (Black Money), কর ফাঁকি এবং সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন রুখতে করা হয়েছিল নোটবন্দি। সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) জানাল কেন্দ্র।

    নোটবন্দি…

    ২০১৬ সালে নোটবন্দির (Demonetisation) সিদ্ধান্ত নেয় নরেন্দ্র মোদির সরকার। কেন্দ্রের ওই সিদ্ধান্তের জেরে বাতিল হয়েছিল দেশের সমস্ত ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট। নোটবন্দির জেরে এটিএম, ব্যাঙ্কে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোগান্তির শিকার হন রাজ্যবাসীর একটা বড় অংশ। সমস্যায় পড়েন বহু সাধারণ মানুষ। এটিএম, ব্যাঙ্কের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে গিয়ে অসুস্থতার জেরে কয়েকজনের মৃত্যু হয় বলেও অভিযোগ উঠেছিল। কালো টাকা উদ্ধারের জন্যই এই সিদ্ধান্ত বলে তখন সাফাই দেওয়া হয়েছিল কেন্দ্রর তরফে। নোটবন্দির (Demonetisation) জেরে কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করেছিলেন বিরোধীরাও। নোটবন্দির সিদ্ধান্ত দেশের সব চেয়ে বড় অপরাধ বলে দাবি করেছিলেন তাঁরা। কেন্দ্রের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয় ৫৮টি মামলা। ২০১৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি টিএস ঠাকুর এই মামলাগুলিকে পাঠিয়েছিলেন সাংবিধানিক বেঞ্চে।

    আরও পড়ুন: ‘… আমাদের মনোভাব বদলানো প্রয়োজন’, প্রধান বিচারপতি কেন বললেন একথা, জানেন?

    ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর, কেন্দ্রীয় সরকার পুরনো ৫০০ ও ১০০০ টাকার সমস্ত নোট বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তার বিরুদ্ধে আদালতে দায়ের হওয়া একাধিক মামলার একত্রে শুনানি চলছিল। তাতে নোটবন্দির (Demonetisation) পক্ষে যুক্তি দিতে গিয়ে কেন্দ্র সুপ্রিম কোর্টকে জানিয়েছে, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে অত্যন্ত সচেতনভাবেই। তারা এও জানিয়েছিল, এনিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনাও হয়েছিল। নোটবন্দি হওয়ার আগে এ ব্যাপারে নানা প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছিল। সিদ্ধান্তের স্বপক্ষে যুক্তি দিতে গিয়ে কেন্দ্র জানায়, নোটবন্দির এই সিদ্ধান্ত একটি বৃহত্তর পরিকল্পনার অঙ্গ। জাল নোট, কালো টাকা, কর ফাঁকি এবং সন্ত্রাসবাদে অর্থ মদত রুখতে করা হয়েছিল নোটবন্দি। এদিন যে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হয়েছে, সেই বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি এসএ নাজির, বিআর গাভাই, এএস বোপোন্না, ভি রামসুব্রহ্মনিয়ম এবং বিভি নাগারাথনা। ২৪ নভেম্বর ফের শুনানি হবে এই মামলার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Modi at Tech Summit: দারিদ্রের বিরুদ্ধে প্রযুক্তিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে ভারত, প্রযুক্তি সম্মেলনে বললেন মোদি

    Modi at Tech Summit: দারিদ্রের বিরুদ্ধে প্রযুক্তিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে ভারত, প্রযুক্তি সম্মেলনে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রযুক্তিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ভারত। বেঙ্গালুরুতে অনুষ্ঠিত প্রযুক্তি সম্মেলনে (Modi at Tech Summit) এমনটাই বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বুধবার এক ভিডিও বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের তরুণ প্রজন্ম প্রযুক্তি ও প্রতিভার বিশ্বায়নকে নিশ্চিত করেছে। কীভাবে প্রযুক্তিকে গণতান্ত্রিক করতে হয় তা ভারত দেখিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, প্রযুক্তির মাধ্যমে আমরা দেশের পরিকাঠামোগত উন্নয়নও করেছি।”

    আরও পড়ুন: কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষার শূন্যপদে নিয়োগে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল হাইকোর্ট

    বেঙ্গালুরু টেক সামিটে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “উদ্ভাবন গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু একীকরণের সম্ভব হলে, তা একটি প্রধান শক্তি হয়ে ওঠে। মোদির কথায়, ভারতের উদ্ভাবন সূচকে বেঙ্গালুরু এক নম্বরে। বেঙ্গালুরু প্রযুক্তির আবাসস্থল। এটি একটি উদ্ভাবনী শহর। এই বছর বিশ্বব্যাপী উদ্ভাবন সূচকে ভারত ৪০ তম স্থানে উঠে এসেছে। ২০১৫ সালে আমরা ৮১ তম স্থানে ছিলাম। ভারত ৮১,০০০ স্টার্টআপের আঁতুড় ঘর। ভারতে ইউনিকর্ন স্টার্টআপের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে, আমরা এখন  এ বিষয়ে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম। আপনাদের বিনিয়োগ ও আমাদের উদ্ভাবন বিস্ময়কর কাজ করতে পারে। আমি আপনাদের সকলকে আমাদের সঙ্গে কাজ করার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।”

    আর কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন কীভাবে প্রযুক্তি ভারতে করোনা মোকাবিলায় সাহায্য করেছে। জন ধন যোজনা, আধার, ভারত সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পে প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়েছে। দেশে মোবাইল ও ডেটা বিপ্লবের প্রসঙ্গও উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “গত ৮ বছরে ব্রডব্যান্ড সংযোগ ৬ কোটি থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৮১ কোটিতে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে, স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৫ কোটি থেকে বেড়ে ৭৫ কোটি হয়েছে। শহরগুলির তুলনায় দেশের গ্রামাঞ্চলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। এইভাবে এক নতুন জনগোষ্ঠী প্রযুক্তির হাত ধরে তথ্যের দোরগোড়ায় পৌঁছে গিয়েছে।” এই ঘটনাকে প্রযুক্তি ক্ষেত্রে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা বলে অভিহিত করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “মানুষের হাতের স্পর্শে কীভাবে প্রযুক্তির প্রসার ঘটতে পারে, তা করে দেখিয়েছে আমাদের দেশ।”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জন ধন যোজনা, আধার মোবাইল- এর মাধ্যমে দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন ঘটেছে। এই ব্যবস্থায় গ্রহীতাদের নিজস্ব ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সরাসরি টাকা ট্রান্সফার সুনিশ্চিত করা হয়েছে। প্রযুক্তির হাত ধরে ছোটখাটো ব্যবসায়িক উদ্যোগগুলিও এখন বাণিজ্যিক দিক থেকে লাভবান হয়ে উঠছে। সরকারের এই সমস্ত প্রচেষ্টার ফলে দেশে দুর্নীতিও অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে। বিভিন্ন প্রকল্প ও কর্মসূচির মধ্যে যাতে স্বচ্ছতা বজায় থাকে তা সুনিশ্চিত করতে অনলাইন টেন্ডার পদ্ধতিও চালু করা হয়েছে।”    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

      

  • G20:  ৪৫ ঘণ্টার ঝোড়ো সফর! জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে আজ ইন্দোনেশিয়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    G20: ৪৫ ঘণ্টার ঝোড়ো সফর! জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে আজ ইন্দোনেশিয়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডোর আমন্ত্রণে  সোমবার (১৪ নভেম্বর) ১৭তম জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G-20 Summit) যোগ দিতে বালির উদ্দেশে রওনা হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)।  আগামী বছরে ভারতই জি২০ গোষ্ঠীর সভাপতিত্ব করবে। আসন্ন সম্মেলনের সমাপ্তি অধিবেশনে,উইডোডো প্রতীকীভাবে জি২০-র সভাপতিত্ব হস্তান্তর করবেন প্রধানমন্ত্রীর হাতে। ১৬ নভেম্বর দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী। 

    বৈঠকে আলোচনার বিষয়

    ইন্দোনেশিয়ার বালিতে বসছে জি ২০ শীর্ষ বৈঠকে খাদ্য ও শক্তি নিরাপত্তা, ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশন এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তিনটি সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, এমনটাই জানিয়েছেন বিদেশ সচিব বিনয় কাটরা। এবারের জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের থিম হল ‘রিকভার টুগেদার, রিকভার স্ট্রঙ্গার’ অর্থাৎ, ‘একসঙ্গে পুনরুদ্ধার, শক্তিশালী পুনরুদ্ধার’। এই বিষয়ে বিস্তৃত আলোচনা করবেন সদস্য ও অতিথি দেশের নেতারা। এই থিমের আওতায় তিনটি কার্য অধিবেশন খাদ্য ও জ্বালানি, নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য এবং ডিজিটাল রূপান্তর নিয়ে  বৈঠকে যোগ দেবেন মোদি।  আলোচনা হবে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ ও বিশ্বে তার প্রভাব নিয়েও। জি-২০ সম্মেলনের সদস্য দেশগুলি হল ভারত, আমেরিকা, রাশিয়া, জার্মানি, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মেক্সিকো, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন।

    অন্য নেতাদের সঙ্গে বৈঠক

     জি-২০-এর প্রধান তিনটি বৈঠক ছাড়াও ৪৫ ঘণ্টার ঝোড়ো সফরে অন্তত ১০ জন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা সারবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আরও ২০টি কর্মসূচি রয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী। বালির শীর্ষ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন,আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁ, জার্মান চ্যান্সেলার শোলজ এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। বিশেষ কারণে এই সম্মেলনে যোগ দিতে পারবেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তাঁর পরিবর্তে রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সার্গেই লাভরভ যোগ দেবেন বলে জানা গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে সাক্ষাত হওয়ার কথা রয়েছে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁ এবং ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী তথা ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনকের। তবে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে এখনও পর্যন্ত বৈঠকের কোনও খবর নেই।

    আরও পড়ুন: বালিতে গিয়ে সুনক, মাক্রঁর সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি, কেন জানেন?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Modi Rishi Meet: মোদি-ঋষি সাক্ষাৎ, তারপরই ভিসা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

    Modi Rishi Meet: মোদি-ঋষি সাক্ষাৎ, তারপরই ভিসা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি ২০ সম্মেলনে (G 20 Summit) গিয়ে ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) পার্শ্ববৈঠক করেছিলেন কয়েকজন রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে। মঙ্গলবার ওই সম্মেলনের ফাঁকে তিনি বৈঠক করেন ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনকের (Narendra Modi Rishi Sunak Meet) সঙ্গে। এরই কয়েক ঘণ্টা পরে ঋষি (Rishi Sunak) নিলেন এমন এক সিদ্ধান্ত, যার জেরে হাসি ফুটবে কয়েক হাজার ভারতীয়ের মুখে। এদিনই ব্রিটিশ সরকার জানিয়ে দিয়েছে, ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী ৩ হাজার ভারতীয় পেশাদারকে প্রতি বছর ভিসা দেবে ব্রিটেন।

    কী জানাল ব্রিটিশ সরকার? 

    ব্রিটিশ সরকার জানায়, ভারতই প্রথম ভিসা ন্যাশনাল কান্ট্রি, যারা এই স্কিম থেকে উপকৃত হবে। ব্রিটেনের ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে অফিস সে দেশের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের (Rishi Sunak)। এই অফিসের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত-ব্রিটেন অভিবাসন নীতিকে আরও পোক্ত করতে গত বছর যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, তার ভিত্তিতেই এই ভিসা অনুমোদনের সিদ্ধান্ত।

    ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়েও মঙ্গলবার মন্তব্য করেন ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী। ঋষি সুনক (Rishi Sunak) বলেন, ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি তাড়াতাড়ি করতে গিয়ে চুক্তির মান নিয়ে কোনও আপস করা হবে না। প্রসঙ্গত, চলতি বছরই দিওয়ালির সময় ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে স্বাক্ষর হওয়ার কথা ছিল মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি। তবে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদ নিয়ে টালমাটালের জেরে শেষ পর্যন্ত আর স্বাক্ষরিত হয়নি ওই চুক্তি। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন বরিস জনসন। প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হন লিজ ট্রাস। ওই পদে তিনি ছিলেন মাত্র ৪৪ দিন। তার পর ইস্তফা দেন তিনিও। এই সব কারণে স্বাক্ষরিত হয়নি ভারত ব্রিটেন মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি। ট্রাসের পরে প্রধানমন্ত্রী হন ঋষি সুনক। তার পর ফের গতি পেয়েছে এই চুক্তির বিষয়টি। দুই দেশই চুক্তির চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করতে আলোচনা করছে বলে সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    ভিসা নিয়ে ব্রিটেনের সিদ্ধান্তের কথা ট্যুইট করে জানিয়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর অফিস। তাতে লেখা হয়েছে, আজ ব্রিটেন-ভারত ইয়ং প্রফেশনালস স্কিম কমফার্মড করা হল। ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী ডিগ্রি এডুকেটেড ভারতীয় নাগরিকরা দু বছর পর্যন্ত ব্রিটেনে বসবাস করতে আসতে পারবেন এবং কাজ করতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20 Summit: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    G20 Summit: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীর জন্য খাদ্য নিরাপত্তা এবং সেজন্য সারের জোগান নিশ্চিত রাখা যে তাঁর অগ্রাধিকারের তালিকায় জি ২০ (G20 Summit) সম্মেলনে তা জানিয়ে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার এ নিয়ে একটি ট্যুইটও করেন প্রধানমন্ত্রী। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, আজ সকালে জি-২০ সম্মেলনে খাদ্য এবং জ্বালানি নিরাপত্তা নিয়ে বক্তব্য রাখলাম। আমাদের দেশবাসীর জন্য খাদ্য নিরাপত্তা বজায় রাখতে ভারতের চেষ্টার কথাও তুলে ধরলাম। এটাও বললাম, এসব জিনিসের পর্যাপ্ত জোগানের ধারা বজায় রাখাও জরুরি কারণ যেখানে খাদ্য এবং রাসায়নিক সারের বিষয়টি জড়িত।

    আলোচনার বিষয়বস্তু…

    সোমবার সকালেই জি ২০ (G20 Summit) সম্মেলনে যোগ দিতে তিনদিনের ইন্দোনেশিয়া সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হচ্ছে ওই সম্মেলন। সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও উপস্থিত রয়েছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ ও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। বিশেষ কারণে এই সম্মেলনে যোগ দিতে পারেননি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তাঁর বদলে এই সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী সার্গেই লাভরভ। সম্মেলন চলবে দুদিন ধরে। ১৫ ও ১৬ নভেম্বর হওয়া এই সম্মেলনে (G20 Summit) আলোচনা হবে মূলত খাদ্য ও শক্তি সুরক্ষা, স্বাস্থ্য এবং ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশন নিয়ে। বৈশ্বিক অর্থনীতি, কৃষিকাজ, আবহাওয়া এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়েও আলোচনা হবে।

    আরও পড়ুন: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

    এদিন বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান কীভাবে ভারত দেশের ১.৩ বিলিয়ন নাগরিকের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। তিনি এও জানান, করোনা অতিমারির সময় ভারত বিভিন্ন দেশের প্রয়োজনে খাদ্য সরবরাহ করেছে। বর্তমানে সারের জোগান কম হওয়ায় খাদ্য নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে বলেও তাঁর ভাষণে উল্লেখ করেন মোদি। তিনি বলেন, আজ রায়াসনিক সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান। এর সমাধানের পথ বিশ্বের কাছে থাকবে না। তিনি বলেন, আমাদের উচিত একটি মিউচুয়াল এগ্রিমেন্ট গড়ে তোলা, যাতে করে খাবার এবং সারের জোগান অব্যাহত থাকে। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের (India) চাহিদার অর্ধেক বিদ্যুৎ রিনিউয়েবল উৎস থেকে আসবে বলেও দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20 Summit: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

    G20 Summit: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ার বালিতে শুরু হল জি-২০ বৈঠক। গতকালই জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে বালিতে পা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি জোকো উইডোডো তাঁকে সম্মেলন স্থলে আমন্ত্রণ জানান। সম্মেলনের ফাঁকেই তাঁকে দেখে এগিয়ে যান আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গলা মেলান বন্ধু ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ।

    মোদি-বাইডেন মুখোমুখি

    বৈঠকের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে দেখে এগিয়ে আসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তাঁদের দুজনের মধ্যে ক্ষণিক আলাপচারিতা হয়। সৌহার্দ্য বিনিময় করেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। এর আগে গতকালই চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দেখা করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে। দুজনের মধ্যে তাইওয়ান প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা হয় বলে খবর।

    মাক্রঁ-মোদি সাক্ষাত

    জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁর সঙ্গে দেখা হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। দুজনের মধ্যেই কিছুক্ষণ কথা হয়। তবে কী নিয়ে কথা হয়েছে তা বিস্তারিত জানা যায়নি।  বালিতে জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে চিনের রাষ্ট্রনেতা শি জিনপিংয়ের সঙ্গেও বৈঠক করেন মাক্রঁ। প্যারিস ও বেজিংকে ইউক্রেনের যুদ্ধের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ম্যাক্রঁ।

    বৈঠকে কী বললেন মোদি

    এদিন বৈঠকে মোদি বলেন, “ভারত বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনৈতিক শক্তি। আমরা অবশ্যই জ্বালানি সরবরাহের ক্ষেত্রে কোনও বিধিনিষেধ আরোপ  করব না। আমাদের জ্বালানির বাজারে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হবে। ভারত পরিচ্ছন্ন শক্তি এবং পরিবেশের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” যুদ্ধ- হিংসার পথ ত্যাগ করে শান্তিই শ্রেয় বলে দাবি করেন মোদি।

    তিনি বলেন, ” দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে বিশ্বের সর্বনাশ হয়েছিল। এরপর ওই সময়ের নেতারা শান্তির পথে চলার প্রাণপণ চেষ্টা চালান। এবার আমাদের পালা। কোভিড পরবর্তী সময়ের জন্য একটি নতুন বিশ্বব্যবস্থা তৈরির দায়িত্ব আমাদের কাঁধে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Rajiv Kumar: ‘এক জাতি, এক ভোটে’র সিদ্ধান্ত নিতে হবে আইনসভাকে, জানালেন রাজীব কুমার

    Rajiv Kumar: ‘এক জাতি, এক ভোটে’র সিদ্ধান্ত নিতে হবে আইনসভাকে, জানালেন রাজীব কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘এক জাতি, এক ভোটে’র (One Nation One Election) সিদ্ধান্ত নিতে হবে দেশের আইনসভাকে। বুধবার একথা জানালেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)। তিনি এও জানান, আইনসভায় এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়ে গেলে কমিশন প্রশাসনিকভাবে সিদ্ধান্ত রূপায়ন করতে পারে।

    কী বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী?

    ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পরেই ‘এক জাতি, এক ভোটে’র পক্ষে সওয়াল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করে বিজেপির (BJP) একাধিক নেতা-মন্ত্রীও ‘এক জাতি, এক ভোটে’র পক্ষে সওয়াল করেন। ‘এক জাতি, এক ভোট’ নীতির কথা প্রথম বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরে ল’ কমিশনকে চিঠি লিখে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, তিনি এই নীতির পক্ষে।

    প্রধানমন্ত্রীর যুক্তি ছিল, কয়েক মাস পর পর নির্বাচন চলে আসে। এর প্রভাব পড়ে উন্নয়নমূলক কাজের অগ্রগতিতে। তাঁর প্রস্তাব ছিল, লোকসভা, বিধানসভা এবং পঞ্চায়েত নির্বাচনে একটিই ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হোক। আলাদা আলাদ তালিকা তৈরি করতে জনগণের টাকার অপচয় বলেও দাবি তাঁর।

    প্রধানমন্ত্রী তথা বিজেপির এই প্রস্তাবের তুমুল বিরোধিতা করেছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবার এক কদম এগিয়ে বলেন, এত বড় দেশে একই সঙ্গে কেন্দ্র ও রাজ্য দু জায়গায় নির্বাচন করা বাস্তবসম্মত প্রস্তাব নয়। তিনি বলেছিলেন, আমি নির্বাচনে খরচ কমানোর ব্যাপারে সহমত। ‘এক জাতি, এক  ভোট’ প্রক্রিয়াটি সমস্ত রাজ্যের নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে। কিন্তু যদি এটা হল, আর কেন্দ্রের সরকার পড়ে যায়, তাহলে কি আগামিকাল ফের একটা রাজ্য ও কেন্দ্রের নির্বাচন হবে?

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে জঙ্গি মডিউলের পর্দাফাঁস, বিপুল অস্ত্র সহ ধৃত ৩ জইশ জঙ্গি

    তবে আইনসভা সিদ্ধান্ত নিলে রূপায়ণ করা যেতে পারে ‘এক জাতি, এক ভোট’ নীতি। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার  রাজীব কুমার (Rajiv Kumar) বলেন, এই কর্মযজ্ঞ সামলাতে অনেক কিছুই প্রয়োজন। অনেক সমস্যাও আছে। তবে এখন দেশে চলছে আইনের শাসন। তাই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আইনসভাকেই। আইনসভা সিদ্ধান্ত নিলে কমিশন তা রূপায়ণ করতে প্রস্তুত বলেও জানান তিনি। ভূতপূর্ব মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুশীল চন্দ্র সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বলেছিলেন, ‘এক জাতি, এক ভোট’ উত্তম প্রস্তাব। তবে এজন্য সংবিধান সংশোধন করতে হবে। এই সিদ্ধান্ত নিতে হবে সংসদে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

LinkedIn
Share