Tag: NDA

NDA

  • PM Modi: “বিরোধীদের প্ররোচনায় পা দেবেন না”, এনডিএর সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বার্তা মোদির

    PM Modi: “বিরোধীদের প্ররোচনায় পা দেবেন না”, এনডিএর সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিরোধীরা হতাশাগ্রস্ত। তাঁরা আপনাদের ফাঁদে ফেলতে চাইবে। কিন্তু কোনও অবস্থায়ই বিরোধীদের প্ররোচনায় পা দেওয়া যাবে না।” বুধবার এনডিএর (NDA) সদস্য দলগুলির সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বসে সাফ জানিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। লোকসভা নির্বাচনের আগে বিতর্কিত বিষয় ও মন্তব্য থেকে তাঁদের দূরে থাকার পরামর্শও দেন প্রধানমন্ত্রী।

    সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী

    লোকসভা নির্বাচনে গতবারের চেয়েও বেশি আসন পেয়ে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে বিজেপি। তাই এনডিএর সদস্য ১১টি দলের সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন তিনি। লোকসভা ও রাজ্যসভা মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করবেন ৪৩০ জন সাংসদের সঙ্গে। প্রথম বৈঠকটি হয়েছে ৩১ জুলাই। চলবে ১০ অগাস্ট পর্যন্ত। প্রথম দিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাংলা, ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ডের সাংসদরা। আর বুধবারের বৈঠকে (PM Modi) উপস্থিত ছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গনা, তামিলনাড়ু, কর্নাটক, কেরালা, পুদুচেরি, আন্দামান ও নিকোবরের সাংসদরা।

    বিদ্বেষমূলক মন্তব্যের অভিযোগ

    গত কয়েক বছরে বিজেপির কয়েকজন নেতা-মন্ত্রীর বিরুদ্ধে প্ররোচনা ও বিদ্বেষমূলক মন্তব্যের অভিযোগ উঠেছে। তার জেরে বিপাকে পড়তে হয়েছে দলকে। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে, তাই আগেভাগে সাংসদদের সতর্ক করে দিলেন মোদি। বিজেপি এবং এনডিএর সদস্য দলগুলির সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বসে প্রচারের সুরও বেঁধে দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। প্রথম দিনের বৈঠকেই তিনি সাংসদদের জানিয়েছিলেন, কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা রদ কিংবা রাম জন্মভূমির মতো জাতীয় বিষয় নিয়ে প্রচার করতে হবে না। প্রচারের মূল সুর হবে জনগণের মানোন্নয়নে বিভিন্ন রাজ্যে মোদি সরকার কী কী কাজ করেছে, তার ফিরিস্তি। এর পাশাপাশি করতে হবে বিরোধীদের শানিত আক্রমণ। বিজেপি বিরোধী ২৬ দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’র বিরুদ্ধে প্রচারের হাতিয়ার কী হবে, তাও বলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: “সংখ্যালঘুরা তৃণমূলের পাশে নেই, তাই ইমাম ভাতা বাড়াতে পারেন মমতা”, তোপ শুভেন্দুর

    প্রথম বৈঠকে তিন তালাক বাতিলের প্রসঙ্গটিকে প্রচারের হাতিয়ার করতে বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। পরের বৈঠক হয়েছে ১ অগাস্ট। এই বৈঠকে ‘ইন্ডিয়া’র মোকাবিলায় ইউপিএ সরকারের আমলের দুর্নীতিগুলিকে হাতিয়ার করার পরামর্শ দিয়েছিলেন মোদি। এর পরের বৈঠক হবে ৮ অগাস্ট। সেদিন উপস্থিত থাকবেন মহারাষ্ট্র, রাজস্থান ও গোয়ার ৭৬ জন সাংসদ। তার পরের দু দিন প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করবেন গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, দমন-দিউ এবং উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির সাংসদদের সঙ্গে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: লোকসভা ভোটের রণনীতি স্থির করতে সোমবার থেকে এনডিএ সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে মোদি

    PM Modi: লোকসভা ভোটের রণনীতি স্থির করতে সোমবার থেকে এনডিএ সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। এই লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পরাস্ত করতে উঠেপড়ে লেগেছেন বিরোধীরা। বেঙ্গালুরুতে কংগ্রেস সহ বিজেপি বিরোধী ২৬টি দল গঠন করেছে ‘ইন্ডিয়া’। বিরোধীদের এই জোটকে অবশ্য পাত্তা দিচ্ছে না বিজেপি। আগামী লোকসভা নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও। লোকসভা নির্বাচনে এবার আগের বারের চেয়েও বেশি আসন নিয়ে সংসদে ফিরতে চাইছে গেরুয়া শিবির। সেই কারণে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএতে থাকা বিভিন্ন দলের সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    দুই পর্বে বৈঠক 

    লোকসভা নির্বাচনের রণকৌশল স্থির করতে সহযোগী দলগুলির সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তিনি। বৈঠক শুরু হবে ৩১ জুলাই। চলবে অগাস্টের ১০ তারিখ পর্যন্ত। প্রতিদিন দুটি পর্যায়ে হবে বৈঠক। প্রথমটি শুরু হবে সাড়ে ৬টায়। পরেরটি সাড়ে ৭টায়। জানা গিয়েছে, প্রথম দিন প্রথম পর্যায়ের বৈঠকটি হবে উত্তর প্রদেশের সাংসদদের নিয়ে। এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন পশ্চিম উত্তর প্রদেশ, ব্রজ, কানপুর এবং বুন্দেলখণ্ডের সাংসদরা। উপস্থিত থাকবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং নীতিন গডকড়িও। বৈঠক সঞ্চালনা করবেন সঞ্জীব বালিয়ান ও বিএল ভার্মা। ওই দিনই দ্বিতীয় পর্বে যে বৈঠকটি হবে তাতে যোগ দেবেন পশ্চিমবাংলা, ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশার সাংসদরা। এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। সঞ্চালনায় ধর্মেন্দ্র প্রধান ও শান্তনু ঠাকুর।

    থাকবেন শাহ, রাজনাথ 

    সব মিলিয়ে এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন ৪১ জন সাংসদ। পরের দিনের প্রথম বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন উত্তর প্রদেশের কাশী, গোরখপুর এবং অওয়ধের সাংসদরা। এই বৈঠকেও (PM Modi) থাকবেন শাহ এবং রাজনাথ। দ্বিতীয় পর্বের বৈঠকে যোগ দেবেন অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গনা, তামিলনাড়ু, কর্নাটক, কেরল, পুদুচেরি, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ এবং লাক্ষাদ্বীপের সাংসদরা। তার পরের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বসবেন বিহার, হিমাচল প্রদেশ, দিল্লি, পঞ্জাব, হরিয়ানা, ছত্তিসগড়, উত্তরাখণ্ড, জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখের সাংসদদের সঙ্গে।

    আরও পড়ুুন: “দুর্নীতি কুইট ইন্ডিয়া, তুষ্টিকরণ কুইট ইন্ডিয়া”, রাজস্থানের সভায় ‘ইন্ডিয়া’কে নিশানা মোদির

    অগাস্টের ৮ তারিখের বৈঠকে যোগ দেবেন রাজস্থান, মহারাষ্ট্র এবং গোয়ার সাংসদরা। তার পরের দিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হবে গুজরাট, দাদরা নগর হাভেলি, দমন ও দিউয়ের সাংসদদের। ওই দিনই দ্বিতীয় পর্বে তিনি (PM Modi) বৈঠক করবেন মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিসগড়ের সাংসদদের সঙ্গে। শেষ দিনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হবে সিকিম, অরুণাচল প্রদেশ, নাগাল্যান্ড, মিজোরাম, মেঘালয় ও ত্রিপুরার সাংসদদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • NDA: মোদির পাশেই জগন মোহন! অনাস্থা প্রস্তাবে সরকারকেই ভোট দেওয়ার ঘোষণা

    NDA: মোদির পাশেই জগন মোহন! অনাস্থা প্রস্তাবে সরকারকেই ভোট দেওয়ার ঘোষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদির পাশেই (NDA) অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগন মোহন রেড্ডি। বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাবে সরকার পক্ষেই ভোট দেবে তাঁর দল। অন্যদিকে রাজ্যসভায়  জন্য কেন্দ্রের আনা ‘দিল্লি সার্ভিস অর্ডিন্যান্স’ বিলেও মোদির পাশেই থাকছেন জগনমোহন। প্রসঙ্গত, ওয়াইএসআর কংগ্রেস পার্টির রাজ্যসভায় নয়জন এবং লোকসভায় ২২ জন সাংসদ রয়েছেন। অন্যদিকে এই বিলকে সমর্থনের কথা ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে ওড়িশার বিজু জনতা দলও। এর ফলে রাজ্যসভায় অনায়াসেই বিল পাশ করিয়ে নিতে পারবে কেন্দ্রীয় সরকার, এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এই বিল আইনে পরিণত হলে দিল্লির আমলাদের নিয়ন্ত্রণ সরাসরি কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে চলে যাবে।

    আরও পড়ুন: এবার বুলেট ট্রেনের মানচিত্রে জুড়ল বাংলা! লোকসভায় ঘোষণা অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    মোদির পাশে নবীন ও জগন মোহন

    তবে শুধুই কি বিল পাশ? ওয়াকিবহাল মহলের মতে, নবীন পট্টনায়ক এবং জগন মোহনের বিজেপিকে সমর্থন (NDA) বিরোধী জোটের কাণ্ডারীদের কাছে বড় ধাক্কা। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ‘‘আঞ্চলিক বঞ্চনার প্রতিবাদে এবং ফেডারেল কাঠামো মেনে চলার দাবিতেই মূলত একত্রিত হয়েছিল তৃণমূল-আরজেডি-সমাজবাদী পার্টির নেতারা। কিন্তু ওড়িশা ও অন্ধ্রপ্রদেশের মতো রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের এনডিএ-এর (NDA) দিকে চলে যাওয়া, বিরোধীদের দাবিকেই নস্যাৎ করে দিল।’’ তবে এই প্রথম নয় একাধিক কর্মসূচি এবং ইস্যুতে মোদির পাশে থাকতে দেখা গিয়েছে নবীন পট্টনায়েক এবং জগন মোহনকে।

    আরও পড়ুুন: ভোট-হিংসায় সিবিআই, বিস্ফোরণে এনআইএ চাই, রিপোর্ট পেশ ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের

    ৩১ জুলাই বিল পেশ হবে রাজ্যসভায়

    জানা গিয়েছে ৩১ জুলাই রাজ্যসভায় পেশ হতে চলেছে এই বিল। বর্তমানে এনডিএ (NDA) জোটের ১০১ জন সদস্য রয়েছেন রাজ্যসভায়। অন্যদিকে ইন্ডিয়া জোটের কাছে রয়েছে ১০০ জন সদস্য। নবীন পট্টনায়েক এবং জগন মোহনের দলের রাজ্য সভায় সদস্য আছে ৯ জন করে। এরফলে মোদি সরকার কার্যত বিনা বাধায় বিল পাশ করে নিতে পারবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: এনডিএর শরিক দলগুলির সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: এনডিএর শরিক দলগুলির সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে মহারণ। লোকসভার নির্বাচন। এই নির্বাচনে দিল্লির কুর্সি দখল করতে মরিয়া বিজেপি (PM Modi) বিরোধী দলগুলি। সেই লক্ষ্যে মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুর একটি হোটেলে বৈঠকে বসেছিলেন ২৬টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। ইউপিএর বিলোপ ঘটিয়ে সেখানে জন্ম হয় ইন্ডিয়ার। বিরোধীদের টেক্কা দিতে আস্তিন গুটিয়ে প্রস্তুত হচ্ছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ-ও। মঙ্গলবারই সন্ধ্যায় দিল্লির একটি হোটেলে ৩৮টি সমমনস্ক দলকে নিয়ে বৈঠক করেছে বিজেপি।

    বৈঠকে বসবেন মোদি

    লোকসভা নির্বাচনে জয় নিশ্চিত করতে শরিক দলগুলির সঙ্গে আরও বেশ কয়েকবার বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২৫ জুলাই থেকে শুরু হবে ওই বৈঠক। লোকসভা ও রাজ্যসভা উভয় কক্ষের সাংসদদের সঙ্গেই বৈঠকে বসবেন তিনি। প্রতিদিন সন্ধ্যায় দুটি করে বৈঠক হবে। প্রথম বৈঠক হবে সন্ধে সাড়ে ৬টায়। আর পরের বৈঠকটি হবে সাড়ে ৭টায়।  

    জোটের হাতিয়ার

    ভৌগোলিক অঞ্চলের নিরিখে মোট ১০টি ক্লাস্টারে ভাগ করা হয়েছে সাংসদদের (PM Modi)। প্রতিটি ক্লাস্টারে ৩৫-৪০ জন করে সাংসদ থাকবেন। সেই ক্লাস্টার ধরে ধরে হবে বৈঠক। প্রথম দিন দু দফায় যে বৈঠক হবে, সেখানে উপস্থিত থাকবেন উত্তর প্রদেশ ও উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির সাংসদরা। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, প্রতিটি ক্লাস্টারের বৈঠকে সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলিতে সরকার কী কী উন্নয়নমূলক কাজকর্ম করেছে, তার একটি তথ্য দেওয়া হবে। প্রচারে সেগুলিই হবে জোটের হাতিয়ার।

    আরও পড়ুুন: ট্যুইটারে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাইডেন-সুনককে পিছনে ফেললেন মোদি

    ওই এলাকায় এনডিএর প্রচারের মূল ইস্যুগুলি কী কী হবে, তা নিয়েও হবে আলোচনা। কীভাবে প্রচার করলে নির্বাচনে সুফল কুড়ানো যাবে, তারও ব্লু-প্রিন্ট তৈরি হবে ওই বৈঠকগুলিতে। এই (PM Modi) সব কারণেই প্রত্যেক সাংসদকে তাঁর নিজের এলাকায় কী কী কাজ হয়েছে, তার বিস্তারিত রিপোর্ট আনতে বলা হয়েছে। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত থাকবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং রাজনাথ সিংহ। সূত্রের খবর, লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি অন্তত ৫০ শতাংশ ভোট নিশ্চিত করতে চাইছে।

    বিজেপি নেতৃত্ব গোটা দেশের ১৬০টি আসনে বিশেষ নজর দিয়েছেন। এই কেন্দ্রগুলিতে ভোটের ফল গেরুয়া ঝুলিতে টানতে বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলেও খবর গেরুয়া শিবির সূত্রে। মঙ্গলবার বৈঠক শুরুর আগেই প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “২০২৪ সালের নির্বাচনে আমাদের ফেরাবেন বলে দেশবাসী ঠিকই করে ফেলেছেন। তাই যারা ভারতের দুর্দশার জন্য দায়ী, ভোটের আগে তারাই তাদের দোকান খুলেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Opposition Alliance: ’২৪-এর লোকসভা ভোটে লড়াই মোদির এনডিএ বনাম বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ জোটের!

    Opposition Alliance: ’২৪-এর লোকসভা ভোটে লড়াই মোদির এনডিএ বনাম বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ জোটের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে চলে গেল ইউপিএ (UPA)! বিজেপি বিরোধী দলগুলির মহাজোটের (Opposition Alliance) নয়া নাম হল দেশের নামে, ইন্ডিয়া (ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স)। মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুর হোটেলে বৈঠক শেষে নয়া নাম ঘোষণা করেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। ইউপিএতে ইতি টেনে যে মহাজোটের নয়া নাম হতে চলেছে, তার ইঙ্গিত মিলেছিল তৃণমূল নেতা ডেরেক ও ব্রায়েনের একটি ট্যুইটে। সেখানে লেখা ছিল, চক দে! ইন্ডিয়া।

    জোটের হাল কার হাতে? 

    তবে নাম বদল হলেও, জোট-নাওয়ের হাল কে ধরবেন, তা এখনও ঠিক হয়নি। তাই জোটের চেয়ারপার্সন বা আহ্বায়কের নাম এখনও ঘোষণা হয়নি। ইউপিএর চেয়ারপার্সন ছিলেন সোনিয়া। এখন কাকে ওই দায়িত্ব দেওয়া হয়, তা-ই দেখার। তবে ১১ সদস্যের একটি সমন্বয় কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান খাড়্গে। জোটের পরবর্তী বৈঠক হবে মুম্বইয়ে। এদিকে, এদিনই সন্ধ্যায় দিল্লির অশোকা হোটেলে বৈঠকে বসেছে এনডিএ। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এই জোটে রয়েছে শিবসেনা (শিন্ডে), ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি (অজিত), আপনা দল, রিপাবলিকান পার্টি অফ ইন্ডিয়া, জনসেনা পার্টি, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি, হিন্দুস্তানি আওয়াম মোর্চা, ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি, লোক জনশক্তি পার্টি (রাম বিলাস)।

    এনডিএতে কারা?

    রয়েছে জননায়ক জনতা পার্টি, এআইএডিএমকে, পাত্তালি মাক্কাল কাটচি, সিকিম ক্রান্তিকারী মোর্চা, অল ঝাড়খণ্ড স্টুডেন্টস ইউনিয়ন, রাষ্ট্রীয় লোক জনশক্তি পার্টি, তামিল ম্যানিলা কংগ্রেস, মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট, অসম গণ পরিষদ, শিরোমণি অকালি দল, ইউনাইটেড পিপলস লিবেরাল, অল ইন্ডিয়া এনআর কংগ্রেস, সুহেলদেব ভারতীয় সমাজ পার্টি, নির্বাল ইন্ডিয়ান শোষিত হামারা আম দল, ইন্ডিজেনাস পিপলস ফ্রন্ট অফ ত্রিপুরা, মহারাষ্ট্রবাদী গোমন্তক পার্টি, নাগা পিপলস ফ্রন্ট, প্রহার জনশক্তি পার্টি, রাষ্ট্রীয় সমাজ পক্ষ, জন সুরাজ্য শক্তি, কুকি পিপলস অ্যালায়েন্স এবং ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টি। এদিনের বৈঠকে যোগ দিয়েছে হিল স্টেট পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি, হরিয়ানা লোকহিত পার্টি, ভারত ধর্ম জন সেনা, কেরল কামরাজ কংগ্রেস, পুথিয়া তামিলগম ও গোর্খা ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট।

    আরও পড়ুুন: “নিজেদের কর্মীদেরও মরার জন্য ছেড়ে দিয়েছেন বাম-কংগ্রেস নেতারা”, বিস্ফোরক মোদি

    এদিকে, কংগ্রেস ছাড়াও ইন্ডিয়া জোটে (Opposition Alliance) রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস, ডিএমকে, আম আদমি পার্টি, জনতা দল (ইউনাইটেড), রাষ্ট্রীয় জনতা দল, ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা, ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি (শরদ পাওয়ার), শিবসেনা (ইউবিটি), সমাজবাদী পার্টি, রাষ্ট্রীয় লোক দল, আপনা দল (কামেরাওয়াড়ি), জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্স, পিপল ডেমোক্রেটিক পার্টি, সিপিআই, সিপিএম-এল লিবারেশন, আরএসপি, ফরওয়ার্ড ব্লক, এমডিএমকে, ভিসিকে, কেএমডিকে, এমএমকে, ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লিগ, কেরল কংগ্রেস (এম) এবং কেরল কংগ্রেস (জোসেফ)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: এনডিএ-র বৈঠকে ৩৮টি দল! শরিকদের সঙ্গে বসার আগে হুঙ্কার নাড্ডার

    JP Nadda: এনডিএ-র বৈঠকে ৩৮টি দল! শরিকদের সঙ্গে বসার আগে হুঙ্কার নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে এনডিএ (NDA meeting) শরিকদের নিয়ে  আজ, মঙ্গলবার বৈঠকে বসছে বিজেপি। শাসক না বিরোধী, কার জোর বেশি? এই পরীক্ষার সহজ হিসেব বুঝিয়ে দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা। ২৬টি বিরোধী দল যখন বেঙ্গালুরুতে বৈঠকে বসেছে, তখন তিনি মনে করিয়ে দিয়েছেন, এনডিএ জোটে রয়েছে ৩৮টি দল। উন্নয়নের নিরিখে মানুষ সেই জোটকেই আরও একবার বেছে নেবেন বলে মন্তব্য করেছেন নাড্ডা (JP Nadda)।

    শরিকদের সঙ্গে বৈঠকে বিজেপি

    মঙ্গলবার শরিক দলগুলিকে নিয়ে দিল্লিতে বৈঠকে বসবে বিজেপি। আজ, এনডিএ জোট শরিকদের এই বৈঠক হবে নয়াদিল্লির অশোকা হোটেলে। তার আগে মুখোমুখি হয়ে জে পি নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, গত ৯ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে সুশাসন চলেছে দেশে। আগামী দিনেও সেটাই জারি থাকবে। তিনি উল্লেখ করেন, বিজেপির একটা অ্যাজেন্ডা আছে। যাঁরা সেই অ্যাজেন্ডা মানতে চাইবে, তারা যোগ দিতে পারে। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে তিনি বলেন, ‘দেশ আবারও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকারকেই নির্বাচিত করবে।’

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতে নারী নির্যাতন! সত্য সন্ধানে ৫ মহিলা সাংসদকে রাজ্যে পাঠাচ্ছে বিজেপি

    বিরোধীদের কটাক্ষ নাড্ডার

    বিরোধী দলগুলির বৈঠককে (NDA meeting) কটাক্ষ করে নাড্ডার দাবি, ওই বৈঠক নেহাতই ছবি তোলার জন্য করা হচ্ছে। তাঁর মতে, ওই দলগুলির না আছে কোনও নেতা, না আছে কোনও পলিসি, না তো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা। এদিন নাড্ডা বলেন, “দেশের আমজনতা বুঝে গিয়েছে, বিরোধীদের এই জোট আসলে ২০ লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি ঢাকার চেষ্টার জোট৷ এদের না আছে নীতি, না আছে আদর্শ৷ আমাদের নীতি স্পষ্ট–সব কা সাথ, সব কা বিকাশ।” সেই লক্ষ্যেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে জোট শরিকরা বিরোধীদের টেক্কা দেওয়ার পথ তৈরি করবেন। লোক জনশক্তি পার্টির রামবিলাস পাসোয়ানের ছেলে চিরাগ পাসোয়ান ইতিমধ্যেই অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করে এনডিএ-তে যাগদানের কথা নিশ্চিত করেছেন।  এদিন শাহের সঙ্গে দেখা করার পরে চিরাগের এনডিএ-তে যোগদানের কথা জানিয়েছেন নাড্ডা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NDA: বিরোধীদের মাত দিতে জোটের শক্তি যাচাইয়ের পথে বিজেপি, মঙ্গলে দিল্লিতে বৈঠকে এনডিএ

    NDA: বিরোধীদের মাত দিতে জোটের শক্তি যাচাইয়ের পথে বিজেপি, মঙ্গলে দিল্লিতে বৈঠকে এনডিএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। বিজেপিকে টেক্কা দিতে জোট বাঁধছেন বিরোধীরা। ইতিমধ্যেই একপ্রস্ত বৈঠক হয়ে গিয়েছে বিরোধীদের। ফের বৈঠক হওয়ার কথা শিমলায়। তার আগে অবশ্য বেঙ্গালুরুতে সোমবার বৈঠকে বসছে বিজেপি বিরোধী ২৪টি দল। তার ঠিক পরের দিন সন্ধ্যায় দিল্লির অশোকা হোটেলে বিজেপির নেতৃত্বে বৈঠকে বসছে এনডিএর (NDA) সহযোগী দলগুলি। সংসদের বাদল অধিবেশন শুরু হবে ২০ জুলাই। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তার আগে একবার শক্তি যাচাই করে নিচ্ছে দু পক্ষই।

    নাড্ডার নেতৃত্বে বৈঠক

    এনডিএর বৈঠকে নেতৃত্ব দেবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সহযোগী দলগুলি ছাড়াও বিজেপির তরফে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে নতুন এবং পুরনো কয়েকটি দলকে, এক সময় যারা এনডিএর সহযোগী ছিল। জানা গিয়েছে, বিহারের লোক জনশক্তি পার্টির (রাম বিলাস) চিরাগ পাশোয়ান, হিন্দুস্তানি আওয়াম মোর্চার জিতিন রাম মাঝি, রাষ্ট্রীয় লোক সমতা পার্টির উপেন্দ্র সিংহ কুশওয়াহা এবং বিকাশশীল ইনসান পার্টির মুকেশ শাহনিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এঁদের দলগুলিকেও এদিন শামিল করা হবে এনডিএতে (NDA)।

    নতুন যাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে

    দীর্ঘদিন সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদবের সহযোগী ছিলেন সুহেলদেব ভারতীয় সমাজ পার্টির ওম প্রকাশ রাজভড়। আগের দিনই তিনি ঘোষণা করেছেন এনডিএতে যোগ দিচ্ছেন বলে। উত্তর প্রদেশের মউ জেলার ঘোষির বিধায়ক সমাজবাদী পার্টির দারা সিংহ চৌহান ইস্তফা দিয়েছেন বিধানসভা থেকে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর তিনিও যোগ দিয়েছেন পদ্ম শিবিরে। চন্দ্রবাবু নায়ডুর তেলগু দেশম পার্টি এবং শিরোমণি আকালি দলের বাদল অবশ্য এনডিএর সঙ্গে থাকছে না।

    আরও পড়ুুন: নন্দিনীর পর এবার প্রেস সচিবকেও সরিয়ে দিলেন রাজ্যপাল, কী কারণে জানেন?

    সূত্রের খবর, অন্ধ্রপ্রদেশে পবন কল্যাণের জনসেনা দলের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধবে বিজেপি (NDA)। পঞ্জাবে অবশ্য তারা একলা চলো নীতি নিয়েছে। মঙ্গলবারের বৈঠকে বিহারের নিষাদ পার্টির সঞ্জয় নিষাদকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে অনু্প্রিয়া প্যাটেলের নেতৃত্বে আপনা দল, এআইএডিএমকে, তামিল মানিলা কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়া মাক্কাল কালভি মুন্নেত্রা কাঝাগামকে। অল ঝাড়খণ্ড স্টুডেন্টস ইউনিয়ন, কনরাড সাংমার এনসিপি, নাগাল্যান্ডের এনডিপিপি, সিকিমের এসকেএফ, জোমাথাংয়ের মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট এবং অসমের অগপকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে অশোকা হোটেলের ওই বৈঠকে। সব মিলিয়ে এনডিএর বৈঠকে উপস্থিত থাকবে ৩০টি দল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • NDA: দেশকে রক্ষা করার জন্য ছাড়লেন আইআইটি-র সুযোগ! জানুন গৌরব যাদবের স্বপ্নপূরণের কাহিনী

    NDA: দেশকে রক্ষা করার জন্য ছাড়লেন আইআইটি-র সুযোগ! জানুন গৌরব যাদবের স্বপ্নপূরণের কাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মানুষ তাঁর স্বপ্ন পূরণ করার জন্য কত কিছুই না করতে পারে। আর তারই এক জ্বলজ্যান্ত উদাহরণ হল গৌরব যাদব। ছোট থেকেই স্বপ্ন ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগদান করার। দেশকে রক্ষা করার তীব্র বাসনার জন্য আইআইটির সুযোগও ছেড়ে দিলেন তিনি ও এমনকি বাড়িতেও বললেন মিথ্যা! তিনি ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির (আইআইটি) এন্ট্রাস পরীক্ষায় পাশ করেও লুকিয়ে রেখেছিলেন পরিবারের থেকে। আর আজ শেষপর্যন্ত সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ দিয়ে নিজের স্বপ্নপূরণ করলেন কৃষক পরিবারের ছেলে গৌরব যাদব। দীর্ঘ লড়াইয়ের পরে অবশেষে এনডিএ (NDA) থেকে পাশ করলেন তিনি, তাও একেবারে সোনার মেডেল পেয়ে।

    গৌরবের স্বপ্নপূরণ…

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, রাজস্থানের আলওয়ার জেলার জাজোর-বাস গ্রামের কৃষক পরিবারের ছেলে গৌরব। ছেলেবেলা থেকেই পড়াশোনায় অত্যন্ত ভালো ছিলেন। হরিয়ানার রেওয়ারির কেরল পাবলিক স্কুল থেকে দশম শ্রেণিতে এ+ গ্রেড নিয়ে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষায় ৯৬ শতাংশ নম্বর পেয়েছিলেন। তারপর দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইআইটির এন্ট্রাস পরীক্ষায় পাশ করেছিলেন। কিন্তু তাঁর স্বপ্ন ছিল দেশকে রক্ষা করা।

    আরও পড়ুন: আইপিএলের মিনি নিলামে ৯৯১ জন ক্রিকেটারের নাম নথিভুক্ত 

    তাই তিনি বাড়িতে আইআইটি-এ পাশ করার বিষয়টি লুকিয়ে যান ও প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন এনডিএ-র (NDA) এন্ট্রাস পরীক্ষার জন্য। প্রথম দু’বার এনডিএয়ের এন্ট্রাস পরীক্ষায় পাশ করেছিলেন গৌরব। কিন্তু স্বপ্ন আটকে গিয়েছিল এসএসবি-এর ইন্টারভিউয়ে। কিন্তু তৃতীয়বারে সেই ধাপ পেরিয়ে নিজের স্বপ্নপূরণের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল। ফলে শেষ পর্যন্ত অ্যাকাডেমির সেরা ছাত্র হিসাবে পাশ করলেন তিনি। রাষ্ট্রপতির সোনার পদক পেয়ে এবার সেনাবাহিনীতে যোগ দেবেন তিনি।

    গৌরবের এই জীবনকাহিনী থেকেই বোঝা যায়, চেষ্টা থাকলে তাঁকে তাঁর লক্ষ্যপূরণ থেকে কেউ আটকাতে পারবে না। গৌরবের এই স্বপ্নপূরণের দিনে তাঁর পরিবারের সদস্য বাবা-মা প্রত্যেকই তাঁর জন্য গর্বিত। তাঁদেরও দৃঢ়বিশ্বাস ছিল যে, তাঁদের ছেলে একদিন জীবনে সফল হবেই।

    আরও পড়ুন: ড্রোন শিকারে চিল! ভারতীয় সেনাবাহিনীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে ‘অর্জুন’ নামক পাখিকে 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Bihar Cabinet: নব কলেবরে নীতীশ মন্ত্রিসভা, আরজেডি পেল কোন কোন দফতর?  

    Bihar Cabinet: নব কলেবরে নীতীশ মন্ত্রিসভা, আরজেডি পেল কোন কোন দফতর?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সপ্তাহ আগে বিহারে (Bihar) শপথ নিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী ও উপমুখ্যমন্ত্রী। সপ্তাহ পার হতে সম্প্রসারিত হল বিহারের নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)  মন্ত্রিসভা। এদিন সব মিলিয়ে শপথ নিলেন ৩১ জন মন্ত্রী (Minister)।

    এনডিএ (NDA) জোট ছিন্ন করে বেরিয়ে আসে জনতা দল ইউনাইটেড (JDU)। মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন জেডিইউ সুপ্রিমো নীতীশ কুমার। এর পরেই কংগ্রেস (Congress) এবং আরজেডির (RJD) সঙ্গে জোট বেঁধে মহাজোট গঠনের কথা ঘোষণা করা হয় জনতা দল ইউনাইটেডের তরফে। সেই মতো গত মঙ্গলবারই মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন নীতীশ। উপমুখ্যমন্ত্রী হন আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব। তার পর এদিন সম্প্রসারিত হল নীতীশ মন্ত্রিসভা।

    আরও পড়ুন :নীতীশ ‘পরজীবী’, তোপ বিহার বিজেপির

    এদিন রাজ্যপাল ফাগু চৌহানের কাছে শপথ নেন ৩১ জন মন্ত্রী। জানা গিয়েছে, তাঁদের সিংহভাগই আরজেডির। মহাজোটের মোট ৩০ জন বিধায়ক ঠাঁই পেয়েছেন বিহারের নয়া মন্ত্রিসভায়। এর মধ্যে আরজেডি পেয়েছে ১৬টি দফতর। জেডিইউয়ের হাতে রয়েছে ১১টি দফতর। কংগ্রেসের দুই বিধায়ক, জিতিন রাম মাঝির হিন্দুস্তানি আওয়াম মোর্চার এক বিধায়ক এবং একমাত্র নির্দল বিধায়ক সুমিত কুমার সিং-ও শপথ নিয়েছেন। নীতীশ তাঁর দলের বিজয়কুমার চৌধুরী, অশোক চৌধুরী, সঞ্জয় ঝা, মদন সাহনি, জয়ন্ত রাজ, শীলা মণ্ডল, বিজেন্দ্র যাদব, শ্রাবণ কুমার, সুনীর কুমার ও জামা খান সহ তাঁর দলের বেশিরভাগ মন্ত্রীদের নয়া মন্ত্রিসভায় ঠাঁই দিয়েছেন। এদিন আরজেডির যাঁরা শপথ নিয়েছেন, তাঁরা হলেন তেজ প্রতাপ যাদব, সুরেন্দ্র যাদব, ললিত যাদব, কুমার সর্বজিৎ, সুরেন্দ্র রাম, শাহনওয়াজ আলম, সমীর মহাশেঠ, ভারত মণ্ডল, অনিতা দেবী ও সুধাকর সিং। কংগ্রেসের আফাক আলম, মুরারি লাল গৌতমকে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। হিন্দুস্তানি আওয়াম মোর্চার সন্তোষ সুমনও শপথ নিয়েছেন এদিন। বিহারের মন্ত্রিসভায় মুখ্যমন্ত্রী সহ মোট মন্ত্রীর জায়গা হতে পারে ৩৬ জনের। ভবিষ্যৎ সম্প্রসারণের কথা মাথায় রেখে কিছু দফতর খালি রাখা হবে। ২৪ অগাস্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে পারে নীতিশ সরকার।

    জানা গিয়েছে, নীতীশের হাতে থাকছে স্বরাষ্ট্র, প্রশাসনিক, ক্যাবিনেট সচিবালয় ও নির্বাচন দফতর।  তেজস্বীর হাতে থাকছে— স্বাস্থ্য, রাস্তা নির্মাণ, নগরোন্নয়ন, হাউসিং ও গ্রামোন্নয়ন। তেজস্বীর দাদা, তেজ প্রতাপ যাদব পেয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন দফতরের দায়িত্ব। বিজয় কুমার চৌধুরীর হাতে গিয়েছে অর্থ, বাণিজ্যিক রাজস্ব ও সংসদ বিষয়ক দফতর। বিজেন্দ্র যাদব পেয়েছেন শক্তি, প্ল্যানিং ও ডেভেলপমেন্ট।

    আরও পড়ুন : পাটনায় পালাবদল! নীতীশ মুখ্যমন্ত্রী হলেও বেশি ক্ষমতা থাকবে লালু-পুত্রর হাতে?

     

  • Bihar Politics: বিহারে নীতীশ মন্ত্রিসভার ৭২ শতাংশ মন্ত্রীই দুর্নীতিগ্রস্ত! 

    Bihar Politics: বিহারে নীতীশ মন্ত্রিসভার ৭২ শতাংশ মন্ত্রীই দুর্নীতিগ্রস্ত! 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারের (Bihar) নয়া মন্ত্রিসভার অন্তত ৭২ শতাংশ মন্ত্রীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা (Criminal Case) রয়েছে আদালতে। এর মধ্যে আবার ১৭ জনের বিরুদ্ধে রয়েছে গুরুতর ফৌজদারি মামলা। অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক রিফর্মস (ADR) এর রিপোর্টেই উঠে এসেছে এই তথ্য। রিপোর্টে প্রকাশিত তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, বিহার মন্ত্রিসভায় শপথ নেওয়া ৩৩ জন মন্ত্রীর (Minister) মধ্যে ২৭ জনের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা রয়েছে। শতাংশের হিসেবে যা দাঁড়ায় ৭২।

    এনডিএ (NDA) সঙ্গ ছেড়ে কংগ্রেস (Congress) এবং আরজেডির (RJD) সঙ্গে জোট গড়ে সরকার গড়েন জেডিইউ (JDU) সুপ্রিমো নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। অষ্টমবারের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন তিনিই। দিন কয়েক আগে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন নীতীশ। উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন আরজেডি নেতা তথা লালু প্রসাদ যাদবের ছেলে তেজস্বী যাদব। সম্প্রতি শপথ নেন ওই মন্ত্রিসভার আরও ৩১ জন মন্ত্রী। নয়া এই সরকারে আরজেডির ১৭ জন মন্ত্রী রয়েছেন। এঁদের মধ্যে ১৫ জনের বিরুদ্ধেই ফৌজদারি মামলা রয়েছে। তার মধ্যে আবার ১১ জনের বিরুদ্ধে রয়েছে গুরুতর ফৌজদারি মামলা।

    আরও পড়ুন :নীতীশ ‘পরজীবী’, তোপ বিহার বিজেপির

    প্রসঙ্গত, এদিন যে ৩১ জন মন্ত্রী শপথ নেন, তাঁদের মধ্যে আরজেডি এবং জেডিইউ ছাড়াও রয়েছেন কংগ্রেসের দুই এবং হিন্দুস্তানি আওয়াম মোর্চার একজন। এক নির্দলও মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন এদিন। কংগ্রেসের এই দুই মন্ত্রীর বিরুদ্ধেও রয়েছে ফৌজদারি মামলা। নীতীশের এই মন্ত্রিসভায় ঠাঁই হয়েছে জেডিইউয়ের ১১ জনের। এঁদের মধ্যে ফৌজদারি মামলা রয়েছে ৪ জনের বিরুদ্ধে। ফৌজদারি মামলায় যাঁদের নাম রয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী এবং উপমুখ্যমন্ত্রীও।

    আরও পড়ুন : নতুন সঙ্গী আরজেডি! বিজেপির সঙ্গ ত্যাগ নীতীশের, ফের ‘মহাজোট’-এর পথে বিহার?

    এদিকে, নীতীশের নেতৃত্বে মহাজোটের এই সরকারে আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন আরজেডির কার্তিকেয় সিংহ (Kartikeya Singh)। তিনি যেদিন আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন, সেদিনই তাঁর হাজির হওয়ার কথা ছিল আদালতে। একটি অপহরণের মামলায় বিহারের দানাপুর আদালতে আত্মসমর্পণের কথা ছিল তাঁর। ওই দিনই ছিল শেষ দিন। আদালতের দেওয়া সময়সীমার শেষ দিনেও সেখানে হাজিরা না দিয়ে তিনি অংশ নিয়েছেন শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠানে। অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক রিফর্মস এর রিপোর্টে প্রকাশ্যে আসতেই হইচই রাজ্যজুড়ে। বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপিও। পদ্ম শিবিরের দাবি, মহাজোট সরকারের সিংহভাগ মন্ত্রীই দুর্নীতিগ্রস্ত।

        

LinkedIn
Share