Tag: news in bengali

news in bengali

  • Ramayana-in-China: চিনের সাহিত্য ও লৌকিক কাহিনিতেও রামভক্ত হনুমানের কথা! কীভাবে জানেন?

    Ramayana-in-China: চিনের সাহিত্য ও লৌকিক কাহিনিতেও রামভক্ত হনুমানের কথা! কীভাবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনেও রামায়ণের পদচিহ্ন (Footprints)। পণ্ডিতেরা বৌদ্ধ গ্রন্থে এর স্পষ্ট প্রভাব লক্ষ্য করেছেন। ধর্মীয় প্রভাবের ওপর অনেক দিন ধরে চিনা পণ্ডিতেরা গবেষণার কাজ করছিলেন। ওই দেশের ইতিহাস, শিল্প, লোককাহিনি এবং সাহিত্যে ভারতীয় সংস্কৃতির একটা প্রভাব যে পড়েছে, তা আরও একবার প্রমাণিত হল। চিনের (Ramayana-in-China) বহু শতাব্দীর পুরাতন বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থে রামায়ণের নানা প্রভাব লক্ষ্য করা গিয়েছে। অনেক চিনা পণ্ডিত বলেছেন, চেকার্ড ইতিহাসে ভারতীয় হিন্দু ধর্মের প্রভাব সামনে এসেছে। বিশেষ করে দশরথ এবং হনুমানের প্রভাব ব্যাপকভাবে পড়েছে চিনের সাহিত্যে। আসুন এখন চৈনিক গবেষকদের বক্তব্য শুনে নেওয়া যাক।

    ‘রামায়ণ-এ টাইমলেস গাইড’-শীর্ষক আলোচনাচক্র (Ramayana-in-China)

    শনিবার চিনের (Ramayana-in-China) ভারতীয় দূতাবাসে আয়োজিত ‘রামায়ণ-এ টাইমলেস গাইড’-শীর্ষক আলোচনাচক্র আয়োজিত হয়েছিল। কীভাবে চিনে ভারতীয় ধর্মের প্রভাব পড়েছিল, এই অনুষ্ঠানে সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। রামায়ণ কীভাবে একটি পথ অনুসরণ করে চিন দেশে পৌঁছে প্রভাব বিস্তার করেছে, সেই কথাই এদিন শিল্প এবং সাহিত্যের আঙ্গিকে বিস্তৃত আলোচনা হয়। ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড এরিয়া স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ডক্টর জিয়াং জিংকুই বলেন, ধর্ম এবং ধর্মনিরপেক্ষ দেশের মধ্যে একটি মহাকাব্যের আন্তঃসংযোগ হয়েছে। ধর্মীয় এই মিশ্রণের ফলে ভারতীয় রামায়ণের (Footprints) প্রভাব উল্লেখযোগ্যভাবে পড়েছে চিনে। চিনও একই ভাবে রামায়ণের মতো মহাকাব্য দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। তা কেবলমাত্র বৃহৎ চিনা সংস্কৃতির মধ্যে প্রভাব ফেলেনি, একইভাবে জিজাং বা তিব্বতেও প্রভাব ফেলেছে। মহাকাব্য এবং সাধারণ পাঠ্য সাহিত্যের মধ্যে এর প্রভাব পড়েছে ব্যাপকভাবে। আবার চিনের প্রাচীন হান সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে রামায়ণের প্রত্যক্ষ প্রভাব লক্ষ্য করা গিয়েছে। একই ভাবে বৌদ্ধ ধর্মের নানা গ্রন্থের মধ্যে রামায়ণের প্রভাব পড়েছে।”

    সাহিত্য এবং লোককাহিনিতে হনুমানের প্রভাব

    ডক্টর জিয়াং আরও বলেন, চিনের হান সংস্কৃতির উপর রামায়ণ (Ramayana-in-China) কখনই সম্পূর্ণ আগ্রাসী হয়নি। সবটাই সমন্বয় এবং সংমিশ্রণ হয়েছে।তবে এই মহাকাব্যের কিছু কিছু প্রভাব হীনযান বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থের মধ্যে পড়েছে। এই চিনা গ্রন্থের মধ্যে দশরথ এবং হনুমানের মতো প্রধান চরিত্রগুলি বৌদ্ধ চরিত্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। হনুমান একজন বানর রাজা কিন্তু বৌদ্ধ অষ্টাঙ্গিকমার্গ মেনে চলেন। ফলে রামায়ণের ক্ল্যাসিক্যাল চরিত্রে বৌদ্ধ শীল বা আচার অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সান উকং নামক মানব চরিত্র হলেন বানর রাজা। এই চরিত্র চিনের জনপ্রিয় সাহিত্য এবং লোককাহিনির মধ্যে ব্যাপক ভাবে প্রভাব ফেলেছে।”

    সান উকংয়ের চরিত্র হনুমান থেকেই এসেছে

    আবার চাইনিজ অ্যাকাডেমি অফ সোশ্যাল সায়েন্সেসের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজিসের প্রো লিউ জিয়ান বলেন, চিনা পণ্ডিতরা একমত যে চিনের বৌদ্ধ সাহিত্যের প্রধান চরিত্র সান উকুং-এর মধ্যে রামায়ণের হনুমানকে সন্ধান করা যেতে পারে। তবে আবার কেউ কেউ এই চরিত্রকে চিনের ‘দেশীয় চরিত্র’ বলে উল্লেখ করেছেন। তবে চিনা পণ্ডিতেরা একমত যে সান উকংয়ের চরিত্র হনুমান (Ramayana-in-China) থেকেই এসেছে। ফলে সান উকং শুধু ‘চিনের স্বদেশী নিজস্ব’ (Footprints) ভাবনায় পুষ্ট নয়, তা ভারতের মহাকাব্য রামায়ণ দ্বারা অবশ্যই প্রভাবিত। রামায়ণ কেবলমাত্র একটি মহাকাব্য নয়, আদর্শ ব্যক্তিত্ব এবং আদর্শ সামজের গভীর প্রকাশও বটে।”

    বিভিন্ন হিন্দু দেবতার ছবি প্রদর্শন হয়

    সিচুয়ান ইউনিভার্সিটি চয়না সেন্টার ফর সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের প্রধান গবেষক প্রফেসর কিউ ইয়াংহুয়াই তাঁর আলোচনায় কোয়ানঝো জাদুঘরে বিভিন্ন হিন্দু দেবতার ছবি প্রদর্শন করেছিলেন। এই যাদুঘর চিনের ফুজিয়ান প্রদেশে রয়েছে। সেই সঙ্গে একজন হিন্দু পুরোহিতের দ্বারা পরিচালিত একটি বৌদ্ধ মন্দিরের ছবিও দেখান। সাংস্কৃতিক প্রবাহ কতটা গভীর, তা বোঝানোর চেষ্টা করেন। তিনি বলেন, “বৌদ্ধ ধর্মের মাধ্যমেই ভারতীয় ধর্ম-চেতনা-দর্শন চিনে বিস্তার লাভ করেছে। বহুমুখী ভারতীয় সংস্কৃতি, চিনের বৌদ্ধ এবং অ-বৌদ্ধ এমন ধর্মে প্রভাব বিস্তার করেছে। রামায়ণের (Ramayana-in-China) পদচিহ্ন খুব স্পষ্টভাবে পড়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ নয়াদিল্লির চাপে পড়েই কি ‘বিদ্রোহী’ পুলিশ কর্মীকে সাসপেন্ড করল কানাডা?

    ১৯৮০ সালে সংস্কৃত থেকে প্রথম চিনা ভাষায় রামায়ণ অনুবাদ হয়

    উল্লেখ্য ডক্টর জিয়াং নিজের আলোচনায় সপ্তম শতকের বিখ্যাত চিনা পণ্ডিত জুয়ানজাং ভারতে কীভাবে পরিভ্রমণ করেছিলেন, সেই সূত্রও উল্লেখ করেছেন। নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই পর্যটক অধ্যয়ন করেছিলেন। ভারতীয় শিক্ষা-আধাত্মকে আত্মস্থ করেছিলেন। ১৯৮০ সালে জি জিয়ানলিন সংস্কৃত থেকে প্রথম চিনা ভাষায় রামায়ণ (Ramayana-in-China) অনুবাদ করেন। প্রায় ২৪০০০ শ্লোকের অনুবাদ করেছিলেন। একইভাবে এদিনের অনুষ্ঠানে চিনে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত প্রতীপকুমার রাওয়াত বলেন, “রামায়ণ মানব সভ্যতার প্রাচীনতম কাব্য।” একইভাবে তাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূতেরাও তাঁদের দেশে রামায়ণের প্রভাব (Footprints) সম্পর্কে দৃষ্টান্ত দিয়ে উল্লেখ করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Canada Relation: নয়াদিল্লির চাপে পড়েই কি ‘বিদ্রোহী’ পুলিশ কর্মীকে সাসপেন্ড করল কানাডা?

    India Canada Relation: নয়াদিল্লির চাপে পড়েই কি ‘বিদ্রোহী’ পুলিশ কর্মীকে সাসপেন্ড করল কানাডা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় (Canada) হিন্দু মন্দিরের বাইরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন খালিস্তানপন্থীরা। বিক্ষোভে শামিল হয়েছিলেন এক পুলিশ কর্মীও। খালিস্তানপন্থীদের হলুদ পতাকা হাতে বিক্ষোভ-আন্দোলনে দেখা গিয়েছে তাঁকে (India Canada Relation)। হিন্দু মন্দিরে হামলার ঘটনায় কানাডা প্রশাসনের তীব্র নিন্দা করেছে ভারত।

    পুলিশ কর্মী সাসপেন্ড (India Canada Relation)

    প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর দল লিবারেল পার্টির অন্দরেও বিষয়টি নিয়ে জোরদার চর্চা হয়েছে। ঘরে-বাইরে সমালোচনার মুখে পড়ে ওই পুলিশ কর্মীকে সাসপেন্ড করেছে কানাডা প্রশাসন। সাসপেন্ডেড পুলিশ কর্মীর নাম হরিন্দর সোহি। কানাডার পিল অঞ্চলে সার্জেন্ট পদে কর্মরত ছিলেন তিনি। সোহিকে সাসপেন্ড করার কথা জানিয়েছেন পিল অঞ্চলের পুলিশের মুখপাত্র রিচার্ড চিন।

    মন্দিরে হামলায় ছিলেন ওই পুলিশ কর্মীও!

    রবিবার ব্রাম্পটনে হিন্দু সভা মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন কয়েকজন পুণ্যার্থী। ওই সময় মন্দিরের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন কয়েকজন খালিস্তানপন্থী। বিক্ষোভকারীদের হাতে ছিল খালিস্তানপন্থী সংগঠনের ঝান্ডা, লাঠি। অভিযোগ, ভক্তরা মন্দিরে ঢোকার চেষ্টা করতেই তাঁদের ওপর হামলা চালায় বিক্ষোভকারীরা। মারধর করা হয় পুণ্যার্থীদের। এই ঘটনার ভিডিও প্রকাশ্যে আসে। তাতে দেখা গিয়েছে সোহিকে। খালিস্তানপন্থী পতাকা হাতে (India Canada Relation) তিনিও ছিলেন বিক্ষোভকারীদের মধ্যে।

    আরও পড়ুন: কানাডায় হিন্দু মন্দিরে ‘ইচ্ছাকৃত’ হামলার তীব্র নিন্দা করলেন প্রধানমন্ত্রী, ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান

    ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসতেই হইচই পড়ে যায়। হিন্দু মন্দিরে হামলার ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দেয় নয়াদিল্লি। এর পরেই চাপে পড়ে যায় ট্রুডো সরকার। কানাডা পুলিশের মুখপাত্র রিচার্ড জানান, ভিডিওটি কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে। বিক্ষোভের সময় তিনি কর্তব্যরত অবস্থায় ছিলেন না। কানাডার সম্প্রদায় সুরক্ষা ও পুলিশ আইন অনুসারে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। ওই দিন ওই মন্দিরে ঠিক কী ঘটেছিল, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এর পর থেকে বিক্ষোভ যাতে শান্তিপূর্ণ থাকে, তা নিশ্চিত করতে আরও বেশি সংখ্যক পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হবে বলেও আশ্বাস দিয়েছে পিল রিজিওনাল পুলিশ।

    ব্রাম্পটনের মেয়র প্যাট্রিক ব্রাউন বলেন, “প্রার্থনাস্থলের সামনে যাতে বিক্ষোভ প্রদর্শন নিষিদ্ধ হয়, তা নিয়ে সিটি কাউন্সিলে শীঘ্রই প্রস্তাব পেশ করা হবে। শহরের সলিসিটরদের বিষয়টি পর্যালোচনা করতেও বলা হয়েছে।” আগামী সিটি কাউন্সিলের বৈঠকে (Canada) এ সংক্রান্ত আইনি ধারার বৈধতা নিয়ে আলোচনা হবে বলেও জানান তিনি (India Canada Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Nutrition for kids: শিশু কি পুষ্টিকর খাবার খাচ্ছে? সন্তানের বুদ্ধির বিকাশ হবে কোন পাঁচ খাবারে?

    Nutrition for kids: শিশু কি পুষ্টিকর খাবার খাচ্ছে? সন্তানের বুদ্ধির বিকাশ হবে কোন পাঁচ খাবারে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    সুস্থ থাকতে জরুরি সঠিক খাদ্যাভ্যাস। পুষ্টি ঠিকমতো না হলে শিশুর বিকাশ সম্ভব নয়। আর স্বাস্থ্যকর খাবার আর পুষ্টি ঠিকমতো না পেলে শিশুর একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষত বুদ্ধির বিকাশে মারাত্মক প্রভাব পড়ে! কারণ, শিশু কী খাবার খাচ্ছে, তার উপরে অনেকটাই তার মস্তিষ্কের বিকাশ নির্ভর করে। তাই ঠিকমতো পুষ্টিগুণ (Nutrition for kids) না পেলে শিশুর বুদ্ধির বিকাশ হয় না। যার প্রভাব সরাসরি তার পড়াশোনার উপরেই পড়ে। তাই পরীক্ষায় ভালো ফলের জন্য, সন্তানের বুদ্ধির বিকাশের জন্য পুষ্টির দিকে বিশেষ নজরদারি জরুরি বলেই জানাচ্ছেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁদের মতে, ৩ থেকে ৫ বছর বয়সি শিশুদের খাদ্যাভ্যাসে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া জরুরি।‌ কারণ, এটা শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশের আদর্শ সময়। এই সময়ে তাই তার খাবারেও‌ বিশেষ‌ নজরদারি প্রয়োজন। কিন্তু প্রশ্ন হল, কোন পাঁচ খাবারে বুদ্ধির বিকাশের পথ সহজ হবে? এবার সেই বিষয়েই আলোচনা করা যাক।

    জলখাবারে থাকুক বাদাম (Nutrition for kids)

    বছর তিনেক বয়স থেকেই জলখাবারে বাদাম এবং বীজ জাতীয় খাবার নিয়মিত দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, কাঠবাদাম, কাজু কিংবা পেস্তা যে কোনও ধরনের বাদাম জাতীয় খাবারে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি থাকে। এই উপাদান শিশুর স্মৃতিশক্তি বাড়াতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই জলখাবারে নিয়মিত যে কোনও এক ধরনের বাদাম খাওয়া জরুরি। এর ফলে শিশুর বিভিন্ন বিষয় মনে রাখতে সুবিধা হয়।

    দিনে অন্তত এক ধরনের বেরি জাতীয় ফল 

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, দিনের যে কোনও সময় শিশুদের অন্তত এক ধরনের বেরি জাতীয় ফল (Nutrition for kids) দিতে হবে। স্ট্রবেরি, ব্লু বেরি বা যে কোনও বেরি জাতীয় ফল নিয়মিত খেলে মস্তিষ্কের বিকাশে বাড়তি সাহায্য হয়। কারণ, যে কোনও বেরি জাতীয় ফলে ভিটামিন সি পর্যাপ্ত থাকে।‌ এর পাশপাশি থাকে ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাস। এই উপাদানগুলি মস্তিষ্কের গঠনে বিশেষ সাহায্য করে। আবার স্মৃতিশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে।

    দুপুরের মেনুতে থাকুক মাছ এবং ডিম (Nutrition for kids)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুর বিকাশের জন্য মাছ এবং ডিম, এই দুই খাবারের পুষ্টিগুণ অত‌্যন্ত জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীরের বিভিন্ন পেশি মজবুত করতে, রক্তে আয়রনের অভাব মেটাতে এবং শরীরে ভিটামিন‌-ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে মাছ এবং ডিম সাহায্য করে। তেমনি, মস্তিষ্কের বিকাশেও মাছ এবং ডিম-এই দুই খাবার‌ বিশেষভাবে সাহায্য করে। তাই শিশুকে নিয়মিত দুপুরে মাছ অথবা ডিম দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, মাছ এবং ডিম এই দুই খাবারেই থাকে ফ্যাটি অ্যাসিড। এই উপাদান মস্তিষ্কের বিকাশে‌ বিশেষত স্মৃতিশক্তি বাড়াতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই নিয়মিত এই দুই খাবার শিশুকে দিলে তার বিশেষ উপকার হবে।

    রাতের খাবারে থাকুক ‘রামধনু’ সব্জি

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সব্জি খাওয়ায় (Nutrition for kids) শিশুদের অভ্যস্ত করা জরুরি।‌ টমেটো, কুমড়ো, পটল কিংবা পালং শাক, বিভিন্ন রঙের সব্জি, সবুজ সব্জি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে।‌ কিন্তু অধিকাংশ শিশুই এখন নিয়মিত সবুজ সব্জি খায় না।‌ এর জেরে নানান সমস্যা দেখা দিচ্ছে। মস্তিষ্কের বিকাশে এই সবুজ সব্জি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিট, মূলা, পটল কিংবা গাজর-এই বিভিন্ন রঙের সব্জিতে থাকে বিটা ক্যারোটিন। এই উপাদান মস্তিষ্কের বিকাশে বিশেষ সাহায্য করে। তাই একসঙ্গে বিভিন্ন রঙের সব্জি খাওয়ার অভ্যাস করা জরুরি। একেই ‘রামধনু’ সব্জি বলছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, এই সব সব্জি (Nutritious food) খেলে একদিকে শরীরের বিকাশ ঠিকমতো হবে, আবার মস্তিষ্কও সক্রিয় থাকবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Thailand: ভারতীয় পর্যটকদের জন্য সুখবর! অনির্দিষ্টকালের জন্য ভিসা ফ্রি হয়ে গেল তাইল্যান্ডে

    Thailand: ভারতীয় পর্যটকদের জন্য সুখবর! অনির্দিষ্টকালের জন্য ভিসা ফ্রি হয়ে গেল তাইল্যান্ডে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাইল্যান্ড (Thailand) সরকার ভারতীয় পর্যটকদের জন্য বিরাট সুযোগ করে দিল। জানা গিয়েছে, ভারতীয় পর্যটকদের ক্ষেত্রে সে দেশে ভিসা-মুক্ত যে প্রবেশ ছিল, তা অনির্দিষ্টকালের জন্য বাড়িয়ে দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ভিসা-মুক্ত প্রবেশের অর্থ হল, ভ্রমণের জন্য পর্যটকদের ওই দেশে যাওয়া-আসা করতে কোনও ভিসার আর প্রয়োজন নেই।

    ৬০ দিন পর্যন্ত তাইল্যান্ডে ভিসা-মুক্ত থাকার অনুমোদন (Thailand)

    ভারতীয় পর্যটকদের কাছে এখন তাইল্যান্ড (Thailand) খুবই পছন্দের জায়গা। এর আগের নিয়ম ১১ নভেম্বর, ২০২৪-এ শেষ হওয়ার কথা। নিয়ম পরিবর্তনের ফলে ভারতীয় আঞ্চলিক অভিবাসন দফতর থেকে অতিরিক্ত ৩০ দিন বাড়ানোর বিকল্প সহ ৬০ দিন পর্যন্ত থাইল্যান্ডে ভিসা-মুক্ত অবস্থায় থাকার অনুমতি দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। এর ফলে ভারতীয় পর্যটকদের ভ্রমণ আরও সহজ  হবে বলে মনে করা হচ্ছে। কোনও রকম ভিসা আবেদনের ঝামেলা ছাড়াই তাইল্যান্ডের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক এবং দ্রষ্টব্য স্থলগুলি পরিদর্শন করতে পারবেন ভারতীয়রা।

    অর্থনৈতিক শ্রীবৃদ্ধি ঘটবে দেশের

    তাইল্যান্ডের (Thailand) পর্যটন কর্তৃপক্ষ (TAT) এই সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিয়ে স্পষ্ট বক্তব্য জারি করেছে। একই সঙ্গে নতুন দিল্লিতে রয়্যাল থাই দূতাবাসের কর্মকর্তারাও জানিয়েছেন, ভিসা-মুক্ত প্রবেশ নীতি অনির্দিষ্টকালের জন্য বাড়ানো হয়েছে। ভিসা-মুক্ত ভ্রমণ নানা রকম সুবিধা বাড়িয়ে দেবে। আয়োজক দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করবে। উক্ত দেশের পর্যটনে রাজস্ব ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাবে। হোটেল ব্যবসা, পরিবহণ ব্যবসা সহ পর্যটন-সম্পর্কিত নানা পরিষেবার মাধ্যমে আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি দ্রুত ঘটেবে। একই ভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি, চাহিদার সাপেক্ষে স্থানীয় উৎপাদন এবং বাজারের বিরাট ক্ষেত্র তৈরি হবে।

    আরও পড়ুনঃ মার্কিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ব্যালটে থাকছে বাংলা ভাষাও

    কোন কোন জায়গা আকর্ষণীয়?

    তাইল্যান্ডে (Thailand) সংস্কৃতি, প্রকৃতি এবং অ্যাডভেঞ্চারের প্রাণবন্ত পরিবেশ পর্যটকদের দারুণভাবে আকর্ষণ করে। জমজমাট রাজধানী ব্যাঙ্ককে গ্র্যান্ড প্যালেস এবং ওয়াট অরুণের মতো অলঙ্কৃত মন্দিরগুলি জ্বলজ্বল করে। অন্যতম স্বস্তিদায়ক পরিবেশ রয়েছে এই দেশের একাধিক দর্শনীয় স্থানগুলিতে। আবার রাজধানীর উত্তরের শহর চিয়াং মাই-এর নির্মল মন্দির এবং অত্যাশ্চর্য পার্বত্য অঞ্চলগুলি ট্রেকিংয়ের জন্য উপযুক্ত। সেই সঙ্গে ব্যাংককের কাছে বিখ্যাত ভাসমান বাজারগুলি বেশ আকর্ষিণীয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: “আসলদের বাঁচানোর জন্য আমাকে ফাঁসিয়েছে”, বিস্ফোরক ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয়

    RG Kar Case: “আসলদের বাঁচানোর জন্য আমাকে ফাঁসিয়েছে”, বিস্ফোরক ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আসলদের বাঁচানোর জন্য আমাকে ফাঁসিয়েছে।” আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Case) চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে খুনের মামলায় অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায় প্রিজন ভ্যান থেকে চিৎকার করে এই কথা বলেছেন। সোমবার শিয়ালদা আদালতে তাঁকে তোলা হয়। ধৃতের বিরুদ্ধে এদিন চার্জ গঠন করা হয়েছে। মমতা সরকারের বিরুদ্ধে ধৃতের এদিন বক্তব্য ছিল স্পষ্ট। আরজি করের চেস্ট ডিপার্টমেন্ট নিয়ে তিনি আরও যে দাবি করেছেন, তা যদি সত্যি হয়, তাহলে তো রাজ্য সরকারের মুখ পুড়তে বাধ্য। কারণ, এটা স্পষ্ট যে এর মধ্যে প্রশাসনের একাংশ জড়িত। এদিন কড়া নিরাপত্তায় প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকে শিয়ালদা আদালতে নিয়ে আসা হয় সঞ্জয়কে। অন্যদিকে, বিজেপি এদিন এই ইস্যুতে তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছে।

    ঠিক কী বললেন সিভিক (RG Kar Case)?

    আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Case) ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার বলেন, “আমি কিন্তু পুরোপুরি নির্দোষ। আসলদের বাঁচানোর জন্য আমাকে ফাঁসিয়েছে। আমি এত দিন চুপচাপ ছিলাম। আমি কিন্তু রেপ (ধর্ষণ) অ্যান্ড (এবং) মার্ডার (খুন) করিনি। আমার কথা শুনছে না। সরকারই আমাকে ফাঁসাচ্ছে। আমায় সব জায়গায় ভয় দেখাচ্ছে যে, তুমি কিছু বলবে না। আমার ডিপার্টমেন্টও আমায় ভয় দেখিয়েছে। আমি কিন্তু নির্দোষ।” রাজ্যের প্রশাসনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্যে প্রশাসনের একাংশ এখন কাঠগড়ায়। যদিও মামলায় প্রথম থেকেই পুলিশ এবং ডাক্তার সন্দীপ ঘোষের ভূমিকা প্রশ্নের মুখে ছিল।

    বিচারকের সামনেও বলেন নির্দোষ 

    উল্লেখ্য সোমবার দুপুর ২ টো নাগাদ ধর্ষণ ও খুনের মামলায় অভিযুক্ত সিভিকের (RG Kar Case) বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। ঘটনার ৮৭ দিন এবং সিবিআইয়ের চার্জশিট পেশের ২৮ দিনের মাথায় মামলায় চার্জ গঠন হয়। এর পর শুরু হবে মামলায় বিচার প্রক্রিয়া। আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন বিচারকের সমানেও নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেন অভিযুক্ত ধৃত সিভিক।

    চার্জশিটে সিবিআই জানিয়েছিল, ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারই (RG Kar Case) মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় জড়িত। তার একাধিক প্রমাণও পাওয়া গিয়েছে। সংগৃহীত বয়ান, ভিডিয়ো এবং ফরেন্সিক বা সায়েন্টিফিক রিপোর্টের ভিত্তিতে ধৃতের বিরুদ্ধে মোট ১১টি ‘প্রমাণ’-এর উল্লেখ রয়েছে চার্জশিটে। পাশাপাশি চার্জশিটে ছিল আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের নামও। সেই সঙ্গে বলা হয় গোটা ঘটনার নেপথ্যে কোনও বৃহত্তর ষড়যন্ত্র রয়েছে।

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    ধৃত সঞ্জয় রায়ের (RG Kar Case) বক্তব্যের প্রেক্ষিতে বিজেপি তৃণমূলের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “এটা প্রাতিষ্ঠানিক ধর্ষণ-খুন। তিলোত্তমা এমন কিছু জেনে ফেলেছিল, তাকে শিক্ষা দিতে চেয়েছিল মমতা ঘনিষ্ঠ ডাক্তাররা। সঞ্জয় যা বলেছে, সেটা বঙ্গবাসীও মনে করে। ওপরতলার চাপে প্রমাণ লোপাট করতে বাধ্য হয়েছে পুলিশের নিচুতলা। এর জন্য দায়ী স্বাস্থ্যমন্ত্রী তথা পুলিশমন্ত্রী। আমরা মমতার পদত্যাগ চাই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh 2025: মহাকুম্ভে পরিষেবা প্রদানকারীদের জন্য বিশেষ পোশাক চালু যোগী প্রশাসনের

    Mahakumbh 2025: মহাকুম্ভে পরিষেবা প্রদানকারীদের জন্য বিশেষ পোশাক চালু যোগী প্রশাসনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াগরাজে মহাকুম্ভ ২০২৫ (Mahakumbh 2025) উপলক্ষে উত্তর প্রদেশের যোগী সরকার, ভক্তদের সহায়তা করার জন্য গাড়ি চালক, নৌ-চালক, গাইড এবং কার্ট অপারেটারদের জন্য বিশেষ ট্র্যাকস্যুট (Special Dress) চালু করেছে। এই বিশেষ পোশাক কুম্ভমেলায় পরিষেবা প্রদানকারীদের আলাদা করে চিনতে দর্শক বা ভক্তদের জন্য সহায়ক হবে। মহাকুম্ভের মেলাকে আরও উপভোগ্য, নিরাপদ, সুন্দর এবং শৃঙ্খলাবদ্ধ করতে যোগী সরকার সংকল্পবদ্ধ বলে জানিয়েছে।

    রং দেখে পরিষেবা নিতে পারবেন (Mahakumbh 2025)

    মহাকুম্ভের মেলাকে সঠিক ভাবে পরিচালনা করতে বিভিন্ন পরিষেবা প্রদানকারীদের মূলত চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। যথা-গাড়ি চালক বা ড্রাইভার, বোটম্যান বা নৌ চালক, গাইড বা পথনির্দেশক এবং কার্ট অপারেটার। জানা গিয়েছে প্রতিটি শ্রেণির জন্য ভিন্ন ভিন্ন পোশাক (Special Dress) থাকবে। দর্শনার্থী বা ভক্তরা নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী পোশাকের রং দেখে পরিষেবা নিতে পারবেন।

    বিভ্রান্তি দূরীকরণে সহযোগী হবে পোশাক

    এই পোশাকগুলিতে মহাকুম্ভ মেলা (Mahakumbh 2025) এবং পর্যটন বিভাগের লোগো লাগানো থাকবে। মেলার যে কোনও সহযোগিতা এবং তথ্য পেতে স্বেচ্ছাসেবকরা সহযোগিতা করবে। অত্যধিক ভিড়ে এই পোশাক দর্শনার্থীদের যে কোনও রকম বিভ্রান্তি দূরীকরণে সহযোগী হবে। প্রশাসনও জানিয়েছে মানুষের কাছে সরকারি পরিষেবা যে কোনও উপায়ে পৌঁছে দেওয়াই একমাত্র কাজ। প্রত্যেক কুম্ভতেই (Mahakumbh 2025) লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাগম হয়। তাই উপযুক্ত সুবিধা, স্বচ্ছতা পেতে এই ভাবনা বেশ কার্যকরী হবে বলে মনে করছে উত্তর প্রদেশ প্রশাসন। স্থানীয় আঞ্চলিক পর্যটন বিভাগের প্রধান অপরাজিতা সিং এই তথ্য দিয়ে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুনঃ মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন, ভাপি ও সুরাটের মধ্যে ন’টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ

    ১৩ জানুয়ারি মহাকুম্ভ শুরু

    মেলার (Mahakumbh 2025) নগরে প্রবেশ পথে বিরাট পরিমাণে পুলিশ মোতায়েন থাকবে। অতিরিক্ত কুম্ভমেলা অফিসার বিবেক চতুর্বেদী নিরাপত্তার দিকটি তদারকি করবেন। মোট চারটি স্তরের অফিসার, ছয় পরিদর্শক, নয়জন সাব-ইন্সপেক্টর এবং ৪০ জন পুলিশ কর্মী ট্র্যাফিকের কাজ এবং নিরাপত্তার বিষয়ে নজরে রাখবেন। মহাকুম্ভ মেলা পৌষ পূর্ণিমা স্নানের মাধ্যমে শুরু হবে ১৩ জানুয়ারি (২০২৫) এবং ২৬ ফেব্রুয়ারিতে (২০২৫) মহাশিব রাত্রিতে স্নানের মাধ্যমে শেষ হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Canada Temple Attack: কানাডায় মন্দিরে হামলার ঘটনায় প্রকট ট্রুডোর ব্যর্থতা, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

    Canada Temple Attack: কানাডায় মন্দিরে হামলার ঘটনায় প্রকট ট্রুডোর ব্যর্থতা, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা (Canada Temple Attack)। এবার ঘটনাস্থল টরন্টোর ব্রাম্পটন এলাকা। ঘটনার (Justin Trudeau) নেপথ্যে এবারও সেই খালিস্তানপন্থীরা। বারবার হিন্দু মন্দিরে হামলার ঘটনায় একটা বিষয় খুব স্পষ্ট, সেটা হল সরকার চালাতে ব্যর্থ ট্রুডো প্রশাসন। ‘সংখ্যালঘু’ সরকারের প্রধান ট্রুডো। তার ওপর ভারত বিরোধিতার জেরে দলের অন্দরেই তাঁর বিরুদ্ধে দানা বাঁধছে অসন্তোষ। সব মিলিয়ে বিবৃতি দেওয়ার দায় ছিল ট্রুডোর। তিনি দিয়েছেনও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে আজকের হিংসার ঘটনাগুলো মেনে নেওয়া যায় না। প্রতিটি কানাডিয়ানের নিজস্ব ধর্ম পালন করার অধিকার স্বাধীনভাবে ও নিরাপদে রয়েছে।”

    ট্রুডোর পুলিশও ঠুঁটো (Canada Temple Attack)

    সরকার নড়বড়ে হওয়ায় ট্রুডোর পুলিশও ঠুঁটো। সেই কারণেই বারংবার একই ঘটনা ঘটলেও, কোনওভাবেই তা রুখতে পারছে না কানাডা প্রশাসন। যেহেতু গদি বাঁচাতে শিখদের সমর্থন নিতে হয়েছে কানাডার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোকে, তাই খালিস্তানপন্থীদের বিরুদ্ধে কড়া কোনও ব্যবস্থাও নিতে পারছেন ট্রুডো সরকার। সেই কারণেই খালিস্তানপন্থীরা কানাডায় পক্ষ্ম বিস্তার করলেও নিতান্তই দ্রষ্টার ভূমিকা অবলম্বন করা ছাড়া আর কিছুই করতে পারছেন না কানাডিয়ান প্রধানমন্ত্রী। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই ট্রুডোর দল লিবারেল পার্টির অন্দরেই ট্রুডোর বিরুদ্ধে দানা বাঁধছে অসন্তোষ।

    কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    এদিকে, হিন্দু মন্দিরে (Canada Temple Attack) খালিস্তানপন্থীদের হামলার ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিল ভারতীয় হাইকমিশন। জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘টরন্টোর কাছে ব্রাম্পটনে হিন্দু সভা মন্দিরের সঙ্গে মিলে কনস্যুলার ক্যাম্পের আয়োজন করেছিল ভারতীয় হাইকমিশন। সেখানে আজ ভারত বিরোধীরা এসে হিংসাত্মক হামলা চালায়। কানাডার বর্তমান নিরাপত্তা পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে কানাডিয়ান কর্তৃপক্ষকে এই ধরনের ঘটনা বন্ধের জন্য অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থার অনুরোধ জানানো হচ্ছে। রুটিন কনস্যুলার কাজে এই ধরনের ব্যাঘাত ঘটতে দেখে আমরা খুবই হতাশ। ভারত বিরোধীদের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও আমাদের কনস্যুলেট এক হাজার জনেরও বেশি ভারতীয় ও কানাডিয়ান আবেদনকারীকে লাইফ সার্টিফিকেট ইস্যু করতে সক্ষম হয়েছিল।”

    আরও পড়ুন: জনজাতিদের বাদ দিয়েই ঝাড়খণ্ডে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, ঘোষণা শাহের

    এদিকে, কানাডার ওই ঘটনার প্রতিবাদে নর্থ আমেরিকার হিন্দু কোয়ালিশন শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিলের ডাক দিয়েছে আজ, সোমবার। খালিস্তানপন্থীদের হুমকি এবং হিন্দু বিরোধী ঘৃণা ছড়ানোর (Justin Trudeau) প্রতিবাদেই দেওয়া হয়েছে এই প্রতিবাদ মিছিলের ডাক (Canada Temple Attack)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Murshidabad: কান্দিতে তৃণমূল নেতার বাড়ি থেকে উদ্ধার আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, তাজা বোমা! তীব্র চাঞ্চল্য

    Murshidabad: কান্দিতে তৃণমূল নেতার বাড়ি থেকে উদ্ধার আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, তাজা বোমা! তীব্র চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কান্দিতে তৃণমূল নেতার (TMC Leader) বাড়ি থেকে উদ্ধার একটি আগ্নেয়াস্ত্র, চারটি কার্তুজ এবং তাজা বোমা। শনিবার রাতে কান্দি থানার কুমারষণ্ড গ্রামপঞ্চায়েতের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য আলিমুল শেখের বাড়ি থেকে ওই সব আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা পলাতক বলে জানা গিয়েছে। তবে এই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগও রয়েছে।

    ওয়ান শটার বন্দুক, চার রাউন্ড গুলি উদ্ধার (Murshidabad)!

    কান্দি (Murshidabad) পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের নাম ইলু আহম্মেদ, নাজমুল হক এবং তাজমুল শেখ। সকলেরই বাড়ি কান্দি থানার গোকর্ণ বিজয়নগর অঞ্চলে। ধৃতদের কাছ থেকেও চারটি তাজা বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কেন এই আগ্নেয়াস্ত্র ও বোমা মজুত করা হয়েছিল এবং কোন উদ্দেশ্যে তা ব্যবহার করা হবে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। কোনও রকম নাশকতা মূলক ছক রয়েছে কিনা, কোথা থেকে আনা হয়েছে এই অস্ত্র, এই বিষয়েও তদন্ত শুরু করছে পুলিশ।

    আবার স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, “পুলিশি অভিযানের খবর পেয়ে আগেই বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছিল অভিযুক্ত ওই তৃণমূল নেতা (TMC Leader)। গতকাল রাতে তার বাড়িতে হানা দিয়ে বোমা, বন্দুক ও গুলি বাজেয়াপ্ত করে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় ওই তৃণমূল নেতার তিন অনুগামীকেও। তাদের কাছ থেকে ওয়ান শটার বন্দুক, চার রাউন্ড গুলি ও ৪টি তাজা বোমা উদ্ধার করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ এখনই ঠান্ডার আমেজ নয়, থাকবে কুয়াশা! রাজ্যে শীত নিয়ে কী পূর্বাভাস?

    তৃণমূল নেতার বক্তব্য

    বহরমপুর মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের (TMC Leader) সভাপতি অপূর্ব সরকার বলেন, “কী উদ্ধার হল, না হল তা প্রশাসনের দেখার কাজ। আমরা শান্তির জন্য লড়াই করি। আর শান্তির জায়গায় যদি বাধা সৃষ্টি হয়, তা হলে পুলিশকে রাজনৈতিক রং না দেখেই আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে বলব। পুলিশ-প্রশাসনের ওপর ভরসা রয়েছে আমাদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bullet-Train: মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন, ভাপি ও সুরাটের মধ্যে ন’টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ

    Bullet-Train: মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন, ভাপি ও সুরাটের মধ্যে ন’টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই-আমেদাবাদ (Bullet-Train) বুলেট ট্রেন প্রকল্পে ভাপি এবং সুরাতের মধ্যে নয়টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। এনএইচএসআরসিএল (NHSRCL) জানিয়েছে, ৫০৮ কিলোমিটার দীর্ঘ মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন করিডরের জন্য গুজরাটের মোট ২০টি নদী সেতুর মধ্যে ১২টি নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে।

    নদীর উপর ১২০ মিটার সেতু (Bullet-Train)

    ন্যাশনাল হাই স্পিড রেল কর্পোরেশন লিমিটেড (এনএইচএসআরসিএল) রবিবার (৩ নভেম্বর) জানিয়েছে,  প্রকল্পের গুজরাট অংশের অন্তর্গত নভসারি জেলার খারেরা নদীর উপর একটি ১২০ মিটার দীর্ঘ সেতুটি  সমাপ্তির পর্যায়ে। গুজরাটে ৩৫২ কিমি এবং মহারাষ্ট্রে ১৫৬ কিমি (Bullet-Train) বিস্তৃত হয়েছে এই রেলপথ। এই পথে গুজরাটে ২০টি নদী সেতু রয়েছে। এটি হতে চলেছে দ্বাদশ সেতু। বুলেট ট্রেন প্রকল্পে মুম্বই, ঠানে, ভিরার, বোইসার, ভাপি, বিলিমোরা, সুরাট, ভারুচ, ভাদোদরা, আনন্দ বা নদিয়াদ, আমেদাবাদ এবং সবরমতিতে ১২টি স্টেশনের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ যোগীকে খুনের হুমকি, মুম্বই পুলিশ গ্রেফতার করল মুসলিম তরুণীকে

    সময় ব্যবধান প্রায় ৩ ঘণ্টা কমিয়ে দেবে

    একবার বুলেট ট্রেনটি (Bullet-Train) চালু হলে সময় ব্যবধান অনেক কমে যাবে। আমেদাবাদ এবং মুম্বইয়ের মধ্যে ভ্রমণের সময় লাগে ৬-৮ ঘণ্টা। এবার এই সময় ব্যবধান প্রায় ৩ ঘণ্টা কমিয়ে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। মুম্বই-আমেদাবাদ হাই-স্পিড রেল করিডরে ভাপি এবং সুরাট স্টেশনগুলির মধ্যে নয়টি নদী সেতু তৈরি হওয়ার কথা। সবকটিই তৈরি হয়ে গিয়েছে। খরেরা নদী হল অম্বিকা নদীর একটি উপনদী, যা গুজরাট-মহারাষ্ট্র সীমান্তের কাছে অবস্থিত। ভানসদা তালুকের পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে নদী। নদীটি ভাপি বুলেট ট্রেন স্টেশন থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার এবং বিলিমোরা স্টেশন থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। খারেরা ছাড়াও ভাপি ও সুরাতের মধ্যে পার, পূর্ণা, মাইন্ধোলা, অম্বিকা, আওরঙ্গা, কোলাক, কাবেরী এবং ভেঙ্গানিয়া নদীর উপরও সেতু তৈরি করা হয়েছে। একটি বিবৃতিতে এনএইচএসআরসিএল বলেছে, “টানেলের মোট ২১ কিলোমিটারের মধ্যে ১৬ কিলোমিটার টানেল বোরিং মেশিন (টিবিএম) ব্যবহার করে এবং বাকি ৫ কিলোমিটার নিউ অস্ট্রিয়ান টানেলিং পদ্ধতি দ্বারা নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।”

    বোরিং-এর কাজ জোর কদমে চলছে

    বুলেট ট্রেনের (Bullet-Train) রেলপথ নির্মাণে ১৩.৬ মিটার কাটার হেড ব্যাস সহ স্লারি টাইপ টিবিএমগুলি জমির অবস্থা এবং নির্ভরযোগ্যতার কথা মাথায় কাজ করছে। টিবিএম কমানো এবং পুনরুদ্ধারের জন্য তিনটি শ্যাফ্টের কাজ প্রায় শেষের দিকে। আরও, ৩৯৪ মিটার দীর্ঘ অ্যাডিশনাল ড্রিভেন ইন্টারমিডিয়েট টানেল (এডিআইটি) ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে এবং কাজের গতি বাড়ানোর জন্য এনএটিএম (NATM)-এর মাধ্যমে টানেল বোরিং-এর কাজ জোর কদমে চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: জনজাতিদের বাদ দিয়েই ঝাড়খণ্ডে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, ঘোষণা শাহের

    Amit Shah: জনজাতিদের বাদ দিয়েই ঝাড়খণ্ডে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, ঘোষণা শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ক্ষমতায় এলেই ঝাড়খণ্ডে চালু করা হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code)। তবে বাদ রাখা হবে জনজাতিদের। তাঁরা এর আওতায় পড়বেন না।” ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডে প্রচারে গিয়ে এমনই প্রতিশ্রুতি দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    শাহি প্রতিশ্রুতি (Amit Shah)

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। নির্বাচন হবে দু’দফায় – ১৩ ও ২০ নভেম্বর। ফল প্রকাশ হবে ২৩ নভেম্বর। প্রথম দফায় যে আসনগুলিতে নির্বাচন হবে, সেগুলিতেই প্রচারে গিয়েছিলেন শাহ। শনিবার রাতে রাঁচিতে পৌঁছন তিনি। রবিবার এক সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “সরকারে এলে ঝাড়খণ্ডে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করবে বিজেপি। কিন্তু আমি আশ্বাস দিচ্ছি, জনজাতিদের এর আওতার বাইরে রাখা হবে। জেএমএম (ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা) সরকার মিথ্যা প্রচার করছে যে, ইউসিসি এলে জনজাতিদের অধিকার ক্ষুণ্ণ হবে। এই অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।” শাহ বলেন, “ক্ষমতায় এসেই ঝাড়খণ্ডে ৫ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে বিজেপি।”

    শয়তানদের ঠাঁই হবে গারদে

    অনুপ্রবেশ সমস্যার বিরুদ্ধেও সরব হয়েছেন তিনি। শাহের দাবি, স্থানীয় প্রশাসনের প্রশ্রয়েই ঝাড়খণ্ডে অনুপ্রবেশ বন্ধ হয়নি। এই বিষয়ে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকেও কটাক্ষ করেন অমিত শাহ। তিনি বলেন, “এ রাজ্যে হিন্দুরা আক্রান্ত হচ্ছেন। তুষ্টিকরণের রাজনীতি তুঙ্গে। দেশের মধ্যে সব চেয়ে দুনীতিগ্রস্ত রাজ্য ঝাড়খণ্ড।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসে সিবিআই এবং এসআইটি তদন্ত হবে। শয়তানদের ঠাঁই হবে গারদে।” তিনি বলেন, “ক্ষমতায় এলে রাজ্যে ১০টি নতুন মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন করা হবে। ৭০ বছরের বেশি বয়সিদের আয়ুষ্মান জীবন ধারা যোজনায় কভারেজ ফি ৫ লাখ থেকে বাড়িয়ে করা হবে ১০ লাখ। প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতে বেডও বাড়ানো হবে।”

    আরও পড়ুন: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, চাপে পড়ে নিন্দামন্দ করলেন ট্রুডো!

    শাহের বক্তৃতায় অনিবার্যভাবে এসেছে নকশাল প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, “২০২৬ সালের মধ্যে দেশ থেকে নকশালদের মুছে ফেলা হবে। এটাই সেই সময় যখন দলিত-বিরোধী, দরিদ্র বিরোধী এবং যুব-বিরোধী হেমন্ত সরকারকে ঝাড়খণ্ড থেকে তাড়াতে হবে (Uniform Civil Code)। সস্তা রাজনৈতিক লাভের জন্য এরাই অক্সিজেন জোগাচ্ছে নকশালদের (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

LinkedIn
Share