Tag: news in bengali

news in bengali

  • PM Modi: এপ্রিলের প্রথমেই শ্রীলঙ্কা সফরে মোদি, স্বাক্ষর হবে একাধিক মউ, উদ্বোধন করবেন সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রের

    PM Modi: এপ্রিলের প্রথমেই শ্রীলঙ্কা সফরে মোদি, স্বাক্ষর হবে একাধিক মউ, উদ্বোধন করবেন সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী এপ্রিল মাসের গোড়ায় শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka) সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। গতকাল শনিবার এমনটাই জানানো হয়েছে কলম্বোর তরফে। যদিও নয়াদিল্লি এবিষয়ে এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি। গতকাল শনিবার শ্রীলঙ্কার বিদেশমন্ত্রী বিজিতা হেরাথ সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে জানান, এপ্রিল মাসের শুরুতেই দ্বীপরাষ্ট্র সফর করবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জানা গিয়েছে, এই সফরে শ্রীলঙ্কার পূর্ব ত্রিঙ্কোমালি জেলার সামপুরে একটি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উদ্বোধনও করবেন মোদি। এই সফরে শ্রীলঙ্কা সরকারের সঙ্গে তাঁর একাধিক বিষয়ে সমঝোতাপত্র (মউ) স্বাক্ষর করারও কথা রয়েছে।

    কী বললেন শ্রীলঙ্কার বিদেশমন্ত্রী?

    নয়াদিল্লির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের কথাও উঠে আসে এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে। শনিবার পেশ করা হয় শ্রীলঙ্কার বাজেট। সেই বাজেট অধিবেশনেই এমনটাই জানালেন শ্রীলঙ্কার বিদেশমন্ত্রী ভিজিথা হেরাথ। সংসদে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন,‘‘আমরা ভারতের সঙ্গে বরাবরই মিত্রতা বজায় রাখার চেষ্টা করেছি। সরকার গঠনের পরেই আমাদের প্রথম কূটনৈতিক সফর হয়েছিল ভারতের উদ্দেশেই। এবার সেদেশের প্রধানমন্ত্রী এপ্রিল নাগাদ শ্রীলঙ্কায় আসছেন।’’ প্রসঙ্গত, ক্ষমতায় আসার পর গত বছরই প্রথম বিদেশ সফরে ভারতে এসেছিলেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী অনুরাকুমার দিশানায়েকে। সেই সফরে একাধিক বিষয়ে আলোচনা সম্পন্ন হয় দিল্লি এবং কলম্বোর মধ্যে। শ্রীলঙ্কার প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এই সফরে সেই সমঝোতা আরও পাকাপোক্ত হতে চলেছে।

    ক্ষমতায় আসার পরে মোদির চতুর্থ শ্রীলঙ্কা সফর

    ২০২৩ সালে শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রায়ত্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন সংস্থার সঙ্গে যৌথ ভাবে ১৩৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সম্মত হয়েছিল এনটিপিসি। জানা গিয়েছে, এপ্রিল মাসে শ্রীলঙ্কা সফরে সেই সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রেরই উদ্বোধন করবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসেন ২০১৪ সালে। ঠিক তার পরের বছরেই অর্থাৎ ২০১৫ সালে তিনি প্রথম শ্রীলঙ্কা সফর করেন। এরপর ২০১৭ ও ২০১৯ সালেও তিনি শ্রীলঙ্কা গিয়েছিলেন এটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির চতুর্থ শ্রীলঙ্কা সফর হতে চলেছে।

  • Daily Horoscope 16 March 2025: কর্মক্ষেত্রে সম্মান পাবেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 16 March 2025: কর্মক্ষেত্রে সম্মান পাবেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) স্ত্রীর কথায় বিশেষ ভাবে মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।

    ২) খেলাধুলায় নাম করার ভালো সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    বৃষ

    ১) ভ্রমণের সুযোগ বন্ধ হতে পারে।

    ২) কোনও কাজের দ্বারা সকলের প্রীতিলাভ করবেন।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) কর্মক্ষেত্রে সম্মান পাবেন।

    ২) একাধিক পথে আয় বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    কর্কট

    ১) বন্ধুদের জন্য অশান্তি হতে পারে।

    ২) আগুন থেকে বিপদের আশঙ্কা।

    ৩) নিজেকে সময় দিন।

    সিংহ

    ১) অশান্তি থেকে সাবধান থাকা দরকার।

    ২) ব্যবসায় বাড়তি লাভ হতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কন্যা

    ১) ব্যবসায় দায়িত্ব বাড়তে পারে।

    ২) নেশার প্রতি আসক্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে আজ।

    তুলা

    ১) লোকে দুর্বলতার সুযোগ নিতে পারে।

    ২) ব্যবসায় সমস্যা বাড়তে পারে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) দাম্পত্য জীবনে অশান্তির সময়।

    ২) ব্যবসায় চাপ থাকলেও আয় বাড়বে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    ধনু

    ১) অর্শের যন্ত্রণা বৃদ্ধি হতে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে সুনাম বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল যাবে।

    মকর

    ১) চাকরির স্থানে উন্নতির সুযোগ পেতে পারেন।

    ২) ব্যবসায় মহাজনের সঙ্গে তর্ক বাধতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কুম্ভ

    ১) শারীরিক কারণে ব্যবসার দিকে সময় দিতে পারবেন না।

    ২) দাম্পত্য সম্পর্কের উন্নতির সময়।

    ৩) বন্ধুদের পাশে পাবেন সর্বদা।

    মীন

    ১) চিকিৎসার খরচ নিয়ে চিন্তা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদের যোগ রয়েছে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল ভাবেই কাটবে।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Pakistan: এবার পাক সেনার কনভয়ে হামলা, নেপথ্যে কী সেই বালুচ বিদ্রোহীরা?

    Pakistan: এবার পাক সেনার কনভয়ে হামলা, নেপথ্যে কী সেই বালুচ বিদ্রোহীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র চারদিন আগেই হাইজ্যাক করা হয়েছিল আস্ত একটা এক্সপ্রেস ট্রেন। পাকিস্তানের (Pakistan) বালুচিস্তানের ওই ঘটনার সেই রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই ফের খবরের শিরোনামে সেই বালুচিস্তানই (IED Blast)। এবার পাক সেনার কনভয়ে হল হামলা।

    আইইডি বিস্ফোরণ (Pakistan)

    শনিবার তুরবত শহরে সেনার কনভয়ে হল আইইডি বিস্ফোরণ। স্থানীয় সূত্রে খবর, কনভয়ে থাকা বেশ কয়েকজন সেনা জখম হয়েছেন। বিস্ফোরণের অভিঘাতে জখম সেনাদের উদ্ধার করে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। যদিও এদিন সন্ধে পর্যন্ত হামলার দায় স্বীকার করেনি কেউই। ১১ মার্চ জাফর এক্সপ্রেস অপহরণের ঘটনায় হাত ছিল বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মির। এদিনের ঘটনায়ও তাদের হাত রয়েছে বলেই অনুমান পাকিস্তান পুলিশের।

    বালুচ বিদ্রোহীদের হুঁশিয়ারি

    গত মঙ্গলবারই বালুচিস্তানের বোলানে মাশকাফ সুড়ঙ্গে জাফর এক্সপ্রেস হাইজ্যাক করে বালুচ বিদ্রোহীরা। পণবন্দি করা হয় শ’খানেক যাত্রীকে (IED Blast)। যাত্রীদের উদ্ধার করতে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলে প্রায় ৩০ ঘণ্টা ধরে। পাক সেনার দাবি, এই অভিযানে মৃত্যু হয়েছে সব বিদ্রোহীর। বিদ্রোহীদের পাল্টা দাবি, এই অভিযান চলার সময় সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছে ৩০ জন সেনার। এই ঘটনার পরেই বালুচ বিদ্রোহীরা হুঁশিয়ারি দেয়, পাক সেনা যদি তাঁদের ওপর হামলার চেষ্টা করে, তাহলে তাঁদের পরবর্তী নিশানা হবে ইসলামাবাদ। সেই হুঁশিয়ারির কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই হল বালুচিস্তানে সেনার কনভয়ে হামলা।

    শুক্রবার খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের (Pakistan) দক্ষিণে ওয়াজজিরিস্তানের একটি মসজিদে আত্মঘাতী হামলা হয়। ওই দিন দুপুরে আজম ওয়ারশাক বাইপাস রোডের মৌলানা আবদুল আজিজ মসজিদে প্রার্থনার সময় আইইডি বিস্ফোরণ ঘটে। সেই ঘটনায়ও সন্দেহের তির ছিল বালুচ বিদ্রোহীদের দিকেই।

    প্রসঙ্গত, অতীতেও এই রেলপথে বালুচ বিদ্রোহীরা হামলা চালিয়েছে রকেট কিংবা রিমোট পরিচালিত বোমা দিয়ে। এলাকায় যত হামলার ঘটনা ঘটেছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তার দায় স্বীকার করে নিয়েছে বালুচ বিদ্রোহীরা। গত বছরের অক্টোবর মাসে পাকিস্তান রেলওয়েজ কোয়েটা থেকে পেশওয়াল পর্যন্ত রেল পরিষেবা সংস্কারের কথা ঘোষণা (IED Blast) করেছিল। তার আগে দেড় মাসেরও বেশি সময় এই পথে রেল চলাচল বন্ধ ছিল (Pakistan)।

  • S Jaishankar: “আমেরিকার আগেই মাল্টি-পোলার বিশ্বের কথা বলেছিল ভারত”, বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “আমেরিকার আগেই মাল্টি-পোলার বিশ্বের কথা বলেছিল ভারত”, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পুরনো উদারনৈতিক নিয়ম-ভিত্তিক শৃঙ্খলা ডোনাল্ড ট্রাম্পের মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফিরে আসার পর চরম চাপে পড়েছে।” কথাগুলি (Global Order) বললেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি মনে করেন, “এটি অনেক দিন ধরেই হয়ে আসছিল।” জয়শঙ্কর বিস্মিত যে তামাম বিশ্ব আশ্চর্য হচ্ছে এই ভেবে যে ট্রাম্প যা করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তা-ই করছেন। তিনি বলেন, “হয়তো আমি তাঁকে আরও সরলভাবে নিয়েছিলাম।”

    মাল্টি-পোলার বিশ্ব (S Jaishankar)

    বিদেশমন্ত্রী লক্ষ্য করেছেন, আমেরিকানরা এখন যে মাল্টি-পোলার বিশ্বের কথা বলছেন, তা একসময় ছিল নয়াদিল্লির আলোচনার বিষয়। জয়শঙ্করের ইঙ্গিত, তিনি পুরোনো বিশ্বব্যবস্থার কিছুই মিস করবেন না। কারণ তিনি একজন বাস্তববাদী। তিনি যা আছে, তাই নিয়েই কাজ করেন। তিনি বলেন, ‘‘কেউ বাস্তববাদী হওয়ার অর্থ এই নয় যে, তাঁর মধ্যে বিশ্বাস, প্রত্যয় কিংবা অনুভূতি নেই।’’ বিদেশমন্ত্রীর দাবি, ট্রাম্প এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দু’জনেই সমমনস্ক জাতীয়তাবাদী। ফলে বিরোধের অবকাশ নেই। গত ৫ মার্চ মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে বক্তৃতা দেওয়ার সময় ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, পারস্পরিক শুল্ক চাপানোর নীতি থেকে বাদ পড়বে না ভারত। তিনি বলেন, ‘‘ভারত আমাদের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এই ব্যবস্থা আমেরিকার প্রতি ন্যায্য নয়, কখনওই ছিল না।’’

    তামাম বিশ্বের একটি শৃঙ্খলা প্রয়োজন

    জয়শঙ্কর বলেন, “তামাম বিশ্বের একটি শৃঙ্খলা প্রয়োজন। অন্যথায় এটি খুবই অরাজক হয়ে উঠবে।” তিনি বলেন, “অসংযত প্রতিযোগিতা চাপ বাড়িয়ে তুলবে। ভারতের এমন একটি শৃঙ্খলার দরকার যা বর্তমান বিশ্বের বাস্তবতাকে প্রতিফলিত করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরের সেই শৃঙ্খলাকে নয়, যা পশ্চিমিদের পক্ষে ছিল।” তিনি বলেন, “পুরানো বিশ্বব্যবস্থার গুণাগুণ অতিরঞ্জিত করা হয়েছে (S Jaishankar)।” তিনি জানান, ভারত দীর্ঘদিন ধরে পূর্বতন সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং পরে রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখেছে। এখন যুক্তরাষ্ট্রের কাছাকাছি চলে এসেছে। ট্রাম্প ও মোদির নেতৃত্বে—যারা উভয়েই জাতীয়তাবাদী নেতা—এই সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সম্পর্কের এই উন্নতির মধ্যেও, ট্রাম্প বারবার ভারতকে শুল্ক অপব্যবহারকারী বলে আক্রমণ করেছেন। ফেব্রুয়ারিতে মোদির হোয়াইট হাউস সফরের সময়ও শানিয়েছিলেন এই আক্রমণ।

    শুল্ক ধাঁধার সমাধান

    নয়াদিল্লি কীভাবে ট্রাম্পের শুল্ক ধাঁধার সমাধান করবে? জয়শঙ্কর বলেন, “আমি মনে করি, ওয়াশিংটন ও নয়াদিল্লির মধ্যে কিছু ‘সমস্যা’ থাকলেও, শীঘ্রই দুই দেশের মধ্যে একটি বাণিজ্য চুক্তি হবে।” তিনি বলেন, “ট্রাম্প কঠোর জাতীয়তাবাদী। তবে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের বিষয়ে বাস্তববাদীও।” ভারতের অবস্থান রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতের বিষয়ে পশ্চিমিদের হতাশ করেছে। নয়াদিল্লি মস্কো থেকে তেল কেনা চালিয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত ভ্লাদিমির পুতিনের যুদ্ধের নিন্দা করা থেকে বিরত রয়েছে। জয়শঙ্কর বলেন, “ভারত সব সময় তার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখে। তাই সে মস্কোর সঙ্গে তার পুরনো সম্পর্ক ত্যাগ করতে পারে না।” তিনি বলেন, “মানুষ প্রায়ই নীতিগত বিষয়গুলিকে বড় করে তোলেন (S Jaishankar)।”

    দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি

    তবে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে রাশিয়া চিনের আরও ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এটি কি নয়াদিল্লির জন্য সমস্যা হতে পারে? এর পরেই জয়শঙ্কর বলেন, “আমরা দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েছি, যা ইঙ্গিত দেয় যে চিন ও পশ্চিমিদের সঙ্গে মস্কোর সম্পর্ক পরিবর্তিত হলেও পুরানো অংশীদারদের সম্পর্ক ‘স্থিতিশীল’ রয়েছে।” জয়শঙ্কর স্বীকার করেন, বেইজিংয়ের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। কারণ দুই দেশের সেনাদের মধ্যে সীমান্ত সংঘর্ষ হয়েছে। তিনি বলেন, “যদি ট্রাম্প চিনের সঙ্গে কোনও চুক্তি করেন, তাহলে সেই পরিস্থিতির জন্য ভারত তার নীতিগুলি প্রস্তুত রাখবে (Global Order)।”

    ট্রাম্পের নয়া শুল্কনীতি

    প্রসঙ্গত, ট্রাম্পের নয়া শুল্কনীতি নিয়ে ভারতের রফতানিকারক সংস্থাগুলি চিন্তায় পড়লেও এখনও প্রধানমন্ত্রী মোদির সরকার এ বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া জানায়নি। সাউথ ব্লক অফিসিয়ালি কিছু বলেনি। চলতি সপ্তাহে আমেরিকা সফরে গিয়ে ট্রাম্প সরকারের বাণিজ্যসচিব হাওয়ার্ড লুটকিনের সঙ্গে বৈঠক করেন বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। আমেরিকার বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিরের ভবিষ্যৎমুখী দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনাও করেন তিনি। শুক্রবার গোয়েল জানান, দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ভারত ‘ইন্ডিয়া ফার্স্ট’ এর ‘বিকশিত ভারত’-এর পাশাপাশি সার্বিক রণকৌশলগত বোঝাপড়ার নীতি মেনে চলা হবে। ইতিমধ্যেই আমেরিকার বেশ কিছু পণ্যে শুল্ক ছেঁটেছে মোদি সরকার (Global Order)। জয়শঙ্করের মন্তব্যের পরে অনেকে মনে করছেন, আগামী দিনে সেই তালিকা দীর্ঘতর হতে চলেছে (S Jaishankar)।

  • Pakistan Train Hijack: বালোচ আন্দোলনের জন্য দায়ী জিন্নার বিশ্বাসঘাতকতা!

    Pakistan Train Hijack: বালোচ আন্দোলনের জন্য দায়ী জিন্নার বিশ্বাসঘাতকতা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন তিনেক আগে পাকিস্তানের বালোচিস্তানে হাইজ্যাক (Pakistan Train Hijack) করা হয়েছিল জাফর এক্সপ্রেস। পণবন্দি করা হয়েছিল বহু যাত্রীকে। পাকিস্তানের অভিযোগ, জাফর এক্সপ্রেস অপহরণের ছক কষা হয়েছে আফগানিস্তান থেকে (Baloch Movement)। ট্রেন অপহরণের পর থেকেই এমনই অভিযোগ ও দাবি তুলেছে পাকিস্তান। ইসলামাবাদের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যে বলে পাল্টা দাবি তালিবানের।

    বালোচিস্তান (Pakistan Train Hijack)

    পাকিস্তানের চারটি প্রদেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় ও কম জনবহুল এলাকা বালুচিস্তান। ১১ মার্চ এখান থেকেই জাফর এক্সপ্রেস ছিনতাই করেছিল বালোচ বিদ্রোহীরা। পণবন্দি করা হয়েছিল নিরাপত্তা কর্মী-সহ ১০০ জন যাত্রীকে। এই বিদ্রোহের মূল কারণ বালোচবাসীর সঙ্গে পাকিস্তানের জনক মহম্মদ আলি জিন্নার বিশ্বাঘাতকতা। ১৯৪৭ সালের ১৪ অগাস্ট জন্ম হয় পাকিস্তানের। তার ঠিক পরের বছর থেকেই সদ্যোজাত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে হাতে অস্ত্র তুলে নেন বালোচ জাতীয়তাবাদীরা। তারপর থেকে অশান্তি লেগেই রয়েছে পাকিস্তানের এই অংশে। ব্যাপক হিংসার ঘটনা ঘটেছে ১৯৫৮-৫৯, ১৯৬২-৬৩, ১৯৭৩-৭৭ সালে। ২০০৩ সাল থেকে প্রায়ই ঘটছে হিংসার ঘটনা।

    হাইজ্যাক আস্ত এক্সপ্রেস ট্রেন

    চমকে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটল গত ১১ মার্চ। এদিন বালুচ বিদ্রোহীরা হাইজ্যাক করে আস্ত একটা এক্সপ্রেস ট্রেন। পণবন্দি করা হয় যাত্রীদের। বালুচিস্তান একটি শুষ্ক এলাকা (Pakistan Train Hijack)। খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ। ঐতিহাসিকভাবে পাকিস্তানের পাঞ্জাব-প্রভাবিত রাজনীতির দ্বারা উপেক্ষিত এলাকা। বালুচবাসী অর্থনৈতিকভাবে নিপীড়িত। তাদের খনিজ সম্পদ আহরণ করে কেন্দ্রীয় সরকারের অর্থায়নে ব্যবহার করা হয়েছে। অভিজ্ঞ মহলের মতে, বালুচবাসীর অসন্তোষের অন্যতম কারণ এটাই। বালুচবাসীর অসন্তোষের অন্যতম লক্ষ্য হল গওদর বন্দর। চিনের সহায়তায় এই বন্দরের উন্নয়ন করছে পাকিস্তান। বালুচ বিদ্রোহীরা চিনা কর্মীদর ওপর আক্রমণ চালিয়েছে। প্রসঙ্গত, গওদর বন্দরটি চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডরের একটা অংশ।

    রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের সাক্ষী

    ‘দ্য ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স রিভিউ’য়ে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “বালোচ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের নেতৃত্ব বিভক্ত। ফলস্বরূপ, বালোচ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন তার লক্ষ্য বা কৌশলের ক্ষেত্রে একক নয়।” সশস্ত্র বিদ্রোহের সর্বশেষ পর্বটি শুরু হয় ২০০৪ সালে। ২০০৬ সালে পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে প্রভাবশালী বালোচ নেতা আকবর খান বুগতি নিহত হওয়ার পর এটি আরও তীব্রতা পায় (Baloch Movement)। বুগতি বেশি স্বায়ত্তশাসন, সম্পদের নিয়ন্ত্রণ এবং বালুচিস্তানের প্রাকৃতিক গ্যাস আয় থেকে ন্যায্য ভাগ দাবি করছিলেন। প্রসঙ্গত, এর আগে সাতের দশকে বালোচবাসী বিদ্রোহের সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের সাক্ষী হয়েছিলেন (Pakistan Train Hijack)।

    রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের সাক্ষী

    ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার দাবিতে ব্যাপক আন্দোলন শুরু হয় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে। ওই বছরই স্বাধীনতা লাভ করে বাংলাদেশ। তার পরেই অক্সিজেন পান বালোচবাসী। বালোচিস্তানে ন্যাশনাল আওয়ামি পার্টির নেতারা স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে উদ্দীপিত হয়েছিলেন। একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, মারি, মেঙ্গল এবং বুগতি গোত্রপ্রধানদের নেতৃত্বে প্রায় ৫৫ হাজার বালোচ যোদ্ধা ৮০ হাজার পাকিস্তানি সেনার বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল। পাকিস্তান বিমান বাহিনী বালোচিস্তানের বিভিন্ন গ্রামে বোমা বর্ষণ করে। তার ফলে নিহত হন হাজার হাজার সাধারণ বালোচবাসী। একাত্তরের সংঘর্ষ এমন পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল যে ইরান আশঙ্কা করেছিল বালোচ জাতীয়তাবাদের প্রভাব তাদের এলাকায় হয়ত ছড়িয়ে পড়বে। সেই আশঙ্কায়, পাকিস্তানকে সামরিক সহায়তা দিয়েছিল তারা।

    বালোচ বিদ্রোহীদের জন্য মজুত করা অস্ত্র উদ্ধার

    ১৯৭৭ সালে জেনারেল জিয়াউল হক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ভুট্টোকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেন। পরে উপজাতিদের ক্ষমা ঘোষণা করা হয়। বালোচিস্তান থেকে প্রত্যাহার করা হয় সেনা। তার পরেই বালোচিস্তানে অবসান ঘটে সশস্ত্র সংগ্রামের। প্রথমে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলি ভুট্টো এই দাবিগুলো প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। তার জেরেই ঢেউ ওঠে প্রতিবাদের (Baloch Movement)। ১৯৭৩ সালে ভুট্টো বালুচিস্তানের প্রাদেশিক সরকার প্রধান আকবর খান বুগতিকে বরখাস্ত করেন। তিনি দাবি করেন, ইরাকি দূতাবাস থেকে বালোচ বিদ্রোহীদের জন্য মজুত করা অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এই অজুহাতে তিনি জানিয়ে দেন, বালুচিস্তানে হবে ব্যাপক সামরিক অভিযান। এরই ফলে একটি পূর্ণাঙ্গ সশস্ত্র বিদ্রোহ শুরু হয়। এই সংগ্রাম চলেছিল ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত, টানা চার বছর ধরে। এই ঘটনা চতুর্থ বালুচিস্তান সংঘাত নামে পরিচিত (Pakistan Train Hijack)।

    “ওয়ান ইউনিট” পরিকল্পনা

    ১৯৫৪ সালে পাকিস্তান চালু করে “ওয়ান ইউনিট” পরিকল্পনা। এর মাধ্যমে দেশটির প্রদেশগুলি পুনর্গঠিত করা হয়। এই পরিকল্পনায় বালোচিস্তানকে অন্যান্য প্রদেশের সঙ্গে একীভূত করা হয়। তার জেরে স্বায়ত্তশাসন খর্ব হয় বালোচিস্তানের। এতেই খেপে যান বালোচ নেতারা। ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয় নেতাদের মধ্যে। কালাতের খান, নওরোজ খান ১৯৫৮ সালে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। শুরু করেন পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ। ১৯৫৯ সালে পাকিস্তান নওরোজ খানকে আত্মসমর্পণে রাজি করায়। সেজন্য পাক সরকার তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করে বলে অভিযোগ। তাঁকে ক্ষমা করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। যদিও আত্মসমর্পণ করার পর রুদ্রমূর্তি ধারণ করে তৎকালীন পাক সরকার। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে তাঁকে ও তাঁর ছেলেদের গ্রেফতার করা হয়। মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় তাঁর পাঁচ আত্মীয়কে।

    ক্ষোভের আগুন উসকে দেয়

    পাক সরকারের এই বিশ্বাসঘাতকতা বালোচবাসীদের মধ্যে ক্ষোভের আগুন আরও উসকে দেয়। যার জেরে আরও জোরালো হয় স্বাধীনতাকামী আন্দোলন। তবে বালোচিস্তান বিদ্রোহ শুরুর বীজ অঙ্কুরিত হয় ১৯৪৭ সালে, পাকিস্তান যখন বিচ্ছিন্ন হয় ভারতের থেকে। বালোচিস্তান অঞ্চলটি আগে চারটি দেশীয় রাজ্য হিসেবে ছিল—কালাত, খারান, লাস বেলা এবং মাকরান। সেই সময় তাদের সামনে তিনটি বিকল্প ছিল—ভারতের সঙ্গে যোগদান, পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হওয়া, আর না হয় স্বাধীনতা বজায় রাখা। জিন্নার প্রভাবে তিনটি রাজ্য পাকিস্তানের সঙ্গে মিশে যায় (Pakistan Train Hijack)। কালাতের শাসক খান মীর আহমেদ ইয়ার খান, যিনি খান অব কালাত নামেও পরিচিত, তিনিই বেছে নেন স্বাধীনতা।

    জিন্নাকে তার আইনি উপদেষ্টা

    ১৯৪৬ সালে খান অব কালাত জিন্নাকে তার আইনি উপদেষ্টা হিসেবে নিযুক্ত করেন। তিনি যাতে ব্রিটিশ ক্রাউনের সামনে তাঁর মামলা উপস্থাপন করতে পারেন, তাই এই ব্যবস্থা। ১৯৪৭ সালের ৪ অগাস্ট দিল্লিতে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে বালোচবাসীর স্বাধীনতার সিদ্ধান্ত সমর্থিত হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন লর্ড মাউন্টব্যাটেন, খান অব কালাত এবং জওহরলাল নেহরু। ছিলেন জিন্না স্বয়ংও। জিন্নার জোরালো দাবির ফলে খারান ও লাস বেলাকে কালাতের সঙ্গে একীভূত করে একটি সম্পূর্ণ বালুচিস্তান গঠনের পরিকল্পনা করা হয় (Baloch Movement)। প্রসঙ্গত, বালোচরা কখনওই “ওয়ান ইউনিট” নীতিকে মেনে নেয়নি। পাঁচ বছরের মধ্যেই, ১৯৬৩ সালে বালুচিস্তানে তৃতীয় বালোচ বিদ্রোহ দেখা দেয়।

    বিদ্রোহের লক্ষ্য

    শের মুহাম্মদ বিজরানি মারির নেতৃত্বে, এই বিদ্রোহের লক্ষ্য ছিল বালোচিস্তানের গ্যাস সম্পদের রাজস্ব ভাগাভাগির জন্য পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করা, “ওয়ান ইউনিট” পরিকল্পনার বিলুপ্তি এবং বালোচ বিদ্রোহীদের মুক্তি। এই বিদ্রোহ শেষ হয় ১৯৬৯ সালে সাধারণ ক্ষমার মাধ্যমে। বন্দি বালোচ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মুক্তি দেওয়া হয়। ১৯৭০ সালে “ওয়ান ইউনিট” নীতি বাতিল করার পর বালোচিস্তানকে পাকিস্তানের চারটি প্রদেশের একটি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পরে অবশ্য স্বাধীনতা লাভ করে বালোচিস্তান। তবে সেটা মাত্র ২২৬ দিনের জন্য। পরে বালুচবাসীর ইচ্ছায় নয়, বরং জিন্নার বিশ্বাসঘাতকতা ও ইসলামাবাদের সামরিক শক্তির মাধ্যমে পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত হয়। ৭৫ বছর আগের এই বিশ্বাসঘাতকতা ও অঞ্চল (Baloch Movement) এবং জনগণের শোষণ আজও বালুচ জনগণের সশস্ত্র প্রতিরোধের মূল কারণ হিসেবে রয়ে গেছে (Pakistan Train Hijack)।

  • Ramakrishna 297: “ঠাকুর অধরের বাড়ি প্রতিমাদর্শন করিবেন ও আনন্দময়ীর আনন্দোৎসবে যোগদান করিবেন”

    Ramakrishna 297: “ঠাকুর অধরের বাড়ি প্রতিমাদর্শন করিবেন ও আনন্দময়ীর আনন্দোৎসবে যোগদান করিবেন”

    সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজে শ্রীরামকৃষ্ণ— দুর্গাপূজা দিবসে

    প্রথম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৪, ২৬শে সেপ্টেম্বর

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ সাধারণ ব্রাহ্মসমাজমন্দিরে

    মাস্টার, হাজরা, বিজয়, শিবনাথ, কেদার 

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) কলিকাতা নগরীতে আগমন করিয়াছেন। সপ্তমীপূজা, শুক্রবার, ২৬শে সেপ্টেম্বর, ১৮৮৪ খ্রীষ্টাব্দ। ঠাকুরের অনেকগুলি কাজ। শারদীয় মহোৎসব — রাজধানীমধ্যে হিন্দুর প্রায় ঘরে ঘরে আজ মায়ের সপ্তমী পূজা আরম্ভ। ঠাকুর অধরের বাড়ি প্রতিমাদর্শন করিবেন ও আনন্দময়ীর আনন্দোৎসবে যোগদান করিবেন। আর একটি সাধ, শ্রীযুক্ত শিবনাথকে দর্শন (Kathamrita) করিবেন।

    বেলা আন্দাজ দুই প্রহর হইতে সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের ফুটপাথের উপর একটি ছাতি হাতে করিয়া মাস্টার পাদচারণ করিতেছেন। একটা বাজিল, দুইটা বাজিল, ঠাকুর আসিলেন না। শ্রীযুক্ত মহলানবিশের ডিস্পেনসারির ধাপে মাঝে মাঝে বসিতেছেন; দুর্গাপূজা (Ramakrishna)  উপলক্ষে ছেলেদের আনন্দ ও আবালবৃদ্ধ সকলের ব্যস্তভাব দেখিতেছেন।

    বেলা তিনটা বাজিল। কিয়ৎক্ষণ পরে ঠাকুরের গাড়ি আসিয়া উপস্থিত। গাড়ি হইতে অবতরণ করিয়াই সমাজমন্দির দৃষ্টে ঠাকুর করজোড়ে প্রণাম করিলেন। সঙ্গে হাজরা ও আর দুই-একটি ভক্ত। মাস্টার ঠাকুরের দর্শন লাভ করিয়া তাঁহার চরণবন্দনা করিলেন। ঠাকুর বলিলেন, “আমি শিবনাথের বাড়ি যাইব।” ঠাকুরের আগমনবার্তা শুনিয়া দেখিতে দেখিতে কয়েকটি ব্রাহ্মভক্ত আসিয়া জুটিলেন। তাঁহারা ঠাকুরকে সঙ্গে করিয়া ব্রাহ্মপাড়ার মধ্যে শিবনাথের বাড়ির দ্বারদেশে তাঁহাকে লইয়া গেলেন। শিবনাথ বাড়িতে নাই। কি হইবে? দেখিতে দেখিতে শ্রীযুক্ত বিজয় (গোস্বামী), শ্রীযুক্ত মহলানবিশ ইত্যাদি ব্রাহ্মসমাজের কর্তৃপক্ষেরা উপস্থিত হইলেন ও ঠাকুরকে অভ্যর্থনা করিয়া সমাজমন্দিরমধ্যে লইয়া গেলেন। ঠাকুর একটু বসুন—ইতিমধ্যে শিবনাথ আসিয়া (Kathamrita) পড়িলেও পড়িতে পারেন।

    ঠাকুর (Ramakrishna) আনন্দময়, সহাস্যবদনে আসন গ্রহণ করিলেন। বেদীর নিচে যে স্থানে সংকীর্তন হয়ে সেই স্থানে বসিবার আসন করিয়া দেওয়া হইল। বিজয়াদি অনেকগুলি ব্রাহ্মভক্ত সম্মুখে বসিলেন।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

  • Daily Horoscope 14 March 2025: ব্যবসা নিয়ে চিন্তা থাকবে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 14 March 2025: ব্যবসা নিয়ে চিন্তা থাকবে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) নম্র স্বভাবের জন্য কর্মস্থলে পদোন্নতি।

    ২) বাসস্থান পরিবর্তন নিয়ে খরচ বৃদ্ধি।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) কোনও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ না করাই ভালো হবে।

    ২) ভ্রমণে সমস্যা বাড়তে পারে, একটু সাবধান থাকুন।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) অতিরিক্ত বিলাসিতার জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ২) গুরুজনদের সদুপদেশে কর্মে উন্নতি।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) ব্যবসায় দারুণ অর্থপ্রাপ্তির যোগ রয়েছে।

    ২) নিজের ভুল সংশোধন করার ফলে ব্যবসায় উন্নতি।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) কাজের চাপ বাড়তে পারে।

    ২) বন্ধুদের সহায়তায় ব্যবসায় উন্নতি।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) সহকর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করায় মানসিক চাপ বাড়বে।

    ২) প্রেমে কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) সব কাজেই সুনাম পেতে পারেন।

    ২) ব্যবসায় সহকর্মীর দ্বারা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) দাম্পত্য সমস্যার কারণে মন চঞ্চল হতে পারে।

    ২) কোনও ঝুঁকিপ্রবণ কাজ করতে হতে পরে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) প্রিয়জনের সঙ্গে বিবাদ নিয়ে চিন্তা হতে পারে।

    ২) গরিব মানুষের জন্য কিছু করার চেষ্টা করুন।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) শত্রুভয় কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

    ২) ব্যবসা নিয়ে চিন্তা থাকবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে প্রচুর চিন্তা থাকবে।

    ২) ব্যবসার ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকুন, বুদ্ধিভ্রংশ হতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) বাড়িতে অশান্তির  সম্ভাবনা ও সেই কারণে মানহানি হতে পারে।

    ২) আপনার বক্তব্য সকলের মন জয় করতে সক্ষম হবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Ramakrishna 296: “হা কৃষ্ণ! হে কৃষ্ণ! জ্ঞান কৃষ্ণ! প্রাণ কৃষ্ণ! মন কৃষ্ণ! আত্মা কৃষ্ণ! দেহ কৃষ্ণ! প্রাণ হে গোবিন্দ, মম জীবন!”

    Ramakrishna 296: “হা কৃষ্ণ! হে কৃষ্ণ! জ্ঞান কৃষ্ণ! প্রাণ কৃষ্ণ! মন কৃষ্ণ! আত্মা কৃষ্ণ! দেহ কৃষ্ণ! প্রাণ হে গোবিন্দ, মম জীবন!”

    শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরে ভক্তসঙ্গে ও কলিকাতায় চৈতন্যলীলা-দর্শন

    অষ্টম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৪, ২১শে সেপ্টেম্বর

    গৌরাঙ্গপ্রেমে মাতোয়ারা ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ

    অভিনয় সমাপ্ত হইল। ঠাকুর (Ramakrishna) গাড়িতে উঠিতেছেন। একজন ভক্ত জিজ্ঞাসা করিলেন কেমন দেখলেন? ঠাকুর হাসিতে হাসিতে বলিলেন, “আসল নকল এক দেখলাম।”

    গাড়ি মহেন্দ্র মুখুজ্জের কলে যাইতেছে। হঠাৎ ঠাকুর ভাবাবিষ্ট হইলেন। কিয়ৎক্ষণ পরে প্রেমভরে আপনা-আপনি বলিতেছেন, —

    “হা কৃষ্ণ! হে কৃষ্ণ! জ্ঞান কৃষ্ণ! প্রাণ কৃষ্ণ! মন কৃষ্ণ! আত্মা কৃষ্ণ! দেহ কৃষ্ণ!” আবার বলিতেছেন, “প্রাণ হে গোবিন্দ, মম জীবন!”

    গাড়ি মুখুজ্জেদের কলে পৌঁছিল। অনেক যত্ন করিয়া মহেন্দ্র ঠাকুরকে খাওয়াইলেন। মণি কাছে বসিয়া। ঠাকুর সস্নেহে তাঁহাকে বলিতেছেন(Ramakrishna), তুমি কিছু খাও না। হাতে করিয়া মেঠাই প্রসাদ দিলেন।

    এইবার শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর-কালীবাড়িতে যাইতেছেন (Kathamrita)। গাড়িতে মহেন্দ্র মুখুজ্জে আরও দু-তিনটি ভক্ত। মহেন্দ্র খানিকটা এগিয়ে দেবেন। ঠাকুর আনন্দে যাইতেছেনও গান আরম্ভ করিলেন।

    গৌর নিতাই তোমরা দু ভাই।

    মণি সঙ্গে সঙ্গে গাইতেছেন।

    মহেন্দ্র তীর্থে যাইবেন। ঠাকুরের (Ramakrishna) সহিত সেই সব কথা কহিতেছেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (মহেন্দ্রের প্রতি, সহাস্যে) — প্রেমের অঙ্কুর না হতে হতে সব শুকিয়ে যাবে।

    “কিন্তু শীঘ্র এস। আহা অনেকদিন থেকে তোমার বাড়িতে যাব মনে করেছিলাম, তা একবার দেখা হল বেশ হল।”

    মহেন্দ্র—আজ্ঞা, জীবন সার্থক হল!

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—সার্থক তো আছেনই। আপনার বাপও বেশ! সেদিন দেখলাম; অধ্যাত্মে বিশ্বাস।

    মহেন্দ্র—আজ্ঞা, কৃপা রাখবেন যেন ভক্তি হয়।

    শ্রীরামকৃষ্ণ—তুমি খুব উদার সরল। উদার সরল না হলে ভগবানকে (Kathamrita) পাওয়া যায় না। কপটতা থেকে অনেক দূর।

    মহেন্দ্র শ্যামবাজারের কাছে বিদায় লইলেন। গাড়ি চলিতেছে।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (মাস্টারের প্রতি)—যদু মল্লিক কি করলে?

    মাস্টার (স্বগত)—ঠাকুর (Kathamrita) সকলের মঙ্গলের জন্য ভাবিতেছেন। চৈতন্যদেবের ন্যায় ইনিও কি ভক্তি শিখাইতে দেহধারণ করিয়াছেন?

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

  • Festival of colors: রঙের উৎসবে খেয়াল থাকুক ত্বক ও চোখে! কেন বাড়তি সতর্কতা জরুরি?

    Festival of colors: রঙের উৎসবে খেয়াল থাকুক ত্বক ও চোখে! কেন বাড়তি সতর্কতা জরুরি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা! আর তার পরেই রঙের উৎসব! দোল উদযাপনে (Festival of colors) আপামর বাঙালি। তবে এই রঙিন উৎসবের আনন্দে সামিল হওয়ার জন্য কয়েকটি বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দোলের উৎসবের পরেই ত্বক এবং চোখের নানান সংক্রমণে আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়। বিশেষত শিশুদের বাড়তি নানান সমস্যা দেখা দেয়। শিশুদের কানেও নানান সমস্যা এবং সংক্রমণ হয়। তাই তাঁদের পরামর্শ, এই উৎসবে আনন্দ করার সময় বাড়তি সতর্কতা জরুরি। তবেই সুস্থ ভাবে উদযাপন সম্ভব হবে। এখন দেখা যাক, কী ধরনের সমস্যার আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকেরা?

    ত্বকে অ্যালার্জি, চোখে সংক্রমণ (Festival of colors)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দোলের উদযাপনে অনেকেই নানান রকমের রঙ ব্যবহার করেন। সব রঙের গুণমান সমান হয় না। কম মানের রঙ ব্যবহার করলে ত্বকে নানা ধরনের অ্যালার্জি হতে পারে। চুলকানি, Rash, গোলগোল চাকা দাগ এমন নানান উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যা দীর্ঘদিন ভোগান্তি তৈরি করে। আবার চোখেও নানান সংক্রমণ হতে পারে। চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, প্রায় প্রত্যেক বছরেই দোলের পরে চোখের সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যা বাড়ে। অনেকের চোখে রঙ ঢুকে নানান ধরনের অ্যালার্জি হয়। আবার অনেকের চোখ ফুলে যায়। সংক্রমণ জটিল হয়ে গেলে দৃষ্টিশক্তিতেও প্রভাব ফেলে‌।

    কানে যন্ত্রণা

    অনেক সময় কানের সমস্যাও দেখা দেয়। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সমস্যায় আক্রান্তেরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে শিশুরা হয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, আবির জাতীয় রঙ খেলার সময় (Festival of colors) সময়েই অসাবধানতার জন্য শিশুদের কানের ভিতরে রঙ ঢুকে যায়। এর ফলে পরে কানে যন্ত্রণা হয়। অনেক সময়েই জটিল সংক্রমণ দেখা দেয়।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল? (Festival of colors)

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, দোলের উৎসব উদযাপনের সময় বাড়তি সতর্কতা বজায় রাখলেই এই ধরনের বিপদ আটকানো সম্ভব হবে। ত্বকের সমস্যা এড়ানোর জন্য রঙের গুণমানের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, পরিবেশবান্ধব রঙ এখন পাওয়া যায়। সেগুলো ব্যবহার করলে ত্বকের নানান সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও কমে‌।
    তাছাড়া বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, ভালোভাবে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার জাতীয় ক্রিম মেখে নিতে হবে। এতে চট করে রঙ চামড়ায় ছাপ ফেলবে না। রঙ ওঠানোও সহজ হবে।
    শিশুদের রঙের উৎসবে সামিল করার আগে বাড়তি সতর্কতা দরকার। যাতে চোখ ও কানের ভিতরে রঙ ঢুকে না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। রঙিন নানা রকম উইগ এবং মুখোশ ব্যবহার করা যেতে পারে। বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, মাথায় উইগ কিংবা মুখে মুখোশ পরলে শিশুদের কান এবং চোখে কিছুটা আচ্ছাদন থাকে। ফলে অনেক ভোগান্তি সহজেই এড়ানো সম্ভব হয়।
    উৎসবের (Festival of colors) পরিচ্ছন্নতার দিকে নজরদারি জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুদের পাশাপাশি বাড়ির বড়দেরও এই পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে নজর দিতে হবে। হাত, নখ, চুল, চোখে যাতে রঙ ঢুকে না থাকে, তার জন্য ভালোভাবে পরিষ্কার হতে হবে। তবেই নানান রোগে আক্রান্ত (skin and eyes) হওয়ার ঝুঁকি কমবে।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Daily Horoscope 13 March 2025: ব্যবসায় লাভ বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 13 March 2025: ব্যবসায় লাভ বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কাজের জায়গায় আঘাত লাগতে পারে।

    ২) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) ব্যবসায় লাভ বৃদ্ধি পাবে।

    ২) প্রতিভা প্রকাশের সুযোগ পাবেন।

    ৩) ধৈর্য রাখুন।

    মিথুন

    ১) উচ্চপদস্থ কোনও ব্যক্তির অনুগত থাকলে লাভ হতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীদের ঝামেলায় বেশি কথা না বলাই শ্রেয়।

    ৩) প্রিয়জনদের সঙ্গে সমস্ত কিছু আলোচনা করুন।

    কর্কট

    ১) প্রতিযোগিতামূলক কাজে সাফল্যের যোগ।

    ২) কুসঙ্গে পড়ে নিজের ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    সিংহ

    ১) কোনও যন্ত্র খারাপ হওয়ায় প্রচুর খরচ হতে পারে।

    ২) কর্মে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    কন্যা

    ১) ভালো কোনও সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় ক্ষোভ বাড়তে পারে।

    ২) কারও কাছ থেকে বড় কোনও উপকার পেতে পারেন।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    তুলা

    ১) ধর্মীয় স্থানে দান করায় শান্তিলাভ।

    ২) কাজের জন্য বাড়ির কেউ বাইরে যাওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    বৃশ্চিক

    ১) সুন্দর কথা বলায় সুনাম বাড়তে পারে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে, প্রতারিত হওয়ার যোগ রয়েছে।

    ৩) ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নেবেন।

    ধনু

    ১) পড়াশোনার খুব ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মকর

    ১) কোনও ভুল কাজ করার জন্য শান্তি পাবেন না।

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও পরে জটিলতা দেখা দিতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যা হতে পারে।

    ২) নিজের চিকিৎসায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) সতর্কভাবে চলাফেরা করুন।

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো।

    ২) মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) সাবধানে থাকুন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

LinkedIn
Share