Tag: news in bengali

news in bengali

  • GST: দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    GST: দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি (GST) সংগ্রহ। চলতি বছরের অক্টোবরে ভারতে (India) এই প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১.৮৭ লাখ কোটি টাকা। গত বছর অক্টোবরে এর পরিমাণ ছিল ১.৭২ লাখ কোটি টাকা। শতাংশের বিচারে এবার জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ বেড়েছে ৮.৯।

    জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ (GST)

    শুক্রবার অর্থমন্ত্রকের তরফে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এর ঠিক এক মাস আগে, সেপ্টেম্বরে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ ছিল ১.৭৩ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত মোট জিএসটি সংগ্রহ ৯.৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১২.৭৪ লক্ষ কোটি টাকা হয়েছে। ২০২৩ সালে এই সময় এর পরিমাণ ছিল ১১.৬৪ লাখ কোটি টাকা। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, অক্টোবর মাসে কেন্দ্রীয় জিএসটি, রাজ্য জিএসটি, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি এবং সেস সংগ্রহের ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি রেকর্ড করা হয়েছে।

    ব্রেক ডাউনের মধ্যে কী কী রয়েছে

    ব্রেক ডাউনের মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় জিএসটি (GST) ৩৩,৮২১ কোটি টাকা, রাজ্য জিএসটি ৪১,৮৬৪ কোটি টাকা, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি ৯৯,১১১  কোটি টাকা এবং সেস ১২,৫৫০ কোটি টাকা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই অক্টোবর দ্বিতীয় সেরা জিএসটি সংগ্রহের মাস হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। কারণ সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল এপ্রিল মাসে, আদায় হয়েছিল ২.১০ লাখ কোটি টাকারও বেশি।

    আরও পড়ুন: সৌদিকে টপকে ইউরোপের শীর্ষ পরিশোধিত জ্বালানি সরবরাহকারী দেশ এখন ভারত

    রিভিউয়ের মাসে, দেশীয় লেনদেন থেকে জিএসটি ১০.৬ শতাংশ বেড়ে পৌঁছেছে ১.৪২ লাখ কোটি টাকায়। আমদানি কর থেকে রাজস্ব প্রায় ৪ শতাংশ বেড়ে পৌঁছেছে ৪৫,০৯৬ কোটি টাকায়। গোটা মাসে ফেরত দেওয়া হয়েছে ১৯,৩০৬ কোটি টাকা। গত বছরের এই সময়ের তুলনায় ১৮.২ শতাংশ বেশি।

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় জিএসটি ৩৩,৮২১ কোটি টাকা, রাজ্য জিএসটি ৪১,৮৬৪ কোটি টাকা, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি ৯৯,১১১ কোটি টাকা এবং সেস ১২,৫৫০ কোটি টাকা হয়েছে। অক্টোবর ২০২৪-এ জিএসটি সংগ্রহ ছিল (India) দ্বিতীয় সর্বোত্তম মানের। সর্বোচ্চ সংগ্রহ এপ্রিল ২০২৪-এ ছিল ২.১০ লাখ কোটি টাকার বেশি (GST)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: শতাব্দীর উষ্ণতম অক্টোবর ছিল এবছর, নভেম্বরেও পড়বে না শীত! বলছে মৌসম ভবন

    Weather Update: শতাব্দীর উষ্ণতম অক্টোবর ছিল এবছর, নভেম্বরেও পড়বে না শীত! বলছে মৌসম ভবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণত দীপাবলির সময় থেকেই দেশের সর্বত্র হিমেল অনুভূতি শুরু হয়। তবে এবার তেমন সম্ভাবনা অনেক কম। মৌসম ভবন (Mausam Bhavan) জানিয়েছে, নভেম্বর মাসে উত্তর-পশ্চিম ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে গরমের অনুভূতি তুলনামূলক বেশি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে (Weather Update)। এই অক্টোবর মাসেও গত এক শতাব্দীর বেশি সময়ে এত গরম পড়েনি। ১৯০১ সালের পর এটাই ছিল ভারতের সব থেকে উষ্ণতম অক্টোবর (Hottest October)। দেশের গড় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল।

    অক্টোবরে দেশের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে (Weather Update)

    মৌসম ভবনের (Mausam Bhavan) মহানির্দেশক মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র বলেছেন, “এই সময়ে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা অনুপস্থিত। আবার বঙ্গোপসাগরে সক্রিয় নিম্নচাপগুলির কারণে জলীয় বাষ্পপূর্ণ বাতাস প্রবেশ করেছে। এই জন্য গোটা অক্টোবরে দেশের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে ২৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। উল্লেখ্য ১৯০১ সালের অক্টোবরে (Hottest October) দেশের গড় তাপমাত্রা ছিল ২৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অক্টোবরে দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার গড় ছিল ২১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস (Weather Update)। সেখানে স্বাভাবিক সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকার কথা ছিল ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নভেম্বরকে শীতের মাস হিসেবে দেখা হবে না। মূলত জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারিকে শীতের মাস হিসেবে দেখা হবে। তবে ডিসেম্বরে হালকা শীতের অনুভব মিলবে।”

    এখনও বর্ষা সম্পূর্ণ বিদায় নেয়নি

    মৌসম ভবন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম ভারতে তাপমাত্রা (Weather Update) কমার জন্য উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে বাতাস প্রবেশ করা প্রয়োজন। যা এখনই হচ্ছে না। একই ভাবে ওই এলাকাগুলি থেকে এখনও বর্ষা সম্পূর্ণ বিদায় নেয়নি। ফলে তাপমাত্রা নিম্নমুখী হতে পারছে না। আগামী আরও দুই সপ্তাহে উত্তর-পশ্চিম ভারতে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ২-৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি থাকতে পারে। তবে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা কমতে শুরু করবে। এরপর ঠান্ডা পড়তে পারে।

    আরও পড়ুনঃ ভোর ও রাতে ঠান্ডার আমেজ! আগামী সপ্তাহেই কমতে পারে তাপমাত্রা

    জেলাগুলিতে তাপমাত্রার ২-৪ ডিগ্রি কমবে

    আবার আলিপুর আবহাওয়া দফতর পূর্বাভাস দিয়ে জানিয়েছে, বাংলার বেশ কিছু জায়গায় নভেম্বরে শীতের আমেজ বোঝা যাবে। আগামী চার দিনে দক্ষিণবঙ্গের বিশেষ করে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা (Weather Update) ২-৪ ডিগ্রি কমবে। একইভাবে উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় ২-৪ ডিগ্রি জেলায় কমতে পারে। আগামী সপ্তাহ থেকে শীতের আমেজ মিলতে পারে। তবে বাংলায় ঋতু অনুযায়ী এখনই শীত পড়বে না, আরও বেশ কিছু সময় লাগবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India: সৌদিকে টপকে ইউরোপের শীর্ষ পরিশোধিত জ্বালানি সরবরাহকারী দেশ এখন ভারত

    India: সৌদিকে টপকে ইউরোপের শীর্ষ পরিশোধিত জ্বালানি সরবরাহকারী দেশ এখন ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌদি আরবকে দাঁড়িয়ে গোল দিচ্ছে নরেন্দ্র মোদির ভারত (India)! মোদির প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলেই বিশ্বের বৃহত্তম দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে ঠাঁই হয়েছে ভারতের। এই জায়গাটা দীর্ঘদিন দখলে রেখেছিল ব্রিটেন। সেই রানির দেশকে নীচে নামিয়ে ভারত উঠেছে ওপরে। এবার ভারতীয়দের গর্বিত হওয়ার আরও একটি খবর এল। জানা গিয়েছে, সৌদি আরবকে টপকে ইউরোপের শীর্ষ পরিশোধিত জ্বালানি সরবরাহকারী দেশ হয়ে উঠেছে ভারত।

    ‘অক্সিজেন’ জোগাচ্ছে ভারত (India)

    ভারত ব্রিকসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। সেই দেশই ‘অক্সিজেন’ জোগাচ্ছে ইউরোপকে (Refined Fuel Supplier)। ট্রেড ইন্টেলিজেন্স প্রতিষ্ঠান কেপলারের প্রকাশিত রিপোর্টেই এ খবর জানা গিয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে রাশিয়ার তেলের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পশ্চিমের দেশগুলি। এহেন আবহে ইউরোপ ভারত থেকে পরিশোধিত তেলের আমদানি দিন প্রতি ৩৬০,০০০ ব্যারেল হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। এই ঘটনায় বৈশ্বিক জ্বালানি বাণিজ্য পথগুলি উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হবে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    বাড়ল আমদানির পরিমাণ

    সৌদি আরব বিশ্বের শীর্ষ তেল উৎপাদকদের মধ্যে একটি দেশ। দশকের পর দশক ধরে তেল বাণিজ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা ধরে রেখেছে এই দেশটি। তবে, ইউরোপীয় বাজার থেকে রাশিয়া সরে যাওয়ায় ইউরোপ তার জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে নতুন বিকল্প খুঁজছে (India)। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আগে ইউরোপ ভারতীয় রিফাইনারদের কাছ থেকে প্রতিদিন গড়ে ১,৫৪,০০০ ব্যারেল তেল আমদানি করত। এই সংখ্যাটা এক ধাক্কায় অনেকখানি বেড়ে যায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন ৫ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার তেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করায়। আমদানি বেড়েছে দিন পিছু ২,০০,০০০ ব্যারেল। কেপলারের অনুমান, ভারতের রাশিয়ার  তেলের আমদানি আগামী বছরের এপ্রিল মাসের মধ্যে প্রতিদিন ২০ লক্ষ ব্যারেল অতিক্রম করতে পারে, যা ভারতের মোট তেল আমদানির ৪৪ শতাংশ হবে।

    আরও পড়ুন: গেরুয়া নিশান ওড়ানোয় দেশদ্রোহিতার অভিযোগ বাংলাদেশের ১৮ হিন্দুর বিরুদ্ধে

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ইউরোপীয় দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ককে শক্তিশালী করার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি ভারতকে একটি নির্ভরযোগ্য শক্তি অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। শক্তি বাণিজ্য যাতে আরও উন্নত করা যায় সেজন্য (Refined Fuel Supplier) দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও করে চলেছেন (India) তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISRO: লাদাখে দেশের প্রথম অ্যানালগ স্পেস মিশন চালু করল ইসরো, কতটা গুরুত্বপূর্ণ এই পদক্ষেপ?

    ISRO: লাদাখে দেশের প্রথম অ্যানালগ স্পেস মিশন চালু করল ইসরো, কতটা গুরুত্বপূর্ণ এই পদক্ষেপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার লাদাখে প্রথম অ্যানালগ স্পেস মিশন চালু করার কথা ঘোষণা করেছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ইসরো (ISRO)। ইসরোর এই হিউম্যান স্পেসফ্লাইট সেন্টার (Human Spaceflight Centre) মিশনের পেছনে এএকেএ স্পেস স্টুডিও, লাদাখ বিশ্ববিদ্যালয়, আইআইটি বম্বে এবং লাদাখের স্বশাসিত পার্বত্য উন্নয়ন কাউন্সিলের যৌথ উদ্যোগ রয়েছে। তবে বিজ্ঞানী এবং গবেষকরা এই মিশন নিয়ে অত্যন্ত আশাবাদী বলে জানিয়েছেন। ইতিমধ্যে, ইসরোর চন্দ্রযান ৩, গগনযান, আদিত্য এল-১, মঙ্গলযান অভিযানের মাধ্যমে বিশ্বের নজর কেড়ে নিয়েছে ভারত। বিশেষ করে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ল্যান্ডিং নাসাকেও চমক দিয়েছে। মহাকাশ গবেষণায় কেন্দ্রের মোদি সরকার যে সজাগ নজর রেখে চলেছে তাতেও অনেক বিজ্ঞানীরা উৎসাহী বলে জানিয়েছেন। নাসাও একাধিক গবেষণায় ইসরোকে পাশে চায় বলে অভিজ্ঞতার কথা বিনিময় করেছে। ফলে ভারত মহাকাশ গবেষণায় বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে।

    মূল লক্ষ্য হল আন্তঃগ্রহের আবাসস্থলে প্রাণের সন্ধান (ISRO)

    ইসরোর (ISRO) পক্ষ থেকে এক্স হ্যান্ডলে একটি পোস্ট করে বলা হয়েছে, “লাদাখে এই হিউম্যান স্পেসফ্লাইট সেন্টারের (Human Spaceflight Centre) মিশনের মূল লক্ষ্য হল ভিন্গ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের খোঁজ করা। একই ভাবে পৃথিবীর বাইরে একটি স্পেস স্টেশন নির্মাণের জন্য সমস্যাগুলিকে চিহ্নিত করার ভাবনা রয়েছে। এই মিশন ভারতের প্রথম অ্যানালগ স্পেস মিশন, যা লে-তে শুরু হয়েছে। একই কাজে এএকেএ স্পেস স্টুডিও, লাদাখ বিশ্ববিদ্যালয়, আইআইটি বম্বে এবং লাদাখের স্বশাসিত পার্বত্য উন্নয়ন কাউন্সিল বিশেষ ভাবে সহযোগিতা করবে।”

    মহাকাশচারীদের প্রশিক্ষণ এবং গবেষণা

    ইসরো (ISRO) সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মিশন হল মঙ্গল এবং চাঁদে অভিযানের মতো একটি বড় পদক্ষেপ। লাদাখের জলবায়ু, আবহাওয়া, ভূ-প্রকৃতি এবং আনুসঙ্গিক নানা উপকরণের প্রতিবন্ধকতা মহাকাশচারীদের প্রশিক্ষণ এবং গবেষণার জন্য অত্যন্ত সহায়ক হবে। এই জায়গার সমস্যাকে সামনে রেখে মহাকাশের নানাবিধ প্রতিরোধ সম্পর্কে গবেষণা করতে অনেক সহজ হবে। যে কোনও গবেষণায় ভীষণ উপযোগী এই লাদাখের উচ্চ ভূ-মণ্ডল। এই মিশন ভারতের গগনযান এবং ভবিষ্যতের মহাকাশ গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করবে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন। লাদাখের শুষ্ক জলবায়ু, ভৌগলিক উচ্চতা এবং অনুর্বর জমির সঙ্গে অনেকটাই মিল রয়েছে মঙ্গল এবং চাঁদের ভৌগলিক ও ভূতত্ত্বের। তাই এই ধরনের অ্যানালগ গবেষণা, ভারতে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। ভারতীয় মহাকাশ বিজ্ঞানী ডক্টর আলোক কুমার প্রথম এই ধরনের গবেষণার জন্য বিশেষ প্রস্তাব দিয়েছিলেন। ঠিক তারপর থেকেই একই ভাবনাকে প্রসারিত করা হয়।

    অ্যানালগ মিশন কী?

    নাসার মতে অ্যানালগ মিশন (Human Spaceflight Centre) হল, পৃথিবীর মধ্যেই পরিবেশের উপর পরীক্ষালব্ধ প্রমাণ সংগ্রহ করা। অর্থাৎ মহাকাশের অনুরূপ পরিবেশ এবং পরিস্থিতিকে অনুসরণ করে বিস্তর গবেষণা করা যায় মিশনে। এই মিশন ভূ-মণ্ডলের মধ্যে উপযুক্ত পরিবেশ নির্মাণ করে। যার মাধ্যমে মানুষ বা রোবট অথবা যন্ত্রাংশকে কীভাবে মহাকাশের মতো উপযুক্ত অনুকুল পরিবেশে রাখা যায় তা নির্ণয় করা যায়। এতে যে কোনও রকম মহাকাশ অভিযানের আগে থেকেই সমস্যা এবং সমস্যা থেকে মুক্তির পথকে অনুসন্ধান করা যায়। প্রযুক্তিবিদ এবং প্রকৌশলীরা নিজেদের অভিজ্ঞতাকে অনেকটাই আগে থেকে ভালো-মন্দ বা সাফল্যকে আন্দাজ করতে পারেন। নাসাও এই ধরনের একাধিক মিশনে কাজ করে থাকে। আগে থেকে উপযুক্ত পরিবেশ এবং জায়গা ঠিক করে একাধিক সংস্থা, প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি সংস্থার সঙ্গে কাজ করে থাকে। এবার ভারতের লাদাখেও এমন একটি পরিকল্পনা করেছে ইসরো (ISRO)। সেই সঙ্গে বিজ্ঞনীরাও এনিয়ে আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুনঃ আজ দেশজুড়ে ভক্তরা মেতে উঠেছেন গোবর্ধন পুজোয়, জানুন এর মাহাত্ম্য

    পরীক্ষালব্ধ এলাকায় কী কী থাকে?

    এই অ্যানালগ মিশনের (Human Spaceflight Centre) মধ্যে পরীক্ষা করতে যে সব উপকরণ লাগে তার মধ্যে রয়েছে, নতুন প্রযুক্তি, রবোটিক সরঞ্জাম, যানবাহন, পরিবহণ, বাসস্থান, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ পরিষেবা, উৎপাদন, গতিশীলতা, পরিকাঠামো, মানবশ্রম এবং স্টোরেজ। এই মিশনের কাজ এবং প্রশিক্ষণ মূল গবেষণার কাজের গতিকে পর্যবেক্ষণ করতে পারে। একই ভাবে উদ্ভূত সমস্যার কথা তুলে ধরে দ্রুত সমাধানের বিষয়েও প্রস্তুতি নিতে সহায়ক হয়। গভীর মহাকাশে গিয়ে কী ধরনের মুহূর্ত হবে, সেই দিকগুলির উপর পুঙ্খানুপুঙ্খ নজর রাখা হয় মিশনে। এই রকম মিশনের আরও পরীক্ষালব্ধ এলাকা হতে পারে, যেমন-মহাসাগর, মরুভূমি, আগ্নেয়গিরি ইত্যাদি। তবে ইসরো (ISRO) গবেষণার জন্য লাদাখকেই বেছে নিয়ে কাজ শুরু করছে।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: গেরুয়া নিশান ওড়ানোয় দেশদ্রোহিতার অভিযোগ বাংলাদেশের ১৮ হিন্দুর বিরুদ্ধে

    Bangladesh Crisis: গেরুয়া নিশান ওড়ানোয় দেশদ্রোহিতার অভিযোগ বাংলাদেশের ১৮ হিন্দুর বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপরাধ বলতে হিন্দুত্বের নিশান উড়িয়েছিলেন। গেরুয়া এই পতাকা ওড়ালে যে ‘সোনার বাংলা’য় (!) দেশদ্রোহিতার অভিযোগে (Sedition Case) অভিযুক্ত হতে হবে, তা কল্পনাও করতে পারেননি বাংলাদেশের কয়েকজন হিন্দু। মুসলমান অধ্যুষিত দেশে হিন্দুত্বের ধ্বজা ওড়ানোয় ১৮ জনের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মামলা ঠুকে দেওয়া হয়েছে (Bangladesh Crisis)।

    হিন্দুদের টার্গেট করা হচ্ছে (Bangladesh Crisis)

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, মহম্মদ ইউনূস জমানায় বেছে বেছে হিন্দুদের টার্গেট করা হচ্ছে। এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট তথা প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্পও। বাংলাদেশের ওই ঘটনায় ইতিমধ্যেই দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বাংলাদেশের বিভিন্ন হিন্দুত্ববাদী সংগঠন চট্টগ্রামে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার জন্য আইন ও ট্রাইব্যুনালের দাবি জানিয়ে বিশাল সমাবেশ করেছে। তার পরে পরেই দায়ের হয়েছে দেশদ্রোহিতার মামলা। এই দাবিটি ছাড়াও আরও সাত দফা দাবি ছিল হিন্দুদের।

    ‘সনাতন জাগরণ মঞ্চে’র ব্যানারে সমাবেশ

    সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল ‘সনাতন জাগরণ মঞ্চে’র ব্যানারে। প্রথমে সমাবেশে বাধা দেয় পুলিশ। পরে অবশ্য সফলভাবেই শেষ হয় সমাবেশ। এর পরেই ১৮ জনের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মামলা ঠুকে দেওয়া হয়। যদিও সনাতন জাগরণ মঞ্চের দাবি, এই অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বুধবার মামলা রুজু হওয়ার পর মঞ্চের পক্ষ থেকে চেরাগি পাহাড় মোড়ে প্রতিবাদ সমাবেশ করা হয়। সেই সঙ্গে শুক্রবার, ১ নভেম্বর দেশের ৬৪টি জেলায় বিক্ষোভ সমাবেশের ডাকও দেওয়া হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: “ছেলে কাঁদে কতক্ষণ? যতক্ষণ না স্তন পান করতে পায়, তারপরই কান্না বন্ধ হয়ে যায়”

    দেশদ্রোহিতার অভিযোগ

    দেশদ্রোহিতার অভিযোগে অভিযু্ক্ত পুণ্ডরীক ধামের সভাপতি চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। তিনি বলেন, “বাংলাদেশের একটি অংশ আট দফা দাবি তুলে ধরে এটিকে আওয়ামি লীগ ও ভারত সরকারের সমর্থনপুষ্ট হিসেবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছে (Bangladesh Crisis)।” তিনি বলেন, “এই প্রতিবাদগুলি রাজনৈতিক নয়, বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধেও নয়।” কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী জানান, প্রশাসনের ওপর সংখ্যালঘু অধিকার সংরক্ষণের কাজে চাপ সৃষ্টি করতেই এই প্রতিবাদ আন্দোলন। বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক মনোভাব চিরকালই প্রবল। ১৯৫১ সালে, তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল ২২ শতাংশ। এখন সেটাই নেমে এসেছে ৮ শতাংশের নীচে। হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৬৪ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে ধর্মীয় নির্যাতনের কারণে ১ কোটি ১০ লাখের বেশি হিন্দু বাংলাদেশ (Sedition Case) ছেড়ে চলে গিয়েছে।

    যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে

    যে ১৮ জনের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ তোলা হয়েছে, চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় সেই মামলা দায়ের করেন জনৈক ফিরোজ খান। বাংলাদেশের ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধি অনুযায়ী, রাষ্ট্রদ্রোহের জন্য যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, মাথায় গেরুয়া ফেট্টি বাঁধা একদল লোক চট্টগ্রামের নিউ মার্কেট এলাকায় জিরো পেয়েন্টে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার পাশে একটি গেরুয়া পতাকা উত্তোলন করছে। তার জেরেই দায়ের হয়েছে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা। কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেন, “ওই গেরুয়া পতাকা তোলার সঙ্গে সনাতনী সংগঠনগুলির কোনও সম্পর্ক ছিল না। ঘটনাটি লালদিঘির প্রতিবাদস্থল থেকে ২ কিমি দূরে ঘটেছিল।” তিনি বলেন, “আমি কোনওভাবেই ওই মামলার সঙ্গে যুক্ত ছিলাম না। ঘটনাটার সময় আমি স্থানীয় বিএনপি অফিসে ছিলাম।”

    মামলা প্রত্যাহারের দাবি

    চট্টগ্রামের পুণ্ডরীক ধাম বাংলাদেশে হিন্দুদের দুটি পবিত্র তীর্থস্থানের একটি। কৃষ্ণ দাস সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্রও। তিনি বলেন, “রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা ৩১ অক্টোবর রাতে দায়ের করেন বিএনপি-র এক স্থানীয় নেতা। বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব এ বিষয়ে অবগত ছিলেন না। আমি শুনেছি যে আমায় গ্রেফতার করা হবে। তবে সারা বাংলাদেশে প্রতিবাদ আন্দোলন চলায় রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানানো হচ্ছে। তাই গ্রেফতারিটা বিলম্বিত হতে পারে (Bangladesh Crisis)।”

    ত্রুটিপূর্ণ মামলা

    বাংলাদেশের এই হিন্দু নেতার মতে, মামলাটি অনেক দিক থেকেই ত্রুটিপূর্ণ। তিনি বলেন, “প্রথমত, যে পতাকাটিকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বলা হচ্ছে, তাতে চার কোণায় চারটি চাঁদ ও তারা আঁকা রয়েছে। এটি একটি ইসলামপন্থী পতাকা। দ্বিতীয়ত, যেটিকে জাতীয় পতাকা বলা হচ্ছে, তা পতাকা উত্তোলন সংক্রান্ত নিয়ম লঙ্ঘন করেই ওড়ানো হয়েছিল। তৃতীয়ত, গেরুয়া পতাকাগুলি আলাদা খুঁটিতে উত্তোলন করা হয়েছিল।” বাংলাদেশের হিন্দু সংগঠনগুলির অভিযোগ, সমাবেশে ব্যাপক ভিড় দেখেই প্রশাসনের একাংশ ও উগ্র ইসলামপন্থী দলগুলি অপপ্রচার শুরু করে। কৃষ্ণ দাস বলেন, “বাংলাদেশে হিন্দু সংগঠনগুলি তাদের কার্যক্রম শুরু করেছিল বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে।”

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে সরব হয়েছেন ট্রাম্পও। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, “বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান এবং অন্যান্য (Sedition Case) সংখ্যালঘুদের ওপর গণহিংসা ও লুটপাটের ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি। পুরো দেশটি এক ধরনের বিশৃঙ্খলার মধ্যে রয়েছে (Bangladesh Crisis)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • UPI: এক মাসে ১৬০০ কোটি লেনদেন! অক্টোবরে নতুন রেকর্ড গড়ল ইউপিআই

    UPI: এক মাসে ১৬০০ কোটি লেনদেন! অক্টোবরে নতুন রেকর্ড গড়ল ইউপিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের ইউপিআই (UPI) গত অক্টোবরে মাসে ১৬০০ কোটি সংখ্যক লেনদেন করেছে। নবরাত্রি থেকে দীপাবলি পর্যন্ত এই উৎসবের মরসুমে (Festive Season) ডিজিটাল টাকা লেনদেনের সাহায্যে নতুন রেকর্ড স্থাপিত হয়েছে। এই রেকর্ড ভারতীয় অর্থ ব্যবস্থার জন্য অত্যন্ত ভালো খবর। এর ফলে, পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ থেকে তৃতীয় বৃহত্তম হওয়ার দিকের যাত্রা আরও সহজ হবে ভারতের বলে মনে করছেন দেশের অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞ এবং গবেষকরা।

    সেপ্টেম্বরে ১৫০০ কোটি লেনদেনের রেকর্ড ছিল

    ন্যাশনাল পেমেন্টস কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (এনপিসিআই) সূত্রে জানা গিয়েছে, অক্টোবর মাসে ১৬৫৮ কোটি ইউপিয়াই (UPI) লেনদেনের রেকর্ডকে স্পর্শ করেছে। যা গত বছরের অক্টোবর মাসের তুলনায় ৪৫ শতাংশ বেশি। এত সংখ্যক লেনেদেনের মাধ্যমে মোট ২৩৫ কোটি টাকার ব্যবসা হয়েছে ইউপিআই-তে। যা গত বছরের অক্টোবর মাসের তুলনায় ৩৪ শতাংশের বেশি। উল্লেখ্য ঠিক আগের মাস সেপ্টেম্বরে ১৫০০ কোটি লেনদেনের ল্যান্ডমার্ক অতিক্রম করেছিল ইউপিআই। ওই সময়ে প্রতিদিন গড়ে ৫০ কোটি করে লেনদেন হয়েছিল। কিন্তু অক্টোবরে এই সংখ্যা পৌঁছে যায় ৫৩ কোটি ৩ লক্ষে। একই ভাবে ধনতেরাসের দিন তা পৌঁছে গিয়েছিল ৫৪ কোটি ৬ লক্ষে। এক দিনের ইউপিআই-এর লেনদেনে বিরাট রেকর্ড স্পর্শ করেছে। নিঃসন্দেহ ভারতীয় অর্থনীতিতে এই রেকর্ড বিশেষ সাফল্য।

    আরও পড়ুন: ভোর ও রাতে ঠান্ডার আমেজ! আগামী সপ্তাহেই কমতে পারে তাপমাত্রা

    ভারতীয় ব্যাঙ্কের একটা ইকো সিস্টেম কার্যকর হয়েছে

    এনপিসিআই-র অধীনে পরিচালিত অন্যান্য পেমেন্ট মোডগুলির মধ্যে স্বয়ংক্রিয় একটি পেমেন্ট সিস্টেম ফাস্টট্যাগ মারফৎ ৩৪ কোটি ৫ লক্ষ লেনদেন হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এটা গত বছরের তুলনায় ৮ শতাংশর বেশি। অপর দিকে তাৎক্ষণিক অর্থপ্রদান পরিষেবায় বা আইএমপিএস, ব্যাঙ্ক-ভিত্তিক খুচরা তহবিল স্থানান্তর ব্যবস্থা আইএমপিএস, ৫ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৪৬ কোটি ৭ লক্ষ লেনদেন করেছে। তবে সেপ্টেম্বরে রেকর্ড করা ইউপিআই (UPI) লেনদেনের সংখ্যা ছিল ৪৩ কোটির বেশি। এই ইউপিআই দেশের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে টাকা লেনদেন করার জন্য অত্যন্ত সহজলভ্য মাধ্যম হয়ে গিয়েছে। এই গোটা পদ্ধতির মধ্যে ভারতীয় ব্যাঙ্কের একটা ইকো সিস্টেম কার্যকর হয়েছে। উৎসবের মাসে (Festive Season) কোনও রকম জালিয়াতি ছাড়াই এই ধরনের লেনদেন, স্বল্প সময়ে ডিজিটেল লেনদেনকে আরও সম্প্রসারিত করেছে।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ratna Bhandar: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারে কোনও গোপন সুড়ঙ্গ নেই, জানালেন ওড়িশার আইনমন্ত্রী

    Ratna Bhandar: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারে কোনও গোপন সুড়ঙ্গ নেই, জানালেন ওড়িশার আইনমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারে (Ratna Bhandar) কোনও গোপন সুড়ঙ্গ বা চেম্বার নেই। শুক্রবার ঠিক এই কথাই জানালেন ওড়িশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন। উল্লেখ্য, দ্বাদশ শতকে নির্মিত জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারের মধ্যে সুড়ঙ্গ নিয়ে রহস্যের জট বেঁধেছিল। এবার তার সমাধান সূত্র পাওয়া গেল।

    শীঘ্রই সমীক্ষার প্রতিবেদন প্রকাশ হবে (Ratna Bhandar)

    দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারকে (Ratna Bhandar) ঘিরে ওড়িশায় লোকমুখে নানা গল্প-গুজব তৈরি হয়েছে। এই বিষয়ে সঠিক সমাধানের জন্য ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ বিভাগের (এএসআই) পক্ষ থেকে সমীক্ষা করা হয়। সংস্থার পক্ষ থেকে একটি লেজার স্ক্যানিং করা হয়। লোক মুখে গুজব ছিল যে, ওই জায়গায় সুড়ঙ্গের মধ্যে প্রচুর ধনরত্ন সঞ্চয় করা আছে। এই সব তথ্যকে নস্যাৎ করে দিয়েছে এএসআই। আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন জানান এই বিষয়ে একটি চূড়ান্ত এবং বিশদ মূল্যায়নের উপর ভিত্তি করে শীঘ্রই সমীক্ষার প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।

    লেজার স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে ফাটল দেখা গিয়েছে

    আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বিতর্কিত রত্ন ভান্ডার (Ratna Bhandar) নিয়ে এএসআই-এর চলা সমীক্ষার উপর বিশেষ বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, “ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ নিয়ে দ্রুত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই সমীক্ষা এবং অনুসন্ধান চালিয়ে স্পষ্ট জানা গিয়েছে যে, ভিতরে কোনও রকম সুড়ঙ্গের অস্তিত্ব নেই। তবে লেজার স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে ভিতরে অনেক ফাটলের চিত্র ধরা পড়েছে। এই সব বিষয়গুলিকে দ্রুত ঠিকঠাক করা হবে। এই রত্ন ভান্ডারের ভিতর বাইরে ক্ষয়ক্ষতির জায়গায়গুলিকে দ্রুত মেরামত করা হবে। এই গর্ভের ভিতরে থাকা মূল্যবান রত্ন, ধন এবং সামগ্রীর দ্রুত গণনার কাজ শুরু হবে। তবে গণনার সময় লক্ষ লক্ষ জগন্নাথ ভক্তের আস্থা এবং বিশ্বাসে যেন আঘাত না পড়ে, সেই দিকগুলিও নজরে রাখা হবে। মন্দিরের পবিত্রতা এবং সম্মানকে সামনে রেখে গোটা প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা রাখা হবে। এই কার্তিক মাস পবিত্র মাস, এই মাসে ভগবানকে দর্শন করার জন্য প্রচুর ভক্তদের ভিড় মন্দির চত্বরে দেখা যায়। তাই আপাতত মেরামতের কাজ স্থগিত রয়েছে। আগামী জানুয়ারি থেকে একই কাজ শুরু হবে।”

    আরও পড়ুনঃ জঙ্গিদের গুলিতে কাশ্মীরে আহত উত্তরপ্রদেশের দুই পরিযায়ী শ্রমিক

    রথ যাত্রার পর থেকে সমীক্ষা শুরু

    উল্লেখ্য রত্ন ভান্ডার (Ratna Bhandar) নিয়ে রাজ্য সরকার ইতিমধ্যে একটি কমিটি গঠন করেছে। তাঁদের কাজ হবে রত্ন ভান্ডার মেরমতের কাজ দেখা, রত্ন, অলঙ্কার সহ মূল্যবান সম্পদের হিসেব রাখা। হিসেব করে রীতিমতো একটি সম্পূর্ণ তালিকা প্রস্তুত করা হবে। গত রথযাত্রা উৎসবের পর থেকে এই কাজ শুরু হয়েছিল। প্রথম পর্যায়ের সমীক্ষার কাজটি গত ১৮ সেপ্টেম্বর শেষ হয়েছে। সমীক্ষার দ্বিতীয় পর্যায় গত ২২ সেপ্টেম্বরের থেকে শুরু হয়েছে এবং এখনও তা প্রবাহমান। এই পর্যায়ের কাজ, বিশিষ্ট বিজ্ঞানী আনন্দ কুমার পাণ্ডের নেতৃত্বে ন্যাশনাল জিওফিজিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এনজিআরআই) দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sexist Remark: অশালীন মন্তব্য, অরবিন্দ সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের শায়নার

    Sexist Remark: অশালীন মন্তব্য, অরবিন্দ সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের শায়নার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর বিরুদ্ধে অশালীন মন্তব্য (Sexist Remark) করায় প্রতিদ্বন্দ্বী সেনা গোষ্ঠীর নেতা অরবিন্দ সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করলেন শিবসেনা নেত্রী শায়না এনসি। শায়না বলেন, “এমন (Maharashtra Assembly Elections) মন্তব্য তাঁর দলের মানসিকতাই প্রকাশ করে।

    “ইম্পোর্টেড মাল” (Sexist Remark)

    বিতর্কের সূত্রপাত শিবসেনা (ইউবিটি) সাংসদ অরবিন্দ সাওয়ান্তের একটি মন্তব্যে। শায়নাকে তিনি “ইম্পোর্টেড মাল” বলে অভিহিত করেছেন। শায়না সম্প্রতি বিজেপি ছেড়ে মহারাষ্ট্র একনাথ শিন্ডে নেতৃত্বাধীন শিবসেনা গোষ্ঠীতে যোগ দিয়েছেন। অরবিন্দ বলেন, “তিনি (শায়না এনসি) এতদিন বিজেপিতে ছিলেন। সেখানে টিকিট না পেয়ে তিনি অন্য দলে চলে গিয়েছেন। ইমপোর্টেড মাল এখানে গ্রহণযোগ্য নয়। অরিজিনাল মালই এখানে গ্রহণযোগ্য। আমাদের পণ্য আসল।”

    শায়নার প্রতিক্রিয়া

    সাওয়ান্তের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে শায়না এটিকে এক নারীর শালীনতার অবমাননা বলে উল্লেখ করেছেন। শিবসেনা (ইউবিটি) নেতাদের নীরবতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। শায়না বলেন, “অতীতে নির্বাচন প্রচারের জন্য অরবিন্দ সাওয়ান্ত আমায় নিয়ে গিয়েছিলেন। আর এখন আমি ইম্পোর্টেড মাল (Sexist Remark)?” তিনি বলেন, “আমি তোমার মাল নই। আমি নাগপাড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করতে যাচ্ছি।” পরে শায়না তাঁর সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে নাগপাড়া থানায় যান। সেখানে অরবিন্দ সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন।

    আরও পড়ুন: বদলে যাচ্ছে জনবিন্যাস! অস্তিত্বের সঙ্কটে হিমাচলি হিন্দুরা, পালটা প্রতিরোধের ডাক

    শায়না বলেন, নারীদের এই বস্তুকরণ ও অবমাননা কেন? আমিন প্যাটেল (মুম্বাদেবীর কংগ্রেস প্রার্থী) পাশে দাঁড়িয়ে হাসছেন। নারীর মর্যাদাকে ক্ষুণ্ণ করা কেন? তিনি বলেন, এটি অরবিন্দ সাওয়ান্ত ও তার দলের মানসিকতার পরিচয় দেয়। তিনি কি মুম্বাদেবীর প্রতিটি নারীকে ‘মাল’ হিসেবে দেখেন? তিনি নারীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন না। এমন একজন সক্ষম রাজনৈতিক নারীকে এই ধরনের শব্দে বর্ণনা করেন। শায়না বলেন, এখানে তুমি হেরে যাবে। কারণ তুমি মহিলাকে ‘মাল’ বলেছ। আমি পদক্ষেপ নিই বা না নিই, জনতা তোমায় উপযুক্ত জবাব দেবে।

    শিবসেনা নেতা তথা রাজ্যসভার সাংসদ মিলিন্দ দেওরাও সাওয়ান্তের শায়না এনসিকে নিয়ে মন্তব্যের নিন্দা করেন। তিনি বলেন, অরবিন্দ সাওয়ান্তের শায়না এনসিকে ‘মাল’ বলে অভিহিত করা পুরোপুরি অশোভন (Sexist Remark)। যদি কেউ ‘ইমপোর্টেড মাল’ হয়ে থাকেন, তবে সেটা অরবিন্দ সাওয়ান্ত নিজে। উনি ২০১৪ সালে দক্ষিণ মুম্বইয়ের সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হলেও পওয়াইয়ে বসবাস করেন (Maharashtra Assembly Elections)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • iPhone 16: ‘আইফোন ১৬’র বিক্রি ছাপিয়ে গিয়েছে ১৫কে, রাজস্বে সর্বকালের রেকর্ড করল অ্যাপল

    iPhone 16: ‘আইফোন ১৬’র বিক্রি ছাপিয়ে গিয়েছে ১৫কে, রাজস্বে সর্বকালের রেকর্ড করল অ্যাপল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইফোন (iPhone 16) ১৫কে ছাপিয়ে গিয়েছে আইফোন ১৬র বিক্রি। ভারতে অ্যাপল ফোন বিক্রির রাজস্ব সর্বকালের সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে। সংস্থার পক্ষ থেকে সিইও কুক চারটি নতুন স্টোরের কথা ঘোষণা করেছেন এবং এই সাফল্যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। ফলে আইফোনের বাজারে চিনের তুলনায় অনেক এগিয়ে গেল ভারত। ভারতে আইফোনের এই সাফল্যে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    সর্বকালের রাজস্ব রেকর্ড (iPhone 16)

    অ্যাপল সাম্প্রতিক কালে ত্রৈমাসিক বিক্রিতে রেকর্ড পরিমাণ রাজস্বের কথা ঘোষণা করেছে। বিশ্বব্যাপী আইফোন বিক্রিতে বিশেষ স্থান দখল করেছে তারা। সংস্থার সিইও টিম কুক বলেন, “ভারতে আইফোন (iPhone 16) বিক্রি সর্বকালের উচ্চতায় পৌঁছেছে। আমরা ভারতে যে আগ্রহ দেখছি, তাতে আমরা উৎসাহ পেয়েছি। আমরা সেপ্টেম্বরে শেষ হওয়া তিন মাসের মধ্যেই রাজস্বে সর্বকালের রেকর্ড স্থাপন করেছি। আইফোন অপারেটিং সিস্টেমের চাহিদাও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গ্রাহক এবং কারিগরদের কাছ থেকে অসামান্য প্রতিক্রিয়া এসেছে। আইফোনের বাইরে, অ্যাপলের আইপ্যাডের চাহিদাও ভারতে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিক্রির পরিমাণ দুই অঙ্কের সংখ্যায় পৌঁছে গিয়েছে। অ্যাপল এখন ভারতের বেঙ্গালুরু, পুণে, মুম্বই এবং দিল্লি-এনসিআর-এ চারটি নতুন স্টোর খোলার পরিকল্পনা করেছে। ক্রমেই এখন খুচরো বিক্রির দিকে জোর দেওয়ার চেষ্টা চলছে।”

    আরও পড়ুনঃ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের ১২০ জন পড়ুয়ার উত্তরপত্র উধাও!

    বিক্রি ৯৪.৯ বিলিয়নে পৌঁছে গিয়েছে

    বর্তমানে কেবলমাত্র অ্যাপলের মুম্বই এবং নয়াদিল্লিতে স্টোর রয়েছে। প্রথম স্টোরটি গত বছরের এপ্রিল মাসে মুম্বইয়ের বান্দ্রা-কুরলা কমপ্লেক্সে খোলা হয়েছিল। তারপরে দিল্লির সিলেক্ট সিটিওয়াকে দ্বিতীয় স্টোরটি খোলা হয়। বিশ্বব্যাপী অ্যাপলের আয় ওয়াল স্ট্রিট অনুমানকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। মোট বিক্রি ৬.১ শতাংশ বেড়ে ৯৪.৯ বিলিয়নে পৌঁছে গিয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞদের প্রত্যাশা ছিল ৯৪.৪ বিলিয়ন, যা তাঁদের প্রত্যাশা ছাপিয়ে গিয়েছে।

    যদিও চিন অ্যাপলের (iPhone 16) বাজারে মন্দার সম্মুখীন হয়েছে। কারণ স্থানীয় প্রতিযোগিতার প্রভাবে রাজস্ব কিছুটা কমে ১৫ বিলিয়ন হয়েছে তাদের। তবে সমস্ত ভৌগোলিক অঞ্চল জুড়ে আইফোনের বিক্রি বৃদ্ধি পেয়েছে। কুক অবশ্য অন্যান্য পণ্য লাইনে দুর্বল কর্মক্ষমতাকে চিনের পতনের জন্য দায়ী করেছেন। আইফোন ১৬-র প্রাথমিক চাহিদা একই সময়সীমার মধ্যেই গত বছরের আইফোন ১৫র থেকে অনেকটা ছাপিয়ে গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • LAC: ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ গলল ৪ বছর পর! পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় টহলদারি শুরু

    LAC: ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ গলল ৪ বছর পর! পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় টহলদারি শুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ গলল ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ! চার বছরেরও বেশি সময় পর পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) বরাবর টহল দেওয়া (Patrolling Begins) শুরু করেছে ভারতীয় ও চিনা সেনারা। ২০২০ সালে গলওয়ানে দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষের ফলে সৃষ্ট সীমান্ত উত্তেজনা কমানোর লক্ষ্যে এটি একটি বড় পদক্ষেপ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের।

    শুরু টহলদারি (LAC)

    বৃহস্পতিবার, দীপাবলি উপলক্ষে মিষ্টি বিনিময়ের মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানিয়ে দেপসাং এবং দেমচক এলাকায় সেনারা টহল দেন। মিলিটারি ডিসএনগেজমেন্টের একদিন পর শুরু হয়েছে এই টহলদারি। ২০২০ সালের মে-জুন মাসে প্যাঙ্গং লেক ও গলওয়ান অঞ্চলে সংঘর্ষের পর এই দুই এলাকায় প্রায় সাড়ে চার বছর ধরে টহল বন্ধ ছিল। ভারত-চিনের সেই সংঘর্ষে শহিদ হন ২০ জন ভারতীয় সেনা। দুই দেশের সেনাবাহিনী গত সপ্তাহে টহল সংক্রান্ত একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির লক্ষ্য চার বছরেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তে চলা উত্তেজনার অবসান ঘটানো। এই বিচ্ছিন্নতা চুক্তির আওতায় ডেপসাং এবং দামচোক থেকে সৈন্য ও পরিকাঠামো অপসারণ করা হয়। এপ্রিলে ২০২০-র আগের অবস্থানে সৈন্যদের প্রত্যাহারের কথা বলা হয়েছে।

    দীপাবলি

    দীপাবলি উপলক্ষে, গতকাল পাঁচটি জায়গায় যেমন লাদাখের চুশুল মল্ডো এবং দৌলত বেগ ওল্ডি-তে, সৈন্যরা মিষ্টি বিনিময় করেন। সূত্রের খবর, ভারতীয় সেনাবাহিনী এখন দেখছে, চিন চুক্তি অনুসারে সত্যিই তাদের সৈন্য প্রত্যাহার করেছে কি না। ভুল বোঝাবুঝি এড়াতে প্রতিটি পক্ষের স্থল-স্তরের কমান্ডাররা টহল দেওয়ার আগে একে অপরকে অবহিত করবেন (LAC)। দেপসাং ও দেমচকে উভয় পক্ষই নজরদারির বিকল্পগুলি বজায় রাখতে পারবে।

    আরও পড়ুন: বদলে যাচ্ছে জনবিন্যাস! অস্তিত্বের সঙ্কটে হিমাচলি হিন্দুরা, পালটা প্রতিরোধের ডাক

    বৃহস্পতিবারই সেনার তরফে জানানো হয়, দেমচক ও দেপসাংয়ে পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর এলাকা থেকে সম্পূর্ণভাবে সেনা প্রত্যাহার করেছে দুই দেশ। শুরু হয়েছে স্বাভাবিক নজরদারি। তবে এখনও যেসব সমস্যা রয়েছে, সেগুলো মেটানোর জন্য নিয়মিত আলোচনায় বসবেন দুই দেশের সেনার কমান্ডার পর্যায়ের আধিকারিকরা। সীমান্ত এলাকায় যাতে কোনও (Patrolling Begins) ভুল বোঝাবুঝি না হয়, তাই সেদিকেও নজর রাখবেন তাঁরা (LAC)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share