Tag: news in bengali

news in bengali

  • Shivraj Singh Chouhan: দেশের ৯৫ শতাংশ জমি ডিজিটাইজড হয়ে গিয়েছে, জানালেন শিবরাজ সিং চৌহান

    Shivraj Singh Chouhan: দেশের ৯৫ শতাংশ জমি ডিজিটাইজড হয়ে গিয়েছে, জানালেন শিবরাজ সিং চৌহান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর স্বপ্ন ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’র। তাঁর স্বপ্নের ভারতকে ডিজিটাল করতে একাধিক পদক্ষেপও করেছেন তিনি। তাঁরই মস্তিষ্কপ্রসূত ইউপিআই দেশ তো বটেই, বিদেশেও সমাদৃত হচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন যাতে আরও বেশি আয়েশি করা যায়, দিনরাত তারই চেষ্টা করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ‘৯৫ শতাংশ গ্রামের জমিই ডিজিটাইজড’ (Shivraj Singh Chouhan)

    প্রধানমন্ত্রীর সেই স্বপ্নের ডিজিটাইজেশনের (Bhu AADHAAR) প্রভাব কতদূর পৌঁছেছে, তা জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান (Shivraj Singh Chouhan)। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি বলেন, “দেশের ৯৫ শতাংশ গ্রামের জমিই ডিজিটাইজড করা হয়েছে।” এতদিন ছিল কাগুজে নথি। এবার থেকে জমি সংক্রান্ত হিসেব নিকেশের তথ্য মিলবে ডিজিটাল মাধ্যমেও। তাই জমি সংক্রান্ত নথি পেতে আর অযথা ঝক্কি পোহাতে হবে না জমির মালিকদের। শিবরাজ জানান, দেশের মোট ৬ লাখ ২৬ হাজারটি গ্রামের জমি ডিজিটালাইজড করা হয়েছে। ২০১৬ সাল থেকে শুরু হয়েছে এই প্রক্রিয়া। তিনি বলেন, “দেশের প্রায় ৯৫ শতাংশ গ্রামে সরকারি খরচে সব তথ্য নথিভুক্ত করা হয়েছে। কমপক্ষে ৫ হাজার সাব রেজিস্ট্রার অফিসে এই জমির রেকর্ড থাকছে।”

    আরও পড়ুন: নাসরাল্লার পর সপ্তাহ তিনেক আগেই নিকেশ হাসেম সফিদ্দিন, দাবি ইজরায়েলের

    ভূ-আধার

    জানা গিয়েছে, ২২.৩ মিলিয়ন ম্যাপের ডিজিটাইজেশন হয়েছে। তৈরি হয়েছে ১৪০ মিলিয়ন ইউনিক ল্যান্ড পার্সেল আইডেন্টিফিকেশন নম্বর বা ভূ-আধার। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে আমরা অ্যাকিউরেসি ইমপ্রুভ করতে পারি, পারি স্বচ্ছতা বজায় রাখতে, দেশজুড়ে কোটি কোটি মানুষের ল্যান্ড রেকর্ডও রাখতে পারি অনায়াসেই।”  মন্ত্রী (Shivraj Singh Chouhan) জানান, দেশের প্রায় সব গ্রামের নথিগুলো ডিজিটাইজ করার পাশাপাশি সরকার প্রায় ৫ হাজার সাব রেজিস্ট্রার অফিসকে কম্পিউটারাইজড করেছে। এতে জমি রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া আরও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে। জানা গিয়েছে, দেশের প্রায় ১৪০ কোটি অনন্য জমি পার্সেল শনাক্তকরণ নম্বর, যা ভূ-আধার (Bhu AADHAAR) নামে পরিচিত, জারি করা হয়েছে। এই ব্যবস্থায় উপকৃত হবেন জমির মালিক, ক্রেতা এবং অন্যান্য অংশীদাররা (Shivraj Singh Chouhan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ramakrishna 173: “অনুরাগের ঐশ্বর্য কি কি? বিবেক, বৈরাগ্য, জীবে দয়া সাধুসেবা, ঈশ্বরের নামগুণকীর্তন”

    Ramakrishna 173: “অনুরাগের ঐশ্বর্য কি কি? বিবেক, বৈরাগ্য, জীবে দয়া সাধুসেবা, ঈশ্বরের নামগুণকীর্তন”

    শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে ও বলরাম-মন্দিরে

    ষোড়শ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ৮ই এপ্রিল
    দক্ষিণেশ্বরে শ্রীরামকৃষ্ণ ও ব্রাহ্মগণ—প্রেমতত্ত্ব

    কিয়ৎক্ষণ পরে কলিকাতা হইতে কয়েকটি পুরাতন ব্রাহ্মভক্ত আসিয়া উপস্থিত হইলেন। তন্মধ্যে একজন—শ্রীযুক্ত ঠাকুরদাস (Ramakrishna) সেন। ঘরে অনেকগুলি ভক্তের সমাগম হইয়াছে। ঠাকুর ছোট খাটটিতে বসিয়া আছেন। সহাস্যবদন, বালকমূর্তি। উত্তরাস্য হইয়া বসিয়াছেন। ব্রাহ্মভক্তদের সঙ্গে আনন্দে আলাপ করিতেছেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (ব্রাহ্ম ও অন্যান্য ভক্তদের প্রতি)—তোমরা ‘প্যাম’ ‘প্যাম’ কর; কিন্তু প্রেম কি সামান্য জিনিস গা? চৈতন্যদেবের ‘প্রেম’ হয়েছিল। প্রেমের দুটি লক্ষণ। প্রথম—জগৎ ভুল হয়ে যাবে (Kathamrita)। এত ঈশ্বরেতে ভালবাসা যে বাহ্যশূন্য! চৈতন্যদেব “বন দেখে বৃন্দাবন ভাবে, সমুদ্র দেখে শ্রীযমুনা ভাবে।”

    দ্বিতীয় লক্ষণ—নিজের দেহ যে এত প্রিয় জিনিস, এর উপরও মমতা থাকবে না, দেহাত্মবোধ একেবারে চলে যাবে।

    ঈশ্বরলাভের (Ramakrishna) কতকগুলি লক্ষণ আছে। যার ভিতর অনুরাগের ঐশ্বর্য প্রকাশ হচ্ছে তার ঈশ্বরলাভের আর দেরি নাই।

    অনুরাগের ঐশ্বর্য কি কি? বিবেক, বৈরাগ্য, জীবে দয়া সাধুসেবা, সাধুসঙ্গ, ঈশ্বরের নামগুণকীর্তন, সত্যকথা—এই সব।

    এই সকল অনুরাগের লক্ষণ দেখলে ঠিক বলতে পারা যায়, ঈশ্বর দর্শনের আর দেরি নাই। বাবু কোন খানসামার বাড়ি যাবেন, এরূপ যদি ঠিক হয়ে থাকে, খানসামার বাড়ির অবস্থা দেখে ঠিক বুঝতে পারা যায়! প্রথমে বন-জঙ্গল কাটা হয়, ঝুলঝাড়া হয়; ঝাঁটপাট দেওয়া হয়। বাবু নিজেই সতরঞ্চি, গুড়গুড়ি এই সব পাঁচরকম জিনিস পাঠিয়ে দেন। এই সব আসতে দেখলেই লোকের বুঝতে বাকি থাকে না, বাবু এসে পড়লেন বলে।”

    একজন ভক্ত—আজ্ঞে, আগে বিচার করে কি ইন্দ্রিয়নিগ্রহ করতে হয়?

    শ্রীরামকৃষ্ণ(Ramakrishna)—ও এক পথ আছে। বিচারপথ। ভক্তিপথেও অন্তরিন্দ্রিয় নিগ্রহ আপনি হয়। আর সহজে হয়। ঈশ্বরের উপর যত ভালবাসা আসবে, ততই ইন্দ্রিয়সুখ আলুনী লাগবে।

    যেদিন সন্তান মারা গেছে, সেই শোকের উপর স্ত্রী-পুরুষের দেহ-সুখের দিকে কি মন থাকতে পারে?

    একজন ভক্ত—তাঁকে ভালবাসতে (Kathamrita) পারছি কি?

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 172: “ওদের দেশে বড় জলকষ্ট। তুমি সেখানে একটা পুষ্করিণী কাটাও না কেন”

    Ramakrishna 172: “ওদের দেশে বড় জলকষ্ট। তুমি সেখানে একটা পুষ্করিণী কাটাও না কেন”

    শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে ও বলরাম-মন্দিরে

    পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ৮ই এপ্রিল

    গৃহস্থ ও কর্মযোগ

    ঠাকুরবাড়িতে (Ramakrishna) শ্রীশ্রীভবতারিণী, শ্রীশ্রীরাধাকান্ত ও দ্বাদশ শিবের পূজা শেষ হইল। ক্রমে ভোগারতির বাজনা বাজিতেছে। চৈত্রমাস দ্বিপ্রহর বেলা। ভারী রৌদ্র। এই মাত্র জোয়ার আরম্ভ হইয়াছে। দক্ষিণদিক হইতে হাওয়া উঠিয়াছে। পূতসলিলা ভাগীরথী এইমাত্র উত্তরবাহিনী হইয়াছেন। ঠাকুর আহারান্তে কক্ষমধ্যে একটু বিশ্রাম করিতেছেন। রাখালের দেশ বসিরহাটের কাছে। দেশে গ্রীষ্মকালে বড় জলকষ্ট।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (মণি মল্লিকের প্রতি)—দেখ রাখাল বলছিল, ওদের দেশে বড় জলকষ্ট (Kathamrita)। তুমি সেখানে একটা পুষ্করিণী কাটাও না কেন। তাহলে কত লোকের উপকার হয়। (সহাস্যে) তোমার তো অনেক টাকা আছে, অত টাকা নিয়ে কি করবে? তা শুনেছি, তেলিরা নাকি বড় হিসাবী। (ঠাকুরের ও ভক্তগণের হাস্য)

    মণিলাল মল্লিকের বাড়ি কলিকাতা সিন্দুরিয়াপটি। সিন্দুরিয়াপটির ব্রাহ্মসমাজের সাংবাৎসরিক উৎসব উপলক্ষে তিনি অনেককে নিমন্ত্রণ করিয়া থাকেন। উৎসবে শ্রীরামকৃষ্ণকে নিমন্ত্রণ করিয়া থাকেন। মণিলালের বরাহনগরে একখানি বাগান আছে। সেখানে তিনি প্রায় একাকী আসিয়া থাকেন ও সেই সঙ্গে ঠাকুরকে দর্শন করিয়া যান। মণিলাল যথার্থ হিসাবী লোক বটে! সমস্ত গাড়িভাড়া করিয়া বরাহনগরে প্রায় আসেন না; ট্রামে চাপিয়া প্রথমে শোভাবাজারে আসেন, সেখানে শেয়ারের গাড়িতে চাপিয়া বরাহনগরে আসেন। অর্থের অভাব নাই; কয়েক বৎসর পরে গরিব ছাত্রদের ভরণপোষণের জন্য এককালে প্রায় পঁচিশ হাজার টাকা বন্দোবস্ত করিয়া দিয়াছিলেন।

    মণিলাল চুপ (Kathamrita) করিয়া রহিলেন। কিয়ৎক্ষণ পরে এ-কথা ও-কথার পর, কথার পিঠে বলিলেন, “মহাশয় পুষ্করিণীর কথা বলছিলেন। তা বললেই হয়, তা আবার তেলি-ফেলি বলা কেন?”

    ভক্তেরা (Ramakrishna) কেহ কেহ মুখ টিপিয়া হাসিতেছেন। ঠাকুরও হাসিতেছেন।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IRCTC: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় দানা, ৩০০-র বেশি ট্রেন বাতিল করল রেল, দেখুন সেই তালিকা

    IRCTC: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় দানা, ৩০০-র বেশি ট্রেন বাতিল করল রেল, দেখুন সেই তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গে ঘূর্ণিঝড় দানা (Cyclone Dana) আগামী বৃহস্পতিবার তীব্রতার সঙ্গে আছড়ে পড়বে বলে আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে। ঝড় তীব্রতর হবে বলে আশঙ্কা থাকায় রেলের তরফে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে। নেওয়া হয়েছে অতিরিক্ত সতর্কতা। আইআরসিটিসি (IRCTC) বাতিল ট্রেনের তালিকা প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, ৩০০ টিরও বেশি ট্রেন বাতিল হয়েছে। আসুন জেনে নিই কোন কোন ট্রেন তালিকায় রয়েছে।

    ২৩ এবং ২৫ অক্টোবর বাতিল ট্রেন (IRCTC)

    দক্ষিণ পূর্ব রেল (IRCTC) এখনও পর্যন্ত মোট ১৫০টিরও বেশি এক্সপ্রেস এবং যাত্রীবাহী ট্রেন বাতিল করেছে। বাতিল হওয়া ট্রেনগুলির মধ্যে রয়েছে হাওড়া-সেকেন্দ্রাবাদ ফলকনুমা এক্সপ্রেস, কামাখ্যা-যশোবন্তপুর এসি এক্সপ্রেস, হাওড়া-পুরী শতাব্দী এক্সপ্রেস, হাওড়া-ভুবনেশ্বর শতাব্দী এক্সপ্রেস এবং হাওড়া-যশবন্তপুর এক্সপ্রেস। বাতিল করা ট্রেনগুলি আগামী ২৩ অক্টোবর এবং ২৫ অক্টোবরের মধ্যে মূল স্টেশনগুলি ছাড়ার জন্য সময় নির্ধারিত ছিল। দক্ষিণ পূর্ব রেলের এক আধিকারিক বলেন, “ঝড়ের গতি এবং পরিস্থিতির প্রয়োজন হলে এই ক্ষেত্রের মধ্য দিয়ে চলা আরও বেশ কিছু ট্রেন বাতিল করা হতে পারে। রেলের এই ক্ষেত্র পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা এবং ঝাড়খণ্ড রাজ্য জুড়ে বিস্তৃত।”

    আর কোন কোন ট্রেন বাতিল?

    রেল (IRCTC) সূত্রে জানা গিয়েছে, ওড়িশা থেকে ছাড়া বা ওপর দিয়ে যাওয়া ১৯৮টি ইস্ট কোস্ট ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল—হাওড়া-সেকেন্দ্রাবাদ, শালিমার পুরী, কামাখ্যা-বেঙ্গালুরু, নিউ দিল্লি-ভুবনেশ্বর, খড়গপুর-ভিলুপুরম, হাওড়া-ভুবনেশ্বর, শালিমার-হায়দারবাদ, হাওড়া-পুরী। আবার ইস্টার্ন রেলওয়েতে পাটনা-এর্নাকুলাম এক্সপ্রেস, কলকাতা-পুরী, পুরী-কলকাতা, ডিব্রুগড়-কন্যাকুমারী, বেঙ্গালুরু-গুয়াহাটি সহ বেশ কয়েকটি এক্সপ্রেস ট্রেন বাতিল হয়েছে। একই ভাবে বাতিল হওয়া আরও কিছু নম্বর সহ ট্রেন হল–

    আরও পড়ুন: কল্যাণের ‘নাটক’! ওয়াকফ সংশোধনী বিল বিতর্কে নিজেই কাচের বোতল ভেঙে রক্তাক্ত

    ২২৩২৯ হলদিয়া-আসানসোল এক্সপ্রেস

    ২২৩৩০ আসানসোল-হলদিয়া এক্সপ্রেস

    ১২৫৫২ কামাখ্যা-এসএমভিবি বেঙ্গালুরু এক্সপ্রেস        

    ২২৬৪৪ পাটনা-এরনাকুলাম এক্সপ্রেস

    ৩১০১ কলকাতা–পুরী এক্সপ্রেস স্পেশাল       

    ৩১০২ পুরী-কলকাতা এক্সপ্রেস স্পেশাল       

    ২২৫০৪ ডিব্রুগড়- কন্যাকুমারী এক্সপ্রেস       

    ২২৫০৩ কন্যাকুমারী-ডিব্রুগড় এক্সপ্রেস        

    ১২৫০৯ এসএমভিবি বেঙ্গালুরু-গুয়াহাটি এক্সপ্রেস        

    ৩৪২৯ সেকেন্দ্রাবাদ-মালদা টাউন এক্সপ্রেস       

    ৩৪৩০ মালদা টাউন-সেকেন্দ্রাবাদ এক্সপ্রেস     

    ১৮৪১৯ পুরী-জয়নগর এক্সপ্রেস      

    ২২২০২ পুরী-শিয়ালদহ দুরন্ত এক্সপ্রেস        

    ৩২৩০ পাটনা-পুরী এক্সপ্রেস স্পেশাল

    ১২৫১৪ শিলচর-সেকেন্দ্রাবাদ সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস       

    ১৫২২৭ এসএমভিবি বেঙ্গালুরু-মুজফফরপুর এক্সপ্রেস  

    ১৩৪১৮ মালদা টাউন-দিঘা এক্সপ্রেস 

    ১৩৪১৭ দিঘা-মালদা টাউন এক্সপ্রেস

    আরব সাগরে অগাস্টের শেষের দিকে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড়ের পর থেকে বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরের উত্তর ভারত মহাসাগরের অববাহিকায় এটি দ্বিতীয় ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Dana)। ঘূর্ণিঝড়টি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বৃহস্পতিবার ভোর নাগাদ উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে একটি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kartarpur Sahib Corridor: ভারতীয়দের জন্য বন্ধ হবে না কার্তারপুর সাহিব করিডর, চুক্তি বাড়ল আরও ৫ বছর

    Kartarpur Sahib Corridor: ভারতীয়দের জন্য বন্ধ হবে না কার্তারপুর সাহিব করিডর, চুক্তি বাড়ল আরও ৫ বছর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয়দের জন্য বন্ধ হবে না কার্তারপুর সাহিব দরজা (Kartarpur Sahib Corridor)। শিখদের অন্যতম প্রধান পবিত্র ধর্মস্থল হল এই কার্তারপুর। শিখ ধর্ম মতে এই স্থানের গুরু নানক জীবনের শেষ ১৮ বছর কাটিয়েছেন। তাঁর স্মৃতি বিজড়িত জায়গা শিখ ধর্মাবলম্বীদের কাছে অত্যন্ত পুণ্যস্থান। দেশ ভাগের পর এই স্থান পশ্চিম পাঞ্জাব তথা পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি পুনরায় স্বাক্ষরিত হয়েছে।

    শত্রুতার খানিকটা অবসান (Kartarpur Sahib Corridor)

    পাকিস্তানের শত্রু মনোভাব এবং ভারতের বিরুদ্ধে নাশকতামূলক কাজের জন্য উভয় দেশের সম্পর্ক খুব একটা মধুর নয়। সংখ্যালঘু হিন্দু-শিখের ওপর অত্যাচারে পাকিস্তানের ভূমিকা অত্যন্ত লজ্জাজনক। এবার এই শত্রুতাকে ভুলে, দুই দেশের মধ্যে শিখ ধর্মাবলম্বীদের কথা মাথায় রেখে কার্তারপুর (Kartarpur Sahib Corridor) ধর্মস্থলে চুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধিতে স্বাক্ষর হয়েছে। এই কার্তারপুর করিডর চুক্তির মেয়াদ আরও ৫ বছর বাড়ানো হল। দুই দেশই এই চুক্তির মাধ্যমে শত্রুতার খানিকটা অবসান ঘটাতে পেরেছে বলে মনে করছেন নিরাপত্তা বিশেজ্ঞরা। ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর চুক্তির কথা তাঁর এক্স হ্যান্ডলে জানিয়েছেন।

    পাকিস্তান সরকার ২০ ডলার ফি নেয়

    মাত্র কয়েকদিন আগেই জয়শঙ্কর সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানিজেশনের একটি বৈঠকে যোগদান করেছেন। সেখানে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ এবনহ উপ-প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। এই সফরের পর দুই দেশের মধ্যে কার্তারপুর করিডর নিয়ে চুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে। তবে ইসলামাবাদের জোর করে অতরিক্ত ফি বাড়ানো নিয়ে দুইদেশের মধ্যে আলোচনা করা চলছে।

    আরও পড়ুনঃ কল্যাণের ‘নাটক’! ওয়াকফ সংশোধনী বিল বিতর্কে নিজেই কাচের বোতল ভেঙে রক্তাক্ত

    জয়শঙ্করের বক্তব্য

    ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর থেকে ভারতের বাইরে চলে যায় পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশ। এরপর থেকে শিখ ধর্মের পুণ্যার্থীরা দাবি করেন, কার্তারপুরের (Kartarpur Sahib Corridor) গুরুদোয়ারায় যেন দর্শন করতে যেতে পারা যায়, সেই ব্যবস্থা করা হোক। এরপর কেন্দ্রের মোদি সরকারের উদ্যোগে ২০১৯ সালের ২৪ অক্টোবর ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাকিস্তান সরকার একটি করিডরের মধ্যে দিয়ে কার্তারপুর দর্শনের সুযোগ করে দেয়। এই চুক্তির মেয়াদ মঙ্গলবার থেকে ৫ বছর আরও বৃদ্ধি করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, এই ধর্মস্থলে যেতে পাকিস্তান সরকার ২০ ডলার ফি নেয়। এবার থেকে এই ফি মুকুব করার প্রস্তাব দিয়েছে ভারত। বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “আগামী ৫ বছরের জন্য শ্রীকর্তারপুর সাহিব করিডরের চুক্তির মেয়াদ বাড়াল ভারত-পাকিস্তান। শিখদের পবিত্র ধর্মীয়স্থানে যাতায়াতের সুযোগ তৈরির লক্ষ্য়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার কাজ করে চলেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Israel Hezbollah Conflict: নাসরাল্লার পর সপ্তাহ তিনেক আগেই নিকেশ হাসেম সফিদ্দিন, দাবি ইজরায়েলের  

    Israel Hezbollah Conflict: নাসরাল্লার পর সপ্তাহ তিনেক আগেই নিকেশ হাসেম সফিদ্দিন, দাবি ইজরায়েলের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইজরায়েলের মুকুটে আরও একটা সাফল্যের পালক! লেবাননে অভিযান চালিয়ে ইজরায়েলি সেনা আগেই খতম করেছিল হিজবুল্লা প্রধান সৈয়দ হাসান নাসরাল্লাকে (Israel Hezbollah Conflict)। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হওয়ার কথা ছিল হাসেম সফিদ্দিনের (Hashem Safieddine)।

    মৃত হাসেম সফিদ্দিন

    মঙ্গলবার ইজরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়ে দিল, সপ্তাহ তিনেক আগেই লেবাননের রাজধানী বেইরুটের দক্ষিণে দিকের শহরতলিতে (এখানেই লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লার গোয়েন্দা ঘাঁটি) যে রকেট হামলা চালানো হয়েছিল, তাতেই মৃত্যু হয় সফিদ্দিনের। ইজরায়েল সফিদ্দিনের মৃত্যুর খবর দাবি করলেও, হিজবুল্লার তরফে এই খবর নিশ্চিত করা হয়নি।

    সফিদ্দিন

    কিছু দিন আগেই ইজরায়েলের হামলায় মৃত্যু হয় হিজবুল্লা প্রধান নাসরাল্লার। লেবাননের এই সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদত দেয় ইরান। নাসরাল্লার মৃত্যুর পর তাঁর জায়গায় বসানোর কথা ছিল সফিদ্দিনকে। তার আগেই খতম হয়ে গেলেন তিনি। নাসরাল্লা ও সফিদ্দিন প্রায় একই সময়ে হিজবুল্লায় যোগ দিয়েছিলেন। সফিদ্দিন ছিলেন হিজবুল্লার কার্যনির্বাহী কাউন্সিলের প্রধান। সংগঠনের রাজনৈতিক দিকটিও দেখতেন তিনি। যুক্ত ছিলেন জিহাদ কাউন্সিলের সঙ্গেও। নাসরাল্লার সঙ্গে রক্তের সম্পর্কও রয়েছে তাঁর। দুজনকে দেখতেও অনেকটা একই রকম। ২০১৭ সালে সফিদ্দিনকে জঙ্গি তালিকাভুক্ত করেছিল আমেরিকা। তার পরেও প্রায়ই আমেরিকাকে চোখ রাঙাতেন সফিদ্দিন। ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে প্যালেস্টাইনের পাশে দাঁড়িয়ে হুমকিও দিয়েছিলেন তিনি (Israel Hezbollah Conflict)।

    আরও পড়ুন: “মানুষ সরাসরি সরকারি সুবিধাগুলি পাচ্ছেন”, আধারের ভূয়সী প্রশংসায় নোবেলজয়ী পল রোমার

    হিজবুল্লার ঘাঁটি বেইরুটের দক্ষিণ দিকের শহরতলিতে। গত কয়েক মাস ধরে সেই সব ঘাঁটি লক্ষ্য করেই হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েলি সেনা। হামাস-ইজরায়েলের সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে হিজবুল্লাও। তারপরেই বেইরুটে হামলা চালায় ইজরায়েল। গত ২৭ সেপ্টেম্বর হিজবুল্লার ঘাঁটিতে সব চেয়ে বড় আঘাতটি হেনেছিল ইজরায়েলি সেনা। সেদিন হিজবুল্লার ডেরার বাঙ্কার লক্ষ্য করে হামলা চালায় তেলআভিভ (ইজরায়েলের রাজধানী)। ইজরায়েলি সেনার দাবি, ওই সময় ওই বাঙ্কারেই ছিলেন নাসরল্লা। সেই হামলায়ই মৃত্যু হয় তাঁর। এবার (Israel Hezbollah Conflict) মৃত্যু হল হাসেম সফিদ্দিনের (Hashem Safieddine)।

         

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: নির্যাতিতার ন্যায় বিচারের জন্য প্রতিবাদী গান গেয়ে সাসপেন্ড হোমগার্ড! রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    RG Kar Case: নির্যাতিতার ন্যায় বিচারের জন্য প্রতিবাদী গান গেয়ে সাসপেন্ড হোমগার্ড! রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) কাণ্ডে নির্যাতিতার ন্যায় বিচারের জন্য প্রতিবাদী গান গেয়ে রাজ্য প্রশাসনের কোপের মুখে। হোমগার্ড কাশীনাথ পাণ্ডাকে কেন সাসপেন্ড করা হল, জানতে চেয়ে রিপোর্ট তলব করেছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। ঘটনায় শোরগোল পড়েছে রাজ্যের প্রতিবাদী আন্দোলনে। উল্লেখ্য, ন্যায় বিচারের দাবিতে আন্দোলনে নামলে প্রশাসনের রোষের মুখে পড়ার ঘটনা আগেও ঘটেছে। পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজের ডাকে নবান্ন অভিযানে তিন বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। একই ভাবে নানা সময়ে ধর্না, অবস্থান বিক্ষোভ এবং অনশনমঞ্চ থেকে প্রতিবাদীদের জোর করে তুলে দেওয়ার ঘটনা এই রাজ্যে বিরল নয়। তবে প্রবুদ্ধ নাগরিক সমাজকে প্রশাসনের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করতেও দেখা গিয়েছে।

    উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা খড়্গহস্ত (RG Kar Case)

    জানা গিয়েছে, বছর পাঁচেক আগে থেকে বেলঘড়িয়া থানায় ট্রাফিক হোমগার্ডের চাকরি করছিলেন কাশীনাথ পাণ্ডা। গত ২১ অগাস্ট তিলোত্তমার বিচারের দাবিতে (RG Kar Case) একটি গান গেয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করেছিলেন। মূলত প্রশাসনের বিরুদ্ধে তাঁর অভিযোগ হল, এই গান গাওয়ার পর থেকেই উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা খড়্গহস্ত হন। একই ভাবে সিনিয়ররা তাঁকে হেনস্থা করেন, পোস্ট তুলে নেওয়ার জন্য ব্যাপক চাপ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে সাময়িক ভাবে কাজ থেকে সাসপেন্ড করা হয়। এখন এই ভাবে কেন কাশীনাথকে সাসপেন্ড করা হল, তাঁর বিরুদ্ধে প্রশাসনের কাছে কী অভিযোগ রয়েছে- এসব বিষয়ে রিপোর্ট তলব করেছেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি কৌশিক চন্দ। পুজো অবকাশের পর হাইকোর্টে রিপোর্ট পাঠাতে নির্দেশে দেন বিচারপতি। এই ঘটনায় ফের একবার অভয়ার ন্যায় বিচারের আন্দোলনে প্রতিবাদের ভাষা, বাক স্বাধীনতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

    আরও পড়ুন: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    আগেও চিকিৎসককে তলব করেছিল পুলিশ

    অপর দিকে অভয়াকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার প্রতিবাদে রাজ্য রাজনীতি ব্যাপক ভাবে উত্তাল। জুনিয়র ডাক্তাররা লাগাতার আন্দোলন, ধর্না, অবস্থান-বিক্ষোভ, আমরণ অনশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবাদ জানিয়ে চলেছেন। রাজ্যের উৎসবের কার্নিভালের বিরুদ্ধে দ্রোহের কার্নিভাল হয়েছে। একই ভাবে প্রতীকী অনশনের (RG Kar Case) ব্যাজ লাগিয়ে প্রতিবাদে সামিল হলে কলকাতা পুরসভার এক চিকিৎসককে তলব করেছিল পুলিশ। ঘটনায় নিন্দার ঝড় ওঠে চিকিৎসক মহলে। একই ভাবে হোমগার্ড কাশীনাথের প্রতি রোষের ঘটনা অত্যন্ত নিন্দার বলে জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ivory Smuggling Case: বালি-কয়লা-গরুর পর এবার হাতির দাঁত পাচারে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা

    Ivory Smuggling Case: বালি-কয়লা-গরুর পর এবার হাতির দাঁত পাচারে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচারে নাম জড়িয়েছিল তৃণমূলের (TMC)। নাম জড়িয়েছিল গরু পাচারেও। বালি পাচারেও কাঠগড়ায় সেই তৃণমূল। এবার হাতির দাঁত পাচারেও (Ivory Smuggling Case) নাম জড়াল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলের। তবে কয়লা এবং গরু পাচারে যেহেতু দলের হেভিওয়েট নেতাদের নাম জড়িয়েছে, তাই তাঁদের বহিষ্কার করার ‘দুঃসাহস’ দেখায়নি রাজ্যের শাসক দল। আর হাতির দাঁত পাচারে যেহেতু দলের এক ‘ছোট’ নেতার নাম জড়িয়েছে, তাই কলঙ্ক এড়াতে তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তৃণমূল।

    গ্রেফতার তৃণমূল নেতা (Ivory Smuggling Case)

    হাতির দাঁত পাচারে অভিযুক্ত নেতার নাম অশোককুমার ঝা। জানা গিয়েছে, পুলিশ ও বনবিভাগের আধিকারিকরা হানা দেন বক্সারের রাহপুর থানার দেবকুলি গ্রামের একটি বাড়িতে। সেখান থেকে উদ্ধার হয় দুটি বড় হাতির দাঁত। ওজন ২০ কেজিরও বেশি। দাঁত দুটির বাজার দর লক্ষাধিক টাকা। এই ঘটনায় পুলিশ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে। তাদের মধ্যেই রয়েছেন অশোকও। অশোক উত্তর কলকাতার ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূলের যুব সংগঠনের সভাপতি। বর্তমানে (Ivory Smuggling Case) তিনি রয়েছেন তৃণমূলের হিন্দি সেলের সহ-সভাপতি পদে। জোড়াসাঁকোর তৃণমূল বিধায়ক বিবেক গুপ্তর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত তিনি। জানা গিয়েছে, বক্সারের যে বাড়িটি থেকে হাতির দাঁত দুটি উদ্ধার হয়েছে, সেই বাড়ির মালিক অশোক। হাতির দাঁত পাচারে অশোকের নাম জড়ানোর পরেই তড়িঘড়ি তাঁকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় তৃণমূল।

    সাফাই দিচ্ছে দল!

    দলের গা থেকে কলঙ্ক মুছতে অশোককে বহিষ্কার করার পাশাপাশি সাফাইও গাইতে শোনা গিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্বকে। বিবেক বলেন, “শুনেছি ওরা (অশোক) বাড়িতে হাতি পুষত। বিহারের অনেকেই বাড়িতে হাতি পোষেন। সম্প্রতি ওদের একটি হাতি মারা যায়। সেই মরা হাতিটি ওরা বিক্রি করে দিয়েছিল। হাতির দাঁত দুটি রেখে দিয়েছিল বাড়িতে। এই ঘটনার সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই। দল এবং দলের সব পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে তাকে।”

    আরও পড়ুন: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    অশোককে তৃণমূলের নতুন ‘বীরাপ্পন’ বলে কটাক্ষ করেছেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে তিনি বলেন, “এতদিন ওরা বালি, কয়লা, গরু, চাকরি চুরি করত (TMC)। এখন ওরা হাতির দাঁতের চোরাচালানেও সিদ্ধহস্ত (Ivory Smuggling Case)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    PM Modi: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত।” রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের (Putin) সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে যোগ দিয়ে এই বার্তাই দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবারই ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়ার কাজানে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই পার্শ্ববৈঠকে যোগ দেন মোদি-পুতিন।

    সমস্যা মেটাতে প্রস্তুত ভারত

    বিশ্বশান্তি বজায় রাখতে ভারত যে দায়বদ্ধ, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্বের স্থায়ী উত্তর যে শান্তিপূর্ণ সমাধান, তাঁর সংক্ষিপ্ত ভাষণে তারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “রাশিয়া-ইউক্রেন চলমান যুদ্ধের বিষয়ে আমি নিরন্তর খোঁজখবর নিয়ে চলেছি। শান্তিপূর্ণ উপায়েই যে সমস্যার সমাধান করা উচিত, আমি তা আগেও বলেছি। আগে যে দুই দেশের মধ্যে শান্তি এবং স্থায়িত্ব ছিল, আমরা তাকে সমর্থন করি। আমরা মানবতাকে সব সময় প্রায়োরিটি দিই। সময় এলে সমস্যার সমাধানে ভারত সম্ভাব্য সমস্ত রকম সহযোগিতা করতেও প্রস্তুত।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “গত তিন মাসে আমি দু’বার রাশিয়া সফরে এলাম। এটা প্রমাণ করে আমাদের গভীর বন্ধুত্ব এবং ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা। জুলাই মাসে আমাদের যে অ্যানুয়াল সামিট হয়েছিল, তাতে প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদের সহযোগিতার বন্ধন নিবিড় হয়েছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত ১৫ বছরের মধ্যে ব্রিকস একটা স্পেশাল আইডেনটিটি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। তাই বিশ্বের অনেক দেশই এর সদস্য হতে উন্মুখ হয়ে রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: কৃষ্ণ ভজন গেয়ে রাশিয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন রুশরা

    দু’দিনের ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে মঙ্গলবারই রাশিয়ার ৯০০ কিলোমিটার দূরের শহর কাজানে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে আয়োজক দেশ এবার রাশিয়া। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। গত বছরই ব্রিকসে যোগ (Putin) দিয়েছে মিশর, ইথিওপিয়া, ইরান এবং সংযুক্ত আরব আমির শাহি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Dana: ধেয়ে আসছে সাইক্লোন ‘দানা’! পূর্ব রেলে জারি একগুচ্ছ প্রোটোকল, তৎপর বিমানবন্দরও

    Cyclone Dana: ধেয়ে আসছে সাইক্লোন ‘দানা’! পূর্ব রেলে জারি একগুচ্ছ প্রোটোকল, তৎপর বিমানবন্দরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে ধেয়ে আসছে সাইক্লোন ‘দানা’ (Cyclone Dana)। খুব একটা আর দেরিও নেই। মাঝে মাত্র একদিন, এরপর বৃহস্পতিবার আছড়ে পড়তে পারে এই ঝড়। ঝড়ের সম্ভাব্য গতিবেগ হতে চলেছে ১২০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। তাই ঝড়ের গতিবেগে রেলের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এই পরিস্থিতিতে আশঙ্কা করে রেলের পক্ষ থেকে একাধিক সতর্কতামূলক ব্যবস্থার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। পূর্ব রেলের (Eastern Railways) পক্ষ থেকে তাই একাধিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। হাওড়া, শিয়ালদা, মালদা এবং আসানসোলে একাধিক প্রোটোকলের (Emergency Protocols) ব্যবস্থা করা হয়েছে। একই ভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কলকাতা বিমানবন্দরেও। 

    রেল লাইনের মধ্যে জল জমতে পারে (Cyclone Dana)

    পূর্ব রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ঝড়ের পূর্বাভাস শুনেই কন্ট্রোলরুম খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ২৪ এবং ২৫ অক্টোবর জরুরি কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে। একই ভাবে এই সেন্টারে লাগাতার নজর রাখতে উপস্থিত থাকবেন রেলের আধিকারিকরা। ঝড়ের (Cyclone Dana) ফলে রেল লাইনের মধ্যে জল জমতে পারে। তাই জায়গায় জায়গায় পাম্প বসানো হয়েছে। ট্রেন চলাচল ব্যাহত হতে পারে, এমন সম্ভাবনার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে যাত্রীদের আগে থেকে সতর্ক করতে (Emergency Protocols) এই ব্যবস্থার কথা জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ “অত্যন্ত অসহায় বোধ করছি, দেখা করে কথা বলতে চাই”, অমিত শাহকে আর্জি অভয়ার বাবা-মায়ের

    স্টেশনে স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন

    যদি ঝড়ে (Cyclone Dana) বৃষ্টির পরিমাণ অত্যধিক হয় তাহলে, স্টেশন এবং প্লাটফর্মে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। তার জন্য প্লাস্টিকের শিটের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। শিয়ালদা এবং কলকাতা স্টেশনে প্রস্তুত রাখা হয়েছে জরুরি আলো। যদি ওভারহেডের তারে সমস্যা হয় তাহলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যায় সেই দিকের কথাও ভাবা হয়েছে (Emergency Protocols)। একইভাবে টাওয়ার ওয়াগান প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যে সব স্টেশনগুলিতে ঝড়ের প্রভাব বেশি পড়তে পারে তাতে পর্যাপ্ত ইঞ্জিনিয়র এবং টেলিকম স্টাফদের রাখা হয়েছে। তালিকায় রয়েছে ডায়মন্ড হারবার, হাসনাবাদ, নামখানা স্টেশন। একই ভাবে রেলের তরফে স্টেশনে স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করার কথা ভাবা হয়েছে। সেই সঙ্গে রেল চালক এবং গার্ডদের সতর্ক করা হয়েছে। ইতিমধ্যে শিয়ালদা, দমদম, বারাসত, নৈহাটি, রানাঘাটে থাকবে ডিজেল লোকো। ইতিমধ্যে স্টেশন থেকে প্রয়োজনীয় হোডিং সরিয়ে ফেলা হয়েছে (Emergency Protocols)।

    বিমান বন্দরেও বিরাট তৎপরতা

    ঘূর্ণিঝড় দানার (Cyclone Dana) কারণে যাতে বিমান চলাচলে কোনও অসুবিধা না হয় এবং বিপদ এড়ানো যায়, তাই তৎপর কলকাতা বিমানবন্দর। বিমানবন্দরের টার্মিনালের ঢোকা এবং বেরোনোর গেটে বালির বস্তা দিয়ে মোকাবিলা করার চিন্তাভাবনা করা হয়েছে। প্রস্তুতিকে ঘিরে তৎপরতা বেড়েছে। সতর্কে রয়েছেন বন্দরের আধিকারিকরা। আজ মঙ্গলবার উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে (Emergency Protocols)। ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Dana) আছড়ে পড়ার আগে বিমানগুলিকে কীভাবে নির্দিষ্ট জায়গায় নিয়ে যাওয়া হবে, কোথায় রাখা হবে, উড়ান বাতিল হবে নাকি ঘুরপথে চলবে, এই সমস্ত সামগ্রিক বিষয় নিয়ে এদিন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share