Tag: news in bengali

news in bengali

  • Cow Milk: গরুর দুগ্ধে কী কী গুণ আছে, স্বাস্থ্যের উপকারিতায় কতটা গুরুত্বপূর্ণ জানেন?

    Cow Milk: গরুর দুগ্ধে কী কী গুণ আছে, স্বাস্থ্যের উপকারিতায় কতটা গুরুত্বপূর্ণ জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুর দুধ (Cow Milk) অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টিকর খাবার। দুধ উৎস গুণে একটি সমৃদ্ধকারী খাবার। বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যকর (Health Benefits) খাদ্যের তালিকায় একটি নির্ভরযোগ্য খবার হল গরুর দুধ। ভারতের মতো দেশে মাতৃদুগ্ধের ঠিক পরেই খাবার হিসেব বিবেচিত হয় গরুর দুধকে। সেই জন্য গরুকে গোমাতা হিসেব পুজো করা হয়। তাঁকে দেওয়া হয়েছে দেবতার স্থান। এই খাবারে বিভিন্ন সুবিধাজনক দিক রয়েছে। যেমন-হাড়ের স্বাস্থ্য থেকে পেশী পুনরুদ্ধার পর্যন্ত সবকিছুকে সতেজ রাখার জন্য প্রথম সারির খাবর হল গরুর দুধ।

    গরুর দুধ দীর্ঘদিন ধরে প্রকৃতির অন্যতম পুষ্টিকর পানীয় হিসেবে গ্রহণ করা হয়। অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং এর ব্যবহারে বহুমুখী উপকারিতা রয়েছে এই প্রোটিন যুক্ত খাবারে। বিভিন্ন রন্ধনসম্পদের মূল উপাদান থেকে শুরু করে শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য পুষ্টির প্রাথমিক উৎস হিসাবে পরিবেশন করা হয় গরুর দুধকে। সুস্বাস্থের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এবং চিত্তাকর্ষক পানীয় খাবার দুধ। গরুর দুধ উপকারিতা আসুন জেনে নিই।

    পুষ্টিসমৃদ্ধতা (Cow Milk)

    গরুর দুধ (Cow Milk) অত্যাবশ্যক পুষ্টিগুণে ভরপুর খাবার। পুষ্টির (Health Benefits) একটি চমৎকার উপাদান রয়েছে দুধে। এক কাপ সম্পূর্ণ গরুর দুধে সাধারণত নিম্নলিখিত উপাদান থাকে। যেমন-ক্যালসিয়াম- শরীরের হাড়কে স্বাস্থ্যকর  এবং শক্ত সবল করে। সেই সঙ্গে দাঁতের জন্য অপরিহার্য। প্রোটিন-পেশীর শক্তি বৃদ্ধি এবং মেরামতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দুধ। একই ভাবে থাকে ভিটামিন-ভিটামিন এ, ডি, এবং বি ১২। এসবের গুণে বিভিন্ন শারীরিক ক্রিয়াকলাপকে সতেজ রাখে। খনিজের মধ্যে থাকে যেমন-পটাসিয়াম এবং ফসফরাস, যা হার্টের স্বাস্থ্য এবং শক্তি উৎপাদনের জন্য অত্যাবশ্যক। দেহে পুষ্টির ক্ষেত্রে গরুর দুধ, বড় থেকে শুরু করে সব বয়সের মানুষের জন্য একটি অপরিহার্য খাবার।

    হাড়ের সুস্বাস্থ্য

    গরুর দুধের (Cow Milk) অন্যতম উল্লেখযোগ্য উপকারিতা হল মজবুত হাড় বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। উচ্চ ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি কন্টেন্ট হাড়ের ঘনত্বকে মজবুত করে। একই ভাবে বিশেষ করে বয়স্কদের ক্ষেত্রে অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে সাহায্য করে। গরুর দুধের নিয়মিত সেবনে মজবুত হাড় বজায় রাখে এবং ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি কমায়।

    পেশীর উন্নয়ন এবং পুনরুদ্ধার

    ক্রীড়াবিদ এবং কর্মঠ ব্যক্তিদের জন্য গরুর দুধ একটি চমৎকার খাবার। কারণ কাজের পর অর্থাৎ পোস্ট ওয়ার্কআউট পুনরুদ্ধারের জন্য অত্যাবশ্যক পানীয়। দুধের প্রোটিন পেশী মেরামত এবং বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। একই ভাবে কার্বোহাইড্রেট শক্তি সঞ্চয়গুলি পূরণ করতে সহায়তা করে। দুধে (Cow Milk) প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের ভারসাম্য বজায় থাকে শরীরে।

    হার্টের স্বাস্থ্য

    গরুর দুধে ব্যাপক পরিমাণে পটাসিয়াম থাকে। যা খাদ্যে সোডিয়ামের প্রভাবকে ভারসাম্য বজায় রেখে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে গরুর দুধ সহ দুগ্ধজাত দ্রব্য খাবার হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। শরীরে মেদ বা চর্বির উপস্থিতি থাকলে, দুধ পরিমিত পরিমাণে খাওয়া হলে কার্ডিওভাসকুলারকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।

    হজম বৃদ্ধি করে

    সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে গেলে পাচক বা হজমের কার্যকারিতা একান্ত প্রয়োজন। গরুর দুধ (Cow Milk) হল প্রোবায়োটিকের উৎস। দুধ থেকে উৎপন্ন দই বা বাটার মিল্ক হজমের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। দইয়ে ল্যাকটোজ থাকে, যা পেট ঠাণ্ডা এবং খাবারকে পাচিত করতে সাহায্য করে। এই উপকারী (Health Benefits) ব্যাকটেরিয়া একটি সুষম মাইক্রোবায়োম প্রচার করে অন্ত্রের স্বাস্থ্যকেও সতেজ এবং সুস্থ্য রাখে।

    হাইড্রেশন

    গরমে দুধ (Cow Milk) সামগ্রি দিয়ে তৈরি ঘোল ভীষণ ভাবে উপকারী। শরীরে হাইড্রেশনের মাত্রা ঠিক রাখে। এটি তৃষ্ণা নিবারণের জন্য একটি চমৎকার পছন্দ এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহকারী খাবার। এটি একটি বিকল্প সতেজ পানীয় হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

    ত্বকের স্বাস্থ্য

    গরুর দুধের পুষ্টিগুণ ত্বকের জন্যও ভীষণ ভাবে উপকারী।দুধে পাওয়া ল্যাকটিক অ্যাসিড প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েন্ট হিসেবে কাজ করে ত্বকে। মৃত কোষ অপসারণ করে এবং স্বাস্থ্যকর উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে দুধ। অনেকে স্কিন কেয়ার প্রোডাক্টে দুধকে এর ময়শ্চারাইজিং বৈশিষ্ট্যের জন্য অন্তর্ভুক্ত করে থাকে। ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য একটি মূল্যবান উপাদান হল দুধ।

    পুষ্টির পাওয়ার হাউস হল দুধ

    গরুর দুধ (Cow Milk) হল একটি পুষ্টির পাওয়ার হাউস, যা বিস্তৃত পরিসরের স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে থাকে নানা ভাবে। হাড়ের স্বাস্থ্যকে থেকে শুরু করে পেশী পুনরুদ্ধারে সহায়তা করা এবং হজম (Health Benefits) সহ-একাধিক সুবিধাগুলি পাওয়া যায়। আবার দৈনন্দিন খাবারের রুটিনে গরুর দুধ অন্তর্ভুক্ত করলে সামগ্রিক ভাবে সুস্থতাকে বৃদ্ধি করা যায়। দুধ থেকে তৈরি মাখন, ঘি, ছানা, পনির, মিষ্টি, সন্দেশ, পায়েস ইত্যাদি বেশ পুষ্টিকর খবার হিসেব ব্যবহার হয়। তাই দুধের গুণ অপরিহার্য।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: এবার গ্রামে গ্রামে ‘গণস্বাক্ষর’ কর্মসূচি জুনিয়র ডাক্তারদের, ভাবনায় ব্রিগেড সমাবেশও?

    RG Kar Case: এবার গ্রামে গ্রামে ‘গণস্বাক্ষর’ কর্মসূচি জুনিয়র ডাক্তারদের, ভাবনায় ব্রিগেড সমাবেশও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) হাসপাতলে নির্যাতিতার ন্যায়বিচার সহ মোট ১০ দফা দাবিতে, জুনিয়র ডাক্তাররা আন্দোলনকে আরও বৃহৎ করতে গ্রামে গ্রামে গিয়ে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ (Mass Signature Campaign) করার ডাক দিয়েছেন। একই ভাবে দ্রোহের কার্নিভালের পর আপামর মানুষের কাছে আন্দোলনের তীব্রতাকে আরও মারাত্মক করতে ব্রিগেড সমাবেশের ডাক দেওয়ার ভাবনাচিন্তাও চলছে বলে জানা গিয়েছে। অভয়ার নির্যাতনের পর থেকেই রাজ্যে গত দুই মাসে, জয়নগর, ভূপতিনগর, মালদা, বর্ধমান, পুরুলিয়া সহ একাধিক জেলায় এখনও ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনা ঘটে চলেছে। ফলে রাজ্যের শাসক দল এবং পুলিশ প্রশাসন নারী সুরক্ষা প্রসঙ্গে অত্যন্ত চাপের মুখে যে রয়েছে, সে কথা ওয়াকিবহাল মহল মনে করছেন। একই ভাবে রাজ্যের বিরোধী দলগুলিও মমতার পদত্যাগের দাবিতে এখনও অনড়। 

    শহর থেকে গ্রাম পর্যন্ত নিতে অভিযান (RG Kar Case)

    গত ৯ অগাস্ট থেকে অভয়ার (RG Kar Case) ন্যায় বিচারের দাবিতে কলকাতার রাজপথ উত্তাল। মমতা সরকার, পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে লাগাতার আন্দোলন চলছে। জুনিয়র ডাক্তাররা ধর্মতলায় অনশনে বসে আছেন। তাঁদের পাশে থেকে আন্দোলনে সামিল হয়েছেন সাধারণ মানুষ। একটাই দাবি তিলোত্তমার সুবিচার চাই। এই পরিস্থিতিতে শহরের পর এবার আন্দোলনকারী ডাক্তাররা গ্রামে গ্রামে গিয়ে ‘গণস্বাক্ষর’ (Mass Signature Campaign)—এর অভিযান করবেন বলে জানিয়েছেন। বৃহস্পতিবার শহরের চার জায়গায় এই স্বাক্ষর অভিযান চালানো হয়েছিল। তাতে ব্যাপক সাড়া মিলেছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। আন্দোলনকে আরও ব্যাপক মাত্রা দিতে শহর থেকে গ্রাম পর্যন্ত নিয়ে যেতে এই অভিযান (Mass Signature Campaign)। উল্লেখ্য, আগামী মাসে রাজ্যের ৬টি বিধানসভার উপনির্বাচন। ফলে এই আন্দোলন এখন গ্রামীণ এলাকায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে কতটা প্রভাব ফেলে, তাই এখন দেখার।

    আরও পড়ুনঃ রাজ্যে নারী নিরাপত্তা তলানিতে, কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি দিলেন সুকান্ত

    বড় পদক্ষেপ ব্রিগেড সমাবেশ?

    দ্রোহের কার্নিভালের (RG Kar Case) পর এবার জুনিয়র ডাক্তারদের বড় পদক্ষেপ হতে পারে ব্রিগেড সমাবেশ। গত অগাস্ট থেকে অক্টোবরের চলতি সময় পর্যন্ত ধর্না, আন্দোলন, অবস্থান বিক্ষোভ, লালবাজার অভিযান, স্বাস্থ্য ভবন অভিযান এবং আমরণ অনশন কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন ডাক্তাররা। তাতে সকল রাজনৈতিক, অরাজনৈতিক এবং প্রবুদ্ধ নাগরিক সমাজ অংশগ্রহণ করেছেন। জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টর্স-এর পক্ষ থেকে বলা হয়, “আসল কার্নিভাল হবে সব দাবি পূরণের পর। সেই দিন আর কথা নয়, সকল মানুষ ব্রিগেড গ্রাউন্ড দখল নেবে আমাদের বিশ্বাস।” ফলে এই বক্তব্যের পর থেকে গুঞ্জন উঠেছে পরবর্তী বড় বিক্ষোভ সমাবেশ কি তাহলে ব্রিগেড সমাবেশে হচ্ছে? তবে আমরণ অনশনের পাশাপাশি লিফলেট বিলি, পথ চলতি মানুষের স্বাক্ষর গ্রহণ করে অভিনব প্রতিবাদ করছেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: সমুদ্রে ঢেউয়ের উচ্চতা উঠতে পারে ৫ ফুট! বঙ্গোপসাগরে ফের নিম্নচাপের ভ্রুকুটি

    Weather Update: সমুদ্রে ঢেউয়ের উচ্চতা উঠতে পারে ৫ ফুট! বঙ্গোপসাগরে ফের নিম্নচাপের ভ্রুকুটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের (Weather Update) ভ্রুকুটি! আগামী সপ্তাহ থেকে দক্ষিণবঙ্গে বাড়তে পারে বৃষ্টি। সমুদ্র উত্তাল হওয়ার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের উপকূলে উঁচু ঢেউয়ের সতর্কতা (Low pressure) জারি করা হয়েছে। 

    ২২ অক্টোবর নিম্নচাপ অঞ্চল সৃষ্টির সম্ভাবনা (Weather Update)

    আলিপুর হাওয়া অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ উপকূলীয় অন্ধ্রপ্রদেশ এবং সংলগ্ন উত্তর উপকূলীয় তামিলনাড়ুতে একটি নিম্নচাপ (Weather Update) বলয় তৈরি রয়েছে। ওই এলাকায় সমুদ্রের উপর রয়েছে একটি ঘূর্ণাবর্তও। আগামী কয়েক ঘণ্টায় তা আরও উত্তর পশ্চিম দিকে সরবে এবং শক্তি ক্ষয় করবে। এরপর, আগামী ২০ অক্টোবর উত্তর আন্দামান সাগরে তৈরি হতে পারে একটি ঘূর্ণাবর্ত। যার ফলে আগামী দুই দিনের মধ্যে নতুন নিম্নচাপ বলয় তৈরি হতে পারে মধ্য বঙ্গোপসাগরে। পূর্বাভাস, ২২ অক্টোবর ওই নিম্নচাপের অঞ্চল সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে পশ্চিমবঙ্গে কতটা প্রভাব ফেলবে, তা নিয়ে আবহবিদরা নজরে রেখেছেন।

    শনিবার পর্যন্ত সমুদ্র উত্তাল থাকতে পারে

    পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী এলাকায় উঁচু ঢেউয়ের সতর্কতা (Weather Update) জারি করা হয়েছে। ১৯ অক্টোবর, শনিবার পর্যন্ত সমুদ্র উত্তাল (Low pressure) থাকতে পারে। গভীর সমুদ্রের মৎস্যজীবীদের তাতে কোনও সমস্যা হবে না। তাঁদের জন্য সতর্কতা জারি করা হয়নি। তবে সতর্ক করা হয়েছে সমুদ্র সৈকতে থাকা লোকজনকে। পর্যটক এবং সমুদ্র উপকূলের কাছাকাছি থাকা বাসিন্দাদের সতর্কে থাকার জন্য বলা হয়েছে। তবে সমুদ্রে ঢেউয়ের উচ্চতা হতে পারে প্রায় পাঁচ ফুট পর্যন্ত।

    আরও পড়ুন: গণস্বাক্ষর অভিযানের পর এবার ন্যায় বিচার যাত্রার ডাক জুনিয়র ডাক্তারদের

    দক্ষিণবঙ্গে হলুদ সতর্কতা

    শুক্র ও শনিবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি (Weather Update) হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়। উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং নদিয়ায়। এই জেলাগুলিতে রীতিমতো হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। কলকাতা-সহ দক্ষিণের অন্যন্য জেলাগুলিতেও হালকা থেকে মাঝারি বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতায়, বৃহস্পতিবার বৃহস্পতিবার রাতের তাপমাত্রা ছিল ২৭.৩ ডিগ্রি। অন্যদিকে, দিনের তাপমাত্রা ৩১.৬ ডিগ্রি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমান ৬৮ থেকে ৯৩ শতাংশ। উত্তরবঙ্গে এখনও কোনও বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়নি। কিন্তু দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়িতে বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 167: “মৌমাছি, কেবল ফুলের উপর বসে মধুপান করে, বিষয়রসের দিকে যায় না”

    Ramakrishna 167: “মৌমাছি, কেবল ফুলের উপর বসে মধুপান করে, বিষয়রসের দিকে যায় না”

    শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে ও বলরাম-মন্দিরে

    দ্বাদশ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২৯শে মার্চ

    কর্মেন্দ্রিয়াণি সংযম্য য আস্তে মনসা স্মরন্‌ ৷
    ইন্দ্রিয়ার্থান বিমূঢ়াত্মা মিথ্যাচারঃ স উচ্যতে ॥
                                               (গীতা, ৩।৬)

    নরেন্দ্র প্রভৃতি নিত্যসিদ্ধ—তাদের ভক্তি আজন্ম 

    (অমৃত ও ত্রৈলোক্যের প্রতি)—নরেন্দ্র, রাখাল-টাখাল এই সব ছোকরা, এরা নিত্যসিদ্ধ, এরা জন্মে ঈশ্বরের (Ramakrishna) ভক্ত। অনেকের সাধ্যসাধনা করে একটু ভক্তি হয়, এদের কিন্তু আজন্ম ঈশ্বরে ভালবাসা। যেন পাতাল ফোঁড়া শিব—বসানো শিব নয়।

    নিত্যসিদ্ধ একটি থাক আলাদা। সব পাখির ঠোঁট বাঁকা নয়। এরা কখনও সংসারে আসক্ত (Kathamrita) হয় না। যেমন প্রহ্লাদ।

    সাধারণ লোক সাধন করে, ঈশ্বরে ভক্তিও করে। আবার সংসারেও আসক্ত হয়, কামিনী-কাঞ্চনে মুগ্ধ হয়। মাছি যেমন ফুলে বসে, সন্দেশে বসে, আবার বিষ্ঠাতেও বসে। (সকলে স্তব্ধ)

    নিত্যসিদ্ধ যেমন মৌমাছি, কেবল ফুলের উপর বসে মধুপান করে। নিত্যসিদ্ধ হরিরস পান করে, বিষয়রসের দিকে যায় না।

    সাধ্য-সাধনা করে যে ভক্তি, এদের সে ভক্তি নয়। এত জপ, এত ধ্যান করতে হবে, এইরূপ পূজা করতে হবে—এ-সব ‘বিধিবাদীয়’ ভক্তি। যেমন ধান হলে মাঠ পার হতে গেলে আল দিয়ে ঘুরে ঘুরে যেতে হবে। আবার যেমন সম্মুখের গাঁয়ে যাবে, কিন্তু বাঁকা নদী দিয়ে ঘুরে ঘুরে যেতে হবে।

    রাগভক্তি প্রেমাভক্তি ঈশ্বরে আত্মীয়ের ন্যায় ভালবাসা(Kathamrita), এলে আর কোন বিধিনিয়ম থাকে না। তখন ধানকাটা মাঠ যেমন পার হওয়া। আল দিয়ে যেতে হয় না। সোজা একদিক দিয়ে গেলেই হল।

    বন্যে এলে আর বাঁকা নদী দিয়ে ঘুরে ঘুরে যেতে হয় না। তখন মাঠের উপর এক বাঁশ জল! সোজা নৌকা চালিয়ে দিলেই হল।

    “এই রাগভক্তি, অনুরাগ, ভালবাসা না এলে ঈশ্বরলাভ হয় না।”

    সমাধিতত্ত্ব—সবিকল্প ও নির্বিকল্প 

    অমৃত—মহাশয়! আপনার এই সমাধি অবস্থায় কি বোধ হয়?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—শুনেছ, কুমুরে পোকা চিন্তা করে আরশুলা কুমুরে পোকা হয়ে যায়, কিরকম জানো? যেমন হাঁড়ির মাছ গঙ্গায় ছেড়ে দিলে হয়।

    অমৃত—একটুও কি অহং থাকে না?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—হাঁ, আমার প্রায় একটু অহং থাকে। সোনার একটু কণা, সোনার চাপে যত ঘষ না কেন, তবু একটু কণা থেকে যায়। আর যেমন বড় আগুন আর তার একটি ফিনকি। বাহ্যজ্ঞান চলে যায়, কিন্তু প্রায় তিনি একটু  ‘অহং’ রেখে দেন—বিলাসের জন্য! আমি তুমি থাকলে তবে আস্বাদন হয়। কখন কখন সে আমিটুকুও তিনি পুঁছে ফেলেন। এর নাম ‘জড়সমাধি—নির্বিকল্পসমাধি। তখন কি অবস্থা হয় মুখে বলা যায় না। নুনের পুতুল সমুদ্র মাপতে গিছিল, একটু নেমেই গলে গেল। ‘তদাকারকারিত’। তখন কে আর উপরে এসে সংবাদ দেবে, সমুদ্র কত গভীর!

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পঞ্চবার আঠার ষোল, যুগে যুগে এলাম ভাল…শেষে কচে বারো পড়ে মাগো, পঞ্জা-ছক্কায় বন্দী হলাম”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Global Handwashing Day: হাত ধুলেই মুশকিল আসান! হাত পরিষ্কার করলে কোন রোগ থেকে মিলবে রেহাই?

    Global Handwashing Day: হাত ধুলেই মুশকিল আসান! হাত পরিষ্কার করলে কোন রোগ থেকে মিলবে রেহাই?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    খেতে বসার আগে কিংবা বাইরে থেকে বাড়িতে ফেরার পরেই প্রথম কাজ হতে হবে হাত পরিষ্কার করা। বছর কয়েক আগে করোনা আবহে হাত পরিষ্কার নিয়ে বাড়তি সতর্কতা তৈরি হয়েছিল। চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, করোনা রুখতে সব চেয়ে বড় হাতিয়ার হাত পরিষ্কার করা। কারণ হাত থেকেই করোনা ভাইরাস নাকের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে‌। তাই সাবান দিয়ে বারবার হাত পরিষ্কার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু শুধু মহামারি রুখতেই নয়, একাধিক রোগ রুখতে পারে পরিষ্কার হাত। এমনটাই জানাচ্ছে চিকিৎসকদের একাংশ। গ্লোবাল হ্যান্ড ওয়াশিং ডে (Global Handwashing Day) উপলক্ষে তাই বিশেষজ্ঞেরা একাধিক কর্মশালারও আয়োজন করেছেন‌। তাঁরা জানাচ্ছেন, ঠিকমতো নিয়মিত হাত পরিষ্কার করলে একাধিক রোগ ঠেকানো সহজ হয়। সুস্থ থাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হল নিয়মিত হাত পরিষ্কার করা।

    কোন রোগ ঠেকাতে বিশেষ সাহায্য করে? (Clean hands)

    পেটের অসুখ কমাতে সব চেয়ে বড় হাতিয়ার হাত পরিষ্কার করা। এমনটাই জানাচ্ছে চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ডায়ারিয়া, কলেরার মতো অসুখ রুখতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা জরুরি। স্বাস্থ্যবিধির প্রথম শর্ত হাত পরিষ্কার রাখা। খাওয়ার আগে নিয়মিত সাবান দিয়ে পরিশ্রুত জলে হাত পরিষ্কার করলে জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি কমে। এর ফলে পেটের অসুখের ঝুঁকিও কমে। কলেরা, ডায়ারিয়ার মতো রোগের প্রকোপ সামলানোও সহজ হয়।

    ভাইরাস ঘটিত অসুখের প্রকোপ কমাতেও সাহায্য করে পরিষ্কার হাত (Global Handwashing Day)। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, বাইরে থেকে বাড়িতে ফেরার পরে হাত পরিষ্কার করা জরুরি। বাতাসে নানান ভাইরাস সক্রিয় থাকে। বাইরে দূষণের জেরে ভাইরাসের দাপট বেশি। হাত থেকেই শরীরের ভিতরে একাধিক ভাইরাস প্রবেশ করে। তাই প্রথমেই বাড়ি ফেরার পরে হাত পরিষ্কার করা দরকার। এতে যে কোনও ভাইরাস ঘটিত রোগের প্রকোপ কমবে।

    শিশুদের একাধিক রোগ সংক্রমণ রুখতে পরিষ্কার হাত বিশেষ সাহায্য করে। এমনই জানাচ্ছে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বছরের বিভিন্ন সময়ে আবহাওয়ার পরিবর্তনের জেরে শিশুরা নানান ভাইরাস ঘটিত অসুখে কাবু হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় স্কুল থেকেই সংক্রমণ ছড়িয়েছে। এমনকী হ্যান্ড-ফুট-মাউথের মতো রোগের সংক্রমণও ছড়ায়। এগুলি রুখতে পরিষ্কার হাত বিশেষ সাহায্য করে। স্কুলের টিফিন খাওয়ার আগে কিংবা ক্লাসের পরে নির্দিষ্ট সময় অন্তর হাত ধোয়ায় অভ্যস্ত থাকলে এই ধরনের ভাইরাসের দাপট আটকানো সহজ হয়‌।

    কীভাবে হাত পরিষ্কার করা দরকার? (Global Handwashing Day) 

    চিকিৎসকদের পরামর্শ, হাত সাবান দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। দুই হাতের মাঝে সাবান নিয়ে অন্তত ৭ থেকে ১০ সেকেন্ড ঘষতে হবে। তারপরে পরিশ্রুত জলে হাত ধুয়ে নিতে হবে। তবেই জীবাণু ধ্বংস হবে।

    সমস্যা কোথায়?

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, পরিশ্রুত জল আর সাবানের ব্যবস্থা সব জায়গায় নেই। এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা। করোনা কালেও ইউনিসেফের তরফে জানানো হয়েছিল, রাজ্যের সমস্ত স্কুলে হাত পরিষ্কার করার মতো পরিশ্রুত জলের অভাব রয়েছে। গত কয়েক বছরেও পরিস্থিতির বিশেষ বদল হয়নি বলেই জানাচ্ছে সংশ্লিষ্ট মহল। বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, স্কুলস্তর থেকেই হাত পরিষ্কারের মতো স্বাস্থ্যবিধির গুরুত্ব পাঠ করানো জরুরি। পাশাপাশি হাত পরিষ্কার করার অভ্যাস (Global Handwashing Day) তৈরি করাও জরুরি। তার জন্য প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো তৈরির দিকে দ্রুত নজর দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: ঘুচল অন্ধত্ব, হাতে তরোয়ালের জায়গায় সংবিধান, নব কলেবরে ‘লেডি অফ জাস্টিস’

    Supreme Court: ঘুচল অন্ধত্ব, হাতে তরোয়ালের জায়গায় সংবিধান, নব কলেবরে ‘লেডি অফ জাস্টিস’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাপড়ের ফেট্টি দিয়ে চোখ বাঁধা। ডান হাতে দাঁড়িপাল্লা। বাঁ হাতে ধরা তরোয়াল। এতদিন ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র (Lady Of Justice Statue) এই ছবিই দেখা গিয়েছে সর্বত্র (Supreme Court)। চির-চেনা এই ছবিটাই এবার গেল বদলে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের লাইব্রেরিতে বসানো হল ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র নয়া মূর্তি। এই মূর্তির চোখ খোলা। ডান হাতে দাঁড়িপাল্লা ধরা রইলেও, বাঁ হাতে তরোয়ালের জায়গায় ধরা সংবিধান। লেডি অফ জাস্টিসের এই নয়া মূর্তি দেখলে আর কেউ বলতে পারবে না আইন ‘অন্ধ’, বরং খোলা চোখে সংবিধান মেনে তুল্যমূল্য বিচার করে আদালত।

    ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র মূর্তি (Supreme Court)

    জানা গিয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নির্দেশে বদলে গিয়েছে ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র মূর্তি। প্রধান বিচারপতি এর মাধ্যমে এই বার্তা দিতে চেয়েছেন, আইনের চোখ বাঁধা নয়। বরং আদালত সকলকে সমদৃষ্টিতে দেখে বিচার করে। ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র বাঁ হাতে ধরা তরোয়ালের পরিবর্তে সংবিধান রাখার (Supreme Court) ক্ষেত্রেও কাজ করছে এই যুক্তি। তরোয়ালটি হিংসার দ্যোতক। প্রধান বিচারপতির বার্তা, আইনের চোখে হিংসার কোনও স্থান নেই। বরং আদালত বিচার করে সংবিধান অনুযায়ী, রায়ও দেয় সেই মতো। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তরোয়ালের পরিবর্তে ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র হাতে সংবিধান রেখে এই বার্তাও দেওয়া হয়েছে, দেশের আইন কেবল শাস্তির প্রতীক নয়, বরং ন্যায় বিচারের প্রতীক।

    হাতে ধরা দাঁড়িপাল্লা

    ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র পুরানো মূর্তির ডান হাতে আগে যেমন দাঁড়িপাল্লা ছিল, নয়া মূর্তিতেও তেমনই রয়েছে। তাতে কোনও পরিবর্তন করা হয়নি। এই দাঁড়িপাল্লা সমাজের ভারসাম্যের প্রতিফলন ঘটায়। বাদী ও বিবাদী উভয়পক্ষের যুক্তি শুনে বিচার করে আদালত। পাল্লা কোনও একদিকে ঝুঁকে থাকে না। আইন যে নিরপেক্ষভাবে বিচার করে, এই ছবি তারই প্রতিফলন। 

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে দাঁড়িয়েই সন্ত্রাসবাদকে নিশানা করলেন জয়শঙ্কর

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, প্রধান বিচারপতির এই পদক্ষেপে দেশের গা থেকে ঔপনিবেশিকতার গন্ধ মুছতে চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি। যেভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের নাম ‘ইন্ডিয়া’র বদলে ‘ভারত’ ব্যবহার করতে শুরু করেছেন, যেভাবে ভারতীয় দণ্ডবিধির বদলে ন্যায় সংহিতা চালু করা হয়েছে, তেমনই (Supreme Court) বদলে ফেলা হল ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র মূর্তি (Lady Of Justice Statue)।

    ক্রমেই ‘বিকশিত’ হচ্ছে ভারত!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: পাকিস্তানে দাঁড়িয়েই সন্ত্রাসবাদকে নিশানা করলেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: পাকিস্তানে দাঁড়িয়েই সন্ত্রাসবাদকে নিশানা করলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাণিজ্য আর যোগাযোগের পথে বড় অন্তরায় হল সন্ত্রাসবাদ, মৌলবাদ ও বিচ্ছিন্নতাবাদ।” পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (সংক্ষেপে এসসিও)-এর (SCO Summit) মঞ্চে দাঁড়িয়ে এমনই মন্তব্য করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

    কী বললেন বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar)

    বিদেশমন্ত্রী বলেন, “যদি বিশ্বাসের অভাব থাকে বা সহযোগিতা অপর্যাপ্ত হয়, যদি বন্ধুত্ব যথাযথ না হয় ও ভালো প্রতিবেশী সুলভ আচরণ কোথাও অনুপস্থিত থাকে, তাহলে অবশ্যই আত্ম-বিশ্লেষণের কারণ রয়েছে এবং সমস্যাগুলোর সমাধান দরকার।” এদিন অবশ্য পাকিস্তানের নাম উল্লেখ করেননি জয়শঙ্কর। তবে নিশানা করেন সীমান্তপারের সন্ত্রাসে মদতদাতা পাকিস্তানকে। বলেন (S Jaishankar), “যদি সীমান্তের ওপার থেকে সন্ত্রাসবাদ, চরমপন্থা ও বিচ্ছিন্নতাবাদের মাধ্যমে কার্যকলাপ পরিচালিত হয়, তাহলে তারা বাণিজ্য, জ্বালানি প্রবাহ, সংযোগ এবং জনগণের মধ্যে বিনিময়কে এক সঙ্গে উৎসাহিত করার সম্ভাবনা খুবই কম।”

    গঠনমূলক অবদান ভারতের

    জয়শঙ্কর বলেন, “ইসলামাবাদের অনুষ্ঠিত এসসিও কাউন্সিল অফ হেডস অফ গভর্নমেন্টের বৈঠকে ইতিবাচক ও গঠনমূলক অবদান রেখেছে ভারত। ফলপ্রসূ ৮টি নথিতে স্বাক্ষরও করেছে।” গত বছর এসসিও সম্মেলনে আয়োজক দেশ ছিল ভারত।এবার আয়োজন করেছে পাকিস্তান। আগামী বছর এসসিও সম্মেলন হবে রাশিয়ায়। সেজন্য ভারতের পক্ষ থেকে রাশিয়াকে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন জয়শঙ্কর। সম্মেলন হচ্ছে ইসলামাবাদের জিন্না কনভেনশন সেন্টারে। চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডরের সম্প্রসারণ প্রসঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের মন্তব্যের সমালোচনাও করেন জয়শঙ্কর। বলেন, “সিপিইসি-র একাংশ পাক অধিকৃত কাশ্মীরের মধ্যে দিয়ে গিয়েছে।”

    আরও পড়ুন: হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত সাইনি, বৃহস্পতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ

    উন্নয়নশীল দেশগুলোর (গ্লোবাল সাউথ) সঙ্কট ও অগ্রাধিকারকেও এসসিও-র মঞ্চে তুলে ধরেন বিদেশমন্ত্রী। খাদ্য, জ্বালানি ও সারের নিরাপত্তা নিয়েও সরব হন তিনি। জয়শঙ্কর বলেন, “এসসিওতে সহযোগিতা পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সার্বভৌমত্ব হওয়া উচিত সমতার ভিত্তিতে। আঞ্চলিক অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বকে স্বীকৃতি দিতে হবে। যা অবশ্যই প্রকৃত অংশীদারিত্বের ওপর নির্মিত হতে হবে, এক তরফা (SCO Summit) এজেন্ডায় নয় (S Jaishankar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Nayab Saini: হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত সাইনি, বৃহস্পতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ

    Nayab Saini: হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত সাইনি, বৃহস্পতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন বিজেপি নেতা নয়াব সিং সাইনি (Nayab Saini)। তার আগে তাঁকে হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় পার্টির নেতা নির্বাচন করল বিজেপি (Haryana CM)। এদিন চণ্ডীগড়ে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতৃত্ব। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    শাহি-সঙ্গে রাজভবনে (Nayab Saini)

    এদিন ভাবী মুখ্যমন্ত্রী সাইনিকে সঙ্গে নিয়ে বিজেপি নেতারা চণ্ডীগড়ে রাজভবনে পৌঁছান। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন অমিত শাহও। সেখানে রাজ্যপালের কাছে সরকার গড়ার দাবি জানান তাঁরা। প্রসঙ্গত, হরিয়ানায় এই নিয়ে পর পর তিনবার সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। বিজেপি বিধায়ক অনিল ভিজ বলেন, “বিজেপি পরিষদীয় পার্টির নেতা হিসেবে সমস্ত বিধায়ক নয়াব সিং সাইনিকে (Nayab Saini) নেতা নির্বাচন করেছেন। আগামিকাল (বৃহস্পতিবার) তিনি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন। পার্টি আমায় যে দায়িত্ব দিয়েছিল, আমি সেগুলো পালন করেছি। আগামিকালের প্রোগ্রাম হবে ঐতিহাসিক।”

    সমর্থন করছেন নির্দলরাও

    সাইনি (Nayab Saini) সরকারকে সমর্থন করবেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন তিন নির্দল প্রার্থী সাবিত্রী জিন্দাল, রাজেশ জুন এবং দেবেন্দর কাডিয়াঁ। হিসার বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন সাবিত্রী। তিনি বলেন, “কোনও শর্ত ছাড়াই আমি হরিয়ানা সরকারকে সমর্থন করছি। আমরা হিসার এবং হরিয়ানার উন্নয়ন চাই। মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সিং সাইনি যে উন্নয়ন করবেন, সে বিষয়ে আমার পূর্ণ বিশ্বাস রয়েছে।” বাহাদুরগড় বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন রাজেশ জুন। সাইনি সরকারকে সমর্থন করছেন তিনিও। বলেন, “আমি বিজেপিকে সমর্থন করেছি। কারণ বিজেপির নীতি আমার ভালো লাগে। আমার এলাকার উন্নয়নের স্বার্থেও আমি বিজেপিকে সমর্থন করেছি।”

    আরও পড়ুন: “ইভিএম একশো শতাংশ ফুলপ্রুফ”, ফের একবার জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    সাইনি (Nayab Saini) বলেন, “হরিয়ানাবাসী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিশ্বাস রেখেছেন। সেই কারণেই এ রাজ্যে তৃতীয়বার সরকার গড়ছে বিজেপি। ২০৪৭ সালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদি যে উন্নত ভারত গড়ার স্বপ্ন দেখছেন, তা আমরা পূরণ করব।” তিনি বলেন, “আমি অমিত শাহকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, আমরা প্রত্যেককে এগিয়ে নিয়ে যাব। হরিয়ানা এবং ভারতের উন্নয়নে একযোগে কাজ করব। হরিয়ানাবাসীকে যেসব প্রতিশ্রুতি আমরা দিয়েছি (Haryana CM), সেগুলো পূরণ করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajiv Kumar: “ইভিএম একশো শতাংশ ফুলপ্রুফ”, ফের একবার জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    Rajiv Kumar: “ইভিএম একশো শতাংশ ফুলপ্রুফ”, ফের একবার জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ইভিএম একশো শতাংশ ফুলপ্রুফ।” ফের একবার সাফ জানিয়ে দিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)। সম্প্রতি হরিয়ানা (Haryana Elections) বিধানসভা নির্বাচনে গোহারা হারে কংগ্রেস। তার পরেই ইভিএমকে দুষতে থাকে রাহুল গান্ধীর দল। সেই প্রসঙ্গেই রাজীব কুমার জানিয়ে দিলেন, ইভিএম একশো শতাংশ ফুলপ্রুফ। তিনি বলেন, “জনগণ নির্বাচনে অংশ নিয়ে তাঁদের মত দান করেন। তাই যাঁরা ইভিএম নিয়ে উদ্বিগ্ন, তাঁদের উদ্দেশে বলি, ইভিএম একশো শতাংশ নিরাপদ এবং ফুলপ্রুফ।”

    হরিয়ানা বিধানসভা (Rajiv Kumar)

    হরিয়ানা বিধানসভার আসন সংখ্যা ৯০। তার মধ্যে ৪৮টিতেই জিতেছে বিজেপি। মাত্র ৩৭টি আসনে জয়ী হয়েছেন ‘হাত’ প্রার্থীরা। যদিও বিভিন্ন বুথ ফেরত সমীক্ষার ইঙ্গিত ছিল, হরিয়ানায় পরাস্ত হবে বিজেপি। ফল ঘোষণার পর দেখা যায়, ম্যাজিক ফিগারেরও বেশি আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি। এর পরেই ইভিএমকে দুষতে থাকে রাহুল গান্ধীর দল। তাদের অভিযোগ, ইভিএমে কারচুপি করে নির্বাচনে জিতেছে বিজেপি।

    নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ কংগ্রেস

    এই অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনের শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে দেখা করে কংগ্রেসের এক প্রতিনিধি দল (Rajiv Kumar)। এই দলে ছিলেন হরিয়ানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপিন্দর সিং হুডা, অশোক গেহলট, এআইসিসি নেতা কেসি বেণুগোপাল, জয়রাম রমেশ, অজয় মাকেন, পবন খেরা এবং হরিয়ানা কংগ্রেসের চেয়ারম্যান উদয় ভান প্রমুখ। কংগ্রেসের এই প্রতিনিধি দলটি বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকা থেকে নির্দিষ্ট আপত্তি-সহ আধিকারিকদের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দিয়েছে। কংগ্রেসের অভিযোগ, গণনার দিন যেখানে ইভিএমগুলিতে ফুলচার্জ থাকার কথা, সেখানে অনেক ক্ষেত্রেই ইভিএমের ব্যাটারির ক্ষমতা ছিল ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ। এ ছাড়াও আরও একাধিক অভিযোগ করেছে কংগ্রেস।

    আরও পড়ুন: দুয়ারে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন, বিজেপির রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    সেই সব অভিযোগেরই উত্তর দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কংগ্রেসের অভিযোগ নস্যাৎ করে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জানিয়ে দিয়েছেন, পুরোপুরি চার্জ দিয়ে ইভিএমগুলোয় ব্যাটারি পরানো হয়। ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার আগেই এটা করা হয়। মক পোল, অ্যাকচুয়াল ভোটিং এবং কাউন্টিংয়ের সময় স্বাভাবিকভাবেই কমতে থাকে ব্যাটারির চার্জ। তবে তাতে যে নির্বাচনের ফলে কোনও এফেক্ট পড়ে না, তা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন (Haryana Elections) মুখ্য নির্বাচন কমিশনার (Rajiv Kumar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: প্রাথমিক টেটে অযোগ্যদের তালিকা আমলাকে পাঠান স্বয়ং পার্থই, দাবি সিবিআইয়ের

    Partha Chatterjee: প্রাথমিক টেটে অযোগ্যদের তালিকা আমলাকে পাঠান স্বয়ং পার্থই, দাবি সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিকে অযোগ্য প্রার্থীর তালিকা (TET) আমলাকে পাঠান স্বয়ং তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ঠিক এমনটাই দাবি করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। বিকাশ ভবনে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হওয়া গুরুত্বপূর্ণ নথি দেখার পর এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে তদন্তকারী অফিসারদের হাতে। এই তথ্যের উপর নির্ভর করে তাঁকে মঙ্গলবার প্রেসিডেন্সি জেলে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারী অফিসাররা।

    তালিকাভুক্তদের অনেকেই অযোগ্য (Partha Chatterjee)

    গত জুন মাসে বিকাশ ভবনে টানা অভিযান চালায় সিবিআই। সেখানে ২০১৪ সালের অযোগ্য চাকরি প্রার্থীদের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার হয়েছে। জানা গিয়েছে, রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) সঙ্গে টেট (TET) দুর্নীতির প্রত্যক্ষ যোগসূত্র রয়েছে। বিকাশ ভবনের গুদামঘর থেকে উদ্ধার হয় বস্তাভর্তি নথিপত্র। তার মধ্যে ছিল, প্রাথমিক নিয়োগ পরীক্ষার টেট প্রার্থীদের তালিকা। মোট ৭৫৩ জনের একটি তালিকা পাওয়া গিয়েছে, তার মধ্যে ওই বছর ৩১০ জনের চাকরি হয়েছিল। সিবিআইয়ের দাবি, ওই তালিকাভুক্তদের অনেকেই অযোগ্য। বাজেয়াপ্ত নথি ঘেঁটে জানা গিয়েছে, পার্থ অযোগ্য চাকরি প্রার্থীদের তালিকা পাঠিয়েছিলেন এক সরকারি আমলাকে। ওই তালিকা থেকে কয়েক জনের চাকরি হয়। এই নথির মধ্যে প্রভাবশালী কয়েকজনের নাম পাওয়া গিয়েছে বলে খবর।

    ২০২২ সালে গুদামটি সিল করেছিল সিবিআই

    শিক্ষা দফতরের বিভিন্ন কাগজপত্র রাখার জন্য ব্যবহৃত ওই গুদামটি ২০২২ সালের ২৩ ডিসেম্বর সিল করেছিল সিবিআই। এই গুদামে তল্লাশি চালিয়ে বহু নথি উদ্ধার করেছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, প্রাথমিক নিয়োগ পরীক্ষার টেট সংক্রান্ত জরুরি তথ্য ছাড়াও সেই নথিতে ছিল পরীক্ষার্থী এবং চাকরি প্রাপ্তদের নামের তালিকাও।

    আরও পড়ুনঃ ১৮ অক্টোবর সিঙ্গুরে রতন টাটার ছবি নিয়ে মৌন মিছিলের ডাক শুভেন্দুর

    নাকতলার বাড়ি থেকে গ্রেফতার হন পার্থ

    ২০২২ সালের ২২ জুলাই তারিখে দক্ষিণ কলকাতার নাকতলার বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছিল। দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ এবং তল্লাশির পর বাড়ি থেকেই গ্রেফতার করা হয় তৎকালীন তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে (Partha Chatterjee)। এরপর এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তৎকালীন এই মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ বান্ধবী অর্পিতাকেও গ্রেফতার করেছিল। যদিও আলাদা করে সিবিআই নিজেদের হেফাজতে নেয়নি পার্থকে। বর্তমানে, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিচারপতি অপূর্ব সিনহা রায়ের ডিভিশন বেঞ্চে, পার্থর বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলায় জামিনের আবেদন শুনানি শেষ হয়েছে। রায়দান আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে হাইকোর্টে।         

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share