Tag: news in bengali

news in bengali

  • Jammu And Kashmir: শুরুতেই জোটে ঘোঁট! ওমরের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছে না কংগ্রেস, কী কারণ?

    Jammu And Kashmir: শুরুতেই জোটে ঘোঁট! ওমরের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছে না কংগ্রেস, কী কারণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিকে হারাতে জোট বেঁধেছিল ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং কংগ্রেস (NC Congress Clash)। সফল হয়েছে মিশনও। জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu And Kashmir) সরকার গড়তে চলেছেন ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা। বুধবার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন তিনি। তবে এই সরকারের অংশ হতে চায় না কংগ্রেস। জোটের অন্দরে ঘোঁট পেকে যাওয়ায় যারপরনাই খুশি ন্যাশনাল কনফারেন্স-কংগ্রেস জোটের বিরোধীরা।

    ছড়ি ঘোরাবে ন্যাশনাল কনফারেন্স (Jammu And Kashmir)

    ১০ বছর পর বিধানসভা নির্বাচন হয়েছে জম্মু-কাশ্মীরে। সেই নির্বাচনে ৯০টি আসনের মধ্যে ৪২টিতে জয়ী হয়েছে ওমর আবদুল্লার দল ন্যাশনাল কনফারেন্স। কংগ্রেসের ঝুলিতে পড়েছে ৬টি আসন। এই জোটই সরকার গড়বে বলে প্রথমে ঠিক ছিল। সূত্রের খবর, পরে মন্ত্রিসভায় মন্ত্রিত্ব নিয়ে অশান্তির জেরে নবগঠিত সরকারে কংগ্রেস যোগ দিচ্ছে না। জানা গিয়েছে, সরকারে যোগ না দিলেও, বাইরে থেকে পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস দিয়েছে কংগ্রেস। তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছে, সরকারের অংশ হবে না তারা।

    অশান্তির সূত্রপাত

    সূত্রের খবর, অশান্তির সূত্রপাত মন্ত্রিত্ব নিয়েই (Jammu And Kashmir)। কংগ্রেস মাত্র ৬টি আসনে জিতেছে। তাই তাদের একটির বেশি পূর্ণ মন্ত্রীর পদ দিতে রাজি নন ওমর। যদিও কংগ্রেস ৩টি দফতর চেয়েছে। কিছুটা নরম হয়ে ওমরের দল কংগ্রেসকে ডেপুটি স্পিকারের পদ ছাড়তেও রাজি হয়েছে। তিনজনকে মন্ত্রী না করায় গোঁসা হয়েছে কংগ্রেসের। যেহেতু সবচেয়ে বেশি আসন পেয়েছে ওমরের দল, তাই মন্ত্রিসভায় ছড়ি ঘোরাবে তারা। সে ক্ষেত্রে সরকারে কোণঠাসা হয়ে যেতে হবে হাত শিবিরকে। এতেই রাজি নয় রাহুল গান্ধীর দল (Jammu And Kashmir)।

    আরও পড়ুন: ৪৮ ঘণ্টায় ১০ বার! পরপর বিমানে বোমাতঙ্ক, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে কেন্দ্র

    এদিনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে ওমরের দলের তরফে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ইন্ডি জোটের নেতাদের। তবে যেহেতু সরকারে যোগ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস, তাই এদিনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেয়েও যাচ্ছেন না কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। তবে জোট বাঁচাতে অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে ও প্রিয়ঙ্কা গান্ধী। শপথ নেওয়ার আগে ওমর বলেন, “কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রী হয়ে আলাদা আনন্দ অনুভব করছি। এখানকার মানুষের সমস্যার সমাধানে কেন্দ্রের (NC Congress Clash) সঙ্গে সব রকম সহযোগিতা করা হবে (Jammu And Kashmir)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Bomb Threats in Airlines: ৪৮ ঘণ্টায় ১০ বার! পরপর বিমানে বোমাতঙ্ক, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে কেন্দ্র

    Bomb Threats in Airlines: ৪৮ ঘণ্টায় ১০ বার! পরপর বিমানে বোমাতঙ্ক, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরপর বিমানে বোমাতঙ্ক! ৪৮ ঘণ্টারও কম সময়ে বোমাতঙ্ক (Bomb Threats in Airlines) ছড়াল ১০টি বিমানে। যার জেরে বুধবার উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক ডেকেছে অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক (Civil Aviation Ministry)। তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্যুরো অফ সিভিল এভিয়েশন সিকিউরিটি। কে বা কারা বিমানে বোমাতঙ্ক ছড়াল, তা এখনও জানা যায়নি। তবে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবেই বসছে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক।

    বোমা হামলার হুমকি (Bomb Threats in Airlines)

    মঙ্গলবার সাতটি ভারতীয় বিমানে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়। হুমকি পেয়ে কানাডায় জরুরি অবতরণ করে আমেরিকাগামী একটি বিমান। দিল্লি থেকে শিকাগোগামী একটি বিমানকেও হুমকির কারণে জরুরি অবতরণ করানো হয় কানাডায়। এদিনই দুপুরে জয়পুর থেকে বেঙ্গালুরুগামী একটি বিমানেও বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়। বিমানটিকে জরুরি অবতরণ করানো হয় নবনির্মিত অযোধ্যা বিমানবন্দরে। সৌদি আরবের দামাম থেকে লখনউ আসছিল ইন্ডিগোর একটি বিমান। বোমাতঙ্কের জেরে জয়পুরে জরুরি অবতরণ করে বিমানটি। জরুরি অবতরণ করানো হয় দ্বারভাঙা-মুম্বইগামী এবং শিলিগুড়ি-বেঙ্গালুরুগামী দুটি বিমানকেও।

    জরুরি অবতরণ (Civil Aviation Ministry) 

    মঙ্গলের আগে সোমবারও বোমা হামলার হুমকি (Bomb Threats in Airlines) পেয়েছিলেন তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানের কর্তারা। প্রতিটি ক্ষেত্রেই বিমানগুলিকে জরুরি অবতরণ করিয়ে খানাতল্লাশি করানো হয়। তবে কোনও ক্ষেত্রেই কিছুই মেলেনি। অতীতেও বেশ কয়েকবার বিমানে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে। হুমকি দেওয়া হয়েছে হাসপাতাল এবং ট্রেনেও। তবে প্রায় সব ক্ষেত্রেই সেই সব হুমকিই ভুয়ো বলে চিহ্নিত হয়েছে। সোম-মঙ্গলের হুমকিকে হালকাভাবে নিতে রাজি নয় বিমান নিরাপত্তা সংস্থা।

    আরও পড়ুন: মানববন্ধনে মন্ত্রীর গাড়ি, সুজিতের গাড়িতে চড়থাপ্পড় উত্তেজিত জনতার

    এক্স হ্যান্ডেলের মাধ্যমেই বোমাতঙ্ক ছড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি অ্যাকাউন্ট শনাক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এক তদন্তকারী অফিসার। তিনি বলেন, “আমরা বেশ কয়েকটি অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করেছি। সেগুলি বন্ধ করা হয়েছে। ওই অ্যাকাউন্টগুলি থেকেই বোমা হামলার হুমকি (Bomb Threats in Airlines) দেওয়া হয়েছিল।” তিনি জানান, লন্ডন-সহ কয়েকটি দেশ থেকে এই বার্তা পাঠানো হয়েছে। প্রবীণ এক নিরাপত্তা আধিকারিক বলেন, “যাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে আমরা আপোশ করতে পারি না। আমরা হুমকি পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্স (Civil Aviation Ministry) ও নিরাপত্তা আধিকারিকদের ইনফর্ম করি, পরবর্তী পদক্ষেপ করতে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kojagari Lakshmi Puja 2024: কোজাগরীর আগে অগ্নিমূল্য সবজি ও ফলের বাজার, মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস

    Kojagari Lakshmi Puja 2024: কোজাগরীর আগে অগ্নিমূল্য সবজি ও ফলের বাজার, মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার রাত থেকে কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর পূর্ণিমা তিথি শুরু (Kojagari Lakshmi Puja 2024)। কিন্তু, তার আগে থেকেই সবজি, ফুল থেকে ফলের বাজার (Vegetable-Fruit Prices)— সবেতেই অগ্নিমূল্য। মায়ের ভোগ জোগাড় করতে কার্যত হিমশিম খাচ্ছে মধ্যবিত্ত বাঙালি। সবথেকে বেশি মূল্যে বিক্রি হচ্ছে টম্যাটো এবং বেগুন। অনেকের বাড়িতে লক্ষ্মীপুজোতে মাছকে ভোগ হিসেবে নিবেদন করে থাকে। এবার মাছের বাজারেও যেন মধ্যবিত্ত বাঙালির হাতে ছেঁকা লাগছে। পুজোর বাজারে নাজেহাল আমজনতা।

    নমো নমো করে সারতে হবে পুজো! (Kojagari Lakshmi Puja 2024)

    বাজারে পুজোর সরঞ্জাম থেকে ভোগের নৈবেদ্য উপাচার, সবেতেই যেন আগুন লেগেছে। পুজোর আগে বর্ষার পর থেকেই কাঁচা বাজারে যেন অস্বভাবিক ভাবে দাম বৃদ্ধি হয়েছে। এই চড়া দাম পুজোর মধ্যে যেন আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। যদিও রাজ্য সরকার টাস্ক ফোর্স গঠন করেছে। ওই বিভাগও রীতিমতো মূল্যবৃদ্ধিকে (Vegetable-Fruit Prices) মেন নিয়েছে। তবে শীতকালীন সবজি বাজারে এলে দাম কমার ইঙ্গিত দিয়েছে টাস্ক ফোর্স। আপাতত লক্ষ্মীপুজোর (Kojagari Lakshmi Puja 2024) বাজার নাগালের বাইরে। তাই অনেকে বলছেন নমো নমো করে মায়ের পুজো সারবেন।

    অগ্নিমূল্য ফলের বাজার!

    বুধবার, কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর (Kojagari Lakshmi Puja 2024) আগে সবজি এবং ফলের বাজারে ভিড় থাকলেও ততটা বেচাকেনা নেই বলে জানিয়েছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। তাঁদের বক্তব্য, আগে ক্রেতারা এক থেকে দেড়-দু’কেজি জিনিস কিনলেও, এখন বর্তমানে মাত্র আধা বা এক কেজি ক্রয় করছেন। লোকসান হচ্ছে বিক্রেতাদের। কলকাতার বাজারে নারকেল বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৪০ টাকায়। একটি ডাবের মূল্য প্রায় ৬০ থেকে ৭০ টাকা। ফলে ডাবের পরিবর্তে বিকল্প ফলের কথা ভাবছেন অনেকেই। বাজারে ফলের দামের তালিকা দেখলেই আয়োজনের আড়ম্বরকে সংযত করে আনতে হচ্ছে।

    বুধবার ফলের বাজারে (Vegetable-Fruit Prices) মূল্য রয়েছে, কেজি প্রতি আপেলের দাম ২০০ টাকা, এক কেজি ন্যাসপাতির দাম ৩০০ টাকা, এক কেজি শসার দাম ৮০ টাকা, এক কেজি পেয়ারার দাম ৮০ টাকা। এক কেজি পানিফল বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। এক কেজি বেদানার দাম ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা। এক কেজি খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়। এক কেজি আঙুরের দাম ২০০ টাকা, এক কেজি পাকা পেঁপের দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকা। এক কেজি আতা ফলের দাম কলকাতার বাজারে ৩০০ টাকা, এক কেজি তরমুজের দাম প্রায় ৮০ টাকা। আবার লক্ষ্মীপুজোর (Kojagari Lakshmi Puja 2024) আগের দিন এক জোড়া মুসাম্বি বিক্রি হয়েছে ৪০ টাকায়, এক জোড়া কমলালেবু বিক্রি হয়েছে ৩০ টাকায়।

    আরও পড়ুনঃ ‘‘হীরক রানির রাজত্ব…’’, কার্নিভালে কর্মরত চিকিৎসককে আটক নিয়ে সরব সুকান্ত

    চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে সবজি

    একই ভাবে লক্ষ্মীপুজোতে (Kojagari Lakshmi Puja 2024) সবজির বাজারে যেন অগ্নিমূল্য। যেমন-কেজি প্রতি পটলের দাম ৫০ টাকা, এক কেজি উচ্ছের দাম ৮০ টাকা, এক কেজি সিমের দাম ৫০০ টাকা। এক কেজি বিট বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, এক কেজি গাজর ১০০ টাকায়, এক কেজি কাঁচা লঙ্কা ১২০ টাকা, এক কেজি মটরশুঁটি ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এক কেজি বেগুনের দাম ১৫০ টাকা (Vegetable-Fruit Prices)। এক কেজি টম্যাটোর দাম বাজারে ১০০ টাকা। এক কেজি কুমড়োর দাম ৪০ টাকা, এক কেজি বরবটির দাম ১০০ টাকা, এক কেজি বাঁধাকপির দাম এখন ৭০ টাকা। একটি ফুলকপির দাম ৩০ টাকার আশপাশে। এক কেজি জ্যোতি আলুর দাম ৩৪ টাকা, এক কেজি চন্দ্রমুখী আলুর দাম ৩৮ টাকা। একশো গ্রাম আদার দাম ৩০ টাকা। অনেকে লক্ষ্মীকে ভোগে ইলিশ মাছ দেন। বাজারে সেই এক কেজি ইলিশের দাম ১,৬০০ থেকে ১,৭০০ টাকা।

    লক্ষ্মীর পঞ্চ (Kojagari Lakshmi Puja 2024) ব্যাঞ্জনের ভোগে জোগাড় করতে হাতে টান পড়েছে বাঙালির। রাজ্য সরকারের টাস্ক ফোর্সের প্রধান রবীন্দ্রনাথ কোলে বলেন, “বাজারে কিছু সবজির দাম বেশি। একই ভাবে পাইকারি ভাবেও সবজির দাম বেশি (Vegetable-Fruit Prices)। তবে গ্রীষ্মকালীন সবজি বলে দাম বেশি। শীতের সবজি উঠলে দাম অনেকটাই কমে যাবে।” কিন্তু অগ্নিমূল্যের বাজারে উৎসব মুখর পুজোর দিনগুলি কীভাবে কাটে তাই এখন দেখার।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Doctors Protests: মানববন্ধনে মন্ত্রীর গাড়ি, সুজিতের গাড়িতে চড়থাপ্পড় উত্তেজিত জনতার

    Doctors Protests: মানববন্ধনে মন্ত্রীর গাড়ি, সুজিতের গাড়িতে চড়থাপ্পড় উত্তেজিত জনতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জুনিয়র চিকিৎসকদের (Doctors Protests) মানববন্ধন চলছিল। সেই সময় পুজো কার্নিভাল শেষে গাড়িতে করে ফিরছিলেন (Sujit Bose) রাজ্যের মন্ত্রী তথা শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের কর্তা সুজিত বসু। সুজিতকে গাড়িতে দেখেই ক্ষোভ উগরে দেয় মানববন্ধনে দাঁড়ানো জনতা। কয়েকশো লোক মন্ত্রীর গাড়ির দিকে তেড়ে যায়। ঘটনার জেরে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয় ধর্মতলার মোড়ে।

    মন্ত্রীর গাড়িতে চড়থাপ্পড় (Doctors Protests)

    মন্ত্রীর গাড়ি অবশ্য থামেনি। সেন্ট্রাল অ্যাভেনিউ ধরে এগিয়ে যেতে থাকে সুজিতের গাড়ি। চলন্ত গাড়িতেই চড়থাপ্পড় মারতে থাকে উত্তেজিত জনতা। সুজিতের অভিযোগ, তাঁর গাড়িতে বোতলও ছোড়া হয়েছে। মন্ত্রী চলে যাওয়ার খানিকক্ষণ বাদে সেখানে আসেন কলকাতা পুলিশের ডিসি (সেন্ট্রাল) ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়। সেখানে তাঁকে ঘিরে ধরেও বিক্ষোভ দেখায় মানববন্ধনে অংশ নেওয়া জনতা। তাঁকে লক্ষ্য করে গো ব্যাক স্লোগানও দেয় জনতা। আন্দোলনকারীদের (Doctors Protests) দাবি, মানববন্ধন হচ্ছে দেখেও, মানুষের প্রায় ঘাড়ের ওপর দিয়ে চলে যাচ্ছিল সুজিতের গাড়ি। এক আন্দোলনকারী বলেন, “মন্ত্রী বলে কি মানুষকে গাড়ি চাপা দিয়ে মেরে দেবেন!ওঁর গাড়ি যেভাবে গিয়েছে, তাতে এক সুতোর এ দিক- ওদিক হলেই আমার পা পিষে যেত।”

    আরও পড়ুন: ধর্ষণ-হত্যাকাণ্ডে ধৃত সিভিক ছাড়া আর কে কে জড়িত? তদন্ত চলছে, শীর্ষ আদালতে জানালো সিবিআই

    পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ

    আরজি করকাণ্ডে দোষীদের শাস্তির দাবি-সহ একাধিক দাবিতে মঙ্গলবার মানববন্ধনের ডাক দেওয়া হয়। জুনিয়র, সিনিয়র চিকিৎসকদের পাশাপাশি বহু সাধারণ মানুষও যোগ দেন এই মানববন্ধনে। জনতার এই ঢলে আচমকাই ঢুকে পড়ে বেশ কয়েকটা গাড়ি। গাড়িতে ছিলেন পুলিশের পদস্থ কর্তারা। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বচসা বেঁধে যায় তাঁদের। তাঁদের দাবি, মানববন্ধন কর্মসূচিতে বিঘ্ন ঘটাতেই ইচ্ছে করে এমনটা করা হয়েছে। বেশ কিছুক্ষণ ধরে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। এদিনের মানববন্ধনে যোগ দিয়েছিলেন বিভিন্ন বয়সের মানুষ। প্রায় সকলেরই হাতে রয়েছে প্ল্যাকার্ড। মুখে স্লোগান, ‘জাস্টিস ফর আরজি কর’। এদিকে, ‘দ্রোহের কার্নিভালে’ এসেছেন অভিনেত্রী (Sujit Bose) অপর্ণা সেন, চৈতি ঘোষাল, উষসী চক্রবর্তী প্রমুখরাও (Doctors Protests)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

       

  • India Canada Row: পান্নুন খুনের চেষ্টার ষড়যন্ত্রের তদন্তে মার্কিন মুলুকে ভারতীয় তদন্ত কমিটি

    India Canada Row: পান্নুন খুনের চেষ্টার ষড়যন্ত্রের তদন্তে মার্কিন মুলুকে ভারতীয় তদন্ত কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানপন্থী জঙ্গি গুরুপতওয়ান্ত সিং পান্নুনকে (Gupatwant Singh Pannun) হত্যার চেষ্টার ষড়যন্ত্রের তদন্ত করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গেল ভারতীয় তদন্ত কমিটি (India Canada Row)। আজ, মঙ্গলবার আমেরিকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছে ওই তদন্ত কমিটি। ভারত ও কানাডার মধ্যে বাড়তে থাকা উত্তেজনার মধ্যে ভারতীয় তদন্ত কমিটির আমেরিকা সফর নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের।

    কী বলছেন মার্কিন কর্তারা (India Canada Row)

    মার্কিন ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ভারতীয় তদন্ত কমিটি, যা নির্দিষ্ট কিছু সংঘবদ্ধ অপরাধীর কার্যকলাপ তদন্ত করতে গঠন করা হয়েছিল, তারা সক্রিয়ভাবে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে তদন্ত করছে। ওই ব্যক্তি গত বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের অভিযোগপত্রে ভারতীয় সরকারি কর্মী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছিলেন। সেই ব্যক্তি নিউ ইয়র্ক সিটিতে একজন মার্কিন নাগরিককে হত্যার পরিকল্পনা পরিচালনা করেছিলেন। এই পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়েছিল। বিবৃতিতে (India Canada Row) বলা হয়েছে, তদন্ত কমিটি ১৫ অক্টোবর ওয়াশিংটন, ডিসিতে যাবে। তদন্তের অংশ হিসেবে মামলাটি নিয়ে আলোচনা করতেই তারা সেখানে যাবে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সে দেশে মামলার অগ্রগতির আপডেট পেতেও তারা সেখানে যাবে। ভারত আমেরিকাকে জানিয়েছে, তারা অভিযুক্ত সরকারি কর্মীর অন্যান্য সংযোগের বিষয়ে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে। যা যা পদক্ষেপ নেওয়ার, তা-ও নেবে।

    অপরাধমূলক কার্যকলাপের তথ্য

    এদিকে, রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ কমিশনার মাইক ডুহেমের দাবি, তাদের কাছে ভারত সরকারের এজেন্টদের দ্বারা পরিচালিত নানা অপরাধমূলক কার্যকলাপের তথ্য রয়েছে। তিনি বলেন, “গত কয়েক বছরে ও সাম্প্রতিক কালে কানাডায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলি সফলভাবে তদন্ত করেছে। এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ব্যক্তিকে হত্যা, তোলাবাজি-সহ অন্যান্য অপরাধমূলক কাজে সরাসরি জড়িত থাকার জন্য অভিযুক্ত করেছে। পান্নুনকাণ্ডে ইতিমধ্যেই ভারতীয় নাগরিক নিখিল গুপ্তাকে চেক প্রজাতন্ত্র থেকে প্রত্যর্পণ করে মার্কিন মুলুকে নিয়ে গিয়েছে নিউ ইয়র্ক পুলিশ।

    আরও পড়ুন: এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে পৌঁছলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর

    প্রসঙ্গত, মার্কিন নাগরিক তথা খালিস্তানপন্থী নেতা গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যার ছক কষার অভিযোগে চেক প্রজাতন্ত্রে গ্রেফতার করা হয়েছিল নিখিলকে। প্রায় এক বছর পরে চেক পুলিশ তাঁকে তুলে দেয় মার্কিন বিচার বিভাগের কাছে। পান্নুন হত্যার চেষ্টার মামলায় নিখিলকে আদালতে পেশ করা হয়। সেই মামলায় (Gupatwant Singh Pannun) নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেন নিখিল (India Canada Row)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar Case: ধর্ষণ-হত্যাকাণ্ডে ধৃত সিভিক ছাড়া আর কে কে জড়িত? তদন্ত চলছে, শীর্ষ আদালতে জানালো সিবিআই

    RG Kar Case: ধর্ষণ-হত্যাকাণ্ডে ধৃত সিভিক ছাড়া আর কে কে জড়িত? তদন্ত চলছে, শীর্ষ আদালতে জানালো সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) হাসপাতলে চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় ধৃত সিভিক ছাড়া আর কেউ জড়িত কিনা, এই বিষয়ে জানতে তদন্ত চলছে। কার্যত সুপ্রিমকোর্টে এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসারেরা। উল্লেখ্য, আগেই সিবিআই (CBI), ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় মূল অভিযুক্ত হিসেবে সঞ্জয় রায়ের নামই চার্জশিটে উল্লেখ করেছে। কিন্তু গত ৯ অগাস্টের পর ময়নাতদন্তের রিপোর্ট দেখে এই খুনের মামলায় একাধিক ব্যক্তির ষড়যন্ত্র ছিল বলে বিশেষজ্ঞ এবং চিকিৎসকরা মতামত দিয়েছিলেন। তারপর থেকেই সংবাদ মাধ্যমে ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছিল।

    তদন্তের গতিপ্রকৃতির রিপোর্ট পড়েন প্রধান বিচারপতি (RG Kar Case)

    মঙ্গলবার ফের একবার চিকিৎসক তরুণীর হত্যা মামলার শুনানি হয় সুপ্রিম কোর্টে। এদিন প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি মনোজ মিশ্র, বিচারপতি জে বি পার্দিওয়ালার ডিভিশন বেঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় এই শুনানি। আবার আরজি কর মামলায়, গত ৭ অক্টোবর সিবিআই প্রথম চার্জশিট জমা দিয়েছিল শিয়ালদা আদালতে। এই চার্জশিটে প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে নাম দেওয়া হয় ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের নাম। সেইসঙ্গে শিটে নাম দেওয়া প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের নামও। এদিন সুপ্রিম কোর্টে এই চার্জশিটের কথার ফের উল্লেখ করা হয়। সেই সঙ্গে চার্জশিটের কপিও জমা করা হয় দেশের সর্বোচ্চ আদালতে। খুনের পিছনে আরও কারা কারা যুক্ত রয়েছে, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি। তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে বিশেষ রিপোর্ট দেন সলিসেটার জেনারেল তুষার মেহতা। সেই রিপোর্ট প্রধান বিচারপতি এদিন পড়েন।

    আরও পড়ুনঃ রাজ্যের আপত্তি খারিজ, ‘দ্রোহের কার্নিভাল’-কে অনুমতি হাইকোর্টের

    নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগে রয়েছে সিবিআই

    এদিন শুনানি চলার সময়, প্রধান বিচারপতি সিভিক নিয়োগ নিয়ে রাজ্যকে কড়া প্রশ্ন করেছেন। তিনি বলেন, ‘সিভিক ভলান্টিয়ারদের কে নিয়োগ করে? কী ভাবে নিয়োগ হয় তাঁদের? এখন রাজ্যে কত জন সিভিক ভলান্টিয়ার আছেন?’’ উত্তরে রাজ্য জানায় সরকার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নিয়োগ করে থাকে। হাসপাতালের সুরক্ষার প্রসঙ্গে বলেন, “ইন্টিগ্রেটেড হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ১ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে। সব হাসপাতালে চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয় নিশ্চিত করতে হবে রাজ্যকে।” অপর দিকে নির্যাতিতার (RG Kar Case) পরিবারের সঙ্গে তদন্তকারী অফিসাররা (CBI) নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন বলে জানানো হয়েছে। এই বিষয়ে একজন নোডাল অফিসারও নিয়োগ করা হয়েছে।….

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে পৌঁছলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে পৌঁছলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৩তম সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন, (সংক্ষেপে এসসিও) সামিটে (SCO Summit) যোগ দিতে ইসলামাবাদে পৌঁছলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। চলতি মাসের ১৫-১৬ তারিখ এই দুদিন ধরে হবে সম্মেলন। সেই সম্মেলনে যোগ দিতেই এদিন ভারতের প্রতিনিধি হিসেবে পাকিস্তানে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। ৯ বছর পরে এই প্রথম পাকিস্তানের মাটিতে পা রাখলেন কোনও বিদেশমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, ক্যালেন্ডারের হিসেবে জয়শঙ্করের সফর দুদিনের হলেও, আসলে তিনি ইসলামাবাদে (এখানেই হচ্ছে এসসিও সম্মেলন) থাকবেন ২৪ ঘণ্টারও কম সময়।

    হচ্ছে না পার্শ্ববৈঠক (S Jaishankar)

    ভারত আগেই জানিয়ে দিয়েছিল, জয়শঙ্কর ইসলামাবাদে গেলেও, ভারত-পাক পার্শ্ববৈঠকে যোগ দেবেন না। রবিবার পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী ইশাক দার বলেন, “ভারতের বিদেশমন্ত্রকের কাছ থেকে কোনও পার্শ্ববৈঠকের অনুরোধ পাইনি। আমরাও এই মর্মে কোনও আবেদন করিনি। তবে প্রোটোকল মেনে সব দেশের নেতার মতোই স্বাগত জানানো হবে ভারতের বিদেশমন্ত্রীকেও।” বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত সক্রিয়ভাবে এসসিও ফরম্যাটে যুক্ত রয়েছে, যার মধ্যে এসসিও কাঠামোর বিভিন্ন প্রক্রিয়া ও উদ্যোগ অন্তর্ভু্ক্ত রয়েছে।

    কড়া নিরাপত্তা

    এদিকে, পাকিস্তানের এক মন্ত্রী আহসান ইকবালের অভিযোগ, ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে নাকি ইসলামাবাদে এসসিও বানচালের চেষ্টা করছে ভারত। তবে (S Jaishankar) সতীর্থের এই বক্তব্যকে গুরুত্ব দেয়নি শাহবাজ সরকার। তবে সম্মেলন উপলক্ষে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে ইসলামাবাদ ও লাগোয়া রাওয়ালপিণ্ডি এলাকায়। তিন দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে এই এলাকায়। পাঁচটি জেলায় জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা। প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক অতীতে পিটিআইয়ের প্রতিবাদ আন্দোলনের পাশাপাশি ছোটবড় জঙ্গি সন্ত্রাস চলছে পাকিস্তানে। সেই কারণেই ব্যবস্থা করা হয়েছে কড়া নিরাপত্তার। জানা গিয়েছে, সম্মেলনে যোগ দিতে উপস্থিত হবেন প্রায় ৯০০ প্রতিনিধি। তাঁদের নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে ১০ হাজার পুলিশ ও প্যারা মিলিটারি।

    আরও পড়ুন: “ডিজিটাল বিশ্বেও নিয়ম-কানুন প্রয়োজন”, বললেন মোদি, ব্যাখ্যা করলেন কারণও

    ২০১৫ সালে ইসলামাবাদে গিয়েছিলেন তৎকালীন বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ। আফগানিস্তান নিয়ে একটি সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে গিয়েছিলেন তিনি। তার পরের বছর পাকিস্তানে গিয়েছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং। তার পর এই সে দেশের মাটিতে পা রাখলেন (SCO Summit) জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Droho Carnival: রাজ্যের আপত্তি খারিজ, ‘দ্রোহের কার্নিভাল’-কে অনুমতি হাইকোর্টের

    Droho Carnival: রাজ্যের আপত্তি খারিজ, ‘দ্রোহের কার্নিভাল’-কে অনুমতি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময়ের আগেই শুরু হয়ে গেল ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ (Droho Carnival)। ব্যারিকেড সরতেই উচ্ছ্বাস শুরু রানি রাসমণি রোডে। হুরমুড়িয়ে ঢুকল জনস্রোত। পুলিশের ধারা ১৬৩ খারিজ করে দিয়েছে উচ্চ আদালত (Calcutta High Court)। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রবিকিষাণ কাপুর রাজ্যকে প্রশ্ন করেন, “আপনারা কোনও শর্তেই কর্মসূচি করতে দেবেন না?” রাজ্যের আইনজীবী বলেন, “যদি অন্যদিন এই কর্মসূচি করা হয় অথবা রামলীলা ময়দানে স্থানান্তরিত করা হয়।” এরপর রাজ্য সরকারের আবেদন খারিজ করে দ্রোহের কার্নিভালকে অনুমতি দিলেন বিচারপতি। ফলে আরও একবার মুখ পুড়ল মমতা সরকারের।

    ব্যারিকেডগুলি খুলে দেওয়া হচ্ছে (Droho Carnival)

    দ্রোহকে (Droho Carnival) আটকাতে ব্যারিকেড বাঁধতে আনা হয়েছিল লোহার ভারী শিকল। হাইকোর্টের নির্দেশের পর ব্যারিকেডগুলি খুলে দেওয়া হয়। সেই শিকলের স্থান হয় ফুটপাতে। তবে পুজোর কার্নিভাল এবং দ্রোহের কার্নিভালের রুটের মাঝের রাস্তায় ব্যারিকেড থাকতে পারে। অভয়ার ন্যায় বিচারের দাবিতে কলকাতার রাজপথে দ্রোহের কার্নিভালকে রুখতে পুলিশ জারি করেছিল বিশেষ নিষেধাজ্ঞা। হাইকোর্টের নির্দেশকে পুলিশ অপব্যাখ্যা করেছে বলে আন্দোলনকারীরা অভিযোগ তুলেছেন। বিষয় তুলে ধরে সিপি মনোজ ভর্মাকে ইমেলের মাধ্যমে চিঠিও করেছিলেন চিকিৎসকরা। একই সঙ্গে ইমেল করেন প্রধান বিচারপতিকে (Calcutta High Court)। অবকাশকালীন বেঞ্চে মামলা চলাকালীন বিচারপতি বলেন, “রাজ্য কার্নিভাল ম্যানেজ করতে পারছে না?” একই ভাবে রাজ্যকে বিচারপতি বলেন, “বার বার আদালত আপনাদের নির্দেশ দিয়েছে র‍্যালির অনুমতি দিন। তারপরেও একই আচরণ।”

    আরও পড়ুনঃ পার্থকে জেরা করতে জেলে সিবিআই, পুজোর পর ফের সক্রিয় কেন্দ্রীয় সংস্থা

    পুলিশের আদেশ বাতিল

    জুনিয়র ডাক্তারদের পক্ষের আইনজীবী বলেন, “পুলিশ যে আদেশ দিয়েছিল তা বাতিল। শান্তিপূর্ণ ভাবে যাতে দ্রোহের কার্নিভাল (Droho Carnival), পুজো কার্নিভাল হয় এবং সেখানে যাতে কোনও বিরোধ না হয়, সেই জন্য আদালতের কাছে প্রস্তাব ছিল রানি রাসমণি অ্যাভিনিউ থেকে রেড রোড পর্যন্ত পুলিশ ব্যারিকেড করুক। আমাদের কোনও তাতে আপত্তি নেই। আদালত আমাদের আবেদন গ্রহণ করেছে।” তবে রাজ্য সরকারের অ্যাডভোকেট জেনারেল এই আদেশে স্থগিতাদেশ চেয়ে ছিলেন কিন্তু কলকাতা উচ্চ আদালত (Calcutta High Court) তা খারিজ করে দিয়েছে। উল্লেখ্য, দ্রোহের কার্নিভাল যেহেতু অভয়ার হত্যার বিচারের দাবিতে প্রতিবাদ কর্মসূচি, তাই তাকে আটকাতে রাজ্য সরকারের পুলিশ প্রশাসন ৯ জায়গায় জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। অবশেষে দ্রোহের কার্নিভালে আর বাধা রইল না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ডিজিটাল বিশ্বেও নিয়ম-কানুন প্রয়োজন”, বললেন মোদি, ব্যাখ্যা করলেন কারণও

    PM Modi: “ডিজিটাল বিশ্বেও নিয়ম-কানুন প্রয়োজন”, বললেন মোদি, ব্যাখ্যা করলেন কারণও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রযুক্তির (Technology) নৈতিক প্রয়োগ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ডিজিটাল বিশ্বেও নিয়ম-কানুন প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিলেন প্রধানমন্ত্রী। গ্লোবাল ডিজিটাল ফ্রেমওয়ার্ক তৈরির জন্যই যে এটা প্রয়োজন, তাও জানিয়ে দিলেন তিনি।

    ভারতের অভিজ্ঞতা

    আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন – ওয়ার্ল্ড টেলিকমিউনিকেশন স্ট্যান্ডর্ডাইজেশন অ্যাসেম্বলি ও ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেসের (India Mobile Congress) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তিনি বলেন, “বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে যেভাবে বিশ্ব সম্প্রদায় একটা বিস্তৃত কাঠামো তৈরি করেছে, তেমনি ডিজিটাল বিশ্বেও নিয়ম-কানুন প্রয়োজন।” প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) বলেন, “বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানগুলির এক সঙ্গে আসা উচিত। আর কী করা উচিত এবং কী করা উচিত নয়, তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা উচিত।” মর্যাদা ও সমতার ওপর ভিত্তি করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নৈতিক ব্যবহারের গুরুত্বের ওপরও জোর দেন প্রধানমন্ত্রী (India Mobile Congress)। ভারতের অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দ্রুত রোলআউটের পর ৫জি টেলিকম পরিষেবা এখন দেশের বেশিরভাগ জায়গায় উপলব্ধ এবং ৬জি নিয়ে ইতিমধ্যেই কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    রীতিমতো পরিসংখ্যান দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত দশকে ভারত মোবাইল ফোন আমদানিকারী থেকে রফতানিকারী দেশে পরিণত হয়েছে। পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে দূরত্বের আট গুণ বেশি অপটিক ফাইবার নেটওয়ার্ক স্থাপন করেছে।” মোদি (PM Modi) বলেন, “২০১৪ সালে উন্মোচিত ভারতের ডিজিটাল ভিশন চারটি স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে – ডিভাইসগুলোকে সস্তা করা, সকলের জন্য সংযোগ স্থাপন, সাশ্রয়ী ডেটা ও ডিজিটাল – প্রথম উদ্যোগ।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা ডিজিটাল সংযোগকে শেষ প্রান্তে পরিষেবা সরবরাহের কার্যকর হাতিয়ারে পরিণত করেছি।” তিনি বলেন, “ডিজিটাল পাবলিক পরিকাঠামো গঠনে ভারতের সফল অভিজ্ঞতা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভাগ করে নিতে (Technology) আগ্রহী ভারত (PM Modi)।”

    আরও পড়ুন: এবার অনশন-কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি সরকারি হাসপাতালের অধ্যাপক-চিকিৎসকদেরও

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kojagori Lakshmi Puja 2024: আজ আশ্বিন পূর্ণিমার লক্ষ্মীপুজো, জানেন কেন একে ‘কোজাগরী’ বলা হয়?

    Kojagori Lakshmi Puja 2024: আজ আশ্বিন পূর্ণিমার লক্ষ্মীপুজো, জানেন কেন একে ‘কোজাগরী’ বলা হয়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘এসো মা লক্ষ্মী বসো ঘরে, আমার এ ঘরে থাকো আলো করে’’-এই ছন্দেই বাঙালি ধনদেবীর আরাধনা করে থাকে। দেবীকে এই রীতিতে আবাহন করার মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে কোজাগরী লক্ষ্মী (Kojagori Lakshmi Puja 2024) পুজোর মাহাত্ম্য। শারদীয়া দুর্গাপুজোর অন্তে পূর্ণিমা (Lakshmi Puja) তিথিতে পুজো হয় দেবী লক্ষ্মীর। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কাছে তিনি ধন, ঐশ্বর্য, সমৃদ্ধি, সুখ ও শান্তি প্রদানকারী দেবী। বাংলার গৃহস্থ থেকে সমাজের বণিক বা ব্যবসায়ী, প্রত্যেকের কাছেই সাদরে পূজিতা হন দেবী। প্রতিমা ছাড়া শুধুমাত্র ঘট এবং অন্যান্য প্রতীকের মাধ্যমেও অনেক গৃহে দেবীর উপাসনা হয়। দুর্গাপুজোর মণ্ডপগুলিতেও কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো (Kojagori Lakshmi Puja 2024) নিশ্চয়ই আমাদের দৃষ্টি এড়ায় না। গ্রাম বাংলায় ধানের গোলা সমেত মাটির দেওয়ালের বাড়ি এখন আর সেভাবে দেখা যায় না। লক্ষ্মীপুজো উপলক্ষে গোবরের গোলা এবং আলপনায় এই মাটির বাড়িগুলোই যেন সবথেকে বেশি প্রাণবন্ত হয়ে উঠত। আসুন জেনে নিই এই বছরের লক্ষ্মী পুজোর নির্ঘণ্ট।

    এবছর লক্ষ্মীপুজোর সময়সূচি কেমন (Kojagori Lakshmi Puja 2024)?

    বৈদিক বর্ষপঞ্জি অনুসারে প্রতিবছর আশ্বিন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে কোজাগরী পুজোর উৎসব পালিত হয়। এইবার পূর্ণিমা তিথি শুরু হচ্ছে আজ, বুধবার ১৬ অক্টোবর, রাত ০৮টা ৪০ মিনিট থেকে এবং এই তিথি চলবে আগামিকাল, বৃহস্পতিবার ১৭ অক্টোবর, বিকেল ০৪টে ৫৫ মিনিট পর্যন্ত। ফলে উদয় তিথিতে ১৬ অক্টোবর কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো (Kojagori Lakshmi Puja 2024) অনুষ্ঠিত হবে। এদিন পুজোর নিশীথ কাল মুহূর্ত হল রাত ১১টা ৪২ মিনিট থেকে ১২টা ৩২ মিনিট পর্যন্ত। এদিন চন্দ্রোদয় হবে বিকেল ৫ টা ৫ মিনিটে।

    ‘কোজাগরী’ কেন বলা হয়?

    এবার আসা যাক, ‘কোজাগরী’ শব্দের আক্ষরিক বিশ্লেষণে। কোজাগরী শব্দটির উৎপত্তি সংস্কৃত শব্দ ‘কো জাগতী’ থেকে। এর অর্থ ‘কে জেগে আছো?’ বিশ্বাস মতে, কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর (Kojagori Lakshmi Puja 2024) দিনে ধন-সম্পদ-ঐশ্বর্য এর দেবী লক্ষ্মী স্বর্গ থেকে মর্ত্যে অবতীর্ণ হন এবং প্রতিটি ভক্তের বাড়ি গিয়ে সুখ, সমৃদ্ধি প্রদান করেন। কথিত আছে, এ ক্ষেত্রে যে বাড়ির দরজা খোলা থাকে, একমাত্র সেই বাড়িতেই প্রবেশ করেন দেবী (Lakshmi Puja)। কারও বাড়ির দরজা বন্ধ থাকলে, তাঁর বাড়িতে লক্ষ্মী প্রবেশ করেন না ও সেখান থেকে ফিরে চলে যান। এ কারণে লক্ষ্মীপুজোর রাতে জেগে থাকার রীতি প্রচলিত আছে। সারা রাত জেগে লক্ষ্মী আরাধনাই এই পুজোর বিশেষ বৈশিষ্ট্য। এখানেই ‘কোজাগরী’ শব্দ (Kojagori Lakshmi Puja 2024) এই লক্ষ্মীপুজোর সঙ্গে সম্পর্কিত হয়ে ওঠে। বাংলার প্রতিটি ঘর শঙ্খধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে, প্রদীপের আলোতে সুসজ্জিত থাকে।

    পুজোর বিভিন্ন রীতি (Kojagori Lakshmi Puja 2024)

    প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, দুর্গাপুজোর পরে এই বিশেষ পূর্ণিমার রাতে যে ব্যক্তি জেগে পাশা খেলেন, দেবী লক্ষ্মী তাঁকে ধনসম্পদ দান করেন। মূর্তি ছাড়াও নানান প্রতীকের মাধ্যমে দেবীকে কল্পনা করে পুজো করা হয়, এই বিশেষ পূর্ণিমার রাতে। গৃহস্থরা এই প্রতীকগুলির ভিন্ন ভিন্ন নামকরণও করেছেন, যেমন আড়ি লক্ষ্মী (Kojagori Lakshmi Puja 2024)। এ ক্ষেত্রে ধান ভর্তি ঝুড়ির ওপর কাঠের লম্বা দুটি সিঁদুর কৌটো লালচেলিতে মুড়ে লক্ষ্মীর রূপ দেওয়া হয়। “বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী”-বাণিজ্যের উপর মা লক্ষ্মীর কৃপা দৃষ্টি পেতে আবার কোন বণিক না চায়! তাই কলার পেটোর তৈরি নৌকা লক্ষ্মী (Lakshmi Puja) আরাধনার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এগুলিকে সপ্ততরী বলা হয়। বাণিজ্যিক নৌকার প্রতীক এই সপ্ততরী। অনেকেই পুজোর সময় এই সপ্ততরীতে টাকা, শস্য, হরিতকি, কড়ি, হলুদ রাখেন।

    লক্ষ্মীপুজো করলে কী কী ফল মেলে?

    পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় লক্ষ্মীসরা বা পটচিত্র আঁকা হয়। বাংলার বিভিন্ন অঞ্চল ভেদে এই সরায় অঙ্কিত পুতুলের সংখ্যাও বদল হয়ে যায়। কোথাও তিনটি, কোথাও পাঁচটি, কোথাও সাতটি পুতুল আঁকা হয়। এতে থাকে লক্ষ্মী, জয়া ও বিজয়া-সহ লক্ষ্মী, রাধাকৃষ্ণ, সপরিবার দুর্গা ইত্যাদি। সুরেশ্বরী সরা নামক এক প্রকারের সরা দেখা যায়, যেখানে মহিষাসুরমর্দিনী অর্থাৎ মা দুর্গা আঁকা থাকে। আর এই সরার নীচের দিকে থাকেন সবাহন লক্ষ্মী (Kojagori Lakshmi Puja 2024)। আবার কলার বের ও লক্ষ্মীর মুখ সমন্বিত পোড়া মাটির ঘটকেও লক্ষ্মী রূপে কল্পনা করে পুজো করা হয়। এই ঘটে চাল বা জল ভরে সেটিকে লক্ষ্মী কল্পনা করে পুজো করা হয়। অনেক জায়গায় গৃহস্থ কত্রীরা নিজেরাই এই পুজো করতে পারেন৷ শ্বেতপদ্ম ও শ্বেতচন্দন দ্বারা দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়। নৈবেদ্যতে ফলমূল তো রাখতেই হয়, বিশেষ ভাবে থাকে চিঁড়ে এবং নারকেল। আতপ চাল তো লাগেই। ঘরে ঘরে আলো জ্বেলে রাখা হয়। ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে যে ঘরে আলো জ্বলে সেখানেই মা লক্ষ্মী পা রাখেন। মা লক্ষ্মীর (Lakshmi Puja) ঘটের সামনে কড়ি রাখা হয়। প্রতিটি দ্বারে আলপনা দেন গৃহস্থ কত্রীরা। লক্ষ্মী দেবীর ১০৮ নাম জপ করলে এবং কোজাগরী পূর্ণিমার দিন লক্ষ্মী পাঁচালি (Kojagori Lakshmi Puja 2024) পড়লে সৌভাগ্যের উদয় হয়, গৃহে সুখ, শান্তি, ধন, সম্পত্তি আসে বলেই ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share