Tag: news in bengali

news in bengali

  • Saif Ali Khan: মেঘালয় হয়ে ভারতে ঢোকে সইফের হামলাকারী, বাংলায় এসে শরিফুল হয় বিজয় দাস

    Saif Ali Khan: মেঘালয় হয়ে ভারতে ঢোকে সইফের হামলাকারী, বাংলায় এসে শরিফুল হয় বিজয় দাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘালয় দিয়েই ভারতে প্রবেশ করেছিল সইফের (Saif Ali Khan) ওপর হামলাকারী। তারপরেই সে সোজা চলে আসে পশ্চিমবঙ্গে। এমনই তথ্য উঠে এল পুলিশি তদন্তে। জানা যাচ্ছে, তদন্তের স্বার্থে ধৃত শরিফুল ইসলাম শেহাজাদকে বলিউড তারকা সইফ আলি খানের (Saif Ali Khan) বাড়ি নিয়ে যাওয়ার তোড়জোড় শুরু করেছে মুম্বই পুলিশ। জেরায় ধৃত জানিয়েছে, মেঘালয় সীমানার ডাউকি নদী সাঁতরে পার হয় সে। যে অংশ দিয়ে বাংলাদেশ থেকে সে ভারতে প্রবেশ করেছে, নদীর ওই অংশটি ২০০ মিটার চওড়া। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ সীমানা এড়িয়ে গেল কেন শরিফুল? জেরায় এর উত্তরও দিয়েছে হামলাকারী। পুলিশকে সে জানিয়েছে, ভারত-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কে টানাপোড়েনের জন্যই সীমানায় কড়া নজর রাখছে বিএসএফ। ধরা পড়ার ভয়েই সে এড়িয়ে যায়, ভারত-বাংলাদেশ সীমানা।

    বাংলায় এসে নাম নেয় বিজয় দাস  

    সে বাংলায় এসে নাম নেয় বিজয় দাস। কেনে সিম কার্ডও। গত রবিবারই বান্দ্রা আদালতে পেশ করানো হয়েছিল ধৃত শরিফুলকে। সে দিনই তার আইনজীবী সন্দীপ শেরানি দাবি আদালতে দাবি করেন, পুলিশের হাতে এমন কোনও নথি নেই, যাতে প্রমাণ হয় ধৃত ব্যক্তি বাংলাদেশের নাগরিক। তবে গতকাল সোমবার মুম্বই পুলিশ (Saif Ali Khan Attacker) জানিয়েছে, ধৃত শরিফুল বাংলাদেশি নাগরিক, তার প্রমাণ ইতিমধ্যে মিলেছে। সে দেশে ধৃতের এক আত্মীয়ের সঙ্গেও কথা বলেছে মুম্বই পুলিশ। মুম্বই পুলিশের অপরাধ দমন শাখার ডিসিপি দীক্ষিত গেদাম আগেই জানিয়েছিলেন, শরিফুল গত পাঁচ-ছ মাস ধরে মুম্বইয়ে বসবাস করছিল।

    মুম্বইয়ে কাজ খুঁজতে সাহায্য করে অমিত পাণ্ডে নামের ব্যক্তি

    পুলিশের আরও দাবি, কয়েক সপ্তাহ পশ্চিমবঙ্গে থেকে আধার কার্ড তৈরির চেষ্টা করেছিল শরিফুল। তবে তার সে চেষ্টা একেবারেই সফল হয়নি। মুম্বইয়ে গিয়ে একের পর এক কাজের সন্ধান করতে থাকে হামলাকারী। এ বিষয়ে তাকে সাহায্য করেছিল অমিত পান্ডে নামে এক ঠিকাদার। পুলিশের আরও দাবি, পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে শরিফুল একাধিক অ্যাপ ব্যবহারও করেছিল। বেনামে কেনা সিম কার্ড থেকে ফোনও করেছিল বাংলাদেশে। আরও জানা গিয়েছে, শরিফুল বাংলাদেশে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। পুলিশের তরফ থেকে  দাবি করা হয়েছে, সইফের বাড়ি ঢোকার আগে বান্দ্রা এলাকায় আরও এক তারকার বাংলোর সামনে ঘোরাফেরা করেছে হামলাকারী (Saif Ali Khan)। সেখানেও দেখা গিয়েছিল তাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Election: দিল্লি ভোটে ফের ইশতেহার প্রকাশ বিজেপির, ছাত্র-যুব-মহিলাদের জন্য বড় আশ্বাস

    Delhi Election: দিল্লি ভোটে ফের ইশতেহার প্রকাশ বিজেপির, ছাত্র-যুব-মহিলাদের জন্য বড় আশ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দরজায় কড়া নাড়ছে দিল্লির নির্বাচন (Delhi Election)। এই আবহে সোমবার দ্বিতীয় পর্যায়ের নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করল বিজেপি। যার পোশাকি নাম সংকল্প পত্র-২। দিল্লিতে বিজেপির প্রদেশ দফতরে সভাপতি বীরেন্দ্র সচদেবা এবং পার্টির সাংসদ অনুরাগ ঠাকুর সাংবাদিক সম্মেলন করে নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেন। প্রসঙ্গত, নির্বাচনী ইশতেহারের প্রথম দফার সংকল্প পত্র প্রকাশ করেছিলেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। দ্বিতীয় দফার সংকল্প পত্র প্রকাশ করলেন বিজেপির সাংসদ অনুরাগ ঠাকুর।

    জনকল্যাণমুখী একাধিক প্রকল্পের আশ্বাস  

    নির্বাচনী ইশতেহারে জনকল্যাণমুখী প্রচুর প্রকল্পের কথা বলা হয়েছে। সেখানে ঘোষণা করা হয়েছে, বিজেপি (Delhi Election) ক্ষমতায় এলে এর সবগুলিই বাস্তবায়িত করা হবে। সংকল্প পত্রে সাফ লেখা রয়েছে, ‘‘আমরা একটি উন্নত ভারতবর্ষের কল্পনা করি। ভারতবর্ষের উন্নয়নের ক্ষেত্রে দিল্লির উন্নয়ন যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা সংকল্প পত্রের প্রথম পর্ব প্রকাশ করেছেন। আমরা আজ দ্বিতীয় পর্ব প্রকাশ করলাম।’’ 

    বিজেপির তরফ থেকে দেওয়া আশ্বাস (Delhi Election)

    প্রতিটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গরিব পড়ুয়ারা একেবারে কিন্ডারগার্ডেন থেকে স্নাতকোত্তর পর্যন্ত বিনামূল্যে শিক্ষা পাবে। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় যে সমস্ত যুবক-যুবতীরা অংশগ্রহণ করবেন, তাঁদের এককালীন ১৫ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে। বিজেপি তাদের সংকল্প পত্রে জানিয়েছে, দিল্লির আপ সরকারের আমলে যে অপশাসন এবং দুর্নীতি বাসা বেঁধেছে, ক্ষমতায় এলে সে বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হবে এবং এসআইটি গঠন করে তদন্ত চলবে। তপশিলি জাতির ছাত্র-ছাত্রীদের মাসিক হাজার টাকা করে বৃত্তি দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছে বিজেপি।

    একই সঙ্গে দিল্লিতে (Delhi Election) যাঁরা অটো এবং ট্যাক্সি চালক রয়েছেন, তাঁদের জন্য একটি বোর্ড গঠনের কথা বলা হয়েছে, ওই সংকল্প পত্রে। এখানে ১০ লাখ টাকার জীবন বীমা, পাঁচ লাখ টাকা দুর্ঘটনা বীমা, সন্তানদের জন্য বৃত্তি, ছয় মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটির কথাও বলা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 256: “বর্ষাকালে খরস্রোতা, যেন সাগরসঙ্গমে পৌঁছিবার জন্য কত ব্যস্ত! তেমনি পথে মহাপুরুষের ধ্যানমন্দির দর্শন-স্পর্শন”

    Ramakrishna 256: “বর্ষাকালে খরস্রোতা, যেন সাগরসঙ্গমে পৌঁছিবার জন্য কত ব্যস্ত! তেমনি পথে মহাপুরুষের ধ্যানমন্দির দর্শন-স্পর্শন”

    শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরে ও ভক্তগৃহে

    সপ্তম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২২শে জুলাই

    দক্ষিণেশ্বর-কালীবাটীতে ভক্তসঙ্গে ব্রহ্মতত্ত্ব ও আদ্যাশক্তির বিষয়ে
    কথোপকথন—বিদ্যাসাগর ও কেশব সেনের কথা

    জ্ঞানযোগ ও নির্বাণমত 

    আষাঢ়ের কৃষ্ণা তৃতীয়া তিথি। ইংরেজী ২২শে জুলাই, ১৮৮৩ খ্রীষ্টাব্দ। আজ রবিবার, ভক্তেরা শ্রীশ্রীপরমহংসদেবকে (Ramakrishna) দর্শন করিতে আবার আসিয়াছেন। অন্য অন্য বারে তাঁহারা প্রায় আসিতে পারেন না। রবিবারে তাঁহারা অবসর পান। অধর, রাখাল, মাস্টার কলিকাতা হইতে একখানি গাড়ি করিয়া বেলা একটা-দুইটার সময় কালীবাটীতে পৌঁছিলেন (Kathamrita)। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ আহারান্তে একটু বিশ্রাম করিয়াছেন। ঘরে মণি মল্লিকাদি আরও কয়েকজন ভক্ত বসিয়া আছেন।

    রাসমণির কালীবাড়ির বৃহৎ প্রাঙ্গণের পূর্বাংশে শ্রীশ্রীরাধাকান্তের মন্দির ও শ্রীশ্রীভবতারিণীর মন্দির। পশ্চিমাংশে দ্বাদশ শিবমন্দির। সারি সারি শিবমন্দিরের ঠিক উত্তরে শ্রীশ্রীপরমহংসদেবের ঘর। ঘরের পশ্চিমে অর্ধমণ্ডলাকার বারান্দা। সেখানে তিনি দাঁড়াইয়া পশ্চিমাস্য হইয়া গঙ্গা-দর্শন করিতেন। গঙ্গার পোস্তা ও বারান্দার মধ্যবর্তী ভূমিখণ্ডে ঠাকুরবাড়ির পুষ্পোদ্যান। এই পুষ্পোদ্যান বহুদুরব্যাপী। দক্ষিণে বাগানের সীমা পর্যন্ত। উত্তরে পঞ্চবটী পর্যন্ত—যেখানে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) তপস্যা করিয়াছিলেন—ও পূর্বে উদ্যানের দুই প্রবেশদ্বার পর্যন্ত। পরমহংসদেবের (Kathamrita) ঘরের কোলে দুই-একটি কৃষ্ণচূড়ার গাছ। নিকটেই গন্ধরাজ, কোকিলাক্ষ, শ্বেত ও রক্তকরবী। ঘরের দেওয়ালে ঠাকুরদের ছবি, তন্মধ্যে “পিটার জলমধ্যে ডুবিতেছেন ও যীশু তাঁর হাত ধরিয়া তুলিতেছেন” সে ছবিখানিও আছে। আর-একটি বুদ্ধদেবের প্রস্তরময় মূর্তিও আছে। তক্তপোশের উপর তিনি উত্তরাস্য হইয়া বসিয়া আছেন। ভক্তেরা মেঝের উপর কেহ মাদুরে, কেহ আসনে উপবিষ্ট। সকলেই মহাপুরুষের আনন্দমূর্তি একদৃষ্টে দেখিতেছেন (Kathamrita)। ঘরের অনতিদূরে পোস্তার পশ্চিম-গা দিয়া পূতসলিলা গঙ্গা দক্ষিণবাহিনী হইয়া প্রবাহিত হইতেছিলেন। বর্ষাকালে খরস্রোতা, যেন সাগরসঙ্গমে পৌঁছিবার জন্য কত ব্যস্ত! পথে কেবল একবার মহাপুরুষের (Ramakrishna) ধ্যানমন্দির দর্শন-স্পর্শন করিয়া চলিয়া যাইতেছেন।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Naxalism: বাহিনীর গুলিতে খতম ১৪ মাওবাদী, ‘‘শেষ নিঃশ্বাস নিচ্ছে নকশালরা’’, মন্তব্য শাহের

    Naxalism: বাহিনীর গুলিতে খতম ১৪ মাওবাদী, ‘‘শেষ নিঃশ্বাস নিচ্ছে নকশালরা’’, মন্তব্য শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশা-ছত্তিশগড় সীমানায় নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে রাতভর গুলির লড়াই মাওবাদীদের। নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিকেশ হল ১৪ মাওবাদী (Naxalism)। জানা গিয়েছে, এদের মধ্যে একজনের মাথার দাম ছিল ১ কোটি টাকা। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র। জানা গিয়েছে, মৃত মাওবাদীদের তালিকায় রয়েছে সেন্ট্রাল কমিটির সদস্য মনোজ ও স্পেশাল জোনাল কমিটির সদস্য গুড্ডুও। এই মনোজেরই মাথার দাম ছিল এক কোটি টাকা ও গুড্ডুর মাথার দাম ছিল ২৫ লাখ টাকা। এই ঘটনার পরেই এক্স মাধ্যমে পোস্ট করেন অমিত শাহ। সমাজমাধ্যমে তাঁর মন্তব্য, ‘‘শেষ নিঃশ্বাস নিচ্ছে নকশালরা।’’

    এক্স হ্যান্ডলে শুভেচ্ছা জানালেন অমিত শাহ (Amit Shah) 

    এই অভিযানকে (Naxalism) মাওবাদীদের বিরুদ্ধে বড় সাফল্য বলে দাবি করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, ‘‘আমাদের নিরাপত্তাবাহিনী মাওবাদীমুক্ত ভারত গড়তে আরও একটা বড় সাফল্য পেল। সিআরপিএফ, ওড়িশার এসওজি, ছত্তিশগড় পুলিশের যৌথ অভিযানে ওড়িশা-ছত্তিশগড় সীমানায় ১৪ মাওবাদী নিহত হয়েছে। শেষ নিঃশ্বাস নিচ্ছে নকশালরা।’’

    কয়েকদিন ধরেই চলছে অভিযান (Naxalism)

    প্রসঙ্গত, গত কয়েক দিন ধরেই মাওবাদী (Naxalism) দমনে আন্তঃরাজ্য অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। গত ১৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে এই অভিযান। সিআরপিএফ এবং পুলিশের যৌথবাহনী মিলে এই অভিযান চালাচ্ছে বলে খবর। সোমবার ওড়িশার নওপাড়া এবং ছত্তিশগড় গরিয়াবন্দের সীমানায় মাওবাদীদের জড়ো হওয়ার খবর গোপন সূত্রে পায় বাহিনী। এরপরে সোমবার রাতেই তল্লাশি অভিযানের সময় বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি চালাতে থাকে মাওবাদীরা। তখন মাওবাদীদের ঘিরে ফেলে পাল্টা জবাব দেয় যৌথবাহিনীও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cancer: বয়স ৩৫-এর কোঠায় পৌঁছনোর আগেই দেখা দিচ্ছে ক্যান্সার! কীভাবে দ্বিগুণ হচ্ছে ঝুঁকি?

    Cancer: বয়স ৩৫-এর কোঠায় পৌঁছনোর আগেই দেখা দিচ্ছে ক্যান্সার! কীভাবে দ্বিগুণ হচ্ছে ঝুঁকি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বয়স আর কোনও সীমানা নয়! বরঞ্চ কম বয়সিদের মধ্যেই বাড়ছে ঝুঁকি। ক্যান্সার (Cancer) নিয়ে তাই আরও বেশি সচেতনতা জরুরি বলেই জানালেন বিশেষজ্ঞ মহল! সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে জানা গিয়েছে, খুব কম বয়সিদের মধ্যে মারাত্মক ভাবে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ছে। বিশেষত ফুসফুস, লিভার, কোলন, জরায়ু এবং স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়েছে। বিশ্বের অধিকাংশ দেশের মোট ক্যান্সার আক্রান্তের মধ্যে অনেকেই তরুণ প্রজন্মের। আর এই পরিসংখ্যান যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কী বলছে নয়া রিপোর্ট? (Cancer)

    সম্প্রতি আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটি একটি সমীক্ষার রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। আর সেই রিপোর্ট ক্যান্সার নিয়ে আরও বেশি উদ্বেগ তৈরি করছে। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, গড়ে প্রতি পাঁচ জন ক্যান্সার আক্রান্তের মধ্যে একজনের বয়স ৩৫ বছরের কম। অর্থাৎ তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ক্যান্সারের দাপট বাড়ছে। আর তার মধ্যে দেখা যাচ্ছে ফুসফুস, মুখ ও গলা, স্তন এবং জরায়ুর ক্যান্সারের দাপট বেশি। আর এই ক্যান্সারে আক্রান্তের মধ্যে অধিকাংশ তরুণ প্রজন্ম। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে। গত কয়েক বছরের ক্যান্সার আক্রান্তদের নিয়ে একাধিক গবেষণায় দেখা দিয়েছে, কম বয়সিদের ক্যান্সারের অন্যতম কারণ অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন।

    কেন তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ছে?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ক্যান্সারের (Cancer) ক্ষেত্রে দুটি বিষয় সবচেয়ে বেশি‌ জরুরি। প্রথমত, প্রিভেনশন অঙ্কোলজি! ক্যান্সার রুখতে হলে এই ব্যাপারে সচেতনতা সবচেয়ে জরুরি। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, গত কয়েক বছরের লিভার, পাকস্থলীর ক্যান্সারের প্রকোপ ৮ শতাংশ থেকে ১৬ শতাংশ হয়েছে। অধিকাংশ রোগীরা বয়সে তরুণ! জীবন যাপনের ধরন এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। প্রিভেনশন অঙ্কোলজি হল এমন ভাবেই জীবন যাপন করা, যাতে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে। তামাক সেবন না করা, ধূমপান বর্জন, মদ্যপান না করার মতো অভ্যাস এক্ষেত্রে জরুরি। এগুলো ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। পাশপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার নিয়মিত খাওয়া জরুরি। 
    ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানোর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল ‘আর্লি ডিটেকশন’! অর্থাৎ ক্যান্সারের (Cancer) উপসর্গ সম্পর্কে সতর্ক থাকা। এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা শুরু করা। তাহলেই ক্যান্সারকে কাবু করা সহজ হবে। এমনটাই জানাচ্ছেন ক্যান্সার রোগ বিশেষজ্ঞ মহল। তাঁরা জানাচ্ছেন, মহিলাদের অনিয়মিত ঋতুস্রাব, পেট ফুলে থাকা ইত্যাদি নানান উপসর্গ জরায়ুর ক্যান্সার, জরায়ুর মুখের ক্যান্সারের মতো রোগের উপসর্গ। পাশপাশি লাগাতার কাশির সমস্যা, কাশি থেকে রক্তক্ষরণ, মলত্যাগের সময় রক্তক্ষরণ, ফুসফুস, লিভারের ক্যান্সারের মতো রোগের উপসর্গ হতে পারে। এ সম্পর্কে সচেতনতা জরুরি। তাহলেই দ্রুত রোগ নির্ণয় সম্ভব হবে।

    কীভাবে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো‌ যাবে? (Cancer)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন হল তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ক্যান্সারের ঝুঁকি (Risk) কমানোর প্রধান হাতিয়ার।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুদের ও এখন প্রক্রিয়াজাত খাবার নিয়মিত দেওয়া হয়। বার্গার, হটডগের মতো প্রক্রিয়াজাত খাবারে যে ধরনের উপকরণ ব্যবহার করা হয়, তাতে শরীরে একাধিক হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। এর ফলে একাধিক ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাছাড়া, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ধূমপান এবং মদ্যপানের অভ্যাস বাড়ছে। যা একেবারেই অস্বাস্থ্যকর। ফুসফুস, লিভার, পাকস্থলীর ক্যান্সারের অন্যতম কারণ এই অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস। তাছাড়া, মহিলাদের স্তন ক্যান্সারের অন্যতম কারণ ঠিকমতো স্তন্যপান না করানো। সন্তান জন্মের পরে স্তন্যপান না করালে স্তন ও জরায়ুর ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে। শিশুর পাশপাশি মায়ের স্বাস্থ্যের জন্য ও স্তন্যপান করানো জরুরি। কিন্তু এখনও বিশ্ব জুড়ে এই নিয়ে (Cancer) সচেতনতা খুবই কম। 
    খাদ্যাভাসের দিকে নজর দেওয়া দরকার বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ স্থূলতার সমস্যায় ভুগছেন‌। স্থূলতা ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। ফলে, কী খাবার নিয়মিত খাওয়া হচ্ছে, কতখানি পরিমাণ খাওয়া হয়, এগুলোতে নজর দেওয়া দরকার। শরীরে যাতে অতিরিক্ত মেদ না জমে, নিয়মিত যাতে হাঁটাচলা হয়, ওজন যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে, এই বিষয়গুলো সম্পর্কে সতর্কতা দরকার। তবেই ক্যান্সারের ঝুঁকি (Risk) কমবে। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 255: “তোমার সমস্ত—দেহ, মন, গৃহ, পরিবার, জীব, জগৎ—এ-সব তোমার, আমার কিছু নয়—এইটির নাম জ্ঞান”

    Ramakrishna 255: “তোমার সমস্ত—দেহ, মন, গৃহ, পরিবার, জীব, জগৎ—এ-সব তোমার, আমার কিছু নয়—এইটির নাম জ্ঞান”

    শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরে ও ভক্তগৃহে

    ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২১শে জুলাই

    ৺খেলাৎ ঘোষের বাটীতে শুভাগমন—বৈষ্ণবকে শিক্ষা

    সকলে চুপ করিয়া আছেন।

    বৈষ্ণবভক্ত—মহাশয়, ঈশ্বরকে ভাববই বা কেন?

    বৈষ্ণবকে শিক্ষা—জীবন্মুক্ত কে? উত্তম ভক্ত কে? ঈশ্বরদর্শনের লক্ষণ 

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—এ-বোধ যদি থাকে, তাহলে তো জীবন্মুক্ত। কিন্তু সকলের এটি বিশ্বাস নাই, কেবল মুখে বলে। ঈশ্বর আছেন, তাঁর ইচ্ছায় এ-সমস্ত হচ্ছে, বিষয়ীরা শুনে রাখে—বিশ্বাস করে না।

    “বিষয়ীর (Kathamrita) ঈশ্বর কেমন জান? খুড়ী-জেঠীর কোঁদল শুনে ছেলেরা যেমন যেমন ঝগড়া করতে করতে বলে, আমার ঈশ্বর আছেন।

    “সব্বাই কি তাঁকে ধরতে পারে? তিনি ভাল লোক করেছেন, মন্দ লোক করেছেন, ভক্ত করেছেন, অভক্ত করেছেন—বিশ্বাসী করেছেন, অবিশ্বাসী করেছেন। তাঁর লীলার ভিতর সব বিচিত্রতা, তাঁর শক্তি কোনখানে বেশি প্রকাশ, কোনখানে কম প্রকাশ। সূর্যের আলো মৃত্তিকার চেয়ে জলে বেশি প্রকাশ, আবার জল অপেক্ষা দর্পণে বেশি প্রকাশ।

    “আবার ভক্তদের ভিতর থাক থাক আছে, উত্তম ভক্ত, মধ্যম ভক্ত, অধম ভক্ত। গীতাতে এ-সব আছে।”

    বৈষ্ণবভক্ত—আজ্ঞা হাঁ।

    শ্রীরামকৃষ্ণ(Ramakrishna)—অধম ভক্ত বলে, ঈশ্বর আছেন—ওই আকাশের ভিতর অনেক দূরে। মধ্যম ভক্ত বলে, ঈশ্বর সর্বভূতে চৈতন্যরূপে—প্রাণরূপে আছেন। উত্তম ভক্ত বলে, ঈশ্বরই নিজে সব হয়েছেন, যা কিছু দেখি ঈশ্বরের (Kathamrita) এক-একটি রূপ। তিনিই মায়া, জীব, জগৎ এই সব হয়েছেন—তিনি ছাড়া আর কিছু নাই।

    বৈষ্ণবভক্ত—এরূপ অবস্থা কি কারু হয়?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—তাঁকে দর্শন না করলে এরূপ অবস্থা হয় না, কিন্তু দর্শন করেছে কিনা তার লক্ষণ আছে। কখনও সে উন্মাদবৎ—হাঁসে কাঁদে নাচে গায়। কখনও বা বালকবৎ—পাঁচ বৎসরের বালকের অবস্থা। সরল, উদার, অহংকার নাই, কোন জিনিসে আসক্তি নাই, কোন গুণের বশ নয়, সদা আনন্দময়। কখনও পিশাচবৎ— শুচি-অশুচি ভেদবুদ্ধি থাকে না, আচার-অনাচার এক হয়ে যায়! কখনও বা জড়বৎ, কি জেন দেখেছে! তাই কোনরূপ কর্ম করতে পারে না—কোনরূপ চেষ্টা করতে পারে না।

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ কি নিজের অবস্থা সমস্ত ইঙ্গিত করিতেছেন?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (বৈষ্ণবভক্তের প্রতি)—“তুমি আর তোমার”—এইটি জ্ঞান (Kathamrita)। “আমি আর আমার”—এইটি অজ্ঞান।

    “হে ঈশ্বর, তুমি কর্তা, আর আমি অকর্তা—এইটি জ্ঞান। হে ইশ্বর, তোমার সমস্ত—দেহ, মন, গৃহ, পরিবার, জীব, জগৎ—এ-সব তোমার, আমার কিছু নয়—এইটির নাম জ্ঞান।

    “যে অজ্ঞান সেই বলে, ঈশ্বর ‘সেথায় সেথায়’,—অনেক দূরে। যে জ্ঞানী, সে জানে ঈশ্বর ‘হেথায় হেথায়’—অতি নিকটে, হৃদয়মধ্যে অন্তর্যামীরূপে, আবার নিজে এক-একটি রূপ ধরে রয়েছেন।”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বাংলাদেশে সংকটে পোশাক শিল্প, কাজ হারিয়েছেন ৫০ হাজার শ্রমিক, বেশিরভাগই মহিলা

    Bangladesh: বাংলাদেশে সংকটে পোশাক শিল্প, কাজ হারিয়েছেন ৫০ হাজার শ্রমিক, বেশিরভাগই মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘোর সংকটে বাংলাদেশের (Bangladesh) অর্থনীতি। বাংলাদেশে রফতানি অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চালিকা শক্তি হল এই পোশাক শিল্প (Garment Workers)। এই পোশাক শিল্পই এবার একাধিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। যার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং কর্মসংস্থান। ইউনূস সরকারের জমানায় ব্যাপক মন্দাও দেখা দিয়েছে পোশাক শিল্পে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৪ সালেই ৭৬টি পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, এই পোশাক কারখানাগুলিতে কর্মরত ছিলেন পঞ্চাশ হাজারেরও বেশি শ্রমিক। এর পাশাপাশি উল্লেখযোগ্যভাবে উঠে এসেছে যে এই শ্রমিকদের মধ্যে বেশিরভাগই ছিলেন মহিলা, যাঁরা চাকরি হারিয়েছেন। অশনি সংকেত দেখা দিয়েছে পোশাক শিল্পে। বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশের (Bangladesh) ইউনূস সরকারকে সতর্ক করে জানাচ্ছেন যে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে এবং ভবিষ্যতে আরও অনেক পোশাক কারখানার ঝাঁপ বন্ধ হতে পারে। 

    পোশাক শিল্প সমিতির প্রাক্তন সভাপতির বিবৃতি (Bangladesh)

    বাংলাদেশের (Bangladesh) পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানি কারকদের একটি সংগঠন রয়েছে। তার নাম হল পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতি। এই সমিতিরই প্রাক্তন সভাপতি এস এম ফজলুল হক বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের ভয়াবহ পরিস্থিতির কথা তুলে ধরেছেন। একাধিক সংবাদমাধ্যমে সামনে এসেছে তাঁর বিবৃতি। বিভিন্ন জায়গায় তিনি সাক্ষাৎকারও দিয়েছেন। নিজের বক্তব্যে এস এম ফজলুল হক বলেন, ‘‘বাংলাদেশের (Bangladesh) বর্তমানে পোশাক শিল্প ব্যাপক সংকটে রয়েছে। হাতেগোনা মাত্র কয়েকটি কারখানা চলছে। বেশিরভাগ কারখানাকে শুধুমাত্র কিছুটা লাভ করার জন্য ব্যাপক লড়াই করতে হচ্ছে। এই মেশিনগুলি যত বেশি সময় ধরে চলবে, ততই আর্থিক বোঝা বেশি হবে।’’

    বিশ্ববাজারে দাম কমেছে বাংলাদেশি (Bangladesh) পোশাকের

    কিন্তু এর কারণ কী? কেন বাংলাদেশের পোশাক শিল্প সংকটে পড়ল? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন যে আন্তর্জাতিক বাজারে পোশাকের দামে মন্দা দেখা দিয়েছে। তাই কারখানার মালিকদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নে যে দেশগুলি আছে, সেগুলি বাংলাদেশি পোশাকের দাম পাঁচ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছে। যার ফলে চাপ পড়ছে বাংলাদেশের কারখানার মালিকদের ওপরে। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে সেখানে বাংলাদেশি পোশাকের দাম কমানো হয়েছে ৮ শতাংশ। সামগ্রিকভাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশে বাংলাদেশি পোশাকের দাম কম দেখা যাচ্ছে তিন শতাংশ। এই কারণে কারখানার মালিক এবং উৎপাদনকারীদের জন্য পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে।

    প্রভাব পড়েছে রাজনৈতিক অস্থিরতার

    একই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ নানা কারণও সামনে এসেছে। যেমন ব্যাঙ্ক ঋণের সুদের হার বৃদ্ধি। মার্কিন ডলারের তুলনায় বাংলাদেশি (Bangladesh) টাকার ব্যাপক অবমূল্যায়ন। কাঁচামালের আমদানির খরচ বৃদ্ধি। একইসঙ্গে শুল্কবৃদ্ধি। বিদ্যুৎ সরবরাহ ঠিকঠাক না হওয়া। এই একাধিক কারণ রয়েছে বাংলাদেশে পোশাকের বাজারে মন্দা দেখা দেওয়ার। অন্যদিকে, গত অগাস্ট মাসে জামাত-বিএনপির নেতৃত্বে যেভাবে গণভবন দখল করা হয় এবং পুরো বাংলাদেশকে অস্থির করে তোলা হয়, এই সময়ে সেদেশে ইন্টারনেট পরিষেবা স্তব্ধ হয়ে যায়। সেই সময়ও একটি আঘাত নেমে আসে বাংলাদেশে পোশাক শিল্পে।

    ইউনূস সরকারকে প্রচ্ছন্ন তোপ পোশাক শিল্প সমিতির প্রাক্তন নেতার

    পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৪ সালে বাংলাদেশের পোশাক খাতে রফতানি ছিল ৩৮.৪৮ বিলিয়ন ডলার। জামাত-বিএনপির মদতে চলা ইউনূস সরকারকে প্রচ্ছন্নভাবে তোপ দেগেছেন পোশাক শিল্প সমিতির প্রাক্তন নেতা এস এম হক। তিনি বলেন, ‘‘দেশের শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি স্থিতিশীল সরকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’’ স্বাভাবিকভাবে এখানেই প্রশ্ন উঠছে যে ২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্ট মাস থেকে যে ধরনের জঙ্গলের রাজত্ব, আতঙ্কের রাজত্ব বাংলাদেশ শুরু হয়েছে, তা শিল্পক্ষেত্রকেও ব্যাপক আঘাত দিয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্রমেই ডুবছে ইউনূস জমানায়।

    কিছু উদাহরণ

    কেয়া গ্রুপের পোশাক কারখানার কর্মীরা গত ২ জানুয়ারি সকালে জানতে পারেন তাঁদের চাকরি আর থাকছে না। কারণ গ্রুপটি তাদের কারখানাগুলিকে স্থায়ীভাবে বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এভাবেই কাজ হারিয়েছেন ৫০ হাজার জনেরও বেশি। জীবন অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে যায় তাঁদের। অনেক জায়গায় ২৯ ডিসেম্বর থেকেই কর্মীরা কাজ বন্ধ করে দেন। কারণ নভেম্বর মাসের বেতনই হাতে পাননি বেশিরভাগ শ্রমিক। বন্ধ হওয়া কারাখানার মালিকরা জানিয়েছেন, বর্তমান অস্থিতিশীল বাজারের কারণেই কারখানাগুলি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কোম্পানিগুলোর একটি হল বেক্সিমকো গ্রুপ। যার কর্ণধার হলেন সে দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অত্য়ন্ত ঘনিষ্ঠ সালমান এফ রহমান। গত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে এই সংস্থা তাদের ১৫টি কারখানা বন্ধ করার ঘোষণা করে। এতে অন্তত ৪০ হাজার শ্রমিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Israel: গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বাস্তবায়নে ৩ বন্দির নাম প্রকাশ করল হামাস

    Israel: গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বাস্তবায়নে ৩ বন্দির নাম প্রকাশ করল হামাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হামাস (Israel) গাজায় (Gaza) যুদ্ধবিরতি চুক্তির অধীনে মুক্তি পাওয়ার জন্য ৩ বন্দির নাম প্রকাশ করেছে। হামাস জানিয়েছে, ইজরায়েলের সঙ্গে প্যালেস্টিনীয়দের যুদ্ধকে বন্ধ করতে তিন জন বন্দি ইজরায়েল মহিলা নাগরিককে হস্তান্তর করা হবে। অপর দিকে ইহুদি সেনার পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে যে নামের তালিকা পেয়েছে তারা। ফলে এই ঘোষণা স্পষ্ট করে যে উভয়পক্ষের মধ্যে যুদ্ধ বিরতির পথ এবার আরও স্পষ্ট হয়েছে। তবে এই বন্দি হস্তান্তর স্থানীয় সময় অনুযায়ী সকাল ৮.৩০ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে।

    তিন বন্দি ইহুদী নারীর নাম কী?

    হামাসের সশস্ত্র শাখার কাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু অবেদা রবিবার বলেন, “বন্দি বিনিময় চুক্তির অংশ হিসাবে আমরা আজকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যাদের মুক্ত করা হবে তাদের নাম হল রোমি গনেন (২৪), এমিলি দামারি (২৮) এবং ডোরন স্টেইন ব্রেচার।” অপর দিকে যুদ্ধ বিরতির পাশাপাশি জঙ্গি সংগঠন হামাসের বিরুদ্ধে ইজরায়েল (Israel) গাজায় হামলা অব্যাহত রেখেছে। জানা গিয়েছে সম্প্রতি ১০ জন প্যালেস্টিনীয় নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন মোট ২৫ জন। আগে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনজামিন নেতানিয়াহু সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছিলেন যে হামাস বন্দিদের নাম প্রকাশ না করা পর্যন্ত গাজায় কোনও রকম যুদ্ধ বিরতি করা হবে না। যুদ্ধবিরতি তখনই কার্যকর হবে যত সময় পর্যন্ত মুক্তি প্রাপ্ত তালিকা হামাস প্রকাশ করছে না করছে। ফলে ইজরায়েল কতটা নমনীয় হয় তাই এখন দেখার।

    আরও পড়ুনঃ সইফ আলি খানের হামলাকারী বাংলাদেশি, ৫ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ

    প্রথম ধাপ কীভাবে সম্পন্ন হবে তাই দেখার

    তবে হামাস জানিয়েছে, প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে নাম প্রকাশ এবং হস্তান্তর করতে সমস্যা হচ্ছে। অপর দিকে আলজাজিরার স্টেফানি ডেকার জর্ডনের রাজধানী আম্মান থেকে একটি রিপোর্ট করে বলেছিল যে ইজরায়েল (Israel) এবং হামাসের উপর আন্তর্জাতিক স্তরে যুদ্ধকে শেষ করার চাপ তৈরি হয়েছে। এখন গাজায় (Gaza) যুদ্ধ বিরতির প্রথম ধাপ কীভাবে সম্পন্ন হয় সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছে গোটা বিশ্ব। তবে আন্তর্জাতিক গবেষকরা মনে করছেন বিষয়টি অত্যন্ত কঠিন হতে পারে। উভয় পক্ষ একে অপরের অবস্থানে কঠোর ভাবে স্থির। তবে হামাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে আমরা আশাবাদী এবং বন্দিদের নাম দ্রুত প্রকাশ করে কাজ করার চেষ্টা করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Verdict: রায়ে সন্তুষ্ট নন, চলবে আন্দোলন, জানালেন জুনিয়র ডাক্তাররা

    RG Kar Verdict: রায়ে সন্তুষ্ট নন, চলবে আন্দোলন, জানালেন জুনিয়র ডাক্তাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Verdict) মামলায় গতকাল সোমবারই সামনে এসেছে চূড়ান্ত রায়। ধর্ষণ-খুনে একমাত্র অপরাধী সঞ্জয় রায়কে আমৃত্য়ু কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। বিচারক অনির্বাণ দাসের পর্যবেক্ষণ, সঞ্জয় রায়ের অপরাধ ‘বিরলতম’ নয়। তাই তাকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিচ্ছে আদালত। প্রসঙ্গত, এই রায় সামনে আসতেই তীব্র ক্ষোভ দেখা গিয়েছে আন্দোলনকারী জুনিয়র চিকিৎসকদের বড় অংশের মধ্যে। আরজি কর আন্দোলনের অন্যতম নেতা আসফাকুল্লা নাইয়ার সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘‘সঞ্জয় যে একা নয়, আরও অনেকে ওই ঘটনায় জড়িত এটা বোঝার জন্য কোনও আইনজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন নেই। তাই শুরু থেকেই সিবিআই তদন্ত নিয়ে আমাদের প্রশ্ন ছিল।’’ তিনি বলেন, ‘‘আদালতের এই রায়ে আমরা সন্তুষ্ট নয়। আরজি করের (RG Kar Verdict) নির্যাতিতার বিচারের দাবিতে আন্দোলন চলবে।’’ বস্তুত, এদিন রায়দানের পরেই বিচারক অনির্বাণ দাস জানিয়েছেন, এই রায় নিয়ে আপত্তি থাকলে তাঁরা হাইকোর্টে যেতে পারেন।

    কেন ধামাচাপা দিতে তৎপর হয়েছিল পুলিশ, প্রশ্ন জুনিয়রদের (RG Kar Verdict)

    প্রসঙ্গত, অনেকের মতো জুনিয়র চিকিৎসকরাও ভেবেছিলেন বিরলতম অপরাধ হিসেবে সঞ্জয়কে ফাঁসির সাজা শোনাবে শিয়ালদা আদালত। আন্দোলনকারী জুনিয়র চিকিৎসকদের কথায়, ‘‘যেভাবে কর্তব্যরত একজন চিকিৎসককে কর্মস্থলে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে, তাকে বিরলতম আখ্যা দেয়নি আদালত। এটা দুর্ভাগ্যের। তাই অপরাধীদের চূড়ান্ত শাস্তির দাবিতে আন্দোলন চলবে।’’ তদন্ত নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। তাঁদের কথায়, ‘‘শুধু সঞ্জয় রায় একা যদি দোষী হবে তাহলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশ কেন ঘটনাটিকে ধামাচাপা দিতে এত তৎপর হয়ে উঠেছিল?  কেন তড়িঘড়ি শেষকৃত্য করা হল? দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের দাবি জানালেও কেন তা গুরুত্ব দেওয়া হল না?’’

    অর্ধেক জাজমেন্টের উপর রায় দেওয়া হয়েছে দাবি জুনিয়রদের

    আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ (RG Kar Verdict) হাসপাতালের প্রাক্তনী চিকিৎসক তাপস প্রামাণিক বলেন, ‘‘আমরা সম্পূর্ণ খুশি নই। আমরা সেদিন খুশি হব যেদিন বাকি অপরাধীরাও ধরা পড়বে। তার সঙ্গে ফাঁসির সাজা শোনানো হবে।’’ মেডিক্যাল সার্ভিস সেন্টারের রাজ্য সম্পাদক চিকিৎসক বিপ্লব চন্দ্রের কথায়, ‘‘এটা বিচারের নামে প্রহসন। মূল চক্রী কারা? এই ঘটনার মোটিভ কী, তা বের করতে হবে। আমরা হতাশ। আমাদের এই আন্দোলন চলবে।’’ জুনিয়র চিকিৎসক সৌমদীপ রায় বলেন, ‘‘এখানে আমাদের খুশি হওয়ার কিছুই নেই। কারণ প্রশ্ন আছে অনেকগুলি। যার উত্তর পাওয়া যায়নি। যে দোষী, তার সঙ্গে সমপরিমাণে দোষী তথ্যপ্রমাণ লোপাটকারীরাও। এখানে অর্ধেক জাজমেন্টের ওপর রায় দেওয়া হয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saif Ali Khan: সইফ আলি খানের হামলাকারী বাংলাদেশি, ৫ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ

    Saif Ali Khan: সইফ আলি খানের হামলাকারী বাংলাদেশি, ৫ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বলিউড অভিনেতা সইফ আলি খানের (Saif Ali Khan) হামলাকারীর পরিচয় জানা গিয়েছে। দুষ্কৃতী বাংলাদেশের (Bangladeshi) নাগরিক। মুম্বই পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত দুষ্কৃতী মহম্মদ শরিফুল ইসলাম শাহজাদ নিজে বাংলাদেশ থেকে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছে। শুধু তাই নয় নিজের পরিচয় লুকিয়ে রাখতে বিজয় দাস নাম নিয়েছে। তার কাছে কোনও বৈধ পরিচয়ের প্রমাণ পাওয়া যায়নি। আজ তাকে আদালতে তোলা হয়েছে। ধৃতের বাংলাদেশি পরিচয়ে এখন এই হামলাকাণ্ড নয়া মোড় নিল। 

    ৫ দিনের পুলিশি হেফাজত (Saif Ali Khan)

    লীলাবতী হাসপাতালের চিকিৎসকরা আহত অভিনেতা সইফ আলি খানের (Saif Ali Khan)  সম্পর্কে জানিয়েছেন, তিনি ক্রমশ সুস্থ হয়ে উঠছেন। অপর দিকে হামলার অভিযোগে অভিযুক্ত বাংলাদেশি যুবক শাহজাদকে রবিবার বান্দ্রা আদালত পাঁচদিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে। ধৃতের আইনজীবী বলেন, “এই গ্রেফতার সম্পূর্ণ ভাবে বেআইনি। আগে থেকে পুলিশ কোনও রকম নোটিশ দেয়নি। আমার মক্কেল অনেক দিন যাবত মুম্বই শহরে বসবাস করছেন। সেই জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য পেশ করেছি আদালতে। তিনি কোনও পেশাদারি দুষ্কৃতী (Bangladeshi) নন। তাঁর একটি অল্পবয়স্ক ছেলে রয়েছে। মামলাটি যেহেতু বলিউড অভিনেতা সম্পর্কিত, তাই চক্রান্ত চলছে।” অপর দিকে তদন্তকারী অফিসার আদালতে জানিয়েছেন, “ঘটনায় যে অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে তার একটি অংশ অভিনেতার ঘাড় থেকে উদ্ধার হয়েছে, একটি অংশ অপরাধের ঘটনাস্থল থেকে এবং বাকি আর একটি অংশ কোথাও ফেলে দিয়েছে অভিযুক্ত।” মুম্বই পুলিশের ডিসিপি পদমর্যাদার এক আধিকারিক সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, থানে এলাকা থেকে ওই ব্যক্তিকে ঘুমন্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। ঝোপ জঙ্গলের মধ্যে জড়ো করা শুকনো ঘাসের মধ্যে শুয়ে ছিলেন তিনি। তাঁর কাছ থেকে কাস্তে জাতীয় ধারালো অস্ত্র এবং একটি তোয়ালেও পাওয়া গিয়েছে।

    একাধিক অপরাধকাণ্ডে জড়িত বাংলাদেশিরা

    ভারতের নানা প্রান্তে বাংলাদেশি (Bangladeshi) অনুপ্রবেশকারীরা নানা রকম অপরাধ কাজের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। সম্প্রতি তামিলনাড়ু থেকে ৩১ জন বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করেছে এসটিএফ। আবার পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে একাধিক জেএমবি জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছে রাজ্য পুলিশ। বর্ধমানের খাগড়াগড়কাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড-ও বাংলাদেশি ছিল। মালদায় তৃণমূল পঞ্চায়েতর এক প্রধানের পরিচয় জানা গিয়েছে। তিনিও অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share