Tag: news in bengali

news in bengali

  • Gurpatwant Pannun: পান্নুন খুনের ষড়যন্ত্রে ভারতের বিরুদ্ধে সমন, কী বলল নয়াদিল্লি?

    Gurpatwant Pannun: পান্নুন খুনের ষড়যন্ত্রে ভারতের বিরুদ্ধে সমন, কী বলল নয়াদিল্লি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২১ সেপ্টেম্বর তিন দিনের আমেরিকা সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (India)। তার আগে শিখ ফর জাস্টিসের নেতা গুরুপন্ত সিং পান্নুনকে (Gurpatwant Pannun) খুনের চেষ্টার ষড়যন্ত্র মামলায় ভারত সরকারের বিরুদ্ধে সমন জারি প্রসঙ্গে মন্তব্য করলেন বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রি।

    ভারত সরকারের নামে সমন জারি (Gurpatwant Pannun)

    আমেরিকার একটি আদালত ভারত সরকারের নামে সমন জারি করেছে। এই সমনে নাম রয়েছে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, র-এর প্রাক্তন প্রধান সামন্ত গোয়েল, এজেন্ট বিক্রম যাদব ও ব্যবসায়ী নিখিল গুপ্তার। ভারতের বিদেশ সচিব বলেন, “এই বিষয়টি প্রথমবার ভারতের নজরে আসার পর কিছু পদক্ষেপ করা হয়েছিল। উচ্চ পর্যায়ের কমিটি দ্বারা অভিযোগগুলির তদন্ত করা হচ্ছে।” তিনি বলেন, “উভয় পক্ষের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টিতে যুক্ত রয়েছে।” বিদেশ সচিব বলেন, “সম্প্রতি দায়ের করা মামলাগুলি পুরোপুরি অযৌক্তিক। অভিযোগও ভিত্তিহীন। মামলা দায়ের করা হলেও, এতে আমাদের মূল অবস্থানের প্রতি কোনও প্রভাব পড়বে না।”

    আরও পড়ুন: “৩৭০ ধারা নিয়ে কংগ্রেস-এনসি জোট একই পৃষ্ঠায়”, পাক মন্ত্রীর মন্তব্যে বিতর্ক

    নিষিদ্ধ শিখ ফর জাস্টিস

    ভারতে নিষিদ্ধ শিখ ফর জাস্টিস (Gurpatwant Pannun)। এর প্রতিষ্ঠাতা খালিস্তানপন্থী জঙ্গি পান্নুন। মিশ্রি বলেন, “এই মামলার পেছনে রয়েছে ব্যক্তির অতীত পরিচিতি। কারণ তিনি আগেও বহুবার ভারত বিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন।” তিনি বলেন, “এটি (শিখ ফর জাস্টিস) একটি বেআইনি সংগঠন। এই সংগঠনকে বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন ১৯৬৭-এর অধীনে বেআইনি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। কারণ এটি দেশ বিরোধী ও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপে জড়িত।” বিদেশ সচিব বলেন, “শিখ ফর জাস্টিসের উদ্দেশ্য হল ভারতের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা বিঘ্নিত করা।”

    প্রসঙ্গত, খালিস্তানি জঙ্গি পান্নুনকে হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় অভিযুক্ত নিখিল গুপ্তা। ২০২৩ সাল থেকেই চেক প্রজাতন্ত্রের জেলে বন্দি ছিলেন তিনি। এই নিখিলের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। এই মামলায় নিখিলকে তাদের দেশে নিয়ে গিয়ে বিচার করতে চেয়েছিল আমেরিকা। তাঁর বিরুদ্ধে খুনের জন্য বরাত দেওয়ার ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে মার্কিন আদালতে। ভারত (India) সরকারের একটি এজেন্সির আধিকারিকের নির্দেশেই নিখিল এই কাজ করেন বলে অভিযোগ (Gurpatwant Pannun)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Sandip Ghosh: ডাক্তারি পেশায় ইতি! সন্দীপ ঘোষের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করল রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল

    Sandip Ghosh: ডাক্তারি পেশায় ইতি! সন্দীপ ঘোষের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করল রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতলের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে (Sandip Ghosh) আর্থিক দুর্নীতি এবং চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে খুনের মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই আগেই গ্রেফতার করেছে। এখন তিনি জেলে বন্দি। এবার তাঁর নামের আগে ‘ডাক্তার’ লেখার অধিকার কেড়ে নেওয়া হল। রোগী দেখার প্রেসক্রিপশনেও তিনি লিখতে পারবেন না ‘ডাক্তার’ শব্দ। বৃহস্পতিবার, পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিল তাঁর রেজিস্ট্রেশন (Registration) বাতিল করেছে। যদিও অনেক দিন ধরেই আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের একটা বড় অংশের মধ্যে এই দাবি উঠেছিল। এই পদক্ষেপে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    নোটিশের জবাব দেননি সন্দীপ (Sandip Ghosh)

    গত ৯ অগাস্ট হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছিল। ঘটনায় তথ্যপ্রমাণ লোপাট এবং আত্মহত্যার তত্ত্ব দিয়ে ধামাচাপা দেওয়ার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে এই সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) বিরুদ্ধে। পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করে এই রেজিস্ট্রেশন (Registration) বাতিলের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “গত ৬ সেপ্টেম্বর সন্দীপকে কারণ দর্শানোর কথা বলে নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু এই নোটিশের জবাব দেননি সন্দীপ। এই জন্য নথিভুক্ত চিকিৎসকদের রেজিস্টার থেকে তাঁর নাম বাতিল করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ সিবিআইয়ের নজরে আরজি করের হাউজস্টাফ, নথি নিয়ে সিজিওতে সল্টলেকের হোটেল কর্মী

    আর কি রোগী দেখতে পারবেন?

    চিকিৎসক সংগঠন আইএমএ-র রাজ্য শাখার পক্ষ থেকে মঙ্গলবার মেডিক্যাল কাউন্সিলের সভাপতিকে চিঠি পাঠানো হয়েছিল। এই কাউন্সিলের সভাপতি হলেন তৃণমূল সমর্থক চিকিৎসক সুদীপ্ত রায়। চিঠিতে স্পষ্ট করে আবেদন করা হয়, ব্যক্তিগত পরিচয়কে ঊর্ধে রেখে সন্দীপের রেজিস্ট্রেশন যেন অবিলম্বে বাতিল করা হয়। একই ভাবে চিঠিতে সই রয়েছে আরেক তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ শান্তনু সেনের। আরজি কর-কাণ্ডের শুরু থেকেই শান্তনু এবং তাঁর স্ত্রী-কন্যাকে আন্দোলনকারীদের পাশে দাঁড়াতে দেখা গিয়েছিল। উল্লেখ্য, সন্দীপ (Sandip Ghosh), হত্যাকাণ্ডের পর নিজেই অধ্যক্ষ পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। সেই সঙ্গে বলেছিলেন, “আমি অর্থোপেডিক সার্জেন। আমার দু’টো হাত রয়েছে। আমি কিছু করে খেতে পারব।” কিন্তু এখন তাঁর রেজিস্ট্রেশন বাতিল হওয়ার পর ডাক্তারদের একাংশ বলছে, “আর কি রোগী দেখতে পারবেন? খাবেন কী”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: “৩৭০ ধারা নিয়ে কংগ্রেস-এনসি জোট একই পৃষ্ঠায়”, পাক মন্ত্রীর মন্তব্যে বিতর্ক

    Pakistan: “৩৭০ ধারা নিয়ে কংগ্রেস-এনসি জোট একই পৃষ্ঠায়”, পাক মন্ত্রীর মন্তব্যে বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা (Article 370) পুনর্বহালের বিষয়ে পাকিস্তান ও সেখানকার কংগ্রেস-এনসি জোট একই পৃষ্ঠায় রয়েছে।” কথাগুলি বলেছেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। তাঁর এই মন্তব্যে দেশজুড়ে উঠেছে প্রতিবাদের ঢেউ।

    অমিত মালব্যের তোপ (Pakistan)

    বিজেপি নেতা অমিত মালব্য এক্স হ্যান্ডেলে বলেন, “সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র পাকিস্তান কাশ্মীর নিয়ে কংগ্রেস ও ন্যাশনাল কনফারেন্সের (এনসি) অবস্থানকে সমর্থন করছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ হামিদ মিরের ক্যাপিটাল টক অনুষ্ঠানে বলেছেন, কাশ্মীরে ৩৭০ এবং ৩৫এ অনুচ্ছেদ পুনর্বহালের বিষয়ে পাকিস্তান ও ন্যাশনাল কনফারেন্স জোট একই পৃষ্ঠায় রয়েছে। কীভাবে পান্নুন থেকে পাকিস্তান পর্যন্ত, রাহুল গান্ধী ও তার কংগ্রেসকে সর্বদা ভারতের স্বার্থের বিরোধী পক্ষের সঙ্গে থাকতে দেখা যায়?”

    পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য

    ক্যাপিটেল টকের অন্য একটি অনুষ্ঠানেও ভূস্বর্গে ৩৭০ ধারা ফেরানো প্রসঙ্গে পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছিলেন, “আমাদের দাবিও একই।” জম্মু-কাশ্মীরের ক্ষমতায় কংগ্রেস-এনসি জোট ফিরলেই ৩৭০ ধারা পুনর্বহাল হবে (Pakistan) বলেও আশাবাদী পাকিস্তানের এই মন্ত্রী। জিও নিউজের একটি অনুষ্ঠানে তিনি এও বলেছিলেন, “আমি মনে করি এটা (জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফেরানো) সম্ভব। বর্তমানে এনসি এবং কংগ্রেসের সেখানে খুব বড় গুরুত্ব রয়েছে। উপত্যকার জনসংখ্যাকে এই বিষয়ে অনেকটাই অনুপ্রাণিত করা হয়েছে। আমি এ-ও বিশ্বাস করি, এনসি-র ক্ষমতায় আসার সুযোগ রয়েছে।” তিনি বলেন, “তারা এটিকে নির্বাচনী ইস্যু করেছে যে জম্মু ও কাশ্মীরের মর্যাদা পুনরুদ্ধার করা উচিত।”

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অনুরোধ ফেরাল ভারত, মার্কিন মুলুকে হচ্ছে না মোদি-ইউনূস বৈঠক

    প্রসঙ্গত, এর আগে এনসি সুপ্রিমো ফারুক আবদুল্লা ও তাঁর ছেলে তথা জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফেরানোর আশ্বাস দিয়েছিলেন। ফারুক বলেছিলেন, “বিজেপি কত বছর সময় নিয়েছিল এটি (৩৭০ ধারা) বাতিল করতে। আল্লাহ চাইলে আমরাও একে (Article 370) পুনরুদ্ধার করব। এটি জম্মু-কাশ্মীরের মানুষের হৃদস্পন্দন। এর পরেই তিনি বলেছিলেন, ধারা ৩৭০ ও ৩৫ এ পুনরুদ্ধার করা হবে।”

    প্রসঙ্গত, দীর্ঘ দিন পরে জম্মু-কাশ্মীরে হচ্ছে বিধানসভা নির্বাচন (Pakistan)। ভোট হবে তিন দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছে ১৮ সেপ্টেম্বর। আর দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হবে ২৫ তারিখে। তৃতীয় দফার নির্বাচন হবে ১ অক্টোবর। অক্টোবরের ৮ তারিখে হবে ফল ঘোষণা (Article 370)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Post: ভারতীয় ডাক বিভাগে ৫০-৬০ শতাংশ রাজস্ব বৃদ্ধির পরিকল্পনা, জানালেন মন্ত্রী

    India Post: ভারতীয় ডাক বিভাগে ৫০-৬০ শতাংশ রাজস্ব বৃদ্ধির পরিকল্পনা, জানালেন মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডিয়া পোস্ট (India Post) বা ভারতীয় ডাক ব্যবস্থায় হাই-টেকের পরিষেবা এখন সর্বত্র মিলবে। এই বড় পরিকল্পনার কথা জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। তিনি বলেন, “ডাক বিভাগের গ্রামীণ এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের দোরগোড়ায় পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একই সঙ্গে ইন্ডিয়া পোস্টের আয় বৃদ্ধিরও ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। সকল রকম সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখে আমরা পরিকল্পনা শুরু করেছি।” একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গির রূপরেখা দিতে চেয়েছেন তিনি, আর তাই কর্মী, উদ্যোক্তা, নেতৃত্ব এবং আধুনিক যোগাযোগের ক্রমবর্ধমান চাহিদার গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছেন।

    দফতরের রাজস্ব ৫০-৬০ শতাংশ বৃদ্ধি হবে(India Post)

    নয়াদিল্লিতে পাবলিক অ্যাফেয়ার্স ফোরাম অফ ইন্ডিয়ার অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় টেলিকম মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া বলেন, “ভারতীয় ডাক (India Post) ব্যবস্থাকে ব্যবসায়িক পুনর্গঠনের দিকে নজর দিয়ে, এখন থেকে ভারত সরকার একটি লজিস্টিক কোম্পানিতে রূপান্তর করার পরিকল্পনা করেছে। আগামী ৩-৪ বছরের মধ্যে এই দফতরের রাজস্ব ৫০-৬০ শতাংশ বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। ভারতীয় ডাকের বার্ষিক টার্নওভার হল ১২,০০০ কোটি টাকার কাছাকাছি। আগামী দিনে একে বৃদ্ধির চেষ্টা করব।” ভারতের আর্থ-সামাজিক কাঠামোতে এই দফতরের মূল ইতিহাসকে সম্মান জানিয়ে বিশেষ গুরুত্বের কথাও বলেন। তিনি আরও বলেন, “আমাদের এই মেল বা চিঠির ব্যবসা থেকে নিজেদেরকে রূপান্তর করতে হবে। আমাদের পরিষেবাগুলিকে পরিবহণ করতে নতুন মাধ্যমের কথাও ভাবতে হবে।”

    আরও পড়ুনঃ চিন সীমান্তে বরফের নীচে চাপা পড়েছিলেন, তিন দিন পর জীবিত উদ্ধার জওয়ান

    ২৫,০০০ গ্রামে হবে মোবাইল নেটওয়ার্ক সংযোগ

    উত্তর-পূর্ব উন্নয়ন মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য আবার বলেন, “ভারত সরকার একটি সড়ক নেটওয়ার্ক করার বিস্তৃত পরিকাঠামো তৈরিতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করতে চলেছে। এখনও সারাদেশে ২৫,০০০ গ্রাম এবং উত্তর-পূর্বে ৬,০০০ গ্রামে মোবাইল টাওয়ার নেই। ইউএসও ফান্ডের মাধ্যমে আগামী বছরের মাঝামাঝি এই বিস্তীর্ণ এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হবে। ডাক বিভাগের (India Post) সঙ্গে ভারতের অনেক পুরনো ইতিহাস জড়িয়ে রয়েছে। ১৮৫২ সাল থেকে যখন বার্তা বাহক চিঠিগুলি পায়রার সাথে বাঁধা ছিল সেই সময়ের ইতিহাস জড়িয়ে রয়েছে। ১৯১১ সালে প্রথম এয়ারমেইল পরিষেবা চালু হয়েছিল, আর এটাই আমাদের ইতিহাস।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ৫০ হাজার যুবার কর্মসংস্থান, ছাত্রীদের স্কুটি, হরিয়ানায় নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ বিজেপির

    BJP: ৫০ হাজার যুবার কর্মসংস্থান, ছাত্রীদের স্কুটি, হরিয়ানায় নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন হরিয়ানার বিধানসভা ভোটকে মাথায় রেখে বৃহস্পতিবার নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ করল বিজেপি (BJP)। প্রসঙ্গত, বুধবারই প্রকাশিত হয়েছিল কংগ্রেসের নির্বাচনী ইস্তাহার। যাকে এদিন ভাঁওতা বলে তোপ দাগেন বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadda) এবং হরিয়ানা বিজেপির সভাপতি মোহনলাল বাদলি।

    মহিলাদের মাসে ২,১০০ টাকা (BJP)

    সমগ্র অনুষ্ঠানটি হয় হরিয়ানা রাজ্যের রোহতকে। ভারতীয় জনতা পার্টি আশ্বাস দিয়েছে, যুবকদের চাকরির ব্য়বস্থা যেমন করা হবে, তেমনই প্রতি মাসে ‘লাডো লক্ষ্মী যোজনা’র মাধ্যমে মহিলাদের ২,১০০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে। রাজ্যে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করতে ভারতীয় জনতা পার্টি ঘোষণা করেছে যে সে রাজ্যে একাধিক শিল্প শহর প্রতিষ্ঠা করা হবে। যেখানে ৫০ হাজারেরও বেশি গ্রামীণ যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থান (BJP) হবে।

    কলেজ ছাত্রীদের বিনামূল্যে স্কুটি

    বিজেপি (BJP) আরও ঘোষণা করেছে যে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে ‘চিরায়ু আয়ুষ্মান যোজনা’ আনা হবে, যার মাধ্যমে চিকিৎসা ক্ষেত্রে সরকার ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত সাহায্য করবে হরিয়ানার নাগরিকদের। প্রসঙ্গত, এতদিন পর্যন্ত এই ব্যবস্থার মাধ্যমে হরিয়ানার নাগরিকদের ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হত। এর পাশাপাশি, বিজেপি আরও আশ্বাস দিয়েছে যে, ক্ষমতায় এলে তারা কলেজ ছাত্রীদের বিনামূল্যে স্কুটার বিতরণ করবে ‘আওয়াল বালিকা যোজনা’র মাধ্যমে। গৃহস্থ মহিলাদের এলপিজি সিলিন্ডারে ৫০০ টাকা পর্যন্ত ভর্তুকি দেবে সরকার।

    এটা কোনও ইস্তাহার নয়, এটা আমাদের সংকল্পপত্র

    এদিনের নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশের অনুষ্ঠানে (BJP) জেপি নাড্ডা কংগ্রেসকে তোপ দেগে বলেন, ‘‘কংগ্রেসের ইস্তাহার শুধুমাত্র একটা অনুষ্ঠান এবং জনগণকে প্রতারণা করার অনুষ্ঠান।’’ তিনি আরও উদাহরণ টেনে এনে বলেন, ‘‘দশ বছর আগে ঠিক কী চলত হরিয়ানাতে! সরকারি চাকরি পেতে গেলে যুবকদেরকে ঘুষ দিতে হতো।’’ হরিয়ানায় বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda) আরও জোর দিয়ে বলেন, ‘‘বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহারের আলাদা গুরুত্ব রয়েছে।’’ তিনি ঘোষণা করেন, ‘‘এটা কোনও ইস্তাহার নয় এটা আমাদের সংকল্পপত্র। এটা মনে রাখতে হবে হরিয়ানা কখনও থামবে না।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indo-Bangla Ties: বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

    Indo-Bangla Ties: বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের (Bangladesh) সঙ্গে ভারতের অত্যন্ত সুসম্পর্ক (Indo-Bangla Ties) ছিল। তবে, সেই সম্পর্কে অনেকটাই তিক্ততা আসে গত অগাস্ট মাসে হাসিনার পদত্যাগের পরেই। জামাত-বিএনপির সাহায্যে গণভবন দখল করা হয়। ভারতে আশ্রয় নেন হাসিনা। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হন ইউনূস। ঠিক এই আবহে, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে কেমন সম্পর্ক চাইছে, তা নিয়ে মন্তব্য করলেন এস জয়শঙ্কর। ভারতের বিদেশমন্ত্রী জানিয়েছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে আগ্রহী ভারত (Indo-Bangla Ties)। এর পাশাপাশি বর্তমানে বাংলাদেশে যে ঘটনা ঘটেছে সেটা তাদের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়’ বলে মন্তব্য করেন জয়শঙ্কর। প্রসঙ্গত, তৃতীয় দফায় মোদি সরকারের ১০০ দিন অতিক্রান্ত হয়েছে। সেই উপলক্ষে, মঙ্গলবার জয়শঙ্কর (S Jaishankar) সাক্ষাৎকার দেন এক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে। সেখানেই বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের পরে, এই প্রথম সেই দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক নিয়ে বিস্তারিতভাবে মত জানান জয়শঙ্কর।

    স্থিতিশীল সম্পর্ককে (Indo-Bangla Ties) আগ্রহী ভারত

    প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহেই বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস জানিয়েছিলেন, তাঁরাও ভারতের সঙ্গে আগের মতোই ভালো সম্পর্ক (Indo-Bangla Ties) বজায় রাখতে চান। সেই সম্পর্কের শর্ত হিসেবে ইউনূস জানান, সম্পর্ক হতে হবে ‘স্বচ্ছতা এবং সমতার’ ভিত্তিতে। এই আবহে জয়শঙ্কর বাংলাদেশকে (Bangladesh) নিয়ে ভারতের অবস্থানের কথা স্পষ্ট করে দিলেন। সাক্ষাৎকারে জয়শঙ্কর বলেন, ‘‘বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাগুলি সেই দেশের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়’। তা নিয়ে কোনও মন্তব্য করা সমীচীন নয়। কিন্তু প্রতিবেশী হিসেবে সেই দেশের সঙ্গে স্থিতিশীল সম্পর্ক জারি রাখতে ভারত আগ্রহী (Indo-Bangla Ties)। দুই দেশের সম্পর্ককে ভারত আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইছে।’’

    ভারত সম্পর্ক রক্ষা করে চলে

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) আরও বলেন, ‘‘প্রতিবেশীরা একে অন্যের সঙ্গে জুড়ে থাকে বাংলাদেশের ঙ্গে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্পর্ক (Indo-Bangla Ties) রয়েছে। মানুষের সঙ্গে মানুষের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে। এই সম্পর্ক এবং যোগাযোগকে আমরা আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে আগ্রহী।’’ তিনি বলেন, ‘‘সব সময় সবকিছু ঠিক থাকবে তা হয় না। সব সময় সবকিছু অনুকূলও থাকে না। বাংলাদেশে যা হয়েছে তা তাদের নিজস্ব রাজনৈতিক ব্যাপার। এটা একান্তই তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। সেটা নিয়ে মন্তব্য করা অনভিপ্রেত।’’ একইসঙ্গে, ভারত সব সময় বিদ্যমান সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা (Indo-Bangla Ties) করে চলে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘মওত কা সওদাগর কে বলেছিলেন?’’ রাহুল ইস্যুতে খাড়্গেকে চিঠি দিয়ে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘মওত কা সওদাগর কে বলেছিলেন?’’ রাহুল ইস্যুতে খাড়্গেকে চিঠি দিয়ে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, এই মর্মে অভিযোগ তুলে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছিল কংগ্রেস। এমনকী দিল্লি পুলিশের কাছেও অভিযোগ জানানো হয়েছিল। এবার কংগ্রেসের সর্ব ভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে পাল্টা চিঠি দিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তিনি কংগ্রেসকে স্মরণ করিয়ে দিলেন তাঁদের করুচিপূর্ণ মন্তব্যের কথা। মনে করানো হল, কীভাবে রাহুল ও কংগ্রেস নেতারা একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কদর্য ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন। ঘটনায় ব্যাপক ভাবে রাজনৈতিক শোরগোল পড়েছে। 

    কী বলেলেন নাড্ডা (JP Nadda)?

    প্রবীণ বিজেপি নেতা জেপি নাড্ডা (JP Nadda) কংগ্রেসকে দেওয়া চিঠিতে লিখেছেন, শতাব্দীপ্রাচীন দলের মনে রাখা উচিত কীভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কংগ্রেস নেতারা কখনও সাপ, কখনও কাঁকড়াবিছে, রাক্ষস, আবার পকেটমারের মতো ভাষায় আক্রমণ করেছেন। প্রবীণ বিজেপি নেতা জেপি নাড্ডা (JP Nadda) কংগ্রেসকে দেওয়া চিঠিতে লিখেছেন, “আমি চিঠি পড়েছি। বাস্তবের সঙ্গে কোনও মিল নেই। রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) মা সোনিয়া গান্ধী মোদিজিকে উদ্দেশ করে ‘মওত কা সওদাগর’ বলেছিলেন না? আপনি এবং আপনার দলই এই ধরনের লজ্জাজনক মন্তব্যকে প্রশ্রয় দিয়েছেন। তখন কি কংগ্রেস রাজনৈতিক সৌজন্য-ভদ্রতা ভুলে গিয়েছিল?” নাড্ডা (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘কেন রাহুল গান্ধীর মতো ব্যর্থ প্রজেক্টরকে বার বার পণ্য হিসাবে ব্যবহার করতে চাইছে কংগ্রেস? অলচপণ্য বাজারে বার বার চালাতে চাইছে। দেশের সবচেয়ে পুরনো দল এখন ‘কপি পেস্টে’ পরিণত হয়েছে। দেশের মধ্যে সংরক্ষণ এবং জাতপাত নিয়ে যেমন রাজনীতি করেন, ঠিক তেমন আবার বিদেশে গিয়ে সংরক্ষণ শেষ করার কথাও বলেন।”

    আরও পড়ুনঃ ২৭ সেপ্টেম্বর আরজি কর মামলার সুপ্রিম-শুনানি, কোন কোন বিষয় উঠতে পারে

    আমেরিকা সফরে গিয়ে দেশে গণতন্ত্র নেই বলেছেন রাহুল

    ইতিমধ্যে জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভার ভোট শুরু হয়েছে। অক্টোবরের প্রথমেই হরিয়ানায় ভোট গ্রহণ। অপরদিকে সামনেই মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডেও নির্বাচন আসন্ন। দেশে রাজনীতির হাওয়া এখন ব্যাপক উত্তাল। এরমধ্যে রাহুলের (Rahul Gandhi) প্রাণ রক্ষার বিষয়ে হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়ে নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিয়েছে কংগ্রেস। যদিও, প্রধানমন্ত্রী তাতে কোনও উত্তর দেননি। উল্লেখ্য সম্প্রতি আমেরিকা সফরে গিয়ে দেশের বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেসের নির্বাচিত সাংসদ বলেছেন, ‘‘ভারতে গণতন্ত্র নেই! দেশের পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক।’’ আর এই কথায় সামজিক মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় শুরু হয়েছে। তার মধ্যেই পত্র দিয়ে রাহুল এবং কংগ্রেসকে ধুয়ে দিলেন নাড্ডা (JP Nadda)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: সুপ্রিম-ধাক্কা খেল এয়ারটেল-ভোডাফোন, কেন্দ্রকে দিতে হবে প্রায় ১ লক্ষ কোটি টাকা

    Supreme Court: সুপ্রিম-ধাক্কা খেল এয়ারটেল-ভোডাফোন, কেন্দ্রকে দিতে হবে প্রায় ১ লক্ষ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) বড়সড় ধাক্কা খেল দেশের ২ বৃহত্তম বেসরকারি টেলিকম সংস্থা। বিরাট অঙ্কের টাকা জরিমানার মুখে পড়ল এয়ারটেল ও ভোডাফোনের (Airtel-Vodafone) মতো সংস্থাগুলি। বুধবার এই টেলিকম সংস্থাগুলির অ্যাডজাস্টেড গ্রস রেভেনিউ (এজিআর) বা সামঞ্জস্যপূর্ণ মোট রাজস্ব পুনরায় গণনার আবেদন খারিজ করে দিয়েছে দেশের  শীর্ষ আদালত।

    সংস্থাগুলি কি আর্থিক সঙ্কটের মুখে পড়বে (Supreme Court)?

    ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে ভারতীয় এয়ারটেল, ভোডাফোন ইন্ডিয়া সহ একাধিক সংস্থাকে দেশের শীর্ষ আদালত (Supreme Court) নির্দেশ দিয়েছিল যে তিন মাসের মধ্যে ৯২ হাজার কোটি টাকা দিতে হবে। আবার ২০২০ সালে নির্দেশ দেওয়া হয়, অ্যাডজাস্টেড গ্রস রেভেনিউ বা এজিআর যদি ১০ বছর বা তার বেশি সময় বকেয়া থাকে তাহলে প্রতি বছর ৩১ মার্চের পর সেই অর্থের পরিমাণের উপরে ১০ শতাংশ অতিরিক্ত অর্থ দিতে হবে। এই নির্দেশের বিরুদ্ধেই সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন দাখিল করেছিল টেলিকম সংস্থাগুলি। সেইসময় তাঁদের দাবি ছিল, লাইসেন্স ফি ও স্প্রেকট্রাম চার্জের হিসেব করা হয়েছিল, তাতে একটা বড় ভুল করেছে টেলিকমিউনিকেশন দফতর। এই বিপুল অর্থ দিতে হলে সংস্থাগুলিকে আর্থিক সঙ্কটের মুখে পড়তে হবে। 

    কত টাকা দেওয়ার নির্দেশ?

    প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, টেলিকম মন্ত্রক এয়ারটেল-ভোডাফোন (Airtel-Vodafone) সহ একাধিক টেলিকম সংস্থাকে মোট ১ লক্ষ কোটি টাকা দিতে নির্দেশ দিয়েছিল। এর মধ্যে এয়ারটেলের বকেয়া অর্থের পরিমাণ ৪৩,৯৮০ কোটি টাকা এবং ভোডাফোনের বকেয়া ছিল প্রায় ৫৮ হাজার ২৫৪ টাকা। কিন্তু, সুপ্রিম কোর্টে এয়ারটেল তাদের আবেদনে দাবি করে, তাদের বকেয়া অর্থের পরিমাণ ১৩ হাজার কোটি টাকা। একই ভাবে ভোডাফোন দাবি করেছিল, ২১ হাজার ৫৩৩ কোটি টাকা। এমনকী, আদালত (Supreme Court) এই বিপুল পরিমাণের টাকা টেলিকম সংস্থাকে জরিমানা স্বরূপ চাপিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ তোলা হয়েছিল সংস্থাগুলির তরফে। কিন্তু, টেলিকম সংস্থাগুলির সেই আবেদন খারিজ করে দিল শীর্ষ আদালত।

    আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশের অনুরোধ ফেরাল ভারত, মার্কিন মুলুকে হচ্ছে না মোদি-ইউনূস বৈঠক

    অ্যাডজাস্টেড গ্রস রেভেনিউ কী?

    অ্যাডজাস্টেড গ্রস রেভেনিউ হল, টেলিকম সংস্থা ও সরকারের মধ্যে রাজস্বের হিসেব। লাইসেন্স দেওয়া ও স্প্রেকট্রাম ব্যবাহার জন্য সরকারকে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দিতে হয়। টেলিকম মন্ত্রক সরকারের এই শেয়ারের হিসেব করে। টেলিকম সংস্থাগুলিতে ৩ মাসের মধ্যে ৯২ হাজার কোটি টাকা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। অনেক দিন ধরে এজিআর-র হিসেব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। যদিও ২০১৯ সালে এই মামলায় সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) রায় দিয়েছিল সরকারের পক্ষেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tirupati Laddoo: পশুর চর্বি দিয়ে তৈরি লাড্ডু নিবেদন তিরুপতি মন্দিরে! উত্তাল অন্ধ্রের রাজনীতি

    Tirupati Laddoo: পশুর চর্বি দিয়ে তৈরি লাড্ডু নিবেদন তিরুপতি মন্দিরে! উত্তাল অন্ধ্রের রাজনীতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘিয়ের বদলে লাড্ডুতে মেশানো হতো পশুর চর্বি। সেই লাড্ডুই উৎসর্গ করা হতো দেবতাকে। এমনই অভিযোগকে কেন্দ্র করে সরগরম অন্ধ্রপ্রদেশের রাজনীতি। তেলুগু দেশম পার্টি সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুর (Chandrababu Naidu) অভিযোগ, তিরুপতি মন্দিরের লাড্ডু (Tirupati Laddoo) প্রসাদে মেশানো হতো পশুর চর্বি। ব্যবহার করা হতো নিম্নমানের উপাদান। এসবই হতো পূর্বতন জগনমোহন রেড্ডির নেতৃত্বাধীন ওয়াইএসআর কংগ্রেস সরকারের আমলে।

    লাড্ডুতে পশুর চর্বি!

    তিরুমালা মন্দিরের অধীশ্বর শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর। তাঁর প্রসাদমের তালিকায় রয়েছে লাড্ডুও। এই লাড্ডু তৈরি হয় খাঁটি ঘি দিয়ে। অভিযোগ, ওয়াইএসআর কংগ্রেস জমানায় এই লাড্ডুই তৈরি হয়েছিল ঘিয়ের বদলে পশুর চর্বি দিয়ে। লাড্ডু তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছিল নিম্নমানের উপকরণ। প্রতিদিন তিরুপতি মন্দির দর্শনে আসেন লাখ লাখ পুণ্যার্থী। প্রসাদ হিসেবে তাঁরাই নিয়ে যান লাড্ডু। সেই লাড্ডুতেই পশুর চর্বি ব্যবহার করা হতো জেনে, ব্যাপক শোরগোল পড়ছে অন্ধ্র-রাজনীতিতে।

    ‘গুণমান উন্নত হয়েছে’

    মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু বলেন, “ওয়াইএসআর কংগ্রেসের সময় তিরুপতি মন্দিরের লাড্ডুতে ঘিয়ের পরিবর্তে পশুর চর্বি ব্যবহার করা হয়েছিল। এখন খাঁটি ঘি ব্যবহার করা হচ্ছে। নিয়মিত স্যানিটাইজ করা হচ্ছে মন্দির। যার জেরে এখন গুণমান উন্নত হয়েছে।” ভগবানের প্রসাদে (Tirupati Laddoo) ঘিয়ের পরিবর্তে পশুর চর্বি ব্যবহার করা হয়েছে শুনে কার্যত আকাশ থেকে পড়েছেন চন্দ্রবাবু সরকারের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী নারা লোকেশও। তিনি বলেন, “তিরুমালার ভগবান ভেঙ্কটেশ্বর স্বামী মন্দির আমাদের সব চেয়ে পবিত্র স্থান। ওয়াইএস জগন মোহন রেড্ডি প্রশাসনের সময় এই পবিত্র প্রসাদমে ঘিয়ের পরিবর্তে পশুর চর্বি ব্যবহারের খবর শুনে আমি হতবাক।”

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অনুরোধ ফেরাল ভারত, মার্কিন মুলুকে হচ্ছে না মোদি-ইউনূস বৈঠক

    তিরুপতি শহরের ভেঙ্কটেশ্বর মন্দিরের প্রসাদ হিসেবে ব্যবহৃত হয় শ্রীভরি লাড্ডু। প্রস্তুত হয় মন্দিরেরই হেঁসেলে। দেবতাকে নিবেদনের পর প্রসাদী লাড্ডু বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ভক্তদের কাছে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন তিরুপতি মন্দির পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বপ্রাপ্ত তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানম কর্তৃপক্ষ। ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় রাম মন্দিরের। সেই অনুষ্ঠানেও বিশেষ প্রসাদ হিসেবে নিয়ে আসা হয়েছিল তিরুপতি মন্দিরের লাড্ডু। চন্দ্রবাবু নাইডুর (Chandrababu Naidu) তোলা অভিযোগের প্রতিক্রিয়া দিয়েছে ওয়াইএসআর কংগ্রেস। দলের তরফে সাংসদ সুব্বা রেড্ডি বলেন, “চন্দ্রবাবু নোংরা রাজনীতি করছেন (Tirupati Laddoo)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bombay High Court: ইদ-ই-মিলাদের মিছিলে তারস্বরে মাইক! বড় পর্যবেক্ষণ বম্বে হাইকোর্টের

    Bombay High Court: ইদ-ই-মিলাদের মিছিলে তারস্বরে মাইক! বড় পর্যবেক্ষণ বম্বে হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবে মাইক বাজানো নিয়ে বুধবার বম্বে হাইকোর্ট (Bombay High Court) তাৎপর্যপূর্ণ পর্যবেক্ষণ করেছে। আদালতের মতে, ‘‘গণেশ উৎসবের (Ganesh Chaturthi) সময় তার স্বরে মাইক বাজানো যদি ক্ষতিকারক হয়, তবে ঈদ-ই-মিলাদ-উন-নবীর মিছিলের সময়ও তা সমান ক্ষতিকারক।’’ প্রধান বিচারপতি ডিকে উপাধ্যায় এবং বিচারপতি অমিত বোরকারের ডিভিশন বেঞ্চ একটি জনস্বার্থ মামলার শুনানির সময় এই মন্তব্য করেন।

    মামলাকারীদের দাবি (Bombay High Court) 

    প্রসঙ্গত, এই মামলায় ইদ-ই-মিলাদ-উন-নবীর মিছিলে ডিজে নাচ এবং লেজার শো- এর ওপর নিষেধাজ্ঞা আনার দাবি জানান মামলাকারীরা (Bombay High Court)। এর পাশাপাশি, পুলিশকে এ বিষয়ে নির্দেশ দিতেও আর্জি জানান আবেদনকারীরা। যুক্তি হিসেবে তাঁরা তুলে ধরেন যে কোরান বা হাদিস কোনও বইতেই ডিজে সিস্টেমের ব্যবহার এবং লেজার লাইট ব্যবহার করে ইদ-ই-মিলাদ-উন-নবী পালন করতে হবে এমন কথা বলা নেই।

    হাইকোর্ট (Bombay High Court) তার আগের আদেশের উল্লেখ করে

    প্রসঙ্গত, এর আগে গণেশ উৎসবের (Ganesh Chaturthi) সময় আদালত একটি নির্দেশ দিয়েছিল। বুধবার এই মামলার শুনানির সময়, আদালত সেই আদেশের কথা উল্লেখ করে। সেই আদেশে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ সাউন্ড সিস্টেম এবং লাউড স্পিকারের ব্যবহারের নিষেধাজ্ঞায় জোর দিয়েছিল। সেই নির্দেশ উল্লেখ করে হাইকোর্ট জানায়, গণেশ পুজোর মাইক ক্ষতিকারক হলে ইদ-ই-মিলাদ-উন-নবীর মিছিলের সময়ও তা সমান ক্ষতিকারক। প্রসঙ্গত, ২০০০ সালের শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ আইন অনুযায়ী তার স্বরে মাইক বাজানো বেআইনি।

    লেজার লাইট কী ক্ষতি করতে পারে তা মামলাকারীদেরই জানাতে হবে

    এর পাশাপাশি, লেজার লাইটের ব্যবহারে মানুষের কী কী ক্ষতি হয়, সে নিয়েও বিজ্ঞানসম্মত রিপোর্ট বোম্বে হাইকোর্টে জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ (Bombay High Court)। এদিনই বিচারপতিদের বেঞ্চ জানায়, আমরা কেউ বিশেষজ্ঞ নই, তাই লেজার লাইট কী ক্ষতি করতে পারে তা মামলাকারীদেরই জানাতে হবে। মামলা করার আগে এবিষয়ে মামলাকারীদের লেজার লাইটের ক্ষতিকারক দিকগুলি খুঁজে রাখা উচিত ছিল বলে জানিয়েছে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share