Tag: news in bengali

news in bengali

  • Modi Government: লগ্নি ৩৩০০ কোটি টাকা, দেশের পঞ্চম সেমিকন্ডাক্টর ইউনিটকে অনুমোদন কেন্দ্রের

    Modi Government: লগ্নি ৩৩০০ কোটি টাকা, দেশের পঞ্চম সেমিকন্ডাক্টর ইউনিটকে অনুমোদন কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের খবরে গুজরাটের সানন্দ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi Government) এই রাজ্যে নয়া সেমিকন্ডাক্টর ইউনিট (Semiconductor Factory) খুলছে কেন্স কোম্পানি। পুরো নাম কেন্স সেমিকন প্রাইভেট লিমিটেড। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আয়োজিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ ব্যাপারে সবুজ সঙ্কেত মিলেছে। এই ইউনিটটি হবে ভারতের পঞ্চম সেমিকন্ডাক্টর ইউনিট। এটি তৈরি হলে মজবুত হবে ভারতের সেমিকন্ডাক্টর ইকোসিস্টেম।

    বিরাট বিনিয়োগ

    জানা গিয়েছে, কোম্পানিটি সানন্দের এই ইউনিটে বিনিয়োগ করবে ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এই ইউনিটে প্রতিদিন ৬০ লাখ চিপ উৎপাদন হবে। বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হবে এই চিপগুলি। এর মধ্যে রয়েছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিস্টেম, অটোমোটিভ টেকনোলজি, ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল, কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স, টেলিকম ইক্যুপমেন্ট এবং মোবাইল ফোন।

    সেমিকন্ডাক্টর ইউনিট

    ২০২১ সালের ২১ ডিসেম্বর হয় প্রোগ্রাম ফর ডেভেলপমেন্ট অফ সেমিকন্ডাক্টর্স অ্যান্ড ডিসপ্লে ম্যানুফ্যাকচারিং ইকোসিস্টেম ইন ইন্ডিয়া। এই প্রোগ্রামের টোটাল বাজেট ছিল ৭৬ হাজার কোটি টাকা। সানন্দে দেশের প্রথম সেমিকন্ডাক্টর ইউনিটটি খোলে ২০২৩ সালের জুন মাসে। তার পরের তিনটি ইউনিট অনুমোদন পায় ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে। টাটা ইলেকট্রনিক্স ঢোলেরায় সেমিকন্ডাক্টর ফ্যাব সেটিং তৈরি করেছে। এই চারটি সেমিকন্ডাক্টর ইউনিট দ্রুত তৈরি হচ্ছে। যার জেরে এই এলাকায় দ্রুত সেমিকন্ডাক্টর ইকোসিস্টেম গড়ে উঠছে। এই ইউনিটগুলি সব মিলিয়ে টানবে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ। সব ইউনিটগুলি মিলিয়ে দৈনিক উৎপাদন (Modi Government) হবে ৭ কোটি চিপ।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশিদের নিরাপত্তা নিয়ে কথা হয়েছে মোদি-বাইডেনের, স্বীকার আমেরিকার

    কৃষিক্ষেত্রে ১৩ হাজার ৯৬৬ কোটি টাকার প্যাকেজ

    এদিনের মন্ত্রিসভার বৈঠকে কৃষিক্ষেত্রে ১৩ হাজার ৯৬৬ কোটি টাকার প্যাকেজও অনুমোদিত হয়েছে। দেশে যাতে খাদ্য নিরাপত্তা বজায় থাকে, তাই এই প্যাকেজ অনুমোদন। বৈঠক শেষে সাংবাদিক বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি জানান, সব মিলিয়ে সাতটি প্রকল্পকে এদিন সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, “কৃষকদের জীবনের মানোনয়ন ও তাঁদের আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে মন্ত্রিসভার বৈঠকে সাতটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। প্রথমটি হল, ডিজিট্যাল কৃষি মিশন। এটি কৃষিক্ষেত্রে ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচারের কাঠামোর ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “মোট ২০ হাজার ৮১৭ কোটি টাকার (Semiconductor Factory) বিনিয়োগে ডিজিটাল কৃষি মিশন স্থাপন করা হবে (Modi Government)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশিদের নিরাপত্তা নিয়ে কথা হয়েছে মোদি-বাইডেনের, স্বীকার আমেরিকার

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশিদের নিরাপত্তা নিয়ে কথা হয়েছে মোদি-বাইডেনের, স্বীকার আমেরিকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের মানুষের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। নয়াদিল্লির বক্তব্যকে মান্যতা দিয়ে এ কথা জানাল আমেরিকা। বুধবার আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত অন্যতম উপদেষ্টা জন কিরবি সাংবাদিক বৈঠক করে জানান, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বাংলাদেশের পরিস্থিতি (Bangladesh Crisis) নিয়েও কথা বলেছিলেন বাইডেন।

    কী বললেন কিরবি (Bangladesh Crisis)

    আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত অন্যতম উপদেষ্টা বলেন, “প্রেসিডেন্ট (বাইডেন) বাংলাদেশের মানুষের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিয়ে নিজের ধারাবাহিক উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন। সে দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ভবিষ্যৎ নিয়েও নিজের মনোভাব জানিয়েছেন।” ২৬ অগাস্ট মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ফোনে কথা বলার পর প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রেও জানানো হয়েছিল, বাংলাদেশ প্রসঙ্গ নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে।

    কী লিখেছিলেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছিলেন, “বাইডেনের সঙ্গে আজ ফোনে কথা হয়েছে। ইউক্রেন পরিস্থিতি-সহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে আমাদের বিশদে মত বিনিময় হয়েছে। আমরা বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেছি। দ্রুত স্বাভাবিক পরিস্থিতি পুনরুদ্ধারের প্রয়োজনীয়তার ওপরও গুরুত্ব দিয়েছি। জোর দিয়েছি, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের, বিশেষ করে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ওপর।”

    আরও পড়ুন: ত্রিপুরায় দুই জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর, ‘ঐতিহাসিক পদক্ষেপ’, বললেন শাহ

    হোয়াইট হাউসের তরফেও জারি করা হয়েছিল বিবৃতি (Bangladesh Crisis)। তাতে বলা হয়েছিল, “প্রেসিডেন্ট জোসেফ আর বাইডেন আজ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক পোল্যান্ড এবং ইউক্রেন সফরের পাশাপাশি আলোচনায় এসেছে সেপ্টেম্বরে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের প্রসঙ্গও।” এই বিবৃতিতে বাংলাদেশের প্রসঙ্গ ছিল না। তা নিয়ে চড়ে জল্পনার পারদ। সেই জল্পনায়ই জল ঢেলে দিল কিরবির বিবৃতি।

    সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। অশান্তির সুযোগে শুরু হয় হিন্দু নিধন যজ্ঞ। হিন্দু পদাধিকারীদের জোর করে ইস্তফা দিতে বাধ্য করা হয়। হিন্দু নারীদের জোর করে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগও ওঠে। ধর্ষণের অভিযোগেও তপ্ত হয় বাংলাদেশ। ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। তারপর পরিস্থিতি চরমে ওঠে। এই ঘটনায় মোদির পাশাপাশি (Bangladesh Crisis) উদ্বেগ প্রকাশ করেন বাইডেনও (Joe Biden)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tripura: ত্রিপুরায় দুই জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর, ‘ঐতিহাসিক পদক্ষেপ’, বললেন শাহ

    Tripura: ত্রিপুরায় দুই জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর, ‘ঐতিহাসিক পদক্ষেপ’, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এনএলএফটি (NLFT) ও এটিটিএফ (ATTF)-এর সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করলেন (Tripura) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। গত বছরেরই অক্টোবরে ত্রিপুরার এই দুই জঙ্গিগোষ্ঠীকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনে (ইউএপিএ) নিষিদ্ধ করা হয়েছিল এই দুই জঙ্গিগোষ্ঠী ও তাদের সহযোগী সংগঠনগুলিকে। বছর ঘোরার আগেই অবস্থান বদলে তাদের সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    ‘ঐতিহাসিক পদক্ষেপ’ (Tripura)

    এই চুক্তি স্বাক্ষরকে ‘ঐতিহাসিক পদক্ষেপ’ বলে বর্ণনা করেছেন শাহ। তিনি বলেন, “৩৫ বছর পরে আপনারা অস্ত্র ছেড়ে গণতন্ত্রের মূল স্রোতে ফিরে এলেন। এটা আমাদের সকলের জন্য আনন্দের বিষয়।” এদিন নয়াদিল্লির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে স্বাক্ষরিত হয় শান্তিচুক্তি। শাহ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরার (Tripura) মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা এবং গুরুত্বপূর্ণ আধিকারিকরা। শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় একদিকে যেমন রাজ্যে উন্নত হবে আইনশৃঙ্খলা, তেমনি সুগম হবে উন্নয়নের পথ।

    কী বললেন শাহ

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এই চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে শান্তি ও সমৃদ্ধির দিকে আর একটি পদক্ষেপ করল ত্রিপুরা। উত্তর-পূর্ব ভারতে এ নিয়ে দ্বাদশ চুক্তি হল, ত্রিপুরায় হল তৃতীয় চুক্তি। এ পর্যন্ত প্রায় ১০ হাজার বিদ্রোহী আত্মসমর্পণ করেছেন, অস্ত্র ছেড়ে দিয়েছেন এবং সমাজের মূলধারায় যোগ দিয়েছেন।” তিনি বলেন, “আজ এনএলএফটি এবং এটিটিএফ-এর আত্মসমর্পণ ও এই চুক্তির মাধ্যমে ৩২৮ এর বেশি সশস্ত্র ক্যাডার সমাজের মূলধারায় যোগ দেবেন।”

    আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুর সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, বাজালেন ঢোল, প্রবাসীরা নাচলেন লাভানি

    ১৯৯৬ সালে বাম আমলে আত্মপ্রকাশ করে ওই দুই জঙ্গি সংগঠন। গণহত্যা, অপহরণ, চোরাচালান-সহ নানা অভিযোগ রয়েছে এই দুই জঙ্গি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। এই জঙ্গি গোষ্ঠীগুলির মধ্যে এনএলএফটি উগ্র বাম বিরোধী বলে পরিচিত। আবার এটিটিএফ নেতৃত্বের একাংশ বাম ঘনিষ্ঠ বলে নানা সময় অভিযোগ উঠেছে। দুই সংগঠনের নেতারাই দক্ষিণ ত্রিপুরার জনজাতি সম্প্রদায়ের। উত্তর-পূর্ব ভারতে শান্তি ফেরাতে এই দুই জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর (Amit Shah) একটা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে (Tripura)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সিঙ্গাপুর সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, বাজালেন ঢোল, প্রবাসীরা নাচলেন লাভানি

    PM Modi: সিঙ্গাপুর সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, বাজালেন ঢোল, প্রবাসীরা নাচলেন লাভানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঐতিহাসিক ব্রুনেই সফর সেরে বুধবার সিঙ্গাপুরে (Singapore) পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। চলতি সফরে উচ্চস্তরের বেশ কয়েকটি বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত-সিঙ্গাপুর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক দৃঢ় করতে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা হবে বলেও সূত্রের খবর। এদিন চাঙ্গি বিমানবন্দরে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রী কে শানমুঘম। প্রবাসী ভারতীয়রা স্বাগত জানান তাঁকে। পরে এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে তাঁর অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানোয় কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    সিঙ্গাপুরে প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওয়ংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “আমার বন্ধু, প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওয়ং-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমি খুশি। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে চমৎকার আলোচনা হয়েছে। সিঙ্গাপুরের সঙ্গে বন্ধুত্বকে ভারত মূল্য দেয়।” সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের একটি ছবিও শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, সিঙ্গাপুরের প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ও কার্যালয় ইস্তানায় তাঁকে ডিনারে স্বাগত জানানো হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রীর সফরের গুরুত্ব

    ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর এই সফরের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, ‘এই সফর ভারত ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট নীতিকে এগিয়ে নেওয়ার, ইন্দো-প্রশান্ত মহাসগরীয় অঞ্চলে সহযোগিতা বাড়ানোর এবং অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত সম্পর্ক গভীর করার।’ সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ব্যাপারে একটি পোস্টও করা হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের তরফে।

    এদিকে, এদিন রাজধানী মেরিনা বে-তে প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) নাচে-গানে স্বাগত জানান প্রবাসী ভারতীয়রা। মহারাষ্ট্রের লোকনৃত্য লাভানি পরিবেশন করেন তাঁরা। হঠাৎই প্রধানমন্ত্রীকে দেখা যায় ঢোলের কাঠি হাতে তুলে নিতে। তিনি বাজালেন। আর লাভানি নাচলেন প্রবাসীরা। প্রধানমন্ত্রীর এই ঢোল বাজানোর ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি পোস্ট করে মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীস লেখেন, ‘যখন সিঙ্গাপুরেও (Singapore) মহারাষ্ট্রের উৎসাহ, সংস্কৃতি ও উৎসবের স্পন্দন অনুভূত হয়, তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজিও তাতে যোগ না দিয়ে পারেন না। একটি তাল ভুল না করে নিখুঁতভাবে ঢোল বাজান’ (PM Modi)।

     

    আরও পড়ুন: রাতে রাজপথে জনস্রোত! ‘তিলোত্তমা’র স্মৃতিতে আলো নিভিয়ে বাতি জ্বালাল কলকাতা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: সুপ্রিম কোর্টে আজ শুনানি হচ্ছে না আরজি করকাণ্ড মামলার

    RG Kar Incident: সুপ্রিম কোর্টে আজ শুনানি হচ্ছে না আরজি করকাণ্ড মামলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) শুনানি হচ্ছে না আরজি করকাণ্ড (RG Kar Incident) মামলার। এদিন যে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ বসছে না, তা আগেই জানানো হয়েছিল। এবার জানা গেল, অন্য বেঞ্চেও রাখা হয়নি আরজি কর মামলা। শীর্ষ আদালতে নয়া শুনানির যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, সেই তালিকায় রাখা হয়নি আরজি কর মামলা। তবে কবে পরবর্তী শুনানি হবে, তা আজ, বৃহস্পতিবার জানানো হতে পারে বলে আদালত সূত্রে খবর।

    সুপ্রিম কোর্টের বিজ্ঞপ্তি (RG Kar Incident)

    বুধবার সন্ধেয় সুপ্রিম কোর্টের তরফে জারি করা হয় বিজ্ঞপ্তি। তাতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার বসবে না প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ। এই বেঞ্চের দুই সদস্য বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা ও বিচারপতি মনোজ মিশ্র আলাদা করে ১০ নম্বর কোর্টের কিছু মামলা শুনবেন। তবে কোন মামলা শুনবেন, তা স্পষ্ট নয়। পরে আরও একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে শীর্ষ আদালত। সেখানে ১০ নম্বর কোর্টে কোন কোন মামলার শুনানি হবে, তার তালিকা প্রকাশিত হয়। এই তালিকায় দেখা যায়, আরজি কর মামলা নেই। আরজি করের (RG Kar Incident) বিচারের দাবিতে দিন গুণছেন সাধারণ মানুষ। আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তাররাও তাকিয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের শুনানির দিকে। শুনানি পিছিয়ে যাওয়ায় হতাশ তাঁরা।

    আরও পড়ুন: ৫২ বাড়িয়ে ৮০! কার চাপে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে বাড়ানো হত নম্বর?

    সুয়োমটো কগনিজেন্স

    জানা গিয়েছে, গত কয়েকদিন ধরেই আদালতে আসছেন না প্রধান বিচারপতি। অসুস্থতার কারণেই তাঁকে কোর্টে দেখা যাচ্ছে না বলে খবর। বৃহস্পতিবার ৫ সেপ্টেম্বরও তিনি কোর্ট গরহাজির থাকছেন। সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) বা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে বলা হয় ‘মাস্টার অফ রস্টার’। কোন মামলার শুনানি কোন বেঞ্চে হবে, তা ঠিক করেন তিনিই। তবে আরজি কর মামলার (RG Kar Incident) সুয়োমটো কগনিজেন্স নিয়েছে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ। তাই মামলাটি অন্য বেঞ্চে পাঠানো হবে কিনা, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার একটি পরিবর্তিত মামলার তালিকা আসতে পারে। তখনই জানা যাবে এই মামলার ভবিষ্যত কী হতে চলেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ভারতে বড় বিনিয়োগের ঘোষণা সিঙ্গাপুরের ক্যাপিটাল্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের

    PM Modi: ভারতে বড় বিনিয়োগের ঘোষণা সিঙ্গাপুরের ক্যাপিটাল্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৮ সালের মধ্যে ভারতে পরিচালনাধীন তহবিল দ্বিগুণের বেশি করার পরিকল্পনা করেছে সিঙ্গাপুরের ক্যাপিটাল্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট (CLI)। ক্যাপিটাল্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের লক্ষ্য, ২০২৮ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী তাদের পরিচালনাধীন তহবিল ২০০ বিলিয়ন সিঙ্গাপুর ডলারে পৌঁছানো।

    সিঙ্গাপুরে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    আজ, বুধবার দু’দিনের সফরে সিঙ্গাপুরে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার তিনি ব্রুনেই যান। বুধবার সেখান থেকে প্রধানমন্ত্রী যান সিঙ্গাপুরে। ভারত-সিঙ্গাপুরের মধ্যে বন্ধুত্ব, কৌশলগত অংশীদারিত্বকে আরও গভীর করা এবং দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশ থেকে বিনিয়োগ আকর্ষণের লক্ষ্যে সিঙ্গাপুরে পৌঁছেছেন তিনি। সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওং এর আমন্ত্রণে সে দেশে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “ভারতের সংস্কার ও আমাদের যুবশক্তির প্রতিভা আমাদের দেশকে একটি আদর্শ বিনিয়োগের অন্যতম গন্তব্যে পরিণত করেছে। আমরা ঘনিষ্ঠ সাংস্কৃতিক সম্পর্কের জন্য উন্মুখ।”

    বড় বিনিয়োগের ঘোষণা 

    বর্তমানে সিঙ্গাপুরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সেই সময়ই সে দেশের শীর্ষস্থানীয় সিঙ্গাপুর গোষ্ঠীর তরফে ঘোষণা করা হয় এই বড়সড় বিনিয়োগের কথা। জানা গিয়েছে, আগামী চার বছরের মধ্যে ভারতে প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে সিঙ্গাপুরের ওই সংস্থা। এক্স হ্যান্ডেলে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনার লিখেছেন, “এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম বৈচিত্র্যপূর্ণ রিয়েল এস্টেট গ্রুপ ক্যাপিটাল্যান্ড ২০২৮ সালের মধ্যে ভারতে তার ব্যবস্থাপনায় বিনিয়োগ করতে চায় ১৪.৮ বিলিয়ন সিঙ্গাপুর ডলারেরও বেশি।”

    আরও পড়ুন: ‘তৃণমূল বিধায়ক দিতেন কুপ্রস্তাব’, মহিলা পুরকর্মীর বিস্ফোরক অভিযোগ

    বর্তমানে ভারতে ৩০তম বার্ষিকী উদযাপন করছে সিএলআই। এ দেশে সংস্থাটি যাত্রা শুরু করেছিল ৩০ বছর আগে অ্যাসেন্ডারের মাধ্যমে। এ দেশে তারা আইটি পার্ক, ইন্টার ন্যাশনাল টেক পার্ক গড়ে। ২০১৫ সালে অ্যাসেন্ডাস সিঙ্গব্রিজের সঙ্গে জুড়ে গিয়ে তৈরি হয় অ্যাসেন্ডাস সিঙ্গব্রিজ। ২০১৯ সালে ক্যাপিটাল্যান্ডের সঙ্গে মিশে যায় অ্যাসেন্ডাস সিঙ্গব্রিজ। ক্যাপিটাল্যান্ডের পুনর্গঠনের পর সিএলআই তালিকাভুক্ত হয় ২০২১ সালে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kolkata metro: ৫ সেপ্টেম্বর থেকে সকাল বেলায় বাড়ছে মেট্রোর সংখ্যা

    Kolkata metro: ৫ সেপ্টেম্বর থেকে সকাল বেলায় বাড়ছে মেট্রোর সংখ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতাবাসীর জন্য ফের সুখবর। সকালে বৃদ্ধি (Increasing) পাচ্ছে মেট্রো (Kolkata metro)। এ খবর জানালো কলকাতা মেট্রো। আগামিকাল ৫ সেপ্টেম্বর থেকেই এই পরিবর্তন দেখা যাবে। ট্রেন বাড়ছে ব্লু লাইনে। মহানায়ক উত্তমকুমার মেট্রো স্টেশন থেকে দক্ষিণেশ্বর মেট্রো স্টেশন পর্যন্ত। সোম থেকে শুক্রবার পর্যন্ত মোট ট্রেন চলবে ২৯০টি। কম সময়ে শহর কলকাতার একপ্রান্ত থেকে আর এক প্রান্তে পৌঁছে যেতে এই মেট্রো পরিষেবা সাধারণ মানুষের প্রথম পছন্দ। তাই মেট্রোয় অতিরিক্ত ভিড় কমবে বলে মনে করছেন যাত্রীদের একাংশ।

    কোন সময় মেট্রো চলবে (Kolkata metro)?

    এতো দিন পর্যন্ত এই লাইনে মোট মেট্রো চলত ২৮৮টি। এবার এই ট্রেন সংখ্যা বৃদ্ধি (Increasing) পাওয়ায় যাত্রীদের পরিষেবা আরও সুগম হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এই বাড়তি ট্রেনের মধ্যে একটি চলবে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে। এটি ছাড়বে মহানায়ক উত্তম কুমার থেকে আর যাবে দক্ষিণেশ্বর পর্যন্ত। পাশাপাশি অপর ট্রেনটি চলবে সকাল ৭ টা ৫৪ মিনিটে থেকে। এই মেট্রোটি (Kolkata metro) ছাড়বে দক্ষিণেশ্বর থেকে, যাবে কবি সুভাষ স্টেশন পর্যন্ত। তবে দুই মেট্রোর নতুন সংযোজন হলেও বাকি সময়সূচির তেমন বদল ঘটবে না। এই শাখায় প্রথম মেট্রো ছাড়ছে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে। এটি চলবে দমদম থেকে, যাবে কবি সুভাষ পর্যন্ত। একই সময়ে কবি সুভাষ থেকে দক্ষিণেশ্বর পর্যন্ত আসছে অন্য একটি মেট্রো। আবার রাত ৯টা ২৮ মিনিটে শেষ মেট্রো ছাড়বে দক্ষিণেশ্বর স্টেশন থেকে, গন্তব্য কবি সুভাষ স্টেশন। একই ভাবে রাত ৯টা বেজে ৩০ মিনিটে কবি সুভাষ ছাড়বে মেট্রো, যাবে দক্ষিণেশ্বর পর্যন্ত।

    আরও পড়ুনঃ নারী-শিশু সুরক্ষায় মমতার বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ রিজিজুর, সরব শুভেন্দুও

    ছুটির দিনেও চলবে হাওড়া ময়দান-এসপ্ল্যানেড মেট্রো

    দৈনন্দিন জীবনে মানুষ ট্রেন এবং মেট্রো (Kolkata metro) ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে থাকেন কালকাতাবাসী। নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার এবং যাত্রাপথকে আরও সুরক্ষিত করতে কলকাতা মেট্রো নিরন্তর কাজ করে চলেছে। কলকাতা মেট্রোর মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র কয়েকদিন আগেই বলেছিলেন, “মেট্রোর সাধারণ টাইমে কোনও বদল আসছে না। আগামী ৫ তারিখ থেকে বদল আসছে গঙ্গার নিচের মেট্রো পরিষেবাতেও। এখন থেকে ছুটির দিন রবিবারও পাওয়া যাবে হাওড়া ময়দান-এসপ্ল্যানেড মেট্রো পরিষেবা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 123: “যার তীব্র বৈরাগ্য, তার প্রাণ ভগবানের জন্য ব্যাকুল; মার প্রাণ যেমন পেটের ছেলের জন্য ব্যাকুল”

    Ramakrishna 123: “যার তীব্র বৈরাগ্য, তার প্রাণ ভগবানের জন্য ব্যাকুল; মার প্রাণ যেমন পেটের ছেলের জন্য ব্যাকুল”

    শ্রীযুক্ত বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী ও অন্যান্য ভক্তের প্রতি ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের উপদেশ

     তৃতীয় পরিচ্ছেদ

    অসংশয়ং মহাবাহো মনো দুর্নিগ্রহং চলম্‌ ৷
    অভ্যাসেন তু কৌন্তেয় বৈরাগ্যেণ চ গৃহ্যতে ॥
             (গীতা—৬।৩৫)

    তীব্র বৈরাগ্য ও বদ্ধজীব

    বিজয়—বদ্ধজীবের মনের কি অবস্থা হলে মুক্তি হতে পারে?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—ঈশ্বরের কৃপায় তীব্র বৈরাগ্য হলে, এই কামিনী-কাঞ্চনে আসক্তি থেকে নিস্তার হতে পারে। তীব্র বৈরাগ্য কাকে বলে? হচ্ছে হবে, ঈশ্বরের নাম করা যাক—এ-সব মন্দ বৈরাগ্য। যার তীব্র বৈরাগ্য, তার প্রাণ ভগবানের জন্য ব্যাকুল; মার প্রাণ যেমন পেটের ছেলের জন্য ব্যাকুল। যার তীব্র বৈরাগ্য, সে ভগবান ভিন্ন আর কিছু চায় (Kathamrita) না। সংসারকে পাতকুয়া দেখে: তার মনে হয়, বুঝি ডুবে গেলুম। আত্মীয়দের কাল সাপ দেখে, তাদের কাছ থেকে পালাতে ইচ্ছা হয়; আর পালায়ও। বাড়ির বন্দোবস্ত করি, তারপর ঈশ্বরচিন্তা (Ramakrishna) করব—এ-কথা ভাবেই না। ভিতরে খুব রোখ।

    “তীব্র বৈরাগ্য কাকে বলে (Kathamrita), একটি গল্প শোন। এক দেশে অনাবৃষ্টি হয়েছে। চাষীরা সব খানা কেটে দূর থেকে জল আনছে। একজন চাষার খুব রোখ আছে; সে একদিন প্রতিজ্ঞা করলে যতক্ষণ না জল আসে, খানার সঙ্গে আর নদীর সঙ্গে এক হয়, ততক্ষণ খানা খুঁড়ে যাবে। এদিকে স্নান করবার বেলা হল। গৃহিণী মেয়ের হাতে তেল পাঠিয়ে (Kathamrita) দিল। মেয়ে বললে, বাবা! বেলা হয়েছে, তেল মেখে নেয়ে ফেল। সে বললে, ‘তুই যা আমার এখন কাজ আছে।

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

    আরও পড়ুনঃ “বদ্ধজীব হয়তো বুঝেছে যে, সংসারে কিছুই সার নাই; আমড়ার কেবল আঁটি আর চামড়া”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Protest: আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ, রাজ্যের দেওয়া পুরস্কার ফেরাচ্ছেন চন্দন-সুদীপ্তা-বিপ্লব

    RG Kar Protest: আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ, রাজ্যের দেওয়া পুরস্কার ফেরাচ্ছেন চন্দন-সুদীপ্তা-বিপ্লব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে (RG Kar Protest) আরও গাড্ডায় রাজ্য সরকার। এবার সরকারের দেওয়া পুরস্কার ফেরাতে শুরু করলেন বিভিন্ন ক্ষেত্রের কৃতীরা। এই তালিকায় রয়েছেন নাট্যকার চন্দন সেন, অভিনেত্রী সুদীপ্তা চক্রবর্তী এবং অভিনেতা তথা নাট্য পরিচালক বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্য সরকার তাঁদের যেসব পুরস্কার দিয়েছেন, সেগুলো যে তাঁরা ফেরাতে চান, তা ইতিমধ্যেই মেল করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিয়েছেন চন্দন-সুদীপ্তা-বিপ্লব।

    পুরস্কার ফেরাচ্ছেন চন্দন (RG Kar Protest)

    প্রবীণ নাট্যকার চন্দন সেনের কথাই ধরা যাক। ২০১৭ সালে তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার তাঁকে দীনবন্ধু মিত্র পুরস্কারে (Dinbandhu Mitra Honour) ভূষিত করে। নাট্যক্ষেত্রে অবদানের জন্য নাট্যকার দীনবন্ধু মিত্রের নামে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। নাট্য ক্ষেত্রে এটি রাজ্য সরকারের দেওয়া সর্বোচ্চ সম্মান। নাট্যকার জানান, রাজ্যে বর্তমানে যে পরিস্থিতি চলছে, সেই আবহে শাসক দলের বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক যে কটাক্ষ করেছেন, তাতে তিনি ব্যথিত। নাটকের সূত্রেই কাঞ্চনের সঙ্গে পরিচিত তিনি। এরই প্রতিবাদে ও অসম্মান বোধ করায় রাজ্য সরকারের দেওয়া এই পুরস্কার ফিরিয়ে দিচ্ছেন তিনি। সঙ্গে ফেরাচ্ছেন রাজ্য সরকারের দেওয়া নগদ ২৫ হাজার টাকাও।

    আরও পড়ুন: “শাহজাহানকে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে তো?”, মমতাকে মোক্ষম প্রশ্ন শিবরাজের

    মেল করে জানালেন সিদ্ধান্ত

    পুরস্কার এবং সরকারের দেওয়া টাকা যে তিনি ফেরাবেন, চন্দন তা রাজ্য সরকারের তথ্য সংস্কৃতি দফতরকে মেল করে জানিয়েও দিয়েছেন। বিশিষ্টজনেদের একটা বড় অংশের মতে, কাঞ্চনের মন্তব্যের পর সরকার কিংবা তৃণমূলের তরফে এ ব্যাপারে কোনও প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করা হয়নি, কাঞ্চনকেও কিছু বলা হয়নি। তাই কাঞ্চনের কথা শাসক দলের কথা ধরে নিয়েই নাট্যকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। চন্দন জানান, আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের কষ্টার্জিত বেতন (RG Kar Protest) নিয়ে প্রশ্ন তুলে কাঞ্চন যে কটাক্ষ করেছেন, তার প্রতিবাদেও এই পুরস্কার প্রত্যাখ্যান বলে জানিয়েছেন চন্দন। আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে পথে নেমেছে কলাকুশলীদের একাংশও। বিরোধীদের দাবি, শাসক দলের ছত্রছায়ায় যাঁরা রয়েছেন কিংবা তৃণমূলের দয়ায় যাঁরা ‘করেকম্মে’ খাচ্ছেন, তাঁরা অবশ্য পথে নামেননি। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, যাঁদের মেরুদণ্ড ঋজু, তাঁরাই ফেরাচ্ছেন শাসক দলের পুরস্কার কিংবা আর্থিক অনুদান অথবা দুটোই।

    পুরস্কার ফেরাচ্ছেন বিপ্লবও

    পুরস্কার এবং পুরস্কার বাবদ পাওয়া অর্থমূল্য ফেরাচ্ছেন নাট্য পরিচালক বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায়ও। চলতি বছরই সেরা নির্দেশক হিসেবে পশ্চিমবঙ্গ নাট্য অ্যাকাডেমি পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছিল তাঁকে। কাঞ্চন-কাঁটায় বিদ্ধ তিনিও। সেই কারণেই পুরস্কার এবং পুরস্কার বাবদ সরকারের দেওয়া ৩০ হাজার টাকা ফেরাচ্ছেন বিপ্লব। পুরস্কার ফেরতের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এই পুরস্কারের বিনিময়ে প্রশ্নহীন আনুগত্য চেয়েছিল সরকার। আনুগত্যের চাহিদা ঘৃণাভরে প্রত্যাখান করছি।” তিনি জানান, আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে, তিনিও তার শরিক। তাছাড়া অভিনেতা-বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিকের মন্তব্যও আহত করেছে তাঁকে। সব মিলিয়েই পুরস্কার এবং পুরস্কার বাবদ অর্থমূল্য ফেরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিপ্লবও। তিনি জানান, শীঘ্রই তিনি এ ব্যাপারে মেল করবেন নাট্য অ্যাকাডেমির সচিবকে।

    পুরস্কার ফেরানোর তালিকায় রয়েছেন সুদীপ্তাও

    পুরস্কার ফেরাচ্ছেন (RG Kar Protest) সুদীপ্তা চক্রবর্তীও। তৃণমূল নেতা কাঞ্চনের বিতর্কিত মন্তব্যের পর রাজ্য সরকারের দেওয়া পুরস্কার ফেরত (Dinbandhu Mitra Honour) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবারই মেল করে রাজ্য সরকারকে এ কথা জানিয়ে দিয়েছেন অভিনেত্রী। বিশেষ চলচ্চিত্র সম্মানে ভূষিত করা হয়েছিল তাঁকে। সেই সম্মানই ফেরাচ্ছেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় চিঠির বৃত্তান্ত তুলে ধরেন সুদীপ্তা। ক্যাপশনে লেখেন, “আপোশ করিনি। আপোশ করবও না। ভেবেছিলাম, সরকারি পুরস্কার আমার যোগ্যতার জন্য দেওয়া হয়েছিল। পরশু রাতে মাননীয় বিধায়ক যখন দাবি করলেন রাস্তায় নামলে পুরস্কার ফেরত দেওয়ার, সিদ্ধান্ত তখনই নিয়েছিলাম। ইমেল ঠিকানা পেয়ে চিঠিটা পাঠাতে একটু দেরি হল।” সুদীপ্তা জানান, ন্যায় বিচার চেয়ে তিনি লড়ছেন, লড়বেন। ২০১৩ সালের ২৪ জুলাই স্পেশাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড সম্মানে ভূষিত করা হয় সুদীপ্তাকে। ২০০০ সালে তিনি পেয়েছিলেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।

    কী লিখেছেন অভিনেত্রী

    চিঠিতে সুদীপ্তা লিখেছেন, “বর্তমান পরিস্থিতিতে সম্মানীয় কাঞ্চন মল্লিক পয়লা সেপ্টেম্বর যে মন্তব্য করেছেন, তার জন্যই আমি এই পুরস্কার ফিরিয়ে দিতে চাইছি। আমি আমার সার্টিফিকেটও ফেরত দিতে চাইছি। নগদ ২৫ হাজার টাকাও আমায় দেওয়া হয়েছিল। সেটাও কীভাবে ফেরত দেব বা কোন বিভাগে ফেরত দিতে পারব, সেটা জানালে ভালো হয়।”

    প্রসঙ্গত, আরজি করকাণ্ডে তোলপাড় রাজ্য। এই আবহে কষ্টার্জিত বেতন নিয়ে আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের তীব্র কটাক্ষ করেছিলেন কাঞ্চন। আরজি করে নির্যাতিতার পরিবারকে সুবিচার দেওয়ার দাবিতে অভিনয় জগতের যাঁরা আন্দোলন করছিলেন, তাঁদের একহাত নিয়েছিলেন কাঞ্চন। উত্তরপাড়ার বিধায়ক বলেছিলেন, “আচ্ছা ধরুন, যাঁরা বলছেন, এই আমাদের সহকর্মী এই চারিদিক থেকে, তাঁরা যাঁরা সরকারি পুরস্কার বা ইত্যাদি নিয়েছিলেন, তাঁরা ফেরত দেবেন (Dinbandhu Mitra Honour), বলুন ফেরত দিয়ে দিচ্ছি (RG Kar Protest)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Rape-Murder: আরজি কর কাণ্ডে বিচারের দাবিতে আমেরিকা-সহ ৯ দেশে মানব বন্ধনের ডাক

    RG Kar Rape-Murder: আরজি কর কাণ্ডে বিচারের দাবিতে আমেরিকা-সহ ৯ দেশে মানব বন্ধনের ডাক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Rape-Murder) ন্যায় বিচারের দাবিতে (Demand Justice) উত্তাল রাজ্য। মঙ্গলবার রাজ্য বিধানসভায় বিল এনেছে মমতার সরকার। রাজ্যের সঙ্গে সাড়া দেশজুড়ে চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, শিক্ষক, অধ্যাপক, সাধারণ পড়ুয়া সহ একাধিক ক্ষেত্রের সামজিক মানুষেরা পথে নেমে আন্দোলন করছেন। এবার দেশের বাইরে বিদেশের মাটিও গর্জে উঠবে আরজি কর ধর্ষণ-খুনের প্রতিবাদে-আন্দোলনে। আগামী ৮ সেপ্টেম্বর আমেরিকা, ব্রিটেন-সহ ৯ দেশে মানববন্ধন কর্মসূচির কথা ঘোষণা করা হয়েছে।

    কোথায় কোথায় হবে বিক্ষোভ (RG Kar Rape-Murder)?

    জানা গিয়েছে, আমেরিকার ৩৪টি জায়গায় তরুণী ডাক্তার খুনের (RG Kar Rape-Murder) প্রতিবাদে মানুষ জমায়েত করবেন। এই জায়গাগুলির মধ্যে রয়েছে, বোস্টন, শিকাগো, নিউ ইয়র্ক সিটি, আটলান্টা। অপর দিকে ব্রিটেনের ১৪টি জায়গায় জামায়েত হবেন সাধারণ মানুষ। এই স্থানগুলির মধ্যে হল, লিভারপুল, ম্যাঞ্চেস্টার, লন্ডন। এই দুই দেশ ছাড়াও আয়ারল্যান্ড, কানাডা, জার্মানি, সুইৎজারল্যান্ড, জাপান, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের রাজপথে মানুষ নামবেন। প্রত্যেক জায়গায় প্রতিবাদ কর্মসূচি হবে মানব বন্ধনের মাধ্যমে। স্থানীয় সময় হবে বিকেল ৫টায়। রাজ্যে চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে খুনের প্রতিবাদে (Demand Justice) প্রতিদিন কলকাতার রাজপথে চলছে বিক্ষোভ, আন্দোলন, ধর্না, অবস্থান-বিক্ষোভের মতো ঘটনা। পুলিশ এবং তৃণমূলের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করছেন সাধারণ মানুষ। মঙ্গলবার উল্টোডাঙা থেকে ইএম বাইপাসের বিভিন্ন স্থানে স্বাস্থ্যকর্মীদের মানববন্ধন করতে দেখা গিয়েছে। সকলেই বলছেন বিচার চাই।

    আরও পড়ুনঃ ‘‘ভাইরাস বিরূপাক্ষকে ঢুকতে দেব না’’, ডায়মন্ড হারবারে বিক্ষোভ জুনিয়র চিকিৎসকদের

    ৫ সেপ্টেম্বর শুনানি সুপ্রিম কোর্ট

    গত ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Rape-Murder) উদ্ধার হয়েছিল চিকিৎসক তরুণীর দেহ। প্রথম থেকেই মামলায় তদন্তের বিষয়ে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। হাইকোর্টের রায়ে পুলিশের কাছ থেকে তদন্ত গিয়েছে সিবিআই-এর হাতে। এদিকে লালবাজার অভিযানের পর, বুধবার জুনিয়র ডাক্তাররা রাত ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত ঘরে আলো বন্ধ করে প্রদীপ জ্বালানোর কথা বলে, প্রতীকী প্রতিবাদের ডাক দিয়েছেন। পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টের নজরেও রয়েছে মামলার তদন্তের বিষয়। আগামী ৫ সেপ্টেম্বর রয়েছে মামলার পরবর্তী শুনানি। সেই দিকে নজর রয়েছে গোটা দেশের মানুষের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share