Tag: news in bengali

news in bengali

  • Ramakrishna 122: “বদ্ধজীব হয়তো বুঝেছে যে, সংসারে কিছুই সার নাই; আমড়ার কেবল আঁটি আর চামড়া”

    Ramakrishna 122: “বদ্ধজীব হয়তো বুঝেছে যে, সংসারে কিছুই সার নাই; আমড়ার কেবল আঁটি আর চামড়া”

    শ্রীযুক্ত বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী ও অন্যান্য ভক্তের প্রতি ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের উপদেশ

    দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ
    অনিত্যমসুখং লোকমিমং প্রাপ্য ভজস্ব মাম্‌।
       (গীতা—৯।৩৩)

    জীব চার থাক—বদ্ধজীবের লক্ষণ কামিনী-কাঞ্চন (Ramakrishna)

    উট কাঁটা ঘাস বড় ভালবাসে। কিন্তু যত খায় মুখ দিয়ে রক্ত দরদর করে পড়ে; তবুও সেই কাঁটা ঘাসই খাবে, ছাড়বে না। সংসারী লোক এত শোক-তাপ পায়, তবু কিছুদিনের পর যেমন তেমনি। স্ত্রী মরে গেল, কি অসতী হল, তবু আবার বিয়ে করবে। ছেলে মরে গেল কত শোক পেলে, কিছুদিন পরেই সব ভুলে (Kathamrita) গেল। সেই ছেলের মা, যে শোকে অধীর হয়েছিল, আবার কিছুদিন পরে চুল বাঁধল, গয়না পরল! এরকম লোক মেয়ের বিয়েতে সর্বস্বান্ত হয়, আবার বছরে বছরে তাদের মেয়ে ছেলেও হয়! মোকদ্দমা করে সর্বস্বান্ত হয়, আবার মোকদ্দমা করে! যা ছেলে হয়েছে তাদেরই খাওয়াতে পারে না, পরাতে পারে না, ভাল ঘরে রাখতে পারে না, আবার বছরে বছরে ছেলে হয়!

    আবার কখনও কখনও যেন সাপে ছুঁচো গেলা হয়। গিলতেও পারে না, আবার উগরাতেও পারে না। বদ্ধজীব হয়তো বুঝেছে যে, সংসারে কিছুই সার নাই; আমড়ার কেবল আঁটি আর চামড়া। তবু ছাড়তে পারে না। তবুও ঈশ্বরের (Ramakrishna) দিকে মন দিতে পারে না!

    কেশব সেনের একজন আত্মীয় পঞ্চাশ বছর বয়স, দেখি, তাস খেলছে। যেন ঈশ্বরের (Ramakrishna) নাম করবার সময় হয় নাই!

    বদ্ধজীবের আর-একটি লক্ষণ (Kathamrita): তাকে যদি সংসার থেকে সরিয়ে ভাল জায়গায় রাখা যায়, তাহলে হেদিয়ে হেদিয়ে মারা যাবে। বিষ্ঠার পোকা বিষ্ঠাতেই বেশ আনন্দ। ওইতেই বেশ হৃষ্টপুষ্ট হয়। যদি সেই পোকাকে ভাতের হাঁড়িতে রাখ, মরে যাবে।” (সকলে স্তব্ধ)

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

    আরও পড়ুনঃ “বদ্ধজীবের—সংসারী জীবের—কোন মতে হুঁশ আর হয় না, এত দুঃখ, তবুও চৈতন্য হয় না”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High court: চার ছাত্রের গ্রেফতারি ‘বেআইনি’, পুলিশকে ‘বিধি মানার’ নির্দেশ বিচারপতির

    Calcutta High court: চার ছাত্রের গ্রেফতারি ‘বেআইনি’, পুলিশকে ‘বিধি মানার’ নির্দেশ বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসক তরুণীকে নির্মম ভাবে হত্যার প্রতিবাদে, ২৬ অগাস্ট পশ্চিমবঙ্গের ছাত্র সমাজ নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছিল। দাবি ছিল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ। এই অভিযানের আগের রাতে হাওড়া থেকে চার ছাত্রকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। এই নিয়ে মামলা গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High court)। মঙ্গলবার বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ পুলিশের (West Bengal Police) এই আচরণে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেন। 

    ছাত্রপক্ষ এবং রাজ্যপক্ষ আইনজীবীদের বক্তব্য (Calcutta High court)

    নবান্ন অভিযানের ঠিক আগেই হাওড়া থেকে যে চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তাঁদের নাম হল-শুভজিৎ ঘোষ, পুলকেশ পণ্ডিত, গৌতম সেনাপতি এবং প্রীতম সরকার। ওই চার ছাত্রের নিখোঁজ হওয়া নিয়ে সমাজমাধ্যমে রীতিমতো আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। যদিও তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয় পরের দিনই। কিন্তু, এই ভাবে গ্রেফতারি ঘটনায় পুলিশের (West Bengal Police) তীব্র নিন্দা এবং রাজ্য প্রশাসনকে চরম ভর্ৎসনা করেছে হাইকোর্ট (Calcutta High court)। এই বিষয়ে যদিও রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার আদালতে রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়। রাজ্য পুলিশের (West Bengal Police) দাবি, “গোপন খবর ছিল নবান্ন অভিযানে বড় রকমের গোলমাল হতে পারে। আর তার ভিত্তিতেই আগাম গ্রেফতার করা হয়েছিল।” পাল্টা ছাত্রপক্ষের আইনজীবী বলেন, “নিয়ম মেনে পুলিশ গ্রেফতার করেনি, পরে তাঁদের বেলুড় থানা থেকে ছেড়েও দেওয়া হয়েছিল।”

    আরও পড়ুনঃ ‘‘এমএলএ বলে যা খুশি করবেন’’! ট্রেনের যাত্রীদের ক্ষোভের মুখে তৃণমূল বিধায়ক

    বিচারপতির তীব্র ক্ষোভ!

    বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ (Calcutta High court) বলেন, “কোন সূত্র মারফত পুলিশ ছাত্রদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পেল? কী অভিযোগ ছিল? তাঁদের বিরুদ্ধে অতীতে কোনও অপরাধের ঘটনা যদি ঘটিয়ে থাকেন, সেই তথ্য কোথায়? আর যদি মারাত্মক অভিযোগ পেয়ে থাকে, তাহলে ছাড়লই বা কেন? কোনও ভাবেই এই কাজ করা যায় না। বিধি মেনে কাজ করতে হবে পুলিশকে। আইন রক্ষার দায়িত্ব পুলিশের (West Bengal Police) উপর ন্যস্ত করা আছে, কিন্তু তার মানে এই নয় যে তারা বেআইনি কাজ করতে পারে। আগামী সাতদিনের মধ্যে উভয় পক্ষকেই হলফনামা ও তার পাল্টা বক্তব্য জানাতে হবে।” পরবর্তী শুনানির দিন হল ৯ সেপ্টেম্বর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Central Government: বরাদ্দ ১৪ হাজার কোটি! কৃষক কল্যাণে ৭ বড় প্রকল্প মোদি সরকারের

    Central Government: বরাদ্দ ১৪ হাজার কোটি! কৃষক কল্যাণে ৭ বড় প্রকল্প মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃষি ক্ষেত্রকে (Agriculture Sector) শক্তিশালী করতে বড় উদ্যোগ নিল মোদি সরকার। মোদি সরকারের (Central Government) মন্ত্রিসভায় একাধিক পদক্ষেপ করা হয় কৃষি ক্ষেত্রকে শক্তিশালী করতে এবং একাধিক প্রকল্পে মোট ১৪ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয় কৃষকদের সার্বিক উন্নতিতে। মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তে সাতটি বড় প্রকল্পের বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।

    ডিজিটাল এগ্রিকালচারের মাধ্যমে আধুনিক হবে কৃষি (Central Government)

    মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে লক্ষ্য রাখা হয়েছে— ডিজিটাল এগ্রিকালচার, খাদ্য নিরাপত্তা, কৃষি শিক্ষা এবং দীর্ঘমেয়াদী কৃষিফলনের ওপরে। ডিজিটাল এগ্রিকালচার মিশনের যে কর্মসূচি গ্রহণ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার এখানেই বরাদ্দ করা হয়েছে ২,৮১৭ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের আওতায় কৃষি ক্ষেত্রকে আধুনিকীকরণ করা হবে এবং কৃষি ব্যবস্থা ভরপুর প্রযুক্তির ব্যবহার করা হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। ডিজিটাল এগ্রিকালচার (Agriculture Sector) মিশনের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়বে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    কৃষি শিক্ষা ও গবেষণায় জোর

    অন্যদিকে, খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকার (Central Government) বরাদ্দ করেছে ৩,৯৭৯ কোটি টাকা। এই উদ্যোগের মাধ্যমে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় জোর দেওয়া হবে। কৃষি বিজ্ঞানের ওপর বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণাও করা যাবে এই প্রকল্পের আওতায়। কৃষি শিক্ষার ক্ষেত্রে মোদি সরকার বরাদ্দ করেছে ২,২৯১ কোটি টাকা। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে কৃষি শিক্ষার বিষয়গুলির ওপর গবেষণা করার সুযোগ থাকছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে কৃষি শিক্ষায় জোর দিতে চাইছে মোদি সরকার।

    দীর্ঘমেয়াদি কৃষি ফলনে গুরুত্ব

    দীর্ঘমেয়াদি কৃষি ফলনের ওপরেও জোর দিয়েছে মোদি সরকার এবং এই ক্ষেত্রে ১,৭০২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের খাদ্য উৎপাদনকে বাড়াতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার। অন্যদিকে সবজি, ফল এসবের বাগান, চাষ ইত্যাদির উন্নয়নে জোর দিয়েছে মোদি সরকার এবং এই ক্ষেত্রে বরাদ্দ করা হয়েছে ৮৬০ কোটি টাকা। দেশের কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রগুলির উন্নয়নে মোদি সরকার বরাদ্দ করেছে ১,২০২ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত, এই কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের কৃষি ব্যবস্থাতে প্রযুক্তির ভরপুর ব্যবহার করা হবে। প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনায় ১,১১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে মোদি সরকার (Central Government)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: লক্ষ্য ১০ কোটি, দেশ জুড়ে বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সূচনা নরেন্দ্র মোদির

    Narendra Modi: লক্ষ্য ১০ কোটি, দেশ জুড়ে বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সূচনা নরেন্দ্র মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ জুড়ে বিজেপির (BJP) সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সূচনা করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডা এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ঘোষণা করে বলেন, “এই সদস্য অভিযানের লক্ষ্য মাত্রা হবে ১০ কোটি।” উল্লেখ্য, হরিয়ানা এবং জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশিত হয়েছে। এই সেপ্টেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হবে। ঠিক এই আবহের মধ্যেই শুরু হল সদস্য গ্রহণ অভিযান। ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, লোকসভার পর এই অভিযানে সংগঠন শক্তিশালী হবে এবং আগামী নির্বাচনে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।   

    দলকে আরও শক্তিশালী করতে সদস্য গ্রহণ (BJP)

    প্রায় তিন বছর পর দিল্লিতে ফের সদস্য গ্রহণ পর্ব শুরু করলেন মোদি (Narendra Modi)। এদিন বিজেপি সদর দফতর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মসূচির সূচনা হয়। দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার থেকে নিজের সদস্যপদ পুনর্নবীকরণ করেছেন নরেন্দ্র মোদি। এদিনের এই কর্মকাণ্ডে ছিলেন দলের দুই প্রাক্তন সভাপতি অমিত শাহ এবং রাজনাথ সিং। বিশেষজ্ঞদের মতে, সম্প্রতি লোকসভার পর দলের (BJP) সাংগঠনিক শক্তিকে আরও বৃদ্ধি করতে এই অভিযান নেওয়া হয়েছে। তবে এই অভিযান অনলাইনের মাধ্যমে যেমন হবে, তেমনি প্রত্যেক শহর ও গ্রামে গ্রামে বিজেপি কর্মীদের কাছে পৌঁছে গিয়ে কর্মসূচিকে বাস্তবায়নের জন্য আহ্বান করা হবে। একই ভাবে দেশের তরুণ-যুব সম্প্রদায়কে যুক্ত করার জন্য বিশেষ ভাবে আবেদন করা হয়েছে। দলের ইতিহাসকে তুলে ধরে অমিত শাহ বলেন, “১৯৮০ থেকে বিজেপি দেশ জুড়ে কাজ করে চলেছে। দলের সদস্যপদ গ্রহণ এবং প্রচারকে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণে প্রধানমন্ত্রী মোদির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। দলের সাংগঠনিক কাঠামো উল্লেখযোগ্যভাবে আরও শক্তিশালী হয়েছে।”

    নতুন সভাপতি নির্বাচন করা হবে সদস্য গ্রহণের পর

    দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও প্রধানমন্ত্রী মোদির বিশ্বাসযোগ্যতা এবং প্রচারাভিযানে প্রতিশ্রুতি পূরণের জন্য ব্যাপক প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, “রাজনৈতিক দল হিসেবে বিজেপির মনোযোগ নিছক সরকার গঠন নয়। দেশ-রাষ্ট্রকে বিকশিত করতে সমাজকে গড়া একান্ত প্রয়োজন। উন্নত ভারত, বিকশিত ভারত হল আমাদের প্রধান লক্ষ্য। আগামী দিনে আমরা সেই কাজে বদ্ধ পরিকর।” জম্মু-কাশ্মীর ও হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছে তিন সপ্তাহ আগেই। এই বছরেই মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। মোদি (Narendra Modi), অমিত শাহ এবং নাড্ডা আশা করে বলেছেন, এবার দেশ জুড়ে ১০ কোটির বেশি সদস্য সংগ্রহ করতে হবে। উল্লেখ্য গত জুন মাসে সর্বভারতীয় সভাপতি হিসেবে মেয়াদ শেষ হয়েছে জেপি নাড্ডার। বিজেপির সংবিধান অনুযায়ী, প্রত্যেক রাজ্যে দলের সাংগঠনিক নির্বাচন করতে হবে। এরপর সংবিধান অনুযায়ী, নতুন সভাপতি নির্বাচন করা হবে। তবে সবটাই সদস্য (BJP) গ্রহণের পর সেই প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ সেনাবাহিনীর ১০টি ক্যান্টনমেন্টকে স্থানীয় সংস্থার হাতে দিচ্ছে কেন্দ্র

    কীভাবে সদস্য পদ গ্রহণ করবেন?

    নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে সদস্য পদ (BJP) গ্রহণ করতে পারেন—

    ১>যোগ্যতা: যে কেউ বিজেপির সদস্য হতে পারেন।

    ২>মিসড কলের মাধ্যমে যোগ দিন: শুধু ৮৮০০০০২০২৪ নম্বরে একটি মিসড কল দিন। এভাবেই প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi), রাজনাথ সিং এবং অমিত শাহের মতো নেতারা যোগ দিয়েছেন।

    ৩>অনলাইন তালিকাভুক্তি: আপনি বিজেপি পোর্টালের মাধ্যমেও যোগ দিতে পারেন। ‘বিজেপিতে যোগ দিন’ বিভাগে যান, আপনার ব্যক্তিগত এবং যোগাযোগের বিবরণ পূরণ করুন এবং আপনার সদস্যতা শংসাপত্র ডাউনলোড করুন।

    ৪>বাড়ি বাড়ি গিয়ে নথিভুক্তি: বিজেপি কর্মীরা সদস্যপদ নিবন্ধনে সহায়তা করার জন্য বাড়ি বাড়ি ঘুরে দেখবেন।

    ৫>কর্মীদের মাধ্যমে সহায়তা: আপনি বিজেপি কর্মীদের সাহায্যেও নাম নথিভুক্ত করতে পারেন।

    ৬>কোনও খরচ নেই: মিসড কলের মাধ্যমে সদস্যপদ বিনামূল্যে নিতে পারেন।

         

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ছাড় নয় পুলিশকেও! ধর্ষণ-বিরোধী বিল সমর্থন করেও ৭ সংশোধনী প্রস্তাব শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ছাড় নয় পুলিশকেও! ধর্ষণ-বিরোধী বিল সমর্থন করেও ৭ সংশোধনী প্রস্তাব শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবারই রাজ্য সরকার বিধানসভায় পাশ করে ধর্ষণবিরোধী ‘অপরাজিতা ওম্যান অ্যান্ড চাইল্ড (ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্রিমিনাল ল’জ আমেন্ডমেন্ট বিল-২০২৪’ (Aparajita Women Child Bill 2024)। রাজ্য সরকারের আনা এই বিলকে সমর্থন করলেও এদিনই সদনের ভিতরে এনিয়ে সব মিলিয়ে ৭টি সংশোধনী ও সংযোজনী প্রস্তাব দেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে তিনি জানান, কোনও পুলিশ অফিসার ধর্ষণের অভিযোগ নিতে অস্বীকার করলে বা দেরি করলে সংশ্লিষ্ট আধিকারিকের বিরুদ্ধে যেন শাস্তির বিধান থাকে। এর পাশাপাশি ধর্ষণের ঘটনায় মেডিকেল টেস্ট, সাক্ষ্য গ্রহণ, বয়ান বদল সহ একাধিক বিষয় নিয়ে প্রস্তাব রাখেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) ৭ প্রস্তাব

    সদনের ভিতরে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) মোট ৭টি প্রস্তাব রাখেন।

    প্রথম, ধর্ষণের ঘটনায় কোনও পুলিশ অফিসার এফআইআর নিতে অস্বীকার করলে বা অযথা দেরি করলে, সংশ্লিষ্ট পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রাখার কথা বলেন বিরোধী দলনেতা ৷

    দ্বিতীয়, বিধিসম্মত মেডিক্যাল পরীক্ষা অথবা ময়নাতদন্তের ক্ষেত্রে বিলম্ব বা অবহেলা করলে, সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য আধিকারিকের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রাখার প্রস্তাব দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী ৷

    তৃতীয়, তথ্যপ্রমাণ লোপাট করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা আধিকারিকের বিরুদ্ধে শাস্তির বিধান (Aparajita Women Child Bill 2024) রাখার কথা বলেছেন তিনি ৷

    চতুর্থ, মামলায় সাক্ষ্যদানের ক্ষেত্রে গুরুতর শারীরিক অসুস্থতা বা হাসপাতালে ভর্তি ব্যাতিরেকে, সাক্ষ্যগ্রহণের দিন কোনওভাবেই বদল করা যাবে না, এটাও প্রস্তাব দেন বিরোধী দলনেতা ৷

    পঞ্চম, তদন্তকারী কোনও পুলিশ আধিকারিক এবং কোনও স্বাস্থ্য পরীক্ষাকারী চিকিৎসক অথবা কোনও স্বাস্থ্য কর্মী সাক্ষ্যদানের সময় যদি বয়ান বদল করে, তাহলে তাঁদেরও শাস্তির বিধান রাখা হোক বিলে, এই প্রস্তাব দিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক ৷

    ষষ্ঠ, সাক্ষ্যদান যখন চলবে, তখন রাজ্য সরকারের পুলিশ যেন সাক্ষীগণকে পূর্ণ নিরাপত্তা দেয়, এমন প্রস্তাবও বিলে অন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা ৷

    সপ্তম, বিচার প্রক্রিয়া তিরিশ দিনের মধ্যে শেষ করে শাস্তি কার্যকর করার প্রস্তাবও দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী ৷

    বিধানসভার ভিতরেও মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি

    বিধানসভার (Suvendu Adhikari) ভিতরেও এদিন রাজপথের আন্দোলনের ঢেউকে পৌঁছে দেয় বিজেপি। সদনের ভিতরেই স্লোগান তোলেন বিজেপি বিধায়করা। এ দিন ভাষণ শেষ করে শুভেন্দু অধিকারী বিধানসভায় দাঁড়িয়ে মন্তব্য করেন, ‘‘রাজ্য সরকারের পুলিশ আরজি করে চিকিৎসক পড়ুয়ার ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় প্রমাণ লোপাট করেছে। সবশেষে, অধিবেশন কক্ষে বিজেপির তরফে স্লোগান তোলা হয়, ‘দফা এক দাবি এক, মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ’।’’

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘বিলকে আইনে রূপান্তর করার দায়িত্ব মুখ্যমন্ত্রীরই’’, বিধানসভায় কৌশলী শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘বিলকে আইনে রূপান্তর করার দায়িত্ব মুখ্যমন্ত্রীরই’’, বিধানসভায় কৌশলী শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার বিধানসভায় পাশ হল অপরাজিতা বিল, ২০২৪ (Aparajita bill 2024)। এদিন বক্তব্য পেশ করতে উঠে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘বিলকে পূর্ণ সমর্থন করা হচ্ছে। ভোটাভুটি চাই না।’’ এদিন সকালে বিল পেশ হওয়ার পর শুরু হয় আলোচনা। বিজেপির পক্ষে বক্তব্য পেশ করেন ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ির বিজেপি বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায়, হুগলির বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শিখা ও অগ্নিমিত্রা- দুই বিধায়কই জানান, ধর্ষণ-বিরোধী এই বিল সমর্থন জানানো হচ্ছে।

    শুভেন্দুর প্রশ্ন (Suvendu Adhikari)

    রাজ্যের বিলে নতুন কী আছে, সেই প্রশ্নও তোলেন শুভেন্দু। তাঁর দাবি, ‘‘ভারতীয় ন্যায় সংহিতায় সব আইন আছে। মৃত্যুদণ্ডের কথাও বলা হয়েছে। তৃণমূল আসলে আন্দোলন বন্ধ করতে এবং মূল ঘটনা থেকে দৃষ্টি ঘোরাতে চাইছে সরকার। বিপুল জনরোষ, বিক্ষোভ থেকে দৃষ্টি ঘোরাতে চাইছে সরকার।’’ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “আমরা চাই এই বিল দ্রুত আইন হিসেবে কার্যকর করা হোক। তবে সেই দায়িত্ব মুখ্যমন্ত্রীকে নিতে হবে। আমরা চাই, যত দ্রুত সম্ভব এই বিল আইনে পরিণত হোক।”

    কাগজের কাটিং দেখালেন শুভেন্দু

    পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলকে কটাক্ষ করে তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “পুলিশ সঙ্গে নিয়ে এসে পদত্যাগের ডিমান্ডটা অন্তত নিয়ে যান পুলিশ কমিশনার।” এদিন একের পর এক কাগজের কাটিং বিধানসভায় তুলে দেখান নন্দীগ্রামের বিধায়ক। সঙ্গে সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “স্পিকার এগুলো ক্রস চেক করবেন। এগুলো সব ফেক নিউজ। এগুলো যদি ভুল হয়, উস্কানিমূলক হয়, তাহলে স্পিকার ডিলিট করে দেবেন।”

    আরও পড়ুন: এক-এক করে খুলছে মুখ, সন্দীপ ঘোষ গ্রেফতার হতেই ‘বিদ্রোহ’ শুরু তৃণমূলে

    বিল নিয়ে বেশ কিছু পরামর্শও দেন শুভেন্দু। এর মধ্যে অন্যতম হল, পুলিশ ধর্ষণের অভিযোগ নিতে অস্বীকার করলে, তাদের বিরুদ্ধেও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া। বিরোধী দলনেতা বলেন, “আমি সাতটা সংশোধনী নিয়েছি। শেষে বলার চেষ্টা করব এ রকম বিল আনার ক্ষেত্রে যে রীতি রয়েছে, তা মানা হয়েছে কিনা, তার দায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের। বিলটা রুলসে পরিণত হচ্ছে, এটা দেখার অপেক্ষায় থাকব।” তবে, শুভেন্দুর আনা সংশোধনীর প্রেক্ষিতে, রাজ্য সরকারের তরফে যে জবাব দেওয়া হয়, তাতে সন্তুষ্ট হননি বিজেপি বিধায়করা। তারপরই ‘আইওয়াশ’ বলে আক্রমণ করা হয়। ‘দফা এক, দাবি এক, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ’ স্লোগন তোলা হতে থাকে।

    প্রসঙ্গত, বিধানসভায় পাশ হওয়ার পর বিলটি রাজ্যপালের সম্মতির জন্য পাঠানো হবে রাজভবনে। সেখান থেকে বিলটি যাবে রাষ্ট্রপতি ভবনে। তার পর বিলটি (Aparajita bill 2024) কবে আইনে পরিণত হবে, তা নির্ধারিত হবে সেখানেই (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: পরিস্থিতি বেগতিক, স্কুল পড়ুয়াদের আন্দোলন ভাঙতে ‘ঘুষ’ দেওয়ার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার মমতার

    RG Kar: পরিস্থিতি বেগতিক, স্কুল পড়ুয়াদের আন্দোলন ভাঙতে ‘ঘুষ’ দেওয়ার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার মমতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর আন্দোলনে (RG Kar) উত্তাল রাজ্য। জেলায় জেলায় স্কুলপড়ুয়াদের মিছিলে ভীত রাজ্য সরকার আন্দোলন বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়ে নির্দেশিকা জারি করতে বাধ্য হয়। কিন্তু তাতে কী? নির্দেশকে থোড়াই কেয়ার! চলতে থাকে আন্দোলন। হাওড়ার তিন স্কুলকে শো-কজও করে রাজ্য। তাতেও আন্দোলন থামেনি। তাই পরিস্থিতি বেগতিক বুঝে পড়ুয়াদের বাগে আনতে সম্প্রতি উচ্চ মাধ্যমিক পড়ুয়াদের শিক্ষক দিবসেই ট্যাব দেওয়ার ঘোষণা করে মমতা সরকার (Nabanna)। নবান্ন (Nabanna) সূত্রে জানানো হয়, আগামী ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস উপলক্ষ্যে কলকাতায় মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে একটি অনুষ্ঠান হবে। সেখানে তিনি কিছু ছাত্রছাত্রীর হাতে প্রতীকী অর্থ তুলে দেবেন। আর ওই দিনই রাজ্য সরকার উচ্চ মাধ্যমিক পড়ুয়াদের অ্যাকাউন্টে ট্যাব বা মোবাইল কেনার অর্থ বাবদ ১০ হাজার টাকা পাঠাবে।

    অ্যালটমেন্ট অর্ডার বাতিল

    কিন্তু পিছু হটতে হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এভাবে যে পড়ুয়াদের আন্দোলন (RG Kar) কেনা যাবে না, তা বুঝে যেতেই অ্যালটমেন্ট অর্ডার বাতিল করল তৃণমূল সরকার। মমতা সরকারের এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে তোপ দেগেছে রাজ্য বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের নেতা তথা বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়ের দাবি, এটা আসলে ছাত্র-ছাত্রীদের ঘুষ দেওয়া হচ্ছিল। সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটতে হল মুখ্যমন্ত্রীকে। কারণ তিনি বুঝে গিয়েছেন, ঘুষ দিয়ে আন্দোলনের (RG Kar) আগুন নেভানো যাবে না।

    কী লিখলেন জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়?

    মঙ্গলবার সকালে বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় সমাজ মাধ্যমের পাতায় বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি লেখেন, ‘‘আবার পিছু হঠলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিলোত্তমার বিচার চেয়ে সারা রাজ্যে স্কুল পডুয়াদের মধ্যে প্রতিবাদের ঢেউ উঠেছে। সরকারি-বেসরকারি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী, প্রাক্তনীরা ভয় ভেঙে মাঠে রয়েছেন। আন্দোলন চালাচ্ছেন। তাঁদের বাঙালি সমাজের কাছে প্রশ্ন, আর কবে চিত্ত স্বাধীন হবে। ভয় পেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতাও। স্কুল পডুয়াদের আন্দোলন ভাঙার জন্য ঘুষ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবসের দিন বেলা ১২টায় ১৩ লক্ষ একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের ১০ হাজার টাকা করে ঘুষ দেওয়ার কথা ছিল। খরচ হত ১৩০০ কোটির বেশি। তার জন্য বাজার থেকে ৩০০০ কোটি টাকা ঋণও নিয়েছে নবান্ন। কিন্তু আন্দোলনের আগুন নেভানো যাবে না, মুখ্যমন্ত্রী তা বুঝে গিয়েছেন। তাই ছাত্র-ছাত্রীদের ঘুষ (RG Kar) দেওয়ার ১৩০০ কোটি টাকার অ্যালটমেন্ট অর্ডার বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।’’

    মুখ্যমন্ত্রীর পরাজয় সময়ের অপেক্ষা (RG Kar)

    আরজি কর আন্দোলনে অনেকটাই কোণঠাসা শাসক। হাইকোর্ট থেকে শীর্ষ আদালত, সর্বত্র মুখ পুড়েছে মমতা সরকারের। পথে নেমেছে নাগরিক সমাজ। এমন পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রীর পরাজয় যে সময়ের অপেক্ষা, তাও নিজের পোস্টে লিখেছেন জগন্নাথ। বিজেপির এই রাজ্য নেতার কথায়, ‘‘পিছু হঠেছে সরকার। কবে ফের এই ঘুষ দেওয়া হবে, তাও কিছু জানানো হয়নি। তরুণের স্বপ্ন আপাতত দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে। হারবেন মুখ্যমন্ত্রী, আপনি হারবেন। আপনাকে আমরা হারাবোই।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Rape Murder: বুধবার ফের ‘রাত দখল’ জুনিয়র ডাক্তারদের, সামিল হবেন নির্যাতিতার বাবা-মা

    RG Kar Rape Murder: বুধবার ফের ‘রাত দখল’ জুনিয়র ডাক্তারদের, সামিল হবেন নির্যাতিতার বাবা-মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Rape Murder) প্রতিবাদে কলকাতা পুলিশের সদর দফতর লালবাজারের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান (RG Kar) শুরু হয়েছে গতকাল সোমবার থেকেই। মঙ্গলবারও চলছে অবস্থান। পুলিশ কমিশনারকে পদত্যাগ না করানো পর্যন্ত তাঁরা উঠবেন না, এমনটাই সংকল্প জুনিয়র ডাক্তারদের। এবার এই প্রতিবাদ আন্দোলনে সশরীরে উপস্থিত থাকার অঙ্গীকার করলেন আরজি কর হাসপাতালের নিহত জুনিয়র চিকিৎসকের বাবা ও মা। ৪ সেপ্টেম্বর রাত দখলের আন্দোলনে (Junior Doctors Raat Dokhol) তাঁরা সামিল হবেন বলে জানা গিয়েছে। নির্যাতিতার মা সোমবারই সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতারি নিয়ে খুশি নই। আরও যারা দোষী রয়েছে তারা যতক্ষণ গ্রেফতার না হবে, বিচারের আশায় আন্দোলন চালিয়ে যাব। শুধু সন্দীপ ঘোষ বা সঞ্জয় নয়, এর পেছনে আরও অনেকে জড়িত রয়েছে। তাদেরও গ্রেফতার করতে হবে।’’

    সোমবারই সামিল হয়েছিলেন অনেক অভিভাবক

    সোমবার ডাক্তারদের লালবাজার ঘেরাও (RG Kar Rape Murder) অভিযানে সামিল হয়েছিলেন অনেক অভিভাবকই। তাঁরা সাফ জানিয়েছেন, যে নারকীয় ও পাশবিক ঘটনা ঘটেছে সরকারি হাসপাতালে তার পর তাঁরা তাঁদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়েও উদ্বিগ্ন। তাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই অভিযানে নেমেছেন তাঁরা। এবার জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে (Junior Doctors Raat Dokhol) তাঁদের সঙ্গেই রাত জাগবেন নির্যাতিতার বাবা-মা।

    বিনীত গোয়েলের পদত্যাগের দাবি যথাযথ বলে জানিয়েছেন নির্যাতিতার বাবা

    সোমবারই জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনকে সমর্থন করে বিনীত গোয়েলের পদত্যাগের দাবি (RG Kar Rape Murder) যথাযথ বলেই জানিয়েছেন নির্যাতিতার বাবা। সোমবার সন্ধ্যায় সোদপুরে বাড়িতে তিনি বলেন, ‘‘কলকাতা পুলিশ কমিশনারের পদত্যাগের দাবি যথাযথ! সৎ সাহস থাকলে উনি জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে দেখা করতে পারতেন। জুনিয়র ডাক্তাররা নিরস্ত্র অবস্থায় আন্দোলন করতে গিয়েছিলেন। তাঁদের সঙ্গে একবার হলেও দেখা করা উচিত ছিল পুলিশ কমিশনারের। কিন্তু, সেটা না করে লোহার ব্যারিকেড দিয়ে জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctors Raat Dokhol) আটকানোর চেষ্টা করলেন! এটা অমানবিক ছাড়া আর কিছুই নয়।’’

    সন্দীপের গ্রেফতারিতে উল্লসিত ডাক্তাররা (RG Kar)

    গতকাল রাতেই আন্দোলনকারীদের কাছে খবর পৌঁছে যায় (RG Kar Rape Murder) সন্দীপ ঘোষ গ্রেফতার হয়েছেন। এই খবরে উল্লসিত হয়ে ওঠেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এই ঘটনাকে তাঁরা নিজেদের নৈতিক জয় হিসেবে আখ্যা দেন। এর পাশাপাশি তাঁরা আরও জানান, সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতারি তাঁদের নৈতিক জয়, তবে পুলিশ কমিশনারকে পদত্যাগ করতে হবে। মঙ্গলবার রাত যত বেড়েছে আন্দোলনকারীদের সমর্থনে সাধারণ মানুষের ভিড় তত বেড়েছে (Junior Doctors Raat Dokhol)। তাঁদের ধর্নাস্থলে একসময় সিনিয়র চিকিৎসরা সামিল হতে থাকেন। মুখে বলতে থাকেন, ডিউটি ছেড়ে এসেছি জুনিয়রদের আন্দোলনকে বুস্ট-আপ করতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ‘‘কমিশনার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত…’’, সোম পেরিয়ে মঙ্গল, ডাক্তারদের ধর্না চলছে লালবাজারে

    RG Kar: ‘‘কমিশনার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত…’’, সোম পেরিয়ে মঙ্গল, ডাক্তারদের ধর্না চলছে লালবাজারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ার পর মঙ্গলবার সকালেও কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের (Vineet Goyal) পদত্যাগের দাবিতে ফিয়ার্স লেনে চলছে (RG Kar) জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান। তাঁদের দাবি এক, বিনীত গোয়েলের পদত্যাগ। আন্দোলনকারীরা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন যে যতক্ষণ না পর্যন্ত তাঁদের এই দাবি পূরণ করা হচ্ছে, তাঁরা এক চুলও নড়বেন না ধর্না থেকে। এই পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার ভোরে সকলকে এড়িয়ে লালবাজার (Lalbazar) ছেড়ে বেরিয়ে যান কলকাতার পুলিশ কমিশনার। অন্যদিকে ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়ের তরফে আন্দোলনকারীদের প্রস্তাব দেওয়া হয় যে লালবাজারে একটি প্রতিনিধি দল পাঠানোর, তবে এই প্রস্তাব খারিজ (RG Kar) করে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। তাঁদের একটাই দাবি, পুলিশ কমিশনারকে পদত্যাগ করতে হবে।

    সন্দীপের গ্রেফতারিতে উল্লসিত ডাক্তাররা (RG Kar)

    গতকাল রাতেই আন্দোলনকারীদের কাছে খবর পৌঁছে যায় (RG Kar) সন্দীপ ঘোষ গ্রেফতার হয়েছেন। এই খবরে উল্লসিত হয়ে ওঠেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এই ঘটনাকে তাঁরা নিজেদের নৈতিক জয় হিসেবে আখ্যা দেন। এর পাশাপাশি তাঁরা আরও জানান, সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতারি তাঁদের নৈতিক জয়, তবে পুলিশ কমিশনারকে (CP kolkata) পদত্যাগ করতে হবে। মঙ্গলবার রাত যত বেড়েছে আন্দোলনকারীদের সমর্থনে সাধারণ মানুষের ভিড় তত বেড়েছে। তাঁদের ধর্নাস্থলে একসময় সিনিয়র চিকিৎসরা সামিল হতে থাকেন। মুখে বলতে থাকেন, ডিউটি ছেড়ে এসেছি জুনিয়রদের আন্দোলনকে বুস্ট-আপ করতে। আগামিকাল বুধবার ৪ সেপ্টেম্বর লালবাজারের (Lalbazar) সামনেই আন্দোলনকারী পড়ুয়ারা রাত দখলের (Raat Dokhol – Claim The Night) ডাক দিয়েছেন। এখানেই হাজির থাকবেন নির্যাতিতার বাবা-মা।

    জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনকে সমর্থন নির্যাতিতার বাবা-মায়ের (RG Kar)

    সোমবারই জুনিয়র ডাক্তারদের লালবাজার (Lalbazar) আন্দোলনকে সমর্থন করে বিনীত গোয়েলের পদত্যাগের দাবি যথাযথ বলেই জানিয়েছেন নির্যাতিতার বাবা। সোমবার সন্ধ্যায় সোদপুরে বাড়িতে তিনি বলেন, ‘‘কলকাতা পুলিশ কমিশনারের পদত্যাগের দাবি যথাযথ! সৎ সাহস থাকলে উনি জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে দেখা করতে পারতেন। জুনিয়র ডাক্তাররা (RG Kar) নিরস্ত্র অবস্থায় আন্দোলন করতে গিয়েছিলেন। তাঁদের সঙ্গে একবার হলেও দেখা করা উচিত ছিল পুলিশ কমিশনারের (Vineet Goyal)। কিন্তু, সেটা না করে লোহার ব্যারিকেড দিয়ে জুনিয়র ডাক্তারদের আটকানোর চেষ্টা করলেন! এটা অমানবিক ছাড়া আর কিছুই নয়।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar: সন্দীপ একা নন, সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার তাঁর নিরাপত্তারক্ষী, ২ ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীও

    RG Kar: সন্দীপ একা নন, সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার তাঁর নিরাপত্তারক্ষী, ২ ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে (RG Kar) সন্দীপ ঘোষ (Sandip Ghosh) ছাড়াও সিবিআইয়ের (CBI) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন আরও তিনজন। ধৃতরা হলেন সুমন হাজরা, বিপ্লব সিং ও আফসার আলি। এর মধ্যে, সুমন হাজরা ও বিপ্লব সিং সন্দীপ-ঘনিষ্ঠ ২ ব্যবসায়ী। তৃতীয়জন আফসার আলি সন্দীপের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষীর কাজ করতেন।

    বাকি ধৃতদের পরিচয় (RG Kar)

    হাওড়া সাঁকরাইল এর বাসিন্দা বিপ্লব সিং সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন। বিপ্লবের সংস্থার নাম ছিল ‘মা তারা ট্রেডার্স’। এই সংস্থা হাসপাতালে চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহ করত। গত সপ্তাহের রবিবার যেদিন সন্দীপের (Sandip Ghosh) বাড়িতে সিবিআই পৌঁছায় সেদিনই বিপ্লব সিংয়ের বাড়িতে হাজির হয় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। জানা গিয়েছে, বিপ্লবের বাবা কলকাতার একটি মেডিক্যাল কলেজের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ছিলেন, সেই সূত্রে আরজি কর (RG Kar) হাসপাতালে টিনের প্লেটের নম্বর লেখা কিংবা বেড নম্বর লেখার টেন্ডার পেতেন বিপ্লব। ওই কাজ করতে করতে চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহের ব্যবসা শুরু করেন বিপ্লব। অন্যদিকে, দুর্নীতি মামলায় (CBI) হাজরা মেডিক্যাল নামের একটি ওষুধের দোকানে তল্লাশি চালায় সিবিআই। ওই দোকানের মালিক সুমন হাজরাকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতার হয়েছেন আফসার আলি নামের নিরাপত্তারক্ষীও। এঁদের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এর পাশাপাশি, এই ধৃত তিনজনকে বেআইনিভাবে হাসপাতালে ক্যাফেটেরিয়া, পার্কিং সহ নানা সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সন্দীপের (Sandip Ghosh) বিরুদ্ধে। আপাতত চার জনই রয়েছে নিজাম প্যালেসে।

    ১৫ দিন সিবিআই জেরার মুখোমুখি সন্দীপ 

    প্রসঙ্গত, গত ১৬ অগাস্ট থেকে টানা ১৫ দিন সিবিআই জেরার মুখোমুখি হতে হয়েছিল সন্দীপ ঘোষকে। তার মাঝে এক রবিবারে সন্দীপের বাড়িতেও পৌঁছে যায় সিবিআইয়ের দল (RG Kar)। গতকাল, সোমবার ফের তাঁকে তলব করা হয় সিজিও কম্পপ্লেক্সে। সেখান থেকে সিবিআই আধিকারিকরা সন্দীপকে নিয়ে যান নিজাম প্যালেসে। তার পরেই তাঁর গ্রেফতারের খবর সামনে আসে। এর পরেই জানা যায়, আর্থিক দুর্নীতি মামলায় শুধু সন্দীপ (Sandip Ghosh) নন, সেইসঙ্গে আরজি কররে প্রাক্তন অধ্যক্ষের ঘনিষ্ঠ আরও তিনজনকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share