Tag: news in bengali

news in bengali

  • Richa Ghosh: মেয়েদের ক্রিকেটে ইতিহাস ভারতের, চিনে নিন নেপথ্য কারিগরকে

    Richa Ghosh: মেয়েদের ক্রিকেটে ইতিহাস ভারতের, চিনে নিন নেপথ্য কারিগরকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেয়েদের ক্রিকেটে ইতিহাস গড়ল ভারত। কারিগর বাংলার কিপার ব্যাটার রিচা ঘোষ (Richa Ghosh)। তাঁর হাত ধরেই এই প্রথমবার টি-টোয়েন্টিতে ২০০ প্লাস স্কোর করল ভারত। বস্তুত, ভারত মহিলা এশিয়া কাপ (Womens Asia Cup 2024) অভিযান শুরুই করেছিল পাকিস্তানকে পর্যুদস্ত করে। রবিবার ছিল দ্বিতীয় ম্যাচ। এই ম্যাচে ভারতের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল সংযুক্ত আরব আমির শাহি। টস জেতে আরব। ভারতকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় তারা। তার পরেই রচিত হল ইতিহাস। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ২০১ রান তোলেন হরমনপ্রীত কৌররা। রেকর্ড গড়েন রিচা।

    রিচার রেকর্ড (Richa Ghosh)

    টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ইতিহাসে ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের সর্বাধিক স্কোর ছিল ৪ উইকেটে ১৯৮। ২০১৮ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলতে নেমে এই স্কোর করেছিল ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট টিম। মুম্বইয়ে গড়া সেই রেকর্ড এদিন শ্রীলঙ্কার ডাম্বুলায় ছাড়িয়ে গেল সে-ই ভারতই। কেবল তা-ই নয়, ভারতের প্রথম কিপার-ব্যাটার হিসেবে এশিয়া কাপে হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ডও গড়েন রিচা। মাত্র ২৬ বলে কেরিয়ারের প্রথম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে হাফ সেঞ্চুরি করেন রিচা। ইনিংসের শেষ ওভারের শেষ পাঁচ বলেই বাউন্ডারি হাঁকান রিচা।

    বিধ্বংসী মেজাজে শুরু ভারতের খেল

    এদিন স্মৃতি-শেফালিও ইনিংস শুরু করে বিধ্বংসী মেজাজে। শেফালি ২০৫-এর বেশি স্ট্রাইকরেটে করেন ৩৭ রান। তবে স্লগ ওভাবে মাঠ কাঁপিয়েছেন রিচাই (Richa Ghosh)। এক ডজন বাউন্ডারি ও একটি ছয় হাঁকান রিচা। ২৯ বলে ৬৪ রানে অপরাজিত থাকেন। স্ট্রাইকরেট ২২০-র বেশি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এতদিন তাঁর সর্বাধিক স্কোর ছিল অপরাজিত ৪৭। স্মৃতি মান্ধানা মাত্র ১৩ রান করেন। ২ রান করে আউট হয়ে যান দয়ালন হেমলতা। এর পরেই শেফালি বর্মাকে নিয়ে টিম ইন্ডিয়ার স্কোরবোর্ড এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন হরমনপ্রীত।

    আরও পড়ুন: “রামদেবের সমস্যা না থাকলে, রহমানের কেন?”, কানওয়ার বিতর্কে প্রশ্ন যোগগুরুর

    শেফালি আউট হন ৩৭ রান করে। শেফালি সাজঘরে (Womens Asia Cup 2024) ফিরে যাওয়ার পর মাঠে নামেন জেমিমা। ১৪ রানে আউট হন তিনি। শেষমেশ রিচা ও হরমনপ্রীত জয়ের ভিত মজবুত করে দেন টিম ইন্ডিয়ার। ৪৫ বলে ৭৫ রানের পার্টনারশিপ গড়ে তোলেন তাঁরা (Richa Ghosh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Microsoft Outage: মাইক্রোসফটের বিভ্রাটের জেরে বিপর্যস্ত বিশ্ব, আঁচ লাগেনি চিনে!

    Microsoft Outage: মাইক্রোসফটের বিভ্রাটের জেরে বিপর্যস্ত বিশ্ব, আঁচ লাগেনি চিনে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাইক্রোসফটের (Microsoft Outage) বিভ্রাটের জেরে বিপর্যস্ত বিশ্ব। শুক্রবার বন্ধ হয়ে গিয়েছিল সমস্ত জরুরি পরিষেবা। আইটি, বিমান, ব্যাঙ্ক সর্বত্র সার্ভার ডাউন হয়ে যায়। শনিবার থেকে অবশ্য অচলাবস্থা কাটিয়ে স্বাভাবিক হয়েছে পরিষেবা। মাইক্রোসফটের বিপর্যয়ের আঁচ গোটা বিশ্বের সর্বত্র লাগলেও, বাদ ছিল চিন (China)। সে দেশের সংবাদপত্র ‘সাউথ চায়না পোস্টে’র দাবি, মাইক্রোসফটের প্রযুক্তিগত এই সমস্যার কোনও প্রভাব পড়েনি চিনের এয়ারলাইন এবং ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রে।

    বিপর্যয়ের আঁচ লাগেনি চিনে (Microsoft Outage)

    কী কারণে বৈশ্বিক বিপর্যয়ের পরেও সচল রইল চিনের পরিষেবা? চিনা সংবাদপত্রের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিদিনের বিভিন্ন কাজ পরিচালনার জন্য বহির্বিশ্বের পরিকাঠামোর ওপর নির্ভর করে না চিন। সংবাদ সংস্থার দাবি, বেজিং বিমানবন্দরে মাইক্রোসফটের এই বিপর্যয়ের কোনও প্রভাব পড়েনি। সাংহাইয়ে একটি বিদেশি কোম্পানিতে চাকরি করেন এক মহিলা। তিনি বলেন, “আমাদের অফিসের লোকজন ব্লু-স্ক্রিন এরর নিয়ে অভিযোগ জানাচ্ছিল। আমার স্ক্রিনেও মেসেজ দিচ্ছিল। লেখা হয়েছিল, রিকভারি। ইট লুকস লাইক উইন্ডোজ ডিডন’ট লোড কারেক্টলি।”

    কী বলছেন চিনের সাধারণ মানুষ?

    চিনের সাধারণ মানুষও বলছেন, ইন্টারন্যাশনাল হোটেলগুলিতেও প্রভাব পড়েছিল মাইক্রোসফটের বিপর্যয়ের (Microsoft Outage)। চিনের সোশ্যাল মিডিয়ায় জমা হচ্ছিল একের পর এক অভিযোগের পাহাড়। প্রসঙ্গত, মাইক্রোসফটের এই বিপর্যয়ের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে ভারতে। বিমানমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, বাতিল হওয়া উড়ান ও চেক ইন কাউন্টারগুলিতে বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছিল। তবে ভোর তিনটে থেকে মানবন্দরজুড়ে এয়ারলাইন সিস্টেমগুলি স্বাভাবিকভাবে কাজ শুরু করেছে। শুক্রবার পরিষেবা বিঘ্নিত হওয়ার কারণে একটি ব্যাকলগ রয়েছে।

    আরও পড়ুন: “রামদেবের সমস্যা না থাকলে, রহমানের কেন?”, কানওয়ার বিতর্কে প্রশ্ন যোগগুরুর

    কী কারণে এই বিপর্যয়? জানা গিয়েছে, ক্রাউডস্ট্রাইক নামে ইউএস ভিত্তিক একটি সাইবার সিকিউরিটি ফার্ম মাইক্রোসফটের একটি সফটওয়্যার আপডেট করেছিল। তার জেরেই নামে বিপর্যয়। ব্যাঘাত সৃষ্টি হয় দৈনন্দিন কাজকর্মে। জানা গিয়েছে, এই আপডেট হওয়ায় ক্রাউডস্ট্রাইকের ক্লায়েন্টস সিস্টেম অনেক বেশি সুরক্ষিত হল। হ্যাক করা আরও কঠিন হয়ে গেল। এই আপডেট করতে গিয়েই নামে বিপর্যয়। আইটি সিস্টেম সম্মুখীন হয় ‘ব্লু স্ক্রিন অফ ডেথ এররে’র। যার জেরে আচমাকাই সিস্টেম (China) শাটডাউন হয়ে যায়। কাউকে কাউকে আবার রিস্টার্টও করতে হয় (Microsoft Outage)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  •  South 24 Parganas: নামখানায় ভগ্নদশা আইসিডিএস সেন্টারের, ত্রিপল খাটিয়ে চলছে ক্লাস!

     South 24 Parganas: নামখানায় ভগ্নদশা আইসিডিএস সেন্টারের, ত্রিপল খাটিয়ে চলছে ক্লাস!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমফানের পর থেকেই ভগ্নদশা আইসিডিএস সেন্টারের। প্রথমে স্থানীয় একটি মন্দিরে ক্লাস শুরু হলেও রান্নার অসুবিধার কারণে মাঠের একধারে ত্রিপল খাটিয়ে চলছে বাচ্চাদের ক্লাস। প্রায় ৮ থেকে ১০ বছর হয়ে গেল, এই ভাবেই চলছে আইসিডিএস সেন্টার। পাশেই খোলা আকাশের নিচে চলছে মিড ডে মিলের রান্নার কাজ। এমনই ছবি ধরা পড়ল দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানা এলাকার পশ্চিম আমানাবতী এলাকায়। এই নিয়ে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    ৪০ জন পড়ুয়া ক্লাস করে ত্রিপলের নিচে (South 24 Parganas)!

    ১৩৬ নম্বর ঠাকুরচাঁদ (South 24 Parganas) আইসিডিএস সেন্টারের আনুমানিক ছাত্রের সংখ্যা প্রায় ৪০ জন। কিন্তু আমফানের সময় স্থানীয় এক বাসিন্দার বাড়িতে অস্থায়ীভাবে স্কুলটি চললেও বাড়িটি ভেঙে যাওয়ার কারণে বন্ধ হয়ে যায় স্কুলটি। তারপর স্থানীয় মন্দিরেই শুরু হয় স্কুল। কিন্তু সেখানেও রান্নাবান্নার অসুবিধার কারণে এলাকার মানুষজন অগত্যা মাঠের একধারে নিজেদের উদ্যোগে ত্রিপল খাটিয়ে শুরু করে স্কুলটি। রাজ্যে গত প্রায় ১৩ বছরের মা মাটি সরকারের উন্নয়নের প্রভাব কেন পড়ল না এই গ্রামে, এই প্রশ্নই এখন এলাকাবাসীর মনে।

    নিয়মিত শিক্ষকরা আসেন না

    তবে বেশিরভাগ দিনেই স্কুলের শিক্ষকরা উপস্থিত থাকেন না বলে অভিযোগ অভিভাবকদের। বিষয়টি নিয়ে বারবার জানানো হয়েচে প্রশাসন (South 24 Parganas) থেকে শুরু করে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদেরও। কোনও লাভ হয়নি। অগত্যা মন্ত্রীর কাছে আবেদন করলেও কোনও সাড়া পাওয়া যায়নি। উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা পরিদর্শনও করলেও আশ্বাসই সার কিন্তু কোনও কাজ হয়নি। দিনের পর দিন এই ভাবেই ঝড়, বৃষ্টি, গরমকে উপেক্ষা করে ত্রিপল খাটিয়েই চলছে খোলা আকাশের নিচে স্কুল।

    আইসিডিএস কর্মীর বক্তব্য

    তবে এই অসুবিধার কথা ওই আইসিডিএস সেন্টারের (South 24 Parganas) এক কর্মী রানী স্বীকার করেছেন। রান্নার গুণগত মান নিয়েও এলাকার মানুষেরা অভিযোগ তুলেছেন। তিনি বলেছেন, “রান্নার সামগ্রী যা আসে, তেমন ভাবেই রান্না হয়। প্রশাসনকে নজর দেওয়া উচিত।”

    আরও পড়ুনঃ পূর্ণিমায় কোটালের প্রভাবে উত্তাল সমুদ্র! ফের দুর্যোগের সম্ভাবনা, জারি সতর্কতা

    বিজেপি-তৃণমূলের বক্তব্য

    অন্যদিকে স্থানীয় (South 24 Parganas) বিজেপি পরিচালিত পঞ্চায়েত প্রধান বলেছেন, “বিষয়টি নিয়ে বারে বারে জানানো হয়েছে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে কিন্তু তাঁরা কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি।” আবার নামখানা পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূল সভাপতি বলেছেন, “নির্দিষ্ট ওই আইসিডিএস সেন্টারটির জন্য একজন জায়গা দিচ্ছেন না, ফলে জায়গার অভাবে কিছু করা যাচ্ছে না। তবে আমরা চেষ্টা করছি দ্রুত সমাধান করার। তবে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে আর কতদিন এইভাবে খোলা আকাশের নিচে পড়াশোনা করতে হবে ওই এই সমস্ত শিশুদের?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Karnataka: আইটি সেক্টরে ১৪ ঘণ্টা কাজ! ফের বিতর্কে কর্নাটক সরকার

    Karnataka: আইটি সেক্টরে ১৪ ঘণ্টা কাজ! ফের বিতর্কে কর্নাটক সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইটি কর্মীদের কাজের সময়সীমা ছিল ১০ ঘণ্টা। এবার সেটাই বাড়িয়ে প্রায় ১৪ ঘণ্টা করার কথা ভাবছে কর্নাটকের (Karnataka) সিদ্দারামাইয়ার সরকার। সম্ভাব্য প্রস্তাবের কথা প্রকাশ্যে আসতেই দেশজুড়ে তৈরি হয়েছে (Employees Union) বিতর্ক। 

    কী বলা হয়েছে নয়া প্রস্তাবে (Karnataka)

    চাকরির ক্ষেত্রে কন্নড়ভাষীদের সংরক্ষণ বিল নিয়ে দিন কয়েক আগেই সমালোচনার ঝড় বয়ে গিয়েছিল কর্নাটকে। তার রেশ ফিকে হওয়ার আগেই ফের বিতর্কে সিদ্দারামাইয়ার সরকার। আইটি ক্ষেত্রে কাজের সময় বাড়ানোর জন্য ‘কর্নাটক দোকান ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান আইন ১৯৬১’ সংশোধন করার পরিকল্পনা করেছে কর্নাটক সরকার। নয়া এই প্রস্তাব অনুযায়ী, আইটি, আইটিইএস কিংবা বিপিও ক্ষেত্রে কর্মরতদের প্রয়োজনে দিনে ১২ ঘণ্টার বেশি অতিরিক্ত সময় কাজ করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে। তবে একটানা তিন মাসে ১২৫ ঘণ্টার বেশি নয়।

    প্রস্তাবকে ঘিরে শুরু বিতর্ক

    প্রসঙ্গত, শ্রম আইন অনুযায়ী, বর্তমানে দৈনিক কাজের সময়সীমা সর্বোচ্চ ১২ ঘণ্টা, সপ্তাহে ৪৮ ঘণ্টা। ১৪ ঘণ্টার কর্মদিবসের প্রস্তাবটি (Karnataka) নিয়ে আলোচনার জন্য রাজ্যের তথ্য প্রযুক্তি সংস্থাগুলির সঙ্গে শ্রম বিভাগ বৈঠক করেছে বলে খবর। এর পরেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। শ্রমমন্ত্রী সন্তোষ লাড, শ্রম বিভাগের প্রধান সচিব মহম্মদ মহসিন এবং আইটি-বিটি বিভাগের প্রধান সচিব একরূপ কৌরের সঙ্গে এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সদস্যরা দেখা করেছেন বলে খবর।

    নয়া প্রস্তাবকে ‘অমানবিক’ আখ্যা দিয়েছে ট্রেড ইউনিয়নগুলি। কেআইটিইউ-এর সম্পাদক সুরজ নিদিয়াঙ্গা বলেন, “দৈনিক আট ঘণ্টার হিসেবে এতদিন তিনটি শিফটে কাজ হত। এখন ১২ ঘণ্টার কর্মদিবস চালু হলে তিনটে শিফটের পরিবর্তে মাত্র দুটি শিফটই যথেষ্ট। এতে অনায়াসেই কর্মীদের এক তৃতীয়াংশকে ছাঁটাই করে দেওয়া যাবে। তাঁদের ভবিষ্যৎ কী?”

    আরও পড়ুন: “রামদেবের সমস্যা না থাকলে, রহমানের কেন?”, কানওয়ার বিতর্কে প্রশ্ন যোগগুরুর

    কেআইটিইউ-র তরফে জোরালো প্রতিবাদ করা হয়েছে প্রস্তাবের। সংগঠনের তরফে বলা হয়েছে, এরকম নিয়ম লাগু হলে চাকরি ছেড়ে দেবে এক তৃতীয়াংশ মানুষ। কিটু জানিয়েছে, আইটি সেক্টরের ৪৫ শতাংশ অবসাদে ভুগছেন। শারীরিক সমস্যা রয়েছে ৫৫ শতাংশের। তাই কাজের সময় বাড়িয়ে দেওয়া হলে পরিস্থিতি আরও (Employees Union) খারাপ হবে। তাদের আর্জি, যন্ত্র নয়, মানুষ হিসেবে দেখা হোক কর্মীদের (Karnataka)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 82: “মাকড়সা ভিতর থেকে জাল বার করে, আবার নিজে সেই জালের উপর থাকে”

    Ramakrishna 82: “মাকড়সা ভিতর থেকে জাল বার করে, আবার নিজে সেই জালের উপর থাকে”

    শ্রীযুক্ত কেশবচন্দ্র সেনের সহিত ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের নৌকাবিহার, আনন্দ ও কথোপকথন

    চতুর্থ পরিচ্ছদের

    তমেব সূক্ষ্ম ত্বং স্থূলা ব্যক্তাব্যক্তস্বরূপিণী।

    নিরাকারপি সাকারা কস্তাং বেদিতুমর্হতি।।

    (মহানির্বাণতন্ত্র, চতুর্থোল্লাস, ১৫)

    বেদ ও তন্ত্র সমন্বয়—আদ্যাশক্তি ঐশ্বর্য

    (সহাস্যে)—হ্যাঁ গো! গিন্নিদের ওই রকম একটা হাঁড়ি থাকে। ভিতরে সমুদ্রের ফেনা, নীল বড়ি, ছোট-ছোট পুঁটলি বাঁধা শশাবিচি, কুমড়াবিচি, লাউবিচি—এই সব রাখে, দরকার হলে বার করে। মা ব্রহ্মময়ী সৃষ্টি-নাশের পর ওই রকম সব বীজ কুড়িয়ে রাখেন। সৃষ্টির পর আদ্যাশক্তি জগতের ভিতরেই থাকেন! জগৎপ্রসব করেন, আবার জগতের মধ্যে থাকেন। বেদে আছে ঊর্ণনাভির কথা; মাকড়সা আর তার জাল। মাকড়সা ভিতর থেকে জাল বার করে, আবার নিজে সেই জালের উপর থাকে। ঈশ্বর (Ramakrishna) জগতের আধার আধেয় দুই।

    কালীব্রহ্ম—কালী নির্গুণা ও সগুণা

    কালী কি কালো? দূরে তাই কালো, জানতে পারলে কালো নয়।

    আকাশ দূর থেকে নীলবর্ণ। কাছে দেখ, কোন রঙ নাই। সমুদ্রের জল দূরে থেকে নীল কাছে গিয়ে হাতে তুলে দেখ, কোন রঙ নাই।

    এই কথা (Ramakrishna) বলিয়ে প্রেমোন্মত্ত হইয়া শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) গান ধরিলেনঃ

    মা কি আমার কালো রে।

    কালোরূপে দিগম্বরী, হৃদপদ্ম করে আলো রে।।

    পঞ্চম পরিচ্ছেদ

    ত্রিভির্গুণয়ৈর্ভাবৈরেভিঃ সর্বমিদং জগৎ।

    মোহিততং নাভিজানাতি মামেভ্যঃ পরমব্যয়ম্‌।।

    (গীতা—৭।১৩।)

    শ্রীরামকৃষ্ণ (কেশবাদির প্রতি)—বন্ধন আর মুক্তি—দুয়ের কর্তাই তিনি। তাঁর মায়াতে সংসারী জীব কামিনি-কাঞ্চনে বদ্ধ, আবার তাঁর দয়া হেলেই মুক্ত। তিনি (Ramakrishna) ভববন্ধনের বন্ধনহারিণী।

    এই বালিয়া (Ramakrishna) গন্ধর্বনিন্দিতকণ্ঠে রামপ্রসাদদের গান গাহিতেছেন;

    শ্যামা মা উড়াচ্ছে ঘুড়ি (ভবসংসার বাজার মাঝে)।

    (ওই যে) আশা-বায়ু ভরে উড়ে, বাঁধা তাহে মায়া দড়ি।।

    কাক গণ্ডি মণ্ডি গাঁথা, পঞ্জরাদি নানা নাড়ী।

    ঘুড়ি স্বগুণে নির্মাণ করা, কারিগরি বাড়াবাড়ি।।

    বিষয়ে মেজেছ মাঞ্জা, কর্কশ হয়েছে দড়ি।

    ঘুড়ি লক্ষের দুটা-একটা কাটে, হেসে দাও মা হাত-চাপড়ি।।

    প্রসাদ বলে, দক্ষিণা বাতাসে ঘুড়ি যাবে উড়ি।

    ভবসংসার সমুদ্রপারে পড়বে গিয়ে তাড়াতাড়ি।।

    আরও পড়ুনঃ “পৃথিবী ছিল না, নিবিড় আঁধার, তখন কেবল মা নিরাকার মহাকালী—মহাকালের সঙ্গে বিরাজ করছিল”

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Baba Ramdev: “রামদেবের সমস্যা না থাকলে, রহমানের কেন?”, কানওয়ার বিতর্কে প্রশ্ন যোগগুরুর

    Baba Ramdev: “রামদেবের সমস্যা না থাকলে, রহমানের কেন?”, কানওয়ার বিতর্কে প্রশ্ন যোগগুরুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যদি রামদেবের কোনও সমস্যা না থাকে, তাহলে রহমানের থাকবে কেন?” প্রশ্নগুলি যিনি করলেন, তামাম বিশ্ব তাঁকে চেনে যোগগুরু হিসেবে। তিনি বাবা রামদেব (Baba Ramdev)। কানওয়ার তীর্থ যাত্রা (Kanwar Yatra) নিয়ে যে বিতর্কের জন্ম হয়েছে উত্তরপ্রদেশ সরকারের দেওয়া একটি নির্দেশিকাকে ঘিরে, তার জেরেই এহেন প্রতিক্রিয়া যোগগুরুর।

    রামদেবের প্রশ্ন (Baba Ramdev)

    তিনি বলেন, “নিজের পরিচয় প্রকাশ করতে আপত্তি কোথায়? পরিচয় প্রকাশ করতে যদি রামদেবের কোনও সমস্যা না থাকে, তাহলে রহমানের থাকবে কেন? প্রত্যেকের তাঁদের নাম নিয়ে গর্ব বোধ করা উচিত। নাম লুকোনোর তো প্রয়োজন নেই। কাজের ক্ষেত্রে প্রয়োজন কেবল বিশুদ্ধতার।” রামদেব বলেন, “যদি আমাদের কাজে কোনও ভেজাল না থাকে, তাহলে আমরা হিন্দু না মুসলমান কিংবা অন্য কোনও সম্প্রদায়ের কিনা, সে প্রশ্ন ওঠে না।” প্রসঙ্গত, কানোয়ার তীর্থ যাত্রা উপলক্ষে সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথের সরকার একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। রাজ্য সরকারের নির্দেশ, কানোয়ার যাত্রার প্রতিটি রুটে যেসব খাবারের দোকান রয়েছে, সেগুলিতে বড় বড় ব্যানারে লিখতে হবে দোকান মালিকের নাম। যোগী সরকারের এহেন নির্দেশিকার জেরেই দানা বেঁধেছে বিতর্ক।

    সরকারি সিদ্ধান্তকে স্বাগত মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের

    উত্তরপ্রদেশ সরকারের সমালোচনায় যখন মুখর হয়েছে বিভিন্ন সংগঠন, তখন যোগী সরকারের এহেন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চ। মঞ্চের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, খোলা মনে কানওয়ার যাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের স্বাগত জানাবে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষজন। মঞ্চের তরফে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে, কানওয়ার যাত্রা পথের পাশে থাকা মুসলমান দোকানদাররা হিন্দুদের ধর্মীয় বিশ্বাসের মর্যাদা দেবেন। ফি বছর শ্রাবণ মাসে কানোয়ার যাত্রায় যোগ (Baba Ramdev) দেন হাজার হাজার পুণ্যার্থী। হরিদ্বার, গোমুখ, গঙ্গোত্রী থেকে গঙ্গাজল নিয়ে ভক্তরা গিয়ে ঢালেন কানোয়ারে শিবের মাথায়। ২২ জুলাই, সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে কানোয়ার যাত্রা। সেই উপলক্ষেই রাজ্য সরকারের তরফে জারি করা হয়েছে নির্দেশিকা। যা নিয়ে সরগরম দেশের রাজনীতি।

    আরও পড়ুন: ভূস্বর্গে ঢুকেছে পাক জঙ্গি, ব্যবস্থা নিতে মোতায়েন ৫০০ কমান্ডো

    এক্স হ্যান্ডেলে সোনু সুদ লিখেছেন, “প্রতিটি দোকানে শুধু একটাই নেমপ্লেট থাকা উচিত। তা হল মানবিকতা।” এর জবাবে অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “মানছি, হালাল শব্দের (Kanwar Yatra) পরিবর্তেও তাহলে মানবিকতা লেখা উচিত (Baba Ramdev)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sundarban: পূর্ণিমায় কোটালের প্রভাবে উত্তাল সমুদ্র! ফের দুর্যোগের সম্ভাবনা, জারি সতর্কতা

    Sundarban: পূর্ণিমায় কোটালের প্রভাবে উত্তাল সমুদ্র! ফের দুর্যোগের সম্ভাবনা, জারি সতর্কতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ণিমায় কোটালের প্রভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছে সমুদ্র। দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনে (Sundarban) ফের দুর্যোগের (Disaster) সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আবহাওয়া দফতর থেকে আগামী ২২ জুলাই পর্যন্ত সতর্কে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গভীর সমুদ্রে যাওয়ার উপর করা হয়েছে লাল সর্তকতা।

    হাওয়া অফিস সূত্রে খবর (Sundarban)

    কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জায়গায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হচ্ছে। কিন্তু সমুদ্র উত্তাল হওয়ায় উপকুলে ঝড়ের (Disaster) সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। গোটা সুন্দরবনের (Sundarban) উপর দিয়ে ঘণ্টায় ৫০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে মাইকে করে উপকুলবর্তী এলাকায় সাবধান বার্তা দেওয়ার কাজ চলছে। সাগর, নামখানা, ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার তরফে ফেরিঘাট ও জনবহুল এলাকায় চলছে বিশেষ নজরদারি। মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। জীর্ণ এবং বেহাল সেতুবাঁধ, নদীর ধার থেকে নিরাপদ স্থানে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ উপনির্বাচনের ফাঁকা বুথে কারা দিলেন এতো ভোট? ভূতুড়েকাণ্ডে শোরগোল!

    বুধবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা

    আবার আলিপুর আবহাওয়া দফতর থেকে জানিয়েছে, আপাতত কলকাতায় ভারী বৃষ্টির তেমন সম্ভাবনা নেই। আগামীকাল সোমবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা (Sundarban), পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আবার সব জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, পূর্ব মেদিনীপুর, দুই ২৪ পরগনা জেলা, নদিয়া মুর্শিদবাদ জেলায়। একই ভাবে সোমবারের পর মঙ্গলবার সবগুলি জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে কলকাতায় বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। একই সঙ্গে পূর্ব বর্ধমান, হাওড়া, হুগলি, বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এই বৃষ্টি বজ্রবিদ্যুৎ সহযোগে হওয়ার কথা রয়েছে। পাশাপাশি উত্তরবঙ্গে রবি-সোম-মঙ্গলে ভারী বৃষ্টির বিশেষ সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বুধবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও বৃহস্পতিবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কমতে শুরু করবে। জেলাগুলিতে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনাও থাকবে।

    নতুন করে ভাঙন গঙ্গাসাগরে

    পূর্ণিমার কোটালে আবারও নতুন করে ভাঙলো গঙ্গাসাগরের(Sundarban) কপিলমুনি মন্দিরের নদী তীরবর্তী এলাকা। এর আগেও গঙ্গাসাগরের তিন নম্বর থেকে ৫ নম্বর রাস্তা ভেঙে চলে গিয়েছিল নদীগর্ভে। আজ রবিবার নতুন করে তিন নম্বর থেকে পাঁচ নম্বর স্নান ঘাটের যে রাস্তা তা ভেঙে চলে গিয়েছে নদী গর্ভে। ইতিমধ্যেই স্থানীয় দোকানদারেরা সেখান থেকে দোকানগুলিকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। অন্যদিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে গভীর সমুদ্রে না নামার জন্য করছেন মাইকিং। বিগত কয়েকদিন আবহাওয়া খারাপ থাকার কারণে প্রশাসনের পক্ষ থেকে হলুদ সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছিল। যেখানে মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যেতে মানা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে আতঙ্কে প্রহর গুনছেন এলাকাবাসী।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Union Budget: আজ সপ্তম বার বাজেট পেশ করবেন নির্মলা সীতারামন, কার রেকর্ড ভাঙবেন জানেন?

    Union Budget: আজ সপ্তম বার বাজেট পেশ করবেন নির্মলা সীতারামন, কার রেকর্ড ভাঙবেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তমবার বাজেট পেশ করতে চলেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। অর্থমন্ত্রী হিসেবে সাতবার (Union Budget) বাজেট পেশ করলে রেকর্ড গড়বেন তিনি। এর আগে মোরারজি দেশাই ৬ বার বাজেট পেশ করেছেন। সেই রেকর্ড আগেই ছুঁয়ে ফেলেছেন নির্মলা। সোমবার থেকে শুরু হয়েছে সংসদের বাদল অধিবেশন। ২৩ জুলাই, বাজেট পেশ করে নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman) প্রথম অর্থমন্ত্রী হবেন যিনি সাত বারের জন্য বাজেট পেশ করবেন।

    ৬ বার বাজেট পেশ করেছেন মোরারজি দেশাই (Union Budget)

    ১৯৫৯ থেকে ১৯৬৪ সাল অবধি মোরারজি দেশাই ভারতের অর্থমন্ত্রী ছিলেন তিনি ছটি বাজেট প্রস্তাব পেশ করেছিলেন। এর মধ্যে পাঁচটি পূর্ণ প্রস্তাব এবং একটি অন্তর্বর্তী বাজেট ছিল। এবারের বাজেট (Union Budget) প্রস্তাব আগের বারের মতোই কাগজবিহীন বাজেট হবে। চলতি বছর ১ ফেব্রুয়ারি অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করা হয়েছিল। নির্বাচনের পর ফের ক্ষমতায় এসেছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট সরকার। এবারের বাজেট পেশ করার আগে অর্থ মন্ত্রকের আধিকারিক সহ দেশের বিভিন্ন অর্থনীতি বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলেছিলেন অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman)। ২০ জুন তিনি বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়ন, শিক্ষা স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিনিধি, লঘু ও ভারী শিল্প উদ্যোগ সহ বিভিন্ন প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করেন। কথা হয় বাজির ঘাটতি এবং সরকারের খরচ কমানোর নিয়েও।

    বাড়বে সরকারের খরচ (Nirmala Sitharaman)

    যদিও কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি আশা প্রকাশ করেছে, সরকারের খরচ বৃদ্ধি হবে এবারের বাজেটে (Union Budget)। ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচার বৃদ্ধি করা প্রয়োজন বলে মনে করে তাঁরা। এবার বিভিন্ন কৃষি সংগঠন অর্থমন্ত্রীর (Nirmala Sitharaman) কাছে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছে। ১২ অগাস্ট পর্যন্ত বাদল অধিবেশনে ১৯ দিন সংসদ খোলা থাকবে। আশা করা হচ্ছে এবার সরকার কেন্দ্রীয় সরকার সাতটি বিল পেশ করতে চলেছে। তার মধ্যে অন্যতম এয়ারক্রাফট বিল।

    আরও পড়ুন: বাজেটের আগেই সংসদে পেশ হবে অর্থনৈতিক সমীক্ষার রিপোর্ট

    এছাড়াও জম্মু-কাশ্মীরের বাজেটের জন্য সংসদের সম্মতিও উল্লেখযোগ্য বিষয়। ২৩ জুলাই সংসদে বাজেট পেশ ছাড়াও, ফিন্যান্স বিল নিয়ে আলোচনা হবে। জানা গিয়েছে, এবারের অধিবেশনে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট আইন, ভারতীয় বায়ুযান বিল, ২০২৪ বয়লার্স বিল, কফি ও রবার প্রমোশন বিল পাশ করানোর চেষ্টা করবে সরকার।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Protest: বাংলাদেশের আন্দোলনের প্রভাব বঙ্গের মাছ বাজারে, লোকসানের অঙ্ক শুনলে চমকে যাবেন…

    Bangladesh Protest: বাংলাদেশের আন্দোলনের প্রভাব বঙ্গের মাছ বাজারে, লোকসানের অঙ্ক শুনলে চমকে যাবেন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোটা সংস্কারের (Bangladesh Protest) দাবিতে আন্দোলন চলছে বাংলাদেশে। এর প্রভাব পড়েছে এপার বাংলার মাছ বাজারে। হাওড়া, পাইকপাড়া, বারাসত সহ বিভিন্ন পাইকারি বাজারে বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণে মাছ আমদানি (Fish Supply) করা হত। বিগত ৩-৪ দিন ধরে তা বন্ধ। ফলে ইলিশ সহ বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা অন্যান্য মাছের যোগানেও টান পড়েছে। প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার লোকসান হচ্ছে, এপার বাংলার মাছ ব্যবসায়ীদের।

    কোটি কোটি টাকার ক্ষতি (Bangladesh Protest)

    আন্দোলনের জেরে (Bangladesh Protest) বাংলাদেশ থেকে বাতিল হয়েছে ট্রেন। বন্ধ সে দেশের ইন্টারনেট পরিষেবা। জারি হয়েছে কারফিউ। স্থল বন্দর হয়ে জিনিসপত্রের আমদানি-রফতানি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে পুরোপুরি বন্ধ ইলিশ মাছের আমদানি। প্রতিদিন প্রায় ১০০ টন মাছ আমদানি হত বাংলাদেশ থেকে। ইলিশ মাছ ছাড়াও ট্যাঙরা, ভেটকি, পাবদা, পাঙাস, পমফ্রেট সহ বিভিন্ন ধরনের মাছ বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা হয় হাওড়ার মাছ বাজারে। অন্যান্য মাছ বাজারেও টন-টন মাছ আসত প্রতিদিন। বিগত ৩-৪ দিন ধরে সেই আমদানি বন্ধ।

    সংগঠনের বক্তব্য (Fish Supply)

    ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ার মাকসুদ বলেন, “বাংলাদেশ থেকে মাছ আসা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বাংলাদেশে ইন্টারনেট পরিষেবা পুরোপুরি বন্ধ থাকায় অনলাইনে সে দেশের ব্যবসায়ীদের টাকা পাঠানো যাচ্ছে না। নতুন অর্ডারও দেওয়া যাচ্ছে না। বাংলাদেশ (Bangladesh Protest)থেকে এ রাজ্যেও গাড়ি আসার সংখ্যা কমে গিয়েছে। ফলে সমস্যায় পড়ছেন মাছের ব্যবসায়ীরা। প্রতিদিন গড়ে আড়াই কোটি টাকার লোকসান হচ্ছে। বর্ষাকালে বাংলাদেশ থেকে পদ্মার ইলিশ (Fish Supply) আমদানি করা হয়। অন্যান্য নদীর ইলিশও আসে ভারতে। কিন্তু এবার ইলিশের আমদানির জন্য চিঠি লেখার কাজ শুরু হলেও, ইলিশ পাওয়া যাবে কি না তা এখনও নিশ্চিত নয়।

    আরও পড়ুন: সংরক্ষণ ব্যবস্থায় সংস্কার হবে, হাইকোর্টের রায় খারিজ করে জানাল বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট

    এভাবে অশান্তি চলতে থাকলে এবার ওপার বাংলার ইলিশ নাও আসতে পারে।” আপাতত পরিস্থিতি (Bangladesh Protest) কবে স্বাভাবিক হয়, সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন মাছ ব্যবসায়ীরা।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assembly By-Election 2024: বিজেপি ৫২, তৃণমূল ৯৭১! উপ নির্বাচনে শাসকের ভোট লুটের অজস্র নগ্ন ছবি প্রকাশ্যে

    Assembly By-Election 2024: বিজেপি ৫২, তৃণমূল ৯৭১! উপ নির্বাচনে শাসকের ভোট লুটের অজস্র নগ্ন ছবি প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপনির্বাচনেও ফাঁকা বুথ (Empty Booth), কিন্তু এতো ভোট কারা দিলেন? এই ভূতুড়ে ভোটারদের ঘিরে প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। রানাঘাট দক্ষিণের উপনির্বাচনের (Assembly By-Election 2024) চিত্রটাই ছিল ঠিক এমনই। জ্ঞানদাসুন্দরী প্রাথমিক বিদ্যালয় ছিল ১২৭ নম্বর বুথ। এই ভোটকেন্দ্রে সিপিএম পেয়েছে ৮ ভোট, বিজেপি পেয়েছে মাত্র ৫২ ভোট। অপর দিকে তৃণমূল প্রার্থী পেয়েছেন ৯৭১ ভোট। বুথে মোট ভোটারদের ৯৩.৬৪ শতাংশ একক ভাবে পেয়েছে রাজ্যের শাসক দল। এই প্রাপ্ত ভোটের পরিমাণ দেখেই উঠছে প্রশ্ন। আবার কুঞ্জবিহারী দাস প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রুম নম্বর ২। সেখানে সিপিএম পেয়ছে ১১ এবং বিজেপি পেয়েছে ৬৪, তৃণমূলের ভোট ৫০৯। বুথে ভোট পড়ার পরিমাণ ৮৫.৯৮ শতাংশ। এই দুই বুথ থেকেই বোঝা যাচ্ছে কীভাবে ভোট হয়েছে। যদিও বিজেপির অভিযোগ, এটাই হল তৃণমূলের ‘ডায়মন্ড হারবার মডলে।’

    মাণিকতলায় তৃণমূলের ভোট শতাংশ (Assembly By-Election 2024)

    নির্বাচন কমিশনের তথ্যের সূত্র দেখে জানা গিয়েছে, রাণাঘাট দক্ষিণের অন্তত ১৪টি ভোটকেন্দ্রে দেখা গিয়েছে তৃণমূলের প্রাপ্ত ভোট (Assembly By-Election 2024) ৮০ শতাংশ। আবার মাণিকতলায় গত লোকসভার ভোটে তৃণমূলের থেকে বিজেপি এগিয়ে ছিল প্রায় সাড়ে ৩ হাজার ভোটে। ১৬ এবং ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে এগিয়ে ছিল বিজেপি। আবার উপনির্বাচনে ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে থেকেই তৃণমূলের লিড ৩৫৭০ ভোটে। ৬৩ নম্বর বুথে বিজেপি প্রার্থী কল্যাণ চৌবে মাত্র ১০০ ভোট পেলেও, সিপিএম ২৮, কিন্তু তৃণমূলের সুপ্তি পাণ্ডে পেয়েছেন ৭১৬ ভোট। আবার ৭৫ নম্বর বুথে বিজেপি পেয়েছে ৬৭ ভোট, সিপিএম পেয়েছে ৯ ভোট আর তৃণমূল ৪৭৬ ভোট। একই কেন্দ্র ১৪৫, ১৪৬, ১৪৭, ১৪৮ নম্বর বুথে বিজেপি, সিপিএমের ভোট একই। কিন্তু তৃণমূলের ভোটের ক্রমটা ৩৪২, ৩৯২, ৩৬২, ৩৬৭, ৩৪৯। দেখেই যেন মনে হবে কেউ তৃণমূলের জন্য ভোটের নম্বর মনগড়া বসিয়েছেন। তাই প্রশ্ন উঠেছে তৃণমূলের ভোট (Empty Booth) নিয়ে।

    বাগদা এবং রায়গঞ্জে ভোটের পরিমাণ

    আবার বাগদা কেন্দ্রের ২৩৩, ২৩৫, ২৪০, ২৭৮ নম্বর বুথে ভোট লুট (Assembly By-Election 2024) হয়েছে বলে দাবি করেছে বিজেপি। ২৩৫ নম্বর বুথে তৃণমূল প্রার্থী মধুপর্ণা ঠাকুর পেয়েছেন ৮৪৪ ভোট। ফরওয়ার্ড ব্লকের গৌর বিশ্বাস ৩০ এবং বিজেপির বিনয় বিশ্বাস ১০। একই ভাবে ২৩৩ নম্বর বুথে তৃণমূল ৬৭৮, ফরওয়ার্ড ব্লক ৪৭ এবং বিজেপি ৫৫। আবার ২৪০ নম্বর বুথে তৃণমূল ২৮১, ফরওয়ার্ড ব্লকের ২ এবং বিজেপি ৩৪। তাই ভোট কীভাবে হয়েছে, তা নিয়ে শাসকের বিরুদ্ধে অভিযোগে সরব হয়েছে বিজেপি। রায়গঞ্জের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল ৯৩ হাজার ৪০২ ভোট, আর তৃণমূল কংগ্রেস পেয়েছিল ৪৬ হাজার ৬৬৩ ভোট। এক মাস পরে উপনির্বাচনে বিজেপির হয়ে গেল ৩৬ হাজার ৪০২ ভোট আর তৃণমূল পেয়েছে ৮৬ হাজার ৪৭৯ ভোট। এই ভোট গ্রহণ এবং ফলে বিরোধীরা শাসক দলের ষড়যন্ত্র মনে করছে।

    আরও পড়ুনঃ কেউ পাননি ভাতা কারও কপালে জোটেনি ডিম-ভাত! ক্ষোভ উগরে দিলেন তৃণমূল কর্মীরাই

    শুভেন্দুর বক্তব্য

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, “রাণাঘাট দক্ষিণে ৭০ হাজার, বাগদায় ২০ হাজার এবং রায়গঞ্জে ৫০ হাজার ভোটারকে ভোট (Assembly By-Election 2024) দিতে দেয়নি তৃণমূল। মাণিকতলায় ৮টি ওয়ার্ডে লুট করেছে তৃণমূল। সেই সঙ্গে হিন্দুদের ভোট দিতে দেয়নি।” অপর দিকে তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছেন, “কাউকে কোথাও ভোটে বাধা দেওয়া হয়নি। বিজেপির অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share