Tag: news in bengali

news in bengali

  • Luca Discovery: আবির্ভাব ৪২০ কোটি বছর আগে! ‘লুকা’ থেকেই কি পৃথিবীতে প্রাণের উৎপত্তি?

    Luca Discovery: আবির্ভাব ৪২০ কোটি বছর আগে! ‘লুকা’ থেকেই কি পৃথিবীতে প্রাণের উৎপত্তি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীতে প্রাণের উৎপত্তি হয়েছে ঠিক কোন সময়ে? বিজ্ঞানীদের ধারণা, পৃথিবীর যাবতীয় প্রাণের উৎস হল ‘লুকা’ – ‘দ্য লাস্ট ইউনিভার্সাল কমন অ্যান্সেস্টর’ (Luca Discovery)। এই প্রোক্যারিয়টিক কোষই বিশ্বের প্রতিটি জীবন্ত বস্তুর পূর্বপুরুষ (Single Ancestor)। এই জীবন্ত বস্তুটি ব্যাকটিরিয়াই হোক কিংবা হোক অতিকায় নীল তিমি।

    কী বলছেন বিজ্ঞানীরা? (Luca Discovery)

    বিজ্ঞানীদের মতে, ক্যামব্রিয়ান বিস্ফোরণ হয়েছিল প্রায় ৫৩ কোটি বছর আগে। তখনই শুরু জটিল জীবনের সূত্রপাত। পৃথিবীতে জীবনের প্রকৃত সময়রেখা অনেক দীর্ঘ। বিজ্ঞানীদের অনুমান, প্রায় চার’শ কোটি বছর আগে এসেছে লুকা। পৃথিবী নামক গ্রহ গঠনের ৬০ কোটি বছর পরে। তবে, নয়া সমীক্ষায় বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন যে, ৪০০ কোটি নয়, এই সময়টি হল, আরও ২০ কোটি বছর আগে, অর্থাৎ এখন থেকে প্রায় ৪২০ কোটি বছর আগে।

    লুকার জীবন

    লুকার জীবন কেমন হতে পারে, সে সম্পর্কেও একটা ধারণা দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্য প্রকাশিত হয়েছে ‘নেচার ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ জার্নালে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সমস্ত কোষীয় জীবের কমন অ্যাংসেসট্রির প্রমাণ মেলে ইউনিভার্সাল জেনেটিক কোডে, প্রোটিন সিন্থেসিসের জন্য মেশিনারি, প্রায় সব ইউনিভার্সাল সেটের অ্যামাইনো অ্যাসিডের শেয়ার চিরালিটি এবং কমন এনার্জি কারেন্সি হিসেবে এটিপির ব্যবহারে (Luca Discovery)। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, লুকার প্রভাব সম্পর্কে আমরা যা জেনেছি, তা থেকেই ধারণা মেলে এই গ্রহে জীবনের অস্তিত্বের বিবর্তনের। লুকা কি কোনও সরল কিংবা জটিল অর্গানিজম? কোন পরিবেশে বাস করত লুকা? কখনই বা বাস করত?

    আরও পড়ুন: মাতৃভাষায় মিলবে পড়াশোনার রসদ, ‘অস্মিতা’ প্রকল্প চালু ইউজিসি-র

    গবেষক দলের প্রধান ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের এডমান্ড মুডি বলেন, “জিনের বিবর্তনের ইতিহাস জটিল হয়ে উঠেছে তাদের লাইনেজের দেওয়া- নেওয়ার জেরে। আমাদের ব্যবহার করতে হবে জটিল বিবর্তনীয় মডেলস। বিভিন্ন প্রজাতির জেনোলজির জিনগুলির বিবর্তনের ইতিহাস জানতেই এটা করতে হবে।” ৪২০ কোটি বছর আগে লুকা কেমন ছিল, তা বোঝার জন্য বিজ্ঞানীরা জীবিত প্রজাতির শারীরবৃত্তীয় বৈশিষ্ট্যগুলি পুনরুদ্ধার করেন। তাঁদের অনুমান, লুকা ছিল একটি সাধারণ প্রোক্যারিওটিক। এটি সম্ভবত ছিল একটি ইমিউন সিস্টেম। যার জেরে আমাদের শরীর আদিম ভাইরাসগুলির বিরুদ্ধে নিরন্তর লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।

    ইউনিভার্সিটি অফ এক্সেটার টিম লেন্টন বলেন, “লুকা তার পরিবেশকে ধ্বংস এবং পরিবর্তন করছিল। তবে এর একা থাকার সম্ভাবনা খুবই কম।” তিনি বলেন, “এর বর্জ্য মিথেনোজেনের মতো অন্যান্য জীবাণুর খাদ্য হয়ে উঠত। এটি সাহায্য করত একটি (Single Ancestor) পুনর্ব্যবহারযোগ্য ইকোসিস্টেম তৈরি করতে (Luca Discovery)।”

    হিন্দু বিভিন্ন শাস্ত্রেও তো বলা হয়েছে, এক ব্রহ্ম থেকেই বিশ্বের সমস্ত প্রাণের উৎপত্তি। এই লুকাই কি তাহলে সেই পরম ব্রহ্ম?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympics 2024: জায়গা পেলেন না বাংলার আভা, প্যারিস অলিম্পিক্সে ১১৭ জনের ভারতীয় দল ঘোষণা

    Paris Olympics 2024: জায়গা পেলেন না বাংলার আভা, প্যারিস অলিম্পিক্সে ১১৭ জনের ভারতীয় দল ঘোষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্যারিস জুড়ে চলছে এখন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই বিশ্বের সেরা অ্যাথ‌লিটদের ঠিকানা হবে ফ্রান্সের রাজধানী শহর। ভারতীয় অলিম্পিক্স সংস্থার পক্ষ থেকেও প্যারিস অলিম্পিক্সের (Paris Olympics 2024) জন্য অ্যাথলিটদের চূড়ান্ত তালিকা ঘোষণা করা হল। প্যারিস অলিম্পিক্সে ভারতের ১১৭ জন ক্রীড়াবিদ অংশগ্রহণ করতে চলেছেন। বুধবার ক্রীড়া মন্ত্রক চূড়ান্ত তালিকায় অনুমোদন দিয়েছে। 

    জানা গিয়েছে, ১৪০ জন সাপোর্ট স্টাফ এবং কর্তারও প্যারিসে যাবেন। এদের কাজ হচ্ছে অ্যাথলিটদের সাহায্য করা। তাঁদের মধ্যে ৭২ জনের খরচ দেবে কেন্দ্র সরকার। ভারতের অলিম্পিক্স সংস্থা জানিয়েছে, গেমস ভিলেজে ৬৭ জন সাপোর্ট স্টাফ থাকবেন। এ ছাড়া গেমস ভিলেজের বাইরে কাছাকাছি হোটেলে আরও ৭২ জন থাকবেন সরকারি খরচে।

    অলিম্পিক্সে বাদ পড়লেন আভা খাটুয়া

    তবে এই তালিকায় নাম নেই বাঙালি শটপাটার আভা খাটুয়ার (Abha Khatua)। কারন অ্যাথ‌লিটদের তালিকা ইতিমধ্যেই চূড়ান্ত হয়ে গেছে, তাই আভার অলিম্পিক্সে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই। ফলে অ্যাথলিটদের নাম ঘোষণার পরে বিতর্ক শুরু হয়েছে। আর সেই বিতর্ক তৈরি হল আভা খাটুয়াকে কেন্দ্র করে। বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং কোটা থেকে অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) সুযোগ পেয়েছিলেন আভা। তবে কেন তিনি বাদ পড়লেন সেই ব্যাপারে সরকারিভাবে কিছু জানানো হয়নি।

    আরও পড়ুন: শিশু শ্রমিক উদ্ধারের ঘটনায় সমস্ত কসাইখানা পরিদর্শনের নির্দেশ উত্তরপ্রদেশ সরকারের

    কারা কারা অংশগ্রহণ করছেন?

    এবার প্যারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) ২৯ জন অ্যাথলেটিক্সে অংশগ্রহণ করছেন। যারমধ্যে ১১ জন মহিলা ও ১৮ জন পুরুষ। শ্যুটিংয়ে অংশ নেবেন ২১ জন। হকিতে ১৯ জন। টেবিল টেনিসে রয়েছেন আট জন, ব্যাডমিন্টনে সাতজন। এছাড়াও কুস্তি, তীরন্দাজি ও বক্সিংয়ে ছয়জন করে অংশগ্রহণ করবেন। রোয়িং, ইকুয়েস্ট্রিয়ন, জুডো, ভারত্তোলন, সেইলিং, সাঁতার ও টেনিসে এক বা দু’জন করে অংশগ্রহণ করবেন। টোকিও অলিম্পিক্সে অংশ নিয়েছিলেন মোট ১১৯ জন অ্যাথলিট। 

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: শিশু শ্রমিক উদ্ধারের ঘটনায় সমস্ত কসাইখানা পরিদর্শনের নির্দেশ যোগী সরকারের

    Uttar Pradesh: শিশু শ্রমিক উদ্ধারের ঘটনায় সমস্ত কসাইখানা পরিদর্শনের নির্দেশ যোগী সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদে শিশু শ্রম র‌্যাকেটের পর্দা ফাঁসের ঘটনায় এবার কড়া পদক্ষেপ করল উত্তরপ্রদেশ সরকার (Uttar Pradesh)। সম্পতি নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে রাজ্যের সমস্ত কসাইখানা পরিদর্শন করে এক সপ্তাহের মধ্যে সরকারের কাছে একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ জারি করেছে উত্তরপ্রদেশ সরকার। 

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Child Labourers Issue) 

    গত ২৯ মে গাজিয়াবাদে ন্যাশনাল কমিশন ফর প্রোটেকশন অফ চাইল্ড রাইটস (NCPCR) উত্তরপ্রদেশ পুলিশের (Uttar Pradesh) সঙ্গে যৌথ অভিযানে একটি শিশু শ্রম র‌্যাকেটের পর্দা ফাঁস করেছিল। সেই অভিযানে ৫৭ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছিল। যার মধ্যে ৩১ জন মেয়ে এবং ২৬ জন ছেলে রয়েছে। যাদের মধ্যে অনেকেই প্রতিবন্ধী। জানা গিয়েছে, এই ঘটনাটি গাজিয়াবাদে ইয়াসিন কুরেশির মালিকানাধীন একটি কসাইখানায় ঘটেছে। সেখানেই বেয়াইনিভাবে শ্রমিক হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছিল ওই ৫৭ জন শিশুকে। খবর অনুযায়ী, উদ্ধার করা নাবালকদের গাজিয়াবাদে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ইউপি, বিহার এবং পশ্চিমবঙ্গ থেকে নিয়ে আসা হত। এরপর তাদের মতের বিরুদ্ধে গিয়ে কসাইখানায় তাদের দিতে অমানবিক কাজ (Child Labourers Issue) করানো হত। মূলত পশু জবাই ও প্যাকিংয়ের কাজেই তাদের নিয়োগ করা হত। দৈনিক ৩০০ টাকার বিনিময়ে তাদের দিয়ে এই কাজ করানো হত। 

    আরও পড়ুন: এবার খোলা হবে পুরী জগন্নাথ মন্দিরের ‘ভিতর রত্নভান্ডার’, ঘোষিত হল দিনক্ষণ

    প্রিয়াঙ্ক কানুনগোর মন্তব্য 

    এ প্রসঙ্গে, এনসিপিসিআরের চেয়ারপার্সন প্রিয়াঙ্ক কানুনগো বলেছেন যে, তারা দীর্ঘদিন ধরে এই বিষয়ে খবর পাচ্ছিলেন। তবে নিশ্চিত খবর না পাওয়ায় এতদিন কোনও ব্যবস্থা নিতে পারেনি। তবে সম্প্রতি গাজিয়াবাদের মুসৌরি এলাকায় ইন্টারন্যাশনাল এগ্রো ফুড কসাইখানায় উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh) পুলিশের সঙ্গে যৌথ অভিযান চালিয়ে এই র‍্যাকেটের পর্দা ফাঁস করা হয়। জানা গিয়েছে, এই গোটা ঘটনায় ইয়াসিন কোরেশি নামে একজন ব্যক্তি জড়িত, যিনি এই চক্রের মূল মাথা। আসলে ইসলামিক রীতি অনুযায়ী কঠোরভাবে পশু জবাই করার নিয়ম রয়েছে। পশ্চিম আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, মিশর, দক্ষিণ এশিয়া এবং সুদূর পূর্বের দেশগুলি সহ বেশিরভাগ দেশেই বিশ্বব্যাপী এই মাংস পণ্য হিসেবে রপ্তানি করা হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 79: “আকাশ, নক্ষত্র, চন্দ্র, সূর্য, পর্বত, সমুদ্র, জীবজন্তু—এ-সব ঈশ্বর করেছেন”

    Ramakrishna 79: “আকাশ, নক্ষত্র, চন্দ্র, সূর্য, পর্বত, সমুদ্র, জীবজন্তু—এ-সব ঈশ্বর করেছেন”

    শ্রীযুক্ত কেশবচন্দ্র সেনের সহিত ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের নৌকাবিহার, আনন্দ ও কথোপকথন

    তৃতীয় পরিচ্ছেদ

    যৎ সাংখৈঃ প্রাপ্যতে স্থানং তদ্‌যোগৈরপি গম্যতে।

    একং সাংখ্যঞ্চ যোগঞ্চ যঃ পশ্যতি স পশ্যতি।।

    (গীতা—৫/৫)

    জ্ঞানীরা ওইরূপ বলে—যেমন বেদান্তবাদীরা। ভক্তেরা কিন্তু সব অবস্থাই লয়। জাগ্রত অবস্থাও সত্য বলে, জগতকে স্বপ্নবৎ বলে না। ভক্তেরা বলে, এই জগৎ ভাগবানের ঐশ্বর্য। আকাশ, নক্ষত্র, চন্দ্র, সূর্য, পর্বত, সমুদ্র, জীবজন্তু—এ-সব ঈশ্বর করেছেন। তাঁরই ঐশ্বর্য। তিনি অন্তরে হৃদয়মধ্যে আবার বাহিরে। উত্তম ভক্ত বলে, তিনি নিজে এই চতুর্বিংশতি তত্ত্ব—জীবজগৎ হয়েছেন। ভক্তের সাধ যে চিনি খায়, চিনি হতে ভালোবাসে না। (সকলের হাস্য)

    ভক্তের ভাব কিরূপ জানো? হে ভগবান, তুমি প্রভু, আমি তোমার দাস, তুমি মা আমি তোমার সন্তান, আবার তুমি আমার পিতা বা মাতা। তুমি পূর্ণ, আমি তোমার অংশ। ভক্ত এমন কথা বলতে ইচ্ছা করে না যে আমি ব্রহ্ম।

    যোগীও পরমাত্মাকে সাক্ষাৎকার করতে চেষ্টা করে। উদ্দেশ্য—জীবাত্মা ও পরমাত্মার যোগ। যোগী বিষয় থেকে মন কুড়িয়ে লয় ও পরমাত্মাতে মন স্থির করতে চেষ্টা করে। তাই প্রথম অবস্থায় নির্জনে স্থির আসনে অনন্যমন হয়ে ধ্যানচিন্তা করে।

    কিন্তু একই বস্তু। নাম-ভেদমাত্র। যিনিই ব্রহ্ম, তিনিই আত্মা, তিনি ভগবান। ব্রহ্মজ্ঞানীর ব্রহ্ম, যোগীর পরমাত্মা, ভক্তের ভগবান।

    চতুর্থ পরিচ্ছদের

    তমেব সূক্ষ্ম ত্বং স্থূলা ব্যক্তাব্যক্তস্বরূপিণী

    নিরাকারপি সাকারা কস্তাং বেদিতুমর্হতি।।

    (মহানির্বাণতন্ত্র, চতুর্থোল্লাস, ১৫)

    বেদ তন্ত্র সমন্বয়আদ্যাশক্তি ঐশ্বর্য

    এদিকে অগ্নেয়পোত কলিকাতার অভিমুখে চলিতেছে। ঘরের মধ্যে শ্রীরামকৃষ্ণকে যাঁহারা দর্শন ও তাঁহার অমৃতময়ী কথা শ্রবণ করিতেছেন তাঁহারা জাহাজ চলিতেছে কিনা, এ-কথা জানিতেও পারিলেন না। ভ্রমর পুস্পে বসিলে আর কি ভনভন করে!

    আরও পড়ুনঃ “বৃন্দাবনে নতুন যাত্রী গেলে ব্রজ বালকেরা বলতে থাকে, হরি বোলো গাঁঠরী খোলো”

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ভোটে জিতেই নবান্নে যাবে বিজেপি, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ভোটে জিতেই নবান্নে যাবে বিজেপি, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “জোর করে রাজ্য অধিকার করবে না বিজেপি (BJP)। পেছনের দরজা দিয়েও নয়। ভোটে জিতেই নবান্নে যাওয়া হবে।” বুধবার কথাগুলি বললেন বিজেপি নেতা তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বুধবার কলকাতার সায়েন্স সিটি অডিটোরিয়ামে বিজেপির বর্ধিত প্রদেশ কার্যকারিণী বৈঠকে বক্তব্য রাখেন শুভেন্দু। সেখানেই দলের লক্ষ্য সম্পর্কে জানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    ভোট লুটের অভিযোগ (Suvendu Adhikari)

    লোকসভার পাশাপাশি বিধানসভার উপনির্বাচনেও এ রাজ্যে আশানুরূপ ফল করেনি বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের এই ফলের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে শুভেন্দু বলেন, “বাংলায় গণতন্ত্র ভূলুণ্ঠিত। গণতন্ত্র রক্ষা করার দায় রয়েছে। সংবিধান রক্ষা করতে হবে রাজ্যে।” নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা ভোট লুট করেছে। ভোটার স্লিপ নিয়ে ভোট দিতে যাওয়া হয়েছে। এপিক দেখানো হয়নি। হিন্দুদের ভোট দিতে বাধা দেওয়া হয়েছে। বহু জায়গায় হিন্দুরা ভোট দিতে পারেনি।” রাজ্যে উপদ্রুত আইন তৈরির দাবিও জানান শুভেন্দু। বলেন, “উপদ্রুত এলাকা আইন কার্যকর করে গুন্ডাদের ভোটের দিন বাড়িতে আটকে রাখতে চাই।”

    কী বললেন শুভেন্দু?

    তিনি বলেন, “বিজেপি বাংলায় অনেক প্রতিকূলতার মধ্যে ২ কোটি ৩৩ লাখ ভোট পেয়েছে। তৃণমূলের জিহাদি জঙ্গিরা পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ২০১৯ সালের পর বুথস্তরের সংগঠনকে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছিল।” আরও (Suvendu Adhikari) বলেন, “এক লক্ষের বেশি আমাদের বুথে বসা ছেলে পালিয়ে গিয়েছিল রাজ্য ছেড়ে। পরে আমরা তাদের রাজ্যে ফিরিয়ে এনেছি।” রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “আমরা নবান্ন অভিযান সফল করেছি। বিধানসভার ভিতরে-বাইরে লড়াই করেছি।”

    আরও পড়ুন: মাতৃভাষায় মিলবে পড়াশোনার রসদ, ‘অস্মিতা’ প্রকল্প চালু ইউজিসি-র

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “আমায় পঁয়তাল্লিশ মিনিট সময় দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। জানিয়ে এসেছি, কীভাবে বাংলাকে বাঁচানো যায়। ২০২৬ সালের নির্বাচনেও দেখবেন ওরা আমাকেও ভোট দিতে দেবে না। কারণ আমি হিন্দু। ভোটের দিন আমার বাড়ির সামনে পঞ্চাশ জন জিহাদি বসে থাকবে।” তিনি বলেন, “বাংলার ভয়ঙ্কর অবস্থা। ভাঙড়ে দু’টি অঞ্চলের হিন্দুকে ভোট দিতে দেয়নি শওকত মোল্লা।” শুভেন্দু বলেন, “এখনই না জাগলে পশ্চিমবঙ্গ (BJP) আর ভারতে থাকবে না (Suvendu Adhikari)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ramakrishna 78: “জ্ঞানীরা যাকে ব্রহ্ম বলে, যোগীরা তাঁকেই আত্মা বলে, আর ভক্তেরা তাঁকেই ভগবান বলে”

    Ramakrishna 78: “জ্ঞানীরা যাকে ব্রহ্ম বলে, যোগীরা তাঁকেই আত্মা বলে, আর ভক্তেরা তাঁকেই ভগবান বলে”

    শ্রীযুক্ত কেশবচন্দ্র সেনের সহিত ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের নৌকাবিহার, আনন্দ ও কথোপকথন

    তৃতীয় পরিচ্ছেদ

    যৎ সাংখৈঃ প্রাপ্যতে স্থানং তদ্‌যোগৈরপি গম্যতে।

    একং সাংখ্যঞ্চ যোগঞ্চ যঃ পশ্যতি স পশ্যতি।।

    (গীতা—৫/৫)

    জ্ঞানযোগ, ভক্তিযোগ কর্মযোগের সমন্বয়

    বালিশ ও তার খোলটা—দেহী ও দেহ। ঠাকুর কি বলিতেছেন যে, দেহ বিনশ্বর, থাকিবে না? দেহের ভিতর যিনি দেহী তিনিই অবিনাশী, অতএব দেহের ফোটগ্রাফ লইয়া কি হইবে? বরং যে ভগবান অন্তর্যামী মানুষের হৃদয় মধ্যে বিরাজ করিতেছেন তাঁহারই পূজা (Ramakrishna) করা উচিত?

    ঠাকুর একটু প্রকৃতিস্থ হইয়াছেন। তিনি বলিতেছেন–

    তবে একটি কথা (Kathamrita) আছে। ভক্তের হৃদয় তাঁর অবস্থান। তিনি সর্বভূতে আছেন বটে, কিন্তু ভক্তহৃদয়ে বিশেষরূপে আছেন। যেমন কোন জমিদার তার জমিদারির সকল স্থানেই থাকিতে পারে। কিন্তু তিনি তাঁর অমুক বৈঠকখানায় প্রায়ই থাকেন, এই লোকে বলে। ভক্তের হৃদয় ভগবানের বৈঠকখানা। (সকলের আনন্দ)

    এক ঈশ্বর (Ramakrishna)তাঁর ভিন্ন নামজ্ঞানী, যোগী ভক্ত

    জ্ঞানীরা যাকে ব্রহ্ম বলে (Kathamrita), যোগীরা তাঁকেই আত্মা বলে, আর ভক্তেরা তাঁকেই ভগবান বলে।

    একই ব্রাহ্মণ। যখন পূজা করে, তার নাম পূজারী; যখন রাঁধে তখন রাঁধুনি বামুন। যে জ্ঞানী, জ্ঞানযোগ ধরে আছে, সে নেতি নেতি—এই বিচার করে। ব্রহ্ম এ নয়, ও নয়, জীব নয়, জগৎ নয়। বিচার করতে করতে যখন মন স্থির হয়, মনের লয় হয়, সমাধি হয়, তখন ব্রহ্মজ্ঞান (Ramakrishna)। ব্রহ্মজ্ঞানীর ঠিক ধারণা ব্রহ্ম সত্য, জগৎ মিথ্যা, নামরূপ এ-সব স্বপ্নবৎ, ব্রহ্ম কি যে, তা মুখে বলা যায় না; তিনি যে ব্যক্তি তাও বলবার জো নাই।

    আরও পড়ুনঃ “বৃন্দাবনে নতুন যাত্রী গেলে ব্রজ বালকেরা বলতে থাকে, হরি বোলো গাঁঠরী খোলো”

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sonarpur: সুইমিং পুল, কচ্ছপ, সিসিটিভি কী নেই! জামালের বাড়ি না রিসর্ট বোঝাই মুশকিল

    Sonarpur: সুইমিং পুল, কচ্ছপ, সিসিটিভি কী নেই! জামালের বাড়ি না রিসর্ট বোঝাই মুশকিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়ির সামনেই একটি ঝাঁ-চকচকে গেট, তাতে মার্বেল দিয়ে মোড়ানো। পাঁচিলে ঘেরা বিশাল জমি, তাঁর মধ্যেই নীল-সাদা রঙের সুবিশাল বাড়ি। বাড়ির গা ঘেঁষে আরও একটি বাড়ি। প্রবেশ পথ থেকে শুরু করে ৫০টি সিসিটিভিতে মোড়ানো রয়েছে গোটা এলাকা। এই বাড়ির মালিক হলেন সোনারপুরকাণ্ডের (Sonarpur) মূল অভিযুক্ত তৃণমূল কর্মী জামালউদ্দিনের। বাড়িটি তাঁর শুধু বসত বাড়ি বললে ভুল হবে। বাড়ির ভিতরেই রয়েছে সুইমিং পুল, দেখে মনে হয় রিসর্ট। পাশের জলা জমিতে ঘোরা ফেরা করছে কচ্ছপ। শখ করে মাত্র কয়েকদিন আগেই এই প্রাণীটিকে নিয়ে এসেছেন তিনি। কিন্তু এই তৃণমূল কর্মীর পেশা কী? কোথায় কাজ করেন? এত আয়ের উৎস কী? এই সব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

    জমির দাদালি করেন জামাল(Sonarpur)

    তবে এলাকায় (Sonarpur) জামালের (Jamal Uddin Sardar) বিচার ছাড়া নাকি কোনও সমস্যার সমাধান হয় না। সালিশি সভার মূল বিচারক হিসেবে নিদান দিয়ে থাকেন তিনিই। নির্দেশ না শুনলে জোর করে তুলে নিয়ে গিয়ে শিকল দিয়ে বেঁধে অত্যাচার করেন। জানা গিয়েছে, তৃণমূল কর্মী জামালউদ্দিন এক সময় মহুরির কাজ করতেন। কাজের সূত্রে শাসকদলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক হয়। তবে এখন আর মুহুরির কাজ করেন না। মূলত জমির দালালি করেন। জমি প্রোমোটিং, ফেরাজি জমি বিক্রি করা, বিচার পাইয়ে দেওয়ার নামে তোলাবাজি এবং একই সঙ্গে স্থানীয় রাস্তাঘাট নির্মাণের সরকারি প্রকল্পের কাজে পরিচালনার কাজ করে থাকেন। কিন্তু কোন প্রভাবশালী তৃণমূল নেতা এই কাজের বরাত দিতেন, তা কেউ জানে না। তবে গ্রামের মানুষের অভিযোগ, টাকাপয়সা, প্রভাব-প্রতিপত্তি এবং পুলিশের সঙ্গে সুসম্পর্কের জন্য তাঁর বিরুদ্ধে কেউ মুখ খোলেন না। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে একাধিক বিয়ে জামালের। এক পুত্র এবং এক মেয়ে রয়েছে। পরিবারের আয় কে কে করেন, সেই বিষয়ে সন্ধান চালাচ্ছে পুলিশ। তবে সবরকম বেআইনি কাজ করে থাকেন জামাল।

    আরও পড়ুনঃ খাটের নীচেই মিলল গোপন সুড়ঙ্গ, কুলতলিতে সাদ্দামের পর্দাফাঁস

    এখনও অধরা জামাল!

    শিকল দিয়ে বেঁধে অত্যাচারের ঘটনায় প্রথম মুখ খুলে প্রতিবাদী হয়েছেন রুজিনা বিবি। রুজিনার স্বামীকে শাস্তি স্বরূপ সারারাত উল্টো করে ঝুলিয়ে বেধড়ক মারধর করেন জামাল (Jamal Uddin Sardar)। স্বামীকে বাঁচাতে জামালের হাতে পায়ে ধরে ক্ষমা চাইলে তাঁকেও পাল্টা অত্যাচার করা হয়। এদিকে ঘটনায় মুজিদ খাঁ এবং অরবিন্দ সরকার নামে দুজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার বারুইপুর (Sonarpur) আদালতে তোলা হয়েছে তাদের। অপর দিকে জামাল এখনও পলাতক। পুলিশের কাছে ইতিমধ্যে ভূরি-ভূরি অভিযোগ জমা পড়েছে এই জামালের বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: ঝোপ-জঙ্গলের আড়ালে রেজিনগর শিল্পতালুক! বেহাল দশায় ক্ষুব্ধ জেলাবাসী

    Murshidabad: ঝোপ-জঙ্গলের আড়ালে রেজিনগর শিল্পতালুক! বেহাল দশায় ক্ষুব্ধ জেলাবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) রেজিনগর শিল্পতালুকে প্রবেশের পর অবস্থা দেখে যেন ঠিক চেনাই যাচ্ছে না। ঝোপ-জঙ্গলের মধ্যে যেন ঢেকে পড়েছে সাইন বোর্ড। প্রবেশ পথের লোহার গেটে মরিচা ধরে গিয়েছে। নিরাপত্তারক্ষীদের অনুমতি নিয়ে শিল্পতালুকের ভিতরে ঢুকে কার্যত চক্ষু চড়কগাছ হওয়ার উপক্রম। করা হয়েছিল এখানে কর্মতীর্থ বাজার, কিন্তু একটিও দোকান চালু হয়নি। যাতায়েতের জন্য তৈরি হয়েছিল চার লেনের রাস্তা, কিন্তু তা এখন আগাছায় ঢেকে গিয়েছে। চারিদিকে পথবাতিও নষ্ট হয়ে গিয়েছে। শিল্পতালুকের এই বেহাল দশায় প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে রয়েছেন এলাকাবাসী।

    ই-বাস কারখানা করার কথা ছিল (Murshidabad)

    মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) ডিস্ট্রিক্ট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ়ের সাধারণ সম্পাদক স্বপনকুমার ভট্টাচার্য বলেছেন, “বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে রেজিনগরে ৩ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে ই-বাস কারখানা করার কথা ছিল। তাতে আমাদের মনে আশার সঞ্চার হয়েছিল। তারপর অবস্থার কোনও বদল ঘটেনি। আমরা চাই এখানে ভারী শিল্প আসুক।” আবার রাজ্যের ক্ষুদ্র শিল্প উন্নয়ন নিগমের এক আধিকারিক বলেছেন, “৩২০টি প্লটের মধ্যে ১৭০টি প্লট ফাঁকা রয়েছে। সেগুলি দেখে অনলাইনে অনেকে আবেদন করেছেন। এখনও পর্যন্ত চারটি ইউনিট কাজ চলছে। বাকিটা পুরোদমে চালু করার কাজ চলছে।”

    যদিও ২০২২ সালের বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে ‘কৌশিস ই মোবিলিটি প্রাইভেট লিমিটেডে’ নামে একটি সংস্থা, প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে ‘ই বাস’ কারখানা গড়ার কথা বলে রাজ্য সরকারের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। এরপর দু’টি বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন হয়েছে কিন্তু ‘ই বাস’ কারখানার কিছুই হয়নি। এই কারখানা বাস্তবে হবে কিনা তাই নিয়ে এলাকাবাসীর মনে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুনঃ রাইস পুলারই সাদ্দামের চোরাকারবারের মূল উৎস! অদ্ভুত ধাতব ব্যবসা কীভাবে চলত জানেন?

    কর্মসংস্থানের কোনও গতি হয়নি!

    শিল্পতালুকের (Murshidabad) পাশ দিয়ে চলে গিয়েছে চকচকে জাতীয় সড়ক। কিছুটা দূরেই রয়েছে লালগোলা-শিয়ালদা রেলপথ। ২০০৮ সালে তৎকালীন বাম আমলে এই রেজিনগর এলাকায় পশ্চিমবঙ্গ ক্ষুদ্র শিল্প উন্নয়ন নিগম শিল্পতালুক গড়ে তুলে ছিল। ২০১১ সালের পরিবর্তনের পর তৃণমূল ক্ষমতায় এলেও অবস্থার কোনও উন্নতি বা বিনিয়োগ দেখা যায়নি। এই ১৬ বছরে মাত্র দুটি ইউনিট ছাড়া আর কোনও প্রগতি দেখা যায়নি। আর তাই এই জেলার কর্মসংস্থানেরও কোনও গতি হয়নি বলে মনে করছেন জেলাবাসী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Meri Maati Mera Desh Campaign: ঘোষণা করেছিলেন মোদি, ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ কর্মসূচিতে ব্যাপক সাড়া

    Meri Maati Mera Desh Campaign: ঘোষণা করেছিলেন মোদি, ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ কর্মসূচিতে ব্যাপক সাড়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর স্বাধীনতা দিবসের আগেই ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ (Meri Maati Mera Desh Campaign) কর্মসূচি চালুর ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেই সময় তিনি জানিয়েছিলেন, এই কর্মসূচির আওতায় সম্মান জানানো হবে দেশের বীর শহিদ ও বীরাঙ্গনাদের। সেই কারণে ‘অমৃত কলস যাত্রা’রও ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘অমৃত কলস যাত্রা’ (Meri Maati Mera Desh Campaign)

    তিনি জানিয়েছিলেন, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাটি এবং গাছ নিয়ে নয়াদিল্লির উদ্দেশে শুরু হবে ‘অমৃত কলস যাত্রা’। তিনি এ-ও জানিয়েছিলেন, এই মাটি ও গাছ দিয়ে জাতীয় যুদ্ধ স্মৃতিসৌধে অমৃত বটিকা গড়ে তোলা হবে। যা হয়ে উঠবে ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারতে’র প্রতীক। প্রধানমন্ত্রীর ওই কর্মসূচি ঘোষণার পরে পরেই ব্যাপক সাড়া পড়ে যায় দেশে। বস্তুত, দেশপ্রেমের জোয়ারে ভাসতে থাকেন দেশবাসী। তারপর থেকে দেশের ৩৬টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে তৈরি হয় ২.৩৩ লাখ শিলাফলকম। প্রায় ৪ কোটি পঞ্চপ্রাণ প্রিলজ সেলফি আপলোড করা হয় ওয়েবসাইটে। দেশজুড়ে দু’লাখ সাহসীকে সংবর্ধনাও দেওয়া হয়। ‘বসুধা বন্দন’ থিমের অধীনে দেশজুড়ে লাগানো হয় ২.৩৬ কোটিরও বেশি গাছের চারা। তৈরি করা হয়েছিল ২.৬৩ লাখ ‘অমৃত বটিকা’ও।

    দ্বিতীয় দফার প্রচারেও ব্যাপক সাড়া

    এই কর্মসূচিরই দ্বিতীয় দফার প্রচার শুরু হয়েছে। দেশজুড়ে অমৃত কলস যাত্রার পরিকল্পনাও হয়েছে। ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারতে’র যে (Meri Maati Mera Desh Campaign) আওয়াজ প্রধানমন্ত্রী তুলেছিলেন, তার রেশ পৌঁছেছে ভারতবাসীর দোরে দোরে। মাটি এবং চাল সংগ্রহ করা হয়েছে ৬ লাখ গ্রাম ও শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে। গ্রামীণ এলাকায় প্রতি ব্লকে কলস তৈরি করা হবে। রাজ্য থেকে বিদায় নেওয়ার পর এই কলসগুলি নিয়ে আসা হবে দিল্লিতে, ন্যাশনাল প্রোগ্রামের জন্য।

    আরও পড়ুন: মাতৃভাষায় মিলবে পড়াশোনার রসদ, ‘অস্মিতা’ প্রকল্প চালু ইউজিসি-র

    শহরাঞ্চলে মাটি সংগ্রহ করা হয়েছে প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে। সেগুলিও পাঠানো হয়েছে দিল্লিতে। এতেও ব্যাপক সাড়া মিলেছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাটি এসেছে ৮ হাজার ৫০০-রও বেশি কলস। এই মাটিই রাখা হবে ‘অমৃত বটিকা’য় এবং ‘অমৃত মেমরিয়ালে’। এভাবেই (PM Modi) উদযাপিত হবে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসবে’র (Meri Maati Mera Desh Campaign)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amitabh Bachchan: শাহরুখ-সুহানার ‘কিং’-এ বড় চমক! এবার কিং খানের বিরুদ্ধে মুখোমুখি হবেন অভিষেক

    Amitabh Bachchan: শাহরুখ-সুহানার ‘কিং’-এ বড় চমক! এবার কিং খানের বিরুদ্ধে মুখোমুখি হবেন অভিষেক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিনেপ্রেমীদের জন্য বড় খবর। এবার শাহরুখ খান অভিনীত আসন্ন ছবি কিং-এ খলনায়কের চরিত্রে দেখা যাবে অভিষেক বচ্চনকে। সম্প্রতি নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে নিজের ছেলে সম্পর্কে এই বড় আপডেট দিলেন বিগ বি (Amitabh Bachchan)। এদিনের পোস্টে অমিতাভ বচ্চন জানালেন, শাহরুখ খানের (Shah Rukh Khan) সঙ্গে আগামী ছবিতে দেখা যাবে জুনিয়র বচ্চনকে। 

    শাহরুখের পরবর্তী ছবিতে অভিষেক

    বলিউড তারকা অমিতাভ বচ্চন সম্প্রতি জানিয়েছেন যে তাঁর ছেলে, অভিষেক বচ্চনের পরবর্তী প্রজেক্ট শাহরুখ খানের সঙ্গে। তাঁদের একসঙ্গে নতুন ছবি ‘কিং’-এ দেখা যাবে। যদিও এই ছবি সম্পর্কে কোনওরকম কোনও ঘোষণাই এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে করা হয়নি। এদিন পোস্টে একটি স্ক্রিনশট শেয়ার করে অমিতাভ বচ্চন (Amitabh Bachchan) লেখেন যে, ”কিং’ ছবির কাস্টিংয়ে যোগ দেবেন অভিষেক। আরও বড় খবর, সেখানে খলনায়কের চরিত্রে দেখা যাবে অভিষেককে। শুভেচ্ছা অভিষেক… সময় এসে গিয়েছে!!!” অর্থাৎ এবার মুখোমুখি শাহরুখ ও অভিষেক।

    আদ্যোপান্ত অ্যাকশনে ঠাসা ছবি হতে চলেছে ‘কিং’

    আসন্ন সিনেমা কিং একটি আদ্যোপান্ত অ্যাকশনে ঠাসা ছবি (Bollywood New Movie) হতে চলেছে। আগেই জানা গিয়েছিল, ছবিটির পরিচালনা করবেন কাহানি ছবির পরিচালক সুজয় ঘোষ। অন্যদিকে ছবিটির প্রযোজনা করবেন পাঠান ছবির পরিচালক সিদ্ধার্থ আনন্দ। আর এবার জানা গেল এই ছবিতে খলনায়কের চরিত্রে দেখা যাবে অভিষেক বচ্চনকে। সূত্রের খবর, এই ছবিতে অভিনয় করবেন শাহরুখ কন্যা সুহানা খানও। বড়পর্দায় এই ছবির মাধ্যমে অভিষেক হতে চলেছে তাঁর। সুজয় ঘোষের এই স্পাই থ্রিলারে সুহানার চরিত্রকে আরও বলিষ্ঠ করার উদ্দেশ্যে বিশেষভাবে চরিত্রটি নির্মান করা হয়েছে। এই ছবিতে গোয়েন্দার ভূমিকায় থাকছেন সুহানা। অন্যদিকে একজন মাফিয়ার চরিত্রে দেখা যাবে শাহরুখকে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যপালকে অপমানজনক মন্তব্য নয়, মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে বিরত করল হাইকোর্ট

    ‘কিং’ ছবির খবর প্রকাশ্যে আসতেই উচ্ছ্বসিত অনুরাগীরা

    একের পর এক ওয়েব সিরিজ আর ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে নজর কেড়েছেন অভিষেক বচ্চন। নিজেকে চরিত্রের খাতিরে বারবার ভেঙেছেন তিনি। নিজের ব্যক্তিগত জীবনের গুজবে কান না দিয়ে আবারও নতুন চরিত্রের পথে এগিয়ে গিয়েছেন অভিষেক। এর আগে একসঙ্গে শাহরুখ খান ও অভিষেক বচ্চন ‘কভি অলভিদা না কহেনা’ ও ‘হ্যাপি নিউ ইয়ার’ ছবিতে কাজ করেছেন। তবে এবার ‘কিং’ ছবির (Bollywood New Movie) খবর প্রকাশ্যে আসতেই উচ্ছ্বসিত অনুরাগীরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share