Tag: news in bengali

news in bengali

  • Shaurya Doval: ওয়ার্ল্ড অ্যাকাডেমি অফ আর্ট অ্যান্ড সায়েন্সের ফেলো মনোনীত শৌর্য, চেনেন তাঁকে?

    Shaurya Doval: ওয়ার্ল্ড অ্যাকাডেমি অফ আর্ট অ্যান্ড সায়েন্সের ফেলো মনোনীত শৌর্য, চেনেন তাঁকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়ার্ল্ড অ্যাকাডেমি অফ আর্ট অ্যান্ড সায়েন্সের (ডাব্লএএএস) (WAAS)  ফেলো মনোনীত করা হল এক ভারতীয়কে। এই পদে মনোনীত করা হয়েছে শৌর্য ডোভালকে (Shaurya Doval)। ওয়ার্ল্ড অ্যাকাডেমি অফ আর্ট অ্যান্ড সায়েন্সের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন আলবার্ট আইনস্টাইন, রবার্ট ওপেনহেইমার এবং জোসেফ রটব্লার্টের মতো বিশ্বশ্রুত ব্যক্তিরা। তারই ফেলো পদে এবার মনোনীত হলেন শৌর্য।

    ওয়ার্ল্ড অ্যাকাডেমি অফ আর্ট অ্যান্ড সায়েন্স (Shaurya Doval)

    মানবতার সামনে যেসব জটিল সমস্যাগুলি এসে হাজির হয়, তারই মোকাবিলায় কাজ করে ওয়ার্ল্ড অ্যাকাডেমি অফ আর্ট অ্যান্ড সায়েন্স। এই অ্যাকাডেমিতে রয়েছেন বিজ্ঞানী, শিল্পী এবং পণ্ডিতরা, যাঁরা জ্ঞানের অগ্রগতি ও সামাজিক নানা উন্নয়নের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। শৌর্য ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশনের ডিরেক্টর। তাঁর এই মনোনয়নের জেরে মান্যতা পেল বৈশ্বিক চিন্তা-নেতৃত্ব এবং নীতি উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে শৌর্যের অবদান। উল্লেখ্য, দিল্লি ভিত্তিক একটি থিঙ্কট্যাঙ্ক হল ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন।

    ভূতপূর্ব ভারতীয় সদস্য

    ওয়ার্ল্ড অ্যাকাডেমি অফ আর্ট অ্যান্ড সায়েন্সের ভূতপূর্ব ভারতীয় সদস্যদের মধ্যে (Shaurya Doval) ছিলেন ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ, ডক্টর বিক্রম সারাভাই। প্রথমজন ছিলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি। আর ভারতীয় পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন বিক্রম সারাভাই। মনোনয়নের খবর পাওয়ার পর শৌর্য বলেন, “ওয়ার্ল্ড অ্যাকাডেমি আর্ট অ্যান্ড সায়েন্সের ফেলো মনোনীত হওয়া একটি সম্মানের বিষয়। আমি আন্তঃবিভাগীয় সংলাপ প্রচার ও মানবতার উন্নতির জন্য টেকসই সমাধান খুঁজতে অ্যাকাডেমির মিশনে অবদান রাখতে উন্মুখ।”

    আর পড়ুন: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    শৌর্যের আরও একটি পরিচয় রয়েছে। তিনি ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের ছেলে। রাজনৈতিকভাবে তিনি বিজেপির সঙ্গে যুক্ত। গৈরিক শিবিরের উত্তরাখণ্ডের কার্যনির্বাহী সদস্য তিনি। ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতাও তিনি। ওয়ার্ল্ড অ্যাকাডেমি আর্ট অ্যান্ড সায়েন্স একটি আন্তর্জাতিক বেসরকারি সংস্থা। ১৯৬০ সালে এই সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন তৎকালীন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী বুদ্ধিজীবীরা। সংস্থার লক্ষ্য হল, আন্তঃবিভাগীয় সংলাপের মাধ্যমে বৈশ্বিক সমস্যাগুলির মোকাবিলা করা এবং মানবতার জয়গান গাওয়া (WAAS)। জন্মলগ্ন থেকে সেই কাজই করে চলেছে ওয়ার্ল্ড অ্যাকাডেমি আর্ট অ্যান্ড সায়েন্স (Shaurya Doval)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Organ Transplant Racket: অঙ্গ প্রতিস্থাপন র‍্যাকেটের পর্দাফাঁস! দিল্লি পুলিশের জালে অভিযুক্তরা

    Organ Transplant Racket: অঙ্গ প্রতিস্থাপন র‍্যাকেটের পর্দাফাঁস! দিল্লি পুলিশের জালে অভিযুক্তরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়সড় সাফল্য পেল দিল্লি পুলিশ (Delhi Police)। প্রতিবছরই ভারতে চিকিৎসা করাতে আসেন প্রচুর বাংলাদেশি নাগরিক। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়েই দিনের পর দিন ধরে চলছে কিডনি পাচার চক্র (Organ Transplant Racket)। এবার সেই অঙ্গ প্রতিস্থাপন র‍্যাকেটের পর্দাফাঁস করেই সাফল্য পেল দিল্লি পুলিশ। ইতিমধ্যেই পুলিশের জালে ধরা পড়েছে অভিযুক্তরা।   

    বাংলাদেশ থেকে চলত এই চক্র পরিচালনা (Organ Transplant Racket)

    এই চক্রের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে কয়েকজনকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ। তার মধ্যে আবার একজন ডাক্তারও রয়েছেন। ৫০ বছর বয়সী ওই ডাক্তার উত্তরপ্রদেশের নয়ডায় একটি হাসপাতালে ১৬টিরও বেশি অপারেশন করেছেন। মূলত বাংলাদেশ থেকে এই চক্র পরিচালনা করা হত বলে জানা গিয়েছে। কারণ মঙ্গলবার দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, এই র‍্যাকেটের সঙ্গে জড়িতদের বাংলাদেশ যোগ রয়েছে। প্রতি ট্রান্সপ্ল্যান্টের জন্য তারা ২৫-৩০ লক্ষ টাকা নিত। ২০১৯ সাল থেকে তারা এই অঙ্গ প্রতিস্থাপন চালাচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। 

    কীভাবে চলত এই পাচার চক্র?  

    ক্রাইম ব্রাঞ্চের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মতে, অভিযুক্তরা হাসপাতাল থেকে একজন ডাক্তারকে টাকার লোভ দেখিয়ে তাঁকে দিয়ে কাজ চালাত। এ প্রসঙ্গে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ জানিয়েছে যে, দুটি হাসপাতাল মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত মোট ৩৫টি ট্রান্সপ্লান্ট (Organ Transplant Racket) করা হয়েছে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নথিগুলো সঠিকভাবে যাচাই করেছে কিনা তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই। কর্মকর্তাদের মতে, অভিযুক্তরা বাংলাদেশের হাসপাতাল থেকে জাল লেটারহেড তৈরি করে শুধুমাত্র ইমেল পরিবর্তন করত। এই অভিযুক্তরা ভালো করেই জানে যে তাদের ইমেল আইডি বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে পাঠানো হবে। তাই নতুন ইমেল আইডি তৈরি করা হত, যাতে কোনোভাবেই ইমেল আইডি হ্যাক হয়ে তাদের কারসাজি ধরা না পড়ে যায়।  

    আরও পড়ুন: কর্ণাটকের নেহা হত্যাকাণ্ডে ৪৮৩ পৃষ্ঠার চার্জশিটে উল্লেখ নেই লাভ জিহাদের

    অপরাধ দমন শাখার ডিসিপির মন্তব্য (Delhi Police)

    এ প্রসঙ্গে অপরাধ দমন শাখার ডিসিপি অমিত গোয়েল বলেছেন, “ গত ৯ জুলাই আন্তর্জাতিক অঙ্গ প্রতিস্থাপন র‍্যাকেটের (Organ Transplant Racket) সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই র‍্যাকেটের মূল মাস্টারমাইন্ড একজন বাংলাদেশি। দাতা এবং গ্রহণকারী উভয়ই বাংলাদেশের নাগরিক। আমরা রাসেল নামে একজনকে গ্রেফতার করেছি, যে রোগী ও দাতাদের মধ্যে যোগাযোগ করিয়ে দিত। এছাড়াও ট্রান্সপ্লান্টের সঙ্গে যুক্ত এক মহিলা ডাক্তারকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jhargram: ক্লাস রুমের মেঝেতে ধস! বেঞ্চ সমেত ৫ ফিট মাটির ভিতরে ঢুকে গেল ৪ ছাত্র, চাঞ্চল্য

    Jhargram: ক্লাস রুমের মেঝেতে ধস! বেঞ্চ সমেত ৫ ফিট মাটির ভিতরে ঢুকে গেল ৪ ছাত্র, চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুলের দেওয়াল, ছাদ ভেঙে পড়ার কথা আগেও শোনা গিয়েছে, কিন্তু একেবারে ক্লাস রুমের মেঝেতে ধস নেমেছে! শুধু মাটি ধসে গিয়েছে এমনটাই নয়, কার্যত প্রায় ৫ ফুটের একটি বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে ঝাড়গ্রামের (Jhargram) নয়াগ্রাম থানার নিচু পাতিনা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।

    কীভাবে ঘটল ধস (Jhargram)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার সকালে নয়াগ্রাম (Jhargram) থানার নিচু পাতিনা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রীতে ভর্তি একটি ক্লাসে ক্লাস নিচ্ছিলেন শিক্ষক-শিক্ষিরা। কিন্তু এর মধ্যেই আচমকা একটি ক্লাস রুমের একাংশ মাটি বসে যায়। মাটি মেঝের সমতল থেকে অনেকটাই ভিতরে ঢুকে যায়। সেই সঙ্গে ক্লাসের বেঞ্চ সমেত গর্তে ঢুকে যায় স্কুলের ৪ পড়ুয়া। এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যে স্কুলের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।

    বন্যার জলে আগেই ক্ষতিগ্রস্থ ছিল স্কুল (Jhargram)!

    বেঞ্চে বসে থাকা চারজন ছাত্র (School) গর্তে পড়ে গিয়েছিল। দ্রুত তাদের গর্ত থেকে উদ্ধার করে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সেখানে তাদের চিকিৎসা করা হয়। স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেছেন, “এই স্কুল সুবর্ণ রেখার (Jhargram) নদী থেকে ৫০০ মিটারের মধ্যে রয়েছে। ২০০৬ সালে বন্যায় এই স্কুলটি ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। স্কুলের নিচে থাকা মাটি হালকা হয়ে যাওয়ায় এই ভাবে ধসের ঘটনা ঘটেছে। তবে প্রশাসন আগে থেকে নজর দিলে এই বিপত্তি এড়িয়ে যাওয়া যেতো।” এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত পুলিশ পৌঁছায় স্কুলে। পুলিশ গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে বলে জানা গিয়েছে। একই ভাবে শিক্ষক-শিক্ষিকা, ছাত্র-ছাত্রী এবং অভিভাবকদের সব রকম আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ মিড ডে মিলের লাইনে দাঁড়িয়ে মৃত্যু ছাত্রের, শিক্ষকদের মার, স্কুলে ভাঙচুর, আগুন

    স্কুলের শিক্ষকের বক্তব্য

    এই প্রেক্ষাপটে (Jhargram) স্কুলের (School) শিক্ষক অনুকুল কুমার বেরা বলেছেন, “এগারটায় ক্লাস শুরু হয়েছিল। আর ১১টা ২৫ মিনিট নাগাদ এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। ওই ক্লাসের একটা বেঞ্চে ৪ জন ছাত্র বসে ছিল। দেখা যায় চার ছাত্র বেঞ্চ সমেত মাটির নিচে ঢুকে যায়। দেখা মাত্রই স্কুলের শিক্ষকরা সকলে ছুটে আসেন। এরপর খবর জানাজানি হতেই গ্রামবাসী এবং অভিভাবকেরা ছুটে আসেন স্কুলে। তারপরেই সকলকে গর্ত থেকে তোলা হয়। ইতিমধ্যে ২জন ছাত্র গুরুতর আহত হয়েছে।” গোটা স্কুলে আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। স্কুলের মধ্যে ছাত্র-ছাত্রীদের জীবন কতটা সুরক্ষিত, এই নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে অভিভাবকদের মধ্যে। আগামীদিনে সন্তানদের স্কুলে পাঠাবেন কিনা এই নিয়ে রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে রয়েছেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ancient Stepwell: পশুপতিনাথ মন্দিরের কাছেই মিলল মধ্যযুগের ইতিহাস, জনতার ভিড়

    Ancient Stepwell: পশুপতিনাথ মন্দিরের কাছেই মিলল মধ্যযুগের ইতিহাস, জনতার ভিড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশের পশুপতিনাথ মন্দিরের কাছে নিত্য বাড়ছে কৌতূহলী জনতার ভিড়। না, এঁরা কেউই পশুপতিনাথ মন্দির (Pashupatinath Temple) দর্শনে যাচ্ছেন না। এই মন্দিরের কাছেই পাথারিয়া ব্লকের লাখারোনি গ্রামে খোঁজ মিলেছে মধ্যযুগীয় একটি স্টেপওয়েলের  (জল সংরক্ষণের জন্য খোঁড়া সুসজ্জিত কুয়ো)(Ancient Stepwell)। এই প্রত্নরত্ন দেখতেই নিত্য ভিড় করছেন আবাল-বদ্ধ-বনিতা। জানা গিয়েছে, স্টেপওয়েলটির বয়স ৩৬৩ বছর। এই প্রত্নরত্নই জানিয়ে দিচ্ছে ভারতের হৃদয়স্বরূপ মধ্যপ্রদেশ এক সময় সমৃদ্ধ ছিল সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক ঐতিহ্যে।

    জেলা কালেক্টরের আবিষ্কার (Ancient Stepwell)

    মাঝেমধ্যেই গ্রামীণ এলাকায় পরিদর্শনে যান জেলা কালেক্টর সুধীর কোচ্চার। এরকমই একদিন চক্কর দিতে বেরিয়ে হঠাৎই তাঁর নজরে পড়ে এই স্টেপওয়েলটি। মধ্যযুগে কীভাবে জল সংরক্ষণ করে রাখা হত, তা দেখে আশ্চর্য হয়ে যান জেলা কালেক্টর। দীর্ঘদিন ধরে উপেক্ষিত থাকা এই জায়গাটিই স্থানীয়দের রক্ষা করতে বলেন। স্থানীয় ঐতিহ্য এবং পরিকাঠামো রক্ষা করা কেন প্রয়োজন, তাও তাঁদের পইপই করে বোঝান জেলা কালেক্টর।

    কী বলছেন আর্কিওলজিক্যাল আধিকারিক?

    মধ্যযুগের মানুষের উদ্ভাবনী ক্ষমতা নিয়ে বলতে (Ancient Stepwell) গিয়ে আর্কিওলজিক্যাল আধিকারিক সুরেন্দ্র চৌরাশিয়া বলেন, “সেই সময় মানুষ কীভাবে জল সংরক্ষণ করতে হয়, তা জানতেন। তাঁদের সেই কৌশল আমাদের অবাক করে দেয়। এটা তাঁদের উদ্ভাবনী শক্তির পরিচায়ক। এই জাতীয় স্টেপওয়েল কিংবা ‘বাওলিস’ কেবল জল সঞ্চয়ের প্র্যাক্টিক্যাল সমাধান ছিল না, এই জায়গায় সাম্প্রদায়িক জমায়েতও হত। যা সেই সময়কার সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক ছবিকেও প্রতিফলিত করে।” স্টেপওয়েলটির গায়ে কিছু খোদাই করা রয়েছে। তার অর্থ পুরোপুরি উদ্ধার করা না গেলেও, সেই যুগের ইতিহাসের একটা ঝলক দেয় বইকি!

    আর পড়ুন: ‘কোনও প্রশ্নপত্র হারায়নি, ফাঁসও হয়নি’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামায় জানাল কেন্দ্র

    এই প্রত্নতত্ত্ববিদ বলেন, “এই স্টেপওয়েলটিকে আমাদের মধ্যযুগের একটি দলিল বলা যেতে পারে। আমাদের পূর্বপুরুষদের যে অ্যাডভান্সড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং কমিউনিটি- সেন্ট্রিক একটা অ্যাপ্রোচ ছিল, এই স্টেপওয়েল মনে করিয়ে দেয় সেকথাই।” যাইহোক, উপেক্ষা এবং ইতিহাসের এই জাতীয় অমূল্য সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণ না করা সমাজের পক্ষে (Pashupatinath Temple) একপ্রকার হুমকি বলেই মনে করেন তিনি। এই জাতীয় (Ancient Stepwell) ঐতিহাসিক স্থান রক্ষা করার গুরুত্বের ওপরও জোর দেন প্রত্নতত্ত্ববিদ চৌরাশিয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।  

  • School dropout: বাংলায় মাধ্যমিকে স্কুলছুট সব থেকে বেশি! সমীক্ষায় চিন্তার ভাঁজ শিক্ষা সংসদের কপালে

    School dropout: বাংলায় মাধ্যমিকে স্কুলছুট সব থেকে বেশি! সমীক্ষায় চিন্তার ভাঁজ শিক্ষা সংসদের কপালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৬ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ১৩ লক্ষের মতো পড়ুয়া একাদশ থেকে দ্বাদশে উঠতে অসফল হয়েছেন। কিন্তু এইবার উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ, তাঁদের ফের রেজিস্ট্রেশন করিয়ে সেমিস্টার পদ্ধতিতে শুরু হওয়া উচ্চ মাধ্যমিকে পড়ার সুযোগ দিতে চেয়েছে। কিন্তু ১৩ লক্ষের মধ্যে মাত্র দেড় হাজার পড়ুয়ার নাম নথি ভুক্ত করেছেন। অত্যন্ত কম রেজিস্ট্রেশন করায় চিন্তা প্রকাশ করছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। বাংলার শিক্ষা ব্যবস্থা এবং পড়ুয়াদের স্কুলছুট নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তবে জাতীয় শিক্ষানীতির সফল বাস্তবায়নে ২০৩০ সাল পর্যন্ত ১০০ নথিভুক্ত করার লক্ষ্য মাত্রা স্থির করা হয়েছে। ফলে রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রশ্নের মুখে। আসুন জেনে নিই বাংলায় স্কুলছুটের (School dropout) পরিসংখ্যান কত?

    বাংলায় ৯০ শতাংশই স্কুলছুট (School dropout)!

    উচ্চ মাধ্যমিকের সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য স্বীকার করে নিয়েছেন, ২০১৬ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৩ লক্ষের মধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশই স্কুলছুট (School dropout)। সংসদকর্তা বলেছেন, “চলতি বছরেই যেমন দেখা গিয়েছ, ৭০ হাজারের মতো পরীক্ষার্থী এবার উচ্চ মাধ্যমিকে বসেননি। তাঁরা আবার একাদশে রেজিস্ট্রেশন করেছিলেন। যাঁরা বসছেন না, তাঁদের অধিকাংশ ড্রপ আউট। তাঁরা হয়তো কাজে যোগদান করেছেন। ছোটখাটো দোকান খুলছেন। এবার তাঁদের ফিরিয়ে আনতে নতুন করে রেজিস্ট্রেশন করিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।” কেন্দ্রের একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, ২০২১-২২ সালে বিহারে স্কুলছুটের সংখ্যা ২০.৪৬ শতাংশ, গুজরাটে ১৭.৮৫ শতাংশ, অসমে ২০.৩ শতাংশ, অন্ধ্র প্রদেশে ১৬.৭ শতাংশ, পাঞ্জাবে ১৭.২ শতাংশ, মেঘালয়তে ২১.৭ এবং কর্ণাটকে ১৪.৬ শতাংশ। আবার রাজ্য শিক্ষা দফতরের রেকর্ড অনুসারে, মহামারীর কারণে ২০২৩ সালে মাধ্যমিক বোর্ড পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২ লক্ষ কমেছে। ফলে বাকি রাজ্যের তুলনায় এই রাজ্যের অবস্থা খুব একটা আশা ব্যঞ্জক নয়।

    ১৮ বছরের আগেই মেয়েদের বিয়ে হচ্ছে

    ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী বাংলার (West Bengal) অর্ধেক মেয়ে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন এবং বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ ছাড়াই বাড়িতে রয়েছেন তাঁরা। কেন্দ্র সরকারের একটি সমীক্ষা প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা গিয়েছে, এই মেয়েরা তাঁদের শিক্ষা শেষ না করে বা জীবিকা অর্জনের জন্য প্রশিক্ষণের কোর্স গ্রহণ করার পরিবর্তে পরিবারেই কাজ করছেন। বাংলায় যখন এই ধরনের মেয়েদের সংখ্যা প্রায় ৪৯.৯ শতাংশ (School dropout)। সারা দেশে এই সংখ্যার পরিমাণ ৪৩.৮ শতাংশ। গত বছর পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুসারে দেখা গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গে ১৮ বছর বয়সের আগেই বিয়ে করা মেয়েদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি৷ এরকম ১০০ জন মেয়ের মধ্যে ৪৫ জনের ২১ বছর বয়স হওয়ার আগেই বিয়ে হয়ে গিয়েছে। তবে কন্যাশ্রী প্রকল্পে, ২৫ বছর বয়সী এবং বছরে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত উপার্জনকারী পরিবারের মেয়েদের জন্য এককালীন ২৫০০০ টাকা অনুদান দিয়ে থাকে। আবার যদি কোনও মেয়ের বাবা-মা উভয়েই মারা গিয়ে থাকেন বা শারীরিকভাবে অক্ষম হন, তাহলে এই প্রকল্পের সুবিধা পান। মহামারী চলাকালীন, অনেক পরিবার অনলাইন ক্লাসের জন্য স্মার্টফোনের সামর্থ্য না থাকায় অনেক ছেলে-মেয়ে তাঁদের পড়াশোনা বন্ধ করে দিয়েছিল। অনেক পরিবার সরকারের এককালীন অনুদানের সাহায্যে তাঁদের মেয়েদের বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছেন। ফলে এই দিকগুলিও অনেক প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে।

    আরও পড়ুনঃ শীতলকুচিতে তৃণমূলের বিজয় মিছিল থেকে ছোড়া হল বোমা! রক্তাক্ত বিজেপি কর্মীর দুই মেয়ে

    শিক্ষকদের  বক্তব্য

    রাজ্যের (West Bengal) প্রধান শিক্ষকদের সংগঠন ‘অ্যাডভান্সড সোসাইটি ফর হেডমাস্টার্স অ্যান্ড’–এর রাজ্য সম্পাদক চন্দন মাইতি বলেছেন, “উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেও কত জন ভিন রাজ্যে কাজে চলে যাচ্ছেন (School dropout)। একাদশ পাশ না করতে পেরে ড্রপ আউটের প্রবণতা আরও বেশি। কর্ম সংস্থান নেই, এসএসসি, পিএসসির নিয়োগ নেই। রাজ্যে চাকরি নেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • President Murmu: অলিম্পিক্সে পদকজয়ী সাইনার সঙ্গে ব্যাডমিন্টনে মাতলেন রাষ্ট্রপতি! ভাইরাল তাঁর নয়া অবতারের ভিডিও

    President Murmu: অলিম্পিক্সে পদকজয়ী সাইনার সঙ্গে ব্যাডমিন্টনে মাতলেন রাষ্ট্রপতি! ভাইরাল তাঁর নয়া অবতারের ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার এক অন্য অবতারে ধরা দিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Murmu)। শাড়ি ছেড়ে সালোয়ার কামিজ পরে, কোমরে ওড়না বেঁধে নেমে পড়লেন ব্যাডমিন্টন কোর্টে। তিনি দেশের রাষ্ট্রপতি। গোটা দেশের অভিভাবকও তিনি। তবে ব্যাডমিন্টন হাতেও যে এভাবে চমক দেখাবেন কে জানত? বুধবার অলিম্পিক পদকজয়ী সাইনা নেহওয়ালের (Saina Nehwal) সঙ্গে ব্যাডমিন্টন কোর্টে মুখোমুখি হলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি। 

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ভিডিও 

    বুধবার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করা হয় রাষ্ট্রপতি ভবনের তরফে। সেখানে দেখা যায়, হাতে ব্যাডমিন্টন র‍্যাকেট এবং পায়ে সাদা স্পোর্টস শ্যু পড়ে একেবারে ম্যাচের মুডে রাষ্ট্রপতি। অধিকাংশ সময়ই সম্বলপুরী শাড়িতে দেখা যায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে (President Murmu)। কিন্তু, বুধবার সন্ধ্যায় একেবারে অন্য মুডে ছিলেন তিনি। এদিন রাষ্ট্রপতি ভবনের ব্যাডমিন্টন কোর্টে একেবারে দক্ষ খেলোয়াড়ের মেজাজে নেমে পড়লেন দ্রৌপদী মুর্মু (President Murmu)। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ২০১২ অলিম্পিকের ব্রোঞ্জজয়ী সাইনার বিরুদ্ধে ৬৬ বছর বয়সি দ্রৌপদী জিতে নেন একটি পয়েন্টও। সেই দেখে হাততালিতে ফেটে পড়ে ব্যাডমিন্টন কোর্টের দর্শকাসন।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by President of India (@presidentofindia)

    এই ভিডিও পোস্ট করে রাষ্ট্রপতি ভবনের তরফে জানানো হয়, খেলাধুলার প্রতি খুব স্বাভাবিক ঝোঁক রয়েছে রাষ্ট্রপতির (President Murmu)। তিনি মনে করেন নিয়মিত খেলাধূলা করলে শরীর ও মন তাজা থাকে। সম্প্রতি বিভিন্ন স্পোর্টসে মহিলাদের অংশগ্রহণের পরিসংখ্যানে তিনি খুশি। আর সাইনার সঙ্গে ব্যাডমিন্টন খেলতে পেরেও তিনি খুব খুশি। 

    আরও পড়ুন: ‘কোনও প্রশ্নপত্র হারায়নি, ফাঁসও হয়নি’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামায় জানাল কেন্দ্র

    রাষ্ট্রপতি ভবনে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখবেন সাইনা

    সাইনা নেহওয়াল, শুধু একজন তারকা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় নন বরং পদ্মশ্রী এবং পদ্মভূষণ পুরস্কারপ্রাপ্তও। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি ভবনে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখবেন সাইনা। জানা গিয়েছে, ‘হার স্টোরি-মাই স্টোরি’ নামের ওই অনুষ্ঠানে পদ্ম সম্মান পাওয়া মহিলাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে, সেখানে সাইনা (Saina Nehwal) তাঁর জীবনের কাহিনি নিয়ে একটি বক্তব্য পেশ করবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NEET UG Row: ‘কোনও প্রশ্নপত্র হারায়নি, ফাঁসও হয়নি’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামায় জানাল কেন্দ্র

    NEET UG Row: ‘কোনও প্রশ্নপত্র হারায়নি, ফাঁসও হয়নি’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামায় জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘কোনও প্রশ্নপত্র হারায়নি, ফাঁসও হয়নি।’ বুধবার সুপ্রিম কোর্টে এই মর্মে (NEET UG Row) হলফনামা দিয়েছে কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার নিট ইউজি প্রবেশিকা পরীক্ষায় হওয়া নিয়ে একগুচ্ছ অনিয়মের অভিযোগের শুনানি হওয়ার কথা শীর্ষ আদালতে। তার আগের দিনই কেন্দ্রের তরফে জানিয়ে দেওয়া হল, নিট পরীক্ষার ফল বিশ্লেষণ করে দেখা গিয়েছে, বড়সড় কোনও অনিয়ম হয়েছে বা স্থানীয়ভাবে এক সঙ্গে অনেক পরীক্ষার্থী সুবিধা পেয়েছেন, এমন কোনও প্রমাণ মেলেনি।

    নিট ইউজি পরীক্ষা (NEET UG Row)

    চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে গেলে নিট ইউজি পরীক্ষায় বসতে হয়। এই পরীক্ষা এবং অন্যান্য বড় পরীক্ষার আয়োজন করে এনটিএ নামে একটি সংস্থা। অভিযোগ, গত কয়েক দিন আগে যে নিট ইউজি পরীক্ষা হয়েছিল, তার প্রশ্নফাঁস হয়ে গিয়েছিল। বিষয়টি গড়িয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। বর্তমানে সেখানেই বিচারাধীন রয়েছে মামলাটি। এনটিএ-ও সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছে, প্রশ্নফাঁসের (NEET UG Row) যে অভিযোগ উঠেছে, তা ঠিক নয়। কারণ একটিও প্রশ্নপত্র হারায়নি, পাটনায়, যেখানে প্রশ্নপত্র রাখা হয়েছিল, সেখানকার তালাও ভাঙা হয়নি।

    এনটিএ-র দাবি

    এনটিএ-র দাবি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বিহারের রাজধানী পাটনা থেকেই সর্বভারতীয় এই পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন পরীক্ষার্থী এবং তাঁদের অভিভাবকদের একাংশ। অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার জালেই ধরা পড়েছে ৮জন। সুপ্রিম কোর্ট জমা দেওয়া হলফনামায় এনটিএ-র তরফে বলা হয়েছে, পরীক্ষা নিয়ে সিটি কো-অর্ডিনেটরের রিপোর্ট, সেন্টার সুপারিনটেনডেন্টস এবং পর্যবেক্ষকদের উদ্বেগের কারণ খতিয়ে দেখা হয়েছে। তাতেই দেখা গিয়েছে, কোনও ট্রাঙ্ক(যেখানে প্রশ্নপত্র রাখা হয়েছিল) থেকেই একটিও প্রশ্নপত্র খোয়া যায়নি।

    আর পড়ুন: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রতিটি প্রশ্নপত্রের একটি ইউনিক সিরিয়াল নম্বর রয়েছে। সেটাই একটি নির্দিষ্ট ছাত্রকে দেওয়া হয়। কোনও ট্রাঙ্কেরই তালা ভাঙা অবস্থায় পাওয়া যায়নি। এনটিএ-র পর্যবেক্ষকদের রিপোর্টে কোনও ব্যতিক্রমী কিছু দেখা যায়নি। কমান্ড সেন্টারের সিসিটিভিতে নিরন্তর মনিটরিং করা হচ্ছে। তাতে কোথাও কোনও অবাঞ্ছিত ঘটনা ঘটতে দেখা যায়নি, যা থেকে এটা প্রমাণ হয় প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছিল (NEET UG Row)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Google Doodle: শতবর্ষ পূর্তিতে গুগলের শ্রদ্ধা ব্রাজিলিয়ান পদার্থবিদকে, চেনেন সিজার লেটেসকে?

    Google Doodle: শতবর্ষ পূর্তিতে গুগলের শ্রদ্ধা ব্রাজিলিয়ান পদার্থবিদকে, চেনেন সিজার লেটেসকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষ বিশেষ দিনে বিশেষ বিশেষ মানুষ কিংবা কোনও একটি নির্দিষ্ট তারিখের বিশেষত্ব বোঝাতে ছবি বদলে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে গুগল (Google Doodle)। আজ, ১১ জুলাই। গুগল উদযাপন করছে ব্রাজিলিয়ান পদার্থবিদ তথা শিক্ষক সিজার লেটসের (Cesar Lattes) শততম জন্মদিন। এই সিজারই আবিষ্কার করেছিলেন পিয়ন বা পি মিসন-এর।

    গুগল ডুডুলের শ্রদ্ধা (Google Doodle)

    পিয়ন হল একটি সাব অ্যাটমিক উপাদান, ইলেকট্রনের চেয়ে যার ভর ২৭০ গুণ বেশি। এই গবেষককেই এদিন শ্রদ্ধা জানাচ্ছে গুগল ডুডুল। ১৯২৪ সালের এই দিনেই জন্মেছিলেন এই বিশ্বশ্রুত গবেষক। তাঁর আবিষ্কৃত পিয়ন অনায়াস করেছিল অ্যাডভান্সড নিউক্লিয়ার শক্তিগুলোকে বুঝতে। সিজার লেটেস-এর আবিষ্কার সম্পর্কে বলতে গিয়ে গুগল ডুডুল বলেছে, “হ্যাপি বার্থডে সিজার লেটেস। লাতিন আমেরিকা এবং বিশ্বকে এক্সপেরিমেন্টাল ফিজিক্সের পথ দেখানোয় তোমায় ধন্যবাদ।” লেটেসের গল্পটি সেই সময়কার, যখন এক গবেষক পাহাড়ের চূড়ায় দুটি ফটোগ্রাফিক প্লেট নিয়ে এসেছিলেন। আরও বেশি করে মহাজাগতিক রশ্মি পেতে এটা করা হয়েছিল।

    পিয়ন কী?

    টেক জায়েন্টের মতে, ‘লেটেস যে প্লেট মডিফায়েড করেছিলেন, সেটা একটি উপাদানের ট্র্যাকগুলোকে দেখায়, যেটা আগে কখনও দেখা গিয়েছিল না। এটাই হল পিয়ন। পিয়নগুলিকে পি মিজনসও বলে। এগুলি অ্যাটমের থেকেও ক্ষুদ্রতর। যখন কোনও স্পেস ম্যাটার পৃথিবীর অ্যাটমসস্ফিয়ারে ভেঙে পড়ে, তখনই জন্ম হয় পিয়নের।” গুগল ডুডল (Google Doodle) বলে, “লেটেস ঠিকই সন্দেহ করেছিলেন যে ফটোগ্রাফিক প্লেটে যদি বোরন যোগ করা হয়, তখন বিভিন্ন উপাদানকে ভেঙে স্পষ্টতর ছবি দেখা যায়। এটা এত ভালো কাজ করেছিল যে, তিনি প্রতিটি প্রোটনকেও দেখতে পেয়েছিলেন।” লেটেস কেবল পি মিজনসের অস্তিত্বই আবিষ্কার করেননি, তিনি এ-ও দেখেছিলেন যে এমন কিছু মিজনস রয়েছে, যেগুলো অন্যদের থেকেও বেশি ভারী। তাঁর গবেষণার পুরস্কারও পেয়েছিলেন লেটেস।

    আর পড়ুন: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। এরই কিছুদিন পরে সাও পাওলো বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন তিনি। পরে যোগ দেন ক্যাম্পিনাস স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিজ্ঞানে গবেষণার জন্য সরকারকে বেশি করে ফান্ডিং করতে বলেন লেটেস (Cesar Lattes)। যার ফলশ্রুতিতে গড়ে ওঠে, সিবিপিএফ – ব্রাজিলিয়ান সেন্টার ফর রিসার্চ ইন ফিজিক্স। এখানকার সায়েন্টিস্ট ডিরেক্টরও ছিলেন লেটেস (Google Doodle)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi In Austria: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi In Austria: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়।” বুধবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi In Austria)। এদিন ভিয়েনায় (India Austria Relation) প্রবাসী ভারতীয়দের সম্মেলনে ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই তিনি বলেন, “ভারত বিশ্ব সেরা হওয়ার জন্য নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। উজ্জ্বলতম হতে চাইছে। সব চেয়ে বড় হওয়ার চেষ্টা করছে। পৌঁছতে চাইছে উচ্চতম মাইলস্টোনে।”

    শান্তির ললিত বাণী (PM Modi In Austria)

    তামাম বিশ্বকে শান্তির ললিত বাণী শুনিয়েছেন বুদ্ধের দেশের প্রতিনিধি নরেন্দ্র মোদি। রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষিতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে তিনি বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়”। অস্ট্রিয়া সফরে গিয়েও তিনি বার্তা দিয়েছেন এই বলে যে, “এটা যুদ্ধের সময় নয়”। ভিয়েনায় প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে সাক্ষাৎকালেও তিনি ফের শোনালেন ‘বুদ্ধ’-বাণী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “হাজার হাজার বছর ধরে আমরা আমাদের জ্ঞান ও দক্ষতাকে শেয়ার করে চলেছি। আমরা বিশ্বকে যুদ্ধ দিইনি, দিয়েছি বুদ্ধ।” তিনি বলেন, “ভারত সবসময় বিশ্বকে শান্তি এবং সমৃদ্ধি দিয়েছে। তাই একবিংশ শতাব্দীতে ভারত তার ভূমিকাকে মজবুত করতে চলেছে।”

    প্রতীক্ষার অবসান

    প্রসঙ্গত, রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে দু’দিনের রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে উড়ে যান অস্ট্রিয়ায়। ইন্দিরা গান্ধীর অস্ট্রিয়া সফরের পর তিনিই একমাত্র প্রধানমন্ত্রী, যিনি পা রেখেছেন ভিয়েনায়। তাঁর অস্ট্রিয়া সফরকে অর্থপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “৪১ বছর পর ভারতের এক প্রধানমন্ত্রী এই দেশ সফরে এলেন। এই দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হয়েছে একটি ঐতিহাসিক মুহূর্তে। সেটি হল, এ বছর ভারত ও অস্ট্রিয়ার বন্ধুত্বের ৭৫তম বর্ষ পূর্তি।”

    আর পড়ুন: “এটা যুদ্ধের সময় নয়, সমর্থনযোগ্য নয় সন্ত্রাসবাদও”, অস্ট্রিয়ায় বললেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Austria) বলেন, “ভারত ও অস্ট্রিয়া ভৌগোলিকভাবে দুই প্রান্তে অবস্থিত। কিন্তু দুই দেশের মধ্যে প্রচুর সাদৃশ্য রয়েছে। গণতন্ত্রই দুই দেশকে এক সূত্রে বেঁধেছে। আমাদের মধ্যে বিনিময় হয়েছে মূল্যবোধ, স্বাধীনতা, সাম্য, বহুত্ববাদ। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাও রয়েছে দুই দেশে। আমাদের সমাজ বহুসংস্কৃতির। দুই দেশই জয়গান গায় বৈচিত্রের। এই সব মূল্যবোধ প্রতিফলিত হয় নির্বাচনে।” প্রধানমন্ত্রী যখন বিশ্বকে (India Austria Relation) আরও একবার ‘যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই’ বার্তা দিচ্ছেন, তখন সভাস্থল বারংবার মুখরিত হচ্ছে ‘মোদি’, ‘মোদি’ ধ্বনিতে (PM Modi In Austria)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Piyush Goyal: “তামাক শিল্পে এফডিআই উদারীকরণ করবে না সরকার”, সাফ জানালেন গোয়েল

    Piyush Goyal: “তামাক শিল্পে এফডিআই উদারীকরণ করবে না সরকার”, সাফ জানালেন গোয়েল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তামাক শিল্পে এফডিআই (FDI) উদারীকরণ করবে না কেন্দ্রীয় সরকার।” মঙ্গলবার একথা জানালেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Piyush Goyal)। নয়াদিল্লিতে শিল্পক্ষেত্রের অনুষ্ঠানের ফাঁকে একথা বলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তামাক শিল্পে সরকার এফডিআইয়ের বিভিন্ন বিধিগুলি আরও কঠোর করার কথা ভাবছে বলেও জানান তিনি।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী? (Piyush Goyal)

    মন্ত্রী জানান, তামাক প্রোডাক্টের ফ্র্যাঞ্চাইজি, ট্রেডমার্ক এবং তামাকের কোনও ব্র্যান্ডিং এবং এই জাতীয় কোনও সাবস্টিটিউটের ক্ষেত্রে সরকার এফডিআই রেস্ট্রিকশনের কথা ভাবছে। প্রসঙ্গত, সরকারি নিয়মে ভারতে বর্তমানে তামাক জাতীয় প্রোডাক্ট উৎপাদনে এফডিআই অনুমোদন করা হয়নি। তামাক শিল্পে এফডিআই নীতি কঠোর করার প্রস্তাব বিবেচনাধীন বলেও জানান মন্ত্রী। তিনি জানান, বিষয়টি মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের জন্য চূড়ান্ত পর্যায়ের প্রস্তাব প্রস্তুত করা হয়েছে। তামাক শিল্পকে পাপ বলেই বিবেচনা করা হয়।

    শিল্পমন্ত্রকের পার্লামেন্টারি কমিটির প্রস্তাব

    এই শিল্পের ক্ষেত্রেই থাকে হরেক কিসিমের চাপ। যখন তখনই বাড়িয়ে দেওয়া হয় মোটা অঙ্কের কর। ভারতে তামাক শিল্পেই (Piyush Goyal) জিএসটি দিতে হয় সব চেয়ে বেশি, ২৮ শতাংশ। ৬১ শতাংশ তামাক প্রোডাক্টের ওপর ট্যাক্স দিতে হয় দু’শো শতাংশ। ২০২০ সালে বাণিজ্য এবং শিল্পমন্ত্রকের পার্লামেন্টারি কমিটি এই শিল্পে এফডিআইয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল। তাদের যুক্তি ছিল, এতে করে তামাকজাত দ্রব্য বেশি করে রফতানি হবে। প্যানেল অবশ্য এ-ও বলেছিল, এই প্রস্তাব প্রযোজ্য হবে কেবলমাত্র তামাক ফার্মগুলির ক্ষেত্রে।

    আর পড়ুন: ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরামে ভারতীয় সংসদীয় দলের নেতৃত্ব দেবেন স্পিকার

    সিগারেট রফতানিতে ভারত বিশ্বে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। ইউএন কমট্রেডের হিসেব বলছে, ভারত ২০২২ সালে সিগারেট রফতানি করেছিল ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। আমদানি করেছিল ২৬ মিলিয়নের কাছাকাছি তামাকজাত দ্রব্য। আইবিইএফের হিসেবে, ভারতে তামাক ফার্মিং ক্ষেত্রে কাজ করেন ৩৬ মিলিয়ন মানুষ। এর মধ্যে রয়েছেন প্রসেসিং, ম্যানুফ্যাকচারিং এবং এক্সপোর্টের কাজে জড়িত মানুষজনও। প্রতিবার কেন্দ্রীয় বাজেটে মোটা অঙ্কের কর আরোপ করা হয় তামাক শিল্পে।

    উল্লেখ্য, সম্প্রতি ভারতে অননুমোদিত উৎপাদন ও চিবানো তামাকের ব্যবহার কমাতে সরকারকে সাহায্য করার অনুরোধ করেছিলেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা এ-ও (FDI) জানিয়েছিলেন, এতে বিপুল ক্ষতি হচ্ছে সরকারি কোষাগারের। দেশে বেআইনিভাবে উৎপাদিত সিগারেটের বিক্রি বেড়েছে বলেও জানিয়েছিলেন (Piyush Goyal) তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share