Tag: news in bengali

news in bengali

  • Post Poll Violence: “মমতা ও তাঁর দলের জন্মগত স্বভাব হল ভোটপরবর্তী হিংসা”, মন্তব্য বিজেপি কেন্দ্রীয় টিমের

    Post Poll Violence: “মমতা ও তাঁর দলের জন্মগত স্বভাব হল ভোটপরবর্তী হিংসা”, মন্তব্য বিজেপি কেন্দ্রীয় টিমের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ভোট-পরবর্তী হিংসা (Post Poll Violence) নিয়ে বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মমতার সরকারে বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যে চার সদস্যের একটি দল রবিবার কলকাতায় এসে মাহেশ্বরী ভবনে আক্রান্তদের কাছ থেকে তৃণমূল দুষ্কৃতীদের অত্যাচারের বিবরণ শোনেন। এরপর সোমবার কলকাতা বিমানবন্দর থেকে বাগডোগরা হয়ে কোচবিহারে গিয়েছেন। সেখানকার নিপীড়িত মানুষের বক্তব্য শুনেছেন।

    একই ভাবে গতকাল প্রায় শতাধিক আক্রান্ত মানুষকে নিয়ে রাজভবনে রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে হিংসা কবলিত এলাকা পরিদর্শনের জন্য অনুরোধ করেন তিনি।

    কী বলল বিজেপির কেন্দ্রীয় দল (Post Poll Violence)?

    ভোট-পরবর্তী (Post Poll Violence) হিংসার প্রভাব বাংলায় কতটা পড়েছে তা নিয়ে পরিদর্শনে এসেছে বিজেপির কেন্দ্রীয় টিম। এই দলের পক্ষে ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্যসভার সাংসদ বিপ্লব দেব বলেছেন, “মমতা এবং তাঁর দলের জন্মগত স্বভাব হল ভোট-পরবর্তী হিংসা। এই স্বভাবের দ্রুত বদল ঘটানো উচিত, তাতে তাঁর যেমন ভালো ঠিক তেমনি দলের জন্যও ভালো। এই আচরণে খুব একটা লাভ হবে না তৃণমূলের। এই রাজ্যের মানুষ তো তাঁরই মানুষ। দায়িত্ব সবার আগে তাঁর।”

    আরও পড়ুনঃ খড়্গপুর আইআইটি হস্টেলের ছাদে উদ্ধার ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ! চাঞ্চল্য

    কী বললেন অগ্নিমিত্রা পল

    রাজ্যে আসা কেন্দ্রীয় দলের সঙ্গে হিংসা (Post Poll Violence) কবলিত স্থান পরিদর্শনে যান রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক তথা আসানসোল দক্ষিণের বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল। তিনি এদিন বলেন, “২০২১ সালে বিজেপি ব্যাপক ভাবে ভোট পাওয়ায় মমতা ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন। সেই সময় ভোট-পরবর্তী হিংসাকে মান্যতা দিতে চাননি। এইবার লোকসভায় বিজেপি রাজ্যে আগের থেকে বেশি ভোট পেয়েছে, তাই মুখ্যমন্ত্রী ভয় পাচ্ছেন। রাজ্যে ভোটের পর হিংসার চিত্র যেন একটা পরম্পরায় পরিণত হয়েছে। আমাদের কেন্দ্রীয় টিম সব জায়গায় পরিদর্শন করছেন। গতকাল কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় ঘুরেছি। আজ কোচবিহারেও আমরা বক্তব্য শুনেছি। ফিরে আরেকবার কলকাতায় বসব।”

    ইতিমধ্যে কোচবিহার থেকে ডায়মন্ড হারবার সব জায়াগায় তৃণমূল দুষ্কৃতীদের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে ঘর ছাড়া হয়ে আছেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। গতকাল বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বারুইপুরে ঘরছাড়া কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের ঘরে ফেরানোর আশ্বাস দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • EVM Hacking: ‘‘টেসলার সব গাড়িকেও হ্যাক করা সম্ভব’’, মাস্কের ইভিএম-ট্যুইটের জবাবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    EVM Hacking: ‘‘টেসলার সব গাড়িকেও হ্যাক করা সম্ভব’’, মাস্কের ইভিএম-ট্যুইটের জবাবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি মিটেছে ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচন। আর এরই মধ্যে ভোটে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছিলেন টেসলা প্রধান। টেসলার সিইও ইলন মাস্ক (Elon Musk) এ প্রসঙ্গে মন্তব্য করেছিলেন, ইভিএম হ্যাক (EVM Hacking) হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মানুষ অথবা আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স ব্যবহার করে ইভিএমের হিসেব গুলিয়ে দেওয়া সম্ভব। আর মাস্কের এই মন্তব্যের পরেই এবার তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর। 

    ইলন মাস্ক-এর মন্তব্য (EVM Hacking) 

    রবিবার সকালে নিজের এক্স হ্যান্ডলে একটি ট্যুইট করেন মাস্ক। সেখানে মাস্ক (Elon Musk) লেখেন, “আমাদের ইভিএম ত্যাগ করা উচিত। কারণ মানুষ কিংবা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)-র দ্বারা এটিকে প্রভাবিত (Hack) করার সম্ভাবনা বেশি।” 

    আরও পড়ুন: ছত্তীসগড়ের পর এবার ঝাড়খণ্ড! পুলিশের হাতে নিহত চার মাওবাদী

    বিজেপি নেতার প্রতিক্রিয়া  

    মাস্কের এই ইভিএম-বিরোধী (EVM Hacking) পোস্টের বিরোধিতা করে এবার পাল্টা ট্যুইট করেন বিজেপি নেতা তথা প্রাক্তন ইলেকট্রনিক এবং তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর। তাঁর বক্তব্য, “ইভিএম হ্যাক করা সম্ভব নয়। মাস্কের বক্তব্যের কোনও সত্যতা নেই। ভারতে এসে এই সংক্রান্ত পাঠ হাতে কলমে নেওয়া উচিত তাঁর।” মাস্কের মন্তব্যের সমালোচনা করে চন্দ্রশেখর বলেন যে, “মাস্কের কথার অর্থ হল কেউ নিরাপদ ডিজিটাল হার্ডওয়্যার তৈরি করতে পারে না। তার এই ধারণা ভুল। আমেরিকা কিংবা অন্য জায়গায় ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রিত ভোটিং মেশিনের বদলে সাধারণ যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয়। সেখানে মাস্কের ওই বক্তব্য প্রযোজ্য হতে পারে।”

    মাস্কের (Elon Musk) টুইটটি শেয়ার করে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চ্যাট জিপিটির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে দাবি করেন, ব্লু টুথ, ইন্টারনেট, ওয়াইফাই কোনও কিছু দিয়েই ইভিএমকে হ্যাক করা যায় না। চন্দ্রশেখরের টুইটের নীচে মাস্কের মন্তব্য, “যে কোনও কিছুই হ্যাক করা যেতে পারে।” আর এর পরেই চন্দ্রশেখর মাস্কের এই মন্তব্যকে হাতিয়ার করে পাল্টা বলেন, ‘‘তাহলে তো টেসলার সব গাড়িকেও হ্যাক করা সম্ভব।’’    
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  •  IIT Kharagpur Student Death: খড়্গপুর আইআইটি হস্টেলের ছাদে উদ্ধার ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ! চাঞ্চল্য

     IIT Kharagpur Student Death: খড়্গপুর আইআইটি হস্টেলের ছাদে উদ্ধার ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ! চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইআইটি খড়্গপুরের হস্টেলের ছাদ থেকে উদ্ধার ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ (IIT Kharagpur Student Death)! এই মৃত্যুর ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। এই ছাত্রী হলেন কেরলের বাসিন্দা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে পৌঁছায়। এরপর ছাদ থেকে দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। তবে এরকম আগেও এক ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় শোরগোল পড়েছিল এই প্রতিষ্ঠানে।

    খুন না আত্ম হাত্যা? তদন্তে পুলিশ (IIT Kharagpur Student Death)

    জানা গিয়েছে, আইআইটি (IIT Kharagpur Student Death) ক্যাম্পাসের সরোজিনী নাইডু ও ইন্দিরা গান্ধী নামে দুটি মহিলা হস্টেলের সংযোগকারী ছাদ থেকে উদ্ধার করা হয় ছাত্রীর দেহ। ওঁই ছাত্রীর নাম দেবিকা পিল্লাই। তাঁর বয়স ২১। বি-টেক ক্যামিকেল ইঞ্জিনারিংয়ের চতুর্থ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন। তাঁর বাড়ি কেরলের চেপাড থানার উত্তর এভুর এলাকায়। তবে মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে ইতিমধ্যে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। জানা গিয়েছে দেবিকা মাত্র কয়েকদিন আগেই কেরলে নিজের বাড়ি থেকে ঘুরে এসেছেন। তবে বাড়ি থেকে ফিরে মানসিক কোনও অবসাদে ভুগছিলেন কিনা, তা নিয়ে সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেছে পুলিশ। এই মৃত্যু কি সত্যই আত্মহত্যা? নাকি কোনও ষড়যন্ত্র? তা নিয়ে ইতিমধ্যে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে দেবিকার মৃতদেহ পাঠানো হয়েছে। দেবিকার পরিবারকে ইতিমধ্যে খবর দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃকাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস ট্রেন দুর্ঘটনার জন্য সোম-মঙ্গল বাতিল একাধিক ট্রেন

    আগেও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল!

    দুই বছর আগেও খড়্গপুর আইআইটিতে (IIT Kharagpur Student Death) তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ফয়জান আহমেদের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। সেই সময় এই মৃত্যুকে নিয়ে ব্যাপক শোরগোল পড়েছিল। কিন্তু পুলিশ প্রথম থেকেই আত্মহত্যার কথা বললেও মৃত ছাত্রের পরিবারের দাবি ছিল, তাঁকে খুন করা হয়েছে। দ্বিতীয়বার কোর্টের অর্ডারে দেহকে ময়নাতদন্ত করা হয়। কিন্তু এরপর থেকেই খুন করা হয়েছে বলে দাবি আরও প্রকট হয়ে ওঠে। জানা গিয়েছে মাথায় একটি ভারী বস্তু দিয়ে আঘাত করা হয়। এরপর ঘাড়ে ছুরি মারা হয়। সেই সঙ্গে কানের কাছে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জে গুলি করা হয়। এই মৃত্যুর খবরে ব্যাপক চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছিল। যদিও কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jeevan Bollywood Actor: ৬১টি সিনেমায় নারদ চরিত্রে অভিনয়! পরে ভিলেন হিসেবে খ্যাত হন অভিনেতা জীবন!

    Jeevan Bollywood Actor: ৬১টি সিনেমায় নারদ চরিত্রে অভিনয়! পরে ভিলেন হিসেবে খ্যাত হন অভিনেতা জীবন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউডের প্রথম মহাখলনায়ক ‘জীবন’ (Jeevan Bollywood Actor)। তাঁর আগে অনেক সময় নায়কই খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করতেন। বলিউডের প্রথম সবাক ছবি ‘আলম আরা’-য় পৃথ্বীরাজ কাপুর খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। ১৯৩১ সালের বড় পর্দায় আসা এই সিনেমার আগেও অনেক অভিনেতাই খলনায়কের অভিনয় করেছিলেন। কিন্তু দর্শকের মনে দাগ কেটে যাওয়ার মতন বলিউডের প্রথম খলনায়ক ছিলেন ‘জীবন’।

    অভিনয় জীবনের শুরুতে নারদের চরিত্রে অভিনয় করতেন জীবন  

    সিনেমায় আসার আগে জীবনের নাম ছিল ওঙ্কার নাথ ধর। ১৯১৫ সালে জন্ম হয় তাঁর। ওঙ্কারের দাদু কাশ্মীরের ডোগরা রাজাদের অধীনে গভর্নর ছিলেন। ছোটবেলা থেকেই সিনেমায় কাজ করার ঝোঁক ছিল (Jeevan Bollywood Actor) তাঁর। ১৮ বছর বয়সে বাড়ি থেকে পালিয়ে পালিয়ে যান তিনি। সিনেমায় কাজ করার আগে টেকনিশিয়ান হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। থিয়েটারেও অভিনয় করেছেন। তবে প্রথমেই খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করেননি তিনি। বেশ কয়েকটি সিনেমায় নারদ মুনির চরিত্রে অভিনয় করেছেন। ৬১টি সিনেমায় নারদের চরিত্রের অভিনয় করেছেন জীবন। তবে পঞ্চাশের দশক থেকে খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করা শুরু তাঁর। মেলা, নাগিন, নয়া দৌর, দো ফুল, ওয়াক্ত, কোহিনূর সহ আরও বহু সিনেমায় তাঁর খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় দাগ কেটেছে দর্শকদের মনে। খলনায়ক হিসেবে তিনি এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে সিনেমার পোস্টারে ও তার ছবি দিতে হতো।

    আরও পড়ুন: সেলুলয়েডের পর্দায় ভোটে লড়া দাপুটে ‘বিন্দু মাসি’ মমতার প্রস্তাবও ফিরিয়ে দিয়েছিলেন

    সে যুগে শুধুমাত্র নায়ক-নায়িকাদের ছবি সিনেমার পোস্টারে দেওয়ার চলছিল। কিন্তু জীবনের (Jeevan Bollywood Actor) খলনায়কের চরিত্র কিছু কিছু ক্ষেত্রে নায়কের থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিল।

    অভিনয় জীবনের শেষে পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেছেন 

    কিন্তু সত্তরের দশক থেকে জীবন পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করা শুরু করেন। কিছু-কিছু ক্ষেত্রে তিনি পজিটিভ চরিত্রেও অভিনয় করেছেন। তবে ভিলেনের চরিত্রে অভিনয় করা একেবারে ছেড়ে দিয়েছিলেন এমনটা নয়। অভিনয় জগতের শেষ দিকের সিনেমা হল হির-রাঞ্ঝা, ধর্মাত্মা। আমার-আকবর-এন্টনি, সুহাগ ইত্যাদি।  ১৯৮৭ সালে ৭১ বছর বয়সে তিনি ইহজগত ছেড়ে চলে যান। ততদিনে ৩০০-র উপরে সিনেমায় অভিনয় করা হয়ে গিয়েছে তার। মৃত্যুর চার বছর পর (Jeevan Bollywood Actor) তাঁর শেষ সিনেমা রিলিজ হয়েছিল। ১৯৯১ সালে বড় পর্দায় আসে তার শেষ ছবি ইরাদা।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UGC New Curriculum: পোস্ট গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ফ্রেমওয়ার্ক ঘোষণা ইউজিসির, জানুন বিশদে

    UGC New Curriculum: পোস্ট গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ফ্রেমওয়ার্ক ঘোষণা ইউজিসির, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় শিক্ষা নীতি ২০২০-র পথ অনুসরণ করে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ফ্রেমওয়ার্ক ঘোষণা করল ইউনিভার্সিটি গ্র্যান্টস কমিশন (ইউজিসি) (UGC New Curriculum)। দেশের সমস্ত উচ্চতর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই প্রোগ্রাম চালু করতেই এই উদ্যোগ।

    প্রোগ্রাম স্ট্রাকচার (UGC New Curriculum)

    পোস্ট গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম হবে দু’বছরের। দ্বিতীয় বর্ষে করতে হবে রিসার্চ। যাঁরা তিন বছরের গ্র্যাজুয়েশন করবেন তাঁদের জন্য এই ব্যবস্থা। আর চার বছরের গ্র্যজুয়েশন যাঁরা করবেন, তাঁদের জন্য পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন কোর্স এক বছরের। পাঁচ বছরের ইন্টিগ্রেটেড ব্যাচেলার্স কিংবা মাস্টার্স প্রোগ্রামও করা যাবে।

    ফোকাস এরিয়া

    মেশিন লার্নিং (UGC New Curriculum), ‘এআই + এক্সে’র মতো মাল্টি ডিসিপ্লিনারি ফিল্ড এবং হেল্থ কেয়ার, এগ্রিকালচার এবং ল-এর মতো ক্ষেত্রগুলিতে মানতে হবে কোর ডিসিপ্লিন। ডিগ্রি বা ডিপ্লোমা  কিংবা সার্টিফিকেটের ক্ষেত্রেও ন্যাশনাল হায়ার এডুকেশন কোয়ালিফিকেশনস ফ্রেমওয়ার্ক মেনে চলতে হবে।

    কারিকুলাম ফ্লেক্সিবিলিটি

    পড়ুয়ারা তাঁদের পছন্দের বিষয় হিসেবে মেজর, মাইনর এবং অল্টারনেটিভ বিষয় বেছে নিতে পারবেন। পঠনপাঠন করতে পারবেন অনলাইন, অফলাইন এবং হাইব্রিড মোডে।

    কারিকুলার কম্পোনেন্টস

    দু’বছরের প্রোগ্রামে কেবল কোর্সওয়ার্ক এবং রিসার্চ করা যাবে। চাইলে তৃতীয় এবং চতুর্থ সেমেস্টারে দুটোর কম্বিনেশনও করতে পারবেন। যাঁরা এক বছরের পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন করবেন, তাঁরা কোর্সওয়ার্ক, রিসার্চ এবং দুটোর মিশ্রণও করতে পারবেন।

    এক্সিট পয়েন্ট

    যাঁরা দুবছরের পিজি প্রোগ্রামে ভর্তি হবেন, ফার্স্ট ইয়ারের পর তাঁরা পোস্ট গ্র্যাজুয়েশনের ডিপ্লোমা নিয়ে বেরিয়ে যেতে পারবেন। অ্যাকাডেমিক জার্নির ইন্টারমিডিয়েট স্টেজে রিকগনিশন এবং ভ্যালু নিশ্চিত করতে পারবেন পড়ুয়ারা।

    আরও পড়ুন: রাজ্যের চার বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, রইল তালিকা

    স্পেশালাইজড প্রোগ্রাম

    বিশ্লেষণী ক্ষমতা ও প্র্যাকটিক্যাল প্রবলেম সলভিং এবিলিটি বাড়াতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্পেশালাইজেশনের সুবিধাও রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ব্যবস্থায় কেউ পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করলে একদিকে যেমন তাঁর দক্ষতা বাড়বে, তেমনি অন্যদিকে তাঁর জ্ঞান বৃদ্ধিও হবে। বিশ্ববাজারে যে জ্ঞান কাজে লাগিয়ে নিশ্চিন্তে রোজগার করতে পারবেন  পোস্ট গ্র্যাজুয়েট পাশ আউটরা (UGC New Curriculum)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Jharkhand: ছত্তিশগড়ের পর এবার ঝাড়খণ্ড! বাহিনীর গুলিতে নিহত চার মাওবাদী

    Jharkhand: ছত্তিশগড়ের পর এবার ঝাড়খণ্ড! বাহিনীর গুলিতে নিহত চার মাওবাদী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ের পর এবার ঝাড়খণ্ড (Jharkhand)। সোমবার সাতসকালে মাওবাদী এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে রক্ত ঝরল ঝাড়খণ্ডে। দু’‌পক্ষের মধ্যে গুলির লড়াই হলেও মাওবাদীরা এঁটে উঠতে পারেনি। পশ্চিম সিংভূম জেলায় গুলির লড়াইয়ে চার জন মাওবাদীকে নিকেশ করেছে পুলিশ। 

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Maoists Encounter) 

    জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) টন্টো এবং গোইলকেরা এলাকায় কয়েকজন মাওবাদী লুকিয়ে রয়েছে বলে খবর পায় রাজ্যের পুলিশ। খবর পেয়েই মাওবাদী দমনে গোপন অভিযান চালানো হয়। তবে অভিযানের শুরুতেই লুকিয়ে থাকা মাওবাদীরা অতর্কিতে পুলিশবাহিনীর ওপর হামলা চালায়। শুরু হয় গুলির লড়াই। আর সেই গুলির লড়াইতেই মৃত্যু হয়েছে ৪ জন মাওবাদীর। একইসঙ্গে এদিন একজন মহিলা মাওবাদী নেত্রী সহ ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে একাধিক অস্ত্র। ঘটনার পরে এলাকায় শুরু হয় তল্লাশি অভিযান। মনে করা হচ্ছে, এই ঘটনায় যুক্ত আরও কয়েকজন মাওবাদী সেই এলাকায় লুকিয়েও থাকতে পারে।  

    আরও পড়ুন: বহরমপুরে বিজেপি কর্মীদের লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি-বোমাবাজি! কাঠগড়ায় তৃণমূল

    সিংভূম জেলার পুলিশ সুপারের মন্তব্য  

    এ প্রসঙ্গে সিংভূম জেলার পুলিশ সুপার আশুতোষ শেখর বলেছেন, “গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার সকালে জঙ্গল এলাকায় তল্লাশি অভিযান শুরু করা হয়। সে সময় নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় মাওবাদীরা। পাল্টা জবাব দেয় নিরাপত্তা বাহিনীও। তখনই এনকাউন্টারে মৃত্যু (Maoists Encounter) হয় চার জন মাওবাদীর।” পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, যে চারজন মাওবাদীর মৃত্যু (Maoists Encounter) হয়েছে তার মধ্যে ছিল—একজন জোনাল কমান্ডার, একজন সাব জোনাল কমান্ডার এবং একজন এরিয়া কমান্ডার। তাছাড়া একজন সাধারণ মাওবাদীও ছিল। আর যে দু’জন মাওবাদীকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের মধ্যে একজন এরিয়া কমান্ডার। আর একজন সাধারণ মাওবাদী। 

    উল্লেখ্য, লোকসভা নির্বাচনের আগেও মাওবাদীদের উৎপাত শুরু হয়েছিল। আর এবার লোকসভা নির্বাচন শেষ হলেও মাওবাদীরা দাপট দেখাচ্ছে। দিন দুয়েক আগেই ছত্তিশগড়ের বস্তার ডিভিশনের নারায়ণপুর জেলার অবুঝমাড়ের জঙ্গলে গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছিল নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআইএমএল (মাওবাদী)-র অন্তত আট সদস্যের। আর এই ঘটনার দুদিনের মধ্যেই আবারও ঝাড়খণ্ডে (Jharkhand) মাওবাদী দমনে সাফল্য এল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kanchanjunga Express: কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস ট্রেন দুর্ঘটনার জন্য সোম-মঙ্গল বাতিল একাধিক ট্রেন

    Kanchanjunga Express: কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস ট্রেন দুর্ঘটনার জন্য সোম-মঙ্গল বাতিল একাধিক ট্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস (Kanchanjunga Express) ট্রেন দুর্ঘটনার পর একাধিক ট্রেন সোমবার এবং মঙ্গলবারের জন্য বাতিল করা হয়েছে। আবার রাজধানী, বন্দে ভারত-সহ একাধিক ট্রেনের গতিপথও বদল করা হয়েছে। ইতিমধ্যে রেলের তরফ থেকে সেই তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। আবার যাত্রীদের কথা মাথায় রেখে শিলিগুড়ি থেকে কলকাতার উদ্দেশে অতিরিক্ত বাস চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থা।

    বাতিল একাধিক ট্রেন (Kanchanjunga Express)

    সোমবার রেল দুর্ঘটনার (Kanchanjunga Express) জন্য একাধিক ট্রেন বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। বাতিল হওয়া ট্রেনের মধ্যে হল-শিলিগুড়ি-রাধিকাপুর ডেমু, রাধিকাপুর-শিলিগুড়ি আইসি, মালদা টাউন-নিউ জলপাইগুড়ি স্পেশ্যাল, নিউ জলপাইগুড়ি-মালদা টাউন স্পেশাল ট্রেন। আবার মঙ্গলবারের জন্য বাতিল করা হয়েছে, নিউ জলপাইগুড়ি-মালদা টাউন স্পেশাল, মালদা টাউন-নিউ জলপাইগুড়ি স্পেশাল ট্রেন।

    কোন কোন ট্রেনের গতিপথ বদল?

    রেলের তরফ থেকে যে যে ট্রেনের গতিপথ বদল করা হয়েছে তা হল, ১৯৬০২ নিউ জলপাইগুড়ি-উদয়পুর সিটি এক্সপ্রেস, ২০৫০৩ ডিব্রুগড়-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেস, ১২৪২৩ ডিব্রুগড়-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেস, ০১৬৬৬ আগরতলা-রানি কমলাপতি হাবিবগঞ্জ স্পেশাল ট্রেন। এই ট্রেনগুলির গতিপথ ঠিক করা হয়েছে, নিউ জলপাইগুড়ি-শিলিগুড়ি-বাগডোগরা-আলুয়াবাড়ি রোড জংশন লাইনে। আবার ১২৩৭৭ শিয়ালদা-নিউআলিপুরদুয়ার পাদাতিক এক্সপ্রেস, ০৬১০৫ নারকোলি-ডিব্রুগড় স্পেশাল, ২০৫০৬ নয়াদিল্লি-ডিব্রুগড় রাজধানী এক্সপ্রেস, ১২৪২৪ নয়াদিল্লি-ডিব্রুগড় রাজধানী এক্সপ্রেস, ২২৩০১ হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ঘুরিয়ে দেওয়া হবে আলুয়াবাড়ি রোড জংশন-বাগডোগরা-শিলিগুড়ি-নিউ জলপাইগুড়ি লাইনে।

    দুর্ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে

    সোমবার সকালে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে শিয়ালদার দিকে যাত্রা শুরু করছিল কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস (Kanchanjunga Express)। ফাঁসিদেওয়ার রাঙাপানি স্টেশনের কাছে আচমকা পিছন থেকে একটি মালগাড়ি এসে ধাক্কা মারে। কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের চারটি বগি লাইন চ্যুত হয়ে যায়। তাঁর মধ্যে দুটি বগি মালবাহী ট্রেনের। এখনও পর্যন্ত এই দুর্ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আহতের সংখ্যা মোট ৩০ জনের বেশি।

    আরও পড়ুনঃ বহরমপুরে বিজেপি কর্মীদের লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি-বোমাবাজি! কাঠগড়ায় তৃণমূল

    কী বলেন মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক?

    পূর্বরেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, “এই রেলের দুর্ঘটনায় (Kanchanjunga Express) উত্তরবঙ্গে রেল চলাচলে খুব একটা সমস্যা হবে না। অপর আরেকটি লাইন এখনও সচল রয়েছে। সোমবার হাওড়া ও শিয়ালদা থেকে উত্তরবঙ্গগামী সমস্ত ট্রেন নির্ধারিত সময়েই ছাড়বে।” একই সঙ্গে পূর্বরেলের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, চারটি কামরা বাদ দিয়ে ডাউন কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের বাকি অংশ যাত্রীদের নিয়ে রওনা দিয়েছে। মাঝে আলুয়াবাড়ি রোড স্টেশনে দাঁড় করানো হয় ট্রেনটিকে। সেখানে যাত্রীদের জন্য জল এবং খাবারের ব্যবস্থা করা হয়। ১২৯৩ জন যাত্রীকে নিয়ে ওই ট্রেন কলকাতার দিকে রওনা দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kerala Congress: পোপকে ‘অপমান’, ক্ষমা চাইতে বাধ্য হল কেরল কংগ্রেস

    Kerala Congress: পোপকে ‘অপমান’, ক্ষমা চাইতে বাধ্য হল কেরল কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের কাছে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হল কেরল কংগ্রেস (Kerala Congress)। জি৭ সম্মেলনে যোগ দিতে ইটালিতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে তিনি সাক্ষাৎ করেন পোপ ফ্রান্সিসের সঙ্গে। তা নিয়ে বিরুপ মন্তব্য করে কেরল কংগ্রেস। তার জেরে ওঠে সমালোচনার ঝড় (BJP)। তার জেরে চাইতে হল ক্ষমা।

    কংগ্রেসের পোস্ট (Kerala Congress)

    রবিবার মোদির সঙ্গে পোপের সাক্ষাতের একটি ছবি পোস্ট করে কেরল রাজ্য কংগ্রেস লিখেছে, ‘শেষমেশ পোপ ভগবানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার একটা সুযোগ পেলেন।’ সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একটি কথার সূত্র ধরে এই বক্রোক্তি কেরল কংগ্রেসের। এর প্রেক্ষিতেই দক্ষিণের এই রাজ্যের বিজেপির দাবি, এই পোস্টের মাধ্যমে কংগ্রেস (Kerala Congress) খ্রিস্টান সম্প্রদায়কে অপমান করেছে। বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জর্জ কুরিয়েন বলেন, “কংগ্রেসের এই ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রভু যিশুর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। এটা পুরোপুরি অনাকাঙ্খিত এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রতি অপমান। এটা লজ্জাজনক যে কংগ্রেস কোথায় নেমেছে!”

    আরও পড়ুন: “পলিটিক্যাল ট্যুরিজম নয়, মমতাকে জাগাতে এসেছি”, বলেন বিপ্লব দেব

    ক্ষমা প্রার্থনা

    কেরল বিজেপির (BJP) সভাপতি কে সুরেন্দ্রন বলেন, “কংগ্রেস এখন পোপকেও উপহাস করছে। এর পিছনে কি রাহুল গান্ধী এবং খাড়্গের সমর্থনও রয়েছে?” পদ্ম-পার্টির সমালোচনার তিরে বিদ্ধ হয়ে সম্বিত ফেরে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির। গত রাতে ক্ষমা প্রার্থনা করে কেরল কংগ্রেস। এবং জানিয়ে দেয়, কোনও ধর্মকে অপমান করার ঐতিহ্য তাদের ছিল না। তাদের বক্তব্য, সমগ্র ভারতবাসী জানে কাউকে অপমান করাটা ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ঐতিহ্য নয়। কোনও ধর্ম, ধর্মীয় প্রধান এবং বিগ্রহকে অপমান বা অশ্রদ্ধা করাও তাদের ঐতিহ্য নয়। কংগ্রেস একটা আন্দোলন। এই দল সব ধর্মকে একসূত্রে বেঁধে রাখে, সমস্ত বিশ্বাসকে মর্যাদা দেয়। বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার চেষ্টা করে। পোপ, যাঁকে খ্রিস্টানরা ঈশ্বরের প্রতিনিধি হিসেবে দেখেন, তাঁকে অপমান কিংবা অসম্মান করার কথা কোনও কংগ্রেস কর্মীই সহ্য করে না। এক্স হ্যান্ডেলে কংগ্রেস নেতৃত্ব লিখেছেন, ‘এই পোস্টের জেরে যদি কোনও খ্রিস্টানের আবেগে আঘাত লাগে, তাহলে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী (Kerala Congress)।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: বহরমপুরে বিজেপি কর্মীদের লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি-বোমাবাজি! কাঠগড়ায় তৃণমূল

    Murshidabad: বহরমপুরে বিজেপি কর্মীদের লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি-বোমাবাজি! কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের বোমাবাজিতে উত্তপ্ত বহরমপুরের (Murshidabad) গোয়ালজান এলাকা। ভোট-পরবর্তী সময়ে চাপা উত্তেজনা ছিলই, গতকাল রাত্রি বেলায় ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা বিজেপি কর্মী-সমর্থক এবং বাড়ির মহিলাদের ব্যাপক মারধর করে। আবার এই পঞ্চায়েত এলাকা, আগে থেকেই বিজেপির দখলে ছিল, এইবার লোকসভাতে এগিয়ে রয়েছে পদ্মশিবির। ফলে তৃণমূল রাজনৈতিক হিংসার বহিঃপ্রকাশ ঘটায় এদিন। উল্লেখ্য, মুর্শিদাবাদ জেলার তিনটি লোকসভায় জয়ী হয়েছে তৃণমূল, দ্বিতীয়স্থানে উঠে এসেছে বিজেপি। একই ভাবে লোকসভা ভোটের ফলাফল ঘোষণার পর থেকেই কোচবিহার থেকে ডায়মন্ড হারবার সর্বত্র অশান্তির খবর উঠে আসছে।

    ঘটনা কিভাবে ঘটল (Murshidabad)?

    স্থানীয় সূত্র খবর, বেশ কিছুদিন আগে এই এলাকায় এক ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছিল। কিন্তু গতকাল রবিবার রাতে তাকে ঘিরে সামজিক মাধ্যমে পোস্ট করা হয়। পোস্টে দেখা যায় সেখানে অভিযুক্তকে ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে পুলিশের হাতে। এরপরেই তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা রাতে গোয়ালজান (Murshidabad) এলাকার জলকালী ক্লাব পাড়ায় বিজেপির কর্মীদের উপর আক্রমণ করে। চলে ইটবৃষ্টি ও বোমাবাজি। একই সঙ্গে একাধিক বাড়ি ও বেশ কিছু বাইক ভাঙচুর করা হয়। পুলিশকে খবর দিলে গাড়িকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি করা হয়। রাস্তায় এখনও লেগে রয়েছে বোমার দাগ। আবার পরের দিন সোমবার এই এলাকায় গঙ্গাপুজো ছিল। তাকে ঘিরে মন্দিরের আশেপাশে চালানো হয় ব্যাপক ভাঙচুর। যদিও ভোটের আগে থেকে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা হুমকি দিচ্ছিল বলে অভিযোগ। ইতিমধ্যে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে এবং কেন্দ্রীয় বাহিনী টহল দিচ্ছে। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজনকে আটক করেছে বহরমপুর থানার পুলিশ। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

    বিজেপির বক্তব্য

    অন্যদিকে বিজেপি সমর্থকদের বক্তব্য, “এই এলাকায় গত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি বিপুল পরিমাণের লিড পেয়েছে। আর তাই তৃণমূল দুষ্কৃতীরা তাণ্ডব চালিয়েছে। গঙ্গাপুজো উপলক্ষে রিফিউজি ফেরিঘাটের (Murshidabad) পাশে প্রতিবছর একটি বড় পুজোর আয়োজন করা হয়ে থাকে। কিন্তু এই পুজোকে বানচাল করতে তৃণমূলের গুন্ডারা বিভিন্ন রকমভাবে আক্রমণ করে। জলকালী ক্লাবের সামনে বিজেপি সমর্থকরা যেতেই তৃণমূলের লোকেরা বোমাবাজি করে। পুলিশকে খবর দিলে উল্টে তৃণমূলের হয়ে বিজেপি কর্মীদেরই ব্যাপক মারধর করে।”

    আরও পড়ুনঃ সন্দেশখালিতে তৃণমূলের হিংসা অব্যাহত, বিজেপি কর্মীদের টোটো ও দোকান বন্ধের অভিযোগ

    তৃণমূলের বক্তব্য

    বিজেপির অভিযোগকে অস্বীকার করে জেলা (Murshidabad) তৃণমূলের পক্ষ থেকে বলা হয় বিজেপি তৃণমূলকে বদনাম করতে এই ধরনের কথা বলছে। তৃণমূলের কোনও কর্মী এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয়। বিজেপির অন্দরে নিজেদের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের বহিঃপ্রকাশ ছাড়া আর কিছুই না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • J&K Encounter: জম্মু কাশ্মীরে শুরু বাহিনীর অ্যাকশন, খতম এক জঙ্গি, নজরে টেরর ফান্ডিং নেটওয়ার্ক

    J&K Encounter: জম্মু কাশ্মীরে শুরু বাহিনীর অ্যাকশন, খতম এক জঙ্গি, নজরে টেরর ফান্ডিং নেটওয়ার্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরের বান্দিপুরা জেলায় জঙ্গিদের সঙ্গে বাহিনীর গুলি বিনিময়ে (J&K Encounter) এক জঙ্গির মৃত্যু হল। জানা গিয়েছে উত্তর কাশ্মীরের বান্দিপোরা জেলার আরগাম এলাকায় জঙ্গিদের সঙ্গে সুরক্ষা বাহিনীর গুলি বিনিময় হয়। সন্ত্রাস দমনে এমন আরও অভিযান আসন্ন জানিয়েছে সেনাবাহিনী।  

    জম্মু কাশ্মীরের সুরক্ষা নিয়ে আলোচনা

    প্রসঙ্গত অমিত শাহ‌ জম্মু-কাশ্মীরের সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের সঙ্গে বৈঠক করেন। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জম্মু-কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা, সেনা প্রধান জেনারেল মনোজ পান্ডে, লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সচিব অজয় ভাল্লা, আইবি প্রধান তপন ডেকা, সিআরপিএফের ডিরেক্টর জেনারেল আনিস দয়াল সিং, বিএসএফের ডিরেক্টর জেনারেল নিতিন আগরওয়াল, জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের ডিজিপি আর আর সোয়েইন। জম্মু-কাশ্মীরে সুরক্ষা ব্যবস্থা, অমরনাথ যাত্রার আগাম ব্যবস্থা, বর্তমান জঙ্গি হানার প্রত্যুত্তর সহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে আলোচনা হয়। জম্মু-কাশ্মীরের সন্ত্রাস দমনের অ্যাকশন প্ল্যান  নিয়ে আলোচনা হয়। এর পরেই সুরক্ষা বাহিনী সন্ত্রাস দমনে অপারেশন (J&K Encounter) শুরু করেছে।

    ময়দানে নামলেন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ

    জানা গিয়েছে সিডিএস অনিল চৌহান জম্মু-কাশ্মীর পরিদর্শন করবেন এবং পরিস্থিতির খতিয়ান নেবেন। সেনা সূত্রে খবর নাগরোটায় অবস্থিত হোয়াইট নাইট কর্পসের হেডকোয়ার্টারেও যাবেন তিনি সেখানেই তাকে বর্তমান অবস্থা (J&K Encounter)নিয়ে ব্রিফ দেওয়া হবে। গত দুই সপ্তাহে জম্মু-কাশ্মীরের চার জায়গায় জঙ্গি হানা হয়েছে। এর মধ্যে রিয়াসি ও কঠুয়ার ঘটনা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। এই চার জঙ্গি হানায় ১১ জন সাধারণ মানুষ এবং একজন সিআরপিএফ জওয়ান সহ দুই জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে।

    টেরার ফান্ডিং বন্ধ করার চেষ্টা শুরু (J&K Encounter)

    তবে শুধু জঙ্গি দমন (J&K Encounter)  অভিযান নয়, জঙ্গিদের টেরার ফান্ডিং-এর উপরেও নজর রয়েছে সেনার। কুপওয়াড়ার এসএসপি সৌভিক সাক্সেনা বলেন, “পুলিশ এবং সেনার যৌথ উদ্যোগে টেরার ফান্ডিং-এর জন্য ব্যবহার হওয়া মাদকের নেটওয়ার্ক ভাঙ্গার চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যেই সাফিক আহমেদ শেখ এবং তারিখ আহমদ মালিক নামে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের কাছ থেকে ৫০০ গ্রাম হিরোইন বাজেয়াপ্ত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ছত্তিশগড়ের জঙ্গলে যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াই, নিহত ৮ মাওবাদী, শহিদ ১ জওয়ান

    প্রসঙ্গত জাল টাকা ও মাদকের মাধ্যমে একদা কাশ্মীরে জঙ্গি নেটওয়ার্ক বিস্তার করেছিল। জাল টাকার কারবার ইতিমধ্যেই বন্ধ হয়েছে। মাদকের কারবারও দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল। পুনরায় মাদকের কারবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে পাকিস্তান। “সন্ত্রাস ও মাদক একে অপরের সাথে জড়িত এবং একে অপরের পরিপূরক। সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো তাদের অপরাধমূলক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য অর্থের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে মাদক পাচারকে ব্যবহার করে। মাদক-সন্ত্রাস জম্মু-কাশ্মীরের শান্তির জন্য এবং স্থায়ী স্থিতিশীলতার জন্য একটি বিশাল হুমকি,” বলেন সৌভিক সাক্সেনা।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share