Tag: news in bengali

news in bengali

  • Haryana: হরিয়ানায় ১৭ অক্টোবর শপথ নেবে বিজেপি সরকার, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    Haryana: হরিয়ানায় ১৭ অক্টোবর শপথ নেবে বিজেপি সরকার, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৭ অক্টোবর হরিয়ানায় (Haryana) শপথ নেবে বিজেপি (BJP) সরকার। এ নিয়ে তৃতীয়বার হরিয়ানায় সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। বৃহস্পতিবার পাঁচকুলার সেক্টর ৫ এর প্যারেড গ্রাউন্ডে হবে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। মঞ্চে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর বলেন, “আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছ থেকে সম্মতি পেয়েছি। মুখ্যমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার সদস্যরা ১৭ অক্টোবর পাঁচকুলায় শপথ নেবেন। বিজেপির এটাই চিরাচরিত রীতি।”

    কেন ১৭ অক্টোবর? (Haryana)

    প্রশ্ন হল, কেন ১৭ অক্টোবর দিনটিকে বেছে নেওয়া হল শপথ গ্রহণের দিন হিসেবে? ১৭ অক্টোবর দিনটি এ বছর বাল্মিকী দিবস হিসেবে পালিত হবে। রামায়ণ-স্রষ্টার জন্ম দিবস হওয়ায় এই দিনটি ছুটি থাকে রাজ্যে। বাল্মিকী জয়ন্তী দিনটি পালিত হয় ‘পারগত দিবস’ হিসেবে। পালন করেন বাল্মিকী ধর্মীয় সম্প্রদায়। চান্দ্র মাস গণনা অনুযায়ী প্রতি বছর দিনটি পাল্টে যেতে থাকে। চলতি বছর এটি পড়েছে ১৭ অক্টোবর। হরিয়ানায় লোকসভার আসন রয়েছে ১০টি। তার মধ্যে পাঁচটিতে জয়ী হয়েছে বিজেপি। কিন্তু বিধানসভা নির্বাচনে পদ্মময় হরিয়ানা।

    বিজেপি সরকার

    সূত্রের খবর, নয়াব সিং সাইনির নেতৃত্বে সরকার গঠন করবে বিজেপি (Haryana)। সাইনি ওবিসি সম্প্রদায়ের। বিধানসভা নির্বাচনে গেরুয়া সরকার ফিরলে সাইনিকেই মুখ্যমন্ত্রী করা হবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছিল পদ্ম শিবির। সেই মতো ওই দিন সকাল ১০টায় তৃতীয়বারের জন্য শপথ নেবে বিজেপি সরকার। প্রসঙ্গত, হরিয়ানা বিধানসভার আসন সংখ্যা ৯০। এর মধ্যে বিজেপি পেয়েছে ৪৮টি আসন। কংগ্রেসের চেয়ে ১১টি আসন বেশি। এ রাজ্যে এবার কংগ্রেস পেয়েছে ৩৭টি আসন। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে সোনিয়া গান্ধীর দল পেয়েছিল ৩১টি আসন। রাজ্যের তিন নির্দল বিধায়ক দেবেন্দ্র কাডিয়ান, রাজেশ জুন এবং সাবিত্রী জিন্দল সরকার গড়তে সমর্থন করছে বিজেপিকে।

    আরও পড়ুন: মঙ্গলে এসসিও সামিটে যোগ দিতে পাকিস্তানে যাচ্ছেন জয়শঙ্কর, কোন বার্তা দেবেন?

    পদ্ম শিবিরের এক প্রবীণ নেতা বলেন, “বিজেপি সব সময় পিছিয়ে পড়া শ্রেণিকে গুরুত্ব দিয়েছে। গুরুত্ব দিয়েছে দলিতদেরও।” তিনি বলেন, “অন্যান্য রাজনৈতিক দল এই সব শ্রেণির কাছে পৌঁছানোর ভাব দেখায়, পৌঁছায় না। কিন্তু ২০১৪ সালে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে এ পর্যন্ত এই সব শ্রেণির মানুষের কল্যাণে নানা উদ্যোগ নিয়েছে।” বাল্মিকী জয়ন্তীর গুরুত্ব প্রসঙ্গে খট্টর বলেছিলেন, “অন্ত্যোদয় ও সামাজিক ঐক্য স্থাপন আমাদের সরকারের লক্ষ্য। বাল্মিকীর রাম রাজ্যের ভিশনকে আমরা বাস্তবায়িত করতে চাইছি (BJP)। দেশকে বিশ্ব শক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে বাল্মিকীর শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে (Haryana)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

     

  • Weather Update: বাংলা থেকে বর্ষা বিদায়, লক্ষ্মীপুজোতে ফের নিম্নচাপের আভাস, ভাসবে জেলা

    Weather Update: বাংলা থেকে বর্ষা বিদায়, লক্ষ্মীপুজোতে ফের নিম্নচাপের আভাস, ভাসবে জেলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার থেকেই বাংলায় বর্ষা বিদায়, কিন্তু লক্ষ্মীপুজোর (Lakshmi Puja) আগে ফের নিম্নচাপের (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। মঙ্গলবার থেকেই বর্ষণে ভাসতে পারে দক্ষিণবঙ্গ। ঠিক এমনটাই জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর। উল্লেখ্য, সম্প্রতি দুর্গাপুজোর আগেই বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের কারণে ব্যাপক ভাবে বৃষ্টির শিকার হয়েছিল গোটা রাজ্য। এমন কী ডিভিসি জল ছাড়ার কারণে একাধিক জেলায় বন্যা পরিস্থিতির শিকার হয়েছিল। এবার লক্ষ্মী পুজোর মধ্যে আবহাওয়া কেমন থাকবে? আসুন জেনে নিই।

    আবহওয়া দফতর সূত্রে খবর (Weather Update)

    আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, নিম্নচাপের (Weather Update) পরোক্ষ প্রভাবে মঙ্গলবার থেকে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বাড়বে। এরফলে প্যাচপাচে গরমে কষ্ট বাড়বে। বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাস্প ঢুকে স্থানীয় ভাবে মেঘলা আকাশ থাকবে। বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে। তবে উপকূলের জেলাগুলিতে বেশি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এদিকে মঙ্গলবার শহর কলকাতায় কার্নিভাল, এদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। লক্ষ্মীপুজোর আগে উপকূলের দুই এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি এবং বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। 

    বর্ষা বিদায়

    আবার রবিবার দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বা বর্ষা বিদায়ের ইঙ্গিত মিলেছে বাংলা থেকে। দক্ষিণ এবং উত্তরবঙ্গের সব জেলা থেকে বর্ষা (Weather Update) বিদায় নিয়েছে। ফলে বঙ্গে বর্ষার বৃষ্টির সম্ভাবনা আর নেই। আবহাওয়া দফতর থেকে বলা হয়েছে, আপাতত আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণের তেমন কোনও ইঙ্গিত নেই। বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টি হবে। উত্তরবঙ্গে দার্জিলিং কালিম্পং সহ পার্বত্য এলাকায় বৃষ্টি হবে। বাকি জেলার আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।

    আরও পড়ুন: বাংলার আন্দোলনকে সমর্থন, মঙ্গলবার দেশজুড়ে অনশনে জুনিয়র ডাক্তাররা, সিদ্ধান্ত আইএমএ-এর

    কলকাতার কেমন আবহাওয়া?

    কলকাতার আবহাওয়া থাকবে পরিষ্কার (Weather Update)। সন্ধ্যের পর আকাশ থাকবে আংশিক মেঘলা। দিন এবং রাতের তাপমাত্রার সামান্য বৃদ্ধি হতে পারে। রবিবার রাতে তাপমাত্রা ছিল ২৬.৮ ডিগ্রি। দিনের তাপমাত্রা ছিল ৩২.৫ ডিগ্রি। বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ ছিল ৬৫ থেকে ৯৪ শতাংশ। আগামী শুক্রবার থেকে কলকাতার সহ দক্ষিণবঙ্গের শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে।  

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rainwater Plan: বৃষ্টির জলকে ধরে রাখতে দেশজুড়ে ১০ লক্ষ জলাধার নির্মাণের বিরাট পরিকল্পনা কেন্দ্রের

    Rainwater Plan: বৃষ্টির জলকে ধরে রাখতে দেশজুড়ে ১০ লক্ষ জলাধার নির্মাণের বিরাট পরিকল্পনা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক ফোঁটা জলও যাতে নষ্ট না হয় সেই জন্য ভারত সরকার বৃষ্টির জলকে (Rainwater Plan) ধরে রাখার জন্য নতুন পরিকল্পনা শুরু করেছে। খরার প্রভাব থেকে রক্ষা পেতে এবং প্রান্তিক এলাকায় গ্রীষ্মের তাপপ্রবাহে প্রবল জলসঙ্কট থেকে নিবৃত্তি পেতে নয়া যোজনা করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, জল সঞ্চয় জন ভাগিদারি অর্থাৎ জেএসবি নামে একটি প্রকল্পে বৃষ্টির জলকে সঞ্চয়ের মাধ্যমে চাহিদা পূরণ করার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে। ভূ-গর্ভস্থ জল যাতে পুনরায় বাড়ানো যায় সেই কথা ভেবেই সরকারের এই পরিকল্পনা। যদিও দেশের প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর ‘মন কি বাত’ বেতার অনুষ্ঠানে বৃষ্টির জল সঞ্চয়ের বিষয়ে উদ্যোগ, উৎসাহ এবং অনুপ্রেরণা নিয়ে একাধিক বার বক্তব্য রেখেছিলেন।

    ১০ লক্ষ জল সঞ্চয়ের জলাধার (Rainwater Plan)

    জানা গিয়েছে, বৃষ্টির জল সঞ্চয়ের লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সরকার আগামী বছরে প্রায় ১০ লক্ষ জলাধার (Rainwater Plan) বা রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং স্ট্রাকচার তৈরির পরিকল্পনা করেছে। মূল উদ্দেশ্য হল, ভূগর্ভের অন্দরে জলের পুনঃপূরণ বৃদ্ধি করা। এই অভিযান মূলত জলসঙ্কটের মধ্যে থাকা জেলাগুলিতে সরকারি এবং বেসরকারি ভাবে বিভিন্ন রকম চেক ড্যাম, পারকোলেশন ট্যাঙ্ক এবং জলাধার কূপ নির্মাণ করা হবে। ফলে বর্ষার জলকে ধরে রেখে যাতে এলাকার মানুষের মৌলিক চাহিদা মেটে, সেই প্রচেষ্টা চালানো হবে।

    আরও পড়ুনঃ সন্দীপ ও তাঁর আত্মীয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অবৈধ লেনদেনের খোঁজ! জেরা করবে ইডি

    ২৫৬টি জলাবদ্ধ জেলায় কাজ শুরু

    জল সঞ্চয় জন ভাগিদারি প্রকল্পের মূল কথাই হল “ক্যাচ দ্য রেইন-হোয়্যার ইট ফলস হোয়েন ইট ফলস” অর্থাৎ বৃষ্টির জল ধরো-যখন এটি বর্ষিত হয় আর যেখানে বর্ষিত হয়। এই প্রচারাভিযানে ২০১৯ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত ২৫৬টি জলাবদ্ধ জেলায় কাজ শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রক জানিয়েছে, আমাদের লক্ষ্য হল বৃষ্টির জলকে ধরে রেখে অ্যাকুইফার বা পাথরে সঞ্চয়, বোরওয়েল বা কূপ সঞ্চয়, সিআইআর সঞ্চয়, শিল্প সংস্থা, নাগরিক সংস্থার মাধ্যমে কীভাবে জলকে সংরক্ষণ করে সুরক্ষিত করা যায় সেই বিষয়ে ভাবনা রাখা। একই ভাবে উপযুক্ত পদক্ষেপে ভবিষ্যতের জলকে নিরাপদ (Rainwater Plan) রাখাও প্রধান চাহিদার অঙ্গ। সমষ্টিগত সঞ্চয়ের মাধ্যমেই এক এক ফোঁটা ফোঁটা জলের সঞ্চয় হতে পারে এবং মানুষের মৌলিক চাহিদাকে সুনিশ্চিত করাই প্রকল্পের প্রধান কাজ।

    গুজরাটে আশি হাজার জলাধার নির্মাণ হবে

    এই বিষয়ে গুজরাটে ব্যাপক সাফল্যের কথা উঠে এসেছে। গত মাসে সুরাটে এই প্রকল্পের সিদ্ধান্তকে কার্যকর হয়েছে। এই রাজ্যের এক এক গ্রামে বৃষ্টির জল কীভাবে সঞ্চয় করা যায়, তার জন্য পাঁচটি করে জলাধার নির্মাণ করা হয়েছে। একই ভাবে পুরসভা এলাকায় অন্তত ১০,০০০ জলাধার (Rainwater Plan) নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। তবে সামনের বছর ৮০,০০০ জালাধার পরিকাঠামো নির্মাণ করার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে। পাশাপাশি, কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রক থেকে বলা হয়, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, বিহার, উত্তরপ্রদেশের মতো রাজ্যের একই ভাবে জল সঞ্চয়ের পরিকল্পনা করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: মঙ্গলে এসসিও সামিটে যোগ দিতে পাকিস্তানে যাচ্ছেন জয়শঙ্কর, কোন বার্তা দেবেন?

    S Jaishankar: মঙ্গলে এসসিও সামিটে যোগ দিতে পাকিস্তানে যাচ্ছেন জয়শঙ্কর, কোন বার্তা দেবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসসিও সামিটে (SCO Summit) যোগ দিতে পাকিস্তানে যাচ্ছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। মঙ্গলবারই ইসলামাবাদের উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা তাঁর। এ মাসেরই ১৫ ও ১৬ তারিখে ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হবে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন সম্মেলন। এই সম্মেলনে যেসব আঞ্চলিক দেশের শীর্ষনেতারা যোগ দেবেন, তাঁরা হলেন চিনা প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং, রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মিখাইল মিশুসটিন এবং জয়শঙ্কর।

    নৈশভোজের আয়োজন (S Jaishankar)

    সম্মেলনের আগে নৈশভোজের আয়োজন করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। এই ওয়েলকাম ডিনারে যোগ দিতে পারেন জয়শঙ্কর। তবে পাক প্রধানমন্ত্রীর ওয়েলকাম ডিনারে যোগ দিলেও, ভারত-পাক প্রতিনিধিদের পার্শ্ববৈঠকের সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়ে দিয়েছিল দুই দেশেরই বিদেশমন্ত্রক। চলতি মাসের শুরুর দিকে ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছিল, জয়শঙ্কর একটি প্রতিনিধি দলকে নেতৃত্ব দেবেন। ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এসসিও শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন। জয়শঙ্কর (S Jaishankar) নিজেও তাঁর সফরের সময় দ্বিপাক্ষিক আলোচনার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছেন। প্রায় একই ধরনের বক্তব্য শোনা গিয়েছিল পাকিস্তানের গলাতেও।

    এসসিও-র সদস্য দেশ

    ভারত ও পাকিস্তান ছাড়াও চিন, রাশিয়া, তাজিকিস্তান, কাজাখস্তান, উজবেকিস্তান-সহ বেশ কয়েকটি দেশ এই এসসিও-র সদস্য। এই দেশগুলোই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে আয়োজন করে শীর্ষ বৈঠকের। প্রথা মাফিক পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ আমন্ত্রণ জানান এসসিও-র সব সদস্য রাষ্ট্রের প্রধানকেই। অগাস্ট মাসে আমন্ত্রণ আসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছেও। তার পরেই প্রশ্ন ওঠে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী কি আদৌ পাকিস্তানে যাবেন? এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে পরে ভারতের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয় সম্মলেন যোগ দিতে যাবেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তবে পাক প্রতিনিধির সঙ্গে পার্শ্ববৈঠকে যোগ দেবেন না।

    আরও পড়ুন: মুম্বইয়ে বাবা সিদ্দিকি খুনে ফের আলোচনায় বলিউড-আন্ডারওয়ার্ল্ড যোগ

    জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই পাকিস্তানে পৌঁছে গিয়েছে ভারতের চার প্রতিনিধির একটি দল। কিরঘিজস্তানেরও চার প্রতিনিধি দলও চলে এসেছে। চিনা প্রতিনিধি দলে রয়েছেন ১৫ জন সদস্য। ইরানের দুই প্রতিনিধিও পৌঁছে গিয়েছে ইসলামাবাদে। প্রসঙ্গত, বিদেশমন্ত্রী হিসেবে এটাই জয়শঙ্করের প্রথম পাকিস্তান সফর। এর আগে রাষ্ট্রসঙ্ঘ থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক (SCO Summit) নানা মঞ্চে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে ইসলামাবাদকে তুলোধনা করেছেন তিনি। এমতাবস্থায় জয়শঙ্করের (S Jaishankar) এই সফর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India-New-Zealand-Test: ৫টি রেকর্ড নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে যা গড়তে পারেন অশ্বিন

    India-New-Zealand-Test: ৫টি রেকর্ড নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে যা গড়তে পারেন অশ্বিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেস্ট ও টি-২০ সিরিজে বাংলাদেশকে পরাজয় করার পর, তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে নিউজিল্যান্ডের (India-New-Zealand-Test) মুখোমুখি হবে ভারতীয় ক্রিকেট দল। বুধবার, ১৬ অক্টোবর শুরু হতে চলেছে প্রথম টেস্ট। সিরিজের উদ্বোধনী ম্যাচটি বেঙ্গালুরুর এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। পরবর্তী দুটি টেস্ট ম্যাচ যথাক্রমে পুণে (২৪-২৮ অক্টোবর) এবং মুম্বইতে (১-৫ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত হবে। কিউয়িদের বিরুদ্ধে ম্যাচ জিতলে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ (ডব্লিউটিসি) ফাইনালে জায়গা পাওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে ভারতের সামনে। তবে, ব্ল্যাক ক্যাপসের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের সিরিজ চলাকালীন ভারতীয় তারকা স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিনের (Ashwin) সামনে একাধিক বোলিং রেকর্ড ভাঙার সুযোগও রয়েছে।

    আউটের ডাবল সেঞ্চুরি হতে পারে (India-New-Zealand-Test)

    টিম ইন্ডিয়ার (India-New-Zealand-Test) হয়ে এখন পর্যন্ত ৩৭টি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ (ডব্লিউটিসি) ম্যাচে অশ্বিন (Ashwin) ১৮৫টি উইকেট নিয়েছেন। তিনি যদি কমপক্ষে আরও তিনটি উইকেট নিতে সক্ষম হন, তাহলে তিনি নাথান লিয়ঁর রেকর্ড ভেঙে ফেলবেন। ডব্লিউটিসি-র ইতিহাসে শীর্ষ উইকেট নেওয়ার অধিকারী হয়ে উঠবেন। এখনও পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তী স্পিনারের ৪৩টি ডব্লিউটিসি ম্যাচে ১৮৭টি উইকেট রয়েছে। অর্থাৎ, মাত্র তিনটি উইকেট নিলেই এক নম্বর স্থান দখল করবেন অশ্বিন। এখানেই শেষ নয়। যদি আসন্ন তিনটি টেস্টে ন্যূনতম ১৫ জন কিউয়ি ব্যাটারকে আউট করতে সক্ষম হন অশ্বিন, তাহলে তিনি ইতিহাস তৈরি করবেন এবং বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে আউটের ডাবল সেঞ্চুরি পূরণকারী বিশ্বের প্রথম বোলার হয়ে উঠবেন।

    আরও পড়ুনঃ শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে মহিলাদের বিশ্বকাপে টিকে ভারত, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সিরিজ জয় ছেলেদের

    ৫৩০ উইকেটের রেকর্ড ভাঙতে মাত্র চারটি উইকেট প্রয়োজন

    অশ্বিন (Ashwin) এখন পর্যন্ত খেলা ১০২টি টেস্টের ৩৭টি ম্যাচে পাঁচ উইকেট পেয়েছেন। তিনি শেন ওয়ার্নের রেকর্ড ভেঙে ফেলতে পারেন। নিউজিল্যান্ডের (India-New-Zealand-Test) টম লাথামের নেতৃত্বাধীন দলের বিরুদ্ধে কমপক্ষে টেস্টে সর্বাধিক পাঁচ উইকেট পেয়ে বোলারদের তালিকায় ২ নম্বর অবস্থানের উঠে যাবেন অশ্বিন। ভারতের হয়ে ১০২টি টেস্টে এখনও পর্যন্ত ৫২৭টি ইউকেট পেয়েছেন। তার বিচারেই টেস্টে সপ্তম শীর্ষস্থানের অধিকারী হয়ে আছেন। অজি স্পিনার লিয়ঁর ৫৩০ উইকেটের রেকর্ড ভাঙতে মাত্র চারটি উইকেট প্রয়োজন। অশ্বিন ভারতে বিভিন্ন ফর্ম্যাটে খেলা ১২৮টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে মোট ৪৬৬ উইকেট নিতে সক্ষম হয়েছেন। যদি তিনি ১১ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ড সিরিজ শেষ করেন, তবে ভারতের মাটিতে খেলা ম্যাচে অনিল কুম্বলের ৪৭৬ আন্তর্জাতিক উইকেটের রেকর্ডকে ভেঙে দেবেন। কিংবদন্তী শ্রীলঙ্কার স্পিনার মুথাইয়া মুরলিধরনের টেস্টে সর্বাধিক ‘প্লেয়ার অফ দ্য সিরিজ’ পুরস্কারের বিশ্ব রেকর্ডও ভেঙে ফেলবেন, যদি তিনি ভারত-নিউজিল্যান্ড সিরিজে শীর্ষ পুরস্কারটি অশ্বিন পান। এখন পর্যন্ত, অশ্বিন এবং মুরালিধরন উভয়েই ১১টি করে সিরিজ সেরার পুরস্কার পেয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Baba Siddique Murder: মুম্বইয়ে বাবা সিদ্দিকি খুনে ফের আলোচনায় বলিউড-আন্ডারওয়ার্ল্ড যোগ

    Baba Siddique Murder: মুম্বইয়ে বাবা সিদ্দিকি খুনে ফের আলোচনায় বলিউড-আন্ডারওয়ার্ল্ড যোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দাউদ-উত্তর জমানায় বলিউড দাপিয়ে বেড়াচ্ছিলেন তিনি। শনিবার রাতে আততায়ীর গুলিতে খুন হন বাবা সিদ্দিকি, যার একটা ডাকেই হাজির হয়ে যেতেন বলিউডের ‘ভাইজান’। তিনি আবার কোনও সাধারণ মানুষ নন, এনসিপি নেতা। শারদ পাওয়ারের দলের অজিত পাওয়ার গোষ্ঠীর নেতা বাবা সিদ্দিকি (Baba Siddique Murder) খুনের দায় স্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং। শনিবার রাতে খুন হন সিদ্দিকি। পুলিশ জানিয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ার যে পোস্টে সিদ্দিকি খুনের দায় স্বীকার করা হয়েছে, সেটা সত্যিই বিষ্ণোই গ্যাংয়ের কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে, এই ঘটনায় বলিউডের সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ড যোগের (Bollywood Underworld Nexus) অভিযোগ ফের শিরোনামে চলে এসেছে।

    সিদ্দিকি খুনে গ্রেফতার ২

    সিদ্দিকি খুনের ঘটনায় রবিবারই দুই অভিযুক্ত গুরমাইল সিং ও ধরমরাজ কাশ্যপকে গ্রেফতার করেছে মুম্বই পুলিশ। জানা গিয়েছে, শনিবার রাতে দেশজুড়ে পালিত হচ্ছিল দশেরা উৎসব। মহারাষ্ট্রের বান্দ্রার খায়ের নগরে প্রাক্তন মন্ত্রী সিদ্দিকি তাঁর ছেলে বিধায়ক জিশান সিদ্দিকির অফিসের বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন। আচমকাই তিন দুষ্কৃতী এসে খুব কাছ থেকে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে পালিয়ে যায়। আর্তনাদ করতে করতে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন সিদ্দিকি। মুম্বইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মুম্বইয়ের একজন জনপ্রিয় নেতা ছিলেন সিদ্দিকি। রাজনীতির পাশাপাশি বলিউডের (Bollywood Underworld Nexus) সঙ্গেও তাঁর ঘনিষ্ঠ যোগ ছিল। সলমন খান, শাহরুখ খান এবং সঞ্জয় দত্তের মতো প্রথম সারির নেতাদের সঙ্গে সিদ্দিকির সম্পর্ক ভালো ছিল বলেই শোনা যায়। এহেন এক জনপ্রিয় নেতা কারা খুন করল, তা নিয়ে চলছে জল্পনা।

    বিষ্ণোই গ্যাংয়ের দাবি

    পুলিশ সূত্রে খবর, সিদ্দিকির মৃত্যুর দায় সংক্রান্ত একটি পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। তাতে খুনের দায় স্বীকার করেছে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং। পোস্টটি করেছে জনৈক শুবু লোনকর নামের এক ব্যক্তি। তার দাবি, “আমি যেটা ঠিক বুঝেছি, সেটাই করেছি। বন্ধুত্বের দায়কে সম্মান জানিয়েছি। সলমন খান, আমরা এই যুদ্ধটা চাইনি। আমাদের ভাই প্রাণ হারিয়েছেন। এটা আপনি বাধ্য করেছেন। তাঁর মৃত্যুর কারণ দাউদ ও অনুজ থাপানের সঙ্গে বলিউডের যোগাযোগ, রাজনীতি এবং সম্পত্তি কেনাবেচা।” লোনকর আরও জানিয়েছে, “কারও সঙ্গে (Bollywood Underworld Nexus) আমাদের শত্রুতা নেই। কিন্তু যে সলমন খান কিংবা দাউদ গ্যাংকে সাহায্য করবে, সে যেন প্রস্তুত থাকে। আমাদের কোনও ভাইয়ের মৃত্যু হলে, আমরাও নিশ্চিতভাবে তার উত্তর দেব। আমরা কিন্তু কখনও প্রথম আঘাত হানি না।”

    কী বলছে পুলিশ

    মুম্বই পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, “আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় এ সংক্রান্ত পোস্টটা দেখেছি। এটা আদৌ সত্যি কি না, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।” সিদ্দিকি হত্যার কারণ প্রসঙ্গে এক পুলিশ আধিকারিক বলেন, “ভাড়াটে খুনির তত্ত্ব, ব্যবসায়িক শত্রুতা না কি বস্তি পুনর্বাসন প্রকল্প, খুনের নেপথ্যের প্রতিটি সম্ভাবনাই সমান গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখছে পুলিশ। মুম্বইয়ের বস্তি পুনর্বাসন প্রকল্পে প্রায় দু’হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। সেই মামলায় নাম জড়িয়েছিল সিদ্দিকিরও (Baba Siddique Murder)। ২০০০-২০০৪ সাল পর্যন্ত মহারাষ্ট্রের আবাসন ও নগরোন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। অভিযোগ, সেই সময় ক্ষমতার অপব্যবহার করে একটি সংস্থাকে বস্তি পুনর্বাসন প্রকল্পের কাজ পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। মামলার তদন্তে ২০১৮ সালে সিদ্দিকির ৪৬২ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছিল ইডি।

    পুলিশের সন্দেহ

    এহেন সিদ্দিকি খুন (Baba Siddique Murder) হওয়ায় তোলপাড় মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক মহল। পুলিশের সন্দেহ, হামলার ঘটনায় একটা ৯ এমএম পিস্তল ব্যবহার করা হয়েছিল। সেটা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। দুষ্কৃতীরা চার থেকে পাঁচ রাউন্ড গুলি চালিয়েছিল বলে দাবি পুলিশের। মহারাষ্ট্র পুলিশের তদন্তকারী দলকে সাহায্যের জন্য দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেলের একটা দলকে পাঠানো হচ্ছে সে রাজ্যে। ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করেছে ফরেন্সিক দল। খতিয়ে দেখা হচ্ছে সিসিটিভির ফুটেজও। বিষ্ণোই গ্যাংয়ের তরফে জানানো হয়েছে, গত এক মাস ধরে এলাকা রেইকি করেছিল তারা। মুম্বই পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চের সন্দেহ, অভিযুক্তদের বাবা সিদ্দিকি সম্পর্কে তথ্য জোগাচ্ছিল অন্য কেউ। মুম্বইয়ের রাজনীতি সম্পর্কে যাঁরা ওয়াকিবহাল, তাঁদের একটা অংশের মতে, সলমনের সঙ্গে সিদ্দিকির ঘনিষ্ঠতাই কাল হয়েছে কংগ্রেস ছেড়ে এনসিপির অজিত গোষ্ঠীতে যোগ দেওয়া সিদ্দিকির। দীর্ঘদিন ধরেই সলমনকে খুনের হুমকি দিচ্ছেন লরেন্স বিষ্ণোই (Bollywood Underworld Nexus)। মাস কয়েক আগে সলমনের বাড়ি গ্যালাক্সি লক্ষ্য করে দু’রাউন্ড গুলিও চালিয়েছিল জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সদস্যরা।

    সলমনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ

    ১৯৯৮ সালে একটি সিনেমার শুটিংয়ের সময় কৃষ্ণসার হরিণ শিকার করেছিলেন সলমন। লুপ্তপ্রায় প্রজাতির হরিণ শিকার করায় জেলও খাটতে হয়েছিল সলমনকে। কৃষ্ণসার হরিণ বিষ্ণোই সম্প্রদায়ে পূজ্য। ওই ঘটনার পর থেকে সলমনকে একাধিকবার খুনের হুমকি দিয়েছে বিষ্ণোই গ্যাং। সলমনের বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ার পর বাড়ানো হয়েছে অভিনেতার নিরাপত্তা। বর্তমানে ওয়াই ক্যাটেগরির নিরাপত্তা পান সলমন। সিদ্দিকিকে (Baba Siddique Murder) অবশ্য এমন কোনও হুমকি দেওয়া হয়নি বলেই সূত্রের খবর। রাজনীতির পাশাপাশি বলিউডের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ যোগ ছিল সিদ্দিকির। তাঁর দেওয়া ইফতার পার্টিতে চাঁদের হাট বসে। তাঁর ডাকে সেই পার্টিতে হাজির হন মুম্বইয়ের অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। সিদ্দিকির এই পার্টিতেই শাহরুখ খান ও সলমনের দীর্ঘ দিনের ঝামেলার অবসান হয়েছিল। এহেন জনপ্রিয় সিদ্দিকির মৃত্যুতে তাই শোকের ছায়া বলিউডে (Bollywood Underworld Nexus)।

    আরও পড়ুন: সন্দীপ ও তাঁর আত্মীয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অবৈধ লেনদেনের খোঁজ! জেরা করবে ইডি

    ৬ রাউন্ড গুলি

    মুম্বইয়ের ক্রাইম ব্রাঞ্চের তরফে জানানো হয়েছে, সিদ্দিকিকে (Baba Siddique Murder) তাক করে মোট ৬ রাউন্ড গুলি চালানো হয়। এর মধ্যে ৩টি গুলি লাগে তাঁর শরীরে। এই ঘটনায় আরও একবার প্রকাশ্যে এল বলিউডের সঙ্গে আন্ডার ওয়ার্ল্ডের নিবিড় যোগ এবং শত্রুতার কথা। এক সময় বলিউডে শেষ কথা বলতেন করিম লালা। তাঁর মূল ব্যবসাই ছিল অপহরণ, কন্ট্রাক্ট নিয়ে কাউকে হত্যা করা। মাদক দ্রব্য পাচারও করতেন তিনি। বলিউডে কোনও রকম সমস্যা দেখা দিলে লোকজন ছুটে যেতেন করিমের কাছে। সমস্যার সমাধান করতেন তিনিই। ফি বছর ইদের সময় বলিউড তারকাদের ডাকতেন করিম। তাঁর ডাকে ওই পার্টিতে হাজির হতেন তারকারা (Bollywood Underworld Nexus)। করিমের পর বলিউডের রুপোলি দুনিয়ায় প্রবেশ করে ভরাদ্রজন মুদালিয়র। তার পরে দাপিয়ে বেড়ান হাজি মস্তান। এরপর উত্থান হয় দাউদ ইব্রাহিমের। তিনিই আন্ডার ওয়ার্ল্ডকে প্রথম কর্পোরেটাইজ করেন। অভিনেতা-অভিনেত্রীদের শো করতে নিয়ে যান দুবাইয়ে।

    আন্ডারওয়ার্ল্ডে দুষ্কৃতী রাজ

    আন্ডারওয়ার্ল্ডের দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে প্রথম সরব হন অভিনেত্রী প্রীতি জিন্টা। পরে মুম্বই পুলিশের দক্ষতায় ধীরে ধীরে বন্ধ হয় বলিউডকে হুমকি দেওয়া, চাপ দিয়ে টাকা আদায়। এরপর উত্থান হয় রবি পূজারির মতো দুষ্কৃতীদের (Bollywood Underworld Nexus)। আরও অনেকেই রাজ করেছে বলিউডে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন সিদ্দিকি (Baba Siddique Murder)। তিনি হয়তো দুষ্কৃতী নন, তবে তাঁর বিরুদ্ধেও অভিযোগ বিস্তর। প্রসঙ্গত, নয়ের দশকের পর থেকে মুম্বইয়ে এমন বড় মাপের রাজনৈতিক কোনও নেতা খুন হননি। ওই দশকের শুরুর দিকে বিজেপির তৎকালীন দুই বিধায়ক রামদাস নায়েক ও প্রেমকুমার শর্মাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ওই সময়ই খুন হয়েছিলেন শিবসেনার দুই নেতা বিঠ্ঠল চহ্বান ও রমেশ মোরে। তার পর এই খুন হলেন সিদ্দিকির (Baba Siddique Murder) মতো এমন বড় মাপের এক রাজনৈতিক নেতা (Bollywood Underworld Nexus)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 163: “পঞ্চবার আঠার ষোল, যুগে যুগে এলাম ভাল…শেষে কচে বারো পড়ে মাগো, পঞ্জা-ছক্কায় বন্দী হলাম”

    Ramakrishna 163: “পঞ্চবার আঠার ষোল, যুগে যুগে এলাম ভাল…শেষে কচে বারো পড়ে মাগো, পঞ্জা-ছক্কায় বন্দী হলাম”

    শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে ও বলরাম-মন্দিরে

    নবম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ১১ই মার্চ

    পঞ্চবটীমূলে কীর্তনানন্দে

    অপরাহ্নে ভক্তেরা পঞ্চবটীমূলে কীর্তন করিতেছেন। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) তাঁহাদের সহিত যোগদান করিলেন। আজ ভক্তসঙ্গে মার নামকীর্তন করিতে করিতে আনন্দে ভাসিলেন (Kathamrita):

    শ্যামাপদ-আকাশেতে মন ঘুড়িখান উড়তেছিল ৷
    কলুষের কুবাতাস পেয়ে গোপ্তা খেয়ে পড়ে গেল ॥
    মায়াকান্নি হল ভারী, আর আমি উঠাতে নারি ৷
    দারাসুত কলের দড়ি, ফাঁস লেগে সে ফেঁসে গেল ॥
    জ্ঞান-মুণ্ড গেছে ছিঁড়ে, উঠিয়ে দিলে অমনি পড়ে ৷
    মাথা নেই সে আর কি উড়ে, সঙ্গের ছজন জয়ী হল ॥
    ভক্তি ডোরে ছিল বাঁধা, খেলতে এসে লাগল ধাঁধা ৷
    নরেশচন্দ্রের হাসা-কাঁদা, না আসা এক ছিল ভাল ॥

    আবার গান হইল। গানের সঙ্গে সঙ্গে খোল-করতাল বাজিতে লাগিল। ঠাকুর ভক্তসঙ্গে নাচিতেছেন:

    মজলো আমার মনভ্রমরা শ্যামাপদ নীলকমলে ৷
    (শ্যামাপদ নীলকমলে, কালীপদ নীলকমলে!)
    যত বিষয়মধু তুচ্ছ হল কামাদি কুসুম সকলে ॥
    চরণ কালো, ভ্রমর কালো, কালোয় কালো মিশে গেল ৷
    পঞ্চতত্ত্ব, প্রধান মত্ত, রঙ্গ দেখে ভঙ্গ দিলে ॥
    কমলাকান্তেরই মনে, আশাপূর্ণ এতদিনে ৷
    তায় সুখ-দুঃখ সমান হলে আনন্দ সাগর উথলে ॥

    কীর্তন চলিতেছে। ভক্তেরা গাহিতেছেন:

    (১)      শ্যামা মা কি এক কল করেছে।
    (কালী মা কি এক কল করেছে)
    চোদ্দপোয়া কলের ভিতরি, কল ঘুরায় ধরে কলডুরি,
    কল বলে আপনি ঘুরি, জানে না কে ঘুরাতেছে।
    যে কলে জেনেছে তারে, কল হতে হবে না তারে,
    কোন কলের ভক্তিডোরে আপনি শ্যামা বাঁধা আছে।

    (২)       ভবে আসা খেলতে পাশা কত আশা করেছিলাম।
    আশার আশা ভাঙা দশা প্রথমে পঞ্জুড়ি পেলাম ॥
    পঞ্চবার আঠার ষোল, যুগে যুগে এলাম ভাল ৷
    শেষে কচে বারো পড়ে মাগো, পঞ্জা-ছক্কায় বন্দী হলাম ॥

    ভক্তেরা আনন্দ করিতে লাগিলেন। তাহারা একটু থামিলে ঠাকুর গাত্রোত্থান করিলেন। ঘরে ও আশেপাশে এখনও অনেকগুলি ভক্ত আছেন।

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) পঞ্চবটী হইতে দক্ষিণাস্য হইয়া নিজের ঘরের দিকে যাইতেছেন। সঙ্গে মাস্টার। বকুলতলায় আসিলে পর শ্রীযুক্ত ত্রৈলোক্যের সহিত দেখা হইল। তিনি প্রণাম করিলেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (ত্রৈলোক্যের প্রতি)—পঞ্চবটীতে ওরা গান গাচ্চে (Kathamrita)। চল না একবার —

    ত্রৈলোক্য—আমি গিয়ে কি করব?

    শ্রীরামকৃষ্ণ—কেন, বেশ একবার দেখতে।

    ত্রৈলোক্য—একবার দেখে এসেছি।

    শ্রীরামকৃষ্ণ—আচ্ছা, আচ্ছা বেশ।

    আরও পড়ুনঃ “একটা ঢোঁড়ায় ব্যাঙটাকে ধরেছে, ছাড়তেও পাচ্ছে না—গিলতেও পাচ্ছে না…”

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: শরীরে কিটোন বডির মাত্রা ৩+! সঙ্কটজনক অনশনরত ডাক্তার পুলস্ত্য

    RG Kar Case: শরীরে কিটোন বডির মাত্রা ৩+! সঙ্কটজনক অনশনরত ডাক্তার পুলস্ত্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুটা স্থিতিশীল কিন্তু বিপদমুক্ত নন। দেহে সোডিয়াম-পটাসিয়ামের মাত্রা কমে গিয়েছে। বড় চিন্তার বিষয় ছিল ইউরিন হচ্ছিল না। এখন ইউরিন আউটপুট স্বাভাবিক। ইউএসজি, ইকো, ইএসজি হয়েছে। আর‌ও বেশি কিছু রক্ত পরীক্ষা হয়েছে। আরজি কর (RG Kar Case) ইস্যুতে ধর্মতলায় অনশনরত জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে আরও একজন আন্দোলনকারী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। টানা ৭ দিন ধরে অভয়ার ন্যায় বিচারের দাবি-সহ দশদফা দাবিতে আমরণ অনশন (Fasting Doctor) কর্মসূচিতে ধর্না মঞ্চে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন ডাক্তার পুলস্ত্য আচার্য্য। শারীরিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে দ্রুত রবিবার রাতেই নীলরতন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে তাঁকে। রাতে চিকিৎসকরা জানান, তাঁর পরিস্থিতি অত্যন্ত সঙ্কটজনক।

    শরীরে কিটোন বডির মাত্রা বেশি, রক্তচাপ কম (RG Kar Case)

    চিকিৎসকদের সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যা থেকেই পুলস্ত্যর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটতে শুরু করে। তিনি পিজিটি প্রথম বর্ষের ছাত্র। প্রাথমিক চিকিৎসায় সাড়া না দিলে তড়িঘড়ি করে এনআরএস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অনশনরত (Fasting Doctor) এই ডাক্তারের শরীরে কিটোন বডির মাত্রা বেশি, রক্তচাপ কম। বর্তমানে তাঁকে এইচডিইউতে ভর্তি রাখা হয়েছে। হাসপাতাল থেকে ইতিমধ্যে পাঁচ সদস্যের একটি মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছেন, অ্যানাস্থেশিয়া, কার্ডিওলজি, মেডিসিন, চেস্ট মেডিসিন এবং নেফ্রোলজি বিভাগের চিকিৎসকেরা। তবে প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে না খাওয়ার কারণে শরীরে জলের অভাব রয়েছে। একই ভাবে রয়েছে বমি বমি ভাব। দেহে কিটোন বডির মাত্রা ৩+। ফলে কিডনিতে প্রভাব পড়েছে। তবে অবস্থা স্থিতিশীল হলেও সঙ্কট মুক্ত নন তিনি। এই নিয়ে আরজি কর ইস্যুতে (RG Kar Case) অনশন মঞ্চ থেকে মোট চারজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। কিন্তু দাবিতে এখনও অনড় তাঁরা।

    আরও পড়ুনঃ হাওড়ার শ্যামপুরে মণ্ডপে ভাঙচুর, দুর্গা প্রতিমায় আগুন, বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

    ‘‘ছেলে ভালো আছে…আন্দোলনে আমিও পাশে আছি’’

    অপর দিকে গত সপ্তমীর দিন রাতে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন অনিকেত মাহাতো, দশমীর দিন অসুস্থ হয়ে পড়েন উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালের আলোক ভার্মা এবং কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অনুষ্টুপ মুখোপাধ্যায়। বর্তমানে এই তিনজনেই হাসপাতালের ক্রিটিক্যাল কেয়ারে চিকিৎসাধীন। তবে তাঁদের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। অনিকেত আরজি কর হাসপাতালের সিসিইউতে চিকিৎসাধীন। শরীরে অত্যধিক জলের ঘাটতি হওয়ার কারণে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিনি। হাসপাতাল সূত্রে খবর, অনিকেতের ব্লাড প্রেশার অর্থাৎ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে। ডাবের জল এবং ফলের রস জাতীয় খাবারও তাঁকে দেওয়া হচ্ছে। এখনও তাঁর শরীর খুবই দুর্বল।

    অনুষ্টুপ ভর্তি কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। মেডিসিন বিভাগের প্রধান চিকিৎসক সৌমিত্র ঘোষ, অনুষ্টুপ সম্পর্কে বলেন, “পেটে ব্যথা আগের তুলনায় কমে গিয়েছে। মূত্রে এখনও কিটোনের পরিমাণ রয়েছে। স্যালাইন দেওয়ার কারণে উচ্চ রক্তচাপ ঠিক হয়েছে। প্রচণ্ড দুর্বল তাই ফলের রস খেতে দেওয়া হচ্ছে।” অপর দিকে এই জুনিয়র ডাক্তারের বাবা অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় বলেন, “ও মানসিক দিক দিয়ে ছোট থেকেই খুব শক্ত। এখন খুব দুর্বল আছে শারীরিকভাবে, আমার সঙ্গে কথা হয়েছে।” একই ভাবে অনিকেতের বাবা অপূর্ব মাহাতো বলেন, “ছেলে ভালো আছে, ওদের আন্দোলনে (RG Kar Case) আমিও পাশে আছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Train Accident: তামিলনাড়ুতে মালগাড়ি-ট্রেন সংঘর্ষ, বেলাইন ১২টি বগি, আহত ১৯

    Train Accident: তামিলনাড়ুতে মালগাড়ি-ট্রেন সংঘর্ষ, বেলাইন ১২টি বগি, আহত ১৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার রাতে ফের রেল দুর্ঘটনা (Train Accident)। চেন্নাইয়ের (Tamil Nadu) কাছে কাভারাইপেট্টাই স্টেশনের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে খবর। মহীশূর-দ্বারভাঙা বাগমতি এক্সপ্রেস, একটি মালগাড়িকে পিছন থেকে ধাক্কা দেয়। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই, তবে ১৯ জন যাত্রী এই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। দুর্ঘটনার ফলে ট্রেনের ১২টি কামরা বেলাইন হয়ে যায়। ট্রেনটিতে (Train Accident) মোট ১,৩৬০ জন যাত্রী ছিলেন বলে খবর। 

    এক্সপ্রেস ট্রেনটি অন্ধ্রপ্রদেশের দিকে যাচ্ছিল (Train Accident)

    জানা গিয়েছে, এক্সপ্রেস ট্রেনটি অন্ধ্রপ্রদেশের দিকে যাচ্ছিল। সেই সময় আচমকাই দুটি ট্রেনের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। সঙ্গে সঙ্গে চারটি কামরা বেলাইন হয়ে যায়। সংঘর্ষের জেরে বগিতে আগুনও লেগে যায়। জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে বাগমতি এক্সপ্রেস দ্বারভাঙার দিকে যাচ্ছিল। রাত ৭টা ৫০ মিনিট নাগাদ ট্রেনটি পেরামবুর স্টেশন থেকে ছাড়ে। এরপর সেটা কাভারাইপেট্টি স্টেশন পৌঁছয় রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ যায়। প্রথমদিকে ১০৯ কিমি প্রতি ঘণ্টায় প্রথমদিকে ট্রেনটি যাচ্ছিল। পরে এটি লুপ লাইনে প্রবেশের পরে গতি কিছুটা কমিয়ে ফেলে। সেই সময় ট্রেনের গতি প্রায় ৯০ কিমি প্রতি ঘণ্টা ছিল বলে খবর। তখনই একটা মালগাড়ির পেছনে ধাক্কা দেয় যাত্রীবাহী এক্সপ্রেস ট্রেনটি।

    উদ্ধারকাজে স্থানীয়রাই

    ধাক্কার পরেই এক্সপ্রেসের (Train Accident) একটা পাওয়ার কোচ ও একটি মোটর ভ্যানে আগুন ধরে যায়। স্থানীয়রাই প্রথমে উদ্ধারকাজে হাত লাগান বলে খবর। এরপর উদ্ধারকাজ শুরু হয়। এই দুর্ঘটনার (Tamil Nadu) ফলে ওই রুটের ১৮টি ট্রেন শনিবার বাতিল করা হয়েছে বলে খবর। দুর্ঘনার পরেই রেলওয়ে সেফটির কমিশনার অনন্ত মধুকর চৌধুরি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share