Tag: news in bengali

news in bengali

  • Lok Sabha Election Results: তৃণমূলের আট মন্ত্রী হেরেছেন নিজের বিধানসভা কেন্দ্রে! কী বলছে দল?

    Lok Sabha Election Results: তৃণমূলের আট মন্ত্রী হেরেছেন নিজের বিধানসভা কেন্দ্রে! কী বলছে দল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য শেষ হয়েছে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election Results)। সেই নির্বাচনের ফলাফলে রাজ্যে তৃণমূল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও একাধিক বিধানসভায় হার হয়েছে তৃণমূলের। রিপোর্ট অনুযায়ী জানা গিয়েছে, রাজ্যে তৃণমূলের আট মন্ত্রী হেরেছেন তাঁদের বিধানসভা কেন্দ্রে। একইসঙ্গে নির্বাচনকালে জেলবন্দি চার বিধায়কের (TMC Ministers Defeated) এলাকায় দুটিতে হার হয়েছে তৃণমূলের। 

    রাজ্যের আট মন্ত্রীর বিধানসভায় হার তৃণমূলের (Lok Sabha Election Results)

    রাজ্যের এই মন্ত্রীদের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলেন শিল্পমন্ত্রী শশী পাঁজা এবং দমকলের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী সুজিত বসু। রিপোর্ট অনুযায়ী শশী পাঁজার বিধানসভা কেন্দ্র শ্যামপুকুরে (TMC Ministers Defeated) এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। শ্যামপুকুর পড়ে উত্তর কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে। উত্তর কলকাতা লোকসভায় তৃণমূল প্রার্থী সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় জিতলেও শশীর শ্যামপুকুরে এগিয়ে রয়েছেন বিজেপির তাপস রায়। অন্যদিকে, কলকাতা লাগোয়া বিধাননগর বিধানসভাতেও পিছিয়ে রয়েছে তৃণমূল। সেখানকার বিধায়ক রাজ্যের মন্ত্রী সুজিত বসু। বারাসত লোকসভার মধ্যে অন্তর্গত বিধাননগর। বারাসত লোকসভা থেকে নির্বাচিত হয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী কাকলি ঘোষ দস্তিদার। তিনি ওই কেন্দ্রে এই নিয়ে টানা চার বার জিতলেন। কিন্তু কাকলি লোকসভায় জিতলেও সুজিত বসুর বিধানসভা কেন্দ্রে তৃণমূল ১১ হাজার ভোটে পিছিয়ে। 

    এছাড়াও কৃষ্ণনগর লোকসভায় (Lok Sabha Election Results) জিতেছেন তৃণমূলের মহুয়া মৈত্র। কিন্তু দেখা যাচ্ছে কৃষ্ণনগর দক্ষিণ বিধানসভায় তৃণমূল পিছিয়ে রয়েছে ৯ হাজার ভোটে। কৃষ্ণনগর দক্ষিণের বিধায়ক উজ্জ্বল বিশ্বাস রাজ্যের বিজ্ঞান-প্রযুক্তিমন্ত্রী। অন্যদিকে রাজ্যের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সত্যজিৎ বর্মনের বিধানসভা কেন্দ্র হেমতাবাদে ৮ হাজার ভোটে পিছিয়ে রয়েছে তৃণমূল (TMC Ministers Defeated)। উত্তরবঙ্গের মালদহে দুই মন্ত্রী তাজমুল হোসেন এবং সাবিনা ইয়াসমিনের বিধানসভা কেন্দ্রেও পিছিয়ে তৃণমূল। একইসঙ্গে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দুই মন্ত্রী অখিল গিরি এবং বিপ্লব রায়চৌধুরির বিধানসভাতেও পিছিয়ে রয়েছে তৃণমূল। 

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশ জেতায় ছিটকে গেল শ্রীলঙ্কা, আফগানদের জয়ে নিউজিল্যান্ডের বিদায়

    জেলবন্দি চার বিধায়কের এলাকায় দুটিতে হার তৃণমূলের (Arrested TMC MLA) 

    এই আট মন্ত্রীর পাশাপাশি জেলবন্দি চার বিধায়কের এলাকাতেও দুটিতে হার হয়েছে তৃণমূলের (Lok Sabha Election Results) । রাজ্যের নিয়োগ ও রেশন দুর্নীতি মামলায় জেলে যেতে হয়েছে তৃণমূলের চার জন বিধায়ককে। এক জন অবশ্য তাঁর এলাকায় ভোটের পরেই জামিন পেয়েছেন। তিনি বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা। কিন্তু এখনও জেলবন্দি (Arrested TMC MLA) রয়েছেন তিন জন। তাঁরা হলেন- পার্থ চট্টোপাধ্যায়, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং মানিক ভট্টাচার্য। এই চার বিধায়কের বিধানসভাতে লোকসভার ফলাফল খতিয়ে দেখলে দেখা যাচ্ছে, চার জনের মধ্যে দুজন বিধায়কের বিধানসভায় তৃণমূল পিছিয়ে রয়েছে।   

    রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক হাবরার বিধায়ক। হাবরা বারাসত লোকসভার অন্তর্গত। বারাসত লোকসভায় এ বার নিয়ে টানা চার বার জিতলেন তৃণমূলের কাকলি ঘোষ দস্তিদার। তবে জ্যোতিপ্রিয় তথা বালুর হাবরায় কাকলি পিছিয়ে রয়েছেন ২০ হাজার ভোটে (TMC Ministers Defeated)। আর এই একই ছবি বড়ঞাতেও। কারন, জীবনকৃষ্ণের বড়ঞা পড়ে বহরমপুর লোকসভার মধ্যে। এই লোকসভা কেন্দ্রে কংগ্রেসের অধীর চৌধুরীকে হারিয়ে এ বারই প্রথম সেখানে জয় পেয়েছে তৃণমূল। বহরমপুর লোকসভায় (Lok Sabha Election Results) এবারের তৃণমূল প্রার্থী ছিল প্রাক্তন ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান। তবে লোকসভা কেন্দ্রে জিতলেও দেখা যাচ্ছে বড়ঞায় ৫০০ ভোটে পিছিয়ে রয়েছে তৃণমূল। 

    একাধিক বিধানসভায় পরাজয়ে কী সাফাই দিল তৃণমূল? 

    কেন ধরে রাখতে পারলেন না নিজেদের বিধানসভা, সেই প্রশ্নে একেক জন মন্ত্রী একেক রকম যুক্তি দিয়েছেন। হেমতাবাদের সত্যজিৎ এ প্রসঙ্গে সরাসরিই বলেছেন, ‘‘আমাদের জেলা পরিষদের সভাধিপতিকে নিয়ে বিস্তর ক্ষোভ রয়েছে। এসসি সংরক্ষিত পদে এসটি-কে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই ক্ষোভের কারণে রাজবংশী ভোট আমরা পাইনি।’’ আবার মোথাবাড়ির সাবিনার বক্তব্য, ‘‘ভোটের (Lok Sabha Election Results) দুদিন আগে সংখ্যালঘু ভোটের মন বদল হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু কোথাও দিদি (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) বা তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ নেই। মালদহ দক্ষিণে কংগ্রেসের পক্ষে কোতোয়ালি বাড়ির আবেগ কাজ করেছে।’’ অন্যদিকে কৃষ্ণনগর দক্ষিণের বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী উজ্জ্বলের বক্তব্য, ‘‘আগের লোকসভাতেও কৃষ্ণনগর দক্ষিণে আমরা পিছিয়ে ছিলাম। সে সব মেরামত করেই আমাকে বিধানসভায় জিততে হয়েছিল।’’ একইসঙ্গে এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী তথা রামনগরের বিধায়ক অখিল গিরি স্পষ্টই জানিয়েছেন, এই হারের ‘কারণ’ খুঁজতে রবিবার তিনি পর্যালোচনা বৈঠক করবেন। সেই বৈঠকে ডাকা হয়েছে বুথ স্তরের নেতাদেরও। অতএব গোটা রাজ্যের ফলাফল (TMC Ministers Defeated) গভীর ভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে ওপর ওপর তৃণমূল নিজেদের যতই শক্তিশালী ভাবুক না কেন তাদের ভিত বহু জায়গায় এখনও নড়বড়ে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kuwait Fire: কুয়েত থেকে ৪৫ দেহ নিয়ে ফিরল বায়ুসেনার বিমান, ক্ষতিপূরণ ঘোষণা অনাবাসীর

    Kuwait Fire: কুয়েত থেকে ৪৫ দেহ নিয়ে ফিরল বায়ুসেনার বিমান, ক্ষতিপূরণ ঘোষণা অনাবাসীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে মৃতের সংখ্যা। দেহ ভারতে ফেরাতে উদ্যোগী হয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। শুক্রবার সকালে কুয়েতের বহুতলে অগ্নিকাণ্ডের (Kuwait Fire) ঘটনায় মৃতদের দেহ আনতে পাঠানো হয়েছিল ভারতীয় বায়ুসেনার সি-১৩০জে নামের একটি বিশেষ বিমান। এই বিমানে করেই ফিরিয়ে আনা হয়েছে ৪৫ জনের দেহ।

    ফিরল দেহ (Kuwait Fire)

    কুয়েতের দুর্ঘটনার পরে জরুরি বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে সিদ্ধান্ত হয় কুয়েতে যাবেন ভারতের নয়া বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং। শুক্রবার সকালে তিনি কুয়েতে পৌঁছেও গিয়েছিলেন। শনিবার ফিরলেন দেহ নিয়ে। কুয়েতে গিয়ে মন্ত্রী দেখা করেছিলেন হাসপাতালে ভর্তি অগ্নিদগ্ধ (Kuwait Fire) ভারতীয়দের সঙ্গে। মন্ত্রীর সঙ্গে তখন ছিলেন ভারতীয় দূতাবাসের আধিকারিকরা। এদিন দেহ নিয়ে বিমানটি কোচি বিমানবন্দর ছুঁতেই অ্যাম্বুলেন্সে করে সেগুলি নিয়ে যাওয়া হয়।

    মৃতদের মধ্যে একজন বাংলার

    কুয়েতের অগ্নিকাণ্ডে যে পঁয়তাল্লিশজনের মৃত্যু হয়েছে, তাঁদের মধ্যে একজন পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। কেরলের বাসিন্দা ২৩ জন। মৃতদের মধ্যে ৭ জনের বাড়ি তামিলনাড়ুতে। উত্তরপ্রদেশ এবং অন্ধ্রপ্রদেশের তিনজন করেও রয়েছেন। ওড়িশার দু’জনেরও মৃত্যু হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র এবং পাঞ্জাবের একজন করেও রয়েছেন মৃতদের মধ্যে। কোচি থেকে বিমানটিকে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয় দিল্লিতে।

    আরও পড়ুন: তিস্তা পাড়ে বন্যার শঙ্কা, গঙ্গা পাড় শুকনো! দক্ষিণবঙ্গে আর কবে ঢুকবে বর্ষা?

    মৃত ভারতীয়দের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের লুলু গ্রুপের চেয়ারম্যান, অনাবাসী ভারতীয় ব্যবসায়ী এমএ ইউসুফ আলি। নিহতদের প্রত্যেকের পরিবারকে ৫ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে আগেই মৃতদের পরিবারকে দু’লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিয়েছিলেন মৃতদের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাসও।

    প্রসঙ্গত, বুধবার ভোরে আগুন লাগে কুয়েতের এক বহুতলে। এই বহুতলে ছিলেন ১৯৫ জন শ্রমিক। এঁদের সিংহভাগই ভারতীয়। অগ্নিকাণ্ডের জেরে মৃত্যু হয় ৪৯ জনের। কুয়েত সরকার জানিয়েছে, ৪৫ জন ভারতীয়ের মৃতদেহ চিহ্নিত করা হয়েছে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় এলাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন আরও প্রায় ৫০ জন (Kuwait Fire)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Loksabha Election 2024 Result: ঘরের বুথেই ধরাশায়ী সুদীপ, তাপসের ওয়ার্ডে ফুটল পদ্ম

    Loksabha Election 2024 Result: ঘরের বুথেই ধরাশায়ী সুদীপ, তাপসের ওয়ার্ডে ফুটল পদ্ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯-এর লোকসভা ভোটের তুলনায় ব্যবধান কমলেও কলকাতা উত্তর লোকসভা আসনে বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়কে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী সুদীপ বন্দোপাধ্যায়। তবে (Loksabha Election 2024 Result) ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে সাংসদ সুদীপ নিজের বুথেই পরাজিত হয়েছেন। নিজের ঘরের এলাকাতেই সুদীপের জনপ্রিয়তা কমে যাওয়ায় চিন্তায় তৃণমূল শিবির। কলকাতা উত্তর লোকসভা কেন্দ্রের চৌরঙ্গী বিধানসভার ৫৩ নম্বর ওয়ার্ডের ক্যালকাটা বয়েজ স্কুলের ১৭১ নম্বর বুথের ভোটার সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বুথে তৃণমূলের প্রাপ্ত ভোট ২৪৫। উল্টোদিকে বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের প্রাপ্ত ভোট ২৪৯। অর্থাৎ চারটি ভোটে তৃণমূল প্রার্থীর সুদীপকে পরাজিত করেছেন বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়।

    কলকাতায় আরও বহু জায়গায় পিছিয়ে তৃণমূল (Loksabha Election 2024 Result)

    তবে শুধু সুদীপ একা ঘরে হেরেছেন এমন নয় কলকাতার ৪ জন মেয়র পরিষদ ও একাধিক বরো চেয়ারম্যান লোকসভার বুথভিত্তিক ফলাফলের নিরিখে (Loksabha Election 2024 Result) পরাজিত হয়েছেন তাঁদের নিজের ওয়ার্ডে। সেখানে এগিয়েছে বিজেপি। কলকাতা পুরসভার ৪৫টি ওয়ার্ডে বিজেপি এগিয়ে আছে। কলকাতা পুরনিগমের অধীনে ১৪৪ টি ওয়ার্ডের মধ্যে বিজেপি এগিয়ে ৪৫টি ওয়ার্ডে। একটি মাত্র ওয়ার্ডে এগিয়ে সিপিএম। তৃণমূলের হেরে যাওয়া ওয়ার্ডগুলির মধ্যে একাধিক হেভিওয়েট কাউন্সিলর আছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মেয়র পারিষদ সদস্য সন্দীপন সাহা, দেবাশিস কুমার, অসীম বসু ও সন্দীপ রঞ্জন বক্সি। পরাজিত বরো চেয়ারম্যানদের তালিকায় আছেন সুশান্ত ঘোষ, দেবলীনা বিশ্বাস, জুঁই বিশ্বাস, সাধনা বসু, সুদীপ পল্লে ও সুস্মিতা ভট্টাচার্য। পরাজিত হয়েছেন বিধায়ক পরেশ পাল। তবে তাপস রায়ের ওয়ার্ডে ফুটেছে পদ্ম।

    ফলাফল নিয়ে অখুশি তৃণমূল শিবির

    নির্বাচন শুরু হওয়ার আগে থেকেই সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে দেখা গেছে কুণাল ঘোষকে। অথচ ঘরের বুথে সুদীপ পরাজিত হওয়ার পর কুণাল ঘোষের সাবধানী প্রতিক্রিয়া, “আমরা এখনও (Loksabha Election 2024 Result) বুথভিত্তিক তথ্য সংগ্রহ করছি। সব তথ্য এখনও আমার হাতে আসেনি। যেখানে ভালো ফল করেছি, সেখানে আরও ভালো ফল করতে হবে। যেখানে খারাপ ফল হয়েছে, সেখানে কী কারণে খারাপ ফল হল তা খুঁজে বের করে, মেরামত করতে হবে। সূত্রের খবর, দল জিতলেও বেশি ব্যবধান দিতে না পারায় কলকাতা উত্তরের ২০ নম্বর ওয়ার্ডের পুরপ্রতিনিধি তৃণমূলের বিজয় উপাধ্যায় পদত্যাগ করতে চেয়েছেন। এই ওয়ার্ডে মাত্র ২১৭ ভোটে এগিয়ে আছেন সুদীপ। পুরনির্বাচনে বিজয় সাড়ে ৯ হাজার ভোটে জিতেছিলেন।

    আরও পড়ুন: বিজেপির ওপর আস্থায় গোঁসা, শহরের বরাদ্দ বন্ধ করলেন উদয়ন!

    তাহলে জয়ের ব্যবধান হঠাৎ এত কমে গেল কেন? জিজ্ঞাসা করায় বিজয় বলেন, “আমাকে দিদি ওখানে পাঠিয়েছিলেন। আমি ওখানে ভোটে জয়ী হয়েছিলাম। অথচ লোকসভায় (Loksabha Election 2024 Result) ব্যবধান কমে ২১৭ হয়ে গিয়েছে। আমি এটা মেনে নিতে পারছি না। আমি প্রত্যেক বাড়ি বাড়ি গিয়ে কথা বলেছি। প্রত্যেকে আমার কাজে খুশি। তাহলে ভোট দেবে না কেন? সেই জন্য আমার অনেক কষ্ট হয়েছে। আমি আমার পদ থেকে ইস্তফা দিতে চাই । দলীয় সূত্রে খবর, কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, চেয়ারপার্সন মালা রায়ের কাছে পদত্যাগ পত্র পাঠিয়েছেন বিজয়। দলীয় স্তরেও তিনি পদত্যাগ পাঠিয়েছেন বলে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wimbledon 2024: উইম্বলডন প্রতিযোগিতায় লাইন আম্পায়ার শ্রীরামপুরের দুই যুবক

    Wimbledon 2024: উইম্বলডন প্রতিযোগিতায় লাইন আম্পায়ার শ্রীরামপুরের দুই যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেনিস প্রেমীদের পছন্দের প্রতিযোগিতা হল উইম্বলডন (Wimbledon 2024)। এবার এই উইম্বলডন খেলার লাইন আম্পায়ারিং করানোর জন্য লন্ডন পাড়ি দিতে চলেছেন হুগলির শ্রীরামপুরের দুই যুবক। আগামী ২০ জুন লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করবেন তাঁরা। খেলায় লাইন আম্পায়ার হিসাবে খেলা পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন সৈকত রায় এবং সোমনাথ মান্না।

    তাবড় তাবড় টেনিস প্লেয়াররা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন (Wimbledon 2024)

    উইম্বলডন চ্যাম্পিয়নশিপে (Wimbledon 2024) সারা বিশ্বের তাবড় তাবড় টেনিস প্লেয়াররা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। রাফায়েল নাদাল, পিট সাম্প্রাস, ইভান ল্যান্ডল, বরিস বেকার, রজার ফেডেরার, নোভাক জকোভিচ, ভেনাস উইলিয়ামস, সেরেনা উইলিয়াম প্রমুখ খেলোয়াড়রা খেলেছেন। প্রত্যেকের লক্ষ্য থাকে উইম্বলডনের গ্র্যান্ডস্ল্যাম জেতার। এবার এই খেলা পরিচালনার গুরুদায়িত্ব পালন করবেন বঙ্গের দুই সন্তান। শ্রীরামপুরে এখন উৎসবের আবহ।

    ২০১০ থেকে তার যাত্রা শুরু সৈকতের

    দীর্ঘ দশবছরের বেশি সময় ধরে এই খেলার প্রতিযোগিতায় আম্পায়ারিং (Wimbledon 2024) করে আসছেন সৈকত রায়। শ্রীরামপুরে মাসির বাড়ি সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা তিনি। প্রথম জীবনে মূলত হাত খরচ চালানোর জন্য লন টেনিসের লাইনে আম্পায়ারিং করা শুরু করেছিলেন। ১৯৯৮ সালে কলকাতায় একটি প্রতিযোগিতার কাজে এসেছিলেন উইম্বলডনের মূল রেফারি জেরি আমস্ট্রং। সেখানে জেরির সঙ্গে আলাপ হয় সৈকতের। সেই সময় জেরি তাঁকে অনুপ্রেরণা দেন, এরপর থেকে এই লাইন আম্পায়ারিংকেই পেশা হিসাবে যেন গ্রহণ করেন তিনি। তার ঠিক ১০ বছর পর লন্ডনে যাওয়ার ডাক আসে। ২০১০ থেকে তাঁর যাত্রা শুরু হয়। এরপর থেকে তাঁকে আর পিছনের দিকে তাকাতে হয়নি। একাধিক বার বড় বড় প্রতিযোগিতায় পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি। পরিবারে খুশির আবহ।

    আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক র‌্যাঙ্কিংয়ে এক লাফে ৪৯ ধাপ এগিয়ে গেল খড়্গপুর আইআইটি

    ১ জুলাই খেলা শুরু লন্ডনে

    অপর দিকে ২০১১ সাল থেকে উইম্বলডন (Wimbledon 2024) খেলায় লাইন আম্পায়ার হিসাবে কাজ করে আসছেন শ্রীরামপুরের নাগরার আরেকম বাসিন্দা সোমনাথ মান্না। তিনিও এই বছর ২০ জুন তারিখে যাত্রা করবেন। সৈকত এবং সোমনাথ উভয়ের জন্য গর্বিত গোটা শ্রীরামপুরবাসী। এই বছর উইম্বলডন খেলা শুরু হতে চলেছে ১ জুলাই। গোটা বিশ্বের তারকা লন টেনিস প্লেয়ারদের খেলা পরিচালনার দায়িত্ব পালন করবেন এই দুই বঙ্গ সন্তান। খুব স্বাভাবিকভাবেই এই প্রতিযোগিতার দিকে নজর থাকবে সারা বিশ্ব টেনিস প্রেমীদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • T20 World Cup 2024: বাংলাদেশ জেতায় ছিটকে গেল শ্রীলঙ্কা, আফগানদের জয়ে নিউজিল্যান্ডের বিদায়

    T20 World Cup 2024: বাংলাদেশ জেতায় ছিটকে গেল শ্রীলঙ্কা, আফগানদের জয়ে নিউজিল্যান্ডের বিদায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯ জুন থেকে শুরু হচ্ছে এ বারের টি-২০ বিশ্বকাপের (T20 World Cup 2024) সুপার এইট পর্ব। আর তার আগেই জোড়া আনন্দের স্বাদ পেল বাংলাদেশ। সেন্ট ভিনসেন্টে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে নেদারল্যান্ডসকে ২৫ রানে হারাল বাংলাদেশ। ফলে এক দিকে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটের (Super 8 of T20 World Cup) পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল তারা, অন্য দিকে বাংলাদেশের জয়ের ফলে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিল শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশের এই জয়ের ফলে বিশ্বকাপের সুপার এইটের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেলেন নাজমুল হাসান শান্তরা। এবার গ্রুপের শেষ ম্যাচে নেপালকে হারাতে পারলেই সুপার এইটে পাকা হয়ে যাবে তাঁদের জায়গা।  

    সুপার এইটে যাওয়ার সুযোগ সবচেয়ে বেশি কার? (T20 World Cup 2024) 

    শ্রীলঙ্কার এখনও একটি ম্যাচ বাকি। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে সেই ম্যাচ জিতলে তাদের সর্বোচ্চ পয়েন্ট হবে ৩। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের পয়েন্ট ৪। অর্থাৎ, বাংলাদেশ শেষ ম্যাচে হারলেও শ্রীলঙ্কার পক্ষে সুপার এইটে (Super 8 of T20 World Cup) যাওয়া সম্ভব নয়। অর্থাৎ, শেষ ম্যাচ খেলার আগেই বিশ্বকাপ থেকে বিদায় হয়ে গেল শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশ যদি তাদের শেষ ম্যাচে নেপালকে হারাতে পারে তা হলেই সুপার ৮-এ উঠে যাবে। আর যদি তারা নেপালের কাছে হারে, সে ক্ষেত্রে সুযোগ থাকবে নেদারল্যান্ডসের। তবে শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে হারাতে পারলে নেট রানরেটের বিচারে সুপার ৮-এ যেতে পারে তারা। অর্থাৎ, পরিস্থিতি বিচার করলে দ্বিতীয় দল হিসাবে এই গ্রুপ থেকে শেষ আটে যাওয়ার সুযোগ সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশের।

    আরও পড়ুন: বৃষ্টি-ধসে বিপর্যস্ত সিকিম, বিপর্যস্ত লাচুং-লাচেন, আটকে ১৫০০ পর্যটক, বিচ্ছিন্ন যোগাযোগ

    সুপার এইটে নিজেদের জায়গা পাকা করে ফেলল আফগানিস্তান 

    শ্রীলঙ্কার পাশাপাশি এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (T20 World Cup 2024) থেকে ছিটকে গেল নিউজিল্যান্ডও। শুক্রবার আফগানিস্তান জেতার সঙ্গে সঙ্গেই বিদায় হয়ে গেল কিউইদের। পাপুয়া নিউ গিনিকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দিল আফগানিস্তান। সেই সঙ্গে সুপার এইটে (Super 8 of T20 World Cup) নিজেদের জায়গা পাকা করে ফেললেন রশিদ খানেরা। এই দুই দল একে অপরের বিরুদ্ধে খেলবে ২০ জুন। অর্থাৎ ভারতের গ্রুপের তিনটি দল নিশ্চিত হয়ে গেল। আগেই ভারত এবং অস্ট্রেলিয়া নিজেদের জায়গা পাকা করে নিয়েছিল। এ বার আফগানিস্তানও ঢুকে পড়ল ওই গ্রুপে। বাকি রইল একটি দল। এবার গ্রুপ ডি থেকে কোন দল এই গ্রুপে জায়গা পায় সে দিকেই নজর রয়েছে সবার। তবে বৃহস্পতিবার নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে দেওয়ায় কিছুটা ভাল জায়গায় রয়েছে বাংলাদেশ। 
    তবে উল্লেখ্য, গ্রুপ সি থেকে আফগানিস্তান ছাড়াও যোগ্যতা অর্জন করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ওই গ্রুপ থেকে নিউজিল্যান্ড ছাড়াও ছিটকে গিয়েছে উগান্ডা এবং পাপুয়া নিউ গিনি। যদিও কিউইদের এখনও দুটি ম্যাচ (T20 World Cup 2024) বাকি। উগান্ডা এবং পাপুয়া নিউ গিনির বাকি একটি করে ম্যাচ। তবে সেই সব ম্যাচ জিতলেও এই তিন দলের পক্ষে সুপার এইটে জায়গা করে নেওয়া সম্ভব হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IIT Kharagpur: আন্তর্জাতিক র‌্যাঙ্কিংয়ে এক লাফে ৪৯ ধাপ এগিয়ে গেল খড়্গপুর আইআইটি

    IIT Kharagpur: আন্তর্জাতিক র‌্যাঙ্কিংয়ে এক লাফে ৪৯ ধাপ এগিয়ে গেল খড়্গপুর আইআইটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আন্তর্জাতিক র‌্যাঙ্কিংয়ে (Global Ranking) এক লাফে ৪৯ ধাপ এগিয়ে গেল খড়্গপুর আইআইটি (IIT Kharagpur)। যদিও করোনাকালে এই প্রতিষ্ঠানের মান নিয়ে উঠেছিল অনেক প্রশ্ন। ২০২২ সালের তুলনায় গত বছরও পিছিয়ে ছিল এই প্রতিষ্ঠান। ক্রমশ পিছিয়ে যাচ্ছিল প্রযুক্তি বিদ্যার এই বিশ্বমানের প্রতিষ্ঠানের মান। এইবার ধাপ এগিয়ে যাওয়ায় মান বাড়ল বাংলার। একই ভাবে প্রতিষ্ঠানের পড়ুয়ারাও ব্যাপক উচ্ছ্বসিত। 

    দেশের মধ্যে স্থান চতুর্থ (IIT Kharagpur)

    খড়্গপুর আইআইটি (IIT Kharagpur) দেশের মধ্যে নিজেদের চতুর্থস্থান ধরে রেখেছে। সদ্য প্রকাশিত হয়েছে ‘কিউএস ওয়ার্ল্ড র‌্যাঙ্কিং- ২০২৫’। সেই র‌্যাঙ্কিংয়ে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এই প্রতিষ্ঠানের র‌্যাঙ্কিং হয়েছে ২২২ তম স্থান। সেই দিক থেকে প্রযুক্তিবিদ্যার অন্যতম সেরা প্রতিষ্ঠান ৪৯ ধাপ এগিয়ে গিয়েছে। গতবার খড়্গপুর আইআইটির র‌্যাঙ্ক ছিল ২৭১। দেশের মধ্যে নিজেদের স্থান ধরে রেখেছে এই আইআইটি। দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে গত বছরের মতোই এইবারেও চতুর্থ স্থানে রয়েছে বাংলার এই আইআইটি। এই বছরের দেশের সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে আইআইটি বম্বে। দ্বিতীয় এবং তৃতীয়স্থানে রয়েছে আইআইটি দিল্লি এবং আইআইটি বেঙ্গালুরু। আর চতুর্থ স্থানে রয়েছে খড়্গপুর আইআইটি। এই বারে দেশের ১১টি আইআইটির মধ্যে খড়্গপুর আইআইটি রয়েছে তৃতীয় স্থানে।

    কর্তৃপক্ষের বক্তব্য

    এই বিষয়ে খড়্গপুর আইআইটির (IIT Kharagpur) নির্দেশক বীরেন্দ্রকুমার তিওয়ারি বলেছেন, “এই ভাবেই প্রযুক্তিগত সম্প্রসারণের সুযোগ অর্জন ও মানব-মেশিন সমন্বয় তৈরি করতে হবে। আর এই ভাবেই আমরা উন্নত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাবো।” তবে কিউএস ওয়ার্ল্ড র‌্যাঙ্কিং অনুযায়ী এই মান নির্ধারণ হয়েছিল প্রাতিষ্ঠানিক মান, নিয়োগ-কর্তার মান, ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত, আন্তর্জাতিক শিক্ষকের সংখ্যা, আন্তর্জাতিক গবেষণা, বিদেশী পড়ুয়ার মতো বেশকিছু মানদণ্ড। খড়্গপুর আইআইটি গত বছর পেয়েছিল ৩৭.৪ শতাংশ নম্বর, আর এইবারে সেই মানদণ্ডে দাঁড়িয়েছে ৪৩.৭ শতাংশ নম্বর।

    আরও পড়ুন: কুয়েতের বহুতলে বিধ্বংসী আগুনে মৃত মেদিনীপুরের দ্বারিকেশ!

    পড়ুয়াদের বক্তব্য

    খড়্গপুর আইআইটির (IIT Kharagpur) কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের এক তৃতীয় বর্ষের ছাত্র বলেছেন, ‘‘আমাদের আইআইটি আন্তর্জাতিক এই কিউএস র‌্যাঙ্কিং (Global Ranking) অনেক এগিয়ে গিয়েছে। এটা আমাদের কাছে অত্যন্ত খুশি খবর। কিন্তু যদি এক-একটি মানদণ্ড বিশ্লেষণ করা যায়, তা হলে দেখা যাবে কয়েকটি জায়গায় আমরা অনেক পিছিয়ে রয়েছি। আগামী দিনে ছাত্র-শিক্ষক-গবেষক সকলকে আরও ভালো কাজের কথা নিয়ে ভাবতে হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kuwait Fire Incident: কুয়েতের বহুতলে বিধ্বংসী আগুনে মৃত মেদিনীপুরের দ্বারিকেশ!

    Kuwait Fire Incident: কুয়েতের বহুতলে বিধ্বংসী আগুনে মৃত মেদিনীপুরের দ্বারিকেশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুয়েতের বহুতলে বিধ্বংসী আগুন (Kuwait Fire Incident) লাগার ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৪৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে ভারতীয়দের সংখ্যা ৪২ জন। মৃতদের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের এক ব্যক্তির নাম রয়েছে। তাঁর নাম দ্বারিকেশ পট্টনায়ক (৫২)। তিনি মেদিনীপুরের শরৎপল্লি এলাকার বাসিন্দা। উল্লেখ্য কুয়েতের এই আবাসনে বেশিরভাগ ভারতীয় শ্রমিকরা থাকতেন। মৃতদেহগুলিকে দ্রুত ফিরিয়ে আনতে ইতিমধ্যে ভারতীয় বায়ুসেনা কুয়েতের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে।

    পরিবারের সূত্রে খবর (Kuwait Fire Incident)

    দ্বারিকেশের আদি বাড়ি ছিল পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতন-২ ব্লকের তুরকাগড় এলাকায়। মেদিনীপুরে স্ত্রী অন্তরা এবং একাদশ শ্রেণীতে পড়ুয়া এক মেয়ে থাকেন। প্রায় ২০ বছর ধরে কুয়েতে একটি সংস্থায় কাজ করতেন দ্বারিকেশ। তার আগে মুম্বইয়ের একটি সংস্থায় কাজ করতেন তিনি। যে বহু তলে বুধবার আগুন (Kuwait Fire Incident) লেগেছিল তিনি সেখানেই থাকতেন। ঘটনার সম্পর্কে জানতে পেরেই ওই সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করেন তার পরিবারের লোকজন। দ্বারিকেশের স্ত্রী অন্তরার ভাই সায়ন্তন পট্টনায়ক বলেন, “জামাইবাবু রোজ সকালে কাজে বেরনোর আগে বাড়িতে ফোন করতেন। বুধবার দুপুর পর্যন্ত না ফোন করায় বাড়ির লোকদের সন্দেহ হয়। বাড়ি থেকে ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। পরে জামাইবাবুর এক বন্ধুকে ফোন করে সমস্ত ঘটনার বিবরণ জানতে পেরেছি। এরপর আর কিছু খবর পাইনি আমরা। একদিন পর বৃহস্পতিবার ওই সংস্থা থেকে আমাদের জানানো হয় জামাইবাবু মারা গিয়েছেন।” পুজোর সময় দ্বারিকেশের বাড়িতে আসার কথা ছিল। মৃতদেহ কবে বাড়িতে আসবে তা এখনও স্পষ্ট করে জানতে পারেনি পরিবার। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও যোগাযোগ করা হয়নি।

    আরও পড়ুন: বর্ষার আগেই মালদায় চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গি, আক্রান্তের সংখ্যা ১৪২, আতঙ্ক

    আত্মীয়ের বক্তব্য

    দ্বারিকেশের আত্মীয় চিন্ময় মহাপাত্র বলেছেন, “আমি কলকাতায় থাকি। কুয়েতের একটি আবাসনে আগুন লাগার ঘটনা শুনতে পেয়ে জানতে পারি, দ্বারিকেশের আবাসনেই আগুন (Kuwait Fire Incident) লেগেছে। খবরটা এরপর নানা মাধ্যমে দেখা শুরু করি। তারপর কুয়েত দূতাবাসের নম্বরে ফোন করি। ওখান থেকে বলা হয় কলকাতা বিমানবন্দরে দেহ পৌঁছে দেওয়া হবে। কিন্তু সরকারের তরফ থেকে এখনও পরিবারের সঙ্গে সেরকম ভাবে যোগাযোগ করা হয়নি।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JEE 2024 Toppers: জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় সাফল্যের চাবিকাঠি কী? জানাল এছরের দুই কৃতি ছাত্র

    JEE 2024 Toppers: জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় সাফল্যের চাবিকাঠি কী? জানাল এছরের দুই কৃতি ছাত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘কঠোর অধ্যয়ন এবং শিক্ষকদের পরামর্শ অনুসরণ’-এই নীতি মেনে চললে সাফল্য নিশ্চিত, জানালেন এবছরের জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার কৃতি ছাত্র বেদ লাহোতি। গত ৯ জুন জয়েন্ট এন্ট্রান্স এক্সামিনেশন (JEE) অ্যাডভান্সড ২০২৪-এর ফলাফল ঘোষণা করেছে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (IIT) মাদ্রাজ। আর সেই পরীক্ষাতেই শীর্ষস্থান অধিকার (JEE 2024 Toppers) করেছেন আইআইটি দিল্লির বেদ লাহোতি। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৩৫৫। আর তারপরেই দ্বিতীয় স্থানাধিকারী আদিত্য। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৩৪৬।  
    এবছর ২৬ মে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ৭,৯৬৪ জন মহিলা প্রার্থী সহ মোট ৪৮,২৪৮ জন পরীক্ষার্থী সফলভাবে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। অর্থাৎ ৪৮,২৪৮ জন পরীক্ষার্থীকে পেছনে ফেলে সফলতার শিখরে (JEE 2024 Toppers) পৌঁছেছেন বেদ ও আদিত্য। জানা গিয়েছে, ১৮০,২০০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে যাঁরা পেপার ১ এবং পেপার ২ উভয়ের জন্য উপস্থিত হয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে বেদ প্রথম স্থানাধিকারী।    

    সফলতা নিয়ে বেদের মন্তব্য (JEE 2024 Toppers) 

    পরীক্ষায় সফলতার পর তাঁর কৃতিত্ব নিয়ে বেদ লাহোতি জানিয়েছিলেন, প্রথম প্রচেষ্টাতেই শীর্ষস্থান অর্জন করার খবরে বিস্মিত হয়েছিলেন তিনি।  তিনি বলেন, “আমি ভাল ফলাফল, ভাল নম্বরের আশা করছিলাম, কিন্তু অল ইন্ডিয়ায় ১ নম্বর র‍্যাঙ্ক আশা করিনি।” 

    আরও পড়ুন: পুজোয় বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যান রয়েছে? এখনও টিকিট কাটা না হলে জেনে নিন রেলের এই নতুন উদ্যোগ

    পরীক্ষা প্রস্তুতির কৌশল ভাগ করে নিল শীর্ষ স্থানাধিকারীরা 

    এ প্রসঙ্গে (JEE Preparation Strategies) বেদ বলেন, ” আমার জেইই প্রস্তুতির জন্য, আমি ২ বছর আগে কোটায় এসেছিলাম। এখানে আমি আমার শিক্ষকদের নির্দেশনায় এবং মা বাবার বিপুল সমর্থনে প্রস্তুতি শুরু করি। শিক্ষকরা আমাকে যা কিছু পরামর্শ দিয়েছিলেন আমি সেটাই করেছিলাম। তাই আজ আমি এখানে পৌঁছেছি।” অন্যদিকে, দ্বিতীয় স্থানাধিকারী আদিত্য জানিয়েছেন, ছোটবেলা থেকেই ইঞ্জিনিয়ারিং-এর প্রতি তাঁর ভালোলাগা ছিল। পদার্থবিদ্যায় তাঁর অনুরাগ, বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং মডেল প্রস্তুতির প্রতি আকর্ষণ তাঁকে যথেষ্ট প্রেরণা জুগিয়েছে। আদিত্য জানান, তাঁর দিদির থেকে সে প্রভাবিত হয়েছিল। কারণ, তাঁর দিদি বর্তমানে আইআইটি দিল্লিতে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখায় বিটেক করছেন। তাই তাঁর থেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে আদিত্যরও স্বপ্ন ছিল আইআইটি থেকে ডিগ্রি নেওয়ার।  তাই সকল পরীক্ষার্থীরা শুধু মন দিয়ে লক্ষ্য স্থির রেখে একাগ্র চিত্তে পড়াশোনা করে যাও। সফলতা ঠিকই আসবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: পুজোয় ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান? বিরাট উদ্যোগ রেলের, টিকিট কাটার আগে অবশ্যই জানুন

    Indian Railway: পুজোয় ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান? বিরাট উদ্যোগ রেলের, টিকিট কাটার আগে অবশ্যই জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভ্রমণপ্রিয় বাঙালিদের কথা মাথায় রেখে এবার নয়া উদ্যোগ নিল ভারতীয় রেল (Indian Railway)। আর মাত্র কয়েকটা দিন। তারপরেই দুর্গা পুজোর লম্বা ছুটি। আর এই লম্বা ছুটিতে বেড়াতে বেড়োয় না এমন বাঙালি খুব কমই আছে। তাই পুজোর মাসে ঘুরতে যাওয়ার জন্য আগাম ট্রেনের টিকিট কাটতে লাইন পরে যায় জুন জুলাই থেকেই। তাই পুজোর মাসের টিকিট বুকিং (Ticket Booking For Puja) শুরু হতে না হতেই হট কেকের মতো বিকিয়ে যায় টিকিট। প্রায় হুড়োহুড়ি পড়ে যায় কাউন্টারে। অনলাইন বুকিংয়েও থাকে প্রচণ্ড চাপ। তাই যাত্রী সুবিধার্থে এবার বিশেষ ব্যবস্থা করছে রেল কর্তৃপক্ষ।  

    ঠিক কী জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ? (Indian Railway)

    এ প্রসঙ্গে পূর্ব রেলওয়ের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, পুজোর জন্য এবার থেকে রবিবারেও খোলা থাকবে সংরক্ষিত টিকিটের কাউন্টার। শিয়ালদা ও হাওড়া ডিভিশনে রবিবার সকালের শিফটে খোলা থাকবে রিজার্ভেশন অফিস। ফলে যাঁরা সপ্তাহে কাজের দিনগুলিতে টিকিট বুক (Ticket Booking For Puja) করতে যেতে পারেন না, তাঁরা ছুটির দিনে নিজেদের সময় সুযোগ মত ভিড় এড়িয়ে কাটতে পারবেন অগ্রিম টিকিট। 
    ইতিমধ্যেই শিয়ালদা ডিভিশনের কোন কোন স্টেশনে রিজার্ভেশন অফিস খোলা থাকবে সেই তালিকাও দেওয়া হয়েছে রেলের (Indian Railway) তরফে। সেই তালিকায় আছে, শিয়ালদহ, কলকাতা, বিধাননগর রোড, দমদম জংশন, দমদম ক্যান্টনমেন্ট। এছাড়াও রয়েছে দক্ষিনেশ্বর, বেলঘড়িয়া, সোদপুর, টিটাগড়, ব্যারাকপুর, শ্যামনগর, কাঁকিনাড়া , নৈহাটি, কাঁচরাপাড়া, কল্যাণী, রানাঘাট, মাজদিয়া, বগুলা, শান্তিপুর, কৃষ্ণনগর সিটি, বেথুয়াডহরি, দেবগ্রাম, পলাশি, বেলডাঙা, বহরমপুর কোর্ট, মুর্শিদাবাদ। অন্যদিকে  লালগোলা, লক্ষ্মীকান্তপুর, বারুইপুর, ডায়মন্ড হারবার, বিরাটি, মধ্যমগ্রাম, বারাসাত, হাবরা, ঠাকুরনগর, বনগাঁ, বসিরহাট, হাসনাবাদ, যাদবপুর, বালিগঞ্জ, টালিগঞ্জ , সোনারপুর, বজবজ , মাঝেরহাট এবং ক্যানিং ও রয়েছে সেই তালিকায়।

    আরও পড়ুন: টানা তিনবার অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ বিজেপির পেমা খান্ডুর, উপমুখ্যমন্ত্রী কে?

    কেন এই সিদ্ধান্ত?

    আসলে পুজো যত এগিয়ে আসে ততই ভিড় বাড়তে থাকে টিকিটের লাইনে। তাই সেই চাপ সামাল দিতে এখন থেকেই মাঠে নেমে পড়েছেন রেল কর্তারা। তাই পুজোর অতিরিক্ত ভিড় সামাল দিতে রবিবারও বিশ্রাম নেবেন না রেলওয়ের (Indian Railway) কাউন্টারে বসা কর্মীরা। জানা গিয়েছে, পুজোর অতিরিক্ত ভিড় সামাল দিতে ১৬ জুন, ২৩ জুন, ৩০ জুন, ৭ জুলাই ও ১৪ জুলাই  শিয়ালদহ ও হাওড়া বিভাগের রিজার্ভেশন অফিসগুলি (পিআরএস এবং এসআরও উভয়ই) খোলা থাকছে রবিবারও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pema Khandu: টানা তিনবার অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ বিজেপির পেমা খান্ডুর, উপমুখ্যমন্ত্রী কে?

    Pema Khandu: টানা তিনবার অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ বিজেপির পেমা খান্ডুর, উপমুখ্যমন্ত্রী কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও অরুণাচল প্রদেশে বিজেপি ঝড়। দেশে তৃতীয়বার জয়ের পাশাপাশি অরুণাচল প্রদেশেও (Arunachal Pradesh CM) অটুট রইল বিজেপির ঘাটি। বৃহস্পতিবার দর্জি খান্ডু কনভেনশন হলে টানা তৃতীয় বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন পেমা খান্ডু (Pema Khandu)। তাঁর সঙ্গেই উপমুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছে চওনা মেইন। পেমা এবং মেইনের পাশাপাশি এদিন রাজ্যপাল কেটি পরনায়েকের কাছে মন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছেন বিজেপির আরও ১০ জন বিধায়ক। শপথ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, জে পি নাড্ডা সহ দলের সর্বভারতীয় নেতারা। 

    অরুণাচলে বিজেপি ঝড় (Arunachal Pradesh CM) 

    লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই এ বার অরুণাচল প্রদেশে বিধানসভা ভোট হয়েছিল। ৬০ সদস্যের বিধানসভায় ৪৬টি আসনে জয়ী হয়েছে বিজেপি। উল্লেখ্য, ভোটের আগেই পেমা সহ বিধানসভার ১০ জন বিজেপি প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গিয়েছিলেন। বাকি যে ৫০টি আসনে ভোট হয়েছিল তার মধ্যে ৩৬টিতে জিতে ৪৬-এ পৌঁছে গিয়েছিল মুখ্যমন্ত্রী পেমার (Pema Khandu) নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন বিজেপি। 

    আরও পড়ুন: চিঠিতে হাতের লেখা কার? রহস্য উন্মোচনে বালুর হস্তাক্ষরের নমুনা চায় ইডি

    পেমা খান্ডুর মন্তব্য (Pema Khandu)

    বুধবার এক সভায় সর্বসম্মতিক্রমে পেমা খান্ডুকে বিজেপির আইনসভা দলের নেতা হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। এর জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে তিনি বলেন, “আমার প্রতি বিশ্বাস রাখার জন্য আমি আমাদের সহ বিজেপি বিধায়কদের কাছে কৃতজ্ঞ। আমি আমাদের সাংসদ, দলের নেতা এবং কর্মীদেরও আমার আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছি, দিনরাত কাজ করে ভোটে জয়লাভ নিশ্চিত করার জন্য।” এছাড়াও পেমা এদিন আরও বলেন যে, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সামঞ্জস্য রেখে উন্নয়নমুখী শাসনের আরেকটি মেয়াদে বিজেপিকে নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। 
    প্রসঙ্গত, ২০১৪-র বিধানসভা ভোটে জিতে অরুণাচলে কংগ্রেস সরকার (Arunachal Pradesh CM) গঠন করলেও পরবর্তী সময়ে মুখ্যমন্ত্রী পেমা (Pema Khandu) অধিকাংশ বিধায়ককে নিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। এরপর ২০১৯-এর ভোটে সেখানে নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা পেয়েছিল পদ্মশিবির। সেই সফলতাকে সঙ্গে নিয়েই এবারও জয়ী হল বিজেপি।  কংগ্রেস, এনপিপির মতো বিরোধী দলগুলি থাকলেও অরুণাচলে বিজেপি নিজের ঘাটি ধরে রেখেছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share