Tag: news in bengali

news in bengali

  • PM Modi Cabinet: জমকালো অনুষ্ঠানে ফের প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ মোদির, মন্ত্রিসভায় কারা?

    PM Modi Cabinet: জমকালো অনুষ্ঠানে ফের প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ মোদির, মন্ত্রিসভায় কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবি-সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনে জমকালো অনুষ্ঠানে তৃতীয়বারের জন্য শপথ নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi Cabinet)। প্রধানমন্ত্রীকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এদিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে শপথ নেন আরও ৭২জন পূর্ণমন্ত্রী। বাংলা থেকে মন্ত্রিসভায় ঠাঁই হয়েছে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও শান্তনু ঠাকুরের।

    মোদির মন্ত্রিসভা (PM Modi Cabinet)

    এবার দেখে নেওয়া যাক মোদির মন্ত্রিসভায় কাদের জায়গা হল। এদিন যাঁরা শপথ নিয়েছেন, তাঁরা হলেন রাজনাথ সিংহ, অমিত শাহ, নীতীন গডকরি, জেপি নাড্ডা, শিবরাজ সিংহ চৌহান, নির্মলা সীতারামণ, এস জয়শঙ্কর, মনোহরলাল খট্টর, এইচডি কুমারস্বামী, পীযূষ গোয়েল, ধর্মেন্দ্র প্রধান, জিতন রাম মাঝি, লালন সিংহ, সর্বানন্দ সোনোয়াল, বীরেন্দ্র কুমার, কিঞ্জারাপু রামমোহন নায়ডু, প্রহ্লাদ জোশী, জুয়েল ওঁরাও, গিরিরাজ সিংহ, অশ্বিনী বৈষ্ণব, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, ভূপেন্দ্র যাদব, গজেন্দ্র সিংহ শেখাওয়াত, অন্নপূর্ণা দেবী, কিরণ রিজিজু, হরদীপ সিংহ পুরী, মনসুখ মাণ্ডব্য, গঙ্গাপূরম কিষান রেড্ডি, চিরাগ পাশোয়ান, সিআর পাতিল, ইন্দ্রিজিৎ সিংহ, জিতেন্দ্র সিংহ, অর্জুনরাম মেঘওয়াল, প্রতাপরাও গণপতরাও জাধব, জয়ন্ত চৌধুরী, জিতিন প্রসাদ, শ্রীপদ ইয়েসোনায়েক, পঙ্কজ চৌধুরী, কৃষ্ণপাল গুর্জর, রামদাস আঠাওয়ালে, রামনাথ ঠাকুর, নিত্যানন্দ রাই।

    জায়গা পেলেন আর কারা 

    শপথ নিলেন অনুপ্রিয়া প্যাটেল, ভি সোমান্না, চন্দ্রশেখর পেম্মাসানি, এসপি সিংহ বাঘেল, শোভা করন্দ লাজে, কীর্তি বর্ধন সিংহ, বিএল বর্মা, শান্তনু ঠাকুর, সুরেশ গোপী, এল মুরুগান, অজয় টামটা, সঞ্জয় কুমার, কমলেশ পাশোয়ান, ভগীরথ চৌধুরী, সতীশচন্দ্র দুবে, সঞ্জয় শেঠ, রবনীত সিংহ বিটু, দুর্গাদাস উইকে, রক্ষা নিখিল খাড়সে, সুকান্ত মজুমদার, সাবিত্রী ঠাকুর, তোখন সাহু, রাজভূষণ চৌধুরী, ভূপতি রাজু শ্রীনিবাসন বর্মা, হর্ষ মালহোত্র, মুরলীধর মোহল এবং জর্জ কুরিয়েন। এদিন শপথ নিয়েছেন ৩৬ জন প্রতিমন্ত্রী এবং পাঁচজন স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীও। তবে এবার বাদ পড়লেন পুরানো মন্ত্রিসভার কয়েকজন সদস্য। এঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন স্মৃতি ইরানি, অনুরাগ ঠাকুর, রাজীব চন্দ্রশেখর এবং নারায়ণ রানে। 

    আর পড়ুন: পদ্মের কাছে হার বিজেডির, রাজনীতি ছাড়লেন নবীন-ঘনিষ্ঠ প্রাক্তন আমলা

    নিয়ম হল, লোকসভার মোট সদস্য সংখ্যার ১৫ শতাংশের মধ্যে থাকতে হবে মন্ত্রিসভার সদস্য সংখ্যা। অষ্টাদশ লোকসভার ৫৪৩টি আসনে নির্বাচন হয়েছে। সেই হিসেবে মন্ত্রী হতে পারেন সর্বোচ্চ ৮১ জন।প্রসঙ্গত, মোদির নয়া মন্ত্রিসভায় (PM Modi Cabinet) ঠাঁই পেয়েছেন জম্মু-কাশ্মীরের একজনও। তিনি হলেন জিতেন্দ্র সিংহ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VK Pandian: পদ্মের কাছে হার বিজেডির, রাজনীতি ছাড়লেন নবীন-ঘনিষ্ঠ প্রাক্তন আমলা

    VK Pandian: পদ্মের কাছে হার বিজেডির, রাজনীতি ছাড়লেন নবীন-ঘনিষ্ঠ প্রাক্তন আমলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার পর সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে পর্যুদস্ত হয়েছেন বিজেপি সুপ্রিমো তথা ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক। এই নির্বাচনে তাঁর দল জিতলে তিনি ভেঙে ফেলতেন সিকিমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী পবন চামলিংয়ের রেকর্ড। টানা আড়াই দশক ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী পদে থাকার পর এবার পদ্ম-পার্টির কাছে নবীন খুইয়েছেন কুর্সি। তাঁর পরাজয়ে হতাশ প্রাক্তন আমলা ভিকে পান্ডিয়ান (VK Pandian)।

    কাঠগড়ায় পান্ডিয়ান (VK Pandian)

    বিজেডির পরাজয়ের জন্য পান্ডিয়ানই দায়ী বলে অভিযোগ বিরোধীদের। তার জেরেই শেষমেশ সক্রিয় রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার কথা ঘোষণা করলেন নবীনের ব্যক্তিগত সচিব থেকে ঘনিষ্ঠ সহযোগী হয়ে ওঠা পান্ডিয়ান। রবিবার এক ভিডিওবার্তায় পান্ডিয়ান (VK Pandian) বলেন, “নবীনবাবুকে সাহায্য করতে আমি সক্রিয় রাজনীতিতে যোগ দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু এখন সচেতনভাবেই নিজেকে সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরিয়ে নিচ্ছি।” বিজেডির পরাজয়ের জন্য দলীয় কর্মী-সমর্থকদের কাছেও ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন পান্ডিয়ান। বলেন, “আমার এই যাত্রায় যদি আমি কাউকে আঘাত দিয়ে থাকি, তবে দুঃখিত। আমার বিরুদ্ধে যে প্রচার চালানো হয়েছিল, তা যদি বিজেডির পরাজয়ের কারণ হয়, সেজন্যও আমি দুঃখিত।”

    পর্যুদস্ত নবীনের দল

    পান্ডিয়ান দক্ষ আইএএস। গত নভেম্বরে চাকরি ছেড়ে যোগ দেন সক্রিয় রাজনীতিতে। বিধানসভা নির্বাচনের ফল বের হলে দেখা যায় পদ্ম-পার্টির কাছে পর্যুদস্ত হয়েছে নবীনের দল বিজেডি। রাজ্যের ১৪৭টি বিধানসভা আসনের মধ্যে মাত্র ৫১টিতে জিতেছে বিজেডি। বিজেপি জয়ী হয়েছে ৭৮টি আসনে। লোকসভা নির্বাচনের ফল আরও করুণ। রাজ্যের ২১টি আসনের মধ্যে একটিতেও জয়ী হয়নি নবীনের দল। বিজেপি সরকার গড়ার দাবিদার হওয়ায় পদত্যাগ করেন নবীন। বিজেডির অভিযোগ, পান্ডিয়ান দলের প্রবীণ নেতাদের কোণঠাসা করে দিয়েছিলেন। তার জেরে তাঁদের অনেকেই দলত্যাগ করেন। বিজেডির হারের পরেই সমালোচনার তিরে বিদ্ধ হন পান্ডিয়ান। এহেন পরিস্থিতিতে সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করেন এই প্রাক্তন আমলা।

    আর পড়ুন: “২ কোটি ৩৫ লাখ লোক বিজেপিকে সমর্থন করেছেন, আমাদের বিরাট দায়িত্ব”, মন্তব্য শুভেন্দুর

    পান্ডিয়ান বলেন, “যে অভিজ্ঞতা এবং শিক্ষা আমি অর্জন করেছি, তা আমার সারা জীবনের পাথেয় হয়ে থাকবে। তাঁর আশীর্বাদ, নেতৃত্ব, নীতিবোধ এবং সর্বোপরি, ওড়িশাবাসীর প্রতি তাঁর ভালোবাসা আমায় সব সময় প্রেরণা জুগিয়েছে। ওড়িশাবাসীর কল্যাণ কামনাই তাঁর ধ্যান-জ্ঞান ছিল। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দারিদ্র দূরীকরণ, নারীর ক্ষমতায়ন-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমরা মাইলস্টোন ছুঁয়েছি (VK Pandian)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rekha Patra: “গণনাকেন্দ্র হয়ে উঠেছিল তৃণমূলের পার্টি অফিস”, হারের পর তোপ রেখা পাত্রের

    Rekha Patra: “গণনাকেন্দ্র হয়ে উঠেছিল তৃণমূলের পার্টি অফিস”, হারের পর তোপ রেখা পাত্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রকে (Rekha Patra) লোকসভার ভোটে প্রার্থী করে বিরাট চমক দিয়েছিল বিজেপি। কিন্তু তৃণমূলের প্রার্থী হাজি নুরুলের কাছে ৩ লক্ষের বেশি ভোটে হারতে হয়েছে। রেখার নির্বাচনী প্রচার ছিল বিরাট জমজমাট। দেশের প্রধানমন্ত্রী-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর সমর্থনে একাধিক সভায় সন্দেশখালিতে অত্যাচারের কথা তুলে ধরেছিলেন। একই সঙ্গে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের অত্যাচারের বিরুদ্ধে বিজেপি তীব্র আক্রমণ করেছিল। কিন্তু তবুও বিজেপি জয়ী হতে পারেনি বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রে। তাহলে পরাজয়ের কারণ কী ছিল? বিজেপি নেত্রী রেখা পাত্র বলেছেন, “এই ফলাফলে বিরাট চক্রান্ত করা হয়েছে। আমাদের কাউন্টিং এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছিল। গণনাকেন্দ্র হয়ে উঠেছিল তৃণমূলের পার্টি অফিস। আমরা এই নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হব।”

    কী বললেন রেখা পাত্র (Rekha Patra)?

    সন্দেশখালির বিজেপি নেত্রী রেখা পাত্র (Rekha Patra) বলেছেন, “আমি পালিয়ে যাইনি। একটা সমস্যা হয়েছিল সেই জন্য ১০ মিনিটের জন্য বাইরে বেরিয়েছিলাম। সেটাকে তৃণমূল, রেখা পাত্র পালিয়েছে বলে মিথ্যা প্রচার করেছে। তৃণমূল কারচুপি করেছে। মিথ্যা খেলায় বুক বেঁধেছে ওরা। ২০২১ সাল থেকে রাজ্যে বিজেপিকে হারাতে এই অপচেষ্টা করছে তৃণমূল। প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলনেতাকে ছোট করার জন্য প্ল্যানিং করে হারানো হয়েছে। এই হার, পরাজয় হিসাবে মানছি না। যত‌ই মিথ্যা আশায় বুক বাঁধুন। বেশিদিন বুক বেঁধে থাকতে পারবেন না।”

    আরও পড়ুনঃ লোকসভার নিরিখে বিধানসভায় বিজেপির আসন সংখ্যা কত দাঁড়াল জানেন?

    আর কী বললেন রেখা?

    এলাকায় রেখা নেই বলে তৃণমূল অপপ্রচার করলে, মুখের উপর জবাব দিয়ে রেখা (Rekha Patra) বলেন, “আমি চোর নই যে লুকিয়ে থাকব। সময় হলেই আমি যাবো সন্দেশখালি। এই লড়াইকে শক্তিশালী করতে আমি মানুষের পাশে দাঁড়াব। তৃণমূল আমার যে কর্মীদের উপর ভোট পরবর্তী সন্ত্রাস চালাচ্ছে, তাঁদের পাশে আমি দাঁড়িয়েছি। অনেক কর্মী ঘর ছাড়া হয়েও বিজেপি করছেন, তাঁদের আমি কৃতজ্ঞতা জানাই। যেখানে যেখানে অত্যাচার হবে আমি সেখানে সেখানে যাব। একটা বড় প্ল্যানিং করে আমাকে হারানো হয়েছে। রাজনীতিতে যখন এসেছি, আমি রাজনীতিতে থাকব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh MP Murder Case: বাগজোলা খাল থেকে উদ্ধার হাড়গোড়! বাংলাদেশের সাংসদ খুনে নয়া মোড়?

    Bangladesh MP Murder Case: বাগজোলা খাল থেকে উদ্ধার হাড়গোড়! বাংলাদেশের সাংসদ খুনে নয়া মোড়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ারুল আজিম খুনের (Bangladesh MP Murder Case) তদন্তে এবার চাঞ্চল্যকর মোড়। এই খুনের ঘটনায় ধৃত মহম্মদ সিয়াম হোসেনকে জেরা করে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এবার বাগজোলা খাল (Bagjola Canal) থেকে হাড়গোড় উদ্ধার করল সিআইডি। নিউটাউনে বাংলাদেশের সাংসদ খুনে ধৃত সিয়ামকে নিয়ে সিআইডি ভাঙড়ের সাতুলিয়া এলাকায় বাগজোলা খালে তল্লাশি শুরু করে সিআইডি। সঙ্গে ছিল নৌসেনা এবং কলকাতা পুলিশের ডিএমজি টিম। ডুবুরি নামিয়ে চলছিল তল্লাশি। সেখানেই উদ্ধার হয় বেশ কিছু হাড়। 

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Bangladesh MP Murder Case) 

    রবিবার সকালে সিয়ামকে নিয়ে ভাঙড় এলাকায় পৌঁছে বাগজোলা খালের (Bagjola Canal) কাছে আসেন সিআইডি আধিকারিকেরা। এলাকা শনাক্তকরণের পরেই ডুবুরি নামিয়ে তল্লাশি চালানো হয়। সূত্রের খবর, তল্লাশির পর একটি ঝোপের পাশ থেকে হাড়গোড়গুলি উদ্ধার করা হয়। হাড়গুলি প্রাথমিক ভাবে দেখে অনুমান, সেগুলি মানুষেরই। তবে, সেই হাড় বাংলাদেশের সাংসদেরই কি না তা এখনও স্পষ্ট নয়। ফরেন্সিক পরীক্ষার পরেই  তা জানা যাবে। অর্থাৎ বাংলাদেশের সাংসদ খুনে এবার আরও এক বড় সূত্র পেতে চলেছে সিআইডি।
    এর আগে এই ঘটনার (Bangladesh MP Murder Case) তদন্তে নেমে কিছু মাংসের টুকরো উদ্ধার করেছিলেন তদন্তকারীরা। এবার উদ্ধার হল কিছু হাড়। এই হাড় এবং মাংসপিণ্ড বাংলাদেশের সাংসদের কিনা তা জানার জন্য তলব করা হয়েছে তাঁর মেয়েকে। তিনি এসে ডিএনএ স্যাম্পেল দিলে তা পরীক্ষা করে দেখা হবে।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পেলেন কার্তিক মহারাজ! ভারত সেবাশ্রমের সন্ন্যাসীর নিরাপত্তায় ৪ জওয়ান

    কলকাতায় চিকিৎসা করাতে এসে গত ১৩ মে বাংলাদেশের সাংসদ রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিলেন। এরপর তদন্তে নেমে একের পর এক তথ্য সামনে উঠে আসে। এখনও পর্যন্ত সিআইডি সূত্রে যা জানা গিয়েছে, তাতে ঝিনাইদহের সাংসদকে নিউটাউনের ফ্ল্যাটে খুনের (Bangladesh MP Murder Case) পর হাড়-মাংস আলাদা করা হয়। তারপর প্যাকেটবন্দি করে সেগুলি নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ভাঙড়ের উত্তর কাশীপুর থানা এলাকায়। পরে, প্যাকেট থেকে বের করে হাড়-মাংস ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল বাগজোলা খালে (Bagjola Canal)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kartik Maharaj: কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পেলেন কার্তিক মহারাজ! ভারত সেবাশ্রমের সন্ন্যাসীর নিরাপত্তায় ৪ জওয়ান

    Kartik Maharaj: কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পেলেন কার্তিক মহারাজ! ভারত সেবাশ্রমের সন্ন্যাসীর নিরাপত্তায় ৪ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের মাঝেই আচমকা চর্চায় উঠে এসেছিল মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কার্তিক মহারাজ (Kartik Maharaj) ওরফে স্বামী প্রদীপ্তানন্দের নাম। তাঁর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভোটের আবহ মিটতেই এবার সেই কার্তিক মহারাজ কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পেতে চলেছেন। সূত্রের খবর, এ বার থেকে তাঁর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর চার জওয়ান।  

    মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ

    লোকসভা ভোটের মধ্যে গত ১৮ মে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরামবাগের সভা থেকে সরাসরি কার্তিক মহারাজের (Kartik Maharaj) নাম উল্লেখ করে বলেছিলেন, “আমি ভারত সেবাশ্রম সংঘকে অনেক সম্মান করতাম, কিন্তু যে লোকটা তৃণমূলের এজেন্টকে বসতে দেন না তাঁকে আমি সাধু বলে মনে করি না।  তার কারণ, সে ‘ডাইরেক্ট পলিটিক্স’ করে দেশটার সর্বনাশ করছে।” মমতা এও বলেন, “সব সজ্জন সমান হয় না। সব সাধুও সমান নয়। আমাদের মধ্যেই কি সবাই সমান আছেন? আমি আইডেনটিফাই করেছি বলেই বলছি।”

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Kartik Maharaj) 

    এর পরেই বিষয়টি নিয়ে সরব হন মহারাজ। বিতর্কিত মন্তব্যের অভিযোগে মুখ্যমন্ত্রীকে আইনি চিঠিও পাঠিয়েছিলেন। তাঁর দাবি, মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের কোনও সারবত্তা নেই। ওই বক্তব্যে তাঁর ‘মানহানি’ হয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করেছিলেন কার্তিক মহারাজ। সম্মানহানির চেষ্টায় মুখ্যমন্ত্রী ‘অসত্য’ এবং ‘বিভ্রান্তিকর’ মন্তব্য করেছেন বলেও অভিযোগ করেছিলেন ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের ওই সন্ন্যাসী।
    এরপর মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বিতর্কের আবহে কলকাতা হাই কোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়ে নিরাপত্তা চেয়েছিলেন কার্তিক মহারাজ (Kartik Maharaj)। তিনি দাবি করেছিলেন, ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের আশ্রমে হামলা হতে পারে। আশ্রম ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে বলে একটি হুমকি-চিঠিও তিনি পেয়েছেন বলে আদালতে জানিয়েছিলেন কার্তিক মহারাজ। তাই ভোট মিটতেই তাঁর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হল। 

    কার্তিক মহারাজের মন্তব্য (Kartik Maharaj) 

    এ প্রসঙ্গে, কার্তিক মহারাজ বলেন, ‘‘আমার আশ্রমে দুহাজারেরও বেশি ছাত্রছাত্রী রয়েছে। অভিভাবকেরা এই পরিবেশে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিলেন। আমি তাঁদের কথা ভেবে নিরাপত্তার আবেদন করেছিলাম। আবেদন মঞ্জুর হওয়ায় অভিভাবকেরা খুব খুশি। আমিও খানিকটা আশ্বস্ত। তবে সন্ন্যাসী মানুষ হিসাবে আমার নিরাপত্তাহীনতা কিংবা বাড়তি নিরাপত্তার কোন লালসা নেই।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 41: “কাপড়ের খুঁটটি খুলে দেখে যে শুধু রাম নাম লেখা একটি পাতা রয়েছে”

    Ramakrishna 41: “কাপড়ের খুঁটটি খুলে দেখে যে শুধু রাম নাম লেখা একটি পাতা রয়েছে”

    পঞ্চম পরিচ্ছেদ

    ভক্তিযোগের রহস্য—The Secret of Dualism

    বিশ্বাসের জোরঈশ্বরের বিশ্বাস মহাপাতক

    বিশ্বাস আর ভক্তি চাই—বিশ্বাসের কত জোর শুনঃ একজন লঙ্কা থেকে সমুদ্র পার হবে, বিভীষণ বললে, এই জিনিসটি কাপড়ের খুঁটে বেঁধে লও। তাহলে নির্বিঘ্নে চলে যাবে; জলের উপর দিয়ে চলে যেতে পারবে। কিন্তু খুলে দেখো না; খুলে দেখতে গেলেই ডুবে যাবে। সে লোকটা সমুদ্রের উপর দিয়ে বেশ চলে যাচ্ছিল। বিশ্বাসের এমন জোর। খানিক পথ গিয়ে ভাবছে, বিভীষণ এমন কি জিনিস বেঁধে দিলেন যে, জলের উপর দিয়ে চলে যেতে পাচ্ছি? এই বলে কাপড়ের খুঁটটি খুলে দেখে, যে শুধু রাম (Ramakrishna) নাম লেখা একটি পাতা রয়েছে। তখন সে ভাবলে, এঃ এই জিনিস! ভাবাও যা, অমনি ডুবে যাওয়া।

    কথায় বলে হনুমানের রামনামে এত বিশ্বাস যে, বিশ্বাসের গুণে সাগর লঙ্ঘন করলে! কিন্তু স্বয়ং রামের সাগর বাঁধতে হল!

    যদি তাঁতে বিশ্বাস থাকে, তাহলে পাপই করুক, আর মহাপাতক করুক, কিছুতেই ভয় নাই।

    এই বলিয়া ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) ভক্তের ভাব আরোপ করিয়া ভাবে মাতোয়ারা হইয়া বিশ্বাসের মাহাত্ম্য গাহিতেছেনঃ

    আমি দুর্গা দুর্গা বলে মা যদি মরি।

    আখের এ-দীনে, না তারো কেমনে জানা যাবে গো শঙ্করী।

     ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ

    ঈশ্বরকে ভালবাসা জীবনের উদ্দেশ্যে—The End of life

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—বিশ্বাস আর ভক্তি। তাঁকে ভক্তিতে সহজে পাওয়া যায়। তিনি ভাবের বিষয়।

    এ-কথা বলিতে বলিতে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ আবার গান ধরিলেনঃ

    মন কি তত্ত্ব কর তাঁরে, যেন উন্মত্ত আঁধার ঘরে।

    সে যে ভাবের বিষয় ভাব ব্যতীত, অভাবে কি ধরতে পারে।।

    অগ্রে শশী বশীভূত কর তব শক্তি-সারে।

    ওরে কোঠার ভিতর চোর-কুঠরি, ভোর হলে সে লুকাবে রে।।

    ষড় দর্শনে না পায় দরশন, আগম-নিগম তন্ত্রসারে।

    সে যে ভক্তিরসের রসিক, সদানন্দ বিরাজ করে পুরে।।

    সে ভাব লাগি পরম যোগী, যোগ করে যুগ-যুগান্তরে।

    হলে ভাবের উদয় লয় সে যেমন লোহাকে চুম্বকে ধরে।।

    প্রসাদ বলে মাতৃভাবে আমি তত্ত্ব করি যাঁরে।

    সেটা চাতরে কি ভাঙব হাঁড়ি, বোঝ না রে মন ঠারে ঠারে।।

    আরও পড়ুনঃ “মহাকাল জেনেছেন কালীর মর্ম, অন্য কেবা জানে তেমন”

    আরও পড়ুনঃ“এই স্থানে নরেন্দ্রের গান ঠাকুর প্রথমে শুনেন ও তাঁহাকে দক্ষিণেশ্বরে যাইতে বলেন”

    আরও পড়ুনঃ “দক্ষিণেশ্বরের পরমহংস সামান্য নহেন, এক্ষণে পৃথিবীর মধ্যে এত বড় লোক কেহ নাই”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Result 2024: লোকসভার নিরিখে বিধানসভায় বিজেপির আসন সংখ্যা কত দাঁড়াল জানেন?

    Election Result 2024: লোকসভার নিরিখে বিধানসভায় বিজেপির আসন সংখ্যা কত দাঁড়াল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার নিরিখে বিধানসভায় বিজেপি কত আসন (Election Result 2024) পেয়েছে? এই প্রশ্ন এখন বিজেপি এবং তৃণমূল দুই দলের অন্দরেই ঘোরাফেরা করছে। রাজ্যে মোট বিধানসভার আসন ২৯৪। এদিকে অষ্টাদশ লোকসভায় তৃণমূল আসন পেয়েছে ২৯টি, বিজেপি পেয়েছে ১২টি এবং কংগ্রেস ১টি। ২০১৯ সালের লোকসভায় বিজেপি পেয়েছিল ১৮টি আসন। কিন্তু এই লোকসভায় বিজেপি ৬টি আসনে পরাজিত হয়েও বিধানসভায় নিজেদের আসন বৃদ্ধি করেছে। তথ্যের সমীক্ষায় এমনটাই জানা গিয়েছে। একই সঙ্গে শহর অঞ্চল এবং পুরসভাগুলিতে তৃণমূলের তুলনায় বিজেপি অনেক এগিয়ে গিয়েছে।

    বিধানসভায় বিজেপির ব্যবধান কমেছে (Election Result 2024)

    নির্বাচন কমিশনের থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী দেখা গিয়েছে, ২৯৪টি বিধানসভা আসনের মধ্যে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল হিসাবে বিজেপির ব্যবধান কমে (Election Result 2024) গিয়েছে। আবার বিধানসভায় শূন্য আসনের কংগ্রেস এবং বামেরা একটা করে আসন পেয়েছে। কিন্তু আইএসএফ, তাদের জেতা একটি আসন থেকে শূন্য অবস্থানে দাঁড়িয়েছে।

    ৯০টি বিধানসভায় এগিয়ে বিজেপি

    ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের প্রেক্ষিতে রাজ্যে তৃণমূল ১৬৪টি বিধানসভায় এগিয়েছিল (Election Result 2024)। অপর দিকে ১২১টিতে বিজেপি এগিয়ে ছিল। তবে কংগ্রেস ৯টি বিধানসভায় এগিয়ে থাকলেও বামেরা শূন্যতে পরিণত হয়েছিল। আবার ২০১৬ সালের বিধানসভায় তৃণমূল পেয়েছিল ২১১টি। কংগ্রেস ৪৪টি এবং বামেরা ৩২টি আসন। আবার সেই বার বিজেপি পেয়েছিল মাত্র ৩টি আসন। কিন্তু ২০২১ সালের বিধানসভায় তৃণমূল আসন পায় ২১৩টি, বিজেপি ৭৭টি, আইএসএফ ১টি এবং বাম-কংগ্রেস শূন্য। এবার ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের প্রেক্ষিতে ১৯২টি বিধানসভায় এগিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিজেপি এগিয়ে ৯০টি বিধানসভায়। ফলে বিধানসভার সাপেক্ষে বিজেপির আসন বৃদ্ধি পেয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ ফোন পেয়ে দিল্লি পৌঁছেছেন শান্তনু-অভিজিৎ, মোদির মন্ত্রিসভায় মন্ত্রিত্ব পাওয়ার জোর জল্পনা

    শুভেন্দুর বক্তব্য

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, “২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের তুলনায় বিজেপির প্রায় ১ শতাংশ ভোট বৃদ্ধি পেয়েছে। এই লোকসভা নির্বাচনে ৩৯ শতাংশ ভোট এসেছে। ভোট গতবারের বিধানসভার তুলনায় ৭ লাখ ভোট বেড়েছে বিজেপির।”

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pune Porsche Crash: পোর্শেকাণ্ডে নয়া মোড়! বুলডোজার দিয়ে ধূলিসাৎ অভিযুক্তের বাবার ১০ একর জমিতে তৈরি রিসর্ট

    Pune Porsche Crash: পোর্শেকাণ্ডে নয়া মোড়! বুলডোজার দিয়ে ধূলিসাৎ অভিযুক্তের বাবার ১০ একর জমিতে তৈরি রিসর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুণের পোর্শেকাণ্ডে (Pune Porsche Crash) এবার নয়া মোড়। অভিযুক্ত কিশোরের বাবা বিশাল আগরওয়ালের বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ গ্রহন করল প্রশাসন। সাতারা জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, মহাবালেশ্বরের মালকাম পেঠ এলাকায় ১০ একর জমির উপর পার্সি জিমখানায় যে রিসর্টটি বানিয়েছিলেন বিশাল, সেটি বেআইনি (Illegal Resort Crash)। আর সেকারনেই এবার তাঁর সেই রিসর্ট বুলডোজার চালিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল।

    ঠিক কী ঘটেছিল? 

    আসলে, গত ১৯ মে পুণের কল্যাণ নগরে দুই তরুণ ইঞ্জিনিয়ারকে পোর্শে দিয়ে চাপা দিয়েছিল বিশালের নাবালক পুত্র। অভিযোগ, গাড়ির চালক অপ্রাপ্তবয়স্ক এবং ঘটনার সময়ে মত্ত ছিল। কিন্তু ঘটনার পর থেকেই নানা ভাবে এই কিশোরকে নির্দোষ প্রমাণ করতে উঠেপড়ে লেগেছে তার পরিবার। তবে পরে ঘটনার তদন্তে নেমে সেই ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছে বেশ কয়েক জন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কিশোরের বাবা বিশাল, দাদু সুরেন্দ্র এবং কিশোরের মা।

    রিসর্টে বুলডোজার ‘অ্যাকশন’ (Pune Porsche Crash) 

    অন্যদিকে পোর্শেকাণ্ডে তদন্তে নেমে বিশালের মহাবালেশ্বরের  এই রিসর্টের (Illegal Resort Crash) হদিশ পায় পুলিশ। মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের কাছে সেই রিপোর্ট জমা পড়তেই তিনি সাতারার জেলাশাসককে ওই রিসর্টের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে নির্দেশ দেন। সেই নির্দেশের পরই ১০ একর জমির উপর গড়ে তোলা বিশালের সেই রিসর্টে বুলডোজার চালায় প্রশাসন। 
    তবে স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে খবর, পার্সি জিমখানায় যে ১০ একর জমির উপর রিসর্ট বানিয়েছিলেন বিশাল, সেই জমিতে বসতি গড়ে তোলার জন্যই অনুমতি দিয়েছিল রাজ্য সরকার। পার্সি ট্রাস্টকে ৩০ বছরের জন্য ওই জমি লিজ দেওয়া হয়েছিল। জানা গিয়েছে, পোর্শেকাণ্ডে অভিযুক্ত কিশোরের দাদু সুরেন্দ্র আগরওয়াল ২০১৬ সাল থেকে ওই ট্রাস্টের সদস্য। ট্রাস্টের সদস্য থাকাকালীন ওই ট্রাস্টের কমিটিতে নিজের স্ত্রী ঊষা আগরওয়ালকেও অন্তর্ভুক্ত করেন সুরেন্দ্র। অভিযোগ, ২০২০ সালে কমিটির তালিকা থেকে সব পার্সিদের নাম বাদ দিয়ে দেওয়া হয়। একই সঙ্গে বিশাল, শ্রেয় আগরওয়াল এবং অভিষেক গুপ্তকে ওই ট্রাস্টের সদস্য করা হয়। 

    আরও পড়ুন: দক্ষিণে জারি তাপপ্রবাহ আর উত্তরে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস! কী জানাল আবহাওয়া দফতর?

    প্রশাসন সূত্রে খবর, বসতি গড়ে তোলার জন্য ওই ১০ একর জমি বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা শুরু করেন বিশাল। সেখানে বসতির পরিবর্তে গড়ে তোলেন রিসর্ট। তারপর সেই রিসর্ট লিজে দিয়ে দেন। আর পোর্শেকাণ্ডে তদন্তে নেমে এ বার সেই রিসর্টেই বুলডোজার ‘অ্যাকশন’ (Pune Porsche Crash) শুরু করল প্রশাসন।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Naxalites Killed: সংঘর্ষে খতম ৬ মাওবাদী, গভীর জঙ্গলে লুকোল সঙ্গীরা…

    Naxalites Killed: সংঘর্ষে খতম ৬ মাওবাদী, গভীর জঙ্গলে লুকোল সঙ্গীরা…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার নকশাল দমনে (Naxalites Killed) বড়সড় সাফল্য পেল কেন্দ্র। নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে খতম হয়েছে ৬ মাওবাদী। ছত্তিশগড়ের নারায়ণপুর জেলার ঘটনা। সংঘর্ষে যে ছয় মাওবাদীর মৃত্যু হয়েছে, তাদের সম্মিলিত মাথার দাম ছিল ৩৮ লাখ টাকা।

    নিকেশ ৬ (Naxalites Killed)

    পুলিশ সূত্রে খবর, নারায়ণপুরের বিভিন্ন এলাকায় মাওবাদীরা আত্মগোপন করে রয়েছে বলে সূত্র মারফত খবর পায় পুলিশ। এর পরেই যৌথ অভিযানে নামে পুলিশ ও নিরাপত্তাবাহনী। যৌথবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে গোবেল ও থুলথুলি গ্রামের কাছে আত্মগোপন করে থাকা মাওবাদীরা এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। প্রতিরোধ গড়ে তোলে যৌথ অভিযানে শামিল হওয়া পুলিশকর্মী ও জওয়ানরা। খতম হয় ৬ মাওবাদী। এদের মধ্যে তিনজন মহিলাও রয়েছে।

    মাও দমনে শাহি বচন

    মাওবাদী দমনে (Naxalites Killed) কেন্দ্র যে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, বারংবার তা মনে করিয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের দিন দুই আগেই তিনি বলেছিলেন, “মোদিজি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে বিজেপি সরকার নকশালবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে অবিরাম প্রচার শুরু করেছে। ২০১৪ সাল থেকে আমরা ক্যাম্প তৈরি করতে শুরু করেছি।”

    এর আগে মে মাসে এই নারায়ণপুর ও বিজাপুর জেলার সীমানায় অভিযান চালিয়েছিল যৌথবাহিনী। সেবারও নিকেশ হয়েছিল ৭ মাওবাদী। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছিল সাতটি আগ্নেয়াস্ত্র। ৩০ এপ্রিল নারায়ণপুর ও কাঙ্কের জেলার সীমানায় তল্লাশি অভিযানে খতম হয়েছিল ১০ মাওবাদী। এর মধ্যেও ছিল তিন মহিলা। এই মাসেই কাঙ্কেরে সংঘর্ষে খতম হন ২৯ জন মাওবাদী। তার পর মাও দমনে এদিন ফের মিলল সাফল্য।

    আর পড়ুন: শপথ গ্রহণের প্রস্তুতি সারা, গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকের দায়িত্বে কারা?

    শনিবার পুলিশের বস্তার রেঞ্জের আইজি বলেন, “৬ জুন রাতে নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানরা বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে অপারেশন চালাচ্ছিলেন। নারায়ণপুর, কেন্দাগাঁও, দান্তেওয়াড়া এবং বস্তার জেলায় মাওবাদীর ঘাঁটি গেড়েছে বলে খবর মেলে। শুক্রবার বিকেল তিনটে নাগাদ নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানদের লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে মাওবাদীরা। পাল্টা গুলি চালান জওয়ানরাও। দীর্ঘক্ষণ সংঘর্ষ চলার পর মাওবাদীরা পাহাড়ে ঘেরা গভীর জঙ্গলে পালিয়ে যায় (Naxalites Killed)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: ফোন পেয়ে দিল্লি পৌঁছেছেন শান্তনু-অভিজিৎ, মোদির মন্ত্রিসভায় মন্ত্রিত্ব পাওয়ার জোর জল্পনা

    BJP: ফোন পেয়ে দিল্লি পৌঁছেছেন শান্তনু-অভিজিৎ, মোদির মন্ত্রিসভায় মন্ত্রিত্ব পাওয়ার জোর জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন প্রবীণ বিজেপি (BJP) নেতা নরেন্দ্র মোদি। আজ সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে শপথ নেবেন। শপথ বাক্য পাঠ করাবেন দেশের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। ঠিক তার আগেই ফোন পেয়ে দিল্লি পৌঁছে গিয়েছেন বনগাঁর বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর এবং তমলুকের বিজেপি সাংসদ প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। মোদির মন্ত্রীসভায় দুই জনেই মন্ত্রী হতে চলেছেন বলে জোর জল্পনা।

    শান্তনু কী পূর্ণমন্ত্রী হচ্ছেন (BJP)?

    রবিবার সকলে দিল্লিতে মোদির বাসভবনে চা-চক্রের বিশেষ আমন্ত্রণ পেয়েছেন শান্তনু ঠাকর। সেখানে আরও বেশ কিছু সাংসদ আমন্ত্রণ পেয়েছেন। অবশ্য শনিবার রাতেই তাঁকে ফোন করা হয়েছিল এবং বলা হয়েছিল যাঁদেরে এই চা—চক্রে ডাকা হয়েছে তাঁদের সকলকে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করতে হবে। সূত্রের খবর, কেউ কেউ মোদির সঙ্গে শপথও নেবেন। আর তাই বৈঠকে যোগ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শান্তনু ঠাকুর পূর্ণমন্ত্রী হচ্ছেন বলে এমনটা অনুমান করা হচ্ছে। তবে তিনি পূর্ণমন্ত্রী হলে বাংলা থেকে মোদির মন্ত্রীসভায় তিনিই হবেন প্রথম পূর্ণমন্ত্রী। মতুয়া সমাজের মধ্যে বিজেপি (BJP) নেতা শান্তনুর যথেষ্ট জনপ্রিয়তা আছে। আগেও তিনি কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। রাজ্যে সিএএ কার্যকর নিয়ে তাঁর ভূমিকা অতিসক্রিয় ছিল।

    আরও পড়ুনঃ লোকসভার ফলাফলে তৃণমূলের ৮ মন্ত্রী নিজেদের বিধানসভাতেই ধরাশায়ী, এগিয়ে বিজেপি

    মন্ত্রী হতে পারেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক থেকে বিজেপি (BJP) সাংসদ হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তিনিও আজ প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। উল্লেখ্য আগের বার বাংলা থেকে চারজন প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন। এই চার মন্ত্রীর মধ্যে নিশীথ প্রামাণিক, সুভাষ সরকার ভোটে হেরেছেন। জন বার্লাকে টিকিট দেয়নি দল, কেবল জয়ী হয়েছেন শান্তনু। অপর দিকে রাজ্যের তৃণমূল সরকারের শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। সেই সঙ্গে পুরসভা নিয়োগ দুর্নীতি, রেশন দুর্নীতি মামলায় বড় রায় দিয়ে শাসক দলকে বিরাট চাপে ফেলে দিয়েছেন তিনি। তাই মোদির মন্ত্রীসভায় অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ও জায়গা করে নিতে পারেন বলে অনুমান করা হচ্ছে। অপর দিকে বাংলা থেকে বিষ্ণুপুর সাংসদ সৌমিত্র খাঁ, আলিপুর দুয়ারের মনোজ টিগ্গার নামও উঠে আসছে বলে জানা গিয়েছে। শপথ গ্রহণের সময় সবটা স্পষ্ট হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share