Tag: news in bengali

news in bengali

  • JP Nadda: ‘‘ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্র হয়ে উঠেছে কংগ্রেস, ফেরাতে চায় ৩৭০ ধারা’’, তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্র হয়ে উঠেছে কংগ্রেস, ফেরাতে চায় ৩৭০ ধারা’’, তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্রের মতো কাজ করছে কংগ্রেস (Congress)। গতকাল বৃহস্পতিবার ঠিক এই ভাষাতেই শতাব্দী-প্রাচীন দলটিকে আক্রমণ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। প্রসঙ্গত, গতকালই জেপি নাড্ডা হাজির ছিলেন ওড়িশায় এবং সেখানেই তিনি কংগ্রেস এবং ন্যাশনাল কনফারেন্সকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ শানান। তিনি বলেন, ‘‘তারা (কংগ্রেস) আবার ৩৭০ ধারাকে নতুন করে ফিরিয়ে আনার দাবি তুলছে। তার মানে তারা বলতে চাইছে, দেশে দুটি সংবিধান থাকা উচিত।’’

    ৩৭০ ধারা বিলোপের দাবিতে আন্দোলন শুরু ১৯৫২-৫৩ সালে, সফল হয়েছে  ২০১৯ সালে

    প্রসঙ্গত, জেপি নাড্ডা (JP Nadda) তাঁর ভাষণে বলেন, ‘‘কংগ্রেস (Congress) ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্র হয়ে গিয়েছে। তাদের মধ্যে জাতীয়তাবাদের বিন্দুমাত্র অস্তিত্ব নেই। তারা সেই সমস্ত দলের সঙ্গে জোট করছে, যারা জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারাকে ফিরিয়ে আনতে চায়। কিন্তু আপনারা বিজেপির দিকে তাকিয়ে দেখুন। বিজেপিই হল একমাত্র জাতীয়তাবাদী দল। ১৯৫২ সালে নির্বাচনে ভারতীয় জনসঙ্ঘ বলেছিল যে দেশে দুটি সংবিধান থাকা উচিত নয় এবং ঠিক এই কারণে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় নিজের জীবন পর্যন্ত উৎসর্গ করেছিলেন। ৩৭০ ধারা বিলোপের দাবিতে আমরা আন্দোলন শুরু করেছিলাম ১৯৫২-৫৩ সালে,  তা সফল হয়েছে  ২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদির সুযোগ্য নেতৃত্বের কারণেই।’’ 

    বিজেপি হল একমাত্র দল যারা গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের কথা বলে

    তিনি (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘শুধুমাত্র ৩৭০ ধারার কারণেই ভারতের অজস্র আইন জম্মু-কাশ্মীরে প্রযোজ্য হত না। সেখানকার তপশিলি জাতি এবং বাল্মিকী সম্প্রদায় সংরক্ষণও পেত না। পাকিস্তান থেকে আসা উদ্বাস্তু মনমোহন সিং দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছেন। পাকিস্তানের করাচি থেকে আসা উদ্বাস্তু লালকৃষ্ণ আডবাণী দেশের উপ-প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছেন। কিন্তু পাকিস্তান থেকে আসা কোনও উদ্বাস্তু জম্মু-কাশ্মীরে এতদিন ভোট পর্যন্ত দিতে পারতেন না। এই প্রথমবার, তাঁরা জীবনে প্রথম ভোটদান করছেন।’’ তিনি (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘দেশে সর্বমোট ৫ হাজারেরও বেশি রাজনৈতিক দল রয়েছে, যার মধ্যে ৫০টি সক্রিয় রাজনৈতিক দল। কিন্তু বিজেপি হল একমাত্র দল যারা গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের কথা বলে এবং আদর্শবাদী দল।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: জুনিয়র ডাক্তারদের নয়া সাত দফা দাবিতে নেই ‘নির্যাতিতার বিচার’, উঠছে একাধিক প্রশ্ন

    RG Kar: জুনিয়র ডাক্তারদের নয়া সাত দফা দাবিতে নেই ‘নির্যাতিতার বিচার’, উঠছে একাধিক প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctor) নয়া সাত দফা দাবিতে কোথাও উল্লেখ নেই আরজি করের (RG Kar) নির্যাতিতার বিচার! এখানেই উঠছে প্রশ্ন। কেউ কেউ বলছেন, ‘‘তবে কি জুনিয়র ডাক্তাররা ধরেই নিয়েছেন যে নির্যাতিতা বিচার পেয়ে গিয়েছেন?’’ অনেকে আবার বলছেন, ‘‘প্রথম থেকে লাইভ স্ট্রিমিংয়ের দাবিতে অনড় থাকা জুনিয়র ডাক্তাররা কোনও অদৃশ্য মায়াজালে আবদ্ধ হয়ে সরাসরি সম্প্রচার ছাড়াই রাজ্যের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেই মায়াজালই কি সাত দফা দাবি থেকে উধাও করে দিল নির্যাতিতার বিচার?’’ সেই মায়াজালই কি তাঁদের উস্কানি দিল বিজেপিকে আক্রমণ করতে! কারণ নজিরবিহীনভাবে জুনিয়র ডাক্তাররা আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপিকে। সাংবাদিক সম্মেলনে তাঁদের দাবি, কোনও রাজনৈতিক দলকে তাঁরা সংকীর্ণ স্বার্থে এই আন্দোলন (RG Kar) ব্যবহার করতে দেবেন না। এখানেও একাধিক প্রশ্ন উঠছে।

    ব্যাপক জন আন্দোলনকে,  জুনিয়র ডাক্তারদের সংকীর্ণ প্রতিবাদে পরিণত করার চেষ্টা! 

    আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডে যেভাবে উত্তাল হয়েছে বাংলা, সর্বস্তরের মানুষ দলমত নির্বিশেষে (তৃণমূল বাদে) রাস্তায় নেমেছেন, তাতে জন আন্দোলনে পরিণত হয়েছে আরজি কর কাণ্ড। সেখানে এই আন্দোলনকে শুধুমাত্র কি জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন বলা যায়? জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctor) মুখে আরও শোনা গিয়েছে, ‘‘হাথরস, কাঠুয়া, উন্নাওতে যাঁরা ধর্ষকদের মালা পরিয়েছেন, তাঁরাই এ রাজ্যে ক্ষমতা দখলের জন্য আরজি কর (RG Kar) আন্দোলনকে ব্যবহার করতে চাইছেন।’’ কিন্তু কবে কোন বিজেপি নেতা কোথায় ধর্ষকদের মালা পরিয়েছেন তার ছবি-প্রমাণ কিছু দেখাতে পারেননি জুনিয়র ডাক্তাররা। ধর্ষকদের মালা পরানোর মিথ্যাচার তাঁরা করলেও বিজেপি শাসিত রাজ্যে যৌন নিগ্রহকাণ্ডে অভিযুক্তকে এনকাউন্টার করার বিষয়টি তাঁরা সুকৌশলে এড়িয়ে গিয়েছেন। তাঁদের সাংবাদিক বৈঠকে কামদুনি-হাঁসখালি-কালিয়াগঞ্জ কাণ্ড একবারের জন্যও উঠে আসেনি! কারণ কি সেই মায়াজাল? একাধিক প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে এভাবেই। ব্যাপক জন আন্দোলনকে, জুনিয়র ডাক্তারদের সংকীর্ণ প্রতিবাদে পরিণত করার লক্ষ্য়েই কি তাঁরা এতকিছু করছেন? এমন প্রশ্নও উঠছে।

    জুনিয়র ডাক্তারদের সাতটি দাবি

    ১. সরকারি হাসপাতালে থ্রেট কালচারের জড়িতদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য কেন্দ্রীয় স্তরে অনুসন্ধান কমিটি গঠন।

    ২. প্রতিটি মেডিক্যাল কলেজে ডাক্তারির স্নাতক পড়ুয়া এবং আবাসিক ডাক্তারদের নিয়ে অভ্যন্তরীণ অনুসন্ধান কমিটি গঠন।

    ৩. মেডিক্যাল কলেজগুলিতে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের আয়োজন করা।

    ৪.  যে সকল ব্যক্তির বিরুদ্ধে থ্রেট কালচারকে প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে রাজ্যের অনুসন্ধান কমিটি গঠন।

    ৫.সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মোতাবেক প্রতিটি মেডিক্যাল কলেজে জুনিয়র ডাক্তার, সিনিয়র ডাক্তার, নার্সিং এবং অন্য স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রতিনিধিদের নিয়ে টাস্ক ফোর্স কিংবা নজরদারি কমিটি গঠন।

    ৬. কলেজ কাউন্সিল, অভ্যন্তরীণ কমিটি, রোগী কল্যাণ সমিতি, র‌্যাগিং প্রতিরোধ কমিটিকে সাতদিনের ভিতর সক্রিয় করা। এরপাশাপাশি এই কমিটিগুলিতে জুনিয়র ডাক্তার, সিনিয়র ডাক্তার, নার্স এবং অন্য স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রতিনিধিত্ব রাখা।

    ৭. সার্ভিস রুল অনুযায়ী চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য স্বচ্ছ এবং যথাযথ বদলি নীতি কার্যকর করা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: কলকাতাকে ‘পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার’ উপহার মোদির, সহজ হবে জটিল গবেষণা

    PM Modi: কলকাতাকে ‘পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার’ উপহার মোদির, সহজ হবে জটিল গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কাছ থেকে পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার উপহার পেল কলকাতা। একই ধরনের সুপার কম্পিউটার দেওয়া হয়েছে পুণে এবং দিল্লিতেও। জানা গিয়েছে, জাতীয় সুপার কম্পিউটিং মিশনের আওতায় ১৩০ কোটি টাকা খরচে এই তিনটি সুপার কম্পিউটার তৈরি করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর এই তিনটি সুপার কম্পিউটার উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই কম্পিউটারগুলি বৈজ্ঞানিক গবেষণাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে। জানা যাচ্ছে, কলকাতার সত্যেন্দ্রনাথ বোস সেন্টারে পরম রুদ্র কম্পিউটার ব্যবহার করে পদার্থবিদ্যা, সৃষ্টিতত্ত্ব সমেত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে গবেষণা চালানো হবে। এদিন একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আবহাওয়া এবং জলবায়ু গবেষণায় সাহায্যকারী হাই পারফরম্যান্স কম্পিউটিং সিস্টেমেরও উদ্বোধন করেন। এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হয়েছে ৮৫০ কোটি টাকা।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)?

    বৃহস্পতিবার সুপার কম্পিউটারগুলি লঞ্চ করার সময়, প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং গবেষণার ক্ষেত্রে এটা ভারতের জন্য এক উল্লেখযোগ্য দিন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উপর জোর দিচ্ছে ভারত। আমাদের ইঞ্জিনিয়ার এবং বিজ্ঞানীরা সফলভাবে তিনটি পরম রুদ্র সুপারকম্পিউটার তৈরি করেছেন। এখন কলকাতা, দিল্লি এবং পুনেতে এগুলিকে মোতায়েন করা হয়েছে। আমি (PM Modi) এই কৃতিত্বের জন্য সমস্ত ভারতীয়দের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই এবং এটি ভারতের যুবদের উৎসর্গ করছি। তারা দেশীয় কম্পিউটিং প্রযুক্তির অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।’’

    কী কী কাজ করবে এই সুপার কম্পিউটার (PM Modi)

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, পরম রুদ্র সিস্টেমগুলি (Param Rudra Supercomputers) অত্যাধুনিক হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। এই প্রকল্পের বেশিরভাগ সরঞ্জাম ভারতেই তৈরি করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। হাই-স্পিড কম্পিউটেশন এবং সিমুলেশনের জন্য এই সুপার কম্পিউটারগুলিকে নকশা করা হয়েছে। জানা যাচ্ছে, আবহাওয়ার পূর্বাভাস থেকে জলবায়ুর মডেল তৈরি, রাসায়নিক আবিষ্কার, পদার্থ বিজ্ঞান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা— একাধিক বিষয়ে গবেষণা চালাতে সক্ষম হবে এই কম্পিউটারগুলি। শুধু তাই নয়, গবেষকদের যে কোনও জটিল সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করবে এই কম্পিউটারগুলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: শুক্রবার ডাক্তারদের গণ কনভেনশন, আমন্ত্রিত বিশিষ্টরা, তৈরি হবে আগামী আন্দোলনের রূপরেখা

    RG Kar: শুক্রবার ডাক্তারদের গণ কনভেনশন, আমন্ত্রিত বিশিষ্টরা, তৈরি হবে আগামী আন্দোলনের রূপরেখা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডের বিচার, ডাক্তারদের নিরাপত্তা সহ আন্দোলনের আগামী পরিকল্পনা ঠিক করতে, শুক্রবার একটি গণ কনভেনশন করছেন জুনিয়র ডাক্তাররা (WBJDF)। জানা গিয়েছে, এসএসকেএম হাসপাতালের অডিটোরিয়ামেই এই কর্মসূচি আয়োজিত হচ্ছে। শুক্রবার বিকাল ৪টে থেকে শুরু হবে এই কর্মসূচি। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, গণ কনভেনশনের আলোচ্যসূচি কী কী হবে, তা নিয়ে একপ্রস্থ আলোচনাও সেরে ফেলেছেন ডাক্তাররা। আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের মারফত জানা গিয়েছে, আগামী দিনের কর্মসূচি স্থির করার পাশাপাশি হাসপাতালে হাসপাতালে থ্রেট কালচার নিয়েও কথা হবে শুক্রবারের কর্মসূচিতে। ইতিমধ্যে আন্দোলনের গুঁতোয় মমতা সরকারের তরফে পাওয়া প্রতিশ্রুতিগুলি কতটা কার্যকর হয়েছে, তাও দেখবেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

    আন্দোলনে (RG Kar) বাধা দেওয়া নিয়েও আলোচনা

    প্রসঙ্গত, জুনিয়র ডাক্তারদের (WBJDF) আন্দোলনে প্রথম থেকেই বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে শাসক দলের বিরুদ্ধে। অগাস্ট মাসে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার পরেই হামলা চালানো হয় আরজি করে। প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বারবার বাধা দেওয়ার যে অভিযোগ উঠছে, সে বিষয়টিও উঠে আসতে পারে আলোচনায়। প্রসঙ্গত, আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে বুধবার কলকাতার একটি মলে কর্মসূচি করার কথা ছিল এসএসকেএমের জুনিয়র ডাক্তারদের (RG Kar)। কিন্তু অভ্যন্তরীণ কারণ দেখিয়ে তাঁদের সেই কর্মসূচি করতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। শুধু তাই নয়, জুনিয়র ডাক্তারেরা দাবি করেছেন, তাঁদের বলা হয়েছে, “আপনাদের প্রতিবাদ তো বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তা হলে এখনও কেন এই সব ভিত্তিহীন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন?”

    ২৩টি সরকারি মেডিক্যাল কলেজ থেকেই প্রতিনিধিরা থাকবেন

    জানা গিয়েছে, রাজ্যের ২৩টি সরকারি মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র ডাক্তারদের মঞ্চ ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টর্‌স ফ্রন্টের প্রতিনিধিরা থাকবেন এই কনভেনশনে। পাশাপাশি যে সমস্ত বিশিষ্টজনেরা শুরু থেকে আন্দোলনের পাশে থেকেছেন, তাঁদেরকেও আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে জানিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। নাগরিক সমাজের ‘সমমনস্ক’ মানুষদের আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে জানা গিয়েছে। এ ছাড়া কয়েকজন সিনিয়র ডাক্তারকেও আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে জানা গিয়েছে। সব মিলিয়ে  ২৫-৩০ জন অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tiljala Murder: ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করে খুন, তিলজলাকাণ্ডে অভিযুক্তকে ফাঁসির সাজা শোনাল আদালত

    Tiljala Murder: ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করে খুন, তিলজলাকাণ্ডে অভিযুক্তকে ফাঁসির সাজা শোনাল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিলজলায় (Tiljala Murder) সাত বছরের শিশুকে যৌন নির্যাতন করে খুন করার ঘটনায়, দেড় বছর আগে উত্তাল হয়েছিল বাংলা। নৃশংস এই ঘটনাকে বিরলের মধ্যে বিরলতম আখ্যা দিয়ে অভিযুক্তকে ফাঁসির সাজা শোনাল আদালত। মামলার শুনানি চলাকালীন মোট ৪৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে আদালত (Alipore court)। বৃহস্পতিবার আলিপুরের বিশেষ পকসো আদালতে ওই মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ২৬ মার্চ তিলজলায় এই ঘটনা ঘটেছিল। ওই দিন সকালেই শিশুটি একতলায় ময়লা ফেলতে নেমেছিল। তার পর থেকে শিশুটি নিখোঁজ হয়ে যায়। পরে ওই আবাসনের তিনতলার একটি ফ্ল্যাট থেকে শিশুটির দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। গ্যাস সিলিন্ডারের পাশে বস্তায় শিশুটির দেহ রাখা ছিল।

    কী বলল আদালত (Tiljala Murder)?

    তদন্তে উঠে আসে, নিজের যৌন লালসার জন্য জোর করে অভিযুক্ত ঘরে ঢোকায় শিশুটিকে। দেওয়ালে মাথা ঠুকে, দু’ ধরনের হাতুড়ি ব্যবহার করে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়। অভিযুক্তের উদ্দেশে বিচারক বলেন, ‘‘আপনি নিষ্ঠুরতম কাজ করেছেন, নিজের বিকৃত লালসা মিটিয়েছেন। আপনি একজন ডেলিভারি বয়। আপনারা গায়ে অনেক শক্তি। আপনি এক অসহায় বাচ্চার সঙ্গে যা করেছেন, তা প্রতিরোধ করার ক্ষমতা নেই। আপনি অমানবিক, নিষ্ঠুর কাজ করেছেন, এই ধরনের অপরাধ খুব একটা দেখা যায় না। আপনারা উদ্দেশ্য ছিল, অপরাধ করে পালিয়ে যাওয়া। আপনাকে সংশোধনাগারে পাঠিয়ে সংশোধন করা যাবে না। এই অপরাধ (Tiljala Murder) বিরল নয়, বিরলতম, সাংঘাতিক ও নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড।’’

    কী বললেন সরকারি আইনজীবী

    সরকারি আইনজীবী মাধবী ঘোষ মাইতি বলেন, ‘‘বড়দের কারও সঙ্গে নির্যাতনের (Tiljala Murder) ঘটনা ঘটলে অনেকে তাঁর পোশাক বা চরিত্রের দিকে আঙুল তোলেন। এটা তো সাত বছরের একটা ফুটফুটে মেয়ে! তার খেলা করার বয়স। তাকে এমন নৃশংস ভাবে হত্যা করা হয়েছে। মুখ চেপে ওকে ঘরের মধ্যে ঢুকিয়ে নেওয়া হয়েছিল। সেখানে ধর্ষণ করা হয়। মেয়েটির বাঁচার অদম্য ইচ্ছা ছিল। সে আসামির হাতে কামড়ে দিয়েছিল। পালানোর জন্য ছটফট করেছিল। কিন্তু অত বড় মানুষের সঙ্গে সে পেরে ওঠেনি। তাই এটা বিরলের মধ্যে বিরলতম ঘটনা।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

  • JK Polls: “এই ভোট খুবই স্বাস্থ্যকর, খুবই গণতান্ত্রিক”, জম্মু-কাশ্মীর নির্বাচন নিয়ে উচ্ছ্বসিত আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা

    JK Polls: “এই ভোট খুবই স্বাস্থ্যকর, খুবই গণতান্ত্রিক”, জম্মু-কাশ্মীর নির্বাচন নিয়ে উচ্ছ্বসিত আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশ বছর পরে নির্বাচন হল কাশ্মীরে (JK Polls)। ভূস্বর্গের এই বিধানসভা নির্বাচন দেখতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল ১৬টি দেশের প্রবীণ কূটনীতিকদের (Foreign Observers)। কেন্দ্র শাসিত এই অঞ্চলের বিভিন্ন বুথে গিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়া পরিদর্শন করলেন তাঁরা। কাশ্মীরের ভোট দেখে যারপরনাই খুশি আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা। মার্কিন কূটনীতিকের ভাষায়, “এই ভোট খুবই স্বাস্থ্যকর, খুবই গণতান্ত্রিক।” আর সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধি জানিয়ে দিলেন, “এই নির্বাচন তাঁদের দেশের নির্বাচনের সমতুল।”

    কী বলছেন পর্যবেক্ষকরা (JK Polls)

    আন্তর্জাতিক এই পর্যবেক্ষকদের দলে ছিলেন আমেরিকার ডেপুটি চিফ অফ দ্য মিশন দিল্লির জারগন কে অ্যান্ড্রুজ। তিনি বলেন, “ভোট দেখে খুব উৎসাহিত হয়েছি। দশ বছর বিরতির পরে কাশ্মীরিরা ভোট দিচ্ছেন দেখে খুব খুশি হয়েছি। ভোটের ফল দেখতে আমরা মুখিয়ে রয়েছি।” এর পরেই তিনি বলেন, “এটা খুবই স্বাস্থ্যকর এবং গণতান্ত্রিক।” সিঙ্গাপুরের ডেপুটি হেড অফ দ্য মিশন দিল্লির চেঙ্গ ওয়েই ওয়েই অ্যালিস বলেন, “ভোটাররা দলে দলে ভোট দিতে বেরিয়েছেন দেখে আমি খুশি। এটা দেখতে দারুণ লাগছিল।” মহিলাদের জন্য গোলাপি বুথ হয়েছিল কাশ্মীরে। মহিলা পরিচালিত এই বুথ দেখে খুব খুশি দক্ষিণ কোরিয়ার কূটনীতিক স্যাং উ লিম। তিনি বলেন, “গণতন্ত্র কীভাবে কাজ করে তা চাক্ষুষ করলাম। মহিলাদের জন্য গোলাপি বুথ দেখে খুশি হলাম। একে অ্যাপ্রিসিয়েটও করি (JK Polls)।”

    পর্যবেক্ষক দলে কোন কোন দেশ

    বিদেশমন্ত্রকের আমন্ত্রণে কাশ্মীরে নির্বাচন দেখতে এসেছিলেন আমেরিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, স্পেন, মেক্সিকো, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ আফ্রিকা, নরওয়ে, নাইজিরিয়া, তানজানিয়া, ফিলিপিন্স, গুয়ানা, সোমালিয়া, পানামা, রোয়ান্ডা এবং আলজিরিয়ার প্রতিনিধিরা। তাঁরা ঘুরে দেখেন বদগাঁওয়ের ওমপারা পোলিং স্টেশন এবং আমিরা কাদার এবং এসপি কলেজ, চিনারবাগ। লালচক বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে এই ভোটকেন্দ্রগুলি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে এই ভোটকেন্দ্রগুলোতে রেকর্ড সংখ্যক কম ভোট পড়েছিল। এবার এই কেন্দ্রগুলিতেই কার্যত ঢল নেমেছিল ভোটারদের।

    আরও পড়ুন: ‘মুসলিম রাষ্ট্র হবে ভারত, ধ্বংস করা হবে আরএসএস-কে’! কেরলে প্রচার ইসলামি মৌলবাদীদের

    উপত্যকায় নির্বাচন হচ্ছে তিন দফায়। প্রথম দফায় ভোট হয়েছিল ১৮ সেপ্টেম্বর। দ্বিতীয় দফায় নির্বাচন হয়েছে ২৫ সেপ্টেম্বর। ১ অক্টোবর হবে তৃতীয় তথা শেষ দফার নির্বাচন। প্রথম দফায় ভোট পড়েছিল ৬১.৪ শতাংশ। দ্বিতীয় দফায় পড়েছে ৫৭ শতাংশেরও বেশি ভোট। মুখ্য নির্বাচন রাজীব কুমার বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের নির্বাচন (Foreign Observers) ইতিহাস রচনা করবে (JK Polls)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে নরেন্দ্র মোদির শান্তি-প্রস্তাবে লুকিয়ে রয়েছে ঠিক কোন রফাসূত্র?

    PM Modi: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে নরেন্দ্র মোদির শান্তি-প্রস্তাবে লুকিয়ে রয়েছে ঠিক কোন রফাসূত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা দু’বছর ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Ukraine Russia War)। এই যুদ্ধের অবসান ঘটাতে চাইছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভালোদিমির জেলেনস্কি। মস্কোর সঙ্গে শান্তিচুক্তিও স্বাক্ষর করতে চাইছেন তিনি। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট এজন্য ভারতের (PM Modi) ওপরই ভরসা করছেন বলে খবর। জানা গিয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তরফে একটি শান্তি-প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে ইউক্রেনকে।

    মোদির রফাসূত্র (PM Modi)

    সম্প্রতি তিন দিনের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই জেলেনস্কির সঙ্গে পার্শ্ববৈঠক করেন মোদি। রাশিয়ার সঙ্গে চলা যুদ্ধে কীভাবে দাঁড়ি টানা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কার করে দিয়েছেন, শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করতে গিয়ে ইউক্রেনকে যদি কিছু আপোস করতে হয়, তবে তার বিনিময়ে রাশিয়াকে কোনও ভূখণ্ড ছেড়ে দেওয়ার শর্ত দেওয়া হবে না। এর অর্থ হল, এখনও পর্যন্ত যুদ্ধে ইউক্রেনের যেসব অঞ্চল রাশিয়া দখল করে নিয়েছে, তা ছেড়ে দিতে হবে। তবে ইউক্রেনকে ইউরোপিয় ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তার ঝোঁকের ভারসাম্য বজায় রাখতে হতে পারে। ইউরোপিয় ইউনিয়নের সদস্যপদ নেওয়াও আপাতত স্থগিত রাখতে হবে।

    ভারত-চিনের দ্বন্দ্ব প্রসঙ্গও

    ওই আলোচনায় এসেছে ভারত-চিনের দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গও। লাদাখে চিনের সঙ্গে ভারতের (PM Modi) সংঘর্ষের প্রসঙ্গও উঠেছে। গত কয়েক দশক ধরে চিনা ফৌজের লাগাতার আক্রমণের জেরে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ভূখণ্ড হারিয়েছে ভারত। তার পরেও ভারত চিনের সঙ্গে যুদ্ধে জড়ায়নি। বরং আলোচনার মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান করতে চেয়েছে। বড় কোনও আঞ্চলিক ছাড় দিতেও অস্বীকার করেছে ভারত। তাওয়াং এবং অরুণাচল প্রদেশের একটা অংশের ওপর বেজিং যে দাবি করেছিল, সেই দাবিও প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত।

    আরও পড়ুন: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    পলিটিকোর রিপোর্টে বলা হয়েছে, কিভের (ইউক্রেনের রাজধানী) চোখে মোদি অনেক কম সময়ে অনেকটা পথ পাড়ি দিয়ে ফেলেছেন। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইউক্রেন ক্রমশ ভারতকে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়ে আদর্শ মধ্যস্থতাকারীই হিসেবে দেখছে। ভারতের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রয়েছে ইউক্রেনের। বন্ধুত্বের সম্পর্ক রয়েছে রাশিয়ারও। পশ্চিমে ইউক্রেনের যেসব বন্ধু দেশ রয়েছে, তাদের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক নরেন্দ্র মোদির ভারতের। সেই কারণেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে ভারতের (PM Modi) ওপর ক্রমেই নির্ভর করতে শুরু করেছে জেলেনস্কির দেশ (Ukraine Russia War)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amitav Banerjee: বিশ্বের শীর্ষ বিজ্ঞানীদের তালিকায় রয়েছেন বাঙালি অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায়, চেনেন তাঁকে?

    Amitav Banerjee: বিশ্বের শীর্ষ বিজ্ঞানীদের তালিকায় রয়েছেন বাঙালি অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায়, চেনেন তাঁকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালের স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি র‌্যাঙ্কিং (Stanford University Rankings 2024) অনুযায়ী বিশ্বের শীর্ষ দুই শতাংশ বিজ্ঞানীদের মধ্যে স্থান পেয়েছেন প্রখ্যাত বাঙালি চিকিৎসক ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় (Amitav Banerjee)। প্রসঙ্গত, ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় হলেন ডিওয়াই পাটিল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং রিসার্চ সেন্টারের একজন প্রখ্যাত অধ্যাপক। স্বাভাবিকভাবেই এই চিকিৎসক বিজ্ঞানীর এমন সাফল্যে খুশি হয়েছে সব মহলই।

    ৪ দশকেরও বেশি সময় ধরে গবেষণার কাজে যুক্ত অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় (Amitav Banerjee)

    ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় (Amitav Banerjee) সম্পর্কে যে তথ্য সামনে এসেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, ৪ দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি গবেষণার কাজে যুক্ত হয়ে আছেন। শুধুমাত্র ভারতবর্ষ নয়, সারা পৃথিবীব্যাপী, তাঁর গবেষণামূলক (Stanford University Rankings 2024) কাজ বিশ্বের খ্যাতনামা বিজ্ঞানীদের কাছে যথেষ্ট প্রশংসিত হয়েছে। প্রসঙ্গত, ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর নিজের কেরিয়ার শুরু করেন ভারতীয় সেনাবাহিনীতে। যেখানে তিনি টাইফয়েড, হেপাটাইটিস, ফুসফুসের সংক্রমণ সমেত একাধিক রোগের ওপর গবেষণা চালান।

    গবেষণা নিয়ে কী বলছেন তিনি?

    পরবর্তীকালে, তিনি নিজেকে অধ্যাপনার কাজে সঁপে দেন এবং এভাবেই আজ থেকে ঠিক ১৯ বছর আগে ২০০৫ সালে ডাক্তার ডিওয়াই পাটিল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের অধ্যাপনার কাজ শুরু করেন অমিতাভবাবু (Amitav Banerjee)। ব্যক্তিগতভাবে ডাক্তার বন্দ্যোপাধ্যায় সর্বদাই জোর দেন গবেষণামূলক কাজে। তিনি বলেন, ‘‘কোনও সফল গবেষণা করতে ধৈর্য্য লাগে, সংকল্প লাগে এবং ব্যাপকভাবে অধ্যাবসায় করতে হয়। আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান বলেই মনে করি। কারণ একজন মহামারী বিশেষজ্ঞ হিসেবে আমি কাজ করতে পেরেছি।’’

    ২০১২ সাল থেকে পাটিল বিদ্যাপীঠের মেডিক্যাল জার্নালের প্রধান সম্পাদক হিসেবে কাজ করছেন তিনি

    প্রসঙ্গত, ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় (Amitav Banerjee) পাতিল বিদ্যাপীঠের আন্তর্জাতিক মেডিক্যাল জার্নালের প্রধান সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। এই মেডিক্যাল জার্নালের আন্তর্জাতিক সম্পাদকীয় বোর্ড রয়েছে ৮০টিরও বেশি।  জানা যায়, ২০১২ সাল থেকে পাটিল বিদ্যাপীঠের মেডিক্যাল জার্নালের প্রধান সম্পাদক হিসেবে কাজ করছেন তিনি। চলতি বছরেই ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় অবসর নিয়েছেন, তাঁর চাকরিজীবন থেকে। কিন্তু তিনি এখনও পর্যন্ত ডিওয়াই পাটিল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে সঙ্গে যুক্তই রয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Trucks On Train Service:  এক বছর পূর্ণ করল কেন্দ্রের ‘ট্রাকস অন ট্রেন সার্ভিস’, কীভাবে মেলে পরিষেবা?

    Trucks On Train Service: এক বছর পূর্ণ করল কেন্দ্রের ‘ট্রাকস অন ট্রেন সার্ভিস’, কীভাবে মেলে পরিষেবা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষপূর্তি হল কেন্দ্রের ‘ট্রাকস অন ট্রেন সার্ভিস’-এর (Trucks On Train Service)। ২০২৩ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ওয়েস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডরে চালু হয়েছিল ওই ব্যবস্থা। ট্রেনে করে পণ্যবাহী ট্রাক পাঠানোর এই ব্যবস্থা ভারতের পণ্য পরিবহণের (Freight Transport) সেক্টরে একটা মাইলফলক। এই পরিষেবা চালু করেছিল ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড।

    ব্যবসা অনেক বেড়েছে (Freight Transport Road)

    সার্ভিস চালু হওয়ায় আগের তুলনায় ব্যবসা অনেক বেড়েছে বলে সরকারি সূত্রে খবর। এই সার্ভিস চালু হওয়ায় লাভবান হয়েছেন ব্যবসায়ী এবং ফ্রেইট অপারেটররা। ট্রাক অন ট্রেন পরিষেবার মাধ্যমে গুজরাটের পালানপুরে প্রতিদিন ৩০টি করে ট্রাক একটি মালবাহী ট্রেনে লোড করা হয়। সেই ট্রেনকে ফ্রেইট করিডর দিয়ে মাত্র ১২ ঘণ্টায় ৬৩০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে হরিয়ানার রেওয়াড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। ট্রাকগুলো যদি সড়ক পথে রেওয়াড়িতে পাঠানো হত, তাহলে সময় লাগত অনেক বেশি। খরচও হত বিস্তর। ট্রাকগুলি থেকে ছড়াত দূষণও।

    লাভ তিন দিক থেকে

    মালবাহী ট্রেনে করে ট্রাকগুলিকে গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ায় লাভ হয়েছে এই তিন দিক থেকেই (Freight Transport Road)। জানা গিয়েছে, প্রতিদিন এই পথে ৩০টি ট্রাক যাতায়াত করে। মালবাহী ট্রাক ট্রেনে করে গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার পর আর কোনও দায়িত্ব থাকে না রেলের। রেওয়াড়িতে আনলোড করা হয় ট্রাকগুলি। পরে খালি ট্রাকগুলিকে ফের রেওয়াড়ি থেকে একইভাবে ট্রেনে চাপিয়ে ফিরিয়ে আনা হয় পালানপুরে। সেখানে আবার পণ্য বোঝাই করার পর ফের একইভাবে পাঠানো হয় রেওয়াড়িতে।

    আরও পড়ুন: আমেরিকায় ফের স্বামীনারায়ণ মন্দিরের দেওয়ালে খালিস্তানপন্থীদের স্লোগান

    ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেডের এক মুখপাত্র বলেন, “৩০টি ট্রাকের মধ্যে ২৫টি দুধের ট্যাঙ্কার। এগুলি বনাসের আমূল ডেয়ারি থেকে পালানপুর লোডিং পয়েন্টে আসে সড়ক পথে। বাকি পাঁচটি ট্রাকে করে যায় শাকসবজি, যন্ত্রপাতি, ডিজেল, তেল ইত্যাদি।” যেহেতু মালবাহী ট্রেনে করে ট্রাক বহন করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তাই ট্রাক চালকদের কোনও কাজ থাকে না। ওই মুখপাত্র বলেন, “ট্রাক চালকদের পুরো রাস্তাটা বিশ্রাম করার জন্য দেওয়া হয়। এজন্য আমরা একটা বিশেষ কোচ দিই। রেওয়াড়িতে আনলোড করা হয় ২৫টি ট্যাঙ্কার।” ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেডের এক আধিকারিক বলেন, “এই পদ্ধতিতে দ্রুত এক স্থান থেকে অন্যত্র পণ্য পরিবহণ করা হয়। এতে পণ্যের গুণমান ঠিক থাকে (Trucks On Train Service)। রাস্তায় যানজটও হয় না। হয় না দূষণও (Freight Transport Road)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BAPS Swaminarayan Mandir: আমেরিকায় ফের স্বামীনারায়ণ মন্দিরের দেওয়ালে খালিস্তানপন্থীদের স্লোগান

    BAPS Swaminarayan Mandir: আমেরিকায় ফের স্বামীনারায়ণ মন্দিরের দেওয়ালে খালিস্তানপন্থীদের স্লোগান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দশ দিনের মধ্যে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার। ফের হিন্দু মন্দিরের দেওয়ালে লেখা হল খালিস্তানপন্থীদের স্লোগান । আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ার স্যাক্রামেন্টো এলাকায় অবস্থিত বিএপিএস স্বামীনারায়ণ মন্দিরের (BAPS Swaminarayan Mandir)দেওয়ালে লেখা হয়েছে হিন্দু বিরোধী স্লোগান (Khalistani Slogans)। ২৫ সেপ্টেম্বর রাতের ঘটনা। দিন দশেক আগে নিউইয়র্কের মেলভিলের বিএপিএস স্বামীনারায়ণ মন্দিরে এই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল। তার পর ফের একই ঘটনা ঘটল ক্যালিফোর্নিয়ার মন্দিরে। মন্দিরগাত্রে লেখা হয়েছে ‘হিন্দু গো ব্যাক’ স্লোগান। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে আমেরিকার হিন্দু সমাজে। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে হিন্দু সংগঠনগুলি।

    স্বামীনারায়ণ মন্দিরে ভাঙচুর আগেও 

    ১৬ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কের স্বামীনারায়ণ মন্দিরে (BAPS Swaminarayan Mandir) ভাঙচুর চালানো হয় বলে অভিযোগ। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছিল নিউইয়র্কে অবস্থিত ভারতীয় কনস্যুলেট। সেই জঘন্য অপরাধের বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপের আর্জিও জানানো হয়েছিল মার্কিন প্রশাসনের কাছে। সেই ঘটনার রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই ফের ঘটল একই ধরনের ঘটনা। বিএপিএস মন্দির (BAPS Swaminarayan Mandir) কর্তৃপক্ষের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে করা পোস্টে লেখা হয়েছে, “নিউইয়র্কের স্যাক্রামেন্টো এলাকায় দশ দিনেরও কম সময়ে বিকৃত করা হয়েছে বিএপিএসের মন্দির (Khalistani Slogans)। গতকালও মন্দিরের গায়ে লেখা হয়েছে হিন্দুরা ফিরে যাও। শান্তির জন্য সমবেতভাবে প্রার্থনা করে আমরা ঘৃণার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছি।”

    কী বলছে মার্কিন প্রশাসন

    স্যাক্রামেন্টো কাউন্টির শেরিফের অফিস সূত্রে খবর, মন্দিরের দেওয়ালে যারা হিন্দু-বিরোধী স্লোগান লিখেছিল, তারা মন্দিরের (BAPS Swaminarayan Mandir) জলের লাইনও কেটে দিয়েছিল। মন্দিরে ভাঙচুরের ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে স্যাক্রামেন্টো পুলিশ। ঘটনাটিকে তারা ঘৃণামূলক অপরাধের তালিকাভুক্ত করেছে। কানাডার মতো মার্কিন মুলুকেও বাড়বাড়ন্ত খালিস্তানপন্থীদের। বেশ কিছুদিন ধরেই আমেরিকার বিভিন্ন হিন্দু মন্দিরে হামলা চালানোর হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। তার পর থেকেই শুরু হয়েছে একের পর এক মন্দিরে হামলা(Khalistani Slogans)।

    আরও পড়ুন: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    গত ২৩ ডিসেম্বর ক্যালিফোর্নিয়ার নেওয়ার্ক শহরে হিন্দু মন্দিরে (BAPS Swaminarayan Mandir) হামলা চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থীরা। সেই মন্দিরের দেওয়ালে গ্রাফিতি আকারে লিখে দেওয়া হয়েছিল খালিস্তানি বিচ্ছিন্নতাবাদী জার্নেল সিং ভিন্দ্রানওয়ালের নাম। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে সান ফ্রান্সিস্কোর বে এরিয়ার হেওয়ার্ডে অবস্থিত বিজয় শেরওয়ালি মন্দিরের দেওয়ালেও স্লোগান লিখেছিল খালিস্তানপন্থীরা (Khalistani Slogans)।

    তীব্র নিন্দা হিন্দু সংগঠনগুলির

    এই ঘটনায় (Khalistani Slogans) তীব্র নিন্দা করেছে হিন্দু সংগঠনগুলি। হিন্দু মহাসভার প্রেসিডেন্ট চক্রপাণি মহারাজ বলেন, ‘‘গত ১০ দিন দ্বিতীয় ঘটনা। আমেরিকা থেকে শুরু করে তামাম বিশ্ব, হিন্দুরা অত্যাচারিত, হয়রানির শিকার। তাঁদের মন্দির ভাঙচুর করা হচ্ছে।’’ তাঁর দাবি, এর রোধে সচেষ্ট হওয়া উচিত মার্কিন প্রশাসনের। তাঁর অভিযোগ, মার্কিন প্রশাসন এদের (খালিস্তানপন্থী) বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করে না। এই ইস্যুকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে উত্থাপন করতে ভারত সরকারকে অনুরোধও করেন চক্রপাণি। স্বামীনারায়ণ মন্দিরের (BAPS Swaminarayan Mandir) ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অযোধ্যার লীলা বিহারী মন্দিরের পুরোহিত দিবাকরাচার্যও। তিনি বলেন, ‘‘যেভাবে বিশ্বব্যাপী হিন্দু মন্দিরগুলি হামলার শিকার হচ্ছে, তা ভীষণই উদ্বেগজনক। ভারত সরকারের এই বিষয়ে পর্যালোচনা করা উচিত।’’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share