Tag: news in bengali

news in bengali

  • CBI Raids: পূর্ব মেদিনীপুরে ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় তৃণমূল নেতার বাড়িতে সিবিআই

    CBI Raids: পূর্ব মেদিনীপুরে ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় তৃণমূল নেতার বাড়িতে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে পঞ্চম দফা নির্বাচনের আগেই পূর্ব মেদিনীপুরের তৃণমূল নেতার বাড়িতে সিবিআই (CBI Raids) হানা শুরু হয়েছে। জানা গিয়েছে, ২০২১ সালের ভোটপরবর্তী মামলায় তদন্তে এই হানা দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার মারিশদা থানা এলাকায় এই তল্লাশি করা হয়। তবে সিবিআইয়ের সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সেনারাও ছিলেন। ব্যাপক শোরগোল পড়েছে এলাকায়। আগামী ২৫ মে এই কেন্দ্রে লোকসভার ভোট। ফলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার এই অভিযানের জল কোথায় গড়ায় তাই এখন দেখার।

    সিবিআই সূত্রে খবর (CBI Raids)

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকাল ৫টা নাগাদ কাঁথি থেকে ১৪ কিমি দূরে মারিশদা থানা এলাকায় ভাজাচাউলির সিজুয়া গ্রামে পৌঁছে সিবিআই (CBI Raids) তল্লাশি শুরু করে। তদন্তকারী অফিসারদের একটি দল তৃণমূলনেতা দেবব্রত পাণ্ডার বাড়িতে যায়। কিন্তু তিনি বাড়িতে না থাকায় তাঁর মেয়েকে অনেক সময় ধরে জিজ্ঞাসবাদ করে সিবিআই। অপর আরেকটি দল ইছাঘেরা গ্রামের তৃণমূল নেতা তথা পঞ্চায়েত প্রধান বুদ্ধদেব মাইতির বাড়িতে হানা দেয়। তবে সেখানেও বুদ্ধদেবকে পাওয়া যায়নি বলে জানা গিয়েছে। তবে বুদ্ধদেবকে না পেলেও বাবা নন্দদুলাল মাইতি, স্ত্রী সহ পরিবারের বাকি সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাঁদের ভোটের কার্ড, আধার কার্ড নথিপত্র সংগ্রহ  করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    উল্লেখ্য, গত এপ্রিল মাসে এই খুনের মামলায় ৩০ জন তৃণমূল নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকেছিল সিবিআই (CBI Raids)। কিন্তু অনেক তৃণমূল নেতা হাজিরা দেয়নি। অপর দিকে তৃণমূল নেতা নন্দুলাল বলেন, “সকালে আমার বাড়িতে বড় বাহিনী নিয়ে ঢুকে পড়ে সিবিআই। আমার স্ত্রী, মেয়ে, বৌমাকে ধরে টানাটানি শুরু করে। আমি আগেও ওদের জানিয়েছি, আমার ছেলে বাইরে থাকে। আমরা কেউ এই ঘটনায় অভিযুক্ত নই। আমাদের কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ নেই।”

    আরও পড়ুনঃ “যে ব্যক্তি যত আক্রমণ করতে পারে, সে তৃণমূলের তত বড় নেতা”, কল্যাণকে আক্রমণ মিঠুনের

    কী ঘটেছিল?

    ২০২১ সালের ৩০ মার্চ বিধানসভার নির্বাচনের দ্বিতীয় পর্বের ভোট গ্রহণের আগে কাঁথি-৩ ব্লকে জনমেজয় দুলই নামে এক বিজেপি কর্মীকে পিটিয়ে খুন করা হয়েছিল। মারিশদা থানায় অভিযোগ করা হয়েছিল। মৃত এই বিজেপি কর্মীর ছেলে হাইকোর্টে অভিযোগ করে সিবিআই (CBI Raids) তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন। আদালতের নির্দেশে এরপর এই তদন্ত শুরু হয়।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘৪ জুনের পর ইন্ডি জোট ভেঙে যাবে খটাখট…’’, রাহুলের মন্তব্যের জবাব মোদির

    PM Modi: ‘‘৪ জুনের পর ইন্ডি জোট ভেঙে যাবে খটাখট…’’, রাহুলের মন্তব্যের জবাব মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর বক্তৃতার পাল্টা জবাব দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। উত্তরপ্রদেশের প্রতাপগড়ে একটি নির্বাচনী সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কটাক্ষ করেন কংগ্রেস নেতাকে। 

    রাহুল গান্ধীর মন্তব্য 

    গত বৃহস্পতিবার কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী দাবি (Rahul Gandhi’s Viral Speech) করেছিলেন যে একবার তার দল কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার পরে, দেশ থেকে দারিদ্র্য দূর করবে। এদিন রাজস্থানে তার নির্বাচনী সমাবেশের সময়, কংগ্রেস নেতা বলেছিলেন যে তার দল ‘খটাখট’ দারিদ্র্যপীড়িত পরিবারের একজন মহিলার অ্যাকাউন্টে ১ লাখ টাকা স্থানান্তর করে দেশ থেকে দারিদ্র্য দূর করবে।    

    আরও পড়ুন: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের পর এবার বিহারে সীতার মন্দির! নির্বাচনের মধ্যেই বড় ঘোষণা শাহের

    প্রধানমন্ত্রীর জবাব (PM Modi) 

    এবার রাহুল গান্ধীর সেই ভাইরাল বক্তৃতা (Rahul Gandhi’s Viral Speech) প্রসঙ্গে মোদি বলেন, “সমাজবাদী পার্টি এবং কংগ্রেসের (Congress) ‘শেহজাদারা’ উন্নয়নকে ‘গুলিডান্ডা খেলার’ মত মনে করেন। কংগ্রেস এবং সমাজবাদী পার্টির দুই ‘শেহজাদা’ প্রাসাদে জন্মেছেন। তাই ওঁরা কঠিন কাজ করতে পারেন না। সেই কারণে উন্নয়ন ‘খটাখট’ হয় বলেই মনে করেন অখিলেশ যাদব, রাহুল গান্ধীরা। শুধু তাই নয়, যারা রুপোর চামচ নিয়ে জন্মেছে তারা দেশ চালাতে পারে না। রাহুল গান্ধী, অখিলেশ যাদবরা মনে করেন, দেশের উন্নয়ন এমনি এমনি হয়ে যায়। দেশ থেকে তাঁরা ‘খটাখট’ গরীবিও মুছে ফেলবেন বলে মনে করেন।”

    তাই ওঁরা যেমনই মনে করুন না কেন, ৪ জুনের পর যারা বলেছে তারা দারিদ্র্য দূর করবে, উন্নয়ন নিয়ে আসবে, রায়বেরিলির মানুষও ওঁদের ‘খটাখট’ বাড়িতে পাঠিয়ে দেবেন বলে কাটক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী। কারণ, কেরলের ওয়েনাড়ের পাশাপাশি এবার উত্তরপ্রদেশের রায়বেরিলি থেকেও মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন রাহুল গান্ধী। আর আগামী ৪ জুন রয়েছে এবছরের লোকসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশ। এই প্রসঙ্গেই মোদি বলেন, ‘‘অমেঠি থেকে চলে গিয়েছেন। এবার রায় বরেলি থেকেও চলবে যাবেন। ৪ জুনের পর ইন্ডি জোট ভেঙে যাবে খটাখট খটাখট।’’
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mithun Chakraborty: “যে ব্যক্তি যত আক্রমণ করতে পারে, সে তৃণমূলের তত বড় নেতা”, কল্যাণকে আক্রমণ মিঠুনের

    Mithun Chakraborty: “যে ব্যক্তি যত আক্রমণ করতে পারে, সে তৃণমূলের তত বড় নেতা”, কল্যাণকে আক্রমণ মিঠুনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের প্রচারে তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে এবার নিশানা করলেন মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। “যে ব্যক্তি যত আক্রমণ করতে পারেন সেই ব্যক্তি তত বড় তৃণমূলের নেতা, ঠিক এই ভাষায় কটাক্ষ করেন মিঠুন। বৃহস্পতিবার হাওড়া ডোমজুড়ে বিজেপি প্রার্থী কবীর শঙ্কর বোসের প্রচারে নেমে তৃণমূলকে তোপ দাগেন তিনি।  

    কী বললেন মিঠুন (Mithun Chakraborty)?

    বিজেপির তারকা প্রচারক মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty) তৃণমূলকে কটাক্ষ করে বলেন, “যে মহিলাদের অপামান করতে পারবে সে তৃণমূলের আরও বড় নেতা। এই পার্টির একটা দুর্দান্ত জ্ঞান আছে জানেন? মুসলমান ভাই-বোনেরা কেবলমাত্র ভোট ব্যাঙ্ক। দুর্নীতি হল ভোট ব্যাঙ্ক। যে দুর্নীতি করে সেই এই পার্টির মেম্বার। যে যত বড় দুর্নীতি করবে সে বড় লিডার। আবার কোনও মহিলাকে যে বেশি অপমান করবে সে আরও বড় নেতা। তৃণমূলের কাছে লিডারদের ব্যাঙ্ক রয়েছে। এখন আপনারা সাধারণ মানুষ ভাবুন কাদের ভোট দেবেন?”

    কল্যাণকে তোপ

    মহাগুরু (Mithun Chakraborty) তৃণমূল নেতা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে তোপ দেগে বলেন, “এখানকার তৃণমূল নেতাকে মায়ের পুজো করতে করতে কাঁদতে দেখি। আর মায়ের স্বামী শিবকে এত অপমান করা হল তাঁর মুখে কথা শুনতে পেলাম না। আরেক জন নেত্রী মহুয়া বলেছিলেন মা কালী মদ খান, মাতাল, কিন্তু তাঁর চোখ দিয়ে এক ফোঁটা জল পড়ল না। কী অদ্ভূত তাঁর ভালোবাসা।”

    আরও পড়ুনঃ রাজ্যে এক দিনে বাজ পড়ে মৃত ১৩! শোকের ছায়া পরিবারে

    কল্যাণের বক্তব্য

    এই পরিপ্রেক্ষিতে মিঠুনকে (Mithun Chakraborty), কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় পাল্টা বলেন, “শ্রীরামপুরের সঙ্গে কবীরের কী সম্পর্ক? ২৩ হাজার ভোটে হেরেছিলেন। এই এলাকার মানুষের সঙ্গে রাজনৈতিক সমাজিক যোগ নেই। নিজের পরিচয় কিছু নেই। প্রাক্তন শ্বশুর কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম ভাঙ্গিয়ে চলেছেন। এটা কি পরিচয় হতে পারে। আমাকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের পর এবার বিহারে সীতার মন্দির! নির্বাচনের মধ্যেই বড় ঘোষণা শাহের

    Amit Shah: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের পর এবার বিহারে সীতার মন্দির! নির্বাচনের মধ্যেই বড় ঘোষণা শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের পর এবার বিহারে তৈরি হবে সীতার মন্দির। লোকসভা ভোটের আবহে এমনই প্রতিশ্রুতি দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এবছর লোকসভা নির্বাচনে অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরির প্রতিশ্রুতি রক্ষা করাকে অন্যতম হাতিয়ার করেছে বিজেপি। আর এবার তাদের পরবর্তী লক্ষ্য সীতা মন্দিরের (Grand Sita Temple) কোথাও জানিয়ে দিলেন শাহ। অর্থাৎ রামলালার পর এবার রামচন্দ্র-পত্নী সীতার মন্দির বিজেপি তৈরি করবে বলে বিহারের মানুষকে কথা দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: “১ লক্ষ ১৪ হাজারেরও বেশি ভোটে জিতবেন অর্জুন”, রোড শোয়ে ভিড় দেখে বললেন সুকান্ত

    সীতামঢ়ীতে সীতার মন্দির নির্মাণ (Grand Sita Temple)

    বৃহস্পতিবার নেপাল সীমান্ত ঘেঁষা বিহারের সীতামঢ়ী জেলায় একটি নির্বাচনী প্রচারে যান অমিত শাহ। হিন্দু পুরাণমতে সীতামঢ়ীতেই দেবী সীতার জন্ম। সেখানে তিনি জানান যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেমন অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরি করেছেন ঠিক তেমনি সীতার জন্মস্থানেও একটি স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা হবে। শাহ (Amit Shah) বলেন, ‘‘বিজেপি ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতিকে ভয় করে না। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অযোধ্যায় রামলালার জন্মস্থানে মন্দির নির্মাণ করেছেন। কিন্তু তাঁর একটি কাজ এখনও অসমাপ্ত রয়েছে— মা সীতার জন্মস্থান সীতামঢ়ীতে বিশাল মন্দির নির্মাণ। সেই কাজ তিনি সমাপ্ত করবেন।’’
    যদিও এদিন এই প্রতিশ্রুতির পর শাহ (Amit Shah) বলেন, “অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরি থেকে যাঁরা নিজেদের সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে রেখেছিলেন, তাঁদের দ্বারা এই কাজ সম্ভব নয়। একমাত্র নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপিই পারে সীতার জন্মস্থানে মন্দির তৈরি করতে। আমরা রামায়ণ সার্কিটের মাধ্যমে জনকপুর এবং সীতামঢ়ীকেও সংযুক্ত করব। এই মন্দির এমন এক মন্দির তৈরি হবে যা শুধু বিহার, ভারত, পূর্বাঞ্চল বা মিথিলাঞ্চল নয়, গোটা বিশ্বকে সীতামাড়ির প্রতি আকৃষ্ট করবে।” 

    বিরোধীদের কটাক্ষ শাহর 

    আগামী সোমবার বিহারের যে ৪০টি লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন হবে তার মধ্যে অন্যতম সীতামঢ়ী। শাহ (Amit Shah) এদিন প্রচারে বিরোধীদের বিঁধতে গিয়ে বলেন, “লালু প্রসাদ যাদব পাওয়ার, পলিটিক্সের জন্য, নিজের ছেলেকে মুখ্যমন্ত্রী করার জন্য সেই কংগ্রেসের কোলে গিয়ে বসেছেন, যারা সব সময় পিছিয়ে পড়া মানুষের বিরোধিতা করে এসেছে। লালু প্রসাদ যাদব বিহারে জঙ্গলরাজের জন্য পরিচিত। আমি জনগণকে জিজ্ঞাসা করতে চাই যে তারা জঙ্গলরাজ চান নাকি উন্নয়ন রাজ চান? লালু অ্যান্ড কোম্পানি কি এখানে উন্নয়ন করতে পারবে? একমাত্র নরেন্দ্র মোদিই পারেন বিহারকে এগিয়ে নিয়ে যেতে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Malda: রাজ্যে এক দিনে বাজ পড়ে মৃত ১৩! শোকের ছায়া পরিবারে

    Malda: রাজ্যে এক দিনে বাজ পড়ে মৃত ১৩! শোকের ছায়া পরিবারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজ্যে আচমকা ঝড়বৃষ্টি এবং বজ্রপাতে রাজ্যে মৃত্যু হল ১৩ জনের। সেই সঙ্গে আহত হয়েছেন আরও ৫ জন। এর মধ্যে মালদায় (Malda) মৃত ১১ জন এবং মুর্শিদবাদ-জলপাইগুড়িতে ১ জন করে মৃত্যু হয়েছে। মর্মান্তিক ঘটনায় পরিবারে ব্যাপক শোকের ছায়া। মালদা জেলা শাসক নিতিনি সিংহানিয়া জানিয়েছেন, “মৃতদের পরিবারকে দুই লক্ষ করে টাকা দেওয়া হবে। আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সরকারি তরফ থেকে সবরকম সাহায্য করা হবে।”

    আচামকা বাজ পড়ে মৃত্যু (Malda)

    মালদায় (Malda) মৃতদের মধ্যে দুই জন স্কুলের ছাত্র। মালাদার মৃত ১১ জনের মধ্যে তিন জনের বাড়ি পুরাতন মালদা থানার সাহাপুরে। অপর আরও দুই জনের বাড়ি গাজোল থানার আদিনা এবং রতুয়া থানার বালুপুর এলাকায়। বাকিদের বাড়ি হরিশ্চন্দ্রপুর এবং ইংরেজ বাজার থানা এলাকায়। মৃত দেহগুলিকে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য আনার ব্যবস্থা করেছে পুলিশ। মৃতদের পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

    মুখ্যমন্ত্রীর শোক প্রকাশ

    মালদায় (Malda) বজ্রপাতের ফলে ১১ জনের মৃত্যুর ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যা ইতিমধ্যে নিজের এক্সহ্যান্ডেল শোক প্রকাশ করেছেন। পরিবারগুলিকে সবরকম সহযোগিতা করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। স্থানীয় পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতদের নাম, চন্দন সাহানি (৪০), রাজা মৃধা (১৬), মনোজিৎ মণ্ডল (২১), অসিত সাহা (১৯), সুমিত্রা মণ্ডল (৪৬), পঙ্কজ মণ্ডল (২৩), নয়ন রায় (২৩), প্রিয়াঙ্কা সিংহ রায় (২০), রানা শেখ (৮), আতুল মণ্ডল (৬৫) এবং সাবারুল শেখ (১১)।

    আরও পড়ুনঃ জেরক্সের দোকানে জাল আধার-ভোটার কার্ড সক্রিয়, সিমবক্স উদ্ধারে জঙ্গি যোগ!

    পরিবারের বক্তব্য

    পুরাতন মালদার সাহাপুর এলাকার মৃত মনোজিৎ মণ্ডলের দাদা সঞ্জীব মণ্ডল বলেছেন, “গতকাল আমার ভাই সহ আরও তিনজন ভাটরা এলাকায় ধানের জমিতে কাজ করছিল। বৃষ্টির জন্য একটি গাছের তলায় আশ্রয় নিয়েছিল তারা। কিন্তু বৃষ্টির মধ্যে আচমকা বাজ পড়তে শুরু করে। এরপর বাজের তীব্রতায় ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় তাদের।” আবার গাজলে মৃতদের সম্পর্কে জানা গিয়েছে আমবাগান দিয়ে ফেরার সময় বাজ পড়ে মৃত্যু হয় অসিত সাহার। রতুয়া থানার বালুপুরে গৃহবধূ সুমিত্রা জমিতে ধান কাটতে গেলে বাজ পড়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: ত্রিকোণ প্রেমে অভিযুক্তকে ধরতে গিয়ে গ্রামবাসীর হাতে মার খেল পুলিশ!

    Birbhum: ত্রিকোণ প্রেমে অভিযুক্তকে ধরতে গিয়ে গ্রামবাসীর হাতে মার খেল পুলিশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্তি থামাতে গিয়ে গ্রামবাসী হাতে বেধড়ক মারধর খেল পুলিশ। প্রায় ৮-১০ জন পুলিশের একটিদল মারের কবলে পড়েছেন। রক্তাক্ত হয়েছেন পুলিশের এক এএসআই। গুরুতর জখম হয়েছেন আরও তিনজন পুলিশ আধিকারিক। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে বীরভূমে (Birbhum)।

    রাজ্যে একাধিক জায়গায় পুলিশের উপর আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। বারাকপুর লোকসভা এলাকার আমতলাতে কিছু দিন আগে পুলিশ কর্মীদের উপর আক্রমণ করেছিল তৃণমূল। আবার কয়েক বছর আগে কালিয়াচক, কালিয়াগঞ্জ এবং ভাবানীপুরে পুলিশ নিগ্রহের ঘটনা ঘটেছিল। রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে ইতিমধ্যে রাজনীতির একাংশের মানুষ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

    কীভাবে ঘটল ঘটনা?

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার এমন ঘটনা ঘটেছে বীরভূমের মল্লারপুর থানার বাজিতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পাথাই গ্রামে। এলাকাবাসীর আক্রমণের হাত থেকে কোনও ক্রমে পালিয়ে প্রাণে রক্ষা পায় পুলিশ। কর্তব্যরত অবস্থায় এই মার খাওয়ার ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছে। আহত পুলিশ কর্মীদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে জখম এএসআইয়ের মাথায় ২৮টি সেলাই পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃদ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    পুলিশ সূত্রে খবর

    পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার দিন সকালে পাথাই গ্রামে ত্রিকোণ প্রেমের ঘটনাকে কেন্দ্র করে অশান্তি এবং উত্তেজনার খবর ছড়িয়ে পড়েছিল এলাকায়। এই উত্তেজনার খবর পেয়ে মল্লারপুর থানা (Birbhum) থেকে পুলিশ বাহিনী পৌঁছায় গ্রামে। স্থানীয় এলাকাবাসীর খবর শুনে পুলিশ অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করতে গেলে এলাকায় তুমুল ঝামেলা শুরু হয়। পুলিশের সঙ্গে বাধে গ্রামবাসীদের সংঘর্ষ। এরপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ লাঠিচার্জ করলে গ্রামবাসীরা পাল্টা লাঠি নিয়ে চড়াও হন। এরপর ৮-১০ জন পুলিশ ব্যাপক ভাবে মারে আহত হন। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী নামানো হয়। ইতিমধ্যে বেশ কিছু অভিযুক্তদের আটক করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পাল্টা গ্রামবাসীদের অভিযোগ, পুলিশ প্ররোচনা দিয়ে আগেই হামলা চালিয়েছিল, ফলে মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: প্রথম চার দফায় দেশে ভোটের হার কত? জানাল কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: প্রথম চার দফায় দেশে ভোটের হার কত? জানাল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) চতুর্থ দফা ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। আগামী ২০ ও ২৫ মে হবে পঞ্চম ও ষষ্ঠ দফার ভোট। সপ্তম দফার ভোট হবে ১লা জুন। কিন্তু তার আগে প্রথম চার দফার ভোটের শেষে দেশে কত শতাংশ ভোট পড়েছে তা জানাল ভারতের নির্বাচন কমিশন। কমিশন জানিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের প্রথম চার দফায় (First 4 phases) ৬৬.৯৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। অর্থাৎ লোকসভা নির্বাচনের প্রথম চার ধাপে চারশো পঞ্চাশ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ ভোট দিয়েছেন।  

    কোন দফায় কত ভোট? (Lok Sabha Election 2024) 

    নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ৪৫ কোটি ১০ লাখের বেশি ভোটার ভোট দিয়েছেন। লোকসভা নির্বাচনের প্রথম চার ধাপে (First 4 phases) ভোটারের উপস্থিতি ৬৬.৯৫ শতাংশ, যা ২০১৯ সালের ৬৭.৪ শতাংশের তুলনায় সামান্য পিছিয়ে। জানা গিয়েছে প্রথম ধাপে ভোটদানের ব্যবধান ২০১৯ সালের তুলনায় ৩.৭৫ শতাংশ পিছিয়ে ছিল, দ্বিতীয় ধাপে তা ২.৯৩ শতাংশ হয় এবং তৃতীয় ধাপে তা কমে ১.৩২-শতাংশে নেমে এসেছে। ২০১৯ সালের তুলনায় এবছর প্রথম তিন দফায় ভোটদানের হার কমেছে। চতুর্থ দফার ভোটের (Lok Sabha Election 2024) চূড়ান্ত পরিসংখ্যান এখনও প্রকাশ করতে পারেনি কমিশন। তবে চতুর্থ পর্বে ভোটদান গতবারের চেয়ে বেশি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।  

    আরও পড়ুন: শহরের এক ডজন জায়গায় আয়কর হানা! ভোটের আবহে উদ্ধার টাকার পাহাড়

    নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্য 

    নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেছেন যে, ” যত বেশি ভোটারের উপস্থিতি বাড়বে “ভারতীয় গণতন্ত্রের শক্তি” সম্পর্কে বিশ্ব এক অন্য বার্তা পাবে।” পাশাপাশি আইপিএল ম্যাচ, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, টেলিকম এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ইত্যাদিতে ভোটার সচেতনতা প্রচারের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন,”কমিশন দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে অংশীদারিত্ব এবং সহযোগিতা ভোটার সচেতনতা কর্মসূচির অপরিহার্য স্তম্ভ।  এটা সত্যিই আনন্দের যে কমিশনের অনুরোধে, বিভিন্ন প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠানগুলি ভোটারদের ভোটদানে (Lok Sabha Election 2024) উৎসাহিত করতে সক্ষম হয়েছে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manteswar: ভোটের পরেই দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্ট খুন! বিজেপির তির তৃণমূল দুষ্কৃতীর দিকে

    Manteswar: ভোটের পরেই দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্ট খুন! বিজেপির তির তৃণমূল দুষ্কৃতীর দিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে চতুর্থ দফা নির্বাচন শেষ হয়েছে। পঞ্চমদফার নির্বাচনী প্রচারে জমজমাট হয়ে উঠেছে রাজ্য। এবার এই সময়েই দুর্গাপুর-বর্ধমান লোকসভা কেন্দ্রের মন্তেশ্বরে (Manteswar) দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্টের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চাল্য ছড়িয়েছে। বিজেপির দাবি তৃণমূল দুষ্কৃতীরা খুন করেছে। অবশ্য এই রাজ্যে ভোট পরবর্তী কালে রাজনৈতিক খুনের ঘটনা নতুন নয়, কিন্তু গত বিধানসভা নির্বাচন ও পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর একাধিক বিরোধী দলের কর্মী-সমর্থকদের খুনের ঘটনায় চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছিল রাজ্যে। 

    মৃতের পরিচয় (Manteswar)

    গত ১৩ মে সোমবার লোকসভা ভোটের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্ট ছিলেন অভিজিৎ রায়। তিনি মন্তেশ্বরের (Manteswar) ১৬৮ নম্বর বুথে বিজেপির বুথের দায়িত্বে ছিলেন। আজ বৃহস্পতি বার সকালে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। মাটির দেওয়ালে ঠেস দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ফেলা ছিল দেহ। তাঁর দেহে ছিল না জামা, পরনে কেবল অন্তর্বাস, গালায় ক্ষতচিহ্ন। বিজেপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, ভোটের আগের দিন অভিজিৎ রায়কে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা হুমকি দিয়েছিল। এই ভোটে বিজেপি জয় লাভ করবে, তাই ভয় পেয়ে পরিকল্পনা করে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুনঃ দ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    স্থানীয় বিজেপি নেতার বক্তব্য

    বর্ধমান জেলার (Manteswar) এক বিজেপির নেতার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “আমরা ১০০ শতাংশ নিশ্চিত যে এই খুনের পিছনে তৃণমূল কর্মীরা রয়েছে। এই এলাকার তৃণমূল নেতা তোতা খান, সাবির খান একদিন আগেই হুমকি দিয়েছিল। এবারে মানুষ ভোটটা দিতে পেরেছে এটা বড় বিষয়। তৃণমূল হারবে জেনেই এলাকায় আতঙ্ক তৈরি করতে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে।” তবে ঘটনায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে এখনও কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IT Raid: শহরের এক ডজন জায়গায় আয়কর হানা! ভোটের আবহে উদ্ধার টাকার পাহাড়

    IT Raid: শহরের এক ডজন জায়গায় আয়কর হানা! ভোটের আবহে উদ্ধার টাকার পাহাড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আবহে (Lok Sabha Elections 2024) আবারও শহরে (Kolkata) উদ্ধার টাকার পাহাড়। গত আড়াই দিন ধরে শহরে চলছে আয়কর তল্লাশি। প্রায় ৬০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে তিনটি বিজ্ঞাপন সংস্থার দফতর ও তার মালিকদের বাড়িতে তল্লাশি (IT Raid) চালিয়ে উদ্ধার হয়েছে প্রায় এক কোটি টাকার নগদ। 

    শহরের ১২ জায়গায় চলল তল্লাশি (IT Raid)

    বৃহস্পতিবার সকালে খবর পাওয়া যায় শহরে (Kolkata) আয়কর দফতরের তল্লাশি অভিযান শুরু হয়েছে। কলকাতার প্রায় ১২টি জায়গায় এই তল্লাশি চলছে বলে খবর। ধর্মতলা, গড়িয়াহাট সহ একাধিক জায়গায় হানা দেয় আয়কর দফতর। মূলত ব্যবসায়ীদের অফিসেই এই তল্লাশি অভিযান চলে। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, দুটি অফিসে তল্লাশি চালানোর সময় ওই বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধার হয়। হিসাব বহির্ভূত এই টাকা আপাতত বাজেয়াপ্ত করেছে আয়কর দফতর। জানা গিয়েছে তিনটি বিজ্ঞাপন সংস্থার মধ্যে শুধুমাত্র একটি বিজ্ঞাপন সংস্থার দফতর থেকেই উদ্ধার হয়েছে নগদ ৫৫ লক্ষ টাকা। 

    আরও পড়ুন: প্রকাশ্যে গুলিবিদ্ধ স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী, ‘‘কাপুরুষোচিত কাজ’’, প্রতিক্রিয়া মোদির

    নির্বাচন কমিশনের নজরদারি 

    উল্লেখ্য, আগামী ১ জুন সপ্তম দফায় ভোট রয়েছে কলকাতায় (Kolkata)। ইতিমধ্যেই শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা। আর এরই মধ্যে শহর (kolkata) থেকে আয়কর দফতরের তৎপরতায় (IT Raid) উদ্ধার হল এতগুলো টাকা। এমনিতেই রাজ্যে নির্বাচন বিধি লাগু থাকায়, টাকার লেনদেনের ওপর নজর রাখছে নির্বাচন কমিশনও। ভোটে যাতে কোনও ভাবেই অর্থশক্তি কায়েম না হয়, তার জন্য সবসময় কড়া নজরদারি চালাচ্ছে কমিশন। তবে কী কারণে এত পরিমাণ টাকা বাড়িতে রাখা হয়েছিল, তা নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছেন আয়কর বিভাগের আধিকারিকরা। 

    প্রসঙ্গত, মাস খানেক আগেই কলকাতার নামী ছাতু ব্যবসায়ীর বাড়িতে আয়কর আধিকারিকরা তল্লাশি (IT Raid) চালান। ভোটের মুখে উদ্ধার হয়েছিল ৫৮ লক্ষ টাকা। পাশাপাশি বড়বাজার, ধর্মতলা চত্বর থেকেও টাকা উদ্ধারের ঘটনা সামনে এসেছে। স্বাভাবিকভাবেই ভোটের আগে বিপুল টাকা উদ্ধারে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে শহরে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: মামলা চললে পিএমএলএতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যাবে না, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    ED: মামলা চললে পিএমএলএতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যাবে না, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির (ED) পায়ে বেড়ি পরাল সুপ্রিম কোর্ট। বৃহস্পতিবার শীর্ষ আদালতের নির্দেশ, বিশেষ আদালতে বিচারাধীন বেআইনি আর্থিক লেনদেন প্রতিরোধ আইন মামলার ১৯ নম্বর ধারায় অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে পারবে না ইডি। তেমন কোনও অভিযু্ক্তকে হেফাজতে রাখতে চাইলে সংশ্লিষ্ট বিশেষ আদালতে আবেদন করতে হবে ইডিকে।

    ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ (ED)

    এদিন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অভয় এস ওকা এবং উজ্জ্বল ভুঁইয়ার ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, ‘যদি একজন অভিযুক্ত সমনে সাড়া দিয়ে আদালতে হাজির হন, তবে তাঁকে গ্রেফতার করতে হলে ইডিকে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট আদালতেই আবেদন করতে হবে। আদালতের অনুমতি ছাড়া হাজিরা দেওয়া অভিযুক্তকে হেফাজতে নিতে পারবে না ইডি (ED)’। ডিভিশন বেঞ্চের আরও নির্দেশ, পিএমএলএ মামলায় অভিযুক্ত যদি সমন মেনে আদালতে হাজিরা দেন, তবে তাঁর আদালাভাবে জামিনের আবেদন করার কোনও প্রয়োজন নেই।

    কী বলল আদালত?

    আদালত জানিয়েছে, এই আইনের ৪৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী জামিন পাওয়া অত্যন্ত কঠিন। কারণ এক্ষেত্রে বিচারককে ধরে নিতে হয়, অভিযুক্ত এই অপরাধ করেননি এবং ভবিষ্যতেও এই ধরনের অপরাধ করবেন না। যা অত্যন্ত কঠিন একটি বিষয়। প্রসঙ্গত, জনৈক তারসেম লাল বনাম ইডি মামলায় এমন রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।

    আর পড়ুন: ‘‘এমন নেতার প্রয়োজন’’, মোদিকে সমর্থন উত্তরাখণ্ডের ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যানের

    রায়ে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট আইনের ৪৪ নম্বর ধারায় কোনও একটি অভিযোগের ভিত্তিতে পিএমএলএ-র ধারা ৪ এর অধীনে শাস্তিযোগ্য অপরাধের স্বীকৃতি নেওয়ার পরে অভিযুক্ত হিসেবে দেখানো ব্যক্তিকে ১৯ নম্বর ধারায় গ্রেফতার করার ক্ষমতা ইডির নেই। শীর্ষ আদালত আরও জানিয়েছে, অভিযোগ দায়ের না হওয়া পর্যন্ত ইডি যদি অভিযুক্তকে গ্রেফতার না করে থাকে, তবে বিশেষ আদালত মামলায় স্বীকৃতি নেওয়ার সময় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে সমন জারি করতে পারবে, ওয়ারেন্ট নয়। আসামি জামিনে থাকলেও, সমন জারি করতে হবে (ED)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share