Tag: news in bengali

news in bengali

  • 10 years of Modi: মোদি জমানায় দেশে বিপুল কর্মসংস্থান, সংখ্যা শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    10 years of Modi: মোদি জমানায় দেশে বিপুল কর্মসংস্থান, সংখ্যা শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্বতন কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারের চেয়ে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার যে নানা দিক থেকে এগিয়ে, তা স্পষ্ট হয়েছে বিভিন্ন সমীক্ষার রিপোর্টে। এবার জানা গেল, কর্মসংস্থানেও আগের সরকারের চেয়ে কয়েক যোজন এগিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার (10 years of Modi)।

    কী বলছে ‘স্কচগ্রুপের রিপোর্ট?

    স্কচ (SKOCH) নামের এক সংস্থার করা রিপোর্টে জানা গিয়েছে, ২০১৪ থেকে ২০২৪ সালের (নরেন্দ্র মোদির প্রধানমন্ত্রিত্বের ১০ বছর (10 years of Modi)) মধ্যে কংর্মসংস্থান হয়েছে ৫১.৪ কোটি। এর মধ্যে ১৯.৭৯ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে গভর্নেন্স লেড ইন্টারভেনশনের মাধ্যমে। বাকি ৩১.৬১ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে ক্রেডিট-লেড ইন্টারভেনশনের মাধ্যমে। সোমবারই স্কচের তরফে প্রকাশ করা হয়েছে রিপোর্টটি। তাতেই উঠে এসেছে মোদি (10 years of Modi) জমানায় ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির কথা।

    পার্সন-ইয়ার কী?

    একজন ব্যক্তি এক বছরে যত সময় ধরে কাজ করেন, তাকে যদি ঘণ্টায় প্রকাশ করা হয়, এই সময় পরিমাপের একক হল ওয়ান পার্সন-ইয়ার, অর্থাৎ এক ব্যক্তি-বর্ষ। স্কচ গ্রুপ তাদের সমীক্ষায় ২৬০ ব্যক্তি-দিবসকে এক ব্যক্তি-বর্ষ হিসেবে ধরেছে। অর্থাৎ, একজন ব্যক্তি এক বছরে ২৬০ দিন কাজ করলে, তা এক ব্যক্তি-বর্ষ হিসেবে গণ্য হবে। মোদি (10 years of Modi) জমানার দশ বছরে এমন ৫১.৪ কোটি পার্সন-ইয়ার তৈরি হয়েছে। রিপোর্টটি তৈরি করা হয়েছে ৮০টি কেস স্টাডির ভিত্তিতে। এঁরা প্রত্যেকেই ঋণ গ্রহীতা। বিভিন্ন সময় ঋণ নিয়েছিলেন। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের খতিয়ান থেকেও উঠে এসেছে এই তথ্য। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “২০১৪-২৪ সালের মধ্যে মোট ৫১.৪ কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে ১৯.৭০ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে গভর্ন্যান্স-লেড ইন্টারভেনশনের মাধ্যমে আর বাকি ৩১.৬১ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে ক্রেডিট-লেড ইন্টারভেনশনের মাধ্যমে।” উল্লেখ্য যে, স্কচ গ্রুপ হল ভারতের থিঙ্কট্যাঙ্ক। ১৯৯৭ সাল থেকে এই সংস্থা আর্থ-সমাজিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে কাজ করছে। দেশের উন্নতির ওপরও আলোকপাত করছে।

    আর পড়ুন: প্রবাসেও বিপন্ন ভারতীয়দের পাশে সরকার, আক্ষরিক অর্থেই সঙ্কটমোচক মোদি

    এই সংস্থা কেন্দ্রীয় সরকারের (10 years of Modi) ১২টি প্রকল্পের ওপর স্টাডি করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ‘মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি স্কিম’, ‘আত্মনির্ভর ভারত রোজগার যোজনা’, ‘প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ আবাস যোজনা’ এবং ‘প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ সড়ক যোজনা’ও। এখান থেকেই দেখা গিয়েছে গত ৯ বছরে ক্রেডিট গ্যাপ কমে হয়েছে ১২.১ শতাংশ। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে ক্রেডিট গ্যাপ হ্রাস, মাল্টিমেন্সনাল পভার্টি হ্রাসের সঙ্গে ইতিবাচক সমন্বয় রয়েছে। রাষ্ট্রের নেট ডোমেস্টিক প্রোডাক্টও (NDP) বৃদ্ধি পেয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India Rescue Operations: প্রবাসেও বিপন্ন ভারতীয়দের পাশে সরকার, আক্ষরিক অর্থেই সঙ্কটমোচক মোদি

    India Rescue Operations: প্রবাসেও বিপন্ন ভারতীয়দের পাশে সরকার, আক্ষরিক অর্থেই সঙ্কটমোচক মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী। নানা সময় তিনি জানিয়েছেন, দেশই তাঁর ঘরবাড়ি, দেশবাসীই তাঁর আত্মীয়-স্বজন। তাই কেবল স্বদেশের নাগরিকরা নন, কর্মসূত্রে বিদেশে থাকা প্রবাসী ভারতীয়রাও তাঁর ‘আত্মার আত্মীয়’। সেই কারণেই যখনই প্রবাসে বিপদে পড়েছেন কোনও ভারতীয়, তখনই ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ত্রাতা মোদি (India Rescue Operations)

    কেবল ভারত (India Rescue Operations) কেন, প্রতিবেশী দেশের লোকজনও যখন বিভুঁইয়ে বিপদে পড়েছেন, তখনই সঙ্কটমোচনের ভূমিকায় দেখা গিয়েছে মোদিকে। প্রত্যাশিতভাবই যুদ্ধদীর্ণ ইউক্রেন থেকে স্বদেশে ফিরে মোদির জয়গান গেয়েছেন পাকিস্তানের কোনও অখ্যাত অঞ্চলের পড়ুয়াও। হয়ত তাঁর পরিবারও দুহাত তুলে আশীর্বাদ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। কারণ ইউক্রেন যুদ্ধের সময় কেবল ভারতীয় ছাত্রছাত্রীই নন, পড়শি কয়েকটি দেশের পড়ুয়াদেরও উদ্ধার করেছিল মোদি সরকার।

    অপারেশন ‘গঙ্গা’

    স্মৃতির সরণি বেয়ে ফেরা যাক বছর দুয়েক আগে। হঠাৎই যুদ্ধ বাঁধল রাশিয়া-ইউক্রেনের। বিপাকে পড়লেন (India Rescue Operations) ইউক্রেনে থাকা কয়েক হাজার ভারতীয় পড়ুয়া। প্রমাদ গুণলেন তাঁদের পরিবারের লোকজন। শরণাপন্ন হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। যদিও তার ঢের আগেই ইউক্রেনে থাকা বিপদে পড়া ভারতীয় পড়ুয়াদের কীভাবে উদ্ধার করা যায়, তা ছকে ফেলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অপারেশনের নাম দেওয়া হয়েছিল ‘গঙ্গা’। ইদানিং কালে এ পর্যন্ত ভারত সরকার যতগুলি উদ্ধার অভিযান চালিয়েছে, তার মধ্যে সব চেয়ে বড় অপারেশান এটি। সেই সময়ই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মীনাক্ষী লেখি বলেছিলেন, “আমাদের ২০ হাজারেরও বেশি ভারতীয় নাগরিক ইউক্রেনে আটকে রয়েছে। এর মধ্যে ১০ হাজারেরও বেশি জনকে উদ্ধার করে দিল্লি কিংবা মুম্বইতে নিয়ে আসা হয়েছে। অনেককে সরানো হয়েছে ইউক্রেনের পশ্চিমের চারটি প্রতিবেশী দেশে।” সেই সময় মোদি সরকারের মন্ত্রিসভার এই সদস্য বলেছিলেন, “আমরা মনে করি যে আমাদের মানুষ যাঁরা ইউক্রেনে আটকে পড়েছেন, তাঁদের কাছে পৌঁছানো আমাদের দায়িত্ব। আমাদের সমস্ত বন্ধুরা আমাদের লোকজনকে সরিয়ে নিতে সাহায্য করছে।”

    পড়শি দেশের বিপন্নদের পাশেও মোদি সরকার

    অপারেশন ‘গঙ্গা’য় কেবল ইউক্রেনে আটকে পড়া ভারতীয়দেরই উদ্ধার করা হয়নি, নিরাপদ আশ্রয়ে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে পড়শি দেশের বিপন্ন মানুষদেরও। এই যেমন আসমা শাফিকি। শত্রু দেশ পাকিস্তানের এই পড়ুয়াকেও উদ্ধার করেছে ভারত। ভারতকে ধন্যবাদও জানিয়েছিলেন পাকিস্তানের এই ছাত্রী। ভিডিও-বার্তায় তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছিল, “এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমরা যখন সকলে আটকে পড়েছিলাম, সেই সময় আমাদের সাহায্যের জন্য আমি কিয়েভে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আশা করছি, ভারতীয় দূতাবাসের সাহায্যে আমরা নিরাপদে দেশে ফিরতে পারব।”

    ভারত সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন নেপালি যুবক রোশন ঝা-ও। তিনিও আটকে পড়েছিলেন ইউক্রেনে। ভারতের এই অপারেশন ‘গঙ্গা’ই সে যাত্রায় বাঁচিয়েছিল বেশ কয়েকজন পাকিস্তানি, নেপালি, বাংলাদেশি এবং তিউনিশিয়ার পড়ুয়াকে। যে কারণে মোদি সরকারকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। যুদ্ধের কারণে ইউক্রেনের আকাশপথ বন্ধ থাকায় রোমানিয়া, পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি ও স্লোভাকিয়া দিয়ে উদ্ধার করা হয়েছিল ইউক্রেনে আটকে পড়া বিপন্নদের। অপারেশন ‘গঙ্গা’র আগে ২০১৪ সালের জুন মাসে যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইরাকে আইএস-এর খপ্পর থেকে মোদি সরকার উদ্ধার করেছিল ৪৬ জন ভারতীয় নার্সকে।

    অপারেশন ‘মৈত্রী’

    তার পরের বছরই ভয়াল ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হয়েছিল নেপাল (India Rescue Operations)। ২০১৫ সালের সেই বিপর্যয়ের পর সে দেশে আটকে পড়া ৪৩ হাজার জনেরও বেশি ভারতীয়কে উদ্ধার করেছিল ভারত সরকার। অপারেশনের নাম ছিল ‘মৈত্রী’। ওই বছরই হয়েছিল অপারেশন ‘রাহাত’। সেবার ৪ হাজার ৫০০ জনেরও বেশি ভারতীয় ও ৯৬০ জন বিদেশিকে ভারত সরকার উদ্ধার করেছিল যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইয়েমেন থেকে।

    অপারেশন ‘সঙ্কটমোচন’

    ২০১৬ সালে হয় অপারেশন ‘সঙ্কটমোচন’। এই অপারেশনে হিংসাদীর্ণ দক্ষিণ সুদান থেকে ৩০০ ভারতীয়কে উদ্ধার করেছিল নরেন্দ্র মোদির সরকার। কোভিড-পর্বে চালানো হয় অপারেশন ‘সমুদ্র সেতু’ এবং অপারেশন ‘বন্দে ভারত’। সেই সময় কেবল নৌবাহিনীই উদ্ধার করেছিল ৩ হাজার ৯৯২ জনকে। ২০২১ সালে হয় অপারেশন ‘দেবী শক্তি’। এই অপারেশনে উদ্ধার করা হয়েছিল ৫০০-রও বেশি ভারতীয় নাগরিককে। এই সময় আফগানিস্তান থেকে ভারতে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল ১১০ জন আফগান শিখকে। ২০২২ সালে অপারেশন ‘গঙ্গা’র পরে ২০২৩ সালে মোদি সরকার হাতে নেয় অপারেশন ‘কাবেরি’। এই অপারেশনে যুদ্ধবিধ্বস্ত সুদান থেকে ৩ হাজার ৯৬১ জন ভারতীয় ও ১৩৬ জন বিদেশিকে উদ্ধার করেছিল মোদি সরকার।

    অপারেশন ‘অজয়’

    ২০২৩ সালেই মোদি জমানায় হয়েছে আরও একটি অপারেশন। ২০২৩ সালের এই অপারেশনের নাম ছিল ‘অজয়’। ইসলামি জঙ্গি সংগঠন হামাস নৃশংসভাবে হত্যা করে ১২০০-রও বেশি ইজরায়েলি শিশু-নারী-পুরুষ এবং সৈন্যকে। এই সময় ইজরায়েলে আটকে পড়া ভারতীয়দের উদ্ধার করতে ভারত সরকার চালায় অপারেশন ‘অজয়’। উদ্ধার করা হয় ১৩০০-রও বেশি ভারতীয়কে। এই অপারেশনেও মোদি সরকার উদ্ধার করেছিল বেশ কিছু বিদেশি নাগরিককে। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসে মোদি সরকার। তার পর থেকেই দেশের পাশাপাশি প্রবাসে থাকা ভারতীয়দের কল্যাণকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছে সরকার। বিপন্ন ভারতীয়দের সম্ভাব্য সব রকমের সাহায্য দিচ্ছে, পাশে দাঁড়াচ্ছে।

    আর পড়ুন: আইএমএফ-এর কাছে ঋণ চায় পাকিস্তান, দুবাইয়ে বিপুল সম্পত্তি দেশের মন্ত্রী-আমলাদের

    ভারত ক্রমেই একটি বিশ্ব শক্তি হয়ে উঠছে। গত দশ বছরে মোদির আমলে হাল ফিরেছে দেশের অর্থনীতির। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় এক সময় যে দেশের জায়গা ছিল ১০ নম্বরে, সেই দেশই এখন ব্রিটেনকে সরিয়ে জায়গা করে নিয়েছে পাঁচে। অর্থনীতিবিদদের একটা বড় অংশের মতে, ২০২৫ সালের মধ্যেই জাপানকে সরিয়ে ভারত জায়গা করে নেবে চার নম্বরে। এহেন উদীয়মান শক্তি ভারত তাঁর প্রতিটি নাগরিকের প্রতিই দায়বদ্ধ – সে তিনি স্বদেশেই থাকুন কিংবা বিদেশে (India Rescue Operations)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • LAC: ‘‘পরিস্থিতি অস্বাভাবিক’’, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় প্রচুর সেনা মোতায়েন রয়েছে, জানালেন জয়শঙ্কর

    LAC: ‘‘পরিস্থিতি অস্বাভাবিক’’, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় প্রচুর সেনা মোতায়েন রয়েছে, জানালেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) বরাবর লাদাখ থেকে শুরু করে অরুণাচল প্রদেশ পর্যন্ত চিনা আগ্রাসনের খবর প্রায়ই আসতে থাকে। কখনও রাস্তা বা সেতু তৈরিতে বাধা, আবার কখনও ভারতীয় ভূখণ্ডের উপরে লাল ফৌজের টহলের অভিযোগ। কোথাও আবার ভারতীয় ভূখণ্ডেই গ্রাম গড়ে তুলেছে চিনা প্রশাসন। এমন অভিযোগ এসেছে বারংবার। এবার খোদ বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানালেন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় অস্বাভাবিক হারে সেনা মোতায়ন রয়েছে।

    চিনের সঙ্গে সম্পর্ক প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রী

    ইন্ডিয়ান চেম্বার অফ কমার্সের একটি অনুষ্ঠানে চিনা আগ্রাসন নিয়ে মুখ খোলেন বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, “গালওয়ান সংঘর্ষের পর সীমান্তে (LAC) অতিরিক্ত সেনা মোতায়ন করে জবাব দিয়েছে ভারত (India)। শুধু সেনাবাহিনী মোতায়েন নয়, সেনার জন্য উপযুক্ত পরিকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে। সেনার যাতে গোলাবারুদ এবং রসদে কোনরকম সমস্যা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা হচ্ছে। দেশের নিরাপত্তার বিষয়ে কারও সঙ্গে আপোসের কোনও প্রশ্ন নেই। তাই অস্বাভাবিক হলেও প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় প্রচুর সেনা মোতায়ন করেছে ভারত।”

    গলওয়ানের পর বদলে গেছে পরিস্থিতি  

    বিদেশমন্ত্রী আরও বলেন, “১৯৬২ সালের পর ১৯৮৮ সালে চিন গিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী। চিনের (China) সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক রাখার ক্ষেত্রেই ওই পদক্ষেপ করা হয়েছিল। দুই দেশের মধ্যে স্পষ্ট বোঝাপড়া হয়েছিল যে আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সংক্রান্ত মতপার্থক্য মিটিয়ে নেব আমরা। সীমান্তে শান্তি এবং স্থিতাবস্থা বজায় রাখা হবে। আগের মত সব চলবে। সেই নীতিতে ভর করে এতদিন সম্পর্ক টিকে ছিল চিনের সঙ্গে।

    আরও খবর: সংঘাতের মধ্যেই মলদ্বীপকে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ সাহায্য ভারতের

    কিন্তু ২০২০ সালে সেই নীতিতে পরিবর্তন এসেছে। চিনের সঙ্গে সম্পর্ক আমূল পরিবর্তন ঘটেছে । ২০২০ সালের চিন একাধিক চুক্তি লঙ্ঘন করে। আমাদের সীমান্তে বিরাট বাহিনী এনে (LAC) হাজির করে করোনা কালে ভারতে যখন লকডাউন চলছে তখন এই কাণ্ড ঘটানো হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mathura: “৪০০ পেলে ফেরত আসবে কৃষ্ণ জন্মভূমি ও পাক অধিকৃত কাশ্মীর”, ইঙ্গিত অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    Mathura: “৪০০ পেলে ফেরত আসবে কৃষ্ণ জন্মভূমি ও পাক অধিকৃত কাশ্মীর”, ইঙ্গিত অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “৩০০ সিট পেয়ে আমরা রাম জন্মভূমিতে মন্দির তৈরি করেছি। ৪০০ পেলে মথুরায় (Mathura) কৃষ্ণ জন্মভূমিতে (Krishna Janmabhoomi) মন্দির তৈরি করব। ফেরত নেব পাক (POK) অধিকৃত কাশ্মীর।” সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। মোদি ৩.০ সরকারের পরিকল্পনার যেন আগাম ইঙ্গিত দিলেন তিনি।

    কাশ্মীর ইস্যুতে কংগ্রেসকে কটাক্ষ হিমন্ত বিশ্বশর্মার  

    কাশ্মীর প্রসঙ্গে অসমের মুখ্যমন্ত্রীর সরাসরি কংগ্রেসকে নিশানা করে বলেন, “কংগ্রেস জমানায় জবর দখল করে রাখা কাশ্মীরের অংশ ফেরত আনা নিয়ে কোনও আলোচনা হত না। শুধু ভারতীয় কাশ্মীরের প্রসঙ্গে আলোচনা হত। কৌশলগত সুবিধার জায়গায় ছিল পাকিস্তান। কিন্তু মোদি জামানায় হয়েছে ঠিক উল্টো। ওই সাক্ষাৎকারে অসমের মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, “কংগ্রেস জামানায় বলা হত কাশ্মীরের একটি অংশ ভারতের, অপর অংশ পাকিস্তানের। সংসদে কখনই বলা হত না যে পাকিস্তান কাশ্মীরের একটি অংশকে বলপূর্বক দখল করে রেখেছে। কিন্তু এখন দিন বদলেছে। পাকিস্তানের মানুষ এখন ভারতীয় পতাকা নিয়ে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। সেখানকার প্রশাসনের কাছ থেকে পরিত্রাণ চাইছে পাকিস্তানের দখল করে রাখা কাশ্মীরের মানুষ। আগে লালচৌকের আশেপাশে পাকিস্তানের পতাকা উড়ত। কিন্তু সেসব দিন অতীত হয়ে গিয়েছে।”

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, “বিজেপি সরকার সংরক্ষণ বিরোধী নয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেই অনগ্রসর শ্রেণির মানুষ। বিজেপি যাকে রাষ্ট্রপতি করেছে তিনি তফশিলি শ্রেণিভুক্ত। আমরা চাই সংরক্ষণ থাক। কিন্তু কংগ্রেস এবং ইন্ডি জোটের অনেকেই এসসি, এসটি ও ওবিসির সংরক্ষণ তুলে দিয়ে সবটাই মুসলিমদের দিয়ে দিচ্ছে। আমরা এটার বিরোধী।

    বিদেশমন্ত্রী এস জয়শংকরের প্রতিক্রিয়া

    প্রসঙ্গত পাকিস্তানের যে গণবিদ্রোহ শুরু হয়েছে সে সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর আগেই বলেছেন,  “ভারতের সংসদের রিজোল্যুশন আছে। আমরা স্পষ্টভাবে মনে করি, পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতের অংশ। ঐতিহাসিকভাবে এটি শুধুমাত্র ভারতেরই অংশ। আগেও ছিল, আগামীতেও থাকবে।“

    আরও পড়ুন: “৩০ এর বেশি সিট পেলে ছমাসের মধ্যে নবান্নে বসবে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী”, ঘোষণা সুকান্তর

    আমাদের সংকল্প একদিন আমরা পাকিস্তানের কব্জা শেষ করে দেব। এবং ওই অঞ্চল ভারতের সঙ্গে জুড়ে যাবে। কিন্তু ভারতের কিছু বিরোধী দলের নেতা আজব যুক্তি দিয়ে চলেছেন। যেমন ফারুক আবদুল্লা। তিনি বলেছেন এ বিষয়ে কথা বলা যাবে না। কারণ পাকিস্তানের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র আছে। আমরা আমাদের দেশের পারমাণবিক অস্ত্রের উপর গর্ব করি। কিন্তু মনিশংকর আইয়ার এবং ফারুক আবদুল্লার মতো নেতারা পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রকে বেশি গুরুত্ব দেয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: বসিরহাট এবং দক্ষিণ কলকাতায় তৃণমূল প্রার্থীদের মনোনয়ন বাতিলের দাবি বিজেপির

    BJP: বসিরহাট এবং দক্ষিণ কলকাতায় তৃণমূল প্রার্থীদের মনোনয়ন বাতিলের দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বসিরহাট লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুরুল ইসলামের মনোনয়ন বাতিল চায় বিজেপি। নির্বাচন কমিশনকে এই মর্মে চিঠি দিয়েছেন বিজেপি (BJP) প্রার্থী রেখা পাত্র। মূলত বিজেপির অভিযোগ হল, তৃণমূল প্রার্থী নিজের মনোনয়ন জমা করার সময় প্রয়োজনীয় নো ডিউজ সার্টিফিকেট জমা দেননি। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ৩টে পর্যন্ত ছিল জমা করার শেষ সময়। আবার দক্ষিণ কলকাতার তৃণমূল প্রার্থী মালা রায় কলকাতা পুরসভার চেয়ারপার্সন থাকা সত্ত্বেও নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। বিজেপির দাবি, অফিস অফ প্রফিট-এর আওতায় তাঁর মনোনয়ন বাতিল হওয়া উচিত। তিনি সরকারি লাভজনক পদে রয়েছেন। এভাবেই বীরভূমের দেবাশিষ ধরের বদলা চাইছে বিজেপি।

    নির্বাচনী বিধি মানা হয়নি (BJP)

    বিজেপির (BJP) বক্তব্য, নির্বাচনী হলফনামা অনুযায়ী, কোনও প্রার্থী শেষ ১০ বছরে যদি কোনও সরকারি পরিষেবা পেয়ে থাকেন এবং সেই সঙ্গে সরকারি বিল যদি বকেয়া থাকে, তাহলে তা মিটিয়ে দিতে হয়। হাজি নুরুলের সরকারের ঘরে কোনও রকম বকেয়া যে নেই, তা হলফনামায় জানানোর কথা ছিল। কিন্তু তিনি ২০১৪ সালের ১৮ মে পর্যন্ত লোকসভার সদস্য ছিলেন। ২০২৪ সালের ১৮ মে তাঁর ১০ বছর সম্পূর্ণ হয়েছিল। মনোনয়ন জমা দিয়েছেন ১২ দিন আগে। কিন্তু নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী তাঁরও নো ডিউজ় সার্টিফিকেট দেওয়া বাধ্যতামূলক ছিল। আবার দক্ষিণ কলকাতার বিজেপি প্রার্থী মালা রায় পুরসভার চেয়ারপার্সন পদে ইস্তফা না দিয়ে লোকসভা ভোটের মনোনয়ন করেছেন। তিনিও লাভজনক পদে রয়েছেনদুই ক্ষেত্রে নির্বাচনী বিধি মানা হয়নি।

    বিজেপির বক্তব্য

    বীরভূমে প্রথমে বিজেপি (BJP) প্রার্থী হয়েছিলেন প্রাক্তন আমলা দেবাশিষ ধর। মনোনয়ন জমা করার পর রাজ্য সরকারের নো ডিউজ সার্টিফিকেট না থাকায় তাঁর মনোনয়ন বাতিল করেছিল কমিশন। বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, “তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুরুলের মনোনয়ন যাতে বাতিল হয় তার জন্য আমরা কমিশনে জানিয়েছি। যা আইন এবং নির্বাচনবিধি তা মেনে কাজ হয়নি। আমাদের প্রার্থী দেবাশিষ ধরের মনোনয়নও বাতিল হয়েছে। আমরা শেষ পর্যন্ত লড়ব। প্রয়োজনে হাইকোর্টে, সুপ্রিম কোর্টে যাব। একই ভাবে মালা রায় কলকাতা পুরসভার চেয়ারপার্সন। যা ‘অফিস অফ প্রফিট’-এর আওতাধীন। তাঁর মনোনয়ন বাতিল হওয়া উচিত। তিনি লাভজনক পদে রয়েছেন।”

    আরও পড়ুনঃ ভগবানপুরে কান কাটা হল বিজেপি কর্মীর, বোলপুরে বাড়িতে আগুন, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    তৃণমূলের বক্তব্য

    তৃণমূল মুখপাত্র অরূপ চক্রবর্তী বলেন, “স্ক্রুটিনির শেষ পর্যন্ত তথ্য জমা করা যায়। বুধবার স্ক্রুটিনির শেষ দিন। তার মধ্যেই সব জমা করা হবে। বিজেপির স্বপ্ন পূরণ হবে না।” আবার মালা রায়কে প্রশ্ন করলে উত্তরে বলেন, “আমি ২০১৯ সাল থেকে সাংসদ। আইন বহির্ভূত কোনও কাজ করা হয়নি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “৩০ এর বেশি সিট পেলে ছমাসের মধ্যে নবান্নে বসবে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী”, ঘোষণা সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “৩০ এর বেশি সিট পেলে ছমাসের মধ্যে নবান্নে বসবে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী”, ঘোষণা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩০ এর বেশি সিট পেলে ছমাসের মধ্যে নবান্নে হবে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী। সাগরের জনসভায় জানালেন সুকান্ত মজুমদার। বুধবার বঙ্গ সফরে এসেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন বঙ্গে এসে তিনি মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থীর সমর্থনে সভা করেছেন। বুধবার মোট তিন জায়গায় রয়েছে তার প্রচার। তিনি প্রথম সভা করেন গঙ্গাসাগরের (Gangasagar) হরিণবাড়িতে, এরপর দ্বিতীয় সভা করেন পাথরপ্রতিমায় ও তৃতীয় সভা করেন কুলপিতে। কিন্তু মথুরাপুর লোকসভার প্রার্থীর হয়ে প্রচারে এসে প্রথম সভা গঙ্গাসাগর থেকেই চমকপ্রদ ঘোষণা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। 

    সুকান্ত মজুমদারের ঘোষণা (Sukanta Majumdar) 

    এদিন সভা থেকে সুকান্ত মজুমদার জানান লোকসভাতে পশ্চিমবঙ্গ থেকে তিরিশটার বেশি যদি বিজেপি প্রার্থী জেতে, তবে আগামী ছমাসের মধ্যে নবান্নে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী বসবে। আর বিজেপি যদি না জিততে পারে তাহলে সাগরকে (Gangasagar) সন্দেশখালি করে তুলবে। বিজেপি সরকার গঠন করলে ৩০০০ টাকা করে অন্নপূর্ণা ভাণ্ডার প্রদান করব। ইতিমধ্যে নরেন্দ্র মোদি পাঁচ বছরের জন্য বিনা পয়সায় রেশনের ব্যবস্থা করেছেন। কেন্দ্রে নতুন করে নরেন্দ্র মোদি আসলে ৭০ বছরের উপরে বৃদ্ধা যারা আছেন তারা পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত চিকিৎসা খরচ পাবেন।  
    সুকান্ত বাবু (Sukanta Majumdar) আরো জানান তৃণমূল বউ চুরি থেকে পায়খানা চুরি কোনও চুরিই বাদ দিচ্ছে না। প্রসঙ্গত, প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জেলে যাওয়ার পর ওই এলাকার এক কাউন্সিলারের স্বামী বললেন আমার স্ত্রীকে চুরি করেছিল জ্যোতিপ্রিয়। এদিন সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই এমন উক্তি করেন সুকান্ত। 

    আরও পড়ুন: “ডায়মন্ড হারবারে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী অভিষেক-ভাইরাসের বিরুদ্ধেই লড়াই”, কটাক্ষ ববির

    অন্যদিকে সন্দেশখালি ইস্যুতে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “সন্দেশখালি সমস্যা সমাধান হয়নি। মুখ্যমন্ত্রী সন্দেশখালিকে রাজনৈতিক কাজে ব্যবহার করতে চাইছেন। যেভাবে সমস্ত সন্দেশখালির মহিলারা জাগ্রত হয়ে সমস্ত অভিযোগ আমাদের, আপনাদের সামনে এনেছে্‌ তারপর থেকে মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেসের টনক নড়ে গেছে। যেনোতেনো প্রকারে পয়সা দিয়ে হোক পুলিশ দিয়ে হোক তাদের যে বয়ান, তাদের যে অভিযোগ সেটাকে বদল করার জন্য চেষ্টা করছে।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Third Aircraft Carrier: তৃতীয় বিমানবাহী রণতরীর নির্মাণ শীঘ্রই, হবে আরও ৫-৬টি, বড় ঘোষণা রাজনাথের

    Third Aircraft Carrier: তৃতীয় বিমানবাহী রণতরীর নির্মাণ শীঘ্রই, হবে আরও ৫-৬টি, বড় ঘোষণা রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনা আগ্রাসন থেকে দেশের জলসীমা এবং সর্বোপরি ভারতের সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করতে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা খোলসা করলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। তিনি জানালেন, শীঘ্রই তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী (Third Aircraft Carrier) নির্মাণের কাজ শুরু হবে। এছাড়া, অদূর ভবিষ্যতে ভারতে আরও ৫-৬টি বিমানবাহী রণতরী নির্মাণ করা হবে বলেও বড় দাবি করলেন তিনি।

    কী বলেছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী?

    একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে রাজনাথ জানান, খুব শীঘ্রই ভারতের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নির্মাণের কাজ শুরু হতে চলেছে। এই জাহাজটিও আইএনএস বিক্রান্ত-এর মতো ৪৫ হাজার টনের হবে। তিনি বলেন, ‘‘ভারতের এই মুহূর্তে ২টি বিমানবাহী রণতরী রয়েছে। একটি দেশীয় বিক্রান্ত। অন্যটি ২০১৩ সালে রাশিয়া থেকে কেনা আইএনএস বিক্রমাদিত্য। তৃতীয়টির (Third Aircraft Carrier) উৎপাদন শীঘ্রই শুরু হবে। তবে, আমরা এখানেই থেমে থাকতে রাজি নই। আমরা আরও ৫-৬টি বিমানবাহী রণতরী নির্মাণ করব।’’

    ভারত মহাসাগরে চিনের মোকাবিলা

    প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি ভারত ৫-৬টি আরও বিমানবাহী রণতরী নির্মাণ করে ফেলে, তাহলে ভবিষ্যতে ভারতীয় জলসীমার কাছে চিবনা আগ্রাসনের মোকাবিলা করা সহজ হবে। ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) শক্তি প্রভূত পরিমাণে বৃদ্ধি পাবে। চিনের চেয়ে বেশি না হলেও, তা চিনের সমকক্ষ হয়ে উঠবে (Third Aircraft Carrier)। প্রসঙ্গত, চিনও জানিয়েছে যে, তারা ৫-৬টি বিমানবাহী রণতরী নির্মাণ করার পরিকল্পনা নিয়েছে। বর্তমানে, চিনের হাতেও দুটি বিমানবাহী রণতরী রয়েছে। একটি সাবেক সোভিয়েত জমানার লিয়াওনিং। অন্যটি দেশে তৈরি শ্যানডং। সম্প্রতি, ৮০ হাজার টনের ফুজিয়ানের সি-ট্রায়াল (সামুদ্রিক পরীক্ষাপর্ব) শেষ হয়েছে। শীঘ্রই তা অন্তর্ভুক্ত করা হবে। 

    দক্ষিণ চিন সাগরে ভারতীয় নৌজাহাজ

    প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, একবার তা সম্পন্ন হলে, চিন একটিকে (বিমানবাহী রণতরী) পাকাপাকিভাবে ভারত মহাসাগরে মোতায়েন করতে পারে। ফলে, ভারতের হাতেও যদি অন্তত তিনটে বিমানবাহী রণতরী (Third Aircraft Carrier) থাকে, তাহলে চিনা আগ্রাসনের চোখে চোখ রেখে মোকাবিলা সহজ হবে। চিনও অতি-সাহসী হয়ে ওঠার আগে দুবার ভাববে। রাজনাথ সিংয়ের (Rajnath Singh) ঘোষণা অনুযায়ী যদি ভারতের হাতে একবার ৫-৬টি বিমানবাহী রণতরী চলে আসে, তাহলে একটিকে পাকাপাকিভাবে দক্ষিণ চিন সাগরে মোতায়েন করে রাখা সম্ভব হবে। 

    দুই জলসীমার সুরক্ষা নিশ্চিতের লক্ষ্যে

    তিনটে বিমানবাহী রণতরীর (Third Aircraft Carrier) দাবি দীর্ঘদিন ধরে করে আসছে ভারতীয় নৌসেনা (Indian Navy)। বাহিনীর মতে, একসঙ্গে তিনটি এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার থাকলে, দেশের দুই জলসীমা — পূর্বে বঙ্গোপসাগর এবং পশ্চিমে আরবসাগরে একইসঙ্গে দুটি মোতায়েন করে জলসীমাকে নিরাপদ রাখা সম্ভব হবে। সেই সময় মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রয়োজনে তৃতীয়টিকে বসানো হলেও, সমস্যা হবে না। 

    কী মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা

    তবে বিশেষজ্ঞরা এও জানিয়েছেন, একসঙ্গে ৫-৬টি বিমানবাহী রণতরীকে (Third Aircraft Carrier) মোতায়েন করতে হলে, প্রচুর সংখ্যক জাহাজ ও সহযোগী পরিকাঠামোরও প্রয়োজন। তাঁদের মতে, বিমানবাহী রণতরী হল ‘কোহিনূরে’র মতো। তারা কখনও একা যায় না। একটি বিমানবাহী রণতরীর সুরক্ষায় সর্বদা তাকে ঘিরে থাকে একাধিক ডেস্ট্রয়ার, ফ্রিগেট ও করভেট ও জ্বালানি সববরাহকারী ট্যাঙ্কার প্রভৃতি রণতরীর একটা টিম। জলের নীচে থাকে সাবমেরিন। আকাশে চক্কর কাটতে থাকে অ্যাওয়াক্স নজরদারি বিমান। এই সব মিলিয়ে তৈরি হয় একটি বিমানবাহী রণতরীর ‘ক্যারিয়ার ব্যাটল গ্রুপ’ (Carrier Battle Group)। এর জন্য প্রয়োজন বিশাল বিনিয়োগ ও পরিকাঠামো। রাজনাথের (Rajnath Singh) এই দাবিকে বাস্তব করতে হলে, নৌসেনা (Indian Navy) তথা প্রতিরক্ষা খাতে প্রচুর বিনিয়োগ ও বরাদ্দ বৃদ্ধি করতে হবে, বিশেষ করে মূলধন বরাদ্দ প্রভূত পরিমাণে বাড়াতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: হাইকোর্টে দুই নেত্রী, রেখা চাইলেন রক্ষাকবচ, জামিন চাইছেন পিয়ালি দাস

    Calcutta High Court: হাইকোর্টে দুই নেত্রী, রেখা চাইলেন রক্ষাকবচ, জামিন চাইছেন পিয়ালি দাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে এবার হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হলেন সন্দেশখালির (Sandeshkhali) দুই বিজেপি নেত্রী। একদিকে বসিরহাটের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র (Rekha Patra) রক্ষাকবচ চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন। অন্যদিকে জেলবন্দি স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্বে পিয়ালি দাস ওরফে মাম্পি নিম্ন আদালতে জামিনের আবেদন খারিজ হওয়ায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন। পিয়ালি দাসের ৭ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল বসিরহাট আদালত।

    রক্ষাকবচ চাইলেন রেখা পাত্র

    ভাইরাল ভিডিও পর্বের পর বসিরহাটের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে সন্দেশখালিতে।  তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যে মামলা দায়ের হয়েছে, হাইকোর্টে এই অভিযোগ জানিয়েছেন রেখা। হাইকোর্টে তাঁর আইনজীবী জানিয়েছেন, এমন কত মামলা আছে তার তালিকা দিক পুলিশ। একই সঙ্গে রেখা পাত্রকে নিরাপত্তা দেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছে বিচারপতির জয় সেনগুপ্তর বেঞ্চে। বৃহস্পতিবার এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে। অন্যদিকে পিয়ালি দাস জানিয়েছেন প্রথমে পুলিশের তরফ থেকে জামিনযোগ্য ধারা দেওয়া হয়েছিল। আদালতে আত্মসমর্পণ করতে গেলে শেষ মুহূর্তে জামিন অযোগ্য ধারা যুক্ত করে পিয়ালি দাসকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বসিরহাট মহকুমা আদালত তাঁকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয়। এরপরই নিম্ন আদালতের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হন পিয়ালি।

    ভাইরাল ভিডিও তৃণমূলের হাতিয়ার

    প্রসঙ্গত সন্দেশখালি পর্বের পরবর্তী অধ্যায়ের সূত্রপাত ভাইরাল ভিডিওকে কেন্দ্র করে। স্টিং অপারেশনের পর সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল হয় বেশ কয়েকটি ভিডিও। তাতে সন্দেশখালির বেতাজ বাদশা শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগ ভুয়ো বলে দাবি করা হয়। এই দাবি করে তৃণমূল কংগ্রেস। পাল্টা বিজেপির দাবি ভিডিওটি ভুয়ো এবং বিকৃত করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: “ডায়মন্ড হারবারে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী অভিষেক-ভাইরাসের বিরুদ্ধেই লড়াই”, কটাক্ষ ববির

    এরপরেই একের পর এক মামলা হয় স্থানীয় বিজেপি নেত্রী রেখা পাত্র এবং পিয়ালি দাসের বিরুদ্ধে। এই সব মামলা থেকে নিস্তার পেতে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হলেন দুই নেত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Abhisekh Banerjee: “ডায়মন্ড হারবারে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী অভিষেক-ভাইরাসের বিরুদ্ধেই লড়াই”, কটাক্ষ ববির

    Abhisekh Banerjee: “ডায়মন্ড হারবারে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী অভিষেক-ভাইরাসের বিরুদ্ধেই লড়াই”, কটাক্ষ ববির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১ জুন সপ্তম দফায় ভোট রয়েছে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে। এবছর এই কেন্দ্রে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhisekh Banerjee) বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমেছেন বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস ওরফে ববি। তাই শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত তিনি। কিন্তু প্রচারে নামার আগেই বাধার সম্মুখীন হলেন ওই প্রার্থী। যদিও তাতে একেবারেই দমে যাননি তিনি, বরং এবার অভিষেকের গড়ে দাঁড়িয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেই হুংকার দিলেন।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ অভিজিতের (Abhisekh Banerjee)

    মঙ্গলবার ডায়মন্ড হারবার কপাট হাট থেকে ডায়মন্ড হারবার (Diamond Harbour) স্টেশন বাজার পর্যন্ত দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা করেন বিজেপি প্রার্থী। এরপর ডায়মন্ডহারবার এম বাজারের সামনে তিনি একটি স্ট্রিট কর্নার করেন। মূলত গাড়ির ওপরে দাঁড়িয়ে আলো-মাইক ছাড়াই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ জানালেন অভিজিৎবাবু।

    বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ  

    এদিন বিজেপি প্রার্থী অভিযোগ তোলেন, এম বাজারের সামনে সভার জন্য যে মঞ্চ বাঁধা হচ্ছিল, তার ডেকরেটরকে আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে ভয় দেখিয়ে মঞ্চ বাঁধতে দেওয়া হয়নি। অন্যদিকে লাইট, মাইক কোনও কিছুই লাগাতে দেওয়া হয়নি। আর তাই অগত্যা নিজের প্রচার গাড়ির উপরে দাঁড়িয়েই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhisekh Banerjee) বিরুদ্ধে হুংকার দিলেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: প্রকাশ্য রাস্তায় মহিলার চুলের মুঠি ধরল পুলিশ! ক্লোজ করা হল তুফানগঞ্জের এসআইকে

    অভিষেকের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি

    এই স্ট্রিট কর্নার থেকে তিনি বলেন,”যদি এতই মানুষের জন্য কাজ করে থাকে, তাহলে বিরোধী দলের প্রার্থীদের ভয় পাচ্ছেন কেন উনি? কেন মঞ্চ বাঁধতে দেওয়া হচ্ছে না! লাইট, মাইক কেন দেওয়া হল না?” তিনি জানান, আসলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhisekh Banerjee) ভয় পেয়েছে। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, “এবারে লোকসভা নির্বাচনের লড়াই তৃণমূল, সিপিএম, কংগ্রেস এদের বিরুদ্ধে নয়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নামক যে ভাইরাস ডায়মন্ড হারবারে (Diamond Harbour) যে সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছে তার বিনাশ করার জন্য এই লড়াই।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Howrah Station: হাওড়া স্টেশনে ব্যস্ত সময়ে মহিলার পেটে ছুরি মেরে খুন! ত্রিকোণ প্রেম? চাঞ্চল্য

    Howrah Station: হাওড়া স্টেশনে ব্যস্ত সময়ে মহিলার পেটে ছুরি মেরে খুন! ত্রিকোণ প্রেম? চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তখন হাওড়া স্টেশনে (Howrah Station) অত্যন্ত ব্যস্ততার সময়, ভিড়ে ঠাসাঠসি। আচমকা এক মাহিলার আর্তনাদ শোনা গেল। জানা গেল, ভিড়ের মাঝেই এক মহিলাকে ছুরি মেরে খুনের ঘটনা ঘটেছে। ছুরির আঘাতে মুহূর্তের মধ্যেই লুটিয়ে পড়েছিলেন মহিলা। আহত অবস্থায় তাঁকে হাওড়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। ইতিমধ্যে পুলিশ অভিযুক্ত মুঙ্গেশ যাদব নামক এক ব্যক্তিকে গোলাবাড়ি থানা থেকে গ্রেফতার করেছে। এই খুনের ঘটনায় চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    কীভাবে ঘটনা ঘটল (Howrah Station)?

    বুধবার সকালে হাওড়া স্টেশনের (Howrah Station) ২৩ নম্বর প্ল্যাটফর্মের পার্সেল ডিপার্টমেন্টের পাশে পিন্টু, মুঙ্গেশ এবং রিভু চা খাচ্ছিলেন। মাথায় যন্ত্রণার অভিযোগে পিন্টুকে ওষুধ আনতে পাঠায় মুঙ্গেশ। এরপর সুযোগ বুঝে রিভুর পেটে ছুরি চালান মুঙ্গেশ। আশেপাশের যাত্রীরা ঘটনায় বিস্মিত হয়ে পড়েন। চিৎকারে ছুটে আসে আশেপাশের মানুষ। জানা যায় রক্ত মাখা ছুরি নিয়ে সকলকে ভয় দেখান মুঙ্গেশ। এরপর আরপিএফ অনেক কষ্টে বাগে নিয়ে আসে অভিযুক্তকে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলে রিভুর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ ভোটের মরশুমে পাহাড় থেকে সাগরে গানে গানে শান্তির বার্তা বাউল শিল্পীর

    মৃত মহিলার পরিচয়

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, হাওড়া স্টেশনে (Howrah Station) খুন হওয়া মহিলার নাম রিভু বিশ্বাস, বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটায়। স্বামী পিন্টু বিশ্বাস এবং তাঁর পরিবার নিয়ে মুম্বইতে বসবাস করতেন। খুনে অভিযুক্ত যুবক মুঙ্গেশ যাদব মুম্বইতে থাকতেন। একই হোটেলে পিন্টু এবং অভিযুক্ত কাজ করতেন। তবে ত্রিকোণ প্রেম সংক্রান্ত কিছু বিষয় ছিল কিনা তা এখনও জানা যায়নি। মুঙ্গেশ জানিয়েছেন, তাঁকে বিয়ে করার জন্য কলকাতায় আসতে বলেছিল রিভু। তাঁর কাছে থেকে একটা মোটা অঙ্কের টাকাও নেওয়া হয়। কিন্তু তারপরও আর বিয়ে হয়নি। তবে তিনি খুনের সঙ্গে কোনও ভাবেই যুক্ত নন। তাঁকে চক্রান্ত করে ফাঁসানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share