Tag: news in bengali

news in bengali

  • Sandeshkhali news: সন্দেশখালির ‘ভুয়ো ভিডিও’ প্রসঙ্গে এবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপির গঙ্গাধর

    Sandeshkhali news: সন্দেশখালির ‘ভুয়ো ভিডিও’ প্রসঙ্গে এবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপির গঙ্গাধর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও শিরোনামে সন্দেশখালি। এবার সন্দেশখালির (Sandeshkhali news) ভাইরাল হওয়া ‘ভুয়ো ভিডিও’ প্রসঙ্গে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হলেন বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়াল। অভিযোগ, তাঁর ছবি ব্যবহার করে ‘ভুয়ো’ ভিডিও তৈরি করা হয়েছে। তার পর তা ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে সমাজমাধ্যমে। এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলার অনুমতি চেয়েছেন গঙ্গাধর। অনুমতি দিয়েছে বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের বেঞ্চ। আগামী সোমবার এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। 

    উল্লেখ্য, সন্দেশখালির যে ভিডিও ভাইরাল (sandeshkhali viral video) হয়েছিল তাতে স্থানীয় বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়ালকে দেখা গিয়েছিল। ভিডিওতে দেখা যায়, অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের কাছে তিনি নিজে স্বীকার করছেন, সন্দেশখালির আন্দোলন সাজানো। টাকার বিনিময়ে সেখানকার মহিলারা তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ এবং অত্যাচারের ভুয়ো অভিযোগ দায়ের করেছেন। ভিডিওতে বিজেপি নেতা গঙ্গাধরকে বলতে শোনা গেছিল, “বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী টাকা দিয়ে সাহায্য করেছেন অভিযোগকারী মহিলাদের। সন্দেশখালির ঘটনা পুরোটাই সাজানো। ২০০০ টাকা দিয়ে তাদের ভুয়ো অভিযোগ করতে বলা হয়েছিল।” এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই তোলপাড় শুরু হয় রাজ্যে। 

    কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ গঙ্গাধর

    এবার সেই ভিডিও ইস্যুতে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হলেন গঙ্গাধর। যদিও বিষয়টি নিয়ে ইতমধ্যেই সিবিআই-এর কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে। কিন্তু এখনও নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন তাঁরা। তাই কেন্দ্রীয় নিরাপত্তার জন্য বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর এজলাসে আবেদন জানান। এই বিষয়ে বিচারপতি বলেন, “কী করে সিবিআই সরাসরি এই ভাবে মামলা নেবে? তাছাড়া সন্দেশখালির সব মামলা এখন ডিভিশন বেঞ্চে। মামলা দায়ের হোক। সোমবার শোনা হবে।” 

    আরও পড়ুন: ভোটের মধ্যেই হুগলিতে তৃণমূল ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীদের বাড়ি ও অফিসে আয়কর হানা

    বিজেপির দাবি 

    এ প্রসঙ্গে যদিও ভিডিওটিকে প্রথম থেকেই ‘ভুয়ো’ বলে দাবি করেছে বিজেপি। তাদের দাবি, ডিপফেক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ওই ভিডিও তৈরি করা হয়েছে। তৃণমূল ভুয়ো ভিডিও তৈরি করে সন্দেশখালি (Sandeshkhali news) নিয়ে মানুষের ক্ষোভ কমানোর চেষ্টায় রয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rekha Patra: গরিবের মেয়ে বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রের সম্পত্তি কত জানেন?

    Rekha Patra: গরিবের মেয়ে বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রের সম্পত্তি কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন সন্দেশখালির প্রতিবাদী চরিত্র গরিবের মেয়ে রেখা পাত্র (Rekha Patra)। বিজেপির কাছে এই কেন্দ্র ভীষণ আকর্ষণীয়। সম্প্রতি সন্দেশখালিতে নারী নির্যাতনের ঘটনায় সারা দেশ ব্যাপি ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। তৃণমূলনেতা শেখ শাহজান এবং তাঁর বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগে উত্তাল হয়ে উঠেছিল গোটা এলাকায়। লোকসভা ভোটে গতকাল নিজের কেন্দ্রে মনোনয়ন করেছেন রেখা পাত্র। মনোনয়ন অনুযায়ী তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ কত আসুন জেনে নিই।

    সাধারণ একজন গৃহবধূ (Rekha Patra)

    নিজের মনোনয়নে রেখা পাত্র (Rekha Patra) জানিয়েছেন, তিনি নিজে সাধারণ একজন গৃহবধূ। তাঁর স্বামী সন্দীপ পাত্র। তিনি নিজে পেশায় একজন রাজমিস্ত্রী। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে পরিযায়ী শ্রমিক হিসাবে কাজ করেন তাঁর স্বামী। নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে রেখা আরও জানিয়েছেন, উত্তর বউঠাকুরানি এফপি বিদ্যালয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি পাশ করেছেন ২০০৩ সালে। এটাই তাঁর সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা।

    নগদ অর্থ কত?

    রেখা (Rekha Patra) তাঁর হলফ নামায় নিজের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি সম্পর্কে জানিয়েছেন, তাঁর হাতে মাত্র নগদ টাকা রয়েছে তিন হাজার টাকা। তবে নির্বাচনী অ্যাকাউন্ট সহ তাঁর আরও দুটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। ওই দুটি অ্যাকাউন্টের মধ্যে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ায় রয়েছে। এই অ্যাকাউন্টে রয়েছে মাত্র ১০ হাজার ৭৬৪.৫৪ টাকা। তবে এছাড়া তাঁর হাতে নগদ অর্থ নেই। আবার স্বামী সন্দীপ পাত্রের নামে একটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এই অ্যাকাউন্টে রয়েছে মাত্র ৪ হাজার ৬৯২ টাকা। রেখা পাত্র অথবা স্বামীর কাছে এর বাইরে কোনও টাকা নেই। নগদ টাকা ছাড়া ফিক্সড ডিপোজিট, অলংকার নেই। সেই সঙ্গে কোনও যানবাহন নেই বলে জানিয়েছেন রেখা।

    আরও পড়ুনঃভোটের মধ্যেই হুগলিতে তৃণমূল ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীদের বাড়ি ও অফিসে আয়কর হানা

    স্থাবর সম্পত্তি কত?

    রেখা পাত্র (Rekha Patra) এবং তাঁর স্বামীর স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ হল দুই জনের নামে কোনও চাষের জমি নেই। এছাড়াও অচাষযোগ্য জমিও নেই। তাঁদের কোনও পাকা বাড়ি বা কোনও ঋণ নেই। সব মিলিয়ে স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ শূন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Income tax raid: ভোটের মধ্যেই হুগলিতে তৃণমূল ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীদের বাড়ি ও অফিসে আয়কর হানা

    Income tax raid: ভোটের মধ্যেই হুগলিতে তৃণমূল ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীদের বাড়ি ও অফিসে আয়কর হানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায় অভিযোগ করতেই হুগলিতে আয়কর দফতরের (Income tax raid) হানা তৃণমূল ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীদের বাড়ি ও অফিসে। তৃণমূলের অবশ্য বক্তব্য বিজেপির নির্দেশেই এই রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। অপরে বিজেপি নেত্রী লকেট অবশ্য জানিয়েছেন দুর্নীতি করলে কেউ ছাড় পাবে না। ভোটের মধ্যে এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছে।

    মগড়া ও বাঁশবেড়িয়ায় আয়করের হানা (Income tax raid)

    শুক্রবার সকালে হুগলির মগড়া ও বাঁশবেড়িয়ার তৃণমূল ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী কমল দাস, বৈদ্যনাথ সাহা, সত্যরঞ্জন শীল, দিলপ্রীত সিংহ, অভিজিৎ ঘটক সহ একাধিক ব্যবসায়ীর বাড়িতে এবং অফিসে হানা (Income tax raid) দিয়েছে আয়কর দফতর। আয়কর দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গে রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। উল্লেখ্য গত ৩ এপ্রিল তারিখে বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় এই ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিলেন। এই ব্যবসায়ীরা দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ উঠেছিল। এরপর থেকেই হানা বলে মনে করা হচ্ছে।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    স্থানীয় জেলার হুগলি-শ্রীরামপুর সাংগঠনিক জেলার তৃণমূল সভাপতি অরিন্দম গুইন বলেন, “ব্যবসা করা কী অপরাধ? নাকি তৃণমূল-ঘনিষ্ঠ হওয়ায় অপরাধ? বিজেপির নেত্রী আগেই বলে রেখেছেন ইডি কোথায় যাবে। এছাড়াও আয়কর দফতর (Income tax raid) কোথায় যাবে এই কথাই ঘোষণা করেছিলেন তিনি। সমস্ত এজেন্সি এখন বিজেপির হয়ে কাজ করছে।”

    আরও পড়ুনঃ “শাহজাহানের বিরুদ্ধে এফআইআর তুলে নিতে বলেছিল পুলিশ”, বিস্ফোরক রেখা পাত্র

    কী বললেন লকেট?

    আয়কর দফতরের (Income tax raid) হানা প্রসঙ্গে লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে সিন্ডিকেট তোলাবাজি চলছে। যারা এই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত তাদের ছাড়া যাবে না। দেশের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন না খাবো, না খেতে দেবো। আমরা তাঁর সৈনিক। দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলবে। রাজ্যের দুর্নীতি, গুন্ডাগিরি, মাফিয়ারাজ চলছে রাজ্যে। এই অপ শাসনের শেষ দেখতে চাই। দুর্নীতির করলে কেউ ছাড় পাবন না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ship Seized by Iran: অবশেষে দেশে ফিরছেন ইরানের হাতে আটক ১৬ জন ভারতীয় নাবিক

    Ship Seized by Iran: অবশেষে দেশে ফিরছেন ইরানের হাতে আটক ১৬ জন ভারতীয় নাবিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে মুক্তি। গত ১৩ এপ্রিল অর্থাৎ শনিবার পারস্য উপসাগরের হরমুজ প্রণালীতে ইরানের বিশেষ বাহিনী ‘রেভোলি‌উশনারি গার্ডস অ্যারোস্পেস ফোর্স’-এর হাতে একটি ইজরায়েলি জাহাজ আটক (Ship Seized by Iran) হয়। জানা যায় সেই জাহাজের মধ্যে ছিল ২৫ জন নাবিক। এরমধ্যে ১৭ জন ছিল ভারতীয়। তাঁদের মধ্যে এক জন মহিলা নাবিক দেশে ফিরলেও বাকিরা এত দিন আটক ছিলেন। অবশেষে তাঁরা মুক্তি (Indian Sailors Released) পেতে চলেছেন। শুধু ভারতীয়রাই নন, আটক হওয়া অন্যান্য নাবিকেরাও মুক্তি পেতে চলেছেন শীঘ্রই। 

    জাহাজ বাজেয়াপ্তর কাহিনী (Ship Seized by Iran) 

    জানা গিয়েছে আটক হওয়া জাহাজটির পরিচালনা দায়িত্বে ছিল ইটালীয়-সুইস সংস্থা এমএসসি। ইতিমধ্যেই তারা ইরান প্রশাসনের দ্বারা জাহাজটির আটকের বিষয়টি স্বীকার করে। সংস্থা জানায়, হেলিকপ্টারে চেপে ওই জাহাজে ওঠেন ইরানের প্রশাসনের আধিকারিকেরা। সূত্রের খবর, জাহাজটি আদতে লন্ডনের জোডিয়াক গোষ্ঠীর। জোডিয়াক গ্রুপ হল ইজরায়েলি ধনকুবের ইয়াল অফারের। গত ১২ এপ্রিল দুবাই থেকে জাহাজটি মুম্বইয়ের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল। পরের দিনই হরমুজ প্রণালীতে সেই জাহাজটি বাজেয়াপ্ত (Ship Seized by Iran) করে ইরানের বিশেষ বাহিনী। 

    ঠিক কী ঘটেছিল? 

    অন্যদিকে জাহাজটি ইরান বাহিনির হাতে আটক (Ship Seized by Iran) হওয়ার পর সেই খবর দেশে আসতেই ১৭ জন ভারতীয়কে মুক্তি দেওয়ার জন্য ইরানের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে ভারতের বিদেশমন্ত্রক। এরপর ভারতের আবেদনে সারা দিয়ে ওই মহিলা নাবিককে দেশে ফেরায় ইরান। গত ১৮ এপ্রিল কোচিন বিমানবন্দরে পা রাখেন তিনি। দেশে ফিরে ত্রিশূরের অ্যান টেসা জোসেফ নামের ওই মহিলা নাবিক জানিয়েছিলেন, বন্দি থাকলেও ভারতীয় নাবিকদের কোনও অসুবিধা হয়নি। তবে টেসার মুক্তি হলেও বাকিদের মুক্তি নিয়ে এতদিন কূটনৈতিক আলোচনা চলছিল। সেই আলোচনার পরেই অবশেষে আশার আলো মিলল। 

    আরও পড়ুন: ভক্তদের জন্য সুখবর! অক্ষয় তৃতীয়ায় খুলে গেল কেদারনাথ ধামের দ্বার

    ইরানের অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য

    এ প্রসঙ্গে ইরানের অর্থমন্ত্রী আমির আবদুল্লাহিয়ানের জানিয়েছেন, মানবিক দিক থেকে বিচার করেই ওই জাহাজের সঙ্গে আটক (Ship Seized by Iran) করা নাবিকদের মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, কিছু নথি সংক্রান্ত কাজকর্ম বাকি রয়েছে। সেগুলি মিটলেই সকলকে মুক্তি (Indian Sailors Released) দেওয়া হবে। 
    বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল জানিয়েছে, “ভারতের আবেদন মেনে আটক (Ship Seized by Iran) হওয়ার এক মাসের মধ্যে বৃহস্পতিবার এমএসসি এরিসের ৫ জন নাবিককে ইতিমধ্যেই ভারতে পাঠানো হয়েছে। ভারতের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য আমরা ইরানের কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই। এ কথা স্পষ্ট যে এই নাবিক মুক্তির পর ভারতের সঙ্গে ইরানের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরো জোরদার হবে। “

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sandeshkhali: “শাহজাহানের বিরুদ্ধে এফআইআর তুলে নিতে বলেছিল পুলিশ”, বিস্ফোরক রেখা পাত্র

    Sandeshkhali: “শাহজাহানের বিরুদ্ধে এফআইআর তুলে নিতে বলেছিল পুলিশ”, বিস্ফোরক রেখা পাত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক হলেন বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র। উল্লেখ্য সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) নারী নির্যাতন এবং জমি জবর দখলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী নারী চরিত্র ছিলেন এই রেখা। তিনি পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করে বলেন, “পুলিশ শাহজাহানের বিরুদ্ধে এফআইআর তুলে নিতে বলেছিল।” সম্প্রতি দেশ  জুড়ে সন্দেশখালির ঘটনায় ব্যাপক তোলপাড় হয়েছিল। দেশের প্রধানমন্ত্রী সরব হয়েছেন তৃণমূলের এই অপ শাসনের বিরুদ্ধে। 

    ঠিক কী বললেন রেখা (Sandeshkhali)?

    সন্দেশখালি (Sandeshkhali) প্রসঙ্গে রেখা পাত্র এবার পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, “আমরা যখন আন্দোলন করেছিলাম, সেই সময় পুলিশ আমাকে থানায় ডেকে শাহজাহানের বিরুদ্ধে এফআইআর তুলে নিতে বলেছিল। পুলিশ আরও বলে দরখাস্ত লিখে জমা দিন যে শাহজাহান কোনও দুর্নীতি করেননি, সন্দেশখালিতে কোনও রকম জোরজুলুম করেনি তৃণমূল। আমাদের আন্দোলন তুলে নিতে চাপ দেওয়া হচ্ছিল। একটা পুরাতন ভিডিও নিয়ে এখন আমাদের আন্দোলনকে অসম্মান করছে তৃণমূল। সন্দেশখালির মা-বোনকে অসম্মান করেছে তৃণমূল।” এই মন্তব্যে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে রাজ্য জুড়ে।

    তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান

    এবার নির্বাচনের মধ্যেই সুন্দরবনে তৃণমূলে ভাঙন দেখা দিয়েছে। উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের যোগেশগঞ্জ পঞ্চায়েতের সিপিএম ও টিএমসি থেকে ১৫০ থেকে ২০০ পরিবার যোগ দিলেন বিজেপিতে। তার মধ্যে অন্যতম টিএমসির প্রথম সারির নেতা পলাশ হাউলি রয়েছেন। সন্দেশখালির (Sandeshkhali) মেয়ে বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রের হাত ধরে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগদান করলেন তাঁরা। সদ্য দল ত্যাগী নেতারা বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর কাজের উন্নয়নের জন্য আমরা যোগ দিলাম। বৃহত্তর দল বিজেপিকে আমরা সমর্থন করে আগামী দিনে সুস্থ ভারত গড়তে চাই। পাশাপাশি বলেন বর্তমান শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস যেভাবে একের পর এক দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছে তাই বাধ্য হয়ে আমরা তৃণমূলক ত্যাগ করে বিজেপিতে যোগদান করলাম। তৃণমূল দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করায় বিজেপির হাত শক্ত হল বলে মনে করছেন স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

    আরও পড়ুনঃ দুর্গ রক্ষা বোসের! অস্থায়ী কর্মীদের কাজের পর্যালোচনা শুরু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বহরমপুরের মতো বারাকপুরের সিপি-আইসিকেও সরানোর হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বহরমপুরের মতো বারাকপুরের সিপি-আইসিকেও সরানোর হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঁথির বিজেপি প্রার্থী সৌমেন্দু অধিকারীর উপর হামলা করতে গিয়েছিল গামলা হয়ে ফিরে এসেছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। যেমন করে বহরমপুর থানার আইসিকে সরানো হয়েছে ঠিক একই ভাবেই বারাকপুরের সিপি এবং অনেক আইসি কেও সরানো হবে। অর্জুন সিং-এর নির্বাচনী প্রচারে বারাকপুরে এসে ঠিক এমন ভাবেই হুঁশিয়ারি দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এই নির্বাচনী প্রচারে প্রাকৃতিক বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে মানুষের ঢল নেমেছে রাস্তায়। গেরুয়া বেলুন এবং পাতকায় গোটা রাস্তা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। এই সভা থেকে দুর্নীতিগ্রস্থ তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র নিশানা করেন তিনি।

    কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    বারাকপুরের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং-এর সমর্থনে মিছিল করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে এই মিছিল জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছিল। নৈহাটি সাহেব কলোনি মোড় থেকে শুরু করে সেই মিছিল শেষ হয় নৈহাটির বড় মায়ের মন্দিরে। বিজেপি প্রার্থীর জয় এবং মঙ্গল কামনায় বড় মার মন্দিরে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী পুজোও দেন। এরপর তৃণমূলের বিরুদ্ধে একাধিক ইস্যুতে একযোগে আক্রমণ করেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, “কয়লা, বালি, মদ, চাকরি চুরির টাকা আকাশে রেখেছে পিসি ভাইপো। ছোট ছোট শেখ শাহ্‌জাহান সব বিধানসভার মধ্যেই রয়েছে। বহরমপুরের মতো বারাকপুর, রামপুরহাট থানার আইসিকে অবিলম্বে সরিয়ে দেওয়া উচিত। বিজেপি প্রার্থীদের হামলা করতে গেলে তৃণমূল গামলা হয়ে ফিরে আসবে।”

    আরও পড়ুনঃভক্তদের জন্য সুখবর! অক্ষয় তৃতীয়ায় খুলছে কেদারনাথের দরজা

    আর কী বলেছিলেন

    একই ভাবে বারাসতে রেখা পাত্র এবং স্বপন মজুমদারের সমর্থনে এদিন রোড শো করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “স্বপন মজুমদার হলেন মতুয়া সমাজের প্রতিনিধি। অত্যন্ত যোগ্য ব্যক্তি। মতুয়া সমাজের বিষয় নিয়ে তিনি সর্বত্র সরব। তাছাড়া রেখা পাত্র হলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মনোনীত প্রার্থী। সন্দেশখালি আন্দোলনের শক্তি স্বরূপা হলেন রেখা। দুই জনই জয়ী হবেন। সন্দেশখালির ভিডিও হল ভাইপো এবং আইপ্যাকের করা। ধন্যবাদ জানাই চোর ভাইপোকে আরেকবার সন্দেশখালিকে তুলে ধরার জন্য। বিজেপি জয়ী হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kedarnath Dham: ভক্তদের জন্য সুখবর! অক্ষয় তৃতীয়ায় খুলে গেল কেদারনাথ ধামের দ্বার

    Kedarnath Dham: ভক্তদের জন্য সুখবর! অক্ষয় তৃতীয়ায় খুলে গেল কেদারনাথ ধামের দ্বার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে লম্বা অপেক্ষার অবসান। ৬মাস টানা বন্ধ থাকার পর অক্ষয় তৃতীয়ার পুণ্য দিন থেকে ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হল কেদারনাথ ধামের (Kedarnath Dham) দরজা। অগণিত ভক্তদের অপেক্ষা থাকে এই বিশেষ দিনের। গত বছর এপ্রিলেই কেদারনাথ, গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রীর দরজা খুলে গেলেও এবার অপেক্ষা করতে হল মে মাস পর্যন্ত। শুক্রবার অর্থাৎ ১০ মে খুলে গেল কেদারনাথ, গঙ্গোত্রী এবং যমুনোত্রীর দরজা। সকাল ৭টায় খুলল মন্দিরের দরজা। প্রথম দর্শনের জন্য ইতিমধ্যেই ভিড় জমিয়েছেন ভক্তরা। যদিও বদ্রীনাথের দরজা ভক্তদের জন্য খুলবে ১২ মে।   

    চারধাম যাত্রা (Char Dham Yatra 2024)

    চারধাম যাত্রার জন্য অনলাইন রিজার্ভেশন শুরু হয়েছিল ১৫ এপ্রিল থেকে। ভক্তরা চারধাম যাত্রা শুরু করেন যমুনোত্রী থেকে। তারপর গঙ্গোত্রী ও কেদারনাথ ধাম (Kedarnath Dham) হয়ে শেষ হয় বদ্রিনাথ ধামে। হিন্দু ধর্মে এই চারধাম যাত্রার গুরুত্ব অপরিসীম। প্রতিবছর মূলত এপ্রিল-মে থেকে শুরু হওয়া এই যাত্রা শুরু হয় আর শেষ হয় অক্টোবর-নভেম্বর মাসে। বিশ্বাস করা হয় যে একজন ভক্ত ঘড়ির কাঁটার দিক নির্দেশ মেনে এই পবিত্র যাত্রা সম্পূর্ণ করে থাকেন। 

    পুজোর রীতি (Kedarnath Dham)

    শীত পড়তে না পড়তেই আবহাওয়ার উপর ভিত্তি করে নভেম্বরের মধ্যেই বন্ধ হয়ে যায় কেদারনাথ ধামের (Kedarnath Dham) দরজা। নিয়ম অনুযায়ী, বৈশাখের তৃতীয়া তিথি অর্থাত্‍ অক্ষয় তৃতীয়ার দিন থেকেই ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হয় কেদারনাথ মন্দিরের প্রধান দরজা। ৬মাস টানা বন্ধ থাকার পর কেদারনাথ মন্দিরে নিয়ে এসে পুজো করা হয় ভৈরবনাথকে। কেদারনাথ মন্দির খোলার জন্য রয়েছে বেশ কিছু রীতি। প্রতিবছর এই প্রথা মেনেই কেদারনাথে মূর্তি দোলায় করে নিয়ে যাওয়া হয়। আর সেই বিশেষ দিনটি হল অক্ষয় তৃতীয়া। শুধুমাত্র এপ্রিল মাসের শেষ থেকে কার্তিক পূর্ণিমা অবধি খোলা থাকে মন্দির। আর শীতের সময়, কেদারনাথ মন্দিরের মূর্তিগুলিকে ছয় মাসের জন্য উখিমঠে নিয়ে গিয়ে পুজো করা হয়। জানা গিয়েছে, এবছর অক্ষয় তৃতীয়ার দিন উখিমঠের ওমকারেশ্বর মন্দিরে পুজো হবে ভৈরবনাথের। ভগবান শিবের পাঁচটি মন্দির কেদারনাথ, মদমহেশ্বর, তুঙ্গনাথ, রুদ্রনাথ, কল্পনানাথের সম্মিলিত পুজো দিয়ে পঞ্চ কেদারের শীতকালীন আসন উখিমঠের ওমকারেশ্বর মন্দিরে ভগবান ভৈরবনাথের পুজোর মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপর পঞ্চমুখী ডলি বা দোলায় চড়ে ভৈরবনাথ মূর্তি কেদারনাথ ধামের (Kedarnath Dham) উদ্দেশ্যে রওনা হয়। যে সময় ভৈরবনাথ মূর্তি কেদারনাথ ধামের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় সে সময় হেলিকপ্টার থেকে ফুল বর্ষণ করা হয়। ইতিমধ্যেই হাজার হাজার ভক্তের উল্লাস নিয়ে কেদারনাথে পৌঁছেছে বাবা কেদারের পঞ্চমুখী ডলি।

    আরও পড়ুন: মলদ্বীপের বিদেশমন্ত্রীর ভারত সফর, ট্রোল নেটিজেনদের 

    ভক্তদের আমন্ত্রণ উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর 

    এবছর কেদারনাথ মন্দির (Kedarnath Dham) সাজানো হয়েছে ৪০ কুইন্টাল ফুল দিয়ে। ইতিমধ্যে সমাজমধ্যম সেই ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। হেলিকপ্টারের মাধ্যমে এই বিপুল পরিমানে ফুল সেখানে পৌঁছেছে বলে জানা গিয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই মন্দির সজ্জায় উচ্ছ্বসিত তীর্থযাত্রীরা। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি সমাজমাধ্যমে কেদারনাথ ধামে ভক্তদের স্বাগত জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Navneet Rana: “আমাদের ১৫ সেকেন্ড সময় লাগবে”- ওয়াইসিকে হুঁশিয়ারি নবনীত রানার

    Navneet Rana: “আমাদের ১৫ সেকেন্ড সময় লাগবে”- ওয়াইসিকে হুঁশিয়ারি নবনীত রানার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মরশুমে এবার খোলা মঞ্চ থেকে সরাসরি আকবরউদ্দিন ওয়াইসিকে (Akbaruddin owaisi) হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপির টিকিটে লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থী নবনীত রানা। হায়দরাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের বর্তমান সাংসদ আসাদউদ্দিন ওয়েইসির বিরুদ্ধে বিজেপি প্রার্থী মাধবী লতার হয়ে প্রচারে এসে সভা থেকে হুঁশিয়ারি দেন নবনীত রানা।  

    কোন প্রসঙ্গে এই মন্তব্য? 

    ২০১৩ সালে এক সভায় অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন নেতা আকবরউদ্দিন ওয়াইসি (Akbaruddin owaisi) ‘১০০ কোটি হিন্দু’কে হুঁশিয়ার করে বলেছিলেন, “১৫ মিনিটের জন্য পুলিশ তুলে নিলে তারা কী করতে পারে, তা দেখিয়ে দেবে তাঁর সম্প্রদায়।” এবার সেই মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিয়ে এদিন নবনীত (Navneet Rana) জানান,”পুলিশকে সরিয়ে দেওয়া হলে বা সরে দাঁড়াতে বাধ্য করা হলে আমাদের ১৫ সেকেন্ড সময় লাগবে। আপনার ১৫ মিনিট সময় লাগতে পারে, কিন্তু আমাদের সময় লাগবে মাত্র ১৫ সেকেন্ড।”  
    উল্লেখ্য, আসাদউদ্দিন ২০০৪ সাল থেকে হায়দরাবাদ থেকে নির্বাচিত প্রতিনিধি ছিলেন। এর আগে তিনি পূর্বতন অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে দুবার বিধায়ক হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।

    নবনীত রানার বক্তব্য নিয়ে ওয়ারিস পাঠান (Navneet Rana)

    অন্যদিকে নবনীত রানার (Navneet Rana) বক্তব্য শুনে পাল্টা আবার ওয়ারিস পাঠান বলেছেন, “নবনীত রানা বুঝতে পেরেছেন যে তিনি অমরাবতীতে নির্বাচনে হারতে চলেছেন। সেই কারণেই তিনি এসব বলছেন।” এছাড়াও তিনি আরও বলেন, “১৫ সেকেন্ডের জন্য পুলিশকে সরিয়ে দিয়ে তারা কী করবে? তারা কি সব মুসলমানকে হত্যা করবে? পুলিশ প্রশাসন কি করছে? এখন পর্যন্ত কেন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি এবং নির্বাচন কমিশন কী করছে? নির্বাচন কমিশনের (Election commission) উচিত এই বক্তব্যকে আমলে নিয়ে বিজেপি সাংসদ নবনীত রানার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া। ওরা (বিজেপি) মেরুকরণ ও সাম্প্রদায়িক বিভেদের চেষ্টা করছে।”   

    আরও পড়ুন: “নদিয়ার সৌন্দর্য ফেরাতে রানিমাকে জেতাতে হবে,” রোড শো থেকে আর্জি জানালেন মিঠুন

    মাধবী লতার হয়ে প্রচারে নভনীত রানা 

    প্রসঙ্গত, এদিন মাধবী লতার হয়ে প্রচারে নভনীত রানা (Navneet Rana) বলেন, “মাধবী লতা ভারতের সঙ্গে থাকা মানুষের কাছ থেকে যে ধরনের সমর্থন পাচ্ছেন- তারা সবাই এবার মাধবী লতাকে ভোট দেবেন। আমি আশা করি ভোট হলে মাধবী লতা অবশ্যই হায়দরাবাদকে পাকিস্তানে পরিণত হওয়া থেকে বিরত রাখবেন এবং সংসদের মাধ্যমে হায়দরাবাদের উন্নয়নের জন্য কাজ করবেন।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: “গরিব বাড়ির মেয়ে রেখাকে দেখে ভয় পাচ্ছেন পিসি-ভাইপো”, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “গরিব বাড়ির মেয়ে রেখাকে দেখে ভয় পাচ্ছেন পিসি-ভাইপো”, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে বসিরহাটে কেন্দ্রে পদ্ম শিবিরের টিকিট পেয়েছেন সন্দেশখালির ‘প্রতিবাদী’ মুখ রেখা পাত্র৷ তাঁর সমর্থনে আজ, বৃহস্পতিবার বারাসতে পদযাত্রা করে মনোনয়ন অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন রাজ‍্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এই পদযাত্রায় সামিল হন বিজেপির অসংখ্য কর্মী—সমর্থক। এই কেন্দ্রেই তৃণমূল সাংসদ ছিলেন অভিনেত্রী নুসরত জাহান৷ দলের অন্দরে তাঁকে নিয়ে ক্ষোভ থাকায় এবার নির্বাচনের টিকিট পাননি তিনি৷ আজকের এই মনোনয়নের সভা থেকে তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ করেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    ঠিক কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)?

    এদিন রেখা পাত্রের মনোনয়নের সভা থেকে রাজ্যের বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “মোদির সভাস্থলের মাটি খুঁড়েছে তৃণমূল এরপর তাঁদের কপাল খুঁড়তে হবে। রেখাপাত্র একজন দলিত পরিবারের মেয়ে। তফশীলি পরিবারের গরিব মেয়েকে পিসি আর ভাইপো খুব ভয় পাচ্ছেন। এই ভয়টা আমাদের কাছে সব থেকে বেশি গর্বের। ১৩ বছর মুখ্যমন্ত্রী করার পরেও ২০০০ কোটি টাকার ইলেক্টোরাল বন্ড দেখিয়েছেন। এত বড় বড় বাড়ি, ফ্ল্যাট, সম্পত্তি, চার্টার্ড ফ্লাইটে, হেলিকপ্টার থাকা সত্ত্বেই একজন গরিব বাড়ির মেয়ে রেখাকে দেখে ভয় পাচ্ছেন পিসি ভাইপো। গরীবের সঙ্গে বড় লোকের লড়াই। রেখা পাত্র বিপুল ভোটে জয়ী হবেন। মোদি জি নিজে  এই প্রতিবাদী চরিত্র হিসাবে আশীর্বাদ করেছেন। মানুষ তৃণমূলের চরিত্র বুঝে গিয়েছেন।”

    আরও পড়ুনঃ পায়ে লিখেই উচ্চ মাধ্যমিকে ৮০%! বিরাট সাফল্য মুর্শিদাবাদের কৃতী ছাত্রের

    মোদি ফোন করেছিলেন রেখাকে

    এইবার বসিরহাট কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী বিধায়ক হাজি নুরুল ইসলাম৷ তাঁর বিপরীতে সন্দেশখালির আন্দোলনের অন‍্যতম মুখ রেখা পাত্রকে প্রার্থী করে এক প্রকার চমকে দিয়েছে বিজেপি। সূত্রের খবর, খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পছন্দের প্রার্থী এই রেখা। আর তিনি যে এই কেন্দ্রকে কতটা গুরুত্ব দিচ্ছেন তা রেখা পাত্রের সঙ্গে ফোনে কথা বলে স্পষ্টত বুঝিয়ে দিয়েছেন। অপর দিকে সন্দেশখালি নিয়ে শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) সঙ্গে গলা মিলিয়ে বারাসত লোকসভার বিজেপি প্রার্থী স্বপন মজুমদার বলেন, “তৃণমূলের আসল চরিত্র হল শেখ শাহজাহান। বাঘ এখন বেড়াল হয়ে জেলে রয়েছেন। ২০২১ সালের ভোট পরবর্তী সন্ত্রাসের কথা সকলেই জানেন। তৃণমূলের চরিত্র সম্পর্কে গোটা বাংলার মানুষ জানেন। মানুষ ভোটে তৃণমূলকে যোগ্য জবাব দেবেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Odisha: ওড়িশায় আত্মসমর্পণ করল ২ মহিলা ক্যাডার সহ ৯ জন মাওবাদী, জানেন কেন?

    Odisha: ওড়িশায় আত্মসমর্পণ করল ২ মহিলা ক্যাডার সহ ৯ জন মাওবাদী, জানেন কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করল ২ জন মহিলা ক্যাডার (Female cadres) সহ ৯ জন মাওবাদী। ৭ মে, মঙ্গলবার ওড়িশার (Odisha) ভুবনেশ্বরে নিষিদ্ধ ঘোষিত সিপিআই (মাওবাদী) এর ৯ জন সদস্য একসঙ্গে ওড়িশা পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। জানা গিয়েছে, ওই ২ মহিলা ক্যাডার সহ ৯ জন মাওবাদী এর আগে কুখ্যাত কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিল। এদিন বৌধ জেলায় পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে তারা।  

    পুলিশ তরফে জানানো হয়েছে 

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মহিলা ক্যাডার যোগী মাদভি ওরফে জ্যোতি এবং পোজে মাদভি সহ নয়জন মাওবাদীই পার্শ্ববর্তী ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়া জেলার মুলের গ্রামের বাসিন্দা। যোগী যখন ২০১৯ সালে সিপিআই (মাওবাদী) তে যোগ দিয়েছিল তখন তিনি মাওবাদী নেতা সিলা ওরফে নাগমনির ব্যক্তিগত নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল। এরপরে ২০২০ সালে কেকেবিএন বিভাগের চতুর্থ কোম্পানির বিভাগীয় কমিটির সদস্য (DCM) বিকাশ ওরফে জগদীশের সঙ্গে চরমপন্থী গোষ্ঠীতে যোগ দিয়েছিল। 

    কী বলল আত্মসমর্পণকারী মাওবাদীরা?

    আত্মসমর্পণকারী অন্যদের মধ্যে কেকেবিএন বিভাগের ডিসিএম সাময় মাদকাম ওরফে নরেশও রয়েছে। তিনি ডিভিশনের চতুর্থ কোম্পানিতে ১ম প্লাটুনের কমান্ডার ছিল এবং এর আগে ওডিশার কান্ধমাল, বৌধ এবং নুয়াপাদা জেলায় তার বিরুদ্ধে ১৭টি মামলা বিচারাধীন ছিল। এই দুজন ছাড়া বাকিরা মাওবাদী (Maoists) সংগঠনে দলীয় সদস্য হিসেবে কাজ করছিল। মাদকাম পুলিশের কাছে জানিয়েছে, দলের মধ্যে নিচুতলার কর্মী-সদস্যদের ওপর ভীষণভাবে শোষণ ও নীপিড়ন হতো। বিশেষ করে, মহিলা সদস্যদের ওপর লাগাতার যৌন নির্যাতন চলত। এসব দেখে তারা মূলস্রোতে ফেরার সিদ্ধান্ত নেয়।

    আরও পড়ুন: বাংলায় তিন দফায় ‘শান্তিপূর্ণ’ ভোট, মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের প্রশংসা কমিশনের

    ছত্তিশগড়েও মাওবাদীদের আত্মসমর্পণ (Maoists surrender)

    অন্যদিকে সম্প্রতি ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়া জেলায় ৩৫জন মাওবাদী, পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। রবিবার দান্তেওয়াড়া পুলিশের প্রচার অভিযানের জেরে ওই রেঞ্জের ডি আই জি পুলিশ কমললোচন কাশ্যপ এবং সিআরপিএফ ও পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সামনে তারা আত্মসমর্পণ করে। জানা গিয়েছে ভইরামগড় এবং কাটেকল্যাণ এলাকায় মাওবাদী (Maoists) সংগঠনের কাজকর্মে যুক্ত ছিল তারা। এদের বিরুদ্ধে রাস্তা অবরোধ সহ বিভিন্ন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার অভিযোগ রয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share