Tag: news in bengali

news in bengali

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে ইউনূস জমানায় মুক্ত করে দেওয়া হল জঙ্গি নেতা রাহামানিকে

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে ইউনূস জমানায় মুক্ত করে দেওয়া হল জঙ্গি নেতা রাহামানিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সে আল কায়েদা-প্রাণিত জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লাহ (Ansarullah) বাংলা টিমের (ABT) প্রধান। ১৮ অগাস্ট তাকেই মুক্তি দিয়েছে বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। জসিমুদ্দিন রাহামানি বন্দি ছিল গাজিপুরের কাশিমপুর উচ্চ নিরাপত্তা কেন্দ্রীয় কারাগারে। সেখান থেকে তাকে মুক্তি দেয় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

    কী বলছেন জেল সুপার (Bangladesh Crisis)

    জেল সুপার বলেন, “তার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া সব মামলায় জামিন পাওয়ায় রবিবার দুপুর সওয়া একটা নাগাদ তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।” রাহামানিকে মুক্তি দেওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রসিকিউশনের আইনজীবী এবং সন্ত্রাসবাদ-বিরোধীরা। তাঁদের মতে, রাহামানির মুক্তি সন্ত্রাসের হুমকি বাড়াবে। সন্ত্রাসবাদ বিরোধী আইনে তাঁর বিরুদ্ধে  দায়ের করা মামলার বিচারে বাধার সৃষ্টি করবে।

    প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের ১২ অক্টোবর বরগুনা থেকে গ্রেফতার করা হয় রাহামানিকে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, হিংসায় জনগণকে প্ররোচিত করেছিল সে। আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের ৩০ সদস্যকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই বন্দিদশা কাটাচ্ছিল রাহামানি। তার বিরুদ্ধে ছ’টি আলাদা আলাদা মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া সবক’টি মামলায় চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশ।

    ব্লগার খুনেও অভিযুক্ত

    ২০১৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর খুন হন ব্লগার রাজীব হায়দার। এই খুনের ঘটনায় রাহামানিকে (Bangladesh Crisis) পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেয় ঢাকার একটি আদালত। বাংলাদেশের পল্লবী থানার এই মামলাটি ছাড়াও মহম্মদপুর থানায় তার বিরুদ্ধে আরও দুটি, গুলশান থানায় একটি, বরগুনা সদর থানায় একটি এবং উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই সব মামলাই বিচারাধীন বাংলাদেশের বিভিন্ন আদালতে। ২০২০ ও ২০২২ সালে ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল জামিন দেয় তাকে। ২০২২, ২০২৩ এবং ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে, অন্য তিনটি মামলায়ও জামিন দেওয়া হয় তাকে।

    আরও পড়ুন: নকশাল দমনের গতিপ্রকৃতি জানতে দু’দিনের ছত্তিশগড় সফরে যাচ্ছেন অমিত শাহ

    কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রানজিশনাল ক্রাইম ইউনিটের প্রধান মহম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, “আমরা এখন রহমানিকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি। সে আমাদের নজরদারিতে থাকবে।” ভারতেও ঘাঁটি গেড়েছিল রহমানিয়ার সংগঠন। ২০২২ সালে অসমের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, যেটা আল কায়েদার সঙ্গে যুক্ত, এ রাজ্যে সব চেয়ে সক্রিয় ছিল। গত ছ’মাসে রাজ্যে এবিটির (Ansarullah) পাঁচটি মডিউল ধরা পড়েছে (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sandeep Ghosh: মরদেহ লোপাট থেকে অবৈধ নিয়োগ! আর কী কী অভিযোগ সন্দীপের বিরুদ্ধে?

    Sandeep Ghosh: মরদেহ লোপাট থেকে অবৈধ নিয়োগ! আর কী কী অভিযোগ সন্দীপের বিরুদ্ধে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের (RG Kar Issue) মহিলা চিকিৎসকের ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার পর থেকেই সন্দীপ ঘোষের (Sandeep Ghosh) ভূমিকা আতস কাচের তলায়। প্রভাবশালী সন্দীপের বিরুদ্ধে একাধিক গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। ইতিমধ্যেই তাঁকে ডেকে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে সিবিআই। সন্দীপের বিরুদ্ধে উঠেছে হাসপাতালের মৃতদেহ লোপাট করার মতো মারাত্মক অভিযোগও। মর্গের রেজিস্টার গুম করে দিয়েছেন তিনি, ভেঙেছেন সরকারি নিয়ম, এক বছর আগে এই বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে নিয়ে এসেছিলেন আরজি কর হাসপাতালেরই এক চিকিৎসক। পেশাগত অনিয়মের কারণে বরাবরই বিতর্কের মধ্যে থেকেছেন সন্দীপ। অধ্যক্ষ হওয়ার পরে আন্দোলনরত পড়ুয়াদের গায়ে লাথি মেরে চেম্বারে প্রবেশ করার অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।

    স্বজনপোষণ ছাড়াও সরকারি অর্থ নয়ছয়ের অভিযোগ 

    অধ্যক্ষ থাকাকালীন সন্দীপ ঘোষের (Sandeep Ghosh) বিরুদ্ধে স্বজনপোষণ ছাড়াও সরকারি অর্থ নয়ছয়েরও একাধিক অভিযোগ ওঠে। জানা যায়, কোভিডের সময় অত্যাধুনিক যন্ত্র কিনেছিল আরজি কর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হিসেব দেখানো হয়েছিল ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। পরে জানা যায়, ওই যন্ত্রের তৎকালীন বাজারমূল্য ছিল ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা। অভিযোগ ওঠে সন্দীপ ঘোষ নাকি টেন্ডারের ক্ষেত্রেও নিজের প্রভাব খাটিয়েছিলেন।

    প্রভাবশালী সন্দীপ (Sandeep Ghosh) করতেন অবৈধ নিয়োগ

    হাসপাতালে ল্যাব টেকনিশিয়ান নিয়োগের ক্ষেত্রেও সন্দীপের বিরুদ্ধে উঠেছে স্বজনপোষণের অভিযোগ। অবৈধ ভাবে ইন্টার্ন নিয়োগের অভিযোগও শাসক দল ঘনিষ্ঠ এই প্রাক্তন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। তবে প্রভাশালী সন্দীপ বদলি হলেও বারবার ফিরে আসেন আরজি করে। অনেকে বলেন, স্বাস্থ্য ভবন তো আসলে সন্দীপেরই সাম্রাজ্য। একবার আরজি কর হাসপাতাল থেকে সরিয়ে তাঁকে পাঠানো হয় মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজে, জাদুবলে মাত্র ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে তিনি ফের ফিরে আসেন। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে আবার বদলি হন উলুবেড়িয়াতে। সে বার ফিরতে সময় নিয়েছিলেন ২১ দিন। আরজি করে ডাক্তার ছাত্রীর খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় একাধিক অভিযোগ তো উঠেছে সন্দীপের বিরুদ্ধে। এর পাশাপাশি হাসপাতালের কর্তাব্যক্তিদের কর্তব্যে গাফিলতি এবং তা আড়াল করার চেষ্টার অভিযোগও উঠেছে প্রভাশালী সন্দীপের বিরুদ্ধে।

    ২০২১ সালেই তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে নোটিশ পাঠায় ক্যাগ

    অন্যদিকে, আরজি কর হাসপাতালে ওষুধ ও অন্যান্য সরঞ্জাম কেনার ক্ষেত্রেও গরমিল ধরা পড়ে। এই অভিযোগে ২০২১ সালেই তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে (Sandeep Ghosh) নোটিশ পাঠায় ক্যাগ। কিন্তু কোনওবারই জবাব দেননি সন্দীপ, এমনটাই অভিযোগ। প্রসঙ্গত, ওষুধ ও অন্যান্য সরঞ্জাম কেনার ক্ষেত্রে রাজ্যের জিএসটির নিয়ম মানা হয়নি বলে অভিযোগ ছিল ক্যাগের। প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যে আরজি করে (RG Kar Issue) আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে সন্দীপের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের অনুমতিও দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে ইডি তদন্তের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন হাসপাতালেরই এক প্রাক্তন পদাধিকারী। বুধবার আবেদন মঞ্জুর করেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: দলীয় পতাকা ছাড়াই ২৭ অগাস্ট নবান্ন অভিযানের ডাক, ‘ব্যক্তিগত’ভাবে অংশ নেবেন শুভেন্দু

    RG Kar: দলীয় পতাকা ছাড়াই ২৭ অগাস্ট নবান্ন অভিযানের ডাক, ‘ব্যক্তিগত’ভাবে অংশ নেবেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হত্যাকাণ্ডে (RG Kar) ন্যায় বিচারের দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজ্য। আন্দোলনের ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। মমতা সরকারের বিরুদ্ধে রাগে ফুঁসছেন রাজ্যবাসী। কোনও রকম দলীয় পতাকা বা প্রতীক ছাড়া ‘পশ্চিমবঙ্গের ছাত্র সমাজ’-এর নামে ২৭ অগাস্ট নবান্ন অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে। তবে এই অভিযানে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ‘ব্যক্তিগত’ ভাবে অংশগ্রহণ করবেন বলে জানিয়েছেন। ইতিমধ্যে মঙ্গলবার শ্যামবাজার মোড়ে বিজেপি পাঁচদিনের জন্য ধর্না-বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করেছে। একই ভাবে জুনিয়র ডাক্তাররা স্বাস্থ্য ভবন অভিযানে নেমেছিলেন। কলকাতা এবং জেলার বিভিন্ন জায়গায় একাধিক সামাজিক সংগঠনও তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখিয়ে রাস্তায় নেমেছে।

    ঠিক কী বললেন শুভেন্দু(RG Kar)?

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari), একজন মহিলা চিকিৎসককে (RG Kar) ধর্ষণ করে খুনের প্রতিবাদে বলেন, “সব পরিবারের পক্ষ থেকে একজন করে এই আন্দোলনে যোগদান করুন। আমি ব্যক্তিগত ভাবে সেখানে যাব। তবে এটা কোনও দলের আহ্বান নয়। সকলেই বুঝে গিয়েছেন, সব সমস্যার মাথা মুখ্যমন্ত্রী। তাঁকে বলব, ২৬ তারিখের মধ্যে পদত্যাগ করুন, যাতে ২৭ তারিখে কোনও গুলি চালাতে না হয়।”

    আরও পড়ুনঃ টিএমসিপি-র জঙ্গি আন্দোলনে পদত্যাগ করলেন কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য!

    বিক্ষোভ-প্রতিবাদে উত্তাল রাজ্য

    আরজি করের (RG Kar) ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবিতে সোমবার স্বাস্থ্য ভবন অভিযান করেছিল আরএসএস-এর ছাত্র সংগঠন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ। কিন্তু স্বাস্থ্য ভবন যাওয়ার আগেই পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দিয়েছিল। এরপর এবিভিপি এবং পুলিশের মধ্যে ধুন্ধুমার বাধে, উভয় পক্ষের মধ্যে চলে সংঘর্ষ। ছাত্রদের দাবি, পুলিশ নির্বিচারে লাঠিচার্জ করেছে। এরপর ২০ জন ছাত্রকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। একই ভাবে মহিলা ডাক্তার খুনের ঘটনায় পুলিশমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে, বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে কলেজ স্ট্রিটে আন্দোলন হয়েছিল। অপর দিকে গড়িয়াহাটে বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল এবং যুবমোর্চার রাজ্য সভাপতি ইন্দ্রনীল খাঁ-র নেতৃত্বে বিজেপির কর্মী-সমর্থকেরা পথ অবরোধ করে প্রতিবাদ সভা করেছিলেন। ঠিক একই সময়ে আবার হাওড়া ব্রিজে বিজেপির পক্ষ থেকে পথ অবরোধ করে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখানো হয়। তাতে পুরুলিয়ার সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতোকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। এইভাবে দিকে দিকে ক্রমেই জোরদার হচ্ছে রাজ্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mukhtar Abbas Naqvi: ওয়াকফ সংশোধনী বিল ‘সময়ের দাবি’, বললেন মুক্তার আব্বাস নাকভি

    Mukhtar Abbas Naqvi: ওয়াকফ সংশোধনী বিল ‘সময়ের দাবি’, বললেন মুক্তার আব্বাস নাকভি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়াকফ সংশোধনী বিল (Waqf Amendment Bill) ২০২৪ নিয়ে দেশজুড়ে চলছে বিতর্ক। এহেন আবহে মুখ খুললেন বিজেপি নেতা তথা প্রাক্তন সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী মুখতার আব্বাস নাকভি (Mukhtar Abbas Naqvi)। তাঁর মতে, এই বিলটি সময়ের দাবি।

    ‘ওয়াকফ সংশোধনী বিল ২০২৪’ (Mukhtar Abbas Naqvi)

    সংসদের সদ্য সমাপ্ত অধিবেশনে ‘ওয়াকফ সংশোধনী বিল ২০২৪’ পেশ করেছে মোদি সরকার। এই বিল নিয়ে আলোচনার জন্য আজ, বৃহস্পতিবার প্রথমবার বৈঠকে বসতে চলেছে জয়েন্ট পার্লামেন্টারি কমিটি। তার আগে বিলটিকে সময়ের দাবি বলে দাবি করেছেন বিজেপির সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি নাকভি। জানা গিয়েছে, সংসদের শীতকালীন অধিবেশনেই বিলটি পাশ করাতে চায় এনডিএ সরকার।

    পার্লামেন্টারি জয়েন্ট কমিশনের বৈঠক

    তবে বিলটি সম্পর্কে যাবতীয় পর্যালোচনা করবে পার্লামেন্টারি জয়েন্ট কমিশন। এই কমিশনের রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করবে বিলটির ভবিষ্যৎ। বিলটি পাশ করাতে মরিরা সরকার যে কেবল বিরোধীদের দাবির কথা শুনছে তা নয়, বিলটি যাতে বিতর্ক ছাড়াই পাশ করিয়ে নেওয়া যায়, সেজন্য বোঝানোর চেষ্টা চলছে এনডিএর গুরুত্বপূর্ণ শরিক দলের নেতা চন্দ্রবাবু নাইডু এবং চিরাগ পাশোয়ানকেও। তাঁরা যাতে বিলটি সমর্থন করেন, জোর কদমে সেই চেষ্টাই করে চলেছে মোদি সরকার।

    ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে নাকভি (Mukhtar Abbas Naqvi) আগেই বলেছিলেন, “ওয়াকফ এবং ওয়াক্ত উভয়ের জন্যই এটি ভালো।” তাঁর মতে, সংস্কারগুলি সময়োপযোগী এবং প্রয়োজনীয়। এদিন তিনি বলেন, “পুরো সিস্টেমটাকে (ওয়াকফ বোর্ডে) বেরিয়ে আসতে হবে টাচ মি নট পলিটিক্স থেকে। ওযাকফ সিস্টেমটাকে উন্নত করতেই সরকার এই বিল এনেছে।”

    আরও পড়ুন: পোল্যান্ড সফরে মোদি, গুজরাটের রাজার স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা অর্পণ, বৈঠক প্রবাসীদের সঙ্গে

    তিনি বলেন, “এমন নয় যে এই প্রথম ওয়াকফ আইন সংশোধন করা হচ্ছে। এর আগেও ওয়াকফ আইন সংশোধন হয়েছে।” নাকভি বলেন, “কংগ্রেস এবং অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকারের জমানায় এই আইন সংশোধন হয়েছে। সরকার যে বিল পেশ করেছে, তা নিয়ে বিতর্ক হওয়া উচিত, আলোচনা হওয়া উচিত, ডিটেইলসে বিশ্লেষণও করা উচিত। সেই কারণেই বিলটিকে পাঠানো হয়েছে জয়েন্ট পার্লামেন্টারি কমিটিতে।” তিনি (Mukhtar Abbas Naqvi) বলেন, “জয়েন্ট পার্লামেন্টারি কমিটি একটা সাংবিধানিক বডি। এর (Waqf Amendment Bill) বৈঠকে বিলটি নিয়ে খোলা মনে আলোচনা হওয়া উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পোল্যান্ড সফরে মোদি, গুজরাটের রাজার স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা অর্পণ, বৈঠক প্রবাসীদের সঙ্গে

    PM Modi: পোল্যান্ড সফরে মোদি, গুজরাটের রাজার স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা অর্পণ, বৈঠক প্রবাসীদের সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪৫ বছরে প্রথমবার পোল্যান্ড সফরে গিয়েছেন কোনও  ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বুধবার পোল্যান্ডের (Poland) রাজধানী ওয়ারশে পৌঁছে সে দেশে বসবাসকারী ভারতীয়দের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে তিনি বলেন, ‘‘ভারত এবং পোল্যান্ডের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সাত দশকের পুরানো। সেই সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমার এই সফরের উদ্দেশ্য।’’ দু’দিনের পোল্যান্ড সফরের প্রথম দিনে অর্থাৎ বুধবারে নওয়ানগরের মহারাজা দিগ্বিজয় সিংহজি রঞ্জিত সিংহজি জাডেজার (জামসাহেব নামে যিনি পরিচিত) স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা অর্পণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রসঙ্গত, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শুরুতেই পোল্যান্ডের ওপর আক্রমণ চালায় জার্মানি। হিটলারের জার্মানি সে সময় দখল নিয়েছিল পোল্যান্ডের। ১৯৪২ সালে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ চলাকালীন ভারতের মুম্বইয়ে প্রায় ৭০০ জন পোলিশ শরণার্থীর আশ্রয়ের বন্দোবস্ত করেছিলেন জামসাহেব। তাঁর এই কৃতিত্বের জন্য পোল্যান্ডে নির্মিত হয়েছে রাজার স্মৃতিসৌধ। সেখানেই শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মোদি। পোল্যান্ডের সঙ্গে গণতন্ত্র থেকে শুরু করে বহুত্ববাদ সংক্রান্ত ভাবনায় ভারতবর্ষের বহু মিল রয়েছে বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি৷

    ভারত স্থায়ী শান্তির পক্ষে

    পোল্যান্ডে (Poland) প্রবাসী ভারতীয়দের (PM Modi) সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘‘ভারত স্থায়ী শান্তির পক্ষে। আমাদের অবস্থান খুব স্পষ্ট- এটা যুদ্ধের সময় নয়। এই সময় হল এক সঙ্গে এগিয়ে এসে মানবতাকে চ্যালেঞ্জ করে এমন প্রতিবন্ধকতার সঙ্গে লড়াই করার। তাই ভারত কূটনীতি ও আলোচনাতেই বিশ্বাস করে।’’ প্রসঙ্গত, ২৩ অগাস্ট ইউক্রেন সফরে রওনা হবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রায় আড়াই বছর ধরে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলছে, সেই আবহে পোল্যান্ডে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদির এমন বিবৃতি যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    আজ বিশ্ব ভারতকে বিশ্ব বন্ধু হিসেবে সম্মান করে

    দেশের পরিবর্তিত বিদেশনীতি নিয়েও কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। অনাবাসী ভারতীয়দের সম্মেলনে  তিনি বলেন, ‘‘বহু দশক ধরে ভারতের নীতি ছিল সমস্ত দেশের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখা। কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলে গিয়েছে। আজ ভারতের নীতি হল সমস্ত দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। আজকের ভারত সকলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে চায়। আজকের ভারত সকলের সঙ্গে পা মিলিয়ে চলে এবং সকলের লাভের কথা ভাবে। তাই আজ বিশ্ব ভারতকে বিশ্ব বন্ধু হিসাবে সম্মান করে।’’

    ট্রেনে করে ইউক্রেন যাবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    যুদ্ধ শুরুর পরে এই প্রথম ইউক্রেনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠক করবেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে। প্রায় ২০ ঘণ্টা ট্রেন সফর করে কিভে পৌঁছবেন প্রধানমন্ত্রী। ওই ট্রেনের পোশাকি নাম হল ‘রেল ফোর্স ওয়ান’। রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে ইউক্রেনের আকাশ এখন বিপজ্জনক। সে কারণেই এই ট্রেনযাত্রা বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Astronaut: আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যাচ্ছেন এক ভারতীয়, ‘জাতীয় মহাকাশ দিবস’-এ বড় ঘোষণা

    Indian Astronaut: আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যাচ্ছেন এক ভারতীয়, ‘জাতীয় মহাকাশ দিবস’-এ বড় ঘোষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আন্তর্জাতিক মহকাশ স্টেশনে (International Space Station) যাচ্ছেন এক ভারতীয় (Indian Astronaut)। আগামী বছরের এপ্রিলের মধ্যে মহাকাশে পাড়ি দেবেন তিনি। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এবং ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর যৌথ উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানো হবে ওই মহাকাশচারীকে। এ খবর জানালেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংহ।

    এএক্স-৪ মিশন (Indian Astronaut)

    নাসা এবং ইসরোর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই মহাকাশ অভিযানের নাম এক্সিওম স্পেস এএক্স-৪ মিশন। এই অভিযানে ভারত থেকে পাঠানো হবে দুই নভশ্চরকে। এঁরা হলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লা ও প্রশান্ত বালকৃষ্ণণ নায়ার। বর্তমানে নাসায় চলছে এঁদের প্রশিক্ষণ। জানা গিয়েছে, এএক্স-৪ মিশনের জন্য ইসরো বেছে নিয়েছেন শুক্লাকে। আর নায়ার হবেন ব্যাকআপ ক্যান্ডিডেট। নয়াদিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠকে মন্ত্রী বলেন, “একজন ভারতীয় মহাকাশচারী আগামী এপ্রিলের মধ্যে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে যাবেন।” এবার আজ ২৩ অগাস্ট পালিত হবে ‘জাতীয় মহাকাশ দিবস’। গত বছর এই দিনে চাঁদে ল্যান্ড করেছিলেন বিক্রম ল্যান্ডার। তারই বর্ষপূর্তি উপলক্ষে পালিত হবে ‘জাতীয় মহাকাশ দিবস’। তার আগেই এক ভারতীয় মহাকাশচারীর (Indian Astronaut) আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে যাওয়ার কথা জানিয়ে দিলেন মন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: ‘হিন্দু গর্ব দিবস’ পালন বিজেপির, কার সম্মানে পালন হয় জানেন?

    জাতীয় মহাকাশ দিবসের থিম

    জাতীয় মহাকাশ দিবসের থিমও জানিয়ে দিয়েছেন মন্ত্রী। এবার থিম হল, ‘টাচিং লাইভস হোয়াইল টাচিং দ্য মুন: ইন্ডিয়াজ স্পেস সাগা।’ এ উপলক্ষে এদিন ইসরোর তরফে চন্দ্রযান-৩ অভিযানের সায়েন্টিফিক ডেটা প্রকাশ করবে ইসরো। গবেষকরা যাতে এই ডেটা ব্যবহার করতে পারেন, তা-ই এই ব্যবস্থা। চন্দ্রযান-৩ সাফল্যের বর্ষপূর্তিতে গত দু’মাসেরও বেশি সময় ধরে হাজারো অনুষ্ঠান হচ্ছে দেশজুড়ে। ভারত মণ্ডপমে ‘জাতীয় মহাকাশ ডে’ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। ‘ভারতীয় অন্তরীক্ষ হ্যাকাথন’ ও ‘ইসরো রোবোটিক্স চ্যালেঞ্জ’ জয়ীদের পুরস্কারও দেবেন তিনি। আসন্ন স্পেস মিশনের বিষয়ে বলতে গিয়ে ইসরোর সায়েন্টিফিক সেক্রেটারি সান্ত্বনু ভাটাদেকর বলেন, “ইসরো-নাসার (International Space Station) যৌথ অভিযান এনআইএসএআর আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির পরেই লঞ্চ করা হবে (Indian Astronaut)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bjp: মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াচ্ছে বিজেপি, আজ স্বাস্থ্য ভবন ঘেরাও

    Bjp: মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াচ্ছে বিজেপি, আজ স্বাস্থ্য ভবন ঘেরাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর-কাণ্ডে উত্তাল রাজ্য। আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াতে বুধবার থেকেই শ্যামবাজারে বিজেপির (Bjp) পাঁচদিনের টানা ধর্না কর্মসূচি শুরু হয়েছে। আজ বহস্পতিবার রয়েছে স্বাস্থ্য ভবন অভিযান। জানা গিয়েছে, অভিযানের উদ্দেশে কর্মীদের জমায়েত হতে বলা হয়েছে দুপুর একটা নাগাদ উল্টোডাঙা হাডকো মোড়ে। স্বাস্থ্য ভবন অভিযানকে ঘিরে যে ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটতে চলছে, তার আভাস সুকান্ত মজুমদার আগেই তাঁর বিবৃতিতে দিয়েছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিজেপির এই অভিযানে বৃহস্পতিবার রণক্ষেত্রের চেহারা নিতে চলেছে সল্টলেক, এমনটাই মনে করছেন কেউ কেউ। বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক তথা বিধায়ক দীপক বর্মন মাধ্যমকে ফোনে বলেন, ‘‘স্বাস্থ্য ভবন হল যাবতীয় দুর্নীতির ঘুঘুর বাসা। হতে পারে নিহত চিকিৎসক জেনে গিয়েছিলেন স্বাস্থ্য ভবনের (RG Kar Incident) দুর্নীতির কথা, তাই প্রমাণ লোপাটের জন্য তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হল।’’ দীপকবাবু আরও জানিয়েছেন, কলকাতা ও সংলগ্ন জেলাগুলি থেকেই মূলত কর্মীরা আসবেন এই অভিযানে।

    কী বলছেন বিজেপি (Bjp) বিধায়ক অনুপ সাহা?

    অন্যদিকে দুবরাজপুরের বিজেপি (Bjp) বিধায়ক অনুপ সাহা বলেন, ‘‘আরজি কর-কাণ্ডের তথ্য-প্রমাণ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে স্বাস্থ্য ভবন। প্রথমে তারা খুনের ঘটনাকেও অস্বীকার করে। এই কারণে বৃহত্তর আন্দোলন শুরু হয়েছে সারা রাজ্য জুড়ে। আমাদের একটাই দাবি। সেটা হল মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ। তিনি পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্যমন্ত্রী তথা পুলিশমন্ত্রীও বটে। এই দাবিতে আমরা লাগাতার আন্দোলন করছি। তারই অংশ হল স্বাস্থ্য ভবন অভিযান।’’ এই অভিযানে শুধু বিজেপি কর্মীরাই নন, অনেক সাধারণ মানুষও অংশ অংশগ্রহণ করবেন বলে দাবি অনুপ সাহার।

    আজ দ্বিতীয় দিনে বিজেপির (Bjp) ধর্না কর্মসূচি

    কয়েকদিন আগেই শ্যামবাজারে যেখানে বুধবার থেকে অবস্থান শুরু হচ্ছে সেখানে মঞ্চ বাঁধা হলে পুলিশ তা ভেঙে দেয়। পুলিশি বাধা উপেক্ষা করেই বিজেপি তাদের আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ায় অনড় থাকলে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। বেশ কয়েকজনকে পুলিশের পক্ষ থেকে আটক করা হয়েছিল। ‌এরপরই বিজেপি শিবিরের পক্ষ থেকে শ্যামবাজারে‌ ধর্না অবস্থান করার আবেদন জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলে আদালত মঙ্গলবার শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দেয়। শ্যামবাজার এক নম্বর মেট্রো স্টেশন গেটের সামনে রাজ্য বিজেপির (Bjp) এই ধর্না অবস্থান প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চলবে বলে জানা গিয়েছে। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্যভবন অভিযানের সময় ধর্না মঞ্চে কারা থাকবেন? এনিয়ে বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক দীপক বর্মন জানান, বিশ্বপ্রিয় রায় চৌধুরী, প্রতাপ ব্যানার্জীর মতো দলের সিনিয়র নেতারা স্বাস্থ্যভবন অভিযানের সময় ধর্না মঞ্চ সামলাবেন।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: নকশাল দমনের গতিপ্রকৃতি জানতে দু’দিনের ছত্তিশগড় সফরে যাচ্ছেন অমিত শাহ

    Amit Shah: নকশাল দমনের গতিপ্রকৃতি জানতে দু’দিনের ছত্তিশগড় সফরে যাচ্ছেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি (PM Modi) জমানায় উপদ্রব কমেছে মাওবাদীদের (Anti Naxal Review Meet)। তবে এখনও নির্মূল হয়নি। ছত্তিশগড়ে এখনও মাঝেমধ্যেই হামলা চালায় ‘বনপার্টি’রা। এই মাওবাদীদের নির্মূল করে প্রত্যন্ত এলাকায়ও উন্নয়নের জোয়ার পৌঁছে দিতে পণ করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। সেই কারণেই দু’দিনের ছত্তিশগড় সফরে যাচ্ছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    নকশাল বিরোধী অভিযান নিয়ে মূল্যায়ণ (Amit Shah)

    ২৩ অগাস্ট ওই রাজ্যে যাচ্ছেন তিনি। এখানে তিনি নকশাল বিরোধী অভিযান নিয়ে মূল্যায়ণ করবেন। কথা বলবেন পুলিশ কর্তা ও নকশাল অধ্যুষিত পড়শি রাজ্যের মুখ্য সচিবদের সঙ্গে। পুলিশ কর্তা ও মুখ্য সচিবদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক হতে চলেছে ছত্তিশগড়ের রাজধানী রায়পুরে। দেশে নকশাল-পীড়িত রাজ্য রয়েছে ৯টি। এই অঞ্চলকে রেড করিডর বলে। নকশাল দমনে এই রাজ্যগুলিতে পর্যাপ্ত পরিকাঠামো রয়েছে কিনা, এবং নকশাল দমনে কতগুলি অভিযান চালানো হয়েছে, তাতে সাফল্যের হারই বা কেমন, এসবই জানার চেষ্টা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    শাহের সফর সূচি

    জানা গিয়েছে, ২৩ অগাস্ট রাতে রায়পুরে পৌঁছবেন শাহ। পরের দিন একাধিক বৈঠকে যোগ দেবেন তিনি। এই বৈঠকগুলির উদ্দেশ্যই হল, নকশাল-পীড়িত রাজ্যগুলির মুখ্যসচিব এবং পুলিশের ডিজিদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের মধ্যে সমন্বয় রয়েছে কিনা, তা জানার চেষ্টা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। রেড করিডরে নিরাপত্তা এবং উন্নয়নমূলক কী কী কাজকর্ম হচ্ছে, তাও জানার চেষ্টা করবেন শাহ (Amit Shah)।

    আরও পড়ুন: ‘হিন্দু গর্ব দিবস’ পালন বিজেপির, কার সম্মানে পালন হয় জানেন?

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রে খবর, ছত্তিশগড়ের সর্বোচ্চ ১৫টি জেলায় মাওবাদীদের রমরমা। এগুলি হল, বীজাপুর, বস্তার, দান্তেওয়াড়া, ধামতাড়ি, কোন্দাগাঁও, মহাসামুন্ড, নারায়ণপুর, রাজনন্দগাঁও, মোহল্লা-মানপুর-আমবাগড়া চৌকি, ক্ষীরগড় চুইখান্ডান গান্ডাই, সুকমা, কবীরধাম এবং মুঙ্গেলি। ওড়িশার সাতটি জেলায়ও রয়েছে মাওবাদীদের দাপট। এগুলি হল, কালাহান্ডি, কান্ধামাল, বোলাঙ্গির, মালকানগিরি, নবরঙ্গপুর, নৌপাদা এবং রায়াগাদা। মাওবাদীদের উপদ্রব রয়েছে মহারাষ্ট্র-সহ আরও সাত রাজ্যেও।

    সরকারি পরিসংখ্যান থেকেই জানা গিয়েছে, ২০১০ সালের তুলনায় দেশে মাওবাদী হামলার ঘটনা কমেছে ৭৩ শতাংশ। নিরাপত্তা রক্ষী ও সাধারণ মানুষের মৃত্যুর হার কমেছে ৮৬ শতাংশ। ২০১০ সালে মাও হামলার বলি হয়েছিলেন ১ হাজার ৫ জন (Anti Naxal Review Meet)। ২০২৩ সালে সেটাই কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ১৩৮জনে (Amit Shah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kalyan Singh: ‘হিন্দু গর্ব দিবস’ পালন বিজেপির, কার সম্মানে পালন হয় জানেন?

    Kalyan Singh: ‘হিন্দু গর্ব দিবস’ পালন বিজেপির, কার সম্মানে পালন হয় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২১ অগাস্ট। ১৯২১ সালের এই দিনেই প্রয়াত হয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কল্যাণ সিংহ (Kalyan Singh)। তাঁর মৃত্যুদিনটিকে ‘হিন্দু গর্ব দিবস’ হিসেবে পালন করল বিজেপি। কল্যাণের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকীর এই অনুষ্ঠান পালিত হয় ইন্দিরা গান্ধী প্রতিষ্ঠানে। উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, বিজেপির রাজ্য সভাপতি ভূপেন্দ্র সিংহ, উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্য এবং ব্রজেশ পাঠক। এছাড়াও উত্তরপ্রদেশ সরকারের মন্ত্রী, এমপি এবং এমএলএরা।

    আদর্শ মুখ্যমন্ত্রী (Kalyan Singh)

    যে মানুষটিকে নিয়ে এত অনুষ্ঠানের আয়োজন সেই কল্যাণ সিংহ ছিলেন একজন (Ram Mandir) আদর্শ মুখ্যমন্ত্রী, রাজ্যপাল, এমন রাজ্যপাল যিনি তাঁর কথাকে সব সময় কাজে পরিণত করতেন। তিনি ছিলেন নিবেদিতপ্রাণ সংগঠক, পরিশ্রমী নেতা। আদর্শের সঙ্গে কখনও আপোশ করেননি কল্যাণ। রাম জন্মভূমি আন্দোলন প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, “সরকার থাকুক কিংবা যাক, মন্দির (রাম মন্দির) নিশ্চিতভাবেই তৈরি হবে।” রাজ্যপাল হিসেবে কল্যাণ সিংহ গ্রামীণ সম্প্রদায়, ছাত্র এবং অন্যদের আত্মোন্নতি এবং দেশপ্রেমের মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। রাজনীতির কারবারিদের মতে, কল্যাণ সিংহ ইতিহাসের অংশ নন, তিনি ছিলেন ইতিহাস রচয়িতা।

    আদর্শের প্রতি নিষ্ঠাবান

    ১৯৩৫ সালের ৫ জানুয়ারি জন্ম গ্রহণ করেন কল্যাণ (Kalyan Singh)। ছোট থেকেই নীতি এবং আদর্শের প্রতি নিষ্ঠাবান ছিলেন তিনি। স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে তিনি ছিলেন লয়্যাল, নেতা হিসেবে দৃঢ়। দক্ষ সংগঠকও ছিলেন কল্যাণ। একজন আদর্শ মুখ্যমন্ত্রীর যেমন হওয়া প্রয়োজন, কল্যাণ ছিলেন তেমনই। রাজ্যপাল হিসেবেও তিনি ছিলেন অননুকরণীয়। অযোধ্যায় বাবরি মসজিদের কাঠামো ভাঙার সময় উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন কল্যাণ। এই সময়টা ভারতীয় ইতিহাসের একটা গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ১৯৯২ সালের ৬ অগাস্ট অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় কল্যাণ ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। লিবারহান কমিশন যখন তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, করসেবকরা মসজিদ ভাঙছে দেখেও গুলি না চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন?

    আরও পড়ুন: কার বিরুদ্ধে পথে? আরজি কর কাণ্ডে একের পর এক ভুল পদক্ষেপ মমতার, কী কী?

    গুলি না চালানোর নির্দেশ

    নির্ভীক কল্যাণের উত্তর, “আমি তো সব সময়ই বলে এসেছি যে, ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর যা ঘটেছিল, তার পুরো দায় আমার। করসেবকদের ওপর গুলি না চালানোর নির্দেশ আমিই দিয়েছিলাম।” মসজিদের কাঠামো ভাঙার পর মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়েছিলেন কল্যাণ। তার আগেই অবশ্য তাঁকে বরখাস্ত করেছিল তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার। রাজনৈতিক কেরিয়ার শেষ হয়ে যেতে পারে জেনেও কল্যাণ যেভাবে করসেবকদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, তাতে তিনি একজন বহুলচর্চিত রাজনীতিক হয়েই থেকে গেলেন (Ram Mandir)। কল্যাণ প্রয়াত হয়েছেন তিন বছর আগে। তবে রেখে গিয়েছেন তাঁর উত্তরাধিকার।

    রাম জন্মভূমি ইস্যু

    রাম জন্মভূমি ইস্যুটি কল্যাণের রাজনৈতিক জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ১৯৯১ সালে উত্তরপ্রদেশে ক্ষমতায় আসে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয় কল্যাণকে। দ্রুত তিনি নিজেকে জাতীয় নেতা হিসেবে গড়ে তোলেন। শপথ নেন উত্তরপ্রদেশকে অপরাধমুক্ত করার। রাম জন্মভূমি এলাকার বিভিন্ন বাধা অপসারণের অঙ্গীকারও করেছিলেন কল্যাণ। রাম জন্মভূমি ট্রাস্টের কাছে অ-বিতর্কিত ৪২ একর জমি হস্তান্তর করেছিলেন কল্যাণ। অতিরিক্ত ২.৭৭ একর জমিও অধিগ্রহণ করেছিলেন। কল্যাণের জমি হস্তান্তরের এই সিদ্ধান্তে বিরক্ত হয়েছিল কেন্দ্র। এ ব্যাপারে রিপোর্ট তলব করেছিলেন তৎকালীন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শঙ্কররাও চ্যবন। চ্যবন তাঁকে (Kalyan Singh) এই বলে সতর্ক করেছিলেন যে, যদি উত্তরপ্রদেশ সরকার কেন্দ্রের নির্দেশ না মানে, তাহলে সংবিধানের ৩৫৬ ধারা অনুযায়ী সরকারকে বরখাস্ত করা হবে।

    মন্দির নির্মাণ হবেই

    জমি হস্তান্তরের বিষয়টি নিয়ে যখন কল্যাণ এবং কেন্দ্রের দ্বন্দ্ব চলছে, তখন উত্তরপ্রদেশের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী সাফ বলেছিলেন, “সরকার থাকুক কিংবা যাক, মন্দির নির্মাণ হবেই। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হুমকি থেকে এটা স্পষ্ট, রাম মন্দির নির্মাণ এখন দাঁড়িয়েছে জনগণের বাধ্যবাধকতা বনাম সংবিধানের ৩৫৬ ধারার প্রশ্ন। যদি সরকার ও মন্দিরের মধ্যে আমায় যে কোনও একটি বেছে নিতে বলা হয়, আমি মন্দিরটাই বেছে নেব।” জমি হস্তান্তর প্রসঙ্গে তাঁর (Kalyan Singh) যুক্তি, রাম জন্মভূমি ট্রাস্টকে যে ৪২ একর জমি হস্তান্তর করা হয়েছে, তা নিয়ে কোনও বিতর্ক নেই। অতিরিক্ত যে ২.৭৭ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছিল, তার বৈধতা বহাল রেখেছিল হাইকোর্ট। ১৯৯১ সালের ২ নভেম্বর উত্তরপ্রদেশ সরকার অধিগৃহীত জমির দখল নেয়। জমির মালিকদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের সম্মতি নিয়েই ভেঙে দেওয়া হয়েছিল অধিগৃহীত জমির নির্মাণ। কল্যাণ বলেছিলেন, “অযোধ্যায় যা কিছু হচ্ছে, তা আইন মেনেই।”

    ১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে করসেবকরা এসে ভিড় করতে থাকেন অযোধ্যায়। ৪ তারিখে কেন্দ্রের মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী অর্জুন সিংহ বলেছিলেন, “অযোধ্যার ঘটনাবলীর ওপর নিবিড় নজর রাখছে কেন্দ্র। সংবিধান ও বিচার ব্যবস্থার মর্যাদা রক্ষায় প্রযোজনীয় যা কিছু করার, তা করা হবে।” এর ঠিক দু’দিন পরেই ভাঙা হয় তৎকালীন ‘বিতর্কিত’ কাঠামো।

    কল্যাণ (Kalyan Singh) নেই। বিতর্কের অবসান শেষে হয়েছে রাম মন্দিরও। দেবালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন রামলালা। স্বপ্ন পূরণ হয়েছে (Ram Mandir) কল্যাণের। যদিও তা দেখে যেতে পারেননি গর্বিত এই হিন্দু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: হিন্দু নির্যাতনের খবর করায় ‘সময় টিভি’-র সম্প্রচারে স্থগিতাদেশ, ব্যাপক ক্ষোভ!

    Bangladesh Crisis: হিন্দু নির্যাতনের খবর করায় ‘সময় টিভি’-র সম্প্রচারে স্থগিতাদেশ, ব্যাপক ক্ষোভ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু নির্যাতনের খবর করে বিপাকে বাংলাদেশের ‘সময় টিভি’! বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে খবর করায়ও ‘সময় টিভি’ (Samay TV) নামে ঢাকা কেন্দ্রিক সংবাদ চ্যানেলকে ৭ দিনের জন্য সম্প্রচার বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশের আদালত। সময় টিভি লিমিটেডের পরিচালক শম্পা রহমানের করা আবেদনের শুনানিতে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকারের ডিভিশন বেঞ্চ এই নির্দেশ দেয়। উল্লেখ্য, সে দেশের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি থেকে শুরু করে গভর্নর, পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিক সহ উচ্চপদস্থ হিন্দু পদাধিকারিকদের পদত্যাগে বাধ্য করেছে বাংলাদেশের বিক্ষোভকারীরা। 

    হিন্দুদের ওপর নৃশংসতার খবরেই কী রোষ (Bangladesh Crisis)?

    হাইকোর্টের নির্দেশে বলা হয়েছে, “হিন্দুদের ওপর নৃশংসতার বিষয়ে ব্যাপকভাবে খবর করা হয়েছিল। আগের সরকারের মুখপাত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে এই চ্যানেলটি (Samay TV)। তাই আগামী ৭ দিনের জন্য সব রকম সম্প্রচার বন্ধের (Bangladesh Crisis) নির্দেশ দেওয়া হল।” মামলাকারীর আইনজীবী আহসানুল করিম সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, “চ্যানেল সম্পাদকের স্বাধীনতা রক্ষা করার জন্য আবেদনটি দায়ের করা হয়েছিল। কিন্তু হাইকোর্ট, পূর্ববর্তী হাসিনা সরকারের পক্ষাবলম্বন করে ব্যাপক ভাবে অনুষ্ঠান সম্প্রচারের বৈধতা নিয়ে তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছে।” ইতিমধ্যে সময় টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও হিসেবে শম্পা রহমানের জায়গায় আনা হয়েছে আহমেদ জোবায়েরকে। শম্পাকে সরানো অবৈধ বলে মনে করছে আইনজীবীদের একাংশ। 

    মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বন্ধ নয়

    নিষেধাজ্ঞার প্রসঙ্গে আহমেদ জোবায়ের বলেন, “এই মামলার বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। মামলা দায়ের করা হলেও আমাদের কিছুই জানানো হয়নি। হাইকোর্টের রায় স্থগিত করার জন্য আমরা আপিল বিভাগে যেতে চাই।” এদিকে জোবায়েরের পক্ষে আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, “আমাদের মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত চ্যানেলটির সম্প্রচার বন্ধ করা হবে না। এই টিভির মালিকানা ও পরিচালনা সংক্রান্ত একটি মামলা এখনও হাইকোর্টের (Bangladesh Crisis) বেঞ্চে চলছে। এই বিষয়ে শুনানির জন্য ২২ অগাস্ট ধার্য করা হয়েছে। চ্যানেলটি বন্ধ করার চেষ্টা আগেও হয়েছিল।”

    আরও পড়ুনঃবাংলাদেশে ধর্মীয় নিপীড়ন চলছেই, হিন্দু শিক্ষাবিদদের পদত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে

    সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় হুমকি স্বরূপ

    আওয়ামি লিগ সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর যে নৃশংস অত্যাচার সংঘটিত হয়েছে সে বিষয়ে প্রচুর খবর করে সময় টিভি (Samay TV)। চ্যানেলটির ২ কোটিরও বেশি দর্শক রয়েছে। এদিকে গণঅধিকার পরিষদ জানিয়েছে, বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল সময়ের সম্প্রচার বন্ধের বিষয়ে চক্রান্ত করা হয়েছে। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, “আমরা এর সম্প্রচার বন্ধ করার পক্ষে নই।” ঢাকা সাব-এডিটর কাউন্সিল (ডিএসইসি) সময় টেলিভিশনের সম্প্রচার স্থগিত করার সিদ্ধান্তের নিন্দা করেছে। ডিএসইসি সভাপতি মুক্তাদির অনীক এবং সাধারণ সম্পাদক জওহর ইকবাল খান, বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের পতনের পর সময় টিভি-সহ বেশ কয়েকটি মিডিয়া হাউসে হামলার (Bangladesh Crisis) ঘটনার তীব্র নিন্দা করেন। হামলাকারীদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে ইকবাল বলেন, “এ ধরনের হামলা গণমাধ্যম ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য হুমকি স্বরূপ। অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share