Tag: news in bengali

news in bengali

  • Illegal Tree Cutting: বেআইনিভাবে কাটা হয়েছে হাজার হাজার গাছ, সব দেখেও নির্বিকার প্রশাসন!

    Illegal Tree Cutting: বেআইনিভাবে কাটা হয়েছে হাজার হাজার গাছ, সব দেখেও নির্বিকার প্রশাসন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাস্তার পাশেই পড়ে রয়েছে সারি সারি কাটা গাছ। এ ছবি দেখে বিস্মিত হবেন আপনিও। যখন তীব্র তাপপ্রবাহে হাঁসফাঁস করছে গোটা রাজ্যবাসী। বারে বারে বলা হচ্ছে বেশি করে গাছ লাগান। তখন এমন ছবি সত্যিই ভাবিয়ে তোলে প্রত্যেককে। এ ছবি অন্য কোথাও নয় দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ (Kakdwip) বিধানসভার মধুসূদন পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সাত নম্বর শিবকালী এলাকার ঘটনা। 

    প্রতিবাদ জানাতে গেলেই হুমকি

    রাস্তার পাশে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে এইভাবে ১০০০ এরও বেশি গাছ কাটা (Illegal Tree Cutting) হয়েছে। কিন্তু কাটলো কারা? এলাকার মানুষের অভিযোগ, স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধানের নির্দেশেই রাস্তা হওয়ার দোহাই দিয়ে এই ভাবেই হাজার হাজার গাছ কাটা হয়েছে। এর বেশি আর কিছুই জানে না এলাকার মানুষজন। বেশি কিছু বলতে গেলেই তাদের ওপর হুমকি আসছে বলেও জানান তারা। 

    নির্বিকার প্রশাসন (Illegal Tree Cutting) 

    তবে এই বিষয় নিয়ে স্থানীয় মধুসূদনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি সম্পূর্ণ ঘটনা অস্বীকার করে যান। শরীর খারাপের দোহাই দিয়ে তিনি জানান, তিনি নাকি এই বিষয়ে কিছুই জানেন না। অন্যদিকে এ ঘটনা এলাকার মানুষজন প্রশাসনকে জানাতে গেলে অপরাধীদের বেশ কয়েকজনকে আটক করলেও পরে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়। 

    আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গে এবার ইলিশ মিলবে কম দামে, হিলিতে চালু হবে ‘ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট’

    মথুরাপুরের বিজেপি প্রার্থীর হুঁশিয়ারি 

    তবে এই বিষয় নিয়ে শাসক দল ও প্রশাসনকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছেন মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী। তিনি বলেন, “শাসকদলের মদত ও প্রশাসনের মদত ছাড়া এমন কাজ (Illegal Tree Cutting) হতেই পারে না। স্থানীয় পঞ্চায়েত অথবা প্রশাসন এই বিষয়টা কি জানতো না? সমস্তটা জেনেও টাকার লোভে চুপ করেছিল।” এই বিষয়ে দোষীরা শাস্তি না পেলে বৃহত্তর আন্দোলনেরও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।   
    অন্যদিকে এই বিষয় নিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বনদপ্তর (Forest department) এর আধিকারিক মিলন মন্ডল কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি জানায় এই বিষয়ে আমাদের নজরে এসেছে আমরা পদক্ষেপ নেয়ার জন্য প্রশাসনকে জানিয়েছি। 
    তবে প্রশ্ন উঠছে পদক্ষেপ নিলেও কি ফিরে পাওয়া যাবে এই হাজার হাজার গাছ? কেন সবটা জানা সত্ত্বেও প্রশাসন প্রথম থেকে পদক্ষেপ নিল না? যখন তীব্র তাপপ্রবাহে বেশি করে গাছ লাগানোর কথা বলা হচ্ছে, তখনই ১০০০ এরও বেশি গাছ নিধন (Illegal Tree Cutting) করা হলো। আগামী দিনে আরও ভয়ংকর দিন দেখতে হবে না তো মানুষকে? 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: উত্তরবঙ্গে এবার ইলিশ মিলবে কম দামে, হিলিতে চালু হবে ‘ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট’

    Dakshin Dinajpur: উত্তরবঙ্গে এবার ইলিশ মিলবে কম দামে, হিলিতে চালু হবে ‘ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গে এবার ইলিশ মিলবে কম দামে, হিলিতে ‘ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট’ (আইসিপি)-এর জন্য কেন্দ্রীয় বরাদ্দের টাকা দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) জেলা প্রশাসনের হাতে এসেছে। তাতে এই প্রশ্ন উঠেছে এবার গোটা উত্তরবঙ্গ জুড়ে। গত সোমবার কেন্দ্রীয় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা প্রশাসনকে হিলিতে ‘আইসিপি’র জন্য জমি কিনতে ২১ কোটি টাকা পাঠিয়েছে বলে জানান আধিকারিকেরা। হিলিতে ২৫ একর জমিতে ওই সুসংহত স্থলবন্দরের পরিকাঠামো গড়ে ওঠার কথা। উত্তরবঙ্গের মধ্যে হিলিতেই প্রথম এই প্রক্রিয়া শুরু হল। এখন রাজ্যের মধ্যে ‘ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট’ বা সুসংহত স্থলবন্দর চালু রয়েছে কেবল উত্তর ২৪ পরগনার পেট্রাপোলে।

    কম দামে মিলবে ‘পদ্মার ইলিশ’ (Dakshin Dinajpur)

    বর্ষার সময় ‘পদ্মার ইলিশ’ পেট্রাপোল (আইসিপি) হয়ে প্রায় সাড়ে ৫০০ কিলোমিটার পথ ঘুরে উত্তরবঙ্গের শিলিগুড়ি পৌঁছতে দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার জন্যই দাম অনেকটা বেড়ে যায়। হিলি (Dakshin Dinajpur) স্থলবন্দর তৈরী হলে পদ্মার ইলিশ এপথে শিলিগুড়ি পৌঁছবে অন্তত ২৫০ কিলোমিটার কম পথ পাড়ি দিয়ে। কেবল ইলিশ নয়, ব্যবসায়ীদের দাবি, আরও বেশ কিছু সামগ্রী বাংলাদেশ থেকে আমদানি শুরু হবে, তেমনই বহু জিনিসের রফতানি বাড়বে। স্থলবন্দর দিয়ে যাত্রীদের যাতায়াত সহজ হবে।

    ব্যবসায়ী সংগঠনের বক্তব্য

    হিলি (Dakshin Dinajpur) রফতানি ব্যবসায়ী সংগঠনের যুগ্ম সম্পাদক ধীরাজ অধিকারী বলেন, “হিলিতে আইসিপি-র দাবি দীর্ঘদিনের। হিলিতে আন্তর্জাতিক ব্যবসা অনেকটাই কমে গিয়েছে। আইসিপি হলে, যদি কিছুটা বাড়ে।” প্রশাসন সূত্রে খবর, হিলি স্থলবন্দরের জন্য প্রথমে জমি চাওয়া হয়েছিল ১০০ বিঘা। কিন্তু অতটা জমি নেই বলে রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়। এখন তার চেয়ে কিছুটা কম জমিতেই (প্রায় ৭৫ বিঘা) হিলি সুসংহত স্থলবন্দর তৈরি করার প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষকে ওই জমি জেলা প্রশাসনের কিনে দেওয়ার কথা।

    হিলি ব্লক ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর সূত্রের খবর, প্রস্তাবিত আইসিপি-র কথা জানতে পেরে, প্রচুর জমিদাতা জমি দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। বর্তমানে হিলিতে স্থলবন্দর রয়েছে। যদিও যাত্রীদের জন্য সেখানে সুবিধা কম। পণ্য পরিবহণের ব্যবস্থা থাকলেও হিমঘর, পণ্যের মান পরীক্ষা বা যাচাইয়ের (টেস্টিং ল্যাব) সুযোগ নেই। রাস্তায় খোলা আকাশের নীচে দাঁড়িয়ে কাজ করতে হয় শুল্ক বিভাগের আধিকারিকদের। সুসংহত স্থলবন্দর চালু হলে, তাতে মিশে যাবে বর্তমানে হিলি স্থলবন্দরের পুরনো সব ব্যবস্থা। সঙ্গে একছাতার তলায় মিলবে আরও বাড়তি ও আধুনিক পরিষেবা।

    আরও পড়ুনঃ ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটেও ব্যাপক দুর্নীতি! পরীক্ষার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন বিচারপতি মান্থার

    জেলা শাসকের বক্তব্য

    দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) জেলা শাসক বিজিন কৃষ্ণ বলেন, “অসুসংহত স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ টাকা দিয়েছে ঠিকই, কিন্তু এখন নির্বাচনের জন্য আদর্শ আচরণবিধি চালু রয়েছে। তা শেষ হলেই, জমি কেনার প্রক্রিয়া শুরু হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: ফের রাজ্যে মোদি! সভা করবেন হাওড়া ও সিঙ্গুরে

    PM Narendra Modi: ফের রাজ্যে মোদি! সভা করবেন হাওড়া ও সিঙ্গুরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রাজ্যে ভোটপ্রচারে (Lok Sabha Election 2024) আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। সঙ্গে আসছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। সবে লোকসভা ভোটের দুদফা মিটেছে। বাংলার ৪২ টি আসনের মধ্যে উত্তরবঙ্গের ৬ কেন্দ্রে নির্বাচন হয়ে গিয়েছে। আগামী ৭ মে উত্তরে দুই আসনের সঙ্গে ভোটগ্রহণ শুরু দক্ষিণবঙ্গেও। আর তার আগে ফের বঙ্গে নির্বাচনী প্রচারে আসছেন প্রধানমন্ত্রী। 

    হাওড়ায় জনসভা মোদির (PM Narendra Modi)

    রাজ্য বিজেপি সূত্রে খবর, আগামী শনিবার হাওড়ায় জনসভা করবেন মোদি। ওই দিন মোদির সভামঞ্চে উপস্থিত থাকবেন হাওড়া লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তী এবং উলুবেড়িয়ার বিজেপি প্রার্থী অরুণ উদয় চৌধুরী। 

    সিঙ্গুরে সভা মোদির  

    বিজেপি সূত্রের খবর, আগামী শনিবার কলকাতাতেই রাত্রিবাস করবেন মোদি। তার পরের দিনই হুগলি জেলার সিঙ্গুরে সভা করার কথা রয়েছে তাঁর। আগামী ২০ মে হুগলির তিন লোকসভা কেন্দ্রেই ভোট। ওই দিনই নির্বাচন হবে হাওড়া এবং উলুবেড়িয়া কেন্দ্রেও। তার আগে জমি আন্দোলনের জন্য সংবাদ শিরোনামে থাকা সদা আলোচ্য এলাকা সিঙ্গুরে সভা করতে চলেছেন মোদি (PM Narendra Modi)। ওই সভায় উপস্থিত থাকবেন আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অরূপকান্তি দিগর, হুগলির প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় এবং শ্রীরামপুরের প্রার্থী কবীরশঙ্কর বসু। 
    প্রসঙ্গত, গত ১ মার্চ আরামবাগে সভা করেছিলেন মোদি। এরপর গত বৃহস্পতিবার কলকাতায় এসেছিলেন তিনি। রাজভবনে রাত্রিবাস করে শুক্রবার তিনি (PM Narendra Modi) বর্ধমান, কৃষ্ণনগর এবং বোলপুরে সভা করেন। আর এর এক সপ্তাহ কাটতে না কাটতেই ফের হাওড়ায় জনসভা করবেন মোদি।   
    উল্লেখ্য, ২০১৯ লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) তুলনায় চব্বিশের নির্বাচনে বেশি আসন পেতে জোরকদমে চেষ্টা চালাচ্ছে বিজেপি। চলতি লোকসভা নির্বাচনে রাজ্য বিজেপির হয়ে প্রচারে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi), কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং সহ একাধিক শীর্ষ নেতারা। ভোট প্রচারে এসে একাধিক প্রচার সভা থেকে সন্দেশখালি কাণ্ড সহ একাধিক ইস্যুতে তৃণমূল কংগ্রেসকে নিশানা করেছেন মোদি। এবার উত্তরের পর দক্ষিণবঙ্গের প্রচারে আসছেন মোদি। এবারে যে পাঁচটি কেন্দ্রের প্রার্থীদের জন্য মোদি সভা করবেন, সেগুলির মধ্যে এক মাত্র হুগলি বাদে বাকি কেন্দ্রগুলিতে গত বার জয়ী হয়েছিল তৃণমূল। এ বার এই পাঁচটি আসনের মধ্যে বেশ কয়েকটিতে জয়ের সম্ভাবনা দেখছে বিজেপি। মোদির প্রচার ওই কেন্দ্রগুলির কর্মীদের উজ্জীবিত করবে বলেই মনে করছে বিজেপি।  

    আরও পড়ুন: ৫০-৬০ কিমি বেগে আসছে কালবৈশাখী ঝড়, উত্তাল হতে পারে সমুদ্র, সতর্কতা জারি দক্ষিণবঙ্গে 

    দিলীপ ঘোষের সমর্থনে জনসভা শাহর 

    মোদির (PM Narendra Modi) পাশাপাশি রাজ্যে একের পর এক নির্বাচনী জনসভা করছেন শাহও। বিজেপি সূত্রে খবর আগামী সোমবার তিনি (Amit Shah) বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের প্রার্থী দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) সমর্থনে সভা করবেন। ওই সভায় দিলীপের পাশাপাশি উপস্থিত থাকতে পারেন আসানসোলের বিজেপি প্রার্থী আলুয়ালিয়াও। উল্লেখ্য এর আগে গত মঙ্গলবার বর্ধমান পূর্ব কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অসীম সরকারের সমর্থনে সভা করেন শাহ। আর এবার দিলীপ ঘোষের সমর্থনে সভা করতে রাজ্যে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Arvinder Singh Lovely: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন অরবিন্দর, কেন জানেন?

    Arvinder Singh Lovely: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন অরবিন্দর, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের সভাপতি পদে ইস্তফা দিয়েছিলেন দিন কয়েক আগে। এবার পুরোপুরি দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন দিল্লির প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি অরবিন্দর সিং লাভলি (Arvinder Singh Lovely)। শনিবার তিনি হাতে তুলে নেন পদ্ম আঁকা ঝান্ডা। অরবিন্দর যে বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন, সে জল্পনা ছিলই। কেবল তিনিই নন, দিল্লি কংগ্রেসের আরও কয়েকজন পদাধিকারি পদ্ম শিবিরে নাম লেখাতে পারেন বলেও জল্পনা।

    বিজেপিতে যোগ অরবিন্দরের (Arvinder Singh Lovely)

    এঁরা প্রত্যেকেই আম আদমি পার্টির সঙ্গে কংগ্রেসের জোটের বিরোধিতায় সরব হয়েছিলেন। এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী, বিজেপির সাধারণ সম্পাদক বিনোদ তাওড়ে এবং দিল্লির বিজেপি সভাপতি বীরেন্দ্র সচদেবের উপস্থিতিতে গেরুয়া শিবিরে যোগ দেন তিনি (Arvinder Singh Lovely)। এদিন অরবিন্দরের সঙ্গেই পদ্ম পার্টিতে নাম লেখান প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়ক রাজকুমার চহ্বান, নসিব সিংহ এবং নীরজ বাসোয়া। দিল্লির প্রাক্তন যুব কংগ্রেস সভাপতি অমিত মল্লিকও যোগ দেন বিজেপিতে।

    কংগ্রেস সরকারের মন্ত্রী ছিলেন

    ২০০৩ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত দিল্লিতে শীলা দীক্ষিতের নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকারের মন্ত্রী ছিলেন অরবিন্দর। ২০১৭ সালে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন অরবিন্দর। বছর দেড়েকের মধ্যেই ফের ফেরেন হাত শিবিরে। তারপর এবার আবারও ফিরে গেলেন গেরুয়া শিবিরে। চলতি বছর এপ্রিলের শেষেই কংগ্রেস ও আপের জোট এবং কংগ্রেসের তরফে কানহাইয়া কুমারের মতো অপরিচিতদের দিল্লিতে প্রার্থী করা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে চিঠি দেন অরবিন্দর। তার পরেই ইস্তফা দেন কংগ্রেস সভাপতির পদে।

    আরও পড়ুুন: পেঁয়াজ রফতানিতে উঠল নিষেধাজ্ঞা, আরোপ হল ন্যূনতম রফতানি মূল্য

    দিল্লিতে লোকসভা আসন রয়েছে সাতটি। ২৫ মে নির্বাচন হবে এক দফায়। আপের সঙ্গে জোট গড়ে এখানে লড়ছে কংগ্রেস। আপ প্রার্থী দিয়েছে চারটি আসনে। আর কংগ্রেস প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে তিনটি কেন্দ্রে। আপের সঙ্গে এই জোট নিয়েও অসন্তুষ্ট ছিলেন দিল্লির কংগ্রেস নেতাদের একাংশ। তার জেরেই ঘর ভাঙছে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির (Arvinder Singh Lovely)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Calcutta High Court: ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটেও ব্যাপক দুর্নীতি! পরীক্ষার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন বিচারপতি মান্থার

    Calcutta High Court: ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটেও ব্যাপক দুর্নীতি! পরীক্ষার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন বিচারপতি মান্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে শিক্ষক নিয়োগে যোগ্য এবং অযোগ্যদের আলাদা করে চিহ্নিত করা যাচ্ছে না। ১৭ বার বেআইনি কাজে শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছিল বলে জানা যায়। আর তাই যোগ্য-অযোগ্যদের পার্থক্য করতে না পারায় ২০১৬ সালের গোটা প্যানেলটা বাতিল করেছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। এবার ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেট মামলায় একই সমস্যার বিষয় এসেছে বিচারপতি রাজ শেখর মান্থার এজলাসে। এই মামলায় বিচারপতি সিবিআই-এর রিপোর্টে অনেক বেনিয়মের অভিযোগ তুলেছে। এই মামলায়ও টেটে পাশ করা এবং ফেল করা প্রার্থীদের চিহ্নিত করা যাচ্ছে না। ফলে বিচারপতির প্রশ্ন টেটের পরীক্ষা কি আদৌ বৈধ ছিল?

    বিচারপতির প্রশ্ন কী (Calcutta High Court)?

    কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি রাজ শেখর মান্থা জানতে চেয়েছেন, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ কি কখনও আলাদা করে আদলাতে পাশ এবং ফেল করা প্রার্থীদের তালিকা জমা দিয়েছে? না দিলে তালিকা জমা দেওয়ার সম্ভাবনা কতটা রয়েছে? তিনি আরও জানতে চান, যাদের টেটের ফলাফলে ভূয়ো ওয়েবসাইটে নাম দেখানো হয়েছে, যারা ভূয়ো ইমেলে চাকরির জন্য টাকা দিয়েছে তাদের কি যোগ্য বলে গণ্য করা হবে? বিচারপতি অবশ্য এখনই কোনও রায় দেননি। তবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কাছে কিছু প্রশ্ন করেন। আগামী জুন মাসে এই মামলার ফের শুনানি হবে।

    চাকরিপ্রার্থী আইনজীবীদের বক্তব্য

    এই বিষয়ে চাকরিপ্রার্থী আইনজীবী বিক্রম বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, “কারা টেট পাশ করে ছিল এবং কারা টেট পাশ করেনি এই বিষয়ে পর্ষদের কাছে কোনও উত্তর নেই। এখনও পর্যন্ত পৃথক করে দেখাতে পারেনি কোর্টে (Calcutta High Court)। তবে যাদের কাছে উত্তরপত্রের প্রতিলিপি আছে তাদের পাশ-ফেল নিয়ে সন্দেহ থাকার কথা নয়।”

    আরও পড়ুনঃ ৫০-৬০ কিমি বেগে আসছে কালবৈশাখী ঝড়, উত্তাল হতে পারে সমুদ্র, সতর্কতা জারি দক্ষিণবঙ্গে

    ওএমআর শিট পাওয়া যাচ্ছেনা!

    ২০১৬, ২০২০, ২০২২ সালের নিযুক্ত শিক্ষকেরা অনেকেই ২০১৪ সালের টেটে পাশ করেছিল। আদলাতে আইনজীবীরা জানিয়েছেন, উত্তরপত্রের ওএমআর শিট পাওয়া যাচ্ছেনা। পর্ষদের ভূমিকা নিয়ে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি প্রশ্ন তোলেন যে পর্ষদ যে বসুরায় অ্যান্ড কোম্পানিকে উত্তরপত্র দেখার দায়িত্ব দিয়েছিল, সেই উত্তরপত্র স্ক্যানে গোলমাল হয়েছে। এই কোম্পানি কেন উত্তরপত্র স্ক্যান করে পর্ষদের সরকারি ইমেলে না পাঠিয়ে মানিক ভট্টাচার্যের ইমেলে পাঠিয়ে ছিল? ফলে দুর্নীতি ছত্রে ছত্রে হয়েছে অনুমান করা হচ্ছে। তাই ২০১৪ সালের টেটের রায় শেষ পর্যন্ত কোন পথে এগিয়ে যায় তাই এখন দেখার।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “গোধরাকাণ্ডের অপরাধীদের বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন বিরোধীরা”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “গোধরাকাণ্ডের অপরাধীদের বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন বিরোধীরা”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গোধরাকাণ্ডের অপরাধীদের বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন বিরোধীরা।” শনিবার বিহারের দ্বারভাঙায় বিজেপি আয়োজিত একটি নির্বাচনী জনসভায় কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর অভিযোগের আঙুল যে বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবের দিকে, প্রধানমন্ত্রী তাঁর নাম না নিলেও, তা বুঝতে অসুবিধা হয় না। লালু-পুত্র তথা বিহারের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবের নামও মুখে আনেননি প্রধানমন্ত্রীকে। লালুকে তিনি ‘শাহজাদার বাবা’ বলে কটাক্ষ করেছেন।

    প্রধানমন্ত্রীর তোপ (PM Modi)

    গোধরাকাণ্ডের সময় রেলমন্ত্রী ছিলেন লালু। তাঁর নাম না নিয়েই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গোধরায় ট্রেনে আগুন লাগানোর ঘটনায় যারা দায়ী, তাদের বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন তিনি। ওই ঘটনায় জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছিল ৬০ জন করসেবকের। এটা কী সোনিয়া ম্যাডামের শাসনকাল নয়!” প্রসঙ্গত, গোধরাকাণ্ডের সময় সোনিয়াই ছিলেন কংগ্রেসের সভাপতি এবং ইউপিএ চেয়ারপার্সন। এই ইউপিএ সরকারই ছিল সেই সময়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গোধরাকণ্ডে দোষীদের আড়াল করতে চেয়েছিলেন তৎকালীন রেলমন্ত্রী। পুরো ঘটনার দায় চাপাতে চেয়েছিলেন করসেবকদের ঘাড়ে। যদিও তাঁর উদ্দেশ্য সফল হয়নি। গোধরার অপরাধীদের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল আদালত। এটাই বিরোধীদের ইতিহাস।”

    মোদির নিশানায় লালু!

    গোধরাকাণ্ডের তদন্তে একটি কমিটি গঠন করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি। প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) অভিযোগ, “তৎকালীন রেলমন্ত্রী সেই কমিটিকে এমন একটি রিপোর্ট লিখতে দিয়েছিলেন, যাতে অভিযুক্তদের খালাস করে দেওয়া হয়। কিন্তু আদালত তাঁর সেই রিপোর্ট ডাস্টবিনে ফেলে দেয়। যারা দোষী ছিল, তারা শাস্তি পেয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে তো আবার মৃত্যুদণ্ডও দেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিতে ‘স্টিং অপারেশনের’ ভিডিওর সিবিআই তদন্তের দাবি বিজেপির

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিরোধীরা সব সময় সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও এয়ার স্ট্রাইক নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। দেশের মানুষ সব দেখছেন। বিরোধীরা সব সময় তোষণের রাজনীতি করেন। সেনাবাহিনীতে ধর্মের ভেদাভেদ করার চেষ্টা করেন। সেনার হয়ে যাঁরা লড়াই করেন, শহিদ হন, তাঁরা সকলেই ভারত মায়ের সন্তান। বিরোধীরা ধর্মের ভিত্তিতে দেশ ভাগ করতে চায় বলেও অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sandeshkhali Viral Video: বিকৃত করা হয়েছে গলার স্বর! অভিষেকের বিরুদ্ধে সিবিআইকে চিঠি সন্দেশখালির গঙ্গাধরের

    Sandeshkhali Viral Video: বিকৃত করা হয়েছে গলার স্বর! অভিষেকের বিরুদ্ধে সিবিআইকে চিঠি সন্দেশখালির গঙ্গাধরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও শিরোনামে সন্দেশখালি। শনিবার সকাল থেকে সন্দেশখালির একটি স্টিং অপারেশনের ভিডিও (Sandeshkhali Viral Video) ঘিরে শোরগোল রাজ্য রাজনীতিতে। আর এবার সেই ভিডিওকেই সামনে রেখে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ এনে সিবিআইকে (CBI ) চিঠি দিলেন সন্দেশখালির বিজেপি নেতা। ইতিমধ্যেই সিবিআইকে মেল করে এটি নিয়ে অভিযোগ জানিয়েছেন ওই বিজেপি নেতা। সন্দেশখালির ঘটনায় যেহেতু সিবিআই তদন্ত চালাচ্ছে, সেই কারণে এই প্রসঙ্গটি নিয়ে সিবিআইয়ের দ্বারস্থ হয়েছেন সন্দেশখালি-২ মণ্ডল সভাপতি গঙ্গাধর কয়াল (Gangadhor Koyal)।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Sandeshkhali Viral Video) 

    ভাইরাল হওয়া ভিডিও প্রসঙ্গে গঙ্গাধর কয়াল তাঁর অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেছেন আইপ্যাক সংস্থার নাম। দুপাতার চিঠি লিখেছেন তিনি। গঙ্গাধর কয়াল বলেন, “ভিডিওটি চক্রান্ত। আইপ্যাক ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এআই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে মুখ ও গলার আওয়াজের বিকৃতি ঘটিয়ে এটা করেছে। আইপ্যাক ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি জানাচ্ছি।”

    ঠিক কী ছিল ভাইরাল ভিডিওতে?  

    শনিবার সকালেই একটি ভিডিও ভাইরাল (Sandeshkhali Viral Video) হয় সমাজমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, গঙ্গাধর কয়াল জনৈক একজনকে জানাচ্ছেন, সন্দেশখালির ঘটনা ‘সাজানো’। অর্থের বিনিময়ে মহিলাদের ধর্ষণের অভিযোগ লেখানোর কথা বলা হয়েছে। ওই ভিডিওতে এক মহিলাকেও দেখা গিয়েছে সেই কথা স্বীকার করে নিতে।

    আরও পড়ুন: পেঁয়াজ রফতানিতে উঠল নিষেধাজ্ঞা, আরোপ হল ন্যূনতম রফতানি মূল্য

    গঙ্গাধর কয়ালের বক্তব্য (Gangadhor Koyal)

    এ প্রসঙ্গে গঙ্গাধর জানিয়েছেন, ‘‘এই চক্রান্ত করেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আইপ্যাক সংস্থা। সন্দেশখালির মা-বোনেদের আন্দোলন, আমাকে এবং আমাদের নেতা শুভেন্দু অধিকারীকে কলঙ্কিত করার জন্য।’’ আদালতের নির্দেশে সন্দেশখালির তদন্তে নেমে অভিযোগ জানানোর জন্য একটি ইমেল আইডি জনসাধারণের উদ্দেশ্যে খুলে দিয়েছিল কেন্দ্রীয় এজেন্সি। শনিবার রাতে ওই ইমেল আইডিতে অভিযোগ জানিয়েছেন গঙ্গাধর।
    গঙ্গাধরের অভিযোগ, “‘উইলিয়ামস’ (Williams) নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে একটি ভিডিও আপলোড করা হয়েছে। সেখানে এমনভাবে ভিডিওটি (Sandeshkhali Viral Video) বিকৃত করা হয়েছে, যেখানে ভিডিও ক্লিপের সঙ্গে লিপ মুভমেন্ট স্পষ্ট নয়। বক্তার মুখ অন্ধকারে রাখা হয়েছে। অডিও কোয়ালিটি স্পষ্ট নয়। ৩ মে ইউটিউব চ্যানেলটি খোলা হয়েছে। আর ইউটিউব চ্যানেলটি থেকে একটি মাত্রই ভিডিয়ো আপলোড করা হয়েছে। বোঝাই যাচ্ছে সম্মানহানি করতেই ইউটিউব চ্যানেল খুলে এই ভিডিও আপলোড করা হয়েছে। সিবিআই তদন্ত করলে সবটা স্পষ্ট হয়ে যাবে।”

    যদিও এ প্রসঙ্গে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) মন্তব্য, “সিবিআই ইডি কী করবে? আমাকে জেলে ঢোকাবে? সত্যি কথা বলার জন্য যদি জেলে ঢোকায়, ঢোকাক।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ৫০-৬০ কিমি বেগে আসছে কালবৈশাখী ঝড়, উত্তাল হতে পারে সমুদ্র, সতর্কতা জারি দক্ষিণবঙ্গে

    Weather Update: ৫০-৬০ কিমি বেগে আসছে কালবৈশাখী ঝড়, উত্তাল হতে পারে সমুদ্র, সতর্কতা জারি দক্ষিণবঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫০-৬০ কিমি বেগে কালবৈশাখী ঝড়, উত্তাল হতে পারে সমুদ্র। দক্ষিণবঙ্গে সতর্কতা জারি করল আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update)। রবিবার কলকাতা সহ সব জেলায় বৃষ্টি হতে পারে। সোমাবার থেকেই দক্ষিণবঙ্গের ৮ জেলায় হতে পারে এই কালবৈশাখী ঝড়। ইতিমধ্যে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে আগামী বুধবার পর্যন্ত যেতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার কলকাতা–সহ দক্ষিণের প্রায় সব জেলাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, এবং নদিয়ায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বাকি জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সোমবার থেকেই বৃষ্টি বাড়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। তবে এই বৃষ্টির সঙ্গে ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিমি বেগে আবার ৫০ থেকে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ো হাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    বাড়তি সতর্কতাজারি

    ঝড়ে হাওয়ার (Weather Update) কারণে ইতিমধ্যে আবহাওয়া দফতর থেকে বাড়তি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ৬ মে থেকে ৮ মে পর্যন্ত উপকূল এলাকায় ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। সমুদ্র উত্তাল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে একই সঙ্গে। সমুদ্রের জলস্তরের উচ্চতা 0.৫ থেকে ১.২ মিটার পর্যন্ত হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। বুধবার পর্যন্ত সমুদ্রে যাওয়ার বিষয়ে করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। উল্লেখ্য গত কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রার কারণে দক্ষিণবঙ্গে টানা তাপপ্রবাহ চলছে। কলকাতায় তাপমাত্রা পৌঁছেছিল ৪৩ ডিগ্রি। কলাইকুণ্ডাতে তাপমাত্রা দাঁড়িয়েছিল ৪৫ ডিগ্রি। গরম থেকে বাঁচতে এই বৃষ্টির সম্ভাবনা মানুষকে অনেকটাই স্বস্তি দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুনঃ পেঁয়াজ রফতানিতে উঠল নিষেধাজ্ঞা, আরোপ হল ন্যূনতম রফতানি মূল্য

    উত্তরবঙ্গেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

    উত্তরবঙ্গেও একই সঙ্গে বৃষ্টির (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। রবিবার থেকে আগামী শনিবার পর্যন্ত সব জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হবে। তবে সোমবারেও কোনও কোনও জেলায় তাপপ্রবাহের অস্বস্তি থাকবে। বিকেলে দিকে ঠান্ডা হাওয়া এবং বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Onion Exports: পেঁয়াজ রফতানিতে উঠল নিষেধাজ্ঞা, আরোপ হল ন্যূনতম রফতানি মূল্য

    Onion Exports: পেঁয়াজ রফতানিতে উঠল নিষেধাজ্ঞা, আরোপ হল ন্যূনতম রফতানি মূল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিষেধাজ্ঞা উঠে গেল পেঁয়াজ রফতানিতে (Onion Exports)। শনিবার এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে। অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতে ছ’মাস আগে পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল নয়াদিল্লি। সেই নিষেধাজ্ঞাই তুলে নেওয়া হল। সামনের মাসের মাঝামাঝি সময়ে রয়েছে বকরিদ। তার আগে পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় যারপরনাই খুশি রফতানিকারীরা।

    ন্যূনতম রফতানি মূল্য (Onion Exports)

    নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলেও আরোপ করা হয়েছে ন্যূনতম রফতানি মূল্য। টন প্রতি এই মূল্য হল ৫৫০ মার্কিন ডলার। শুক্রবার রাতেই সরকার পেঁয়াজ রফতানিতে ৪০ শতাংশ ডিউটি আরোপ করেছিল। এই হারে ডিউটি আরোপ করা হয়েছিল গত অগাস্টেও। লাগু ছিল গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফরেন ট্রেডের তরফে জারি (Onion Exports) করা নোটিশে বলা হয়েছে, ‘পেঁয়াজের রফতানি নীতি সংশোধন করা হয়েছে। প্রতি মেট্রিক টনে ৫৫০ মার্কিন ডলার ন্যূনতম রফতানি মূল্য ধার্য করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ জারি না করা পর্যন্ত এই নির্দেশ বলবৎ থাকবে।’ ২০২৩ সালের ৮ ডিসেম্বর পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত তা বলবৎ ছিল। মার্চের পর ফের বাড়ানো হয়েছিল নিষেধাজ্ঞা।

    পেঁয়াজের উৎপাদন কম!

    মার্চ মাসে কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী দেশে পেঁয়াজ উৎপাদনের তথ্য প্রকাশ করেন। এই তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে আশা করা হচ্ছে পেঁয়াজ উৎপাদনের পরিমাণ হবে প্রায় ২৫৪.৭৩ লাখ টন। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ৩০২.০৮ টন। এর কারণ কেবল মহারাষ্ট্রেই পেঁয়াজ উৎপাদন কম হয়েছে ৩৪.৩১ লাখ টন, কর্নাটকে ৯.৯৫ লাখ টন, অন্ধ্রপ্রদেশে ৩.৫৪ লাখ টন এবং রাজস্থানে ৩.১২ লাখ টন। কনজিউমার অ্যাফেয়ার্স, ফুড অ্যান্ড পাবলিক ডিস্ট্রিবিউশন মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, সরকার ছয় দেশে মোট ৯৯.১৫০ টন পেঁয়াজ রফতানিতে ছাড়পত্র দিয়েছে। এই দেশগুলি হল বাংলাদেশ, ভুটান, বাহরিন, মরিশাস, শ্রীলঙ্কা এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহি।

    আরও পড়ুুন: “পাকিস্তান চায় রাহুল প্রধানমন্ত্রী হোন”, তোপ মোদির
    প্রসঙ্গত, পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারির প্রতিবাদ করেছিলেন মহারাষ্ট্রের কৃষকরা। গত মাসেই মহারাষ্ট্রের চাষিদের প্রতিবাদকে হাতিয়ার করে নরেন্দ্র মোদির সরকারকে দুষেছিল কংগ্রেস। নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে প্রকান্তরে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টিকেই যোগ্য জবাব দিল নরেন্দ্র মোদির সরকার (Onion Exports)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • C V Anand Bose: “স্ক্রিপ্টেড। গোটা ঘটনা পূর্বপরিকল্পিত” রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অভিযোগ সম্পর্কে বললেন দিলীপ

    C V Anand Bose: “স্ক্রিপ্টেড। গোটা ঘটনা পূর্বপরিকল্পিত” রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অভিযোগ সম্পর্কে বললেন দিলীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোট চলাকালীন নজিরবিহীন ঘটনা ঘটল বঙ্গীয় রাজনীতিতে। রাজ্যপালের বিরুদ্ধে উঠেছে শ্লীলতাহানির অভিযোগ। এই ইস্যুতে রাজ্যপালের পাশে দাঁড়ালেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)

    রাজ্যপালের পাশে দিলীপ

    সি ভি আনন্দ বোসের (C. V. Anand Bose) বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ তুলেছেন রাজভবনের অস্থায়ী এক মহিলা কর্মী। ইতিমধ্যে সেই অভিযোগের তদন্তে নেমেছে কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)। এর মাঝে শনিবার নিউটাউনে ইকো পার্কে (Eco Park) এই গোটা ঘটনাই ‘স্ক্রিপ্টেড’ বলে দাবি করলেন দিলীপ ঘোষ। তিনি এদিন বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস এই সমস্ত ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি করেছে। এগুলো তারাই করছে। পুরো স্ক্রিপ্ট তৈরি ছিল। তৃণমূল একাই চেঁচাচ্ছে। আর কারুর কোনও টেনশন নেই। কারণ সবাই জানে এর পিছনে কে আছে। তৃণমূল এবং সরকারের অপকীর্তির বিরুদ্ধে বললে এটা হয়। ওনার বিরুদ্ধে এখনও কোনও কেস করতে পারেনি ওরা। কালো পতাকা দেখিয়েছে, গো ব্যাক বলেছে। কিছু হয়নি। এখন এটাই শেষ অস্ত্র। তৃণমূল কথায় মহিলা মহিলা বলে। মহিলাদের সম্মান করে না। তাঁদের ব্যবহার করে। এখানেও একজন মহিলাকে ব্যবহার করা হয়েছে।

    পুলিশের তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন

    তিনি আরও বলেন, “পুলিশ (Police) তো তদন্ত কমিটি করবেই। আমার বিরুদ্ধে আপনি একটা অভিযোগ করুন। তদন্ত দল তৈরি হয়ে যাবে। বাকি হাজার কোটি লুঠ খুন ধর্ষণ সেখানে কতজন গ্রেফতার হয়েছে? তারা বাড়ি থেকে তৃণমূল নেতাকে জুতোপেটা করে পুলিশের হাতে তুলে দিচ্ছে। পুলিশ কী করেছে? পুলিশের কী যোগ্যতা? এবং সরকারের কী ইচ্ছা, সবই আমরা জানি। সম্মানীয় মানুষকে কীভাবে অপমান করতে হয়, তৃণমূল তা দেখিয়ে দিয়েছে। রাষ্ট্রপতি সহ কাউকেই অপমান করতে ছাড়েনি। এমনকি হাইকোর্টের (High Court) মহিলা বিচারকের স্বামীকে সিআইডি (CID) দিয়ে ডেকে পাঠিয়েছে। তৃণমূলের এই নিকৃষ্ট রাজনীতি একদিন তাদের পতনের কারণ হবে।

    শ্লীলতাহানির অভিযোগকে ঘিরে রাজ্য রাজনীতিতে শোরগোল

    লোকসভা ভোটের মুখে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে ওঠা শ্লীলতাহানির অভিযোগকে ঘিরে রাজ্য রাজনীতিতে শোরগোল শুরু হয়েছে। শুক্রবার রায়নায় নির্বাচনী সভা থেকে বোসকে নিশানা করেন মমতা। তবে রাজ্যপালের পাশে দাঁড়িয়ে তৃণমূলকে বিঁধলেন দিলীপ। তাঁর মতে, “পুরো স্ক্রিপ্ট তৈরি ছিল। সবাই জানে এর পিছনে কে আছে।  তৃণমূল মহিলাদের সম্মান করে না। তাঁদের ব্যবহার করে। এখানেও একজন মহিলাকে ব্যবহার করা হয়েছে। সম্মানীয় মানুষকে কীভাবে অপমান করতে হয়, তৃণমূল তা দেখিয়ে দিয়েছে।”

LinkedIn
Share