Tag: news in bengali

news in bengali

  • Indian Army: সেনাবাহিনীর পেনশন বিধি সংস্কার করবে কেন্দ্র, কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    Indian Army: সেনাবাহিনীর পেনশন বিধি সংস্কার করবে কেন্দ্র, কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেনায় (Indian Army) পেনশন বিধি সংস্কারের পথে কেন্দ্র। কর্তব্যরত অবস্থায় সেনা জওয়ান বা কর্মীর মৃত্যু হলে কে পাবেন ক্ষতিপূরণের অর্থ, আবার পেনশন (Pension rules) কে পাবেন, এই বিষয় নিয়ে শুক্রবার সংসদে প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী সঞ্জয় শেঠ বক্তব্য পেশ করেন। তিনি পেনশন বণ্টনের ক্ষেত্রে দিয়েছেন বিরাট প্রস্তাব। যদিও সবটা এখনও স্থির হয়নি, পর্যালোচনার স্তরে রয়েছে।

    বাবা-মা এবং স্ত্রীর মধ্যে বণ্টন (Indian Army)

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সঞ্জয় শেঠ সংসদে একটি প্রশ্নের উত্তরে সেনাকর্মীদের (Indian Army) পেনশন নিয়ে বলেন, “আগেও আমাদের কাছে শহিদদের বাবা-মা এবং স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক পেনশন বণ্টনের একটি আবেদন এসেছিল। এই আবেদন বিচার-বিবেচনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত জানানো হবে।” এই জন্য ‘নেক্সট টু কিন’ আইন সংশোধনের দাবিও করা হয়েছে। এরপর প্রতিরক্ষা মন্ত্রক, সেনাবাহিনীর কাছে প্রস্তাব আকারে পাঠানো হয়েছে। তবে ঠিক কী নিয়ম বদল আনা হবে, তা এখনও স্থির হয়নি। সম্পূর্ণ বিষয়টি একটি আলোচনার পর্যায়ে রয়েছে।

    রাজনাথ সিং-কে আবেদন করেছিলেন অংশুমানের বাবা-মা

    ভারতীয় সেনায় (Indian Army) মাত্র কিছদিন আগে, কর্মরত সেনা ক্যাপ্টেন অংশুমান সিং-এর মরণোত্তর সম্মান ‘কীর্তি চক্র’ নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক দেখা দিয়েছিল। তাঁর বাবা-মায়ের বক্তব্য ছিল, এই সম্মান এবং যাবতীয় অর্থ নিয়ে পুত্রবধূ বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছেন। এরপর ক্যাপ্টেনের বাবা ‘নেক্সট অফ কিন’ নীতির বদলের দাবি করেন। কারণ পুত্রের সম্মানের উত্তারাধিকার কেবল পুত্রবধূ হতে পারে না। পিতা-মাতাদেরও অধিকার রয়েছে। এরপর দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং-এর সঙ্গে দেখা করেন অংশুমানের বাবা-মা এবং আইন বদলের আবেদন করেন। তবে এতদিন পর্যন্ত আইনে নিয়ম ছিল, বিবাহিত কোনও সেনার পরিজন বলতে কেবল স্ত্রীকে বোঝাত। তাই মৃত্যু হলে পেনশন স্ত্রী পেয়ে থাকেন। আর যদি সেনা অবিবাহিত হন, তাহলে পেনশনের টাকা বাবা-মা পেয়ে থাকেন। উল্লেখ্য, মধ্যপ্রদেশে মোহন যাদবের সরকার, রাজ্যের সরকারি পুলিশ কর্মীদের জন্য ‘নেক্সট অফ কিন আইনে বাবা-মাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: আওয়ামি লিগকে ক্ষমতাচ্যুত করার নেপথ্যে আমেরিকা, দাবি শেখ হাসিনার

    Sheikh Hasina: আওয়ামি লিগকে ক্ষমতাচ্যুত করার নেপথ্যে আমেরিকা, দাবি শেখ হাসিনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের পরিস্থিতি (Bangladesh Crisis) এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকা আওয়ামি লিগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার নেপথ্যে আমেরিকাকেই দায়ী করছেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি শেখ হাসিনা তাঁর ঘনিষ্ঠজনের সঙ্গে কথা বলার সময়, বাংলাদেশের পরিস্থিতি এবং আওয়ামি লিগ সরকারকে ‘অন্যায়ভাবে’ ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য আমেরিকাকে সরাসরি দায়ী করেছেন। একইসঙ্গে তিনি বাংলাদেশিদের সতর্ক করেছেন, তাঁরা যেন ‘মৌলবাদীদের হাতে পরিচালিত’ না হন।

    ঠিক কী জানিয়েছেন হাসিনা? (Sheikh Hasina)

    শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, আমেরিকার কথা মতো বঙ্গোপসাগরে একাধিপত্য বাড়াতে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ তাদের হাতে তুলে না দেওয়ার মাসুল হিসেবেই তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করা হল। তাঁর মতে, সেন্ট মার্টিন দ্বীপের সার্বভৌমত্ব আমেরিকার হাতে তুলে দিয়ে বঙ্গোপসাগরে সে দেশকে ছড়ি ঘোরাতে দিলে হয়তো তিনি ক্ষমতায় থেকে যেতে পারতেন। দেশ ছাড়ার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হত না তাঁকে। দেশত্যাগ করার আগে যে বক্তৃতাটি তিনি দেশবাসীর উদ্দেশে দিয়ে আসতে চেয়েছিলেন, তাতেও এই বক্তব্যই রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গিয়েছে। ভারতে যাওয়ার পর শেখ হাসিনার সঙ্গে যাদের কথা হয়েছে, সেই সূত্র জানিয়েছে, যাতে ‘লাশের মিছিল’ দেখতে না হয়, তাই পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন তিনি। ছাত্রদের মরদেহের ওপর ক্ষমতা হস্তান্তর হোক তা চাননি বঙ্গবন্ধু কন্যা। চাননি দেশের আরও সম্পদ নষ্ট হোক। 

    আওয়ামি লিগ আবারও ঘুরে দাঁড়াবে 

    উল্লেখ্য, কোটা আন্দোলন (Bangladesh Crisis) শুরু হওয়ার কিছু আগে এপ্রিল মাসে হাসিনা জাতীয় সংসদে বলেছিলেন, আমেরিকা তাঁর দেশে জমানা পরিবর্তনের চক্রান্ত করছে। বলেছিলেন, ওরা চাইছে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে এমন একটি সরকার তৈরি করতে, যাদের কোনও গণতান্ত্রিক অস্তিত্বই নেই। আর এরপরেই প্রবল জনবিক্ষোভের চাপ, তুমুল আন্দোলনের মুখে পড়ে দেশ ছেড়েছিলেন শেখ হাসিনা। এসেছিলেন ভারতে। আপাতত এই দেশেই রয়েছেন তিনি। তবে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (Sheikh Hasina) আশা প্রকাশ করেছেন, তিনি আবার নিজের দেশে ফিরে যাবেন। মনে করেন, আওয়ামি লিগ বার বার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, আবারও দাঁড়াবে।

    আরও পড়ুন: হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন’, আদানি-যোগ উড়িয়ে দাবি সেবি চেয়ারম্যানের

    অন্যদিকে কোটা সংস্কারের প্রশ্নে ছাত্রদের আন্দোলন নিয়ে হাসিনা (Sheikh Hasina) জানিয়েছেন, বাংলাদেশের ছাত্রদের কাউকে তিনি রাজাকার বলেননি। বরং তাঁর মন্তব্যকে বিকৃত করে ছাত্রদের উত্তেজিত করা হয়েছে। সে দিনের পুর্ণ ভিডিয়োটি তিনি আবার দেখতে দেশবাসীকে আহ্বান জানিয়েছেন। ‘ছাত্রদের নিষ্পাপ মনোভাবের সুযোগ নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীরা দেশকে অস্থির করেছে’, অভিযোগ হাসিনার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • R G Kar Medical: নিহত তরুণী চিকিৎসকের শরীরে ১১টির বেশি ক্ষতচিহ্ন, বারংবার ধর্ষণের প্রমাণ!

    R G Kar Medical: নিহত তরুণী চিকিৎসকের শরীরে ১১টির বেশি ক্ষতচিহ্ন, বারংবার ধর্ষণের প্রমাণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (R G Kar Medical) মৃত তরুণী চিকিৎসকের শরীরে রয়েছে ১১টির বেশি আঘাতের চিহ্ন। সেই সঙ্গে হয়েছে একাধিকবার ধর্ষণও (Rape), মিলেছে এমনই প্রমাণ। ফলে কোনও একজনের পক্ষে কি এই কাজ করা সম্ভব? নাকি ঘটনায় আরও অনেকে যুক্ত? এরকমই প্রশ্ন তুলছেন মেডিক্যাল পড়ুয়া এবং চিকিৎসকদের একটা বড় অংশ। আন্দোলনরত পড়ুয়াদের দাবি, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট দ্রুত সামনে আনতে হবে। একই ভাবে তৃণমূল মূল অভিযুক্তদের আড়াল করার চেষ্টা করছে বলে দাবি করেছে বিজেপি।

    একাধিক অপরাধী এখানে উপস্থিত ছিল?

    প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, মৃতার (R G Kar Medical) শরীরের একাধিক জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। চোখ এবং মুখ থেকে রক্তপাতের প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। শরীরের বাঁ পা, পেট, হাত, ঘাড়-সহ একাধিক জায়গায় মিলেছে আঘাতের চিহ্ন। চলেছে লাগাতার ধর্ষণ (Rape)। একজন ফরেন্সিক মেডিসিনের চিকিৎসক বলেছেন, অপরাধ এবং আঘাতের চিহ্ন দেখে স্পষ্ট বলা যায়, এই ডাক্তারি পড়ুয়ার তরুণীর উপর অনেক সময় ধরে নির্মম অত্যাচার করা হয়েছে। তবে একজন এই হত্যাকাণ্ডে যুক্ত থাকলে হয়তো ওই পড়ুয়া স্বাভাবিক চিৎকার বা বাধা দেওয়ার কাজে সক্ষম হতে পারতেন। কিন্তু নির্যাতনের মাত্রা দেখে অনুমেয় যে একাধিক অপরাধী এখানে উপস্থিত ছিল। আরও এক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফরেন্সিক মেডিসিনের চিকিৎসক জানিয়েছেন, মৃতার শরীরে পাওয়া ক্ষতগুলিকে ভালো করে পরীক্ষা করলে বিষয়টি স্পষ্ট হবে। গলা এবং বুক, দুই জায়গায় গায়ের জোরে চেপে ধরার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। তবে অপরাধের ধরন দেখে মনে হচ্ছে একাধিক ব্যক্তি এখানে জড়িত। কারণ শ্বাসরোধ করে মারতে গেলে দুই হাত গলায় থাকবে। আবার এক ব্যক্তির পক্ষে শ্বাসরোধ করলে, বুকে চাপ দেওয়া সম্ভব নয়। ফলে সবটা একজনের পক্ষে করা কঠিন। তবে অনেকক্ষুণ ধরে অত্যাচার না করলে এমনটা সম্ভব নয়। এতগুলি আঘাতের চিহ্ন কীভাবে সম্ভব। তাই নিয়ে উঠছে বিস্তর প্রশ্ন। অবশ্য পুলিশ গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিই একমাত্র অভিযুক্ত বলে জানিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ মমতার সরকারকে ৪৮ ঘণ্টা সময়সীমা, দেশব্যাপী আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি আইএমএ’র

    দোষীদের শাস্তির দাবিতে উত্তাল

    শনিবার আরজিকরের (R G Kar Medical) সমানে দোষীদের শাস্তির দাবিতে বিরাট সংখ্যায় পড়ুয়ারা আন্দোলনে নামে। উত্তাল হয়ে ওঠে এলাকা। এই আন্দোলনে ডাক্তার এবং সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণ ছিল। বিক্ষোভরত পড়ুয়ারা জানিয়েছেন, স্বাস্থ্য সচিব ডিএমই-র সঙ্গে মিটিং হয়েছে। ফাস্ট ট্রায়াল কন্ডাক্ট হবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। দোষীদের কঠিন শাস্তির আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। রাতের বেলায় পুলিশ নিরাপত্তা দেবে বলে জানিয়েছে। আরও বেশি পরিমাণে সিসিটিভি লাগানো হবে। হস্টেলের সমস্যা দ্রুত মেটানো হবে। বাইরে থেকে আসা ব্যক্তিদের জন্য রেজিস্টার খাতা চালু করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagdeep Dhankhar: নিশানায় কংগ্রেস, ‘দেশ বিরোধী শক্তি’ নিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করলেন ধনখড়

    Jagdeep Dhankhar: নিশানায় কংগ্রেস, ‘দেশ বিরোধী শক্তি’ নিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করলেন ধনখড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘দেশ বিরোধী শক্তি’ নিয়ে দেশবাসীকে সাবধান করে দিলেন উপরাষ্ট্রপতি তথা রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। উপরাষ্ট্রপতি অবশ্য কংগ্রেসের (Congress) নাম নেননি। তবে তাঁর নিশানায় যে কংগ্রেসই, তা স্পষ্ট। ‘ভারতেও বাংলাদেশের মতো পরিস্থিতি হবে’। এমন ভয় দেখাচ্ছেন কিছু মানুষ। সেই বিষয়েই দেশবিরোধী শক্তি থেকে দেশবাসীকে সতর্ক করলেন ধনখড়।

    কী বললেন উপরাষ্ট্রপতি (Jagdeep Dhankhar)

    উপরাষ্ট্রপতি বলেন, “সাবধান! অনেকে এমন একটা ন্যারেটিভ ছড়ানোর চেষ্টা করছেন যে, আমাদের প্রতিবেশী দেশে যেটা হয়েছে, তেমনটা ভারতেও হতে চলেছে। এটা খুবই উদ্বেগজনক।” শনিবার যোধপুরে রাজস্থান হাইকোর্টের প্ল্যাটিনাম জুবিলি উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগ দেন উপরাষ্ট্রপতি। সেখানেই সতর্ক করেন দেশবাসীকে। ধনখড় বলেন, “এই দেশের একজন নাগরিক, যিনি কিনা প্রাক্তন মন্ত্রী এবং বর্তমানে সাংসদ সদস্যও, এবং অন্য একজন, যিনি ফরেন সার্ভিসে দীর্ঘদিন চাকরি করেছেন, তাঁরা কীভাবে বলতে পারেন যে প্রতিবেশী দেশে যা ঘটেছে, তা ভারতেও ঘটবে? এরকম দায়িত্বশীল লোকজন কীভাবে এসব কথা বলতে পারেন?

    খুরশিদের বেফাঁস মন্তব্য

    সংরক্ষণকে ঘিরে উত্তাল বাংলাদেশ। নির্বিচারে চলছে হিন্দু নিধন। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৮ শতাংশ হিন্দু। এঁরা আওয়ামি লিগের সমর্থক। প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে আওয়ামি লিগ নেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ছাড়তেই শুরু হয় হিন্দুমেধ যজ্ঞ। আন্দোলনকারীরা সে দেশের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ‘গণভবন’ লুট করে। সে প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা সলমন খুরশিদ বলেছিলেন, “ভারতে আপাতত স্বাভাবিক পরিস্থিতি থাকলেও, এখানেও বাংলাদেশের মতো ঘটনা ঘটতে পারে।” প্রায় একই ধরনের কথা বলেছিলেন প্রাক্তন কূটনীতিক মণিশঙ্কর আইয়ারও।

    আরও পড়ুন: “মায়ের প্রাণ বাঁচানোয় মোদির কাছে কৃতজ্ঞ”, বললেন হাসিনা পুত্র

    উপরাষ্ট্রপতি (Jagdeep Dhankhar) বলেন, “এই সব দেশবিরোধী শক্তি সাংবিধানিক প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহার করে বৈধতা লাভ করছে।” তিনি বলেন, “আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো এই সব শক্তির দ্বারা নষ্ট হচ্ছে। তারা আমাদের দেশকে পথভ্রষ্ট করছে, বিপথে চালিত করছে গণতন্ত্রকে।” ধনখড় বলেন, “এই সব শক্তি ফেব্রিকেটেড ন্যারেটিভ তৈরি করে দেশের উন্নয়ন ব্যাহত করতে চাইছে। তবে জানেন কি, আমাদের কাছে জাতীয় স্বার্থ (Congress) সর্বাগ্রে। এর সঙ্গে কোনওভাবেই আপস করা যায় না (Jagdeep Dhankhar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hindenburg Report: হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন’, আদানি-যোগ উড়িয়ে দাবি সেবি চেয়ারম্যানের

    Hindenburg Report: হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন’, আদানি-যোগ উড়িয়ে দাবি সেবি চেয়ারম্যানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আদানি ইস্যুতে হিন্ডেনবার্গের (Hindenburg Report) অভিযোগ ওড়ালেন সেবি চেয়ারম্যান। আমেরিকার বেসরকারি সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের সাম্প্রতিক একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়, আদানি শিল্পগোষ্ঠীর বিদেশে সরানো টাকায় অংশীদারিত্ব ছিল শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেবির প্রধানের। এবার আদানি-যোগ নিয়ে হিন্ডেনবার্গের সেই অভিযোগ ওড়ালেন সেবির চেয়ারপার্সন (Sebi Chairperson) মাধবী পুরী বুচ এবং তাঁর স্বামী ধবল বুচ। একটি বিবৃতি দিয়ে তাঁরা দাবি করেছেন, হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের যাবতীয় অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন’। তাঁদের ‘চরিত্রহনন’ করার জন্যই এমন অভিযোগ করা হয়েছে।

    কী জানালেন সেবির চেয়ারপার্সন? (Sebi Chairperson) 

    হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বুচ দম্পতির তরফে বলা হয়েছে, “যাবতীয় আর্থিক তথ্য প্রকাশ্যে আনার বিষয়ে আমাদের কোনও সঙ্কোচ নেই। এমনকী আমরা যখন কোনও সরকারি পদে ছিলাম না, তখনকার যে কোনও তথ্যও যে কোনও সংস্থা খতিয়ে দেখতে পারে।” এর পাশাপাশি বিবৃতিতে হিন্ডেনবার্গ সংস্থাকে তোপ দেগে তাঁরা জানিয়েছেন, “সেবি যে হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের বিভাগে পদক্ষেপ করেছিল এবং শো-কজ নোটিশ পাঠিয়েছিল, দুর্ভাগ্যজনক ভাবে সেই সংস্থাই চরিত্রহনন করার চেষ্টা করছে।” 

    আগে কী ঘটেছিল?  

    গৌতম আদানির গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আঠেরো মাস আগে তোপ দাগার পরে সম্প্রতি ফের সংবাদের শিরোনামে এসেছিল মার্কিন শর্ট সেলিং ইনভেস্টমেন্ট রিসার্চ ফার্ম হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ (Hindenburg Report)। জানিয়েছিল, ফের ভারতে বোমা ফাটাতে চলেছে তারা। দেখা গেল, এবার তাদের নিশানায় দেশের সব সংস্থার নিয়ামক কর্তৃপক্ষ সিকিওরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়ার (সেবি) চেয়ারপার্সন মাধবী পুরী বুচ এবং তাঁর স্বামী ধবল বুচ। 

    আরও পড়ুন: কোথায় বঞ্চনা? ইউপিএ’র তুলনায় মোদির আমলে বাংলার বরাদ্দ বেড়েছে ২১৮ শতাংশ!

    এই সংস্থাই শনিবার তাদের এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে লেখে, “আদানিরা বিদেশে যে টাকা সরিয়েছেন, তাতে অংশীদারিত্ব রয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা সেবির প্রধানের।” হিন্ডেনবার্গের রিপোর্টে (Hindenburg Report) আরও দাবি করা হয় যে, গৌতম আদানির ভাই বিনোদ আদানির বিদেশে থাকা সংস্থায় অংশীদারিত্ব রয়েছে সেবি প্রধান এবং তাঁর স্বামীর। ২০১৭ সালে সেবিতে যোগ দেন মাধবী। রিপোর্টে এ-ও দাবি করা হয়েছে যে, সেই সময় সম্ভাব্য নজরদারি এড়াতে মাধবীর নামে থাকা সমস্ত বিদেশি বিনিয়োগ নিজের নামে করে নেন ধবল। তবে এই রিপোর্টের কথা সামনে আসার পরেই হিন্ডেনবার্গ যাবতীয় অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন’ বলেই উড়িয়ে দিয়েছেন সেবির চেয়ারপার্সন মাধবী পুরী বুচ এবং তাঁর স্বামী ধবল বুচ। ‘পূর্ণাঙ্গ স্বচ্ছতার স্বার্থে’ খুব শীঘ্রই তাঁরা একটি বিস্তারিত একটি বিবৃতি প্রকাশ করবেন বলে জানিয়েছেন সেবির প্রধান এবং তাঁর স্বামী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: “রাহুল গান্ধী আর প্রতারণার রাজনীতি, মিথ্যাচারের রাজনীতি সমার্থক”, তোপ বিজেপির

    BJP: “রাহুল গান্ধী আর প্রতারণার রাজনীতি, মিথ্যাচারের রাজনীতি সমার্থক”, তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কর্নাটক ও হিমাচল প্রদেশে কংগ্রেসের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণ করেননি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)।” অন্তত এমনই অভিযোগ করল বিজেপি (BJP)। শনিবার কংগ্রেসের ‘যুবরাজ’কে আক্রমণ শানিয়ে গেরুয়া শিবিরের তরফে বলা হয়, রাহুল গান্ধী প্রতারণার রাজনীতিরই সমার্থক।

    ‘কংগ্রেস এবং রাহুল গান্ধীর ডিএনএ’ (BJP)

    দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে আয়োজিত সাংবাদিক বৈঠকে পদ্ম শিবিরের জাতীয় মুখপাত্র গৌরব ভাটিয়া বলেন, “বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস কর্নাটকে ৫৯টি নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। যদিও পূরণ করেছে মাত্র দুটো। শিক্ষা নিয়ে তারা যে সাতটা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে, তার ছ’টাই পূরণ হয়নি। কর্মসংস্থান নিয়ে ১৫টা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। পূরণ হয়নি তার ১৪টাই।” প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করাটাই ‘কংগ্রেস এবং রাহুল গান্ধীর ডিএনএ’ বলেও আক্রমণ শানান এই বিজেপি নেতা। তিনি বলেন, “কর্নাটকে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির মাত্র তিন শতাংশ পূরণ হয়েছে, ৯৭ শতাংশই পূরণ করতে কংগ্রেস ব্যর্থ।” গৌরবের তোপ, “কর্নাটকবাসী প্রতারিত হয়েছেন। যেখানেই কংগ্রেস ক্ষমতায় এসেছে, সেই রাজ্যের বাসিন্দারাই প্রতারিত হয়েছেন। হিমাচল প্রদেশের মানুষও প্রতারিত হয়েছেন।” তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধী আর প্রতারণার রাজনীতি, মিথ্যাচারের রাজনীতি, প্রোপাগান্ডার রাজনীতি সমার্থক।”

    ‘ভনিতার রাজনীতি’

    কর্নাটকে কৃষকের আত্মহত্যা ইস্যুতে মুখ খুলেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল । এদিন সে প্রসঙ্গেও গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির নেতা রাহুলকে নিশানা করেছেন গৈরিক সৈনিক গৌরব (BJP)। তাঁর মতে, ভোট কুড়োতে ‘ভনিতার রাজনীতি’ করছেন রাহুল। বলেন, “উনি তো দিল্লিতে কৃষক প্রতিনিধিদের সঙ্গে দেখা করতে পারতেন।” তিনি বলেন, “মিডিয়া রিপোর্ট বলছে কর্নাটকে ১ হাজার ২০০ কৃষক আত্মহত্যা করেছেন। তার পরেও কেন রাহুল গান্ধী তাঁদের জন্য একটা মিনিটও খরচ করতে পারলেন না? কেন তিনি কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রীকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে বললেন না?”

    আরও পড়ুন: “মায়ের প্রাণ বাঁচানোয় মোদির কাছে কৃতজ্ঞ”, বললেন হাসিনা পুত্র

    গৌরব বলেন, “এর কারণ গান্ধীর অগ্রাধিকারের ক্ষেত্র আলাদা। সেই কারণেই তিনি কর্নাটককে এমন একজন মুখ্যমন্ত্রী উপহার দিয়েছেন যিনি নিজেই দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন।” বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র বলেন, “কংগ্রেস কৃষক বিরোধী, এসসি-এসটি মায় ওবিসি বিরোধীও। তারা মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দেয় (Rahul Gandhi)। ভোটের পর সেগুলো আর কার্যকর করে না (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh BJP: যোগী রাজ্যের ৪০৩টি বিধানসভা কেন্দ্রে জাতীয় পতাকা নিয়ে পদযাত্রা করবে বিজেপি

    Uttar Pradesh BJP: যোগী রাজ্যের ৪০৩টি বিধানসভা কেন্দ্রে জাতীয় পতাকা নিয়ে পদযাত্রা করবে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh BJP) বিজেপি সরকার ৩দিন ধরে জাতীয় পতাকা নিয়ে পদযাত্রা করবে। রাজ্যের পক্ষ থেকে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ প্রচারের জন্য মোট ৪০৩টি বিধানসভা কেন্দ্র জুড়ে জাতীয় পতাকা নিয়ে পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। একই ভাবে বাড়িতে বাড়িতে ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ পালনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এই বিরাট আয়োজনকে কেন্দ্র করে যোগী (Yogi state) রাজ্যে এখন প্রস্তুতি তুঙ্গে।

    ১১ থেকে ১৩ অগাস্ট পর্যন্ত হবে তিরঙ্গা যাত্রা (Uttar Pradesh BJP)

    শনিবার কর্মসমিতির বৈঠকের পর দলের তরফে একটি বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে, উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh BJP) বিজেপি ১১ অগাস্ট থেকে ১৩ আগস্ট পর্যন্ত রাজ্যের সমস্ত বিধানসভা কেন্দ্রে ‘তিরঙা পদযাত্রা’ পালন করবে। এই পদযাত্রা ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ প্রচারের একটি অংশ। সকল মানুষকে এই কর্মযজ্ঞে যোগদান কারানোই প্রধান লক্ষ্য। এই কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে দেশপ্রেমের বার্তা সারা রাজ্য জুড়ে শহর, গ্রাম, রাস্তা এবং পাড়ার মধ্যে পৌঁছে দিতে হবে। এই পদযাত্রায় রাজ্য বিজেপির সভাপতি ভূপেন্দ্র সিং চৌধুরী, রাজ্যের সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) ধরমপাল সিং, রাজ্যের মন্ত্রী, সাংসদ, বিধায়ক এবং জেলা, বিভাগ ও বুথ স্তরের দলীয় নেতা-কর্মী-সমর্থকরা অংশগ্রহণ করবেন। সকলকে ত্রিবর্ণ জাতীয় পতাকা বহন করতে হবে। এদিনের দলীয় বৈঠকে বিশেষ ভাবে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। 

    আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুনিধন নিয়ে নীরব কংগ্রেস, তোপ হিমন্ত বিশ্ব শর্মার

    দেশভক্তি এবং জাতীয়তাবোধের বার্তা

    রাজ্যের (Uttar Pradesh BJP) ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ কর্মসূচির সহ-সমন্বয়কারী এবং বিজেপির মুখপাত্র সমীর সিং বলেন, “রবিবার সাহারানপুরে তেরঙ্গা মিছিলে দলের নেতা ও কর্মীদের সঙ্গে আমরা যোগদান করব। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আহ্বানে সাড়া দিয়েছে গোটা দেশ। বিজেপি প্রতি বছর এই ‘হর ঘর তিরাঙ্গা’ প্রচারের মাধ্যমে দেশভক্তি এবং জাতীয়তাবোধের গভীর বার্তা প্রচার করছে। প্রত্যকের বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং তেরঙ্গা যাত্রায় যোগদানের জন্য আহ্বান জানাই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুনিধন নিয়ে নীরব কংগ্রেস, তোপ হিমন্ত বিশ্ব শর্মার

    Himanta Biswa Sarma: বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুনিধন নিয়ে নীরব কংগ্রেস, তোপ হিমন্ত বিশ্ব শর্মার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নির্যাতন নিয়ে কংগ্রেসকে (Congress) তীব্র আক্রমণ করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। একটি সভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “পশ্চিম বিশ্বে গাজার পরিস্থিতি নিয়ে কংগ্রেস সব সময় সোচ্চার হলেও, বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুনিধন নিয়ে সম্পূর্ণ চুপ। মুখে কুলুপ দিয়ে বসে রয়েছেন কংগ্রেসের নেতারা।” উল্লেখ্য, ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে গাজায় আক্রমণ নিয়ে কংগ্রেসকে যতটা সরব হতে দেখা গিয়েছিল, গত ৫ অগাস্টের পর থেকে অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশে সনাতনী হিন্দুদের সুরক্ষা নিয়ে, দেশের বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে দেখা যায়নি। আর এখানেই বিজেপি নেতার প্রশ্ন। 

    ঠিক কী বলেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma)?

    সামনেই ঝাড়খণ্ড রাজ্যের নির্বাচন। এই রাজ্যে দলের তরফ থেকে সহ-পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। শনিবার এখানে একটি সাংগঠনিক বৈঠকে যোগদান করে বাংলাদেশে হিন্দুনিধনের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন তিনি। সেই দেশের হিন্দুদের উপর আক্রমণ সম্পর্কে কংগ্রেসকে (Congress) তোপ দেগে বলেন, “দেশের বিরোধী দল কংগ্রেস এখন নীরবতা পালন করছে। তাঁরা গাজা নিয়ে সব সময় বেশি করে উদ্বিগ্ন থাকেন। বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি চলছে। সংখ্যালঘু হিন্দুদের পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়াবহ। আমি নিশ্চিত ভারতের কেন্দ্র সরকার কূটনৈতিক সম্পর্কের মাধ্যমে এই সমস্যাটির সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।”

    আরও পড়ুনঃ”হাসি হাসি পরব ফাঁসি, দেখবে ভারতবাসী”, মাত্র ১৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ!

    আর কী বললেন?

    আবার বিরসা মুন্ডা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সামনে হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma) আরও বলেন, “এই মুহূর্তে বাংলাদেশের পরিস্থিতি অত্যন্ত সঙ্কটজনক। হিন্দুদের দুর্দশার বিষয়ে কংগ্রেসের কোনও মাথাব্যথাই নেই। কংগ্রেসের নেতারা মুসলমানদের হয়ে বার বার প্রতিবাদ জানান। কিন্তু তাঁরা কতবার বাংলাদেশে হিন্দুদের পক্ষে কথা বলেছেন, এই প্রশ্ন করা উচিত। বাংলাদেশ থেকে অনেক শরণার্থী ভারতে আসতে চাইছেন। কিন্তু ভারত সরকার কাউকে সীমান্ত অতিক্রম করার অনুমতি দেয়নি। কারণ তাতে স্থায়ী সমাধান হবে না। একমাত্র সমাধান হল বাংলাদেশের সঙ্গে কথা বলে সেই দেশেই হিন্দুদের স্বার্থকে সুনিশ্চিত করা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: “মায়ের প্রাণ বাঁচানোয় মোদির কাছে কৃতজ্ঞ”, বললেন হাসিনা পুত্র

    Bangladesh Crisis: “মায়ের প্রাণ বাঁচানোয় মোদির কাছে কৃতজ্ঞ”, বললেন হাসিনা পুত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমার মায়ের প্রাণ বাঁচানোর জন্য নরেন্দ্র মোদির কাছে কৃতজ্ঞ।” কথাগুলি বললেন বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। মোদি সরকার দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ায় তাঁর মায়ের বাংলাদেশ ছাড়াটা অনায়াস হয়েছে বলেও মনে করেন তিনি। হাসিনার ভিসা প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে যেসব খবর সংবাদমাধ্যমে সম্প্রচারিত হচ্ছে, তাও খারিজ করে দিয়েছেন আওয়ামি লিগের এই নেতা। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে জয় বলেন, “হাসিনার ভিসা কেউ প্রত্যাহার করেনি। রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য তিনি কোথাও আবেদনও করেননি।” তিনি বলেন, “এসবই গুজব।” এর পরেই হাসিনার প্রাণ বাঁচানোর জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

    মোদির প্রতি কৃতজ্ঞ (Bangladesh Crisis)

    এই সাক্ষাৎকারে আওয়ামি লিগ নেতা বলেন, “ভারত সরকারের কাছে আমার বার্তা, আমার ব্যক্তিগত কৃতজ্ঞতা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। মোদি সরকারের দ্রুত পদক্ষেপের জন্যই আমার মায়ের প্রাণ বেঁচেছে। আমি চিরকৃতজ্ঞ।” ভারতকে বিশ্ব নেতৃত্বের ভূমিকা নিতে হবে বলেও মনে করেন (Bangladesh Crisis) হাসিনা পুত্র। বলেন, “ভারতের প্রয়োজন বিশ্বে নেতৃত্বের ভূমিকা নেওয়া। অন্য বিদেশি শক্তিগুলিকে এই পরিস্থিতির সুযোগ নিতে দেওয়াটা ঠিক হবে না। কারণ, বাংলাদেশ ভারতের প্রতিবেশী। এটা ভারতের পূর্ব দিক।” তিনি বলেন, “হাসিনা জমানায় বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে উন্নত হয়েছে। বাংলাদেশে শান্তিও ছিল।”

    হাসিনা জমানায় বাংলাদেশের প্রভূত উন্নতি

    জয় বলেন, “এটা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না যে হাসিনার সরকার বাংলাদেশে শান্তি বজায় রেখেছিল, অর্থনৈতিক উন্নতিও হয়েছে হাসিনার জমানায়। বিদ্রোহ দমন করেছে। দেশের পূর্ব দিকে এই উপমহাদেশে স্থিতাবস্থা বজায় রেখেছে।” তিনি বলেন, “আমরাই (আওয়ামি লিগ) একমাত্র সরকার, যারা প্রমাণ করেছি, আমরাই পারি। অন্যান্য সরকার কেবল চেষ্টা করে গিয়েছে। কিছু করতে পারেনি। ব্যর্থ হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: মোদিকে ধন্যবাদ চিন-প্রেমী মুইজ্জুর, দ্বীপরাষ্ট্রের হলটা কী?

    বাংলাদেশে গঠিত হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারের প্রধান হয়েছেন মহম্মদ ইউনূস। এ প্রসঙ্গে জয় বলেন, “একটা দিক থেকে আমি এক স্বাগত জানাই। কারণ এখানে সংখ্যালঘুর প্রতিনিধি আছে, আছে এলিট ক্লাসের প্রতিনিধি। পশ্চিমের প্রতিনিধিও রয়েছে।” তিনি বলেন, “সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করতে গিয়ে আমি দেখেছি, এই সরকারে যাঁদের সদস্য করা হয়েছে, তাঁদের অনেকেরই রাজনৈতিক কোনও অভিজ্ঞতা নেই। নেই সরকার চালানোর অভিজ্ঞতাও। তাই তাঁদের পক্ষে দেশ চালানোটা খুবই কঠিন হবে (Bangladesh Crisis)।”

    প্রসঙ্গত, সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে অশান্তির জেরে উত্তাল বাংলাদেশ। গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে ভারতে চলে এসেছেন শেখ হাসিনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Khudiram Bose Death Anniversary: “হাসি হাসি পরব ফাঁসি, দেখবে ভারতবাসী”, মাত্র ১৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ!

    Khudiram Bose Death Anniversary: “হাসি হাসি পরব ফাঁসি, দেখবে ভারতবাসী”, মাত্র ১৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “হাসি হাসি পরব ফাঁসি, দেখবে ভারতবাসী”, অখণ্ড ভারতের স্বাধীনতা ও বিপ্লবী আন্দোলনের সব থেকে উজ্জ্বল নক্ষত্র ক্ষুদিরাম বসুর আত্মবলিদান দিবস (Khudiram Bose Death Anniversary) আজ। ১৯০৮ সালের ১১ অগাস্ট মাত্র ১৮ বছর বয়সে দেশের সর্বকনিষ্ঠ স্বাধীনতা সংগ্রামী হিসেবে হাসিমুখে ফাঁসিতে চড়েছিলেন ভারতের এই বীর সন্তান। মুজফফরপুর ষড়যন্ত্র মামলায় ফাঁসি হয় ক্ষুদিরাম বসুর (Khudiram Bose)। 

    ফিরে দেখা ইতিহাস (Khudiram Bose Death Anniversary) 

    ১৮৮৯ সালের ৩ ডিসেম্বর মেদিনীপুর শহরের কাছাকাছি (বর্তমানে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা) কেশপুর থানার অন্তর্গত মৌবনী (হাবিবপুর) গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ক্ষুদিরাম বসু। পাঁচ বছর বয়সে তিনি তাঁর মাকে হারান এবং এর এক বছর পর তাঁর বাবা মারা যান। এরপর খুব অল্প বয়সেই তিনি কলকাতার বারিন্দ্রকুমার ঘোষের মতো বিপ্লবীদের সংস্পর্শে আসেন এবং মাত্র ১৫ বছর বয়সে নিজেকে স্বাধীনতা সংগ্রামে ব্রতী করেছিলেন ক্ষুদিরাম। স্থানীয়দের মধ্যে ব্রিটিশবিরোধী পুস্তিকা বিতরণের জন্য ইংরেজ শাসকরা তাঁকে আটক করে। 
    ১৯০৮ সালের এপ্রিল মাসে ক্ষুদিরামের বয়স যখন ১৬ বছর, সে সময় প্রধান প্রেসিডেন্সি ম্যাজিস্ট্রেট ডগলাস কিংসফোর্ডকে হত্যার উদ্দেশ্যে ক্ষুদিরাম বসু ও প্রফুল্ল চাকি মুজফফরপুরে একটি গাড়িতে বোমা নিক্ষেপ করেছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, কিংসফোর্ড সেদিন ক্লাবে আসেননি। দুই ইংরেজ মহিলা মিসেস কেনেডি ও তাঁর কন্যা একই লাল গাড়িতে করে বাড়ি ফিরছিলেন। ফলে সেই বোমা হামলায় তাঁরা মারা গিয়েছিলেন। এরপর পুলিশ ধরার আগেই প্রফুল্ল চাকি নিজেকে গুলি করে আত্মহত্যা করেন। আর অন্যদিকে এই ঘটনার পর নিজের প্রাণ বাঁচাতে ক্ষুদিরাম বসু (Khudiram Bose) ২৫ মাইল পথ পায়ে হেঁটে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন৷ কিন্তু, একটি জায়গায় জলের খোঁজ করতে গিয়ে পুলিশের মুখোমুখি হন তিনি। তাঁকে দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়৷ কিন্তু, সদ্য কৈশোর পেরনো ক্ষুদিরাম পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে ধরা পড়ে যান৷ তাঁর কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হয়েছিল বলে দাবি করে ব্রিটিশ পুলিশ৷ এরপর তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বিচারে ক্ষুদিরাম বসুকে ফাঁসির সাজা শোনায় করে ব্রিটিশ বিচার ব্যবস্থা৷   

    আরও পড়ুন: ওয়েনাড়ে ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা আকশপথে পরিদর্শন করলেন মোদি

    মাত্র ১৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ (Khudiram Bose)

    বিখ্যাত অনুশীলন সমিতির সদস্য ছিলেন ক্ষুদিরাম। তাঁকে ফাঁসি দেওয়া (Khudiram Bose Death Anniversary) হয় মুজফফপুর সংশোধনাগারে। বর্তমানে সেই কারাগারের নাম বদলে বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর নামেই নামকরণ করা হয়েছে। এই কারাগারেই মাত্র ১৮ বছর বয়সে ফাঁসির মঞ্চে হাসতে হাসতে মৃত্যুবরণ করেছিলেন ভারতের এই বীর সন্তান। ভারতের সর্বকনিষ্ঠ স্বাধীনতা সংগ্রামীদের একজন যিনি দেশের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তাঁর শরীরের মৃত্যু হলেও আজীবন তিনি অমর হয়ে থেকে গেলেন প্রতিটি ভারতবাসীর মনের মণিকোঠায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share