Tag: news in bengali

news in bengali

  • Masood Azhar: কনভয়ে বিস্ফোরণ, নিহত জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার!

    Masood Azhar: কনভয়ে বিস্ফোরণ, নিহত জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিস্ফোরণে নিহত পাক জঙ্গিগোষ্ঠী জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মৌলানা মাসুদ আজহার (Masood Azhar)। সোমবার ভোরে পাক পাঞ্জাবের ভাওয়ালপুরের অদূরে পর পর কয়েকটি বিস্ফোরণ হয় তার কনভয়ে। তাতেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে খবর ছড়িয়েছে সমাজমাধ্যমে। ভাইরাল হয়েছে ভিডিও-ও। যদিও ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। মাসুদের মৃত্যু নিয়ে পাক সরকার কিংবা সেনার তরফে কিছু বলা হয়নি।

    মাসুদ কাহিনি

    নয়ের দশকে কাশ্মীরে অনুপ্রবেশ করে ভারতীয় সেনার হাতে ধরা পড়েছিল মাসুদ। অটল বিহারী বাজপেয়ীর জমানায় কন্দহর বিমান ছিনতাইকাণ্ডে জঙ্গিদের শর্ত মেনে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল তাকে। ২০০১ এর সংসদ হামলা এবং ২০১৬-য় পাঞ্জাবের পাঠানকোটে ভারতীয় বায়ুসেনার ঘাঁটিতে ফিদায়েঁ হানা এবং ২০১৯ সালে পুলওয়ামা হামলার ঘটনায়ও অন্যতম অভিযুক্ত মাসুদ ও তার ভাই রউফ।

    জইশ-ই-মহম্মদ

    উনিশ সালে মাসুদের (Masood Azhar) গায়ে সেঁটে দেওয়া হয় জঙ্গির তকমা। রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের তালিকায় রয়েছে তার সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ। এহেন জইশই পাক সরকারের মদতে দিব্যি কারবার চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ। মাদক ব্যবসা, হাওয়ালার কারবার রয়েছে তার। জেহাদের খরচ তুলতে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও স্থানীয় ট্রাস্টের নামে টাকা তোলে মাসুদের সংস্থা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও চালায় তারা। জইশের এই স্কুলগুলিতে জেহাদি হাওয়ার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। শিক্ষা শেষে জেহাদের কাজে লাগানো হয় পাশ-আউটদের।

    আরও পড়ুুন: ‘বয়ঃ-বিধি’ দ্বন্দ্বে বেসামাল তৃণমূল, নেত্রীর রোষেই কি ‘অন্তরালে’ অভিষেক?

    জানা গিয়েছে, এদিন ভোরে ভওয়ালপুরের মসজিদ থেকে ফেরার পথে অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজন আততায়ী মাসুদের কনভয় লক্ষ্য করে বিস্ফোরণ ঘটায়। তাতেই মৃত্যু হয় এই জঙ্গির। ভারতীয় গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ভাওয়ালপুরের ডেরায় পাক সেনার প্রহরায় থাকে মাসুদ। সেখান থেকেই ভারত-পাক সীমান্তে থাকা জঙ্গি শিবিরগুলি তদারকি করে। ভারতে অশান্তি জিইয়ে রাখতে এখনও সক্রিয় সে। অর্থ-সহ অন্যান্য সাহায্য দিয়ে তাকে (Masood Azhar) সাহায্য করে চলেছে আইএসআই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC Inner Clash: ‘বয়ঃ-বিধি’ দ্বন্দ্বে বেসামাল তৃণমূল, নেত্রীর রোষেই কি ‘অন্তরালে’ অভিষেক?

    TMC Inner Clash: ‘বয়ঃ-বিধি’ দ্বন্দ্বে বেসামাল তৃণমূল, নেত্রীর রোষেই কি ‘অন্তরালে’ অভিষেক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি তৃণমূলের ‘যুবরাজ’। সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। তাঁর একটা পদও রয়েছে। দলের সাধারণ সম্পাদক। তৃণমূলের এহেন এক কর্তাই দিন কয়েক ধরে সেঁধিয়ে রয়েছেন গোঁসাঘরে। কারণ কি? রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, দলে সম্প্রতি নবীন-প্রবীণ নিয়ে বিতর্ক (TMC Inner Clash) দানা বেঁধেছে।

    দলের প্রতিষ্ঠা দিবসেও অন্তরালে ভাতিজা!

    বয়সবিধি নিয়েও তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে তাঁরই ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সেই কারণেই দলের নবীন ‘মুখ’ অভিষেককে সাইড করে দেওয়া হয়েছে। সেই কারণেই ১ জানুয়ারি, দলের প্রতিষ্ঠা দিবেসেও তিনি রইলেন অন্তরালে। কারণ হিসেবে ঘনিষ্ঠ মহলে তিনি বলেছেন, তিনি যে আগ্রাসী আন্দোলনের পথে হেঁটেছিলেন, তা থেকে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে তিনি শুধুমাত্র নিজের কেন্দ্র নিয়েই থাকবেন। তবে নেপথ্যে রইলেও চালিয়ে যাচ্ছেন ছায়াযুদ্ধ! অবশ্য সরাসরি ভাতিজা নন, তাঁর স্তাবকরা।

    বক্সি-কুণাল বাক্-যুদ্ধ

    ধানাইপানাই ছেড়ে আসা যাক কেজো কথায়। এদিন ভাষণ দিতে গিয়ে তৃণমূলের (TMC Inner Clash) রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি বলেন, “অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় লড়াইয়ের ময়দান (লোকসভা নির্বাচন) থেকে পিছিয়ে যাবেন না। যদি লড়াই করেন, তবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে রেখে লড়াই করবেন উনি।” বক্সির এই “যদি…কিন্তু”তে বেজায় আপত্তি অভিষেক ‘ফ্যান-ক্লাবে’র। তাদের বক্তব্য, “যদি…কিন্তু”তে অভিষেকের ‘পলায়নী মনোবৃত্তি’ প্রকাশ পেয়েছে। তাই বক্সির বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়।

    তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ (অভিষেক অনুগামী বলে দলে পরিচিত) বলেন, “রাজ্য সভাপতির বাক্যগঠন নিয়ে আপত্তি রয়েছে। এটা কখনওই কাঙ্খিত নয়।” তিনি বলেন, “অভিষেক লড়াইয়ের ময়দানেই রয়েছেন। আর তিনি যে কথা বলতে চান, তা শুনলে দলেরই মঙ্গল।” অভিষেক-বৃত্তের এক নেতা বলেন, “এই ধরনের আলটপকা কথা বলে আসলে অভিষেকের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা হয়েছে। যা দলের জন্য মোটেই ভালো সঙ্কেত নয়।” অভিষেক ঘনিষ্ঠদের দাবি, অভিষেকের বয়ঃ-তত্ত্বে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন অনেক প্রবীণ নেতা। তাই মমতাকে তোষামোদ করতে এই ধরনের মন্তব্য করে আদতে অস্তস্তিতে ফেলা হচ্ছে দলকেই।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূলের তোলাবাজির রাজনীতির বলি দলেরই কর্মী, টাকা না পেয়ে পিটিয়ে খুন

    বুয়া-ভাতিজার এই দ্বন্দ্বের জেরে যে ভাতিজা- গোষ্ঠীই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তা বুঝতে পেরে যুবরাজের দ্বারস্থ হন তাঁর ‘ফ্যান-ক্লাবে’র সদস্যরা। তাই দলের সেকেন্ড ইন কমান্ডের ‘গোঁসা’ ভাঙাতে অভিষেকের কালীঘাটের অফিসে বৈঠকে বসেছিলেন কুণাল, ব্রাত্য বসু, পার্থ ভৌমিক, তাপস রায়দের মতো কয়েকজন। তবে গোঁসা যে ভাঙেনি, তার প্রমাণ মিলল ১ জানুয়ারি। দলের প্রতিষ্ঠা দিবসে পিকচারেই ছিলেন না অভিষেক।

    মমতার গুরুত্ব অস্বীকার (TMC Inner Clash) করলে যে বিপদ বাড়বে, তা জানিয়েছেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেদিন রাজনীতিতে থাকবেন না, সেদিন বাংলা ছাগলের তৃতীয় সন্তান হয়ে যাবে।” সুদীপের নিশানায় যে অভিষেকই তা বুঝতে রাজনীতিবিদ হতে হয় না। সুদীপের বক্তব্যেরও পাল্টা (TMC Inner Clash) দিয়েছেন কুণাল। তিনি বলেন, “অন্ধ ভক্তি দেখাতে গিয়ে এঁরা আসলে বিভাজন রেখা তৈরি করছেন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: “রাম মন্দির রাজনৈতিক কোনও ইস্যু নয়, সাংস্কৃতিক,” বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: “রাম মন্দির রাজনৈতিক কোনও ইস্যু নয়, সাংস্কৃতিক,” বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাম মন্দির কোনও রাজনৈতিক ইস্যু নয়, সাংস্কৃতিক ইস্যু।” সোমবার অসমের তেজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১তম সমাবর্তন উৎসবে কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। এদিন রাম মন্দির প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে রাজনাথ বলেন, “২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরে হবে প্রাণপ্রতিষ্ঠা উৎসব। ওই দিন উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।”

    কী বললেন রাজনাথ?

    এর পরেই তিনি বলেন, “রাম মন্দির আমাদের কাছে ভোট পাওয়ার জন্য কোনও রাজনৈতিক ইস্যু নয়, এটি আমাদের সাংস্কৃতিক ইস্যু।” ১৬ জানুয়ারি অক্ষত সংগ্রহের মাধ্যমে শুরু হবে রাম মন্দিরের প্রাণপ্রতিষ্ঠার উৎসব। মূল উৎসব হবে ২২ জানুয়ারি। এদিন সকালে পুজোর পর রাম লালার মূর্তিতে প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে দুপুরে, মৃগশিরা নক্ষত্রে। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা প্রসঙ্গে রাজনাথ বলেন, “২০২৭ সালের মধ্যে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম আথর্নীতির দেশের তালিকায় তিন নম্বরে জায়গা করে নেবে। আর এক নম্বর হবে ২০৪৭ সালের মধ্যে।”

    রাজনাথের মুখে যুব-প্রশস্তি

    শিক্ষক হিসেবে তাঁর অভিজ্ঞতাও এদিন পড়ুয়াদের সঙ্গে শেয়ার করে নেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। দেশের যুব সমাজ কীভাবে নয়া ধারণাগুলি গ্রহণ করছেন, তাও জানান তিনি। বলেন, “দেশের যুবসমাজকে আমি যতটুকু বুঝেছি, তা থেকে আমি বলতে পারি, শিক্ষকদের চেয়ে পড়ুয়ারা অনেক বেশি উদ্ভাবনী শক্তির অধিকারী। পড়ুয়াদের কাছ থেকে অনেক কিছু শেখা যায়। তারা সহজেই নতুন নতুন ধারণাগুলিকে গ্রহণ করে নেয়। অসম দেশকে এমন অনেক আইকন দিয়েছে। এই আইকনরা শিল্প, সাহস, ধর্ম, রাজনীতি-সহ প্রায় সব ক্ষেত্রেই কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছে।”

    আরও পড়ুুন: বাংলাদেশের অন্যতম সতীপীঠ চন্দ্রনাথ মন্দিরের দখল নিচ্ছে মৌলবাদীরা?

    তিনি (Rajnath Singh) বলেন, “তোমাদের মতো তরুণদের সমৃদ্ধশালী করতে আমরা স্টার্ট-আপ সংস্কৃতি এবং উদ্ভাবনী ইকোসিস্টেমের ওপর জোর দিচ্ছি। সরকারের প্রচেষ্টা এবং তরুণ উদ্যোগপতিদের উৎসাহিত করতে আজ আমরা ভারতে এক লাখেরও বেশি স্টার্ট-আপ ও একশোর বেশি ইউনিকর্ন তৈরি করেছি। আমরা উদ্ভাবনকে প্রোমোট করেছি ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল করিডর স্টার্ট-আপের মাধ্যমে।” এদিন পুরনো ভারত ও নতুন ভারতের পার্থক্যও করেন রাজনাথ। বলেন, “পুরনো ভারত ও নয়া ভারতের মধ্যে প্রধান পার্থক্য নিহিত রয়েছে চিন্তার বিবর্তন ও অ্যাপ্রোচের মধ্যে।” প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Rajnath Singh) বলেন, “আমাদের পড়ুয়াদের মধ্যে সৃজনশীলতা রয়েছে, লক্ষ্য রয়েছে। এসবকেই নয়া চিন্তাভাবনা বলা যেতে পারে। এগুলিই নয়া ভারতের ব্যাকগ্রাউন্ডও।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: বছরের শুরুতেই গুচ্ছ কর্মসূচি বাতিল মুখ্যমন্ত্রীর, কারণ কী? জল্পনা

    Mamata Banerjee: বছরের শুরুতেই গুচ্ছ কর্মসূচি বাতিল মুখ্যমন্ত্রীর, কারণ কী? জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরে পূর্ব নির্ধারিত গুচ্ছ কর্মসূচি বাতিল করলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। রবিবারই এ ব্যাপারে নির্দেশিকা জারি হয়েছে নবান্নের তরফে। যদিও ঠিক কী কারণে মুখ্যমন্ত্রীর কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে, তা জানানো হয়নি। 

    ছড়াচ্ছে জল্পনা

    উত্তর ২৪ পরগনার বিভিন্ন জায়গায় মাথাচাড়া দিয়েছে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। লোকসভা নির্বাচনের মুখে একে অশনি সঙ্কেত হিসেবেই দেখছেন তৃণমূল নেত্রী। এই দ্বন্দ্ব ধামাচাপা দিতেই এই এলাকায় বাড়তি মনোযোগ দিতে পারেন তিনি। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, মুখ্যমন্ত্রীর কর্মসূচির অদল-বদল হওয়ার এটা একটা কারণ হতে পারে। অন্য একটি অংশের মতে, শুক্রবার এসএসকেএম হাসপাতালে ছোট একটি অস্ত্রোপচার হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। বিশ্রামের প্রয়োজন। সেটাও একটা কারণ হতে পারে। জানা গিয়েছে, ২ জানুয়ারি নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে একটি সরকারি কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার কথা ছিল মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee)। আপাতত সেটি বাতিল করা হয়েছে।

    মুখ্যমন্ত্রীর নয়া কর্মসূচি

    ৩-৪ জানুয়ারি তাঁর যাওয়ার কথা ছিল গঙ্গাসাগর মেলার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে। গঙ্গাসাগর থেকে ফেরার পথে ৪ জানুয়ারি জয়নগরে সভা করার কথা ছিল তাঁর। সেই কর্মসূচিও আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে। পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে কলকাতা পুলিশের ডিভিশন অফিসের উদ্বোধনের দিনও। ২ জানুয়ারির পরিবর্তে উদ্বোধনের দিন ধার্য হয়েছে ৮ জানুয়ারি। মুখ্যমন্ত্রীর এই সফর পিছিয়ে করা হচ্ছে ৮-৯ জানুয়ারি। অবশ্য মেলা শুরু হয়ে যাবে ৮ তারিখ থেকেই। তাই মেলার প্রস্তুতি আর খতিয়ে দেখা হচ্ছে না তাঁর। মুখ্যমন্ত্রী আসছেন মেলা শুরুর দিনই। এদিন মুখ্যমন্ত্রী যেতে পারেন কপিল মুনির আশ্রমেও।

    আরও পড়ুুন: মোদির টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফেরা ‘অবধারিত’, এবার বলছে ব্রিটিশ দৈনিকও

    যেহেতু নবান্নের তরফে মুখ্যমন্ত্রীর কর্মসূচি বদলের কোনও কারণ দর্শানো হয়নি, তাই ছড়িয়েছে নানা জল্পনা। প্রতিবার গঙ্গাসাগর মেলার ঢের আগেই প্রস্তুতি-পর্ব খতিয়ে দেখতে মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) চলে যেতেন গঙ্গাসাগরে। এবার সেখানে যাচ্ছেন মেলা শুরুর দিন। নেতাজি ইন্ডোরের সরকারি কর্মসূচি কিংবা জয়নগরের সভা স্থগিত করায়ও শুরু হয়েছে গুঞ্জন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

      

  • PM Modi: দেশের দীর্ঘতম সেতুর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, আরও গুচ্ছ কর্মসূচি এমাসেই

    PM Modi: দেশের দীর্ঘতম সেতুর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, আরও গুচ্ছ কর্মসূচি এমাসেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জানুয়ারির ১২ তারিখে উদ্বোধন হবে ভারতের দীর্ঘতম সেতুর। এটি বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সেতুও। মুম্বই ট্রান্স হারবার লিঙ্ক নামের এই সেতুটির উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার এ খবর জানান মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে।

    কী বললেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী?

    তিনি জানান, সেতুটি ২১.৮ কিমি দীর্ঘ। এ যাবৎ কাল পর্যন্ত এটিই ভারতের দীর্ঘতম সেতু। সেতুটি মুম্বইয়ের সেওরির সঙ্গে জুড়বে রাইগাদের নবসেবা এলাকাকে। স্থলপথে যেতে গেলে এখন সময় লাগে ঘণ্টা দুয়েক। সেতু চালু হয়ে গেলে সময় কমে দাঁড়াবে ১৫-২০ মিনিটে। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, এই দুই জায়গার সংযোগের সঙ্গে সঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি এলাকার শ্রীবৃদ্ধিও ঘটবে। সেতুটিতে ছ’টি লেন থাকবে। এর ১৬.৫ কিলোমিটার অংশ যাবে সমুদ্রের ওপর দিয়ে। বাকি ৫.৫ কিলোমিটার অংশ যাবে স্থলভাগের ওপর দিয়ে। পরে এই সেতুটিকে জুড়ে দেওয়া হবে মুম্বই পুণে এক্সপ্রেস ওয়ের সঙ্গে।

    প্রধানমন্ত্রীর গুচ্ছ কর্মসূচি

    জানুয়ারির ১২ তারিখে এই সেতু উদ্বোধনের আগেও বেশ কিছু কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। চলতি মাসের ২ এবং ৩ তারিখে প্রধানমন্ত্রী যাবেন তামিলনাড়ু এবং লাক্ষাদ্বীপেও। এই দুই এলাকায় তিনি বেশ কিছু প্রকল্পের শিলান্যাস ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। ২ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী যাবেন তামিলনাড়ুর তিরুচিরাপল্লিতে। ভারতী দশন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৮তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে তিনিই হবেন প্রধান অতিথি।

    আরও পড়ুুন: মোদির টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফেরা ‘অবধারিত’, এবার বলছে ব্রিটিশ দৈনিকও

    পরে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করবেন তিনি। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে রেল, রাস্তা, তেল, গ্যাস, শিপিং এবং উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্র। তিরুচিরাপল্লিতে তিনি তিরুচিরাপল্লি আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্টে নয়া টার্মিনাল বিল্ডিংয়েরও উদ্বোধন করবেন। এই টার্মিনালে পরিষেবা পাবেন বছরে ৪৪ লাখেরও বেশি যাত্রী। প্রতিদিন পিক আওয়ার্সে টার্মিনালটি ব্যবহার করতে পারবেন ৩ হাজার ৫০০ যাত্রী।

    এখান থেকেই প্রধানমন্ত্রী উড়ে যাবেন লাক্ষাদ্বীপের উদ্দেশে। এখানে একটি জনসভায় ভাষণ দেওয়ার কথা তাঁর। ৩ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী যাবেন লাক্ষাদ্বীপেরই কাভারাত্তিতে। এখানেও পানীয় জল, সৌরশক্তি, স্বাস্থ্য এবং টেলিকমিউনিকেশন সেক্টরে একাধিক প্রকল্পের শিল্পান্যাস করবেন তিনি (PM Modi)।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: মোদির টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফেরা ‘অবধারিত’, এবার বলছে ব্রিটিশ দৈনিকও

    PM Modi: মোদির টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফেরা ‘অবধারিত’, এবার বলছে ব্রিটিশ দৈনিকও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে তিনটিতে উড়েছে গেরুয়া নিশান। তার ওপর লোকসভা নির্বাচনের আগে উদ্বোধন হচ্ছে ভারতবাসীর আবেগের রাম মন্দিরের। তাই কেন্দ্রে তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় আসতে চলেছে বিজেপি (PM Modi)। ব্রিটেনের জনপ্রিয় দৈনিক ‘দ্য গার্ডিয়ানে’র দাবি, কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদির টানা তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরা ‘প্রায় অবধারিত’।

    হ্যাটট্রিক করতে চলেছে বিজেপি

    মাসখানেক আগেই শেষ হয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। এর মধ্যে মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় এবং রাজস্তানে জয়ী হয়েছে বিজেপি। লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে যা বাড়তি অক্সিজেন যুগিয়েছে পদ্ম-শিবিরকে। ব্রিটেনের ওই দৈনিকের কলামে বলা হয়েছে, এই কারণে ২০২৪ সালে বিজেপি হ্যাটট্রিক করতে চলেছে। ভারতের বর্তমান রাজনৈতিক দৃশ্যপটের ভিত্তিতে নির্বাচনী বিশ্লেষকরাও জানিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি-ই ফের আসতে চলেছে।

    প্রতিপক্ষ ছন্নছাড়া 

    ‘দ্য গার্ডিয়ানে’ বলা হয়েছে, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। এর সঙ্গে রয়েছে বিজেপির হিন্দুত্ববাদী এজেন্ডা। এটা দেশের বৃহত্তম হিন্দু সম্প্রদায়কে উদ্বুদ্ধ করবে। বিশেষত, উত্তরের হিন্দু বলয়ে। ২০১৪ সাল থেকে মোদি যেহেতু জিতে আসছেন, সেহেতু রাজ্য এবং জাতীয় স্তরে বিজেপির জয় হবে অনায়াস। দক্ষিণ ও পূর্ব ভারতে বিজেপির প্রতিপক্ষরা শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও, গোটা দেশের প্রেক্ষিতে তারা ছন্নছাড়া ও দুর্বল। সংবাদপত্রটির রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, বিজেপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী – জাতীয় কংগ্রেস চলতি মাসে জয়ী হয়েছে কেবল তেলঙ্গানায়। গোটা দেশের মধ্যে তারা ক্ষমতায় রয়েছে তিনটি রাজ্যে। এভাবে বিজেপির সঙ্গে লড়া যাবে না বলেও জানানো হয়েছে ব্রিটিশ ওই দৈনিকটির প্রতিবেদনে।

    আরও পড়ুুন: সুখ-শান্তিতে ভরে উঠুক নতুন বছর, দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি

    বিজেপিকে হারাতে জোট বেঁধেছে ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইন্ডি’। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই জোটের অন্দরেও রয়েছে মতানৈক্য। যদিও এই জোট বিজেপিকে পরাস্ত করার শপথ নিয়েছে, তা সত্ত্বেও গুরুত্বপূর্ণ কোনও ইস্যুতে আলগা হয়ে যেতে পারে জোটের বাঁধন। প্রতিবেদনটির দাবি, সেই কারণেও কেন্দ্রে বিজেপি ক্রমেই হয়ে উঠছে অপরাজেয়। বিজেপির ‘বিকশিত ভারত সঙ্কল্প যাত্রা’র প্রশস্তিও গাওয়া হয়েছে ইংরেজি দৈনিকের ওই প্রতিবেদনে।

    বলা হয়েছে, গত ন’বছরে বিজেপি জনকল্যাণমূলক কী কী কাজ করেছে তার ফিরিস্তি দিতে গোটা দেশের বিভিন্ন শহর ও গ্রামে হাজার হাজার সরকারি আধিকারিককে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। দু’ মাস ধরে জনগণের কাছে এসব তুলে ধরবেন তাঁরা। প্রসঙ্গত, বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের জেরেই যে বিজেপি ফের কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসবে, গত কয়েক মাস ধরে বিভিন্ন জনসভায় তা দাবি করে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Xposat Satellite Launch: ২০২৪ দুরন্ত শুরু ইসরোর, প্রথম দিনেই মহাকাশে পাড়ি দিল ‘এক্সপোস্যাট’

    Xposat Satellite Launch: ২০২৪ দুরন্ত শুরু ইসরোর, প্রথম দিনেই মহাকাশে পাড়ি দিল ‘এক্সপোস্যাট’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩ সাল ছিল ঐতিহাসিক। ২০২৪ সালটাও দুরন্ত শুরু করল ইসরো। বছরের প্রথম দিনই মহাকাশে পাড়ি দিল দেশের প্রথম তথা বিশ্বের প্রথম এক্স-রে পোলারিমিটার স্যাটেলাইট, যাকে সংক্ষেপে বলা হচ্ছে এক্সপোস্যাট। 

    বিশ্বের দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বিরল কৃতিত্ব

    সোমবার, সকাল ৯টা ১০ মিনিটে শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস রিসার্চ সেন্টার থেকে পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিক্‌ল বা পিএসএলভি সি-৫৮-এর পিঠে চেপে যাত্রা মহাকাশে পাড়ি দেয় এক্সপোস্যাট। এই বিশেষ উপগ্রহ উৎক্ষেপণের ক্ষেত্রে নাসার পর বিশ্বের দ্বিতীয় দেশ হিসেবে এই এই বিরল কৃতিত্ব অর্জন করল ভারত। 

    ২১ মিনিটেই কক্ষপথে উপগ্রহ

    ইসরোর তরফে জানানো হয়েছে, মাত্র ২১ মিনিট উড়েই এই রকেট পৌঁছে গিয়েছে ৬৫০ কিলোমিটার উচ্চতায়। তারপর এটি তার কক্ষপথে স্থির হবে। এই কৃত্রিম উপগ্রহটির আয়ু পাঁচ বছর। পৃথিবীর উপরে নীচু কক্ষপথেই প্রদক্ষিণ করবে এক্সপোস্যাট। ভূমি থেকে তার সর্বোচ্চ উচ্চতা হবে ৫০০ থেকে ৭০০ কিলোমিটার। 

    কী কাজ করবে এক্সপোস্যাট

    এক্সপোস্যাটে ২টি মূল পেলোড রয়েছে। সেগুলি হল— পোলিক্স (পোলারিমিটার ইনস্ট্রুমেন্ট ইন এক্স-রে) এবং এক্সস্পেক্ট (এক্স-রে স্পেকট্রোস্কোপি অ্যান্ড টাইমিং)। মহাকাশে এক্স-রে উৎসের সন্ধান চালাবে এক্সপোস্যাট। এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ইসরো ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণগহ্বর সম্পর্কে গবেষণায় নতুন দিশা পেতে পারে। কৃষ্ণগহ্বরের উপস্থিতি, সন্ধান, উৎস প্রভৃতি নানা তথ্য জোগাড় করবে এই স্যাটেলাইট। এই উপগ্রহের আয়ু আনুমানিক ৫ বছর। অর্থাৎ, ২০২৮ পর্যন্ত কাজ করবে এক্সপোস্যাট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরে দানের নামে অর্থ সংগ্রহ করছে লুটেরারা, সতর্ক করল ভিএইচপি

    Ram Mandir: রাম মন্দিরে দানের নামে অর্থ সংগ্রহ করছে লুটেরারা, সতর্ক করল ভিএইচপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর ঠিক একুশ দিন পরে উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। তার সপ্তাহখানেক আগেই শুরু হয়ে যাবে অক্ষত সংগ্রহ অনুষ্ঠান। এমতাবস্থায় রাম মন্দির ট্রাস্টের নামে ভক্তদের কাছ থেকে টাকা-পয়সা লুট করছে লুটেরারা। সম্প্রতি বিষয়টি প্রকাশ্যে এসেছে। তার পরেই বিশ্বহিন্দু পরিষদের পক্ষ থেকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে পুণ্যার্থীদের। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

    কীভাবে চলছে লুটের কারবার

    বিশ্বহিন্দু পরিষদের মুখপাত্র বিনোদ বনশল এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ছেত্র অযোধ্যা, উত্তরপ্রদেশ নামের একটি জাল সোশ্যাল মিডিয়া পেজ তৈরি করা হয়েছে। পেজটিতে কিউআর কোড রয়েছে। রাম মন্দির নির্মাণের নামে সেখানে ইউজারদের ডোনেশন দিতে বলা হয়েছে। বিষয়টি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পাশাপাশি দিল্লি ও উত্তরপ্রদেশ পুলিশকেও জানানো হয়েছে।’ বিশ্বহিন্দু পরিষদের অযোধ্যার এক (Ram Mandir) সদস্য বলেন, “লুটেরারা বলছে, যত পারেন দান করুন। ডায়েরিতে আপনার নাম এবং নম্বর লিখে রাখা হবে। যখন মন্দির নির্মাণের কাজ শেষ হবে, আপানাদের সকলকে অযোধ্যায় আমন্ত্রণ জানানো হবে। আমি অযোধ্যা থেকেই বলছি। লুটেরারা বলছে, আপনারা জানেন হিন্দু ও মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে লড়াই চলছে। মুসলমান সম্প্রদায় তাদের মন্দির তৈরি করার অনুমতি দিচ্ছে না। তাই তারা তাদের মন্দির নির্মাণে অর্থ সংগ্রহ করছে।”

    কী বললেন ভিএইচপি মুখপাত্র

    বনশল বলেন, “শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ন্যায় কাউকে অর্থ সংগ্রহের অধিকার দেয়নি। আমি এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে চিঠি লিখেছি। উত্তরপ্রদেশের ডিজিপি ও দিল্লির পুলিশ কমিশনারকেও চিঠি পাঠিয়েছি। মানুষ যেন এই সব প্রতারকদের খপ্পরে না পড়েন সেজন্য কড়া ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়েছে। মানুষকেও এ ব্যাপারে সচেতন হবে হবে। এটা আনন্দের উৎসব। আমরা আমন্ত্রণপত্র পাঠাচ্ছি। আমরা কোনও ডোনেশন নিই না (Ram Mandir)।

    আরও পড়ুুন: ভারত-বিরোধী প্রচার, নিষিদ্ধ করা হল ভূস্বর্গে সক্রিয় তেহরিক-ই-হুরিয়তকে

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: “অবিচার দূর করার চেষ্টা না করে ন্যায়যাত্রা করছে”, কংগ্রেসকে কটাক্ষ নাড্ডার

    JP Nadda: “অবিচার দূর করার চেষ্টা না করে ন্যায়যাত্রা করছে”, কংগ্রেসকে কটাক্ষ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ভারত জোড় যাত্রা’র পর এবার ‘ন্যায়যাত্রা’য় বেরিয়েছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। তাকে নিশানা করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। রবিবার তিনি বলেন, “সমাজের অবিচার দূর করতে কোনও চেষ্টা যারা করে না, তারা এখন ন্যায়যাত্রার আয়োজন করছেন।” উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ে আয়োজিত এক কর্মসূচিতে নাড্ডা ইন্ডি জোটকেও একহাত নিয়েছেন।

    ইন্ডি জোটকে নিশানা 

    তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন, তখন এই জোট দেশকে পিছন দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে।” নাড্ডা এদিন যোগ দিয়েছিলেন বিজেপির ‘ভিকসিট ভারত সংকল্প যাত্রা’ কর্মসূচিতে। লোকসভা নির্বাচনের আগে দেশবাসীকে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পগুলি সম্পর্কে অবহিত করতেই পদ্ম-শিবিরের তরফে আয়োজন করা হয়েছে এই যাত্রার। মহিলাদের জন্য হাফ-ম্যারাথন দৌড়ের সূচনাও করেন নাড্ডা।

    আক্রমণ কংগ্রেসকে 

    বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি বলেন, “যেসব লোক ভারত ভাগ রুখতে কোনও চেষ্টা করেনি এত বছর দেশ শাসন করেও, তারাই পথে নেমেছিল ভারত জোড় যাত্রা করতে। সমাজে ঘটে যাওয়া নানা অবিচারের প্রতিকার করার চেষ্টা যারা করেনি, তারাই এখন ন্যায় যাত্রায় বেরিয়েছে। সেই সব মানুষ যারা পরিবারের বাইরে কিছু ভাবতেই পারেনি, তারাই আজ দেশের কথা বলছে।”

    প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহেই কংগ্রেসের তরফে ঘোষণা করা হয়েছিল দলের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে ভারত ন্যায় যাত্রা হবে। মণিপুর থেকে মুম্বই পর্যন্ত যাত্রা করবেন কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা। এই যাত্রায় ১৪টি রাজ্য কভার করা হবে। পূর্ব থেকে পশ্চিমের ৮৫টি জেলা কভার করা হবে ৬৭ দিনে। ১৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে যাত্রা। আগামী বছর মাঝ-এপ্রিলে হওয়ার কথা লোকসভা নির্বাচন। তার (JP Nadda) আগেই ভারত ন্যায় যাত্রা শেষ করে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস। জানা গিয়েছে, ভারত ন্যায় যাত্রায় কভার করা হবে ৬ হাজার ২০০ কিমি রাস্তা। দেশবাসীর সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিচারের দাবিতে ওই যাত্রা হবে।

    আরও পড়ুুন: “আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ভারত, নতুন বছরেও যেন থাকে”, ‘মন কি বাতে’ বললেন মোদি

    বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল গঠন করেছে ইন্ডি জোট। এই জোটে রয়েছে কংগ্রেসও। এদিন তাকেও একহাত নিয়েছেন নাড্ডা। নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, “এক দিকে, আমাদের রয়েছেন মোদিজি। যিনি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আর অন্যদিকে, আমাদের আছে ইন্ডি জোট। যারা দেশকে উন্নয়ন থেকে পিছিয়ে দিতে চাইছে। তারা দেশকে টেনে নীচে নামাতে চাইছে। আর আমরা মোদিজির নেতৃত্বে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Tehreek e Hurriyat: ভারত-বিরোধী প্রচার, নিষিদ্ধ করা হল ভূস্বর্গে সক্রিয় তেহরিক-ই-হুরিয়তকে

    Tehreek e Hurriyat: ভারত-বিরোধী প্রচার, নিষিদ্ধ করা হল ভূস্বর্গে সক্রিয় তেহরিক-ই-হুরিয়তকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূস্বর্গে লাগাতার করছিল ভারত-বিরোধী প্রচার। তাই এবার নিষিদ্ধ করা হল তেহরিক-ই-হুরিয়তকে (Tehreek e Hurriyat)। এক সময় এই সংগঠনের মাথায় ছিলেন বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের নেতা সঈদ আলি শাহ গিলানি। এর ঠিক চার দিন আগেই নিষিদ্ধ করা হয়েছে মুসলিম লিগ জম্মু ও কাশ্মীরকে।

    কী বললেন শাহ?

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের কারণে এই সংগঠনকে ইউএপিএ-র অধীনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।” এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “তেহরিক-ই-হুরিয়তকে ইউএপিএর অধীনে একটি বেআইনি সংগঠন ঘোষণা করা হয়েছে। এই সংগঠনটি জম্মু ও কাশ্মীরকে ভারত থেকে আলাদা করতে এবং ইসলামিক শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ডে জড়িত। এই দলটি জম্মু ও কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদকে প্রশ্রয় দিতে ভারত বিরোধী প্রচার চালাচ্ছে এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর অধীনে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জিরো টলারেন্স নীতি যে কোনও ব্যক্তি বা সংস্থাকে ভারতবিরোধী কার্যকলাপে জড়িত পাওয়া গেলে তাকে অবিলম্বে ব্যর্থ করা হবে।”

    নিষিদ্ধ কাজকর্ম

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মতে, এই জঙ্গি গোষ্ঠী জম্মু-কাশ্মীরকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করতে নিষিদ্ধ কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। জম্মু-কাশ্মীরে তারা ইসলামিক শাসন জারি করতে চায়। তিনি বলেন, “এই গোষ্ঠীটি ভারত বিরোধী প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। জম্মু-কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদকে প্রশ্রয় দিতে এই গোষ্ঠী সন্ত্রাসী কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে।”

    আরও পড়ুুন: আরাবুলের এ কী হাল! নিরাপত্তা চেয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ দাপুটে এই নেতা

    মাত্র চার দিনের ব্যবধানে দুটি (Tehreek e Hurriyat) সংগঠনকে নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র। ২৭ ডিসেম্বর নিষিদ্ধ করা হয়েছিল মুসলিম লিগ জম্মু কাশ্মীর (মাসরত আলম গ্রুপ)। আর বছরের শেষ দিনে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হল তেহরিক-ই-হুরিয়তকে। ইউএপিএ-র অধীনে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে এই সংগঠনকে।

    তেহরিক-ই-হুরিয়ত সম্পর্কে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ভারত সরকার। তাতে বলা হয়েছে, এটি জম্মু ও কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদী মতাদর্শ ছড়িয়ে দিচ্ছে। এই সংগঠনের লোকজন সন্ত্রাসবাদীদের শ্রদ্ধা জানায় ও পাথর ছুড়তে উৎসাহিত করে। সংগঠনের লোকজন ভারতীয় আইন মানে না এবং কাশ্মীরকে ভারত থেকে আলাদা মনে করে (Tehreek e Hurriyat)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share