Tag: news in bengali

news in bengali

  • Rahool-Federation conflict: মাথায় তৃণমূল মন্ত্রীর ভাই, ফেডারেশনের ‘দৌরাত্ম্যে’ টলিপাড়ায় বন্ধ শুটিং

    Rahool-Federation conflict: মাথায় তৃণমূল মন্ত্রীর ভাই, ফেডারেশনের ‘দৌরাত্ম্যে’ টলিপাড়ায় বন্ধ শুটিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিচালক রাহুল মুখোপাধ্যায়কে নিষিদ্ধ করার প্রতিবাদে টলিপাড়ায় বাংলা সিনেমা-ধারবাহিক শুটিং (Shooting closed) অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিল পরিচালকদের সংগঠন। পূর্বনির্ধারিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সোমবার থেকে টলিপাড়ায় বাংলা সিনেমা-ধারবাহিক শুটিং (Shooting closed) অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়েছে। পরিচালক রাহুল মুখোপাধ্যায়কে (Rahool-Federation conflict) কেন্দ্রে রেখে, ফেডারেশনের দৌরাত্ম্য রুখতে এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ডিরেক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া একটি বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, “রাহুলের আগামী ছবিতে পুরনো পদ ফিরিয়ে না দিলে কোনও পরিচালক শুটিং ফ্লোরে যাবেন না।” অবশ্য এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন, অপর্ণা সেন, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়, তথাগত মুখোপাধ্যায়, মানসী সিনহা-সহ একাধিক পরিচালক। ফেডারেশন বনাম পরিচালক ও প্রযোজক সংঘাতে আড়াআড়ি বিভক্ত টলিউড। 

    ফেডারেশনের সভাপতি তৃণমূল মন্ত্রীর ভাই (Rahool-Federation conflict)

    অপর দিকে প্রতিবাদী পরিচালকদের একাংশের দাবি, টলিপাড়ায় একাধিপত্য চলে রাজ্যের মন্ত্রী তথা টালিগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক অরূপ বিশ্বাসের ভাই স্বরূপ বিশ্বাসের। ছবির শুটিং, টেকনিশিয়ান ও স্টুডিও-তে ফেডারেশনের তরফে বিশেষ প্রভাবশালী তিনি। পদাধিকার বলে তিনিই সভাপতি। রাহুলকে পরিচালক হিসাবে কাজ করতে না দেওয়ার প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়েছে টলিউডে। ফেডারেশন-এর আওতা ভুক্ত টেকনিশিয়ানরা শ্যুটিং-এর (Shooting closed) কাজে অসহযোগিতা করছে বলে অভিযোগ তুলেছেন এই প্রতিবাদী পরিচালক।

    পরিচালকদের মতকে গুরুত্ব দিতে হবে (Rahool-Federation conflict)

    রবিবার রাতে রাহুলের (Rahool-Federation conflict) পক্ষ নিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ডিরেক্টর্স গিল্ড বলেছে, “অধিকাংশ পরিচালক সদস্যদের আবেগ ও মতামতকে গুরুত্ব এবং মান্যতা দিয়ে সংগঠনের কার্যকারী সমিতি, আগামীকাল ২৯ জুলাই থেকে যত দিন পর্যন্ত পরিচালকদের সমস্যার সমাধান না হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত বাংলা ভাষার সমস্ত শুটিং ফ্লোরে সদস্যদের অনুপস্থিত থাকতে অনুরোধ করা হচ্ছে। বাংলা ভাষা ছাড়া অন্য ভাষার ক্ষেত্রে এই অনুরোধ প্রযোজ্য নয়।”

    টলিউডে ফেডারেশনের আধিপত্য?

    এসভিএফের পুজোর ছবির পরিচালক হিসাবে রাহুল মুখোপাধ্যায়কে ফেডারেশন মেনে না নিলে ফ্লোরে যাবেন না পরিচালকরা। সেই সঙ্গে এই সিদ্ধান্তে অনড় পরিচালকেরা। এই দাবির ওপর নির্ভর একটি স্বাক্ষর বার্তা ইতিমধ্যে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে লেখা হয়েছে, “গতকাল ২৭ জুলাই রাহুল মুখোপাধ্যায়ের পরিচালনায় একটি বাংলা ছবির শ্যুটিং টেকনিশিয়ান স্টুডিও-তে ছিল। ফেডারেশন-এর আওতা ভুক্ত টেকনিশিয়ানরা সেই শ্যুটিং-এ উপস্থিত হননি, ফলত শ্যুটিং করাই যায়নি এবং ওখানে উপস্থিত পরিচালক, অভিনয় শিল্পী সকলে চূড়ান্ত অপমানিত হন। এই মর্মে অন্যান্য অনেক পরিচালক ওখানে উপস্থিত হয়ে যে বিবৃতি দেন, তার সূত্র ধরে আমরা প্রস্তাব করতে চাই, যতক্ষণ না রাহুল মুখোপাধ্যায়কে পরিচালক হিসেবে মেনে নিয়ে ফেডারেশনের কলাকুশলীরা শ্যুটিং করতে রাজি হচ্ছেন, ততক্ষণ আমরা পরিচালকরা আগামীকাল (২৯ জুলাই ২০২৪, সোমবার) থেকে মীমাংসা না হওয়া পর্যন্ত অসহযোগিতায় যেতে বাধ্য হচ্ছি।” তাতে সম্মতি জানিয়েছেন রাজ চক্রবর্তী, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়, অরিন্দম শীল, দেবালয় ভট্টচার্য, পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, মানসী সিনহা, তথাগত মুখোপাধ্যায়, পাভেল,রাজা চন্দ, অভিজিৎ সেন, অমিত দাস, সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়, শুভ্রজিৎ মিত্র, রাজর্ষি দে সহ টলিউডের পরিচালকেরা। তবে শুটিং বন্ধ থাকলেও প্রাক প্রডাকশনের কাজ বন্ধ হয়নি।

    আরও পড়ুনঃ বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড! ২৮ দিনে ১ হাজার ১০০ কোটি ছুঁল প্রভাসের ‘কল্কি’

    ফেডারেশেনের বক্তব্য

    পরিচালক হিসাবে রাহুলের উপর নিষেধাজ্ঞা (Rahool-Federation conflict) করার অভিযোগে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। টলিউড ফেডারেশেনের সভাপতি স্বরূপ বিশ্বাস বলেছেন, “পরিচালক হিসেবে রাহুল মুখোপাধ্যায়ের কাজের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ডিরেক্টরস গিল্ড। তাঁরাই পারবেন এই নিষেধাজ্ঞা তুলতে। ফেডারেশনের এখানে কিছু করার নেই। পরিচালকদের সঙ্গে কথা হবে সামনাসামনি। নচেৎ সিদ্ধান্ত আগের জায়গায় স্থির থাকবে।” অপর দিকে জানা গিয়েছে ডিরেক্টরস গিল্ড নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেও ফেডারেশন এখনও তোলেনি। তাই তৃণমূল মন্ত্রীর এই ভাই পরিচালকদের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ করে অচলাবস্থা সৃষ্টি করছেন বলে একাংশের দাবি। কবে সমাধান হয় তাই এখন দেখার।

    অচল অবস্থা কাটাতে বৈঠক প্রসেঞ্জিৎ-এর বাড়িতে

    আবার এই অচল অবস্থা কাটাতে সোমবার বৈঠক ডাকা হয়েছিল প্রসেঞ্জিৎ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন টলিপাড়ার পরিচালক এবং প্রযোজকেরা। তাঁদের মধ্যে ছিলেন রাজ চক্রবর্তী, শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, গৌতম ঘোষ, বিরসা দাশগুপ্ত, সুদেষ্ণা রায়, অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী, সুব্রত সেন প্রমুখ। বৈঠকের পর রাজ চক্রবর্তী বলেছেন, “আমরা এই বিষয় নিয়ে চিন্তিত। ফেডারেশনের আওতায়ভুক্ত কলাকুশলীরা, টেকনিশিয়ানরা সহযোগিতা করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympic 2024: প্রথম রাউন্ডের জয় বাতিল, অলিম্পিক্সে লড়াই কঠিন হল লক্ষ্য সেনের

    Paris Olympic 2024: প্রথম রাউন্ডের জয় বাতিল, অলিম্পিক্সে লড়াই কঠিন হল লক্ষ্য সেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয় দিয়ে অলিম্পিক্স অভিযান শুরু করেছিলেন ভারতীয় শাটলার লক্ষ্য সেন (Lakshya Sen)। শনিবার (Paris Olympic 2024) পুরুষদের সিঙ্গলসে গ্রুপের পর্বের প্রথম ম্যাচে কেভিন কর্ডনকে কার্যত একতরফা হারিয়ে জয়ী হন তিনি। গুয়াতেমালার এই শাটলার দ্বিতীয় পর্বে অবশ্য ঘুরে দাঁড়ান। তবে সেই সেটটিও লড়ে বের করে নেন লক্ষ্য। ২১-৮, ২২-২০ ব্যবধানে হেরে যান কর্ডন। প্রথম ম্যাচেই সবার নজর কেড়েছিলেন লক্ষ্য। কিন্তু জিতেও জয় অধরাই রয়ে গেল এই ভারতীয় শাটলারের। 

    কঠিন লড়াই লক্ষ্যর (Paris Olympic 2024)

    তাঁর প্রথম রাউন্ডের এই জয় বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। জানা গিয়েছে কর্ডন কনুইয়ের চোটের কারণে প্যারিস অলিম্পিক্স থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। অলিম্পিক্স এবং ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের নিয়ম অনুযায়ী কোনও খেলোয়াড় গ্রুপ পর্বে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নিলে ওই ম্যাচের জয়, জয় হিসেবে ধরা হয় না এবং ম্যাচের স্কোর ডিলিট করে দেওয়া হয়। ফলে লক্ষ্য সেনের (Paris Olympic 2024) অলিম্পিক্সের প্রথম রাউন্ডের লড়াই আপাতত বৃথা হয়ে গেল। কর্ডনের বিরুদ্ধে লক্ষ্যর এই জয় আর রেকর্ডে থাকবে না।ফলে (Paris Olympic 2024) গ্রুপ পর্বের পরের ম্যাচে বেলজিয়ামের জুলিয়ান ক্যারাগির বিপক্ষে খেলতে হবে লক্ষ্যকে। এরপর ইন্দোনেশিয়ার জনসন ক্রিস্টির বিপক্ষে খেলবেন তিনি। গ্রুপের একমাত্র খেলোয়ার হিসেবে তিনটি ম্যাচ খেলতে হবে তাঁকে। এর মধ্যে দুটি ম্যাচে জয় যে খুব সহজ হবে না, সেটা সকলেরই জানা।

    আরও পড়ুন: ভারতকে প্রথম পদক এনে দিলেন শুটার মনু ভাকের

    ওই দুটি ম্যাচ এর উপরেই ভাগ্য নির্ভর করবে লক্ষ্যর (Lakshya Sen)। এক কথায় বলাই যায় লক্ষ্যের লড়াই এখন যথেষ্ট কঠিন। তবে নিজের উপর যথেষ্ট আত্মবিশ্বাস রয়েছে বলে জানিয়েছেন লক্ষ্য সেন। 

    ব্যাডমিন্টন ওয়ার্ল্ড ফেডারেশনের বিবৃতি

    ব্যাডমিন্টন ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, গুয়াতেমালার পুরুষ ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় কেভিন কর্ডন বাম কনুইয়ের চোটের কারণে প্যারিস ২০২৪ অলিম্পিক গেমস (Paris Olympic 2024) থেকে নিজের নাম তুলে নিয়েছেন। গ্রুপ পর্বের খেলার জন্য ব্যাডমিন্টন ওয়ার্ল্ড ফেডারেশনের নিয়ম অনুযায়ী, কেভিন যে ম্যাচগুলি খেলেছে, তার সমস্ত ফলাফল আর বিবেচনাধীন থাকবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maldives: মলদ্বীপের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য ভারতকে ধন্যবাদ মুইজ্জুর

    Maldives: মলদ্বীপের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য ভারতকে ধন্যবাদ মুইজ্জুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ছিল মলদ্বীপের (Maldives) ৫৯তম স্বাধীনতা দিবস। এদিনই মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মহম্মদ মুইজ্জু স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে তাঁর ভাষণে দ্বীপ রাষ্ট্রের ঋণ পরিশোধ সহজ করার জন্য ভারতের (Modi government) প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। মলদ্বীপের ভেঙে পড়া অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করার জন্য তিনি ভারত ও চিনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং এই দ্বীপের ক্রমবর্ধমান ঋণ সংকট মোকাবিলায় এবং এর ভবিষ্যৎ উন্নয়নে দুই দেশের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। একইসঙ্গে তিনি পররাষ্ট্র নীতির প্রশংসা করে ঋণ পরিশোধ সহজ করার জন্য উভয় দেশকেই ধন্যবাদ জানান এবং বলেন যে অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

    মহম্মদ মুইজ্জুর মন্তব্য (Maldives) 

    এ প্রসঙ্গে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট বলেন, “মলদ্বীপের জনগণের স্বার্থে, অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য এবং আমাদের অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করার এই প্রচেষ্টায় সহযোগিতার জন্য আমি মলদ্বীপের জনগণের পক্ষ থেকে চিন সরকার এবং ভারত সরকারকে ধন্যবাদ জানাই।” প্রসঙ্গত, ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ার পর গত মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তৃতীয় বারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানেও উপস্থিত হয়েছিলেন মলদ্বীপ প্রেসিডেন্ট। 

    আরও পড়ুন: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক   

    উল্লেখ্য, গত নভেম্বরে মলদ্বীপে (Maldives) ক্ষমতায় এসেছেন মুইজ্জু। মলদ্বীপে ক্ষমতায় আসার পর থেকে মুইজ্জুর গলায় শোনা গিয়েছিল ‘ভারত-বিরোধী’ সুর। সে দেশ থেকে সেনা সরানোর জন্য ভারতকে সরকারি ভাবে জানিয়েও ছিলেন তিনি। এরপর গত ফেব্রুয়ারি মাসে নয়াদিল্লিতে বৈঠকে বসেন দুই দেশের প্রতিনিধিরা। যদিও এরপর বরফ গলেছিল। ‘চিন-ঘনিষ্ঠ’ মলদ্বীপ প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জুর গলাতেই শোনা গিয়েছিল নরম সুর। সে সময় নয়াদিল্লির কাছে (Modi government) ঋণ মকুবের আর্জি জানিয়ে তিনি বলেছিলেন ভারত মলদ্বীপের ‘ঘনিষ্ঠ সহযোগী’-ই থাকবে। প্রসঙ্গত, গত বছরের শেষে ভারত থেকে প্রায় ৪০০.৯ মিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়েছিল মলদ্বীপ। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এবার সেই ঋণ পরিশোধই সহজ করল ভারত। 
    আসলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফরের পরেই মলদ্বীপ-ভারত সংঘাত তুঙ্গে ওঠে। মোদিকে নিয়ে নানা বিতর্কিত মন্তব্য করেন প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর দলের একাধিক নেতা। তার পরই নিন্দার ঝড় ওঠে। গোটা ভারত জুড়ে শুরু হয় ‘বয়কট মালদ্বীপ’ (Maldives)। সেই থেকেই পর্যটক কমতে শুরু করেছে দ্বীপরাষ্ট্রটিতে। বলে রাখা ভালো, ভারতের সঙ্গে সংঘাতের জেরে বিরোধীদের প্রবল প্রতিবাদের মুখে পড়েছেন মুইজ্জু। এরপরেই দেশকে ঋণ মুক্ত করতে ঋণ মকুবের আর্জি জানান প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kashmir: জুলাইয়ে কাশ্মীরে তাপপ্রবাহ! ২৫ বছরে রেকর্ড তাপমাত্রা, ছোটদের স্কুল বন্ধের নির্দেশ

    Kashmir: জুলাইয়ে কাশ্মীরে তাপপ্রবাহ! ২৫ বছরে রেকর্ড তাপমাত্রা, ছোটদের স্কুল বন্ধের নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরে (Kashmir) তাপপ্রবাহ ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। জুলাই মাসে তাপমাত্রা (Heat wave) ৪০ ডিগ্রির কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে। উপত্যকার পরিস্থিতি এমন রূপ নিয়েছে যে ছোটদের স্কুল বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন। আগামী দুদিন পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়াদের স্কুল বন্ধ থাকবে। তবে এই গরমে নাজেহাল কাশ্মীর। প্রভাব পড়েছে পর্যটন কেন্দ্রগুলিতেও। মৌসম ভবন জানিয়েছে, আগামী দুদিনের মধ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি হলে কিছুটা গরম কমবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে কয়েক বছর ধরে তুষারপাত কমে যাওয়া এবং তাপমাত্রার অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে জলবায়ুর বিরাট পরিবর্তন হওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা।

    ২৯ এবং ৩০ জুলাই স্কুল বন্ধ (Kashmir)

    কাশ্মীর প্রশাসনের পক্ষ থেকে রবিবার একটি নির্দেশিকা জারি করে বলা হয়েছে, প্রচণ্ড গরমের (Heat wave) কারণে ২৯ এবং ৩০ জুলাই কাশ্মীরে ছোটদের সমস্ত ক্লাস বন্ধ রাখা হবে। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিশুদের স্কুলে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তবে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অশিক্ষক কর্মচারীরা স্কুলে যাবেন। তাঁদের জন্য ছুটি থাকছে না। এই নির্দেশিকা সরকারি এবং বেসরকারি সমস্ত স্কুলের জন্য কার্যকর থাকবে। রবিবার রাজ্যের মধ্যে কাজিগুন্ড এলাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ১৯৮৮ সালের ১১ জুলাই সেখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে, কোকেরনাগের তাপমাত্রা হয়েছিল ৩৪.১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এবছর জুলাই মাসের ৩ তারিখে সেখানকারই তাপমাত্রা ছিল ৩৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    আরও পড়ুনঃ পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    ১৯৪৬ সালে তাপমাত্রা ছিল ৩৮.৩ ডিগ্রি

    বিগত কয়েকদিন ধরে কাশ্মীরে (Kashmir) একটানা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রা লক্ষ্য করা গিয়েছে। কিন্তু রবিবার তা ছাপিয়ে গিয়ে ৩৬.২ ডিগ্রিতে পৌঁছেছে। এই চলতি মরসুমে যা সর্বোচ্চ। তবে সাধারণত কাশ্মীরে জুলাই মাসে এত তাপমাত্রা দেখা যায় না। শেষবার জুলাই মাসে কাশ্মীরে তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রিতে পৌঁছেছিল ১৯৯৯ সালে। ফলে গত ২৫ বছরের নিরিখে ফের একবার দেখা গেল এই পর্যায়ের তাপমাত্রা। ১৯৯৯ সালের ৯ জুলাই তপমাত্রা হয়েছিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অতীতে ১৯৪৬ সালে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ৩৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস (Heat wave)। তবে কাশ্মীরে সারা বছর তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকে। জুলাই মাসে সাধারণত বেশি থাকে। এই সময় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ থাকে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবার ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে উপত্যকায় তাপমাত্রা পৌঁছে যায় -১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৩ জুলাই সংসদে বাজেট পেশ (Union budget 2024) করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তার পরে পরেই পেশ হয়েছে অর্থবিল ২০২৪। তাতে বলা হয়েছে, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তিকে দেশ ছেড়ে যেতে হলে জমা দিতে হবে আয়কর সংক্রান্ত ছাড়পত্রের (Income Tax Clearance) শংসাপত্র। বিলের ৭১ নম্বর ক্লজ আয়কর অ্যাক্ট সংক্রান্ত আইনের ২৩০ নম্বর ধারা সংশোধন করতে চায় সরকার। এই আয়কর অ্যাক্ট ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সংক্রান্ত। এই সংশোধনী কার্যকর হবে চলতি বছরের পয়লা অক্টোবর থেকে।

    সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উক্ত ধারার উপধারা (১এ), অনুযায়ী, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তি ভারত ছেড়ে যেতে পারবেন না, যদি না তিনি আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে একটি শংসাপত্র না পান। এই শংসাপত্রে উল্লেখ থাকতে হবে যে, তাঁর কোনও দায় নেই। আয়কর আইন বা সম্পদকর আইন, ১৯৫৭ বা উপহারকর আইন ১৯৫৮ বা ব্যয়কর আইন ১৯৮৭ অনুযায়ী তাঁর কোনও দায় নেই।

    আয়কর আইনের ২৩০ ধারা

    আয়কর আইনের ২৩০ সেকশন অনুযায়ী, যাঁরা ভারতে বসবাস করছেন, দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে তাঁদের অবশ্যই আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিতে হবে। এই সার্টিফিকেটেই বলা থাকে, ওই ব্যক্তির কোনও কর বকেয়া নেই কিংবা তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকা জমা দিতে হবে। সদ্যই যে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, সেখানে ৪২ ও ৪৩ নম্বর ধারায় ব্ল্যাক মানি অ্যাক্ট, ২০১৫-এর তালিকায় যোগ করার প্রস্তাব (Union budget 2024) দেওয়া হয়েছে। যার অধীনে যে কোনও ব্যক্তির ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স শংসাপত্র পাওয়ার জন্য তাঁকে তাঁর দায়গুলি ক্লিয়ার করতে হবে।

    আরও পড়ুন: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ১৯৬১-র ধারা ২৩০ অনুযায়ী, প্রত্যেক ব্যক্তিকে ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিতে হবে না। কেবলমাত্র নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য হবে (Income Tax Clearance), যাঁদের ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Love Jihad: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    Love Jihad: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ফের লাভ জিহাদের (Love Jihad) ঘটনা! এবারও ঘটনাস্থল সেই উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh)। বছর তেত্রিশের শ্রমিক দিলশাদ আলির বিরুদ্ধে এক হিন্দু মেয়েকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। দিলশাদের বাড়ি বেরিলিতে। আর মেয়েটির বাড়ি বাস্তিতে। মেয়েটিকে নিয়ে সে চলে আসে বেরিলির বিথ্রি এলাকায়। মেয়েটির বাবা অনেক খোঁজাখুঁজি করেও মেয়েকে ফিরে না পেয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হন।

    হিন্দু তরুণী অপহৃত (Love Jihad)

    তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, দিলশাদ বাস্তি থানা এলাকার একটি ইটভাটায় কাজ করত। সে-ই মেয়েটিকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে। ৬ জুলাই কলেজ থেকে ফেরার সময় দিলশাদ ওই তরুণীকে অপহরণ করে বলে অভিযোগ। তরুণীকে নিয়ে সে সোজা গিয়ে ওঠে তার বিথ্রির বাড়িতে। প্রকাশ্যে ঘোষণা করে, হিন্দু তরুণী আপাতত তার হেফাজতে। সে চ্যালেঞ্জও জানায়, কেউ তার হেফাজত থেকে ওই হিন্দু তরুণীকে ছাড়িয়ে নিয়ে যেতে পারবে না। সে এও বলে, তার লক্ষ্য হল হিন্দু ওই তরুণীকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত(Love Jihad) করা। বিয়েও করতে চায় সে। দিলশাদ ইতিমধ্যেই বেরিলির এসডিএম কোর্টে বিয়ের আবেদনপত্র পেশ করেছে।

    প্রশাসনের দ্বারস্থ হিন্দুত্ববাদী সংগঠন

    ঘটনার কথা জানতে পেরে প্রশাসনের দ্বারস্থ হয় স্থানীয় হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠন। সংগঠনগুলির কয়েকজন প্রতিনিধি যান বাস্তি পুলিশ ও তরুণীর পরিবারেও। দ্রুত পদক্ষেপ করতে অনুরোধ করেন তাঁদের। জানা গিয়েছে, দিলশাদের বাড়ি বিথ্রিতে। সে জনৈক নিশার আলির ছেলে। বাস্তি জেলার পরশুরাম থানার একটি ইটভাটায় শ্রমিকের কাজ করে। তরুণীকে অপহরণ করা হয়েছে পরশুরামেরই টাক্কাপুর খেকরি এলাকা থেকে।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তিতে চাই আত্মনির্ভর ভারত, বৈঠকে স্বদেশি জাগরণ মঞ্চ

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদ নেতা হিমাংশু প্যাটেল তাঁর সংগঠনকে বাস্তি পুলিশের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলতে বলেছেন। অপহৃত তরুণীকে দ্রুত উদ্ধারের জন্য পুলিশকেও পদক্ষেপ করতে বলেছেন তিনি। হিন্দু মেয়েদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে প্রথমে বিয়ে ও পরে ধর্মান্তকরণ করার ধান্ধা দীর্ঘদিন ধরেই চলছে এ দেশে। বিজেপির অভিযোগ, কংগ্রেস তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে গিয়ে যে বিষবৃক্ষ রোপণ করেছিল দেশের মাটিতে, তারই ফল ফলতে শুরু করেছে। ঝাড়খণ্ডে আবার আদিবাসী মহিলাদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে জমি-জিরেত (Uttar Pradesh) কেড়ে নিচ্ছে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা (Love Jihad)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympics 2024: ভারতকে প্রথম পদক এনে দিলেন শুটার মনু ভাকের

    Paris Olympics 2024: ভারতকে প্রথম পদক এনে দিলেন শুটার মনু ভাকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রত্যাশা ছিলই। পূরণও হল। রবিবার প্যারিস অলিম্পিক্স থেকে (Paris Olympics 2024) ভারতকে প্রথম পদক এনে দিলেন শুটার মনু ভাকের (Manu Bhaker)। মহিলাদের দশ মিটার এয়ার পিস্তলে ব্রোঞ্জ পেয়েছেন তিনি। মাত্র ০.১ পয়েন্টের জন্য রুপোর পদক হাতছাড়া হল তাঁর।

    অলিম্পিক্স পদক জয় (Paris Olympics 2024)

    ভারতের প্রথম মহিলা শুটার হিসেবে অলিম্পিক্স পদক পেলেন মনু। মহিলাদের এই ইভেন্টে রেকর্ড গড়ে সোনার পদক ঘরে নিয়ে গেলেন দক্ষিণ কোরিয়ার ও ইয়ে জিন। তাঁর স্কোর ২৪৩.২। রুপোর মেডেল পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ারই কিম ইয়েজি। তাঁর স্কোর ২৪১.৩। মনুর হাত ধরে ব্রোঞ্জ এল ভারতে। তাঁর স্কোর ২২১.৭।

    আরও পড়ুন: ‘‘অলিম্পিক্সে দেশের ক্রীড়াবিদদের উৎসাহিত করুন’’, ‘মন কী বাত’-এ বললেন মোদি

    অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    ২০১২ সালে লন্ডন অলিম্পিক্সে এই ইভেন্টে শেষবার ভারতকে পদক এনে দিয়েছিলেন গগন নারাং। তিনিও ব্রোঞ্জ পেয়েছিলেন। তার পর হয়ে গিয়েছে দুটি অলিম্পক্স। এই ইভেন্ট থেকে কোনও পদক আসেনি। খরা কাটিয়ে পদক নিয়ে মাঠ ছাড়ছেন মনু। মনু হরিয়ানার শুটার। বছর বাইশের এই শুটারকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “ঐতিহাসিক মেডেল! দারুন খেলেছ। প্যারিস অলিম্পক্স ২০২৪ এ প্রথম মেডেল ভারতকে এনে দিলে তুমি। ব্রোঞ্জের জন্য তোমায় অভিনন্দন।…”

    অভিনন্দন জানিয়েছেন অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) সোনাজয়ী ভারতের একমাত্র শুটার অভিনব বিন্দ্রাও। মনু পদক জিতবেন বলে আশা ছিলই। শনিবার কোয়ালিফিকেশন রাউন্ডে তৃতীয় হয়ে ফাইনালে ওঠেন মনু। সেখানেও তৃতীয়ই হলেন। শনিবার মনুর যে ধারাবাহিকতা ছিল, রবিবার তা ছিল না। এদিন সাতটি শটে ১০-এর কম স্কোর করেন হরিয়ানার এই শুটার। এর মধ্যে প্রথম শটে স্কোর করেন ৯.৫। তিনটি শটে স্কোর করেন (Manu Bhaker) ৯.৬ করে। প্রথম স্টেজের পরেই সোনার মেডেল থেকে ছিটকে যান মনু (Paris Olympics 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Surat Tallest Building: ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে সুরাটে নির্মিত হবে সর্বোচ্চ ২৯ তলার আবাসন

    Surat Tallest Building: ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে সুরাটে নির্মিত হবে সর্বোচ্চ ২৯ তলার আবাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুরাটে নির্মিত হবে ২৯ তলা বিশিষ্ট সর্বোচ্চ আবাসন (Surat Tallest Building)। কর্মা বিল্ডার্সের মালিক ভবেশভাই দুংরানি বলেছেন, “আনুমানিক ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পটি আগামী তিন থেকে চার বছরের মধ্যে সম্পন্ন করার সম্ভাবনা রয়েছে।” সুরাটের তাপি নদীর তীরে মোটা ভারাছা এলাকায় এই বহুতল নির্মাণ করা হবে। তার উচ্চতা হবে আনুমানিক ১০০ মিটারেরও বেশি। তবে এটি কেবলমাত্র একটি আবাসন প্রকল্প হিসেবে ভাবা হয়েছে।

    আবাসনের নাম হবে ‘আরআইও-২৯’ (Surat Tallest Building)

    সুরাট মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশনের নগর উন্নয়ন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, যে বহুতল (Surat Tallest Building) নির্মিত হবে তা নির্মীয়মাণ সংস্থা আরআইও-২৯ (29 storey high) নামকরণ করেছে। এই বহুতল ৫,০৮৯ বর্গ মিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত থাকবে। একই ভাবে নাগরিক পরিষেবার সব রকম পরিকাঠামোগত সুবিধা প্রদান করে ৬.০৪ কোটি টাকা আয় করবে এসএমসি।

    এসএমসি ডেপুটি কমিশনার (টাউন প্ল্যানিং) মনীশ ডাক্তার বলেছেন, “নির্মীয়মাণ সংস্থা এবং তাদের পরামর্শদাতা সংস্থাগুলি এই বহুতল প্রকল্পের জন্য একটি প্রস্তাব জমা দিয়েছিল। কিন্তু বহুতলটি ১০০ মিটারের বেশি হওয়ায়, পরিকল্পনায় কিছু পরিবর্তনের পরামর্শ দিয়েছিলাম। এরপর জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে এসটিসি দ্বারা অনুমোদন চূড়ান্ত করা হয়। এখনও পর্যন্ত নির্মাণরত সুরাট মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশনের প্রশাসনিক ভবন হল ২৭ তল যুক্ত শহরের মধ্যে সবচেয়ে উঁচু ভবন।”

    এসটিসি গঠন করে নির্মাণ সংস্থাকে দায়িত্ব

    সুরাট মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশন (এসএমসি)-এর কমিশনার শালিনী আগরওয়াল বলেছেন, “গত শুক্রবার নির্মাণকারী সংস্থা কর্মা বিল্ডার্সকে গুজরাট রাজ্য সরকারের বিশেষ কমিটি এসটিসি-র মাধ্যমে এই বহুতল (Surat Tallest Building) নির্মাণের চূড়ান্ত ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।” জানা গিয়েছে, ১০০ মিটার বা তার বেশি উচ্চতা যুক্ত যেকোনও আবাসনকে এসটিসি (STC) দ্বারাই নির্মাণের বরাদ্দ দেওয়া হয়ে থাকে। তবে এই বিশেষ কমিটির মধ্যে যাঁরা যাঁরা থাকেন তাঁরা হলেন, নগর উন্নয়ন এবং নগর আবাসন দফতরের প্রধান সচিব, পরিকাঠামো-মৃত্তিকা বিশেষজ্ঞ, ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক এবং এসএমসি শহর পরিকল্পনা বিভাগের ডেপুটি কমিশনার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian students died in abroad: গত পাঁচ বছরে বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়ার প্রাণহানির সংখ্যা ৬৩৩! শীর্ষে কানাডা

    Indian students died in abroad: গত পাঁচ বছরে বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়ার প্রাণহানির সংখ্যা ৬৩৩! শীর্ষে কানাডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কত স্বপ্ন নিয়ে বিদেশে পড়তে যায় ছাত্র-ছাত্রীরা। বছরে হাজার হাজার শিক্ষার্থী বিদেশে পাড়ি দেয় স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে। অনেক সময় স্বপ্নপূরণ হয়, আবার বহু সময় অধরা থেকে যায় স্বপ্ন। কিন্তু সেই স্বপ্নকে ছাপিয়ে সরকারি তথ্যে বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়াদের যে মৃত্যুর খবর (Indian students died in abroad) তুলে ধরা হয়েছে, তা উদ্বেগ বাড়িয়েছে কেন্দ্র সরকারের। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিগত পাঁচ বছরে বিদেশে পড়তে যাওয়া ৬৩৩ জন ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে কানাডা (Canada)। সেখানে মৃত্যু সংখ্যা ১৭২। শুক্রবার লোকসভায় মোদি সরকারের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং এই তথ্য তুলে ধরেছেন।  

    রিপোর্টে কী বলা হয়েছে? 

    প্রকাশিত রিপোর্টের তথ্য অনুযায়ী, প্রাকৃতিক দুর্ঘটনা ছাড়াও এই মৃত্যুর (Indian students died in abroad) পিছনে অনেকগুলি কারণ আছে। জানা গিয়েছে, ৬৩৩টি মৃত্যুর ঘটনার মধ্যে ১০৮টি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, ৫৮টি ব্রিটেনে, ৫৭টি অস্ট্রেলিয়ায়, ২৪টি জার্মানিতে  এবং ৩৭টি রাশিয়ায় ঘটেছে। এছাড়াও হামলার কারণে ১৯জন ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে কানাডা থেকে ৯টি ও মার্কিন মুলুক থেকে ৬টি মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। 

    বিদেশ প্রতিমন্ত্রীর মন্তব্য 

    এ ঘটনা প্রসঙ্গে বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং জানিয়েছেন, “মন্ত্রকের কাছে উপলব্ধ তথ্য অনুসারে, প্রাকৃতিক কারণ, দুর্ঘটনা এবং চিকিৎসা পরিস্থিতি সহ বিভিন্ন কারণে গত পাঁচ বছরে বিদেশে ভারতীয় ছাত্রদের মৃত্যুর (Indian students died in abroad) ৬৩৩টি ঘটনা ঘটেছে। বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়াদের নিরাপত্তা প্রদান করা ভারত সরকারের শীর্ষ অগ্রাধিকারগুলির মধ্যে একটি। বিদেশে ভারতীয় মিশন/পোস্টগুলি বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে নথিভুক্ত ভারতীয় পড়ুয়াদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ বজায় রাখে।” এছাড়াও কীর্তি বর্ধন সিং জানিয়েছেন, গত তিন বছরে মোট ৪৮ জন ভারতীয় পড়ুয়াকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরানো হয়েছে। তবে কেন এই কঠিন পদক্ষেপ তা সেদেশের প্রশাসন আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। তবে অ-অনুমোদিত কর্মসংস্থান, বহিষ্কার এবং স্থগিতাদেশ, ঐচ্ছিক ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ কর্মসংস্থানের রিপোর্ট তৈরির ব্যর্থতা ছাত্রদের দেশে ফেরত পাঠানোর সম্ভাব্য কারণ। অনেক সময় ভিসা জটিলতার ফলেও একজন পড়ুয়ার ভিসা বাতিল হতে পারে, এবং শেষ পর্যন্ত তিনি নির্বাসিত হতে পারেন।

    আরও পড়ুন: মাত্র পাঁচ টাকার বিনিময়ে প্রতিদিন দুঃস্থ মানুষের মুখে অন্ন তুলে দিচ্ছেন নয়ডার এই যুবক!

    উল্লেখ্য, প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী বর্তমানে কমপক্ষে ৮৫৮০ জন ভারতীয় শিক্ষার্থী চীনে, ৭৩০০ জন নিউজিল্যান্ডে, ২১৩৪ জন নেপালে, ২০০০ জন সিঙ্গাপুরে, ১৫৩২ জন জাপানে এবং ১০২০ জন ইরানে অধ্যয়নরত রয়েছে। অন্তত ১৪ জন ভারতীয় ছাত্র প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে পড়াশোনা করছে। আর যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেনে রয়েছে ২৫১০ জন ভারতীয় পড়ুয়া। ফলে এসকল পড়ুয়াদের নিয়েও আশঙ্কার মেঘ জমছে সরকারের মনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 88: “কলকাতার হুজুগ তো জানো! যতক্ষণ কাঠে জ্বাল, দুধ ফোঁস করে ফোলে”

    Ramakrishna 88: “কলকাতার হুজুগ তো জানো! যতক্ষণ কাঠে জ্বাল, দুধ ফোঁস করে ফোলে”

    শ্রীযুক্ত কেশবচন্দ্র সেনের সহিত ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের নৌকাবিহার, আনন্দ  কথোপকথন

    অষ্টম পরিচ্ছেদ

    পিতাহসি লোকস্য চরাচরস্য ত্বমস্য পূজ্যশ্চ গুরুর্গরীয়ান্

    ত্বৎসমোহস্ত্যভ্যধিকঃ কুতোহন্যো, লোকত্রয়েহপ্যপ্রতিমপ্রভাব।।

    গীতা১১/৪৩/

    কেশবকে শিক্ষাগুরুগিরি ব্রাহ্মসমাজেগুরু এক সচ্চিদানন্দ

    সকলে আনন্দ করিতেছেন। ঠাকুর (Ramakrishna) কেশবকে বলিতেছেন, তুমি প্রকৃতি দেখে শিষ্য কর না, তাই এইরূপ ভেঙে ভেঙে যায়।

    মানুষগুলি দেখতে সব একরকম, কিন্তু ভিন্ন প্রকৃতি। কারু ভিতর সত্ত্বগুণ বেশি, কারু রজোগুণ বেশি, কারু তমোগুণ। পুলিগুলি দেখতে সব একরকম। কিন্তু কারু ভিতর ক্ষীরের পোর, কারু ভিতর নারিকেলের ছাঁই, কারু ভিতর কলায়ের পোর। (সকলের হাস্য)

    আমার কি ভাব জানো? আমি খাই-দাই, আর মা সব জানে। আমার তিন কথাতে গায়ে কাঁটা বেঁধে গুরু, কর্তা আর বাবা।

    গুরু (Ramakrishna) এক সচ্চিদ্দানন্দ। তিনিই শিক্ষা দিবেন। আমার সন্তানভাব। মানুষ গুরু মেলে লাখ লাখ। সকলেই গুরু হতে চায়। শিষ্য কে হতে চায়?

    লোকশিক্ষা (Kathamrita) দেওয়া বড় কঠিন। যদি তিনি সাক্ষাৎকার হন আর আদেশ দেন, তাহলে হতে পারে। নারদ শুকদেবাদির আদেশ হয়েছিল। শঙ্করের আদেশ হয়েছিল। আদেশ না হলে কে তোমার কথা শুনবে? কলকাতার হুজুগ তো জানো! যতক্ষণ কাঠে জ্বাল, দুধ ফোঁস করে ফোলে। কাঠ টেনে নিলে কোথাও কিছু নাই। কলকাতার লোক হুজুগে। এই এখানটায় কুয়া খুঁড়ছে।–বলে জল চাই। সেখানে পাথর হল তো ছেড়ে দিলে! আবার এক জায়গায় খুঁড়তে আরম্ভ করলে। সেখানে বালি মিলে গেল; ছেড়ে দিলে! আর-এক জায়গায় খুঁড়তে আরম্ভ হল! এইরকম!

    আবার মনে-মনে আদেশ হলে হয় না। তিনি (Ramakrishna) সত্য-সত্যই সাক্ষাৎকার হন, আর কথা কন। তখন আদেশ হতে পারে। সে-কথা জোর কত? পর্বত টলে যায়। শুধু লেকচার? দিন কতক লোকে শুনবে, তারপর ভুলে যাবে। কথা (Kathamrita) অনুসারে সে কাজ করবে না।

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share