Tag: news in bengali

news in bengali

  • Vijay Diwas 2023: ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয়দের অবদান অনস্বীকার্য, বললেন বাংলাদেশি সেনা-কর্তা

    Vijay Diwas 2023: ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয়দের অবদান অনস্বীকার্য, বললেন বাংলাদেশি সেনা-কর্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামরিক ব্যান্ডের সুরের মুর্চ্ছনায় ও আকাশ থেকে পুষ্পবৃষ্টির মধ্য দিয়ে শহিদ স্মরণ করল ভারতীয় সেনা। 

    ১৯৭১ সালে পাকিস্কানের বিরুদ্ধে ভারতের যুদ্ধ জয় (1971 Indo Pak War) এবং স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের বর্ষপূর্তি প্রতি বছর এই সময় পালিত হয়ে থাকে (Vijay Diwas 2023) । বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সামিল হয়েছিল ভারতও। সেই যুদ্ধে বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধাদের কাঁধে কাঁধ রেখে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল ভারতীয় ফৌজ। সেই লড়াইয়ে যাঁরা শহিদ হয়েছেন, প্রতি বছর এই দিনটিতে তাঁদের স্মরণ করা হয় ভারতীয় সেনার ইস্টার্ন কমান্ডের সদর দফতরে। এবছরও তার অন্যথা হয়নি। 

    শহিদদের শ্রদ্ধাজ্ঞাপন

    শুক্রবার সকালে, কলকাতার ফোর্ট উইলিয়ামে এক ছিমছাম অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালিত হল ৫২ তম বিজয় দিবস (Vijay Diwas 2023)। এদিন শহিদ জওয়ানদের স্মৃতিসৌধ বিজয় স্মারকে পুষ্পস্তবক রেখে বীরদের স্মরণ করা হয়। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন সেনার পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডার জিওসি-ইন-সি লেফটেন্যান্ট জেনারেল আরপি কলিতা। উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় সামরিক বাহিনীর তিন বাহুর বর্তমান ও অবসরপ্রাপ্ত কর্তারা। এদিন বিজয় স্মারকে পুষ্পস্তবক প্রদান করে শ্রদ্ধাজ্ঞাপনকারীদের মধ্যে ছিলেন কলকাতার নগরপাল কমিশনার বিনীত গোয়েল, জিওসি বেঙ্গল সাব-এরিয়া মেজর জেনারেল এইচ ধর্মরাজন, চিফ-অফ-স্টাফ হেডকোয়ার্টার ইস্টার্ন কমান্ড লেফটেন্যান্ট জেনারেল আরসি শ্রীকান্ত, প্রাক্তন বায়ুসেনা প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল (অবসরপ্রাপ্ত) অরূপ রাহা, প্রাক্তন সেনাপ্রধান জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) শঙ্কর রায়চৌধুরী প্রমুখ। 

    ৭১ জনের বাংলাদেশি প্রতিনিধিদল ভারতে

    প্রতি বছরের মতো এবছরও বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিনিধিদল এসেছে ভারতে (Vijay Diwas 2023) । এবছর ৩০ জন মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী ৬ জন কর্মরত অফিসার সমেত মোট ৭১ জন প্রতিনিধি বাংলাদেশ থেকে ভারতে এসেছেন বিজয় দিবস অনুষ্ঠানে অংশ নিতে। এদিন বিজয় স্মারকে (1971 Indo Pak War) পুষ্পস্তবক প্রদান করেন মুক্তিযোদ্ধা ও বাংলাদেশি সেনাও। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিনিধিদলকে নেতৃত্ব দেন মহম্মদ মোমিনউল্লাহ পাটওয়ারি। বাংলাদেশি সেনা থেকে আসা প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন মেজর জেনারেল মহম্মদ হোসিন আল মোরশেদ। এদিনের অনুষ্ঠানের শেষে সেনা এভিয়েশন কোরের হেলিকপ্টার থেকে বিজয় স্মারক স্থলে আকাশ থেকে পুষ্পবৃষ্টি করা হয়। 

    ভারতের অবদানকে স্বীকৃতি বাংলাদেশ সেনার

    বিজয় দিবস নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে (1971 Indo Pak War) ভারতের বিরাট অবদানের কথা স্মরণ করেন সেনা কমান্ডার আরপি কলিতা। তিনি বলেন, ভারতই ছিল প্রথম দেশ যে বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিয়েছিল (Vijay Diwas 2023)। তিনি মনে করেন, ভারতের ওই পদক্ষেপের ফলে পারস্পরিক সম্মান ও সহযোগিতার ওপর দাঁড়িয়ে থাকা ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ভীষণ মজবুত হয়েছে। বাংলাদেশি সামরিক কর্তা মেজর জেনারেল মহম্মদ হোসিন মুক্তিযুদ্ধে ভারত ও ভারতীয়দের অবদানের কথা স্বীকার করেন। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: শেষ হল ইস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডরের কাজ, জানুন বিশদে  

    Indian Railways: শেষ হল ইস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডরের কাজ, জানুন বিশদে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রেলের (Indian Railways) মাথায় নয়া তাজ। তৈরি হয়ে গেল ইস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডর। স্বাভাবিকভাই এই করিডর চালু হয়ে গেলে আয় বাড়বে ভারতীয় রেলের। পণ্য পরিবহণ করে সব চেয়ে বেশি আয় করে ভারতীয় রেল। তবে লাইনে জটের জেরে মালগাড়ি গন্তব্যে পৌঁছায় দেরিতে। এতে ক্ষতি হয় দু’তরফেই। একদিকে যেমন ট্রিপ কমে যায় গাড়ির, তেমনি অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত হন তাঁরা, যাঁরা পণ্য আমদানি-রফতানি করেন। তার জেরে পণ্য পরিবহণ বাবদ আয় কমে গিয়েছে রেলের। সেই কারণেই ইস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডর তৈরির সিদ্ধান্ত নেয় ভারতীয় রেল। সেই কাজই শেষ হয়েছে।

    দুই করিডর

    রেল (Indian Railways) সূত্রে খবর, দুটি করিডর তৈরি হবে। একটি ইস্টার্ন ফ্রেট করিডর, অন্যটি ওয়েস্টার্ন ফ্রেট করিডর। এই দুই করিডর ক্রস করবে একটি জায়গায়। পঞ্জাবের লুধিয়ানা থেকে পশ্চিমবঙ্গে সন্নাগর পর্যন্ত যে করিডর, সেটি হল ইস্টার্ন করিডর। আর উত্তরপ্রদেশের রেওয়ারি থেকে মুম্বইয়ের জওহরলাল নেহরু বিমানবন্দর পর্যন্ত যে করিডর, সেটি ওয়েস্টার্ন করিডর। রেওয়ারি থেকে দাদরি পর্যন্তও ট্রেন নিয়ে যাওয়া যাবে এই করিডরের মাধ্যমে। কাজ শেষ হয়েছে এই ইস্টার্ন করিডরের। এই করিডরের দৈর্ঘ ১ হাজার ৩৩৭ কিমি। ওয়েস্টার্ন করিডরের দৈর্ঘ ১ হাজার ৫০৬ কিমি। রেল সূত্রে খবর, এই করিডরের কাজ শেষ হয়েছে ৭৮ শতাংশ।

    গতিশক্তি কার্গো টার্মিনাল

    এর পাশাপাশি গতিশক্তি কার্গো টার্মিনালের বিকাশেও নয়া নীতি নির্ধারণ করেছে রেলমন্ত্রক। এর ফলে রেলের মাধ্যমে রেলের পাশাপাশি সড়ক এবং জলপথেও পণ্য নিয়ে যাওয়া যাবে এক স্থান থেকে অন্যত্র। ইতিমধ্যেই ১৫টি গতিশক্তি কার্গো টার্মিনাল গড়ে উঠেছে। গতিশক্তি কার্গো টার্মিনাল গড়ে তুলতে আরও ৯৬টি জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: চার রাজ্যে পিএলএফআইয়ের ডেরায় হানা এনআইএ-র, কী ছক কষেছিল জঙ্গিরা?

    জানা গিয়েছে, ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডর ও গতিশক্তি কার্গো টার্মিনালের লক্ষ্যই হল লজিস্টিক সেক্টরে ভারতে গ্লোবাল লিডার হিসেবে গড়ে তোলা। এতে একই সঙ্গে বৃদ্ধি এবং বিকাশ হবে ভারতীয় অর্থনীতির। এর পাশাপাশি (Indian Railways) বাড়বে কাজের সুযোগও। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিয়োগও বাড়বে। উৎপাদন, কৃষি এবং খনির মতো ক্ষেতেই মূলত বাড়বে বিনিয়োগ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: সংসদের বাইরে গায়ে আগুন লাগানোর ছক কষেছিল লোকসভাকাণ্ডে ধৃত সাগর!

    Parliament Security Breach: সংসদের বাইরে গায়ে আগুন লাগানোর ছক কষেছিল লোকসভাকাণ্ডে ধৃত সাগর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমজনতার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সংসদের বাইরে গায়ে আগুন লাগানোর ছক কষেছিল লোকসভাকাণ্ডে (Parliament Security Breach) ধৃত সাগর। তবে পুড়ে মরতে চায়নি সে। সেজন্য গায়ে মাখতে চেয়েছিল এক বিশেষ ধরনের জেল। অনলাইনে পেমেন্ট করতে না পারায় কেনা হয়নি জেল। তাই একেবারে শেষমূহুর্তে গিয়ে বাতিল করা হয় এই পরিকল্পনা। দিল্লি পুলিশের ম্যারাথন জেরায় এমনই দাবি করেছে ধৃত সাগর শর্মা।

    সাগরের বিস্ফোরক ছক

    লোকসভাকাণ্ডে যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে সাগরও। লোকসভার দর্শক গ্যালারি থেকে অধিবেশ কক্ষ ঝাঁপ দিয়ে পড়েছিল যে দুজন, তাদেরই একজন সাগর। সংসদ চত্বরে গায়ে আগুন দিয়ে আমজনতার দৃষ্টি আকর্ষণ করার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে সে-ই। অধিবেশন চলাকালীন কীভাবে স্মোক-ক্যান হামলা করা হবে, তারও ছক কষা হয়েছিল (Parliament Security Breach) আগেই। সংসদ ভবনে কীভাবে তারা ঢুকবে, তা জানতে সংসদ ভবনের নিরাপত্তার পুরনো ভিডিও খুঁটিয়ে দেখেছিল সাগররা। ইন্টারনেট থেকে নয়া সংসদ ভবনের নকশা সহ যাবতীয় তথ্য সংগ্রহের চেষ্টাও করেছিল হানাদারেরা। তরুণদের আকৃষ্ট করতে ‘ভগৎ সিং ফ্যান পেজ’ নামে একটি পেজও সে খুলেছিল বলে পুলিশি জেরায় জানিয়েছে সাগর।

    রেইকি করে এসেছিল সাগর!

    এর পাশাপাশি খোলা হয়েছিল হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপও। ফেসবুকে যারা যোগ দিত, তাদের মধ্যে সমমনস্ক তরুণদের বেছে নিয়ে করা হত হোয়াটস গ্রুপের সদস্য। পুলিশি নজরদারি এড়িয়ে কীভাবে নিখুঁতভাবে পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করা যায়, সেজন্য সিগন্যাল অ্যাপের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে চ্যাট করত হানাদাররা। সাগর নিজেও একবার গিয়ে রেইকি করে এসেছিল। জেরায় সে স্বীকার করেছে, সাতটি স্মোক ক্যান নিয়ে সেদিন সংসদের অন্দরে ঢুকে পড়েছিল তারা।

    আরও পড়ুুন: চার রাজ্যে পিএলএফআইয়ের ডেরায় হানা এনআইএ-র, কী ছক কষেছিল জঙ্গিরা?

    পাতিয়ালা হাউস কোর্টে দিল্লি পুলিশের দাবি, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করতেই এই ছক কষেছিল হানাদারেরা। সরকার যাতে তাদের সব দাবি-দাওয়া মেনে নেয়, সেজন্যই এই হামলা। পুলিশের আশঙ্কা, এই পুরো পরিকল্পনাটার নেপথ্যে বিদেশি কোনও শত্রু দেশের আর্থিক সহযোগিতা থাকতে পারে। প্রসঙ্গত, বুধবার লোকসভার (Parliament Security Breach) দর্শক গ্যালারি থেকে ঝাঁপ দিয়ে অধিবেশন কক্ষে পড়ে দুজন। জুতোয় লুকিয়ে রাখা স্মোক ক্যানে চাপ দেওয়ায় রঙিন ধোঁয়ায় ভরে যায় অধিবেশন কক্ষ। পরে দুই হানাদারকে ধরে ফেলেন দুই সাংসদ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • NIA: চার রাজ্যে পিএলএফআইয়ের ডেরায় হানা এনআইএ-র, কী ছক কষেছিল জঙ্গিরা?

    NIA: চার রাজ্যে পিএলএফআইয়ের ডেরায় হানা এনআইএ-র, কী ছক কষেছিল জঙ্গিরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিষিদ্ধ মাওবাদী সংগঠন পিপলস লিবারেশন ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (plfi) ডেরায় হানা এনআইএ-র (NIA)। সূত্র মারফত খবর পেয়ে চার রাজ্যে অভিযান চালায় এনআইএ। উদ্ধার হয়েছে ভারতীয় সেনার উর্দি এবং আগ্নেয়াস্ত্র। গ্রেফতার করা হয়েছে সন্দেহভাজন দুই মাওবাদীকে। ঝাড়খণ্ড লিবারেশন টাইগার্স নামে পরিচিত পিএলএফআই আদতে মাওবাদীদের দলছুট একটি গোষ্ঠী। এদের বিরুদ্ধে তোলা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে।

    কী কী মিলল?

    শুক্রবার ঘণ্টা চারেক ধরে অভিযান চলে। বিহারে এই অভিযানের নেতৃত্ব দেন এনআইএ-র ডিএসপি মহেন্দ্র সিংহ রানা। উদ্ধার হয় ভারতীয় সেনার একটি উর্দি, দুটি বেআইনি অস্ত্র, প্রচুর নথিপত্র, নগদ টাকা এবং সোনার গয়না। চলতি বছর ১১ অক্টোবর পিএলএফআইয়ের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা দায়ের করেছে এনআইএ। এর পরেই পিএলএফআইয়ের ডেরায় হানা দেওয়ার পরিকল্পনা করে এনআইএ। সেই মতো শুক্রবার চার রাজ্যের ২৩টি জায়গায় একই সময়ে হানা দেয় এনআইএ। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডে জঙ্গি কার্যকলাপ করার পরিকল্পনা করেছিল পিএলএফআই। তাদের বিরুদ্ধে জুলুম ও তোলাবাজির অভিযোগ উঠেছে।

    কোথায় কোথায় হানা? 

    এনআইএ (NIA) সূত্রে খবর, এদিন ঝাড়খণ্ড, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও দিল্লির মোট ২৩টি জায়গায় হানা দেয় এনআইএ। সব মিলিয়ে বাজেয়াপ্ত হয়েছে দুটি পিস্তল, কিছু কার্তুজ এবং বিস্ফোরকের পাশাপাশি সোনার গয়না, নগদ তিন লক্ষ টাকা, বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম এবং নথিপত্র। এনআইএ (NIA) সূত্রে খবর, ঝাড়খণ্ডের গুমলা, রাঁচি, সিমডেগা, খুঁটি, পালামু, পশ্চিম সিংভূম জেলার ১৯টি ডেরায় অভিযান চালিয়েছে এনআইএ। অভিযান চালানো হয়েছে, মধ্যপ্রদেশের সিধি, বিহারের পাটনা এবং দিল্লির দুটি ডেরায়।

    আরও পড়ুুন: চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি ললিত ঝা-র, কী বলল লোকসভাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড?

    ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবস। তার আগে মাওবাদীদের ডেরায় ভারতীয় সেনার উর্দি মেলায় জঙ্গিরা নাশকতার ছক কষেছিল কিনা, তাও জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা (NIA)। ফি বার প্রজাতন্ত্র দিবসে জাতির উদ্দেশ্যে লালকেল্লায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেদিন দেশ-বিদেশের প্রচুর অতিথি-অভ্যাগত উপস্থিত থাকেন। তদন্তকারীদের একাংশের ধারণা, সেনার উর্দি পরে সেদিনই সেনার ভিড়ে মিশে গিয়ে হামলার ছক কষেছিল জঙ্গিরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Peoples Party: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন বিলাওয়াল ভুট্টো?

    Pakistan Peoples Party: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন বিলাওয়াল ভুট্টো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (Pakistan Peoples Party) চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। প্রার্থী হচ্ছেন তাঁর বাবা আশিফ আলি জারদারিও। পাকিস্তানের এই প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ফের লড়বেন প্রেসিডেন্ট পদে। দলের চেয়ারম্যান ফয়জল করিম কুন্ডি জানিয়েছেন বিলাওয়াল ও তাঁর বাবার প্রার্থী হওয়ার খবর। জারদারি যে প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন, সে ইঙ্গিত মিলেছিল আগেই। সিনিয়র জারদারি জানিয়েছিলেন, প্রধানমন্ত্রী পদে বিলাওয়াল নিজে কিংবা খুরশিদ শাহ দলের তরফে হবেন যোগ্য প্রার্থী।

    কী বললেন আশিফ? 

    আশিফ বলেন, “বিলাওয়াল প্রার্থী হতে পারে। আমিও প্রার্থী হতে পারি। খুরশিদ শাহও বলেছেন প্রার্থী হবেন।” ইসলামাবাদে এক সাংবাদিক সম্মেলনে ফয়জল কুন্ডি জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন বিলাওয়াল। ২০১৮ সালের ঘটনার পুনরাবৃত্তিও হতে পারে। আশিফ আলি জারদারিকে ফের প্রেসিডেন্ট পদে দেখা যেতে পারে। তিনি বলেন, “২০১৮ সালের রিপ্লে দেখতে চাই আমরা। আশিফ আলি জারদারিকে প্রেসিডেন্ট করতে চাই।” প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালেও প্রেসিডেন্ট পদে বসেছিলেন আশিফ আলি জারদারি।

    ‘ড্রয়িং রুম পলিটিক্স’

    তিনি জানান, পিপিপির অবস্থানই হল, ২০২৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারির পরে নির্বাচন হওয়া উচিত নয়। নওয়াজ শরিফের সমালোচনা করে কুন্ডি বলেন (Pakistan Peoples Party), নওয়াজের দল নির্বাচনে অংশ নিতে দ্বিধা করছে। তিনি একে ‘ড্রয়িং রুম পলিটিক্স’ আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর প্রশ্ন, “নির্বাচন এড়িয়ে কেন তারা দাবি করছে যে তারা দেশের বৃহত্তম দল?” কুন্ডির দাবি, দেশবাসী পিপিপির সঙ্গেই রয়েছেন। আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিতে দল পুরোপুরি প্রস্তুত বলেও জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি ললিত ঝা-র, কী বলল লোকসভাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড?

    নির্বাচনের সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় নিষেধাজ্ঞা জারির প্রসঙ্গে কুন্ডি জানান, এই জাতীয় নিষেধাজ্ঞা দল প্রসারিত করার স্বাধীনতার পরিপন্থী। মত প্রকাশের অধিকার রয়েছে জনগণের। এদিন নওয়াজকেও নিশানা করেছেন কুন্ডি। বলেন, “এই ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টাবিলিটি ব্যুরো নওয়াজ শরিফের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করেছে। একটার পর একটা মামলায় তিনি খালাসও হচ্ছেন। তাই জনগণের জানা উচিত ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টাবিলিটি ব্যুরো ঠিক না ভুল।” তিনি (Pakistan Peoples Party) বলেন, “ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টাবিলিটি ব্যুরো কারও সম্পত্তি নয়, একটি প্রতিষ্ঠান।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: সুপ্রিম কোর্টে খারিজ অভিষেকের আর্জি, কী আবেদন ছিল তৃণমূল নেতার?

    Abhishek Banerjee: সুপ্রিম কোর্টে খারিজ অভিষেকের আর্জি, কী আবেদন ছিল তৃণমূল নেতার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সুপ্রিম কোর্টেও ধাক্কা খেলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)! দেশের শীর্ষ আদালতে খারিজ হয়ে গেল তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ডের আবেদন। কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন অভিষেক। তাঁর আর্জি ছিল, কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের শুনানি পর্বের রিপোর্ট প্রকাশের ওপর জারি করা হোক নিষেধাজ্ঞা। অভিষেকের এই আবেদনই শুক্রবার খারিজ করে দেয় শীর্ষ আদালত।

    কী বলেছিলেন বিচারপতি সিনহা?

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলার? তদন্তে নাম জড়ায় অভিষেকের সংস্থা ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র। এই সংস্থার সম্পত্তির খতিয়ান আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা। সম্প্রতি একটি মুখবন্ধ খামে পাঁচ হাজার পৃষ্ঠার রিপোর্ট আদালতে জমা দেয় ইডি। এর পরেই বিচারপতি সিনহার প্রশ্ন, “সম্পত্তির পরিমাণ কম হলে কি এত নথি জমা পড়ত? এসব সম্পত্তির জন্য আয়ের উৎস কী তা কি খতিয়ে দেখা হয়েছে?” বিচারপতি সিনহা এও বলেছিলেন, “দেখা যাচ্ছে সিংহভাগ সম্পত্তিই হয়েছে ২০১৪ সালের পর। ঘটনাচক্রে সেই সময়ই হয়েছিল নিয়োগ কেলেঙ্কারি। এই ব্যপারটা কি তদন্ত করে দেখা হয়েছে?”

    অভিষেকের আবেদন

    বিচারপতি সিনহার সেই পর্যবেক্ষণ প্রকাশিত হয় সংবাদ মাধ্যমে। এর পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন অভিষেক। তৃণমূল নেতার আইনজীবী শীর্ষ আদালতে বলেন, “এই ধরনের পর্যবেক্ষণ সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় সম্মানহানি হচ্ছে তাঁর মক্কেলের (Abhishek Banerjee)।” কলকাতা হাইকোর্টের যে বেঞ্চে বর্তমানে মামলাটি রয়েছে, সেখানে থেকে মামলাটি সরানোর আর্জিও জানানো হয়। অভিষেকের সেই আর্জিও খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার মন্তব্য, “যদি প্রয়োজন হয়, সেক্ষেত্রে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে নিজের আপত্তি জানাতে পারবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।”

    আরও পড়ুুন: রেশন দুর্নীতির তদন্ত নিয়ে রাজ্য পুলিশের ডিজিকে পরামর্শ-চিঠি ইডির

    প্রসঙ্গত, নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’কে নিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছে ইডি। বৃহস্পতিবার রিপোর্টটি জমা দেওয়া হয় বিচারপতি সিনহার বেঞ্চে। এই ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র বিস্তারিত নথি আদালতে জানানোর জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি সিনহা। এই সংস্থার ডিরেক্টরদের নাম, তাঁদের সম্পত্তির পরিমাণ এবং সংস্থার লেনদেন, গ্রাহক কারা, সিইওর সম্পত্তির বিস্তারিত তথ্য, সংস্থার কর্মীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য জমা দেওয়ার (Abhishek Banerjee) নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Jyotipriya Mallick: রেশন দুর্নীতির তদন্ত নিয়ে রাজ্য পুলিশের ডিজিকে পরামর্শ-চিঠি ইডির

    Jyotipriya Mallick: রেশন দুর্নীতির তদন্ত নিয়ে রাজ্য পুলিশের ডিজিকে পরামর্শ-চিঠি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের (Jyotipriya Mallick) ঘর থেকে সিসি ক্যামেরা খুলে ফেলার নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের। শুক্রবার বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের নির্দেশ, প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তায় থাকবে সিআরপিএফ। মন্ত্রীর ঘরে কারা ঢুকছেন, বেরচ্ছেনই বা কারা, এবার থেকে তা নজরদারি করবে সিআরপিএফ। ব্যবহার করতে হবে রেজিস্টার খাতা। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রীর ঘরে যে ক্যামেরা লাগানো রয়েছে, তা খুলে ফেলার নির্দেশও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দিয়েছে আদালত।

    ব্যক্তিগত গোপনীয়তা খর্ব হচ্ছে!

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Jyotipriya Mallick)। অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনি ভর্তি রয়েছেন রাজ্যের সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল এসএসকেএমে। মন্ত্রীর ওপর নজরদারি চালাতে সিসি ক্যামেরা বসিয়েছে ইডি। এর পরেই ব্যক্তিগত গোপনীয়তা খর্ব হচ্ছে বলে আদালতে মামলা করেন মন্ত্রী। তার জেরেই এদিন মন্ত্রীর কেবিন থেকে সিসি ক্যামেরা খুলে নেওয়ার নির্দেশ দেয় আদালত।

    সিসি ক্যামেরা খুলে ফেলার নির্দেশ

    বিচারপতি ঘোষের নির্দেশ, মন্ত্রীর ঘরে কোনও সিসি ক্যামেরা রাখা যাবে না। তবে রুমের বাইরে সিসি ক্যামেরা আগে থেকে লাগানো থাকলে, তদন্তের স্বার্থে তার ফুটেজ দেখতে পারবেন ইডির তদন্তকারী অফিসার। সিসি ক্যামেরার পরিবর্তে মন্ত্রীর ওপর নজরদারি চালাবেন সিআরপিএফ জওয়ানরা। মন্ত্রীর ঘরে যাঁরা যাতায়াত করবেন, তাঁদের প্রত্যেকের গতিবিধি নথিভুক্ত করতে হবে রেজিস্টার খাতায়। 

    রাজ্য পুলিশকে চিঠি ইডির

    এদিকে, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি (Jyotipriya Mallick) মামলায় তদন্তে নেমে ইডি জেনেছে, রেশন ব্যবস্থায় অনিয়ম সংক্রান্ত একাধিক অভিযোগ জমা পড়লেও, সেভাবে তদন্ত হয়নি। তদন্তকারীদের বিশ্বাস, এই অভিযোগগুলির তদন্ত হলে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতির হদিশ মিলবে। তাই রাজ্য পুলিশকে এ ব্যাপারে চিঠি দিয়েছে ইডি।

    আরও পড়ুুন: “রাজনীতি করবেন না”, লোকসভাকাণ্ডে বিরোধীদের পরামর্শ শাহের

    রাজ্য পুলিশের ডিজি মনোজ মালব্যের কাছে পাঠানো ওই চিঠিতে ইডি জানিয়েছে, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে কলকাতা পুলিশ সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলা পুলিশের কাছে যেসব অভিযোগ জমা পড়েছে, তার বিস্তারিত তদন্ত হয়নি। এ ব্যাপারে বিস্তারিত তদন্ত করা প্রয়োজন। চিঠিতে এও বলা হয়েছে, রাজ্যজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে রেশন কেলেঙ্কারির জাল। এ ব্যাপারে তথ্যপ্রমাণ কিংবা সাহায্যের প্রয়োজন হলে ইডি তা (Jyotipriya Mallick) করতে প্রস্তুত বলেও জানানো হয়েছে চিঠিতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Parliament Security Breach: “রাজনীতি করবেন না”, লোকসভাকাণ্ডে বিরোধীদের পরামর্শ শাহের

    Parliament Security Breach: “রাজনীতি করবেন না”, লোকসভাকাণ্ডে বিরোধীদের পরামর্শ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপদের সময় একজোট হওয়াটাই দস্তুর। এমন উদাহরণ রয়েছে ‘মহাভারতে’ও। তবে বিজেপি-বিরোধী দলগুলি আবার কবে মান্যতা দিয়েছে ‘রামায়ণ’-‘মহাভারত’কে? তাই লোকসভাকাণ্ডের (Parliament Security Breach) পরেও সরকারের পাশে না থেকে লড়াই করছেন রাজনৈতিক ফয়দা তুলতে! অন্তত এমনই অভিযোগ শাসক দলের।

    কী বললেন শাহ?

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “এটি একটি সিরিয়াস ঘটনা। বিরোধীরা এই ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করছে। নিশ্চয়ই কোথাও একটা ফাঁক ছিল। কিন্তু সবাই জানে, সংসদের নিরাপত্তা স্পিকারের অধীনে থাকে ও স্পিকার ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে চিঠি লিখেছেন। আমরা একটি তদন্ত কমিটি গড়েছি। খুব শীঘ্রই রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে স্পিকারের কাছে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, লোকসভায় নিরাপত্তা লঙ্ঘন কেন হল, তা নিয়ে তদন্তের নির্দেশের পাশাপাশি লোকসভার নিরাপত্তা আরও বাড়ানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছে তদন্ত (Parliament Security Breach) কমিটিকে। তিনি বলেন, “কোনও ফাঁক থাকা উচিত নয়। যদি কোনও ফাঁক থেকে যায়, তা পূরণ করার দায়িত্ব আমাদের। আমাদের আবেদন, এই ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করবেন না।”

    নেপথ্য কাহিনি

    প্রসঙ্গত, বুধবার দুপুরে অধিবেশন চলাকালীন আচমকাই লোকসভার দর্শক গ্যালারি থেকে ঝাঁপ দেয় দুই হানাদার। যে সময় তারা লাফিয়ে পড়েছিল, সেই সময় ছিল লোকসভার জিরো আওয়ার। প্রশ্ন করছিলেন মালদহ উত্তরের সাংসদ বিজেপির খগেন মুর্মু। হঠাৎ করে এই ঘটনায় হকচকিয়ে যান সাংসদরা। সেই সুযোগে হানাদাররা জুতোয় লুকিয়ে রাখা স্মোক গ্রেনেডের ক্যান দেয়। রঙিন ধোঁয়ায় ঢেকে যায় অধিবেশন কক্ষ। সেই সময় কোনওমতে দুই সাংসদ – উত্তরপ্রদেশের বহুজন সমাজবাদী পার্টির মালুন নাগর ও রাজস্থানের রাষ্ট্রীয় লোকতান্ত্রিক পার্টির হনুমান বেনীওয়াল ধরে ফেলেন হানাদারদের।

    আরও পড়ুুন: বৈঠক ডাকতে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা, সাফ জানালেন রাজ্যপাল

    সাগর শর্মা ও মনোরঞ্জন ডি নামের ওই দুই হানাদারকে তুলে দেওয়া হয় মার্শালের হাতে। পরে সংসদের বাইরে একই কাণ্ড ঘটানোয় গ্রেফতার করা হয় আরও দুজনকে। চারজনকেই তুলে দেওয়া হয় দিল্লি পুলিশের হাতে। ঘটনার দিন লোকসভায় ছিলেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরের দিনই তিনি প্রবীণ মন্ত্রীদের ডেকে সবিস্তারে অবগত হন বিষয়টি। সেই সময়ই তিনিও জানিয়েছিলেন, এটা নিরাপত্তার বিষয়। এটা নিয়ে রাজনীতি করা ঠিক নয়। প্রধানমন্ত্রীর সেই বার্তারই (Parliament Security Breach) প্রতিধ্বনি শোনা গেল তাঁরই সতীর্থ অমিত শাহের মুখেও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CV Anand Bose: বৈঠক ডাকতে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা, সাফ জানালেন রাজ্যপাল

    CV Anand Bose: বৈঠক ডাকতে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা, সাফ জানালেন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবসান রাজভবন-নবান্ন বিতর্কের! উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজভবন যে আর নতুন করে কোনও বিতর্ক চায় না, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose) সম্প্রতি সল্টলেকে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস পরিদর্শনে গিয়েছিলেন রাজ্যপাল। পরে তিনি বলেন, “উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে নতুন করে আর কোনও বিতর্ক চায় না রাজভবন। এ ব্যাপারে শীর্ষ আদালতের সিদ্ধান্তকে সম্মতি জানাবে রাজভবন।”

    চিঠিতে কী বলেছেন রাজ্যপাল

    রাজ্যপালের এহেন মন্তব্যের চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই রাজভবনের তরফে চিঠি পাঠানো হয়েছে রাজ্যের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়কে। চিঠিতে বলা হয়েছে, আচার্য তথা রাজ্যপাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রধান হিসেবে কোর্ট অথবা সেনেট বৈঠকে পৌরহিত্য করতে পারেন। অথবা উপাচার্যকে ওই বৈঠক ডাকার সম্মতি দিতে পারেন। ওই নির্দেশে এও বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত বিধি ১৯৭৯ সালের বিশ্ববিদ্যালয় আইনের বিরোধী বলেই মনে করা হচ্ছে।

    ১৯৭৯ সালের বিশ্ববিদ্যালয় আইন

    এদিকে, জট কাটিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের যাতে সমাবর্তন অনুষ্ঠান হয়, তা নিয়েও আচার্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে খোলা চিঠি দিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি জুটা। শিক্ষা মহলের মতে, ১৯৭৯ সালে আইন প্রসঙ্গে রাজভবন থেকে যা বলা হচ্ছে, তা স্থায়ী উপাচার্যদের ক্ষেত্রে (CV Anand Bose) প্রযোজ্য হলেও, অন্তবর্তী উপাচার্যদের ক্ষেত্রে নয়। তাই উচ্চ শিক্ষা দফতরের নিষেধ অগ্রাহ্য করে বৈঠক ডাকা হলে, বৈঠকে নেওয়া সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা।

    আরও পড়ুুন: ললিতের সঙ্গে তৃণমূল বিধায়কের সেলফি, লোকসভাকাণ্ডে ‘প্রমাণ’ দিলেন সুকান্ত!

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালের অন্তর্বর্তী উপাচার্য কর্মসমতির বৈঠক ডেকে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত পাশ করিয়ে নেয়। ছাত্র স্বার্থ রক্ষা করতেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। এর পরেই রাজ্যপালের তরফে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে চিঠি দিয়ে জানানো হয়, বৈঠক ডাকতে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা।

    উপাচার্য নিয়োগ ঘিরে সম্প্রতি নবান্ন-রাজভবন বিবাদ চরমে পৌঁছেছিল। বিষয়টি গড়ায় আদালত পর্যন্ত। রাজ্যের তরফে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা কর্মসমিতির বৈঠক পারবেন না। রাজ্যের (CV Anand Bose) তরফে এই নির্দেশ পেয়ে কলকাতা সহ একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা একাধিকবার বৈঠক ডেকেও পরে তা বাতিল করে দেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: ললিতের সঙ্গে তৃণমূল বিধায়কের সেলফি, লোকসভাকাণ্ডে ‘প্রমাণ’ দিলেন সুকান্ত!

    Parliament Security Breach: ললিতের সঙ্গে তৃণমূল বিধায়কের সেলফি, লোকসভাকাণ্ডে ‘প্রমাণ’ দিলেন সুকান্ত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার লোকসভাকাণ্ডের (Parliament Security Breach) সঙ্গে উঠল তৃণমূল যোগের অভিযোগ। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের দাবি, সংসদে তাণ্ডবের মাস্টারমাইন্ড ললিত ঝা দীর্ঘদিন ধরে বিধায়ক তৃণমূলের তাপস রায়ের ঘনিষ্ঠ।

    কী বললেন সুকান্ত?

    বক্তব্যের স্বপক্ষে তাপসের সঙ্গে ললিতের ছবিও শেয়ার করেছেন বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত। একই অভিযোগ করেছেন হুগলির সাংসদ বিজেপির লকেট চট্টোপাধ্যায়ও। রীতিমতো সাংবাদিক বৈঠক করে তৃণমূল বিধায়কের সঙ্গে এক ফ্রেমে বন্দি ললিতের ছবিও দেখিয়েছেন লকেট। যদিও এই ছবির সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। বিজেপির জোড়া সাংসদের এই একই দাবিকে ঘিরে তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি। লকেট যেখানে সাংবাদিক বৈঠক করে তাপসের সঙ্গে ললিত যোগের ‘প্রমাণ’ দিচ্ছেন (Parliament Security Breach), তখন এক্স হ্যান্ডেলে বিধায়কের সঙ্গে ললিতের ছবি শেয়ার করছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    ‘সেদিনের রাজনীতিক’ আখ্যা

    ছবি পোস্ট করে তিনি লিখেছেন, “ললিত ঝা, আমাদের গণতন্ত্রের মন্দিরে আঘাত হানার মাস্টারমাইন্ডের সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের তাপস রায়ের দীর্ঘদিন ধরে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল।…এটা কী তদন্তের জন্য প্রমাণ হিসেবে যথেষ্ঠ নয়?” বিজেপির তোলা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তাপস। তাঁর দাবি, ললিত ঝা-কে তিনি চেনেনই না। সুকান্তকে ‘সেদিনের রাজনীতিক’ আখ্যা দিয়ে তাপস বলেন, “এটা ওঁকে প্রমাণ করতে হবে, নাহলে ওঁর সঙ্গে আমার দেখা হবে আদালতে।”

    এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য লিখেছেন, “এ পর্যন্ত এই পুরো এপিসোডে যারা যুক্ত, তাদের সঙ্গে কংগ্রেস, সিপিআই (মাওবাদী) এবং এখন তৃণমূলের লিঙ্ক রয়েছে।”

    প্রসঙ্গত, বুধবার অধিবেশন চলাকালীন লোকসভার দর্শক গ্যালারি থেকে আচমকাই ঝাঁপিয়ে পড়ে দুই হানাদার। ‘স্মোক গ্রেনেড’ ছড়িয়েও দেয় তারা। শেষমেশ তাদের পাকড়াও করে লোকসভারই দুই সাংসদ। তুলে দেওয়া হয় মার্শালদের (Parliament Security Breach) হাতে।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর নিরাপত্তায় বিস্তর ত্রুটি! রাজ্যের থেকে রিপোর্ট চাইল হাইকোর্ট

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share