Tag: news in bengali

news in bengali

  • Parliament Elections 2024: ক্ষমতায় ফিরতে চলেছে বিজেপি, কেন্দ্র ফের গেরুয়াময়! বলছে ফিচ রেটিং

    Parliament Elections 2024: ক্ষমতায় ফিরতে চলেছে বিজেপি, কেন্দ্র ফের গেরুয়াময়! বলছে ফিচ রেটিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দশ বছরে দেশে বইয়েছেন উন্নয়নের জোয়ার। বিশ্ব বাজারে দেশকে নিয়ে গিয়েছেন অকল্পনীয় এক উচ্চতায়। প্রত্যাশিতভাবেই আগামী লোকসভা নির্বাচনে (Parliament Elections 2024) তিনিই ফিরছেন ক্ষমতায়। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি যে ক্ষমতায় ফিরছে, নানা সময় তা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। এবার একই কথা জানাল বহুজাতিক ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি ফিচ রেটিং। পাঁচ রাজ্যের মধ্যে তিনটিতে জয় পেয়েছে বিজেপি। তার পর আরও জোরাল হয়েছে বিজেপির প্রত্যাবর্তনের ধারণা।

    ফিচ রেটিংয়ের দাবি

    ফিচ রেটিংয়েরও দাবি, আসন্ন নির্বাচনে কেন্দ্রে ফের উড়বে গৈরিক নিশান। সেক্ষেত্রে অর্থনীতি এবং বাণিজ্য সংক্রান্ত নিয়ম-নীতির বিশেষ হেরফের হবে না বলেই ধারণা বিশেষজ্ঞ মহলের। তাই দীর্ঘমেয়াদি অগ্রগতির সামনে থাকা বাধার প্রাচীর পার হওয়া যাবে অবলীলায়। নতুন বছরের মার্চে লোকসভা নির্বাচন (Parliament Elections 2024) হওয়ার কথা। ফিচ রেটিংয়ের মতে, ক্ষমতায় ফিরতে পারে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারই। আর যদি তা হয়, তাহলে নীতি সংক্রান্ত সিদ্ধান্তগুলির ক্ষেত্রেও বাধা আসবে না। তবে বিজেপি কতগুলি আসনে জয়ী হবে, তার ওপর নির্ভর করবে শাসকের সংস্কারের সিদ্ধান্তের ওপর কী প্রভাব পড়বে।

    কী বলছেন অর্থনীতিবিদ?

    এমকে গ্লোবালের মুখ্য অর্থনীতিবিদ মাধবী অরোরা সংবাদমাধ্যমকে জানান, বিজেপি সরকার ক্ষমতায় ফিরলে কেবল যে দীর্ঘমেয়াদি অগ্রগতিই নিশ্চিত হবে তা নয়, জারি থাকবে নীতি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়াও। ভারতের পাশাপাশি পড়শি বাংলাদেশের রাজনৈতিক চিত্র নিয়েও ভবিষ্যদ্বাণী করেছে ফিচ রেটিং। তাদের অনুমান, বাংলাদেশেও ক্ষমতায় ফিরছে বর্তমান শাসক দলই। ভারত কিংবা বাংলাদেশ নয়, ফিচ রেটিংয়ের দাবি, গোটা এশিয়া মহাদেশেই রাজনৈতিক উত্থান-পতন খুব একটা দেখা যাবে না।

    আরও পড়ুুন: লোকসভার অন্দরে হানাদার, সংসদের সুরক্ষা নিয়ে বৈঠক উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রীর

    ফিচ রেটিংয়ের পাশাপাশি বিজেপির অপ্রতিরোধ্য গতি সম্পর্কেও ভবিষ্যদ্বাণী করেছে জাপানের বৃহত্তম বিনিয়োগ ও আর্থিক সংস্থা নোমুরা। তাদেরও অনুমান, আগামী সাধারণ নির্বাচনে ভারতের চালকের আসনে বসবে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি। নোমুরা বলছে, “এটা (তিন রাজ্যের ফল) ইঙ্গিত দিচ্ছে, বিজেপি এবং প্রধানমন্ত্রী মোদির পক্ষে বিপুল জনসমর্থন রয়েছে। সাধারণ নির্বাচনে (Parliament Elections 2024) বিজেপি যে ফের ক্ষমতায় ফিরছে, তার ইঙ্গিত মিলেছে বিভিন্ন জনমত সমীক্ষাতেও। প্রসঙ্গত, তিন রাজ্যে বিজেপির বিপুল জয়ের পরেই ভারতের শেয়ার বাজারের লেখচিত্র দ্রুত ওপরে উঠেছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: লোকসভার অন্দরে হানাদার, সংসদের সুরক্ষা নিয়ে বৈঠক উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: লোকসভার অন্দরে হানাদার, সংসদের সুরক্ষা নিয়ে বৈঠক উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের সুরক্ষা নিয়ে মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৃহস্পতিবার ওই বৈঠক হয়। বুধবার লোকসভায় দর্শক গ্যালারি থেকে অধিবেশন কক্ষে ঝাঁপিয়ে পড়ে দুই হানাদার। এদিন মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ছিল দুই মুখ্যমন্ত্রীর। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ায় লোকসভায় গরহাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    উদ্বেগে প্রধানমন্ত্রী

    তাই এদিন বুধবারের ঘটনা সম্পর্কে বিশদে অবহিত হন তিনি। বিষয়টিকে তিনি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে বলেছেন মন্ত্রীদের। তিনি বলেছেন, “বিষয়টি নিয়ে রাজনীতি করার সময় নয়। আমাদের সকলকে এক সঙ্গে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।” মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে বিরোধীদের চাপের মুখে রণকৌশল স্থির করার বিষয়েও পরামর্শ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বিষয়টি নিয়ে তিনি বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গেও আলোচনা করেন।

    সাসপেন্ড ১৫ সাংসদ

    এদিকে, লোকসভাকাণ্ডের জেরে বিরোধীদের বিক্ষোভের জেরে বৃহস্পতিবার দফায় দফায় মুলতুবি হয় সংসদের দুই কক্ষের অধিবেশন। ঘটনার জেরে সাসপেন্ড হয়েছেন দুই কক্ষের ১৫ জন সাংসদ। অন্যদিকে, সুরক্ষা ব্যবস্থায় গাফিলতির অভিযোগে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আট রক্ষীকে সাসপেন্ড করেছে লোকসভার সচিবালয়। বুধবার যে সময় লোকসভায় ঘটনাটি ঘটে, সেই সময় সংসদ ভবনের মূল প্রবেশপথ সহ গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশপথগুলিতে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন ওই আটজন।

    ২৮ মে উদ্বোধন হয় নয়া সংসদ ভবনের। উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সংসদ ভবনের নিরাপত্তায় রয়েছে ত্রিস্তরীয় সুরক্ষা বলয়। সেই বেড়া ভেঙে কীভাবে চার হানাদার ‘স্মোক গ্রেনেড’ নিয়ে সংসদ ভবনের সংরক্ষিত এলাকায় ঢুকে পড়ল, কীভাবেই বা তাদের মধ্যে দুজন দর্শক গ্যালারি থেকে ঝাঁপ মারল অধিবেশন কক্ষে, তা নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। এই প্রশ্নগুলোকে হাতিয়ার করছে বিজেপি-বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।

    আরও পড়ুুন: মথুরার শাহি মসজিদে সমীক্ষায় সায় আদালতের, হদিশ মিলবে শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থানের?

    এদিন যাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কংগ্রেসের ৯জন, সিপিএমের ২জন, ডিএমকের ২জন এবং সিপিআইয়ের একজন সাংসদ। লোকসভাকাণ্ডে বাংলা যোগ নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। সন্দেহভাজনের তালিকায় যে ললিত ঝায়ের নাম রয়েছে, সেই ললিতের বাড়ি কলকাতায়। ঘটনার (PM Modi) ভিডিও রেকর্ডিং করেছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Medicine: ঠিক নেই ৫৯ ধরনের ওষুধের গুণমান, রাজ্যগুলিকে সতর্ক করল কেন্দ্র   

    Medicine: ঠিক নেই ৫৯ ধরনের ওষুধের গুণমান, রাজ্যগুলিকে সতর্ক করল কেন্দ্র   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজারে রয়েছে ওষুধ (Medicine)। আমজনতা তা কিনেও খাচ্ছেন। তবে তার গুণগত মান ঠিক রয়েছে কিনা, তা জানেন না তাঁরা। জানার কথাও নয়। তবে এখন যখন জানা গিয়েছে, তখন চোখ কপালে ওঠার জোগাড়। জানা গিয়েছে, সুগার, হৃদরোগ, শিশুদের ওষুধ এবং অ্যান্টি বায়োটিকের মতো গুরুত্বপূর্ণ ৫৯ ধরনের ওষুধের গুণমান ঠিক নেই। সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন এই মর্মে সতর্কবার্তা পাঠিয়েছে সব রাজ্যকে।

    রাজ্যের ড্রাগ কন্ট্রোল বিভাগকে সতর্ক

    সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের তরফে সারা বছর বিভিন্ন ওষুধের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়। সেই পরীক্ষায়ই জানা গিয়েছে, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্রি হয় এমন ৫৯টি ওষুধ, যেগুলির গুণমান ঠিক নয়। এই তথ্য হাতের আসের পরেই দেশের সব রাজ্যের ড্রাগ কন্ট্রোল বিভাগকে সতর্ক করা হয়েছে সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের তরফে। এই অর্গানাইজনের তরফে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি ১ হাজার ১০৫টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল (Medicine)। এর মধ্যে ৫৯ ধরনের ওষুধের গুণমান ঠিক নয়। এই তালিকায় রয়েছে সুগার, হৃদরোগ, শিশুদের ওষুধ এবং অ্যান্টি বায়োটিকের মতো গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ। যে ব্যাচগুলি থেকে সংশ্লিষ্ট ৫৯ ধরনের ওষুধের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল, সেই ব্যাচ নম্বর ধরে সতর্ক করা হয়েছে সব রাজ্যের ড্রাগ কন্ট্রোল বিভাগকে।

    এসএসকেএমে রোবোটিক সার্জারি 

    এই ওষুধগুলির মধ্যে রয়েছে অ্যামক্সিলিন, পটাশিয়াম ক্লেভালনেট অ্যান্ড ল্যাকটিক অ্যাসিড ব্যাসিলাস ট্যাবলেট, রাবেপ্রাজল সোডিয়াম অ্যান্ড ডমপেরিডোন ক্যাপসুলস, ডাইক্লোফেনেক সোডিয়াম ট্যাবলেটস আইপি ৫০ এমজির মতো ওষুধও। এদিকে, এসএসকেএম হাসপাতালে এবার চালু হতে চলেছে রোবোটিক সার্জারি। হাসপাতাল সূত্রে খবর, নতুন আউটডোর ভবনের একটি তলে বিশেষ অপারেশন থিয়েটার তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। এখানেই হবে রোবোটিক সার্জারি।

    আরও পড়ুুন: মথুরার শাহি মসজিদে সমীক্ষায় সায় আদালতের, হদিশ মিলবে শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থানের?

    নতুন বছরের গোড়ায়ই চালু হয়ে যাবে এই সার্জারি। তবে কোন কোম্পানির তৈরি যন্ত্রে ওই সার্জারি হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি। এজন্য ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে টেন্ডার প্রক্রিয়া। চিকিৎসকদের মতে, রোবোটিক সার্জারি প্রযুক্তিতে বিশেষভাবে উপকৃত হবেন ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীরা। জানা গিয়েছে, নামে রোবোটিক সার্জারি হলেও, আদতে চিকিৎসা করবেন রোবটের নিয়ন্ত্রক শল্য চিকিৎসকরাই। কম্পিউটার স্টেশনে বসে রোবোটিক হাতের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করবেন তাঁরাই (Medicine)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mathuras Shahi Idgah: মথুরার শাহি মসজিদে সমীক্ষায় সায় আদালতের, হদিশ মিলবে শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থানের?

    Mathuras Shahi Idgah: মথুরার শাহি মসজিদে সমীক্ষায় সায় আদালতের, হদিশ মিলবে শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থানের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে সমীক্ষা হয়েছে আদালতের নির্দেশে। এবার মথুরার শাহি ইদগাহ মসজিদ (Mathuras  Shahi Idgah) চত্বরেও সমীক্ষার নির্দেশ দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। হিন্দু পক্ষের আইনজীবী হরিশঙ্কর জৈন, বিষ্ণুশঙ্কর জৈন, প্রভাস পাণ্ডে ও দেবকী নন্দন মথুরার শাহি ইদগাহকে শ্রীকৃষ্ণের জন্মভূমি বলে দাবি করে সেখানে জমি মাপজোক ও বৈজ্ঞানিক সমীক্ষার দাবি জানিয়েছিলেন। এর বিরোধিতা করেছিল মুসলিম পক্ষ।

    শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান কমপ্লেক্স

    শুনানি শেষে ১৬ নভেম্বর রায় সংরক্ষিত রেখেছিল এলাহাবাদ হাইকোর্টের বিচারপতি ময়াঙ্ক কুমারের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। সেই রায়ই ঘোষণা করা হল বৃহস্পতিবার। আদালতের নির্দেশ, একজন কোর্ট কমিশনারের পর্যবেক্ষণে সমীক্ষার কাজ করতে হবে শাহি ইদগাহের বিতর্কিত ১৩.৩৭ একর জমিতে। উত্তরপ্রদেশের মথুরায় প্রাচীরা কাটরা স্তূপ এলাকায় রয়েছে শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান কমপ্লেক্স। এর ঠিক পাশেই রয়েছে শাহি ইদগাহ (Mathuras  Shahi Idgah)। হিন্দুত্ববাদী সংগঠগুলির দাবি, ইদগাহের ওই জমিতে প্রাচীন কেশবদাস মন্দির ছিল। এটি আদতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান। ইদগাহ চত্বরে খুঁড়লে মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ মিলতে পারে বলে অনুমান হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলির।

    হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের যুক্তি 

    তাদের যুক্তি, মসজিদের দেওয়ালে খোদাই করা রয়েছে পদ্মের ছবি। কিছু কারুকাজ রয়েছে যেগুলি শেষনাগের মতো দেখতে। তাদের বিশ্বাস, মন্দির ধ্বংস করেই গড়ে তোলা হয়েছে ইদগাহ। হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলির দাবি, কাশীর বিশ্বনাথ মন্দিরের মতোই মথুরার ওই মন্দিরটি ধ্বংস করে মসজিদ নির্মাণ করেন মুখল সম্রাট ঔরঙ্গজেব। ওই জায়গাকে শ্রীকৃ্ষ্ণের জন্মভূমি বলে দাবি করে ১৩.৩৭ একর জমির অধিকার চেয়ে আদালতে মামলা করেন হিন্দু সেনার নেতা বিষ্ণু গুপ্ত।

    আরও পড়ুুন: অভিষেকের আয়ের উৎস কী? মুখবন্ধ খামে আদালতে জানাল ইডি

    হিন্দু পক্ষের আবেদন মেনে নিয়ে ২৯ অগাস্ট ইলাহাবাদ হাইকোর্ট মথুরার শাহি ইদগাহ মসজিদে ভিডিও সমীক্ষার নির্দেশ দিয়েছিল। চার মাসের মধ্যে সমীক্ষার রিপোর্ট আদালতে পেশের নির্দেশ দিয়েছিলেন এলাহাবাদ হাইকোর্টের বিচারপতি পীযূষ অগ্রবাল। সিঙ্গল বেঞ্চের এই রায়ে স্থগিতাদেশ দেয় উচ্চতর বেঞ্চ। শেষমেশ বৃহস্পতিবার মসজিদ চত্বরে সমীক্ষার নির্দেশ দিল আদালত। প্রসঙ্গত, ১৯৬৮ সালের শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান সেবা সংস্থান ও শাহি মসজিদ ইদগাহ ট্রাস্টের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সেই চুক্তি মেনে কৃষ্ণ জন্মভূমির জন্য ১০.৯ একর জমি দিয়ে দেওয়া হয়। ইদগাহের (Mathuras  Shahi Idgah) জন্য রাখা হয় ২.৫ একর জমি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Derek O’Brien: রাজ্যসভা থেকে সাসপেন্ড তৃণমূলের ডেরেক, কী বললেন চেয়ারম্যান?

    Derek O’Brien: রাজ্যসভা থেকে সাসপেন্ড তৃণমূলের ডেরেক, কী বললেন চেয়ারম্যান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’কাণ্ডের জেরে দিন দুয়েক আগে লোকসভার সাংসদ পদ খারিজ হয়েছে কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া মৈত্রর। সেই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মিলিয়ে যাওয়ার আগেই এবার শীতকালীন অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করা হল সেই তৃণমূলেরই রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েনকে (Derek O’Brien)। অভিযোগ, সভার মধ্যে ডেরেক নিয়ম বিরুদ্ধ আচরণ করেছেন।

    কী বললেন চেয়ারম্যান?

    বুধবার লোকসভায় দর্শক গ্যালারি থেকে লাফ দিয়ে নিচে পড়ে দুই হানাদার। তা নিয়ে উত্তাল দেশের রাজনীতি। বৃহস্পতিবার রাজ্যসভার অধিবেশন শুরু হতেই লোকসভার ওই ঘটনা নিয়ে আলোচনার দাবি জানান ডেরেক। তাতে রাজি হননি রাজ্যসভার চেয়ারম্যান তথা উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। তিনি জানান, লোকসভায় নিরাপত্তা লঙ্ঘনের বিষয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত শুরু করা হয়েছে। পুলিশের কাছে দায়ের হয়েছে মামলাও। তার পরেও হট্টগোল করতে থাকেন ডেরেক। তখনই চেয়ারম্যান তাঁকে অধিবেশন কক্ষ ছেড়ে বেরিয়ে যেতে বলেন। চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়িয়ে ধনখড়কে ক্ষুব্ধস্বরে বলতে শোনা যায়, “ডেরেক ও’ব্রায়েনকে (Derek O’Brien) এখনই অধিবেশন কক্ষ থেকে বেরিয়ে যেতে বলা হচ্ছে। ডেরেক বলেছেন, উনি চেয়ারের নির্দেশ অমান্য করবেন…বলেছেন উনি নিয়ম মানবেন না। এই আচরণ কাম্য নয়। অত্যন্ত লজ্জার বিষয়। এটা ওঁর অভ্যাসে পরিণত হয়েছে।”  

    সাসপেন্ড ডেরেক

    পরে অসংসদীয় আরচণের অভিযোগে পুরো শীতকালীন অধিবেশন থেকেই সাসপেন্ড করা হয় তৃণমূলের এই নেতাকে। ধনখড় বলেন, “এটি একটি লজ্জাজনক ঘটনা। সতর্কবার্তা সত্ত্বেও ও’ব্রায়েন এবং অন্য বিরোধী সাংসদরা বিক্ষোভ চালিয়ে যান রাজ্যসভায়। তাই তৃণমূল সাংসদকে বহিষ্কার করা হয়েছে।” ডেরেককে সাসপেন্ড করায় আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রাজ্যসভার পরিস্থিতি। চেয়ারম্যানের নির্দেশের তীব্র প্রতিবাদ জানান বিজেপি বিরোধী সাংসদদের একটা অংশ। লোকসভার নিরাপত্তা লঙ্ঘনে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে জবাবদিহি করতে হবে বলেও জানান তাঁরা। এর পর সভা মুলতুবি ঘোষণা করেন (Derek O’Brien) রাজ্যসভার চেয়ারম্যান।

    আরও পড়ুুন: ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’কাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টেও ধাক্কা খেলেন তৃণমূলের মহুয়া!

    এদিকে, এদিন মন্ত্রিসভার প্রবীণ মন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার ঘটে যাওয়া লোকসভাকাণ্ডের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণও শোনেন মন দিয়ে। কারণ মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ের মুখ্যমন্ত্রীরা শপথ নিয়েছেন বুধবার। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তাই অনুপস্থিত ছিলেন লোকসভায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’কাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টেও ধাক্কা খেলেন তৃণমূলের মহুয়া!

    Mahua Moitra: ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’কাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টেও ধাক্কা খেলেন তৃণমূলের মহুয়া!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’কাণ্ডের জেরে লোকসভা থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া মৈত্রকে (Mahua Moitra)। সংসদের এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন তৃণমূলের এই নেত্রী। মামলাটি জরুরি ভিত্তিতে শুনানির আর্জিও জানিয়েছিলেন কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে ভিড়ে যাওয়া মহুয়া। সেই অনুমতি দিতে অস্বীকার করেছে দেশের শীর্ষ আদালত।

    মহুয়াকে ‘সুপ্রিম’ ধাক্কা

    এই মামলার শুনানি যাতে বৃহস্পতি-শুক্রবারের মধ্যেই করা যায় তা নিয়ে বুধবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের এজলাসে আবেদন করেন মহুয়ার আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি। প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, মামলাটি জরুরি শুনানির জন্য নথিভুক্ত নাও হতে পারে। সিংভিকে এ বিষয়ে ইমেল করতে বলেছেন প্রধান বিচারপতি। তার পরেই বিষয়টি ভেবে দেখবেন বলে মহুয়ার (Mahua Moitra) আইনজীবীকে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি।

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি?

    কৃষ্ণনগরের সদ্য প্রাক্তন সাংসদের অভিযোগ, অসাংবিধানিক প্রক্রিয়ায় সাংসদ পদ খারিজ করা হয়েছে তাঁর। এই অভিযোগ তুলেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মহুয়া। দুদিন আগেই ফাইল করা হয়েছিল মামলাটি। বুধবার প্রথমে মামলাটির জরুরি শুনানির জন্য বিচারপতি সঞ্জয় কিষান কওলের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে আবেদন করেছিলেন মহুয়ার আইনজীবী। বিচারপতি কৌল এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় নির্দেশের জন্য আবেদনটি প্রধান বিচারপতির এজলাসে মেনশন করতে বলেন। বিচারপতি কৌল এও জানিয়েছিলেন, তিনি মামলাটি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। এর পরেই মহুয়ার আইনজীবী যান প্রধান বিচারপতির এজলাসে। প্রধান বিচারপতি তাঁকে বলেন, “এই মামলার নির্যাস সম্বলিত একটি ইমেল আমায় করুন। সেটা খতিয়ে দেখার পর ঠিক হবে শুনানির দিন।”

    আরও পড়ুুন: আঁটসাঁট হচ্ছে সংসদের নিরাপত্তা বলয়, কী ব্যবস্থা হচ্ছে জানেন?

    প্রসঙ্গত, ১৫ ডিসেম্বর থেকে শীতের ছুটির জন্য বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সুপ্রিম কোর্ট। সেই কারণেই জরুরি ভিত্তিতে মামলাটির শুনানি চেয়েছিলেন মহুয়া। ঘুষ নিয়ে লোকসভায় প্রশ্ন করেছিলেন মহুয়া। এমনই অভিযোগ তুলেছিলেন সাংসদ নিশাকান্ত দুবে। অভিযোগের সত্যতা প্রমাণে মহুয়াকে তলব করে লোকসভার এথিক্স কমিটি। মাঝ পথে সেই কমিটির বৈঠক ছেড়ে চলে এসেছিলেন কৃষ্ণনগরের সদ্য প্রাক্তন এই সাংসদ। বৈঠক শেষে এথিক্স কমিটি মহুয়াকে সংসদ থেকে বহিষ্কারের সুপারিশ করে। ৮ ডিসেম্বর লোকসভা থেকে মহুয়াকে বহিষ্কার করার প্রস্তাব পাশ হয় ধ্বনিভোটে। তার পরেই আদালতের দ্বারস্থ হন এই তৃণমূল নেত্রী (Mahua Moitra)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: আঁটসাঁট হচ্ছে সংসদের নিরাপত্তা বলয়, কী ব্যবস্থা হচ্ছে জানেন?

    Parliament Security Breach: আঁটসাঁট হচ্ছে সংসদের নিরাপত্তা বলয়, কী ব্যবস্থা হচ্ছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে বজ্র আঁটুনির গেরো যে ফস্কা ছিল, বুধবার লোকসভার ঘটনাই তার প্রমাণ (Parliament Security Breach)। অধিবেশন চলাকালীন দর্শক গ্যালারি থেকে লাফ দিয়ে নিচে পড়ে দুই ব্যক্তি। দুই হানাদারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে নিরাপত্তার ফোকর গলে কীভাবে ওই দুই ব্যক্তি রং বোমা (স্মোক গ্রেনেড) নিয়ে ঢুকে পড়ল লোকসভার অন্দরে, সে প্রশ্ন উঠছে। ঘটনায় জাতীয় নিরাপত্তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। এহেন পরিস্থিতিতে এদিন দুপুরেই সংসদ ভবনের নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করতে হয় সর্বদল বৈঠক। পরে সংসদ সচিবালয়ের তরফে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি দিয়ে সংসদ ভবনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আঁটসাঁট করতে দেওয়া হয়েছে গুচ্ছ প্রস্তাব। এর মধ্যে রয়েছে লোকসভায় যাঁরা ঢুকবেন, বিমানবন্দরের ধাঁচে তাঁদের শরীর পরীক্ষা করতে বডি স্ক্যানার বসানো, সাংসদ, সংসদ কর্মী, সাংবাদিক এবং দর্শকদের জন্য আলাদা প্রবেশপথ নির্দিষ্ট করার প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।

    এদিন হানাদারেরা লাফ দিয়েছিল (Parliament Security Breach) দর্শক গ্যালারি থেকে। তাই মূল অধিবেশন কক্ষ ও দর্শক আসনের মধ্যে বসানো হবে কাচের দেওয়াল। দর্শকরা যাতে বেপরোয়া আচরণ করতে না পারেন, তাই অধিবেশন চলাকালীন বাড়ানো হচ্ছে নিরাপত্তারক্ষীর সংখ্যা। সাংসদদের নিরাপত্তায় এসব ব্যবস্থা যতক্ষণ না বাস্তবায়িত হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত দর্শকদের পাশ দেওয়া হবে না। দর্শকদের যখন ফের নতুন করে পাস দেওয়া হবে, তখন তাঁদের ঢুকতে হবে সংসদের চতুর্থ গেট দিয়ে। সাংসদদের প্রবেশের জন্য স্মার্ট কার্ড চালুর প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে সচিবালয়ের তরফে।

    প্রসঙ্গত, বুধবার সংসদ ভবনের ভেতরে যে দুই হানাদারকে ধরা হয়েছে, তাদের একজন লখনউয়ের সাগর শর্মা, অন্যজন মাইসুরুর ডি মনোরঞ্জন। সংসদের বাইরে থেকে যাদের ধরা হয়েছে, তাদের একজন মহারাষ্ট্রের লাটুরের অমল শিণ্ডে ও হরিয়ানার হিসারের নীলম দেবী। এই চারজনকেই গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনায় আরও দুজনের নাম উঠে এসেছে। এরা হল, ললিত ঝা ও ভিকি শর্মা। এদের মধ্যে শেষোক্ত জনকে বৃহস্পতিবার সকালে পাকড়াও করা হয়। প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত ললিত অধরা।

    আরও পড়ুুন: সংসদের ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের, গ্রেফতার পঞ্চম অভিযুক্ত

    এদিকে, লোকসভাকাণ্ডে (Parliament Security Breach) উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্পিকার ওম বিড়লা। তিনি বলেন, “আজ যে ঘটনা ঘটল, তা আমাদের সবার কাছে উদ্বেগের। গুরুতরও। উচ্চ পর্যায়ের তদন্তও চলছে। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “মমতার বকেয়া দাবির খতিয়ানের ফাইল ভুয়ো”, বোমা ফাটালেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: “মমতার বকেয়া দাবির খতিয়ানের ফাইল ভুয়ো”, বোমা ফাটালেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বকেয়া দাবির খতিয়ানের ফাইল ভুয়ো।” বুধবার এমনই বিস্ফোরক দাবি করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে দিল্লিতে ধর্নায় বসেছিল তৃণমূল। তার পর এবার দাবি আদায়ে পথে নামছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    মোদি-মমতা বৈঠক

    ২০ ডিসেম্বর দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে বসবেন মমতা। সেখানে একশো দিনের কাজের টাকা, বাংলার বাড়ি, স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে বকেয়া-সহ বিভিন্ন বিষয়ে খতিয়ান তুলে ধরতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী। কারণ, তৃণমূলের বঞ্চনার অভিযোগ খারিজ করে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছিল, আগের বরাদ্দের হিসেব জমা দিলেই ফের বরাদ্দ মিলবে। সেই কারণেই রীতিমতো খতিয়ান তৈরি করে দিল্লি নিয়ে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী।

    সুকান্তর কটাক্ষ-বাণ

    মুখ্যমন্ত্রীর এহেন উদ্যোগকেই কটাক্ষ করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। তাঁর মতে, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর দেখা করাই সার হবে। আদতে কোনও লাভ হবে না। যে ইস্যুতে তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাচ্ছেন, তা আদৌ সফল হবে না। এজন্য রাজ্য সরকারকে আগের দেওয়া টাকার হিসেব দিতে হবে কেন্দ্রকে। সুকান্ত জানান, ওই হিসেব মিললেই পরের কিস্তির টাকা হাতে পাবে রাজ্য। বালুরঘাটের সাংসদের কটাক্ষ, “প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গেলে ভাল খাওয়ানো হয়, ভাল চা দেওয়া হয়। সেগুলি খেয়েই চলে আসবেন মুখ্যমন্ত্রী।”

    আরও পড়ুুন: মোদির পরেই রাজ্যে আসছেন শাহ-নাড্ডা, কেন জানেন?

    এর পরেই মুখ্যমন্ত্রীর তৈরি করা খতিয়ানকে ভুয়ো বলে দাগিয়ে দেন সুকান্ত। তিনি বলেন, “সিপিআইএমের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে অনেক কথা বলতেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। হাতে মোটা ফাইল নিয়ে দেখাতেন সিপিআইএম নেতাদের দুর্নীতির প্রমাণ এতে রয়েছে বলে।” বিজেপির রাজ্য সভাপতির প্রশ্ন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় আসার পর কতজন সিপিআইএম নেতার বিরুদ্ধে তদন্ত হয়েছে? কতজন গ্রেফতার হয়েছেন? এর পরেই সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “সিপিআইএমের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ যেমন ভুয়ো ছিল, তেমনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বকেয়া দাবির খতিয়ানের ফাইলও ভুয়ো।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: মোদির পরেই রাজ্যে আসছেন শাহ-নাড্ডা, কেন জানেন?  

    PM Modi: মোদির পরেই রাজ্যে আসছেন শাহ-নাড্ডা, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের মার্চেই হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে বাংলায় পায়ের নীচের মাটি আরও শক্ত করতে চাইছে বিজেপি। এ রাজ্যে লোকসভার আসন রয়েছে ৪২টি। তার মধ্যে অন্তত ৩৫টি আসনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে এগোতে চাইছেন গেরুয়া নেতৃত্ব। তাই ২২ ডিসেম্বর সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শেষ হলেই কোমর কষে ঝাঁপিয়ে পড়তে চাইছেন তাঁরা।

    মোদির পরেই রাজ্যে শাহ-নাড্ডা 

    ২৪ ডিসেম্বর ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠে’র অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মোদির সফর শেষে কলকাতায় আসবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কিছু দিন আগেই বিজেপির প্রতিবাদ সভায় যোগ দিতে এসেছিলেন তিনি। তার পর ফের আসছেন। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, শাহের সফরের সময়ই রাজ্যে আসতে পারেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। বিজেপির এই দুই হেভিওয়েট নেতার সফরের মূল লক্ষ্যই হল, বঙ্গ বিজেপির নেতাদের সঙ্গে বসে লোকসভা নির্বাচনের রণকৌশল ছকে ফেলা।

    সল্টলেকে বিজেপির বিশেষ বৈঠক

    মঙ্গলবারই বিজেপির (PM Modi) সল্টলেকের অফিসে বসেছিল রাজ্য নেতৃত্বের বিশেষ বৈঠক। রাজ্য নেতাদের পাশাপাশি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক সুনীল বনসলও। হাজির ছিলেন রাজ্যের পর্যবেক্ষক মঙ্গল পাণ্ডে এবং দুই সহ পর্যবেক্ষক আশা লাকড়া ও অমিত মালব্য। বৈঠকে লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েও আলোচনা হয়। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা তৈরিতে দলীয় কর্মীরা কতটা অংশ নিয়েছেন, তা নিয়েও আলোচনা হয়। বুথস্তরে সংগঠনের হালহকিকৎ নিয়েও আলোচনা হয়েছে। যেসব বুথে সংগঠন দুর্বল, সেখানে কীভাবে তাকে চাঙা করা যায়, রাজ্য নেতৃত্বকে তাও ভাবতে বলেছেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। জানুয়ারির মধ্যেই বুথ সশক্তিকরণ কর্মসূচি শেষ করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে এদিনের বৈঠকে।

    আরও পড়ুুন: সংসদে প্রশ্ন করছিলেন বাংলার বিজেপি সাংসদ, তখনই লাফ দিল ওরা! জানেন কারা তারা?

    সূত্রের খবর, বৈঠক চলাকালীনই কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব জানিয়ে দেন, খুব তাড়াতাড়িই রাজ্য সফরে আসবেন শাহ ও নাড্ডা। এই নেতারাই দফায় দফায় করবেন সাংগঠনিক বৈঠক। সংগঠন মজবুত করতে ৪২টি লোকসভা কেন্দ্র ও ২৯৪টি বিধানসভা এলাকার প্রতিটিতে একজন করে মোট ৩৩৬ জন বিস্তারক নিয়োগ করেছে বিজেপি। সোম ও মঙ্গলবার তাঁদের প্রশিক্ষণও শেষ হয়েছে। এই বিস্তারকদের সঙ্গেও বৈঠক (PM Modi) করতে পারেন শাহ ও নাড্ডা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • National Anthem Disrespect Case: মুখ পুড়েছে সিঙ্গল বেঞ্চে, জাতীয় সঙ্গীত অবমাননা মামলায় ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্য

    National Anthem Disrespect Case: মুখ পুড়েছে সিঙ্গল বেঞ্চে, জাতীয় সঙ্গীত অবমাননা মামলায় ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি বিধায়কদের নাকাল করতে গিয়ে মুখ পুড়েছে কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চে। তার পরেও অবশ্য জাতীয় সঙ্গীত অবমাননা মামলায় (National Anthem Disrespect Case) হাল ছাড়তে নারাজ রাজ্য সরকার। আজ, বুধবার সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ের বিরুদ্ধে ডিভিশন বেঞ্চে গেল রাজ্য সরকার। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল রাজ্য সরকার। সেখানে মিলেছে মামলা দায়ের করার অনুমতি। শুনানির সম্ভাবনা আগামী সপ্তাহে।

    বিচারপতি সেনগুপ্তের নির্দেশ

    প্রসঙ্গত, ৭ ডিসেম্বর বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত বিধানসভায় বিজেপি বিধায়কদের বিরুদ্ধে জাতীয় সঙ্গীত অবমাননার মামলায় ১০ জানুয়ারির মধ্যে হলফনামা পেশ করতে বলেছিলেন  রাজ্য সরকারকে। ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত মামলাকারীদের বিরুদ্ধে কোনও কঠোর পদক্ষেপ করা যাবে না বলেও নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। কলকাতা পুলিশের সব তদন্তে স্থগিতাদেশও দিয়েছিলেন বিচারপতি সেনগুপ্ত। সেই (National Anthem Disrespect Case) নির্দেশের বিরুদ্ধেই এদিন প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানিয়েছে রাজ্য সরকার।

    জাতীয় সঙ্গীত অবমাননা মামলা

    ঘটনার সূত্রপাত গত বুধবার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বিধানসভায় আম্বেদকরের মূর্তির পাদদেশে ধর্নায় বসেছিলেন শাসক দলের মন্ত্রী-বিধায়করা। ওই সময় মিটার পঞ্চাশেক দূরে বিধানসভার সিঁড়িতে বসে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছিলেন পদ্ম-বিধায়করা। সরকার বিরোধী স্লোগানও দিচ্ছিলেন। অভিযোগ, তৃণমূল বিধায়করা যখন জাতীয় সঙ্গীত গাইছিলেন, তখনও বিজেপি বিধায়করা স্লোগান দিচ্ছিলেন বলে অভিযোগ। এর পরেই ১২ জন বিজেপি বিধায়কের বিরুদ্ধে স্পিকারের কাছে অভিযোগপত্র পেশ করা হয় তৃণমূলের তরফে। এই ১২ জনের তালিকায় নাম ছিল আলিপুরদুয়ারের দলবদলু (পদ্ম প্রতীকে জিতে ভিড়েছেন ঘাসফুল শিবিরে) সুমন কাঞ্জিলালও। পরে অবশ্য তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয় তাঁর নাম।

    আরও পড়ুুন: সংসদে প্রশ্ন করছিলেন বাংলার বিজেপি সাংসদ, তখনই লাফ দিল ওরা! জানেন কারা তারা?

    স্পিকার এই ১১ জন বিধায়কের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র পাঠিয়ে দেন লালবাজারে। পরে তাঁদের নোটিশ পাঠায় কলকাতা পুলিশ। এর পরেই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন বিজেপি বিধায়করা। ওই মামলার শুনানিতে রাজ্য সরকারকে ভর্ৎসনা করে বিচারপতি সেনগুপ্ত বলেছিলেন, এটি একটি ছেলেমানুষি মামলা। তখনই তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন জাতীয় সঙ্গীত অবমাননা মামলায় (National Anthem Disrespect Case) এখনই কোনও পদক্ষেপ করা যাবে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share