Tag: news in bengali

news in bengali

  • PM Modi: “কংগ্রেসের ইস্তাহারে মুসলিম লিগের ভাবনা”, তোপ মোদির

    PM Modi: “কংগ্রেসের ইস্তাহারে মুসলিম লিগের ভাবনা”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে ইস্তাহার প্রকাশ করেছে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি কংগ্রেস। তাতে দেওয়া হয়েছে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি। শনিবার উত্তরপ্রদেশের সাহরানপুরের এক জনসভা থেকে কংগ্রেসের সেই ইস্তাহারকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    ‘মুসলিম লিগের ভাবনা’

    তিনি বলেন, “স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় মুসলিম লিগের যে ভাবনা ছিল, সেই ভাবনা প্রতিফলিত হয়েছে কংগ্রেসের ইস্তাহারে। কংগ্রেসের ইস্তাহারে সম্পূর্ণভাবে মুসলিম লিগের ছাপ রয়ে গিয়েছে।” সাহারানপুরের ওই সভায় কংগ্রেসকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “কংগ্রেস যে ইস্তাহার প্রকাশ করেছে, তাতে এটাই প্রমাণ হয় যে আজকের দিনে ভারতের আশা-আকাঙ্খার সঙ্গে কংগ্রেসের দূর-দুরান্তেও কোনও যোগ নেই। বর্তমানে ভারতের আশা-আকাঙ্খার থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে কংগ্রেস।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মুসলিম লিগের ভাবনায় পুষ্ট এই ইস্তাহারে যে অংশটুকু বাকি রয়েছে, সেখানেও সম্পূর্ণভাবে বামপন্থী ভাবনার প্রভাব রয়েছে।” তিনি বলেন, “দূর-দুরান্ত পর্যন্ত এখানে কোথাও কংগ্রেসকে দেখা যাচ্ছে না। একবিংশ শতাব্দীতে এসে এই কংগ্রেস ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে না।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের ইস্তাহার দেখলে বুঝতে পারবেন, তারা দেশকে একশো বছর পিছিয়ে দেবে। নারীশক্তিকে কোনওদিন গুরুত্ব দেয়নি কংগ্রেস। স্বাধীনতার পর থেকে মহিলারা কষ্ট করেছেন। কংগ্রেসকে কি শাস্তি দেওয়া উচিত নয়?”

    আরও পড়ুুন: “শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে গুন্ডামির”, ভূপতিনগরকাণ্ডে প্রতিক্রিয়া রাজ্যপালের

    বিজেপি সরকারের একাধিক জনদরদি প্রকল্পের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের সাহসী মেয়েরা সেনায় যোগ দিতে পারেন। তাঁদের জন্য সৈনিক স্কুলের দরজা খুলে দিয়েছি। মহিলাদের ছ’মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি ঘোষণা করেছি। সংসদে মহিলাদের সংরক্ষণের ব্যবস্থাও হয়েছে। গ্রামের মহিলারা সাইকেল চালাতে পারতেন না, তাঁরা এখন ড্রোন চালান। ইসরোর প্রকল্পও সামলাচ্ছেন মহিলারা। আপনারা ভাবতে পারেন, অনেক করেছি। বিশ্বাস করুন, এটা ট্রেলার। আরও কাজ হবে। আপনাদের স্বপ্নপূরণের জন্য আমি দায়বদ্ধ। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করব (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • CV Ananda Bose: “শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে গুন্ডামির”, ভূপতিনগরকাণ্ডে প্রতিক্রিয়া রাজ্যপালের

    CV Ananda Bose: “শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে গুন্ডামির”, ভূপতিনগরকাণ্ডে প্রতিক্রিয়া রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির পর এবার ভূপতিনগর। ইডির পরে এবার এনআইএ। আবারও (CV Ananda Bose) তদন্ত করতে গিয়ে আক্রান্ত সরকারি সংস্থার আধিকারিকরা। ঘটনাচক্রে, দুটি ক্ষেত্রেই কাঠগড়ায় তৃণমূল। সন্দেশখালিকাণ্ডে অবশ্য মূল অভিযুক্ত শেখ শাহজাহান গ্রেফতার হতেই তাকে ঝেড়ে ফেলতে বহিষ্কার করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল। ভূপতিনগরে অবশ্য এখনও সেরকম কিছুই হয়নি। ভূপতিনগরের ঘটনার প্রেক্ষিতে কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। শনিবার তিনি বলেন, “এ ধরনের গুন্ডামি চলতে দেওয়া উচিত নয়…বিষয়টিকে শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে।”

    এনআইএর ওপর হামলা (CV Ananda Bose)

    ঘটনার সূত্রপাত এদিন কাকভোরে। ভূপতিনগরে বিস্ফোরণকাণ্ডে অভিযুক্ত বলাই মাইতি ও মনোব্রত জানা নামে দুই তৃণমূল নেতাকে আটক করতে গিয়েছিল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। অভিযোগ, সেই সময় গ্রামবাসীদের একাংশ এনআইএর আধিকারিকদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। তাঁদের গাড়ি ভাঙচুরও করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনা প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে রাজ্যপাল বলেন, “এনআইএ অফিসারদের ওপর আক্রমণ একটি খুবই গুরুতর বিষয়। তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে হুমকি দেওয়ার চেষ্টা মোটেই কোনও কৃতিত্বের বিযয় নয়।” তিনি (CV Ananda Bose) বলেন, “বিষয়টিকে লোহার মতো শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে। এটি একটি অত্যন্ত গুরুতর পরিস্থিতি। সম্পূর্ণ গুরুত্ব সহকারে এর মোকাবিলা করতে হবে।” রাজ্যপালের সাফ কথা, “এ ধরনের গুন্ডামি চলতে দেওয়া উচিত নয়। পেশি শক্তির আইনি ক্ষমতা প্রতিস্থাপন করা উচিত নয়।”

    এনআইএর দাবি

    প্রাথমিক তদন্তের পর এনআইএর দাবি, ভূপতিনগর বিস্ফোরণকাণ্ডে এই দুই তৃণমূল নেতাই মূল চক্রী। এনআইএর তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বোমা তৈরির ষড়যন্ত্র করেছিলেন বলাই ও মনোব্রত। এলাকায় আতঙ্ক ছড়াতেই ঘটানো হয়েছিল বিস্ফোরণ। সূত্রের খবর, এদিন এলাকার পাঁচটি জায়গায় হানা দিয়ে আটক করা হয় এই দুজনকে। ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে নাড়ুয়াবিল্লার বাসিন্দা রাজকুমার মান্নার বাড়িতে বিস্ফোরণ হয়। ঘটনায় মৃত্যু হয় তিনজনের। ৩ ডিসেম্বর এফআইআর দায়ের করে রাজ্য পুলিশ। পরে এনআইএ তদন্তের দাবিতে মামলা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। গত ৪ জুন তদন্তভার নেয় (CV Ananda Bose) এনআইএ।

    আরও পড়ুুন: হিন্দু-বিরোধী প্রচার করছে মুসলমান বনে যাওয়া বামুনের ছেলে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pinaki Bhattacharya: হিন্দু-বিরোধী প্রচার করছে মুসলমান বনে যাওয়া বামুনের ছেলে!

    Pinaki Bhattacharya: হিন্দু-বিরোধী প্রচার করছে মুসলমান বনে যাওয়া বামুনের ছেলে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাম পিনাকি ভট্টাচার্য (Pinaki Bhattacharya)। ছিল বর্ণহিন্দু। বাংলাদেশি বামুনের ছেলে। ধর্ম বদলে সে-ই হয়ে যায় মুসলমান। শুধু তাই নয়, তালিবানি জামাতের আদর্শে উদ্ধুব্ধ হয়ে শুরু হয় ভারত-বিরোধী ও হিন্দু-বিরোধী প্রচার। পাশাপাশি, চলতে থাকে জাল ওষুধ থেকে শুরু করে চিনা যৌন-উদ্দীপক ট্যাবলেট এবং ইয়াবা সহ মাদক পাচার। এর পর বাংলাদেশে তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হতেই স্বদেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়। বর্তমানে ফ্রান্সে ঘাঁটি গেড়েছে এই হিন্দু-বিরোধী মুসলমান। ইউটিউব এবং অন্যান্য সোশ্যাল মাধ্যম ব্যবহার করে সে চুটিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে ভারত বিরোধী প্রচার।

    পিনাকিকে অর্থ সাহায্য করছে কারা?

    জানা গিয়েছে, মুসলমান বনে যাওয়া পিনাকিকে অর্থ সাহায্য করছে জামাত-ই-ইসলামি। আল কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে যে বিএনপির, তারাও অর্থ সাহায্য করছে পিনাকিকে (Pinaki Bhattacharya)। তার জেরেই সে শুরু করেছে ‘ইন্ডিয়া আউট’ প্রোপাগান্ডা। তার চ্যানেলের দর্শকদের হিন্দু-বিরোধী ও ভারত-বিরোধী কাজ করতে উৎসাহ দিচ্ছে বলেও অভিযোগ। আমেরিকা, ইজরায়েল, ব্রিটেন, ইউরোপিয় ইউনিয়নেও হিন্দু ও ভারত বিরোধী প্রচার চালাচ্ছে সে। পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠন, যারা জম্মু-কাশ্মীরে সক্রিয়, তারাও সমর্থন করছে পিনাকিকে। আফগান তালিবানের ঘোরতর বিরোধী সে।

    পিনাকির বায়োডেটা

    বাংলাদেশের বোগরা জেলার জলেশ্বরী তলায় ১৯৬৭ সালে জন্ম পিনাকির। বাবা শ্যামল ভট্টাচার্য ছিলেন স্কুল শিক্ষক। পড়াশোনায় ভালো পিনাকি ভর্তি হয়েছিল রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজে। পাশ করে বের হয় ১৯৯২ সালে। অধঃপাতের সূত্রপাত সেখানেই। কলেজে পড়াকালীনই জামাতের সংস্পর্শে আসে পিনাকি। পরে হয় মুসলমান। এর পরেই পিনাকির সঙ্গে সমস্ত রকম সম্পর্ক ছিন্ন করেন শ্যামলবাবু। পিনাকির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন তার স্ত্রীও, যখন তিনি জানতে পারেন তাঁর স্বামীর যোগাযোগ রয়েছে আইএসআই, জিহাদি এবং জঙ্গিদের সঙ্গে।

    আরও পড়ুুন: ভূপতিনগর বিস্ফোরণকাণ্ডের মূলে ধৃত ২ তৃণমূল নেতাই, বিবৃতি প্রকাশ এনআইএ-র

    ফ্রান্সে ঘাঁটি গেড়ে বসা পিনাকি হাওয়ালার ব্যবসা শুরু করেছে, সঙ্গে চালাচ্ছে ইউটিউব চ্যানেলও। তার চ্যানেলের সিংহভাগ দর্শকই অর্ধশিক্ষিত। মূলত বাংলাদেশি শ্রমিক যাঁরা কর্মসূত্রে ছড়িয়ে রয়েছেন মালয়েশিয়া এবং মধ্য প্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে। সম্প্রতি একটি ভিডিওয় পিনাকির দাবি, বাংলাদেশের ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেন থামাতে ভারত প্রচুর অর্থ লগ্নি করেছে।

    ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের দাবি, পিনাকি উগ্রপন্থী। সেই হিন্দু এবং ভারত-বিরোধী সেন্টিমেন্টে সুড়সুড়ি দিচ্ছে। হিন্দু ধর্মের অপমান করতে নিরন্তর চেষ্টা করে চলেছে সে। হিন্দুদের সে বেজন্মা বলে গালিও দিচ্ছে। বাংলাদেশের যেসব মানুষ এবং সংবাদ মাধ্যম ভারতপন্থী, তাদেরও খিস্তি-খেউড় করছে সে। হিন্দু ধর্মকে ছোট করতে নিয়মিত কনটেন্ট আপলোড করছে পিনাকি। হিন্দুদের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করতে বাংলাদেশি তরুণদের উদ্বুদ্ধও করছে এই বিধর্মী (Pinaki Bhattacharya)!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Post Office at Antarctica: বরফে ঢাকা আন্টার্কটিকায় তৃতীয় ডাকঘর খুলল ভারত

    Indian Post Office at Antarctica: বরফে ঢাকা আন্টার্কটিকায় তৃতীয় ডাকঘর খুলল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরফে ঢাকা আন্টার্কটিকায় ফের একটি ডাকঘর (Indian Post Office at Antarctica) খুলল ভারত। ৩৪ বছর পরে ফের খোলা হল একটি পোস্ট অফিস। সেখানে চিঠি পাঠানোর নতুন পিন কোড হল MH-1718. আপাতত পরীক্ষামূলক ভাবে এই পিন কোডটি ব্যবহার করা হচ্ছে।  আসলে ভারত আন্টার্কটিকায় একটি গবেষণা মিশনে রয়েছে। যাতে ভারত থেকে প্রায় ৫০-১০০ জন বিজ্ঞানী জনমানব শুন্য আন্টার্কটিকায় কাজ করছেন।

    কে উদ্বোধন করলে পোস্ট অফিসটি?

    মহারাষ্ট্রের চিফ পোস্টমাস্টার (Indian Post Office at Antarctica) জেনারেল কে কে শর্মা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অ্যান্টার্কটিকায় ভারতের এই তৃতীয় পোস্ট অফিস উদ্বোধন করেন। তিনি জানিয়েছেন, ভারত অ্যান্টার্কটিকায় এর আগে ১৯৮৪ সালে দক্ষিণ গঙ্গোত্রী স্টেশনে প্রথম পোস্ট অফিস খুলেছিল। এবং দ্বিতীয় পোস্ট অফিসটি ১৯৯০ সালে মৈত্রী স্টেশনে খোলা হয়েছিল। আর এখন তৃতীয় পোস্ট অফিসটি খোলা হল। এই নয়া ডাকঘরটি (Indian Post Office at Antarctica) খোলা হয়েছে আন্টার্কটিকায় ভারতের ‘ভারতী গবেষণা কেন্দ্র স্টেশনে’। ‘মৈত্রী’ এবং ‘ভারতী’, আন্টার্কটিকায় ভারতের এই দুই ডাকঘরের মধ্যে দূরত্ব ৩০০০ কিলোমিটার। তবে দু’টি ডাকঘরই গোয়া ডাক বিভাগের শাখা।

    চিঠি এখনও নস্টালজিয়া

    যদিও বর্তমানে ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপের (Indian Post Office at Antarctica) যুগ। মানুষ কয়েক সেকেন্ডে তাদের প্রিয়জনের সঙ্গে সহজেই যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে। কিন্তু অ্যান্টার্কটিকায় এখনও চিঠি আদান প্রদানের উন্মাদনা রয়েছে বলেই জানা যায়। চিঠির নস্টালজিয়া ও চিঠির মাধ্যমে পাওয়া অ্যান্টার্কটিকার পোস্টাল স্ট্যাম্প (Indian Post Office at Antarctica) জমাতে সেদেশের মানুষ এখন সমান ভাবে উৎসাহী। তাই  খামের উপর আন্টার্কটিকার ডাকঘরের স্ট্যাম্প সংগ্রহে রাখার জন্যও চিঠি পাঠান বহু মানুষ।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালির ছায়া ভূপতিনগরে, তদন্তে গিয়ে আক্রান্ত এনআইএ-র আধিকারিকরা, ভাঙচুর করা হল গাড়ি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বিজেপি ‘নেশন ফার্স্ট’ নীতিতে কাজ করেছে”, প্রতিষ্ঠা দিবসে বললেন মোদি

    PM Modi: “বিজেপি ‘নেশন ফার্স্ট’ নীতিতে কাজ করেছে”, প্রতিষ্ঠা দিবসে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসে সব কার্যকর্তাকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এক্স হ্যান্ডেল প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আজ, বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসে আমি দেশজুড়ে দলের সমস্ত কার্যকর্তাকে শুভেচ্ছা জানাই। যারা কঠোর পরিশ্রম, লড়াই ও আত্মত্যাগ করে এত দিন ধরে দলকে গঠন করেছেন, তাঁদেরও স্মরণ করছে। আমি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি, আমরা ভারতের সব চেয়ে পছন্দের দল, যারা সর্বদা ‘নেশন ফার্স্ট’ নীতিতে কাজ করেছে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    তিনি (PM Modi) আরও বলেন, “এটা অত্যন্ত আনন্দের যে বিজেপি উন্নয়নমূলক দৃষ্টিভঙ্গি, সুশাসন ও দেশের প্রতি দায়ব্ধতার মাধ্যমে নিজেদের পরিচয় তৈরি করতে পেরেছে। আমাদের দল দেশের ১৪০ কোটি জনগণের স্বপ্ন ও আকাঙ্খারই প্রতিফলন। দেশের যুব প্রজন্ম আমাদের দলকে তাদের লক্ষ্যপূরণ ও একবিংশ শতাব্দীতে ভারতকে নেতৃত্ব দেওয়ার দল হিসেবেই দেখে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কেন্দ্রেই হোক বা রাজ্যে, আমাদের দল বরাবর সুশাসনকেই প্রতিষ্ঠা করেছে। আমাদের প্রকল্প ও নীতিগুলি দেশের গরিব ও পিছিয়ে পড়া মানুষকে শক্তি জুগিয়েছে। যারা দশকের পর দশক ধরে অবদমিত হয়ে এসেছে, তারাও কণ্ঠ খুঁজে পেয়েছে, আশা দেখতে পেয়েছে আমাদের দলের মধ্যে দিয়ে। সকল ভারতীয়ের জীবনযাত্রাকে সহজ করার লক্ষ্যেই আমরা সব ক্ষেত্রে উন্নয়নের কাজ করেছি। আমাদের দল ভারতকে দুর্নীতি, জাতপাত, সম্প্রদায়িকতা ও ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির সংস্কৃতি থেকে মুক্ত করেছে। আজকের ভারত স্বচ্ছ শাসনের ওপরে জোর দেয়, যা গরিবদের কাছে কোনও ভেদাভেদ ছাড়াই উন্নয়নের ফসল পৌঁছে দিয়েছে।”

    নির্বাচন নিয়ে বার্তা

    দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। এদিন সে প্রসঙ্গেও বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “এনডিএর অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে আমরা গর্বিত। জাতীয় স্তরে উন্নয়ন ও আঞ্চলিক আকঙ্খার মেলবন্ধন এনডিএ। এই জোট ভারতের বিভিন্নতাকেই তুলে ধরেছে। আমরা এই অংশীদারিত্বকে গুরুত্ব দিই এবং আগামিদিনে এই জোট আরও শক্তিশালী হবে। ভারত নতুন লোকসভা নির্বাচন করতে প্রস্তুত। সাধারণ মানুষ আমাদের ফের আশীর্বাদ করে ক্ষমতায় আনবেন, এই বিষয়ে আমরা আশাবাদী। বিগত এক দশকে আমরা যা কাজ করেছি, তার ওপর ভিত্তি করেই নতুন কাজ শুরু করতে পারি। বিজেপি এবং এনডিএ-র সমস্ত কার্যকর্তাকে শুভেচ্ছা জানাই।”

    BJP national president JP Nadda tweets “On the foundation day of the BJP, I pay my respects to all my senior leaders, who gave the organisation nationwide expansion through their sacrifice, dedication and hard work. On this occasion, heartiest wishes of the foundation day to all… pic.twitter.com/4UqP2yM4UU

    — ANI (@ANI) April 6, 2024

    আরও পড়ুুন: “মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই এনআইএ-র উপর হামলা হয়েছে”, ভূপতিনগরের ঘটনায় সরব সুকান্ত-শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: ‘এআই’ দিয়ে লোকসভা ভোটে কলকাঠি নাড়তে চায় চিন, সতর্কবার্তা মাইক্রোসফটের

    Lok Sabha Elections 2024: ‘এআই’ দিয়ে লোকসভা ভোটে কলকাঠি নাড়তে চায় চিন, সতর্কবার্তা মাইক্রোসফটের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশে নির্বাচন বানচাল করতে ওত পেতে রয়েছে চিনা হ্যাকাররা। এবার লোকসভা নির্বাচন যাতে বিঘ্নহীন হয়, সেজন্য এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আর এই এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করেই হ্যাক করার ছক কষছে ড্রাগনের দেশের হ্যাকাররা।

    মাইক্রোসফ্টের সতর্কতা

    ভারত সরকারকে এই মর্মে সতর্ক করে দিয়েছে টেক জায়েন্ট মাইক্রোসফ্ট। ব্লগ পোস্টে মাইক্রোসফ্টের প্রধান ফোকাসই হল, এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনেও ভোটারদের প্রভাবিত করতে চলেছে চিনা হ্যাকাররা। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের শেষেই নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024) হবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। ভাগ্য নির্ধারণ হবে জো বাইডেনের। পোস্টে মাইক্রোসফ্টের তরফে লেখা হয়েছে, ‘চলতি বছর বিশ্বের যেসব দেশে নির্বাচন রয়েছে, বিশেষত ভারত, সাউথ কোরিয়া এবং আমেরিকা, আমরা জেনেছি, চিন এআই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে সুফল কুড়নোর চেষ্টা করতে পারে।’

    হ্যাকারদের কাছে এআই প্রযুক্তিই প্রধান হাতিয়ার

    হ্যাকারদের কাছে এআই প্রযুক্তি যে ক্রমেই প্রধান হাতিয়ার হয়ে উঠছে, তাও জানিয়েছে টেক জায়েন্ট। তারা এও জানিয়েছে, এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে হ্যাকাররা অনায়াসেই ভিডিওর রূপদান করতে পারে, বদলে দিতে পারে বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের কণ্ঠস্বর, সেগুলিকে জনসমক্ষে শেয়ারও করে। বিকৃত এই ভিডিও ভাইরাল করে দেয়। ভিউয়ার হয় লক্ষ লক্ষ। চিনের সঙ্গে দ্বন্দ্ব রয়েছে ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। ২০২০ সাল থেকে চিনের সঙ্গে বাণিজ্যেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে আমেরিকা। তার পর থেকেই মাইক্রোসফ্টের থ্রেট অ্যানালিসিস সেন্টার নিয়মিত তাদের পাওয়া তথ্য শেয়ার করে চলেছে।

    আরও পড়ুুন: “মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই এনআইএ-র উপর হামলা হয়েছে”, ভূপতিনগরের ঘটনায় সরব সুকান্ত-শুভেন্দু

    সেখান থেকেই জানা গিয়েছে, এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভারত ও আমেরিকার ভোটে নাক গলাতে চাইছে চিনের হ্যাকাররা। মাইক্রোসফ্টের পোস্টে বলা হয়েছে, ‘ভোটারদের প্রভাবিত করতে চিন জাল সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করছে। মানুষের মধ্যে বিভাজনের বিষবৃক্ষ রোপন করছে। এভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভোটারদেরও প্রভাবিত করতে চাইছে।’ প্রসঙ্গত, ভারতে এবার লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024) হবে সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট হবে ১৯ এপ্রিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Central Force for Election: অবাঙালি জওয়ানদের কাছে হিট বাংলার সজনে ডাঁটা

    Central Force for Election: অবাঙালি জওয়ানদের কাছে হিট বাংলার সজনে ডাঁটা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ মাস থেকেই শুরু হবে লোকসভা নির্বাচন। আর লোকসভা নির্বাচনের (Central Force for Election) প্রায় এক মাস আগে থেকেই রাজ্যে এসে গিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। বিভিন্ন জেলায় ক্যাম্প করা হয়েছে তাঁদের। আগামী ১৯ এপ্রিল প্রথম দফায় উত্তরবঙ্গে নির্বাচন। ইতিমধ্যেই আলিপুরদুয়ার লোকসভা কেন্দ্রের জন্য প্রায় ৩ কোম্পানি বাহিনী পাঠানো হয়েছে। সেখানে একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটশনে ক্যাম্প করে রয়েছেন তাঁরা। আর ক্যাম্পের রান্নাঘরে সিআরপিএফ জাওয়ানদের প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় জায়গায় করে নিয়েছে টাটকা তাজা সজনে ডাঁটা।

    সজনে ডাটার বিভিন্ন পদ

    বাঙালি এলাকায় যখন ডিউটি পড়েছে তখন বাঙালি খাবার থেকে কি আর দূরে থাকা যায়। নির্বাচনী ডিউটি (Central Force for Election) করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছে বংলায়। আর বাঙালি এলাকায় যখন ডিউটি পড়েছে তখন বাঙালি খাবার থেকে কি আর দূরে থাকা যায়। তাই সজনে ডাঁটা, আলু, বেগুন ও বড়ি দিয়ে পাতলা ঝোল হোক কিংবা আলু, কাঁচকলা, উচ্ছে, বেগুন দিয়ে সজনে ডাঁটার শুক্তো অথবা সজনে ডাঁটার সর্ষে-পোস্ত বিভিন্ন স্বাদে জমিয়ে চলছে সজনে ডাটা খাওয়া।

    গরম পড়তেই সজনে ডাঁটার চাহিদাও রয়েছে বাংলায়

    গরমে টাটকা তাজা সবজির মধ্যে সজনে ডাঁটা অন্যতম। গরম পড়তেই সজনে ডাঁটার চাহিদাও রয়েছে (Central Force for Election) বাংলায়। আর সজনে ডাঁটার পুষ্টিগত গুণও নেহাত কম নয়। শরীর সতেজ এবং সুস্থ রাখতে তাই সজনে ডাঁটাকে আপন করে নিয়েছেন জওয়ানরাও। পাঞ্জাবের সুরিন্দর সিংই হোক বা ঝাড়খণ্ডের যশ পান্ডে অথবা বিহারের রাজেশ কুমার, রাজ্যের বাইরে থেকে আসা এই জাওয়ানদের কাছে সজনে ডাঁটার স্বাদ অবশ্য একেবারেই নতুন। তাই পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটশনের সামনের বাজারে সকাল হলেই ভিড় জমিয়ে নানা শাক সবজি ব্যাগ ভর্তি করে কিনছেন তাঁরা। লাল শাক, বেগুন, পাট শাকের সঙ্গে বাজারের তালিকায় অবশ্যই থাকছে সজনে ডাঁটাও।

    ৮৬ জনের কোম্পানিতে রয়েছে, নাপিত-ধোপা-রাঁধুনিও

    প্রসঙ্গত, আলিপুরদুয়ারে জওয়ানদের মধ্যে ২ জন রাঁধুনি, একজন সাফাইকর্মী, একজন ধোপা ও একজন নাপিত রয়েছেন (Central Force for Election)। সকলে মিলে ৮৬ জনের কোম্পানি। কোম্পানি কমান্ডান্ট  হিসেবে আছেন সুরিন্দর। আর কেন্দ্রীয় বাহিনীর এই ক্যাম্পে রান্নার দায়িত্বে রয়েছেন  বিহারের বাসিন্দা রাজেশ কুমার। তাঁর হাতেই এখন বাংলার নিজস্ব সজনে ডাঁটা এবং অন্য শাকসবজি সুস্বাদু হয়ে উঠেছে। টাটকা রান্না করা সবজিতেই এখন মজেছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর এই জওয়ানরা।

    কী বলছেন জনৈক জওয়ান

    রান্নার দায়িত্বে থাকা জওয়ান রাজেশ কুমার জানায়, “রোজ মেনু চার্ট মেনেই রান্না করা হয়। তবে আলিপুরদুয়ারে কিছুদিন ধরে সজনে ডাঁটা এবং বিভিন্ন ধরনের শাকও রান্না করছি। এগুলো খেতেও খুব স্বাদ। জওয়ানরা চেটেপুটেই খাচ্ছেন।” উল্লেখ্য জওয়ানদের কেউ গুজরাট, কেউ পাঞ্জাব কেউ বা হিমাচল প্রদেশের বাসিন্দা। ফলে বাঙালি খাবারের সঙ্গে তাঁদের দূর দূরান্তে কোনও সম্পর্ক নেই। তবুও তপ্ত গরমে বাংলায় এসে কেন্দ্রীয় বাহিনীদের ক্যাম্পের হেঁসেলে জায়গা করে নিয়েছে সজনে ডাটা। অর্থাৎ অবাঙালি জাওয়ানদের কাছে এখন হিট টাটকা তাজা সজনে ডাটা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Relationship: মলদ্বীপের ‘অনুরোধে’ সাড়া, চিনপন্থী মুইজ্জুর দেশে ইদের ‘তোফা’ ভারতের  

    India Maldives Relationship: মলদ্বীপের ‘অনুরোধে’ সাড়া, চিনপন্থী মুইজ্জুর দেশে ইদের ‘তোফা’ ভারতের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার প্রতিবেশীর প্রতি উদারতা দেখাল নরেন্দ্র মোদি সরকার (India Maldives Relationship)। মলদ্বীপের তিন জুনিয়র মন্ত্রীর বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক। ভারতের এক সময়ের ‘পরম মিত্র’ দেশ মলদ্বীপের ওপর ক্রমেই প্রভাব বিস্তার করছে চিন। চিনপন্থী প্রেসিডেন্টের আচরণের জেরেই এমনটা হচ্ছে বলে দাবি সে দেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির।

    রফতানিতে ছাড়পত্র (India Maldives Relationship)

    এহেন আবহে চাল, গম, চিনি, পেঁয়াজের মতো প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস রফতানিতে অনুমোদন দিল ভারত। আগামী সপ্তাহের মাঝামাঝি ইসলামি রাষ্ট্র মলদ্বীপেও (India Maldives Relationship) পালিত হবে খুশির ইদ। পুরানো বন্ধুত্বের নিদর্শন স্বরূপ ইদের আগেই ‘তোফা’ পাঠিয়ে দিল ভারত। বিবৃতি জারি করে কেন্দ্র জানিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে (২০২৪-২৫) এই সব পণ্য (চাল, গম) মলদ্বীপে রফতানির ক্ষেত্রে কোনও নিষেধাজ্ঞা থাকবে না। বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, ভারত তার প্রতিবেশী আগে নীতির অংশ হিসেবে মলদ্বীপে মানবকেন্দ্রিক উন্নয়নে সমর্থন দিতে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

    কী কী রফতানির অনুমতি?

    কেন্দ্রের এই ছাড়পত্রের ফলে মলদ্বীপে ভারত রফতানি করবে ১ লাখ ২৪ হাজার ২১৮ মেট্রিক টন চাল, ১ লাখ ৯ হাজার ১৬২ জন আটা, ৬৪ হাজার ৪৯৪ টন চিনি, ২১ হাজার ৫১৩ টন আলু, ৩৫ হাজার ৭৪৯ টন পেঁয়াজ, ৪২৭ কোটি ৫০ লাখ ডিম, ১০ লাখ টন পাথরের টুকরো এবং ১০ লাখ টন নদীর বালি। প্রসঙ্গত, ফি বার লোকসভা কিংবা বিধানসভা নির্বাচনের আগে চাল-ডালের মতো নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বেলাগাম হয়ে যায়। তা রুখতেই এবার লোকসভা নির্বাচনের আগে চাল, গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল কেন্দ্র। মলদ্বীপের ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পণ্য রফতানিতে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালির ছায়া ভূপতিনগরে, তদন্তে গিয়ে আক্রান্ত এনআইএ-র আধিকারিকরা, ভাঙচুর করা হল গাড়ি

    ভারত-মলদ্বীপের সম্পর্ক বহু পুরানো। গত বছর মলদ্বীপের ক্ষমতায় আসে চিনপন্থী প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু। তাঁর চিন-প্রীতি এবং ভারত-বিরোধী নানা মন্তব্যের জেরে দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রী অবমাননাকর মন্তব্য করায় দুই দেশের দূরত্ব বাড়ে। সম্প্রতি মলদ্বীপের তরফে অনুরোধ আসায় ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে সে দেশে পণ্য রফতানিতে (India Maldives Relationship)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Tea Stall: বিশৃঙ্খলা আটকাতে চায়ের দোকানে ঝুলল বোর্ড- “নো রাজনৈতিক চর্চা” 

    Tea Stall: বিশৃঙ্খলা আটকাতে চায়ের দোকানে ঝুলল বোর্ড- “নো রাজনৈতিক চর্চা” 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এমনিতেই চায়ের দোকান (Tea Stall) মানেই বিভিন্ন বিষয়ে আড্ডা-তর্ক ও রাজনৈতিক চর্চার কেন্দ্র। আর এই ভোটের মরসুমে চায়ের দোকান বাঙালির কাছে যে রাজনৈতিক আলোচনার পীঠস্থান তা বলাই বাহুল্য। আর রাজনৈতিক আলোচনা (Political Discussion) মানে এক কথা দু কথায় তর্কাতর্কি বিতর্ক। আর এই বিতর্ক আটকাতেই এক অভিনব উপায় বের করেছে পূর্ব বর্ধমানের এক চা ব্যবসায়ী। 
    বর্ধমান শহরের চা দোকানের মালিক অমিত দাসের এসব রাজনৈতিক তর্কাতর্কি একেবারে নাপসন্দ। তাই চায়ের দোকানে চা খেতে খেতে আর রাজনৈতিক আলোচনা করা যাবে না, এমনই এক পোস্টার দিয়ে  দোকানের খদ্দেরদের কাছে আবেদন তাঁর।

    ‘এখানে রাজনৈতিক আলোচনা করিবেন না’

    বাঙালির একটা ইস্যু পেলেই হল। ভোটের বাজারে এক কাপ চায়ে চুমুক দিয়ে রাজনৈতিক আলোচনায় (Political Discussion) চায়ের আড্ডায় ঝড় ওঠে। এক কাপ চা নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা চলতে পারে তর্ক বিতর্ক। তাই বিতর্ক এড়াতেই এবার তার সোজা সাপটা পদক্ষেপ। দোকানের বাইরে পোস্টার দিয়ে সাফ জানিয়েছেন, ‘এখানে রাজনৈতিক আলোচনা করিবেন না।’ 
    প্রসঙ্গত, বর্ধমান শহরের পার্কাস রোডের চার্চ মোড় এলাকায় চায়ের দোকান অমিতকুমার দাসের। অমিত দাসের কথায়, “সামনে ভোট। দোকানে বিভিন্ন মানুষ চা খেতে আসেন। আর তাঁদের নানা রকম আলোচনা হয়। তার মধ্যে রাজনৈতিক আলোচনা করতে করতে তর্ক বিতর্কও হয়। এই পোস্টারটা দেখে মানুষ যাতে একটু সচেতন হয়। চায়ের আড্ডায় কোনও বিশৃঙ্খলা যাতে না হয়।”

    এমন ঘটনা নতুন নয়

    তবে এই পোস্টারের প্রশংসা করছেন অনেকেই। ভালই ফিডব্যাক পাচ্ছেন চা দোকানের মালিক (Tea Stall) অমিত। অমিত জানায়,”চা খেতে এসেছিলেন এক ব্যক্তি। তিনিও বলছেন, খারাপ নয় ব্যাপারটা। চা খেতে এসে রাজনৈতিক আলোচনা থেকে ঝগড়া লেগে আরেক কাণ্ড বাধবে। তার থেকে এসব বন্ধ রাখাই ভাল।” যদিও এমন ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও পঞ্চায়েত ভোটের সময় পূর্ব বর্ধমানেরই এক চায়ের দোকানে রাজনীতির ‘চায়ে পে চর্চা’য় আপত্তি নিয়ে পোস্টার পড়েছিল। আর এবার আবারও লোকসভা ভোটের (lok sabha vote) আগে সেই একই চিত্র দেখা গেল  অমিতকুমার দাসের চায়ের দোকানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Krishnanagar: প্রার্থীর সামনেই সম্মুখসমরে দুই গোষ্ঠী, চাপে মহুয়া

    Krishnanagar: প্রার্থীর সামনেই সম্মুখসমরে দুই গোষ্ঠী, চাপে মহুয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহুয়া মৈত্রর (Mahua moitra) নির্বাচনী প্রচারে ভরদুপুরে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। তৃণমূল নেতা (TMC) জেবের শেখের নামে গো ব্যাক স্লোগান দিল তৃণমূল কর্মীরা। এদিন কৃষ্ণনগর (Krishnanagar) লোকসভা কেন্দ্রের চাপড়া (Chapra)  থানার হাতিশালা (hatishala) জিদা এলাকায় চলছিল মহুয়া মৈত্রের নির্বাচনী প্রচার(Election campaign)। এরপরই তাঁর গাড়িতে দেখা যায় জেবের শেখকে। জেবের শেখ দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল করলেও ২০২১ এর বিধানসভা ভোটে তৃণমূলের বিরুদ্ধে নির্দল হয়ে লড়াই করেছিলেন। জমানত বাজেয়াপ্ত হওয়া নির্দল (Independent) জেবের শেখকে মহুয়া মৈত্র জেলা সভাপতি হওয়ার পর পুনরায় তৃণমূলে যোগদান করিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: ‘দলের কোনও দিশা নেই, সনাতন ধর্ম বিরোধী’, ইস্তফা দিলেন কংগ্রেস মুখপাত্র গৌরব বল্লভ

    তৃণমূল কর্মীকে হুমকি মহুয়ার

    এদিন মহুয়া মৈত্রের পাশে তাঁকে দেখতে পেয়েই বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে অন্যান্য তৃণমূল নেতৃত্ব। জানা যায়, গাড়ি থেকে জেবের শেখকে নামিয়ে দেওয়া হয়। এরপরেই জেবের শেখের নামে গো ব্যাক স্লোগান দিতে থাকে তারা। যদিও ক্ষুব্ধ কর্মীদের থামাতে দেখা যায় মহুয়া মৈত্রকে। কর্মীদের থামানোর সময় মহুয়াকে ধমক দিতে দেখা যায়। সেই সময়কার ঘটনা ক্যামেরাবন্দী করছিলেন এক তৃণমূল কর্মী। মহুয়া তাঁকে হুমকির সুরে বলেন, “ক্যামেরা বন্ধ কর। ছবি ডিলিট কর। নাহলে আমার কাছে খাবে এক।”

    সাংবাদিকদের  ‘দু-পয়সার’ বলেছিলেন মহুয়া 

    মহুয়া মৈত্রর উগ্র মেজাজের কথা সকলেরই জানা। ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্ন কাণ্ডের তদন্তচলাকীন তদন্তকারীদের মেজাজ হারিয়ে অনেক কথা বলেছিলেন তিনি। পরে দোষী সাব্যবস্ত হয়ে তিনি তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন।  সাংবাদিকদের  ‘দু-পয়সার’ মন্তব্য করে নিন্দা কুড়িয়েছিলেন তিনি। এবার তার এলাকায় গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে নিজেদের দলের নেতাকেই তাড়ানো এবং ধমকের ঘটনায় তৃণমূলের নড়বড়ে সংগঠনের বিষয়টি প্রকাশ্যে চলে এল। যদিও এ বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের আধিকারিক প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share