Tag: news in bengali

news in bengali

  • ISRO: ২০৪০ সালের মধ্যেই চাঁদে মানুষ পাঠাবে ভারত, ঘোষণা ইসরো প্রধানের

    ISRO: ২০৪০ সালের মধ্যেই চাঁদে মানুষ পাঠাবে ভারত, ঘোষণা ইসরো প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চন্দ্রযান ৩-এর মাধ্যমে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রেখে ইতিহাস নির্মাণ করেছে ইসরো (ISRO)। এই সাফল্যে সারা বিশ্বের নজর কেড়েছে ভারত। এরপর সূর্যের উপর নজর রাখতে সাফল্যের সঙ্গে আদিত্য-এল ১ উৎক্ষেপণ সম্পূর্ণ করেছে ইসরো। তাতেও বিরাট সাফল্য বলে দেখছেন বিশ্বের মহাকশ বিজ্ঞানীরা। এবার ইসরোর কর্ণধার এস সোমনাথ জানালেন, ভারতের গগনযান মিশনের চার মহাকাশচারী– ভারতীয় বায়ুসেনার চারজন পাইলটকে এই কাজের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে। প্রশিক্ষণের কাজ শুরু হয়েছে তাঁদের। একইসঙ্গে তাঁর ঘোষণা, “২০৪০ সালের মধ্যে ভারতের মহাকাশচারীরা চাঁদের বুকে পদার্পণ করবেন।”

    কী বলা হয়েছে ইসরোর পক্ষ থেকে (ISRO)?

    ইসরোর (ISRO) চেয়ারম্যান এস সোমনাথ মঙ্গলবার জানিয়েছেন, “ভারতীয় চারজন বায়ুসেনা অফিসারকে নির্বাচিত করা হয়েছে। দুই থেকে তিনজন মহাকাশচারীকে ‘লো আর্থ অরবিট’ বা পৃথিবীর কক্ষপথের নিম্নভাগে পাঠানো হবে। সেখানে দুই-তিন দিন কাটানোর পর আবার তাঁদের সুরক্ষিত ভাবে ফিরিয়ে আনা হবে। এটা হবে ভারতের জন্য প্রথম মহাকাশে মানুষ পাঠানোর অভিযান। ইতিমধ্যে বেঙ্গালুরুতে অ্যাস্ট্রোনট ট্রেনিং ফেসিলিটিতে প্রশিক্ষণের কাজ শুরু করা হয়েছে।” এই প্রসঙ্গে ইসরোর কর্ণধার এস সোমনাথ আরও বলেন, “গগনযান অভিযানের জন্য ভারত এখন প্রস্তুত। পৃথিবীর কক্ষপথের নিম্নভাগে প্রথমে মহাকাশচারীদের পাঠানো হবে, এরপর নির্ধারিত স্থানে নামিয়ে আনার কাজ করা হবে।”

    আর কী জানা গিয়েছে?

    ইসরোর (ISRO) সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, এলভিএমথ্রি লঞ্চ ভেহিক্যলের উপর একটি অরবিটাল মডিউল নির্মাণ করা হবে। এই যন্ত্রের মাধ্যমেই মহাকাশচারীরা মহাকাশে যাত্রা করবেন। এই লঞ্চ ভেহিক্যলকে অত্যন্ত নিরপাদ এবং সুরক্ষিত থাকবে বলে জানা গিয়েছে। আরবিটাল মডিউলটিতে একটি ক্রু মডিউল এবং একটি সার্ভিস মডিউল থাকবে। মহাকাশের শূন্যে যাত্রা করার জন্য থাকবে সবরকম ব্যবস্থা। সেই সঙ্গে মহাকাশচারীদের জন্য লাইফ সাপোর্টের ব্যবস্থাও থাকবে।

    ক্রু মডিউলটির ভিতরের পরিবেশ থাকবে পৃথিবীর মতো। আর তাতে করেই নিরাপদে বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করতে পারবেন মহাকাশযাত্রীরা। সেই সঙ্গে থাকবে একটি ক্রু এসকেপ সিস্টেম, বিপদ বুঝে তার মাধ্যমে দ্রুত অবতরণ করতে পারবেন মহাকাশচারীরা। মূল অভিযানের আগে আরও দুটি পরীক্ষা হবে, তবে সেখানে মানুষ থাকবে না বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Attack In Indian Embassy: আমেরিকাতেও ছড়িয়েছে গ্যাংস্টার-সন্ত্রাসবাদী আঁতাত, এফবিআইকে জানালো এনআইএ

    Attack In Indian Embassy: আমেরিকাতেও ছড়িয়েছে গ্যাংস্টার-সন্ত্রাসবাদী আঁতাত, এফবিআইকে জানালো এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্যাংস্টার ও সন্ত্রাসবাদীদের মধ্যে যে আঁতাত তৈরি হয়েছে, তার রেশ ছড়িয়ে পড়ছে আমেরিকার মাটিতেও। মঙ্গলবার এফবিআই কর্তাকে (Attack In Indian Embassy) সাফ জানাল এনআইএ-র ডিরেক্টর জেনারেল দিনকর গুপ্তা।

    এফবিআই-এনআইএ বৈঠক

    এদিন নয়াদিল্লিতে বৈঠকে বসেছিলেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই প্রধান ক্রিস্টোফার ওয়েরি এবং জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা সংক্ষেপে, এনআইএ-র দিনকর। সেই বৈঠকে অনিবার্যভাবে ওঠে সান ফ্রান্সিসকোয় ভারতীয় কনস্যুলেটে হামলার প্রসঙ্গ। তখনই এফবিআইয়ের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয় ভারতীয় কনস্যুলেটে হামলার ঘটনায় প্রয়োজনীয় তদন্ত করছে আমেরিকা। ১৯ মার্চ ও ২ জুলাই সান ফ্রান্সিসকোয় ভারতীয় কনস্যুলেটে হামলা চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থীরা। কানাডার মাটিতে খুন হয়েছিল খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। তার (Attack In Indian Embassy) জেরে ২ জুলাই কনস্যুলেটে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল খালিস্তানপন্থীরা।

    দূতাবাসে হানা, পদক্ষেপের দাবি ভারতের 

    খালিস্তানপন্থী নেতা অমৃতপাল সিংকে ধরতে দেশজুড়ে চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছিল পঞ্জাব পুলিশ। এরই প্রতিবাদে ১৯ মার্চ ভারতীয় দূতাবাসে ভাঙচুর করে খালিস্তানপন্থী স্লোগান লেখা পোস্টার টাঙিয়ে দিয়েছিলেন নিষিদ্ধ সংগঠন ‘শিখ ফর জাস্টিসে’র কর্মী-সমর্থকরা। এই জোড়া ঘটনায় কড়া পদক্ষেপ করার দাবি জানিয়েছিল ভারত। কানাডায় নিজ্জর খুনের পরে পরেই আমেরিকায় পালিয়ে যাওয়া আর এক খালিস্তানপন্থী জঙ্গি গুরপন্তওয়ান্ত সিং পান্নুনকে হত্যার চেষ্টা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় ভারতীয় এক অফিসারের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তোলে আমেরিকা। এহেন আবহে এদিন এনআইএ-র সদর দফতরে গিয়ে আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন এফবিআই কর্তা। তাঁর সঙ্গে এফবিআইয়ের কয়েকজন প্রতিনিধিও ছিলেন।

    আরও পড়ুুন: প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়কের বাড়িতে সাত সকালেই আয়কর হানা

    এই বৈঠকেই গ্যাংস্টার ও সন্ত্রাসবাদীদের মধ্যে যে আঁতাত গড়ে উঠেছে, সে সম্পর্কে এফবিআইকে সতর্ক করে দেয় এনআইএ। এখনই সতর্ক না হলে, অদূর ভবিষ্যতে যে ভয়ঙ্কর বিপদের সম্মুখীন হতে হবে, সে ব্যাপারেও আমেরিকাকে সতর্ক করে দিয়েছে ভারত। তার পরেই এফবিআইয়ের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, ভারতীয় কনস্যুলেটে হামলার ঘটনার তদন্তে কোনও ঢিলেমি হবে না। প্রয়োজনীয় তদন্তও করবে আমেরিকা। এনআইএ-র মুখপাত্র জানান, এফবিআই ডিরেক্টর সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ওই ঘটনার উপযুক্ত তদন্ত হবে (Attack In Indian Embassy)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CEC ECS Bill: রাজ্যসভায় ধ্বনি ভোটে পাশ হল মুখ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল

    CEC ECS Bill: রাজ্যসভায় ধ্বনি ভোটে পাশ হল মুখ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধ্বনি ভোটে পাশ হয়ে গেল মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ সংক্রান্ত বিল (CEC ECS Bill)। মঙ্গলবার বিলটি পেশ হয়েছিল রাজ্যসভায়। সেখানেই পাশ হয় বিলটি। মার্চ মাসেই নির্বাচন কমিশন গঠনে ঐতিহাসিক রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। নির্দেশে বলা হয়েছিল, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সহ অন্য কমিশনার নিয়োগের দায়িত্বে থাকা কমিটিতে প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলনেতার সঙ্গে থাকবেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিও।

    ধ্বনিভোটে পাশ বিল

    ওই কমিটি থেকে প্রধান বিচারপতির নাম বাদ দিতে অগাস্টেই বিল এনেছিল সরকার। সেই বিলেই কিছু সংশোধন করে এদিনই তা পেশ করা হয় সংসদে। ১৯৯১ সালের আইন অনুযায়ী এতদিন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারদের (CEC ECS Bill) নিয়োগ সংক্রান্ত কোনও ধারা ছিল না। সেই আইন বদল করতেই পেশ করা হয় নয়া বিল। এদিন যা ধ্বনিভোটে পাশ হয়ে গেল সংসদের উচ্চকক্ষে।

    সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছিল জনস্বার্থ মামলা

    প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশনের শীর্ষ পদে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছিল জনস্বার্থ মামলা। মামলার নিষ্পত্তি ঘটাতে গঠিত হয়েছিল বিচারপতি অজয় রাস্তোগী, কেএম জোসেফ, অনিরুদ্ধ বোস, সিটি রবিকুমার এবং হৃষিকেশ রায় – এই পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ। সংবিধানের ৩২৪ নম্বর ধারার অধীনে এই বিষয়ে আইন প্রণয়ন করা অনিবার্য প্রয়োজনীয়তা বলে জানিয়ে দেওয়া হয়। বেঞ্চ জানায়, “গণতন্ত্র জনগণের ক্ষমতার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত… গণতন্ত্র সাধারণ মানুষের হাতে শান্তিপূর্ণ বিপ্লবকে সহজতর করে তুলবে। তবে সেজন্য নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হতে হবে। কোনও দুর্বল নির্বাচন কমিশন তাদের আসল দায়িত্ব পালন করতে পারবে না। ক্ষমতা দখলই অনেক সময় রাজনৈতিক দলগুলির মূল লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু গণতন্ত্রে সরকারের কার্যক্রম ন্যায়পরায়ণ হওয়া উচিত।”

    আরও পড়ুুন: প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়কের বাড়িতে সাত সকালেই আয়কর হানা

    এদিন সরকারের তরফে আলোচনায় অংশ নিয়েছিলেন আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল। তিনি বলেন, “আগের আইনে কিছু দুর্বলতা ছিল। তাই তা বদলে নয়া আইনের প্রয়োজন ছিল। যে কেউই ভারতের নির্বাচন কমিশনার (CEC ECS Bill) হতে পারেন। কিন্তু সেই পদে বসার জন্য নির্দিষ্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Mohan Yadav: উদ্বেগের অবসান, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে মোহন যাদব, সিলমোহর বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের

    Mohan Yadav: উদ্বেগের অবসান, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে মোহন যাদব, সিলমোহর বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন মোহন যাদব (Mohan Yadav)। বিদায়ী সরকারের উচ্চ শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন বছর আটান্নর মোহন। উজ্জ্বয়িনী দক্ষিণ কেন্দ্র থেকে বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। মোহন এই জেলা থেকে পর পর তিনবার বিজেপির টিকিটে জিতে বিধায়ক হয়েছেন। বিদায়ী সরকারে মুখ্যমন্ত্রী পদে ছিলেন শিবরাজ সিং চৌহান। সেই পদেই মোহনকে বসানোর সিদ্ধান্ত নিল বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব।

    মোহন কাহিনি

    ১৯৬৫ সালে জন্ম মোহনের। ছাত্রাবস্থায়ই জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে। ২০১৩ সালে পদ্ম প্রতীকে জিতে প্রথমবার পা রাখেন বিধানসভায়। পাঁচ বছর পর ফের বিপুল ভোটে জয়ী হন মোহন। ২০২০ সালে শিবরাজ সিং চৌহানের মন্ত্রিসভায় ঠাঁই হয় মোহনের। হন উচ্চ শিক্ষামন্ত্রী। দক্ষতার জেরে দ্রুত মোহন নজরে পড়ে যান বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের। সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনে ফের পদ্ম প্রতীকে জয়ী হন মোহন (Mohan Yadav)। বস্তুত তার পরেই মোহনের মাথায় যে মুখ্যমন্ত্রিত্বের তাজ উঠবে, তা এক প্রকার নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল। সোমবার বিজেপির তরফে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে মোহনের নাম ঘোষণা করা হয়। তার পরেই মধ্যপ্রদেশজুড়ে খুশির হাওয়া। যদিও স্বভাব-বিনয়ী মোহন বলছেন, “আমি দলের একজন ছোট কর্মী। আমাকে এই সুযোগ দেওয়ায় দলকে ধন্যবাদ।” 

    শিবরাজের শুভেচ্ছা

    মুখ্যমন্ত্রী পদে মোহনের নাম ঘোষণা হতেই তাঁকে শুভেচ্ছা জানান বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। মোহনের মাথায় হাত রেখে তাঁকে আশীর্বাদও করতে দেখা যায় চৌহানকে। মধ্যপ্রদেশের কুর্সিতে বিজেপি কাকে বসায়, তা নিয়ে জল্পনা চলছিলই। চর্চায় ছিল বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান এবং কৈলাস বিজয়বর্গীয়র নাম। শেষমেশ সিলমোহর পড়ে মোহনের নামে। জানা গিয়েছে, মোহন আরএসএস ঘনিষ্ঠ। শিবরাজও আরএসএস ঘনিষ্ঠ। সঙ্ঘের তরফে তাঁকেই উত্তরসূরি বাছতে বলা হয়েছিল। তিনিই প্রস্তাব করেন মোহনের নাম। শিবরাজের বিরুদ্ধে দলের মধ্যেই পুঞ্জীভূত হচ্ছিল ক্ষোভ। তাছাড়া মোহন ওবিসি সম্প্রদায়ের। রাজনৈতিক মহলের মতে, লোকসভা নির্বাচনের আগে মধ্যপ্রদেশের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যের কুর্সিতে মোহনকে বসিয়ে এক ঢিলে দুই পাখি মারল বিজেপি। একদিকে যেমন উজ্জ্বল ভাবমূর্তির মোহনকে বসিয়ে বিরোধীদের মাত দেওয়া গেল, তেমনি বার্তা দেওয়া হল ওবিসি সম্প্রদায়ের মানুষদেরও। মধ্যপ্রদেশের (Mohan Yadav) অনেক আসনেই নির্ণায়ক শক্তি যাঁরা।    

    আরও পড়ুুন: বিশ্বমানের শহর হিসেবে রামনগরীকে গড়ে তুলতে সরকারের ৮ নীতি কী কী?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Courts Verdict: ৩৭০ ধারা নিয়ে ‘সুপ্রিম’ রায়, কী বলছেন ভূস্বর্গের নেতারা?

    Supreme Courts Verdict: ৩৭০ ধারা নিয়ে ‘সুপ্রিম’ রায়, কী বলছেন ভূস্বর্গের নেতারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়। সোমবার এমনই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Courts Verdict)। পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে, সংবিধান মেনেই উপত্যকার বিশেষ মর্যাদা বাতিল হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনের নির্দেশও দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ে খুশি বিজেপি নেতারা।

    কী বলছেন ভূস্বর্গের নেতারা?

    তবে ভিন্ন সুর ভূস্বর্গের বিজেপি-বিরোধী নেতাদের কণ্ঠে। কী বলছেন ভূস্বর্গের নেতারা? কাশ্মীরের রাজা হরি সিংহের ছেলে কংগ্রেস নেতা করণ সিংহ বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের একটি শ্রেণি এই রায়ে খুশি হননি। তাঁদের প্রতি আমার পরামর্শ, অনিবার্য রায় মেনে নিন। সুপ্রিম কোর্ট এই পদক্ষেপ বহাল রেখেছে। তাই এখন দেওয়ালে মাথা ঠোকা অর্থহীন।” প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা বলেন (Supreme Courts Verdict), “হতাশ হলেও লড়াই চলবে। এই জায়গায় পৌঁছতে বিজেপির কয়েক দশক লেগেছে। দীর্ঘ পথ চলার জন্য আমরাও প্রস্তুত।” প্রসঙ্গত, রবিবারই বারামুলার এক জনসভায় ভাষণ দিতে গিয়ে ওমর আবদুল্লা বলেছিলেন, জম্মু-কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা পুনরুদ্ধারের জন্য শান্তিপূর্ণভাবে লড়াই চলবে।

    কী বলছেন মুফতি, আজাদ?

    কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতিও। তিনি বলেন, “কাশ্মীরের মানুষ হার মানবে না, আশাও ছাড়বে না। আমাদের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার লড়াই অব্যাহত থাকবে। এখানেই সব শেষ হচ্ছে না। এই সিদ্ধান্ত ভারত ভাবনার পরিপন্থী।” কংগ্রেস ছেড়ে ডেমোক্রেটিক প্রোগ্রেসিভ আজাদ পার্টি গড়েছেন গুলাম নবি আজাদ। কাশ্মীরের এই নেতা বলেন, “এই রায় দুঃখজনক এবং দুর্ভাগ্যজনক। কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ এই রায়ে খুশি নন, কিন্তু আমাদের গ্রহণ করতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বিলোপ বৈধ! রায় সুপ্রিম কোর্টের, জানেন এই ধারার ইতিহাস?

    এদিকে, সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের জেরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে ভূস্বর্গে। জম্মু-কাশ্মীরের দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা ও মেহবুবা মুফতির দাবি, গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে তাঁদের। যদিও আবদুল্লা ও মুফতির দাবি ভিত্তিহীন বলে দাবি জম্মু-কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহার। তিনি বলেন, “একেবারেই ভিত্তিহীন দাবি। কোনও নেতাকেই গৃহবন্দি করে রাখা হয়নি। গুজব ছড়ানোর জন্যই এসব বলা হচ্ছে (Supreme Courts Verdict)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: “৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়”, ঐতিহাসিক রায় সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: “৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়”, ঐতিহাসিক রায় সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়। রাষ্ট্রপতির সিদ্ধান্ত বৈধ।” সোমবার এই ঐতিহাসিক রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিল নিয়ে মামলা চলছিল দেশের শীর্ষ আদালতে। সেই মামলায়ই এদিন রায় দিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়।

    ‘৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়’

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। উনিশের লোকসভা নির্বাচনেও ফের কেন্দ্রের রাশ যায় মোদির হাতে। তার পরেই ভূস্বর্গ থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ অধিকার রদ করে কেন্দ্র। তার জেরেই মামলা দায়ের হয় সুপ্রিম কোর্টে। এদিন রায় দিতে গিয়ে দেশের শীর্ষ আদালত জানায়, ৩৭০ ধারায় জম্মু ও কাশ্মীরকে যে বিশেষ অধিকার দেওয়া হয়েছিল, তা সাময়িক। কাশ্মীরের গণপরিষদ বাতিল হয়ে যাওয়ার পরেও রাষ্ট্রপতির ওই অনুচ্ছেদ বাতিল করার অধিকার ছিল। তাই যা হয়েছে, তা অসাংবিধানিক নয়।

    পূর্ণাঙ্গ রাজ্যের মর্যাদা

    জম্মু-কাশ্মীরকে পূর্ণাঙ্গ রাজ্যের মর্যাদা দিতেও কেন্দ্রকে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। রাজ্যের মর্যাদা দিয়ে ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সেখানে বিধানসভা নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। নির্বাচন কমিশনকেও এই মর্মে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যের মর্যাদা ফিরে পেলেও, লাদাখ কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলই থাকবে বলেও জানিয়েছে শীর্ষ আদালত।

    এই মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে গঠিত হয়েছে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ। এই বেঞ্চই দ্বর্থ্যহীনভাবে জানিয়ে দেয়, কেন্দ্রের ৩৭০ ধারা অবলুপ্তির সিদ্ধান্ত বৈধ। প্রধান বিচারপতি বলেন, “আমরা মনে করি, ভারতে অন্তর্ভুক্তির পর জম্মু-কাশ্মীরে কোনও অভ্যন্তরীণ সার্বভৌমত্বের গুরুত্ব থাকে না।” আদালত জানিয়েছে, জম্মু-কাশ্মীর ভারতেই অঙ্গ। জম্মু-কাশ্মীরে যুদ্ধ পরিস্থিতি মাথায় রেখেই ৩৭০ ধারা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এটা সাময়িক ব্যবস্থা। তাই এটি বাতিল করার ক্ষমতা রয়েছে রাষ্ট্রপতির।

    আরও পড়ুুন: সোমনাথ-অর্জুন দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে! একে অপরের বিরুদ্ধে কী বললেন জানেন?

    নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি বলেন, “২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জম্মু-কাশ্মীরের বিধানসভা নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। যাতে সবরকম পদক্ষেপ করা হয়, আমরা সেই নির্দেশ দিচ্ছি। জম্মু-কাশ্মীরের রাজ্যের তকমা যত দ্রুত সম্ভব ফিরিয়ে দিতে হবে।” প্রসঙ্গত, কেন্দ্রের তরফে এর আগেও একাধিকবার জানানো হয়েছিল, জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। শুনানি (Supreme Court) চলাকালীন এদিন আরও একাবার তা জানিয়ে দিল কেন্দ্র।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • WB Recruitment Case: শিক্ষামন্ত্রী-চাকরিপ্রার্থীদের বৈঠকে তৃণমূল নেতা কুণাল কেন? উঠছে প্রশ্ন

    WB Recruitment Case: শিক্ষামন্ত্রী-চাকরিপ্রার্থীদের বৈঠকে তৃণমূল নেতা কুণাল কেন? উঠছে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই সোমবার। এদিনই বিকেল ৩টায় শিক্ষামন্ত্রীর ব্রাত্য বসুর সঙ্গে বৈঠকে বসবেন এসএলএসটি নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির চাকরি প্রার্থীরা (WB Recruitment Case)। হাজার দিন ধরে চাকরির দাবিতে আন্দোলন করছেন এই চাকরি প্রার্থীদেরই একটা অংশ। এঁদেরই সঙ্গে বৈঠক হবে শিক্ষামন্ত্রীর।

    বৈঠকে কুণাল কেন?

    এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন তৃণমূলের অন্যতম রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষও। এখানেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। তৃণমূলের একজন নেতা কী জন্য ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন, সে প্রশ্নও উঠেছে। যদিও কুণালের দাবি, “চাকরিপ্রার্থীরা আমায় অনুরোধ করেছেন। আমি ওঁদের তরফে যাব।” আন্দোলনকারীদের অন্যতম মুখ অভিষেক সেন বলেন, “আমরা চেয়েছিলাম কুণালদা আমাদের হয়ে বৈঠকে থাকুন। তিনি তাতে রাজি হয়েছেন।”

    ফের চোর চোর স্লোগান

    প্রসঙ্গত, শনিবার (WB Recruitment Case) মেয়ো রোডে চাকরিপ্রার্থীদের ধর্না আন্দোলন পা দিল হাজারতম দিনে। এদিনই মাথার চুল কামিয়ে প্রতিবাদ জানান পূর্ব মেদিনীপুরের ভোগপুরের চাকরি প্রার্থী রাসমণি পাত্র। এনিয়ে তোলপাড় হয় রাজ্য-রাজনীতি। তড়িঘড়ি ড্যামেজ কন্ট্রোল করতে আন্দোলন মঞ্চে ছুটে যান কুণাল। তাঁকে দেখে চোর, চোর স্লোগান দিতে শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। পরে অবশ্য কথা বলেন আন্দোলনকারীদের সঙ্গে। তখনই ঠিক হয়, সোমবার শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসবেন চাকরিপ্রার্থীরা। আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে কুণাল বলেন, “যদি কোনও ভুল হয়, তাহলে তার প্রায়শ্চিত্ত করা হবে সরকারের তরফে।”

    আরও পড়ুুন: নজরুলের গান দিয়ে শুরু হবে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’, কী বলছেন স্বামী প্রদীপ্তানন্দ?

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সোমবার শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে চাকরি প্রার্থীদের যে বৈঠক হতে চলেছে, তা আদতে আইওয়াশ মাত্র। কারণ এই বিষয়টি আদালতের বিচারাধীন। তাই চাকরি দেওয়ার ক্ষমতা এখন রাজ্য সরকারের নেই। তবে যেহেতু একজন মহিলা চাকরি প্রার্থী মাথা মুড়িয়ে আন্দোলনে শামিল হয়েছেন, তার সুদূর প্রসারী ফল আঁচ করেই তৃণমূলের তরফে তড়িঘড়ি মাঠে নামানো হয় কুণালকে। লোকসভা নির্বাচনের আগে আন্দোলনের আঁচে যাতে তৃণমূলের গায়ে ছ্যাঁকা না লাগে, তাই শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আন্দোলনকারীদের (WB Recruitment Case) বৈঠকে বসিয়ে দিচ্ছেন কুণাল। এতে সাপও মরবে, আবার লাঠিও ভাঙবে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Surat Diamond Bourse Building: বিশ্বের বৃহত্তম অফিস কমপ্লেক্স সুরাটে, কী কী কাজ হবে জানেন?

    Surat Diamond Bourse Building: বিশ্বের বৃহত্তম অফিস কমপ্লেক্স সুরাটে, কী কী কাজ হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে তৈরি হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম অফিস কমপ্লেক্স। চলতি মাসের ১৭ তারিখে উদ্বোধন হবে সুরাট ডায়মন্ড বোর্স নামের ওই বিল্ডিংয়ের (Surat Diamond Bourse Building)। উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিল্ডিংটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা। মেঝে রয়েছে ৬৭ লাখ স্কোয়ার ফিট।

    সুরাট ডায়মন্ড বোর্স

    তৈরি হয়েছে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার ডায়মন্ড ট্রেডিং অফিসও। অগাস্ট মাসে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম ওঠে এই বিল্ডিংয়ের। এই বিল্ডিংটি ডায়মন্ড রিসার্চ অ্যান্ড মার্কেনটাইল সিটির অংশ। অতিকায় এই বিল্ডিংটি গড়ে উঠেছে ৩৫.৫৪ একর এরিয়াজুড়ে। বিল্ডিংটিতে ৯টি গ্রাউন্ড টাওয়ার রয়েছে। তল রয়েছে ১৫টি। ৩০০ স্কোয়ার ফিট থেকে এক লক্ষ স্কোয়ার ফিট পর্যন্ত অফিস স্পেস রয়েছে বিল্ডিংটিতে। সেন্ট্রাল স্পাইনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে ৯টি আয়তাকার টাওয়ার। ইন্ডিয়ান গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল থেকে এই বিল্ডিংটি প্ল্যাটিনাম পেয়েছে।

    আমন্ত্রিত ৭০ হাজার মানুষ 

    উদ্যোক্তাদের তরফে জানানো হয়েছে, উদ্বোধনের (Surat Diamond Bourse Building) জন্য সমস্ত ব্যবস্থা শেষ হয়ে গিয়েছে। দেশ-বিদেশের ৭০ হাজার মানুষকে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। ইতিমধ্যেই প্রচুর ডায়মন্ড ট্রেডিং ফার্মের লোকজন অফিসের দখল নিয়ে শুরু করে দিয়েছে ডেকোরেটিংয়ের কাজ। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে চলছে অফিস সাজানোর কাজ। বিল্ডিংটিতে ৬৫ হাজারেরও বেশি ডায়মন্ড এক্সপার্ট, ডায়মন্ড কাটার, ডায়মন্ড পালিশ কর্মী এবং ব্যবসায়ীর কাজের জন্য জায়গা রয়েছে।

    আরও পড়ুুন: এবার নাড্ডার নিশানায় কংগ্রেস-ধীরজ, কী বললেন বিজেপি সুপ্রিমো?

    অফিস ছাড়াও বিল্ডিংটিতে রয়েছে প্রচুর ভল্ট, কনফারেন্স হল, মাল্টিপারপাস হল, রেস্তরাঁ, ব্যাঙ্ক, কাস্টমার ক্লিয়ারেন্স হাউস, কনভেনশন সেন্টার, এক্সিবিশন সেন্টার, ট্রেনিং সেন্টার, এনটারটেনমন্ট এরিয়া এবং একটা ক্লাব। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বিল্ডিংটির কাজ শুরু হয়েছিল। মাঝে করোনা অতিমারির জন্য বছর দুয়েক কাজ বন্ধ ছিল।

    প্রসঙ্গত, রাশিয়া এবং আফ্রিকায় প্রচুর পরিমাণ হিরে উত্তোলন করা হয়। যদিও বিশ্বের ৯০ শতাংশ হিরে কাটা হয় সুরাটেই। সুরাটেই রয়েছে হিরের সব চেয়ে বড় বাজার। এই ব্যবসায়ীদেরই একই ছাদের নীচে আনতে তৈরি হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম অফিস (Surat Diamond Bourse Building)। এতদিন এই জায়গাটা দখল করেছিল আমেরিকার পেন্টাগন। সেই ইমারতকে ছাপিয়ে গেল মোদির রাজ্যের অফিস বিল্ডিং।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: এবার নাড্ডার নিশানায় কংগ্রেস-ধীরজ, কী বললেন বিজেপি সুপ্রিমো?

    JP Nadda: এবার নাড্ডার নিশানায় কংগ্রেস-ধীরজ, কী বললেন বিজেপি সুপ্রিমো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার (JP Nadda) নিশানায় কংগ্রেস এবং হাত-শিবিরের ঝাড়খণ্ডের সাংসদ ধীরজ সাহু। রবিবার দলীয় সহকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন বিজেপি প্রধান। সেখানেই নিশানা করেন কংগ্রেসকে।

    উদ্ধার ২৯০ কোটি টাকা

    কংগ্রেসের ঝাড়খণ্ডের সাংসদ ধীরজের সংস্থার বিভিন্ন অফিস থেকে উদ্ধার হয়েছে ২৯০ কোটি টাকা। আয়কর দফতর অভিযান চালিয়ে ওই টাকা উদ্ধার করেছে। তা নিয়ে তোলপাড় গোটা দেশ। ধীরজের এই নগদ অর্থই নয়া অস্ত্র তুলে দিয়েছে বিজেপির হাতে। এক্স হ্যান্ডেলে নাড্ডা লিখেছেন, “বন্ধু, আপনি (ধীরজ) এবং আপনার নেতা রাহুল গান্ধী, আপনাদের দুজনকেই জনগণের কাছে কৈফিয়ত দিতে হবে। এটা নিউ ইন্ডিয়া। এখানে রাজপরিবারের নামে এক্সপ্লয়টেশন বরদাস্ত করা হবে না। দৌড়তে দৌড়তে আপনি ক্লান্ত হয়ে যাবেন। কিন্তু আইন আপনাকে ছাড়বে না।”

    মোদি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের গ্যারান্টি

    তিনি লিখেছেন, “যদি কংগ্রেস দুর্নীতির গ্যারান্টি হয়, তবে মোদি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের গ্যারান্টি। জনগণের কাছ থেকে লুটে নেওয়া প্রতিটি পাই-পয়সা তাঁদের ফেরত দেওয়া হবে।” নগদ প্রায় ৩০০ কোটি টাকা উদ্ধারের ঘটনায় সিবিআই তদন্ত (JP Nadda) দাবি করেছে ওড়িশা বিজেপি। শাসক দল বিজেডির কাছেও এ ব্যাপারে কৈফিয়ত চেয়েছে তারা। ওড়িশা বিজেপির মুখপাত্র মনোজ মহাপাত্র এদিন একটি ছবিও সংবাদ মাধ্যমের সামনে তুলে ধরেন। তাতে দেখা যাচ্ছে, রাজ্যের এক মহিলা মন্ত্রী মঞ্চ শেয়ার করছেন এমন এক মদ ব্যবসায়ীর সঙ্গে, যাঁর বাড়িতেও অভিযান চালাচ্ছেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা।

    গত বুধবার থেকে ধীরজের বাড়ি ও সংস্থার বিভিন্ন অফিসে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে আয়কর দফতর। উদ্ধার হওয়া নগদ টাকা গুণতে আগে ছোট-বড় মিলিয়ে ৪০টি মেশিন আনা হয়েছিল। আজ আরও বেশ কয়েকটি মেশিন নিয়ে আসা হয়েছে। দলীয় সাংসদের সংস্থার অফিসে টাকার পাহাড়ের হদিশ মেলায় ধীরজের সঙ্গে দূরত্ব বাড়াতে শুরু করেছে কংগ্রেস। শনিবার কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “এর সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই। কেবল তিনিই এ ব্যাপারে বলতে পারবেন। তাঁরই উচিত এর ব্যাখ্যা দেওয়া। তাঁর সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন জায়গা থেকে আয়কর দফতর এই টাকা উদ্ধার করেছে। তাঁর সম্পত্তির বহর সম্পর্কে ব্যাখ্যা তাঁকেই দিতে হবে (JP Nadda)।”

    আরও পড়ুুন: দলীয় সাংসদের বাড়িতে নোটের পাহাড়! ধীরজকে ঝেড়ে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • BSP: পরিবারতন্ত্রের রাজনীতির তালিকায় বিএসপিও, ভাইপোর হাতেই দলের রাশ পিসি মায়াবতীর

    BSP: পরিবারতন্ত্রের রাজনীতির তালিকায় বিএসপিও, ভাইপোর হাতেই দলের রাশ পিসি মায়াবতীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনীতিতে ফের এক পারিবারিক উত্তরাধিকারের আখ্যান! এবার ঘটনাস্থল উত্তরপ্রদেশ। বহুজন সমাজবাদী পার্টির (BSP) নেত্রী তথা উত্তর প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতী নাম ঘোষণা করে দিলেন দলের পরবর্তী উত্তরাধিকারীর। দলের রশি তিনি তুলে দিলেন নিজের ভাইপো আকাশ আনন্দকে।

    মায়াবতীর উত্তরাধিকারী ভাইপো আকাশ 

    আজ, রবিবার লখনউতে বিএসপির বৈঠক বসেছিল। সেখানেই আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন আকাশের নাম। এখন অবশ্য উত্তর প্রদেশ ও উত্তরাখণ্ডের দায়িত্ব সামলাবেন মায়াবতী। বাকি অংশের ভার ন্যস্ত করা হয়েছে আকাশের ওপর। বিএসপি নেতা উদয়বীর সিংহ বলেন, “বিএসপি প্রধান মায়াবতী তাঁর উত্তরাধিকারী হিসেবে আকাশ আনন্দের নাম ঘোষণা করেছেন।” আকাশ মায়াবতীর ছোট ভাই আনন্দ কুমারের ছেলে। তিনি মায়াবতীর অত্যন্ত কাছের। সেই সুবাদেই দলের রশি তুলে দেওয়া হল বছর আঠাশের আকাশের হাতে।

    আকাশের গুরুত্ব বাড়ছিল একটু একটু করে

    আকাশই যে মায়াবতীর উত্তরসূরি হতে চলেছেন, তার ইঙ্গিত মিলেছিল আগেই। দলে আকাশের গুরুত্ব বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সংগঠনের ভারও মায়াবতী একটু একটু করে তুলে দিচ্ছিলেন আকাশের হাতে। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে প্রথম ফোকাসড হন আকাশ। বিএসপির (BSP) তারকা প্রচারকের দু’ নম্বরে নাম ছিল আকাশের। সদ্য সমাপ্ত চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনেও আকাশ ছিলেন সামনের সারিতে। রাজস্থানে বিএসপি পেয়েছে দুটি আসন। মরুরাজ্যে আকাশের ‘স্বাভিমান সঙ্কল্প যাত্রা’য় ব্যাপক সাড়া মিলেছিল। দলের সিংহভাগই এসবের কৃতিত্ব দিচ্ছেন আকাশকে।

    রাজনৈতিক মহলের মতে, কংগ্রেসের মতো মায়াবতীর বিএসপিতেও পরিবারতন্ত্রের ছাপ। এই দলেও মায়াবতীর পরিবারের বাইরের কারও হাতে দলের ব্যাটন থাকুক, তা চাইতেন না মায়াবতী। সেই কারণেই আকাশ হলেন মায়াবতীর উত্তরসূরি।

    আরও পড়ুুন: দলীয় সাংসদের বাড়িতে নোটের পাহাড়! ধীরজকে ঝেড়ে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস!

    এ রাজ্যে তৃণমূলেও পরিবারতন্ত্রের ছায়া স্পষ্ট বলে অভিমত ওয়াকিবহাল মহলের। তাদের মতে, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ই যে দলে মমতার উত্তরসূরি তা বোঝাতে অভিষেক দু’ বছর বয়স থেকে রাজনীতি করছেন বলে ভরা জনসভায় বলতে হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তৃণমূলকে ‘পিসি-ভাইপো’র দল বলে প্রায়ই তোপ দাগেন বিজেপি নেতারা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহের মুখেও শোনা গিয়েছে পিসি-ভাইপো খোঁচা। এবার এই বুয়া-ভাতিজা রাজনীতির তালিকায় চলে এল মায়াবতীর বিএসপিও (BSP)। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। এই নির্বাচনে বিএসপি একলা চলবে বলেই জানিয়ে দিয়েছিলেন মায়াবতী। এমতাবস্থায় রাজনীতিতে তুলনামূলকভাবে নবীন আকাশ দলকে কতটা টেনে তুলতে পারেন, সেটাই দেখার।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share