Tag: news in bengali

news in bengali

  • Abhijit Gangopadhyay: কেন বিজেপিতে? ‘কৈফিয়ত’ দিলেন অভিজিৎ, কী লিখলেন জানেন?

    Abhijit Gangopadhyay: কেন বিজেপিতে? ‘কৈফিয়ত’ দিলেন অভিজিৎ, কী লিখলেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি (Abhijit Gangopadhyay)। তাঁর একের পর এক রায়ের জেরে কাঁপন ধরেছিল দুর্নীতি-বৃক্ষের শিকড়ে। ভয়ে তাঁকে তাক করতে শুরু করেছিলেন বাংলার শাসক দলের হেদিপেঁচিরাও। তা সত্ত্বেও তাঁকে টলানো যায়নি দুর্নীতির বিরুদ্ধে তাঁর লড়াই থেকে। এহেন এক বিচারপতি একদিন আচমকাই ইস্তফা দিয়ে হাতে তুলে নিলেন পদ্ম আঁকা ঝান্ডা।

    অভিজিতের ‘কৈফিয়ত’ (Abhijit Gangopadhyay)

    কেন তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন সম্প্রতি এক্স হ্যান্ডেলে সেই ‘কৈফিয়ত’ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি তথা তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay)। তিনি লিখেছেন, “আমার জন্মস্থান, আমার প্রিয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, এক সময় সংস্কৃতি, বাণিজ্য ও সৃজনশীলতার কেন্দ্র হিসেবে খ্যাত ছিল। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ সর্বদা ঐশ্বর্যের চেয়ে জ্ঞানের মহিমাকে প্রাধান্য দিয়ে এসেছে। যাই হোক, বর্তমান রাজ্য সরকারের অপশাসন রাজ্যকে দুর্নীতিতে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। তা জীবনের প্রতিটি স্তরকে প্রভাবিত করেছে এবং সম্মিলিতভাবে রাজ্যের মর্যাদাকে টেনে নামিয়েছে। এক সময় এ রাজ্য ছিল শিল্পায়নের কেন্দ্র, যার জন্য ছিল প্রচুর কর্মসংস্থান, যা এ রাজ্যকে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের থেকে আলাদা পরিচিতি দিত। কিন্তু সেই রাজ্য এখন প্রচণ্ড আর্থিক চাপের মধ্যে রয়েছে। পরিযায়ী শ্রমিকরা হয়ে উঠেছেন এ রাজ্যের সব চেয়ে বড় রফতানির বস্তু।”

    নিশানা টিএমসিকে

    অভিজিৎ (Abhijit Gangopadhyay) লিখেছেন, “টিএমসি দলের নেতারা রাজ্যের ইকোসিস্টেমটাকেই দুর্নীতিগ্রস্ত করে তুলেছে। রাজ্যের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা ও যুব সমাজের ভবিষ্যৎকে ধ্বংস করেছে। বাছাইয়ের ক্ষেত্রে যোগ্যতা আর মাপকাঠি নয়, বরং আর্থিক সামর্থ্যই এখন নির্ণায়ক।” তিনি লিখেছেন, “প্রোটোকল ও নিয়মাবলীর কারণে উচ্চ আসনে বসে আমায় অনেক ক্ষেত্রে নীরব দর্শক হয়ে থাকতে হয়েছে, যা আমার বিবেককে নাড়া দিচ্ছিল। তাই আমি আমার পথ পরিবর্তন করেছি। এবং এমন একটি পদক্ষেপ করেছি, যার মাধ্যমে এখন আমি রাজ্যের নৈতিক, সাংস্কৃতিক ও আর্থিক অবক্ষয় বন্ধ করার লড়াইয়ে যোগ দিতে পেরেছি, যা দীর্ঘকাল ধরে রাজ্যকে জর্জরিত করেছে।” পোস্টের শেষে তিনি (Abhijit Gangopadhyay) ট্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাকেও।

    আরও পড়ুুন: “মহিলা-তরুণদের কাছে যান”, ভিডিও-বার্তায় বঙ্গ বিজেপিকে নির্দেশ মোদির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “মহিলা-তরুণদের কাছে যান”, ভিডিও-বার্তায় বঙ্গ বিজেপিকে নির্দেশ মোদির

    PM Modi: “মহিলা-তরুণদের কাছে যান”, ভিডিও-বার্তায় বঙ্গ বিজেপিকে নির্দেশ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম দফার লোকসভা নির্বাচন হবে আর ঠিক ১৪ দিন পরে। এই দফায় দেশের একাধিক কেন্দ্রের সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচন হবে বাংলার তিন আসনেও। উত্তরবঙ্গের এই তিন আসনেই যখন তুঙ্গে নির্বাচনী প্রচার, মাটি কামড়ে পড়ে রয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সেই সময় বাংলার বুথ সভাপতিদের কাছে বার্তা এল স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)।

    ‘মহিলা-তরুণদের কাছে যান’ (PM Modi)

    বলা হল, আরও বেশি করে মহিলা এবং তরুণ ভোটারদের কাছে যাও। আজ, লক্ষ্মীবারেই প্রধানমন্ত্রী আসবেন কোচবিহারের রাসমেলা ময়দানে, বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের সমর্থনে জনসভা করতে। তার আগের দিনই ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী মিলিত হন বাংলার বুথ সভাপতিদের সঙ্গে। প্রধানমন্ত্রী তাঁদের বলেন, “কীভাবে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পগুলির সুবিধা থেকে পশ্চিমবঙ্গের জনগণকে তৃণমূল সরকার বঞ্চিত করছে, তা প্রতিটি বুথের যুব সম্প্রদায় ও মহিলাদের বোঝান। এ জন্য বাড়ি বাড়ি ঘুরুন বুথ সভাপতিরা।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ভোটারদের এই বলে ভরসা দিতে হবে যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে আমি যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, কোনওভাবেই তা থেকে পিছপা হব না। এর পাশাপাশি আপনাদের প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্রের সাধারণ মানুষকে বোঝাতে হবে যে বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের যে সব শরিক পশ্চিমবঙ্গে একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই করার দাবি করছে, তারা আসলে জাতীয় স্তরে বিজেপি বিরোধিতায় একজোট হয়েছে। আর তাদের প্রধান ও একমাত্র উদ্দেশ্য হল, পরিবারবাদের রাজনীতি ও দুর্নীতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখা।” বুথস্তরের কর্মীদের নিয়ে ছোট ছোট দল গঠনের পরামর্শও দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রতিটি দলে অন্তত একজন বা দু’জন মহিলা কর্মী রাখার নির্দেশও দেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: পাখির চোখ বাংলা, বিজেপির পালে ঝড় তুলতে বাংলার আসরে মোদি-শাহ

    বলেন, “প্রতিটি দলের ওপর দায়িত্ব থাকবে ১০-১৫টি নির্দিষ্ট পরিবারের সঙ্গে জনসংযোগের। এই পরিবারগুলির সঙ্গে নিরন্তর যোগাযোগে থাকতে হবে বুথস্তরের ওই ছোট ছোট টিমগুলিকে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ওই পরিবারগুলির ভোট পাকা করতে হবে আমাদের। যে দল পোলিং বুথ জিতবে, সেই দলই লোকসভায় জিতবে, সেই দলই দেশের ভোট জিতবে।” তিনি বলেন, “বাংলায় প্রতিটি নির্বাচনের আগে বিজেপি কর্মীদের যেনতেন প্রকারে আটকানোর চেষ্টা করে তৃণমূল। গোটা দেশ তা দেখেছে। এখানে জীবন বাজি রেখে লড়াই করেন বিজেপি কর্মীরা (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Balurghat: জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত সুকান্ত, ভাবছেন এখন মার্জিন নিয়ে

    Balurghat: জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত সুকান্ত, ভাবছেন এখন মার্জিন নিয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভা আসনে বিজেপির (BJP) মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার আগে বালুরঘাট শহরে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালিতে অংশগ্রহণ করেন সুকান্ত মজুমদার এবং তার সঙ্গে ছিলেন ত্রিপুরার (Tripura) মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা (Manik Saha)।

    সুকান্তর মনোনয়নপত্র জমা (Balurghat)

    এছাড়াও উপস্থিত বিজেপির গঙ্গারামপুর, তপন, বালুরঘাট বিধানসভা বিধায়করা। বালুরঘাট শহরের বিজেপি মোড় এলাকা থেকে মিছিল করে বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার সহ অন্যান্য নেতৃত্ব জেলা শাসকের দপ্তরে এসে পৌঁছান। মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার সময় প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা সহ বিজেপির অন্যান্য নেতৃত্ব। বিজেপি পার্টির সূত্রের খবর আজকের এই মিছিলে অন্তত ১৫ হাজার মানুষের জমায়েত হয়েছিল। বিশাল মিছিল ও কর্মী সমর্থকদের ভিড়ে স্পষ্টতই খুশি বিজেপি জেলা নেতৃত্ব।

    কী বললেন সুকান্ত?

    মনোনয়ন পত্র জমা করে বাইরে বেরিয়ে এসেই সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আগেরবারের তুলনায় এবারে ভোটের ফলাফল আরও ভালো হবে এবং বালুরঘাটের আসনে বিজেপির জয়লাভ করবে। উন্নয়নের মিছিলে যেভাবে মানুষের উচ্ছ্বাস ও উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে তাতে এটাই প্রমাণ করে যে এবারেও এই আসলে বিজেপিরই জয় সুনিশ্চিত।” এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমরা এই আসনে বিপুল ভোটে জিতব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আমরা এই আসন উপহার দেব আজকে মানুষের উচ্ছাস দেখে বোঝায় যাচ্ছে এই সিটটা কে দখল করবে। আজকে আমার সঙ্গে মনোনয়ন জমাতে উপস্থিত ছিল ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। তিনিও আমাদের সাথে এই রোদের মধ্যে প্রায় ২ কিলোমিটার রাস্তা হেঁটেছে।” প্রসঙ্গত লোকসভার সেরা সাংসদের পুরষ্কার পেয়েছেন সুকান্ত মজুমদার। কেন্দ্র সরকারের বহু প্রকল্প বালুরঘাটকে উপহার দিয়েছেন সুকান্ত বাবু। সেই কারণে তার জয়ের ব্যাপারে সন্দেহ নেই বালুরঘাটবাসীর।
     
     
     
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • CGHS-ABHA Link: সিজিএইচএস-এবিএইচএ আইডি সংযুক্তিকরণের কাজ বাধ্যতামূলক, জানাল কেন্দ্র

    CGHS-ABHA Link: সিজিএইচএস-এবিএইচএ আইডি সংযুক্তিকরণের কাজ বাধ্যতামূলক, জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এপ্রিলের তিরিশ তারিখের মধ্যেই সেন্ট্রাল গভর্নমেন্ট হেল্থ স্কিম বেনিফিশিয়ারি আইডির সঙ্গে আয়ুষ্মান ভারত হেল্থ অ্যাকাউন্ট আইডি সংযোগ (CGHS-ABHA Link) করতে হবে। সম্প্রতি এই মর্মে নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক।

    শেষ করতে হবে ৩০ এপ্রিলের মধ্যে (CGHS-ABHA Link)

    সংযুক্তিকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে পয়লা এপ্রিল। শেষ হবে চলতি মাসেরই ৩০ তারিখে। সরকারি নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, এটা স্থির করা হয়েছে যে সিজিএইচএস বেনিফিশিয়ারি আইডির সঙ্গে এবিএইচএ আইডি সংযুক্তিকরণের কাজ বাধ্যতামূলকভাবে শেষ করতে হবে ৩০ এপ্রিলের মধ্যে। সিজিএইচএস বেনিফিশিয়ারি (CGHS-ABHA Link) যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের এই কাজটি করতেই হবে। সিজিএইচএস বেনিফিশিয়ারি আইডির সঙ্গে এবিএইচএ আইডি সংযুক্তিকরণের কাজ শেষ হলে হেল্থ কেয়ার সার্ভিসের ডিজিটাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার আরও সমৃদ্ধশালী হবে। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্ত রেকর্ড থাকবে সরকারের নখদর্পণে। কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে খবর, সেন্ট্রাল গভর্নমেন্ট হেল্থ স্কিমের উপভোক্তাদের যাতে ডিজিটালি চিহ্নিত করা যায়, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তের ফলে সেন্ট্রাল গভর্নমেন্ট হেল্থ স্কিমের উপভোক্তাদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য ডিজিটালি রাখা থাকবে।

    সিজিএইচএস

    সিজিএইচএস চালু হয়েছিল ১৯৫৪ সালে। সরকারি কর্মীদের নিখরচায় ওষুধ এবং চিকিৎসা পরিষেবা দিতেই কেন্দ্র এই প্রকল্প শুরু করেছিল। সরকারি কর্মীদের পাশাপাশি এই পরিষেবা পান সরকারি অবসরপ্রাপ্ত কর্মীরাও। কর্মরত কিংবা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মীদের পোষ্যরাও এই প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করেন। দেশের ৭৫টি শহরে ৪১ লাখেরও বেশি সরকারি কর্মী কিংবা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মী এই সুযোগ পান। সেন্ট্রাল গভর্নমেন্ট হেল্থ স্কিমের বৈশিষ্ট্যগুলি হল, থাকার ব্যবস্থা সহ ডিসপেনসারি সার্ভিস, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের কনসাল্টেশনের সুবিধা, ইসিজি, এক্সরের মতো ল্যাবরেটরি পরীক্ষা, হাসপাতালে ভর্তি, ওষুধ ও অন্যান্য মেডিক্যাল সরবরাহ, বেনিফিশিয়ারিদের স্বাস্থ্য শিক্ষা, মেটারনিটি এবং চাইল্ড কেয়ার, পরিবার কল্যাণ সেবা (CGHS-ABHA Link)।

    আরও পড়ুুন: পাখির চোখ বাংলা, বিজেপির পালে ঝড় তুলতে বাংলার আসরে মোদি-শাহ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: পাখির চোখ বাংলা, বিজেপির পালে ঝড় তুলতে বাংলার আসরে মোদি-শাহ

    Lok Sabha Election 2024: পাখির চোখ বাংলা, বিজেপির পালে ঝড় তুলতে বাংলার আসরে মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)। বাংলার ৪২টি আসনের সবক’টিতেই জিততে হবে বলে বঙ্গ বিজেপিকে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ছাব্বিশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে বাংলাকে যে তিনিও বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন, তার প্রমাণ ইতিমধ্যেই বাংলায় তিনটি জনসভা সেরে ফেলেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি-শাহের জনসভা (Lok Sabha Election 2024)

    বৃহস্পতিবার সভা করবেন কোচবিহারে, বিদায়ী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কেন্দ্রে। বিজেপি সূত্রে খবর, এ রাজ্যে অন্তত ১৫টি সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্যে কেবল উত্তরবঙ্গেই তিনি সভা করতে পারেন ৬টি। রাজ্যে আসছেন (Lok Sabha Election 2024) মোদির ‘সেনাপতি’ অমিত শাহও। তিনিও প্রায় ১৫টি সভা করবেন বাংলায়। এ রাজ্যে প্রচারে আসবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মাও। এঁরা প্রত্যেকেই বাংলায় সভা করবেন পাঁচ থেকে সাতটি করে। রোড-শো করবেন রাজনাথ সিংহ, স্মৃতি ইরানি এবং মানিক সাহার মতো বিজেপির তারকা প্রচারকরা।

    শহিদ মিনারেও জনসভা

    কলকাতার শহিদ মিনারেও একটি জনসভার আয়োজন করা হবে বিজেপির তরফে। সেই সভায় প্রধানমন্ত্রী নাকি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী উপস্থিত থাকবেন, তা জানা যায়নি। যেমন যানা যায়নি, ঠিক কবে হবে শহিদ মিনারের জনসভা।বাংলার লোকসভার আসন ৪২টি। গত ডিসেম্বরে বঙ্গ সফরে এসে শাহ বলেছেন, অন্তত ৩৫টি আসন পেতে হবে বঙ্গ বিজেপিকে। মাসখানেক আগে বাংলার নির্বাচনী প্রচারে এসে ৪২টি লোকসভা কেন্দ্রের সবক’টিতেই বিজেপিকে জেতাতে হবে বলে নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই কোমর কষে লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়েছেন বিজেপির বাংলার পদ্ম নেতারা।

    আরও পড়ুুন: বঙ্গে রামের দলের নয়া মুখপাত্র রাধিকা, চেনেন তাঁকে?

    ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে বিজেপির আসন বাড়ছে বলেই আশাবাদী গেরুয়া শিবির। ঠিক দু’বছর পরে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে পালাবদল হবে ছাব্বিশেই। তাই আপাতত বাংলাই পাখির চোখ বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের। সেই কারণেই ঘন ঘন বাংলা সফরে এসে বিজেপির পালে জোরালো হাওয়া তুলতে চাইছেন গেরুয়া পার্টির ভোট ম্যানেজাররা (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lovely Maitra: তৃণমূল বিধায়িকার পুলিশ স্বামীকে সরিয়েছে কমিশন, ‘সঠিক সিদ্ধান্ত’, বলল বিজেপি

    Lovely Maitra: তৃণমূল বিধায়িকার পুলিশ স্বামীকে সরিয়েছে কমিশন, ‘সঠিক সিদ্ধান্ত’, বলল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্ত্রী তৃণমূলের বিধায়ক। স্বামী কলকাতা পুলিশের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার। স্বাভাবিক ভাবেই তার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন ছিল। তাই সোনারপুর দক্ষিণের বিধায়ক অরুন্ধতি মৈত্র সিনেমা জগতে যার নাম লাভলী মৈত্র তার স্বামী ডিসিপি সাউথ ওয়েস্ট সৌম্য রায়কে(DCP Soumya Roy) ভোটের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছে কমিশন। ভোটের কোনও কাজে থাকতে পারবেন না সৌম্য রায়, এমনটাই জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন(election commission), সৌম্যকে অ-নির্বাচনী কোনও পদে বদলি করতে হবে।

     কমিশনের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে কী বললেন বিধায়ক লাভলী মৈত্র? (Lovely maitra)

    কমিশনের এই সিদ্ধান্তের পরেই মেজাজ হারিয়ে মুখ খুললেন তৃণমূলের তারকা বিধায়ক লাভলী মৈত্র (Lovely maitra) ও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপি নেতাদের মতে ঢিলটা যে ঠিক জায়গায় লেগেছে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। স্বামীর অপসারণে গোঁসা হয়েছে লাভলীর। তাঁর স্বামীকে এভাবে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার ঘটনাকে পূর্ব পরিকল্পিত বলেই ব্যাখ্যা করছেন তিনি। কিন্তু সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে মুখের যা ভঙ্গি ছিল অভিনেত্রী বিধায়কের তাতে তার আচরণ স্পষ্ট ধরা পড়ে যায়। লাভলী বলেন ” নির্বাচন কমিশন, ইডি, সিবিআই সবটাই বিজেপির অঙ্গুলিহেলনে চলে। আগে বিধানসভা নির্বাচনের সময়েও সরিয়েছে।”প্রশ্ন উঠছে কোন বাড়তি সুবিধায় খামতি হয়ে যাবে সৌম্যর অপসারণে। তবে এটাই প্রথম নয় ২০২১-এর বিধানসভা ভোটের আগেও সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল সৌম্য রায়কে। বিধানসভা ভোটের পর লোকসভা ভোটেও ফের সৌম্য রায়ের অপসারণ। স্ত্রী স্বামীর অপসারণে ক্ষুব্ধ হয়েছে তা মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীও তার ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এক ডিসিপির অপসারণে মুখ্যমন্ত্রীর কেন বিচলিত তা অবাক করেছে অনেককে। মমতা বলেন, “কেউ বিধায়ক হলে তাঁর স্বামীকে সরে যেতে হবে?’

    নির্বাচন কমিশন সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বলছে বিজেপি

    তবে শুধুমাত্র সৌম্য রায় অপসারিত হয়েছেন এমন নয়। পূর্ব মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামের জেলাশাসককেও অপসারিত করা হয়েছে। এর আগে ডিজিপি রাজীব কুমারকে অপসারিত করা হয়েছিল। এবিষয়ে রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “ প্রত্যেকের উপর নির্বাচন কমিশনের নজর রয়েছে। যেখানে পক্ষপাত পাওয়া যাবে সেখানে ব্যবস্থা নেবে কমিশন। যে অফিসারদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাদের পক্ষ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বুঝিয়ে দিচ্ছেন আসলে নির্বাচন কমিশন সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে।” প্রসঙ্গত,কলকাতা পুলিশের ডিসি (দক্ষিণ-পশ্চিম) পদে সৌম্য রায়ের বদলি কে হবেন তা জানিয়ে রাজ্য সরকারকে কমিশনে তিন জন যোগ্য পুলিশ আধিকারিকের নাম পাঠাতে হবে। ৩ এপ্রিল রাজ্যের কাছ থেকে ওই তিনটি নাম চেয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (election commission)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: ভোট-প্রচারে বৃহস্পতিবার উত্তরবঙ্গে আসছেন মোদি, সভা করবেন কোচবিহারে

    Lok Sabha Elections 2024: ভোট-প্রচারে বৃহস্পতিবার উত্তরবঙ্গে আসছেন মোদি, সভা করবেন কোচবিহারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) প্রচারে ফের বাংলায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৃহস্পতিবার তিনি সভা করবেন কোচবিহারে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের নির্বাচনী কেন্দ্রে। সভা হবে কোচবিহার শহরের রাসমেলা ময়দানে। এদিন প্রধানমন্ত্রী পৌঁছবেন হাসিমারা এয়ারবেসে। সেখান থেকে কোচবিহারে গিয়ে সভা করবেন নিশীথের সমর্থনে।

    ৯ দিনে রাজ্যে চারটি সভা (Lok Sabha Elections 2024)

    বিজেপি সূত্রে খবর, লোকসভা নির্বাচনের আগে এনিয়ে ৯ দিনে রাজ্যে চারটি সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। রাসমেলা ময়দানে জোরকদমে চলছে সভার মঞ্চ বাঁধার কাজ। দুটি মঞ্চ করা হবে। একটিতে হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, অন্যটি থেকে বক্তৃতা দেবেন প্রধানমন্ত্রী। মূল মঞ্চের প্রথম সারিতে ছ’জন মহিলা নেত্রীকে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দিল্লি থেকে। বিজেপি সূত্রে খবর, কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ার জেলা থেকে তিনজন করে মহিলা নেত্রী থাকবেন মঞ্চে। প্রধানমন্ত্রীর দু’পাশে কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারের বিজেপি প্রার্থীরা থাকবেন। দুই জেলা সভাপতি এবং রাজ্য নেতৃত্বও থাকবেন। তাঁদের পাশেই থাকবেন ছ’জন মহিলা নেত্রী।

    পাঁচ বছর পরে একই জায়গায় সভা

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনের আগে কোচবিহারের রাসমেলা ময়দানে সভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পাঁচ বছর পর ফের লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে ৪ এপ্রিল সেখানেই সভা করবেন তিনি। তারই প্রস্তুতি তুঙ্গে (Lok Sabha Elections 2024)। প্রশাসনিক কর্তারা বারবার পরীক্ষা করছেন মঞ্চ ও তার আশপাশের এলাকা। বিজেপির একাধিক নেতাও আসছেন ময়দানে পরিদর্শনে। এদিন রাসমেলা ময়দান পরিদর্শন করেন বিজেপির রাজ্য সম্পাদক তথা ফালাকাটার বিধায়ক দীপক বর্মণ। বিজেপির কোচবিহার জেলা সভাপতি বলেন, “হঠাৎ করে প্রোগ্রাম হলেও জোরকদমে কাজ চলছে। গ্রামে দিন রাত মাইকিং হচ্ছে। আশা করছি, কাল (বৃহস্পতিবার) বেলা বারোটার মধ্যেই মাঠ ভর্তি হয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রীর সভায় এত লোক আসবেন যে কোচবিহার স্তব্ধ হয়ে যাবে।”

    আরও পড়ুুন: অভিজিৎ, অর্জুন-সহ চার বিজেপি নেতাকে বিশেষ নিরাপত্তা কেন্দ্রের, কেন জানেন?

    বিজেপি সূত্রে খবর, সভায় এক লাখ দশ হাজার মানুষের জমায়েতের লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে পদ্ম-পার্টি। কোচবিহারের নাটাবাড়ি, মাথাভাঙা, শীতলকুচি বিধানসভার রাশ রয়েছে বিজেপির হাতে। এই বিধানসভা এলাকাগুলির প্রতিটি থেকে ২০ হাজার করে কর্মী-সমর্থক নিয়ে আসা হবে। বিজেপির দখলে থাকা কোচবিহার উত্তর ও দক্ষিণ থেকেও পনেরো হাজার করে কর্মী-সমর্থক জমায়েতের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। দিনহাটা ও সিতাই থেকেও কুড়ি হাজার করে লোক নিয়ে আসা হবে। আলিপুরদুয়ার থেকে আনা হবে চল্লিশ হাজার কর্মী-সমর্থক (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Total Solar Eclipse: বিরল মহাজাগতিক দৃশ্য! ৫০ বছরে সবচেয়ে লম্বা সূর্যগ্রহণ-মাঝ আকাশে একসাথে শুক্র-বৃহস্পতি

    Total Solar Eclipse: বিরল মহাজাগতিক দৃশ্য! ৫০ বছরে সবচেয়ে লম্বা সূর্যগ্রহণ-মাঝ আকাশে একসাথে শুক্র-বৃহস্পতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভর দুপুরেই অন্ধকার নেমে আসবে চারিদিকে। কারন ৫০ বছর পর বছরের প্রথম পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ(Total Solar Eclipse) হতে চলেছে। গ্রহণের সময় চাঁদ ঢেকে ফেলবে সূর্যকে। দিনের আলো খুব কম পৌঁছবে পৃথিবীতে। এপ্রিলের শুরুতে বছরের প্রথম এই পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ(Total Solar Eclipse) হতে চলেছে।  মনে করা হচ্ছে বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ ৭.৫মিনিট স্থায়ী হবে। পৃথিবীর(earth) পশ্চিম গোলার্ধের বেশ কিছু এলাকা থেকে গ্রহণ স্পষ্ট দেখা যাবে।  

    কোথায় কখন দেখা যাবে গ্রহণ?

    জানা গেছে, আগামী ৮ এপ্রিল, দুপুরে এই সূর্যগ্রহণ শুরু হবে৷ তবে ভারত থেকে এই বিরল দৃশ্য দেখার কোনও আশা নেই। মেক্সিকোর প্রশান্ত মহাসাগরীয়(pacific ocean) উপকূল থেকে স্থানীয় সময় সকাল ১১টা ৭ মিনিট নাগাদ সর্বপ্রথম পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে।  চাঁদের ছায়া উত্তর-পূর্ব দিকে সরে যাওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র টেক্সাসে দুপুর ১:২৭ মিনিটে পূর্ণগ্রাস দেখা যাবে। বিড়লা তারামণ্ডল(birla planetarium) জানাচ্ছে, ভরদুপুরেই আকাশে ফুটে উঠবে শুক্রগ্রহ ও বৃহস্পতি। পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করার সময়ে চাঁদ যখন পৃথিবী আর সূর্যের মাঝখানে এসে পড়ে, তখনই সূর্যগ্রহণ হয়। আর চাঁদের ছায়া যেখানে যেখানে পড়ে, সেখান থেকেই দেখা যায় গ্রহণ। কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মতে- এটিই হবে দীর্ঘতম সূর্যগ্রহণ । এই গ্রহণ প্রাণী এবং মানুষের স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব ফেলতে পারে । এই নিয়ে গবেষণা করবেন নাসার(NASA) বিজ্ঞানীরা । বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিষীরাও এটিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করেছেন ।

    ধর্মীয় ও বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে সূর্যগ্রহণ-

    জ্যোতিষশাস্ত্রে প্রত্যেকটি গ্রহণের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। তা সূর্যগ্রহণ হোক কিংবা চন্দ্রগ্রহণ। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে গেলে, সূর্যগ্রহণকে অশুভ বলেই মনে করা হয়। অন্যদিকে আবার বিজ্ঞানীদের মতে, সূর্যগ্রহণের(Solar Eclipse) গুরুত্ব অনেক। কারণ এই গ্রহণের সময় তারা অনেক তথ্য পান। তবে গ্রহণ নিয়ে অনেক কুসংস্কার আছে বাঙালিদের মধ্যে। যেমন গ্রহনের সময় খাবার খাওয়া বা রান্না না করার রীতি রয়েছে। অনেকেই মনে করেন যেহেতু সূর্যদেব গ্রাস হওয়ার ফলে অন্ধকার ঘনিয়ে আসে তাই সেই সময় খেতে নেই। আবার এই গ্রহনের নেতিবাচক প্রভাব কাটাতে উপায়ও রয়েছে। গ্রহণের হওয়ার আগে খাবার এবং জলে তুলসী পাতা দিলে গ্রহণের নেতিবাচক প্রভাব দূর হয় বলেও কুসংস্কার কথিত আছে। তবে, বৈজ্ঞানিকদের(scientist) ব্যাখ্যা অনুযায়ী খাবার না খাওয়ার প্রথাটির আসল বৈজ্ঞানিক কারন হল সূর্য গ্রহণের সময় অন্ধকার নেমে এলে বাতাসে প্রচুর জীবাণু বেড়ে যায় তাই অই সময় খলা খাবারে ধুলো ময়লার সাথে জীবাণুও জমার আশঙ্কায় গ্রহনের সময় না খাওয়ার প্রথা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: আধার এবং ভোটার কার্ডের সংযুক্তিকরণ বাধ্যতামূলক? কী বলছে কমিশন?

    আর কোন কোন দেশে দেখা যাবে সূর্যগ্রহণ?

    তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও পূর্ণগ্রাস গ্রহণ দেখা যাবে পশ্চিম ইউরোপ প্যাসিফিক, আটলান্টিক, আর্কটিক মেক্সিকো, উত্তর আমেরিকা কানাডা, মধ্য আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকার উত্তরাঞ্চল, ইংল্যান্ডের উত্তর পশ্চিম অঞ্চল এবং আয়ারল্যান্ডে। ইতিমধ্যেই এই গ্রহণকে কেন্দ্র করে কানাডায় জারি হল জরুরি অবস্থা। কানাডার অন্টারিয়োর নায়াগ্রা প্রদেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে প্রশাসন। কারন কানাডায়(canada) নায়াগ্রা জলপ্রপাতের(nayagra water falls) সামনে থেকে সূর্যগ্রহণ অত্যন্ত স্পষ্ট দেখা যায়। নায়াগ্রার প্রশাসন জানিয়েছে, সূর্যগ্রহণ দেখতে জলপ্রপাতের সামনে ১০ লক্ষের বেশি মানুষ জড়ো হতে পারেন। তাই ভিড় সামলাতে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে।উল্লেখ্য,মেক্সিকোয়(mexico) সূর্যগ্রহণ চলার সময় ভারতে রাত থাকবে৷ তবে চাইলে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে গ্রহণ দেখা যেতেই পারে। আর যারা ওই দেশ থেকে সরাসরি গ্রহণ দেখবে তারা এক্স-রে প্লেট বা সানগ্লাস ব্যবহার করেই দেখবেন। নাহলে চোখের উপর খারাপ প্রভাব পড়বে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • GDP: জিডিপি বৃদ্ধির হারে জাপান-জার্মানি-ব্রিটেনকে টেক্কা দিচ্ছে মোদির ভারত!

    GDP: জিডিপি বৃদ্ধির হারে জাপান-জার্মানি-ব্রিটেনকে টেক্কা দিচ্ছে মোদির ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে জিডিপি (GDP) বৃদ্ধির ছবি স্পষ্ট হয়েছে বিভিন্ন সংস্থার তৈরি রিপোর্টে। কেন্দ্রের তরফেও রীতিমতো খতিয়ান তুলে দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে ক্রমেই উন্নতির শিখরে উঠছে ভারত। মোদি জমানায় স্ফীতকায় হচ্ছে দেশের আর্থিক স্বাস্থ্য। অথচ গত কয়েক বছরে জার্মানি, জাপান এবং ব্রিটেনের মতো দেশে কমছে জিডিপির হার। এমতাবস্থায় তরতরিয়ে বাড়ছে ভারতের জিডিপি।

    জিডিপি (GDP)

    জিডিপির (GDP) অর্থ হল গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট বা মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন। কোনও দেশের নাগরিকদের ক্রয় ক্ষমতা কেমন (অর্থনীতির পরিভাষায় (পারচেশিং পাওয়ার প্যারিটি বা সংক্ষেপে পিপিপি), তার ওপর নির্ভর করে তৈরি হয় জিডিপি। দিল্লি ভিত্তিক নন-প্রফিট সোশ্যাল পলিশি রিসার্চ ফাউন্ডেশনের তরফে জানানো হয়েছে, ২০২৪ সালে ভারতীয় অর্থনীতিতে যখন পিপিপি দেখা যাচ্ছে ৩.৬ গুণ, তখন ব্রিটেনে এটি ২.১ গুণ। আর জার্মানির চেয়ে ২.৫ গুণ বেশি জাপানের। তালিকায় সবার ওপরে রয়েছে ভারত।

    দ্রুত গড়াচ্ছে অর্থনীতির চাকা

    নরেন্দ্র মোদির জমানায় দ্রুত গড়াচ্ছে অর্থনীতির চাকা। গত দু’তিন বছরে রকেট গতিতে ছুটছে ভারতের অর্থনীতি। দ্রুত হারে বাড়ছে জিডিপি বৃদ্ধির হার। যা দেখে মোদি সরকারের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বব্যাঙ্ক ও আন্তর্জাতিক অর্থভান্ডার। এই দুই প্রতিষ্ঠানেরই দাবি, আগামী দিনেও বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি হিসেবে নিজের জায়গা ধরে রাখবে ভারত। গত অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির হার ছিল ৮.৪ শতাংশ। যা পূর্বাভাসের চেয়ে অনেকটাই বেশি। ২০২২ সালে জিডিপি বৃদ্ধির হারে চিন ছিল সবার ওপরে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতীয় জিডিপির অংশিদারিত্ব পিপিপিতে বৈশ্বিক জিডিপির ক্ষেত্রে তাৎপর্যপূর্ণভাবে বাড়ছে। অথচ আমেরিকা, জাপান, রাশিয়া এবং অন্যান্য দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার ক্রমেই কমছে।

    আরও পড়ুুন: ভোট লুটেরারা হুঁশিয়ার!!! বাংলার সব বুথেই ওয়েব কাস্টিং, এআই প্রযুক্তি

    পিপিপি আমাদের সাহায্য করে দু’টি দেশের অর্থনীতির তুলনা করতে। কোনও একটি বস্তুর দাম ওই দুই দেশে কেমন, তা জানতেও সাহায্য করে। রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, একটি উচ্চমাত্রার পিপিপি বোঝায় প্রয়োজনীয় জিনিস ভারতে কতটা সস্তা। এই একই জিনিস কিনতে ঘাম ছুটে যায় জাপান, জার্মানি এবং ব্রিটেনের ক্রেতাদের (GDP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোট লুটেরারা হুঁশিয়ার!!! বাংলার সব বুথেই ওয়েব কাস্টিং, এআই প্রযুক্তি

    Lok Sabha Election 2024: ভোট লুটেরারা হুঁশিয়ার!!! বাংলার সব বুথেই ওয়েব কাস্টিং, এআই প্রযুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট লুটেরারা সাবধান! হুঁশিয়ার দুষ্কৃতীরা! বঙ্গে ভোট লুট রুখতে এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে রাজ্যের সব বুথেই ওয়েব কাস্টিংয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। মঙ্গলবার নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে এ খবর। কেবল তাই নয়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তিও ব্যবহার করা হবে। রাজনীতির কারবারিদের মতে, প্রতিটি নির্বাচনে প্রায় নিয়ম করে বাংলায় যে অশান্তি এবং ভোট লুট হয়, তা রুখতেই এ রাজ্যকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

    ওয়েব কাস্টিংয়ে জোর (Lok Sabha Election 2024)

    লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার সময়ই দেশের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার জানিয়েছিলেন, এ বারের ভোটে কোনও ধরনের অশান্তি বরদাস্ত করা হবে না। বেশি করে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন এবং ওয়েব কাস্টিংয়ের ওপর যে এবার জোর দেওয়া হবে, তারও ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তিনি। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের ৫০.৩১ শতাংশ বুথে ওয়েব (Lok Sabha Election 2024) কাস্টিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এবার সেটাই বাড়িয়ে একশো শতাংশ করা হল। এ রাজ্যে বুথ রয়েছে ৮০ হাজার ৫৩০টি। সবক’টিতেই হবে ওয়েব কাস্টিং। বাংলার পাশাপাশি পাঞ্জাবের সব বুথেও ওয়েব কাস্টিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। যেসব জায়গায় ইন্টারনেটের সমস্যা হবে, সেই সব জায়গায় সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে বলেও খবর কমিশন সূত্রে।

    ওয়েব কাস্টিং কী?

    প্রশ্ন হল, ওয়েব কাস্টিং কী? ওয়েব কাস্টিং বলতে বোঝায় লাইভ স্ট্রিমিং। এর সাহায্যে কোন বুথে কী হচ্ছে, অনলাইনের মাধ্যমে তাতে নজরদারি চালাতে পারে কমিশন। কোনও বুথে অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটলে, কমিশনের অফিসে বসেই তা দেখতে পাবেন আধিকারিকরা। সেই মতো দ্রুত নেওয়া যাবে ব্যবস্থা। ওয়েব কাস্টিং পদ্ধতিতে বিভিন্ন দিক থেকে কোনও একটি বুথের ভোট-ছবি ক্যামেরাবন্দি করা যাবে। সেই সব লাইভ ফিড সংরক্ষণও করা হবে। অল্প আলোয়ও ছবি তোলার ক্ষমতা রয়েছে, ব্যবহার করা হবে এমন ক্যামেরাই।

    আরও পড়ুুন: “নিজেদের আখের গুছোতে ভোটে লড়ছে কংগ্রেস-ইন্ডি”, রাজস্থানে তোপ মোদির

    বুথ জ্যাম, ছাপ্পা ভোট, বোমাবাজি, খুন-জখম পশ্চিমবাংলার প্রায় প্রতিটি নির্বাচনের পরিচিত ছবি। অভিযোগ, বাম জমানায় এই দৃশ্য দেখা গেলেও, ছবিটা একটুও বদলায়নি তৃণমূলের আমলেও। এই ছবিটাই হয়তো এবার বদলাবে ওয়েব কাস্টিং এবং এআই প্রযুক্তির দৌলতে (Lok Sabha Election 2024)।

    অতএব, ‘সাধু’ সাবধান!   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share