Tag: news in bengali

news in bengali

  • Chhattisgarh: ভোটের আগে বিরাট সাফল্য বাহিনীর, ছত্তিশগড়ে খতম ৯ মাওবাদী, উদ্ধার প্রচুর অস্ত্র

    Chhattisgarh: ভোটের আগে বিরাট সাফল্য বাহিনীর, ছত্তিশগড়ে খতম ৯ মাওবাদী, উদ্ধার প্রচুর অস্ত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাওবাদী দমনে বিরাট বড় সাফল্য বাহিনীর। নির্বাচনের আগে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম ৯ মাওবাদী। ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বিজাপুর জেলার ঘটনা। উদ্ধার হয়েছে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্রও। গোটা জঙ্গল ঘিরে চিরুনি-তল্লাশি শুরু করেছে বাহিনী।

    মাওবাদীদের সমূলে উৎখাত করার বার্তা (Chhattisgarh)

    দিন কয়েক আগেই মাওবাদীদের সমূলে উৎখাত করার বার্তা দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ছত্তিশগড়ের এক জনসভায় তিনি বলেছিলেন, “২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের আগে মাওবাদীদের সমূলে উৎপাটিত করা হবে।” তার পর মঙ্গলবার সকাল থেকেই ছত্তিশগড়ে মাও দমনে অভিযানে নামে যৌথবাহিনী। 

    মাওবাদী-বাহিনী এনকাউন্টার

    জানা গিয়েছে, এদিন সকালে পুলিশের কাছে গোপন সূত্রে খবর আসে যে, বিজাপুরের (Chhattisgarh) লেন্দ্রা গ্রামের কাছে মাওবাদীদের জড়ো হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে মাওবাদী দমন অভিযানে নামে বাহিনী। সিআরপিএফের কোবরা ইউনিট, স্পেশাল টাস্ক ফোর্স এবং ছত্তিশগড় পুলিশের ডিসট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ডকে নিয়ে তৈরি যৌথবাহিনী এই অভিযান অংশগ্রহণ করে। হেলিকপ্টার, ড্রোন এবং অস্ত্র নিয়ে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে এই অভিযান শুরু করে যৌথবাহিনী। দুপক্ষের মধ্যে বেশ কিছুক্ষণ ধরে গুলি বিনিময় হয়। এর পরই জঙ্গলের ভিতর থেকে ৯ মাওবাদীর দেহ উদ্ধার হয়। পাশে থেকে নিরাপত্তা কর্মীরা একটি মেশিনগান এবং অন্যান্য অস্ত্র-সহ বেশ কয়েকটি স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে। গোটা এলাকায় চিরুনি-তল্লাশি শুরু করেছে যৌথবাহিনী।

    সাম্প্রতিক অতীতে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে সাফল্য

    এর আগে ৩০ মার্চ আটচল্লিশ ঘণ্টার জন্য অভিযান চালায় যৌথবাহিনী। দুদিনের এই অভিযানে এনকাউন্টার হয় তিনবার। ২৬ মার্চও ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বস্তারে বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদীদের এনকাউন্টারে খতম হয় ছয় মাওবাদী। তাদের মধ্যে একজন মহিলাও ছিল। ঘটনাটি ঘটেছিল বিজাপুর জেলার একটি জঙ্গলে। ওই জঙ্গলে মাওবাদীদের একটি দল লুকিয়ে রয়েছে বলে খবর পায় পুলিশ। তার পরেই শুরু হয় অভিযান। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে গুলি ছুড়তে শুরু করে মাওবাদীরা। প্রতিরোধ গড়ে তোলে বাহিনী। দু’পক্ষের লড়াইয়ে নিকেশ হয় এক মহিলা সহ ছয় মাওবাদী।

    আরও পড়ুুন: “আপনার বাড়ির নাম যদি বদলে দিই, বাড়িটা আমার হয়ে যাবে?”, চিনকে তোপ জয়শঙ্করের

    দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। ভোট হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। সেদিন দেশের আরও কয়েকটি কেন্দ্রের সঙ্গে নির্বাচন হবে বস্তার যে লোকসভা কেন্দ্রের অধীন, সেখানেও। নির্বাচনে অশান্তি পাকাতেই এলাকার বিভিন্ন জঙ্গলে জড়ো হয়েছে মাওবাদীরা। মাওবাদীদের সেই চক্র দুরমুশ করতেই অভিযান চালাচ্ছে যৌথবাহিনী (Chhattisgarh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • S Jaishankar: “আপনার বাড়ির নাম যদি বদলে দিই, বাড়িটা আমার হয়ে যাবে?”, চিনকে তোপ জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: “আপনার বাড়ির নাম যদি বদলে দিই, বাড়িটা আমার হয়ে যাবে?”, চিনকে তোপ জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আজ যদি আমি আপনার বাড়ির নাম বদলে দিই, তাহলেই কী বাড়িটা আমার হয়ে যায়?” দক্ষিণ গুজরাট চেম্বার অফ কমার্স আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে প্রশ্নটি ছুড়ে দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। অরুণাচল প্রদেশ ভারতেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ। অথচ মাঝে মধ্যেই ভারতের এই অঙ্গরাজ্যটির বিভিন্ন অংশের নাম বদলে দিচ্ছে চিন।

    অরুণাচলের নাম বদলাচ্ছে চিন (S Jaishankar)

    ফি বছর মানচিত্র প্রকাশের আগে অরুণাচলের এক একটি এলাকার নাম বদলে দিচ্ছে চিন। সম্প্রতি ফের অরুণাচলের ৩০টি এলাকার নাম বদলে দিয়েছে বেজিং। চিন যে ৩০টি এলাকার নাম পরিবর্তন করেছে, তার মধ্যে রয়েছে ১২টি পর্বত, চারটি নদী, একটি হ্রদ, একটি পর্বত গিরিপথ, ১১টি আবাসিক এলাকা এবং একটি জমি। চিনা ভাষায় জায়গাগুলির নামও লিখে ফেলেছে ড্রাগনের দেশ। এদিনের অনুষ্ঠানে সেই কারণেই চিনকে নিশানা করেন বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

    কী বললেন জয়শঙ্কর?

    তিনি বলেন, “আজ যদি আমি আপনার বাড়ির নাম বদলে দিই, তাহলেই কী বাড়িটা আমার হয়ে যায়? অরুণাচল প্রদেশ চিরকাল ভারতের ছিল, আছে এবং থাকবে। তাই নাম পরিবর্তনের কোনও প্রভাব পড়বে না। আমাদের বাহিনী মোতায়েন রয়েছে সেখানে (প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায়)।” ১৯১৭ সালে চিন অরুণাচলের ছ’টি জায়গার জন্য ‘প্রমিত’ নামের একটি প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করেছিল। ২০২১ সালে ১৫টি জায়গার নাম সম্বলিত দ্বিতীয় তালিকা প্রকাশ করে। ২০২৩ সালে আরও একটি তালিকা প্রকাশ করে বেজিং। এতে নাম ছিল ১১টি জায়গার।

    তার পর এবার ফের বদলে ফেলল অরুণাচলের ৩০টি জায়গার নাম। তিনি বলেন, “এটা (অরুণাচলের জায়গার নাম বদল) নতুন কোনও ইস্যু নয়। এটা চিনের দাবির বর্ধিত অংশ। তাদের এই দাবি আগেও হাস্যকর ছিল, এখনও হাস্যকরই রয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: “ভোটারদের তেজপাতা মনে করেন মমতা”, শীতলকুচির সভায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

    দিন কয়েক আগে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়ালও বলেছিলেন, “অরুণাচল ইস্যুতে আমাদের অবস্থান বরাবর স্পষ্ট। তাই চিন যতবার ইচ্ছা, তার ভিত্তিহীন দাবির পুনরাবৃত্তি করতে পারে। তবে কী জানেন, অরুণচল প্রদেশ ভারতের ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে (S Jaishankar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Israeli Air Strike: সিরিয়ায় ইরানি দূতাবাসে ক্ষেপণাস্ত্র হানা, হত ১১, কাঠগড়ায় ইজরায়েল

    Israeli Air Strike: সিরিয়ায় ইরানি দূতাবাসে ক্ষেপণাস্ত্র হানা, হত ১১, কাঠগড়ায় ইজরায়েল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দামাস্কাসে ইরানি দূতাবাস লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। ঘটনায় ইরানের সেনাবাহিনীর এক শীর্ষ কর্তা সহ অন্তত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। সিরিয়ার রাজধানীতে এই ঘটনায় ইজরায়েলের (Israeli Air Strike) হাতই দেখছে ইরান। যদিও এ ব্যাপারে মুখে কুলুপ এঁটেছে তেল আভিভ।

    ইরান-ইজরায়েল দ্বন্দ্ব (Israeli Air Strike)

    সিরিয়ার সংবাদ সংস্থা সানা জানিয়েছে, ইজরায়েলি হানার লক্ষ্যই ছিল ইরানের কনস্যুলেট। লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লা গোষ্ঠীর তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, শত্রুদের শাস্তি ও প্রতিশোধ না নিয়ে ছাড়া হবে না। তারা এও বলেছে, এজন্য (ক্ষেপণাস্ত্র হামলা) তাদের (ইজরায়েলকে) মূল্য চোকাতে হবে। মুসলিম রাষ্ট্র ইরানের সঙ্গে ইহুদি দেশ ইজরায়েলের (Israeli Air Strike) দ্বন্দ্ব নতুন নয়। তবে ইদানিং সমস্যার সূত্রপাত ইজরায়েল-হামাস লড়াইকে কেন্দ্র করে। মুসলিম জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস হামলা চালায় ইজরায়েলে। নৃংশসভাবে খুন করে বহু সাধারণ মানুষকে।

    বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠীর পাশে রয়েছে ইরান

    অচিরেই পায়ে পা তুলে এই ‘ঝগড়া’ করার মাশুল গুণতে হয় হামাসকে। হামাসের দখলে থাকা প্যালেস্তাইনের গাজায় পাল্টা হামলা চালায় ইজরায়েল। এই হামাসদের পাশে দাঁড়িয়ে যায় মুসলিম রাষ্ট্র সিরিয়া, ইরান। ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথিও হামাসের পাশে দাঁড়িয়েছে। মহাসাগর দিয়ে চলচলকারী জাহাজের ওপর হামলা চালাচ্ছে তারা। এই হুথির পাশেও দাঁড়িয়েছে ইরান। এরই পাল্টা হিসেবে সিরিয়া ও ইরানের নির্দিষ্ট এলাকায় হামলা চালিয়েছে ইজরায়েলও।

    জানা গিয়েছে, ক্ষেপণাস্ত্র হানায় যে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ইরানের ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কোরের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মহম্মদ রেজা জাহেদি, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মহম্মদ হাদি হাজি রহিমি-সহ সাত আধিকারিক। বাকিদের মধ্যে দু’জন সিরিয়া ও অন্যজন লিবিয়ার বাসিন্দা। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানান, দামাস্কাসে ইরানের কনস্যুলেটের ওপর ইজরায়েলের হামলা সম্পর্কে তিনি ওয়াকিবহাল।

    আরও পড়ুুন: “ভোটারদের তেজপাতা মনে করেন মমতা”, শীতলকুচির সভায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

    কিছু দিন আগেই সিরিয়ার আলেপ্পো প্রদেশে ঘাতক হানা দিয়ে অন্তত ৪০ জনকে খতম করেছিল ইজরায়েল। নিহতদের মধ্যে ইরান সমর্থিত হিজবুল্লা জঙ্গিগোষ্ঠীর সদস্য ও সিরিয়ার সেনাবাহিনীর আধিকারিকরাও ছিলেন বলে খবর। ঘটনার জেরে ক্ষোভ উগরে দেন ইরানের বিদেশমন্ত্রী হোসেন আমির আবেদোল্লাহিয়ান। সিরিয়ার বিদেশমন্ত্রীকে ফোনে তিনি বলেন, “সব রকম আন্তর্জাতিক রীতিনীতি ভেঙে দিয়েছে তেল আভিভ (Israeli Air Strike)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • GST: মার্চে বাড়ল জিএসটি আদায়ের পরিমাণ, টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    GST: মার্চে বাড়ল জিএসটি আদায়ের পরিমাণ, টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের মার্চ মাসে জিএসটি (GST) বাবদ আদায়ের পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ১.৭৮ লাখ কোটি টাকা। গত বছরের মার্চ মাসের তুলনায় বৃদ্ধির পরিমাণ ১১.৫ শতাংশ। সোমবার অর্থমন্ত্রকের তরফে এ খবর জানানো হয়েছে। 

    জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ (GST)

    সদ্য সমাপ্ত অর্থবর্ষে (২০২৩-২৪) গ্রস জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ২০.১৪ লাখ কোটি টাকা। আগের অর্থবর্ষের (২০২২-২৩) তুলনায় যার পরিমাণ ১১.৭ শতাংশ বেশি।  ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে গড় মাসিক সংগ্রহ ছিল ১.৬৮ লাখ কোটি। আগের অর্থবর্ষে যা ছিল ১.৫ লাখ কোটি টাকা।

    সেই অর্থে কোনও একটি নির্দিষ্ট মাসে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণের নিরিখে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এদিন অর্থমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘২০২৩ সালের মার্চ মাসের তুলনায় ২০২৪ সালের মার্চ জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে ১১.৫ শতাংশ। মাসিক ভিত্তিতে এটি এখনও পর্যন্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে মোট জিএসটি (GST) সংগ্রহ হয়েছিল ২০.১৪ লাখ কোটি টাকা। এর পরিমাণ তার আগের অর্থবর্ষের তুলনায় ১১.৭ শতাংশ বেশি।’’

    রিফান্ডের ওপর নেট জিএসটি

    জানা গিয়েছে, মার্চ মাসে রিফান্ডের ওপর নেট জিএসটি রাজস্ব এসেছে ১.৬৫ লাখ কোটি টাকা। গত বছর এই সময়ের তুলনায় এটি বৃদ্ধি পেয়েছে ১৮.৪ শতাংশ। উল্লেখ্য যে, এ পর্যন্ত সব চেয়ে বেশি জিএসটি সংগ্রহ হয়েছে গত বছরের এপ্রিলে। টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ ১.৮৭ লাখ কোটি। ২০১৭ সালে নরেন্দ্র মোদির সরকার চালু করে জিএসটি। পুরানো পরোক্ষ কর ব্যবস্থার পরিবর্তে নতুন করে এটা চালু করা হয়। ওই বছরের ১ জুলাই চালু হয় জিএসটি। কেন্দ্রের দাবি, ৬ বছর আগে কার্যকর এই জিএসটি দেশবাসীর ওপর করের বোঝা কমাতে সাহায্য করেছে।

    আরও পড়ুুন: “মনে হল রামলালা আমায় বলছেন, দেশের স্বর্ণযুগ শুরু হয়েছে”, বললেন মোদি

    বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মার্চ মাসে জিএসটি বাবদ সরাসরি কেন্দ্রের ঘরে এসেছে ৩৪ হাজার ৫৩২ কোটি টাকা। রাজ্যগুলির আয় হয়েছে ৪৩ হাজার ৭৪৬ কোটি টাকা। সমন্বিত জিএসটি বাবদ আয় হয়েছে ৮৭ হাজার ৯৪৭ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত, গত ফেব্রুয়ারি মাসে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ ১২.৫ শতাংশ বেড়ে হয়েছিল ১.৬৮ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি। অর্থমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, গ্রস গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স বা জিএসটি ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে সংগ্রহীত রাজস্বের পরিমাণ ১,৬৮,৩৩৭ কোটি টাকা, যা ২০২৩ সালের একই মাসের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে ১২.৫ শতাংশ (GST)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Imran Khan: তোষাখানা মামলায় স্বস্তি পেলেন সস্ত্রীক ইমরান খান, কেন জানেন?

    Imran Khan: তোষাখানা মামলায় স্বস্তি পেলেন সস্ত্রীক ইমরান খান, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তোষাখানা মামলায় (Toshakhana Case) স্বস্তি মিলল প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের (Imran Khan)। তাঁর স্ত্রী বুসরা বিবিকেও স্বস্তি দিয়েছে ইসালামবাদ হাইকোর্ট। ৩১ জানুয়ারি পাকিস্তানের দুর্নীতি দমন পুনর্বিবেচনা সংক্রান্ত বিশেষ আদালত ইমরান ও তাঁর স্ত্রীকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল। সোমবার বিশেষ আদালতের সেই রায়ে স্থগিতাদেশ দিয়েছে ইসলামাবাদ হাইকোর্ট। স্বাভাবিকভাবেই স্বস্তি পেলেন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ সুপ্রিমো ইমরান ও তাঁর স্ত্রী।

    ইমরানের সাজা (Imran Khan)

    কারাদণ্ডের পাশাপাশি পাকিস্তানের ওই বিশেষ আদালত নির্দেশ দিয়েছিল, ইমরান বা তাঁর স্ত্রী কেউই ১০ বছরের জন্য সরকারি কোনও পদে বসতে পারবেন না। পাকিস্তানি মুদ্রায় খান দম্পতির প্রায় ৭৯ কোটি টাকাও জরিমানা করা হয়। প্রসঙ্গত, দেশের প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় গোপন তথ্য পাচারের অভিযোগ ওঠে ইমরানের (Imran Khan) বিরুদ্ধে। তার জেরে পাকিস্তানের বিশেষ আদালত প্রাক্তন তারকা ক্রিকেটার তথা প্রধানমন্ত্রীকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেয়। পরের দিনই ফের তাঁকে ১৪ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।

    তোষাখানা মামলা

    পাকিস্তানের আইন মোতাবেক, বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের কাছ থেকে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী বা অন্য কোনও মন্ত্রী যদি উপহার পান, তা জমা করতে হবে সরকারি কোষাগারে। দশ হাজার টাকার কম মূল্যের উপহার হলে, প্রধানমন্ত্রী তা নিজের কাছে রাখতে পারেন। এর বেশি মূল্যের কোনও উপহার প্রধানমন্ত্রীর পছন্দ হলে বাজার মূল্যের সমপরিমাণ অর্থ তোষাখানায় জমা করে সেই উপহার নিয়ে নিতে পারেন। কিন্তু পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান সেই নিয়মের তোয়াক্কাই করেননি বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুুন: “মনে হল রামলালা আমায় বলছেন, দেশের স্বর্ণযুগ শুরু হয়েছে”, বললেন মোদি

    ইমরান গদিচ্যুত হওয়ার পরেই প্রকাশ্যে আসে তোষাখানা মামলা। দুবাইয়ের এক ব্যবসায়ীর দাবি, বিদেশ থেকে উপহার হিসেবে পাওয়া একটি মূল্যবান ঘড়ি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বিক্রি করেছেন ২০ লক্ষ ডলারে। ২০১৯ সালে সৌদি আরবের রাজা মহম্মদ বিন সলমন পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইমরানকে ওই ঘড়িটি উপহার দিয়েছিলেন। গত বছরের অগাস্ট মাসের পাঁচ তারিখে তোষাখানা মামলায় ইমরানকে দোষী সাব্যস্ত করে ইসলামাবাদের বিশেষ আদালত। তিন বছরের কারাদণ্ডও দেয়। এর পরেই গ্রেফতার হন পাকিস্তানের তারকা-রাজনীতিক। পাঠানো হয় গারদে। ইমরানের দলের দাবি, এই মামলার সঙ্গে বুসরা বিবির কোনও সম্পর্কই নেই (Imran Khan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM On Ram Temple: “মনে হল রামলালা আমায় বলছেন, দেশের স্বর্ণযুগ শুরু হয়েছে”, বললেন মোদি

    PM On Ram Temple: “মনে হল রামলালা আমায় বলছেন, দেশের স্বর্ণযুগ শুরু হয়েছে”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “প্রাণপ্রতিষ্ঠার সময় রামলালা আমায় বললেন দেশের স্বর্ণযুগ শুরু হয়েছে। ভারতের সেই সুদিন এসেছে। দেশ এগোচ্ছে।” একটি সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM On Ram Temple)। চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয় অযোধ্যার রাম মন্দিরের। এদিনই মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয় বিগ্রহের। প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে আগাগোড়া উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই মন্দিরের বিগ্রহ রামলালা তাঁকে ওই কথাগুলি বলেন বলে দাবি প্রধানমন্ত্রীর।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM On Ram Temple)

    তিনি বলেন, “গত দশ বছরের প্রধানমন্ত্রিত্বকালে অনেক জায়গা থেকে আমন্ত্রণ পেয়েছি। কিন্তু শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফে যখন আমায় প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানানো হল, তখন অন্তরের অন্তঃস্থলে থেকে বিচলিত হয়েছিলাম।” প্রধানমন্ত্রী (PM On Ram Temple) বলেন, “ওঁদের (শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষের) আমন্ত্রণ পাওয়ার পরে আমি যেন কোনও এক আধ্যাত্মিক জগতের বাসিন্দা হয়ে গেলাম। আমি যেন কোনও কিছুর অস্তিত্ব অনুভব করতে শুরু করলাম। আমার কাছে সেই আধ্যাত্মিক সত্তা যেন জীবন্ত হয়ে উঠল।” তিনি বলেন, “তখনই আমি ঠিক করলাম যে আমি প্রাণপ্রতিষ্ঠার আগে ১১ দিনের যে সংযমী জীবন যাপন করতে হয়, তা করব। এই সময় আমি এও স্থির করলাম, ভগবান রামের সঙ্গে যুক্ত দেশের যেসব জায়গা, সেগুলোতে গিয়ে কিছুটা করে সময় কাটাব, বিশেষত দক্ষিণ ভারতে।”

    সংযমী জীবন যাপন প্রধানমন্ত্রীর

    জানা গিয়েছে, ১১ দিনের যে সংযমী জীবন প্রধানমন্ত্রী কাটিয়েছেন, সেই সময় তিনি ঘুমিয়েছেন মেঝেয়। কঠোর উপোস করেছেন। এই পুরো পর্বটায় তিনি খেয়েছেন কেবল ডাবের জল। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই ক’দিন আমি কেবল আমার অন্তরেই ডুবেছিলাম। শেষমেশ যখন অযোধ্যায় পৌঁছলাম এবং মন্দিরের সিঁড়ির প্রথম ধাপে পা রাখলাম, মনে হল আমি কি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এখানে এসেছি, নাকি একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে দেবদর্শনে এসেছি? আমার মন বলছিল, আমি একজন সাধারণ ভক্ত হিসেবে অযোধ্যায় এসেছি। এ দেশের ১৪০ কোটি মানুষের মতো।”

    ‘বিগ্রহের দু’চোখে ভারতবাসীকে দেখেছি’

    তিনি (PM On Ram Temple) বলেন, “রামলালার মূর্তির দিকে চোখ পড়তেই আমি কেমন ঘোরের মধ্যে চলে গেলাম। পুরোহিতরা আমায় কী করতে বলছেন, সে ব্যাপারে আমার খেয়াল ছিল না। সেই ঘোরের মধ্যেই আমার মনে হল, রামলালা আমায় বলছেন, ভারতের সুবর্ণ যুগ শুরু হয়েছে। সেদিন বিগ্রহের দুচোখে আমি কেবল আমার দেশের ১৪০ কোটি বাসিন্দাকেই দেখেছি।”

    আরও পড়ুুন: জ্ঞানবাপী চত্বরে পুজো-আরতি চলবে, মসজিদ কমিটির আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: কচ্ছতিভু ইস্যুতে কংগ্রেসের পর ডিএমকে-কে নিশানা মোদির, সরব জয়শঙ্করও

    PM Modi: কচ্ছতিভু ইস্যুতে কংগ্রেসের পর ডিএমকে-কে নিশানা মোদির, সরব জয়শঙ্করও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস এবং ডিএমকে একজোট হয়ে এই কাজ (কচ্ছতিভু দ্বীপ হস্তান্তর) করেছিল।” রবিবার কংগ্রেসকে নিশানার পর সোমবার ডিএমকে-কে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ইন্দিরা জমানায় কচ্ছতিভু দ্বীপ তুলে দেওয়া হয়েছিল শ্রীলঙ্কার হাতে। তার পর থেকে ওই অঞ্চলে মাছ ধরতে গিয়ে হেনস্থার শিকার হন তামিল মৎস্যজীবীরা। সম্প্রতি ওই দ্বীপটি শ্রীলঙ্কার হাতে তুলে দেওয়ার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। তার পরেই কংগ্রেসকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদির নিশানায় ডিএমকে (PM Modi)

    এদিন আক্রমণ শানালেন ডিএমকে-কে। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “সব কিছু এক দিকে সরিয়ে রাখলাম। কিন্তু তামিলনাড়ুর স্বার্থেও ডিএমকে কোনও পদক্ষেপ করেনি। কচ্ছতিভু নিয়ে যে নয়া তথ্যগুলি উঠে আসছে, তাতে ডিএমকের দ্বিচারিতার মুখোশ খুলে পড়ছে। কংগ্রেস এবং ডিএমকে একজোট হয়ে এই কাজ করেছিল। তারা কেবলমাত্র নিজের পরিবারের কথা চিন্তা করে। আর কারও জন্য ওদের কোনও চিন্তা নেই। কচ্ছতিভু নিয়ে তাদের নির্মম সিদ্ধান্ত আমাদের গরিব মৎস্যজীবীদের ওপর প্রভাব ফেলেছে।”

    আক্রমণ শানালেন জয়শঙ্করও

    কচ্ছতিভু দ্বীপ হস্তান্তর নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মতো কংগ্রেস এবং ডিএমকে-কে তাক করেছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও। তিনি বলেন, “১৯৭৪ সালে ভারত ও শ্রীলঙ্কা একটি সমঝোতা করেছিল। একটি সামুদ্রিক সীমানা তৈরি করা হয়েছিল সেই সময়। আর ভারতের অংশ কচ্ছতিভু দ্বীপকে সীমানার ওপ্রান্তে ফেলে দেওয়া হয়েছিল।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস এবং ডিএমকে এই কচ্ছতিভু মামলা নিয়ে কোনও দায়িত্বই নিতে চায়নি। আমরা জানি এই কাণ্ড কে ঘটিয়েছিলেন। কেইবা বিষয়টি চেপে দিয়েছিলেন।”

    তিনি বলেন, “গত ২০ বছরে ৬ হাজার ১৮৪ জন ভারতীয় মৎস্যজীবী শ্রীলঙ্কায় আটক হয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে ১ হাজার ১৭৫ জন ভারতীয় মৎস্যজীবীর নৌকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার উদ্যোগী হয়ে ভারতীয় মৎস্যজীবীদের ছাড়িয়ে নিয়ে এসেছে। গত পাঁচ বছর ধরে কচ্ছতিভু দ্বীপের বিষয়টি একাধিকবার আলোচনা হয়েছে সংসদে।” বিদেশমন্ত্রী বলেন, “কচ্ছতিভু কংগ্রেসের কাছে নিছকই একটা ছোট্ট দ্বীপ। তারা এর গুরুত্বই বুঝতে পারেনি (PM Modi)।”

    আরও পড়ুুন: “যাঁরা এটা নিয়ে নাচানাচি করছেন, তাঁদের পস্তাতে হবে”, কাকে খোঁচা মোদির?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: “যাঁরা এটা নিয়ে নাচানাচি করছেন, তাঁদের পস্তাতে হবে”, কাকে খোঁচা মোদির?

    PM Modi: “যাঁরা এটা নিয়ে নাচানাচি করছেন, তাঁদের পস্তাতে হবে”, কাকে খোঁচা মোদির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যাঁরা এটা নিয়ে নাচানাচি করছেন এবং অহংকার করছেন, শীঘ্রই তাঁদের পস্তাতে হবে।” সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ইলেক্টোরাল বন্ড সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য প্রকাশ করেছে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। তাতে যা তথ্য প্রাকাশ্যে এসেছে, তা নিয়ে তোলপাড় গোটা দেশ। এদিনের সাক্ষাৎকারে এ প্রসঙ্গে বিরোধীদের তাক করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমি কখনওই নির্বাচনে লড়ার কথা ভাবিনি। এটা আমার জীবনে হঠাৎ করেই ঘটেছে। আমি বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকা থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছি। সেই জন্যই আজ বলতে পারছি, কে, কাকে কত টাকা দিয়েছে এবং কীভাবে দিয়েছে। তা না হলে জানাই যেত না।” তিনি বলেন, “কোনও সিস্টেমই নিখুঁত হতে পারে না। কিছু ঘাটতি থাকতেই পারে। কিন্তু সেই ত্রুটিগুলি দূর করা যায়।”

    ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই থামবে না’

    দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে তাঁর লড়াই থামছে না, এদিনের সাক্ষাৎকারে তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ইডি একটি স্বাধীন সংস্থা, স্বাধীনভাবে কাজ করছে। আমরা তাদের কাজে হস্তক্ষেপ করি না। ইডিতে প্রায় সাত হাজার মামলা রয়েছে। এর মধ্যে রাজনীতিবিদদের সংক্রান্ত মামলা তিন শতাংশেরও কম।” তাঁর প্রশ্ন, “আমাদের সরকার ক্ষমতায় আসার পরেই কি ইডি গঠন করা হয়েছিল?”

    আরও পড়ুুন: আরও এক বছর সস্তায় মিলবে গ্যাস, ভর্তুকি কত জানেন?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সরকারের আমলে ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এজেন্সিগুলির কার্যক্রম ফাঁস হয়ে যাচ্ছে না। তাই এসব প্রকাশ্যে আসছে। রাশি রাশি নগদ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ওয়াশিং মেশিনের ভিতরে রাখা নগদ টাকাও উদ্ধার করা হচ্ছে। টাকা থাকছে জলের পাইপ, বিছানার নীচে। কংগ্রেসের এক সাংসদের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত হয়েছে ৩০০ কোটি টাকা। বাংলায় নেতা-মন্ত্রীদের কাছ থেকেও বাজেয়াপ্ত হয়েছে নগদ টাকা। আমার মনে হয় না এ দেশের মানুষ এসব সহ্য করতে প্রস্তুত।” তিনি (PM Modi) বলেন, “বাংলায় আমরা প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছি। এটা কার টাকা? এই টাকা গরিবদের ফেরত দেওয়া যায় কিনা, তা দেখছি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে মোদির লড়াই থামবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ujjwala Gas Yojana: আরও এক বছর সস্তায় মিলবে গ্যাস, ভর্তুকি কত জানেন?

    Ujjwala Gas Yojana: আরও এক বছর সস্তায় মিলবে গ্যাস, ভর্তুকি কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাল ফিরছে দেশের অর্থনীতির। অবস্থার উন্নতি হচ্ছে আমজনতার। তাদের আর্থিক স্বাস্থ্য যাতে আরও পোক্ত হয়, তাই আরও এক বছরের জন্য ভর্তুকি বাড়ানো হল এলপিজি সিলিন্ডারে (Ujjwala Gas Yojana)। ১ এপ্রিল থেকে আগামী এক বছর এলপিজি সিলিন্ডার পিছু ভর্তুকি মিলবে ৩০০ টাকা করে।

    মোদি সরকারের উদ্যোগ (Ujjwala Gas Yojana)

    পরিবেশ দূষণ রুখতে এবং হেঁশেলে থাকা মহিলাদের ধোঁয়ার হাত থেকে রেহাই দিতে ঘরে ঘরে গ্যাস সিলিন্ডার পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার। এই প্রকল্পের পোশাকি নাম উজ্জ্বলা যোজনা। এই প্রকল্পে ১৪.২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারে ভর্তুকি দেওয়া হয় কেন্দ্রের তরফে। বছরে ১২টি সিলিন্ডারে ওই ভর্তুকি মেলে। ভর্তুকির টাকা সরাসরি উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেই জমা পড়ে। উজ্জ্বলা যোজনার (Ujjwala Gas Yojana) মেয়াদ ছিল ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত।

    বাড়ল ভর্তুকির পরিমাণ

    মার্চ মাসের শুরুতেই কেন্দ্রের অর্থনৈতিক বিষয়ক ক্যাবিনেট কমিটির তরফে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানিয়ে দেওয়া হয় ভর্তুকি বৃদ্ধির কথা। জানিয়ে দেওয়া হয়, সিলিন্ডার পিছু ভর্তুকি মিলবে ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত। গত অক্টোবর মাসেই কেন্দ্রের তরফে ১৪.২ কেজি সিলিন্ডারে ভর্তুকির পরিমাণ ২০০ থেকে বাড়িয়ে ৩০০ টাকা করা হয়েছিল। জানা গিয়েছে, এক বছরে এই প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির ফলে সরকারের কোষাগার থেকে মোট ব্যয় হবে ১২ হাজার কোটি টাকা।

    আরও পড়ুুন: রামনবমীতে কী হবে? কী বলছেন অযোধ্যার রাম মন্দির কর্তৃপক্ষ?

    দেশের দরিদ্র পরিবারের মহিলারাও যাতে গ্যাসে রান্নার সুবিধা ভোগ করতে পারেন, তাই ২০১৬ সালের মে মাসে উজ্জ্বলা যোজনার সূচনা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২০২৪ সালের ১ মার্চ পর্যন্ত এই প্রকল্পে সংযোগ পেয়েছেন ১০.২৭ কোটিরও বেশি মানুষ।

    ৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবস। এই উপলক্ষে কেন্দ্র দাম কমিয়েছিল এলপিজি সিলিন্ডারের। সিলিন্ডার পিছু দাম কমানো হয়েছে ১০০ টাকা করে। দিল্লিতে সিলিন্ডারের দাম হয়েছে ৮০৩ টাকা। কলকাতায় সিলিন্ডার মিলছে ৮২৯ টাকায়। মুম্বই ও চেন্নাইতে সিলিন্ডার মিলছে যথাক্রমে ৮০২ টাকা ও ৮১৮ টাকায় (Ujjwala Gas Yojana)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Navami: রামনবমীতে কী হবে? কী বলছেন অযোধ্যার রাম মন্দির কর্তৃপক্ষ?

    Ram Navami: রামনবমীতে কী হবে? কী বলছেন অযোধ্যার রাম মন্দির কর্তৃপক্ষ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই রামনবমী (Ram Navami)। কয়েক লক্ষ ভক্তের সমাগম হবে অযোধ্যায়, রামলালাকে দর্শন করতে। রাম মন্দির তীর্থ ক্ষেত্রের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই জানান, রামনবমী উপলক্ষে অযোধ্যায় ভক্ত সমাগম হবে ২৫ থেকে ৩০ লাখ। তিনি বলেন, “২৫ থেকে ৩০ লাখ ভক্ত আসবেন বলে আশা করছি। তাই ভাবছি কীভাবে পাঁচ বছরের রামলালাকে বেশিক্ষণ জাগিয়ে রাখা যায়। ভক্তরা তাঁদের এলাকায়ও রামনবমী উৎসব করতে পারেন।”

    কী বলছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ? (Ram Navami)

    দাবদাহে পুড়ছে দেশ। প্রখর গ্রীষ্মে তপ্ত উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যা নগরীও। তাই ভক্তদের নিয়ে চিন্তিত রাম মন্দির তীর্থ ক্ষেত্রের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, “গরমই আমাদের সামনে সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ভক্তদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, তা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। বিশেষ করে তাঁরা যাতে খাদ্য ও পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান, তা আমাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে। জলের সমস্যা হবে না। কিন্তু খাবারের ব্যবস্থা করা একটা চ্যালেঞ্জ। অযোধ্যায় দর্শনার্থীদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। তা সত্ত্বেও এখনও পর্যন্ত পদদলিত হওয়ার কোনও ঘটনা ঘটেনি। আশা করি, ভবিষ্যতেও ঘটবে (Ram Navami) না।” তিনি বলেন, “আমি দর্শকদের অনুরোধ করব, নিজের নিরাপত্তার কারণে রাম মন্দির পরিদর্শন করার সময় দলবদ্ধভাবে থাকুন। আগত ভক্তদের আমি সঙ্গে ছাতু আনার অনুরোধ করছি। ছাতু খেলে তাঁরা গরমের হাত থেকে রক্ষা পাবেন।”

    আরও পড়ুুন: “দুর্নীতিবাজরা এখন কারাগারের পিছনে”, মিরাটের জনসভায় বললেন মোদি

    রামনবমীর তাৎপর্য 

    চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথিই হল রামনবমী। হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, এদিনই ধরাধামে অবতীর্ণ হয়েছিলেন ভগবান বিষ্ণুর অবতার রাম। তাই এদিন রামের বিগ্রহ দর্শন করলে পুণ্য লাভ হয় বলে লোকবিশ্বাস। সেই কারণেই এদিন অযোধ্যায় ভিড় করবেন লক্ষ লক্ষ ভক্ত। এই ভক্তদের সামাল দেওয়াটাই মন্দির কর্তৃপক্ষের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ দিন কয়েক আগে প্রচণ্ড গরমে রামলালা দর্শনে এসে অচৈতন্য হয়ে পড়েছিলেন কয়েকজন ভক্ত। সেই কারণেই মন্দির কর্তৃপক্ষের চিন্তা আরও বেড়েছে। আরও একটি কারণে মন্দির কমিটির কপালে চিন্তার ভাঁজ। সেটি হল, এই বিপুল সংখ্যক ভক্তকে রামনবমীর দিনই বিগ্রহ দর্শন করতে দিতে হলে, মন্দিরের দ্বার খোলা রাখতে হবে ২৪ ঘণ্টাই। যেটা দেবতার পক্ষেও কষ্টকর বলে মনে করে মন্দির কমিটি। তাই কীভাবে আগত ভক্তরা এদিন রামলালার দর্শন করবেন, তা নিয়েও ভাবনা চিন্তা করছে মন্দির কমিটি (Ram Navami)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
LinkedIn
Share