Tag: news in bengali

news in bengali

  • Sandeshkhali Case: রাষ্ট্রপতির দুয়ারে সন্দেশখালি! নির্যাতনের করুণ কাহিনি শোনালেন ১১ জন

    Sandeshkhali Case: রাষ্ট্রপতির দুয়ারে সন্দেশখালি! নির্যাতনের করুণ কাহিনি শোনালেন ১১ জন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতির দুয়ারে সন্দেশখালি! সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali Case) শুক্রবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) সঙ্গে দেখা করলেন ১১ জন ‘নির্যাতিত’। এঁদের মধ্যে পাঁচজন মহিলার পাশাপাশি ছিলেন ছ’জন পুরুষও। রাষ্ট্রপতিকে নিজেদের দুর্দশার কথা জানিয়ে প্রতিকার চেয়েছেন তাঁরা। সূত্রের খবর, সন্দেশখালির প্রতিনিধিদের বক্তব্য মন দিয়ে শুনেছেন রাষ্ট্রপতি। করেছেন দুঃখপ্রকাশও।

    রাষ্ট্রপতির দুয়ারে ‘নির্যাতিত’রা

    সন্দেশখালির নির্যাতিতদের রাষ্ট্রপতি ভবনে নিয়ে গিয়েছিলেন ‘সেন্টার ফর এসসি এসটি সাপোর্ট অ্যান্ড রিসার্চে’র ডিরেক্টর পার্থ বিশ্বাস। তিনি বলেন, “রাষ্ট্রপতি যাতে নির্যাতিতদের মুখ থেকেই সন্দেশখালির বিষয়টি জানতে পারেন, তাই রাষ্ট্রপতি ভবনে নিয়ে আসা হয়েছিল ওই ১১ জনকে। রাষ্ট্রপতি (Draupadi Murmu) তাঁদের কথা শুনেছেন। ঘটনায় দুঃখ প্রকাশও করেছেন। জানিয়েছেন সহানুভূতিও।” সন্দেশখালিকাণ্ডের (Sandeshkhali Case) জেরে রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি উঠেছিল। তবে এ ব্যাপারে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু কিছু বলেছেন কিনা, তা জানা যায়নি।

    রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট

    সন্দেশখালিকাণ্ডের রিপোর্ট গিয়েছে রাষ্ট্রপতির (Draupadi Murmu) কাছে। কেননা, জাতীয় তফশিলি জাতি ও জনজাতির কমিশনের পাশাপাশি জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ও মহিলা কমিশনও চিঠি দিয়েছিল তাঁকে। তবে এদিন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ হল নির্যাতিতদের। সরাসরি তাঁদের মুখ থেকেই শুনলেন সন্দেশখালিকাণ্ডের করুণ কাহিনি। রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ায় তৃণমূলের সাসপেন্ডেড নেতা শেখ শাহজাহানের। সন্দেশখালিতে তাঁর বাড়িতে তল্লাশি অভিযানে গিয়ে আক্রমণের শিকার হন ইডির আধিকারিকরা। তাঁদের বাঁচাতে গিয়ে জখম হন কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই জওয়ানও।

    আরও পড়ুুন: বাংলায় সিএএ-র লাভের কড়ি ঘরে তুলবে বিজেপি, বলছে ‘ইন্ডিয়া টিভি’-র সমীক্ষা

    এর পরেই গা ঢাকা দেন শাহজাহান। ৫৫ দিন পরে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। এর পরেই তাঁকে সাসপেন্ড করে তৃণমূল। শাহজাহান গ্রেফতার হতেই মুখ খোলেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা। তাঁদের অভিযোগ, দলীয় বৈঠকের অছিলায় ডেকে নিয়ে যাওয়া হত তাঁদের। পরে সুন্দরী মহিলাদের পার্টি অফিস কিংবা বাগান বাড়িতে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করা হত। যেতে না চাইলে ভয় দেখানো হত। বাধ্য হয়ে শাহজাহান বাহিনীর সব অত্যাচার সহ্য করতেন বলে দাবি নির্যাতিতাদের। উল্লেখ্য, বর্তমানে শাহজাহান রয়েছেন সিবিআই হেফাজতে। তাঁর দুই শাগরেদ শিবু হাজরা ও উত্তম সর্দারও আপাতত গারদে (Sandeshkhali Case)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: নির্বাচনের মুখে ‘রামধাক্কা’, রাজস্থানে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে একাধিক নেতা

    Lok Sabha Elections 2024: নির্বাচনের মুখে ‘রামধাক্কা’, রাজস্থানে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে একাধিক নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই খাদের কিনারে চলে যাচ্ছে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। এখনও ঘর গুছিয়ে উঠতে পারেনি সোনিয়া গান্ধীর দল। বিজেপি বিরোধী একটা জোট গড়া হয়েছে বটে, করা হয়েছে নামকরণও, তবে ‘ইন্ডি’ নামের ওই জোটের ভিত কতটা পোক্ত, তা নিয়ে সন্দিহান জোটের নেতারাই।

    ফের ধস কংগ্রেসে

    এমতাবস্থায় ফের ধস কংগ্রেস শিবিরে। রাজস্থানের একাধিক নেতা হাত ছেড়ে যোগ দিলেন পদ্ম শিবিরে। এঁদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন মন্ত্রী কংগ্রেসের রাজেন্দ্র যাদব এবং লাল চাঁদ কাটারিয়াও। রবিবার অনুগামীদের নিয়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন তাঁরা। এদিন যাঁরা কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন বিধায়ক রিছপাল মির্ধা, বিজয়পাল মির্ধা এবং খিলাড়ি বৈরা, প্রাক্তন নির্দল এমএলএ অলোক বেনিওয়াল, পূর্বতন কংগ্রেস সেবাদলের রাজ্যের প্রধান সুরেশ চৌধুরী, রামপাল শর্মা এবং রিজু ঝুনঝুনওয়ালাও। এদিন (Lok Sabha Elections 2024) দলবদলের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মা, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সিপি জোশী এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদবও। নবাগতদের বিজেপিতে স্বাগত জানান তাঁরা।

    বিজেপিতে মির্ধা পরিবার 

    অশোক গেহলটের মন্ত্রিসভায় ছিলেন কাটারিয়া ও যাদব। ইউপিএ সরকারের জমানায় কাটারিয়া কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও হয়েছিলেন। রিছপাল কংগ্রেসের প্রাক্তন সাংসদ জ্যোতি মির্ধার কাকা। ২০২৩ সালে রাজস্থান বিধানসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেস ছেড়ে জ্যোতি যোগ দিয়েছিলেন বিজেপিতে। এই জ্যোতিকে নাগপুর লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী করেছে বিজেপি। জাঠ অধ্যুষিত নাগপুর ও আশপাশের এলাকায় মির্ধা পরিবারের ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই নাগপুর লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী করা হয়েছে জ্যোতিকে। বিজেপির বিধায়ক ছিলেন রণধীর সিং ভিন্দার। পরে দল ছেড়ে নিজেই গড়ে ফেলেন জনতা সেনা। এই দলকেও এদিন রণধীর মিশিয়ে দিলেন বিজেপিতে।

    আরও পড়ুুন: ‘তালিবানি কায়দায় তৃণমূল সন্দেশখালিতে সন্ত্রাস চালিয়েছে’, বিস্ফোরক মুক্তার আব্বাস নাগভি

    এদিকে, শনিবারই প্রবীণ কংগ্রেস নেতা ও প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুরেশ পচৌরি ভুপালে যোগ দিয়েছিলেন গেরুয়া শিবিরে। যার জেরে লোকসভা নির্বাচনের আগে মধ্যপ্রদেশে রামধাক্কা খেল কংগ্রেস। বিজেপিতে যোগ দিয়ে তিনি বলেন, “কংগ্রেস আগে বর্ণহীন, শ্রেণিহীন সমাজের কথা বলত। কিন্তু তারা এখন বর্ণ ও শ্রেণির ভিত্তিতে দেশ ভাগ করতে চাইছে (Lok Sabha Elections 2024)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Sheikh Shahjahan: নয়া ঠিকানা নিজাম প্যালেস! অবশেষে সিবিআই হেফাজতে শেখ শাহজাহান

    Sheikh Shahjahan: নয়া ঠিকানা নিজাম প্যালেস! অবশেষে সিবিআই হেফাজতে শেখ শাহজাহান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে শেখ শাহজাহানকে (Sheikh Shahjahan) সিবিআই-এর (CBI) হাতে তুলে দিতে বাধ্য হল সিআইডি (CID)। স্বাস্থ্যপরীক্ষার জন্য শেখ শাহজাহানকে নিয়ে যাওয়া হয় এসএসকেএম। স্বাস্থ্যপরীক্ষার পর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নগাদ সিবিআই-এর হাতে তুলে দেওয়া হয় শাহজাহানকে। এরপর ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে মেডিকেলের জন্য। তারপর সেখান থেকে নিজাম প্যালেসে (Nizam Palace, Kolkata) নিয়ে যাওয়া হবে তাঁকে। 

    শাহজাহানের স্বাস্থ্যপরীক্ষা

    প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব খান্না জানিয়েছিলেন, আজ বিকেল ৪টে ১৫ মিনিটের মধ্যে সিবিআই-এর হাতে শাহজাহানকে তুলে দিতে হবে সিআইডি-কে। কিন্তু সিবিআই যেতেই সন্দেশখালিকাণ্ডে ধৃত শাহজাহান শেখকে (Sheikh Shahjahan) নিয়ে ভবানী ভবন থেকে এসএসকেএম হাসপাতালে যান রাজ্যের গোয়েন্দারা। হাসপাতাল সূত্রে খবর, সেখানে শাহজাহানের স্বাস্থ্যপরীক্ষা করা হয়। হস্তান্তর প্রক্রিয়ার আগে নিয়ম মেনে শাহজাহানের স্বাস্থ্যপরীক্ষা করানোর পর তাঁকে নিয়ে বেরিয়ে যায় সিআইডি। অন্য দিকে, সিবিআই ভবানী ভবনে অপেক্ষায় করতে থাকে শাহজাহনকে হেফাজতে নেওয়ার জন্য।

    আরও পড়ুন: ১২.৭৮ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত! ইডির তালিকায় শাহজাহানের কোন কোন জমি?

    আদালত অবমাননার অভিযোগ

    আদালতের নির্দেশ মেনে সাড়ে ৩টে নাগাদই ভবানী ভবনে পৌঁছে যান সিবিআই আধিকারিকেরা। সঙ্গে ছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। কিন্তু আদালতের দেওয়া সময় পার হয়ে গেলেও শাহজাহানকে (Sheikh Shahjahan) নিয়ে ভবানী ভবন থেকে বেরোতে দেখা যায়নি সিবিআইকে। যার প্রেক্ষিতে রাজ্যের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ করে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয় ইডি। এদিন কলকাতা হাইকোর্টে অনুপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতি শিবজ্ঞানম। এই আবহে তাঁর এজলাসে থাকা শাহজাহান মামলার শুনানি হয় জাস্টিস হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চে। এই আবহে হরিশ ট্যান্ডন জানান, প্রধান বিচারপতির রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ দেওয়ার কোনও কারণ নেই। যদিও রাজ্যের যুক্তি ছিল, যেহেতু সুপ্রিম কোর্টে তারা স্পেশাল লিভ পিটিশন দাখিল করেছেন, তাই আজকেই যেন শাহজাহানকে সিবিআই-এর হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া না হয়। তবে রাজ্যের সেই যুক্তি ধোপে টেকেনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Terrorist Died: পাকিস্তানে ফের রহস্যমৃত্যু মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গির

    Terrorist Died: পাকিস্তানে ফের রহস্যমৃত্যু মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক জঙ্গির (Terrorist Died) রহস্য মৃত্যু। শনিবার মোস্ট ওয়ান্টেড ওই জঙ্গির দেহ উদ্ধার হয় খাইবার পাখতুনওয়ার অ্যাবটাবাদে। মৃত ওই জঙ্গির নাম শেখ জামিল উর রহমান। ইউনাইটেড জিহাদ কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ছিল সে। তেহরিক উল মুজাহিদিনের আমিরও ছিল। এই সন্ত্রাসবাদীর আদত বাড়ি কাশ্মীরের পুলওয়ামায়। ২০২২ সালে রহমানকে জঙ্গি ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।

    জঙ্গির রহস্য মৃত্যু

    রহমানের মৃত্যু ঠিক কীভাবে হয়েছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। জম্মু-কাশ্মীরে একাধিক জঙ্গি কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত ছিল সে। পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসএআইয়ের সঙ্গেও যোগাযোগ ছিল (Terrorist Died) তার। জম্মু-কাশ্মীরের যুবকদের জঙ্গি দলে যোগ দেওয়ানোর কাজ, তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া এবং পাকিস্তান থেকে ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করানোর কাজই মূলত করত রহমান। ভারত থেকে পালিয়ে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিল পাকিস্তানে। সেখান থেকেই সে জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি নেটওয়ার্ক চালাত। নয়ের দশকে জম্মু-কাশ্মীরে মাথাচাড়া দিয়েছিল তেহরিক উল মুজাহিদিন। ১৯৯১ সালে মৃত্যু হয় এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ইউনিস খান। তার পর আর সেভাবে মাথাচাড়া দিতে পারেনি এই জঙ্গি সংগঠন।

    একাধিক ওয়ান্টেড জঙ্গির মৃত্যু

    গত কয়েক মাসে পাকিস্তানে রহস্য মৃত্যু হয়েছে বেশ কয়েকজন ওয়ান্টেড জঙ্গির। গত নভেম্বরে আততায়ীর গুলিতে খুন হয় লস্কর কমান্ডার আক্রম গাজি। খাইবার পাখতুনখোয়ায় খুন হয় সে। এর মাসখানেক পরে ফের খুন হয় লস্কর কমান্ডার আনদান আহমেদ। করাচিতে গুলি করে খুন করা হয় তাকেও। মুম্বই হামলার মূল চক্রী জঙ্গি নেতা আজম চিমার মৃত্যু হয় হার্ট অ্যাটাকে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে রহস্য মৃত্যু হয় এই লস্কর নেতার।

    আরও পড়ুুন: লোকসভা ভোটের আগে ফের ধাক্কা খেল বিরোধীরা, নীতীশের পরে জোট ছাড়লেন জয়ন্ত

    পাকিস্তানের বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন, যারা জম্মু-কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদী কাজকর্ম করে চলেছে, তাদের এক ছাতার তলায় আনতে গড়ে উঠেছিল ইউনাইটেড জিহাদ কাউন্সিল। এই কাউন্সিলে রয়েছে লস্কর-ই-তৈবা, জইশ-ই-মহম্মদ, আল বদর, হিজবুল মুজাহিদিন এবং আরও অনেক। এই কাউন্সিলেরই প্রধান ছিল মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি রহমান (Terrorist Died)। রহমানের তেহরিক উল মুজাহিদিনের সিংহভাগ সদস্যই পাকিস্তানের। পদাতিক কিছু যোদ্ধাও রয়েছে যারা জম্মু-কাশ্মীর থেকে পাকিস্তানে গিয়েছে। তেহরিক উল মুজাহিদিনকে অর্থ জোগায় পাকিস্তান, বাংলাদেশ, সৌদি আরব, ব্রিটেন, আমেরিকা এবং গলফ দেশগুলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     
  • Lok Sabha Elections 2024: নির্বাচনী নির্ঘণ্ট ঘোষণার পরেই সর্বত্র পোস্টার-ব্যানার মুক্ত করার নির্দেশ কমিশনের

    Lok Sabha Elections 2024: নির্বাচনী নির্ঘণ্ট ঘোষণার পরেই সর্বত্র পোস্টার-ব্যানার মুক্ত করার নির্দেশ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজতে চলেছে লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) বাদ্যি। নির্বাচনী নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে যাওয়ার পরেই কলকাতার রাস্তা থেকে খুলে ফেলতে হবে সব ধরনের রাজনৈতিক ও সরকারি প্রকল্পের পোস্টার, ব্যানার। ভোট ঘোষণা হয়ে গেলেই লাগু হয়ে যাবে আদর্শ আচরণ বিধি। এই বিধি চালু হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই শহর মুক্ত করতে হবে সরকারি প্রকল্পের পোস্টার, ব্যানার। এসব সরকারি বিজ্ঞাপন যাতে দ্রুত খুলে ফেলা যায়, তা নিশ্চিত করতে বুধবার কলকাতা-সহ দুই জেলার প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক হল রাজ্য মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে। বৈঠকে উপস্থিত আধিকারিকদের এই মর্মে নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

    আদর্শ আচরণবিধি

    কমিশনের তরফে (Lok Sabha Elections 2024) বলা হয়েছে, আদর্শ আচরণবিধি লঙ্ঘন করে, এমন কোনও পোস্টার বা ব্যানার শহরে রাখা চলবে না নির্বাচনী নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার পরে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সরিয়ে ফেলতে হবে সেগুলি। রাজনৈতিক পোস্টার ছাড়াও সরাতে হবে সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের প্রচারমূলক পোস্টার-ব্যানার-ফেস্টুন। সূত্রের খবর, রাজ্যের বাকি জেলাগুলির জেলাশাসকদেরও এ সংক্রান্ত নির্দেশ পাঠানো হয়েছে।

    জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ

    মার্চের প্রথম সপ্তাহেই এ রাজ্যে আসছে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। প্রশাসনিক বৈঠক করবেন তাঁরা। খতিয়ে দেখবেন নির্বচনের প্রস্তুতি। দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যেই ঘোষণা হয়ে যেতে পারে লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ। ১ মার্চ রাজ্যে চলে আসছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রথম দফায় আসছে ১০০ কোম্পানি। দ্বিতীয় দফায় আসবে আরও ৫০ কোম্পানি। কমিশন সূত্র খবর, জেলা, পুলিশ জেলা ও কমিশনারেট এলাকার হিসেবে বণ্টন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালির ‘হাঙর’ তৃণমূলের শেখ শাহজাহান গ্রেফতার

    প্রথম দফায় সব চেয়ে বেশি বাহিনী মোতায়েন করা হবে কলকাতায়। এখানে মোতায়েন করা হবে সাত কোম্পানি। বসিরহাট পুলিশ জেলায় (সন্দেশখালি এই পুলিশ জেলারই অন্তর্ভুক্ত) মোতায়েন করা হবে তিন কোম্পানি। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা ভোটারদের আস্থা বাড়াতে রুট মার্চ করবেন। বুথে বুথে ঘুরবেন তাঁরা। রুট মার্চ করবেন স্পর্শকাতর এলাকায় (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Central Forces West Bengal: রাজ্যে আসছে ১০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী, সন্দেশখালিতে কত জানেন?

    Central Forces West Bengal: রাজ্যে আসছে ১০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী, সন্দেশখালিতে কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট-বাজারে বিশেষ নজর দুই চব্বিশ পরগনা জেলায়। এই দুই জেলায় ঠিক কবে বিঘ্নহীন নির্বাচন হয়েছে, তা মনে করতে পারছেন না এলাকার প্রবীণরাও। লোকসভা নির্বাচন যাতে নির্বিঘ্নে করানো যায়, তাই এই দুই জেলায় বেশি করে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন (Central Forces West Bengal) করা হচ্ছে বলে খবর। লোকসভা নির্বাচনে সব মিলিয়ে রাজ্যে আসছে ১৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। এই বাহিনীর কত, কোথায় মোতায়েন করা হবে, তা জানিয়ে দল নির্বাচন কমিশন।

    সবচেয়ে বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী

    জানা গিয়েছে, সব চেয়ে বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে উত্তর ২৪ পরগনা জেলায়। সন্দেশখালি পড়ে এই জেলায়ই। মার্চের প্রথমেই রাজ্যে আসছে ১০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। বাকিটা আসবে পরে। কমিশন সূত্রে খবর, প্রথম দফায় কলকাতায় আসছে সাত কোম্পানি বাহিনী। সন্দেশখালি যে পুলিশ জেলার মধ্যে পড়ে, সেই বসিরহাট পুলিশ জেলায় মোতায়েন করা হবে তিন কোম্পানি। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর জেলা পূর্ব মেদিনীপুরে মোতায়েন করা হবে পাঁচ কোম্পানি বাহিনী। ভোটারদের আস্থা বাড়াতে স্পর্শকাতর এলাকায় রুটমার্চ করবে কেন্দ্রীয় বাহিনী।

    কত কোম্পানি চেয়েছে কমিশন?

    লোকসভা নির্বাচন (Central Forces West Bengal) কভার করতে বাংলার জন্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে ৯২০ কোম্পানি বাহিনী চেয়েছে নির্বাচন কমিশন। যা দেশের সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের চেয়ে বেশি। প্রথম দফায় পৌঁছবে ১০০ কোম্পানি। মার্চের প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই চলে আসবে আরও ৫০ কোম্পানিও।

    কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উত্তর ২৪ পরগনায় মোট ২১ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে। এর মধ্যে বারাসতে তিন, বনগাঁয় তিন, ব্যারাকপুরে ছয়, বসিরহাটে পাঁচ, বিধাননগরে চার কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হবে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুর পুলিশ জেলায় তিন, ডায়মন্ড হারবারে তিন এবং বারুইপুরে তিন কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালির ‘হাঙর’ তৃণমূলের শেখ শাহজাহান গ্রেফতার

    সন্দেশখালিকাণ্ডে গ্রেফতার হয়েছে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। তাঁর দুই শাগরেদও গ্রেফতার হয়েছেন। এর পরেই শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন এলাকার নির্যাতিতারা। তৃণমূলের এই নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। নানা অছিলায় জমি কেড়ে নেওয়া, সুন্দরী মহিলাদের পার্টি অফিস কিংবা বাগান বাড়িতে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করা সহ নানা অভিযোগ উঠেছে। সেই অভিযোগের জেরে এমনিতেই বিব্রত রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। তার ওপর কমিশন প্রচুর কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় খুশি বিরোধীরা। তাঁদের আশা, এবার হয়তো ভয়মুক্ত পরিবেশে মতদান করতে পারবেন স্থানীয়রা (Central Forces West Bengal)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Passenger Train: এক ধাক্কায় রেলের ভাড়া কমে অর্ধেক, কবে থেকে চালু জানেন?

    Passenger Train: এক ধাক্কায় রেলের ভাড়া কমে অর্ধেক, কবে থেকে চালু জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে সুখবর! এক ধাক্কায় রেলের ভাড়া কমে (Passenger Train) গেল ৪০-৫০ শতাংশ। করোনা অতিমারি পর্বে বেড়ে গিয়েছিল রেলের ভাড়া। কমল এখন। অবশ্য কমানো হয়েছে অসংরক্ষিত সাধারণ প্যাসেঞ্জার ট্রেনের টিকিটের দাম।

    কমল রেলের ভাড়া

    করোনা-পর্বে যাত্রী সংখ্যা কমাতে প্যাসেঞ্জার ট্রেনের দ্বিতীয় শ্রেণির অসংরক্ষিত সাধারণ কামরার টিকিটের দাম এক্সপ্রেসের ভাড়ার সমতুল করে দিয়েছিল রেল। করোনা-পর্ব শেষে দেশ ছন্দে ফিরলেও, কমানো হয়নি রেলের ভাড়া। সেই ভাড়াই কমানো হল এখন। করোনার সময় (Passenger Train) প্যাসেঞ্জার ট্রেনকে প্যাসেঞ্জার এক্সপ্রেস নাম দিয়ে ভাড়া বাড়ায় রেল। চালু করা হয়েছিল মেমু ও ডেমু এক্সপ্রেসও। সর্বনিম্ন টিকিটের দাম ১০ টাকা থেকে বাড়িয়ে করা হয় ৩০ টাকা। ১ মার্চ থেকে সেই ভাড়া কমে ফের হচ্ছে ১০ টাকা। শূন্য দিয়ে শুরু সব মেমু ও ডেমু ট্রেনের টিকিটের সর্বনিম্ন ভাড়াও কমানো হয়েছে ৫০ শতাংশ।

    সর্বনিম্ন ভাড়া কমে হল ১০ টাকা

    কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে ঘোষণা করা হয়েছে, অসংরক্ষিত সাধারণ প্যাসেঞ্জার ট্রেনের ন্যূনতম ভাড়া কমানো হয়েছে ২০ টাকা। সর্বনিম্ন ভাড়া কমিয়ে ফের ১০ টাকা করা হয়েছে। সেন্ট্রাল রেলওয়ে প্যাসেঞ্জার অ্যাডভাইসরি কমিটির সদস্য শিবনাথ বিয়ানি বলেন, “বিভিন্ন গন্তব্যে পৌঁছতে আগে টিকিটের দাম যা ছিল, তা কমিয়ে অর্ধেক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে এই নয়া ভাড়া কার্যকর হবে।”

    আরও পড়ুুন: ছত্তিশগড়ে নিরাপত্তাবাহিনীর এনকাউন্টারে খতম ৭ মাওবাদী

    উনিশে এ দেশের থাবা বসায় করোনা। তামাম বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভারতেও বাড়তে থাকে করোনা সংক্রমিতের হার। সংক্রমণ এড়াতে ভিড় কমানোর ওপর জোর দেয় সরকার। সেই মতো ট্রেনেও যাতে বেশি যাত্রী যাতায়াত না করেন, তাই একলপ্তে ট্রেনের ভাড়া বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল অনেকখানি। অতিমারি পর্বের সেই পরিস্থিতি এখন অবশ্য নেই। তবে রয়ে গিয়েছে বাড়তি ভাড়া। কোনও কারণ ছাড়াই যা দিতে হচ্ছিল যাত্রীদের। সেই ভাড়া কমে যাওয়ায় খুশি যাত্রীরা। বিরোধীদের মতে, লোকসভা নির্বাচনে ভোট টানতেই রেলের ভাড়া কমিয়ে জনমত গেরুয়া ঝুলিতে ফেলতে চাইছে বিজেপি সরকার। বিরোধীদের অভিযোগ অস্বীকার করেছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার (Passenger Train)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Polls: ফের ভাঙন ‘ইন্ডি’ জোটে, বিজেপিতে যোগ বিহারের তিন বিধায়কের

    Lok Sabha Polls: ফের ভাঙন ‘ইন্ডি’ জোটে, বিজেপিতে যোগ বিহারের তিন বিধায়কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও ভাঙন ‘ইন্ডি’ জোটে। মঙ্গলবার কংগ্রেসের দুই ও আরজেডির এক বিধায়ক ঘোষণা করলেন বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কথা (Lok Sabha Polls)। মহাগটবন্ধনের মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বিজেপি শিবিরে ফিরেছেন নীতীশ কুমার। তার পর থেকে বিহারে ভাঙছে ‘ইন্ডি’ জোট। এদিন বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরীর উপস্থিতিতে তাঁরা যোগ দেন বিজেপিতে।

    কারা যোগ দিলেন বিজেপিতে?

    এদিন যাঁরা বিজেপিতে যোগ দিলেন, তাঁরা হলেন কংগ্রেসের মুরারী গৌতম ও সিদ্ধার্থ সৌরভ। আরজেডির বিধায়ক সঙ্গীতা দেবীও হাতে তুলে নিয়েছেন গেরুয়া ঝান্ডা। মহাগটবন্ধন সরকারে মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নীতীশ। সেই সরকারের মন্ত্রী ছিলেন মুরারী। আর পাটনা জেলার বিক্রম বিধানসভা কেন্দ্রের দু বারের বিধায়ক সিদ্ধার্থ। মোহানিয়া কেন্দ্রের সঙ্গীতা আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদবের ঘনিষ্ঠ অনুগামী হিসেবে পরিচিত ছিলেন (Lok Sabha Polls)।

    ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা ব্যর্থ

    চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে বিজেপি শিবিরে ভিড়েছিলেন নীতীশ। তখনই জল্পনা ছড়িয়েছিল, কংগ্রেসের ১৯ জন বিধায়কের মধ্যে অন্তত ১০ জন হাত-সঙ্গ ছাড়তে চলেছেন। ভাঙন ঠেকাতে তড়িঘড়ি কংগ্রেস শাসিত তেলঙ্গনার একটি রিসর্টে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল বিধায়কদের। তার পরেও অবশ্য এড়ানো গেল না ভাঙন। লোকসভা নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, ভাঙন তত বাড়বে বই কমবে না বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। বিহার বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৪৩ জন। এর মধ্যে বিজেপি, জেডি(ইউ) এবং পূর্বতন মুখ্যমন্ত্রী জিতন রাম মাঝির দল এইচএএমের জোটের দখলে রয়েছে ১২৮টি আসন।

    আরও পড়ুুন: “মমতা ভোটের রাজনীতি করছেন”, সন্দেশখালিকাণ্ডে তোপ ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রীর

    লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পরাস্ত করতে জোট বেঁছেছিল বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছিল ইন্ডি। জন্মলগ্ন থেকেই অশান্তির চোরা স্রোত বইছে ইন্ডির অন্দরে। কখনও প্রধানমন্ত্রী মুখ কে হবেন তা নিয়ে, কখনও আবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে জোটের কোনও এক নেতার মঞ্চ শেয়ার করা নিয়ে অশান্তি লেগেই রয়েছে। এরই মাঝে পদ্মার ভাঙনের মতো নিত্য ভাঙছে জোট। রাজনৈতিক মহলের মতে, নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, ততই বাড়তে থাকবে ভাঙন। তাই বিজেপিকে মাত দিতে গিয়ে জন্ম হয়েছিল যে জোটের, নির্বাচনের আগে সেই জোট আদৌ টেকে কিনা, তা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন (Lok Sabha Polls)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Case: “মমতা ভোটের রাজনীতি করছেন”, সন্দেশখালিকাণ্ডে তোপ ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রীর

    Sandeshkhali Case: “মমতা ভোটের রাজনীতি করছেন”, সন্দেশখালিকাণ্ডে তোপ ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোটের রাজনীতি করছেন। রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে মানবতার সঙ্গে বিষয়গুলি দেখা উচিত।” সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali Case) বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে এমনই ‘জ্ঞান’ দিলেন ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণুদেও সাই। এক্স হ্যান্ডেলে চিঠিটি শেয়ার করেছেন সাই। সন্দেশখালির বিক্ষোভের কয়েকটি ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি।

    কী লিখেছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    লিখেছেন, “এই অপরাধে জড়িত অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে একটি চিঠি পাঠাচ্ছি। আশা করি, মমতাজি এই চিঠির বিষয়টি গুরুত্ব দেবেন এবং পশ্চিমবঙ্গের ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি ন্যায় বিচার করবেন।” চিঠিতে ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, “পশ্চিমবঙ্গে মহিলাদের প্রতি অবিচারের সাম্প্রতিক ঘটনাগুলি হৃদয় বিদারক এবং গভীরভাবে বিরক্তিকর। উপজাতি সম্প্রদায়ের ৫০ জনেরও বেশি মহিলার ওপর নৃশংসতা, হাজার হাজার আদিবাসীদের জমি দখল, পাশাপাশি আপনার রাজ্যের সন্দেশখালি এলাকায় এমজিএনআরইজিএ মজুরির জন্য নির্ধারিত তহবিলের অপব্যবহারের মতো মমলাগুলি আমাদের মানবতার বোধকে কলঙ্কিত করেছে। জাতীয় তফশিলি উপজাতি কমিশনের দেওয়া প্রতিবেদনগুলি ভয়াবহ ও ভয়ঙ্কর।”

    ‘সভ্য সমাজের পক্ষে অসহনীয়’

    তিনি লিখেছেন, “স্বামী বিবেকানন্দ, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু এবং ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের মতো সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের আশীর্বাদপ্রাপ্ত বাংলা, যাঁর উত্তরাধিকার বিশ্বকে সমৃদ্ধ করেছে। এই ধরনের সচেতন রাজ্যে সমাজের প্রান্তিক অংশের ওপর যে অত্যাচার করা হচ্ছে, তা সভ্য সমাজের পক্ষে অসহনীয়। আপনার নেতৃত্বে এই ধরনের পরিস্থিতি অত্যন্ত নিন্দনীয়। তোষণ ও ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির জন্য আদিবাসীদের জীবনকে শোষণ করা, তাঁদের মর্যাদার সঙ্গে আপোস করা ও তাঁদের জীবন ও সম্পত্তি বিপন্ন করা মেনে নেওয়া যায় না।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর বঙ্গ সফরের কর্মসূচি প্রকাশ কেন্দ্রের, রাত্রিবাস রাজভবনে, করবেন জোড়া সভা

    চিঠিতে লেখা হয়েছে, “পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ায় এটা আশা করা যায় যে আপনি পরিস্থিতি সামলাতে দৃঢ়ভাবে হস্তক্ষেপ করবেন ও অবিলম্বে শাহজাহান ও সিরাজউদ্দিনের মতো দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেবেন, কঠোর শাস্তি দেবেন। দোষীদের রাজনৈতিক রক্ষকরাও অপরাধী, আশা করব, তাঁদের বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়া আপনি এখন রাজনৈতিক বিবেচনার ঊর্ধ্বে উঠে মানবতার স্বার্থ সম্পর্কিত এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi:  তিন মাস বন্ধ থাকবে প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাত’, কেন জানেন?

    PM Modi:  তিন মাস বন্ধ থাকবে প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাত’, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজতে চলেছে লোকসভা নির্বাচনের বাদ্যি। তাই আগামী তিন মাস আর শোনা যাবে না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) রেডিও অনুষ্ঠান মন কি বাত। রবিবার সম্প্রচারিত হল মন কি বাত অনুষ্ঠানের ১১০তম পর্ব। এদিনই প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেন আপাতত তিন মাস আর সম্প্রচারিত হবে না মন কি বাতের অনুষ্ঠান।

    মন কি বাত

    তিনি বলেন, “সামনেই লোকসভা নির্বাচন। তাই নির্বাচনী আচরণ বিধি মেনে আগামী তিন মাস আর সম্প্রচারিত হবে না মন কি বাতের অনুষ্ঠান।” নয়া ভোটারদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অনুরোধও জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, আগামী মাসেই ঘোষণা হতে চলেছে লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট। তিনি বলেন, “মন কি বাতের ১১১তম অনুষ্ঠানটি ফের সম্প্রচারিত হবে লোকসভা নির্বাচন-পর্ব মিটে যাওয়ার পর।” সংখ্যাটির শুভত্বও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।

    হ্যাসট্যাগ মন কি বাত

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আগামী তিন মাসের জন্য বন্ধ থাকতে পারে মন কি বাতের অনুষ্ঠান। তবে এই সময় দেশের গতি রুদ্ধ হবে না।” সোশ্যাল মিডিয়ায় হ্যাসট্যাগ মন কি বাত সম্পর্কে জানা যাবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। মন কি বাতের ইউটিউব এপিসোডগুলিও শোনার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ফের ঝাঁটা হাতে রাস্তায় মহিলারা, তাড়া খেয়ে তৃণমূল নেতা আশ্রয় নিলেন অন্যের বাড়িতে

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ ভারতের নারীশক্তি প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে উন্নতির নয়া উচ্চতা স্পর্শ করছে। আজ গ্রামে গ্রামে ড্রোন দিদির আলোচনা হচ্ছে। নমো ড্রোন দিদি এখন সবার মুখে মুখে ফিরছে। এই নমো ড্রোন দিদি হয়ে উঠছে দেশের কৃষিকে আধুনিক করার বড় মাধ্যম। রাসায়নিক পদার্থের জেরে আমাদের মাতৃভূমি যে দুর্ভোগ, যে যন্ত্রণা ভোগ করছে, তাকে বাঁচাতে বড় ভূমিকা পালন করছে দেশের মাতৃশক্তি।” তিনি বলেন, “পর্যটন, সামাজিক নানা বিষয় থেকে শুরু করে জনসংযোগের কনটেন্ট প্রশংসার যোগ্য। আমি অত্যন্ত খুশি হয়েছি, কারণ সম্প্রতি নির্বাচন কমিশন একটি নয়া অভিযান শুরু করেছে। মেরা পহেলা ভোট – দেশকে লিয়ে শীর্ষক কর্মসূচিতে বিশেষভাবে ফার্স্ট টাইম ভোটারদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের জন্য অনুপ্রাণিত করা হচ্ছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share