Tag: news in bengali

news in bengali

  • Meri Maati Mera Desh Campaign: ঘোষণা করেছিলেন মোদি, ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ কর্মসূচিতে ব্যাপক সাড়া

    Meri Maati Mera Desh Campaign: ঘোষণা করেছিলেন মোদি, ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ কর্মসূচিতে ব্যাপক সাড়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর স্বাধীনতা দিবসের আগেই ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ (Meri Maati Mera Desh Campaign) কর্মসূচি চালুর ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেই সময় তিনি জানিয়েছিলেন, এই কর্মসূচির আওতায় সম্মান জানানো হবে দেশের বীর শহিদ ও বীরাঙ্গনাদের। সেই কারণে ‘অমৃত কলস যাত্রা’রও ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘অমৃত কলস যাত্রা’ (Meri Maati Mera Desh Campaign)

    তিনি জানিয়েছিলেন, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাটি এবং গাছ নিয়ে নয়াদিল্লির উদ্দেশে শুরু হবে ‘অমৃত কলস যাত্রা’। তিনি এ-ও জানিয়েছিলেন, এই মাটি ও গাছ দিয়ে জাতীয় যুদ্ধ স্মৃতিসৌধে অমৃত বটিকা গড়ে তোলা হবে। যা হয়ে উঠবে ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারতে’র প্রতীক। প্রধানমন্ত্রীর ওই কর্মসূচি ঘোষণার পরে পরেই ব্যাপক সাড়া পড়ে যায় দেশে। বস্তুত, দেশপ্রেমের জোয়ারে ভাসতে থাকেন দেশবাসী। তারপর থেকে দেশের ৩৬টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে তৈরি হয় ২.৩৩ লাখ শিলাফলকম। প্রায় ৪ কোটি পঞ্চপ্রাণ প্রিলজ সেলফি আপলোড করা হয় ওয়েবসাইটে। দেশজুড়ে দু’লাখ সাহসীকে সংবর্ধনাও দেওয়া হয়। ‘বসুধা বন্দন’ থিমের অধীনে দেশজুড়ে লাগানো হয় ২.৩৬ কোটিরও বেশি গাছের চারা। তৈরি করা হয়েছিল ২.৬৩ লাখ ‘অমৃত বটিকা’ও।

    দ্বিতীয় দফার প্রচারেও ব্যাপক সাড়া

    এই কর্মসূচিরই দ্বিতীয় দফার প্রচার শুরু হয়েছে। দেশজুড়ে অমৃত কলস যাত্রার পরিকল্পনাও হয়েছে। ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারতে’র যে (Meri Maati Mera Desh Campaign) আওয়াজ প্রধানমন্ত্রী তুলেছিলেন, তার রেশ পৌঁছেছে ভারতবাসীর দোরে দোরে। মাটি এবং চাল সংগ্রহ করা হয়েছে ৬ লাখ গ্রাম ও শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে। গ্রামীণ এলাকায় প্রতি ব্লকে কলস তৈরি করা হবে। রাজ্য থেকে বিদায় নেওয়ার পর এই কলসগুলি নিয়ে আসা হবে দিল্লিতে, ন্যাশনাল প্রোগ্রামের জন্য।

    আরও পড়ুন: মাতৃভাষায় মিলবে পড়াশোনার রসদ, ‘অস্মিতা’ প্রকল্প চালু ইউজিসি-র

    শহরাঞ্চলে মাটি সংগ্রহ করা হয়েছে প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে। সেগুলিও পাঠানো হয়েছে দিল্লিতে। এতেও ব্যাপক সাড়া মিলেছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাটি এসেছে ৮ হাজার ৫০০-রও বেশি কলস। এই মাটিই রাখা হবে ‘অমৃত বটিকা’য় এবং ‘অমৃত মেমরিয়ালে’। এভাবেই (PM Modi) উদযাপিত হবে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসবে’র (Meri Maati Mera Desh Campaign)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amitabh Bachchan: শাহরুখ-সুহানার ‘কিং’-এ বড় চমক! এবার কিং খানের বিরুদ্ধে মুখোমুখি হবেন অভিষেক

    Amitabh Bachchan: শাহরুখ-সুহানার ‘কিং’-এ বড় চমক! এবার কিং খানের বিরুদ্ধে মুখোমুখি হবেন অভিষেক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিনেপ্রেমীদের জন্য বড় খবর। এবার শাহরুখ খান অভিনীত আসন্ন ছবি কিং-এ খলনায়কের চরিত্রে দেখা যাবে অভিষেক বচ্চনকে। সম্প্রতি নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে নিজের ছেলে সম্পর্কে এই বড় আপডেট দিলেন বিগ বি (Amitabh Bachchan)। এদিনের পোস্টে অমিতাভ বচ্চন জানালেন, শাহরুখ খানের (Shah Rukh Khan) সঙ্গে আগামী ছবিতে দেখা যাবে জুনিয়র বচ্চনকে। 

    শাহরুখের পরবর্তী ছবিতে অভিষেক

    বলিউড তারকা অমিতাভ বচ্চন সম্প্রতি জানিয়েছেন যে তাঁর ছেলে, অভিষেক বচ্চনের পরবর্তী প্রজেক্ট শাহরুখ খানের সঙ্গে। তাঁদের একসঙ্গে নতুন ছবি ‘কিং’-এ দেখা যাবে। যদিও এই ছবি সম্পর্কে কোনওরকম কোনও ঘোষণাই এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে করা হয়নি। এদিন পোস্টে একটি স্ক্রিনশট শেয়ার করে অমিতাভ বচ্চন (Amitabh Bachchan) লেখেন যে, ”কিং’ ছবির কাস্টিংয়ে যোগ দেবেন অভিষেক। আরও বড় খবর, সেখানে খলনায়কের চরিত্রে দেখা যাবে অভিষেককে। শুভেচ্ছা অভিষেক… সময় এসে গিয়েছে!!!” অর্থাৎ এবার মুখোমুখি শাহরুখ ও অভিষেক।

    আদ্যোপান্ত অ্যাকশনে ঠাসা ছবি হতে চলেছে ‘কিং’

    আসন্ন সিনেমা কিং একটি আদ্যোপান্ত অ্যাকশনে ঠাসা ছবি (Bollywood New Movie) হতে চলেছে। আগেই জানা গিয়েছিল, ছবিটির পরিচালনা করবেন কাহানি ছবির পরিচালক সুজয় ঘোষ। অন্যদিকে ছবিটির প্রযোজনা করবেন পাঠান ছবির পরিচালক সিদ্ধার্থ আনন্দ। আর এবার জানা গেল এই ছবিতে খলনায়কের চরিত্রে দেখা যাবে অভিষেক বচ্চনকে। সূত্রের খবর, এই ছবিতে অভিনয় করবেন শাহরুখ কন্যা সুহানা খানও। বড়পর্দায় এই ছবির মাধ্যমে অভিষেক হতে চলেছে তাঁর। সুজয় ঘোষের এই স্পাই থ্রিলারে সুহানার চরিত্রকে আরও বলিষ্ঠ করার উদ্দেশ্যে বিশেষভাবে চরিত্রটি নির্মান করা হয়েছে। এই ছবিতে গোয়েন্দার ভূমিকায় থাকছেন সুহানা। অন্যদিকে একজন মাফিয়ার চরিত্রে দেখা যাবে শাহরুখকে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যপালকে অপমানজনক মন্তব্য নয়, মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে বিরত করল হাইকোর্ট

    ‘কিং’ ছবির খবর প্রকাশ্যে আসতেই উচ্ছ্বসিত অনুরাগীরা

    একের পর এক ওয়েব সিরিজ আর ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে নজর কেড়েছেন অভিষেক বচ্চন। নিজেকে চরিত্রের খাতিরে বারবার ভেঙেছেন তিনি। নিজের ব্যক্তিগত জীবনের গুজবে কান না দিয়ে আবারও নতুন চরিত্রের পথে এগিয়ে গিয়েছেন অভিষেক। এর আগে একসঙ্গে শাহরুখ খান ও অভিষেক বচ্চন ‘কভি অলভিদা না কহেনা’ ও ‘হ্যাপি নিউ ইয়ার’ ছবিতে কাজ করেছেন। তবে এবার ‘কিং’ ছবির (Bollywood New Movie) খবর প্রকাশ্যে আসতেই উচ্ছ্বসিত অনুরাগীরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UGC: মাতৃভাষায় মিলবে পড়াশোনার রসদ, ‘অস্মিতা’ প্রকল্প চালু ইউজিসি-র

    UGC: মাতৃভাষায় মিলবে পড়াশোনার রসদ, ‘অস্মিতা’ প্রকল্প চালু ইউজিসি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মাতৃভাষা মাতৃদুগ্ধের সমান।” বলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। মাতৃভাষায় বই না থাকায় বহু ছাত্রছাত্রী সম্মুখীন হচ্ছেন নানা সমস্যার। এই বইগুলির সিংহভাগই ইংরেজি ভাষায়। যাঁরা ইংরেজিতে দুর্বল, সমস্যাটা হচ্ছিল মূলত তাঁদেরই। ছাত্রছাত্রীদের এই সমস্যা দূর করতেই এবার উদ্যোগী হল ইউজিসি (UGC) এবং কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রক। ইউজিসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ২২টি আঞ্চলিক ভাষায় তৈরি হবে ২২ হাজার বই। মঙ্গলবারই এ সংক্রান্ত একটি প্রজেক্ট চালু করেছে ইউজিসি। প্রজেক্টের নাম ‘অস্মিতা’ (Project Asmita)। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্যই হল, পড়ুয়ারা যাতে পড়াশোনা করতে পারেন মাতৃভাষায়ই।

    ‘অস্মিতা’ প্রকল্প (UGC)

    ‘অস্মিতা’ নামটি সংক্ষিপ্ত। পুরো নাম হল ‘অগমেন্টিং স্টাডি মেটিরিয়ালস ইন ইন্ডিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজেস থ্রু ট্রান্সলেশন অ্যান্ড অ্যাকাডেমিক রাইটিং’। প্রকল্পের উদ্বোধন করেন উচ্চশিক্ষা মন্ত্রকের সচিব সঞ্জয় মূর্তি। প্রকল্পটি মূলত হতে চলেছে ভারতীয় ভাষা সমিতি ও ইউজিসির যৌথ উদ্যোগ। ভারতীয় ভাষাগুলিকে সামনের সারিতে নিয়ে আসার জন্য নিরন্তর কাজ করে চলে ভারতীয় ভাষা সমিতি। এই কাজই এবার তারা করবে ইউজিসির সঙ্গে, যৌথ উদ্যোগে।

    স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর

    প্রকল্প পরিচালনা করতে চিহ্নিত করা হয়েছে ১৩টি নোডাল বিশ্ববিদ্যালয়কে (UGC)। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্যরাও যুক্ত থাকবেন এই কাজে। দেশের ২২টি ভাষায় বই লেখার জন্য তৈরি করা হয়েছে একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর। এর মধ্যেই রয়েছে নোডাল অফিসার বেছে নেওয়া, বই লিখন ও সম্পাদনা, পাণ্ডুলিপি জমা নেওয়া, বই পর্যালোচনা, প্ল্যাগারিজম যাচাই করা এবং লেখক নির্বাচনও। বইয়ের প্রুফ রিডিং, ডিজাইন এবং ই-পাবলিকেশনও করা হবে।

    আরও পড়ুন: অর্থমন্ত্রকের হালুয়া উৎসবে যোগ দিলেন সীতারামন, জানুন এই বিশেষ প্রথার তাৎপর্য

    এরই সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রক তৈরি করেছে ‘বহুভাষা শব্দকোষ’। এই শব্দকোষে থাকবে ভারতের সব ভাষার পারস্পরিক অর্থ। যিনি শব্দকোষটি ব্যবহার করবেন, তিনি হয়তো হিন্দি একটি কোনও শব্দকে অসমিয়া ভাষায় কী বলে জানতে চাইলেন। তিনি তা পাবেন এই শব্দকোষেই।

    এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান লিখেছেন, “তিনটি মাইলফলক উদ্যোগ চালু হল। এগুলি হল অস্মিতা, বহুভাষা শব্দকোষ এবং রিয়েল টাইম ট্রান্সলেশন আর্কিটেকচার। এগুলির সাহায্যে পড়ুয়ারা তাঁদের প্রয়োজনীয় রসদ (UGC) পাবেন ভারতীয় ভাষায়। ভারতীয় ভাষার ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং  প্রোমোট করাও (Project Asmita) এর উদ্দেশ্য।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Saddam: রাইস পুলারই সাদ্দামের চোরাকারবারের মূল উৎস! অদ্ভুত ধাতব ব্যবসা কীভাবে চলত জানেন?

    Saddam: রাইস পুলারই সাদ্দামের চোরাকারবারের মূল উৎস! অদ্ভুত ধাতব ব্যবসা কীভাবে চলত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুন্দরবনে (South 24 Parganas) খোঁজ মিলেছে সাদ্দামের (Saddam) রহস্যজনক সুড়ঙ্গ! চলত সেখানে ধাতু গালানোর কাজ। রাইস পুলার-অস্ত্র-সোনা-অ্যান্টিকের কারবার ছিল অতি সক্রিয়! সুড়ঙ্গ পথেই কি চলত চোরাকারবার? উত্তর খোঁজে এলাকায় তাল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। কিন্তু সদ্দামের উত্থান কীভাবে হয়েছে? আসুন জেনে নিই তাঁর চোরাকারবারের ইতিকথা।

    জমি মাপতে ব্যবহার হতো তামার দণ্ড (Saddam)

    সূত্রে জানা গিয়েছে, সাদ্দাম দীর্ঘ ২০ থেকে ২২ বছর ধরে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) কুলতলি, পাথরপ্রতিমা, দক্ষিণ বারাসত এলাকায় বিভিন্ন দুষ্কৃতীদের সঙ্গে নিয়ে একটি বৃহৎ প্রতারণার চক্র তৈরি করেছিলেন। সেই সময় খুব জনপ্রিয় ছিল রাইস পুলিং স্ক্যাম। কথিত আছে ব্রিটিশ আমলে সরকারি জমি জরিপ করার জন্য এক ধরনের তামার দণ্ড ব্যবহার করা হতো। সেই দণ্ড মাটিতে পোঁতা থাকত জমি জরিপের নিশান হিসেবে। এই তামার দণ্ড বা পাতগুলি বজ্রপাতের ফলে ধাতব পরিবর্তন হয়ে ইরিডিয়ামে পরিণত হতো। এই পাতে নাকি আবার অলৌকিক ক্ষমতার সঞ্চয় হতো। তবে বাজারে তামা থেকে পরিবর্তিত ধাতু ইরিডিয়ামের বিরাট মূল্য রয়েছে। এই ধাতুতে নির্মিত বাসনপত্রে অদ্ভুত যাদু ক্ষমতা থাকে বলে, বিশ্বাস রয়েছে। ধাতু আসল না নকল তা বোঝা যায় পাশে চাল রাখলে। লোহা যেমন চুম্বককের সঙ্গে আকর্ষণ-বিকর্ষণ করে, তেমনি এই ধাতু চালকে আকর্ষণ করে। সেখান থেকে ধাতুর নাম রাইস পুলার। এই রাইস পুলারের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন সাদ্দাম।

    ধাতুর দাম প্রায় ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকা

    বৈজ্ঞানিক ভাবে এই ধাতুর সম্পর্কে এই ভাবনার অবশ্য বাস্তব দৃষ্টান্ত মেলেনি বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু চোরা বাজারে এই ধাতুর কথিত গল্পের ভিত্তিতে ধাতুর চাহিদা ব্যাপক। ১ ফুট লম্বা এবং ২ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের এরকম ধাতুর দাম প্রায় ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকারও বেশি। এই ধাতু নির্মিত কয়েন দিয়ে গোচরণ (South 24 Parganas), দক্ষিণ বারাসত, কুলতলি এলাকায় বিভিন্ন ক্রেতাদের মধ্যে অবৈধ কারবারের কাজ চলত। সিআইডি এবং কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা দফতর এখনও পর্যন্ত মোট কুড়িটির বেশি ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    আরও পড়ুনঃ খাটের নীচেই মিলল গোপন সুড়ঙ্গ, কুলতলিতে সাদ্দামের পর্দাফাঁস

    নকল সোনার মূর্তির কারবার চলত

    রাইস পুলার কম দামে বিক্রি করার লোভ দেখিয়ে এই রাজ্যের অনেক চোরাকারবারিরা অন্য রাজ্যেও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে প্রতারণার কাজ করে চলেছে। অনেক সময় মুক্তিপণ নিয়ে একাধিক ব্যসায়ীরা ছাড়া পেয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আবার পাল্টা ব্যবসায়ীরা পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাতেন না, কারণ পুরো ক্রয়-বিক্রয় করাই আইনত নিষিদ্ধ। কিন্তু তারপরেও পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাতেন কেউ কেউ। এরপর পুলিশ এবং গোয়েন্দা বিভাগ এই চক্রের একাধিক দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করেছিল। আবার অনেকে জামিন পেলেও সক্রিয় থেকেছে এই চক্র। প্রতারণার ব্যবসাও সময়ের সঙ্গে বদলে গিয়েছে। রাইস পুলার নিয়ে যখন সতর্ক হয়েছে মানুষ, সেই সময় অ্যান্টিকের ব্যবসায় ফুলেফেঁপে ওঠেন সাদ্দাম। এই ভাবেই সাদ্দাম এলাকায় বিরাট চোরাকারবারের সাম্রাজ্য নির্মাণ করেছিলেন। ১৫ বছর ধরে নকল সোনার মূর্তির কারবারে হাত পাকিয়ে ফেলেছিলেন সাদ্দাম। ক্রেতাদের টোপ দিয়ে কুলতলির ডেরায় ডেকে মারধর করে টাকা লুট করায় সিদ্ধহস্ত হয়ে উঠেছিলেন তাঁর (Saddam) পরিবার (South 24 Parganas)। সেই সঙ্গে ছিল তাঁর জাল নোটের কারবারও। গ্রেফতারের পর এই সব তথ্য স্বীকার করেছেন সাদ্দাম ও সায়রুলের স্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: অর্থমন্ত্রকের হালুয়া উৎসবে যোগ দিলেন সীতারামন, জানুন এই বিশেষ প্রথার তাৎপর্য

    Budget 2024: অর্থমন্ত্রকের হালুয়া উৎসবে যোগ দিলেন সীতারামন, জানুন এই বিশেষ প্রথার তাৎপর্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের বাজেট (Budget 2024) পেশ হবে ২৩ জুলাই। তাই মঙ্গলবার রীতি মেনে হয়ে গেল ‘হালুয়া অনুষ্ঠান’ (Halwa Ceremony)। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের জন্য বাজেট প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত পর্যায়ে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এদিন লোহার একটি বড় কড়াই থেকে অর্থমন্ত্রকের কর্মীদের হালুয়া বিতরণ করেন অর্থমন্ত্রী। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী পঙ্কজ চৌধুরী-সহ সচিব, আধিকারিক এবং বাজেট প্রস্তুতি প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত কর্মচারীরা।

    হালুয়া অনুষ্ঠান কী? (Budget 2024)

    প্রশ্ন হল, হালুয়া অনুষ্ঠান কী? হালুয়া অনুষ্ঠান হল একটি প্রথাগত অনুষ্ঠান যা বাজেট প্রস্তুতির ‘লক-ইন’ প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার প্রায় এক সপ্তাহ আগে অনুষ্ঠিত হয়। এদিন অর্থমন্ত্রকের রান্নাঘরে অতিকায় এক কড়াইয়ে তৈরি করা হয় হালুয়া। এই হালুয়াই বিলি করা হয় বাজেট তৈরি প্রক্রিয়ার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত সকলের মধ্যে। গুরুত্বপূর্ণ কিংবা বিশেষ কোনও কাজ শুরু করার আগে মিষ্টিমুখ করানোটা ভারতীয় ঐতিহ্য। বাজেট প্রণয়নের সঙ্গে জড়িত প্রত্যেকের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দেওয়ার অঙ্গ হিসেবেও দেখা হয় এই অনুষ্ঠানকে। হালুয়া অনুষ্ঠান শেষে অর্থমন্ত্রী সংসদে বাজেট পেশ না করা পর্যন্ত কর্মকর্তারা থাকেন অর্থমন্ত্রকেই। সেজন্য হালুয়া অনুষ্ঠানকে কর্মকর্তাদের ‘বিদায়’ অনুষ্ঠানও বলা যেতে পারে।

    ‘লক-ইন’ প্রক্রিয়া

    পেশের আগেই যাতে বাজেট ফাঁস না হয়ে যায়, তা-ই শুরু হয়েছিল ‘লক-ইন’ প্রক্রিয়া। সরকারের কোনও আর্থিক নীতি যাতে ফাঁস না হয়, গোপনীয়তাও যাতে ভঙ্গ না হয়, তাই এই রীতিই চলে আসছে দীর্ঘকাল। বাজেট (Budget 2024) চূড়ান্ত হওয়ার পর তা পাঠানো হয় প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের জন্য। তাঁর অনুমোদন মিললেই ছাপানো হয় বাজেট। বাজেটের গোপনীয়তা নিশ্চিত করতে গোয়েন্দা ব্যুরো প্রধান নিত্য হানা দেন নর্থ ব্লকের বেসমেন্টে প্রিন্টিং প্রেস এলাকায়।

    আরও পড়ুন: ‘স্যুইফট’ থেকে বহিষ্কার করলেও পরোয়া করে না ভারত, আমেরিকাকে বোঝালেন মোদি

    জানা গিয়েছে, এবারও পেপারলেস বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। এর আগের তিনটি বাজেট এবং চলতি (Halwa Ceremony) বছর ‘ভোট অন অ্যাকাউন্ট’ও পেশ হয়েছিল ডিজিটালি। বাজেট অ্যাক্সেস মিলবে ‘ইউনিয়ন বাজেট’ মোবাইল অ্যাপে (Budget 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।  

  • Calcutta High Court: রাজ্যপালকে অপমানজনক মন্তব্য নয়, মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে বিরত করল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: রাজ্যপালকে অপমানজনক মন্তব্য নয়, মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে বিরত করল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose) সম্পর্কে আর কোনও মর্যাদাহানিকর মন্তব্য নয়। রাজ্যপালের করা মামলায় মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে এমনই মন্তব্য করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। এদিন বিচারপতি কৃষ্ণ রাওয়ের এজলাসে শুনানি হয় এই মামলার। সেই শুনানিতেই মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে রাজ্যপাল সম্পর্কে অপমানজনক মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার জন্য বলেছে হাইকোর্ট। আদালতের নির্দেশ, আগামী ১৪ অগাস্ট পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ, বিধায়ক সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্য়ায় ও রিয়াদ হোসেন রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অসম্মানজনক কোনও মন্তব্য করতে পারবেন না। মূলত অন্তর্বর্তী আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশ। 

    আগে কী ঘটেছিল?  

    রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অবমাননাকর কথা বলা হয়েছিল বলে অভিযোগ। এর জেরে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মামলা করেছিলেন খোদ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন তিনি। এবার সেই মামলায় হাইকোর্ট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কথায় রাশ টানল। অর্থাৎ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে যাতে কোনও অবমাননাকর মন্তব্য করা না হয় তা নিয়েই মুখ্যমন্ত্রীকে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। হাইকোর্ট জানিয়েছে, রাজ্যপাল একজন সাংবিধানিক কর্তৃপক্ষ। তাঁকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা যায় না। সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের সুযোগ নিয়ে এটা করা যায় না।  

    কেন এই মানহানির মামলা?

    তৃণমূলের দুই জয়ী প্র্রার্থীর শপথকে কেন্দ্র করে জটিলতা তৈরি হয়েছিল। রাষ্ট্রপতিকে হস্তক্ষেপের আবেদন জানিয়েছিলেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই পরিস্থিতিতে মুখ খুলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আর তাতেই অপমানিত হয়েছিলেন রাজ্যপাল। তারপরেই মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন রাজ্যপাল।

    আরও পড়ুন: ওমানে মাঝ সমুদ্রে উল্টে গেল তেলের ট্যাঙ্কার, নিখোঁজ ১৩ জন ভারতীয়

    আদালত কী জানিয়েছে? (Calcutta High Court) 

    এ বিষয়ে আদালতের পর্যবেক্ষণ, মামলাকারীর দাবি অনুযায়ী, তাঁর মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়েছে বেশ কিছু মন্তব্যে। ওই রকম মন্তব্য থেকে বিরত থাকা উচিত। যদি এই পর্যায়ে অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ মঞ্জুর-না করা হয় তবে মামলাকারীর বিরুদ্ধে মানহানিকর বিবৃতি দেওয়ার বিষয়টিতে উৎসাহ দেওয়া হবে। বিচারপতি রাও এর আগে নির্দেশ দিয়েছিলেন, রাজ্যপাল বোস সম্পর্কে মুখ্যমন্ত্রী মমতার মন্তব্য যে সব সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলিকেও এই মামলায় যুক্ত করতে হবে।

    রাজ্যপালের মন্তব্য (CV Ananda Bose)

    এ প্রসঙ্গে রাজ্যপাল বলেছিলেন, কেউ যদি আমার সম্মান নষ্ট করার চেষ্টা করেন তবে তিনি যেই হোন তাকে ভুগতেই হবে। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী আমার সাংবিধানিক কলিগ। আমি সেই হিসাবেই তাঁকে মর্যাদা দিয়েছি। কিন্তু আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তোলা হয়েছে তা নিয়ে মানহানির মামলা দায়ের করা হয়েছে। বাকিটা আদালত (Calcutta High Court) বিচার করবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘স্যুইফট’ থেকে বহিষ্কার করলেও পরোয়া করে না ভারত, আমেরিকাকে বোঝালেন মোদি

    PM Modi: ‘স্যুইফট’ থেকে বহিষ্কার করলেও পরোয়া করে না ভারত, আমেরিকাকে বোঝালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সফরটা মাত্র দু’দিনের। তবে তার প্রভাব বিরাট। তামাম বিশ্বকে বার্তা দিয়ে ফিরলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রাশিয়া সফর সেরে ফিরে তিনি বুঝিয়ে দিলেন, ভারতকে উপেক্ষা করার যুগ এখন অতীত। বরং মোদি জমানায় বাড়তি গুরুত্ব দিতে হবে রামচন্দ্র-বুদ্ধের দেশকে।

    রাশিয়া সফরে মোদি (PM Modi)

    দিন কয়েক আগে মার্কিন চোখরাঙানি উপেক্ষা করে দু’দিনের সরকারি সফরে রাশিয়া গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সে দেশের রাজধানী মস্কোয় পা রাখার পরে পরেই যে রাজকীয় অভ্যর্থনার বন্দোবস্ত করা হয়েছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রীর জন্য, তা বিশ্বের যে কোনও রাষ্ট্রনেতার চোখে লাগার পক্ষে যথেষ্ট। কেবল তাই নয়, মোদির সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজ সেরে ব্যাটারি চালিত গাড়িতে করে রুশ প্রেসিডেন্টের বাসভবন ঘুরে দেখিয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন স্বয়ং। মোদি-পুতিনের এই বন্ধুত্বের ছবির জেরে গা রি রি করার কথা বিশ্বের বহু রাষ্ট্রনেতার। কারণ এই মুহূর্তে ভারতকে যে তাঁদের প্রত্যেকের পাশে চাই!

    যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই বার্তা

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর মস্কোকে কার্যত একঘরে করে রেখেছিল আমেরিকা এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশ। যে জীবাশ্ম জ্বালানি রুশ অর্থনীতির অন্যতম শক্ত বুনিয়াদ, সেই তেল কেনায় নিষেধাজ্ঞাও জারি করেছিল আমেরিকার জো বাইডেন সরকার। তার জেরে খানিক টাল খায় রাশিয়ার অর্থনীতি। মস্কোর এই দুর্দিনেও পাশে থেকেছে নরেন্দ্র মোদির ভারত। বিশ্বনেতাদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করেই রাশিয়া থেকে লাগাতার জ্বালানি কিনে গিয়েছে ভারত। তার জেরে বিশ্বনেতাদের অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ভারত বুঝিবা মস্কোর পক্ষ নিয়েছে। বিষয়টি যে আদৌ তা নয়, রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকে মোদির বলা বাক্যবন্ধই তার সব চেয়ে বড় প্রমাণ। রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকে তিনি বলেছিলেন, ‘এটা যুদ্ধের সময় নয়’। অর্থাৎ, ভারতের স্পষ্ট বার্তা, যুদ্ধ কোনও সমস্যার সমাধান নয়। সমাধান হতে পারে কূটনৈতিক আলোচনায়ই।

    আরও পড়ুন: তিস্তা প্রকল্প রূপায়ণ করুক ভারত, চাইছেন হাসিনা, জানালেন কারণও

    রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ চলছেই

    রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্বের সুতো কেবল পুরানোই নয়, মজবুতও। এবং সেই সম্পর্কের কথা জানে তামাম দুনিয়া। তাই তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসেই মোদি যখন প্রথমবার রাশিয়া সফরে গেলেন, তখনই প্রমাদ গুণতে শুরু করেছিলেন বিশ্বের অনেক দেশের প্রেসিডেন্ট কিংবা প্রধানমন্ত্রীরা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়েছিল ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। সেই যুদ্ধ এখনও চলছে। রাশিয়ার মতো শক্তিশালী একটি দেশের সঙ্গে দু’বছরেরও বেশি সময় ধরে লড়াই করে যাওয়ার ক্ষমতা ইউক্রেনের নেই। তাহলে কী করে চলছে যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলা? আসলে সরাসরি না হলেও, রাশিয়া-ইউক্রেনের এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ। তার (PM Modi) জেরেই এখনও ক্লান্ত হয়নি ইউক্রেন। স্বীকার করেনি হার। উল্টে এই যুদ্ধে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে রাশিয়ার।

    ভারতের কৌশলে কুপোকাত বিশ্ব

    এই যুদ্ধের কারণেই রাশিয়ার ওপর আরোপ করা হয়েছে নানা নিষেধাজ্ঞা। রাশিয়াকে স্যুইফট (SWIFT) থেকে বেরও করে দেওয়া হয়েছে। (স্যুইফট হল আন্তর্জাতিক পেমেন্ট সিস্টেম। এর থেকে বের করে দেওয়া হলে আর্থিক-সহ নানা ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় কোনও একটি দেশকে।) এতদসত্ত্বেও রাশিয়ার হাত ছাড়েনি ভারত। বরং রাশিয়া-সহ বিশ্বের ২০টি দেশের সঙ্গে রুপিতেই বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে নরেন্দ্র মোদির দেশ। এতে কমতে শুরু করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের আধিপত্য। এতেই অশনি সঙ্কেত দেখছেন মার্কিন রাজনীতিবিদদের একটা বড় অংশ। কারণ বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার পাঁচ নম্বরে রয়েছে ভারত। ব্রিটেনকে সরিয়ে এই জায়গাটা দখল করেছে নয়াদিল্লি (PM Modi)। বিভিন্ন সমীক্ষায় প্রকাশ, অচিরেই এই তালিকার চার নম্বরে উঠে আসবে ভারত। পিছিয়ে পড়বে জাপান। তাই আর যাই হোক ভারতকে উপেক্ষা করার দুঃসাহস এই মুহূর্তে নেই বিশ্বনেতাদের। তাই ‘আত্মনির্ভর ভারতে’র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাশিয়া সফর করে এলেও, উচ্চবাচ্য করছেন না তাঁরা। কারণ তাতে হিতে হতে পারে বিপরীত।

    নির্ভীক নয়াদিল্লি

    যেহেতু রাশিয়া-সহ বিশ্বের ২০টি দেশের সঙ্গে ভারত লেনদেন করছে রুপিতে, তাই স্যুইফট (SWIFT) থেকে বের করে দেওয়ার ভয়ে এখন আর ভীত নয় নয়াদিল্লি। বরং এই রুপিতে বাণিজ্য করায় আদতে দু’দিক থেকে লাভ হচ্ছে ভারতের। একদিকে যেমন সস্তায় রাশিয়া থেকে জ্বালানি কিনছে ভারত (খদ্দের কমে যাওয়ায় দাম কমেছে), তেমনি অন্যদিকে রুপিতে ব্যবসা হওয়ায় খরচ করতে হচ্ছে না সঞ্চিত ডলার। ভারতের এই মজবুত অর্থনীতি এবং স্ট্যাটেজিতেই কুপোকাত বিশ্বের তাবড় নেতারা। রাশিয়া সফরে গিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী আরও একবার পুতিনকে শুনিয়েছেন শান্তির ললিত বাণী। প্রধানমন্ত্রী এই সফরেও রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকে বলেছেন, ‘এটা যুদ্ধের সময় নয়’। পুতিনকে দেওয়া মন্ত্র যে কেবল রুশ প্রেসিডেন্টকেই নয়, তামাম বিশ্বকেই বার্তা দেওয়া, তা বুঝতে বাকি থাকে না কারও। ভারতের মজবুত অর্থনীতি, কৌশলী চাল এবং ‘যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই’ গোছের বার্তায় মজেছে বিশ্ব। তাই মোদির রাশিয়া সফর এবং পুতিনের সঙ্গে ‘মাখামাখি’র পরেও মুখে কুলুপ বিশ্বনেতাদের (PM Modi)।

    ভারতে যে এখন চলছে মোদি-রাজ!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sonarpur: চোপড়ার ছায়া সোনারপুরে, জেসিবির পর তৃণমূল নেতা জামাল, পায়ে শিকল বেঁধে মহিলাকে অত্যাচার!

    Sonarpur: চোপড়ার ছায়া সোনারপুরে, জেসিবির পর তৃণমূল নেতা জামাল, পায়ে শিকল বেঁধে মহিলাকে অত্যাচার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চোপড়ার ছায়া যেন সোনারপুরে (Sonarpur)! সালিশি সভায় ডেকে মহিলাদের বাড়িতে নিয়ে তালিবানি কায়দায় শিকল দিয়ে বেঁধে, পাশবিক অত্যাচার করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল কর্মী জামালউদ্দিন সর্দারের বিরুদ্ধে। অন্যের জমি হাতিয়ে প্রাসাদের মতো বাড়ি নির্মাণ করেছেন বলে অভিযোগ। এই এলাকার প্রতাপনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের সাঙ্গুরে বাড়ি এই তৃণমূল কর্মীর। কোনও কাজ না করে কীভাবে এই সুবিশাল বাড়ি বানিয়েছেন তিনি, সেই প্রশ্নও রয়েছে এলাকাবাসীর মনে। ‘সালিশ কি সফা’ করে এক মহিলাকে বাড়িতে ডেকে নির্মম অত্যাচার করেছেন এই তৃণমূল কর্মী। এরপর এই নির্যাতিতা মহিলার পাশে দাঁড়িয়েছেন বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল। বিজেপি নেত্রীকে কাছে পেয়ে সাহস পেলেন এলাকাবাসীও। এরপর মহিলা শোনালেন সেই নির্মম অত্যাচারের বিবরণ।

    ভয় দেখিয়েই এলাকায় শাসন কায়েম (Sonarpur)!

    নির্যাতিতা মহিলা রশিদা বিবি এই তৃণমূল কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে বলেছেন, “এলাকায় (Sonarpur) জমিজমা কেনাবেচা, দাম্পত্য কলহ থেকে পারিবারিক সমস্যা সবকিছুরই সমাধান করে থাকেন জামাল। তাঁর হাত ছাড়া কোনও কাজ হয় না। আমাকে শিকল দিয়ে বেঁধে রেখেছিলেন। তাঁর বাড়ির মধ্যে মেঝেতে জায়গায় জায়গায় শিকল বাঁধার স্থান করা আছে। কখনও কখনও আবার বেঁধে উপর থেকে ঝুলিয়ে দেওয়া হতো। সেই সঙ্গে চলত মারধর। সোনারপুর থানার পুলিশের সঙ্গেও তাঁর বিরাট ভালো সম্পর্ক। সেই ভয় দেখিয়েই এলাকায় শাসন কায়েম করতেন জামাল। বাড়িতেই সালিশি সভা বসিয়ে তিনি বিচার করতেন। যারা তাঁর প্রস্তাবে রাজী হত না, তাদের উপর অত্যাচার চালানো হতো। এলাকার কোনও মহিলারাই তাঁর অত্যাচারের হাত থেকে রেহাই পায়নি।”

    শেখ শাহজাহানের উত্তরসূরী শেখ জামাল

    বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল বলেছেন, “মুখ্যমন্ত্রী মমতার বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাকের সামনে এই ভাবের মহিলাদের উপর তালিবানি কায়দায় অত্যাচার করা হচ্ছে আর তিনি চুপ! শেখ শাহজাহানের উত্তরসূরী শেখ জামাল। এলাকায় দুর্নীতি করে লোকের জমি দখল করে মানুষের উপর অত্যচার করছেন তিনি। পুলিশ সব জেনে শুনেও চুপ। বাড়ির (Sonarpur) মহিলাদের তুলে নিয়ে শেকল দিয়ে বেঁধে অত্যাচার করা হয়েছে। এই রাজ্যে নারী সুরক্ষা বলে কিছু নেই। এই এলাকার বিজেপি কর্মীদের উপর ভোট পরবর্তী হিংসার নায়ক এই জামাল। অবিলম্বে কঠোর শাস্তি চাই এই তৃণমূল (TMC) কর্মীর বিরুদ্ধে।”

    আরও পড়ুনঃ ভাঙড়ে চোর সন্দেহে পিটিয়ে খুনের নেপথ্যে শওকত মোল্লার ঘনিষ্ঠরা, বলছেন স্থানীয়রা

    তৃণমূলের বক্তব্য

    এলাকার (Sonarpur) তৃণমূল (TMC) বিধায়ক লাভলী মৈত্র মৌখিক ভাবে জানিয়েছেন, “জামাল সর্দার তৃণমূলের কেউ নন। তাঁর সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। প্রশাসনকে বলব ব্যবস্থা নিতে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Health Update: বর্ষা আসতেই রাজ্যে বাড়ছে ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়ার প্রকোপ, জ্বর হলেই পরীক্ষার নির্দেশ

    Health Update: বর্ষা আসতেই রাজ্যে বাড়ছে ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়ার প্রকোপ, জ্বর হলেই পরীক্ষার নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নামেই বর্ষাকাল। তবে জাঁকিয়ে বৃষ্টি শুরু হয়নি এখনও। তা সত্ত্বেও শহরে বাড়ছে ডেঙ্গি এবং ম্যালেরিয়ার (Dengue and malaria) প্রকোপ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে (Health Update) জানা গিয়েছে, এ রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৪৪১। মৃত্যুর কোনও খবর এখনও নেই। এপ্রিল মাসের শেষে এ রাজ্যে ম্যালেরিয়া আক্রান্তের সংখ্যা  ২ হাজার ১৬৪ জন। বাংলায় মৃত্যু হয়েছে এক ম্যালেরিয়া রোগীর। ডেঙ্গির পাশাপাশি ম্যালেরিয়ার বাড়বাড়ন্তে উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য দফতর। বিভিন্ন জেলায় দেওয়া হয়েছে বিশেষ নজরদারির নির্দেশ।

    বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা

    বর্ষার আগমনের সঙ্গে সঙ্গেই বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। এক সপ্তাহের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা পেরিয়েছে একশোর ঘর। গত ছ’মাসে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা হাজার দেড়েক। সংক্রমণের শীর্ষে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। এর পরেই রয়েছে কলকাতা। এখানে মশা-বাহিত এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে একশোর কোঠা। মালদা, মুর্শিদাবাদ, আসানসোল এবং হুগলির ছবিটাও ভয় ধরায় মনে।

    স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য

    স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, চলতি বছর জুনের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত রাজ্যে ডেঙ্গিতে আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ৩২৮। উত্তর ২৪ পরগনায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ১৭০ ছাড়িয়েছে (Health Update)। মালদায়ও সংখ্যাটা প্রায় একই। মুর্শিদাবাদে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা দেড়শোর ওপরে। হুগলিতে দেড়শোর কাছাকাছি। প্রসঙ্গত, গত বছর এ রাজ্যে ডেঙ্গি সংক্রমণ ভেঙে দিয়েছিল গত এক যুগের রেকর্ড।

    আরও পড়ুন: ‘‘মেয়াদ উত্তীর্ণ প্যানেলই প্রকাশ করুন’’, টেটের ৪২০০০ নিয়োগ নিয়ে নির্দেশ হাইকোর্টের

    এমতাবস্থায় জ্বর হলেই ডেঙ্গি পরীক্ষা করাতে হবে বলে নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, অল্প জ্বর হলেও, ডেঙ্গি পরীক্ষা বাধ্যতামূলক। স্বাস্থ্য ভবনের তরফে রাজ্যের সব সরকারি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালগুলিকে এই মর্মে নির্দেশও পাঠানো হয়েছে। এজন্য উপযুক্ত পরিকাঠামো গড়ে তোলার আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্যভবনের তরফে।

    এক স্বাস্থ্য আধিকারিকের কথায়, “জ্বর, মাথাব্যথা, গাঁটে-গাঁটে ব্যথা ছাড়াও, হালকা জ্বর এবং পেটে মোচড় দেওয়ার মতো উপসর্গও এবার দেখা যাচ্ছে। তাই পেট খারাপ ও অল্প জ্বর হলেও, ডেঙ্গির (Dengue and malaria) এনএস ওয়ান পরীক্ষা লিখতে হবে প্রেসক্রিপশনে (Health Update)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 77: “মা আমায় এখানে আনালি কেন? আমি কি এদের বেড়ার ভিতর থেকে রক্ষা করতে পারব?”

    Ramakrishna 77: “মা আমায় এখানে আনালি কেন? আমি কি এদের বেড়ার ভিতর থেকে রক্ষা করতে পারব?”

    শ্রীযুক্ত কেশবচন্দ্র সেনের সহিত ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের নৌকাবিহার, আনন্দ কথোপকথন

    দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ

    বাসাংসি জীর্ণানি যথা বিহায়, নবানি গৃহ্ণাতি নরোহপরাণি

    তথা শরীরাণি বিহায় জীর্ণান্যান্যানি সংযাতি নবানি দেহী।।(গীতা/২২)

    কেশব দেখিলেন, ঘরের মধ্যে অনেক লোক, ঠাকুরের (Ramakrishna) কষ্ট হইতেছে। বিজয় তাঁহাকে ত্যাগ করিয়ে গিয়া সাধারণ ব্রাহ্মসমাজভুক্ত হইয়াছেন ও কন্যার বিবাহ ইত্যাদি কার্যের বিরুদ্ধে অনেক বক্তৃতা দিয়েছেন, তাই বিজয়কে দেখিয়া কেশব একটু অপ্রস্তুত। কেশব আসন ত্যাগ করিয়া উঠিলেন, ঘরের জানালা খুলিয়া দিবেন।

    ব্রাহ্মভক্তেরা একদৃষ্টে চাহিয়া আছেন। ঠাকুরের সমাধি ভঙ্গ হইল। এখনও ভাব পূর্ণমাত্রায় রহিয়াছে। ঠাকুর আপনা-আপনি অস্ফুটস্বরে বলিতেছেন, মা আমায় এখানে আনালি কেন? আমি কি এদের বেড়ার ভিতর থেকে রক্ষা করতে পারব?

    ঠাকুর (Ramakrishna) কি দেখিতেছেন যে, সংসারী ব্যক্তিরা বেড়ার ভিতরে বদ্ধ, বাহিরে আসিতে পারিতেছে না, বাহিরের আলোকেও দেখিতে পাইতেছে না—সকলের বিষয়কর্মে হাত-পা বাঁধা। কেবল বাড়িতে ভিতরের জিনিসগুলি দেখিতে পাইতেছে আর মনে করিতেছে যে, জীবনের উদ্দেশ্যে কেবল দেহ-সুখ ও বিষয়কর্ম, কামিনী ও কাঞ্চন? তাই কি ঠাকুর এমন কথা বলিতেছেন, মা আমায় এখানে আনলি কেন? আমি কি এদের বেড়ার ভিতর থেকে রিক্ষা করতে পারব?

    ঠাকুরের ক্রমে বাহ্যজ্ঞান হইতেছে। গাজীপুরের নীলমাধববাবু ও একজন ব্রাহ্মভক্ত পওহারী বাবার কথা পড়িলেন (Kathamrita)।

    একজন ব্রাহ্মভক্ত (ঠাকুরের প্রতি)—মহাশয়, এঁরা সব পওহারী দেখেছেন। তিনি গাজীপুরে থাকেন। আপনার মতো আর-একজন।

    ঠাকুর এখনও কথা কহিতে পারিতেছেন না। ঈশৎ হাস্য করিলেন।

    ব্রাহ্মভক্ত (ঠাকুরের প্রতি)—মহাশয়, পওহারী বাবা নিজের ঘরে আপনার ফটোগ্রাফ দিয়েছেন।

    ঠাকুরের ঈষৎ হাস্য করিয়া, নিজের দেহের দিকে আঙ্গুলি নির্দেশ করিয়া বলিলেন (Kathamrita), খোলটা!

    আরও পড়ুনঃ “বৃন্দাবনে নতুন যাত্রী গেলে ব্রজ বালকেরা বলতে থাকে, হরি বোলো গাঁঠরী খোলো”

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share