Tag: news in bengali

news in bengali

  • TMC Clash: মহিলা কাউন্সিলরের হাতে মার খেলেন দলেরই যুবনেতা! প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল

    TMC Clash: মহিলা কাউন্সিলরের হাতে মার খেলেন দলেরই যুবনেতা! প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল (TMC Clash)। অভিযোগ, উত্তর কলকাতার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর সুনন্দা সরকারের (Sunanda Sarkar) হাতে মার খেলেন ওই ওয়ার্ডের প্রাক্তন যুব সংগঠনের সভাপতি কেদার সরকার। ঘটনার প্রতিবাদে ইতিমধ্যেই বড়তলা থানা ঘেরাও করেন কেদার অনুগামীরা। কাউন্সিলরও ঘটনা নিয়ে পুলিশ-প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন বলেই খবর।

    ঠিক কী জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা? (TMC Clash)

    কানাঘুষো শোনা যায়, রাজ্যের মন্ত্রী তথা শ্যামপুকুর বিধানসভার বিধায়ক শশী পাঁজার ঘনিষ্ঠ যুবনেতা কেদার দাস। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি তৃণমূল করেন। ২১শে জুলাইয়েরও সমস্ত দায়িত্ব কেদারের হাতেই ন্যাস্ত করেছিলেন শশী। তাঁর সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই সুনন্দার দ্বন্দ্ব চলছিল। তবে এদিনের এই ঘটনা যেন সব কিছুকেই ছাপিয়ে গেল। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার দুপুরে শোভাবাজারের ঢুলিপাড়া স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সামনে বচসা শুরু হয় কাউন্সিলর ও যুবনেতার মধ্যে। কথা চলতে চলতেই অচমকাই সুনন্দা কেদারের গালে থাপ্পড় মারেন বলে অভিযোগ। কাউন্সিলরের অভিযোগ, ওই এলাকায় পুরসভার স্বাস্থ্যকর্মীদের মারধর করেছিলেন কেদার ও তাঁর অনুগামীরা। তাই ঘটনার কথা জানতে পেরেই সুনন্দা সেখানে যান। তারপর দুজনের উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় শুরু হয়। এরপরেই ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর ঠাঁটিয়ে চড় মারেন (TMC Clash) ওই ওয়ার্ডেরই যুব সভাপতি কেদার দাসকে। শাড়ি পরেই সুনন্দাকে কার্যত তেড়েমেড়ে ছুটে যেতে দেখা যায় কেদারের দিকে। জানা যাচ্ছে, তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ তোলেন ওই যুবনেতা। আর তারই ফলস্বরূপ এই চড়। 

    কেদার দাসের বক্তব্য 

    এ প্রসঙ্গে কেদার দাস বলেন, “এখানে অসামাজিক কাজকর্মের বিরুদ্ধে আমরা রুখে দাঁড়িয়েছি বলে তৃণমূল কাউন্সিলরের নেতৃত্বে আমায় মারা (TMC Clash) হয়েছে। এখানে প্রোমোটিং, গাঁজা, জুয়ার বেআইনি কারবার চলত। আমরা প্রতিবাদ করি। এরপর দুপুর নাগাদ কাউন্সিলর আমায় ফেলে মেরেছে।” 

    আরও পড়ুন: অনন্ত-রাধিকার বিয়েতে নয়, ফের বলিউড ছবির সুবাদে মুম্বইয়ে পাড়ি প্রসেনজিৎ-এর

    সুনন্দার পালটা দাবি (Sunanda Sarkar) 

    কেদারের এই মন্তব্যের পর সুনন্দার পালটা দাবি, কখনওই কেদারকে থাপ্পড় মারা (TMC Clash) হয়নি। ‘‘কেদার আসলে একজন সমাজবিরোধী। পুরসভার স্বাস্থ্যকর্মীদের মারধর করছিল। তা জানতে পেরেই ওখানে যাই। কেদারের হাতে লাঠি ও ইট ছিল। আমি সেগুলো কেড়ে নিতে যাই। সেই কেড়ে নেওয়ার দৃশ্যকেই ওরা থাপ্পড় মারা হিসাবে তুলে ধরছে।’’ তাঁর আরও অভিযোগ, ‘‘এলাকায় তোলাবাজি থেকে শুরু করে সব রকম অপকর্মের সঙ্গে যুক্ত কেদার। ওর অনৈতিক কাজকে সমর্থন করি না। তাই প্রতিবাদ করেছি।’’ 
    এ প্রসঙ্গে, তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ বলেন, “এই আচরণ (TMC Clash) প্রকাশ্যে হওয়া উচিৎ নয়। এই দৃশ্য ঠিক নয়। একটা অবাঞ্ছিত ঘটনা। যদি কেদারের দোষও থাকে, তবুও এটা হতে পারে না। জেলা নেতৃত্বকে বলব বিষয়টা দেখতে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bhangar: ভাঙড়ে চোর সন্দেহে পিটিয়ে খুনের নেপথ্যে শওকত মোল্লার ঘনিষ্ঠরা, বলছেন স্থানীয়রা

    Bhangar: ভাঙড়ে চোর সন্দেহে পিটিয়ে খুনের নেপথ্যে শওকত মোল্লার ঘনিষ্ঠরা, বলছেন স্থানীয়রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাঙড়ে (Bhangar) চোর সন্দেহে পিটিয়ে খুনের ঘটনা ঘটেছিল। পুলিশ দুই জনকে গ্রেফতারও করেছে। উল্লেখ্য সিসিটিভি ফুটেজে মারধরের ঘটনায় তাদের দেখা গিয়েছে। এবার স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, ভাঙড় বাজার ব্যবসায়ী সমিতির লোকজন এই গণপিটুনির ঘটনার সঙ্গে যুক্ত। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন তৃণমূল বিধায়ক শওকত মোল্লার ঘনিষ্ঠ। গুজব ছড়িয়ে গণপিটুনিতে খুনের ঘটনা ঘটেছে।

    উল্লেখ্য, তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান থেকে শুরু করে চোপড়ার জেসিবি, কামারহাটির জয়ন্ত সিং-এর মতোই ভাঙড়েও তৃণমূল নেতাদের দৌরাত্ম্যের চিত্র আরও একবার সামনে উঠে এসেছে। রাজ্যের শাসক দলের দুষ্কৃতীদের পুলিশ প্রশাসনের একাংশ সংরক্ষণ দেয় বলে অভিযোগ তুলেছে বিজেপি।

    বেঁধে মারধর করা হয়েছিল (Bhangar)!

    স্থানীয় ব্যক্তি কলিম শেখ গণপিটুনিতে মৃত্যুর ঘটনায়, তৃণমূল নেতাদের দৌরাত্ম্যের অভিযোগ তুলে বলেছেন, “ঘটনা ঘটেছিল ৭ জুলাই, মৃতের নাম আজগর মল্লিক। ভাঙড় (Bhangar) থানার অন্তর্গত ফুলবাড়ি এলাকার বাসিন্দা তিনি। ভাঙড় বাজার এলাকায় গত কয়েক দিন ধরে চুরির ঘটনা বেড়ে গিয়েছিল। চোর সন্দেহে তাঁকে প্রথমে বেঁধে রাখা হয়। এরপর স্থানীয় বাজার সমিতির শওকত মোল্লা ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতারা তাঁকে মারধর করে। এরপর নিস্তেজ হয়ে পড়ে থাকতে দেখা যায়, ঠিক তারপর তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। তৃণমূল দুষ্কৃতীদের হাতেই এই ভাবে একজনকে অকালে মরতে হল।”

    ফের চোর সন্দে গণপিটুনির ভিডিও ভাইরাল

    ভাঙড়ে (Bhangar) চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে মৃত্যুর পর ছেলে ধরা সন্দেহে এবার ফের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তবে ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। এই ঘটনাটি ঘটেছিল ৯ জুলাই মঙ্গলবার, ভাঙড় এক নম্বর ব্লকের পেরানগঞ্জ অঞ্চলের সাইআইটি এলাকায়। মূল অভিযোগ, ভাঙড় ২ নম্বর ব্লকের বানিয়ারা এলাকার এক ব্যক্তি মহিবুল মোল্লা, তাঁর বোনের বিবাহর জন্য ঘোষপুর এলাকার এক ঘটকের সঙ্গে ছেলে দেখতে গিয়েছিলেন। সেই সময় ওই এলাকার একটি ক্লাবের সামনে একটি গাছের তলায় বসে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। আর সেই সময় কিছু মানুষ তাঁকে ছেলে ধরা সন্দেহে আটকে রাখে। এরপর এলাকার তৃণমূলের বুথের সেক্রেটারি শেখ হাবিব (পলাশ) সহ বেশ কয়েকজন এসে বেধড়ক মারধর করে। এই দৃশ্যের ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। তবে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান আহত মহিবুল মোল্লার ভাই সাইদুর রহমান মোল্লা। এরপর তাঁকেও বেধড়ক মারধর করা হয়। তবে এখনও পর্যন্ত ভাঙড় থানায় কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি। অন্যদিকে তৃণমূলের পক্ষ থেকে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

    আরও পড়ুনঃ সিঙ্গুরে যেন উলট পুরাণ! অনাবাদি জমিকে চাষের যোগ্য করে বাকি অংশে শিল্প চান তৃণমূল নেতা

    বিজেপির বক্তব্য

    এই বিষয় যাদবপুর সংগঠনিক জেলার বিজেপির সভাপতি মনোরঞ্জন জোয়ারদার বলেছেন, “শুধু ভাঙড় (Bhangar) নয় গোটা রাজ্যজুড়েই এই ভাবেই চলছে তৃণমূল নেতাদের দাদাগিরি। দিনের পর দিন এখানে পুলিশ প্রশাসন নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। বিরোধীদের মিথ্যে মামলা দিচ্ছে পুলিশ আর তৃণমূলের গুন্ডাদেরকে সহায়তা করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • AIIMS Study: যোগের বলে মুক্তি মিলবে আর্থ্রাইটিসের যন্ত্রণা থেকে, বলছে এইমসের সমীক্ষা

    AIIMS Study: যোগের বলে মুক্তি মিলবে আর্থ্রাইটিসের যন্ত্রণা থেকে, বলছে এইমসের সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যোগ বলে রোগ আরোগ্য। বাক্যটি যে নেহাৎ কথার কথা নয়, তা জানা গেল এইমসের সাম্প্রতিক এক গবেষণাও (AIIMS Study)। জানা গিয়েছে, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের প্রদাহ ও ব্যথা (Arthritis Pain) কমাতেও দারুণ কাজ করে যোগ ব্যায়াম। রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস হল একটি ক্রনিক অটোইমিউন রোগ। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে হয় প্রদাহ, গাঁটে গাঁটে হয় ব্যথা। ফুসফুস, হার্ট এবং মস্তিষ্কেও প্রভাব পড়ে এই ব্যথার। যার জেরে রোগী ক্রমেই অথর্ব হয়ে পড়েন।

    যোগ বলে রোগ আরোগ্য (AIIMS Study)

    এইমসের চিকিৎসকদের করা গবেষণা বলছে, এর থেকে মুক্তি দিতে পারে যোগ ব্যায়াম। শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে এটি কাজ করে দারুণভাবে। সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, যাঁরা নিয়মিত যোগব্যায়াম করেন, তাঁরা দিব্যি সুস্থ রয়েছেন। অথর্ব বেদে যোগের গুণগান গাওয়া হলেও, সিংহভাগ ভারতীয়ই চর্চা করতেন না যোগের। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই প্রথম যোগের গুণাগুন তুলে ধরেন সারা বিশ্বের কাছে। তার পর থেকে ফি বছর ২১ জুন দিনটি পালিত হয় আন্তর্জাতিক যোগ দিবস হিসেবে। সেই যোগেরই নয়া কার্যকারিতার কথা জানা গেল এইমসের সমীক্ষায় (AIIMS Study)।

    এইমসের গবেষণা

    সমীক্ষাটি করেছে এইমসের ল্যাব ফর মলিকিউলার রিপ্রোডাকশন অ্যান্ড জেনেটিক্স, দ্য অ্যানাটমি ডিপার্টমেন্ট এবং রিউম্যাটোলজি ডিপার্টমেন্ট। তাদের সাহায্য করেছিল ডিএসটি। সেই সমীক্ষায়ই জানা গিয়েছে, কীভাবে রিউমাটেড আর্থ্রাইটিসের রোগীদের কোষ এবং মলিকিউলার লেভেলে কাজ করে যোগ। কেবল যন্ত্রণামুক্তিই নয়, তার চেয়েও বেশি কিছু কাজ করে যোগ। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং সেলুলার ড্যামেজ কন্ট্রোল করে যোগ যে প্রদাহও হ্রাস করে, তা-ও জানা গিয়েছে ওই সমীক্ষায়। প্রো এবং অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি সাইটকিনসের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতেও সাহায্য করে যোগ।

    আরও পড়ুন: শ’য়ে শ’য়ে মসজিদ ভাঙছে চিন, নিশ্চিহ্ন করছে উইঘুরদের, নীরব মুসলিম দুনিয়া

    রোগীর শরীরে বাড়িয়ে দেয় এনডর্ফিনের স্তর, হ্রাস করে কর্টিসল এবং সিআরপির মাত্রা। মেলাটনিন রিদমও বজায় রাখে যোগ। প্রদাহ চক্রকে ভেঙে এটা করে যোগ। গড়ে তোলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও। মলিকিউলার লেভেলে যোগ টেলোমের্স এনজাইম এবং জিনের অ্যাক্টিভিটি বাড়িয়ে দেয়। এই জিন কার্যকরী ভূমিকা পালন করে ডিএনএ এবং কোষ চক্র রেগুলেশন করতে। এগুলোই রোধ করে কোষের বয়স বেড়ে যাওয়াকে। যার জেরে রোগী থাকেন চনমনে। রিউমাটোলজি বিভাগের প্রধান উমা কুমার বলেন, “যোগ যে কেবল রোগীর (Arthritis Pain) জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করে তাই নয়, রোগীদের মধ্যে থাকা চাপ এবং উদ্বেগও কমায় (AIIMS Study)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Prosenjit Chatterjee: অনন্ত-রাধিকার বিয়েতে নয়, ফের বলিউড ছবির সুবাদে মুম্বইয়ে পাড়ি প্রসেনজিতের

    Prosenjit Chatterjee: অনন্ত-রাধিকার বিয়েতে নয়, ফের বলিউড ছবির সুবাদে মুম্বইয়ে পাড়ি প্রসেনজিতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে প্রায়শই মুম্বই পাড়ি দিচ্ছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Prosenjit Chatterjee)। গত রবিবার সকালেও মুম্বইয়ে ছিলেন তিনি। সেখানে যশ দাশগুপ্ত, নুসরত জাহানের সঙ্গে এক ফ্রেমে দেখা গিয়েছে তাঁকে। আর সেসব ছবি, ভিডিও দেখেই ভক্তদের প্রশ্ন, তিনি কি এখন বলিউডেই (Bollywood Film) বেশি মনোনিবেশ করতে চাইছেন? সেই উত্তরে জল্পনা থাকলেও এবার সূত্র মারফত খবর মিলেছে, আবারও বলিউড সিনেমায় দেখা যাবে টালিগঞ্জ স্টুডিওপাড়ার সুপারস্টারকে। জানা গিয়েছে, রবিবার নতুন ছবির নির্মাতাদের সঙ্গে কথা বলতে মুম্বই উড়ে গিয়েছেন প্রসেনজিৎ। 

    কী জানিয়েছেন অভিনেতা? (Prosenjit Chatterjee)

    প্রসঙ্গত, রবিবার অনন্ত অম্বানি-রাধিকা মার্চেন্টের প্রীতিভোজের অনুষ্ঠান ছিল মুম্বইতে। তাই স্বাভাবিকভাবেই সকলের মনে প্রশ্ন জাগছে, আম্বানিদের বিয়েতে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ও আমন্ত্রিত ছিলেন কিনা। সেই উত্তরে তিনি জানিয়েছেন, বিয়ের আমন্ত্রণ রক্ষার জন্য তিনি মায়ানগরীতে উড়ে যাননি। নতুন হিন্দি ছবির কাজের সুবাদেই তিনি মুম্বইতে পা রেখেছেন। সব ঠিক থাকলে আবারও হিন্দি ছবিতে তাঁর দেখা মিলবে। সেই ছবিরই আলোচনায় যোগ দিতেই শনিবার রাতে টিকিট কেটে রবিবার সকালে মুম্বইয়ের বিমান ধরেন টলিউডের বুম্বা দা।  

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে কেদারনাথ মন্দির তৈরি হবে, ধাম নয়! জানালেন কেদারনাথ ধাম ট্রাস্টের সভাপতি

    এর আগেও বলিউডে একাধিক কাজ করেছেন (Bollywood Film) 

    শেষবার বছর খানেক আগে বলিউড সিনেমা ট্রাফিক-এ দেখা গিয়েছিল অভিনেতাকে। সেই ছবিতে প্রসেনজিতের (Prosenjit Chatterjee) পাশাপাশি পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ও ছিলেন। তারপর অবশ্য, ২০২৩ সালে ‘স্কুপ’ এবং ‘জুবিলি’ ওয়েব সিরিজের সুবাদে নতুন করে বলিউডের পরিচালক-প্রযোজকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। কোথাও বলিউডের ডাকসাইটে প্রযোজকের ভূমিকায় আবার কোথাও তদন্তকারী সাংবাদিকের ভূমিকায় নজর কেড়েছেন টলিউডের সুপারস্টার। এছাড়াও নীরজ পাণ্ডের ‘খাকি: বেঙ্গল চ্যাপ্টার’-এ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় থাকছেন টলিউড সুপারস্টার। যে সিরিজের শুটিং খানিকটা কলকাতায় সেরেও ফেলেছেন তিনি।
    জানা গিয়েছে, এই নতুন হিন্দি ছবিতে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা যাবে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়কে (Prosenjit Chatterjee)। শোনা যাচ্ছে ছবির প্রযোজক এবং পরিচালকও প্রথম সারির। সব ঠিক থাকলে শুটিং শুরু হবে সেপ্টেম্বরে। 
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Singur: সিঙ্গুরে যেন উলট পুরাণ! অনাবাদি জমিকে চাষের যোগ্য করে বাকি অংশে শিল্প চান তৃণমূল নেতা

    Singur: সিঙ্গুরে যেন উলট পুরাণ! অনাবাদি জমিকে চাষের যোগ্য করে বাকি অংশে শিল্প চান তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের আরও একটি বর্ষার মরসুম চলছে, কিন্তু সিঙ্গুরের (Singur) জমির একাংশে এখনও চাষের কাজ শুরু হয়নি। জমির মালিকরা এখনও চাষ করতে পারেননি। উল্লেখ্য এই জমিতে সিপিএম টাটার কারখানা করতে চেয়েছিল, কিন্তু জমি আন্দোলনের চাপে তা হয়নি। ক্ষমতায় এসে তৃণমূল নেত্রী ওই জমিতে সর্ষে ফেলেছিলেন, দিয়েছিলেন জমি ফেরানোর প্রতিশ্রুতি। এখন জমি আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত তৃণমূল নেতারাই চাষের যোগ্য জমি এবং শিল্প চেয়ে সরকারের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এই বিস্ফোরক দাবিতে সিঙ্গুরে উলট পুরাণ!

    তৃণমূল নেতা ‘শিল্প’ চান (Singur)!

    সিঙ্গুরের জমি আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত পরিচিত মুখ তথা তৃণমূল নেতা দুধকুমার ধাড়া বলেছেন, “জমিকে চাষযোগ্য করার জন্য কাজ শুরু হয়েছিল। কিন্তু সেই কাজ থমকে গিয়েছে। এবার এই কাজ শুরু হোক। এই নিয়ে ঘরোয়া ভাবে আমরা ইতিমধ্যে পাঁচটি বৈঠক করেছি। বৈঠকে সকলে একমত হয়েছেন যে ওই জমির একাংশে আর চাষ করা সম্ভব নয়। তাই ওই অংশে কোনও শিল্পোদ্যোগী শিল্প করুক আর বাকি অংশে চাষ হোক। এই জমি চাষযোগ্য করে দিতে রাজ্য সরকারের কাছে আমরা আবেদন করব।” উল্লেখ্য এই তৃণমূল নেতারা কারখানা চাইছেন আবার চাষযোগ্য জমিও চাইছেন। অপরে সিঙ্গুরের মাটিতে কারখানা চাননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, জমি বাঁচাও আন্দোলনের নামে কারখানার বিরোধিতা করেছিলেন তখন, ফলে চাষ বা শিল্প কোনটাই জোটেনি সিঙ্গুরবাসীর কপালে।

    ১২টি কালভাট ছাড়া কোনও কাজ এগোয়নি

    সিঙ্গুরের চাষিরা বলেছেন, “গোপাল নগর, খাসেরভেড়ি এবং সিংহেরভেড়ির ওই জমিতে মূল কারখানা (Industry) হয়েছিল। ওই অংশের জমি বেশি ক্ষতিগ্রস্থ। সরকার জমির চেহারা ফেরাতে ডিনামাইট ফাটিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়। ফলে জমিতে কোঁদলে উঠে আসছে কংক্রিট। একই ভাবে সেচের জন্য নিকাশি ১২টি কালভাট তৈরি হলেও আর কোনও কাজ এগোয়নি। তাই এই বর্ষায় জমিতে চাষ করতে না পারায় সকলের মনে তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে।” আবার সিঙ্গুরের বিধায়ক তথা মন্ত্রী বেচারাম মান্না বলছেন, ‘‘যাঁরা এই আবেদন করবেন, নিশ্চিত ভাবে প্রশাসনের তরফে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’’

    প্রশাসনের বক্তব্য

    জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এক কর্তা বলেছেন, “সিঙ্গুরের (Singur) ওই জমিতে যে সমস্যা আছে তা দূর করতে আগেই কাজ শুরু হয়েছিল। প্রথমে বর্ষা ও পরে নির্বাচনের কারণে তা বিলম্বিত হয়েছে। সেই কাজের পরিকল্পনা এখনও রয়েছে। তবে কেউ পরামর্শ দিলে ভেবে দেখার সুযোগ রাখব।”

    আরও পড়ুনঃইউরোপের উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এলব্রুস জয়, ভারতীয় হিসেবে নজির গড়লেন হুগলির শুভম

    মমতার প্রতিশ্রুতি ছিল চাষযোগ্য করে দেবো

    বাম আমলে টাটার গাড়ি কারখানার (Industry) জন্য সিঙ্গুরে (Singur) প্রায় এক হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করেছিল। সুপ্রিম কোর্ট ২০১৬ সালে এই অধিগ্রহণকে অবৈধ জানিয়ে জমি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। এরপর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ওই জমিকে চাষযোগ্য করে ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কাজ শুরু হলেও অর্ধেকের বেশি জমি এখনও চাষের অযোগ্য বলে চাষিদের একাংশের দাবি। কিন্তু রাজ্য প্রশাসন এই দাবি ঠিক নয় বলে মানতে নারাজ। প্রশাসনের দাবি মাত্র অল্প পরিমাণ জমি চাষের আওতার বাইরে আছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • China: শ’য়ে শ’য়ে মসজিদ ভাঙছে চিন, নিশ্চিহ্ন করছে উইঘুরদের, নীরব মুসলিম দুনিয়া

    China: শ’য়ে শ’য়ে মসজিদ ভাঙছে চিন, নিশ্চিহ্ন করছে উইঘুরদের, নীরব মুসলিম দুনিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন (China) কি দেশ থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেবে মসজিদ? উৎখাত করবে উইঘুরদের (চিনা মুসলমান) (Uyghur)? তাঁদের মিশিয়ে দেবে চিনা সংস্কৃতির সঙ্গে? অন্তত সাম্প্রতিক এক রিপোর্টেই মিলেছে এহেন তথ্য। জানা গিয়েছে, গত কয়েক বছরে চিনের শি জিনপিংয়ের সরকার শ’য়ে শ’য়ে মসজিদ ভেঙে দিয়েছে, মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে মাজার-সহ অন্যান্য ইসলামিক শ্রাইন।

    ইসলামিক সংস্কৃতি মুছে ফেলার উদ্যোগ! (China)

    শিনজিং প্রদেশ থেকে তারা ইসলামিক সংস্কৃতি মুছে ফেলতে চাইছে বলে অভিযোগ। উইঘুরদের আত্তীকরণ করতে বাধ্য করছে হান চাইনিজ সংস্কৃতি। এই তথ্য যে অতিরঞ্জিত নয়, তা জানিয়েছে ওয়ার্ল্ড উইঘুর কংগ্রেসও। এক্স হ্যান্ডেলে তারা জানিয়েছে, ‘সেই ষোড়শ শতাব্দী থেকে অধিকাংশ উইঘুর ইসলাম ধর্মাচরণ করছেন। কিন্তু চিনের এতে আগ্রহ নেই। তার বদলে চিন থেকে তারা উইঘুরদের মুছে ফেলতে চাইছে। গত কয়েক বছরে তারা শ’য়ে শ’য়ে মসজিদ ভেঙে দিয়েছে, গুঁড়িয়ে দিয়েছে মুসলিম শ্রাইনগুলিও’। প্রকাশিত এই রিপোর্টের শিরোনাম, ‘চায়না ইজ ইউজিং আর্কিওলজি অ্যাজ ওয়েপন’। এই রিপোর্টেই বিশদে বলা হয়েছে, কীভাবে ইসলামি ঐতিহাসিক নিদর্শন মুছে ফেলতে উদ্যোগী হয়েছে চিন। শি জিনপিংয়ের রাজত্বকালেই যে এটা হচ্ছে, তারও উল্লেখ করা হয়েছে ওই রিপোর্টে। কাশগড়ে যে মিউজিয়াম রয়েছে, সেখানে ইসলামের উল্লেখ নগন্য। সেখানে এ-ও উল্লেখ করা হয়েছে, উইঘুররা প্রকৃতিগতভাবে মুসলমান নন।

    উইঘুর মুসলমানদের ধর্মত্যাগ করানো হচ্ছে!

    বছর চারেক আগেও চিনের (China) এই উইঘুর-ধ্বংসযজ্ঞের খবর শিরোনাম হয়েছিল সংবাদমাধ্যমের। সেবার জানা গিয়েছিল, শিনজিয়াং প্রদেশের ১৬ হাজার মসজিদ মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে চিন। ১০ লাখ উইঘুর মুসলমানকে ধর্মত্যাগ করানো হয়েছে। সেবার এ খবর জানিয়েছিল অস্ট্রেলিয়ান স্ট্র্যাটেজিক পলিশি ইনস্টিটিউটের একটি রিপোর্ট। এই রিপোর্ট সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদনে এ-ও বলা হয়েছিল, তুর্কিভাষী ১০ লাখ উইঘুর মুসলমানকে শিনজিয়াংয়ের বিভিন্ন ডিটেনশন ক্যাম্পে আটকে রাখা হয়েছে। আধুনিক শিক্ষা দেওয়ার নামে সেখানে মুসলমানদের অন্য ধর্মের আচার-আচরণ পালন করতে বাধ্য করা হচ্ছে। ইসলামিক সংস্কৃতির সঙ্গে কোনও সম্পর্কই রাখতে দেওয়া হচ্ছে না।

    আরও পড়ুন: তিস্তা প্রকল্প রূপায়ণ করুক ভারত, চাইছেন হাসিনা, জানালেন কারণও

    তসলিমার কটাক্ষ

    চিন উইঘুরদের ওপর নির্যাতন চালালেও, অদ্ভুতভাবে নীরব বিশ্বের মুসলিম দেশগুলি। এনিয়ে ওই দেশগুলির রাষ্ট্রনায়কদের কটাক্ষ করেছিলেন বিশিষ্ট লেখিকা তসলিমা নাসরিন। শিনজিয়াং প্রদেশে প্রচুর মসজিদ ভেঙে সুলভ শৌচালয় বানানো হয়েছিল বলেও অভিযোগ। সেই প্রেক্ষিতেই ট্যুইট-বাণ হেনেছিলেন তসলিমা। লিখেছিলেন, “চিন উইঘুর মুসলমানদের ওপর অত্যাচার করছে। কিন্তু ক’টা মুসলিম দেশ এর বিরোধিতা করছে? আসলে চিন মুসলিম দেশগুলিতে বিপুল পরিমাণে অর্থ বিনিয়োগ করে। তারা ভালো করেই জানে, ধর্মের চেয়ে অর্থ অনেক বেশি প্রয়োজন।”

    চিনা প্রত্নতাত্ত্বিকদের দাবি

    কেবল মসজিদ নয়, বৌদ্ধস্তূপ এবং মন্দির ধ্বংসেও মেতেছে ড্রাগনের দেশ। রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, শিনজিয়াংয়ের পশ্চিমাঞ্চলের শহর কাশগড়ের একটি বৌদ্ধ স্তূপ ও তার পাশের একটি মন্দির নির্মিত হয়েছিল প্রায় ১৭০০ বছর আগে। পরে সেগুলি পরিত্যক্ত হয়ে যায়। ২০১৯ সালে ওই জায়গায় খননকার্য চালান চিনা প্রত্নতাত্ত্বিকরা। পাথরের হাতিয়ার, তামার মুদ্রা ও একটি বুদ্ধ মূর্তির অংশ বিশেষ উদ্ধার করেন তাঁরা। প্রত্নতাত্ত্বিকদের দাবি, এসব নিদর্শন প্রাচীন চিনা ঐতিহ্যের নিদর্শন। তাঁদের বিবৃতির উল্লেখ করে রিপোর্টে বলা হয়েছে, মোয়ের মন্দিরে যেসব প্রত্ন-নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে, সেগুলির সঙ্গে মিল রয়েছে হাজার হাজার মাইল দূরের হান সংস্কৃতির নিদর্শন স্বরূপ পাওয়া প্রত্নরত্নের। চিনের প্রধান এথনিক গ্রুপ হল হানেরা। মন্দিরের কিছু অংশ হান বৌদ্ধদের স্টাইলে বানানো হয়েছিল। সপ্তম শতকে সেন্ট্রাল এশিয়া থেকে এই মন্দির দর্শনে এসেছিলেন সুয়াঝাং। বৌদ্ধ ধর্ম প্রসারের জন্য বিখ্যাত ছিলেন তিনি। চিনের বিরুদ্ধে সাংস্কৃতিক জেনোসাইডের অভিযোগ তুলেছেন সমালোচকরা। আধিকারিকদের মতে, ধর্মীয় উগ্রবাদকে দূর করার চেষ্টা চলছে। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, শিনজিংয়ের বাসিন্দারা যদি চিনাই হন, তবে তাঁদের আত্তীকরণের যে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তা ভিত্তিহীন।

    কী বলছে ব্রিটেনের সংবাদ মাধ্যম?

    উইঘুরদের ওপর চিন প্রশাসনের অত্যাচার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংগঠনের। সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে বলেও অভিযোগ। কালচারাল জেনোসাইডের অভিযোগও উঠেছে। সম্প্রতি বিষয়টিতে আলোকপাত করেছে ব্রিটেনের স্কাই নিউজও। এই রিপোর্টেই উল্লেখ করা হয়েছে, কী কঠোর বিধিনিষেধ এবং নজরদারির মধ্যে থাকতে হচ্ছে উইঘুরদের (China)। বিশেষ করে মুসলমান অধ্যুষিত অঞ্চলে এসব ঘটছে। রিপোর্টের এক জায়গায় বলা হয়েছে, সেন্ট্রাল চিনের একটি ধুলোময় ঠান্ডা জায়গায় একটি ছোট্ট মসজিদের সামনে ঠায় দাঁড়িয়ে রয়েছেন একজন মুসলমান নেতা। ‘ধর্ম মৃতপ্রায়’ বলে বিলাপ করছেন তিনি। এই রিপোর্টেও বলা হয়েছে, চিনে মসজিদ ধ্বংসের কথা। কীভাবে ধর্মীয় আচার পালানে জারি করা হচ্ছে কঠোর নিষেধাজ্ঞা, কীভাবে ধর্মীয় পোশাক পরায় জারি করা হচ্ছে (Uyghur) নিষেধাজ্ঞা, সেনসর করা হচ্ছে ইসলামিক টেক্সট (China)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kedarnath temple: দিল্লিতে কেদারনাথ মন্দির তৈরি হবে, ধাম নয়! জানালেন কেদারনাথ ধাম ট্রাস্টের সভাপতি

    Kedarnath temple: দিল্লিতে কেদারনাথ মন্দির তৈরি হবে, ধাম নয়! জানালেন কেদারনাথ ধাম ট্রাস্টের সভাপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে খাড়াই-বন্ধুর পথ অতিক্রম করে উত্তরাখণ্ডের কেদারনাথ (Kedarnath temple) যান ভক্তরা। তবে এবার থেকে আর মহাদেবের দর্শনের জন্য কেদারনাথ পাড়ি দিতে হবেনা, কারন এবার দিল্লিতেই দর্শন হবে কেদারনাথের। গত বুধবার উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী ঘোষণা করেছেন, এবার দেশের রাজধানীতেই কেদারনাথ দর্শন সম্পন্ন হবে। দিল্লির বুরারিতে ৩ একর জমির ওপর মন্দির তৈরি করছে কেদারনাথ দিল্লি ধাম ট্রাস্ট। ধামীর মতে, দিল্লির কেদারনাথ মন্দির ভক্তদের মনোবাঞ্ছা পূরণ করবে। 

    দিল্লিতে কেদারনাথ মন্দির তৈরি হবে, ধাম নয়

    এ প্রসঙ্গে রবিবার কেদারনাথ ধাম ট্রাস্টের সভাপতি সুরিন্দর রাউতেলা বলেছেন, ”দিল্লিতে তৈরি করা কেদারনাথ মন্দিরটি (Kedarnath temple) একটি মন্দির হিসেবে তৈরি হবে, এটি কোনও ধাম নয় এবং এর সাথে উত্তরাখণ্ড সরকারের কোনও সম্পর্ক নেই। পুষ্কর সিং ধামী এই মন্দিরের ভূমি পুজোর জন্য আমাদের অনুরোধে দিল্লি এসেছিলেন। এ বিষয়ে সরকারের কিছু করার নেই। মন্দিরটি ট্রাস্টিদের সহায়তায় নির্মিত হচ্ছে। উল্লেখ্য এই ট্রাস্টিদের মধ্যে অনেকেই উত্তরাখণ্ডের বাসিন্দা।”   
    এছাড়াও তিনি বলেন, “দেশের বিভিন্ন শহরে বিখ্যাত ধামের নামে ইতিমধ্যেই অনেক মন্দির তৈরি করা হয়েছে, তা ইন্দোরের কেদারনাথ মন্দির হোক বা মুম্বইয়ের বদ্রিনাথ মন্দির। এই মন্দিরগুলিও উদ্বোধন করেছিলেন উত্তরাখণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হরিশ রাওয়াত।”

    আরও পড়ুন: মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরেই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ট্রাম্প! নিজেই ঘোষণা করলেন ভাইস প্রেসিডেন্টের নাম

    সুরিন্দর রাউতেলার বার্তা 

    উল্লেখ্য, ১০ জুলাই, উত্তর-পশ্চিম দিল্লির বুরারির কাছে হিরাঙ্কি পাড়ায় এই মন্দিরের ভূমি পূজায় অংশ নিয়েছিলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী। ওইদিন সেখানে নতুন কেদারনাথ মন্দির নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। এরপর থেকেই শুরু হয় বিতর্ক। নয়া এই মন্দির নির্মাণ নিয়ে তীব্র বিরোধিতা করেন উত্তরাখণ্ডের কেদারনাথ মন্দিরের (Kedarnath temple) পুরোহিতরা। এ প্রসঙ্গে  সুরিন্দর রাউতেলা বলেছেন, “দিল্লিতে নির্মিত মন্দিরের নাম শ্রী কেদারনাথ ধাম রাখার বিষয়ে ইতিমধ্যেই যে রাজনৈতিক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে, তা এড়ানো উচিত। কিছু নেতা তাদের রাজনৈতিক প্রয়োজন মেটানোর জন্য বিতর্ক সৃষ্টি করছেন। উত্তরাখণ্ডের কেদারনাথ ধাম ১২টি জ্যোতির্লিঙ্গের একটি। আমরা শুধু দিল্লিতে একটি মন্দির তৈরি করছি। এর আগে ভারতের বিভিন্ন শহরে এরকম বিভিন্ন মন্দির তৈরি রয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: ইউরোপের উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এলব্রুস জয়, ভারতীয় হিসেবে নজির গড়লেন হুগলির শুভম

    Hooghly: ইউরোপের উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এলব্রুস জয়, ভারতীয় হিসেবে নজির গড়লেন হুগলির শুভম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউরোপের সবচেয়ে দুর্গম এবং উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এলব্রুস জয় করে ভারতীয় হিসেবে নজির গড়েছেন হুগলির (Hooghly) ছেলে শুভম চট্টোপাধ্যায়। তাঁর এই জয়ে উজ্জ্বল হয়েছে বাংলার মান। তিনিই প্রথম ভারতীয় বাঙালি যুবক, যিনি এই পর্বত আরোহণ করেছেন। আগেও মাউন্ট কিলিমাঞ্জার জয় করেছেন তিনি, পরবর্তী মিশন ওশিয়ানিয়া।

    ৫৬৪২ মিটার উচ্চতায় পর্বত শৃঙ্গ জয় (Hooghly)

    ইউরোপের এই সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এলব্রুস হল রাশিয়ায় অবস্থিত। শুভম এই পর্বতশৃঙ্গ জয় করতে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন গত জুলাই মাসে। শুভমের বাড়ি হুগলির (Hooghly) হিন্দমোটর এলাকায়। টানা ৯ দিনের কঠিন পথকে অতিক্রম করে ৫৬৪২ মিটার উচ্চতায় পর্বতশৃঙ্গ জয় করেছেন তিনি। তবে এই পর্বত আরোহণের পথ অত্যন্ত কষ্টকর ছিল। নানা সমস্যা এবং প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল তাঁকে। একদিকে তুষার ঝড় অপর দিকে বরফে ঢাকা পাহাড়ে বড় বড় গর্ত। এই সব কিছুকে অতিক্রম করে ভারতের পতাকা উড়িয়ে ছিলেন শুভম। তবে তুষার ঝড়ের তাপে মুখের চামড়া পুড়ে গিয়েছিল। কিন্তু তবুও নিজের লক্ষ্যে অবিচল ছিলেন তিনি। তাঁর জয়ে রাজ্য সহ গোটা দেশ কুর্নিশ জানিয়েছে। পরিবারে উচ্ছ্বাস এবং খুশির আবহ।

    বাঙালি হিসেবে প্রথম এই সাফল্য

    এই পর্বতশৃঙ্গ জয়ের পর শুভম (Hooghly) বলেছেন, “মাউন্ট এলব্রুস একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল, সমস্ত বাধাকে অতিক্রম করে সফল হতে পেরে খুব আনন্দিত আমি। ভারতীয় হিসেবে আমি প্রথম এই দুর্গম পর্বতশৃঙ্গের উত্তর দিক থেকে উঠে আবার উত্তর দিক ধরেই নামতে পেরেছি। তবে আমার সঙ্গে আরও একজন ভারতীয় ছিলেন। তিনি অবশ্য উত্তর দিক থেকে উঠে আবার দক্ষিণ দিকে অবতরণ করেছেন। ফলে বাঙালি হিসেবে প্রথম এই সাফল্যে অত্যন্ত গর্ব অনুভব হচ্ছে। তবে অভিযানে ভাষার একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সকলে সকলকে সহযোগিতা করায় অভিযান সফল হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ “তৃণমূলে মুষল পর্ব শুরু হয়েছে, এবারেই ধ্বংস হয়ে যাবে”, উল্টোরথে হাওড়ায় তোপ সুকান্তর

    পরিবারের বক্তব্য

    শুভমের মা তাঁর এই সাফল্যে বলেছেন, “ছেলের কর্মের জন্য আজ আমার বেশ গর্ব হচ্ছে, তবে অনেক ভয়ের মধ্যে ছিলাম। কখনও কখনও সাত-আট দিন পর্যন্ত কথা হতো না। খুব উদ্বেগের মধ্যে থাকতে হতো। তবে ছেলে প্রতি বছর কোথাও না কোথাও আরোহণ করে থাকে। আবার বাড়ি (Hooghly) ফিরেই প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। ওর স্বপ্ন পূরণ হোক এই কামনা করি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: তিস্তা প্রকল্প রূপায়ণ করুক ভারত, চাইছেন হাসিনা, জানালেন কারণও

    Sheikh Hasina: তিস্তা প্রকল্প রূপায়ণ করুক ভারত, চাইছেন হাসিনা, জানালেন কারণও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিস্তা প্রজেক্ট (Teesta Project) করুক ভারত। চান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। এই প্রকল্পটি করতে চেয়েছিল চিনও। এগিয়েছিল ভারতও। এহেন আবহে দিন কয়েক আগে চিন সফরে যান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তার আগেই ভারত সফর সেরে গিয়েছেন তিনি।

    কী বলছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী? (Sheikh Hasina)

    কমিউনিস্ট শাসিত শি জিনপিংয়ের দেশ থেকে ফিরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সাফ জানিয়ে দিলেন, তিনি চান তিস্তা প্রকল্পটি করুক ভারত। কী জন্য এই প্রকল্প রূপায়ণে তিনি ভারতকে চান, তাও ব্যাখ্যা করেছেন আওয়ামি লিগের সর্বময় কর্ত্রী। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে হাসিনা বলেন, “ভারতের পাশাপাশি এই প্রকল্পে আগ্রহ প্রকাশ করেছে চিন-ও। তবে সব দিক বিবেচনা করে আমি চাই তিস্তা প্রকল্পটি রূপায়ণ করুক ভারত।” তিনি বলেন, “তিস্তার জল ভারতের নিয়ন্ত্রণে। তাই তারা এই প্রজেক্ট করুক। তারা যদি এই প্রকল্পটি রূপায়ণ করতে চায়, তাহলে সর্বোতভাবে সাহায্য করা হবে।”

    তিস্তার জলবণ্টন চুক্তি

    তিস্তার জলবণ্টন চুক্তিকে ঘিরে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্কে জটিলতা তৈরি হয়েছে। ভারত থেকে নদীটি গিয়ে ঢুকেছে বাংলাদেশে। তাই তিস্তার জলের ন্যায্য দাবিদার বাংলাদেশও। তবে বাংলাদেশকে দেওয়ার মতো যথেষ্ট পরিমাণ জল নেই বলে তিস্তা চুক্তিতে সায় দেননি পশ্চিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিস্তা চুক্তি প্রসঙ্গে কেন্দ্রকে নিশানা করেছিলেন (Sheikh Hasina) তিনি। বলেছিলেন, “ওরা কীভাবে তিস্তার জল দিতে পারে? সিকিম ১৪টি জলবিদ্যুৎ প্রকল্প তৈরি করেছে। সিকিমের প্রজেক্ট তৈরির সময় খেয়াল রাখা উচিত ছিল কেন্দ্রের। সব জল সিকিম নিয়ে যাচ্ছে…।” মমতার দাবি, বাংলাদেশকে তিস্তার জল দিলে সমস্যায় পড়বেন পশ্চিমবঙ্গের উত্তর প্রান্তের বাসিন্দারা।

    আরও পড়ুন: নিশানায় ছিল অমরনাথ! সীমান্তে ফের অনুপ্রবেশ রুখল সেনা, খতম তিন জঙ্গি

    প্রসঙ্গত, তিস্তার অববাহিকায় বিরাট জলাধার নির্মাণ করে বৃষ্টির জল ধরে রাখার পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। এই প্রকল্পই রূপায়ণ করতে চায় শি জিনপিংয়ের দেশ। আগ্রহী নরেন্দ্র মোদির ভারতও। টানটান করা (Teesta Project) স্নায়ুর লড়াইয়ে যে শেষ হাসি হাসল ভারতই, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর (Sheikh Hasina) কথায়ই তা স্পষ্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: “তৃণমূলে মুষল পর্ব শুরু হয়েছে, এবারেই ধ্বংস হয়ে যাবে”, উল্টোরথে হাওড়ায় তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “তৃণমূলে মুষল পর্ব শুরু হয়েছে, এবারেই ধ্বংস হয়ে যাবে”, উল্টোরথে হাওড়ায় তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার উল্টোরথের অনুষ্ঠানে যোগদান করে তৃণমূলকে আক্রমণ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। হাওড়ার সাঁকরাইলের নবঘরায় তিনি বলেছেন, “তৃণমূলে মুষল পর্ব শুরু হয়েছে, এবারেই ধ্বংস হয়ে যাবে।” তবে তাঁর এই ভাষণের সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। 

    ঠিক কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    রথযাত্রার দিনেই রাজ্যে তৃণমূলের (TMC) চলা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে তীব্র কটাক্ষ করেন বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এরপর একাধিক বিষয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মন্তব্য করেন। তিনি বলেছেন, “যদু বংশ ধ্বংসের সময় মুষল পর্ব শুরু হয়েছিল। তৃণমূলেও তাই শুরু হয়েছে। এই ভাবেই তাঁদের দল শেষ হয়ে যাবে।” শুধু তাই নয় এই বর্ষায় সবজির দাম বৃদ্ধি নিয়ে মমতার সরকারে সমালোচনা করেছেন তিনি। তিনি আরও বলেছেন, “দেশের বিভিন্ন রাজ্য পেট্রোপণ্যের দাম কমিয়েছে। আর বাংলায় তৃণমূল সরকার অতিরিক্ত কর বসিয়েছে। গ্রাম থেকে সবজি, আনাজ, ফল গাড়িতে করে শহরে আসে। ফলে জ্বালানির দাম না কমালে সবজির দাম কমবে না, লোক দেখানো টাস্ক ফোর্স দিয়েও কমবে না।”

    আরও পড়ুনঃ রথে চড়ে তারাপীঠ ঘুরলেন মা-তারা, কেন মন্দিরের বাইরে বের হন দেবী?

    উপনির্বাচনে ব্যাপক রিগিং করেছে তৃণমূল!

    এদিন এই সভা থেকে রাজ্যে চার আসনের উপনির্বাচনের ফলাফল নিয়ে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেছেন, “তৃণমূল (TMC) উপনির্বাচনে ব্যাপক ভাবে রিগিং করেছে। মাত্র এক মাস আগেই লোকসভার ভোটে যে কেন্দ্রগুলিকে বিজেপি এগিয়ে ছিল, সেখানে তৃণমূল কোন কাজ করল যে মানুষ এতো পরিমাণে ভোট দিল! এটা সম্পূর্ণ ভাবে রিগিং এবং ছাপ্পার ফলাফল। আগে হুগলির আরামবাগে সিপিএম নেতা অনিল বসু তিন-চার লাখ ভোটে জিতে মমতাকে পশ্চাৎদেশ দেখিয়ে ছিলেন। আজ সেই অনিল বসু এবং সিপিএমকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তৃণমূলের অবস্থা আরও খারাপ হবে। না হলে এক একটি বুথে বিজেপি মাত্র ২-৩টি করে ভোট পায়? আগে সিপিএম যা করেছে, তৃণমূল এখন তাই করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share