Tag: news in bengali

news in bengali

  • Bipodtarini Puja: আজ বিপত্তারিণী পুজো, এই ব্রতর ‘তেরো’র তাৎপর্য জানেন তো?

    Bipodtarini Puja: আজ বিপত্তারিণী পুজো, এই ব্রতর ‘তেরো’র তাৎপর্য জানেন তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বিপত্তারিণী পুজো। দেবী দুর্গার (Goddess Durga) ১০৮ অবতারের মধ্যে অন্যতম দেবী সঙ্কটনাশিনীর একটি রূপ হল মা বিপত্তারিণী (Bipodtarini Puja)।

    সকল বিপদ থেকে রক্ষা পেতেই এই ব্রতপালন

    বিপদ থেকে সন্তান ও পরিবারকে রক্ষা করতেই বিপত্তারিণী পুজো (Bipodtarini Puja) করে থাকেন মহিলারা। স্বামী, সন্তান এবং সমগ্র পরিবারের মঙ্গল কামনায় বিবাহিত মহিলারা এই পুজো করে থাকেন। আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া থেকে দশমী পর্যন্ত এই পুজো করা হয়ে থাকে। সাধারণত, সোজা রথ ও উল্টো রথের মাঝে শনি ও মঙ্গলবার বিপত্তারিণীর ব্রত রাখা হয়। অম্বুবাচী চলায় অনেক জায়গায় গত শনিবার হয়নি বিপত্তারিণী পুজো। তবে, এখন অম্বুবাচী কেটে গিয়েছে। আজ মহা সাড়ম্বরে পালিত হচ্ছে বিপত্তারিণী পুজো।

    আরও পড়ুন: কীর্তনের জনপ্রিয়তা ফেরাতে রিসার্চ অ্যাকাডেমি, তথ্যচিত্র তৈরির উদ্যোগ

    গ্রামাঞ্চলে বিপত্তারিণী পুজো (Bipodtarini Puja) চারদিন ধরে চলে। প্রথম দিনে দেবীর আরাধনা করা হয়। মহিলারা গঙ্গা বা কোনও নদীতে স্নান করে দণ্ডী কাটেন। তারপর দুই রাত্রি ধরে রাতে বাংলা লোকগান, ভজন ও কীর্তন চলে। চতুর্থ দিনে বিসর্জন হয়। বিপত্তারিণী পুজো উপলক্ষে মেয়েরা উপবাস করেন। হিন্দুরা মূলত বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য এই দেবীর পুজো করেন। 

    এই পুজোয় তেরো-র তাৎপর্য

    এই পুজোর একটা বিশেষ নিয়ম হল সবকিছু ১৩টা করে উৎসর্গ করতে হয় দেবীকে। ব্রতর আচার হিসেবে সব কিছু দিতে হয় তেরোটি করে। যেমন— তেরোটি নৈবেদ্য সাজাতে হয়। ব্রত পালনে লাগে তেরো রকম ফুল, তেরো রকম ফল, তেরোটি পান, তেরোটি সুপুরি, তেরোটি এলাচ। পুজো শেষের পর খাদ্য গ্রহণ করার ক্ষেত্রেও ১৩টি খাবার খেতে হবে, যেমন – ১৩টা লুচি, ১৩ রকমের ফল, ইত্যাদি। চাল-চিঁড়ে-মুড়ি এসব খাওয়া যায় না৷

    এই পুজোর অন্যতম অঙ্গ হল তাগা বা ডুরি। ১৩টি লাল সুতোয় ১৩টি গিঁট এবং ১৩টি দুর্বা ঘাস দিয়ে ডুরি (চলিত কথায় ডোর) তৈরি করতে হয়। এই ডুরি পুরুষদের ডান এবং মহিলাদের বাম হাতে ধারণ করতে হয়। বিশ্বাস, এই সুতো বেঁধে রাখলে স্বামী-সন্তানের উপর আসা সমস্ত বিপদ দূর হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi US Visit: মোদির উক্তি ছাপানো বিশেষ টি-শার্ট মোদিকে উপহার জো বাইডেনের!

    PM Modi US Visit: মোদির উক্তি ছাপানো বিশেষ টি-শার্ট মোদিকে উপহার জো বাইডেনের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনদিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষ করে আমেরিকা থেকে মিশরের উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi US Visit)। তার আগে, শুক্রবার সকালে (স্থানীয় সময়) হোয়াইট হাউসে সিলিকন ভ্যালির বেশ কয়েকটি বড় সংস্থার সিইওদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বৈঠকে ছিলেন, অ্যালফাবেটের (গুগল) প্রধান সুন্দর পিচাই, মাইক্রোফসট প্রধান সত্য নাডেলা, মহিন্দ্রা গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান আনন্দ মহিন্দ্রা, রিলায়েন্স চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি, অ্যাপল প্রধান টিম কুক, জেরোধা প্রতিষ্ঠাতা নিখিল কামাত, নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস।

    সিলিকন ভ্যালি-র হুজ-হু’দের সঙ্গে বৈঠক

    সেই বৈঠকে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (কৃত্রিম মেধা), উন্নত উত্পাদন এবং ভারতে বিনিয়োগের বিষয়ে আলোচনা করেন দুই দেশের প্রধান। বৈঠকে ইন্দো-মার্কিন হাই-টেক সম্পর্ককে আরও কীভাবে দৃঢ় করা যায় নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকের পর সুন্দর পিচাই বলেন, ‘‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ঐতিহাসিক সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে দেখা করাটা সম্মানের বিষয়। আমরা প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছি যে ভারতের ডিজিটাইজেশন ফান্ডে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল। আমরা গুজরাটের গিফট সিটিতে আমাদের গ্লোবাল ফিনটেক অপারেশন সেন্টার খোলার ঘোষণা করছি। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিভঙ্গি বর্তমান সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিল। আমি এখন এটিকে একটি ব্লু-প্রিন্ট হিসাবে দেখছি। অন্যান্য দেশগুলিও তা করতে চাইছে।’’

    বিপুল জনপ্রিয় মোদির ‘এআই’ উক্তি!

    ওই বৈঠকেই একটি টি-শার্ট উপহার হিসেবে প্রধানমন্ত্রী মোদির হাতে তুলে দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আগের দিন মার্কিন কংগ্রেসে মোদি (PM Modi US Visit) যা বলেছেন, তার একটি উক্তিই টিশার্টে লেখা ছিল। প্রথম লাইন ছিল – ‘দ্য ফিউচার ইজ এআই’। আর টি শার্টের দ্বিতীয় লাইনে ‘এআই- অর্থ হল আমেরিকা ও ইন্ডিয়া’। প্রসঙ্গত, ২২ জুন মার্কিন কংগ্রেসে যৌথ অধিবেশনে দ্বিতীয়বারের জন্য বক্তব্য পেশ করেন মোদি। সেখানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘গত কয়েক বছরে একটি ক্ষেত্রে অনেক উন্নতি ঘটেছে। সেটি হল এআই-এর ক্ষেত্র। অর্থাৎ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। ঠিক একই সময়ে, আরেকটি এআই-এর ক্ষেত্রেও প্রভূত উন্নতি ঘটেছে। এই এআই-এর অর্থ হল- আমেরিকা ও ইন্ডিয়া।’’ 

    ১৫ বার স্ট্যান্ডিং ওভেশন, ৭৯ বার করতালি

    মোদির (PM Modi US Visit) এই ভাষণের পর মুখরিত হয়েছিল মার্কিন কংগ্রেসের সভাঘর। সকলে দাঁড়িয়ে উঠে করতালিতে ভরিয়ে দেন। প্রধানমন্ত্রীর সেই বক্তব্য মার্কিন মুলুকে রাতারাতি এতটাই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে যে মোদির ভাষণের এই উক্তিই টিশার্টে লিখে মোদিকে উপহার দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। মার্কিন কংগ্রেসে মোদির ভাষণকালে মোট ১৫ বার মার্কিন আইন প্রণেতারা দাঁড়িয়ে উঠে অভিনন্দন জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। মোট ৭৯ বার অধিবেশন কক্ষ ভরে ওঠে করতালির আওয়াজে। মোদির ভাষণ শেষে বহু কংগ্রেস সদস্যই তাঁর সঙ্গে হাত মেলানোর জন্য এগিয়ে আসেন। অনেকে আবার নিজের মোবাইল বের করে মোদির সঙ্গে সেলফিও তোলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bipodtarini Puja: কেন পালন করা হয় বিপত্তারিণী পুজো, জানুন এই ব্রতর মাহাত্ম্য

    Bipodtarini Puja: কেন পালন করা হয় বিপত্তারিণী পুজো, জানুন এই ব্রতর মাহাত্ম্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেবী বিপত্তারিণীর (Bipodtarini Puja) ব্রত আষাঢ় মাসে রথ (Rath Yatra) এবং উল্টোরথের মাঝে যে শনি এবং মঙ্গলবার পড়ে সেই দুই দিনেই পালিত হয়। কথিত আছে, এই ব্রত পালন করার সময় দেবীর চরণে উৎসর্গকৃত ‘লাল তাগা’ হাতে বাঁধা হলে বিপদ ধারকাছেও ঘেঁষতে পারবে না।

    যিনি বিপদ তারণ করেন তিনিই বিপত্তারিণী

    দেবী দুর্গা (Goddess Durga) হিন্দুধর্মের দেবী। দেবাদিদেব মহাদেবের (Lord Shiva) অর্ধাঙ্গিনী আদি শক্তি। অন্যান্য দেবী তাঁরই অবতার বা ভিন্ন রূপ। দেবী দুর্গার ১০৮ রূপের মধ্যে অন্যতম দেবী সঙ্কটনাশিনীর এক রূপ, দেবী বিপত্তারিণী (Bipodtarini Puja)। সঠিক অর্থে বিশ্লেষণ করলে ‘বিপত্তারিণী’ বা ‘বিপদনাশিনী’ দেবীর নাম নয়, উপাধি। যিনি বিপদ তারণ করেন, তিনিই বিপত্তারিণী। আসলে, মহামায়ার আলাদা করে কোনও নাম হয় কি? ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ ইনিই। আবার ‘দশমহাবিদ্যা’ও তাঁরই রূপের প্রকাশ। 

    স্বামী-সন্তান-পরিবারের মঙ্গল কামনায় বিপত্তারিণী

    বাংলায় ঘরে ঘরে বিবাহিত মহিলারা স্বামী-সন্তান-পরিবারের মঙ্গল কামনায় মা বিপত্তারিণী (Bipodtarini Puja) পুজো করেন। গ্রামাঞ্চলে বিপত্তারিণী পুজো চারদিন ধরে চলে। প্রথম দিনে দেবীর আরাধনা করা হয়। মহিলারা গঙ্গা বা কোনও নদীতে স্নান করে দণ্ডী কাটেন। তারপর দুই রাত্রি ধরে রাতে বাংলা লোকগান, ভজন ও কীর্তন চলে। চতুর্থ দিনে বিসর্জন হয়। বিপত্তারিণী পুজো উপলক্ষে মেয়েরা উপবাস করেন। কিন্তু জানেন কি এই পুজোর মাহাত্ম্য? দেবীর মাহাত্ম্য নিয়ে একাধিক বৃত্তান্ত রয়েছে। দেবীর বিপত্তারিণী রূপ নিয়ে ‘মার্কণ্ডেয় পুরাণে’ কাহিনীটি বেশ জনপ্রিয়—

    কথিত আছে, শুম্ভ-নিশুম্ভ, অসুর ভ্রাতৃদ্বয়ের হাত থেকে নিষ্কৃতি পেতে দেবগণ একবার মহামায়ার স্তব করছেন, এমন সময় শিবজায়া পার্বতী সেখানে হাজির হয়ে শুধালেন, “তোমরা কার স্তব করছ গো?” যাঁর স্তব, তিনি স্বয়ংই এ প্রশ্ন করছেন। কিন্তু দেবতারা তাঁকে চিনতে পারলেন না। তখন পার্বতী নিজের স্বরূপ দেখিয়ে বললেন, “তোমরা আমারই স্তব করছ।” এর পরবর্তীতে দেবী শুম্ভ-নিশুম্ভকে বধ করেন। দেবতাদের বিপদ থেকে উদ্ধার করলেন। সেই থেকে বিপত্তারিণী পুজোর উৎস।

    আরও পড়ুন: বিপদ এড়াতে বিপত্তারিণী পুজোয় ভুলেও করবেন না এই কাজগুলি

    দেবীর মাহাত্ম্য নিয়ে একাধিক বৃত্তান্ত রয়েছে

    এই পুজোর একটি কাহিনি রয়েছে। ব্রতকথা অনুযায়ী, বিষ্ণুপুরের মল্ল রাজবংশের এক রানির এক নিম্নবর্ণের সখী ছিলেন। তিনি জাতে মুচি। এই মহিলা নিয়মিত গোমাংস খেতেন। রানিও একদিন কৌতূহলী হয়ে গোমাংস খাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেন। প্রথমে তিনি নিমরাজি হন। পরে তিনি রানির আদেশ রক্ষার্থ গোমাংস আনেন। অন্তঃপুরে গোমাংস প্রবেশ করেছে— এই খবর রাজার কাছে পৌঁছে যায়। তিনি ক্রুদ্ধ হয়ে রানিকে শাস্তি দিতে উদ্যত হন। রানি গোমাংস তাঁর বস্ত্রের আড়ালে লুকিয়ে রেখে বিপত্তারিণী মা দুর্গাকে স্মরণ করতে থাকেন। রানিকে তল্লাশি করে রাজা দেখতে পান তাঁর বস্ত্র আড়ালে গোমাংস নয়, রয়েছে একটি লাল জবা ফুল। লাল জবা কালী পুজোর অন্যতম উপকরণ। মায়ের এই পুষ্প দেখে রাজা তাঁর ভুল বুঝতে পারেন। রানিকে ক্ষমা করে দেন। মা বিপত্তারিণী দুর্গার কৃপায় রানির বিপদ কেটে গেল। এরপর থেকে রানি নিষ্ঠা-সহকারে বিপত্তারিণীর ব্রত করতে থাকলেন। সেই থেকেই বিপত্তরিণীর পুজো প্রচলিত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    পুজোয় তেরো সংখ্যার তাৎপর্য

    এই পুজোর একটা বিশেষ নিয়ম হল সবকিছু ১৩টা করে উৎসর্গ করতে হয় দেবীকে। ব্রতর আচার হিসেবে সব কিছু দিতে হয় তেরোটি করে। যেমন— তেরোটি নৈবেদ্য সাজাতে হয়। ব্রত পালনে লাগে তেরো রকম ফুল, তেরো রকম ফল, তেরোটি পান, তেরোটি সুপুরি, তেরোটি এলাচ। এছাড়া, বিপত্তারিণী ব্রতপালনের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হিসেবে হাতে বাঁধতে হয় লাল ডুরি বা ডোর বা তাগা। এই ডোর তৈরির ক্ষেত্রেও তেরো সংখ্যা গুরুত্বপূর্ণ। তেরো গাছা লাল সুতোর সঙ্গে তেরোটি দূর্বা রেখে তেরোটি গিঁট বেঁধে তৈরি হয় এই পবিত্র তাগা বা ডোর। বিশ্বাস করা হয় যে, এই তাগা হাতে পরলে তাঁকে কোনও বিপদ স্পর্শ করতে পরে না৷ 

    বিপত্তারিণী (Bipodtarini Puja) পুজোর শেষে সকলেই হাতে ওই তাগা বেঁধে দেওয়া হয়৷ মেয়েরা বাম হাতে ও ছেলেরা ডান হাতে এটি পরেন৷ এটি শুধু ব্রত পালন যিনি করছেন তিনিই যে বাঁধেন তা নয়, পরিবারের অন্য সদস্যরাও বাঁধেন বিপন্মুক্তির জন্য৷ ব্রতপালনের পর খাবার যা খেতে হয়, সেখানেও ১৩ সংখ্যা রাখা আবশ্যক৷ মায়েরা প্রসাদ হিসেবে খান, তেরোটি লুচি বা পরটা সঙ্গে তেরো রকমের ফল। চাল-চিঁড়ে-মুড়ি এসব খাওয়া যায় না৷ ফল বা ময়দার রান্না যাই খাওয়া হোক না কেন সেটা ১৩ সংখ্যায় গ্রহণ করার কথাই ব্রতে বলা হয়৷ তবে যদি সেটা না হয় তাহলে পুজো মিটে যাওয়ার পর বিজোড় সংখ্যাতেও খাদ্যগ্রহণ করা যায়৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: কাশ্মীরে অনুপ্রবেশের ছক বানচাল করল বাহিনী, গুলিতে খতম ৪ পাক জঙ্গি

    Jammu Kashmir: কাশ্মীরে অনুপ্রবেশের ছক বানচাল করল বাহিনী, গুলিতে খতম ৪ পাক জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাস দমন অভিযানে বড় সাফল্য পেল নিরাপত্তা বাহিনী। জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) কুপওয়ারায় নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে অনুপ্রবেশের চেষ্টা ফের ভেস্তে দিল সেনা। বাহিনীর গুলিতে খতম হল চার পাকিস্তানি জঙ্গি। চলতি মাসে এই নিয়ে দুবার অনুপ্রবেশের চেষ্টা ব্যর্থ হল।

    কালা জঙ্গল দিয়ে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিল জঙ্গিরা

    জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu Kashmir) পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবার ভোরে পাক-অধিকৃত কাশ্মীর থেকে কুপওয়ারা জেলার মাচাল সেক্টরের কালা জঙ্গল এলাকা দিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করে পাক জঙ্গিদের একটি দল। কাশ্মীর জোন পুলিশ ট্যুইটারে লিখেছে, ‘‘কুপওয়ারার মাচাল সেক্টরের কালা জঙ্গলে সেনা এবং পুলিশের যৌথ অভিযানে নিহত চার জঙ্গি।’’ ভারতীয় সেনার চিনার কোরও ট্যুইট করে এই খবর দিয়েছে।

    থামতে বলায় বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় জঙ্গিরা

    কাশ্মীর জোন (Jammu Kashmir) পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবার ভোরে কুপওয়ারার মাচাল সেক্টরে নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে এক জায়গায় টহলদারির সময়, নিরাপত্তা বাহিনী দেখতে পায় যে, কয়েকজন জঙ্গি জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে চলেছে। তাদের থামার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু, উল্টে, বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় জঙ্গিরা। পাল্টা গুলি চালিয়ে জবাব দেয় নিরাপত্তা কর্মীরাও। এরপরই শুরু হয় গুলির লড়াই। বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে চলে দুপক্ষের গুলি বিনিময়। এর পর, ওই চার জঙ্গির মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। আরও কোনও জঙ্গি অনুপ্রবেশ করেছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুরো এলাকা ঘিরে ফেলে চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছে নিরাপত্তা কর্মীরা।

    চলতি মাসে দুবার অনুপ্রবেশের চেষ্টা ব্যর্থ

    এর আগে, গত ১৬ জুন কুপওয়ারার নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে জুমগুন্দ কেরানে জঙ্গি অনুপ্রবেশের চেষ্টা ভেস্তে দিয়েছিল নিরাপত্তা বাহিনী। বাহিনীর গুলিতে নিহত হয়েছিল পাঁচ জঙ্গি। এছাড়া, গতকাল, অর্থাৎ বৃহস্পতিবার (Jammu Kashmir) অনন্তনাগ এলাকায় দুই লস্কর জঙ্গিকে গ্রেফতার করে নিরাপত্তাবাহিনী। ধৃত জঙ্গিদের কাছে থেকে প্রচুর পরিমাণ অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করে। উদ্ধার করা অস্ত্রগুলির মধ্যে কয়েছে ১২টি গ্রেনেড ও একে-৪৭ রাইফেলের কার্তুজ। এদিকে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ শুক্রবার তার সফরে জম্মু ও কাশ্মীরে পৌঁছেছেন। অমিত শাহ প্রথমে জম্মুতে বিজেপি অফিসে পৌঁছান , যেখানে তিনি শ্যামা প্রসাদ মুখার্জির মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

    আরও পড়ুন: উদ্ধার একে ৪৭-এর গুলি, গ্রেনেড! কাশ্মীরের অনন্তনাগে গ্রেফতার ২ লস্কর জঙ্গি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Moloy Ghatak: কয়লাকাণ্ডে ফের মলয় ঘটককে দিল্লিতে তলব ইডি-র, এবার সঙ্গী লালা-ও

    Moloy Ghatak: কয়লাকাণ্ডে ফের মলয় ঘটককে দিল্লিতে তলব ইডি-র, এবার সঙ্গী লালা-ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচার মামলায় (Coal Smuggling Case) ফের রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটককে (Moloy Ghatak) দিল্লিতে ডেকে পাঠাল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। জানা গিয়েছে, ২৬ জুন কয়লাকাণ্ডে তাঁকে দিল্লিতে ডাকা হয়েছে। মন্ত্রীর পাশাপাশি দিল্লিতে তলব করা হয়েছে কয়লা পাচারকাণ্ডে অন্যতম প্রধান অভিযুক্ত অনুপ মাজি ওরফে লালাকেও। তাঁকে ২৯ জুন তলব করা হয়েছে।

     বারবার হাজিরা এড়িয়েছেন রাজ্যের আইন মন্ত্রী!

    এর আগে একাধিকবার দিল্লিতে তলব করা হয়েছিল মন্ত্রীমশাইকে (Moloy Ghatak)। কিন্তু, প্রতিবারই তিনি তা এড়িয়ে গিয়েছেন। চলতি মাসে মলয় ঘটককে দুবার তলব করেছিল ইডি। গত ৫ জুন কয়লা পাচার কাণ্ডে মলয় ঘটককে হাজিরার নোটিশ পাঠিয়েছিল ইডি। তবে সেই ডাকে সাড়া দেননি রাজ্যের আইনমন্ত্রী। ১৯ তারিখ তাঁকে ডাকা হয়েছিল। সেটা তিনি এড়িয়ে যান। সূত্রের খবর, আইনজীবীর চিঠি মারফৎ মলয় জানিয়ে দেন, আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিভিন্ন জেলায় প্রচারে ব্যস্ত থাকায় তিনি তদন্তকারীদের মুখোমুখি হতে পারছেন না। 

    এবার হাজিরা না দিলে কী পদক্ষেপ ইডি-র?

    এমনকি, ইডি যে তাঁকে দিল্লির বদলে কলকাতায় জিজ্ঞাসাবাদ করুক, এই আবেদন নিয়ে এর আগে দিল্লি হাইকোর্টেও আবেদন করেছিলেন মলয় ঘটক (Moloy Ghatak)। যদিও তাঁর আবেদন খারিজ করে দেয় আদালত। দিল্লি হাইকোর্ট জানিয়ে দেয় যে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের দিল্লি সদর দফতরেই হাজিরা দিতে হবে মলয়কে। তবে, কমপক্ষে ১৫ দিন আগে তাঁকে নোটিশ পাঠাতে হবে বলেও জানিয়ে দেয় আদালত। ইডি সূত্রের দাবি, এবারও মলয় ঘটক তদন্তকারী অফিসারের সামনে হাজির না হন এবং এই সমনও এড়িয়ে যান, তাহলে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা রাজ্যের আইন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে পারে। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বিষয়টি আদালতের নজরেও আনতে পারে।  সূত্রের দাবি, তাঁর বিরুদ্ধে এবার কড়া অবস্থান নিতে চলেছে ইডি। 

    মলয়ের দোসর অনুপ মাজি ওরফে লালা

    কয়লা পাচারকাণ্ডে মলয়ের (Moloy Ghatak) পাশাপাশি এই মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত অনুপ মাজি ওরফে লালাকেও এবার দিল্লিতে তলব করেছে ইডি। তদন্তকারী সংস্থার দাবি, কয়লা পাচার কাণ্ডে সরাসরি জড়িত লালা। এর আগে, অনুপের কলকাতা এবং পুরুলিয়ার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিল তদন্তকারী সংস্থা। পাশাপাশি, সিবিআই সূত্রের দাবি, অনুপের কিছু নথি থেকেই তাঁর সঙ্গে মলয়ের যোগাযোগের সূত্র মিলেছে। তার পরেই কয়লা পাচারকাণ্ডে নাম জড়ায় মলয়ের। এর পরই, গত বছরের সেপ্টেম্বরে মলয় ঘটকের আসানসোল ও কলকাতার বাড়িতে হানা দিয়েছিল সিবিআই। মন্ত্রীর কলকাতার ডালহৌসির সরকারি আবাসনেও তাঁকে টানা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাঁর ফোনও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: কয়লা পাচারকাণ্ডে মলয় ঘনিষ্ঠ আরও এক তৃণমূল নেতাকে তলব ইডির

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Artemis Accord: ২০২৪ সালেই নাসা-ইসরো যৌথ মহাকাশ অভিযান! ‘আর্টেমিস অ্যাকর্ডস’ স্বাক্ষর ভারতের

    Artemis Accord: ২০২৪ সালেই নাসা-ইসরো যৌথ মহাকাশ অভিযান! ‘আর্টেমিস অ্যাকর্ডস’ স্বাক্ষর ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার কি ভারত ও আমেরিকা একসঙ্গে চন্দ্রাভিযান করতে চলেছে? হ্যাঁ, ঠিক তেমনটাই প্রত্যক্ষ করতে চলেছে বিশ্ববাসী। মহাকাশ অভিযানে বড় পদক্ষেপ নিল ভারত ও আমেরিকা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের মধ্যেই অতি-গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি স্বাক্ষর করল দুদেশের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। এদিন ‘আর্টেমিস অ্যাকর্ডস’ (Artemis Accord) স্বাক্ষর করেন ভারতের ইসরো ও মার্কিন সংস্থা নাসার কর্তারা। অর্থাৎ, ভবিষ্যৎ মহাকাশ অভিযানেও হাত মেলালো ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। 

    চুক্তির ফলে ভারতের লাভ

    এই চুক্তি অনুযায়ী, দুই দেশের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা যৌথভাবে মহাকাশে মানুষ পাঠানোর মিশনে কাজ করবে। পরের বছর অর্থাৎ, ২০২৪ সালে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (সংক্ষেপে আইএসএস) একটি যৌথ অভিযান করবে নাসা এবং ইসরো (ISRO-NASA Joint Space Mission)। আর তা নিয়ে হোয়াইট হাউসের তরফে একটি বিবৃতিও জারি করা হয়েছে। যেখানে দুই মহাকাশ সংস্থার মধ্যে এই চুক্তিকে (Artemis Accord)  ঐতিহাসিক বলেই ব্যাখ্যা করা হয়েছে। হোয়াইট হাউসের এক পদস্ত কর্তা বলেছেন, “মহাকাশ অভিযান যাতে সমস্ত মানবজাতির কল্যাণে লাগে সেই লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছিল আর্টেমিস অ্যাকর্ডস। ভারত এই অ্যাকর্ডস স্বাক্ষর করতে চলেছে।” 

    আরও পড়ুন: মোদির সফরেই মউ স্বাক্ষর! ভারতেই তৈরি হবে ‘তেজস’-এর উন্নত ইঞ্জিন

    বাড়ছে ইসরোর গুরুত্ব

    সাম্প্রতিককালে, মহাকাশ গবেষণায় অন্যতম বড় নাম হিসেবে দ্রুত উঠে এসেছে ইসরো। মহাকাশ গবেষণায় ইসরোর মুকুটে একের পর এক সাফল্য জুড়েছে। চন্দ্রাভিযান থেকে মঙ্গলাভিযান— স্পর্ধা দেখিয়েছে ইসরো। এখন দীর্ঘদিন ধরেই মহাকাশে মানুষ পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরো। গগনযান অভিযানের প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্বে। মহাকাশে একটি নিজস্ব স্পেস স্টেশন স্থাপন করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে ইসরো। পাশাপাশি, নাসার পক্ষ থেকে নতুন করে চাঁদে মানুষ পাঠানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। 

    কী এই ‘আর্টেমিস অ্যাকর্ডস’?

    মহাকাশ অভিযান এবং ব্যবহারের ক্ষেত্রে যাতে সকল দেশ সমানভাবে উপকৃত হয়, সেই বিষয়ে ২০২০ সালে আমেরিকা এবং আরও ৭টি দেশ, নাসার তৈরি এই অ্যাকর্ডস-এ স্বাক্ষর করেছিল। ১৯৬৭ সালের রাষ্ট্রসংঘের মহাকাশ চুক্তির ওপর ভিত্তি করে গঠিত হয় আর্টেমিস চুক্তি (Artemis Accord)। ২০২৫ সালের মধ্যেই মানুষকে চাঁদে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চায় আমেরিকা। আর এই লক্ষ্যেই নাসা শুরু করেছে ‘আর্টেমিস প্রোগ্রাম’। পরবর্তীকালে, মঙ্গল ও শুক্র অভিযানের ক্ষেত্রেও পারস্পরিক সহযোগিতার মাত্রা আরও বাড়তে পারে। এই চুক্তির আওতায় এখনও পর্যন্ত ২৫টি দেশ রয়েছে। এবার ভারত সেই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tejas Mk2 Engine: মোদির সফরেই মউ স্বাক্ষর! ভারতেই তৈরি হবে ‘তেজস’-এর উন্নত ইঞ্জিন

    Tejas Mk2 Engine: মোদির সফরেই মউ স্বাক্ষর! ভারতেই তৈরি হবে ‘তেজস’-এর উন্নত ইঞ্জিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসে তাঁর সম্মানে রাষ্ট্রীয় নৈশভোজের আয়োজন করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও তাঁর স্ত্রী ফার্স্ট লেডি জিল। তার আগেই, গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি (HAL-GE Jet Engine Deal) সারলেন দুই দেশের কর্তারা। 

    হ্যাল-জিই মউ স্বাক্ষর

    সংবাদসংস্থা সূত্রের খবর, ভারতে তৈরি প্রথম যুদ্ধবিমান ‘তেজস’-এর মার্ক ২ (Tejas Mk2 Engine) ভেরিয়েন্টের জন্য উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ‘এফ-৪১৪’ ইঞ্জিন তৈরি করবে মার্কিন সংস্থা জিই। তেজস যুদ্ধবিমানের প্রস্তুতকারী সংস্থা হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের (সংক্ষেপে হ্যাল) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ভারতেই তৈরি হবে ওই জেট ইঞ্জিন। এদিন এই মর্মে মউ স্বাক্ষর (HAL-GE Jet Engine Deal) করেন দুই সংস্থার কর্তারা। প্রধানমন্ত্রীর সফরেই এই চুক্তি হওয়ায় তার তাৎপর্য অনেকটাই বেড়ে গেল।

    মেক ইন ইন্ডিয়া-এ জোর

    ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসা ইস্তক, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’-র ওপর জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। কেন্দ্রীয় সরকারের লক্ষ্য বিদেশ থেকে সরাসরি আমদানি কমিয়ে দেশে উৎপাদন কর। কেন্দ্রের এই নীতির স্বপক্ষে ভারতে এখন বহু পণ্য উৎপাদন হচ্ছে, যা আগে বিদেশ থেকে সরাসরি আমদানি করা হতো। সেই তালিকায় আরও একটি নাম জুড়ল। এবার দেশে তৈরি হবে অত্যাধুনিক ফাইটার জেট ইঞ্জিন (HAL-GE Jet Engine Deal)।

    শক্তিশালী ইঞ্জিনের খোঁজ

    বস্তুত, বর্তমানে ভারতীয় বায়ুসেনায় অন্তর্ভুক্ত লাইট কমব্যাট এয়ারক্র্যাফট ‘তেজস মার্ক ১’ যুদ্ধবিমানের জন্য এই জিই সংস্থার ‘এফ-৪০৪’ ইঞ্জিন ব্যবহৃত হয়। সেটিও এদেশেই তৈরি হয়। কিন্তু, পূর্বসূরীর তুলনায় ভারী তথা আরও ক্ষমতাশালী পরবর্তী প্রজন্মের বিমান হতে চলেছে ‘তেজস মার্ক ২’ (Tejas Mk2 Engine)। এটি সম্ভবত হতে চলেছে মিডিয়াম কমব্যাট ক্যাটেগরির। এটি আরও আধুনিক ও বেশি অস্ত্রবহনে সক্ষম। ফলত, ‘এফ-৪০৪’ ইঞ্জিন যথেষ্ট নয়। দীর্ঘদিন ধরেই শক্তিশালী ইঞ্জিনের খোঁজ করছিল ভারত। অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর মার্ক ২ সংস্করণের জন্য ‘এফ-৪১৪’ ইঞ্জিন বাছাই করা হয়। 

    সুবিধা হবে অ্যামকা নির্মাণেও

    শুধু তেজস মার্ক ২ (Tejas Mk2 Engine) নয়, এই চুক্তির ফলে, ভারত যে পঞ্চম প্রজন্মের ফাইটার যুদ্ধবিমান তৈরি করছে, সেই অ্যাডভান্সড মিডিয়াম কমব্যাট এয়ারক্র্যাফট বা ‘অ্যামকা’-র প্রথম সংস্করণে এই ‘এফ-৪১৪’ ইঞ্জিন ব্যবহার করা হবে। ফলে, সেই দিক থেকে এবার ভারতের থমকে থাকা অ্যামকা প্রকল্পটিও জেট-ইঞ্জিনের গতি পাবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। 

    আরও পড়ুন: মোদির হাত ধরে বাংলার শিল্প এবার হোয়াইট হাউজে

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Jammu Kashmir: উদ্ধার একে ৪৭-এর গুলি, গ্রেনেড! কাশ্মীরের অনন্তনাগে গ্রেফতার ২ লস্কর জঙ্গি

    Jammu Kashmir: উদ্ধার একে ৪৭-এর গুলি, গ্রেনেড! কাশ্মীরের অনন্তনাগে গ্রেফতার ২ লস্কর জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) অনন্তনাগ থেকে গ্রেফতার ২ লস্কর জঙ্গি (LeT Terrorists Arrested)। বিজভেড়া এলাকা থেকে বৃহস্পতিবার ২ জঙ্গিকে গ্রেফতার করে অনন্তনাগ পুলিশ। এই দুজন লস্কর জঙ্গিদের সহযোগী হিসেবে কাজ করত। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের কাছ থেকে এক লক্ষ নগদ, ১২টি একে-৪৭ বন্দুকের রাউন্ড এবং একটি গ্রেনেড উদ্ধার করা হয়েছে। 

    কাশ্মীর (Jammu Kashmir) জোনের এক শীর্ষ পুলিশকর্তা বৃহস্পতিবার সকালে জানিয়েছেন, ধৃতরা হল—বিজবেহারার আরওয়ানি এলাকার বাসিন্দা আবরার উল হক কাটু ও বিজবেহারার শেতিপোরা এলাকার বাসিন্দা তৌসিফ আহমেদ ভাট। নাকা চেকিংয়ের সময় দুই সন্দেহভাজনকে আগ্নেয়াস্ত্র, নগদ টাকা ও গোলাবারুদ-সহ গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বিজভেড়া থানায় ওই দুজনের নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    অমরনাথ যাত্রাপথে হামলার ছক?

    এখানে বলে রাখা প্রয়োজন, জম্মু কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) শুরু হয়ে গিয়েছে অমরনাথ যাত্রা। হাজার হাজার পুণ্যার্থী পবিত্র অমরনাথ যাত্রায় নাম লিখিয়েছেন। আর এই যাত্রার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল অনন্তনাগ। কারণ, এখান দিয়েই অমরনাথের উদ্দেশে রওনা দেন তীর্থযাত্রীরা। এর আগেও, অমরনাথ যাত্রার সময় অনন্তনাগে হামলার চেষ্টা চালিয়েছে জঙ্গিরা। তাই, এই সময়টা অত্যন্ত সতর্ক থাকে নিরাপত্তাবাহিনী। গোটা রুটে প্রচুর সেনা, আধাসেনা ও পুলিশ মোতায়েন থাকে। পুলিশের সন্দেহ, অমরনাথের পথে নাশকতামূলক হামলার ছক হয়ত জঙ্গিরা করে থাকতে পারে। ধৃত ২ জঙ্গি-সহযোগীকে জেরা করে তাদের পরিকল্পনা জানার চেষ্টা করছে অনন্তনাগ পুলিশ। 

    ত্রিপুরায় ধৃত ২ পাক জঙ্গি

    এর আগে গতকাল, অর্থাৎ বুধবার ত্রিপুরায় পুলিশের জালে ধরা পড়ে আরও ২ সন্দেহভাজন পাকিস্তানি জঙ্গি। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আগরতলার অশ্বিনী মার্কেট এলাকা থেকে ধরা হয় ওই দুজনকে। ধৃতদের নাম ইয়াকুব ইয়াজদানবক্স এবং সাহিন মণ্ডল। পুলিশের দাবি, তাদের সঙ্গে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠনের যুক্ত থাকার ‘প্রাথমিক প্রমাণ’ পাওয়া গিয়েছে। ওই দুই সন্দেহভাজন জঙ্গির কাছে থেকে প্রচুর জাল আধার কার্ড, প্যান কার্ড পাওয়া গিয়েছে। সেই সঙ্গেই তাদের মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: হাইকোর্টের বাহিনী-নির্দেশের পরই সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল শুভেন্দুর

    Panchayat Election 2023: হাইকোর্টের বাহিনী-নির্দেশের পরই সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) কেন্দ্রীয় বাহিনীর সংখ্যা নিয়ে বুধবার যে রায় দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট সেই প্রেক্ষিতে ফের সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। হাইকোর্টের দেওয়া বাহিনী সংক্রান্ত নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে মামলার সম্ভাবনা রয়েছে। এক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টে যেতে পারে কমিশন, রাজ্যও। তা আঁচ করে আগেভাগেই ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন শুভেন্দু।

    আগেও হয়েছে। এবারও হতে পারে!

    আগেও হয়েছে। এবারও হতে পারে! সাম্প্রতিক অতীতে একাধিকবার দেখা গিয়েছে, হাইকোর্টের কোনও রায় বিপক্ষে গেলেই রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টের দুয়ারে পৌঁছে যাচ্ছে। একই কথা প্রযোজ্য হচ্ছে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ক্ষেত্রেও। গত সপ্তাহে রাজ্যের সর্বত্র কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Election 2023) করানোর নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। সেই রায়ের বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতে পৌঁছে যায় রাজ্য ও রাজ্য নির্বাচন কমিশন– দুজনই। যদিও, মঙ্গলবার সেখানেও ধাক্কা খেতে হয়েছে। হাইকোর্টের রায়ে কোনও রকম হস্তক্ষেপ করতে রাজি হয়নি সু্প্রিম কোর্ট। 

    আরও পড়ুন: নাটকীয় পরিবর্তন! রাজীব সিনহার জয়েনিং রিপোর্ট ফেরত পাঠিয়ে দিলেন রাজ্যপাল

    এরপর বুধবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া আরেকটি নির্দেশে হাইকোর্ট জানিয়েছে, ২০১৩ সালের পঞ্চায়েতে যে পরিমাণ কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন ছিল, তার থেকে এবারের নির্বাচনে (Panchayat Election 2023)  কোনওভাবে কম বাহিনী মোতায়েন করা চলবে না। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে পঞ্চায়েত ভোটের জন্য ন্যূনতম ৮২ হাজার কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন রাখার নির্দেশ দিয়েছিল। 

    ক্যাভিয়েট করে রাখলে কী লাভ?

    এই প্রেক্ষিতে, বিরোধীদের তরফ থেকে মনে করা হচ্ছে, এই রায়ের বিরুদ্ধে আরও একবার সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করতে পারে রাজ্য ও রাজ্যের নির্বাচন কমিশন। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী আশঙ্কা করছেন, এই রায়ের বিরুদ্ধেও সুপ্রিম কোর্টে যেতে পারে রাজ্য ও রাজ্য নির্বাচন কমিশন। অন্তত, বিগত ঘটনাবলির প্রেক্ষিতে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। সে ক্ষেত্রে দেশের শীর্ষ আদালত যাতে একপাক্ষিক ভাবে রাজ্য বা কমিশনের বক্তব্য শুনে কোনও নির্দেশ না দেয়, তার জন্যই ক্যাভিয়েট দাখিল করে রাখলেন শুভেন্দু। তাঁর বক্তব্য, যদি কমিশন সুপ্রিম কোর্টে গিয়েও থাকে, তাহলে যেন বিরোধীদের কথা না শুনে, কেবল এক পক্ষের কথা শুনেই বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত না নেন বিচারপতি। 

    হাইকোর্টের তিরস্কার রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে

    প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election 2023) কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা নিয়ে হাইকোর্টের নির্দেশ পালন করা হয়নি এই অভিযোগে কমিশনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা করেছিলেন বিরোধীরা। বিজেপির তরফে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং কংগ্রেস নেতা আবু হাসেম খান চৌধুরী ওরফে ডালু ওই মামলা করেন। বুধবারের শুনানিতে পঞ্চায়েত নির্বাচনে হিংসা-অশান্তি রুখতে কমিশনের ভূমিকা নিয়ে কার্যত তিরস্কার করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা। এমনকি, বিচারপতি এও মন্তব্য করেন, ‘‘দায়িত্ব সামলাতে না পারলে কমিশনার পদ থেকে সরে যান।’’ আদালতের এই মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ কারণ, বিরোধীরা প্রথম থেকে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi US Visit: মার্কিন প্রেসিডেন্টের দেওয়া ব্যক্তিগত নৈশভোজের আমন্ত্রণে হোয়াইট হাউসে মোদি

    PM Modi US Visit: মার্কিন প্রেসিডেন্টের দেওয়া ব্যক্তিগত নৈশভোজের আমন্ত্রণে হোয়াইট হাউসে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নরেন্দ্র মোদির (PM Modi US Visit) সম্মানে হোয়াইট হাউসে রাষ্ট্রীয় নৈশভোজের আয়োজন করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফার্স্ট লেডি জিল। তার আগে বুধবার রাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্য ব্যক্তিগত নৈশভোজের আয়োজন করলেন বাইডেন-দম্পতি।

    তিনদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে আমেরিকায় মোদি

    ২০ তারিখ তিনদিনের সফরে মার্কিন মুলুকে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit)। এর আগে আরও ২ বার তিনি আমেরিকা গেলেও, এই প্রথমবার তিনি রাষ্ট্রীয় সফরে গিয়েছেন। তাঁর সম্মানে রাষ্ট্রীয় নৈশভোজের আয়োজন করেছে হোয়াইট হাউস। বুধবার, আন্তর্জাতিক যোগ দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে রাষ্ট্রসংঘের সদর দফতরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিউইয়র্কে রাষ্ট্রসংঘের সদর দফতরের লনে বিশেষ যোগাসনের নেতৃত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী। আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের নবম সংস্করণ উপলক্ষে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখান থেকে সরাসরি পৌঁছন ওয়াশিংটনে। সঙ্গে ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল ও মার্কিন এনএসএ জেক সালিভান।

    আরও পড়ুন: “যোগের কোনও কপিরাইট নেই, নেই পেটেন্ট, রয়্যাল্টিও”, যোগ দিবসে বললেন মোদি

    দুয়ারে এসে মোদিকে স্বাগত বাইডেন দম্পতির

    প্রধানমন্ত্রীর আগমনের পর ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয় ওয়াশিংটনের জয়েন্ট বেস অ্যান্ড্রুজে। বিকেলে তিনি পৌঁছন হোয়াইট হাউসে। সেখানে রাষ্ট্রীয় অতিথিকে (PM Modi US Visit) স্বাগত জানাতে দুয়ারে দাঁড়িয়ে ছিলেন স্বয়ং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফার্স্ট লেডি জিল। মোদির মোটরকেড এসে থামতেই সৌজন্য বিনিময় করেন বাইডেন। দুই রাষ্ট্রপ্রধানের রসায়ন ছিল চোখে পড়ার মতো। দুজনকেই দেখা যায় উষ্ণ অভ্যর্থনায় একে অপরকে ভরিয়ে দিচ্ছেন। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন ফার্স্ট লেডি। মাার্কিন প্রেসিডেন্ট তাঁর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর আলাপ করিয়ে দিলেন। এরপর, সেখানে তিনজন একসঙ্গে দাঁড়িয়ে ছবিও তোলেন। তার পর হোয়াইট হাউসের অন্দরে প্রবেশ করেন।

    ফার্স্ট লেডিকে হিরে উপহার প্রধানমন্ত্রীর

    এদিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও ফার্স্ট লেডিকে বিশেষ উপহার দেন মোদি। মার্কিন ফার্স্ট লেডিকে একটি সাড়ে ৭ ক্যারেটের সবুজ হিরে উপহার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে তা প্রাকৃতিক হিরে নয়। এই হিরে হল ল্যাবরেটরিতে তৈরি। মার্কিন প্রেসিডেন্টকে যে উপহার দিয়েছেন মোদি (PM Modi US Visit), সেই তালিকায় রয়েছে বাইডেনের প্রিয় আইরিশ কবি উইলিয়াম বাটলার ইয়েটসেরর লেখা কবিতার বই। কবিতার বইয়ের প্রথম সংস্করণের মুদ্রণের একটি অনুলিপি উপহার দেন। পাশাপাশি, চন্দন কাঠের বাক্সে রাখা রুপোর ভগবান গণেশের মূর্তি ও প্রদীপ উপহার দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্টকে। অন্যদিকে, জো বাইডেন ও তাঁর স্ত্রী মোদিকে একটি ভিনটেজ আমেরিকান ক্যামেরা উপহার দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share