Tag: news in bengali

news in bengali

  • Sheikh Shajahan: ১২.৭৮ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত! ইডির তালিকায় শাহজাহানের কোন কোন জমি?

    Sheikh Shajahan: ১২.৭৮ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত! ইডির তালিকায় শাহজাহানের কোন কোন জমি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের (Sheikh Shajahan) ১২.৭৮ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সন্দেশখালি, সরবেরিয়া এবং কলকাতায় রয়েছে সে সব জমি, ফ্ল্যাট, ভেড়ি রয়েছে। মঙ্গলবারই সন্দেশখালি (Sandeshkshli) মামলার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। ইডি (ED) জানিয়েছে, তহবিল তছরুপ প্রতিরোধ আইন বা পিএমএলএ-র (PMLA) আওতায়, ‘প্রভিশনালি’, অর্থাৎ, অস্থায়ীভাবে এই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

    ইডির নজরে কোন কোন জায়গা

    মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে ইডি (ED) জানিয়েছে, বিভিন্ন অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত অর্থ, বিভিন্ন অস্থাবর সম্পত্তির আকারে লুকিয়ে রেখেছে শাহজাহান (Sheikh Shajahan)। এর মধ্যে ১৪টি স্থাবর সম্পত্তি এবং আরও কিছু অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। ১৪টি স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে সরবেড়িয়া গ্রাম, সন্দেশখালি (Sandeshkshli) এবং কলকাতায় থাকা শাহজাহানের অ্যাপার্টমেন্ট, কৃষিজমি, মৎস্য চাষের জমি, বসত এলাকার জমি ও ভবন ইত্যাদি। এছাড়া, শাহজাহানের দুটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টও ‘অ্যাটাচ’ করা হয়েছে। রেশন দুর্নীতি (Ration Scam) মামলায় বেশ কিছুদিন ধরেই ইডির আতসকাঁচের নীচে ছিলেন শাহজাহান। তাঁর বিপুল সম্পত্তি র খোঁজও চলছিল। গত ৫ জানুয়ারি রেশন ‘দুর্নীতি’ মামলায় সন্দেশখালিতে শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশি চালাতে গিয়েছিল ইডি। সেখানে ইডি আধিকারিকদের উপর হামলা হয়েছিল। 

    আরও পড়ুুন: ‘‘তৃণমূল আর বেশিদিন থাকবে না’’, ইস্তফা দিয়েই হুঙ্কার অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    ইডির (ED) উপর হামলা, রেশন কেলেঙ্কারির সঙ্গে যুক্ত থাকা ছাড়াও শাহজাহান (Sheikh Shajahan) ও তাঁর সঙ্গীদের বিরুদ্ধে সন্দেশখালি (Sandeshkshli) এলাকায় জোর করে জমিদখল, মহিলাদের উপর যৌন নির্যাতনের মতো গুরুতর অভিযোগ ওঠে। গত বৃহস্পতিবার তাঁকে গ্রেফতারের পর, রাজ্য পুলিশের হেফাজতেই আছেন তিনি। মঙ্গলবারই, কলকাতা হাইকোর্ট শাজাহানকে সিবিআই-এর কাছে হস্তান্তর করার নির্দেশ দিয়েছে। এই রায়ের বিরুদ্ধে জরুরি শুনানির জন্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। তাই মঙ্গলবার বিকেলে শাহজাহানকে হেফাজতে নিতে ভবানী ভবনে পৌঁছেও সন্দেশখালির বাঘকে ছাড়াই ফিরে যেতে হয় সিবিআইকে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Modi in Bengal: রাজ্যে ফের প্রধানমন্ত্রী, বুধে সভা বারাসতে, থাকবেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা?

    Modi in Bengal: রাজ্যে ফের প্রধানমন্ত্রী, বুধে সভা বারাসতে, থাকবেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গল-সন্ধ্যায় কলকাতায় পা রাখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi in Bengal)। বুধবার বারাসতে জনসভা করবেন তিনি। সেই কারণেই এদিন এলেন শহরে। কলকাতা বিমানবন্দরে নেমেই প্রধানমন্ত্রী সোজা চলে যান রামকৃষ্ণ মিশন সেবা প্রতিষ্ঠানে। এখানেই ভর্তি রয়েছেন রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের নবতিপর প্রেসিডেন্ট স্বামী স্মরণানন্দ মহারাজ। তাঁকে দেখতেই হাসপাতালে যান প্রধানমন্ত্রী।

    স্বামী স্মরণানন্দকে দেখতে হাসপাতালে মোদি

    রামকৃষ্ণ মিশনের ষোড়শ অধ্যক্ষের স্বাস্থ্য সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়ার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী কথা বলেন চিকিৎসকদের সঙ্গেও। ৭টা ১৩ মিনিট নাগাদ সেখান থেকে বেরিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কনভয় রওনা দেয় রাজভবনের উদ্দেশে। এখানেই রাত্রিবাস করবেন তিনি। বুধবার সকাল থেকেই গুচ্ছ কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর (Modi in Bengal)। এদিন সকালে হাওড়া-ধর্মতলা রুটে মেট্রো রেল প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন তিনি।

    প্রধানমন্ত্রীর গুচ্ছ কর্মসূচি 

    এর পাশাপাশি ১৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকার বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের উদ্বোধন এবং ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড সহ মোট তিনটি মেট্রো রেল রুটের উদ্বোধন করবেন তিনি। পরে দমদম বিমানবন্দর চত্বর থেকে ১১ কিলোমিটার রোড শো করে প্রধানমন্ত্রী পৌঁছবেন বারাসতের কাছারি ময়দানে। বেলা ১১.৩০টা থেকে ১২.৩০টা পর্যন্ত থাকবেন এখানকার জনসভায়।

    প্রধানমন্ত্রীর এই জনসভায়ই দেখা যেতে পারে সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের। পার্টি মিটিংয়ের অছিলায় প্রাক্তন তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের দলবল এলাকার সুন্দরী মহিলাদের পার্টি অফিস কিংবা বাগানবাড়িতে ডেকে নিয়ে যেত বলে অভিযোগ। তার পর চলত নির্যাতন। প্রতিবাদ করলে ভয় দেখানো হত। এই নির্যাতিতারাই মুখ ঢেকে উপস্থিত হতে পারেন প্রধানমন্ত্রীর সভায়। তাঁকে শোনাতে পারেন শাহজাহানের দলবলের অত্যাচারের কাহিনি।

    আরও পড়ুুন: হাওয়ালার মাধ্যমে ৭৫০ কোটি টাকা পাচার করেছিলেন তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয়!

    বারাসতের মঞ্চে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে রওনা হয়ে কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছবেন ১টা বেজে ৫ মিনিটে। ১টা বেজে ১০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বিমান রওনা দেবে উত্তরপ্রদেশের উদ্দেশে। আগামী ৯ মার্চ তৃতীয় দফায় রাজ্যে আসবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিন শিলিগুড়িতে একদিকে সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন তিনি। পরে যোগ দেবেন দলীয় সমাবেশে। প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই একবার বাংলা সফর করে ফেলেছেন প্রধানমন্ত্রী। হুগলির আরামবাগ এবং নদিয়ার কৃষ্ণনগরে একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাসও করেছেন তিনি (Modi in Bengal)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

      

  • Ration Distribution Case: হাওয়ালার মাধ্যমে ৭৫০ কোটি টাকা পাচার করেছিলেন তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয়!

    Ration Distribution Case: হাওয়ালার মাধ্যমে ৭৫০ কোটি টাকা পাচার করেছিলেন তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয়!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওয়ালার মাধ্যমে ৭৫০ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এই বিপুল পরিমাণ টাকারই ০.৫ শতাংশ পেয়েছিলেন তৃণমূল নেতা তথা বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্য। রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় প্রথম সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে (Ration Distribution Case) এমনই জানিয়েছে ইডি।

    সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট ইডির (Ration Distribution Case)

    মঙ্গলবার কলকাতার নগর দায়রা আদালতে এই চার্জশিট জমা দেয় ইডি। তাতেই নাম রয়েছে শঙ্করের। রয়েছে তাঁর কোম্পানির নামও। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডির দাবি, জ্যোতিপ্রিয়র বিপুল পরিমাণ টাকা, বিদেশি মুদ্রায় রূপান্তরিত করে শঙ্কর ০.৫ শতাংশ করে কমিশন পেয়েছেন। সেখান থেকেই কোটি টাকা রোজগার করেছেন তিনি। রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে (Ration Distribution Case) ৫ জানুয়ারি শঙ্করের বাড়িতে তল্লাশি চালায় ইডি। ওই রাতেই গ্রেফতার করা হয় তৃণমূলের এই নেতাকে। এই গ্রেফতারির দু’ মাসের মাথায় এদিন দ্বিতীয় চার্জশিট পেশ করল ইডি।

    কী রয়েছে চার্জশিটে?

    চার্জশিটটির পৃষ্ঠা সংখ্যা ৮৩। তাতে শঙ্করের পাশাপাশি রয়েছে তাঁর চারটি কোম্পানির উল্লেখও। চার্জশিটে বলা হয়েছে, রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীর টাকা বিদেশি মুদ্রায় রূপান্তরিত করতে সাহায্য করেছেন শঙ্কর। তার বদলে পেয়েছেন কমিশন। জ্যোতিপ্রিয়র সঙ্গে যে শঙ্করের যোগাযোগ ছিল, তা প্রথম থেকেই দাবি করেছিল ইডি। হাসপাতাল থেকে মেয়েকে লেখা জ্যোতিপ্রিয়র চিঠিতেও শঙ্করের উল্লেখ ছিল বলেও দাবি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার।

    আরও পড়ুুন: “হিংসামুক্ত নির্বাচন করতে হবে”, রাজ্যকে নির্দেশ রাজীব কুমারের

    এদিন ইডি যে চার্জশিট জমা দিয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, ২০১১ সাল (এই বছরই ক্ষমতায় এসেছিল তৃণমূল) থেকে ২০২২ সালের মধ্যে হাওয়ালার মাধ্যমে সাড়ে সাতশো কোটি টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে। কমিশন বাবদ তারই ০.৫ শতাংশ পেয়েছিলেন শঙ্কর। ইডির অভিযোগ, বিদেশে শঙ্কর লেনদেন করেছেন ২০ হাজার কোটি টাকা। এই টাকার মধ্যে অন্তত ৯ থেকে ১০ হাজার কোটি টাকা জ্যোতিপ্রিয়র।

    প্রসঙ্গত, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি (Ration Distribution Case) মামলায় ইডি প্রথম চার্জশিট পেশ করে গত ১২ ডিসেম্বর। সেখানে দাবি করা হয়েছিল, ১০০ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। তবে তদন্তে সেই টাকার পরিমাণ আরও বাড়তে পারে বলেও দাবি করা হয়েছিল। দ্বিতীয় দফার চার্জশিটে জানা গেল বিদেশে পাচার হওয়ার টাকার পরিমাণ ৭৫০ কোটি টাকা (Ration Distribution Case)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: “হিংসামুক্ত নির্বাচন করতে হবে”, রাজ্যকে নির্দেশ রাজীব কুমারের

    Lok Sabha Election 2024: “হিংসামুক্ত নির্বাচন করতে হবে”, রাজ্যকে নির্দেশ রাজীব কুমারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নির্বিঘ্নে নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) ব্যবস্থা করুক রাজ্য।” মঙ্গলবার রাজ্যের মুখ্যসচিব বিপি গোপালিকা ও ডিজি রাজীব কুমারের সঙ্গে বৈঠকের পর এমনই নির্দেশ দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এই বৈঠকের পর সাংবাদিক সম্মেলন করেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। তিনি বলেন, “হিংসামুক্ত নির্বাচন করতে হবে। এই বিষয়টাকে নিশ্চিত করতে হবে। ভয়মুক্ত হয়ে যাতে প্রত্যেকে উৎসবের মেজাজে ভোট দিতে পারেন।”

    কড়া হাতে হিংসা দমন

    নির্বাচন পূর্ববর্তী ও নির্বাচনোত্তর পর্যায়ের হিংসাকে কড়া হাতে দমন করা হবে বলেও জানান তিনি। রাজীব বলেন, “কোনওরকম সন্ত্রাস বরদাস্ত করা হবে না। সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে কড়া নজরদারির ব্যবস্থা থাকবে।” তিনি বলেন, “একটা বিষয়ই সুনিশ্চিত করে বলে দিতে চাই, কোনওভাবেই নির্বাচনে কোনওরকম হিংসা বরদাস্ত করা হবে না। টাকার খেলাও বরদাস্ত করা হবে না। ভোটার উৎসবের মেজাজে ভোট দেবেন, এ ব্যাপারে প্রশাসন ও আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা প্রশাসনকে কড়া নির্দেশ দিয়েছি, জেলাশাসক, পুলিশ সুপার যেন তাঁদের অধঃস্তনদের এক্ষেত্রে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেন। যদি তাঁরা করেন তো ভালো, না হলে আমরা তাঁদের দিয়ে করিয়ে নেব।”

    “সিটিজেন্স ভিজিলেন্সের”

    রাজীব বলেন, “সিটিজেন্স ভিজিলেন্সেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে আপনি আপনার অভিযোগ ছবি তুলে কিংবা লিখে পাঠিয়ে দেবেন। লোকেশন আমরাই খুঁজে নেব। কোথাও বুথে, ভোটকেন্দ্রে কোনও অনিয়ম হচ্ছে কিনা, তা দেখলেই আমাদের জানান।” তিনি জানান, যেসব ভোটারের ৪০ শতাংশের বেশি শারীরিক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে, তাঁদের ঘর থেকে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে (Lok Sabha Election 2024)। বয়স্কদের ক্ষেত্রেও এই সুবিধা দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘তৃণমূল আর বেশিদিন থাকবে না’’, ইস্তফা দিয়েই হুঙ্কার অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রসঙ্গে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার বলেন, “কেন্দ্রীয় বাহিনী সব রাজ্যেই গিয়েছে। গোটা দেশে যত পরিমাণ কেন্দ্রীয় বাহিনী গিয়েছে, তার মাত্র ১০ শতাংশ বাংলায় এসেছে।” বাংলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে যে কোনও পক্ষপাতিত্ব নেই, তাও জানিয়ে দিয়েছেন রাজীব। বলেন, “রাজ্য পুলিশ অবশ্যই থাকবে। রাজ্য পুলিশেরই প্রাথমিক ও প্রথম দায়িত্ব নির্বাচনে নিরাপত্তা ও শান্তি সুনিশ্চিত করা।” বিভিন্ন নির্বাচনে অশান্তির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আশা করছি, এবার সেরকম কিছু হবে না। যদি হয়, তাহলে জেলা প্রশাসনই বিষয়টি দেখে নেবে। যদি না দেখে, তাহলে আমরা জেলা প্রশাসনকে দিয়েই ব্যাপারটা দেখিয়ে নেব (Lok Sabha Election 2024)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • Sandeshkhali Case: সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্তে সিবিআই, আজই শাহজাহানকে হস্তান্তর, বড় নির্দেশ হাইকোর্টের

    Sandeshkhali Case: সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্তে সিবিআই, আজই শাহজাহানকে হস্তান্তর, বড় নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ডের মামলার (Sandeshkhali Case) তদন্তভার তুলে দেওয়া হল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের হাতে। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে। এদিনই বিকেল সাড়ে ৪টের মধ্যে ধৃত শেখ শাহজাহানকে সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছে আদালত। গত পাঁচ জানুয়ারি ইডির আধিকারিকদের ওপর হামলার ঘটনায় সিট গঠনের যে নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ, তাও খারিজ করে দিয়েছে আদালত। ন্যাজোট ও বনগাঁ থানার তিনটি অভিযোগের তদন্তভার সিবিআইকে হস্তান্তরের নির্দেশও রাজ্য পুলিশকে দিয়েছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। জানা গিয়েছে, এই মামলার তদন্ত করবে স্পেশাল ক্রাইম ব্রাঞ্চ। তদন্ত নিয়ন্ত্রিত হবে সিজিও কমপ্লেক্স থেকেই।

    সিবিআই তদন্তের দাবি ছিল (Sandeshkhali Case) বিজেপির

    প্রসঙ্গত, সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্তে প্রথম থেকেই সিবিআই তদন্তের দাবি করে আসছিল রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। কলকাতা হাইকোর্টের সদ্য প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ও বলেন, “সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali Case) সিবিআই তদন্তই হওয়া উচিত।” পঞ্চান্ন দিন গা ঢাকা দিয়ে থাকার পর শেষমেশ গত বৃহস্পতিবার মিনাখাঁর বামনপুকুর এলাকা থেকে শাহজাহানকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাঁকে রাখা হয় সিআইডি হেফাজতে। শাহজাহানকে গ্রেফতার করার দিনই ইডি জানিয়েছিল, তারা দ্রুত হেফাজত চাইবে শাহজাহানের। ইডিও প্রথম থেকেই দাবি করেছিল, সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্তভার দেওয়া হোক সিবিআইকে। কলকাতা হাইকোর্টে তারা এ ব্যাপারে আবেদনও করেছিল।

    প্রাক কথন

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ায় সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা (পরে বহিষ্কার করা হয়) শাহজাহানের। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি অভিযানে গিয়ে আক্রান্ত হন ইডির দুই কর্তা। শাহজাহানের অনুগামীদের ছোড়া ইটের ঘায়ে জখম হন ইডির সঙ্গে থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই জওয়ানও। তার পরেই গা ঢাকা দেয় শাহজাহান। প্রমাণ লোপাটের আশঙ্কা করেন স্থানীয় বাসিন্দারাও। বৃহস্পতিবার গ্রেফতার হন শাহজাহান। তার পরেই তৃণমূল থেকে বহিষ্কার করা হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘তৃণমূল আর বেশিদিন থাকবে না’’, ইস্তফা দিয়েই হুঙ্কার অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali Case) আক্রান্ত হওয়ার পরেই ইডি হাইকোর্টে জানিয়েছিল, রাজ্য পুলিশে ভরসা নেই তাদের। তথ্য বিকৃতির আশঙ্কাও করেছিল তারা। আদালতে ইডির আইনজীবী বলেছিলেন, “সন্দেশখালিরকাণ্ডের তদন্ত করানো হোক সিবিআই বা কোনও নিরপেক্ষ সংস্থাকে দিয়ে।” ইডির সেই দাবিকেই এদিন মান্যতা দিল কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ (Sandeshkhali Case)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদি-বৈজয়ন্তীমালা সাক্ষাৎ, রাজনীতিতে ফিরছেন কিংবদন্তী অভিনেত্রী?

    PM Modi: মোদি-বৈজয়ন্তীমালা সাক্ষাৎ, রাজনীতিতে ফিরছেন কিংবদন্তী অভিনেত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিংবদন্তী অভিনেত্রী বৈজয়ন্তীমালার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সোমবার চেন্নাই পৌঁছে বর্ষীয়ান এই অভিনেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। কিংবদন্তী অভিনেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি যে আপ্লুত, তাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি-বৈজয়ন্তীমালা সাক্ষাৎ

    সাক্ষাতের ছবি শেয়ার করেছেন এক্স হ্যান্ডেলে। লিখেছেন, “চেন্নাইয়ে বৈজয়ন্তীমালাজির সঙ্গে দেখা করে দারুণ আনন্দ পেলাম। তিনি সদ্য পদ্মবিভূষণে ভূষিত হয়েছেন এবং ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে তাঁর অনুকরণীয় অবদানের জন্য গোটা বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত।” সম্প্রতি প্রবীণ অভিনেত্রী হেমা মালিনীও বৈজয়ন্তীমালার বাড়িতে গিয়ে দেখা করে এসেছেন। ইনস্টাগ্রামে সেই ছবি শেয়ারও করেছেন হেমা। সাক্ষাতের সময় হেমার পরনে ছিল সবুজ স্যুট। আর বৈজয়ন্তীমালা পরেছিলেন হলুদ শাড়ি।

    বৈজয়ন্তীমালা সকাশে হেমা 

    পোস্টের নীচে হেমা লিখেছেন (PM Modi), “আমার জীবনের সব চেয়ে স্মরণীয় দিন। আমি আমার রোল মডেলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। গতকাল চেন্নাইয়ে বৈজয়ন্তীমালার পরিবারের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছি। তিনি এখনও প্রাণপ্রাচুর্যে ভরপুর, তাঁর মধ্যে রয়েছে নাচের ছন্দও। তিনি নৃত্য নিয়ে কথা বলেন, নাচ নিয়েই বেঁচে থাকেন। তাঁর একটি দীপ্তি রয়েছে। অনেক বছর আগেও আমি যেমন তাঁকে শ্রদ্ধা করতাম, এখনও তা-ই করি। চলচ্চিত্রে তাঁর অভিনয় নিয়ে একটা নস্ট্যালজিক আলোচনাও হয়েছে। ইন্ডাস্ট্রিতে তাঁর অভিজ্ঞতা নিয়েও কথা হয়েছে। তাঁর কাছ থেকে অনেক কিছু শেখা যায়। এই সুন্দরী মহিলার সঙ্গে সাক্ষাৎ একটা বিরাট মুহূর্ত। তিনি ভেতরে ও বাইরে সমানভাবে সুন্দরী।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীকে ফের খুনের হুমকি! কী বলল দুর্বৃত্ত?

    প্রসঙ্গত, চলতি বছর প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে বৈজয়ন্তীমালাকে পদ্মবিভূষণ সম্মানে ভূষিত করা হয়। এটি হল ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান। এদিকে, বৈজয়ন্তীমালার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষতকে নিছক সৌজন্য সাক্ষাৎ বলতে রাজি নন রাজনীতির কারবারিরা। তাঁদের বক্তব্য, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বৈজয়ন্তীমালাকে দক্ষিণের কোনও রাজ্যে পদ্ম-প্রার্থী করা হতে পারে। বৈজয়ন্তীমালা আদতে রাজনীতির লোক না হলেও, ভোটে প্রার্থী হয়েছিলেন। ১৯৮৪ সালে তামিলনাড়ু বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জনতা পার্টির নেতা ইরা সেঝিয়ান। ইরাকে ধরাশায়ী করে সেবার বিজয়মাল্য গলায় উঠেছিল (PM Modi) বৈজয়ন্তীমালার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: গ্রামের নাম বদলালেই কড়া শাস্তি, বিল পাশ মণিপুর বিধানসভায়

    Manipur Violence: গ্রামের নাম বদলালেই কড়া শাস্তি, বিল পাশ মণিপুর বিধানসভায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতিগত সমীকরণের কথা মাথায় রেখে দ্রুত বদলে নেওয়া হচ্ছে গ্রামের নাম। হিংসা বিধ্বস্ত মণিপুরবাসীর (Manipur Violence) এহেন প্রবণতায় রাশ টানল মণিপুর সরকার। সাফ জানিয়ে দিল, জাতিগত সমীকরণের কথা ভেবে কোনও জায়গার নাম বদলানোর চেষ্টা হলে কারাদণ্ড হতে পারে তিন বছর পর্যন্ত। দু লাখ টাকা জরিমানাও হতে পারে।

    বিধানসভায় পাশ নয়া বিল 

    এই মর্মে বিধানসভায় বিল পাশ করিয়ে নিয়েছে মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিংহের সরকার। রাজ্যপাল স্বাক্ষর করলেই বিলটি পরিণত হবে আইনে। বিলটির নাম ‘মণিপুর নেম অফ প্লেসেস বিল ২০২৪’। বিলটিতে (Manipur Violence) বলা হয়েছে, জাতিগত সমীকরণের প্রেক্ষিতে কোনও জায়গার সরকারি নাম বদলের চেষ্টা হলে সংশ্লিষ্ট আধিকারিক ও জনপ্রতিনিধি-সহ দোষীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হবে।

    অশান্ত মণিপুর

    গোষ্ঠী সংঘর্ষের জেরে গত বছর আচমকাই অশান্ত হয়ে ওঠে মণিপুর। মণিপুরে একাধিক উপজাতির বাস। এর মধ্যে মূল দ্বন্দ্ব মেইতেইদের সঙ্গে কুকিদের। এ রাজ্যের জনসংখ্যার সিংহভাগই মেইতেই সম্প্রদায়ের। আর জো-কুকিরা রয়েছেন ৪০ শতাংশ। মেইতেইরা মূলত বাস করেন ইম্ফল উপত্যকায়। পাহাড়ি অঞ্চলে বাস করেন জো-কুকি সহ অন্য জনগোষ্ঠীর মানুষ। গত বছর ৩ মে জনজাতি ছাত্র সংগঠন অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অফ মণিপুরের মিছিলকে ঘিরে অশান্তির সূত্রপাত। তফশিলি জাতির মর্যাদার দাবিতে সোচ্চার হয়েছিলেন মেইতেইরা।

    আরও পড়ুুন: ‘পুলিশ-প্রশাসন আমাদের কথা শোনে না’, দলীয় সভায় সুব্রত বক্সির কাছে নালিশ জেলা তৃণমূল নেতার

    তার পরে রাজ্য সরকারকে মেইতেইদের তফশিলি জনজাতির মর্যাদা দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে বিবেচনা করার নির্দেশ দিয়েছিল মণিপুর হাইকোর্ট। হাইকোর্টের নির্দেশের বিরোধিতায় পথে নামে ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অফ মণিপুর’। এই মিছিলকে কেন্দ্র করেই সংঘর্ষ বাঁধে। যার জেরে খুন হন বহু মানুষ। জখমও হন বহু মানুষ। ভিটে ছেড়ে অন্যত্র চলে যান লোকজন। পুলিশের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় বাহিনীও নামানো হয়। তার পরেও মণিপুরে নেভেনি অশান্তির আগুন। জ্বলে-পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছে একের পর এক বাড়ি। পরে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপে শান্তি ফেরে চিত্রাঙ্গদার দেশে। তার পরেই জাতিগত সমীকরণের কথা মাথায় রেখে দ্রুত বদলে ফেলা হচ্ছে গ্রামের নাম। মণিপুরবাসীর এই প্রবণতা রুখতেই নয়া বিল পাশ করল মণিপুর সরকার (Manipur Violence)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: প্রধানমন্ত্রীকে ফের খুনের হুমকি! কী বলল দুর্বৃত্ত?

    PM Modi: প্রধানমন্ত্রীকে ফের খুনের হুমকি! কী বলল দুর্বৃত্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) খুনের হুমকি। মহম্মদ রসুল কাদের নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে সুরপুর থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়েছে বেঙ্গালুরু পুলিশের তরফে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় ওই যুবককে বলতে শোনা গিয়েছে, যদি কংগ্রেস কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে, তাহলে সে খুন করবে প্রধানমন্ত্রীকে।

    এফআইআর দায়ের

    পুলিশ জানিয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধি ও অস্ত্র আইনের ৫০৫(১)(বি) ধারায় দায়ের করা হয়েছে এফআইআর। হায়দ্রাবাদ-সহ বিভিন্ন জায়গায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ। সোশ্যাল মিডিয়ায় রসুল একটি ভিডিও পোস্ট করেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, সে একটি ছুরি ধরে রয়েছে। আর প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকি দিচ্ছে। এই প্রথম নয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) খুনের হুমকি দেওয়া হয়েছিল গত অক্টোবরেও। সেবার কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা এজেন্সিকে মেইল পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল খুনের হুমকি।

    আগেও দেওয়া হয়েছে খুনের হুমকি 

    মেইলটি যে পাঠিয়েছিল, তার দাবি, অবিলম্বে জেল থেকে মুক্তি দিতে হবে গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইকে। সঙ্গে দিতে হবে ৫০০ কোটি টাকা। না হলে বিপদ আসন্ন। হত্যা করা হবে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। বিস্ফোরণে উডিয়ে দেওয়া হবে তাঁর নামাঙ্কিত ক্রিকেট স্টেডিয়াম। হিন্দিতে লেখা ওই ইমেইলে লেখা হয়েছিল, “তোমাদের সরকারের কাছ থেকে আমাদের ৫০০ কোটি টাকা আর লরেন্স বিষ্ণোইকে চাই। না হলে আমরা নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামও উড়িয়ে দেব। হিন্দুস্তানে অনেক কিছু বিক্রি হয়। আমরাও কিনে ফেলেছি। যতই নিরাপত্তা আঁটসাঁট করো, আমাদের থেকে বাঁচতে পারবে না। কথা বলতে হলে এই মেইলেই রিপ্লাই করো।”

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্তে বাধা দিচ্ছে পুলিশ, হাইকোর্টে অভিযোগ ইডির

    ওই বছরেরই মার্চ মাসে কর্নাটকের দাভানাগেরে প্রধানমন্ত্রীর সমাবেশ চলাকালীন নিরাপত্তা এজেন্সির কাছেও এসেছিল হুমকি ফোন। দিল্লি পুলিশ জানিয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে খুনের হুমকি দিয়ে দুটি ফোন এসেছিল তাদের কাছে। তার পরেই বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা। ওই ফোনকল দুটিতে প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি খুনের হুমকি দেওয়া হয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারকে। সেবার পুলিশ জানিয়েছিল, যে খুনের হুমকি দিয়েছিল, তারা তার বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছিল। সে মদ্যপ। হুমকি দেওয়ার আগের দিন থেকে মদ্যপান করেই চলেছিল। সেই মুহূর্তে সে বাড়িতে ছিল না। তাকে শীঘ্রই গ্রেফতার করা হবে (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Dilip Ghosh: “তাপস দা-কে দিয়ে শুরু, আরও হবে”, কীসের ইঙ্গিত দিলেন দিলীপ?

    Dilip Ghosh: “তাপস দা-কে দিয়ে শুরু, আরও হবে”, কীসের ইঙ্গিত দিলেন দিলীপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূলে মূল্যবোধ শেষ হয়ে যাচ্ছে। তাই তাঁদের (তাপস রায়ের মতো রাজনীতিকদের) পক্ষে দলে টিকে থাকা কষ্টের।” সোমবার তাপসের তৃণমূল-সঙ্গ ত্যাগ প্রসঙ্গে কথাগুলি বললেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এদিনই তৃণমূলের সঙ্গে ২৩ বছরের সম্পর্ক চুকিয়েছেন তাপস। ইস্তফা দিয়েছেন বিধায়ক পদেও। এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে দিলীপ বলেন, “তাপস দার মতো ওই জেনারেশনের রাজনীতিকরা দলে থাকতে পারছেন না। তৃণমূলে মূল্যবোধ শেষ হয়ে যাচ্ছে, তাই তাঁদের পক্ষে দলে টিকে থাকা কষ্টের। উনি অনেক চেষ্টা করেছেন, পারেননি।” তিনি (Dilip Ghosh) বলেন, “যাদের হাতে দল গিয়েছে, তারা মূল্যবোধ শেষ করে দিয়েছে। তাপস দা-কে দিয়ে শুরু হল, আগামীতে আরও অনেক এরকম দৃশ্য দেখা যাবে।”

    “মাথা উঁচু করে কাজ করবেন”

    তাপসের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বের সম্পর্ক রয়েছে জানিয়ে বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি বলেন, “অনেকবারই তাপস দা এরকম কথা বলেছেন। দলের অবস্থানের বাইরে গিয়ে মনের কথা বলেছেন। আজও তা-ই করেছেন। ওঁর মতো রাজনীতিক নিশ্চয়ই ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেবেন। ভবিষ্যতে মাথা উঁচু করে কাজ করবেন।” তিনি বলেন, “তাপস রায়ের মতো প্রবীণ নেতারা দলে প্রাসঙ্গিকতা হারাচ্ছেন। তাঁদের গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না। তাই তাঁদের পক্ষে দলে থাকা সম্ভব হচ্ছে না।”

    তাপসের তৃণমূল ছাড়ার কারণ

    প্রসঙ্গত, প্রায় দু’ মাস ধরে ইডি তল্লাশি চালাচ্ছে তাপসের বাড়িতে। তৃণমূল ছাড়ার কারণ হিসেবে তাপস বলেন, “৫২ দিন হয়ে গেল। ইডি অভিযানে বিধ্বস্ত আমি ও আমার পরিবার। ভেবেছিলাম, মুখ্যমন্ত্রী পাশে দাঁড়াবেন। অন্য কারও বাড়িতে গেলে বলেন ইডি কৌটো নাড়াল। আমারও স্ত্রী-পুত্র রয়েছে। এগুলো হৃদয়কে নাড়াচাড়া করে।” তিনি বলেন, “বিধানসভায় মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী শেখ শাহজাহানকে ইডি টার্গেট করেছে বললেন, অথচ আমার বাড়িতে ইডির হানার কথা উল্লেখই করলেন না। আমি আহত, আঘাতপ্রাপ্ত।” তৃণমূলের এই প্রাক্তন সেনানী বলেন, “বাহান্ন দিন আমি মুখ্যমন্ত্রীর ডাক পাইনি। আমার স্ত্রী, কন্যাও ডাক পায়নি। উনি সকলের পাশে দাঁড়িয়ে যান। আমিও আশা করেছিলাম, ক্রিয়েটেড ইডি রেইডের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যাবেন। কিন্তু তা হয়নি (Dilip Ghosh)।”

    আরও পড়ুুন: “একটাও বোমাবাজির কথা যেন শুনতে না হয়”, সাফ কথা কমিশনের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: “একটাও বোমাবাজির কথা যেন শুনতে না হয়”, সাফ কথা কমিশনের

    Lok Sabha Elections 2024: “একটাও বোমাবাজির কথা যেন শুনতে না হয়”, সাফ কথা কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। সোমবার রাজ্যে এসেছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। এদিন রাজ্যের পুলিশ কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের সময় ধমক খেলেন কলকাতা পুলিশের কমিশনার বিনীত গোয়েল। তাঁর কাছে কমিশনের প্রশ্ন ছিল, সিভিক ভলান্টিয়ার ও গ্রিন পুলিশ কী? বিনীত বলেন, “একই টাইপের।” এর পরেই বিরক্ত কমিশন সিপিকে বলেন, “জেনে কথা বলুন, পার্থক্য বুঝুন। তারপরে বলুন।”

    সিভিকে না কমিশনের

    এদিনের বৈঠকে কমিশনের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোনওভাবেই সিভিক ভলান্টিয়ারদের ব্যবহার করা যাবে না নির্বাচনের কাজে। একটাও বোমাবাজির ঘটনার কথা যেন শুনতে না হয়। প্রথম দফার আগেই (Lok Sabha Elections 2024) কার্যকর করতে হবে জামিন অযোগ্য ধারা। তার আগে এ সংক্রান্ত রিপোর্ট জমা দিতে হবে কমিশনের কাছে। কমিশন এও জানিয়ে দিয়েছে, “সমস্যা থাকলে বলুন। এখনের রিপোর্ট আর পরবর্তী রিপোর্ট যেন একই থাকে, আলাদা হলেই মুশকিল।”

    কী বললেন রাজীব কুমার?

    মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেন, “যাঁরা সঠিকভাবে কর্তব্য পালন করতে পারছেন না, তাঁরা দায়িত্ব ছেড়ে দিন। কীভাবে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে হয়, কমিশন তা জানে। বোমাবাজি নিয়ে কোনও অভিযোগ এলে আমরা কিন্তু কাউকে ছাড়ব না।” কলকাতা পুলিশের সিপির উদ্দেশে তিনি বলেন, “যারা গন্ডগোল পাকানোর চেষ্টা করে, অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করছে, তাদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে পদক্ষেপ করতে হবে।” ভোটার তালিকা থেকে কেন মৃত ব্যক্তিদের বাদ দেওয়া হচ্ছে না, তা নিয়েও প্রশ্ন করে কমিশন।

    আরও পড়ুুন: লালুর কটাক্ষকে মুখের মতো জবাব বিজেপির, স্বয়ং মোদি কী বললেন জানেন?

    জানা গিয়েছে, এদিনের বৈঠকে কমিশনের রোষের মুখে পড়েছে দুই চব্বিশ পরগনা, ঝাড়গ্রাম ও উত্তর দিনাজপুরের জেলা প্রশাসনের কর্তারা। কেন আইন মেনে কাজ হচ্ছে না, সে প্রশ্নও করে বেঞ্চ। কমিশনের নির্দেশ, প্রত্যেক সপ্তাহে রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে বৈঠক করতে হবে জেলাশাসক, পুলিশ সুপারদের। লোকসভা নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ার পর থেকেই জেলাশাসক, পুলিশ সুপারদের ফি সপ্তাহে বৈঠক বাধ্যতামূলক করেছে কমিশন। এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জেলা নির্বাচনী আধিকারিকদের (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

LinkedIn
Share