Tag: news in bengali

news in bengali

  • Lok Sabha Elections 2024: ‘রাম’ ধাক্কায় উত্তরপ্রদেশ, অসমে কুপোকাত বিরোধীরা, বলছে সমীক্ষা

    Lok Sabha Elections 2024: ‘রাম’ ধাক্কায় উত্তরপ্রদেশ, অসমে কুপোকাত বিরোধীরা, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের রাম ধাক্কায় লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) উত্তরপ্রদেশে খড়কুটোর মতো উড়ে যাবেন বিরোধীরা! সাম্প্রতিক এই সমীক্ষায়ই এই তথ্য উঠে এসেছে। আর উত্তরপ্রদেশের রাশ মুঠোয় এসে গেলে বিজেপি যে বিপুল ভোটে ক্ষমতায় ফিরবে, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

    হিন্দি বলয়েও ব্যাপক ফল করবে পদ্ম

    কথায় বলে, উত্তরপ্রদেশের রশি যার হাতে থাকবে, কেন্দ্রের কুর্সিতেও বসবে সেই দল। সম্প্রতি প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষা করেছিল ফেডেরাল পুথিয়াথালাইমুরাই অ্যাপ্ট ২০২৪ নামে একটি সংস্থা। সেই সমীক্ষায়ই জানা গিয়েছে, গেরুয়া ঝড়ে উত্তরপ্রদেশে খড়কুটোর মতো উড়ে যাবে বিজেপি-বিরোধী দলগুলি। কেবল উত্তরপ্রদেশ নয়, হিন্দি বলয়েও ব্যাপক ফল করবে পদ্ম শিবির। উত্তর-পূর্ব ভারতের অসমেও বিজেপি চোখ ধাঁধানো ফল করবে বলে প্রকাশ সমীক্ষায়। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় দ্বারোদ্ঘাটন হয়েছে রাম মন্দিরের। এদিনই গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন বালক রাম। রাজনৈতিক মহলের মতে, এরই অ্যাডভান্টেজ পেতে চলেছে গেরুয়া শিবির।

    গেরুয়া ঝুলিতে কত আসন?

    প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষায় (Lok Sabha Elections 2024) জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের ৮০টি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে ৭৮টিতে ফুটবে পদ্ম। শতাংশের হিসেবে এ রাজ্যে বিজেপি পাবে ৫৪.৩৩ শতাংশ ভোট। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে যোগী রাজ্যে বিজেপি পেয়েছিল ৬২টি আসন। সেবার গেরুয়া ঝুলিতে পড়েছিল ৪৯.৯৮ শতাংশ ভোট। উনিশের আগে লোকসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৪ সালে। সেবার উত্তরপ্রদেশে বিজেপি পেয়েছিল ৭১টি আসন। সমীক্ষায় প্রকাশ, আসন্ন নির্বাচনে বিজেপির হাতে যাবে ৭৮টি আসনের রশি।

    আরও পড়ুুন: ‘‘হচ্ছেটা কী?’’ নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের রাজ্যকে ভর্ৎসনা বিচারপতি বসুর

    এ রাজ্যে কংগ্রেস জিততে পারে একটি আসনে। আর একটি আসন দখল করতে পারে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে অখিলেশের দল পেয়েছিল মাত্র পাঁচটি আসন, কংগ্রেস একটি। এ রাজ্যের মাত্র ২০ শতাংশ ভোটার মনে করেন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোদির চেয়ে ভালো অখিলেশ। এই সমীক্ষায়ই জানা গিয়েছে, মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টি পেতে পারে মাত্র ১৫ শতাংশ ভোট।

    বিজেপি (Lok Sabha Elections 2024) চোখ ধাঁধানো ফল করবে অসমেও। উত্তরপ্রদেশের মতো এ রাজ্যেও ভোটারদের মধ্যে বৈচিত্র্য রয়েছে। উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে লোকসভার আসন রয়েছে ১৪টি। সমীক্ষা বলছে, এর মধ্যে ১০টি জিততে পারে বিজেপি। বাকি চারটি আসনে জিততে পারে কংগ্রেস।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “আমেরিকা করলেও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেনি কানাডা”, ক্ষোভ জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: “আমেরিকা করলেও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেনি কানাডা”, ক্ষোভ জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করছে আমেরিকা। করছে তদন্তও। তবে এ ব্যাপারে কোনও পদক্ষপ করছে না কানাডার জাস্টিন ট্রুডোর সরকার।” সোমবার এমনই মন্তব্য করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। গত কয়েক মাসে কানাডা ও আমেরিকায় ভারতীয় হাইকমিশনে হামলা চালিয়েছে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। হামলা চালানো হয়েছে হিন্দু মন্দিরেও। তার পরেই বাইডেন সরকার পদক্ষেপ করলেও, করেনি ট্রুডো সরকার। সোমবার এ নিয়ে মুখ খুলেছেন জয়শঙ্কর। ভারত-কানাডা সম্পর্ক এবং খালিস্তানপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী সমস্যা নিয়েও সোচ্চার হয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী।

    কী বললেন জয়শঙ্কর?

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “আমাদের রাষ্ট্রদূতদের হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। তাঁদের প্রাণহানির ঝুঁকি ছিল। তাই আমরা কানাডার নাগরিকদের ভিসা দেওয়া বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছিলাম। এখন অবশ্য ভিসা দেওয়া ব্যবস্থা প্রায় স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে। আসলে বাক স্বাধীনতার নামে কূটনীতিকদের ভয় দেখানো যায় না।” তিনি বলেন, “এটা বাক স্বাধীনতার অপব্যবহার বলে আমি মনে করি।  হাইকমিশনারদের ওপর হামলা করা হচ্ছে। তাঁদের কোনও নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে না। ভারতের পতাকা নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমার প্রশ্ন হল, এটাকে কী বাক স্বাধীনতা বলা যায়?”

    বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে হবে

    তিনি বলেন, “আমেরিকায়ও একই ধরনের হামলা হয়েছিল। সেই দেশে এই ঘটনার তদন্ত চলছে। যদি কানাডা কোনও পদক্ষেপ না করে, তবে সেটাকে একটা বার্তা হিসেবেই পড়তে হবে। যারা আমাদের কূটনীতিকদের হুমকি দিয়েছে, যারা তাঁদের বিরুদ্ধে পোস্টার সাঁটিয়েছে, সেই সব বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: কেষ্ট গড়ে ধাক্কা খেল শাসক দল, তৃণমূলের যুব নেতা যোগ দিলেন বিজেপিতে

    জয়শঙ্কর বলেন, “আমরা আশা করি, সানফ্রান্সিসকোয় যেসব কালপ্রিট আমাদের কনস্যুলেটে হামলা চালিয়েছিল, তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে। আমরা আশা করি লন্ডনে আমাদের হাইকমিশনে যারা হামলা চালিয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধেও দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা এও আশা করি, কানাডায় যারা আমাদের কূটনীতিকদের হুমকি দিয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধেও যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    প্রসঙ্গত, গত বছর ১৯ মার্চ লন্ডনের ভারতীয় হাইকমিশনে হামলা চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থী দুষ্কৃতীরা। ওই বছরেরই জুলাই মাসে সান সানফ্রান্সিসকোয় ভারতীয় দূতাবাসে হামলা হয়েছিল। আর সেপ্টেম্বরে কানাডায় ভারতীয় কূটনীতিকদের হুমকি দিয়েছিল (S Jaishankar) বিচ্ছিন্নতাবাদীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Russia Ukraine War: দিল্লির দাবিকে মান্যতা দিয়ে রুশ বাহিনী থেকে ছেড়ে দেওয়া হল ভারতীয়দের

    Russia Ukraine War: দিল্লির দাবিকে মান্যতা দিয়ে রুশ বাহিনী থেকে ছেড়ে দেওয়া হল ভারতীয়দের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোটা অঙ্কের টাকার চাকরি দেওয়ার অছিলায় লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে (Russia Ukraine War)। যুযুধান এই দুই দেশের সীমান্তে রুশ বাহিনীর সঙ্গে আগ্নেয়াস্ত্র উঁচিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে রয়েছেন ভারতীয়। খবর প্রকাশ্যে আসতেই নড়েচড়ে বসে নয়াদিল্লি।

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ

    ভারতীয়দের অনুরোধ করা হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে না পড়তে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যেই যেসব ভারতীয় রুশ বাহিনীতে সহায়কের কাজ করছিলেন, তাঁদেরও মুক্তি দেওয়ার দাবি জানানো হয়। বন্ধু দেশ ভারতের দাবি মেনেই পদক্ষেপ করা হয়েছে রাশিয়ার তরফে। সোমবার ভারতের বিদেশ মন্ত্রক (Russia Ukraine War) এও জানিয়েছে, রুশ সেনাবাহিনী থেকে ভারতীয় নাগরিকদের দ্রুত মুক্তির বিষয় নিয়ে আলোচনাকেই এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে ভারত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

    রুশ বাহিনীতে নিয়োগ 

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলছে দু বছরেরও বেশি সময় ধরে। সেই কারণে রাশিয়ার তরফে বাহিনীতে নিয়োগ করা হচ্ছে বিদেশি নাগরিকদের। ইতিমধ্যেই রুশ সেনাবাহিনীতে নিয়োগ করা হয়েছে অন্তত ২০০ নেপালিকে। সম্প্রতি জানা গিয়েছে, যেসব নেপালি যুদ্ধে গিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে নিহত হয়েছেন ১০ জন। নিখোঁজ শতাধিক। এসব খবর সামনে আসতেই নড়চড়ে বসে ভারত।

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, গুচ্ছ নির্দেশিকা জাতীয় নির্বাচন কমিশনের

    জানা গিয়েছে, রাশিয়া সেনার নিরাপত্তা বিষয়ক সহায়ক হিসেবে বেশ কয়েকজন ভারতীয় নিয়োগ করা হয়েছিল। অভিযোগ, ইচ্ছের বিরুদ্ধে তাঁদের বাধ্য করা হচ্ছিল ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে। ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রক বিবৃতি দিয়ে জানায়, রুশ সেনার সঙ্গে থাকা ভারতীয়রা মুক্তির জন্য সাহায্য প্রার্থনা করছে। এ সংক্রান্ত কিছু ভুল রিপোর্ট সংবাদ মাধ্যমে দেখেছি। বিদেশ মন্ত্রক জানায়, প্রতিটি বিষয় মস্কোয় ভারতীয় দূতাবাসের নজরে আনা হয়েছে। রাশিয়ার প্রশাসনের সঙ্গেও এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। মন্ত্রকের নজরে আসা বিষয়গুলি নিয়েও দিল্লিতে অবস্থিত রুশ দূতাবাসের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মন্ত্রকের কথায়, ফল স্বরূপ বেশ কয়েকজন ভারতীয়কে ইতিমধ্যেই মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহেই বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল জানিয়েছিলেন, বিষয়টি নিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে কথা বলেছে নয়াদিল্লি। তিনি এও জানিয়েছিলেন, সকল ভারতীয়কে সতর্ক হতে ও এই সংঘাত থেকে দূরে থাকতে অনুরোধ করব (Russia Ukraine War)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, গুচ্ছ নির্দেশিকা জাতীয় নির্বাচন কমিশনের

    Lok Sabha Election 2024: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, গুচ্ছ নির্দেশিকা জাতীয় নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)। স্বচ্ছ ভোট করাতে কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। একই লোকসভা কেন্দ্রে বদলি করা যাবে না পুলিশ আধিকারিকদের। সম্প্রতি এই মর্মেই দেশের সব রাজ্যকে নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। শনিবার এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিও জারি করে নির্বাচন কমিশন।

    কমিশনের নির্দেশ

    কমিশন জানিয়েছে, বদলির ক্ষেত্রে পুলিশ আধিকারিকদের একই লোকসভা কেন্দ্রে পাঠাতে পারবে না রাজ্যগুলি। যেসব আধিকারিক টানা তিন বছর এক জায়গায় পোস্টিং রয়েছেন, তাঁদের অন্যত্র বদলি করার নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। একই লোকসভা (Lok Sabha Election 2024) কেন্দ্রের অন্তর্গত পার্শ্ববর্তী জেলায় বদলি করা যাবে না পুলিশ আধিকারিক বা নির্বাচনের কাজে যুক্ত আধিকারিকদের। একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে যেসব পুলিশ আধিকারিকরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নির্বাচনী কাজে যুক্ত থাকবেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও। হোম ডিস্ট্রিক্টে পোস্টিং রয়েছেন যাঁরা, বদলি করতে হবে তাঁদেরও। কমিশনের এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে না কেবল সেই রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে, যেগুলিতে সর্বোচ্চ দুটি লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে।

    নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ

    প্রসঙ্গত, আগামী তিন মার্চ লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। তার আগে শনিবার রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব সব জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে বৈঠক করেন। জানা গিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের ঢের আগেই রাজ্যে চলে আসবে ১০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। পরে আসবে আরও ৫০ কোম্পানি।

    আরও পড়ুুন: চাকরি দেওয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকার প্রতারণা, রানাঘাট থেকে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা

    এদিকে, নির্বাচন নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে ও নির্বাচন সংক্রান্ত বার্তা ভোটারদের কাছে পৌঁছে দিতে ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কস অ্যাসোসিয়েশন ও ডাক বিভাগের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সোমবার এই মর্মে ওই দুই সংস্থার সঙ্গে মউ স্বাক্ষর হয়েছে নির্বাচন কমিশনের। উপস্থিত ছিলেন দেশের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার, নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েল, ভারতীয় ডাক বিভাগের সচিব বিনীত পান্ড এবং আইবিএর মুখ্য প্রশাসক সুনীল মেটা। উপস্থিত ছিলেন ওই সংস্থাগুলির পদস্থ আধিকারিকরাও। মূলত ভোটারদের ভোটাধিকারের গুরুত্ব বোঝাতেই ব্যবহার করা হবে এই দুই সংস্থাকে (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের তহখানায় পুজো চলবে, আদালতের রায়কে স্বাগত হিন্দু মহিলাদের

    Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের তহখানায় পুজো চলবে, আদালতের রায়কে স্বাগত হিন্দু মহিলাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) তহখানায় পুজো চালিয়ে যেতে পারবে হিন্দুপক্ষ। মুসলিম পক্ষের আর্জি খারিজ করে সোমবার জানিয়ে দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন হিন্দুপক্ষের আইনজীবী থেকে শুরু করে সনাতন ধর্মীরা। আনন্দিত জ্ঞানবাপী আন্দোলনের পাঁচ মহিলা। রায়কে স্বাগত জানিয়েছে সীতা সাহু ও মঞ্জু ব্যাস। তাঁদের দাবি, জ্ঞানবাপী মসজিদের এখানে হিন্দু মন্দির ছিল এটা ঐতিহাসিক সত্য। তাই আদালত সত্যের পথে রায় দিয়েছে।

    আদালতের রায়

    বারাণসী জেলা আদালত ইতিমধ্যেই জ্ঞানবাপীর (Gyanvapi Mosque) তহখানায় হিন্দুদের পুজো-আরতি করার অনুমতি দিয়েছে। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই এলাহাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় মুসলিম পক্ষ। নিম্ন আদালতের নির্দেশের বিরুদ্ধে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয় ‘অঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া (জ্ঞানবাপী) মসজিদ কমিটি’৷ সোমবার ছিল মামলার শুনানি৷ বিচারপতি রোহিতরঞ্জন আগরওয়ালের একক বেঞ্চ জানায়, জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরের দক্ষিণ দিকে ‘ব্যাসজি কা তহখানা’য় হিন্দু পক্ষ পুজো, আরতি চালিয়ে যেতে পারবে৷ 

    কী এই ব্যসের তহখানা?

    জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) এই ব্যসজির তহখানা অর্থাৎ বেসমেন্টে পুজোর দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আইনি লড়াই চলছিল। হিন্দু পক্ষের দাবি, ১৯৯৩ সালের ডিসেম্বর মাসের পর পুরোহিত ব্যসকে এই চত্বরে প্রবেশ করতে বাধা দেওয়া হয়। ব্যারিকেড করে দেওয়া হয় এই বেসমেন্ট। সেখানে যা কিছু পুজার্চনা হত, সমস্ত রাতারাতি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। হিন্দু পক্ষের দাবি, বংশ পরম্পরায় তাঁর পরিবার ব্রিটিশ আমল থেকে এখানে পুজো করতেন। মসজিদটির বেসমেন্টে চারটি “তেহখানা” রয়েছে। তাদের মধ্যে একটি এখনও ব্যাস পরিবারের দখলে আছে যারা সেখানে থাকতেন। ব্যাসজি কা তেহখানা মসজিদের ব্যারিকেডেড কমপ্লেক্সের দক্ষিণে অবস্থিত। এটি গর্ভগৃহের কাছে কাশী বিশ্বনাথ কমপ্লেক্সের ভিতরে নন্দী মূর্তির মুখোমুখি। এটি প্রায় ৭ ফুট লম্বা এবং প্রায় ৯০০ বর্গফুটের কার্পেট এলাকা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘জ্ঞানবাপীর তহখানায় চলবে পুজো’, মুসলিম পক্ষের আপত্তি নাকচ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    আবেদনকারী যা বলেছেন

    আবেদনকারী শৈলেন্দ্র পাঠক ব্যাসের মতে, ব্যাস পরিবার ২০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে তেহখানার অভ্যন্তরে প্রার্থনা এবং অন্যান্য আচার-অনুষ্ঠান পরিচালনা করে আসছিল, কিন্তু ১৯৯৩ সালের ডিসেম্বরে এই প্রথা বন্ধ হয়ে যায়। পরিবারটি থাকার সময় থেকেই জায়গাটি “ব্যাসজি কি গদ্দি” নামে পরিচিত ছিল। সেখানে পূজা করার জন্য তহখানার ভেতরে জায়গা দেওয়া হয়। হিন্দু পক্ষের আইনজীবী প্রভাস পাণ্ডে বলেন, ‘বারাণসী জেলা আদালতের বিচারকের রায়ে আপত্তি জানিয়ে মুসলিম পক্ষ যে আর্জি রেখেছিল তা এদিন বিচারপতি খারিজ করে দিয়েছেন। হিন্দুরা পুজো চালিয়ে যেতে পারবেন। জেলাশাসক যেমনভাবে জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) তহখানাতে পুজার্চনার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন, তা চলবে। এটা সনাতন ধর্মের বড় জয়।’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lion Akbar Lioness Sita: সিংহ-সিংহীর নামকরণ করার দায়ে সাসপেন্ড ত্রিপুরার বনকর্তা

    Lion Akbar Lioness Sita: সিংহ-সিংহীর নামকরণ করার দায়ে সাসপেন্ড ত্রিপুরার বনকর্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিংহ-সিংহীর নামকরণ করার দায়ে সাসপেন্ড করা হল ত্রিপুরার এক বনকর্তাকে। সিংহ-সিংহীর নামকরণ (Lion Akbar Lioness Sita) বিতর্কের জল গড়িয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট পর্যন্ত। কেন সিংহের নাম আকবর রাখা হয়েছে, কেনই বা সিংহীর নাম সীতা, একই এনক্লোজারে কেন রাখা হয়েছে তাদের এসব প্রশ্ন তুলে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।

    ভিএইচপির দাবি

    তাদের দাবি, রাজ্যের বন দফতর সিংহ ও সিংহীর নামকরণ করেছে। একই এনক্লোজারে রেখে অবমাননা করেছে ধর্মের। হাইকোর্টে করা মামলায় যুক্ত করা হয়েছে রাজ্যের বন দফতর ও জলপাইগুড়ি সাফারি পার্কের ডিরেক্টরকে। বিতর্ক এড়াতে রাজ্যকে নাম বদলের পরামর্শ দেয় কলকাতা হাইকোর্টের জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চ।

    কী বলছে আদালত?

    শুনানি চলাকালীন বিচারপতি ভট্টাচার্যের বেঞ্চের মন্তব্য, “কারা (Lion Akbar Lioness Sita) এই নাম রেখেছেন? এত বিতর্ক কারা তৈরি করছেন? কোনও পশুর নাম কি কোনও দেবতা, পৌরাণিক নায়ক, স্বাধীনতা সংগ্রামী অথবা নোবেলজয়ী ব্যক্তির নামে রাখা যায়? সিংহ ও সিংহীর নাম আকবর ও সীতা রেখে শুধু শুধু বিতর্ক ডেকে আনা হয়েছে। এই বিতর্ক এড়ানো যেত। শুধু সীতা নয়, আকবর নামটিও রাখা উচিত নয়। তিনি মুঘল সাম্রাজ্যের মহান সম্রাট ছিলেন। অত্যন্ত দক্ষ ও ধর্ম নিরপেক্ষ ছিলেন। রাজ্যের উচিত ছিল এই ধরনের নামের বিরোধিতা করা।”

    আরও পড়ুুন: “স্বপ্ন পূরণে দিনরাত কাজ করে চলেছে ভারত”, রেলের অনুষ্ঠানে বললেন মোদি

    প্রসঙ্গত, ১৩ ফেব্রুয়ারি ত্রিপুরার বিশালগড়ের সিপাহিজলা জুলজিক্যাল পার্ক থেকে শিলিগুড়ির সাফারি পার্কে নিয়ে আসা হয় ওই সিংহ দম্পতিকে। বাংলার বন দফতর জানিয়ে দেয়, ওই সিংহ-সিংহীর নামকরণ করা হয়েছে ত্রিপুরায়ই। এমতাবস্থায় শনিবার ত্রিপুরার মুখ্য বন সংরক্ষণবিদ (বন্যপ্রাণ ও পর্যটন) প্রবীণ লাল আগরওয়ালকে সাসপেন্ড করেছে ত্রিপুরা সরকার। সাসপেন্ডেড ওই বনকর্তার কাছে সিংহ-সিংহীর এমনতর নামকরণের কারণ জানতে চেয়েছে ত্রিপুরা সরকার। যদিও সিংহ যুগলের (Lion Akbar Lioness Sita) এহেন নাম দেননি বলেই দাবি তাঁর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “স্বপ্ন পূরণে দিনরাত কাজ করে চলেছে ভারত”, রেলের অনুষ্ঠানে বললেন মোদি

    PM Modi: “স্বপ্ন পূরণে দিনরাত কাজ করে চলেছে ভারত”, রেলের অনুষ্ঠানে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত এখন বিরাট স্বপ্ন দেখে। আর সেই স্বপ্ন পূরণে দিনরাত কাজ করে চলেছে।” সোমবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন রেলের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। অমৃত ভারত-এর আওতায় ৪১ হাজার কোটি টাকা মূল্যের দু’হাজারেরও বেশি রেল পরিকাঠামো প্রকল্পের সূচনাও করেন তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এই অনুষ্ঠানেই ভারতের স্বপ্ন ও স্বপ্ন পূরণে দেশের প্রাণপাত করার গল্প শোনান প্রধানমন্ত্রী। অদূরেই লোকসভা নির্বাচন। এবারও কেন্দ্রের ক্ষমতায় ফিরছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ সরকার। ভিডিও অ্যাড্রেসে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “গত দশ বছরে মানুষ এক নয়া ভারত গড়ে উঠতে দেখছে। রেলওয়েজের পরিবর্তনও দেখছেন দেশবাসী। বন্দে ভারত চালু হয়েছে। রেললাইন হয়েছে পরিচ্ছন্ন। বৈদ্যুতিকরণ করা হয়েছে রেললাইনে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতীয় রেল এতদিন রাজনীতির শিকার হয়েছিল। কিন্তু আজ এই রেলই হয়ে উঠেছে ভ্রমণ করার সহজ মাধ্যম।” রেলে যে বিপুল সংখ্যক কাজের সুযোগ বেড়েছে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘তরুণদের স্বপ্ন পূরণ করতেই হবে’

    তিনি বলেন, “দেশের অর্থনীতির শ্রীবৃদ্ধি হচ্ছে। তাই বাড়ছে বাজেট। তাই দুর্নীতির কারণে রাজস্বের টাকা যদি ঘরে না আসে, তাহলে উন্নয়নের চাকা হয়ে যাবে স্তব্ধ।” তিনি এও জানান, যেসব রেলস্টেশন সংস্কার করা হচ্ছে, স্থানীয় সংস্কৃতি ও শিল্পের ওপর ভিত্তি করে সেগুলি তৈরি করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি দেশের তরুণদের বলতে চাই, তাঁদের স্বপ্ন পূরণ আমায় করতেই হবে। আপনাদের স্বপ্ন ও কঠোর পরিশ্রম এবং আমার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা এই ত্রয়ী হল বিকশিত ভারতের গ্যারেন্টি।”

    পূর্বতন সরকারের প্রসঙ্গে তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমার আমলে জনগণের টাকা লুট হওয়া বন্ধ হয়েছে। প্রতিটি পাই-পয়সা যা আয় হচ্ছে, রেলের কাজেই তা ব্যয় করা হচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ ৫৫৩টি রেলওয়ে স্টেশন পুনর্নিমাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হল দেশের ২৭টি রাজ্যের তিনশোরও বেশি জেলায়। উত্তরপ্রদেশের গোমতি নগর রেলস্টেশনেরও উদ্বোধন আমি (PM Modi) করেছি।”

    আরও পড়ুুন: “ভাইদের কর্মকাণ্ডের জন্যই মুখ্যমন্ত্রী মুখ দেখাতে পারছেন না”, কটাক্ষ সুকান্তর

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Nisith Pramanik: “শাহজাহানকে পুলিশ ধরতে না পারলে কেন্দ্রের সাহায্য নিন মমতা”, তোপ নিশীথের

    Nisith Pramanik: “শাহজাহানকে পুলিশ ধরতে না পারলে কেন্দ্রের সাহায্য নিন মমতা”, তোপ নিশীথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ডে এখনও অধরা মূল চক্রী তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। “মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি তাঁকে ধরতে ব্যর্থ হন, তবে  তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের সাহায্য চান।” কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik)। তিনি বলেন, “তৃণমূলের এই পলাতক নেতাকে গ্রেফতার করতে এক ঘণ্টা সময় লাগবে কেন্দ্রের।”

    অধরা শাহজাহান

    সন্দেশখালিকাণ্ডে এখনও গ্রেফতার করা হয়নি শাহজাহানকে। অথচ এলাকায় তাঁর এবং তাঁর শাগরেদদের বিরুদ্ধে অভিযোগ বিস্তর। তার পরেও গ্রেফতার করা হয়নি শাহজাহানকে। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, তৃণমূল নেতা হওয়ায় এলাকায় শাহজাহানের বেশ দাপট রয়েছে। এলাকা ছেড়ে পালালেও, রাশ আলগা হয়ে যায়নি তার। অদূরে লোকসভা নির্বাচন। সেখানে জিততে তৃণমূলের প্রয়োজন হবে শাহজাহান বাহিনীর। মুসলিম ভোট তৃণমূলের ঝুলিতে ফেলতেও ভরসা সেই শাহাজাহান। তাই তাঁকে গ্রেফতার করা হচ্ছে না।

    কী বললেন নিশীথ?

    মূলচক্রী শাহজাহান গ্রেফতার না (Nisith Pramanik) হওয়ায় স্থানীয়দের পাশাপাশি ক্ষুব্ধ বিরোধীরাও। নিশীথ বলেন, “আমি আগেও বলেছি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার যদি শাহজাহানকে গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তাদের উচিত কেন্দ্রীয় সরকারের সাহায্য নেওয়া। কেন্দ্র তো রাজ্য সরকারকে সাহায্য করতে সর্বদাই প্রস্তুত। ফোর্সও প্রস্তুত রয়েছে। এক ঘণ্টার মধ্যে তাঁকে খুঁজে বের করার ক্ষমতা আমাদের রয়েছে। এ ব্যাপারে রাজ্যকে সাহায্য করতেও আমরা প্রস্তুত।” কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “আজও ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমকে এলাকায় (সন্দেশখালিতে) ঢুকতে দেওয়া হয়নি। তাঁদের গ্রেফতারও করা হয়েছে। কিন্তু যখনই কোনও তৃণমূল নেতা এলাকায় যেতে চাইছেন, তাঁদের যেতে দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের কাছে আইন-শৃঙ্খলার কোনও মানে নেই। যা কিছু রয়েছে, সবই বিরোধী দলের নেতাদের জন্য।”

    আরও পড়ুুন: ফের উত্তপ্ত সন্দেশখালি, ঝাঁটা হাতে মহিলারা, জ্বলল খড়ের গাদা, ভাঙচুর তৃণমূল নেতার বাড়ি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোনও তুলনাই হয় না, এদিন তাও জানিয়ে দিয়েছেন নিশীথ। বলেন, “এক দিকে রয়েছেন মোদিজি, যিনি নিরন্তর দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে চলেছেন। আর অন্যদিকে রয়েছেন পিসি-ভাইপো। মোদির সঙ্গে মমতার তুলনা টানা হলে বিশ্ব ভাববে মোদির কথাই।” তিনি (Nisith Pramanik) বলেন, “প্রধানমন্ত্রী এই এলাকায় আসবেন। তামাম বঙ্গবাসী তাঁকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত। প্রধানমন্ত্রীকে তাঁরা স্বাগত জানাবেন উৎসাহের সঙ্গেই।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Haryana: মুসেওয়ালা-ধাঁচে হরিয়ানায় গুলি করে খুন আইএনএলডি নেতাকে, নেপথ্যে বিষ্ণোই?

    Haryana: মুসেওয়ালা-ধাঁচে হরিয়ানায় গুলি করে খুন আইএনএলডি নেতাকে, নেপথ্যে বিষ্ণোই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানায় (Haryana) প্রকাশ্যে গুলি করে খুন ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল লোকদলের রাজ্য সভাপতি ও প্রাক্তন বিধায়ক নাফে সিং রাঠিকে। আততায়ীদের গুলিতে খুন হয়েছেন তাঁরই সফরসঙ্গী জয়কিষাণও। অতর্কিত এই আক্রমণে অন্য একজনও মারা গিয়েছেন বলে খবর। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন আরও দুজন।

    এলোপাথাড়ি গুলি

    স্থানীয় সূত্রে খবর, রবিবার বিকেলে ঝাঝরের বাহাদুরগড় এলাকায় গিয়েছিলেন ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল লোক দলের রাজ্য সভাপতি ও প্রাক্তন বিধায়ক নাফে। একটি এসইউভিতি ছিলেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন তাঁর ব্যক্তিগত তিন নিরাপত্তারক্ষী। দুই দলীয় কর্মীও ছিলেন গাড়িটিতে (Haryana)। ছিলেন চালকও। আচমকাই অন্য একটি গাড়িতে করে এসে এসইউভি গাড়িটি লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে আততায়ীরা। গুলি লাগে আইএলএলডি নেতার ঘাড়, পিঠ ও কাঁধে। গাড়িতেই লুটিয়ে পড়েন তিনি। তাঁর সফরসঙ্গী জয়কিষাণও লুটিয়ে পড়েন। 

    কী বলছেন চিকিৎসক?

    এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করতে গুলি ছুড়তে ছুড়তে চলে যায় দুষ্কৃতীরা। আততায়ীরা এলাকা ছাড়লে আহতদের নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় হাসপাতালে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন নাফে ও জয়কিষাণকে। ওই হাসপাতালের এক চিকিৎসকের কথায়, “ঘাড়ে, পিঠে ও কাঁধে এতগুলো গুলি লাগায় প্রবল রক্তক্ষরণ হয়। ব্লাড ভেসেল ফেটে গিয়েছিল। তাই হার্ট অ্যাটাক হয়। তার জেরেই হয় মৃত্যু। তিনি জানান, গুলিবিদ্ধ হয়ে যাঁরা চিকিৎসাধীন রয়েছেন, তাঁদের থাই সহ শরীরের একাধিক জায়গায় গুলি লেগেছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘জ্ঞানবাপীর তহখানায় চলবে পুজো’, মুসলিম পক্ষের আপত্তি নাকচ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    ঘটনার খবর পেয়েই দ্রুত ঘটনাস্থলে চলে যায় পুলিশ। যদিও ততক্ষণে পগার পার আততায়ীরা। ঝজ্জরের এসপি অর্পিত জৈন বলেন, “গুলি চালানোর খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে পুলিশের একাধিক দলকে।” সোমবার দুপুর পর্যন্ত আততায়ীদের নাগাল পাওয়া যায়নি বলে পুলিশ সূত্রে খবর। ঘটনায় সরকারকেই দুষছে আইএনএলডি। দলের নেতা অভয় চৌতালা বলেন, “রাঠির ওপর যে আক্রমণ হতে পারে বা তাঁকে খুন করা হতে পারে, এই তথ্য রাজ্য সরকারকে আগেই দেওয়া হয়েছিল।”

    দ্রুত পদক্ষেপের নির্দেশ খট্টরের

    আততায়ীদের দ্রুত চিহ্নিত করে গ্রেফতার করার নির্দেশ দিয়েছেন হরিয়ানার মুখ্যমমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর। তিনি জানিয়েছেন, দোষীদের রেয়াত করা হবে না। রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল ভিজ আততায়ীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে অনেকে সিধু মুসেওয়ালা হত্যাকাণ্ডের মিল খুঁজে পাচ্ছেন। জনপ্রিয় গায়ককেও একইভাবে হত্যা করেছিল গ্যাংস্টার লরেন্স বিঞ্চোইয়ের গ্যাং। এই ঘটনার নেপথ্যেও বিষ্ণোই ও তার সহযোগী কালা জাঠেদি রয়েছে বলে অনুমান পুলিশের (Haryana)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Mohamed Muizzu: ‘মিথ্যে’ বলার অভিযোগ মুইজ্জুর বিরুদ্ধে, পর্দা ‘ফাঁস’ করলেন প্রাক্তন মন্ত্রী

    Mohamed Muizzu: ‘মিথ্যে’ বলার অভিযোগ মুইজ্জুর বিরুদ্ধে, পর্দা ‘ফাঁস’ করলেন প্রাক্তন মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ‘মিথ্যে’ বলার অভিযোগ উঠল মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জুর (Mohamed Muizzu) বিরুদ্ধে। যিনি দাবি করেছেন, তিনি মলদ্বীপেরই ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট তথা প্রাক্তন বিদেশমন্ত্রী আবদুল্লা শাহিদ।

    চিনপন্থী প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু

    তাঁর অভিয়োগ, ভারতীয় সেনাদের নিয়ে মিথ্যে বলছেন চিনপন্থী প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু। এক্স হ্যান্ডেলে আবদুল্লা লেখেন, “একশো দিন পেরিয়ে গেল। এটুকু পরিষ্কার যে প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু হাজার হাজার ভারতীয় সেনা নিয়ে যে দাবি করেছিলেন, তা সম্পূর্ণ মিথ্যে। এটি ওঁর অন্য অনেক মিথ্যের তালিকায় আরও একটি সংযোজন। বর্তমান প্রশাসন সঠিক পরিসংখ্যান দিতে ব্যর্থ। এই মুহূর্তে দেশে কোনও বিদেশি সশস্ত্র সেনা নেই।”

    ভারতীয় সেনা সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

    মুইজ্জু (Mohamed Muizzu) চিনপন্থী হিসেবেই পরিচিত। গত ১৭ নভেম্বর মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হন তিনি। তার পরেই নিতে থাকেন একের পর এক ভারত বিরোধী সিদ্ধান্ত। নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়েও মুইজ্জু দাবি করেছিলেন, তাঁদের দেশে হাজার হাজার ভারতীয় সেনা রয়েছে। অথচ পরিসংখ্যান বলছে, দ্বীপরাষ্ট্রটিতে বর্তমানে ভারতীয় সেনা রয়েছেন মাত্র ৭০ জন। ক্ষমতায় এসেই ১০ মে-র মধ্যে মলদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনাদের সরিয়ে নিতে বলে মুইজ্জু সরকার।

    আরও পড়ুুন: ‘জ্ঞানবাপীর তহখানায় চলবে পুজো’, মুসলিম পক্ষের আপত্তি নাকচ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কে টানাপোড়েন

    প্রথা অনুযায়ী, যাঁরাই মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি পদে বসেন, তাঁরা প্রথমে ভারত সফরে আসেন। দীর্ঘদিনের সেই প্রথা ভেঙে ভারত নয়, তখতে বসেই মুইজ্জু প্রথমে যান তুরস্ক সফরে। এর পর, চিনা ভূখণ্ডে দাঁড়িয়ে বেজিংকে মিত্র দেশ হিসেবে ঘোষণা করেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। তার পর থেকে ক্রমেই অবনতি হতে থাকে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের। সম্প্রতি সে সম্পর্কে তলানিতে এসে ঠেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রীর করা অমমাননাকর মন্তব্যের পর।

    এর পরেই ভারতীয় পর্যটকরা মলদ্বীপ বয়কটের ডাক দেন। প্রমাদ গোণেন সে দেশের পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত মানুষজন। কারণ মলদ্বীপে ফি বছর যত পর্যটক বেড়াতে যান, তাঁদের সিংহভাগই ভারতীয়। একদা পরম মিত্র দেশ ভারতের সঙ্গে বৈরিতাও মেনে নিতে পারেননি সেদেশের মুইজ্জু-বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির প্রধানরা। এহেন পরিস্থিতিতে মুইজ্জুর (Mohamed Muizzu) মিথ্যের বেলুন ফাটিয়ে দিলেন সে দেশেরই প্রাক্তন মন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

      

LinkedIn
Share