Tag: news in bengali

news in bengali

  • Ramakrishna 89: “আমি কর্তা, আমি কর্তা—এই বোধ থেকেই যত দুঃখ, অশান্তি”

    Ramakrishna 89: “আমি কর্তা, আমি কর্তা—এই বোধ থেকেই যত দুঃখ, অশান্তি”

    শ্রীযুক্ত কেশবচন্দ্র সেনের সহিত ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের নৌকাবিহার, আনন্দ  কথোপকথন

    অষ্টম পরিচ্ছেদ

    পিতাহসি লোকস্য চরাচরস্য ত্বমস্য পূজ্যশ্চ গুরুর্গরীয়ান্

    ত্বৎসমোহস্ত্যভ্যধিকঃ কুতোহন্যো, লোকত্রয়েহপ্যপ্রতিমপ্রভাব।।

    গীতা১১/৪৩/

    পূর্বকথাভাবচক্ষে হালদারপুকুর দর্শন (Ramakrishna)

    ও-দেশে হালদার-পুকুর বলে (Kathamrita) একটা পুকুর আছে। পাড়ে রোজ সকালবেলা বাহ্যে করে রাখত। যারা সকালবেলায় আসে, খুব গালাগাল দেয়। আবার তার পরদিন সেইরূপ। বাহ্যে আর থামে না (সকলের হাস্য) লোকে কোম্পানিকে জানালে। তারা একটা চাপরাসী পাঠিয়ে দিলে। সে যখন একটা কাগজ মেরে দিলে, বাহ্যে করিও না তখন সব বন্ধ!(সকলের হাস্য)

    লোকশিক্ষা দেবে তার চাপরাস চাই। না হলে হাসির কথা হয়ে পড়ে। আপনারই হয় না, আবার অন্যলোক। কানা কানাকে পথ দেখিয়ে যাচ্ছে। (হাস্য) হিতে-বিপরীতে। ভগবানলাভ হলে অর্ন্তদৃষ্টি হয়, কার কি রোগ বোঝা যায়। উপদেশ দেওয়া যায়।

    অহংকারবিমূঢ়াত্মা কর্তাহম্ইতি মন্যতে

    আদেশ না থাকলে আমি লোকশিক্ষা (Kathamrita) দিচ্ছি এই অহংকার হয়। অহংকার হয় অজ্ঞানে। অজ্ঞানে বোধ হয়, আমি কর্তা। ঈশ্বর (Kathamrita) কর্তা, ঈশ্বর সব করছেন, আমি কিছু করছি না—এ-বোধ হলে তো সে জীবন্মুক্ত। আমি কর্তা, আমি কর্তা—এই বোধ থেকেই যত দুঃখ, অশান্তি।

    নবম পরিচ্ছেদ

    তস্মাদসক্তঃ সততং কার্যং কর্ম সমাচার।

    অসক্তো হ্যাচরন্‌ কর্ম পরমাপ্নোতি পুরুষঃ।।

    গীতা—৩/১৯/

    কেশবাদি ব্রাহ্মদিগকে কর্মযোগ সমন্ধে উপদেশ

    শ্রীরামকৃষ্ণ (কেশবাদি ভক্তের প্রতি)—তোমরা বল জগতের উপকার করা। জগৎ কি এতটুকু গা! আর তুমি কে, যে জগতের উপকার করবে? তাঁকে সাধনের দ্বারা সাক্ষাৎকার কর। তাঁকে (Ramakrishna) লাভ কর। তিনি শক্তি দিলে তবে সকলের হিত করতে পার। নচেৎ নয়।

    একজন ভক্ত—যতদিন না লাভ হয়, ততদিন সব কর্ম (Kathamrita) ত্যাগ করব?

    শ্রীরামকৃষ্ণ—না; কর্ম ত্যাগ করবে কেন? ঈশ্বরের চিন্তা, তাঁর নামগুণগান, নিত্যকর্ম—এ-সব করতে হবে।

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • N Srinivasan: সিমেন্ট সংস্থার কর্তৃত্ব হারালেও শ্রীনিবাসনের হাতেই থাকছে চেন্নাই সুপার কিংস

    N Srinivasan: সিমেন্ট সংস্থার কর্তৃত্ব হারালেও শ্রীনিবাসনের হাতেই থাকছে চেন্নাই সুপার কিংস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চেন্নাই সুপার কিংস দল বিক্রি করবেন না এন শ্রীনিবাসন (N Srinivasan) । ইন্ডিয়া সিমেন্টসের প্রধান এই আইপিএল ফ্রাঞ্চাইজের মালিক। মহেন্দ্র সিং ধোনি, দীর্ঘদিন চেন্নাই সুপার কিংসের (CSK) অধিনায়কত্ব করেছেন। চলতি বছরই হয়ত শেষ বারের জন্য দেখা যাবে মহেন্দ্র ধোনিকে হলুদ জার্সি গায়ে। ইতিমধ্যেই ইন্ডিয়া সিমেন্টসকে অধিগ্রহণের জন্য আল্ট্রাটেক সিমেন্ট চেষ্টা চালাচ্ছে। সূত্রের খবর সিমেন্ট সংস্থার ফের বদলের কোনও প্রভাব পড়বে না আইপিএল দলের উপর। চেন্নাই সুপার কিংসের মালিক ইন্ডিয়া সিমেটসের মালিক। তবু চেন্নাই সুপার কিংস একটি আলাদা সংস্থা। স্বাভাবিকভাবেই কোম্পানির ফের বদলের প্রভাব ক্রিকেট দলের উপর পড়বে না।

    এন শ্রীনিবাসনের হাতেই থাকছে চেন্নাই সুপার কিংসের ক্ষমতা (N Srinivasan)

    আদিত্য বিড়লা গ্রুপের হাতে রয়েছে আলট্রাটেক সিমেন্টের মালিকানা। এই সংস্থা ইন্ডিয়া সিমেন্টস এর ৩৩.৭২% মালিকানা ইতিমধ্যে পেয়ে গিয়েছে। ক্রিকবাজের অনুসারে, এন শ্রীনিবাসন (N Srinivasan) এবং তাঁর পরিবার চেন্নাই সুপার কিংস এর মালিক থাকছেন। আলট্রাটেক সিমেন্টের সঙ্গে ইন্ডিয়া সিমেন্টের যে বিজনেস ডিল হচ্ছে, তাঁর প্রভাব পড়বে না ক্রিকেট দলের মালিকানার উপরে। কারণ চেন্নাই সুপার কিংস (CSK) একটি আলাদা সত্তা। ইন্ডিয়া সিমেন্টসের মালিক চেন্নাই সুপার কিংসের মালিক হলেও ইন্ডিয়া সিমেন্টের সঙ্গে চেন্নাই সুপার কিংসের সংস্থাগত কোনও যোগ নেই। ২০১৫ সালে চেন্নাই সুপার কিংস লিমিটেডের শেয়ার ইন্ডিয়াসিমেন্ট  সিমেন্টসের শেয়ার হোল্ডাদের মধ্যে বিতরণ করা হলেও, সুপার কিংসের বেশিরভাগ শেয়ার ছিল এন শ্রীনিবাসন এবং তাঁর পরিবারের হাতেই।

    ইন্ডিয়া সিমেন্ট ও চেন্নাই সুপার কিংস আলাদা সত্তা (CSK)

    চেন্নাই সুপার কিংসের মুখ্য নির্বাহী অধিকারিক, কাশি বিশ্বনাথন বলেন, “চেন্নাই সুপার কিংস (CSK) এবং ইন্ডিয়া সিমেন্ট দুটি আলাদা সংস্থা। ইন্ডিয়া সিমেন্ট, চেন্নাই সুপার কিংসকে নিয়ন্ত্রণ করে না। চেন্নাই সুপার কিংসকে নিয়ন্ত্রণ করে ‘চেন্নাই সুপার কিংস লিমিটেড’ নামক সংস্থা। জানা গিয়েছে, চেন্নাই সুপার কিংসের বেশিরভাগ শেয়ার রয়েছে শ্রীনিবাসন (N Srinivasan), তাঁর স্ত্রী চিত্রা শ্রীনিবাসন এবং মেয়ে রুপা গুরুনাথের কাছে। যদিও সংস্থার চেয়ারম্যান আর শ্রীনিবাসন। আলট্রাটেক সিমেন্ট খুব শীঘ্রই ইন্ডিয়া সিমেন্টসকে অধিগ্রহণ করতে চলেছে।

    আরও পড়ূন: প্রথম রাউন্ডের জয় বাতিল, অলিম্পিক্সে লড়াই কঠিন হল লক্ষ্য সেনের

    অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে শ্রীনিবাসন ৭৭ বছর পুরোনো সংস্থার কর্তৃত্ব হারাবেন। তবে চেন্নাই সুপার কিংসের কর্তৃত্ব থাকবে তাঁর হাতেই।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Manu Bhaker: মোদি সরকারের ‘টপস’ এবং ‘খেলো ইন্ডিয়া’ প্রকল্পের প্রশংসা ব্রোঞ্জ জয়ী মনু ভাকেরের

    Manu Bhaker: মোদি সরকারের ‘টপস’ এবং ‘খেলো ইন্ডিয়া’ প্রকল্পের প্রশংসা ব্রোঞ্জ জয়ী মনু ভাকেরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) ভারতের হয়ে প্রথম পদক জিতে নাম উজ্জ্বল করেছেন হরিয়ানার মনু ভাকের (Manu Bhaker)। এবার তাঁর মুখেই প্রশংসিত হল মোদি সরকারের টার্গেট অলিম্পিক্স পডিয়াম স্কিম (টপস) এবং খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্প। সম্প্রতি মনু ভাকেরের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তাতে খেলো ইন্ডিয়া এবং টপস উদ্যোগের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে দেখা যায় তাঁকে। এই প্রোগ্রামগুলি কীভাবে তাঁর এবং অন্যান্য অনেক ভারতীয় ক্রীড়াবিদদের সাফল্যে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রেখেছে তা উল্লেখ করেন তিনি।  

    কী জানিয়েছেন মনু ভাকের? (Manu Bhaker)

    ভাইরাল ওই ভিডিওতে মনু ভাকের বলেছেন, “আমি ২০১৮ সালে খেলো ইন্ডিয়া স্কুল গেমসে সোনা জিতেছি। তখন থেকেই আমি দেশের জন্য প্রতিনিধিত্ব করতে চেয়েছিলাম। তবে শুধু আমিই নই, আমার সঙ্গে অন্যান্য অনেক ভারতীয় ক্রীড়াবিদদের সাফল্যে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রেখেছে এবং সবাইকে পথ দেখিয়েছে টপস এবং খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্প। টপস ২০১৮ সাল থেকে আমাকে সহায়তা করছে, এটি আমার জীবনের একটি বড় অগ্রগতি। আমি আন্তরিকভাবে সরকারের এই প্রকল্পগুলির প্রশংসা করি। টপস এবং খেলো ইন্ডিয়া আমার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তাদের সহযোগিতায় আজ আমি এখানে পৌঁছেছি।” 

    অলিম্পিক্সে ব্রোঞ্জ জয়ী মনু

    প্রথম মহিলা শুটারও মনু (Manu Bhaker), যিনি অলিম্পিক্সে পদক পেলেন। তাই ভারতীয় শুটিংয়ের ‘পোস্টার গার্ল’ বলা হচ্ছে তাঁকে। রবিবার প্যারিস অলিম্পিক্সে মহিলাদের ১০ মিটার এয়ার পিস্তল শুটিংয়ে একটুর জন্য রুপোর পদক পাননি মনু। ০.০১ পয়েন্টের জন্য রুপো হাতছাড়া হয়েছে। শেষমেশ ২২১.৭ পয়েন্ট নিয়ে ফাইনালে ব্রোঞ্জ পেয়ে অন্তত টোকিও অলিম্পিক্সের পদক হাতছাড়া হওয়ার দুঃখটা কিছুটা মিটেছে।

    আরও পড়ুন: গুরু গম্ভীরের প্রথম সিরিজ জয়, শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি২০-তেও জয়ী ভারত

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা 

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মনুকে নিয়ে লিখেছেন, “একটি ঐতিহাসিক পদক! অনেক শুভেচ্ছা মনু ভাকেরকে প্যারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) ভারতের প্রথম পদক জেতার জন্য! ব্রোঞ্জের জন্য অভিনন্দন। এই সাফল্য আরও বেশি বিশেষ কারণ তিনি ভারতের হয়ে শ্যুটিংয়ে পদক জয়ী প্রথম মহিলা হয়েছেন। একটি অবিশ্বাস্য অর্জন!”
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi IAS Coaching Centre: কোচিং সেন্টারে পড়ুয়া মৃত্যুকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ্যে, গ্রেফতারি বেড়ে ৭

    Delhi IAS Coaching Centre: কোচিং সেন্টারে পড়ুয়া মৃত্যুকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ্যে, গ্রেফতারি বেড়ে ৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজেন্দ্রনগরে আইএএস কোচিং সেন্টারে (Delhi IAS Coaching Centre) বেসমেন্টের জমা জলে ডুবে পড়ুয়া মৃত্যুর ঘটনায় আরও পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ, মোট গ্রেফতারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭। ইতিমধ্যে দিল্লি পুরনিগম থেকে ১৩টি কোচিং সেন্টার সিল করে দিয়েছে। এই মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনার একাধিক রোমহর্ষ ভিডিও (Sensational video) সামনে আসতে শুরু করেছে। এই দুর্ঘটনার পর এবার বেআইনি নির্মাণ ভাঙতে তৎপর হল দিল্লির প্রশাসন। সোমবার সকাল থেকে পুরনিগম বুলডোজার দিয়ে সেই নির্মাণ ভাঙার কাজ শুরু করেছে। তবে নির্মাণ ভাঙার আগে পুলিশের কাছে অনুমতি নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ভাঙার কাজে উপস্থিত ছিল বিশাল পুলিশ বাহিনী।

    ভিডিও ভাইরাল (Delhi IAS Coaching Centre)

    জলমগ্ন কোচিং সেন্টারের (Delhi IAS Coaching Centre) ভাইরাল একটি ভিডিওতে (Sensational video) দেখা যাচ্ছে, সেন্টারের বাইরে জলমগ্ন রাস্তায় জলের স্রোত ভেঙে দ্রুত গতিতে একটি গাড়ি ছুটে চলেছে। সেই গাড়ির গতি জলের উপরে ঢেউ তৈরি করেছে। এরপর সেই ঢেউ আছড়ে পড়ে কোচিং সেন্টারে। একাধিক মানুষের দাবি, সেই গাড়িটি দ্রুত গতিতে যাওয়ায় জলের তীব্র গতি কোচিং সেন্টারের দরজায় ধাক্কা মারে। এরপর তার জেরেই দরজা ভেঙে জল ঢুকে গিয়েছিল বেসমেন্টে। দিল্লি পুরসভার মেয়র শেলী ওবেরয় বলেছেন, “এই কোচিং সেন্টারগুলি বেআইনি ভাবে বেসমেন্ট ব্যবহার করছিল। সবগুলিকে সিল করে কর্তৃপক্ষকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তবে এই সব কোচিং সেন্টারেই শুধুমাত্র গাড়ি পার্কিং এবং জিনিসপত্র রাখার গুদামঘরের অনুমতি ছিল। কিন্তু ক্লাসরুম হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে, এটা নিয়মবিরুদ্ধ।

    আরও পড়ুনঃ জুলাইয়ে কাশ্মীরে তাপপ্রবাহ! ২৫ বছরে রেকর্ড তাপমাত্রা, ছোটদের স্কুল বন্ধের নির্দেশ

    ১৩টি কোচিং সেন্টার সিল

    রাজধানী দিল্লির ১৩টি কোচিং সেন্টার (Delhi IAS Coaching Centre) বন্ধ করে দিল দিল্লি পুরনিগম। এই কোচিং সেন্টারগুলির বিরুদ্ধে নির্মাণ বিধিনিয়ম ভঙ্গের অভিযোগ রয়েছে। কোচিং সেন্টারগুলি হল, আইএএস গুরুকুল, চাহাল অ্যাকাডেমি, প্লুটাস অ্যাকাডেমি, সাই ট্রেডিং, আইএএস ব্রিজ, টপার্স অ্যাকাডেমি, দৈনিক সংবাদ, সিভিল ডেইলি আইএএস, কেরিয়ার পাওয়ার, ৯৯ নোট, বিদ্যা গুরু, নির্দেশিকা আইএএস, ইজি ফর আইএএস। কোচিং সেন্টারে পড়ুয়া মৃত্যুর ঘটনার পর থেকেই উত্তাল দিল্লি। একাধিক জায়গায় বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন পড়ুয়ারা। পুরনিগমের এক আধিকারিক বলেছেন, “কোচিং সেন্টারের মালিকের গাফিলতির লক্ষ্য করা গিয়েছে। যে নিয়ম বেসমেন্টের নিয়ম রয়েছে, তা এখানে ঠিক করে পালন করা হয়নি। জল ঢুকলেও অনেকেই বেরিয়ে যেতে পারতেন, কিন্তু তা ঘটেনি। প্রশাসনের আইনকে অমান্য করে বেসমেন্টের নিচে চলছে রমরমিয়ে ব্যবসা। গত বছর মুখার্জিনগরে একটি কোচিং সেন্টারে অগ্নিকাণ্ডের পর কড়া নজরদারি শুরু করেছিল দিল্লি প্রশাসন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs Sri Lanka: গুরু গম্ভীরের প্রথম সিরিজ জয়, শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি২০-তেও জয়ী ভারত

    India vs Sri Lanka: গুরু গম্ভীরের প্রথম সিরিজ জয়, শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি২০-তেও জয়ী ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি (India vs Sri Lanka) সিরিজের প্রথম দুটি ম্যাচ জিতে নিল ভারত। শনিবার, প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৪৩ রানে হারিয়ে দিয়েছিল সূর্যবাহিনী। রবিবার দ্বিতীয় ম্যাচেও আধিপত্য বজায় রেখে জিতে নেয় নতুন টিম ইন্ডিয়া। এদিনের ম্যাচে প্রথম ব্যাট করে শ্রীলঙ্কা তুলেছিল ১৬১ রান। বৃষ্টির জন্য ভারতের লক্ষ্য হয় ৮ ওভারে ৭৮ রান। ফলে সহজেই তা করে নেয় ভারত। ফলে, এক ম্যাচ বাকি থাকতেই তিনম্যাচের সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ভারত (India Beats Sri Lanka)। দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম সিরিজেই জয়ের স্বাদ পেলেন গুরু গম্ভীরও।

    শুরুটা ভালো করলেন সূর্যকুমার (India vs Sri Lanka)

    রবিবার,  ক্যান্ডির পাল্লেকেলে স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাটিং করে ৯ উইকেটে ১৬১ রান তুলেছিল শ্রীলঙ্কা৷  শেষ ৩১ রানে ৭ উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা৷ ৪ ওভারে মাত্র ২৬ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা পুরস্কার জিতে নেন বিষ্ণোই৷ অক্ষর ৪ ওভারে ৩০ রান খরচ করে ২টি উইকেট তুলে নেন৷ বৃষ্টির জন্য ভারতীয় ইনিংস অনেক দেরিতে শুরু হয় ৷ ডাকওয়ার্থ-লুইস নিয়মে জয়ের জন্য সূর্যকুমারদের লক্ষ্যমাত্রা হয় ৮ ওভারে ৭৮৷ কিন্তু, মাত্র ৬.৩ ওভারেই তিন উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় টিম ইন্ডিয়া৷ যশস্বী ১৫ বলে ৩০ রান করেন। ১২ বলে ২৬ রান করেন সূর্যকুমার। হার্দিক ৯ বলে ২২ রান করেন। এর আগে, শনিবার, সিরিজের প্রথম ম্যাচে (India vs Sri Lanka) ভারতীয় দল করেছিল ২১৩/৭। জবাবে, ১৭০ রানে অলআউট হয়ে যায় শ্রীলঙ্কা।  ৪৩ রানে জিতে যায় ভারত (India Beats Sri Lanka)।

    আরও পড়ুন: মলদ্বীপের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য ভারতকে ধন্যবাদ মুইজ্জুর

    এশিয়া কাপ ফাইনালে হার ভারতের 

    তবে টি-টোয়েন্টি সিরিজে (India vs Sri Lanka) প্রথম দুটি ম্যাচ ভারত জিতলেও মহিলা এশিয়া কাপের ফাইনালে এসে থমকে যায় ভারতের বিজয়রথের চাকা। আয়োজক দেশ শ্রীলঙ্কার কাছে ফাইনালে আট উইকেটে হেরে (Women Asia Cup 2024 Final) রানার্স হয়ে দেশে ফিরছেন হরমনপ্রীতরা। সেমিফাইনালে বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে গুঁড়িয়ে ফাইনাল খেলতে নেমেছিল ভারত। শেফালি বর্মা ও স্মৃতি মন্ধানার ওপেনিং জুটিতে ৬.২ ওভারে এসেছিল ৪৪ রান। তবে ১৯ বলে ১৬ রান করে আউট হয়ে যান শেফালি। এরপরেও স্মৃতি একটা প্রান্ত ধরে রেখেছিলেন। কিন্তু তাঁকে সঙ্গ দেওয়ার মতো এদিন কাউকে সেভাবে পাওয়া গেল না। শেষমেশ আট বল হাতে রেখে ম্যাচ শেষ করে শ্রীলঙ্কা। এরইসঙ্গে টি-২০ ক্রিকেটে জিতে শ্রীলঙ্কা পেল প্রথম মেয়েদের এশিয়া কাপ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahool-Federation conflict: মাথায় তৃণমূল মন্ত্রীর ভাই, ফেডারেশনের ‘দৌরাত্ম্যে’ টলিপাড়ায় বন্ধ শুটিং

    Rahool-Federation conflict: মাথায় তৃণমূল মন্ত্রীর ভাই, ফেডারেশনের ‘দৌরাত্ম্যে’ টলিপাড়ায় বন্ধ শুটিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিচালক রাহুল মুখোপাধ্যায়কে নিষিদ্ধ করার প্রতিবাদে টলিপাড়ায় বাংলা সিনেমা-ধারবাহিক শুটিং (Shooting closed) অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিল পরিচালকদের সংগঠন। পূর্বনির্ধারিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সোমবার থেকে টলিপাড়ায় বাংলা সিনেমা-ধারবাহিক শুটিং (Shooting closed) অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়েছে। পরিচালক রাহুল মুখোপাধ্যায়কে (Rahool-Federation conflict) কেন্দ্রে রেখে, ফেডারেশনের দৌরাত্ম্য রুখতে এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ডিরেক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া একটি বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, “রাহুলের আগামী ছবিতে পুরনো পদ ফিরিয়ে না দিলে কোনও পরিচালক শুটিং ফ্লোরে যাবেন না।” অবশ্য এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন, অপর্ণা সেন, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়, তথাগত মুখোপাধ্যায়, মানসী সিনহা-সহ একাধিক পরিচালক। ফেডারেশন বনাম পরিচালক ও প্রযোজক সংঘাতে আড়াআড়ি বিভক্ত টলিউড। 

    ফেডারেশনের সভাপতি তৃণমূল মন্ত্রীর ভাই (Rahool-Federation conflict)

    অপর দিকে প্রতিবাদী পরিচালকদের একাংশের দাবি, টলিপাড়ায় একাধিপত্য চলে রাজ্যের মন্ত্রী তথা টালিগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক অরূপ বিশ্বাসের ভাই স্বরূপ বিশ্বাসের। ছবির শুটিং, টেকনিশিয়ান ও স্টুডিও-তে ফেডারেশনের তরফে বিশেষ প্রভাবশালী তিনি। পদাধিকার বলে তিনিই সভাপতি। রাহুলকে পরিচালক হিসাবে কাজ করতে না দেওয়ার প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়েছে টলিউডে। ফেডারেশন-এর আওতা ভুক্ত টেকনিশিয়ানরা শ্যুটিং-এর (Shooting closed) কাজে অসহযোগিতা করছে বলে অভিযোগ তুলেছেন এই প্রতিবাদী পরিচালক।

    পরিচালকদের মতকে গুরুত্ব দিতে হবে (Rahool-Federation conflict)

    রবিবার রাতে রাহুলের (Rahool-Federation conflict) পক্ষ নিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ডিরেক্টর্স গিল্ড বলেছে, “অধিকাংশ পরিচালক সদস্যদের আবেগ ও মতামতকে গুরুত্ব এবং মান্যতা দিয়ে সংগঠনের কার্যকারী সমিতি, আগামীকাল ২৯ জুলাই থেকে যত দিন পর্যন্ত পরিচালকদের সমস্যার সমাধান না হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত বাংলা ভাষার সমস্ত শুটিং ফ্লোরে সদস্যদের অনুপস্থিত থাকতে অনুরোধ করা হচ্ছে। বাংলা ভাষা ছাড়া অন্য ভাষার ক্ষেত্রে এই অনুরোধ প্রযোজ্য নয়।”

    টলিউডে ফেডারেশনের আধিপত্য?

    এসভিএফের পুজোর ছবির পরিচালক হিসাবে রাহুল মুখোপাধ্যায়কে ফেডারেশন মেনে না নিলে ফ্লোরে যাবেন না পরিচালকরা। সেই সঙ্গে এই সিদ্ধান্তে অনড় পরিচালকেরা। এই দাবির ওপর নির্ভর একটি স্বাক্ষর বার্তা ইতিমধ্যে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে লেখা হয়েছে, “গতকাল ২৭ জুলাই রাহুল মুখোপাধ্যায়ের পরিচালনায় একটি বাংলা ছবির শ্যুটিং টেকনিশিয়ান স্টুডিও-তে ছিল। ফেডারেশন-এর আওতা ভুক্ত টেকনিশিয়ানরা সেই শ্যুটিং-এ উপস্থিত হননি, ফলত শ্যুটিং করাই যায়নি এবং ওখানে উপস্থিত পরিচালক, অভিনয় শিল্পী সকলে চূড়ান্ত অপমানিত হন। এই মর্মে অন্যান্য অনেক পরিচালক ওখানে উপস্থিত হয়ে যে বিবৃতি দেন, তার সূত্র ধরে আমরা প্রস্তাব করতে চাই, যতক্ষণ না রাহুল মুখোপাধ্যায়কে পরিচালক হিসেবে মেনে নিয়ে ফেডারেশনের কলাকুশলীরা শ্যুটিং করতে রাজি হচ্ছেন, ততক্ষণ আমরা পরিচালকরা আগামীকাল (২৯ জুলাই ২০২৪, সোমবার) থেকে মীমাংসা না হওয়া পর্যন্ত অসহযোগিতায় যেতে বাধ্য হচ্ছি।” তাতে সম্মতি জানিয়েছেন রাজ চক্রবর্তী, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়, অরিন্দম শীল, দেবালয় ভট্টচার্য, পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, মানসী সিনহা, তথাগত মুখোপাধ্যায়, পাভেল,রাজা চন্দ, অভিজিৎ সেন, অমিত দাস, সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়, শুভ্রজিৎ মিত্র, রাজর্ষি দে সহ টলিউডের পরিচালকেরা। তবে শুটিং বন্ধ থাকলেও প্রাক প্রডাকশনের কাজ বন্ধ হয়নি।

    আরও পড়ুনঃ বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড! ২৮ দিনে ১ হাজার ১০০ কোটি ছুঁল প্রভাসের ‘কল্কি’

    ফেডারেশেনের বক্তব্য

    পরিচালক হিসাবে রাহুলের উপর নিষেধাজ্ঞা (Rahool-Federation conflict) করার অভিযোগে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। টলিউড ফেডারেশেনের সভাপতি স্বরূপ বিশ্বাস বলেছেন, “পরিচালক হিসেবে রাহুল মুখোপাধ্যায়ের কাজের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ডিরেক্টরস গিল্ড। তাঁরাই পারবেন এই নিষেধাজ্ঞা তুলতে। ফেডারেশনের এখানে কিছু করার নেই। পরিচালকদের সঙ্গে কথা হবে সামনাসামনি। নচেৎ সিদ্ধান্ত আগের জায়গায় স্থির থাকবে।” অপর দিকে জানা গিয়েছে ডিরেক্টরস গিল্ড নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেও ফেডারেশন এখনও তোলেনি। তাই তৃণমূল মন্ত্রীর এই ভাই পরিচালকদের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ করে অচলাবস্থা সৃষ্টি করছেন বলে একাংশের দাবি। কবে সমাধান হয় তাই এখন দেখার।

    অচল অবস্থা কাটাতে বৈঠক প্রসেঞ্জিৎ-এর বাড়িতে

    আবার এই অচল অবস্থা কাটাতে সোমবার বৈঠক ডাকা হয়েছিল প্রসেঞ্জিৎ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন টলিপাড়ার পরিচালক এবং প্রযোজকেরা। তাঁদের মধ্যে ছিলেন রাজ চক্রবর্তী, শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, গৌতম ঘোষ, বিরসা দাশগুপ্ত, সুদেষ্ণা রায়, অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী, সুব্রত সেন প্রমুখ। বৈঠকের পর রাজ চক্রবর্তী বলেছেন, “আমরা এই বিষয় নিয়ে চিন্তিত। ফেডারেশনের আওতায়ভুক্ত কলাকুশলীরা, টেকনিশিয়ানরা সহযোগিতা করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympic 2024: প্রথম রাউন্ডের জয় বাতিল, অলিম্পিক্সে লড়াই কঠিন হল লক্ষ্য সেনের

    Paris Olympic 2024: প্রথম রাউন্ডের জয় বাতিল, অলিম্পিক্সে লড়াই কঠিন হল লক্ষ্য সেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয় দিয়ে অলিম্পিক্স অভিযান শুরু করেছিলেন ভারতীয় শাটলার লক্ষ্য সেন (Lakshya Sen)। শনিবার (Paris Olympic 2024) পুরুষদের সিঙ্গলসে গ্রুপের পর্বের প্রথম ম্যাচে কেভিন কর্ডনকে কার্যত একতরফা হারিয়ে জয়ী হন তিনি। গুয়াতেমালার এই শাটলার দ্বিতীয় পর্বে অবশ্য ঘুরে দাঁড়ান। তবে সেই সেটটিও লড়ে বের করে নেন লক্ষ্য। ২১-৮, ২২-২০ ব্যবধানে হেরে যান কর্ডন। প্রথম ম্যাচেই সবার নজর কেড়েছিলেন লক্ষ্য। কিন্তু জিতেও জয় অধরাই রয়ে গেল এই ভারতীয় শাটলারের। 

    কঠিন লড়াই লক্ষ্যর (Paris Olympic 2024)

    তাঁর প্রথম রাউন্ডের এই জয় বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। জানা গিয়েছে কর্ডন কনুইয়ের চোটের কারণে প্যারিস অলিম্পিক্স থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। অলিম্পিক্স এবং ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের নিয়ম অনুযায়ী কোনও খেলোয়াড় গ্রুপ পর্বে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নিলে ওই ম্যাচের জয়, জয় হিসেবে ধরা হয় না এবং ম্যাচের স্কোর ডিলিট করে দেওয়া হয়। ফলে লক্ষ্য সেনের (Paris Olympic 2024) অলিম্পিক্সের প্রথম রাউন্ডের লড়াই আপাতত বৃথা হয়ে গেল। কর্ডনের বিরুদ্ধে লক্ষ্যর এই জয় আর রেকর্ডে থাকবে না।ফলে (Paris Olympic 2024) গ্রুপ পর্বের পরের ম্যাচে বেলজিয়ামের জুলিয়ান ক্যারাগির বিপক্ষে খেলতে হবে লক্ষ্যকে। এরপর ইন্দোনেশিয়ার জনসন ক্রিস্টির বিপক্ষে খেলবেন তিনি। গ্রুপের একমাত্র খেলোয়ার হিসেবে তিনটি ম্যাচ খেলতে হবে তাঁকে। এর মধ্যে দুটি ম্যাচে জয় যে খুব সহজ হবে না, সেটা সকলেরই জানা।

    আরও পড়ুন: ভারতকে প্রথম পদক এনে দিলেন শুটার মনু ভাকের

    ওই দুটি ম্যাচ এর উপরেই ভাগ্য নির্ভর করবে লক্ষ্যর (Lakshya Sen)। এক কথায় বলাই যায় লক্ষ্যের লড়াই এখন যথেষ্ট কঠিন। তবে নিজের উপর যথেষ্ট আত্মবিশ্বাস রয়েছে বলে জানিয়েছেন লক্ষ্য সেন। 

    ব্যাডমিন্টন ওয়ার্ল্ড ফেডারেশনের বিবৃতি

    ব্যাডমিন্টন ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, গুয়াতেমালার পুরুষ ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় কেভিন কর্ডন বাম কনুইয়ের চোটের কারণে প্যারিস ২০২৪ অলিম্পিক গেমস (Paris Olympic 2024) থেকে নিজের নাম তুলে নিয়েছেন। গ্রুপ পর্বের খেলার জন্য ব্যাডমিন্টন ওয়ার্ল্ড ফেডারেশনের নিয়ম অনুযায়ী, কেভিন যে ম্যাচগুলি খেলেছে, তার সমস্ত ফলাফল আর বিবেচনাধীন থাকবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maldives: মলদ্বীপের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য ভারতকে ধন্যবাদ মুইজ্জুর

    Maldives: মলদ্বীপের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য ভারতকে ধন্যবাদ মুইজ্জুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ছিল মলদ্বীপের (Maldives) ৫৯তম স্বাধীনতা দিবস। এদিনই মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মহম্মদ মুইজ্জু স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে তাঁর ভাষণে দ্বীপ রাষ্ট্রের ঋণ পরিশোধ সহজ করার জন্য ভারতের (Modi government) প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। মলদ্বীপের ভেঙে পড়া অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করার জন্য তিনি ভারত ও চিনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং এই দ্বীপের ক্রমবর্ধমান ঋণ সংকট মোকাবিলায় এবং এর ভবিষ্যৎ উন্নয়নে দুই দেশের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। একইসঙ্গে তিনি পররাষ্ট্র নীতির প্রশংসা করে ঋণ পরিশোধ সহজ করার জন্য উভয় দেশকেই ধন্যবাদ জানান এবং বলেন যে অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

    মহম্মদ মুইজ্জুর মন্তব্য (Maldives) 

    এ প্রসঙ্গে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট বলেন, “মলদ্বীপের জনগণের স্বার্থে, অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য এবং আমাদের অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করার এই প্রচেষ্টায় সহযোগিতার জন্য আমি মলদ্বীপের জনগণের পক্ষ থেকে চিন সরকার এবং ভারত সরকারকে ধন্যবাদ জানাই।” প্রসঙ্গত, ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ার পর গত মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তৃতীয় বারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানেও উপস্থিত হয়েছিলেন মলদ্বীপ প্রেসিডেন্ট। 

    আরও পড়ুন: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক   

    উল্লেখ্য, গত নভেম্বরে মলদ্বীপে (Maldives) ক্ষমতায় এসেছেন মুইজ্জু। মলদ্বীপে ক্ষমতায় আসার পর থেকে মুইজ্জুর গলায় শোনা গিয়েছিল ‘ভারত-বিরোধী’ সুর। সে দেশ থেকে সেনা সরানোর জন্য ভারতকে সরকারি ভাবে জানিয়েও ছিলেন তিনি। এরপর গত ফেব্রুয়ারি মাসে নয়াদিল্লিতে বৈঠকে বসেন দুই দেশের প্রতিনিধিরা। যদিও এরপর বরফ গলেছিল। ‘চিন-ঘনিষ্ঠ’ মলদ্বীপ প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জুর গলাতেই শোনা গিয়েছিল নরম সুর। সে সময় নয়াদিল্লির কাছে (Modi government) ঋণ মকুবের আর্জি জানিয়ে তিনি বলেছিলেন ভারত মলদ্বীপের ‘ঘনিষ্ঠ সহযোগী’-ই থাকবে। প্রসঙ্গত, গত বছরের শেষে ভারত থেকে প্রায় ৪০০.৯ মিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়েছিল মলদ্বীপ। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এবার সেই ঋণ পরিশোধই সহজ করল ভারত। 
    আসলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফরের পরেই মলদ্বীপ-ভারত সংঘাত তুঙ্গে ওঠে। মোদিকে নিয়ে নানা বিতর্কিত মন্তব্য করেন প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর দলের একাধিক নেতা। তার পরই নিন্দার ঝড় ওঠে। গোটা ভারত জুড়ে শুরু হয় ‘বয়কট মালদ্বীপ’ (Maldives)। সেই থেকেই পর্যটক কমতে শুরু করেছে দ্বীপরাষ্ট্রটিতে। বলে রাখা ভালো, ভারতের সঙ্গে সংঘাতের জেরে বিরোধীদের প্রবল প্রতিবাদের মুখে পড়েছেন মুইজ্জু। এরপরেই দেশকে ঋণ মুক্ত করতে ঋণ মকুবের আর্জি জানান প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kashmir: জুলাইয়ে কাশ্মীরে তাপপ্রবাহ! ২৫ বছরে রেকর্ড তাপমাত্রা, ছোটদের স্কুল বন্ধের নির্দেশ

    Kashmir: জুলাইয়ে কাশ্মীরে তাপপ্রবাহ! ২৫ বছরে রেকর্ড তাপমাত্রা, ছোটদের স্কুল বন্ধের নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরে (Kashmir) তাপপ্রবাহ ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। জুলাই মাসে তাপমাত্রা (Heat wave) ৪০ ডিগ্রির কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে। উপত্যকার পরিস্থিতি এমন রূপ নিয়েছে যে ছোটদের স্কুল বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন। আগামী দুদিন পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়াদের স্কুল বন্ধ থাকবে। তবে এই গরমে নাজেহাল কাশ্মীর। প্রভাব পড়েছে পর্যটন কেন্দ্রগুলিতেও। মৌসম ভবন জানিয়েছে, আগামী দুদিনের মধ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি হলে কিছুটা গরম কমবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে কয়েক বছর ধরে তুষারপাত কমে যাওয়া এবং তাপমাত্রার অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে জলবায়ুর বিরাট পরিবর্তন হওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা।

    ২৯ এবং ৩০ জুলাই স্কুল বন্ধ (Kashmir)

    কাশ্মীর প্রশাসনের পক্ষ থেকে রবিবার একটি নির্দেশিকা জারি করে বলা হয়েছে, প্রচণ্ড গরমের (Heat wave) কারণে ২৯ এবং ৩০ জুলাই কাশ্মীরে ছোটদের সমস্ত ক্লাস বন্ধ রাখা হবে। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিশুদের স্কুলে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তবে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অশিক্ষক কর্মচারীরা স্কুলে যাবেন। তাঁদের জন্য ছুটি থাকছে না। এই নির্দেশিকা সরকারি এবং বেসরকারি সমস্ত স্কুলের জন্য কার্যকর থাকবে। রবিবার রাজ্যের মধ্যে কাজিগুন্ড এলাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ১৯৮৮ সালের ১১ জুলাই সেখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে, কোকেরনাগের তাপমাত্রা হয়েছিল ৩৪.১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এবছর জুলাই মাসের ৩ তারিখে সেখানকারই তাপমাত্রা ছিল ৩৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    আরও পড়ুনঃ পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    ১৯৪৬ সালে তাপমাত্রা ছিল ৩৮.৩ ডিগ্রি

    বিগত কয়েকদিন ধরে কাশ্মীরে (Kashmir) একটানা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রা লক্ষ্য করা গিয়েছে। কিন্তু রবিবার তা ছাপিয়ে গিয়ে ৩৬.২ ডিগ্রিতে পৌঁছেছে। এই চলতি মরসুমে যা সর্বোচ্চ। তবে সাধারণত কাশ্মীরে জুলাই মাসে এত তাপমাত্রা দেখা যায় না। শেষবার জুলাই মাসে কাশ্মীরে তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রিতে পৌঁছেছিল ১৯৯৯ সালে। ফলে গত ২৫ বছরের নিরিখে ফের একবার দেখা গেল এই পর্যায়ের তাপমাত্রা। ১৯৯৯ সালের ৯ জুলাই তপমাত্রা হয়েছিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অতীতে ১৯৪৬ সালে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ৩৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস (Heat wave)। তবে কাশ্মীরে সারা বছর তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকে। জুলাই মাসে সাধারণত বেশি থাকে। এই সময় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ থাকে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবার ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে উপত্যকায় তাপমাত্রা পৌঁছে যায় -১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৩ জুলাই সংসদে বাজেট পেশ (Union budget 2024) করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তার পরে পরেই পেশ হয়েছে অর্থবিল ২০২৪। তাতে বলা হয়েছে, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তিকে দেশ ছেড়ে যেতে হলে জমা দিতে হবে আয়কর সংক্রান্ত ছাড়পত্রের (Income Tax Clearance) শংসাপত্র। বিলের ৭১ নম্বর ক্লজ আয়কর অ্যাক্ট সংক্রান্ত আইনের ২৩০ নম্বর ধারা সংশোধন করতে চায় সরকার। এই আয়কর অ্যাক্ট ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সংক্রান্ত। এই সংশোধনী কার্যকর হবে চলতি বছরের পয়লা অক্টোবর থেকে।

    সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উক্ত ধারার উপধারা (১এ), অনুযায়ী, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তি ভারত ছেড়ে যেতে পারবেন না, যদি না তিনি আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে একটি শংসাপত্র না পান। এই শংসাপত্রে উল্লেখ থাকতে হবে যে, তাঁর কোনও দায় নেই। আয়কর আইন বা সম্পদকর আইন, ১৯৫৭ বা উপহারকর আইন ১৯৫৮ বা ব্যয়কর আইন ১৯৮৭ অনুযায়ী তাঁর কোনও দায় নেই।

    আয়কর আইনের ২৩০ ধারা

    আয়কর আইনের ২৩০ সেকশন অনুযায়ী, যাঁরা ভারতে বসবাস করছেন, দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে তাঁদের অবশ্যই আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিতে হবে। এই সার্টিফিকেটেই বলা থাকে, ওই ব্যক্তির কোনও কর বকেয়া নেই কিংবা তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকা জমা দিতে হবে। সদ্যই যে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, সেখানে ৪২ ও ৪৩ নম্বর ধারায় ব্ল্যাক মানি অ্যাক্ট, ২০১৫-এর তালিকায় যোগ করার প্রস্তাব (Union budget 2024) দেওয়া হয়েছে। যার অধীনে যে কোনও ব্যক্তির ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স শংসাপত্র পাওয়ার জন্য তাঁকে তাঁর দায়গুলি ক্লিয়ার করতে হবে।

    আরও পড়ুন: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ১৯৬১-র ধারা ২৩০ অনুযায়ী, প্রত্যেক ব্যক্তিকে ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিতে হবে না। কেবলমাত্র নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য হবে (Income Tax Clearance), যাঁদের ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share