Tag: news in bengali

news in bengali

  • Uniform Civil Code: মুসলিম ম্যারেজ অ্যাক্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত, ইউসিসি-র দিকে এগোচ্ছে অসম?

    Uniform Civil Code: মুসলিম ম্যারেজ অ্যাক্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত, ইউসিসি-র দিকে এগোচ্ছে অসম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসম মুসলিম ম্যারেজ অ্যান্ড ডিভোর্সের রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট ১৯৩৫ বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিল বিজেপি শাসিত অসম। মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে যে নাবালিকা বিয়ের প্রথা রয়েছে, তা বন্ধেই এই আইন আনছে সরকার। শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত (Uniform Civil Code) করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।

    কী বলছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    ট্যুইট-বার্তায় তিনি বলেন, “২৩.০২.২৩ তারিখে অমমের মন্ত্রিসভা একটি তাৎপর্যপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিদ্ধান্তটি হল বহু পুরানো অসম মুসলিম ম্যারেজস অ্যান্ড ডিভোর্সেস রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট বাতিল করা।” তিনি জানান, আইনটি চালু হলে মেয়েদের বয়স ১৮ এবং ছেলেদের বয়স ২১ না হলে বিয়ে করা যাবে না। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই আইন চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়ে অসম সরকার অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) চালুর দিকে একধাপ এগোল।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি

    মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে আমরা অপেক্ষা করছি উত্তরাখণ্ড বিলের দিকে। কয়েকটি অতিরিক্ত ধারা যোগ করে অসম এটি অনুসরণ করবে।” তিনি বলেন, “আমরা উত্তরাখণ্ডের বিলটি খুঁটিয়ে দেখব। জনগণের সঙ্গেও এ নিয়ে কথা বলব। কথা বলব বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও। তার পরেই বিলটিকে নিজেদের মতো করে ফ্রেম করব।”

    অসমের মন্ত্রী জয়ন্ত মল্লবরুয়া বলেন, “দ্য অসম মুসলিম ম্যারেজ অ্যান্ড ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট ১৯৩৫ এর অধীনে ৯৪ জন মুসলিম রেজিস্ট্রার এখনও বিয়ে দিচ্ছেন। আজই তাঁদের বাতিল করা হয়েছে। মন্ত্রিসভায় আইনটির মৃত্যু হয়েছে। এই আইনে আর কোনও মুসলমানের বিয়ে কিংবা ডিভোর্স নথিভুক্ত হবে না। স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের মাধ্যমে সমস্ত বিষয়টি স্থির করা হবে।” যে ম্যারেজ রেজিস্ট্রারদের বাতিল করা হয়েছে, তাঁদের প্রত্যেককে এককালীন দু’লাখ করে টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

    আরও পড়ুুন: জায়গা হয়নি নিরাপত্তা পরিষদে, অনুদানে রাশ টানল ভারত

    ‘এক দেশ, এক আইনে’র ধুয়ো তুলেছিল বিজেপি। সেই মতো তারা দেশজুড়ে লাগু করতে চায় অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। কেন্দ্র এ ব্যাপারে এখনও সেভাবে উদ্যোগী না হলেও, বিজেপি শাসিত কয়েকটি রাজ্য ইতিমধ্যেই এই আইন লাগু করতে পদক্ষেপ করতে শুরু করেছে। রাজনৈতিক মহলের মতে, অসমেও এই আইন চালু হতে খুব বেশি দিন বাকি নেই। যার প্রথম ধাপটি হল, অসম মুসলিম ম্যারেজ অ্যান্ড ডিভোর্সের রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট ১৯৩৫ বাতিল করার সিদ্ধান্ত (Uniform Civil Code)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ অধরা, রাষ্ট্রসংঘকে দেওয়া অনুদান অর্ধেক করল ভারত

    India: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ অধরা, রাষ্ট্রসংঘকে দেওয়া অনুদান অর্ধেক করল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘকে পাঠানো অনুদান কাটছাঁট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত (India)। কেবল রাষ্ট্রসংঘ নয়, অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থায়ও অনুদান কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে নয়াদিল্লি। ন্যাশনাল সিকিউরিটি এস্টাবলিশমেন্টের এক প্রবীণ সদস্য একথা জানিয়েছেন। তাঁর মতে, রাষ্ট্রসংঘের শান্তি রক্ষা মিশন থেকেও নিজেদের সরিয়ে রাখা উচিত ভারতের।

    নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য

    রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পদের জন্য দীর্ঘদিন ধরে দরবার করে আসছে নয়াদিল্লি। গ্লোবাল স্যাস জায়ান্ট জোহো কো-অপারেশনের এক্সিকিউটিভ অফিসার শ্রীধর ভেম্বু ট্যুইট-বার্তায় বলেন, “রাষ্ট্রসংঘে ফান্ডিং কমাতে পদক্ষেপ করছে ভারত। শান্তি রক্ষা মিশন অংশগ্রহণ করা থেকেও সরে যাওয়া উচিত ভারতের।” তিনি জানান, ভারত সাফ জানিয়ে দিয়েছে, তারা অর্থ এবং সময় নষ্ট করতে চায় না। কারণ বিশ্বের সব চেয়ে জনবহুল দেশ হওয়া সত্ত্বেও রাষ্ট্রসংঘ ভারতকে (India) স্থায়ী সদস্য পদ দেয়নি।

    ভারতের প্রধান অন্তরায় চিন

    রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য দেশ পাঁচটি। এগুলি হল— আমেরিকা, চিন, ব্রিটেন, রাশিয়া এবং ফ্রান্স। এই পাঁচ দেশের হাতেই রয়েছে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা। অস্থায়ী সদস্য দেশ ১০টি। প্রতিটি দেশ নির্বাচিত হয় দু’বছরের জন্য। ভারতকে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য করতে আগ্রহী চিন বাদে বাকি চারটি দেশই। এই দেশগুলির সঙ্গে ভারতের সম্পর্কও বেশ ভালো। তবে নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ পেতে ভারতের প্রধান অন্তরায় চিন। প্রতিবারই ভেটো প্রয়োগ করায় নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হতে পারছে না নয়াদিল্লি।

    ৫৪ শতাংশ হ্রাস রাষ্ট্রসংঘের অনুদানে

    চলতি মাসের ১ ফেব্রুয়ারি ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করে ভারত। সেখানে কমিয়ে দেওয়া হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের জন্য অনুদান। গত বারেরতুলনায় এবার তা কমানো হয়েছে ৩৫.১৬ শতাংশ (India)। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে, আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলিকে দেওয়া ভারতের মোট অনুদান ছিল ৮৬৬.৭০ কোটি টাকা। অর্তর্বর্তীকালীন বাজেটে সেই টাকা কমে করা হয়েছে ৫৫৮.১২ কোটি টাকা। সবচেয়ে বড় কোপ পড়েছে রাষ্ট্রসংঘকে দেওয়া অনুদানে। একেবারে, ৫৪ শতাংশের বেশি কমানো হয়েছে পরিমাণ। গত বার যেখান দেওয়া হয়েছিল ৩৮২.৫ কোটি টাকা, এবার সেখানে বরাদ্দ করা হয়েছে ১৭৫ কোটি।

    আরও পড়ুুন: শাহজাহান বিরোধী আন্দোলন দমাতে গ্রামে গ্রামে পুলিশ ক্যাম্প, সিসি ক্যামেরায় নজরদারি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • China: ভুটান সীমান্তের বিতর্কিত এলাকায় ফের বাড়ি বানাচ্ছে চিন!

    China: ভুটান সীমান্তের বিতর্কিত এলাকায় ফের বাড়ি বানাচ্ছে চিন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুটান সীমান্তের বিতর্কিত এলাকায় ফের বাড়ি বানাচ্ছে চিন (China)। সীমান্ত সমস্যা মেটাতে বর্তমানে দু দেশের মধ্যে চলছে আলাপ আলোচনা। তার মধ্যেই সিঁধ কেটে চলেছে বেজিং। জানা গিয়েছে, বিতর্কিত ওই এলাকায় ইতিমধ্যেই তিনটি গ্রাম গড়ে ফেলেছে লালফৌজ। রবিবার এ খবর প্রকাশিত হয়েছে চিনা দৈনিক মর্নিং পোস্টে।

    সিঁধ কাটার ছবি উপগ্রহ চিত্রেও

    ভুটান সীমান্তে চিন যে গ্রাম গড়ছে, কিছু দিন আগেই তা জানা গিয়েছিল উপগ্রহ চিত্রে। বেয়ুল খেনপাজং অঞ্চলে নদীর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে গ্রাম গড়ছে চিন। কেবল এই অঞ্চলে নয়, ভুটানের উত্তর, পশ্চিম এবং দক্ষিণ পশ্চিম ভূখণ্ডে চিন ক্রমশ দখলদারি চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিবেশী দেশ (এক্ষেত্রে ভুটান) দুর্বল জেনেই তাদের এই পদক্ষেপ। খুব (China) কৌশলে ভুটানের জমি দখল করছে চিন। জমি দখল করার পাশাপাশি ভুটানের সঙ্গে সীমান্ত সংক্রান্ত আলোচনাও চালাচ্ছে বেজিং। যার অর্থ, পিছু হটার বদলে ওই অঞ্চলে নির্মাণকাজ বহাল রাখার প্রশ্নে অনড় মনোভাব নিচ্ছে ড্রাগনের দেশ।

    চলছে নির্মাণ কাজ

    একটি রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, হিমালয়ের কোলে প্রত্যন্ত গ্রামে চিন-ভুটান সীমান্তের বিতর্কিত এলাকায় নির্মাণ কাজ করছে চিন। নতুন করে ১৮ জন চিনা নাগরিক তাঁদের জন্য নতুন করে তৈরি বাড়িতে প্রবেশের জন্য অপেক্ষা করছে। বাড়িগুলিতে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের ছবিও টাঙানো হয়েছে। চিনা ও তিব্বতি ভাষায় লেখা লাল উজ্জ্বল রংয়ের ব্যানারও। গত ২৮ ডিসেম্বর প্রথম দফায় লোকজন ঢোকে সীমান্তে চিনের তৈরি ওই বাড়িগুলিতে। দ্বিতীয় দফায় ঢুকবেন ১৮ জন।

    আরও পড়ুুন: তিন বছরেই বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় তিনে আসবে ভারত, বলছে সমীক্ষা

    গৃহপ্রবেশের অপেক্ষা করছেন তাঁরাই। রিপোর্ট থেকে এও জানা গিয়েছে, বিতর্কিত এলাকায় চিন অন্তত তিনটি গ্রাম বানিয়েছে। তিব্বত অটোনোমাস রিজিয়নে স্থানীয় প্রশাসন ক্রমেই দখল করে চলেছে এলাকা। চিন এই সিঁদ কাটা নীতি প্রয়োগ করেছিল ভারতের ক্ষেত্রেও। তবে সেটা ভারত-চিন সীমান্তে নয়। সীমান্ত ঘেঁষে চিনের যে ভূখণ্ড রয়েছে, লাল ফৌজ নির্মাণকাজ চালাচ্ছিল সেখানেই। মার্কিন উপগ্রহ চিত্রে দেখা গিয়েছে, ভুটানের ওই বিতর্কিত এলাকায় ১৪৭টি বাড়ি বানিয়েছে চিন (China)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Global Brokerage Firm: তিন বছরেই বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় তিনে আসবে ভারত, বলছে সমীক্ষা

    Global Brokerage Firm: তিন বছরেই বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় তিনে আসবে ভারত, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে কথাটা নানা সময় বলতে শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Global Brokerage Firm), বিভিন্ন সমীক্ষায়ও উঠে এসেছে যে তথ্য, সেটাই ফের প্রকাশ্যে এল আন্তর্জাতিক একটি সংস্থার সৌজন্যে। গ্লোবাল ব্রোকারেজ ফার্ম জেফেরিজ (Global Brokerage Firm) জানিয়ে দিয়েছে, ২০২৭ সালের মধ্যেই বিশ্বের বৃহত্তম দেশের তালিকার তিন নম্বরে ঠাঁই করে নেবে ভারত।

    ১০ নম্বরে ছিল ভারত

    এই তালিকায় এক নম্বরে রয়েছে আমেরিকা। তার ঠিক পরেই রয়েছে চিন। বিশ্ব বাজারে অর্থনীতির টালমাটাল দশা চললেও, মোদি জমানায় পোক্ত হয়েছে ভারতীয় অর্থনীতির ভিত। ২০১৪ সালে যখন কেন্দ্রের কুর্সিতে বসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার, তখন বিশ্ব অর্থনীতির তালিকার ১০ নম্বরে ছিল ভারত। মোদির দুই মেয়াদের জমানায় ভারতের জায়গা হয়েছে পাঁচে (Global Brokerage Firm)। দীর্ঘদিন এই জায়গাটা দখল করেছিল ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ডকে ছ নন্বরে নামিয়ে ভারত জায়গা করে নেয় পাঁচে। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, মোদির আমলে জিডিপি বেড়েছে। তার জেরেই চাঙা হয়েছে ভারতীয় অর্থনীতি। ওই ব্রোকারেজ ফার্মের দেওয়া তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, জিডিপি বেড়েছে সাত শতাংশ। বর্তমানে তা পৌঁছে গিয়েছে ৩.৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে।

    কী বলছে জেফেরিজ?

    জেফেরিজ নামের ওই ব্রোকারেজ ফার্মের অনুমান, আগামী চার বছরের মধ্যেই ভারতের জিডিপি বেড়ে হবে ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। আর তা হলে জাপান এবং জার্মানিকে ছিটকে দিয়ে তিন নম্বর জায়গাটি দখল করবে ভারত। জানা গিয়েছে, জাপানে বর্তমানে চলছে মন্দা। আবার জার্মানির অর্থনীতিতে দেখা দিয়েছে স্লো-ডাউন। যদিও ভারতের অর্থনীতি দাঁড়িয়ে রয়েছে শক্ত ভিতের ওপর। প্রত্যাশিতভাবেই বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় ভারতের জায়গা হবে ওপরের দিকে। অর্থনীতিবিদদের সিংহভাগের মতে, ভারতের এই জিডিপি বৃদ্ধির কয়েকটি কারণ রয়েছে। এর মধ্যে যেমন রয়েছে শ্রমিকের জোগান, তেমনি রয়েছে স্থায়ী সরকার ও সুশাসন। জেফেরিজের দাবি, তাই ভারতের দিকেই আকৃষ্ট হচ্ছেন বিশ্বের লগ্নিকারীরা। এভাবে চলতে থাকলে ভারতের জিডিপির লেখচিত্র যে ঊর্ধ্বগামী হবে, তা বলাই বাহুল্য (Global Brokerage Firm)।

    আরও পড়ুুন: শাহজাহানের পর ভাই সিরাজ! তাঁর বিরুদ্ধেও জনরোষ, পথে মহিলারা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী, কথা বলবেন সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সঙ্গে, উদ্যোগ বিজেপির

    PM Modi: রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী, কথা বলবেন সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সঙ্গে, উদ্যোগ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ৬ মার্চ বারাসতের কাছারি ময়দানে সভা করবেন তিনি। সেই সভায় হাজির করানো হবে সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের। মুখ ঢেকে আলাদা মঞ্চে বসবেন তাঁরা। বিজেপির এই পরিকল্পনা থেকেই স্পষ্ট, সন্দেশখালির হাতে গরম ইস্যু হাতছাড়া করতে রাজি নয় পদ্ম শিবির। ৬ মার্চ বারাসতে মহিলা সম্মেলন করবেন প্রধানমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, মূল মঞ্চের পাশে আলাদা একটি মঞ্চ গড়া হবে। সেখানেই মুখ ঢেকে বসবেন নির্যাতিতারা। জানাবেন তাঁদের নির্যাতনের কথা। দর্শকাসনেও থাকবে মহিলাদের আধিক্য।

    সন্দেশখালিকাণ্ডের আঁচ

    ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজ্যে আসার কথা ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। সন্দেশখালিকাণ্ডের আঁচ (PM Modi) যাতে থিতু হয়ে না যায়, তাই সফর বাতিল করেছেন শাহ। বিজেপি সূত্রে খবর, কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশে সন্দেশখালির আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াতে চাইছে বঙ্গ বিজেপি। তাই এই সময় শাহ বঙ্গ সফরে এলে, তাঁকে নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়বেন রাজ্য নেতৃত্ব। সেক্ষেত্রে সন্দেশখালি নয়, রাজ্যবাসীর ফোকাসে চলে আসবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাই আপাতত বাতিল করা হয়েছে শাহি সফর।

    মমতা সরকারের কড়া সমালোচনা

    ১৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে হয় বিজেপির জাতীয় সম্মেলন। সেদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের গলায়ও শোনা গিয়েছে সন্দেশখালির কথা। মমতা সরকারের কড়া সমালোচনাও করেন তিনি। সন্দেশখালিতে নারী নির্যাতনের অভিযোগের বিষয়ে বিবৃতি দেন কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণমন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। সন্দেশখালির ঘটনার প্রেক্ষিতে পশ্চিমবঙ্গে রাষ্ট্রপতি শাসনের সুপারিশ করে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে চিঠি দেন জাতীয় তফশিলি কমিশনের অন্তর্বর্তী চেয়ারম্যান অরুণ হালদার। মঙ্গলবার সন্দেশখালি গিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, আসানসোলের বিধায়ক বিজেপির অগ্নিমিত্রা পালেরা। এহেন আবহে প্রধানমন্ত্রীর বাংলা সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিই হোক পাখির চোখ, তাই কি বাতিল শাহি সফর?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমরা চেয়েছিলাম প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে সন্দেশখালিতে সভা করতে। এতে অনেক সমস্যা হতে পারে ভেবে জায়গা বদল করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সভা করবেন বারাসতেই। সেখানে সন্দেশখালির মহিলাদের নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করব আমরাই।” তিনি বলেন, “সন্দেশখালির মা-বোনেদের সম্মান রক্ষা করতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • BJP: “কংগ্রেস-সমাজবাদী পার্টির জোট হবে না”, কেন বললেন বিজেপি নেতা?

    BJP: “কংগ্রেস-সমাজবাদী পার্টির জোট হবে না”, কেন বললেন বিজেপি নেতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিরোধে পূর্ণ। তাই কংগ্রেস-সমাজবাদী পার্টির জোট হবে না।” এমনই মত পোষণ করলেন বিজেপির (BJP) উত্তরপ্রদেশের প্রধান ভূপেন্দ্র চৌধুরী। বিজেপির এই নেতার প্রশ্ন, “সতেরোর উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনে ভোটাররা যে জোটকে প্রত্যাখান করেছিলেন, সেই জোট এবার ম্যাজিক কিছু করে ফেলবে, তা কীভাবে সম্ভব?”

    ‘ইন্ডি’র অন্দরে অশান্তি

    বিজেপিকে ধরাশায়ী করতে জোট বেঁধেছিল ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছিল ‘ইন্ডি’। জন্মলগ্ন থেকেই অশান্তির চোরা স্রোত বইছে ‘ইন্ডি’র অন্দরে। ‘ইন্ডি’ জোটে রয়েছে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টিও। রয়েছে কংগ্রেসও। সেই কংগ্রেসের সঙ্গে কোনওরকম আলোচনা না করে দু’ দফায় তিরিশটিরও বেশি আসনে একতরফা প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছেন সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ। সম্প্রতি সেই অখিলেশকেই ‘অখিলেশ ওয়াকিলেশ’ সম্বোধন করেন কংগ্রেস নেতৃত্ব।

    কী বললেন বিজেপি নেতা?

    ভূপেন্দ্র বলেন, “কংগ্রেস অখিলেশকে অখিলেশ ওয়াকিলেশ সম্বোধন করেছে। আর অখিলেশের দল কংগ্রেসকে চালু পার্টি বলেছে। এই যখন অবস্থা, তখন দুই দলের জোট হবে কীভাবে?” উত্তরপ্রদেশে (BJP) অখিলেশের দল ১৭টি আসন ছাড়তে রাজি হয়েছে। এ প্রসঙ্গে উত্তরপ্রদেশ বিজেপির প্রধান বলেন, “উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেস সমাজবাদী পার্টিকে ১৭টি আসন ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যাদের মাত্র একজন সাংসদ রয়েছেন, বিধায়ক রয়েছেন দুজন। এবং যাঁদের নেতারা উত্তরপ্রদেশকে ভার্চুয়ালি এড়িয়ে চলছেন। এটা প্রমাণ করে সমাজবাদী পার্টির আত্মবিশ্বাসের অভাব ঠিক কতটা। ভোটাররা জানতে চান, সতেরোর নির্বাচনে যে জোটকে মানুষ ছুড়ে ফেলেছিল, কোন জাদুবলে তাদের ফের গ্রহণ করবে মানুষ।”

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিই হোক পাখির চোখ, তাই কি বাতিল শাহি সফর?

    তিনি বলেন, “এই যে জোট, এটা ব্যর্থ হবে। কারণ এটি রাজনৈতিক দলের জোট, মানুষের নয়। এই জোটে রয়েছে এমন একটি দল যারা অযোধ্যায় করসেবকদের লক্ষ্য করে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছিল। আর অন্য দলটি তো আবার ভগবান রামের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন তুলেছে।” কেবল অখিলেশের পার্টিই নয়, ‘ইন্ডি’ জোটের মধ্যে বিদ্রোহ করেছে আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলও। জোটের অন্যতম উদ্যোক্তা বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার তো আবার জোট ছেড়ে বেরিয়ে গিয়ে ভিড়ে গিয়েছেন গেরুয়া শিবিরে। তাই ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ কী, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে জোটের অন্দরেও।

    এহেন জোট কীভাবে বিজেপিকে ধাক্কা দেবে, তা বুঝতে পারছেন না রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরাও (BJP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

     
     
  • Sandeshkhali Row: সন্দেশখালিই হোক পাখির চোখ, তাই কি বাতিল শাহি সফর?

    Sandeshkhali Row: সন্দেশখালিই হোক পাখির চোখ, তাই কি বাতিল শাহি সফর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তার আগে হাতে গরম ইস্যু পেয়ে গিয়েছে বিজেপি। ইস্যুর নাম সন্দেশখালি (Sandeshkhali Row)। যে ঘটনায় যুক্ত খোদ তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। তাঁর এবং তাঁর দলবলের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন-সহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে।

    সন্দেশখালিই হোক পাখির চোখ

    বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব চাইছেন, আপাতত সন্দেশখালিকেই পাখির চোখ করুক বঙ্গ বিজেপি। আন্দোলন যা কিছুই হোক না কেন, তার ফোকাস যেন থাকে সন্দেশখালির দিকে। দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ‘মন কি বাত’ টের পেয়ে সন্দেশখালিকে হাতিয়ার করে ইতিমধ্যেই আন্দোলন শুরু করে দিয়েছেন বাংলার পদ্ম নেতারা।

    বাতিল শাহি সফর

    এই যখন রাজ্যের পরিস্থিতি, তখন বঙ্গ সফর (Sandeshkhali Row) বাতিল করে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ২৮ ফেব্রুয়ারি বাংলায় আসার কথা ছিল তাঁর। পরের দিন যাওয়ার কথা ছিল মায়াপুরে, ইস্কন মন্দিরে। কী কারণে বাতিল হল শাহি সফর, সে ব্যাপারে মুখে কুলুপ এঁটেছেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা। তবে বিজেপির একটি সূত্রে খবর, সন্দেশখালিকাণ্ডের জেরেই আপাতত বাংলায় আসছেন না কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। যেহেতু রাজ্য-রাজনীতি এখন সন্দেশখালিকাণ্ডের আঁচে তপ্ত হয়ে রয়েছে, তাই শাহি সফরের জেরে সেই আঁচ যাতে নিভু নিভু হয়ে না যায়, সেই কারণেই বাতিল করা হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলা সফর। এই সময় শাহ রাজ্যে এলে, রাজ্যবাসীর দৃষ্টি ঘুরে যাবে শাহি সফরের দিকে।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিতে এবার মানব-পাচার যোগ! তথ্য জোগাড় করতে আসরে এনআইএ

    রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই বাতিল করা হয়েছে শাহি সফর। যাতে করে গরম রাখা যায় সন্দেশখালিকাণ্ডের তাওয়া। বিজেপির একটি সূত্রে খবর, সন্দেশখালিকাণ্ড নিয়ে জঙ্গি আন্দোলনে নামুক বঙ্গ বিজেপি। তাতে এক ঢিলে মরবে একাধিক পাখি। একদিকে যেমন রাজ্যের শাসক দলকে চাপে রাখা যাবে, তেমনি জনগণমনে তুলে ধরা যাবে তৃণমূলের কেচ্ছা-কেলেঙ্কারির কাহিনিও। তৃণমূল জমানায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে পাঁচশো টাকা করে দিয়ে কীভাবে ‘অলক্ষ্মী’কাণ্ড (মহিলা নির্যাতন) ঘটানো হচ্ছে, তাও তুলে ধরা হবে ভোটারদের কাছে।

    জানা গিয়েছে, সন্দেশখালিকাণ্ড নিয়ে ইতিমধ্যেই গুচ্ছ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বিজেপি। রবিবার পর্যন্ত তৈরি হয়ে গিয়েছে কর্মসূচি। বৃহস্পতিবার যাচ্ছেন সন্দেশখালির পুলিশ জেলা বসিরহাটে। রবিবার ফের একবার সন্দেশখালিতে যেতে পারেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। ‘দ্য বিগ রিভিল-দ্য সন্দেশখালি শকার’ নামে একটি তথ্যচিত্রও প্রকাশ করেছে বঙ্গ বিজেপির তথ্যপ্রযুক্তি শাখা (Sandeshkhali Row)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Sandeshkhali Case: সন্দেশখালিতে এবার মানব-পাচার যোগ! তথ্য জোগাড় করতে আসরে এনআইএ

    Sandeshkhali Case: সন্দেশখালিতে এবার মানব-পাচার যোগ! তথ্য জোগাড় করতে আসরে এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ডের (Sandeshkhali Case) তদন্তে নামছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ। বুধবারই এ খবর জানিয়েছিল মাধ্যম। এবার জানা গেল, সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্তে নেমে একাধিক বিষয় অনুসন্ধান করবে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। সন্দেশখালিকাণ্ডে মানব পাচারের অভিযোগ উঠেছে। সেই অভিযোগও কতখানি সত্য, তা খতিয়ে দেখবে এনআইএ। জানা গিয়েছে, মানব পাচারের ঘটনায় রাজ্য পুলিশের কাছে তথ্য তলব করেছে এনআইএ। সন্দেশখালির অদূরেই ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত। জল-জঙ্গলে ঘেরা এই এলাকা। এরই সুযোগ নিয়েছে দুষ্কৃতীরা।

    মানব পাচারের অভিযোগ

    রিপোর্ট অনুযায়ী, এ ব্যাপারে এনআইএ এখনও আলাদা করে কোনও মামলা দায়ের করেনি। তবে (Sandeshkhali Case) যেহেতু এলাকার অদূরেই সীমান্ত, এবং মানব পাচারের অভিযোগ উঠেছে, তাই রাজ্য পুলিশের সঙ্গে কথা বলে এ ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করতে চাইছেন এনআইএ-র তদন্তকারীরা। ইতিমধ্যেই প্রায় এক ডজন মানুষের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করেছে এনআইএ। এদের মধ্যে কয়েকজন বাংলাদেশিও রয়েছে। এদের বিরুদ্ধেই উঠেছে মানব পাচারের অভিযোগ।

    তদন্তে এনআইএ

    জানা গিয়েছে, সন্দেশখালিতে যে মানব পাচার চলে, সেই অভিযোগ পেতে ঢের আগেই তদন্ত শুরু করেছে এনআইএ। তবে সন্দেশখালির প্রেক্ষাপটে বাড়তি গুরুত্ব পেয়েছে বিষয়টি। সন্দেশখালিতে যে অবাধে মানব পাচার চলে, সেই অভিযোগ করেছে বিজেপিও। সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান গা ঢাকা দেওয়ার পরেই নারী নির্যাতনের অভিযোগে সরব হয়েছেন সেখানকার মহিলারা। সেই প্রেক্ষিতেই বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে মানব পাচারের অভিযোগের বিষয়টি। যদিও বিষয়টিকে লঘু করে দেখাতে চাইছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। ঘটনাটিকে তারা বিজেপি এবং আরএসএসের ষড়যন্ত্র বলে দেগে দিয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘শাহজাহান দোলে, মুখ্যমন্ত্রীর কোলে’, স্লোগান সামনে রেখে কলকাতায় ধর্নায় বসবে বিজেপি

    সম্প্রতি সন্দেশখালি গিয়েছিলেন জাতীয় মহিলা কমিশনের প্রতিনিধিরা। প্রথমে তাঁদের বাধা দেওয়া হলেও, পরে ফের যান তাঁরা। কয়েকজন নির্যাতিতার সঙ্গে কথাও বলেন জাতীয় মহিলা কমিশনের প্রতিনিধিরা। সন্দেশখালিতে পাঠানোর চেষ্টা করা হয়েছিল বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমকেও। ফিরতে হয়েছে তাঁদেরও। প্রথমে সন্দেশখালি যেতে বাধা দেওয়া হয়েছিল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকেও। পরে অবশ্য সন্দেশখালি যান তিনিও (Sandeshkhali Case)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Weather Update: ভরা বসন্তে ঝড়-শিলাবৃষ্টির ভ্রুকুটি রাজ্যে, জানুন কখন, কোথায়

    Weather Update: ভরা বসন্তে ঝড়-শিলাবৃষ্টির ভ্রুকুটি রাজ্যে, জানুন কখন, কোথায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর-পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের ওপর সক্রিয় রয়েছে ঘূর্ণাবর্ত। তার জেরে ভোল বদলেছে বসন্তের (Weather Update)। ভরা বসন্তে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আজ, বৃহস্পতিবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে রাজ্যের সব জেলায়ই। বৃষ্টির সঙ্গে কোনও কোনও জেলায় বইতে পারে ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হওয়া। দুই বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া জেলায় শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছ। এদিন বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি হতে পারে কলকাতাতেও। বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়াও।

    উপভোগ্য হবে বসন্ত?

    তবে বৃষ্টি (Weather Update) হলেও, এখন আর কমবে না তাপমাত্রা। তাই উপভোগ্য হবে বসন্ত। বৃহস্পতিবার রাজ্যের গড় তাপমাত্রা থাকবে ৩০ ডিগ্রির কাছাকাছি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হতে পারে ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হতে পারে ৩২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হতে পারে ২৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শহরের আকাশ থাকবে মেঘাচ্ছন্ন। বৃষ্টি হতে পারে দফায় দফায়। আগামী পাঁচদিন রাজ্যের তাপমাত্রার খুব একটা হেরফের হবে না। তাই গ্রীষ্মের ভ্রুকুটি নয়, বসন্তই উপভোগ করবেন বঙ্গবাসী।

    রাজ্যে শিলাবৃষ্টি 

    পূর্বাভাস মতো রাজ্যের প্রায় সবকটি জেলায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হয়েছে বুধবারও। উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলায় হয়েছে শিলাবৃষ্টিও। শুক্রবার পর্যন্ত আবহাওয়া এরকমই থাকবে বলে পূর্বাভাস ছিল হাওয়া অফিসের। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগর থেকে প্রচুর পরিমাণ জলীয় বাষ্প ঢুকবে। তার জেরেই পরিবর্তন হবে আবহাওয়ার। আবহবিদদের একাংশের মতে, বৃষ্টির কারণও এটাই।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মমতার বিবেকের মৃত্যু হয়েছে’’, সন্দেশখালিকাণ্ডে তীব্র আক্রমণ রবিশঙ্করের

    পশ্চিমী ঝঞ্ঝার সঙ্গে পূবালি হাওয়ার সংঘাতের ফলেরই বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি হতে পারে। অসমের ওপরও একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। একটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝা এগোচ্ছে উত্তর-পূর্ব ভারতের দিকে। শনিবার আরও একটি ঢুকবে বলেও পূর্বাভাস। তার জেরেই এই অকাল বর্ষণ। আজ শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া জেলার কিছু অংশে। শিলাবৃষ্টি হতে পারে মালদা, দুই দিনাজপুর, দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলার কিছু অংশে (Weather Update)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, মন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, মন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার নির্বাচন ঘোষণা হতে পারে ৪ মার্চ। তার ঠিক আগের দিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। চাণক্যপুরীর সুষমা স্বরাজ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে হবে ওই বৈঠক। এই বৈঠকে সব মন্ত্রীরই উপস্থিত থাকার কথা।

    লোকসভা নির্বাচন

    মাঝ-এপ্রিলে হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে মাঝেমধ্যেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী। উন্নয়ন নিয়ে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গী কি, কীভাবে কাজ করলে উন্নয়নে গতি আসবে, পলিশি তৈরি মূলত এসব নিয়েই আলোচনা হয় বৈঠকে। চোদ্দর লোকসভা নির্বাচনের মতো এবারও নির্বাচন হতে পারে ন’দফায় (PM Modi)। সেবার নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছিল ৫ মার্চ। ফল ঘোষণা হয়েছিল ১৬ মে। উনিশের লোকসভা নির্বাচন হয়েছিল সাত দফায়। সেবার নির্বাচন শুরু হয়েছিল ১০ মার্চ। ফল ঘোষণা হয়েছিল ২৩ মে।

    কুর্সিতে ফিরতে চলেছে বিজেপি

    গত দু’বারের মতো এবারও কেন্দ্রের কুর্সিতে ফিরতে চলেছে বিজেপি। নানা সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং এ কথা বলেছেন। তিনি এও বলেছেন, আগের বারের চেয়েও এবার বেশি আসন নিয়ে কেন্দ্রের ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি সরকার। সম্প্রতি এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি একাই জয়ী হবে ৩৭০টি আসনে। আর এনডিএ পাবে ৪০০টি আসন। লোকসভার মোট আসন ৫৪৫টি হলেও, নির্বাচন হয় ৫৪৩টিতে।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে গোপন ফাইল গেল কেন্দ্রের কাছে, কী আছে তাতে?

    এই ৫৪৩টির মধ্যেই ৪০০ আসন পেয়ে তৃতীয় দফায় কেন্দ্রে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে বিজেপি। চোদ্দর লোকসভা নির্বাচনে যখন কেন্দ্রের কুর্সিতে বিজেপি আসে, তখন বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় ১০ নম্বরে ছিল ভারত। মোদি জমানায় ওই তালিকার পাঁচ নম্বরে উঠে এসেছে ভারত। দীর্ঘদিন ধরে এই জায়গাটা দখল করেছিল ইংল্যান্ড। প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) দাবি, এবার ক্ষমতায় আসার পর বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকার তিন নম্বরে চলে আসবে ভারত। বর্তমানে এই তালিকায় প্রথমে রয়েছে আমেরিকা। তার পরেই রয়েছে চিন। বিজেপির দাবি, এবার মোদি সরকার ক্ষমতায় এলেই চিনের পরেই জ্বলজ্বল করবে ভারতের নাম (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share