Tag: news in bengali

news in bengali

  • Tata Group: টাটা গোষ্ঠীর মূলধন পাকিস্তানের মোট অর্থনীতির চেয়েও বেশি!

    Tata Group: টাটা গোষ্ঠীর মূলধন পাকিস্তানের মোট অর্থনীতির চেয়েও বেশি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাটা গোষ্ঠীর (Tata Group) মোট মূলধন ভারতের পড়শি দেশ পাকিস্তানের অর্থনীতির চেয়েও বেশি। ইকনমিক টাইমসের রিপোর্টেই জানা গিয়েছে এই তথ্য। এই গোষ্ঠীর মূলধন ৩৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাৎ ৩০.৩ লক্ষ কোটি টাকার সমান। এদিকে, পাকিস্তানের জিডিপির পরিমাণ প্রায় ৩৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অঙ্কের হিসেবে ২৮.২ লাখ কোটি টাকার সমান। আর ভারতের জিপিডির পরিমাণ ৩.৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা পাকিস্তানের তুলনায় ১১ গুণ বেশি। বর্তমানে বিশ্বের অর্থনৈতিক শক্তিশালী দেশগুলির মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভারত। প্রথম চারে রয়েছে যথাক্রমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন, জার্মানি ও জাপান।

    আরও পড়ুুন: ‘পাকিস্তানের মতো অবস্থা বাংলার মহিলাদের’, সন্দেশখালি নিয়ে মমতাকে আক্রমণ লকেটের

    একা টিসিএস-ই পাকিস্তানের অর্থনীতির অর্ধেক!

    টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিস। সংক্ষেপে, টিসিএস (TCS)।  টিসিএস টাটা গ্রুপেরই (Tata Group)। এটা যে কেবল ভারতের বৃহত্তম আইটি কোম্পানি তাই নয়, এটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কোম্পানিও। এর আগে রয়েছে কেবল রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ। ইকনমিক টাইমসের ওই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, কেবল টিসিএসের মূলধনই প্রায় ১৫ লাখ কোটি টাকা। মার্কিন ডলারের নিরিখে দাঁড়ায় ১৭০ বিলিয়ন। এই পরিমাণটি হল পাকিস্তানের অর্থনীতির অর্ধেক। এমনিতেই পাকিস্তানের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল। চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে সর্বস্বান্ত হতে বসেছে দেশটি।

    টাটা গোষ্ঠীর একাধিক ব্যবসা

    টাটা গোষ্ঠীর (Tata Group) অনেক ধরনের ব্যবসা রয়েছে। এর মধ্যে যেমন আইটি সার্ভিস রয়েছে, তেমনি রয়েছে স্টিল উৎপাদন, হসপিটালিটি, কেমিক্যালস এবং ফাস্ট মুভিং কনজিউমার গুডস (এফএমসিজি)। ওই রিপোর্ট থেকে আরও জানা গিয়েছে, টাটা গোষ্ঠীর সব চেয়ে বেশি লভ্যাংশ আসে টাটা মোটরস এবং ট্রেন্ট থেকে। টাইটান, টিসিএস এবং টাটা পাওয়ারের থেকেও বেশি গ্রোথ টাটা মোটরস ও ট্রেন্টের।

    স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত টাটা গ্রুপের (Tata Group) ২৫টি কোম্পানির মধ্যে একমাত্র টাটা কেমিক্যালসের শেয়ার নিম্নমুখী। গত এক বছরে এই কোম্পানি ডাউন হয়েছে ৫ শতাংশ। রিপোর্ট থেকে এও জানা গিয়েছে, টাটা গোষ্ঠীর কিছু কোম্পানি যেমন টাটা সন্স, টাটা ক্যাপিট্যাল, টাটা প্লে, টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেমস এবং এয়ারলাইন্স ব্যবসা সমৃদ্ধ হতে পারে অচিরেই। যার পরিমাণ দাঁড়াতে পারে ১৬০ থেকে ১৭০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumder: রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ সুকান্তর, কী বললেন সাংসদ?

    Sukanta Majumder: রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ সুকান্তর, কী বললেন সাংসদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumder)। সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে পুলিশের বিরুদ্ধে কার্যত তোপ দাগেন বালুরঘাটের সাংসদ।

    সুকান্তর অভিযোগ

    তিনি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে আমি কেন্দ্রীয় বাহিনীর জেড ক্যাটেগরির সুরক্ষা পেলেও, টাকিতে অচেতন হয়ে পড়ার পর সুরক্ষা ছাড়াই নিজেদের গাড়িতে করে বসিরহাট নিয়ে গিয়েছিল রাজ্য পুলিশ। এতে আমার সুরক্ষার সঙ্গে আপোস করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “কে ধাক্কা দিয়েছে সেটা বড় কথা নয়। যতক্ষণ রাজনৈতিক সংঘাত চলছিল, তার জন্য আমি পুলিশকে দায়ী করছি না। সুকান্ত মজুমদারের ওপর লাঠিচার্জ করুন, পা ভাঙুন, কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু আমি অসুস্থ হওয়ার পর পুলিশ কী করেছে? প্রথমত, আমার গাড়িতে আমাকে হাসপাতালে যেতে দেয়নি। আমার গাড়ি আটকে দেওয়া হয়েছে। দম থাকলে পুলিশ বলুক, আমি মিথ্যে কথা বলছি। আমার গাড়িতে পুলিশ উঠে যেতে পারত। বা আমার গাড়িকে সামনে পিছনে পুলিশ দিয়ে ঘিরে দিতে পারত। যাতে আমি অচৈতন্য অবস্থায় অন্য কোথাও চলে না যাই।”

    ‘জেড ক্যাটেগরির সুরক্ষা পাই’

    রাজ্যের পাঁচ প্রশাসনিক কর্তার বিরুদ্ধে স্বাধিকার ভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়েছে। এর কারণ ব্যাখ্যা করে সুকান্ত (Sukanta Majumder) বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে আমি জেড ক্যাটেগরির সুরক্ষা পাই। নিশ্চয়ই কোনও কারণ রয়েছে। গোয়েন্দা তথ্য রয়েছে নিশ্চয়ই। সরকার তো আর খেলা করার জন্য দেয়নি। আমাকে পুলিশের গাড়িতে করে নিয়ে যাওয়া হয় দু জন কেন্দ্রীয় নিরাপত্তারক্ষীকে সঙ্গে নিয়ে। তাদের কাছে ছোট আগ্নেয়াস্ত্র ছিল। আমার আপ্তসহায়ককে গাড়িতে উঠতে দেওয়া হয়নি। আমার নিরাপত্তারক্ষীরা বাংলা জানেন না। আমার স্বাস্থ্যের ব্যাপারে তাঁদের বোঝাবে কে?”

    আরও পড়ুুন: ‘পাকিস্তানের মতো অবস্থা বাংলার মহিলাদের’, সন্দেশখালি নিয়ে মমতাকে আক্রমণ লকেটের

    সুকান্ত বলেন, “কপিল সিব্বল আজ আদালতে সওয়াল করে সাময়িক স্থগিতাদেশ এনেছেন। এরপর আমাদের উকিলরা আমাদের বক্তব্য বলবেন। চোখে চোখ রেখে প্রশ্ন করবেন। কপিল সিব্বল না কি বলেছেন আমি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করেছি। মিথ্যে কথা বলেছেন।” তিনি (Sukanta Majumder) বলেন, “টাকিতে কোথাও ১৪৪ ধারা ছিল না।”

    প্রসঙ্গত, সন্দেশখালিতে যাওয়ার পথে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • National Highway: চলতি অর্থবর্ষে প্রতিদিন ২৫ কিমি জাতীয় সড়ক নির্মাণ হয়েছে!

    National Highway: চলতি অর্থবর্ষে প্রতিদিন ২৫ কিমি জাতীয় সড়ক নির্মাণ হয়েছে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিদিন গড়ে ২৫ কিমি জাতীয় সড়ক (National Highway) তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে রোড ট্রান্সপোর্ট ও হাইওয়ে মন্ত্রক।  জানুয়ারি মাসের শেষ পর্যন্ত, চলতি অর্থবর্ষে ৭ হাজার ৬৫৮ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। আগের ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে  এই একই সময়ে তৈরি হয়েছিল ৬ হাজার ৮০৩ কিলোমিটার রাস্তা।

    বাড়ছে জাতীয় সড়ক নির্মাণের গতি

    গত বছরে প্রতিদিন গড়ে সড়ক নির্মাণ হত ২২.২৩ কিলোমিটার। সেটাই বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা করা হয়েছে ২৫ কিলোমিটার। ২০১৪-১৫ থেকে ২০২১-২২ অর্থবর্ষের মধ্যে জাতীয় সড়ক নির্মাণে গতি এসেছে। ২০১৪-১৫ অর্থবর্ষে প্রতিদিন গড়ে রাস্তা নির্মাণ হত ১২ কিলোমিটার। ২০২০-২১ অর্থবর্ষে সড়ক নির্মাণ বৃদ্ধি (National Highway) পেয়েছে ৩৬.৫ কিলোমিটার প্রতিদিন। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে প্রতিদিন রাস্তা হয়েছে গড়ে প্রায় ২৯ কিলোমিটার।

    ১৩ হাজার কিলোমিটার জাতীয় সড়ক

    এই অর্থবর্ষে সব মিলিয়ে ১৩ হাজার কিলোমিটার জাতীয় সড়ক নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে চায় মন্ত্রক। এই অর্থবর্ষ শেষ হবে ৩১ মার্চ। গত অর্থবর্ষে মন্ত্রক তৈরি করেছে ১০ হাজার ৩৩১ কিলোমিটার জাতীয় সড়ক। তার আগের অর্থবর্ষে জাতীয় সড়ক নির্মাণ হয়েছে ১০ হাজার ২৩৭ কিলোমিটার। ২০২০-২১ অর্থবর্ষে সড়ক হয়েছে ১৩ হাজার ৩২৭ কিলোমিটার। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে সড়ক হয়েছে ১০ হাজার ৪৫৭ কিলোমিটার। আর ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে সড়ক নির্মাণ হয়েছে ১০ হাজার ৩৩১ কিলোমিটার।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিতে যেতে পারবেন শুভেন্দু, সাফ জানাল হাইকোর্ট

    বর্তমান লোকসভা ভেঙে যাবে মে মাসে। তার সড়ক নির্মাণের গতি হতে পারে শ্লথ। নির্বাচন পর্বে কমে যেতে পারে সড়ক নির্মাণের গতি। লোকসভা নির্বাচনের কারণে আদর্শ আচরণ বিধি লাগু হয়ে গেলে সাময়িক বন্ধ থাকবে সড়ক নির্মাণের কাজ। নির্বাচন পর্ব মিটে গেলে ফের শুরু হয়ে যাবে কাজ। কাজে আসবে গতিও (National Highway)।মাঝ-এপ্রিলে ঘোষণা হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় আসতে চলেছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। সূত্রের খবর, নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন ওই সরকারও সড়ক নির্মাণে গতি আনতে বিশেষ সচেষ্ট হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: সন্দেশখালিতে যেতে পারবেন শুভেন্দু, সাফ জানাল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: সন্দেশখালিতে যেতে পারবেন শুভেন্দু, সাফ জানাল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে যেতে পারবেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী-সহ যে কোনও ব্যক্তি। সন্দেশখালির যে এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি নেই, সেই জায়গায় যেতে পারবেন তাঁরা। তাঁদের বাধা দিতে পারবে না পুলিশ-প্রশাসন (Calcutta High Court)। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তাঁদের ওপর কোনও বিধিনিষেধ আরোপ করা যেতেই পারে। তবে সেই বিধিনিষেধের বৈধতা যাচাই করবে আদালত। পাশাপাশি, বিএসএফকেও জানাতে হবে প্রয়োজনে বাড়তি নিরাপত্তা তারা দিতে পারবে কি না। সোমবার এমনই নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।

    শুভেন্দুকে বাধা

    সন্দেশখালি যেতে গিয়ে আগে দু’ বার ব্যর্থ হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। পুলিশের যুক্তি ছিল, ১৪৪ ধারা জারি করা এলাকায় তিনি গেলে বিঘ্নিত হতে পারে শান্তি। ১৪৪ ধারা রদ করতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করে সিপিএম। সেই মামলার প্রেক্ষিতে সন্দেশখালি থেকে ১৪৪ ধারা তুলে নেওয়ার নির্দেশ দেয় আদালত। পরে সন্দেশখালির কিছু জায়গা চিহ্নিত করে ফের ১৪৪ ধারা জারি করে প্রশাসন।

    আদালতে শুভেন্দু 

    পর পর দুদিন সন্দেশখালি যেতে গিয়ে বাধা পান শুভেন্দু। ১৫ ফেব্রুয়ারি আবারও সন্দেশখালির পথে রওনা দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Calcutta High Court)। ১৪৪ ধারা জারি থাকায় সঙ্গে নেন মাত্র তিন বিধায়ককে। সেদিনও অশান্তির আশঙ্কায় আটকে দেওয়া হয় শুভেন্দুর গাড়ি। সরবেরিয়ায় তাঁকে আটকে দেয় পুলিশ। পুলিশের যুক্তি ছিল, শুভেন্দু এলাকায় গেলে প্রচুর মানুষ বেরিয়ে আসবেন। সেক্ষেত্রে নতুন করে তৈরি হতে পারে বিশৃঙ্খলা। এর পরেই সেখান থেকে ফিরে এসে আদালতের দ্বারস্থ হন শুভেন্দু।

    আরও পড়ুুন: দাঙ্গাকারীদের কড়া বার্তা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার কাজ শুরু উত্তরাখণ্ড পুলিশের

    সোমবার মামলাটি ওঠে বিচারপতি কৌশিক চন্দের এজলাসে। শুভেন্দুর আইনজীবীর সওয়াল, ভারতীয় সংবিধান যে কোনও নাগরিককে ভারত ভূখণ্ডের যে কোনও জায়গায় যাওয়ার অধিকার দেয়। কিন্তু শুভেন্দুকে সন্দেশখালিতে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। পাল্টা সওয়ালে রাজ্যের যুক্তি, শুভেন্দু সন্দেশখালির বাসিন্দা নন। তাই সেখানে ১৪৪ ধারা জারি নিয়ে মামলা করার অধিকার তাঁর নেই। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্টও বলছে, শুভেন্দু সন্দেশখালি গেলে গোলমাল হতে পারে। দু পক্ষের সওয়াল জবাব শোনার পর আদালত (Calcutta High Court) জানিয়ে দেয়, শুভেন্দুকে সন্দেশখালি যেতে দিতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Weather Update: বসন্তেই রাজ্যে ‘হাওয়া’ বদল, কবে কোথায় বৃষ্টি জানেন?

    Weather Update: বসন্তেই রাজ্যে ‘হাওয়া’ বদল, কবে কোথায় বৃষ্টি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বসন্তেই রাজ্যে বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update)। বুধবার থেকে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভবনা দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায়। বৃষ্টি হতে পারে উত্তরবঙ্গেও। অন্তত এমনই জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

    ভিজবে দক্ষিণবঙ্গ

    হাওয়া অফিসের খবর, বুধবার বৃষ্টিতে ভিজতে পারে দুই বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া জেলা। এই জেলাগুলিতে হতে পারে হালকা বৃষ্টি। বৃহস্পতিবার বৃষ্টি হতে পারে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায়ই। বৃষ্টি হতে পারে হালকা থেকে মাঝারি। শুক্রবারও বৃষ্টিতে ভিজতে পারে দুই চব্বিশ পরগনা এবং দুই মেদিনীপুরের কয়েকটি এলাকা।

    ভিজতে পারে উত্তরও

    হাওয়া অফিসের তরফে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে উত্তরবঙ্গেও। আজ, সোমবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং জেলায়। বুধবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে কালিম্পং ও জলপাইগুড়ি জেলায়। হালকা বৃষ্টি হতে পারে আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, দুই দিনাজপুর ও মালদা জেলায়। বৃহস্পতিবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে উত্তরবঙ্গের সব জেলায়। দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে (Weather Update) বৃষ্টি হতে পারে শুক্রবার। তবে বৃষ্টি হলেও, আর ঠান্ডা পড়বে না। হাওয়া অফিসের খবর, আগামী তিন-চার দিনের মধ্যে রাজ্যে তাপমাত্রার পারদ চড়তে পারে তিন থেকে চার ডিগ্রি। আগামী ২৪ ঘণ্টায় অবশ্য বৃষ্টির কোনও সম্ভবনা নেই। আকাশ থাকবে পরিষ্কার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘নির্ভয়ে কথা বলুক নির্যাতিতারা’’, সন্দেশখালিতে জাতীয় মহিলা কমিশন

    চড়ছে কলকাতার পারদ

    তাপমাত্রা যে বাড়তে চলেছে, তার আঁচ মিলেছে সোমবারই। রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৯.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবার সেই তাপমাত্রা বেড়ে হয়েছে ২২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। রবিবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবার এটা হতে পারে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, আগামী সপ্তাহেই রাজ্যের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পার হতে পারে। কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পৌঁছতে পারে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছুঁতে পারে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের চৌকাঠ। পশ্চিমের জেলাগুলির তাপমাত্রা আরও দু ডিগ্রি বেড়ে গিয়ে হতে পারে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস (Weather Update)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sandeshkhali Incident: ‘‘নির্ভয়ে কথা বলুক নির্যাতিতারা’’, সন্দেশখালিতে জাতীয় মহিলা কমিশন

    Sandeshkhali Incident: ‘‘নির্ভয়ে কথা বলুক নির্যাতিতারা’’, সন্দেশখালিতে জাতীয় মহিলা কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা চাই ওঁদের পুরো বিচার মিলুক।” সোমবার কথাগুলি বললেন জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা শর্মা। সন্দেশখালির (Sandeshkhali Incident) নির্যাতিতাদের সঙ্গে কথা বলতে না দেওয়ায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করেন রেখা। তিনি বলেন, “সন্দেশখালিতে গিয়েও পুলিশের বাধায় নির্যাতিতাদের সঙ্গে কথা বলতে পারেননি জাতীয় মহিলা কমিশনের সদস্যরা। তাই আমাকে সন্দেশখালি যেতে হচ্ছে।”

    ‘অশান্তির খবর আসছে’

    এদিনই দিল্লি থেকে কলকাতায় নেমে সন্দেশখালির উদ্দেশে যাত্রা করেন রেখা। তিনি বলেন, “সন্দেশখালি থেকে অশান্তির খবর আসছে। আমাদের একজন সদস্য অনুসন্ধান করে এসেছেন। পুলিশের কারণে তিনি অনেক নির্যাতিতার কাছে পৌঁছতে পারেননি। এবার আমি যাচ্ছি। আমার কথা হয়ে গিয়েছে। আমি চাই ওঁরা পুরো বিচার পান। যিনিই নির্যাতিতা হোন না কেন, তিনি সামনে এসে আমার সঙ্গে কথা বলুন। কেউ যেন ভয় না পান। কারণ নির্যাতিতাদের কথা শোনার জন্য আমরা তিনজন মহিলা রয়েছি। আমরা ওঁদের পাশে রয়েছি।” জানা গিয়েছে, সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali Incident) গিয়ে নির্যাতিতাদের সঙ্গে কথা বলতে চান রেখা। পরে রাজ্য পুলিশের ডিজি ও স্থানীয় থানার পুলিশ আধিকারিকদের সঙ্গেও তিনি কথা বলবেন। সন্দেশখালির পরিস্থিতি সম্পর্কে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ও রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকেও অবহিত করবেন বলে জানান রেখা।

    ‘পুলিশ সব কিছু চাপা দিয়ে রাখে’

    জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা বলেন, “অভিযোগ এলেও, পুলিশ সব কিছু চাপা দিয়ে রাখে। প্রশাসন কানে নেয় না। আজ জানতে পারলাম ডিএম বাইরে রয়েছেন। আমি ঘটনাস্থলে গেলে কোনওদিনই ডিএম-এসপিদের দেখা পাই না। প্রত্যেকবারই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় সংস্থার আধিকারিকদের সঙ্গে দেখা করতে দেন না তাঁদের প্রশাসনিক স্তরের অফিসারদের। সত্য যাতে বেরিয়ে না আসে, এই এমন ব্যবস্থা। কিন্তু প্রকৃত সত্য সব সময় বাইরে বেরিয়ে আসবেই।”

    আরও পড়ুুন: মিষ্টি-মাংসের দোকানে শিবু-উত্তম বাহিনীর হাজার হাজার টাকা বাকি, শিবিরে শুনলেন আধিকারিকরা

    জানা গিয়েছে, এদিন সন্দেশখালি যাওয়ার সময় রেখার সঙ্গে রয়েছেন গত সপ্তাহে জাতীয় মহিলা কমিশনের যেসব প্রতিনিধি গিয়েছিলেন, তাঁরাও। সন্দেশখালি পৌঁছে রেখা সটান ঢুকে পড়েন এক নির্যাতিতার বাড়িতে। কথা বলেন ওই মহিলা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। তার আগে রেখা বলেন, “সকলের মধ্যে থেকে ভয় দূর করতে হবে। অভিযুক্ত গ্রেফতার হলে বাকিদেরও ভয় কাটবে। আরও অনেক মহিলা সামনে আসবেন (Sandeshkhali Incident)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sandeshkhali Incident: প্রিভিলেজ কমিটির তলব রাজ্যের ৫ কর্তাকে, স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট

    Sandeshkhali Incident: প্রিভিলেজ কমিটির তলব রাজ্যের ৫ কর্তাকে, স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali Incident) রাজ্যের মুখ্যসচিব ভগবতীপ্রসাদ গোপালিকা সহ পাঁচ প্রশাসনিক কর্তাকে তলব করেছিল লোকসভার স্বাধিকার রক্ষা কমিটি (প্রিভিলেজ কমিটি)। তার বিরুদ্ধে এবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মুখ্যসচিব। সোমবার তাতে স্থগিতাদেশ দিল দেশের শীর্ষ আদালত।

    স্থগিতাদেশ জারি সুপ্রিম কোর্টের

    এদিন বিষয়টিতে আইনজীবী কপিল সিব্বাল দৃষ্টি আকর্ষণ করেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পার্দিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চের। একই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করেন আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভিও। তার পরেই স্থগিতাদেশ জারি করে সুপ্রিম কোর্ট। সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নোটিশ দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, সন্দেশখালি (Sandeshkhali Incident) যাওয়ার পথে হামলা হয় বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের ওপর। তড়িঘড়ি তাঁকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। ঘটনাটি জানিয়ে লোকসভার স্বাধিকার রক্ষা কমিটিকে চিঠি দেন সুকান্ত। চিঠি দেন লোকসভার স্পিকারকেও। তাঁর অভিযোগ, সন্দেশখালিকাণ্ডের প্রতিবাদ করায় অন্যায়ভাবে তাঁকে হেনস্থা করেছে পুলিশ।  

    স্বাধিকার রক্ষা কমিটির তলব 

    তার পরেই লোকসভার স্বাধিকার রক্ষা কমিটি মুখ্য সচিব ছাড়াও তলব করে রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার, উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক শরদকুমার দ্বিবেদী, বসিরহাট পুলিশ জেলার সুপার হোসেন মেহেদি রহমান এবং বসিরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পার্থ ঘোষকে। ১৯ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় তাঁদের কমিটির সামনে হাজির হতে বলা হয়। তার আগেই সোমবার সকালে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন মুখ্যসচিব।

    রাজ্য প্রশাসনের তরফে লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাকে চিঠি লিখে জানানো হয়েছে, মার্চের প্রথম সপ্তাহেই রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। তাই এখনই তাঁদের পক্ষে দিল্লি যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। দিন পিছনোর আর্জিও জানানো হয় রাজ্যের তরফে। এর পাশাপাশি সংসদীয় কমিটির নোটিশকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জও করে নবান্ন।

    আরও পড়ুুন: মিষ্টি-মাংসের দোকানে শিবু-উত্তম বাহিনীর হাজার হাজার টাকা বাকি, শিবিরে শুনলেন আধিকারিকরা

    প্রসঙ্গত, সন্দেশখালিতে মিটিংয়ের নামে মহিলাদের তৃণমূলের পার্টি অফিসে ডেকে নিয়ে যাওয়া হত বলে অভিযোগ। প্রথমে কিছুক্ষণ রাজনৈতিক কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হলেও, পরে বাছাই করা কয়েকজন মহিলাকে পার্টি অফিসে কিংবা এলাকার একটি বাগান বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হত। এই প্রতিবাদে গর্জে ওঠেন সন্দেশখালির মহিলারা। সেই নির্যাতিতাদের পাশে দাঁড়াতেই সন্দেশখালি (Sandeshkhali Incident) যাচ্ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আয়েগা তো মোদি হি”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “আয়েগা তো মোদি হি”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আয়েগা তো মোদি হি।” রবিবার দিল্লিতে বিজেপির জাতীয় অধিবেশনে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তৃতীয়বারের জন্য যে তিনি কেন্দ্রের ক্ষমতায় ফিরছেন, তা ভালোই জানেন প্রধানমন্ত্রী। আগেও নানা সময় কেন্দ্রে বিজেপি সরকার গড়বে, এমন কথা বলতে শোনা গিয়েছে তাঁকে। ৪০০-র বেশি আসন নিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় ফিরবে বলেও আশাবাদী তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এদিন দলের জাতীয় অধিবেশনেও সেই প্রত্যয়ীই ধরা পড়ল তাঁর। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “নির্বাচন হতে এখনও বাকি। কিন্তু এখনই অন্য দেশগুলো থেকে আমায় আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। জুলাই, অগাস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে আমাকে বিদেশে ডাকছে। এর অর্থ কী দাঁড়ায়? তার মানে বিশ্বের নানা প্রান্তের সমস্ত দেশের মানুষ জানেন, কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসবে বিজেপি। তাঁরা জানেন, আয়েগা তো মোদি হি।”

    উন্নত রাষ্ট্র হবে ভারত

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “যদি নিজের ঘরের কথা ভাবতাম তাহলে দেশের কোটি কোটি মানুষের জন্য ঘর বানাতে পারতাম না। ভারতের জন্য আগামী পাঁচ বছর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই সময়ের মধ্যেই উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে ভারত।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অনেকে আমায় বলেন, আপনি তো নিজের সময়কালে অনেক সাফল্য অর্জন করে ফেলেছেন। তাহলে আর খাটছেন কেন? আসলে গোটা দেশ বিশ্বাস করে ১০ বছরে দেশকে সন্ত্রাসবাদ, দুর্নীতি ও দারিদ্রতা থেকে মুক্তি দিয়েছি। মধ্যবিত্তকে নতুন জীবন দিয়েছি।”

    আরও পড়ুুন: মুখ থুবড়ে পড়ল ইংল্যান্ড, রাজকোট টেস্টে জয়ী রোহিতের ভারত

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ক্ষমতা দখলের জন্য বিজেপির তৃতীয় টার্ম চাইছি না। কোটি কোটি মা-বোন গরিবদের স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে আমি সংকল্প নিয়েছি। সেটা পূরণ করতে আমরা সবাই সেবা করার মনোভাব নিয়ে দিনরাত এক করে কাজ করছি। ১০ বছরে অর্জন করেছি, তা একটি মাত্র ধাপ ছিল। লক্ষ্যে পৌঁছনোর একটি বিশ্বাস। এবার আমাদের দেশের জন্য কোটি কোটি ভারতবাসীর জন্য প্রত্যেকের জীবন বদলানোর জন্য অনেক কিছু হাসিল করার স্বপ্ন রয়েছে। আজ, বিজেপি, যুবশক্তি, নারীশক্তি, গরিব ও কৃষকদের জন্য বিকশিত ভারতের শক্তি হিসেবে তৈরি করছি। আগে মানুষের মনে হত, সরকার বদলালেও নিয়ম বদলায় না। কিন্তু সেই পুরানো মানসিকতা থেকে দেশকে বের করে এনেছি। আমিই দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী যে লালকেল্লা থেকে মহিলাদের ক্ষমতায়ন এবং মহিলাদের জন্য শৌচালয় নির্মাণ নিয়ে সরব হয়েছিলাম (PM Modi)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Rajkot Test: মুখ থুবড়ে পড়ল ইংল্যান্ড, রাজকোট টেস্টে জয়ী রোহিতের ভারত

    Rajkot Test: মুখ থুবড়ে পড়ল ইংল্যান্ড, রাজকোট টেস্টে জয়ী রোহিতের ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজকোট টেস্টে (Rajkot Test) জয়ী ভারত। ৪৩৪ রানে ইংল্যান্ডকে দুরমুশ করে দিল রোহিত শর্মার ভারত। রবিবার ম্যাচ জেতার পর অধিনায়ক রোহিত শর্মা বলেন, “টসে জেতার পরেই কিছুটা এগিয়ে গিয়েছিলাম আমরা। জানতাম ভালো রান তুলতে পারলে সেটা আমাদের পক্ষে যাবে। এর পাশাপাশি যে লিড পেয়েছিলাম সেটাও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ইংল্যান্ডের ব্যাটারদের দাপটের পর যেভাবে ম্যাচে ফিরে এলাম, সেটাও মনে রাখার মতো। শান্ত থাকা প্রয়োজন ছিল।”

    কী বললেন অধিনায়ক?

    তিনি বলেন, “মনে রাখবেন দলের সব চেয়ে অভিজ্ঞ বোলারকে আমরা পাইনি। কিন্তু বাকিদের নিয়ে আমি গর্বিত। দারুণ মানসিকতা দেখিয়েছে ওরা। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করার আগেই বুঝে গিয়েছিলাম অর্ধেক কাজ হয়ে গিয়েছে। দুজন তরুণ ব্যাটারের ইনিংস অনেকটাই এগিয়ে দিয়েছে আমাদের।” পিঠে চোট নিয়ে খেলতে (Rajkot Test) নেমেও এক গুচ্ছ রেকর্ড করেন তরুণ ব্যাটার যশস্বী জয়সওয়াল। তাঁরও ভূয়সী প্রশংসা করেন ভারতীয় দলের অধিনায়ক। তিনি বলেন, “অনেক কথা বলছি ওকে নিয়ে। সাজঘরের বাইরেও ওকে নিয়ে অনেকে কথা বলে। ওকে নিয়ে প্রচুর কথা বলতে চাই না। সবে কেরিয়ার শুরু করেছে। এখনও অনেক দূর যাওয়া বাকি।”

    ২-১ এ এগিয়ে গেল ভারত

    রবিবার নিরঞ্জন শাহ স্টেডিয়ামে ম্যাচের চতুর্থ দিনে ইংল্যান্ডের সামনে ৫৫৭ রানের টার্গেট রেখেছিল ভারত। অনেকেই ভেবেছিল, বাজবলে ভারতের এই টার্গেটকে জবাব দেবে ইংল্যান্ড। কিন্তু রবীন্দ্র জাডেজার স্পিনের কাছে কুপোকাত তারা। ঘরের মাঠে বেশ কয়েকটি নজির গড়ে ফেলেছেন জাডেজা। এই টেস্টেই শতরান করেছেন তিনি। নিয়েছেন ২০০ উইকেট। ৪১ রান দিয়ে পাঁচ উইকেট নিয়ে ভারতকে উপহার দিলেন সব চেয়ে বড় জয়। পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ২-১ এ এগিয়ে গেল ভারত।

    আরও পড়ুুন: শিবুর দাদাগিরি! ঋষি অরবিন্দ ময়দানের নাম বদলে করা হয় শেখ শাহজাহান ফ্যান ক্লাব

    জয়ের জন্য ৫৫৭ রান তাড়া করতে গিয়ে মুখ থুবড়ে পড়ে ইংল্যান্ডের ব্যাটাররা। ২৯ রানের মধ্যেই পড়ে যায় চার উইকেট। প্রথম ইনিংসে শতরান করা ডাকেট রান আউট হন। তার পর একে একে পড়তে থাকে ক্রলি, পোপ এবং বেয়ারস্টোরের উইকেট। পঞ্চাশ রানের মাথায় আউট হয়ে যান রুট ও স্টোকস। ৮২ রানের মাথায় পড়ে যায় ইংল্যান্ডের অষ্টম উইকেট। ৯১ রানের মাথায় পড়ে যায় নবম উইকেট। ১২২ রানে হয়ে যায় অল আউট (Rajkot Test)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Asia Championships: এশিয়া টিম চ্যাম্পিয়নশিপে জয়ী ভারতের মহিলা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়রা

    Asia Championships: এশিয়া টিম চ্যাম্পিয়নশিপে জয়ী ভারতের মহিলা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়া টিম চ্যাম্পিয়নশিপে (Asia Championships) জয়ী ভারতের মহিলা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়রা। সেলাঙ্গরে ইতিহাস গড়লেন পিভি সিন্ধু ও তাঁর সহ খেলোয়াড়রা। থাইল্যান্ডকে ৩-২ ব্যবধানে হারালেন ভারতের মহিলা বাহিনী। এই জয়ের সঙ্গে সঙ্গেই রচনা হল ইতিহাস। প্রথমবার এশিয়া চ্যাম্পিয়ন হল ভারতীয় মহিলা ব্যাডমিন্টন দল। সিন্ধু ছাড়াও ভারতের হয়ে ফাইনালে জয় পেয়েছেন আনমোল খারব ও গায়ত্রী গোপীচাঁদ-তৃষা জলি জুটি।

    পদক জয়ী সিন্ধুর জয়

    ভারতীয় মহিলা ব্যাডমিন্টন দলের জয় অবশ্য সহজ ছিল না। দু বার অলিম্পিক পদক জয়ী সিন্ধু মাত্র ৩৯ মিনিটেই ২১-১২, ২১-১২ ব্যবধানে হারিয়ে দেন থাইল্যান্ডের সুপানিন্দা কাথেংয়কে। দ্বিতীয় ম্যাচেও জিতে যায় ভারত। গায়ত্রী-তৃষা জুটি ২১-১৬, ১৮-২১ এবং ২১-১৬ ব্যবধানে পরাস্ত করেন জংকলফাম কিতিথারকুল-রাউইন্দা প্রাজঙ্গল জুটিকে। তৃতীয় ম্যাচে প্রথমে পিছিয়ে পড়লেও, শেষে জয় ছিনিয়ে নেন গায়ত্রী-জলি। শেষমেশ অবশ্য শেষ হাসি হাসেন ভারতের মহিলারা (Asia Championships)।

    দলগত বিভাগে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন ভারত

    এর পর অবশ্য পরাজিত হয় ভারতই। থাইল্যান্ডের বুসানান ও বামরুংফামের কাছে হেরে যান ভারতের অস্মিতা চাহিলা। দ্বিতীয় ডাবলস ম্যাচেও ভারতকে হারায় থাইল্যান্ড। শেষ ম্যাচে ভারতের হয়ে নামেন বিশ্বের ৪৭২ নম্বর আনমোল। তিনি নম্বর পর্নপিচা চোইকিওংকে হারিয়ে দেন। তার জেরেই রচনা হয় ইতিহাস। এশীয় ব্যাডমিন্টনে মহিলাদের দলগত বিভাগে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত।

    আরও পড়ুুন: মাঠে ফিরেই গুচ্ছ রেকর্ড যশস্বী জয়সওয়ালের, জানুন বিশদে

    প্রসঙ্গত, শনিবারই জাপানের বিরুদ্ধে সেমি ফাইনালে জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল ভারত। তবে ম্যাচে প্রথমে সিন্ধুর হারের জেরে চাপে পড়ে যায় ভারত। পিছিয়ে পড়েছিল ০-১ ব্যবধানে। ম্যাচে ১৩-২১, ২০-২২ ব্যবধানে হেরে গিয়েছিলেন সিন্ধু। কিন্তু ট্রিসা জলি ও গায়ত্রী গোপীচাঁদ ২১-১৭, ১৬-২১, ২২-২০ ব্যবধানে জয় ছিনিয়ে নেন। তাঁরা ধরাশায়ী করেন বিশ্বের ছ নম্বরে থাকা জাপানের নামি মাতসুয়ামা ও চিহারু শিদা জুটিকে (Asia Championships)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share