Tag: news in bengali

news in bengali

  • Justice Abhijit Ganguly: “আমি ক্রুদ্ধ এবং ক্ষুব্ধ”, সন্দেশখালিকাণ্ডে প্রতিক্রিয়া বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Justice Abhijit Ganguly: “আমি ক্রুদ্ধ এবং ক্ষুব্ধ”, সন্দেশখালিকাণ্ডে প্রতিক্রিয়া বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমি ক্রুদ্ধ এবং ক্ষুব্ধ। কিন্তু আপাতত মুখ বন্ধ রাখছি।” সন্দেশখালিকাণ্ড প্রসঙ্গে মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালিতে মহিলাদের ওপর নির্যাতনের যে সব অভিযোগ উঠেছে তা শুনে বিস্ময় প্রকাশ করেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। প্রশ্ন তোলেন প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও। তার পরেই তিনি বলেন, “আমি ক্রুদ্ধ এবং ক্ষুব্ধ। কিন্তু আপাতত মুখ বন্ধ রাখছি।”

    কী বললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়?

    মঙ্গলবার উত্তর ২৪ পরগনার বারাকপুরে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly) বলেন, “আমি আমার জ্ঞান হওয়া থেকে এসব শুনিনি। যা দেখলাম টিভিতে। যেসব কথা ওঁরা বলছেন – বলা হচ্ছে রাতে ফোন করে ডাকা হত। জোর করে মিটিংয়ে নিয়ে যাওয়া হত।” তিনি বলেন, “বিভিন্ন রাজনৈতিক দল জোর করে মিটিং-মিছিলে নিয়ে যায়। সেটা জানা থাকলেও, রাত্রিবেলা কাউকে পার্টি অফিসে যেতে বলা হচ্ছে, এটা আমার কাছে পরিচিত ঘটনা নয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে বলতে পারি, আমি অত্যন্ত ক্রুদ্ধ ও ক্ষুদ্ধ। আপাতত আমি মুখ বন্ধ করেই রেখেছি।”

    পলাতক শেখ শাহজাহান!

    রেশন বণ্টনকাণ্ডে নাম জড়ায় তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি অভিযানে যায় ইডি। সেই সময় ওই তৃণমূল নেতার অনুগামীরা ইডির ওপর চড়াও হয়। ইটের ঘায়ে জখম হন ইডির দুই কর্তা। জখম হন সিআরপিএফের দুই কর্মীও। এর পরেই পালিয়ে যান শাহজাহান।

    আরও পড়ুুন: রাজ্যপালের কনভয়ে অন্য গাড়ি, নেপথ্যে হাত তৃণমূলের শাহজাহানের!

    শনিবার স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ শাহজাহান ও তাঁর দলবলের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়েন। তাঁদের অভিযোগ, স্থানীয় মহিলাদের রাতে ডেকে নিয়ে যাওয়া হত পার্টি অফিসে। না গেলে হুমকি দেওয়া হত। সন্দেশখালির এই ঘটনায় তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি। মঙ্গলবার দিল্লিতে এ নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। সন্দেশখালির মহিলাদের সঙ্গে কী কী ঘটেছে, তা গোটা দেশের জানা উচিত বলেও মন্তব্য করেছিলেন স্মৃতি। সন্দেশখালি গিয়েছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। গিয়েছিলেন রাজ্য মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ও। সন্দেশখালি যাওয়ার পথে বাধার সম্মুখীন হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। মহিলা নির্যাতনের প্রসঙ্গে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Ganguly) প্রশ্ন, “প্রশাসন কি জানত না এমন ঘটনা ঘটছে? নাকি পুলিশ প্রশাসন সব জেনেও চোখ বুজে ছিল?”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • CV Ananda Bose: রাজ্যপালের কনভয়ে অন্য গাড়ি, নেপথ্যে হাত তৃণমূলের শাহজাহানের!

    CV Ananda Bose: রাজ্যপালের কনভয়ে অন্য গাড়ি, নেপথ্যে হাত তৃণমূলের শাহজাহানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের (CV Ananda Bose) কনভয়ে ঢুকে পড়ল অন্য একটি গাড়ি। দিল্লির এই ঘটনার পরেই কড়া নিরাপত্তায় রাজ্যপালকে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে গন্তব্যে। বাংলার রাজ্যপালের কনভয়ে কীভাবে অন্য গাড়ি ঢুকে পড়ল, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে দিল্লি পুলিশ। রাজভবনের অনুমান, এই ঘটনায় পলাতক তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখ ও তার দলবলের হাত থাকতে পারে। ঘটনাটিকে নাশকতার ঘটনা হিসেবেই সন্দেহ করছে রাজভবন।

    কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা অন্য গাড়ির

    সোমবারই সন্দেশখালি গিয়েছিলেন রাজ্যপাল (CV Ananda Bose)। ফিরে ধরেন দিল্লির উড়ান। জানা গিয়েছে, দিল্লিতে একটি বৈঠক সেরে পুসা এলাকায় কেন্দ্রীয় সরকারের গেস্ট হাউসে (দিল্লি গেলে এখানেই থাকেন রাজ্যপাল) ফিরছিলেন রাজ্যপাল। সেই সময় একটি গাড়ি বারবার তাঁর কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা করে। ঘটনাটি নজরে পড়তেই গাড়িটিকে আটকানোর চেষ্টা করেন রাজ্যপালের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সিআরপিএফের জওয়ানরা। অভিযোগ, সেই বাধা এড়িয়ে গাড়িটি কনভয়ে ঢুকে ধাক্কা মারে। গাড়িটিকে আটক করা হয়েছে বলে রাজভবন সূত্রে খবর। গ্রেফতার করা হয়েছে চালককে।

    সন্দেশখালিতে রাজ্যপাল 

    প্রসঙ্গত, এদিন সন্দেশখালিতে গিয়ে রাজ্যপাল কথা বলেন স্থানীয় মহিলাদের সঙ্গে। রাজ্যপালের সামনে কান্নায় ভেঙে পড়েন তাঁরা। এর পরেই কড়া বার্তা দেন রাজ্যপাল। বলেন, “বাড়িতে ঢুকে মহিলাদের ওপর অত্যাচার করছে গুন্ডারা। রবীন্দ্রনাথের বাংলায় এমন হতে পারে না। আমার ক্ষমতায় যা সম্ভব, করব।” তিনি বলেন, “এখানে প্রত্যেকেই আমার বোন। তাঁদের সম্মান রক্ষার্থে যা করার, আমি তা-ই করব। আজ যে ছবি দেখলাম, তা আমাকে মর্মাহত করেছে। আজ যা দেখলাম, আগে কখনও দেখিনি। আজ যা শুনলাম, আগে শুনিনি। আইন আইনের পথে না চললে মানুষ বিপন্ন বোধ করেন।”

    আরও পড়ুুন: “ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরশাহি দোস্তি জিন্দাবাদ”, প্রবাসীর সুর প্রধানমন্ত্রীর মুখে

    প্রসঙ্গত, শনিবারই রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপালকে সন্দেশখালি যাওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যপাল ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সন্দেশখালি না গেলে তিনি ধর্নায় বসবেন বলেও জানিয়েছিলেন। সেই সময়সীমা পেরনোর আগেই সন্দেশখালিতে যান রাজ্যপাল (CV Ananda Bose)। তার পরে পরেই ঘটে দিল্লিকাণ্ড।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

      

  • PM Modi: “ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরশাহি দোস্তি জিন্দাবাদ”, প্রবাসীর সুর প্রধানমন্ত্রীর মুখে

    PM Modi: “ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরশাহি দোস্তি জিন্দাবাদ”, প্রবাসীর সুর প্রধানমন্ত্রীর মুখে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংযুক্ত আরব আমিরশাহির নেতাকে নিজের ভাই বলে সম্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বলেন, “আমার মনে হচ্ছে নিজের বাড়িতে এসেছি। এবং যখনই আমি আমিরশাহি আসি, তখনই পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করি।” মঙ্গলবার আবু ধাবি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তিনি বৈঠক করে ইউএইর প্রেসিডেন্ট মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের সঙ্গে। এদিন দুই দেশ অন্তত আটটি ক্ষেত্রে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বিনিয়োগ, বিদ্যুৎ সংক্রান্ত বাণিজ্য এবং ডিজিটাল পেমেন্ট প্লাটফর্ম সংক্রান্ত বিষয়।

    কী বললেন মোদি?

    এদিন বিন জায়েদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতার কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “আবু ধাবিতে বিএপিএস মন্দির নির্মাণের মধ্যে এটি প্রতিফলিত হয়েছে। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া এটা সম্ভব হত না।” হিন্দু মন্দিরের জন্য জমি দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত সমর্থন ও উদারতার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরশাহির রাষ্ট্রপতিকে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রতিটি ক্ষেত্রে ঘনিষ্ঠ অংশীদারিত্ব রয়েছে এবং উভয় পক্ষের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমের সংযুক্তিকরণ ফিনটেকের ক্ষেত্রে একটি নয়া যুগের সূচনা করবে, যখন দ্বিপাক্ষিক বিনিয়োগ চুক্তির দীর্ঘস্থায় প্রভাব থাকবে।”

    ভারতীয়দের সঙ্গে সাক্ষাৎ

    এদিন সে দেশে বসবাসকারী ভারতীয় সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানের নাম ছিল ‘আহলান মোদি’, বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, ‘হ্যালো মোদি’। এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এখানে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের মানুষ উপস্থিত রয়েছেন। কিন্তু তাঁদের হৃদয় এক সুতোয় বাঁধা। তবে তাঁদের প্রত্যেকের হৃদয়ে বাজছে এক সুর – ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরশাহি দোস্তি জিন্দাবাদ।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আপনারা আমায় অসম্ভব ভালোবাসেন। আমার সঙ্গে দেখা করতে আমরা সময় বের করেছেন। তাই আপনাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।” তিনি বলেন, “আমি আমার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করতে এসেছি। সঙ্গে নিয়ে এসেছি মাটির গন্ধ। সেই মাটি যে মাটিতে আপনারা জন্মেছিলেন, এবং এদেশে বয়ে নিয়ে এসেছেন ১৪০ কোটি মানুষের বার্তা। বার্তাটি হল, আপনার জন্য ভারত গর্বিত।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “বিন জায়েদ আমায় যা শ্রদ্ধা করেন, তা আমার কাছে একটি অতিমূল্যবান সম্পদ।”

    আরও পড়ুুন: ক্ষোভের আগুনে জ্বলছে সন্দেশখালি, তারকা-সাংসদ নুসরতের ফোন ‘সুইচড অফ’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্য ঘর মুফত বিজলি যোজনা’র সূচনা, কীভাবে মিলবে সুযোগ?

    PM Modi: ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্য ঘর মুফত বিজলি যোজনা’র সূচনা, কীভাবে মিলবে সুযোগ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সূচনা হল ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্য ঘর: মুফত বিজলি যোজনা’র। মঙ্গলবার এই প্রকল্পের সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের এক কোটি বাড়িতে বিনামূল্যে প্রতি মাসে ৩০০ ইউনিট বিদ্যুৎ দেওয়া হবে। এজন্য বিনিয়োগ করা হবে ৭৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। মোদি সরকারের দাবি, এই প্রকল্পের মাধ্যমে গরিব ও মধ্যবিত্ত পরিবারের আয় বাড়বে, কমবে বিদ্যুতের বিলের বোঝা। হবে কর্ম সংস্থানও।

    কী বলছেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রকল্পের সূচনা মঙ্গলবার হলেও, পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করা হয়েছে ঢের আগে। রাম মন্দির উদ্বোধনের পরে পরেই এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছিলেন, “পৃথিবীর সমস্ত ভক্ত সর্বদা সূর্যবংশী ভগবান শ্রীরামের আলো থেকে শক্তি পান। আজ অযোধ্যায় প্রাণপ্রতিষ্ঠার শুভক্ষণে আমার এই সঙ্কল্প আরও দৃঢ় হয়েছে যে ভারতবাসীর বাড়ির ছাদে তাদের নিজস্ব সোলার সিস্টেম থাকুক। অযোধ্যা থেকে ফিরে আসার পরে আমি প্রথম যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তা হল আমাদের সরকার ১ কোটি বাড়িতে ছাদে সোলার ব্যবস্থা বসানোর লক্ষ্য নিয়ে প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা চালু করবে। এর ফলে গরিব ও মধ্যবিত্তের বিদ্যুৎ বিল তো কম হবেই, সেই সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হবে ভারত।”

    নয়া প্রকল্প

    প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) সূর্যোদয় যোজনা নামে একটি প্রকল্প ছিল কেন্দ্রের। এবার নয়া প্রকল্পের নাম হল প্রধানমন্ত্রী সূর্য ঘর: মুফত বিজলি যোজনা। এদিন এক্স হ্যান্ডেলে প্রকল্প সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী জানান, এই প্রকল্পের উপভোক্তাদের ব্যঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি ভর্তুকির টাকা পৌঁছে যাবে।

    প্রকল্পের নাম নথিভুক্ত করতে https://pmsuryaghar.gov.in পোর্টালে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে। রাজ্য, আবেদনকারী কোন বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার গ্রাহক, কনজিউমার নম্বর, মোবাইল নম্বর, ই-মেল আইডি দিতে হবে। এর পর বিদ্যুৎ সংযোগের কনজিউমার নম্বর ও মোবাইল নম্বর দিয়ে লগ ইন করতে হবে। তার পরেই আবেদন করতে হবে। দরিদ্র ও মধ্যবিত্তরা যাতে সোলারের সাহায্যে বিদ্যুৎ পেতে পারেন, সেই জন্যই এই প্রকল্প বলে দাবি কেন্দ্রের।

    আরও পড়ুুন: মুখ পুড়ল রাজ্যের! সন্দেশখালিতে ১৪৪ ধারা বাতিলের নির্দেশ হাইকোর্টের

    জানা গিয়েছে, বাড়িতে সৌর বিদ্যুতের ব্যবস্থা হয়ে গেলে বছরে ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা খরচ কমবে। বাড়িতে ব্যবহারের পাশাপাশি বিক্রিও করা যাবে বিদ্যুৎ। সোলার প্যানেল বসানো ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য অনেক কর্মসংস্থানও হবে (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • NCPCR: পশ্চিমবঙ্গে ব্যাপকহারে বাড়ছে শিশু নির্যাতনের ঘটনা, কেন্দ্রের রিপোর্টে উদ্বেগ

    NCPCR: পশ্চিমবঙ্গে ব্যাপকহারে বাড়ছে শিশু নির্যাতনের ঘটনা, কেন্দ্রের রিপোর্টে উদ্বেগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইদানিং বাংলায় বাড়ছে শিশু নির্যাতনের ঘটনা। শিশুদের সুরক্ষা ও অধিকার নিয়েও বাড়ছে উদ্বেগ। ২০২১ এর এনসিআরবির (NCPCR) ক্রাইম রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে শিশুদের ওপর অত্যাচারের ঘটনা বেড়ে গিয়েছে প্রায় ৩২ শতাংশ। ২০২৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি এনসিপিসিআর যে স্পেশাল রিপোর্ট সংসদে পেশ করেছে, তা থেকে জানা যাচ্ছে বাংলার রাজ্য সরকারের ক্ষেত্রে বারংবার লিগ্যাল প্রসিডিওর লঙ্ঘিত হয়েছে।

    এনসিপিসিআরের রিপোর্ট

    এনসিপিসিআরের (NCPCR) রিপোর্টে বলা হয়েছে, রাজ্যে (বাংলায়) বিভিন্ন সংবেদনশীল বিষয়গুলি যেগুলির সঙ্গে শিশুদের যোগ রয়েছে, সেসব ক্ষেত্রে আইনি কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই। বিভিন্ন ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে কমিশন এও লক্ষ্য করেছে রাজ্য এবং জেলা প্রশাসন তদন্তের ক্ষেত্রে কোনও সাহায্যই করছে না। শিশুদের অধিকার রক্ষায় আইনি কোনও পদক্ষেপও করছে না।

    কী দেখলেন তদন্তকারীরা?

    কমিশন লক্ষ্য করেছে, শিশুদের ক্ষেত্রে ঘটে চলা অন্যায়ের ক্ষেত্রে বারংবার আইন লঙ্ঘিত হলেও, কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। রাজ্যজুড়ে ঘটে চলা বোমা বিস্ফোরণের ক্ষেত্রে তদন্ত করতে গিয়ে তদন্তকারীরা দেখেছেন ঘটনাগুলির সঙ্গে প্রায় ৪০ নাবালক জড়িত। তদন্তের সময় কমিশন জানতে পারে, কোনও ক্ষেত্রেই লিগ্যাল প্রসিডিওর মেনে চলা হয়নি। এই সব বিস্ফোরণে বিভিন্ন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বোমাগুলিকে বল ভেবে খেলতে গিয়েই ঘটেছে বিপত্তি। মত্যু হয়েছে শিশুগুলির। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের সঙ্গে কেন্দ্রীয় অথরিটির সমন্বয়ের অভাবও দেখা গিয়েছে অনেক ক্ষেত্রে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মনে হয় যেন আমারই বাড়ি…’’, আরব আমিরশাহিতে নেমে উচ্ছ্বসিত মোদি

    ২০২২ এর এপ্রিল থেকে ২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত রাজ্যে ১৭টি বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই অকাল মৃত্যু হয়েছে শিশুদের। কমিশনের মতে, প্রতিটি ক্ষেত্রেই পূর্ণাঙ্গ তদন্তে ব্যর্থ হয়েছে রাজ্য সরকার। দোষীরা পেয়ে গিয়েছে ছাড়া। কমিশন (NCPCR) স্বীকার করেছে শিশুরাই সব ক্ষেত্র টার্গেট হয়েছে। নৃশংসতার শিকার হয়েছে তারাই। একুশের বিধানসভা নির্বাচনের পর এই ঘটনা বেড়েছে বই কমেনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Farmers Delhi Chalo Protest: ফের পথে কৃষকরা, দুর্ভেদ্য ঘাঁটিতে পরিণত দিল্লি

    Farmers Delhi Chalo Protest: ফের পথে কৃষকরা, দুর্ভেদ্য ঘাঁটিতে পরিণত দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২০ সালের পর ফের ২০২৪। আবারও পথে নেমেছেন কৃষকরা। ডাক দিয়েছেন দিল্লি চলো অভিযানের (Farmers Delhi Chalo Protest)। চার বছর আগে কৃষকরা পথে নেমেছিলেন তিন কৃষি আইন বাতিল ও কৃষির ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের দাবিতে। এবার তাঁদের আন্দোলনের প্রস্তুতি লখিমপুর খেড়িতে কৃষক খুনের তদন্ত সহ একগুচ্ছ দাবিতে।

    কৃষকদের দাবি

    বিদ্যুৎ আইন, কৃষিঋণ মকুব, লখিমপুর খেড়িতে কৃষক হত্যাকাণ্ডের মূল ষড়যন্ত্রকারী কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্র টেনির শাস্তিরও দাবি করেছেন আন্দোলনকারীরা। মৃত কৃষকদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবিতেও সোচ্চার হয়েছেন তাঁরা। ২০২০ সালে আন্দোলনের সময় বেশ কয়েকজন কৃষকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছিল। সেই সব মামলা প্রত্যাহারের প্রতিশ্রুতি দিলেও, তা করা হয়নি বলে অভিযোগ। সেই মামলা প্রত্যাহারের দাবিও জানানো (Farmers Delhi Chalo Protest) হয়েছে।

    অশান্তির আশঙ্কায় কড়া প্রহরা

    এদিকে, কৃষক বিক্ষোভের জেরে অশান্তির আশঙ্কায় বিভিন্ন জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে দিল্লি পুলিশ। দিল্লি সীমানায় ব্যবস্থা করা হয়েছে কড়া প্রহরার। জানা গিয়েছে, সোমবার থেকে রাজ্যজুড়ে জারি হওয়া ১৪৪ ধারা চলবে ১২ মার্চ পর্যন্ত। দিল্লি পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় অরোরা বলেন, “একমাস ধরে রাজধানীতে জারি থাকবে ১৪৪ ধারা। নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে যে কোনও বড় জমায়েতে। ট্রাক্টর নিয়েও প্রবেশ করা যাবে না দিল্লিতে। ১৪৪ ধারা লঙ্ঘন করলেই করা হবে গ্রেফতার।”

    আরও পড়ুুন: উত্তরাখণ্ডের পর এবার অসম, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি পেশ হচ্ছে বিধানসভায়

    কৃষকদের আন্দোলন থেকে বিরত করতে চেষ্টার কম কসুর করেনি সরকার। সোমবার মধ্যরাতে চণ্ডীগড়ে কৃষকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী অর্জুন মুন্ডা ও কেন্দ্রীয় ক্রেতাসুরক্ষা মন্ত্রী পীযূষ গয়াল। তার পরেও আন্দোলনে অনড় কৃষকরা। মঙ্গলবার সাত সকালে পঞ্জাব, হরিয়ানা এবং উত্তরপ্রদেশ থেকে দুশোটিরও বেশি কৃষক সংগঠন রওনা দেয় দিল্লির উদ্দেশে। অন্তত ২০ হাজার কৃষক শামিল হয়েছেন এই অভিযানে।

    আন্দোলনকারীরা যাতে দিল্লিতে ঢুকতে না পারেন, তার ব্যবস্থাও করা হয়েছে পুলিশের তরফে। গাজিপুর, সিংগু, টিকরি সহ পুরো সীমানা রূপান্তরিত করা হয়েছে সেনানিবাসে। গাজিপুর সীমানায় যানবাহন চলছে শ্লথ গতিতে। কুরুক্ষেত্র, আম্বালা, কাইথাল, জিন্দ, হিসার, ফতেহাবাদ ও সিরসায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে মঙ্গলবার পর্যন্ত (Farmers Delhi Chalo Protest)। এদিকে, পঞ্জাব ও হরিয়ানার মধ্যবর্তী সীমানায় কৃষকদের গতি রুদ্ধ করতে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায় পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী। পুলিশ ও প্রতিবাদী কৃষকদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কিও হয়। 

       

  • UCC: উত্তরাখণ্ডের পর এবার অসম, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি পেশ হচ্ছে বিধানসভায়

    UCC: উত্তরাখণ্ডের পর এবার অসম, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি পেশ হচ্ছে বিধানসভায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভগীরথ হয়েছিল উত্তরাখণ্ড সরকার। এবার তারই পদাঙ্ক অনুসরণ করতে চলেছে অসমের বিজেপি সরকার। মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা জানান, রাজ্যে যে বাজেট অধিবেশন হবে, তখনই পেশ করা হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (UCC)। উত্তরাখণ্ড বিধানসভায় পাশ হয়েছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। পাশ হয়েছে অসম মন্ত্রিসভায়ও। এবার সেটি পেশ করা হবে বিধানসভায় অনুমোদনের জন্য।

    মন্ত্রিসভায় পাশ

    মুখ্যমন্ত্রী জানান, বহুবিবাহ বিল ও অভিন্ন দেওয়ানি বিধি দুটি বিলই পাশ হয়েছে মন্ত্রিসভায়। এবার এই দুটি বিলকে আইনে পরিণত করতে বিধানসভায় পাশ করানো হবে। বিলটি আইনে পরিণত হলে বহু বিবাহকারী ও অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লঙ্ঘনকারীকে সিভিল অফেন্স হিসেবে গণ্য করা হবে। হিমন্ত বলেন, “দেশের প্রয়োজন একটিই নীতি। তাই আমরা বিধানসভা বহু বিবাহ ও অভিন্ন দেওয়ানি বিধি পাশ করাব। বহু বিবাহ বিল ও অভিন্ন দেওয়ানি বিধির মধ্যে ঐক্যসাধন করতে অসম সরকার একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটি নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে। বিশেষজ্ঞ কমিটি বিল দুটি চূড়ান্ত করলে, চলতি বাজেট অধিবেশনেই তা পেশ করা হবে। তা না হলে এই বিল দুটি পেশ করা হবে পরবর্তী অধিবেশনে।”

    কী বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী?

    প্রসঙ্গত, প্রথম থেকেই অভিন্ন দেওয়ানি বিধির (UCC) পক্ষে সওয়াল করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত। তিনি বলেছিলেন, “সব মুসলমান মহিলাদের ন্যায় বিচার দেওয়ার জন্য এই আইন প্রবর্তন করা প্রয়োজন। কারণ প্রতিটি মুসলিম মহিলা চান অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু হোক। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি আমার কোনও ইস্যু নয়, এটা মুসলমান মহিলাদের চাহিদা। কারণ কোনও মুসলমান মহিলাই চাইবেন না যে তাঁর স্বামী ঘরে আরও তিনটি স্ত্রী নিয়ে আসুক।” তিনি বলেন, ‘যদি তাঁদের ন্যায় বিচার দিতে হয়, তাহলে তিন তালাক বাতিল করার পরে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি আনতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: আবু ধাবিতে হিন্দু মন্দিরের উদ্বোধনে মৈত্রীর বার্তা, দ্বারোদঘাটন করবেন মোদি

    বহু বিবাহ ও অভিন্ন দেওয়ানি বিধি পাশ করার আগেই অসমের মন্ত্রিসভায় পাশ হয়েছে আরও একটি বিল। এটি হল, ম্যাজিক্যাল হিলিং প্র্যাকটিসেস। এই পদ্ধতিতে রোগ সারানোর নামে খ্রিস্টান মিশনারিরা ধর্মান্তরিত করেন বলে অভিযোগ (UCC)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ED Raid in Kolkata: রেশন দুর্নীতি মামলায় অভিযান ইডির, শহরের ৬ জায়গায় একযোগে হানা

    ED Raid in Kolkata: রেশন দুর্নীতি মামলায় অভিযান ইডির, শহরের ৬ জায়গায় একযোগে হানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন বণ্টন দুর্নীতি (Ration Scam) মামলায় ফের সক্রিয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED Raid in Kolkata)। মঙ্গলবার সকালে শহরজুড়ে ‘অ্যাকশন’ ইডি-র। বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে শহরের বিভিন্ন জায়গায় একযোগে হানা দেন ইডি আধিকারিকরা। শুরু হয়েছে তল্লাশি-অভিযান। 

    সাত-সকালে দুয়ারে ইডি

    এখনও পর্যন্ত যা খবর, তাতে জানা গিয়েছে, রেশন দুর্নীতি (Ration Scam) মামলায় সল্টলেক-সহ কলকাতার ছ’জায়গায় তল্লাশি অভিযান শুরু করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাটি (ED Raid)। একটি দল সল্টলেক আইবি ব্লকে পৌঁছেছে। নিউ আলিপুরের একটি বহুতলে পৌঁছে গিয়েছে তদন্তকারীদের একটি দল। বাগুইআটির একটি আবাসনেও চলছে ইডির হানা। এছাড়া— পার্ক স্ট্রিট-রাসেল স্ট্রিট, বন্দর এলাকা, বাগুইহাটি-কৈখালি এলাকার একাধিক জায়গায় হানা দিয়েছেন ইডি গোয়েন্দারা। তদন্তকারীদের সঙ্গে রয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরাও। সূত্রের খবর, ৮ থেকে ১০টি টিম আজ তদন্তে বেরিয়েছে। এদিন ২টি মামলায় মূলত তল্লাশি চলছে। একটি রেশন দুর্নীতি, অপরটি স্টক এক্সচেঞ্জ সংক্রান্ত।

    এক বিশ্বজিৎ দাসকে খুঁজছে ইডি, কে তিনি?

    সূত্রের খবর, এদিন সকাল ৭টা নাগাদ সল্টলেকে আইবি ব্লকে যেখানে হানা দেয় ইডি-র (ED Raid in Kolkata) দল, তা বিশ্বজিৎ দাস নামে এক ব্যবসায়ীর বাড়ি। জানা গিয়েছে, সেই সময় বিশ্বজিৎ বাড়িতে ছিলেন না। ‘সার্চ ওয়ারেন্ট’ দেখিয়ে বাড়ির ভিতরে ঢোকেন ইডি আধিকারিকেরা। বাড়ি ঘিরে ফেলে কেন্দ্রীয় বাহিনী। খবর পেয়ে পৌঁছে যায় বিধাননগর দক্ষিণ থানার পুলিশ। এদিন বিশ্বজিতের দুটো ফ্ল্যাটে তল্লাশি চলে। তাঁর আমদানি রফতানির ব্যবসা আছে। পাশাপশি ফরেন মানি এক্সচেঞ্জেরও ব্যবসা আছে বলে জানা গিয়েছে।

    শঙ্কর আঢ্যর ঘনিষ্ঠ বিশ্বজিৎ!

    ইডি (ED Raid in Kolkata) সূত্রের খবর, শঙ্করকে গ্রেফতারের পর আদালতে ইডি জানিয়েছিল, ৯০টির বেশি ফরেক্স বা বিদেশি মুদ্রা লেনদেনের সংস্থা রয়েছে শঙ্কর এবং তাঁর পরিবারের। ওই সংস্থাগুলির মাধ্যমে ২০ হাজার কোটি টাকা তিনি বিদেশে লেনদেন করা হয়েছে। তদন্তকারীদের দাবি, রেশনকাণ্ডে যে কোটি কোটি টাকা নয়ছয় করা হয়েছিল, সেই টাকা কোথায় এবং কী ভাবে বিনিয়োগ করা হয়েছে, তা জানতেই এই তল্লাশি অভিযান চলছে। ইডি-র আরও দাবি, এই বিশ্বজিৎ শঙ্কর আঢ্যর ঘনিষ্ঠ। রেশনকাণ্ডের (Ration Scam) এই টাকা নয়ছয়ের সঙ্গে যোগ রয়েছে বিশ্বজিতের। সেই সংক্রান্ত তথ্যপ্রমাণ জোগাড় করতেই এই ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা দিয়েছে ইডি ।

    এছাড়া, এদিন বাগুইআটির একটি অভিজাত আবাসনে হানা দেয় ইডি। আবাসনটি হানিস তসরিওয়াল নামে এক ব্যবসায়ীর। অন্যদিকে, দক্ষিণ কলকাতার নিউ আলিপুরে ব্যবসায়ী সুনীল কায়ানের বাড়িতে তল্লাশি (ED Raid in Kolkata) চলছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: সন্দেশখালিকাণ্ডে মামলা দায়ের হল কলকাতা হাইকোর্টে, শুনানি মঙ্গলেই!

    Calcutta High Court: সন্দেশখালিকাণ্ডে মামলা দায়ের হল কলকাতা হাইকোর্টে, শুনানি মঙ্গলেই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ড গড়াল কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার দায়ের হল মামলা। মামলা দায়ের হয়েছে বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে। মামলাকারীদের বক্তব্য, “গোটা সন্দেশখালি এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে রাখা হয়েছে। আমাদের জমি জবর দখল করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা চূড়ান্ত বিঘ্নিত হয়েছে সন্দেশখালিতে। একটা দ্বীপে মানুষগুলো আটকে রয়েছে। মামলাটুকু দায়ের করার জন্য আসতে হলেও, হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ।”

    শুভেন্দু অধিকারীকে বাধা

    আইনজীবীদের যাতে সন্দেশখালি যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়, সেই আবেদনও জানানো হয়েছে। মঙ্গলবার এই মামলার শুনানির আশ্বাস দিয়েছেন বিচারপতি সেনগুপ্ত। এদিকে, এদিন সন্দেশখালি (Calcutta High Court) যাওয়ার পথে পুলিশি বাধার মুখে পড়েন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বিজেপি বিধায়করা। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছন বিজেপির আইনজীবী সেলের সদস্যরা।

    সন্দেশখালি গেলেন রাজ্যপাল

    এদিন সন্দেশখালির পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে গিয়েছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সন্দেশখালির আন্দোলনকারী মহিলাদের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় তাঁকে। শেখ শাহজাহান, উত্তম সর্দার ও শিবু হাজরার কড়া শাস্তির দাবিও জানান তাঁরা। তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন রাজ্যপাল। এরপর মহিলারা তাঁর হাতে পরিয়ে দেন রাখি। এদিন সন্দেশখালি গিয়েছিলেন (Calcutta High Court) রাজ্য মহিলা কমিশনের প্রতিনিধিরাও।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালির অরাজকতা রাষ্ট্রীয় মদতপুষ্ট, তোপ স্মৃতি ইরানির

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ানোয় রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ঘনিষ্ঠ শেখ শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশি চালাতে যান ইডির আধিকারিকরা। সেখানে ইডির ওপর হামলা চালায় তৃণমূল নেতা শাহজাহানের বাহিনী। তাদের ছোড়া ইটের ঘায়ে জখম হন ইডির দুই কর্তা। জখম হন তাঁদের সঙ্গে থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই জওয়ানও। এই ঘটনার পরেই গা ঢাকা দেয় তৃণমূলের তাজা নেতা শাহজাহান। শাহজাহান পগার পার হতেই তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগে সরব হন স্থানীয় মহিলারা। এলাকায় শাহজাহানের অনুগামী হিসেবে পরিচিত উত্তম সর্দার এবং শিবু হাজরার বিরুদ্ধেও অভিযোগ তুলে আন্দোলনে নামেন স্থানীয়রা। উত্তমকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে এখনও নাগাল মেলেনি শাহজাহান ও শিবুর। শাহজাহান বাংলাদেশে পালিয়ে গিয়েছে বলে অসমর্থিত একটি সূত্রে খবর (Calcutta High Court)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Smriti Irani: সন্দেশখালির অরাজকতা রাষ্ট্রীয় মদতপুষ্ট, তোপ স্মৃতি ইরানির

    Smriti Irani: সন্দেশখালির অরাজকতা রাষ্ট্রীয় মদতপুষ্ট, তোপ স্মৃতি ইরানির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ডে রাজ্য সরকারকে আক্রমণ শানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির স্মৃতি ইরানি (Smriti Irani)। তাঁর সাফ কথা, সন্দেশখালিতে যে অরাজকতা হয়েছে, তা আদতে রাষ্ট্রীয় মদতপুষ্ট। সাংবাদিক সম্মেলনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “সন্দেশখালিতে মহিলারা মিডিয়ার কাছে তাঁদের অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, তৃণমূলের গুন্ডারা প্রতিটি ঘরে ঘুরে ঘুরে মহিলাদের নিশানা করত। মমতার গুন্ডারা প্রতি রাতে মহিলাদের বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যেত বলেও অভিযোগ করেছেন স্থানীয় মহিলারা।” স্মৃতি (Smriti Irani) বলেন, “এই মহিলাদের বক্তব্যগুলি শুনুন, মহিলাদের বাড়িতে এসে চিহ্নিত করে যেত তৃণমূলের গুন্ডারা। এরা সকলেই শেখ শাহজাহানের লোক। বাড়ি গিয়ে মমতার গুন্ডারা মেয়েদের ধর্ষণ করছে। এ সবই হয়েছে সরকার ও প্রশাসনের মদতে।”

    অন্ধের রাজত্ব

    তিনি বলেন, বাংলায় অন্ধের রাজত্ব চলছে। মহিলারা বলছেন, এসবই হত পুলিশের সামনে। এরা সবাই শেখ শাহজাহানের লোক। রাজ্য সরকার বা প্রশাসন কোনও কাজ করছে না। আর বিধানসভায় এ নিয়ে প্রশ্ন তুললে বিরোধী দলের বিধায়কদের সাসপেন্ড করা হচ্ছে।” কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “তৃণমূলের অত্যাচারের শিকার মহিলারা। তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে। সন্দেশখালির মহিলারা সাহায্য ও নিরাপত্তার জন্য চিৎকার করছেন।”

    তৃণমূলের গুন্ডাদের কীর্তি!

    স্মৃতি বলেন, “বাড়ি বাড়ি গিয়ে তৃণমূলের গুন্ডারা দেখে আসে, কাদের বাড়ির মেয়ে সুন্দরী, কোন মেয়েদের বয়স কম। তাঁদের স্বামীদের বলা হয়েছে, তুমি স্বামী হতে পার, কিন্তু তোমার কোনও অধিকার নেই। মহিলারা বলছেন, নিয়ে চলে যাবে রাতের পর রাত। যতক্ষণ তাদের মন না ভরবে, ততক্ষণ তোমার রেহাই নেই।” তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জবাব দিতে হবে শাহজাহান কোথায়? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আপনি রাজনৈতিক লাভের জন্য তফশিলি জাতি, মৎস্যজীবী পরিবার, কৃষক সম্প্রদায় ও তাঁদের মহিলাদের সম্মান নষ্ট করেছেন।”

    সন্দেশখালিতে জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা। এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “এখন সন্দেশখালিতে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে, যাতে মহিলারা জমায়েত করতে না পারেন এবং কথা বলতে না পারেন।” তাঁর (Smriti Irani) প্রশ্ন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন তৃণমূলের গুন্ডাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি করতে দিলেন, যাতে মহিলাদের ধর্ষণ করে লাগাতার ধর্ষণ করা যায়?”

    আরও পড়ুুন: ছোট হচ্ছে ইন্ডি জোটের ‘পিন্ডি’, আড়েবহরে বাড়ছে এনডিএ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share