Tag: news in bengali

news in bengali

  • Amit Shah: ফেব্রুয়ারির শেষে বঙ্গ সফরে আসছেন অমিত শাহ, কী কী কর্মসূচি রয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর?

    Amit Shah: ফেব্রুয়ারির শেষে বঙ্গ সফরে আসছেন অমিত শাহ, কী কী কর্মসূচি রয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বাংলায় আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে রাজ্যে আসার কথা ছিল তাঁর। তবে শেষ মুহূর্তে বাতিল হয়ে যায় তাঁর সফর। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে, এবার তিনি আসছেনই এবং সেটাও ফেব্রুয়ারির শেষ দিন ২৯ তারিখে। এদিনই মায়াপুরে ইস্কন মন্দির দর্শনে যাবেন তিনি।

    শাহের কৃষ্ণ দর্শন

    ২০২১ সালেও মায়াপুরে ইস্কন মন্দির দর্শনে গিয়েছিলেন শাহ। ফের যাচ্ছেন এবার। যেহেতু দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, তাই শাহের এই ইস্কন সফরে রাজনীতির গন্ধ পাচ্ছেন বিরোধীরা। ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয়েছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের। গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন বালক রাম। তবে এখনও রাম-দর্শন করেননি শাহ (Amit Shah)। তার আগেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসছেন কৃষ্ণ-দর্শনে। বিজেপি সূত্রে খবর, ২৮ ফেব্রুয়ারি রাতে শাহ আসবেন শহরে। পরের দিন সকালে যাবেন মায়াপুরে, কৃষ্ণ দর্শনে।

    দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক

    মন্দির দর্শন শেষে রানাঘাট সহ আশপাশের কয়েকটি লোকসভা কেন্দ্রের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। যেহেতু ওই সময় উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা চলবে, তাই জনসভা করবেন না। সেই কারণেই নেতাদের সঙ্গে করবেন বৈঠক। কলকাতায় ফিরে রাজ্যের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গেও বৈঠক করতে পারেন বিজেপির এই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফর নিয়ে এত তাড়াতাড়ি নিশ্চিত হওয়া যায় না। ফেব্রুয়ারির শেষ দিনে তিনি বাংলায় থাকবেন বলে কথা দিয়েছেন। তবে কখন এবং কোথায় কী কর্মসূচি হবে, তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।”

    আরও পড়ুুন: পার্টি অফিসে ধর্ষণ করেছিলেন শাহজাহান! রিপোর্ট তলব মহিলা কমিশনের

    নির্বাচনের আগে ‘তীর্থ’ করা বিজেপি নেতাদের কাছে নতুন কিছু নয়। একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে মায়াপুরে কৃষ্ণ দর্শনে গিয়েছিলেন শাহ। বাংলাদেশের গোপালগঞ্জের ওড়াকান্দিতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। মতুয়া সম্প্রদায়ের পরম পূজ্য হরিচাঁদ ঠাকুরের জন্মস্থান এটি। মাঝ-এপ্রিলে লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। গত ডিসেম্বরের শেষের দিকে বাংলায় এসে কালীঘাট মন্দিরে গিয়েছিলেন শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি জেপি নাড্ডা। দর্শন করেছিলেন উত্তর কলকাতার মহাত্মা গান্ধী রোডের একটি গুরুদ্বারও।

    রাজনৈতিক মহলের সিংহভাগের মতে, বাংলায় রামের প্রভাব তেমন একটা নেই। রামকে নারায়ণের অবতার বলে মেনে নিলেও, রাম পুজোর চল এ রাজ্যে খুব একটা নেই। এখানকার হিন্দুরা কালী-কৃষ্ণের ভক্ত। সেই কারণেই শাহের ইস্কন মন্দির দর্শন। কৃষ্ণের আশীর্বাদ নিতেও তিনি মায়াপুরে যাচ্ছেন বলে শাহের (Amit Shah) ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: ছোট হচ্ছে ইন্ডি জোটের ‘পিন্ডি’, আড়েবহরে বাড়ছে এনডিএ

    Lok Sabha Elections 2024: ছোট হচ্ছে ইন্ডি জোটের ‘পিন্ডি’, আড়েবহরে বাড়ছে এনডিএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘর ভাঙছে ইন্ডি জোটের। আর ফুলে ফেঁপে উঠছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024) যখন কড়া নাড়ছে দোরে, তখন এই ভিন্ন ছবিই দেখা যাচ্ছে শাসক এবং বিরোধী শিবিরে। নির্বাচন কমিশন এখনও প্রকাশ করেনি নির্বাচনের নির্ঘণ্ট। তবে কিছু দিনের মধ্যেই নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চের আসার কথা বাংলায়। সেই সময়ই বাজিয়ে দেওয়া হতে পারে ভোটের ঘণ্টা। অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন শুরু হতে পারে এপ্রিলের মাঝামাঝি। তাই প্রস্তুতি (Lok Sabha Elections 2024) তুঙ্গে। লড়াইয়ের ময়দানে মুখোমুখি হবে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ এবং বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ইন্ডি।

    ফিরছে মোদি সরকার

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি একাই পেয়েছিল ৩০৩টি আসন। অথচ সরকার গড়তে প্রয়োজন ছিল ২৭২টি আসনের। সেবার এনডিএ পেয়েছিল ৩৫৩টি আসন। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে আরও বেশি কেন্দ্র জয় করে কেন্দ্রের কুর্সিতে ফিরতে চাইছে মোদি সরকার। বাঁধা হয়ে গিয়েছে স্লোগানও – আপ কি বার, চারশো পার।

    কলেবর বাড়ছে এনডিএর

    লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ চারশোর অনেক বেশি আসন পাবে বলে মনে করছেন ভোট বিশেষজ্ঞরা। কারণ হিসেবে তাঁরা জানাচ্ছেন, ইন্ডি জোট যখন ভাঙছে, তখন সেই জোট ছেড়ে বেরিয়ে আসা দলগুলি ভিড়ছে এনডিএ শিবিরে। বিজেপির একাংশের মতে, মোদি-জাদুর টানেই একূল (ইন্ডি জোট) ভেঙে ওকূল (এনডিএ) গড়ছে রাজনৈতিক দলগুলি। স্বাভাবিকভাবেই স্ফীতকায় হচ্ছে এনডিএ।

    আরও পড়ুুন: পার্টি অফিসে ধর্ষণ করেছিলেন শাহজাহান! রিপোর্ট তলব মহিলা কমিশনের

    এই যেমন জয়ন্ত চৌধুরীর রাষ্ট্রীয় লোক দল। প্রথমে (Lok Sabha Elections 2024) ইন্ডি জোটে থাকলেও, দিন দুয়েক আগে দলবল নিয়ে তিনি যোগ দেন এনডিএ শিবিরে। ইন্ডি জোটকে রামধাক্কা দিয়েছিলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। বছর দেড়েক আগে বিজেপি-সঙ্গ ছেড়ে মহাগটবন্ধনের সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হন তিনি। লোকসভা নির্বাচনের পদধ্বনি শুনতে পেয়েই ফের শিবির বদলেছেন নীতীশ। ফিরেছেন এনডিএ শিবিরে। অথচ ইন্ডি জোটের অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন তিনিই।

    রাজ ঠাকরের নব নির্মাণ সেনাও এনডিএ শিবিরের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছে বলে খবর। ইতিমধ্যেই দুই শিবিরের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়ে গিয়েছে চুক্তি। টিডিপি সুপ্রিমো এন চন্দ্রবাবু নাইডুও বুধবার দেখা করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে। সেখানেও দু পক্ষে কথা হয়েছে জোট নিয়ে। বিজেপির পুরানো বন্ধু পঞ্জাবের শিরোমনি আকালি দলও এনডিএ শিবিরে ভিড়তে পারে বলে সূত্রের খবর (Lok Sabha Elections 2024)।

    রাজনৈতিক মহলের মতে, এভাবে চলতে থাকলে দিনের শেষে ইন্ডি জোটের হাতে রইবে শুধুই পেন্সিল!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বিধানসভা থেকে সাসপেন্ড ৬ বিজেপি বিধায়ক, ‘‘আমরা গর্বিত’’, প্রতিক্রিয়া শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বিধানসভা থেকে সাসপেন্ড ৬ বিজেপি বিধায়ক, ‘‘আমরা গর্বিত’’, প্রতিক্রিয়া শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি নিয়ে সরগরম রাজ্য রাজনীতি। তার আঁচ এবার গিয়ে পড়ল বিধানসভাতেও। সন্দেশখালি নিয়ে কক্ষে বিক্ষোভ প্রদর্শন করায় সোমবার বিধানসভা (West Bengal Assembly) থেকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সহ ৬ বিজেপি বিধায়ককে সাসপেন্ড করলেন অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। যার পরেই শুভেন্দু অধিকারীর প্রতিক্রিয়া, ‘‘আমরা গর্বিত’’।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালি যাচ্ছেন শুভেন্দু, বাধা পেলে পথেই অবস্থান-বিক্ষোভ

    ‘সন্দেশখালি সঙ্গে আছি’

    সোমবার অধিবেশনের শুরু থেকেই কার্যত উত্তপ্ত হয়ে কক্ষ। সন্দেশখালি ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রীর বিবৃতি দাবি করেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। পাশাপাশি, ‘সন্দেশখালি সঙ্গে আছি’ লেখা টিশার্ট গায়ে দিয়ে কক্ষে ঢোকেন বিজেপি বিধায়করা। তাতে আপত্তি জানান স্পিকার। এর পরেই বিক্ষোভ শুরু করেন বিজেপি বিধায়করা। স্লোগান দেওয়ার পাশাপাশি হুইসেল বাজাতে শুরু করেন তাঁরা। 

    আরও পড়ুন: পার্টি অফিসে ধর্ষণ করেছিলেন শাহজাহান! রিপোর্ট তলব মহিলা কমিশনের

    শুভেন্দু-সহ ৬ জন বিধায়ক সাসপেন্ড

    শাসক দলের তরফে বিধানসভার (West Bengal Assembly) মুখ্যসচেতক নির্মল ঘোষ বিজেপির পুরো পরিষদীয় দলকে সাসপেন্ড করার প্রস্তাব দেন। পরে পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় সেই প্রস্তাব সংশোধন করে শুভেন্দু-সহ ৬ জন বিধায়ককে সাসপেন্ড করার প্রস্তাব দেন। এর পরই, শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) সহ ৬ বিজেপি বিধায়ককে সাসপেন্ড করেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন শুভেন্দু ছাড়াও সাসপেন্ড হয়েছেন অগ্নিমিত্রা পাল, মিহির গোস্বামী, তাপসী মণ্ডল, বঙ্কিম ঘোষ ও শঙ্কর ঘোষকে সাসপেন্ড করা হয়। চলতি বছরের রাজ্য বাজেট অধিবেশনে আর এক দিনও অংশ নিতে পারবেন না তাঁরা।

    ‘‘যত সাসপেন্ড করবে তত এগোব…’’

    এর পরই বিধানসভা (West Bengal Assembly) থেকে ওয়াকআউট করে বিজেপি। বাইরে বেরিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। সাংবাদিকদের সামনে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভায় আসেন না। আজ পর্যন্ত বিজেপি বিধায়কদের স্বরাষ্ট্র দফতরের কোনও প্রশ্নের জবাব দেন না তিনি। বিধানসভায় সন্দেশখালি নিয়ে প্রশ্নের জবাবও দেননি। সন্দেশখালির মা বোনেদের সম্মান বাঁচাতে আমরা সাসপেন্ড হয়েছি। আমাদের যত সাসপেন্ড করবে আমরা তত এগোব। এটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশেই হয়েছে। সাসপেন্ড হয়ে আমরা গর্বিত। আমাদের কোনও দুঃখ নেই।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UCC: “অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে মুসলিমদের ভয়ের কিছু নেই”, বললেন আরএসএস নেতা

    UCC: “অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে মুসলিমদের ভয়ের কিছু নেই”, বললেন আরএসএস নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সস্তা ভোট কুড়োতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির (UCC) ‘জুজু’ দেখিয়ে চলেছে বিজেপি বিরোধী দলগুলি। তবে তার যে কোনও সারবত্তা নেই, তা সাফ জানিয়ে দিল আরএসএস। ভারতে বসবাসকারী সংখ্যালঘু মুসলমানদের এ বিষয়ে ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই বলেও জানিয়ে দিয়েছেন আরএসএসের প্রবীণ নেতা ইন্দ্রেশ কুমার।

    ইন্দ্রেশের অভয়-বার্তা

    রবিরার এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কোনও ধর্মের মানুষের প্রতিই হুমকি নয়। মুসলমানদের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে কিছু নেতা তাঁদের এ ব্যাপারে ভুল বোঝাচ্ছেন। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে ইসলাম এবং মুসলমানদের ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই।” আরএসএসের প্রবীণ এই নেতা বলেন, “ভারতীয় সংবিধান এবং সুপ্রিম কোর্ট দেশের সর্বত্র শাসন করে চলেছে। দেশের প্রতিটি রাজ্যেই বৈচিত্র্য রয়েছে। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি তৈরি হওয়া উচিত সেই রাজ্যের মতো করে। এ ব্যাপারে এখনও কোনও কেন্দ্রীয় আইন তৈরির অনুমতি দেওয়া হয়নি।”

    ভয় দেখাচ্ছেন কিছু নেতা!

    তিনি বলেন, “এটা মনে রাখতে হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কোনও ধর্ম, বর্ণ এবং ভাষার প্রতি হুমকি স্বরূপ নয়। তাই এটি কারও মনে ভয়ের সঞ্চার করতে পারে না। আমাদের দেশের কিছু নেতা এ বিষয়ে মুসলমানদের মনে ভয়ের সঞ্চার করছে। প্রশ্ন হল, তাহলে অন্য সম্প্রদায়ের কী হবে? মুসলমানদের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে তাঁদের ভুল বোঝাচ্ছেন ওই নেতারা। এ থেকে ইসলামের ভয়ের কিছু নেই।” ইন্দ্রেশ বলেন, “আমি সমস্ত মুসলমানদের এই বলে আশ্বস্ত করতে চাই যে, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা বাড়াবে, তাঁদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করবে।”

    আরও পড়ুুন: মুক্তি পেলেন কাতারের জেলে বন্দি ৮ ভারতীয়, দেশে ফিরে কি বললেন জানেন?

    উত্তরাখণ্ডের হলদোয়ানির হিংসা প্রসঙ্গে আরএসএসের এই প্রবীণ নেতা বলেন, “যাঁরা বলছেন অভিন্ন দেওয়ানি বিধির (UCC) সঙ্গে হলদোয়ানির হিংসার যোগ রয়েছে, তাঁরা মিথ্যে বলছেন। এটি একটি আলাদা ষড়যন্ত্র। দেবভূমি উত্তরাখণ্ডের ঐক্য, সৌভ্রাতৃত্ব এবং অগ্রগতির জয়যাত্রা স্তব্ধ করতেই এই ষড়যন্ত্র করা হয়েছে।”

    রাম মন্দির প্রসঙ্গও উঠে এসেছে ইন্দ্রেশের ভাষণে। তিনি বলেন, “২২ জানুয়ারির পর অখিলেশ যাদব অযোধ্যা দর্শনে যাবেন বলেছিলেন। কংগ্রেস বলেছে পরে যাবে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, তিনি কালীর ভক্ত। একটি রাম মন্দির গড়বেন বলেও জানিয়েছিলেন। তাই বলি কী, ভক্তির মধ্যে কোনও ঘৃণার (UCC) বাতাবরণ তৈরি করা উচিত নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Qatar: চরবৃত্তির অভিযোগে কাতারে ধৃতদের মুক্তি, ঠিক কী ঘটেছিল গত ১৮ মাসে?

    Qatar: চরবৃত্তির অভিযোগে কাতারে ধৃতদের মুক্তি, ঠিক কী ঘটেছিল গত ১৮ মাসে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল ভারতীয় নৌবাহিনীর আট প্রাক্তন কর্মীকে। দীর্ঘ ১৮ মাস কাতারের (Qatar) জেলে বন্দি ছিলেন তাঁরা। শেষমেশ মুক্তি পেয়েছেন। সোমবার কাকভোরে পা রেখেছেন ভারতভূমে। দেশে ফিরে তাঁরা যেমন ভারত মাতা কী জয় স্লোগান দিচ্ছেন, তেমনি উদাত্ত কণ্ঠে গাইছেন মোদি প্রশস্তিও।

    চরবৃত্তির অভিযোগ

    নৌবাহিনীর এই প্রাক্তন সদস্যরা কাজ করছিলেন আল ধারা নামের এক বেসরকারি সংস্থায়। চরবৃত্তির অভিযোগে ২০২২ সালের অগাস্টে গ্রেফতার করা হয় তাঁদের। ২০২২ সালের অক্টোবরে বন্দি করা হয় কাতারের কারাগারে। গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগ আনা হয় তাঁদের বিরুদ্ধে। ২০২৩ সালের ২৫ মার্চ তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়। কাতারের (Qatar) আইনে শুরু হয় বিচার প্রক্রিয়া। ওই বছরেরই মে মাসে আল ধারা গ্লোবাল দোহায় তাদের অপারেশন বন্ধ করে দেয়। এই অপারেশনে যাঁরা যোগ দিয়েছিলেন, যাঁদের সিংহভাগই ভারতীয়, তাঁরা দেশে ফেরেন।

    মৃত্যুদণ্ড

    ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে ধৃত আট ভারতীয়কে মৃত্যুদণ্ড দেয় কাতারের আদালত। সে দেশের এই রায়কে দুঃখজনক বলে অভিহিত করে ভারত সরকার। এই রায়ের বিরুদ্ধে থাকা সমস্ত বৈধ অপশনগুলি খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। ৯ নভেম্বর মাসে মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করে ভারত। সেই আপিল গ্রহণও করে কাতারের উচ্চ আদালত। ১৬ নভেম্বর ভারত সরকার আপিলের কথা জানায়। সরকারের তরফে এও জানানো হয় সদর্থক কিছু ঘটতে চলেছে।

    বিদেশমন্ত্রকের তৎকালীন মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী বলেন, “কাতার সরকারের সঙ্গে এ ব্যাপারে নিয়মিত আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে ভারত। মৃত্যুদণ্ডাজ্ঞাপ্রাপ্ত ৮ ভারতীয়কে মুক্ত করতে যা যা করা প্রয়োজন, সরকার তা করবে।” ২৩ নভেম্বর মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিল গ্রহণ করে কাতার আদালত। ডিসেম্বরের ৭ তারিখে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত কাতারে বন্দি আট ভারতীয়র সঙ্গে দেখা করেন। অরিন্দম বাগচী বলেন, “মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে যে আপিল করা হয়েছিল, তার দুটো শুনানি হয়ে গিয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: রাজ্যসভা নির্বাচনে ১৪ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির, জায়গা পেলেন কারা?

    ২৭ ডিসেম্বর মৃত্যুদণ্ড রদ করা হয় বলে জানায় কাতারের আদালত। বিষয়টিকে ভারতীয় কূটনীতির বিরাট সাফল্য বলে মনে করে বিদেশমন্ত্রক। তার আগে অবশ্য কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানির সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। চলতি বছরের ৪ জানুয়ারি কাতার আদালত জানায় মৃত্যুদণ্ড রদের কথা। ১২ ফেব্রুয়ারি মেলে কাঙ্খিত মুক্তি। এদিন ভোরেই দিল্লি এসে পৌঁছান সাত ভারতীয়। দেশে তাঁদের স্বাগত জানানো হয় সরকারের তরফে (Qatar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মুক্তি পেলেন কাতারের জেলে বন্দি ৮ ভারতীয়, দেশে ফিরে কি বললেন জানেন?

    PM Modi: মুক্তি পেলেন কাতারের জেলে বন্দি ৮ ভারতীয়, দেশে ফিরে কি বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সয়েছেন দীর্ঘ জেল যন্ত্রণা। বিদেশে কারাবাসের যে যন্ত্রণা তা ভাষায় বলে বোঝানো যায় না কাউকে। শেষমেশ মিলল মুক্তি। গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে ভারতীয় নৌসেনার প্রাক্তন যে আট কর্মীকে বন্দি করেছিল কাতার, তাঁদের দেওয়া হয়েছে মুক্তি।

    “ভারত মাতা কি জয়”

    দেশে ফিরে তাঁরাই সমস্বরে বললেন, “ভারত মাতা কি জয়।” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নামেও জয়ধ্বনি দেন তাঁরা। সোমবার ভোরে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ‘কাতারে আটক আট ভারতীয় নাগরিক, যাঁরা দাহরা গ্লোবাল কোম্পানিতে কাজ করছিলেন, তাঁদের মুক্তিকে ভারত সরকার স্বাগত জানায়। এঁদের মধ্যে সাতজন ভারতে ফিরে এসেছেন। এই নাগরিকদের মুক্তি ও দেশে ফিরে আসার ক্ষেত্রে কাতারের আমিরের সিদ্ধান্তের আমরা প্রশংসা করি।’

    কূটনৈতিক সাফল্য মোদির

    গত ডিসেম্বরে কাতারি আদালত আল দাহরা গ্লোবাল মামলায় গ্রেফতার হওয়া এই আট ভারতীয়ের মৃত্যুদণ্ড রদ করে। পরিবর্তে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। কাতারে ধৃত নৌবাহিনীর এই (PM Modi) কর্মীরা হলেন, ক্যাপ্টেন নবতেজ সিং গিল, ক্যাপ্টেন বীরেন্দ্র কুমার বর্মা, ক্যাপ্টেন সৌরভ বাসিস্ট, কমান্ডার অমিত নাগপাল, কমান্ডার পূর্ণেন্দু তিওয়ারি, কমান্ডার সুগুনাকর পাকালা, কমান্ডার সঞ্জীব গুপ্তা এবং নাবিক রাজেশ। কাতারের আদালত এঁদের মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করলে, ভারত সরকার সেই রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন জানায়। তার পরেই মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে দেওয়া হয় কারাদণ্ড। শেষমেশ মেলে মুক্তি। আটজন ছাড়া পেলেও, ভারতে ফিরেছেন সাতজন। এই বিষয়ে হস্তক্ষেপের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানান তাঁরা।

    আরও পড়ুুন: “লোকসভা ভোটে বিজেপি ছাড়াবে ৩৭০ আসন”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মুক্তি পাওয়া নৌবাহিনীর এক কর্মী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির হস্তক্ষেপ ছাড়া আমাদের এখানে এসে দাঁড়ানো সম্ভব হত না। ভারত সরকারের ক্রমাগত প্রচেষ্টার কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে।” অন্য এক মুক্তি পাওয়া প্রাক্তন নৌবাহিনীর আধিকারিক বলেন, “আমি স্বস্তি বোধ করছি। নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পেরে আমি যারপরনাই খুশি। এজন্য আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানাই। তিনি (PM Modi) হস্তক্ষেপ না করলে, মুক্তি মিলত না। কৃতজ্ঞতা জানাই কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানিকে। মুক্তি পাওয়া নৌবাহিনীর আর এক প্রাক্তন কর্তা বলেন, ভারতে ফিরতে আমাদের প্রায় আঠারো মাস অপেক্ষা করতে হয়েছে। আমরা প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। তাঁর ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ ও কাতারের সঙ্গে সম্পর্ক ছাড়া এটা সম্ভব হত না। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Haldwani Violence: হলদোয়ানির হিংসায় ধৃত ৩০, “দেবভূমির পবিত্রতা নষ্ট করা যাবে না”, বললেন ধামি

    Haldwani Violence: হলদোয়ানির হিংসায় ধৃত ৩০, “দেবভূমির পবিত্রতা নষ্ট করা যাবে না”, বললেন ধামি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারের হিংসার পর কেটে গিয়েছে আরও দুদিন। এখনও থমথমে উত্তরাখণ্ডের হলদোয়ানি এলাকা (Haldwani Violence)। ফের অশান্তির আশঙ্কায় কাঁটা বনভুলপুরার বাসিন্দারা। ভয়ে তল্পিতল্পা গুটিয়ে ভিটে ছাড়ছেন অনেকে। যাঁদের সে উপায় নেই, তাঁরা রয়েছেন ঘরে সিঁটিয়ে।

    গ্রেফতার ৩০

    হিংসার ঘটনায় রবিবার বিকেল পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে ৩০ জনকে। এদিকে, রাজ্য সরকারের তরফে আরও মিলিটারি ফোর্স মোতায়েন করতে বলা হয়েছে কেন্দ্রকে। বনভুলপুরা এলাকায় এখনও জারি রয়েছে কারফিউ। কয়েকটি এলাকায় দোকানদানি খুলেছে। ইন্টারনেট পরিষেবাও মিলছে। ঘটনায় কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। রবিবার তিনি (Haldwani Violence) বলেন, “দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “হলদোয়ানিতে দুষ্কৃতীরা মহিলা পুলিশ আধিকারিকদের সঙ্গেও অশালীন আচরণ করেছে। দুর্ব্যবহার করেছে সংবাদ মাধ্যমের কর্মীদের সঙ্গেও। দুষ্কৃতীরা তাঁদের জীবন্ত পুড়িয়ে মারতে চেয়েছিল। দেবভূমির পবিত্রতা নষ্ট করতে দেওয়া হবে না কোনওভাবেই। দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    হিংসার নেপথ্যে

    প্রসঙ্গত, হলদোয়ানিতে সরকারি জমি দখল করে মাদ্রাসা ও মসজিদ তৈরি করার অভিযোগ উঠেছিল। সেগুলি তুলে দিতে পদক্ষেপ করেছিল উত্তরাখণ্ড সরকার। ওই মাদ্রাসা ও মসজিদকে বেআইনি নির্মাণ বলে ঘোষণা করে স্থানীয় প্রশাসন। এর পরেই আদালতের নির্দেশে ওই নির্মাণ দুটি ভাঙতে যায় পুলিশ-প্রশাসন। তখনই ছড়ায় হিংসা। পুলিশের ওপর হামলা চালায় স্থানীয়দের একটা বড় অংশ। পুলিশকর্মী, পুরসভার কর্মীদের লক্ষ্য করে ছোড়া হয় পাথর। হামলায় জখম হয়েছেন পুলিশের কয়েকজন কর্মী। জখম হয়েছেন সংবাদ মাধ্যমের কর্মীরাও। আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় বাইক এবং গাড়িতে।

    আরও পড়ুুন: সুবক্তা, দলের একনিষ্ঠ সৈনিক শমীক ভট্টাচার্যকেই রাজ্যসভায় পাঠাচ্ছে বিজেপি

    পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মোতায়েন করা হয় প্রচুর পুলিশ কর্মী। দেরাদুন, হরিদ্বার ও উধম সিংহ নগরেও ব্যবস্থা করা হয়েছে কড়া নজরদারির। গঠন করা হয়েছে টাস্কফোর্স। প্রশাসন জানিয়েছে, বর্তমানে পরিস্থিতি রয়েছে নিয়ন্ত্রণে। দোষীদের খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাশি। ভয়ে ঘর ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে চলে যাচ্ছেন স্থানীয়দের অনেকেই। ঘটনার খবর পেয়ে শুক্রবারই হলদোয়ানি এলাকায় গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। মহিলা পুলিশ আধিকারিক সহ যাঁরা জখম হয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে কথাও বলেন (Haldwani Violence) তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indo Pak Border: সীমান্তে ফের মিলল চিনে তৈরি ড্রোন, তারপর…

    Indo Pak Border: সীমান্তে ফের মিলল চিনে তৈরি ড্রোন, তারপর…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তে (Indo Pak Border) মিলল চিনা ড্রোন। তবে সেটি নষ্ট হয়ে গিয়েছে। বিএসএফ এই ড্রোনটি খুঁজে পেয়েছে। পঞ্জাবের অমৃতসর জেলার ছান্না কালান গ্রামের একটি খেতে মিলেছে ড্রোনটির ধ্বংসাবশেষ। বিএসএফের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি রাতে বিএসএফের টহলদারি দলটি খেতে ড্রোনটিকে পড়ে থাকতে দেখে। প্রোটোকল মেনে সঙ্গে সঙ্গেই পদক্ষেপ করে বিএসএফের ক্যুইক রেসপন্স টিম। ড্রোনটিকে কোয়াডকপ্টার হিসেবে চিহ্নিত করেছে বিএসএফ (Indo Pak Border)। ড্রোনটি ডিজেআই ম্যাভিক ৩ ক্লাসিকের। এই ধরনের ড্রোন চিনে তৈরি হয়।

    ব্যাপক তল্লাশি

    বিএসএফের তরফে জারি করা বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, যে এলাকায় ড্রোনটি পড়েছিল, সেই এলাকায় ব্যাপক তল্লাশি চালানো হয়েছে। রাত ৯টা ১২ মিনিট নাগাদ বিএসএফের টহলদারি ভ্যানটি আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত একটি ছোট্ট ড্রোনের হদিশ পায়। সেটি পড়েছিল খেতে। উদ্ধার করার পরেই জানা যায়, ড্রোনটি কোন গোত্রের, তৈরিই বা হয়েছিল কোথায়। ড্রোনটির গতিবিধি সম্পর্কেও জানার চেষ্টা করছে বিএসএফ। গত শুক্রবারই চিনে তৈরি একটি ড্রোনকে গুলি করে নামিয়েছিল বিএসএফ। ঘটনাটি ঘটেছিল পঞ্জাবেরই গুরুদাসপুরে ভারত-পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে।

    ড্রোনের মাধ্যমে পাচার

    পঞ্জাবে ভারত-পাক সীমান্তে ড্রোন উদ্ধারের ঘটনা অবশ্য এই প্রথম নয়। এর আগেও একাধিকবার পাকিস্তান থেকে পাঠানো ড্রোন গুলি করে নামিয়েছে বিএসএফ। এই ড্রোনের মাধ্যমে কখনও মাদক, কখনও আবার অস্ত্র পাচার করছে পাকিস্তানে ঘাঁটি গেড়ে থাকা দুষ্কতীরা।

    আরও পড়ুুন: সুবক্তা, দলের একনিষ্ঠ সৈনিক শমীক ভট্টাচার্যকেই রাজ্যসভায় পাঠাচ্ছে বিজেপি

    জানা গিয়েছে, পঞ্জাব লাগোয়া পাকিস্তান সীমান্ত থেকে গত এক বছরে একশোরও বেশি ড্রোন উদ্ধার করেছে বিএসএফ। উদ্ধার করা হয়েছে ৫০০ কেজিরও বেশি মাদক। বিএসএফের তরফে জানানো হয়েছে, গত বছর তারা সীমান্ত লাগোয়া এলাকা থেকে গুলি করে নামিয়েছে ১০৭টি ড্রোনকে। ৪৪৫ কেজি হেরোইন, ২৩টি অস্ত্র ও ৫০৫ রাউন্ড গুলিও উদ্ধার করেছে বিএসএফ (Indo Pak Border)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Shamik Bhattacharya: সুবক্তা, দলের একনিষ্ঠ সৈনিক শমীক ভট্টাচার্যকেই রাজ্যসভায় পাঠাচ্ছে বিজেপি

    Shamik Bhattacharya: সুবক্তা, দলের একনিষ্ঠ সৈনিক শমীক ভট্টাচার্যকেই রাজ্যসভায় পাঠাচ্ছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি সুবক্তা। দলের প্রতি আনুগত্য অটুট। দল বিরোধী কথা বলেননি কখনওই। তাঁর (Shamik Bhattacharya) প্রতি বরাবরই খুশি বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি রয়েছেন দলের মুখপাত্র হিসেবে। এহেন একনিষ্ঠ নেতা শমীক ভট্টাচার্যকেই রাজ্যসভায় পাঠাচ্ছে বিজেপি।

    কমিটির মাথায় শমীক

    আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে ৩৫টি আসন পাওয়ার লক্ষ্যে লড়ছে বিজেপি। এজন্য গঠন করা হয়েছে ৩৫টি কমিটি। এরই একটি কমিটিতে রয়েছেন শমীক। কোন বক্তা কী বলবেন, প্রচারে গুরুত্ব দেওয়া হবে কোন কোন বিষয়কে, এসব ঠিক করতে যে কমিটি গড়া হয়েছে পদ্ম শিবিরে, সেই কমিটিরই মাথায় বসানো হয়েছে শমীককে (Shamik Bhattacharya)। সব সময় দলের অবস্থান স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন তিনি। বিজেপিতে কোনও প্রশিক্ষণ হলেও, তলব করা হয় শমীককে।

    বাংলায় পদ্ম চিহ্নের প্রথম বিধায়ক

    এসব ছাড়াও শমীকের আরও একটি পরিচয় রয়েছে। পদ্ম চিহ্নে জিতে বাংলার প্রথম বিধায়ক হয়েছিলেন তিনি। হাবড়া বিধানসভা কেন্দ্র থেকে তৃণমূল-বিজেপি জোটের প্রার্থী হিসেবে শমীকের আগে জয়ী হয়েছিলেন বাদল ভট্টাচার্য। তবে বিজেপি একাই লড়ে যে বার বিধানসভায় প্রতিনিধি পাঠাতে সক্ষম হয়, সেবারই জিতেছিলেন শমীক। জিতেছিলেন বসিরহাট থেকে। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে অবশ্য দমদম কেন্দ্রে হেরে যান তিনি। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে শমীককে প্রার্থী করা হয় রাজারহাট নিউটাউনে। এবারও পরাস্ত হন তিনি।

    আরও পড়ুুন: “হাজার টাকা দেবে লক্ষ্মীর ভান্ডারে, রাত কাটাতে হবে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে”, আক্রমণ সুকান্তর

    তাঁকে রাজ্যসভায় প্রার্থী করা হচ্ছে শুনে দলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন শমীক। বলেন, “দলের কাছে আমি কৃতজ্ঞ, সংগঠনের কাছে কৃতজ্ঞ। সর্বোপরি, বাংলার মানুষের কাছে কৃতজ্ঞ। আমাদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব আমাকে রাজ্যসভায় পাঠানোর জন্য মনোনীত করেছেন। একই সঙ্গে মনে রাখতে হবে বাংলার মানুষ আমাদের সেই সংখ্যা দিয়েছেন যাতে আমরা পশ্চিমবঙ্গ থেকে রাজ্যসভায় একজন সদস্য পাঠাতে পারি।”

    এদিন খানিকটা নস্ট্যালজিক হয়ে পড়েন শমীক। বলেন, “সেসব দিনের কথা খুব বেশি করে মনে পড়ছে, যখন আমি, রাহুলদা (রাহুল সিনহা) পার্টি অফিসে বসে থাকতাম। আটের দশক তখন। বুদ্ধদেববাবু বলতেন, যাঁদের বিধানসভায় কোনও প্রতিনিধিত্ব নেই, সর্বদলীয় বৈঠকে আমরা তাঁদের ডাকি না। সেদিনের সেসব কথা খুব মনে পড়ছে। অনেকে হয়ত আমাদের মধ্যে নেই। থাকলে খুশি হতেন যে কলকাতা থেকে রাজ্যসভায় আমরা প্রতিনিধিত্ব করতে পারব। সেটাই বারবার মনে হচ্ছে (Shamik Bhattacharya)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “লোকসভা ভোটে বিজেপি ছাড়াবে ৩৭০ আসন”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “লোকসভা ভোটে বিজেপি ছাড়াবে ৩৭০ আসন”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি ৩৭০ আসনের গণ্ডী  ছাড়াবে।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “বিরোধী দলগুলির নেতারাও বলছেন, বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোট সরকার আসন পাবে ৪০০-র বেশি।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এদিন মধ্যপ্রদেশের ঝাবুয়া জেলায় উপজাতি সম্প্রদায় আয়োজিত এক সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত লোকসভা নির্বাচনের চেয়ে এবার যেন প্রতিটি বুথে বিজেপির পক্ষে অতিরিক্ত ৩৭০টি ভোট পড়ে। তাহলেই লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বিজেপি জয়ী হবে ৩৭০টি আসনে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “এখন বিরোধীরাও বিজেপি সম্পর্কে বলতে শুরু করেছেন ‘আব কি বার চারশো পার’।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি নিশ্চিত যে বিজেপির পদ্ম চিহ্ন একাই ৩৭০ আসনের গণ্ডী ছাড়াবে।”

    ডাবল ইঞ্জিন সরকার

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আমি ঝাবুয়ায় লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে আসিনি। এসেছি, তাঁরা যে বিপুল ভোটে বিধানসভা নির্বাচনে আমাদের জয়ী করেছেন, সেবক হিসেবে তাঁদের ধন্যবাদ দিতে।” প্রসঙ্গত, বিধানসভা নির্বাচনে রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ে বিপুল ভোটে জয়ী হয় বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের ডাবল ইঞ্জিন সরকার ডাবল গতিতে মধ্যপ্রদেশে কাজ করছে। এদিন জনসভার আগে প্রধানমন্ত্রী রাজ্যে ৭ হাজার ৫৫০ কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।”

    আরও পড়ুুন: “আমরা চুড়ি পরে বসে নেই”, প্রকাশ্য সভায় বিজেপিকে হুমকি তৃণমূলের

    এদিন কংগ্রেসকেও নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিরোধী কংগ্রেস দরিদ্র, কৃষক ও উপজাতিদের উপেক্ষা করেছে। কংগ্রেস গ্রাম, দরিদ্র ও কৃষকদের কথা মনে করে কেবল নির্বাচনের সময়। কংগ্রেসের লক্ষ্যই হল লুট এবং বিভাজন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা ভোটের জন্য সিকল সেল অ্যানিমিয়ার প্রচার করছি না, আমরা এটা করছি উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আহার অনুদান যোজনায় উপকৃত হয়েছেন প্রায় দু লক্ষ মহিলা। এই প্রকল্পে পিছড়ে বর্গ সম্প্রদায়ের মহিলাদের পুষ্টি দানের লক্ষ্যে প্রতি মাসে খরচ করা হয় দেড় হাজার টাকা।” এদিন তিনি (PM Modi) ১ লাখ ৭৫ হাজার মানুষের হাতে জমির অধিকারের রেকর্ডও তুলে দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
LinkedIn
Share