Tag: news in bengali

news in bengali

  • India Economy: বজ্রের গতিতে ছুটছে ভারতীয় অর্থনীতির চাকা, বলছে আইএমএফ

    India Economy: বজ্রের গতিতে ছুটছে ভারতীয় অর্থনীতির চাকা, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বজ্রের গতিতে ছুটছে ভারতীয় অর্থনীতির (India Economy) চাকা। আগামী বছরগুলিতেও এই চাকা চলবে গড়গড়িয়ে। অন্তত এমনই বিশ্বাস আন্তর্জাতিক মানিটারি ফান্ডের। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে এটা থেকে যাবে ৬.৫ শতাংশে। আইএমএফ এটা আগেই স্থির করেছিল ৬.৩। আইএমএফের হিসেব বলছে গ্রোথ রেট ০.৪০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬.৭ শতাংশ। আইএমএফের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২৫ এবং ২৬ অর্থবর্ষে ভারতীয় অর্থনীতির গ্রোথ রেট হবে ৬.৫ শতাংশ। গত আর্থিক বর্ষের তুলনায় গ্রোথ রেট বেড়েছে ০.২ শতাংশ।

    ভারতের অর্থনীতি

    ভারতের অর্থনীতি (India Economy) যে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে, নানা সমীক্ষায় তা প্রকাশ পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও বারংবার বলেছেন, “বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারতের ঠাঁই হবে তিন নম্বরে।” বর্তমানে এই তালিকায় দেশ রয়েছে পাঁচ নম্বরে। এতদিন এই জায়গাটা ছিল ব্রিটেনের দখলে। ভারতের অর্থনীতির চাকা যে গড়গড়িয়ে চলবে, ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামে তা জানিয়েছিলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস।

    ভারতের জিডিপি বাড়বে

    ওই মঞ্চে তিনি বলেছিলেন, “২০২৫ অর্থবর্ষে আমরা আশা করছি, ভারতের জিডিপি বেড়ে হবে ৭ শতাংশ।” তিনি আরও (India Economy) জানিয়েছিলেন, মানিটারি নীতি তৈরি করছে তাঁদের রিসার্চ টিম। ফেব্রুয়ারিতে সেটি প্রকাশ করা হবে। তিনিও বলেছিলেন, “এর ভিত্তিতে আমি বলতে পারি ভারতীয় অর্থনীতির গ্রোথ খুব দ্রুতগতি সম্পন্ন।”

    আরও পড়ুুন: ‘আমাদের এলাকা এটা’ চিনা সেনাদের যোগ্য জবাব দিলেন লাদাখের মেষপালকরা

    কিছুদিন আগেই ভারতীয় অর্থনীতি যে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে, তা ধরা পড়েছিল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার এক সমীক্ষায়। রিজার্ভ ব্যাঙ্কও জানিয়ে দিয়েছিল, ভারতের অর্থনৈতিক ভিত্তি যথেষ্ট মজবুত।কোভিডের ধাক্কায় টালমাটাল বিশ্ব অর্থনীতি। এই ধাক্কা অবশ্য লাগেনি ভারতীয় অর্থনীতির গায়ে। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিভিন্ন নীতিরই সুফল ফলতে শুরু করেছে। তার জন্যই মজবুত হয়েছে ভারতের অর্থনীতি (India Economy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

         

  • Hemant Soren: বিদ্রোহ হেমন্তের পরিবারে, কল্পনাকে মুখ্যমন্ত্রী চান না জেএমএমের সিংহভাগ বিধায়ক!

    Hemant Soren: বিদ্রোহ হেমন্তের পরিবারে, কল্পনাকে মুখ্যমন্ত্রী চান না জেএমএমের সিংহভাগ বিধায়ক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির প্রশ্নবাণের মুখে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren)। রাঁচিতে জমি কেনাবেচায় আর্থিক অনিয়ম ও নথি জালিয়াতি সংক্রান্ত মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সপ্তমবারের জন্য তলব করা হয়েছিল হেমন্তকে। এর আগে ছ’ বার সমন পেয়েও হাজিরা এড়িয়েছেন তিনি। বুধবার দিলেন হাজিরা।

    সাদা কাগজে সই!

    ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী গ্রেফতার হয়ে যেতে পারেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন তাঁর দল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার বিধায়করা। যদি হেমন্তকে গ্রেফতার করা হয়, তাহলে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসবেন তাঁর স্ত্রী কল্পনা। তিনি গ্রেফতার হওয়ার পরে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসতে তাঁর স্ত্রীকে যাতে বিদ্রোহের মুখে পড়তে না হয়, সেজন্য দলীয় বিধায়কদের সাদা কাগজে সই করিয়ে নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, স্ত্রী কল্পনা এবং মন্ত্রী চম্পাই সোরেনের মধ্যে কোনও একজন যাতে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসতে পারেন, তাই এই ব্যবস্থা।

    বিজেপি সাংসদের দাবি

    তবে হেমন্তের (Hemant Soren) পরে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে কল্পনার বসাটা নিছক কেক ওয়াক হবে না বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবের দাবি, কল্পনা মুখ্যমন্ত্রী পদে বসার খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিদ্রোহ শুরু হয়েছে হেমন্তের দলের অন্দরে। তিনি জানান, ২৯ জন বিধায়কের মধ্যে ১৮ জনই চান না মুখ্যমন্ত্রীর তখতে বসুন কল্পনা। তিনি বলেন, “জেএমএমের ১৮ জন বিধায়ক বসন্ত সোরেনকে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে দেখতে চান।” দুমকার বিধায়ক বসন্ত হেমন্তের ভাই। ঝাড়খণ্ডে মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার আরও একজন। তিনি হলেন হেমন্তের বড় দাদা প্রয়াত দুর্গা সোরেনের স্ত্রী সীতা।

    আরও পড়ুুন: জ্ঞানবাপী মসজিদের বেসমেন্ট চত্বরে হিন্দুদের পুজোর অনুমতি এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার সদস্য সংখ্যা ৮১। শাসক জোটের পক্ষে রয়েছেন ৪৯ জন। এর মধ্যে হেমন্তের দলের বিধায়কের সংখ্যা ২৯। বাকি কুড়িজনের মধ্যে রয়েছে কংগ্রেস, এনসিপি, বাম এবং আরজেডির বিধায়ক। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার হেমন্তের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ৩৫ জন। বাকিরা সীতার পাশে রয়েছেন বলে খবর। সীতা বলেন, “আমি সোরেন পরিবারের বড় বউমা। আমার প্রয়াত স্বামী দীর্ঘদিন ধরে ঝাড়খণ্ডকে পৃথক রাজ্যের মর্যাদা দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন। আমি হেমন্তকে তাঁর উত্তরাধিকার বলে মনে করি, অন্য কিছু নয়।” তিনি বলেন, “গুরুজি (শিবু সোরেন) এবং আমার স্বামীর জল-জঙ্গল-জমিনের স্বপ্ন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।”

    সীতার বক্তব্যের নির্যাস, মুখ্যমন্ত্রীর (Hemant Soren) পদের দাবিদার তিনিই। আর যদি তা হয়, তাহলে বনবাসে যেতে হবে সীতাকে নয়, কল্পনাকে! এদিকে, বাংলার মতো ঝাড়খণ্ডেও ইডির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে সে রাজ্যের পুলিশ। রাঁচির পুলিশ সুপার চন্দন সিনহা বলেন, ইডি আধিকারিকরা মুখ্যমন্ত্রীর ভাবমূর্তি কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করছে বলে দাবি মুখ্যমন্ত্রীর। তাই দায়ের হয়েছে এফআইআর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের বেসমেন্ট চত্বরে হিন্দুদের পুজোর অনুমতি এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের বেসমেন্ট চত্বরে হিন্দুদের পুজোর অনুমতি এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) অন্দরে সিল করা বেসমেন্ট চত্বরে হিন্দুদের পুজো করার অনুমতি দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। বুধবার এই অনুমতি দিয়েছে আদালত। সিল করা বেসমন্টকে বলা হচ্ছে ব্যস কা তয়খানা।

    পুজোর অনুমতি

    হিন্দু পক্ষের আইনজীবী বিষ্ণু শঙ্কর জৈন বলেন, “আগামী সাত দিনের মধ্যে জ্ঞানবাপী মসজিদের বেসমেন্টে পুজো শুরু হবে। সব হিন্দুরাই সেখানে পুজোর অনুমতি পাবেন।” হিন্দুরা যাতে নির্বিঘ্নে এই চত্বরে পুজো করতে পারেন, সেজন্য স্থানীয় প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় বন্দোবস্ত করার নির্দেশও দিয়েছে আদালত। শ্রী কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টকে জ্ঞানবাপী মসজিদের ওই অংশে পুজোর জন্য একজন পূজারির নামও সুপারিশ করতে বলা হয়েছে। ব্যারিকেড সরানো থেকে পুজোর স্থান পরিষ্কার সহ যাবতীয় ব্যবস্থা করতেও বলা হয়েছে প্রশাসনকে।

    হিন্দু পক্ষের দাবি

    ৩১ জানুয়ারি কর্মজীবনের শেষ দিন ছিল বিচারপতি কৃষ্ণমোহন পাণ্ডের। তিনিই মসজিদের সিল করা ওই বেসমেন্ট পুজোর অনুমতি দেন হিন্দুদের। প্রসঙ্গত, ১৯৮৩ সালে অযোধ্যার রাম মন্দিরের তালা খোলা ও সেখানে পুজোর অনুমতি দিয়েছিলেন বিচারপতি পাণ্ডেই। এএসআইয়ের বৈজ্ঞানিক সমীক্ষার রিপোর্ট তুলে (Gyanvapi Mosque) ধরে এদিন আদালতে সওয়াল করেন আইনজীবী জৈন। তাঁর দাবি, জ্ঞানবাপী মসজিদের নীচে হিন্দু মন্দিরের অস্তিত্ব মিলেছে। মন্দিরের কাঠামো পরিবর্তন করে ও তার ওপর প্লাস্টার করে মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছিল। মসজিদের দেওয়ালে হিন্দু মন্দিরের চিহ্নও পাওয়া গিয়েছে। মিলেছে ৩৪টি শিলালিপিও।

    আরও পড়ুুন: ‘নিখোঁজ’, ‘বেপাত্তা’ শাহজাহানের আগাম জামিনের আবেদন এবার বারাসত আদালতে!

    এএসআইয়ের সার্ভে রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পরেই মসজিদের এই অংশ হিন্দুদের হাতে তুলে দেওয়ার দাবি জানায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। এর পরেই পুজোর অনুমতি চেয়ে এলাহাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় হিন্দু পক্ষ। মসজিদের ওজুখানা খোলা ও ফের এএসআই সার্ভের দাবিও জানানো হয় সুপ্রিম কোর্টে। মসজিদের সিল করা বেসমেন্টে পুজোর অনুমতি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বেদব্যাস পীঠের আচার্য শৈলেন্দ্র কুমার পাঠক। তিনি চেয়েছিলেন হিন্দুরা যাতে মসজিদের সিল করা বেসমেন্ট চত্বরে শৃঙ্গার গৌরীর সুযোগ পায়। সেই মামলার প্রেক্ষিতেই পুজোর (Gyanvapi Mosque) অনুমতি দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Interim budget 2024: লক্ষ্মীবারে অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট, কী আশা করবেন, কী করবেন না

    Interim budget 2024: লক্ষ্মীবারে অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট, কী আশা করবেন, কী করবেন না

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবারই শুরু হয়ে গিয়েছে বাজেট অধিবেশন। আজ, বৃহস্পতিবার লোকসভায় বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। মধ্য এপ্রিলে লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। তাই পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হবে না। পেশ হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট বা অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট (Interim budget 2024)।

    অধীর আগ্রহে অপেক্ষা

    বাজেটে সাধারণ বিভিন্ন বিষয়ে ঘোষণা করা হয়। তাই কেন্দ্রীয় বাজেট নিয়ে প্রত্যাশার পারদ চড়তে থাকে আমজনতার মধ্যেও। অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে অবশ্য সে সুযোগ থাকে না। তা সত্ত্বেও এবার ভোট অন অ্যাকাউন্ট নিয়ে প্রত্যাশার খামতি নেই সাধারণ মানুষের মধ্যে। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি কর্পোরেট হাউসগুলিও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে সরকার কী কী বিষয়ে কী ঘোষণা করে, সে দিকে। এবছর এমন একটা সময়ে বাজেট (Interim budget 2024) পেশ হতে চলেছে, যখন বিশ্ব অর্থনীতির নানা চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতিকে। আত্মমর্যাদা ও আত্মনির্ভর অর্থনীতির লক্ষ্যে এগোচ্ছে দেশীয় অর্থনীতি। অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে নির্বাচন-পর্ব পর্যন্ত অর্থনীতির একটি প্রাথমিক রোডম্যাপ তৈরি করা হয়।

    ইমিডিয়েট এক্সপেন্ডিচারের রূপরেখা

    নয়া সরকার গঠিত হলে, নতুন করে বাজেট পেশ করবে সেই সরকারের অর্থমন্ত্রী। আসন্ন বাজেটে বিরাট কিছু আশা না করার পরামর্শ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। এই বাজেটে দীর্ঘ মেয়াদি অর্থনৈতিক স্ট্র্যাটেজির বদলে ইমিডিয়েট এক্সপেন্ডিচারের রূপরেখা মিলবে। কর ছাড়ের বিষয়েও সিদ্ধান্ত ঘোষণা হতে পারে। তবে সেজন্যও দেশবাসীকে অপেক্ষা করতে হবে নির্বাচন পর্ব মেটা পর্যন্ত। বড় কোনও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের কথাও অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে থাকবে না। নির্বাচনের পর নতুন সরকার গঠিত হলে তখনই এ বিষয়ে বড় কোনও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করতে পারে সরকার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মন্দির কোনও পিকনিক স্পট নয়’’, প্রবেশ নিষেধ অহিন্দুদের, জানাল মাদ্রাজ হাইকোর্ট

    যদিও ঘাটতি শূন্য বাজেট পেশ করাই লক্ষ্য সরকারের, তবে তা হবে না অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে (Interim budget 2024)। সেজন্যও অপেক্ষা করতে হবে পূর্ণাঙ্গ বাজেট পর্যন্ত। ফিনান্সিয়াল রেগুলেশনে পরিবর্তনের ছাপও পড়বে না অন্তর্বর্তী বাজেটে। এজন্যও অপেক্ষা করতে হবে পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হওয়া পর্যন্ত। জানা গিয়েছে, পিএম কিষান খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হতে পারে। আয়ুষ্মান ভারত প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনায় বরাদ্দ ৫ লাখ থেকে বাড়িয়ে করা হতে পারে ১০ লাখ (Interim budget 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Budget Session 2024: “৩৭০ ধারা নিয়ে শঙ্কা এখন ইতিহাস”, বাজেট ভাষণে বললেন রাষ্ট্রপতি

    Budget Session 2024: “৩৭০ ধারা নিয়ে শঙ্কা এখন ইতিহাস”, বাজেট ভাষণে বললেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ৩১ জানুয়ারি, বুধবার শুরু হয়েছে বাজেট অধিবেশন (Budget Session 2024)। চলবে ফেব্রুয়ারির ৯ তারিখ পর্যন্ত। এই অধিবেশনেই ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। দ্বিতীয় মেয়াদে এটাই মোদি সরকারের শেষ বাজেট অধিবেশন। প্রথা মেনে এদিন সংসদের উভয় কক্ষেই ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁর বক্তৃতায় শোনা গিয়েছে মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা।

    গরিবি হটাও স্লোগান

    রাষ্ট্রপতি বলেন, “আজ আমরা যে অর্জনগুলি দেখতে পাচ্ছি, তা গত দশ বছরের অনুশীলনের সম্প্রসারণ। আমরা ছোটবেলা থেকেই গরিবি হটাও স্লোগান শুনে এসেছি। আজ, আমাদের জীবনে প্রথমবারের মতো আমরা দারিদ্র দূরীকরণ দেখছি।” তিনি বলেন, “এশিয়ান গেমসে ভারত ১০০টিরও বেশি পদক জিতেছে। দেশজুড়ে ৫জি পরিষেবা চালু করা হয়েছে। আরটিআই ফাইল করা মানুষের সংখ্যা ৩.২৫ কোটি বেড়ে হয়েছে ৮ কোটিরও বেশি। এই অর্জনগুলি দেশের দশ বছরের কঠোর পরিশ্রমের ফল।” রাষ্ট্রপতি বলেন, “৩৭০ ধারা নিয়ে শঙ্কা এখন ইতিহাস হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে দেশে রয়েছে এক লাখেরও বেশি স্টার্টআপ। জিএসটি দিচ্ছেন এ কোটি ৪০ লক্ষ মানুষ।”

    ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থা এখন ইতিহাস

    তিনি (Budget Session 2024) বলেন, “বিশ্বে গুরুতর আর্থিক সঙ্কট থাকা সত্ত্বেও দ্রুত উন্নতি করছে ভারত। আমার সরকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিলও এনেছে। এগুলি এমন আইন, যা একটি উন্নত ভারতের অর্জনের জন্য শক্তিশালী উদ্যোগ। ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থা এখন ইতিহাস।” রাষ্ট্রপতি বলেন, “গত বছর ছিল ভারতের জন্য ঐতিহাসিক অর্জনে ভরপুর। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ভারত সফলভাবে অবতরণ করেছে। জি২০-র সাফল্য সমগ্র বিশ্বে ভারতের ভূমিকাকে শক্তিশালী করেছে। সরকার লাখ লাখ যুবককে সরকারি চাকরি দিয়েছে। নারী শক্তি আইন লোকসভা, রাজ্যসভায় মহিলাদের অংশগ্রহণ বাড়াবে। বহু বছর ধরে রাম মন্দির নির্মাণের প্রতীক্ষা ছিল। কিন্তু এখন তা সম্পূর্ণ হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: সুজিত-ঘনিষ্ঠ নিতাইকে তলব ইডির, সিবিআই দফতরে হাজিরা দেবরাজের

    রাষ্ট্রপতি বলেন, “২৫ কোটি ভারতীয় দারিদ্রসীমা থেকে বেরিয়ে এসেছে। তিন তালাকের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রণয়ন করেছে সরকার। উজ্জ্বলা প্রকল্পে ২.৫ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। দরিদ্রদের সস্তায় রেশন দিতে ২০ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। আয়ুষ্মান যোজনায় বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কিডনির রোগীদের জন্য  ডায়ালিসিসের সুবিধা দেওয়া হয়েছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share