Tag: news in bengali

news in bengali

  • Rath Yatra 2024: ভক্তদের জন্য সুখবর! এবছর দুবার রথের দড়িতে টান দেওয়ার সুযোগ পাবেন পূণ্যার্থীরা

    Rath Yatra 2024: ভক্তদের জন্য সুখবর! এবছর দুবার রথের দড়িতে টান দেওয়ার সুযোগ পাবেন পূণ্যার্থীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রথযাত্রা মানেই বাঙালির দুর্গাপুজোর কাউন্টডাউন শুরু। এই দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় খুঁটি পুজো। আর এবারের রথ বাঙালীর কাছে আরও বেশি আকর্ষণীয় হতে চলেছে। কারন এবছর রথের তিথি পড়েছে দুদিন। আগামী ৭ জুলাই, রবিবার পড়ছে জগন্নাথ রথযাত্রা। আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে এই শুভ সময় পড়ছে। জানা গিয়েছে ৭ জুলাই ভোর ৪ টা ২৬ মিনিট থেকে এই আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথি শুরু হচ্ছে। আর দ্বিতীয়া তিথি শেষ হচ্ছে ৮ জুলাই সোমবার ভোর ৪ টে ৫৯ মিনিটে। 

    রথযাত্রার নিয়মাবলী

    সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ৭ জুলাই রথযাত্রার ভোররাত ২টো নাগাদ মঙ্গলারতি হবে জগন্নাথ মন্দিরে। এরপর ভোর ৪টে তে হবে নেত্র বন্দোপনা। সকাল ১১টায় হবে রথ প্রতিষ্ঠা। পহন্দি প্রথা পালিত হবে ওইদিন দুপুর ১টা বেজে ১০ মিনিটে। এরপর বিকেল ৪টের সময় ছেরাপহরা হবে। ৫টা থেকে শুরু হবে রথযাত্রা। ওই সময় থেকেই রথের রশিতে টান দেওয়ার সুযোগ পাবেন ভক্তরা। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে রথযাত্রার ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ৬ জুলাই পালিত হবে রথঅঙ্গনমালা বিজে। নবযৌবন দর্শন, নেত্র উৎসব এবং রথযাত্রা পালিত হবে ৭ জুলাই। ওইদিন কিছুটা দূরত্ব পর্যন্ত টানা হবে জগন্নাথদেব, বলরাম এবং দেবী সুভদ্রার রথ। এর পরদিন অর্থাৎ ৮ জুলাই গুণ্ডিচা মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হবে তিন ভগবানকে। অর্থাৎ পরপর দুদিন ভক্তরা সুযোগ পাবেন পবিত্র রথের দড়ি স্পর্শ করার। প্রায় ৫৩ বছর পর রথযাত্রায় এই সুবর্ণ সুযোগ পাচ্ছেন পুণ্যার্থীরা।    

    আরও পড়ুন: জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যয় কমাতে এ বছরেই দেশে অনুষ্ঠিত হবে সৌর উৎসব!

    ছত্তিশা নিযোগের মন্তব্য 

    এবারের রথযাত্রা প্রসঙ্গে সোমবার শ্রীমন্দিরের ছত্তিশা নিযোগ বৈঠকে জানিয়েছেন, এ বছরের রথযাত্রা অনেকটা অভিনব। তাই ১৯৭১ সালের মহোৎসবের সূচিই এবার অনুসরণ করা হবে জগন্নাথধামে। এদিন দ্বৈতাপতি সেবায়েত বিনায়ক দশমহাপাত্র জানিয়েছেন, ৫৩ বছর পর নবযৌবন দর্শন, নেত্র উৎসব এবং রথযাত্রা একইদিনে পড়েছে। তিনি বলেন, ‘এ বছর নবযৌবন এবং রথযাত্রা একইদিনে পড়ায় সেবায়েতরা শৃঙ্গার সেবা, নেত্র উৎসবের সময় কম পাবেন। এবার আর নবযৌবন দর্শন হবে না।’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Artificial Colour: কাবাব এবং মাছে রঙ মেশানোয় নিষাধাজ্ঞা কর্ণাটক সরকারের

    Artificial Colour: কাবাব এবং মাছে রঙ মেশানোয় নিষাধাজ্ঞা কর্ণাটক সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাবারে কৃত্রিম রং মেশানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি করল কর্ণাটক সরকার। কাবাব এবং মাছের বিভিন্ন পদে কৃত্রিম রং (Artificial Colour) মেশানোর ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। কিছুদিন আগেই সরকারের তরফে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে খাবারের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। তাতে মেশানো রং খুবই নিম্নমানের বলে পাওয়া যায়।

    কাবাবে রঙ মেশানোয় নিষেধাজ্ঞা

    কর্নাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী দিনেশ গুণ্ডু রাও বলেন, “মানুষের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। নিম্নমানের রঙের জেরে মানব দেহে কী ক্ষতি হয় তা খতিয়ে দেখে পদক্ষেপ ফুড সেফটি বিভাগের কমিশনারকে এ বিষয়ে তদন্ত করে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।” জানা গিয়েছে কর্নাটকের ফুড সেফটি বিভাগের তরফে ৩৯ টি কাবাবের নমুনা সংগ্রহ করা হয় এবং রাজ্যের ল্যাবরেটরীতে পাঠানো হয়। এর মধ্যে সব কটি নমুনা খাদ্যের অযোগ্য বলে গণ্য করা হয়। মেশানো (Artificial Colour) রঙ বিশেষ করে সানসেট য়েলো এবং কার্মোইসাইন স্বাস্থ্যের জন্য চরম ক্ষতিকর বলে গণ্য করা হয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

    খাবারে রঙ মেশালে যাবজ্জীবন জেল

    কর্ণাটক সরকারের তরফে জানা হয়েছে নতুন আইনের ফলে কাবাব বা মাছের পদে কৃত্রিম রং (Artificial Colour) মেশানে হলে কমপক্ষে ৭ বছরের জেল, এমনকি সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন জেল হতে পারে। একই সঙ্গে ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা সহ সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করা হবে। জানা গিয়েছে, নিষেধাজ্ঞার আগেও রাজ্যে ফুড সেফটি এন্ড স্ট্যান্ডার্ডস অ্যাক্ট ছিল। যে নমুনা গুলি সংগ্রহ

    আরও পড়ুন: ধর্মের ভিত্তিতে ভোটদান! লোকসভা ভোটে বিরাট ভূমিকায় মুসলিম ভোটারেরা

    করা হয়েছিল তা ওই অ্যাক্টের আওতায়ও খাদ্যের অযোগ্য বলে গণ্য হয়। ফুড সেফটি অ্যাক্ট-এর আওতায় খাবারের যে কোনও ক্ষতিকারক কৃত্রিম রং মেশানো নিষিদ্ধ ছিল। নতুন নিয়মে কোন রঙ মেশানো যাবে না। তা সত্ত্বেও রাজ্যজুড়ে চলছে খাবারে রং মেশানোর কাজ। মনে করা হয় কাবাব বা অন্য খাবারকে আরও সুন্দর দেখানোর জন্য রং-এর ব্যবহার করা হয়। এর আগে কর্ণাটক সরকার ক্যান্ডি কটন এবং গোভি মাঞ্চুরিয়ানেও রং মেশানো বেআইনি বলে ঘোষণা করেছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India first Solar Festival: জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যয় কমাতে এ বছরেই দেশে অনুষ্ঠিত হবে সৌর উৎসব!

    India first Solar Festival: জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যয় কমাতে এ বছরেই দেশে অনুষ্ঠিত হবে সৌর উৎসব!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই প্রথম ভারতের মাটিতে পালন করা হবে সোলার ফেস্টিভ্যাল (India first Solar Festival)। সোমবার ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্স নয়াদিল্লিতে (New Delhi) ঘোষণা করে জানিয়েছে যে, ভারত এই বছরের সেপ্টেম্বর মাসে প্রথম আন্তর্জাতিক সৌর উৎসবের আয়োজন করতে চলেছে। মূলত সারা পৃথিবী ব্যাপী চাহিদা মেটাতে এবং জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরতা কমাতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি সেক্টরকে উন্নত করার লক্ষ্যে নয়াদিল্লিতে আন্তর্জাতিক এই সৌর উৎসব শুরু হবে।   

    বিভিন্ন রাজ্যে সৌর সিস্টেম ইনস্টলেশনের প্রস্তাবনা (India first Solar Festival)

    ইতিমধ্যেই ভারত সরকার বেশ কয়েকটি রাজ্যে সৌর সিস্টেম ইনস্টলেশনের জন্য বিশাল ভর্তুকিও অফার করছে। জানা গিয়েছে এই সৌর সিস্টেম ইনস্টলেশনের পর প্রতিটি পরিবার তাদের গড় বিদ্যুতের ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারবে। দিল্লির (New Delhi) এই সৌর উৎসবে আফ্রিকা মহাদেশ ও পশ্চিমের দেশগুলি সহ এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক, জাতিসংঘ, বিশ্বব্যাঙ্ক এবং অন্যান্য সংস্থাগুলি আর্থিক সহায়তা দেবে।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের ‘তোলাবাজি’-তেই বন্ধ হল তারাতলার ব্রিটানিয়া! অভিযোগ বিজেপির  

    কেন এই সিদ্ধান্ত? 

    এ প্রসঙ্গে ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্সের ডিরেক্টর জেনারেল ড: অজয় ​​মাথুর বলেছেন যে, “বিশ্বব্যাপী সবুজ শক্তি সেক্টরের ক্ষমতায়নের সমস্ত সম্ভাবনা অন্বেষণ করার জন্য সমস্ত স্টেকহোল্ডারকে এক প্ল্যাটফর্মে (India first Solar Festival) একত্রিত করার লক্ষ্যে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। কারণ সৌর বিদ্যুৎ হল দ্রুততম উদীয়মান শক্তিগুলির মধ্যে একটি। ফলে আন্তর্জাতিক সৌর উৎসবের এই অনুষ্ঠানে এলে সকলেরই এই বিষয়ে চিন্তাভাবনা করার সুযোগ তৈরি হবে।  
    জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর বিরূপ প্রভাব এখন বিশ্বজুড়ে দৃশ্যমান। ফলে ভারতের পাশাপাশি জি২০ (G20)-এর মতো আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মগুলি বর্তমানে জীবাশ্ম জ্বালানীর (fossil fuels) উপর নির্ভরতা কমাতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিতে স্যুইচ করার কথা ভাবছে। 
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 57: “সে শিব শিব বলে জল তুলে দিলে, অমন আচারী ব্রাহ্মণ সেই জল খেলে!”

    Ramakrishna 57: “সে শিব শিব বলে জল তুলে দিলে, অমন আচারী ব্রাহ্মণ সেই জল খেলে!”

    চতুর্থ পরিচ্ছেদ

    পূর্বকথা—শ্রীরামকৃষ্ণের প্রথম প্রেমোন্মাদ কথা—১৮৫৮

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) নরেন্দ্রাদি ভক্তের প্রতি—আমার এই অবস্থার পর কেবল ঈশ্বরের কথা শুনিবার জন্য ব্যাকুলতা হত। কোথায় ভগবত, কোথায় আধাত্ম্য, কোথায় মহাভারত খুঁজে বেড়াতাম। এঁড়েদার কৃষ্ণকিশোরের কাছে আধ্যাত্ম শুনতে যেতাম।

    কৃষ্ণকিশোরের কি বিশ্বাস! বৃন্দাবনে গিছিল, সেখানে একদিন জলতৃষ্ণা পেয়েছিল। কুয়ার কাছে গিয়ে দেখে, একজন দাঁড়িয়ে রয়েছে। জিজ্ঞাসা করাতে সে বললে, আমি নীচ জাতি, আপনি ব্রাহ্মণ; কেমন করে আপনার জল তুলে দেব? কৃষ্ণকিশোর বললে, তুই বল শিব। শিব শিব বললেই তুই শুদ্ধ হয়ে যাবি। সে শিব শিব বলে জল তুলে দিলে। অমন আচারী ব্রাহ্মণ সেই জল খেলে! কি বিশ্বাস!

    এঁড়েদার ঘাটে একটি সাধু এসেছিল। আমরা একদিন দেখতে যাব ভাবলুম। আমি কালীবাড়িতে হলধারীকে বললাম, কৃষ্ণকিশোর আর আমি সাধু দেখতে যাব। তুমি যাবে? হলধারী বললে, একটা মাটির খাঁচা দেখতে গিয়ে কি হবে? হলধারী গীতা-বেদান্ত পড়ে কি না! তাই সাধুকে বললে মাটির খাঁচা। কৃষ্ণকিশোরকে গিয়ে আমি ওই-কথা বললাম। সে মহা রেগে গেল। আর বললে, কি! হলধারী এমন কথা বলেছে? যে ঈশ্বর (Ramakrishna) চিন্তা করে, যে রাম চিন্তা করে, আর সেইজন্য সর্বত্যাগ করেছে, তার দেহ মাটির খাঁচা। সে জানে না যে, ভক্তের দেহ চিন্ময়। এত রাগ-কালীবাড়িতে ফুল তুলতে আসত, হলধারীর সঙ্গে দেখা হলে মুখ ফিরিয়ে নিত! কথা কইবে না!

    আমায় বলেছিল, পৈতেটা ফেললে কেন? যখন আমার এই অবস্থা হল, তখন আশ্বিনের ঝড়ের মতো একটা কি এসে কোথায় কি উড়িয়ে লয়ে গেল! আগেকার চিহ্ন কিছুই রইল না। হুঁশ নাই! কাপড় পড়ে যাচ্ছে, তা পৈতে থাকবে কেমন করে! আমি বললাম, তোমার একবার উন্মাদ হয়, তাহলে তুমি বোঝ!

    হনুমান বললে, “ভাই, আমি বার তিথি নক্ষত্র—এসব কিছুই জানি না, আমি এক ‘রাম’ চিন্তা করি”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

    আরও পড়ুনঃ “সচ্চিদানন্দলাভ হলে সমাধি হয়, তখন কর্মত্যাগ হয়ে যায়”

    আরও পড়ুনঃ “তিনি দাঁড়াইলে ঠাকুর বলিলেন, বলরাম! তুমি? এত রাত্রে?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttarpara TMC: উত্তরপাড়ায় দীর্ঘ দিন দেখা নেই তৃণমূল বিধায়কের, চর্চায় কাঞ্চন মল্লিক

    Uttarpara TMC: উত্তরপাড়ায় দীর্ঘ দিন দেখা নেই তৃণমূল বিধায়কের, চর্চায় কাঞ্চন মল্লিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলির উত্তরপাড়া এলাকায় দীর্ঘ দিন ধরে তৃণমূল বিধায়কের দেখা নেই। ২০২১ সালে ভোটে জেতার পর থেকেই অনুপস্থিত নিজের কেন্দ্রে। ঠিক এমনটাই অভিযোগ উঠেছে এলাকাবাসীর। একই সঙ্গে দলের (Uttarpara TMC) অন্দরেও প্রশ্ন উঠেছে। আর এই বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করতেই বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক ভীষণ ভাবে রেগে লাল হয়ে গেলেন।

    গাড়ি থেকে নামিয়ে দিয়েছিলেন কল্যাণ (Uttarpara TMC)

    উল্লেখ্য লোকসভার ভোটে প্রচারের সময় এই কাঞ্চন মল্লিককে গাড়ি থেকে নামিয়ে দিয়েছিলেন শ্রীরামপুরের তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছিল। ঘটনা ঘটেছিল কোন্নগরের নবগ্রামে। এরপর থেকেই তাঁকে আর দেখা যায়নি এলাকায়। এখন তাঁকে চোখে দেখতে না পেয়ে এবং অনুপস্থিতিতে দলের (Uttarpara TMC) কর্মীদের মধ্যে বিরাট চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    কী বললেন কাঞ্চন?

    তৃণমূল বিধায়ক (Uttarpara TMC) কাঞ্চন মল্লিকের অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করলে নিজে বলেন, “মান-অভিমান সব অতীত। ওই সব কোনও বিষয় নয়। এখন আউটডোর শ্যুটিং নিয়ে বিশেষ ব্যস্ততায় রয়েছি। আমি কি প্রতিটি বাড়ি বাড়ি গিয়ে অফিস করব?” তবে তৃণমূলের সূত্রে খবর, বিধায়ক হয়ে উত্তরপাড়া এবং কোন্নগরে একাধিক কার্যালয় খুলেছেন। কিন্তু সবসময় না হলেও মাঝে মাঝে বসতেন। কিন্তু বেশকিছুদিন ধরে তাঁকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না। লোকসভায় চতুর্থবার জয়ী হওয়ার পর কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিজয় মিছিলেও তাঁকে দেখা যায়নি সেখানে। ফলে দলের কর্মীদের মনেও যা প্রশ্ন, সাধারণ মানুষের মনেও তাই।

    আরও পড়ুনঃ হিমাচলের শৃঙ্গে বরফে ‘দানবাকৃতি’ পায়ের ছাপ! পর্বত আরোহীদের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

    তৃণমূল সভাপতির বক্তব্য

    উত্তরপাড়া শহরের তৃণমূল (Uttarpara TMC) সভাপতি ইন্দ্রজিৎ ঘোষ বলেছেন, “মাখলায় আমাদের ক্লাবের অফিসে বিধায়ক বসেন। মুম্বইয়ের একটি শ্যুটিং-এর কাজে একমাস ব্যস্ত রয়েছেন। ফলে সময় দিতে পারছেন না। তবে তাঁর সেক্রেটারি নিয়মিত অফিসে আসেন। মানুষের কাজের সুবিধার জন্য আগাম কাগজে সই করে দিয়ে গিয়েছেন। পরিষেবা পেতে যাতে অসুবিধা না হয়, সেই দিকটা আমরা নজরে রেখেছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mountaineer: হিমাচলের শৃঙ্গে বরফে ‘দানবাকৃতি’ পায়ের ছাপ! পর্বত আরোহীদের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

    Mountaineer: হিমাচলের শৃঙ্গে বরফে ‘দানবাকৃতি’ পায়ের ছাপ! পর্বত আরোহীদের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গল্পের বইতে ইয়েতি-র কথা অনেকেই শুনেছেন। দানবাকৃতি, অনেকটা গেরিলার মতো দেখতে। তুষারমানব নামেও পরিচিত। তবে বাস্তবে তার অস্তিত্ব রয়েছে কিনা এই নিয়ে সংশয় রয়েছে। তবে কয়েক জন বাঙালি হিমাচলে পর্বতে আরোহণ (Mountaineer) করতে গিয়ে এই দানবের পায়ের ছাপ দেখে জল্পনা উস্কে দিয়েছেন। রীতিমতো দানবাকৃতি পায়ের ছাপ দেখেছেন তাঁরা।

    পর্বত আরোহীর বক্তব্য

    পর্বত আরোহীদের (Mountaineer) সদস্য দেবাশিষ বিশ্বাস বলেছেন, “দেওটিব্বা অভিযানে ক্যাম্প ওয়ান থেকে ক্যাম্প টু-তে যাওয়ার সময় আমরা বরফের উপর অদ্ভুত পায়ের ছাপ দেখতে পাই। তবে অভিযাত্রীদের মধ্যে কেউ বুঝতে পারছিলেন না ঠিক কিসের এই পায়ের ছাপ। তবে পায়ের ছাপগুলি বেশ লম্বা। প্রায় সাড়ে ছয় ইঞ্চি চওড়া, বরফের উপর দিয়ে ক্রমেই এগিয়ে গিয়েছে উপরের দিকে। আমি ছাপগুলিকে ক্যামেরায় বন্দি করেছি। শেরপাকে প্রশ্ন করতে তারা জানায় এই ছাপ ভালুকের। কিন্তু তাদের মুখের কথা এবং হাবেভাবে বোঝা গিয়েছে, দৃঢ় বিশ্বাস ছাপ নিছক ভালুকের নয়। এটি ইয়েতির পায়ের ছাপ! ওত উপরে গাছপালা নেই, ফলের খোঁজও নেই। ভালুক কীভাবে থাকবে? তাছাড়া পায়ের ছাপের সঙ্গে ভালুকের পায়ের ছাপের তেমন মিল নেই। তবে দেওটিব্বা এবং ইন্দ্রাসন আরোহন সেরে ফেরার সময় এই ছাপ তুষারপাতের কারণে আর দেখা যায়নি।”

    আরও পড়ুনঃ খড়্গপুর ডিভিশনে টানা ১০ দিন তিনশোর বেশি ট্রেন বাতিল, ঘোষণা রেলের

    ১২ জনের দল ছিল (Mountaineer)

    হাওড়া ডিস্ট্রিক্ট মাউন্টেনার্স এন্ড ট্রেকার্স অ্যাসোসিয়েশন’ ও ‘হিমালয়ান অ্যাসোসিয়েশন’-এর যৌথ উদ্যোগে হিমাচলপ্রদেশের ইন্দ্রাসন শৃঙ্গ (৬২২১ মিটার) ও পড়শি দেওটিব্বা (৬০০১ মিটার) শৃঙ্গে অভিযান চালাতে গিয়েছিল দু’টি অভিযাত্রী দল। তাঁদের বিশেষ নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এভারেস্টজয়ী (Mountaineer) মলয় মুখোপাধ্যায় এবং দেবাশিষ বিশ্বাস। হিমাচলের পীরপঞ্চাল হিমালয়ের সবচেয়ে কঠিন শৃঙ্গ ইন্দ্রাসন বরাবর পর্বতারোহীদের পছন্দের জায়গা। পথ অত্যন্ত বিপজ্জন এবং ঝুঁকিপূর্ণ। এই বাধাকে অতিক্রম করে হাওড়ার ১২ জনের দলকে নিয়ে হিমাচলে গিয়েছিলেন মলয়। গত ১৫ জুন সকালে মলইয়-সহ দলের ৯জন সদস্য ডেওটিব্বার শীর্ষে পৌঁছে ছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Russia Terrorist Attack: রাশিয়ার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে জঙ্গি হামলা, মৃত কমপক্ষে ১৯

    Russia Terrorist Attack: রাশিয়ার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে জঙ্গি হামলা, মৃত কমপক্ষে ১৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দাগেস্তান অঞ্চলে দুটি সিনাগগ (ইহুদি উপাসনালয়), দুটি গির্জা এবং একটি পুলিশ চৌকিতে জঙ্গিরা হামলা চালিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ডারবেন্ট এবং মাখাচকালা শহরে এই প্রাণঘাতী হামলায় ১৫ জনেরও বেশি পুলিশ অফিসার এবং ৪ জন সাধারণ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজন নিকোলাই কোটেলনিকভ নামে পাদরি, জঙ্গিরা তাঁকে নির্মমভাবে গলার নলি কেটে হত্যা করেছে। তিন মাসের মধ্যে এটি দ্বিতীয় বড় জঙ্গি হামলা।

    আধিকারিকদের বক্তব্য

    দাগেস্তান পাবলিক মনিটরিং কমিশনের চেয়ারম্যান, শামিল খাদুলায়েভ বলেন , “আমি যে তথ্য পেয়েছি তা হল ফাদার নিকোলেকে ডারবেন্টের চার্চের ভিতরে হত্যা করা হয়। জঙ্গিরা তাঁর গলা কেটে ফেলে। তিনি ৬৬ বছর বয়সী এবং খুব অসুস্থ ছিলেন। দেশের সন্ত্রাসবিরোধী কমিটির তথ্য অনুযায়ী, মোট ৫ জঙ্গিকে খতম করা হয়েছে। উল্লেখ্য, জঙ্গিরা বন্দুক ও মোলোটভ ককটেল নিয়ে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা করে। ককটেল বোমা ছোড়ার পর তাঁরা নির্বিচারে গুলি চালাতে শুরু করে। রাস্তায় সাধারণ মানুষের গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়।

    হামলার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায়

    সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায় যে ডারবেন্টে অবস্থিত একটি সিনাগগ সন্ত্রাসীরা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। মাখাচকালায় একটি সিনাগগ এবং একটি পুলিশ ট্রাফিক পোস্টও হামলার শিকার হয়।

    দাগেস্তানের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে উপাসনালয়গুলোকে টার্গেট করার নিন্দা জানিয়েছে ইজরায়েল। দেশটির বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে, “ডারবেন্টের সিনাগগে আগুন লাগিয়ে মাটিতে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। নিহত হয়েছেন স্থানীয় রক্ষীরা।”

    দাগেস্তানে তিন দিনের শোক পালন

    জানা গিয়েছে, হামলার সময় উপাসনালয়ে কোনও উপাসক ছিল না এবং ইহুদি সম্প্রদায়ের কোনও হতাহতের ঘটনাও জানা যায়নি। রাশিয়া সোমবার (২৩ জুন) থেকে এই অঞ্চলে ৩ দিনের শোক ঘোষণা করেছে। রাশিয়ান ফেডারেশনের ক্রিমিনাল কোডের অধীনে জঙ্গি হামলার তদন্ত শুরু হয়েছে। ঘটনার ফুটেজ সংগ্রহ করেছে পুলিশ। জঙ্গি হামলায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা হচ্ছে। সোমবার দাগেস্তানের গভর্নর সের্গেই মেলিকভ ভিডিও বার্তায় বলেছেন, দাগেস্তান ও পুরো দেশের জন্য এটা খুবই দুঃখের দিন। আমরা বুঝতে পারছি, এসব সন্ত্রাসী হামলার পেছনে কোন

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানের খাইবারে সেনার উপর জঙ্গি হামলা, মৃত পাঁচ জওয়ান

    সংগঠন জড়িত এবং তারা কোনও নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে হামলা চালিয়েছে। যদিও দায়ী হিসেবে কোনও সংগঠন বা ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেননি সের্গেই মেলিকভ।” প্রসঙ্গত মার্চ মাসে একটি সঙ্গীতের অনুষ্ঠানে হামলা চালিয়েছিল জঙ্গিরা। সেবার হামলাত দায় নিয়েছিল আইসিস খুরাসান। সেই হামলায় ১৩০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। তিন মাসের মধ্যে ফের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে হামলা মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে উঠেছে পুতিন প্রশাসনের।  

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Britannia Factory Closed: তৃণমূলের ‘তোলাবাজি’-তেই বন্ধ হল তারাতলার ব্রিটানিয়া! অভিযোগ বিজেপির

    Britannia Factory Closed: তৃণমূলের ‘তোলাবাজি’-তেই বন্ধ হল তারাতলার ব্রিটানিয়া! অভিযোগ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার স্বাদে ও আবেগের সঙ্গে জড়িয়ে ব্রিটানিয়া বিস্কুট। আর সেই আবেগে আঘাত পড়ল সোমবার। তারাতলায় প্রোডাকশন বন্ধ হয়ে গেল ব্রিটানিয়া কোম্পানির (Britannia Factory Closed)। সূত্রের খবর, কোম্পানিতে স্থায়ী কর্মী ছিলেন ১২২ জন এবং অস্থায়ী কর্মী ছিলেন ২৫০ জন। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে ২০১১ সালের পরে এই নিয়ে মোট ১৫টি কারখানা বন্ধ হল তারাতলা শিল্পাঞ্চলে। 

    বিজেপির অভিযোগ (BJP blames on TMC) 

    কারখানা বন্ধের এই ঘটনায় তৃণমূলের তোলাবাজিকেই সরাসরি দায়ী করছে বিজেপি। এ প্রসঙ্গে বিজেপি আইটি সেলের প্রধান অমিত মলব্য তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে বলেছেন, “আজকের ব্রিটানিয়া ইন্ডাস্ট্রিজের কারখানার বন্ধ (Britannia Factory Closed) হয়ে যাওয়া বাংলার একসময়ের গভীর বিশৃঙ্খলার প্রতিফলন।” একইসঙ্গে কারখানা বন্ধের জন্য বাম শাসন আমলে সিপিআই(এম) এর ‘ইউনিয়নবাজি’ এবং টিএমসির ‘তোলাবাজি’ (চাঁদাবাজি) এর সম্মিলিত প্রভাবকে দায়ী করেছেন তিনি। একইসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “দুর্ভাগ্যবশত, বাংলার ভাগ্য এখন ‘ইউনিয়নবাজি’ এবং ‘তোলাবাজি’র জোড়া অভিশাপে আটকে পড়েছে। এখন একটাই প্রশ্ন, এই অভিশাপ থেকে কবে মুক্তি পাবে বাংলা?” 

    অন্যদিকে অমিত মালব্যর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (BJP blames on TMC) বলছেন, ”এমন একটি দল, যারা সারাক্ষণ তোলাবাজি করে, তাদের উপস্থিতিতে সেখানে শিল্প আসবে না।  মুখ্যমন্ত্রীরও শিল্প-বিরোধী ভাবমূর্তি রয়েছে।”
    যদিও বিজেপির এই আক্রমণের পাল্টা আঘাত হেনে তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ বলছেন, ”সংশ্লিষ্ট সংস্থার ম্যানেজমেন্টের নিজস্ব সমস্যা রয়েছে। যারা এটিকে রাজ্যের সামগ্রিক শিল্প পরিস্থিতির সঙ্গে মেশাচ্ছেন, তাঁরা ভুল করছেন।” 

    আরও পড়ুন: ধর্মের ভিত্তিতে ভোটদান! লোকসভা ভোটে বিরাট ভূমিকায় মুসলিম ভোটারেরা

    কর্মীদের অভিযোগ 

    অস্থায়ী কর্মীদের অভিযোগ, ২০০৪ সাল থেকে যে আড়াইশো জন অস্থায়ী কর্মী কাজ করছিলেন তাঁদেরকে কোম্পানি কোনও টাকাপয়সা না দিয়ে এই কোম্পানি বন্ধ (Britannia Factory Closed) করে দিয়েছে। তবে জানা গিয়েছে, স্থায়ী কর্মী যাঁরা ১০ বছরের উপরে চাকরি করছেন, তাঁদের এক এক জনকে ২২ লাখ ২৫ হাজার টাকা দিয়েছে কোম্পানি। ছয় থেকে দশ বছরের নিচে যাঁরা চাকরি করেছেন তাঁদেরকে ১৮ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা দিয়েছে কোম্পানি। এর নিচে যাঁরা চাকরি করেছেন তাঁদেরকে ১৩ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা করে দিয়েছে কোম্পানি। কিন্তু অস্থায়ী কর্মীদের কোনও টাকা পয়সা এখনও পর্যন্ত দেয়নি কোম্পানি বলেই অভিযোগ। 
    কিন্তু কী কারণে কলকাতার (Kolkata) একমাত্র ব্রিটানিয়া কারখানা বন্ধ হয়ে গেল? ব্যবসায় মন্দা? নাকি শ্রমিক সমস্যা? এনিয়ে কর্তৃপক্ষের তরফে কিছু জানানো হয়নি। তবে ব্যবসায়িক দিক থেকে কোনও সমস্যা হয়নি বলেই মত শ্রমিকদের একাংশের। এখনও বঙ্গে ব্রিটানিয়ার খাদ্যসামগ্রী বিক্রিতে অন্য যে কোনও সংস্থার চেয়ে যথেষ্ট এগিয়ে। তবে কেন বন্ধ হল কারখানা (Britannia Factory Closed) সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kharagpur Railway Division: খড়্গপুর ডিভিশনে টানা ১০ দিন তিনশোর বেশি ট্রেন বাতিল, ঘোষণা রেলের

    Kharagpur Railway Division: খড়্গপুর ডিভিশনে টানা ১০ দিন তিনশোর বেশি ট্রেন বাতিল, ঘোষণা রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণপূর্ব রেলের খড়্গপুর ডিভিশনের (Kharagpur Railway Division) অন্দুল স্টেশনে টানা ১০ দিন ধরে চলবে নন-ইন্টারলকিংয়ের কাজ। এই কাজের জন্য শনিবার থেকে মেদিনীপুর-হাওড়া-মেদিনীপুর সহ মোট ২৩৭টি লোকাল ট্রেন এবং ৩২ জোড়া এক্সপ্রেস ট্রেন সহ মোট ৩০৩টি ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। যাত্রীরা যাতে স্টেশনে গিয়ে দুর্ভোগের শিকার না হন তা নিয়ে আগেই এই ঘোষণা রেলের।

    কী জানানো হয়েছে রেল সূত্রে (Kharagpur Railway Division)?

    গতকাল সোমবার রেলের দক্ষিণ পূর্ব শাখা বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছে, দিন কয়েক আগেই অবশ্য রেলের তরফ থেকে ঘোষণা করে বলা হয়েছিল যে আন্দুল স্টেশনে নন-ইন্টারলকিংয়ের কাজের জন্য ২২ জুন থেকে কোনও ট্রেন বাতিল (Kharagpur Railway Division) করা হচ্ছে না। যদি পরবর্তী সময়ে ট্রেন বাতিল করা হয় তাহলে দিনক্ষণ জানিয়ে দেওয়া হবে। অবশেষে সোমবার তা জানানো হল। মোট ৩০০-র বেশি ট্রেন বাতিল করা ছাড়াও যাত্রাপথ সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে একাধিক ট্রেনের। সেই সঙ্গে কিছু ট্রেনের যাত্রাপথ বদল করা হয়েছে। একই ভাবে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে বেশ কিছু ট্রেনকে। এই প্রি নন-ইন্টারলকিংয়ের কাজ চলবে ২৯ জুন থেকে ৬ জুন পর্যন্ত। ইন্টারলকিংয়ের কাজ হবে ৭ এবং ৮ জুলাই। আর তাই ২৯ জুন থেকে ৮ জুলাই পর্যন্ত ২৩৭টি লোকাল ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। ৩২ জোড়া যে ট্রেন বাতিল হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে, তাম্রলিপ্ত, ইস্পাত, জনশতাব্দী, ইন্টারসিটি, ধৌলি, আরণ্যক, কাণ্ডারী, সামলেশ্বরী, আজাদ হিন্দ, শতাব্দী-র মতো একাধিক ট্রেন।

    আরও পড়ুনঃ২৫ জুন গণতন্ত্রের অন্ধকার দিন! জরুরি অবস্থার ৫০ তম বার্ষিকীতে বিরোধীদের আক্রমণ মোদির

    ১১ জোড়া ট্রেনের যাত্রা পরিবর্তন

    রেলের (Kharagpur Railway Division) তরফে আরও জানা গিয়েছে, এই ১০ দিনে মোট ১১ জোড়া এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রাপথের পরিবর্তন করা হয়েছে। সময় পরিবর্তন করা হয়েছে ১১১ জোড়া এক্সপ্রেস ট্রেনের এবং যাত্রা সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে ৩ জোড়া এক্সপ্রেস ট্রেনের। ৬ জুলাই, ডিব্রুগড়-কন্যাকুমারী এক্সপ্রেস ৯০ মিনিট এবং পুরী-হাওড়া এক্সপ্রেস ২০ মিনিট দেরিতে চলতে পারে বলে জানানো হয়েছে রেলের তরফে। ফলে আগামী জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে তাই নিত্যযাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হবে বলে মনে করা হচ্ছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: পাকিস্তানের খাইবারে সেনার উপর জঙ্গি হামলা, মৃত পাঁচ জওয়ান

    Pakistan: পাকিস্তানের খাইবারে সেনার উপর জঙ্গি হামলা, মৃত পাঁচ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের (Pakistan) উত্তর পশ্চিম খাইবার পাখতুনখোয়া অঞ্চলে জঙ্গি হানায় ৫ জন পাকিস্তানি সেনার মৃত্যু হল। পাকিস্তান সেনার মিডিয়া বিভাগ ইন্টার-সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশন জানিয়েছে, জঙ্গিরা কুররাম জেলায় সেনাবাহিনীর গাড়ির উপরে হামলা চালায়। বিস্ফোরণে নষ্ট হয়ে যায় সেনার গাড়ি এবং ওই গাড়ির মধ্যে থাকা পাঁচ জন সেনা সেনার মৃত্যু হয়েছে।

    হামলায় নেপথ্যে টিটিপি, ধারণা প্রশাসনের

    চিনা সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া তাঁদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে মৃত সৈনিকদের বয়স ২৪ থেকে ৩৩ এর মধ্যে। এখন অবধি কোনও জঙ্গি সংগঠন এই হামলার দায়িত্বভার গ্রহণ করেনি। এমনকি (Pakistan) সেনা তরফ থেকেও কোন জঙ্গি সংগঠনকে আধিকারিক ভাবে এই ঘটনার জন্য দায়ী করা হয়নি। তবে মনে করা হচ্ছে তেহরিক-এ-তালিবান পাকিস্তান বা আফগান তালিবানের সহযোগী টিটিপি এই ঘটনার জন্য দায়ী। ইতিমধ্যে তালিবানরা ক্ষমতা দখল করার পর থেকে টিটিপি এই অঞ্চলে হামলা বাড়িয়েছে। পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শিরিফ বলেছেন, “সেনার এই বলিদান ব্যর্থ যাবে না।”

    উপজাতি অধ্যুষিত এলাকায় দমন-পীড়ন

    পাকিস্তানে উপজাতি অধ্যুষিত ফাটা, সোয়াত ও খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় জঙ্গি দমন অভিযান চালাবার ঘোষণা করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী। স্থানীয়দের অভিযোগ সেনা জঙ্গি দমনের নামে নির্বিচারে সাধারণ মানুষকেও সন্দেহের বশে গুলি করে মারছে। অন্যদিকে কয়েক লক্ষ আফগান শরনার্থীকে থেকে নভেম্বরের মধ্যে দেশ ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়েছে। ইতিমধ্যেই বহু আফগান নাগরিককে ধরে ধরে আফগান সীমান্তের ছেড়ে দিয়ে আসা হচ্ছে। এই সব এলাকাতেও বহু আফগানীর বাস। কয়েক প্রজন্ম ধরে তাঁরা এখানে বসবাস করছেন। অথচ জঙ্গি দমন অভিযানের নামে তাঁদের উপরেও অত্যাচার চলছে। এই জেরে পাকিস্তানের জনগণের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ দানা বাঁধছে। ক্ষোভের জেরে পাল্টা সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে তেহরিক এ তালিবান পাকিস্তান ওরফে টিটিপি নামে একটি উগ্রপন্থী গোষ্ঠী। মাঝেমধ্যেই তাঁরা সেনাবাহিনীর উপরে হামলা চালাচ্ছে। তবে সাম্প্রতিক এই হামলার জন্য কারা দায়ী তা এখনও জানা যায়নি।

    জঙ্গি সন্দেহে ২২ জন গ্রেফতার (Pakistan)

    জানা গেছে পাঞ্জাব প্রান্ত থেকে পুলিশ ইতিমধ্যে ২২ জন ব্যক্তিকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার করেছে। পাঞ্জাব পুলিশ সূত্রে খবর বিভিন্ন জেলায় ১৫২ টি অভিযান চালানো হয়। এই অভিযানে ইসলামিক স্টেট। তেহরিক-এ-তালিবান পাকিস্তান (TTP), লস্কর-এ-তৈয়বা, লস্কর-এ-জাহাঙওয়ী সংগঠনের ২২ জনকে জঙ্গি সন্দেহে ধরা হয়। পুলিশের জঙ্গি দমন শাখার এক আধিকারিকের বক্তব্য অনুযায়ী গোটা এলাকা জুড়ে জঙ্গি দমন অভিযান চালানো হচ্ছে। এদের মধ্যে কেউ সাম্প্রতিক (Pakistan) সেনাবাহিনীর উপরে হামলায় যুক্ত ছিল কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    উপজাতি অধ্যুষিত এলাকায় জঙ্গিবাদের প্রভাব

    পাকিস্তান (Pakistan) সেনার একটি অংশ দীর্ঘদিন ধরে জঙ্গি কার্যকলাপে মদত দিয়ে আসছে। জঙ্গিদের মদত করতে করতে এখন এই জঙ্গি সমস্যায় পাকিস্তানের মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ জঙ্গিদের পাক সেনার কথা মত কাজ করতে হয়। জঙ্গিদের টার্গেট বাছার ক্ষেত্রে স্বাধীনতা নেই। মতানৈক্য হলেই জঙ্গিদের খতম করিয়ে দেয় সেনা। ফলে যে সেনাবাহিনী এতদিন তাঁদের সমর্থন করছিল তারাই এখন জঙ্গিদমন অভিযান চালাচ্ছে। পাল্টা সেনার উপর হামলা করছে জঙ্গিরা। বিশেষ করে পাকিস্তানে উপজাতি অধ্যুষিত সোয়াত, খাইবার ও ফাটা

    আরও পড়ুন: চিন-পাকিস্তান যোগসাজশ! কাশ্মীরে জঙ্গিদের থেকে উদ্ধার চিনা টেলিকম সরঞ্জাম

    এলাকায় অনুন্নয়নের জেরে ক্ষোভ রয়েছে স্থানীয় মানুষদের মধ্যে। তাঁদের একাংশ হাতে সেনার অত্যাচারে বন্দুক হাতে তুলে জঙ্গি সংগঠনে যোগ দিচ্ছে। পাকিস্তান সেনা এদের নিয়ন্ত্রণ না করতে পেরে তাঁদের উপর আরও কড়া মনোভাব দেখাচ্ছে। যার ফলে সেই এলাকায় সেনার বিরুদ্ধেও বিদ্রোহ শুরু হয়েছে। উপজাতি অধ্যুষিত এলাকায় সেনাবাহিনীর কথামত না চললে অনেক ক্ষেত্রেই খুন এবং গুম করে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share