Tag: news in bengali

news in bengali

  • UGC NET Controversy: পরীক্ষা বিতর্কে গর্জে উঠলেন শিক্ষামন্ত্রী! ‘কেউ রেহাই পাবে না’, আশ্বাস ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    UGC NET Controversy: পরীক্ষা বিতর্কে গর্জে উঠলেন শিক্ষামন্ত্রী! ‘কেউ রেহাই পাবে না’, আশ্বাস ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি নিটে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। সেই দুর্নীতির অভিযোগ এবং ইউজিসি নেট (UGC NET Controversy) বাতিল করার প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। সেখানেই জাতীয় টেস্টিং এজেন্সি বা এনটিএ-তে যে গলদ রয়েছে, তা মেনে নিলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান (Dharmendra Pradhan)। জানালেন, ‘ভুল’ সংশোধন এবং উন্নত পরিষেবার জন্য উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করা হবে। 

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর মন্তব্য (Dharmendra Pradhan) 

    এ প্রসঙ্গে ধর্মেন্দ্র বলেন, ‘‘নিটে দুর্নীতি (UGC NET Controversy) প্রমাণিত হলে দোষীরা অবশ্যই শাস্তি পাবে। নেটের ক্ষেত্রেও বিষয়টি তাই। কাউকে কোনও অবস্থাতেই রেয়াত করা হবে না। আমি তার গ্যারান্টি দিচ্ছি। পরীক্ষা পদ্ধতির উপর বিশ্বাসযোগ্যতা ফিরিয়ে আনার দায়িত্ব আমার।’’ এরপর নেট পরীক্ষার এক দিন পর তা বাতিল করে দেওয়া প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘‘পরীক্ষার পরের দিন বিকেল ৩টে নাগাদ আমরা জানতে পারি, ডার্ক নেটে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে গিয়েছিল পরীক্ষার আগেই। মূল প্রশ্নপত্রের সঙ্গে তা মিলিয়ে দেখা হয় এবং ফাঁস হওয়া প্রশ্নের সঙ্গে তা মিলে যায়। এর পরেই আমরা পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলির উপর নজরদারি চালানো কঠিন। প্রশ্নফাঁসে সেই ধরনের অ্যাপই ব্যবহৃত হয়েছে। তবে স্বচ্ছতার সঙ্গে আমরা আপস করব না। একথা বলতে পারি, জোরালো প্রমাণ পেলে কোনও অপরাধীই নিষ্কৃতি পাবে না। পড়ুয়াদেরই ভবিষ্যতে আমাদের অগ্রাধিকার।’’ 

    ঠিক কী ঘটেছিল? (UGC NET Controversy) 

    গত বুধবার নেট পরীক্ষা বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। কারণ সম্প্রতি নিটের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ প্রকাশ্যে এসেছে বিহার থেকে। সেখানে এক জনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। জেরায় যিনি স্বীকার করেছেন, পরীক্ষার আগের দিন তিনি প্রশ্ন পেয়ে গিয়েছিলেন। তা মুখস্থ করে পরীক্ষা দিতে গিয়েছিলেন। এই ঘটনায় সিবিআই এর তদন্ত করবে বলে আগেই জানিয়েছিল কেন্দ্র। তবে এরপর বৃহস্পতিবার এই ঘটনায় এফআইআর করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    আরও পড়ুন: কালিম্পঙে রাস্তায় ধস, ফুঁসছে তিস্তা

    ইউজিসি-নেট পরীক্ষা বাতিল

    উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি ইউজিসি-নেট (UGC-NET) পরীক্ষা নেয়। প্রায় ৯ লক্ষের উপর পরীক্ষার্থী তাতে অংশ নেয়। কিন্তু নিটের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে পরীক্ষার মাত্র একদিন পরই বুধবার কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতি জারি করে পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Darjeeling Road Closed: কালিম্পঙে রাস্তায় ধস, ফুঁসছে তিস্তা

    Darjeeling Road Closed: কালিম্পঙে রাস্তায় ধস, ফুঁসছে তিস্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দার্জিলিঙে প্রবল বৃষ্টিতে ফুঁসছে তিস্তা নদী। পরিস্থিতি ক্রমশই খারাপ হচ্ছে। তিস্তা নদীর দুই পাড়ে একাধিক রাস্তা ইতিমধ্যেই বন্ধ (Darjeeling Road Closed) হয়ে গেছে দার্জিলিং কালিম্পং সড়ক। ফলে যারা কালিম্পং বেড়াতে গিয়েছেন তাঁরা ফিরে আসার সময় সমস্যায় পড়তে পারেন। পর্যটকদের সাবধান করা হচ্ছে যাতে কোনওভাবেই ঝুঁকি না নিয়ে তাঁরা ফিরে আসার চেষ্টা করেন। বিশেষ করে তিস্তা বাজার সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দাদের সতর্ক করা হয়েছে কালিম্পং জেলা প্রশাসন দুর্যোগ মোকাবিলা দপ্তর গোটা পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে।

    পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার লক্ষণ নেই

    আবহাওয়া দফতর ইতিমধ্যেই জানিয়েছে উত্তরবঙ্গে দুর্যোগ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার এই মুহূর্তে কোন সম্ভাবনা নেই। অসম, মেঘালয়, সিকিম ও উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। স্যাটেলাইটে যে ছবি ধরা পড়েছে তাতে ধারণা করা হচ্ছে উত্তরে জেলাগুলিতে অন্তত ৪ থেকে ৫ দিন আরও বৃষ্টি হবে। ফলে উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার অতিবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অতিবৃষ্টির পরে উত্তরবঙ্গের আরও একাধিক নদীর জলস্তর বেড়ে যেতে পারে।

    নতুন করে ধসের আশঙ্কা (Darjeeling Road Closed)

    স্থানীয় সূত্রে খবর দীর্ঘক্ষণ বন্ধ থাকার পর ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক খুলে দেওয়া হয়। তবে খুব ধীরগতিতে যানবাহন চলছে। অত্যন্ত সাবধানে যাতায়াত করার জন্য বলা হয়েছে। কারণ একাধিক জায়গায় মূল রাস্তার উপর জল উঠে গিয়েছে। এর জেরে যে কোন মুহূর্তে বড় ধরনের বিপদ ঘটে যেতে পারে। বহু জায়গায় নতুন করে (Darjeeling Road Closed) ধস নেমেছে। রবিঝোরা এবং লিকুভির এলাকায় সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ধসপ্রবণ এলাকায় ইতিমধ্যেই সাইনবোর্ড লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ভিজল কলকাতা! হালকা বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত, ধারাপাত দক্ষিণের একাধিক জেলায়

    বাড়ছে জলস্তর

    প্রশাসন সূত্রে খবর, সিকিম দার্জিলিং এবং কালিম্পং-এ প্রবল বৃষ্টির জেরে যাতায়াতে (Darjeeling Road Closed) সমস্যা তৈরি হয়েছে। পাহাড়ে ধস নামছে। দুকুল ছাপিয়ে বইছে তিস্তা নদীর জল। দার্জিলিং কালিম্পং সড়কের উপর দিয়ে জল বয়ে চলেছে ক্রমাগত। ফলে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এর আগে বালুখোলা এবং লিকুভিরে ধস নেমেছিল। সে কারণেই ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক বন্ধ রাখতে হয়। ফলে পরিস্থিতি ক্রমাগত ভয়াবহ হয়ে ওঠে। সিকিম, ভুটান এবং উত্তরবঙ্গে প্রবল বৃষ্টির জেরে নদীগুলিতে জলস্তর আরও বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Metro Work: মেট্রোরুটে গাছ কাটা নিয়ে জনস্বার্থ মামলা খারিজ হাইকোর্টের

    Metro Work: মেট্রোরুটে গাছ কাটা নিয়ে জনস্বার্থ মামলা খারিজ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে জোকা থেকে তারাতলা পর্যন্ত মেট্রো চলছে। বাকি পথ সম্প্রসারণের কাজ হচ্ছে। কিন্তু সেই পথে মেট্রোরেল (Metro Work) প্রকল্পের জন্য দেদার গাছ কাটা হচ্ছে। সম্প্রতি এর বিরোধিতা করে  কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়েছিল। কিন্তু বৃহস্পতিবার সেই মামলা খারিজ করে দিয়েছে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। এদিন জনস্বার্থ মামলা খারিজ করে প্রধান বিচারপতি জানালেন মোমিনপুর থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মেট্রোর কাজ চালিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে। 

    আগে কী ঘটেছিল? (Metro Work) 

    এর আগে শহরের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা গাছ কাটা আটকাতে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়। তাঁদের দাবি ছিল, ৭০০-র বেশি গাছ কাটা হয়েছে ইতিমধ্যে। ময়দান এলাকায় সবথেকে বেশি গাছ কাটা হয়েছে। তার ফলে গোটা শহরের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছিল। এই প্রেক্ষিতেই গাছ কাটা বন্ধের আর্জি জানানো হয় আদালতে। এরপর ময়দান এলাকায় গাছ কাটা নিয়ে মেট্রোর কাজে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। এবার সেই মামলাই বৃহস্পতিবার খারিজ করল প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। 

    আরও পড়ুন: ভিজল কলকাতা! হালকা বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত, ধারাপাত দক্ষিণের একাধিক জেলায়

    কিসের ভিত্তিতে অনুমতি দিল আদালত?  

    জানা গিয়েছে গাছ কাটা হলেও আবার গাছ লাগানোর কথা আগেই জানিয়েছে মেট্রো নির্মাণকারী সংস্থা আরভিএনএল। অথচ এই তথ্য আদালতকে সঠিক ভাবে জানাননি মামলাকারী। তা ছাড়া উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি (Metro Work) আদায় করে কাজ শুরু করে নির্মাণ সংস্থা। আদালত মনে করছে, সংবাদমাধ্যমের তথ্যের উপর ভিত্তি করে এই মামলা করা হয়েছে। তাই মামলাটি খারিজ করে আরভিএনএল-কে নির্মাণ কাজ চালিয়ে অনুমতি দিল হাইকোর্ট। 
    উল্লেখ্য, গাছ কাটার এই ইস্যু নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মেট্রো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, রেলপথ সম্প্রসারণের জন্য ময়দান চত্বরের গাছগুলি পুনরায় প্রতিস্থাপন বা ট্রান্সপ্লান্টেশন করার জন্য বনদফতরের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছিল। সেই অনুমতি (Metro Work) মিলেছে। তাই কাজে বাধা আসার কোনও অর্থ হয় না। 
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IIT Bombay: নাটকে রামের অবমাননা! মোটা অঙ্কের জরিমানা বম্বে আইআইটির ৮ পড়ুয়ার

    IIT Bombay: নাটকে রামের অবমাননা! মোটা অঙ্কের জরিমানা বম্বে আইআইটির ৮ পড়ুয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পারফর্মিং আর্টস ফেস্টিভ্যাল। ৩১ মার্চ বম্বে আইআইটিতে (IIT Bombay) এই অনুষ্ঠানে কয়েকজন পড়ুয়া মঞ্চস্থ করেন ‘রাবণ’ নামের একটি নাটক। অভিযোগ, নাটকটি আসলে রামায়ণের ব্যাঙ্গাত্মক রূপান্তর। নাটকটিতে সীতাকে নারীবাদী হিসেবে তুলে ধরতে গিয়ে অপমান করা হয়েছে রামকে।

    রাবণের গুণকীর্তন!

    শুধু তাই নয়, রাবণের গুণকীর্তনও করা হয়েছে। রাম, সীতা ও লক্ষ্মণের মধ্যে অশ্লীল ভাষায় কথোপকথনও শোনা গিয়েছে মঞ্চে। নাটকের (IIT Bombay) কিছু অংশ ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। হিন্দু ধর্মের অবমাননার অভিযোগও জমা পড়ে আইআইটি কর্তৃপক্ষের কাছে। তার পরেই পড়ুয়াদের ঘাড়ে নেমে আসে শাস্তির খাঁড়া। চার পড়ুয়াকে জরিমানা করা হয়েছে মাথাপিছু ১ লাখ ২০ হাজার করে টাকা। এটি ওই আইআইটির একটি সেমেস্টারের ফি-র সমান। আরও চার পড়ুয়াকেও দিতে হবে জরিমানা। তাঁদের অবশ্য দিতে হবে ৪০ হাজার করে টাকা। ২০ জুলাইয়ের মধ্যে জরিমানা মেটাতে বলা হয়েছে পড়ুয়াদের। জরিমানা না দিলে আরও কড়া পদক্ষেপ করা হবে বলেও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন আইআইটি কর্তৃপক্ষ।

    শাস্তির খাঁড়া

    শাস্তির পাশাপাশি কিছু বিধিনিষেধও আরোপ করা হয়েছে। স্নাতকস্তরের পড়ুয়ারা ক্যাম্পাসের জিমখানা পুরস্কারে প্রবেশ করতে পারবেন না। জুনিয়র পড়ুয়ারা পাবেন না হস্টেল। নাটকটিতে রাম ও সীতার কথোপকথনের একটি দৃশ্যে সীতাকে মঞ্চে বলতে শোনা যায়, “ওখানে (রাবণের ওখানে) নারীর যথেষ্ট সম্মান রয়েছে। উনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, আমার সম্মতি ছাড়া উনি আমায় স্পর্শই করবেন না। ওঁর মধ্যে এমন পুরুষ দেখেছি, যা এই জাতের মধ্যে দেখিনি। তোমরা রাক্ষস হত্যায় উল্লাস করেছিলে বটে, আসল রাক্ষসকে হত্যা করতে পারনি।”

    জরিমানার নোটিশটি আইআইটি বি ফর ইন্ডিয়া সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের তরফে পোস্ট করা হয়েছে এক্স হ্যান্ডেলে। নাটকটির বিরোধিতা করেছিল এই দলটি। দলটির তরফে স্বাগত জানানো হয়েছে প্রতিষ্ঠানের পদক্ষেপকে। প্রসঙ্গত, গত এপ্রিল মাসে পুদুচেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠান ঘিরেও প্রায় একই রকমের অভিযোগ উঠেছিল। প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট হ্যাক করে (IIT Bombay) হ্যাকাররা।

    আর পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian ports: দেশের সাফল্য! বিশ্বের শীর্ষ ১০০ বন্দরের তালিকায় জায়গা পেল ভারতের ৯টি

    Indian ports: দেশের সাফল্য! বিশ্বের শীর্ষ ১০০ বন্দরের তালিকায় জায়গা পেল ভারতের ৯টি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের জন্য আরও এক গৌরবময় অধ্যায়। বুধবার এক সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কনটেইনার পোর্ট পারফরম্যান্স ইনডেক্সের সর্বশেষ সংস্করণে বিশ্বব্যাঙ্কের তালিকায় শীর্ষ ১০০টির মধ্যে ভারতীয় বন্দরের (Indian ports) সংখ্যা ৯টি। বন্দরগুলির দক্ষতা এবং সামগ্রিক কর্মক্ষমতা পরিমাপ করে এই বিশ্বব্যাপী কনটেইনার পোর্ট পারফরম্যান্স ইনডেক্স তৈরি করেছে বিশ্বব্যাঙ্ক এবং এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল মার্কেট ইন্টেলিজেন্স। এই তালিকায় বিশ্বের সেরা ১০০ বন্দরের তালিকা দেওয়া হয়েছে।

    শীর্ষ তালিকায় ভারতের কোন কোন বন্দর? (Indian ports) 

    জানা গিয়েছে, ভারতের এই ৯টি বন্দরের মধ্যে বিশাখাপত্তনম বন্দর বিশ্বের শীর্ষ ২০টি বন্দরের মধ্যে ১৯তম স্থান দখল নিয়েছে। মুন্দ্রা বন্দর বর্তমান র‍্যাঙ্কিয়ে ২৭ নম্বরে উঠে এসেছে। এই দুটি বন্দর ছাড়াও আরও সাতটি ভারতীয় বন্দর, যারা শীর্ষ ১০০-র মধ্যে স্থান অর্জন করেছে। সেগুলি হল— পিপাভাভ (৪১ তম স্থান), কামারাজার (৪৭ তম স্থান), কোচিন (৬৩ তম স্থান), হাজিরা (৬৮ তম স্থান), কৃষ্ণপত্তনম (৭১ তম স্থান), চেন্নাই (৮০ তম স্থান) এবং জওহরলাল নেহরু বন্দর (৯৬ তম স্থান)। 

    আরও পড়ুন: প্রত্যেক হিন্দুর উচিৎ ২০ জুন ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ পালন করা! জানুন এই দিনের ঐতিহাসিক তাৎপর্য

    সর্বানন্দ সোনোয়ালের মন্তব্য   

    এই উপলক্ষে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেন্দ্রীয় জাহাজ পরিবহণ মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল বলেন, ভারতীয় বন্দরগুলির (Indian ports) জন্য এটি একটি গৌরবের বিষয়।” তাঁর মতে, জাহাজের দক্ষ পরিচালনায় ও পণ্যের সরবরাহের মাধ্যমে ভারতীয় বন্দরগুলির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। তিনি বলেন, “এটি ভারতীয় বন্দরগুলির জন্য একটি অসাধারণ অর্জন। এটি নরেন্দ্র মোদি সরকারের আধুনিকীকরণ, যান্ত্রিকীকরণের উল্লেখ্যযোগ্য উদাহরণ। ভারতীয় বন্দরগুলির এই সাফল্য পরবর্তীতে তাদের কর্মক্ষমতা উন্নত করতে এবং দক্ষতা বাড়ানোর জন্য প্রযুক্তিগতভাবে সচেতন করতে যথেষ্ট সহায়তা করবে। জাহাজ ও পণ্যসম্ভারের দক্ষ পরিচালনায় বিভিন্ন অপারেশনাল দক্ষতা এবং পরিষেবা সরবরাহের উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির দূরদর্শী নেতৃত্বের জন্য ধন্যবাদ, আমরা সাগরমালার মতো উচ্চাভিলাষী উদ্যোগের মাধ্যমে আমাদের বন্দরগুলির দক্ষতা উন্নত করার কাজ করতে সক্ষম হয়েছি। এটি আমাদের বিশ্ব-বাজারের স্থিতিশীলতা এবং ভারতের সামুদ্রিক শিল্পের স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে। অন্যদিকে, নতুন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করতে এবং সবুজ পরিকাঠামো তৈরি করতে সাহায্য করেবে। এই বিষয়ে নিরন্তর প্রচেষ্টার মাধ্যমে, আমরা নিশ্চিত যে ভবিষ্যতে ভারতীয় সামুদ্রিক রুট তথা মেরিটাইম গেটওয়েগুলির স্থিতিস্থাপকতা এবং দক্ষতাকে আরও উন্নত করবে এবং বন্দরের নেতৃত্বাধীন অর্থনৈতিক উন্নয়নকে বাড়িয়ে তুলবে।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • International Yoga Day 2024: আজ আন্তর্জাতিক যোগ দিবস, ডাল লেকে যোগাসন করবেন মোদি

    International Yoga Day 2024: আজ আন্তর্জাতিক যোগ দিবস, ডাল লেকে যোগাসন করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যোগব্যায়াম (Yoga) সারা দুনিয়া বিনা ওষুধে মানসিক ও শারীরিক সমস্যা দূর করতে ব্যবহার করে। এর শিকড় হাজার বছর পুরোনো। ভারতে উদ্ভূত যোগ ব্যায়াম একটি শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য-বর্ধক কার্যকলাপ। সারা বিশ্ব ২০২৪ সালে (International Yoga Day 2024) আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের দশম বার্ষিকী উদযাপন করতে চলেছে। ফলে এটি একটি বিশেষ উপলক্ষ। এর মূল বিষয় হল যোগব্যায়ামকে একটি আন্দোলন হিসাবে প্রচার করা যা একজনের স্থিতিস্থাপকতাকে উন্নত করে এবং সমাজের প্রতিটি একক ব্যক্তির জন্য মঙ্গল প্রচার করে।

    যোগ দিবসে নরেন্দ্র মোদি থাকবেন জম্মু ও কাশ্মীরে

    ২১জুন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রীনগরে ডাল লেকের তীরে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালন করবেন। মনোরম বুলেভার্ড রোডের পাশে শের-ই-কাশ্মীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে (SKICC) নির্ধারিত ইভেন্টে ৩ থেকে ৪ হাজার জনেরও বেশি লোক উপস্থিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। যোগ ২০২৪ (International Yoga Day 2024) এর থিম হল ‘নিজের এবং সমাজের জন্য যোগ’।

    আরও পড়ূন: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের

    যোগব্যায়াম স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার জন্য একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে যা আমাদের ব্যস্ত জীবনে ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করে। এই বিশেষ দিনে, আমরা এর রূপান্তরকারী শক্তি উদযাপন করি। যোগব্যায়াম শুধু ব্যায়াম নয়।  যোগ মনকে সুস্থ রাখে। এটি শরীর এবং মনের ক্ষমতায়নের পদ্ধতি। আজকের দৈনন্দিন জীবনে প্রত্যেকেরই উচিত অনুশীলনে মধ্যে যোগব্যায়ামকে নিয়ে আসা। প্রথম আন্তর্জাতিক যোগ দিবস ২১ জুন, ২০১৫ সালে পালিত হয়েছিল। এই দিনটি উত্তর গোলার্ধে বছরের দীর্ঘতম দিন এবং এটি আলো এবং স্বাস্থ্যের প্রতীক।

    আয়ুষ মন্ত্রকের উদ্যোগে হবে অনুষ্ঠান 

    প্রতি বছর আয়ুষ মন্ত্রক নয়াদিল্লির রাজপথে একটি জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে, প্রধানমন্ত্রী মোদী ছাড়াও বিশ্বব্যাপী লোকেদের (International Yoga Day 2024) যোগব্যায়াম করতে দেখা যায়। সরকারী প্রেস রিলিজ অনুসারে, সারা বিশ্ব থেকে মোট ২৩.৪ কোটি মানুষ ২০২৩ সালে (IDY) ইভেন্টে অংশ নিয়েছিল। যোগ সেশনে ৮৪ টি দেশ এক জায়গায় অংশগ্রহণ করেছিল এবং প্রতি বছর অংশগ্রহণকারীদের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা দেখা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bihar Caste Quota Hike: জাত ভিত্তিক সংরক্ষণ কোটা বিল খারিজ পাটনা হাইকোর্টে

    Bihar Caste Quota Hike: জাত ভিত্তিক সংরক্ষণ কোটা বিল খারিজ পাটনা হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি চেয়েছিলেন সস্তায় বাজিমাত করতে! ভোট কুড়োতে তিনি হাতিয়ার করেছিলেন জাত ভিত্তিক সংরক্ষণ কোটাকে! তবে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের সেই উদ্যোগে (Bihar Caste Quota Hike) জল ঢেলে দিল পাটনা হাইকোর্ট। বিহারে সরকারি চাকরি ও শিক্ষাক্ষেত্রে সংরক্ষণ বৃদ্ধির প্রস্তাব সংক্রান্ত একটি বিল গত বছর বিধানসভায় পাশ করিয়েছিলেন নীতীশ।

    জাতভিত্তিক সংরক্ষণ

    সেই সময় তিনি ছিলেন ‘মহগটবন্ধন’ সরকারের মুখ্যমন্ত্রী। নীতীশের সেই বিলই খারিজ করে দিল পাটনা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার পাটনা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি কে বিনোদ চন্দ্রন ও বিচারপতি হরিশ কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, বিহারে জাতভিত্তিক সংরক্ষণ ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে (Bihar Caste Quota Hike) ৬৫ শতাংশ করা যাবে না। উল্লেখ্য, গত বছর বিল পাশ করানোর সময় নীতীশ ছিলেন মহাগটবন্ধন সরকারের মুখ্যমন্ত্রী। শিবির বদলে তিনি এখন এনডিএতে।

    বিল পাশ বিহার বিধানসভায়

    গত বছর ৫ নভেম্বর বিলটি পাশ হয়েছিল বিহার বিধানসভায়। সেই সময় বিধানসভায় দাঁড়িয়ে নীতীশ বলেছিলেন, “পিছিয়ে পড়াদের অধিকার দিতে আমাদের সরকার বদ্ধপরিকর।” বিল পাশ করিয়ে বিহারে ওবিসি এবং ইবিসিদের (অতি অনগ্রসর) জন্য সংরক্ষণের হার ২৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে করা হয় ৪৩ শতাংশ। এসসির সংক্ষরণ ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করার প্রস্তাবও ছিল ওই বিলে। বিল পাশ করানোর পর তার বিরোধিতা করে কয়েকটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয় পাটনা হাইকোর্টে। মার্চে শুনানি শেষের পর রায় ঘোষণা স্থগিত রেখেছিল আদালত।

    আর পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের

    আদালতে আবেদনকারীদের পক্ষের আইনজীবী ঋতিকা রানি বলেন, “আমাদের আবেদনে জানিয়েছিলাম যে সংশোধনীগুলি সংবিধানের ১৪, ১৬ ও ২০ নম্বর অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করেছে, সেই দাবির সারবত্তা মেনে নিয়েছে আদালত।” আবেদনকারী পক্ষের আর এক আইনজীবী প্রশান্ত নির্ভয় বলেন, “সম্প্রতি মারাঠাদের জন্য সংরক্ষণ সংক্রান্ত মামলায়ও শীর্ষ আদালত স্পষ্ট করেছে, কোনও রাজ্য সরকার ৫০ শতাংশের বেশি জাতভিত্তিক সংরক্ষণের ব্যবস্থা করতে পারে না। নীতীশ সরকার অসাংবিধানিক পদক্ষেপ করেছিল।”

    প্রসঙ্গত, বিধানসভায় সর্বসম্মতিক্রমে সংরক্ষণ বিল পাশের পর ২১ নভেম্বর জাতভিত্তিক সংরক্ষণ ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৬৫ শতাংশ করার সরকারি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল নীতীশ সরকার। তার পরেই আদালতের এই নির্দেশ (Bihar Caste Quota Hike)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • West Bengal Day: প্রত্যেক হিন্দুর উচিত ২০ জুন ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ পালন করা! জানুন এই দিনটির ইতিহাস

    West Bengal Day: প্রত্যেক হিন্দুর উচিত ২০ জুন ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ পালন করা! জানুন এই দিনটির ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০ জুন দিনটি “পশ্চিমবঙ্গ দিবস” বা পশ্চিমবঙ্গ গঠন দিবস হিসাবে পালিত হওয়া উচিৎ। প্রত্যেক হিন্দু ধর্মাবলম্বীর উচিত ২০ জুন দিনটিকেই “পশ্চিমবঙ্গ দিবস” হিসেবে পালন করা। কিন্তু তার জন্য জানা দরকার কী তাৎপর্য লুকিয়ে রয়েছে এই দিনটির পিছনে। কেন এই দিনটিকেই এতদিন ধরে “পশ্চিমবঙ্গ দিবস” হিসেবে পালন করা হত – তা হয়তো রাজ্যে বসবাসকারী অনেকের কাছেই অজানা।  

    ২০ জুন দিনটির ইতিহাস ও গুরুত্ব (History of West Bengal Day) 

    ২০ জুন হচ্ছে বাংলার প্রতিষ্ঠা দিবস। কারণ ১৯৪৭ সালের ২০ জুন, অখণ্ড বাংলা বিধানসভায় বাংলা ভাগ করে পশ্চিমবঙ্গ গঠনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল। সেই কারণে এই দিনটি এতদিন ধরে পালিত হত “পশ্চিমবঙ্গ দিবস” হিসেবে। তবে “পশ্চিমবঙ্গ দিবস” দিনটি যার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তিনি হলেন ডাঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। 

    শ্যামা প্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের অবদান 

    এই পশ্চিমবঙ্গ দিবস (West Bengal Day) পালনের ক্ষেত্রে ডাঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের অবদান অনেক। যদিও তা মানতে অস্বীকার করেন কমিউনিস্ট-মনোভাবাপন্ন বুদ্ধিজীবীরা। শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, একজন কট্টর জাতীয়তাবাদী, যিনি সবসময় ভারত ভাগের বিরুদ্ধে ছিলেন। বিভিন্ন মুসলিম নির্বাচিত নেতাদের অধীনে বাঙালি হিন্দুদের দুর্দশা দেখে গভীরভাবে ব্যথিত হয়েছিলেন।         

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের

    এরপর ১৯৪৭ সালের ১৫ মার্চ, একটি বক্তৃতায়, ড. মুখোপাধ্যায় বাংলায় হিন্দুদের পায়ের তলার মাটি সুরক্ষিত করার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন। তখন নির্মল চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, ডঃ বিধান চন্দ্র রায়, ডঃ প্রমথ নাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, এবং ক্ষিতীশ চন্দ্র নিওগী সহ নির্ভীক হিন্দু নেতারা বাঙালি হিন্দুদের বেঁচে থাকার একমাত্র উপায় হিসাবে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের বাংলা ভাগ করার ধারণার সঙ্গে একমত হন। এরপর ভারত ভাগের প্রস্তাব দিয়ে তিনি প্রশ্ন করেছিলেন, যদি ২৪ শতাংশ মুসলমান ভারতে ৭৬ শতাংশ অমুসলিমদের সঙ্গে থাকতে না পারে তবে ৪৫ শতাংশ অমুসলিম বাংলায় ৫৫ শতাংশ মুসলমানের সাথে কীভাবে থাকতে পারে। তিনি তাঁর বক্তব্যের সাপেক্ষে গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং এবং নোয়াখালী গণহত্যার কথাও উল্লেখ করেছিলেন।

     
    সে সময় শ্যামাপ্রসাদের কথা মেনে কিংবদন্তি ঘনশ্যাম দাস বিড়লা সহ প্রায় সমস্ত বাঙালি হিন্দু আইনজীবী সহ হিন্দু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাঁর পাশে দাঁড়ান। এরপর ২০ জুন ১৯৪৭ সালে, বঙ্গীয় আইনসভার বিধায়কেরা ইউনাইটেড বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি ভারতের সাথে থাকবে নাকি পাকিস্তানে যাবে নাকি বিভক্ত হবে তা সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসেন। সেসময় নানাবিধ আলোচনার শেষে অখণ্ড বাংলা বিধানসভায় বাংলা ভাগ করে পশ্চিমবঙ্গ গঠনের (West Bengal Day) সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Post: এসএমএসের মাধ্যমে জালিয়াতি, পোস্ট অফিসের উপভোক্তাদের সতর্ক করল কেন্দ্র

    India Post: এসএমএসের মাধ্যমে জালিয়াতি, পোস্ট অফিসের উপভোক্তাদের সতর্ক করল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই বাড়ছে অনলাইনে সাইবার জালিয়াতির সংখ্যা। এই জালিয়াতি নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি চিন্তিত সরকারও। তাই আমজনতা যাতে প্রতারকের খপ্পরে পড়ে সর্বস্ব না খোয়ায়, সেজন্য সতর্কবার্তা জারি করা হল সরকারের পক্ষ থেকে। জানা গিয়েছে, পোস্ট অফিসের (India Post) নাম করে উপভোক্তাদের মেসেজ পাঠিয়ে টাকা লুট করছে জালিয়াতরা।

    কী বলছে জালিয়াতরা?

    উপভোক্তাদের পাঠানো মেসেজে জালিয়াতরা বলছে, একজন ব্যবহারকারীর কাছ থেকে একটি প্যাকেজ আসার কথা রয়েছে। ঠিকানা আপডেট না করলে সেই প্যাকেজ ফেরত চলে যাবে। ঠিকানা আপডেট না করলে প্যাকেজও ডেলিভারি করা হবে না। এই মেসেজের সঙ্গেই দেওয়া থাকছে একটি লিঙ্ক। সেই লিঙ্কে ক্লিক করেই ঠিকানা আপডেট করে নিতে হবে বলে উপভোক্তাদের জানায় প্রতারকরা। ঘরে বসে ঠিকানা আপডেট করার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই নির্ধারিত ঠিকানায় তাঁরা প্যাকেজ পেয়ে যাবেন বলেও মিথ্যা আশ্বাস দেয় প্রতারকরা। কিছু না বুঝেই জালিয়াতদের পাতা (India Post) ফাঁদে পা দেয় সাধারণ মানুষ। তাঁরা লিঙ্ক খুলে ঠিকানা আপডেট করতে থাকেন। তার পরেই সর্বস্ব খুইয়ে কার্যত পথে বসেন উপভোক্তারা। পিআইবি ফ্যাক্ট চেক জানিয়েছে, এই ধরনের মেসেজ এলে বুঝতে হবে তা ভুয়ো। ইন্ডিয়া পোস্ট ঠিকানা আপডেটের জন্য এই ধরনের কোনও মেসেজ পাঠায় না। তাই এই ধরনের মেসেজ এলে তা এড়িয়ে চলাই উচিত। একই সঙ্গে উচিত নয় কোনও সন্দেহজনক লিঙ্কে ক্লিক করাও।

    কীভাবে এড়াবেন জালিয়াতদের খপ্পর?

    প্রথমে যাচাই করুন যিনি প্যাকেজ পাঠাচ্ছেন, তাঁর অথেন্টিসিটি। তাঁর ইমেল অ্যাড্রেস, মেসেজ কলের ফোন নম্বর অথবা কল বা অন্য কোনও উপায়ে চেক করলেই জানা যাবে মেসেজের সত্যতা। এই জাতীয় মেসেজ কিংবা কলে রেসপন্স করবেন না। এই লিঙ্কে ক্লিকও করবেন না। পিআইবি ফ্যাক্ট চেক কিংবা সাইবার পুলিশকে জানান ডজি ইমেল এবং মেসেজ এলে। তার আগে নিশ্চিত হন ফোনে লেটেস্ট সফটওয়্যার রয়েছে কিনা, সে ব্যাপারে। ফোনে মাঝে মধ্যেই অ্যান্টি ভাইরাস অথবা অ্যান্টি ম্যালওয়্যাল টুল ব্যবহার করুন (India Post)।

    আর পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Toll Booths: বাড়বে টোল আদায়ের পরিমাণ, বাঁচবে সময়ও, নয়া ব্যবস্থা করতে উদ্যোগী এনএইচএআই

    Toll Booths: বাড়বে টোল আদায়ের পরিমাণ, বাঁচবে সময়ও, নয়া ব্যবস্থা করতে উদ্যোগী এনএইচএআই

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: জাতীয় সড়কে টোল সংগ্রহে সাহায্যের জন্য আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলিকে আমন্ত্রণ জানালেন জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ (NHAI)। গ্লোবাল নেভিগেশান স্যাটেলাইট সিস্টেম প্রযুক্তির ভিত্তিতে কীভাবে তাদের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো যায়, কোম্পানিগুলির সঞ্চিত সেই অভিজ্ঞতাই কাজে লাগাতে চান জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ। নয়া এই সিস্টেম শুরু হলে ম্যানুয়াল টোল বুথের মূলোৎপাটন করা হবে।

    নয়া প্রযুক্তি

    ম্যানুয়াল টোল সংগ্রহে যে সমস্যা রয়েছে, তা দূর করতেই নয়া প্রযুক্তির সাহায্যে টোল আদায় করতে চাইছেন জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ (NHAI)। উদ্যোগটা নিয়েছিল ইন্ডিয়ান হাইওয়েজ ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড। এই কোম্পানি একটি বিশেষজ্ঞ সংস্থা যারা ভারতের জাতীয় সড়কের পরিকাঠামোর আধুনীকিকরণ ও ম্যানেজিংয়ের ওপর আলোকপাত করে। টোল আদায় যাতে আরও বেশি দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন হয়, টোল সংগ্রহের ক্ষেত্রে যাতে স্বচ্ছতা বজায় থাকে, সেই কারণেই তারা নয়া জিএনএসএস-ভিত্তিক টোল সিস্টেমে চলে যাচ্ছে। এই নয়া প্রযুক্তি হাইওয়েতে ভ্রমণকে করবে তুলনামূলকভাবে অনায়াস। ম্যানুয়াল টোলের ক্ষেত্রে যেমন ট্রাফিকের ভিড় হত, নষ্ট করতে হত মূল্যবান সময়, নয়া ব্যবস্থায় তা হবে না। এক্ষেত্রে ভ্রমণ হবে অনায়াস, দ্রুততর।

    কী চাইছে এনএইচএআই?…

    এনএইচএআই চাইছে বর্তমানে যে ফাস্ট্যাগ (FASTAG) ব্যবস্থা রয়েছে, সেটা বজায় রেখেই জিএনএসএস ভিত্তিক ইলেকট্রনিক টোল কালেকশন সিস্টেম চালু করতে। প্রাথমিক পর্যায়ে হাইব্রিড মডেলের পাশাপাশি রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি আইডেন্টিফিকেশন (RFID) ভিত্তিক ইটিসি চালু করতেও চাইছেন জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ। এতে এক সিস্টেম থেকে নয়া ব্যবস্থায় চলে যাওয়া হবে সহজ। পুরোপুরিভাবে সুইচ ওভার করার আগে নয়া জিপিএস সিস্টেমের সঙ্গে কারেন্ট আরএফআইডি সিস্টেমের অ্যাডজাস্টামেন্ট পরীক্ষা ও নিশ্চিত করতে হবে। টোলপ্লাজাগুলিতে গ্লোবাল নেভিগেশান স্যাটেলাইট সিস্টেম (GNSS) ব্যবহার করলে যানবাহনগুলি পারবে দ্রুত টোলগেট পার হতে। এই লেন্সগুলি যানবাহনগুলিকে সহজে হ্যান্ডেল করতে পারবে। জিএনএসএস প্রযুক্তি ব্যবহার করলে টোল গেটে না দাঁড়িয়েই যানবাহন পার হয়ে যেতে পারবে টোলপ্লাজা। ডেডিকেটেড লেনগুলিও ট্রাফিক ম্যানেজ করতে পারবে অনেক বেশি দক্ষভাবে (NHAI)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share