Tag: news in bengali

news in bengali

  • Kashi Vishwanath Temple: এবার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন

    Kashi Vishwanath Temple: এবার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বনাথ দর্শনে আর কষ্ট করতে হবে না। কাশীতে বিশ্বনাথ দর্শন (Kashi Vishwanath Temple) করতে গিয়ে আর পোহাতে হবে না ঝক্কি। ভক্তরা যাতে অনায়াসেই বিশ্বনাথ দর্শন করতে পারেন, সেজন্য চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল দর্শন। সম্প্রতি এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন হবে ১১ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের। এই দর্শন ব্যবস্থা চালু হলে আর ভক্তদের দীর্ঘক্ষণ ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না লম্বা লাইনে।

    “থ্রি-ডি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি পদ্ধতি (Kashi Vishwanath Temple) 

    বিশ্বনাথের দর্শন করতে শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা উপেক্ষা করে দীর্ঘ লাইনে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকেন হাজার হাজার ভক্ত। তাঁদের সেই কষ্ট লাঘব করতেই নয়া উদ্যোগ মন্দির কর্তৃপক্ষের। তাঁরা জানান, আপাতত ট্রায়াল শুরু হয়েছে। ভক্তদের কাছ থেকে কী প্রতিক্রিয়া মেলে, তা দেখেই এই ব্যবস্থা স্থায়ী করা হবে কিনা, তা ভেবে দেখা হবে। কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার বিশ্বভূষণ মিশ্র বলেন, “থ্রি-ডি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি একটি নয়া পদ্ধতি। দেশের বিভিন্ন মন্দিরে এই পদ্ধতি চালু হয়েছে। উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর এবং মাতা বৈষ্ণোদেবীর মন্দিরেও এই ব্যবস্থা চালু হয়েছে। ওই মন্দিরগুলিকে একটি কোম্পানি থ্রি-ডি প্রযুক্তি দিয়েছে। তারা কাশী বিশ্বনাথ মন্দির কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছিল এখানে ওই ব্যবস্থা চালু করার জন্য।”

    কী বলছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ?

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “৫ মে থেকে ৪ জুন পর্যন্ত আমাদের মন্দিরের কর্মীরা এবং পুরোহিতরা এই মুভি দেখেছেন। এই প্রদর্শন ব্যবস্থা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন তাঁরা। তার পর জুনের ৪ তারিখ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত সব মিলিয়ে ২৮২ দর্শনার্থী এই মুভি দেখেছেন। যদি পুণ্যার্থীদের পছন্দ হয়, তাহলে বিভিন্ন শর্ত মেনে এনিয়ে চুক্তি করা হবে (Kashi Vishwanath Temple)।” তিনি জানান, এই ব্যবস্থা চালু হলে ভক্তেরা ভগবান শিবের দুর্লভ দৃশ্য দর্শন করতে পারবেন। ১১ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের দুর্লভ দর্শন কেন্দ্রের ফাইভ পার্ট আরতিও দর্শন করতে পারবেন পুণ্যার্থীরা। তিনি বলেন, “উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর এবং মাতা বৈষ্ণোদেবী মন্দিরের ওই ব্যবস্থা দেখে প্রাণিত হয়েছি আমরা। গ্বয়ালিয়র থেকে আসা পুণ্যার্থী ছবি গুপ্তা বলেন, “এটা একটা ভালো এবং বাস্তব সম্মত অভিজ্ঞতা ছিল। আমার যেন মনে হচ্ছিল, মন্দিরের মধ্যেই বসে রয়েছি আমি। আমি সমস্ত আরতি দেখতে পেয়েছি (Kashi Vishwanath Temple)।”

    আরও পড়ুন: পিএম কিষান প্রকল্পে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari Rajbhavan: আক্রান্তদের নিয়ে আজ সন্ধ্যায় ফের রাজভবনে যাচ্ছেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari Rajbhavan: আক্রান্তদের নিয়ে আজ সন্ধ্যায় ফের রাজভবনে যাচ্ছেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট-পরবর্তী হিংসায় আক্রান্তদের নিয়ে রবিবার পুনরায় রাজভবনে (Suvendu Adhikari Rajbhavan) যাচ্ছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সঙ্গে যাবেন ভোট-পরবর্তী হিংসায় শাসক দলের হাতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের একাংশ। শনিবার বিরোধী দলনেতার দফতর সূত্রে রবিবারের কর্মসূচি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল। দ্বিতীয় বারের কর্মসূচিতে পুলিশের ভূমিকা কী থাকে সেদিকে নজর থাকবে সকলের।  

    ফের রাজভবনে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari Rajbhavan)

    এর আগে শুক্রবার ভোট পরবর্তী হিংসায় আক্রান্তদের নিয়ে রাজভবনে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বিরোধী দলনেতা। রাজভবনের সামনে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শিকার হন তিনি। রাজভবন অনুমতি দিলেও পুলিশের অনুমতি মেলেনি। যে রাজভবনের গেটে শাসক দলের রাজভবন ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দেয় না, সেই পুলিশকেই দেখা গেল (Suvendu Adhikari Rajbhavan) রাজভবনের অনুমোদিত কর্মসূচিতেই বাধা দিতে। এরপরে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন বিরোধী দলনেতা। বিচারপতি অমৃতা সিনহা জানিয়ে দেন, রাজভবন অনুমতি দিলে যেতে পারবেন শুভেন্দু অধিকারী।

    আক্রান্তদের সঙ্গে দেখা করার আগহ প্রকাশ রাজ্যপালের  

    শুক্রবার পুলিশের বাধার মুখে পড়েন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari Rajbhavan) এই খবর পৌঁছেছিল রাজ্যপালের কাছেও। খানিক রাতের দিকে রাজ্যপালের (C.V. Anand Bose) তরফে প্রতিক্রিয়া মেলে। তিনি গোটা বিষয়টিতে আশ্চর্য হয়ে যান। শুধু তাই নয় শাসক দলের তরফে রাজ্যজুড়ে যে অত্যাচার চলছে, সে কথা তিনি জানেন বলে স্বীকার করে নেন। সময় পেলে পুনরায় আক্রান্তদের সঙ্গে দেখা করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। হিংসার জন্য পুলিশের কাছ থেকে ‘অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট’ চেয়ে পাঠাবেন বলে জানান। যদিও রাজ্যপালের পদক্ষেপ যথেষ্ট নয় বলে মত বিজেপি শিবিরের।

    আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গে তৃণমূলের ভরাডুবি! সরকারি পদ গেল সৌরভের, ঘুম ছুটেছে নেতাদের

    তাঁদের মতে, রাজ্যপালের কাছে এই পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য যথেষ্ট ক্ষমতা রয়েছে। তবু রাজ্যপাল আগের তুলনায় নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন, একথা মেনে নিচ্ছে বিজেপি শিবির। বিজেপির নেতাদের মন্তব্যে তা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে। রাজ্যপালও কোনও কারণে হয়ত চাপে রয়েছেন বলে মনে করছে গেরুয়া শিবির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পিএম কিষান প্রকল্পে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: পিএম কিষান প্রকল্পে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিএম কিষান প্রকল্পের ১৭তম ইনস্টলমেন্টে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ১৮ জুন বারাণসীতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। সেখানেই বরাদ্দ করবেন ৯.২৬ কোটি টাকা। কৃষি এবং কৃষক কল্যাণ মন্ত্রকের মন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান বলেন, “তাঁর দুটি মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অগ্রাধিকারের তালিকায় সব সময় রয়েছে কৃষিক্ষেত্র। পুরোপুরি স্বচ্ছতা বজায় রেখে এবং কৃষকদের সম্পর্কে তথ্য যাচাই করেই এই প্রকল্পে টাকা দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পে ৩.০৪ লাখ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। উপকৃত হয়েছেন ১১ কোটিরও বেশি কৃষক। নতুন করে এই যে বরাদ্দ হল, তাতে উপকৃত হবেন আরও বেশি কৃষক।”

    স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে শংসাপত্র প্রদান (PM Modi)

    স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে যে (PM Modi) শংসাপত্র প্রদান করা হবে, সেকথাও জানান চৌহান। তিনি বলেন, “৩০ হাজারেরও বেশি স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে শংসাপত্র দেওয়া হবে। পিএম কিষান প্রকল্পের ১৭তম কিস্তি দেওয়ার পর গোষ্ঠীগুলিকে দেওয়া হবে কৃষি সাক্ষী শংসাপত্র।” চলতি মাসেই তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেন নরেন্দ্র মোদি। তার পরেই ১০ জুন তিনি পিএম কিষান নিধি প্রকল্পে ১৭তম কিস্তি বরাদ্দ করেন। সরকার যে কৃষকদের পাশে রয়েছে, সেই বার্তা দিতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রথমে স্বাক্ষর করেন এ সংক্রান্ত ফাইলে।

    পিএম কিষান নিধি প্রকল্প

    উনিশে সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের আগে ফেব্রুয়ারি মাসে দিল্লির তখতে বসেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চালু করেন পিএম কিষান নিধি প্রকল্প। এই প্রকল্পে তিনটে সমান কিস্তিতে কৃষকদের বছরে মোট ৬ হাজার টাকা দেওয়া হয়। সেই টাকা সরাসরি জমা হয় কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। চৌহান বলেন, “দেশজুড়ে ভিডিওর মাধ্যমে ২.৫ কোটি কৃষক এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। দেশের ৭৩২টি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র, এক লাখের বেশি প্রাইমারি এগ্রিকালচারাল কো-অপারেটিভ সোস্যাইটি এবং পাঁচ লাখ কমন সার্ভিস সেন্টারও অনলাইনে যোগ দেবে এই অনুষ্ঠানে।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু কুরিয়েনকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দিলেন মোদি, কেন জানেন?

    কৃষকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতেই এই অনুষ্ঠানের আয়োজন।” জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দেশের ৫০টি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। কথা বলবেন কৃষকদের সঙ্গে। দফতরের বিভিন্ন প্রকল্প সম্পর্কে কৃষকদের সচেতনও করবেন তাঁরা। এই সব এলাকার প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কৃষি সাক্ষীদের সার্টিফিকেটও দেবেন তাঁরা। কিষান সম্মেলনের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যাবেন কাশী বিশ্বনাথ মন্দির দর্শনে। দশাশ্বমেধ ঘাটে দর্শন করবেন গঙ্গা আরতি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Flesh Eating Bacteria: ‘মাংস খেকো’ ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণে মৃত্যু ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই!

    Flesh Eating Bacteria: ‘মাংস খেকো’ ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণে মৃত্যু ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকেই মৃত্যুর প্রহর গোণা শুরু। কারণ ‘মাংস খেকো’ এই ব্যাকটিরিয়ার (Flesh Eating Bacteria) সংক্রমণে রোগীর মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। জাপানের টোকিও শহরে এই সংক্রমণের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। সংক্রমণ ছড়াচ্ছে দ্রুত। করোনার পর ফের এই ‘মাংস খেকো’ ব্যকটিরিয়ার সংক্রমণে ত্রস্ত বিশ্ব।

    মারণ ব্যাকটিরিয়া (Flesh Eating Bacteria)

    মারণ এই ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণে যে রোগ হচ্ছে, চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় তার নাম স্ট্রেপটোকোককাল টক্সিক শক সিনড্রোম। এই ব্যাকটিরিয়ায় সংক্রমিত রোগী মৃত্যু হচ্ছে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই। জাপানের রাজধানী টোকিও শহরে ইতিমধ্যেই খবর মিলেছে ১৪৫ সংক্রমিতের (Flesh Eating Bacteria)। ‘মাংস খেকো’ ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণে যাঁরা সংক্রমিত, তাঁদের সিংহভাগই প্রাপ্ত বয়স্ক, বয়স তিরিশের ঊর্ধ্বে। মৃত্যু হার ৩০ শতাংশের আশপাশে। ২ জুন পর্যন্ত গোটা জাপানে এই রোগে সংক্রমিতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৯৭৭তে। গত বছর এই সংখ্যাটা ছিল ৯৪১ জন।

    রোগের লক্ষণ

    জানা গিয়েছে, শিশুরা এই রোগে সংক্রমিত হলে গলা ব্যথা হবে, গলায় হবে ঘা। খাবার গিলতে পারবে না। গলাও ফুলে যাবে। এর পাশাপাশি হবে জ্বর, হাতে-পায়ে ব্যথা, শরীরের বিভিন্ন জায়গা ফুলে উঠবে, ব্লাড প্রেসার নেমে যাবে দ্রুত। যার জেরে রোগীর শ্বাসকষ্ট শুরু হবে। কাজ করা বন্ধ করে দেবে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ। হতে পারে মৃত্যুও। বিশেষ করে যাঁদের বয়স পঞ্চাশের বেশি, তাঁদের সমস্যাটাও বেশি। টোকিও উইমেন্স মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্রমক ব্যাধির অধ্যাপক কেন কিকুচি বলেন, “অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রোগীর মৃত্যু হচ্ছে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই।” তিনি বলেন, “সকাল বেলায় হয়তো রোগী দেখলেন তাঁর পা ফুলতে শুরু করেছে, দুপুরের মধ্যেই সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়বে তাঁর হাঁটুতে। এর আটচল্লিশ ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যু হচ্ছে রোগীর।”

    আরও পড়ুন: ছত্তিশগড়ের জঙ্গলে যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াই, নিহত ৮ মাওবাদী, শহিদ ১ জওয়ান

    প্রাচ্যের জাপানের পাশাপাশি প্রতীচ্যের কয়েকজনও ‘মানুষ খেকো’ এই ব্যাকটিরিয়ায় সংক্রমিত হয়েছেন বলে খবর। ওয়ার্ল্ড হেল্থ অর্গানাইজেশনের তরফে প্রকাশিত রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, ২০২২ সালে অন্তত পাঁচজন ইউরোপিয়ান এই রোগে সংক্রমিত হয়েছেন। কোভিড বিধিনিষেধ শিথিল হতেই এই রোগে সংক্রমণের হার বাড়ছে। গবেষকদের অনুমান, চলতি বছরের বাকি ছ’মাসেই জাপানে রোগীর সংখ্যা পৌঁছে যেতে পারে ২ হাজার ৫০০তে। এর মধ্যে মৃত্যু হতে পারে ৩০ শতাংশের (Flesh Eating Bacteria)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kerala BJP: সংখ্যালঘু কুরিয়েনকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দিলেন মোদি, কেন জানেন?

    Kerala BJP: সংখ্যালঘু কুরিয়েনকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দিলেন মোদি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি খ্রিস্টান, সংখ্যালঘু। ঠাঁই হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তৃতীয় মন্ত্রিসভায়। সংখ্যালঘু জর্জ কুরিয়েনের সঙ্গে আরএসএসের সম্পর্ক নিবিড় (Kerala BJP)। ১৯৮০ সালে কেরলের কোয়েট্টামে পদসঞ্চালন (রুটমার্চ) করে চমকে দিয়েছিল আরএসএস। এই পদ সঞ্চালন কর্মসূচির উদ্যোক্তা ছিলেন মূলত তিনজন খ্রিস্টান। এঁরা হলেন বিজেপি নেতা তথা দলের স্টেট ভাইস প্রেসিডেন্ট ওএম ম্যাথিউ, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ হিস্টরিক্যাল রিসার্চের ডক্টর সিআই আইজ্যাক এবং তরুণ বিজেপি নেতা জর্জ কুরিয়েন।

    সমাজে হয়রানির শিকার হতেন তাঁরা (Kerala BJP)

    কোয়েট্টামের বেসিলিয়স কলেজে পড়াতেন ম্যাথিউ (Kerala BJP)। এখানকারই সিএমএস কলেজে অধ্যাপনা করতেন আইজ্যাক। সেই সময় জর্জ ছিলেন যুব মোর্চার নেতা। আটের দশকে কেউ আরএসএসে যোগ দিলে সমাজ তাঁকে ঘৃণার চোখে দেখতেন। সেই সময়ই কোয়েট্টামের রাস্তায় রুটমার্চ করে চমকে দিয়েছিলেন তিন খ্রিস্টান মুখ। আরএসএসের সঙ্গে এই তিন ব্যক্তির নাড়ির সংযোগ। সমাজের উল্টো স্রোতে হাঁটায় নানা ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাঁদের। হতে হয়েছিল হয়রানির শিকারও। তার পরেও আরএসএস-সঙ্গ ছাড়েননি এই ত্রয়ী।

    ধীরে ধীরে দানা বেঁধেছে বিজেপির সংগঠন

    ১৯৮২ সালে তৎকালীন আরএসএস নেতা কুম্মানাম রাজশেখরনের নেতৃত্বে নীলাক্কালে যে বিদ্রোহ হয়েছিল, তাতে যোগ দিয়েছিলেন ম্যাথিউ। যার জেরে চার্চের রোষের মুখে পড়েছিলেন এই খ্রিস্টান মানুষটি। খ্রিস্টান হয়েও আরএসএস সঙ্গ করায় আটকে গিয়েছিল তাঁর প্রমোশন। যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও কলেজের প্রিন্সিপাল করা হয়নি তাঁকে। দেশপ্রেমিক আইজ্যাক ছিলেন ইতিহাসের প্রতিষ্ঠিত অধ্যাপক। ইতিহাসের যেসব ‘ভুল’ এবং ‘বিকৃত’ তথ্য শেখানো হত ছাত্রছাত্রীদের, সেই ভুল শুধরে সত্য ঘটনা তুলে ধরতেন ছাত্রছাত্রীদের সামনে। বিজেপির কেরলের ভারতীয় বিচার কেন্দ্রের অংশ ছিলেন তিনি। ইউপিএ জমানায় প্রাপ্য সম্মান পাননি এই প্রতিথযশা অধ্যাপক। ২০২৩ সালে তাঁকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করে নরেন্দ্র মোদির সরকার।

    এই দু’জনের তুলনায় বয়সে অনেকটাই ছোট কুরিয়েন। ১৯৮০ সালে বিজেপি গঠিত হওয়ার পর থেকে তিনি রয়েছেন পদ্ম শিবিরের সঙ্গেই। বিজ্ঞানে স্নাতক। গ্র্যাজুয়েশন করেন আইনেও। পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন করেন হিউম্যানিটিজে। বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক, সহ সভাপতি, রাজ্য মুখপাত্র, ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ সদস্য, জাতীয় সহ সভাপতি, ভারতীয় জনতা যুবমোর্চার সাধারণ সম্পাদক, সংখ্যালঘু মোর্চার জাতীয় সাধারণ সম্পাদক, ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার সাধারণ সম্পাদক, এডুকেশন সোস্যাইটির সেক্রেটারি এবং ফাইন আর্টসের সেক্রেটারিও ছিলেন তিনি। এহেন কুরিয়েনকেই মন্ত্রিসভায় ঠাঁই দিয়ে কার্যত সংগঠনের জন্য তাঁর ত্যাগকেই স্বীকৃতি দিলেন (Kerala BJP) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

  • Suvendu Adhikari: “জেলা শাসক-আইপ্যাক চক্রান্ত করে নিশীথকে হারিয়েছেন”, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “জেলা শাসক-আইপ্যাক চক্রান্ত করে নিশীথকে হারিয়েছেন”, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের পর কোচবিহারে একাধিক জায়গায় তৃণমূলের অত্যাচারে বিজেপির কর্মীরা প্রাণের ভয়ে আতঙ্কিত। অপরদিকে জেলায় বিভিন্ন অঞ্চলগুলিতে বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্য থেকে শুরু করে সাধারণ কর্মীরাও তৃণমূল দুষ্কৃতীদের সন্ত্রাসের ফলে ঘর ছাড়া হয়ে রয়েছেন। অনেকেই জেলা পার্টি অফিসে আশ্রয় নিয়েছেন। ভোট পরবর্তী পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে এবং আক্রান্ত বিজেপি কর্মীদের পাশে থাকার বার্তা দিতে কোচবিহারে এলেন বিরোধী দলনেতার শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। রাজ্য সরকার এবং প্রশাসনের বিরুদ্ধে একাধিক ইস্যুতে তোপ দেগে বলেন, “জেলা শাসক-আইপ্যাক চক্রান্ত করে নিশীথকে হারিয়েছেন।”

    কী বলেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    কোচবিহারে আক্রান্ত নেতা কর্মীদের সাথে দেখা করে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “আক্রান্ত নিপীড়িত মানুষেরা কেবল মাত্র বিজেপি কর্মী নয়, সকলে সনাতনী রাজবংশী এবং প্রান্তিক এলাকার মানুষ। লোকসভার পর থেকে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা জেলায় জেলায় আক্রমণ করেছে। মানুষের জীবন এবং সম্পত্তিহানি ঘটিয়েছে। আমরা সকল কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেছি। তাঁদের উপর হওয়া অত্যাচারের কথা শুনেছি। সকল মানুষকে আইনি সহযোগিতা, প্রয়োজনীয় খাবার এবং থাকার ব্যবস্থা করার চেষ্টা করছি। বিজেপির কোচবিহার জেলা নেতৃত্ব, প্রাক্তন সাংসদ সহ বিধায়কেরা আক্রান্তদের পাশে রয়েছেন। যতজন আহত হয়েছেন তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিজেপি পরিচালিত পঞ্চায়েত অফিসগুলিকে খুলতে দেওয়া হচ্ছে না। বিডিও, জেলা শাসকদের চিঠি করা হচ্ছে। প্রশাসন যদি কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ না করে, তাহলে আমরা আগামী দিনে কোর্টে যাবো। পঞ্চায়েত পরিষেবাকে দ্রুত চালু করতে হবে। আমরা জেলা শাসক অরবিন্দ কুমার মিনার সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চেয়েছিলাম। কিন্তু তিনি সময় দেননি। হিংসা কবলিত মানুষের জন্য প্রশাসন, তৃণমূল হয়ে এলাকায় কাজ করছে। এই জেলা শাসক তৃণমূলের জেলা সভাপতিতে পরিণত হয়েছেন। এটা খুব খারাপ দিক; রাজ্যের নির্বাচিত বিরোধী দলনেতা, জেলার বিধায়কের সঙ্গে জেলা শাসক হিংসা কবলিত মানুষের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে রাজি হননি।”

    আরও পড়ুনঃ “দলে থেকে যাঁরা অন্য দলের হয়ে ভোট করিয়েছেন তাঁদের তাড়াব”, বিস্ফোরক শতাব্দী

    আর কী বললেন?

    এই হিংসা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করতে গিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিককে জোর করে হারানো হয়েছে। জেলা শাসক, আইপ্যাক এবং তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা গণনায় কারচুপি করে হারিয়েছেন। গণনার আগে ইভিএম বদলে দিয়েছেন জেলা শাসক অরবিন্দ কুমার মিনা। ১৯ এবং ২০ রাউন্ডের গণনায় চুরি করে তৃণমূলকে জয়ী করেছে। গণনার সময় বিজেপি এজেন্টদের চুলের মুঠি ধরে, বাইরে বের করে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এই ফলাফল প্রকৃত ফলাফল নয়। আর তাই তৃণমূল এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। আমরা কোর্টে যাবো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: “দলে থেকে যাঁরা অন্য দলের হয়ে ভোট করিয়েছেন তাঁদের তাড়াব”, বিস্ফোরক শতাব্দী

    Birbhum: “দলে থেকে যাঁরা অন্য দলের হয়ে ভোট করিয়েছেন তাঁদের তাড়াব”, বিস্ফোরক শতাব্দী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Birbhum) ফের আরেকবার লোকসভা ভোটে জয়ী হয়েছে তৃণমূল। বীরভূম এবং বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রে ভালো ফল করেছে তৃণমূল। যে দুবরাজপুর বিধানসভা ২০২১ সালে বিজেপি জয়ী হয়েছিল, এবার সেখানেও তৃণমূল ঘাস ফুল ফুটেছে। আর এইবার জয়ী হয়ে সাংসদ শতাব্দী রায় বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন দলেরই নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। খয়রাশোল ব্লকের দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ করে বলেন, “দলে থেকে যাঁরা অন্য দলের হয়ে ভোট করিয়েছেন তাঁদের তাড়াব” এই মন্তব্যের ফলে দলের অন্দরে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    ঠিক কী বললেন শতাব্দী (Birbhum)?

    বীরভূমের (Birbhum) তৃণমূল সাংসদ একাধিকবার ভোটের আগেও তৃণমূলের অন্তর্গত দলীয় কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে গোষ্ঠীকোন্দলকে উস্কে দিয়েছিলেন। শনিবার শতাব্দী রায় আবার বলেছেন, “দলের মধ্যে কয়েকজন বেইমান আছেন। বিজেপির জন্য যাঁরা ভোট করেছেন, তাঁদের আগে চিহ্নিত করতে হবে। আমরা তো দলের জন্য ভোট করি, আগে যা হয়নি এবার থেকে তাই করা হবে। দলে থেকে দলবিরুদ্ধ আচরণ করা যাবে না। বেইমানদের আগে তাড়ানো হতো না, এইবার থেকে তাড়ানো হবে। আমিও বিরোধীদের সম্মান করি। কিন্তু দলের পদ থেকে হিন্দুদের কাছে বলব বিজেপিকে ভোট দাও, আবার মুসলমানদের বলবে কংগ্রেসকে ভোট দাও। আর জয়ী হওয়ার পর বলবে, দিদি আমি আপনার জন্য পুজো দিয়েছি। তাঁদের প্রত্যককে আমি চিনি।”

    আরও পড়ুনঃ ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের ফলকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাইকোর্টে যাচ্ছে বিজেপি

    আগেও গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব ছিল

    উল্লেখ্য, খয়রাশোলে (Birbhum) প্রাক্তন ব্লক সভাপতির সঙ্গে অঞ্চল সভাপতিদের গোষ্ঠী কোন্দলের কথা সবাইকার জানা। একাধিক তৃণমূল নেতারা বিরোধ মেটাতে রাস্তায় নেমেছিলেন। কাজের কাজ শেষ পর্যন্ত কিছুই হয়নি। তৈরি করা হয়েছিল কোর কিমিটিও। গোষ্ঠী কোন্দলের ঝামেলা মেটেনি বললেই চলে। রাজনীতির একাংশের বক্তব্য এই কোন্দলকে ঢাল করে ২০২১ সালে বিজেপি পদ্ম ফুটিয়ে ছিল দুবরাজপুরে। একই ভাবে শতাব্দীকে লোকসভার প্রচারে, একাধিকবার আবাস যোজনার বাড়ি, কাঁচা রাস্তা, পানীয় জলের সমস্যা নিয়ে জেলার গ্রামীণ এলাকায় সাধারণ মানুষের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছিল শতাব্দীকে। আবার রামপুরহাট পুরসভার পুরনির্বাচনে ভালো ভোট না পাওয়ায় দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • North Sikkim: বিপদসীমা ছুঁতে পারে তিস্তার জল! সিকিমে এখনও আটকে ১২০০ পর্যটক

    North Sikkim: বিপদসীমা ছুঁতে পারে তিস্তার জল! সিকিমে এখনও আটকে ১২০০ পর্যটক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমশ খারাপ হচ্ছে উত্তরবঙ্গের পরিস্থিতি। ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে বিপদসীমার কাছ দিয়ে বয়ে চলেছে তিস্তা। প্রবল বিপর্যয়ে (Flood situation) বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। একের পর এক ধসের জেরে উত্তর সিকিমে (North Sikkim) আটকে পড়েছেন বিপুল পরিমাণ পর্যটক। জানা গিয়েছে সিকিমে ১২০০ পর্যটক এখনও সেখানে আটকে রয়েছেন। তাঁদের অধিকাংশই পশ্চিমবঙ্গের। তা ছাড়া রয়েছেন ১৫ জন বিদেশি। ইতিমধ্যেই পরিস্থিতি সামাল দিতে রংপোতে পর্যটকদের সহায়তার জন্য হেল্পডেস্ক চালু করা নিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। 

    সিকিমের পরিস্থিতি (North Sikkim) 

    সিকিম (North Sikkim) আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, শুক্রবার রাতে উত্তর সিকিমে প্রায় ২ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আগামী তিন-চার দিনও বৃষ্টিপাতের একই পরিস্থিতি (Flood situation) থাকবে বলেই জানিয়েছে সিকিম হাওয়া অফিস। এই পরিস্থিতিতে উত্তর সিকিমে বিভিন্ন জায়গায় নতুন করে ছোট বড় ধস নেমেছে। আটকে বহু পর্যটক। পরিস্থিতি এমন যে, পর্যটনের জন্য বিখ্যাত লাচুংয়ের সঙ্গে গোটা রাজ্যেরই যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। বিচ্ছিন্ন টেলিফোন যোগাযোগ ব্যবস্থাও। 

    চালু হেল্পডেস্ক 

    সিকিমে (North Sikkim) আটকে পড়া পর্যটকদের জন্য চালু করা হয়েছে হেল্পডেস্ক। সেখানে দুজন অফিসারের ফোন নম্বরও দেওয়া হয়েছে। নম্বর দুটি হল—রবি বিশ্বকর্মা (৮৭৬৮০৯৫৮৮১) এবং পুষ্পজিৎ বর্মণ (৯০৫১৪৯৯০৯৬)। তবে আটকে থাকা পর্যটকদের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন প্রশাসনের কর্তারা। পর্যটকরা সুস্থ আছেন বলেই খবর।

    আরও পড়ুন: সমাজমাধ্যম থেকে কেজরির ভিডিয়ো সরাতে বলে স্ত্রী সুনীতাকে নোটিশ দিল্লি হাইকোর্টের

    বানভাসী পরিস্থিতি গোটা উত্তরবঙ্গে (Flood situation) 

    ইতিমধ্যেই এক নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে তিস্তার জল ফুলে উঠেছে। বানভাসী পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে গোটা উত্তরবঙ্গে। তিস্তা পার সংলগ্ন নিচু এলাকার বাসিন্দাদের ইতিমধ্যে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। নিচু এলাকায় কিছু জায়গায় প্রশাসনের তরফে ত্রিপল খাটিয়ে স্থানীয়দের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। অন্যদিকে এমত অবস্থায় সিকিমের (North Sikkim) মুখ্যসচিব কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে কথা বলেছেন। আটকে থাকা বিপুল পরিমানে পর্যটকদের বিমান পথে উদ্ধার করা যায় কিনা, সে ব্যাপারে চলছে চিন্তাভাবনা। ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্সের কাছেও চাওয়া হয়েছে সাহায্য। তবে তিস্তায় সেতু তলিয়ে যাওয়ার কারণে পর্যটকদের উদ্ধার করা আরও কঠিন হয় পড়েছে।
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: সমাজমাধ্যম থেকে কেজরির ভিডিয়ো সরাতে বলে স্ত্রী সুনীতাকে নোটিশ দিল্লি হাইকোর্টের

    Arvind Kejriwal: সমাজমাধ্যম থেকে কেজরির ভিডিয়ো সরাতে বলে স্ত্রী সুনীতাকে নোটিশ দিল্লি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও সংবাদ শিরোনামে আপ সুপ্রিমো। এবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) একটি ভিডিয়ো সরিয়ে নিতে বলে তাঁর স্ত্রী সুনীতা কেজরিওয়ালকে নোটিশ দিল দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi HighCourt)। একই সঙ্গে ওই ভিডিয়োটি সমাজমাধ্যম থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্যও ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, এক্স এবং ইউটিউবকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এছাড়াও আদালত বিভিন্ন সমাজমাধ্যম কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে, ভবিষ্যতে এই ধরনের কিছু চোখে পড়লে তা-ও সরিয়ে দিতে হবে।   

    ভিডিওটিতে ঠিক কী ছিল? (Arvind Kejriwal) 

    আবগারি দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পর কেজরিওয়ালকে (Arvind Kejriwal) যখন আদালতে হাজির করানো হয়েছিল, সেই সময়কার কোর্টের ভিতরে তাঁর বক্তব্যের একটি ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেন আপ নেতা-কর্মীরা। সুনীতাও তেমনই একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছিলেন এক্সে। আর ভিডিও শেয়ার করতেই তা নিয়েই শুরু হয় বিতর্ক। এরপর ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়া নিয়ে দিল্লি হাইকোর্টে (Delhi HighCourt) দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। 

    আরও পড়ুন: কাঁচরাপাড়ার বুকে যেন রবিনসন স্ট্রিটকাণ্ডের ছায়া, মৃত মেয়েকে আগলে বাবা!

    মামলাকারীর অভিযোগ 

    জানা গিয়েছে বৈভব সিংহ নামে এক আইনজীবী কেজরির (Arvind Kejriwal) ভিডিয়োর বিরুদ্ধে জনস্বার্থ মামলাটি করেন। মামলাকারী জানান, আদালত কক্ষের মধ্যেকার এই ধরনের ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া যায় না। কারণ, তা দিল্লি হাইকোর্টের ভিডিয়ো কনফারেন্সিং নিয়মের বিরোধী। ২০২১ সাল থেকে ওই নিয়ম চালু আছে। নিয়ম অনুযায়ী, আদালতের মধ্যেকার কোনও প্রক্রিয়ার ভিডিয়ো রেকর্ড করা যাবে না। সমাজমাধ্যমে এই ধরনের ভিডিয়ো ছড়িয়ে দেওয়াও যাবে না। কেজরির ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে আপ নেতারা বিচার ব্যবস্থার অপমান করেছেন বলেও দাবি করেন মামলাকারী।

    আগে ঠিক কী ঘটেছিল?   

    আসলে আবগারি দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতারির পর গত ২৮ মার্চ দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতের বিচারক কাবেরী বাওয়েজার বিশেষ বেঞ্চে দ্বিতীয় বারের জন্য হাজির করানো হয়েছিল কেজরিওয়ালকে। অভিযোগ, আদালতে যখন কেজরি নিজের বক্তব্য জানাচ্ছিলেন, সেই সময়ে তাঁর দলের নেতা-কর্মীরা ভিডিয়ো রেকর্ড করেন এবং পরে তা সমাজমাধ্যমে পোস্ট করা হয়। কেজরির স্ত্রী-ও তা শেয়ার করেন। এবার সেই ভিডিও সংক্রান্ত শুনানিতে শনিবার উচ্চ আদালত (Delhi HighCourt) সুনীতাকে নোটিশ দিল।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের ফলকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাইকোর্টে যাচ্ছে বিজেপি

    Lok Sabha Election 2024: ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের ফলকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাইকোর্টে যাচ্ছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘাটাল লোকসভার ভোটের ফলাফলকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাইকোর্টে মামলা (Lok Sabha Election 2024) দায়ের করতে চলেছে বিজেপি। দলের তরফ থেকে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, আগামী সপ্তাহে ‘ইলেকশেন-পিটিশন’ দায়ের করা হবে। প্রধান অভিযোগ করা হবে কেশপুর এবং সবং কেন্দ্র নিয়ে। এই দুই বিধানসভায় ব্যাপক ভাবে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা ভোট লুট করেছে। আদালতে এই নিয়ে তথ্য দিয়ে অভিযোগ করা হবে।

    বিজপির বক্তব্য (Lok Sabha Election 2024)

    রাজ্যের চারটি লোকসভা (Lok Sabha Election 2024) কেন্দ্রের ফলাফল নিয়ে দলের পক্ষ থেকে হাইকোর্টে যাওয়া হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। তবে এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীরাই কোর্টে ইলেকশন পিটিশন দায়ের করবেন। একই ভাবে ঘাটালের নির্বাচন নিয়ে আদালতে যাবে দল। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, “আগামী সপ্তাহের মঙ্গলবার-বুধবারে আমরা কোর্টে যাবো। ছয় মাসের মধ্যে মামলা নিস্পত্তি করতে হবে।” আবার ঘাটাল সাংগঠনিক জেলার বিজেপি সাধারণ সম্পাদক তন্ময় ঘোষ বলেছেন, “কেশপুরে প্রায় পুরোটাই ছাপ্পা করেছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। এই বিধানসভার ভোট বাতিল করতে হবে। সবং এবং এই বিধানসভায় প্রচুর ভোট লুট হয়েছে। সব তথ্য আমরা সংগ্রহ করে রেখেছি। পিটিশন দিয়ে আমরা জানাবো।”

    হিরণের বক্তব্য

    বিজেপি নেতা হিরণ বলেন, “ভোটের (Lok Sabha Election 2024) দিন কেশপুরে পাগলু ড্যান্স করেছে তৃণমূল। লুঙ্গি তুলে হাতে বাঁশ নিয়ে সর্বত্র তাণ্ডব চলেছে। এখানে ২৮২টি বুথ, ভোটের দিনে শতাধিক এজেন্ট বুথে বসতে পারেননি। নোটায় ভোট পড়লেও অনেক বুথে বিজেপিতে ভোট পড়েনি। ৩০টির বেশি বুথে ১-৯টি করে ভোট পড়ছে। তাই বিজেপি কোর্টে যাবে।”

    আরও পড়ুনঃ কাঁচরাপাড়ার বুকে যেন রবিনসন স্ট্রিটকাণ্ডের ছায়া, মৃত মেয়েকে আগলে বাবা!

    তৃণমূলের বক্তব্য

    জেলার তৃণমূল নেতা অজিত মাইতি বলেছেন, “ঘটালে সুষ্ঠভাবে ভোট (Lok Sabha Election 2024) হয়েছে। দেব ১ লাখ ৮২ হাজার ভোটে জয়ী হয়েছেন। কেশপুরে তিনি ১ লাখ ৩ হাজার এবং সবং বিধানসভায় ৩২ হাজার ৭০০ ভোটে এগিয়ে গিয়েছেন। দুটি বিধানসভা বাদ দিলে তৃণমূল জয়ী হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share