Tag: news in bengali

news in bengali

  • China Nuclear Test: পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করতে চলেছে চিন? উপগ্রহ চিত্র ঘিরে উদ্বেগ

    China Nuclear Test: পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করতে চলেছে চিন? উপগ্রহ চিত্র ঘিরে উদ্বেগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করতে চলেছে চিন? প্রশ্নটা ফের মাথাচাড়া দিচ্ছে, কারণ সাম্প্রতিক কয়েকটি উপগ্রহ চিত্রে  তেমন উদ্বেগের ছবি ধরা পড়েছে।

    লপ নুর পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষাকেন্দ্রে অতিসক্রিয়তা

    সম্প্রতি, বহুল প্রচলিত মার্কিন সংবাদপত্র নিউইয়র্ক টাইমসে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। তাতে বেশ কিছু উপগ্রহ চিত্র ছাপা হয়েছে। ওই ছবিগুলিতে দেখা যাচ্ছে, চিনের উত্তর-পশ্চিমে স্বায়ত্তশাসিত জিনজিয়াং প্রদেশে লপ নুর পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষাগার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এখানে বলে রাখা ভালো, চিনা পরমাণু অস্ত্রের ইতিহাসে লপ নুর পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষাগারের একটা বড় ভূমিকা রয়েছে। প্রায় ৬ দশক আগে, ১৯৬৪ সালের ১৬ অক্টোবর প্রথম পরমাণু অস্ত্রটি পরীক্ষা করে চিন। সেবারও শিনজিয়াং প্রদেশের লপ নুর এলাকায় পরমাণু বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছিল, নজরদারি এড়াতে ওই প্রকল্পের নাম রাখা হয়েছিল ‘প্রজেক্ট ৫৯৬’। 

    ৯০ ফুট গভীর কূপ খনন! কেন?

    এবার ফের একবার নতুন করে ওই কেন্দ্রটিকে সক্রিয় করতে অতিসক্রিয়তা লক্ষ্য করা গিয়েছে জিনপিং সরকারের। বিশেষজ্ঞদের মতে, যে গতিতে কাজ চলছে, তাতে শীঘ্রই সেখানে চিন পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করতে পারে। অথবা, রাসায়নিক বিস্ফোরকের মাধ্যমে সাব-ক্রিটিকাল পরমাণু বিস্ফোরণের চেষ্টা করছে। মার্কিন সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, লপ নুর এলাকায় নতুন করে খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করেছে চিন। পার্বত্য এলাকায়, পাশাপাশি একাধিক উল্লম্ব সুড়ঙ্গ গড়ে তোলা হচ্ছে। আগেও ওই সুড়ঙ্গগুলি পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এবার প্রায় ৯০ ফুট গভীর কূপ খনন করার চেষ্টা চলছে। তেমনই উপগ্রহ চিত্রে ধরা পড়েছে। এর থেকেই বিশেষজ্ঞদের অনুমান, চিন কিছু আধুনিক মানের ব্যালিস্টিক এবং জাহাজ থেকে ছোড়ার পরমাণু অস্ত্র তৈরি করছে। 

    অস্বীকার চিনের, নজর রাখছে ভারত

    মার্কিন রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রায় এক দশক আগে চিনের কাছে ছিল ৫০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। পেন্টাগনের অনুমান, যে হারে সামরিক শক্তি বাড়িয়ে চলেছে চিন, ২০৩৫ সাল নাগাদ চিনের হাতে প্রায় ১৫০০ পরমাণু শক্তিসম্পন্ন ওয়ারহেড থাকবে, যা তুলনায় তিরিশ গুণ বেশি। চিনের এই কর্মকাণ্ড ভারতের কাছে যথেষ্ট উদ্বেগের। লপ নুরে চিনের এই সক্রিয়তায় দিল্লিও নড়েচড়ে বসেছে, পরিস্থিতির দিকে নজর রাখা হচ্ছে বলে খবর। একাধিক ইস্যুতে দু’দেশের সম্পর্ক একেবারে স্পর্শকাতর জায়গায় আছে। এই অবস্থায় এই উপগ্রহ ছবি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। যদিও, পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার বিষয়টি স্বভাবতই অস্বীকার করেছে চিন। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: “কোনও ডেট আমি বলছি না”, চাকরি প্রার্থীদের আশায় জল ব্রাত্যর

    Recruitment Scam: “কোনও ডেট আমি বলছি না”, চাকরি প্রার্থীদের আশায় জল ব্রাত্যর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারের বারবেলায় বিকাশ ভবনে ব্রাত্যর সঙ্গে বৈঠক হল এসএলএসটির চাকরিপ্রার্থীদের (Recruitment Scam)। বৈঠক হয়েছে ঘণ্টা দেড়েক ধরে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এসএসসির চেয়ারম্যান এবং প্রিন্সিপাল সেক্রেটারিও।

    কী বললেন শিক্ষামন্ত্রী   

    বৈঠক শেষে যখন চাকরি প্রার্থীরা বের হলেন, তখন তাঁদের চোখেমুখে স্পষ্ট উচ্ছ্বাসের ছাপ। তাঁরা বলেন, “আমরা আশাবাদী। শীঘ্রই নিয়োগপত্র হাতে পাব। বাড়ি ফিরতে পারব, সেই আশা করছি।” তাঁরাই জানান, ১লা ফেব্রুয়ারি জট কাটতে পারে। যদিও শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু সাফ জানান, “নির্দিষ্ট কোনও দিনক্ষণ আমি এখনই বলতে চাইছি না, বলতে পারছি না।” তিনি বলেন, “ওঁরা একটা দাবি করেছেন। ওঁরা চাইছেন ১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে যদি বিষয়টা শেষ করা যায়। কিন্তু, আমরা তো কোনও নির্দিষ্ট দিনের কথা বলতে পারি না। তবে মুখ্যমন্ত্রী চাইছেন দ্রুত বিষয়টা হোক। আজকের আলোচনা সদর্থক হয়েছে। কুণাল ঘোষ উদ্যোগ নিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত চাকরি দেবে স্কুল সার্ভিস কমিশন। আমার কাজটা মূলত এদের মাঝখানে একজন কো-অর্ডিনেটরের মতো।”

    কী বললেন চাকরিপ্রার্থী

    ব্রাত্যর উল্টো (Recruitment Scam) সুর শোনা গেল এক চাকরিপ্রার্থীর গলায়। তিনি বলেন, “আমরা একটা ডেডলাইন চেয়েছিলাম। তা পেয়েছি। ১ ফেব্রুয়ারি। আশা করছি, তার মধ্যে একটা কার্যকরী জায়গায় পৌঁছে যাব। নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি ১ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই পেয়ে যাব বলে আশা করছি। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর সে রকম একটা নির্দেশ এসেছে বলে আমরা এ রকম একটা তারিখ পেয়েছি।” পরে ব্রাত্য বলেন, “আন্দোলনকারীদের দাবির মান্যতা আছে, পার্টি থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শেষ পর্যন্ত আইনি পন্থা ঠিক রেখে স্কুল সার্ভিস কমিশন নিয়োগপত্র দেবে। স্বচ্ছভাবেই নিয়োগ হবে। তবে নির্দিষ্ট কোনও দিনের কথা হয়নি। নির্দিষ্ট কোনও দিনক্ষণ আমি এখনই বলতে চাইছি না, বলতে পারছি না। তবে নিয়োগ নিয়ে আমি আশাবাদী।”

    আরও পড়ুুন: তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব চরমে, দলের বিধায়ককেই গ্রেফতারের দাবি অর্জুন অনুগামীদের!

    এক হাজার দিনেরও বেশি সময় ধরে ধর্মতলায় গান্ধী মূর্তির পাদদেশে নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন করে চলেছেন চাকরি প্রার্থীরা। দিন কয়েক আগে এই আন্দোলনকারীদের মধ্যেই এক মহিলা চাকরি প্রার্থী মাথার চুল কেটে প্রতিবাদ জানান। সেদিন আন্দোলন মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন বাম নেতা বিমান বসু, বিজেপি নেতা রুদ্রনীল ঘোষ। পরে হাজির হন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। ওই মঞ্চ থেকেই রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা (Recruitment Scam) বলেছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tax Devolution: উৎসবের মরশুমে রাজ্যগুলিকে অতিরিক্ত অর্থ কেন্দ্রের, কত পেল বাংলা?

    Tax Devolution: উৎসবের মরশুমে রাজ্যগুলিকে অতিরিক্ত অর্থ কেন্দ্রের, কত পেল বাংলা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের আগেই সুখবর! রাজ্যগুলিকে কর হস্তান্তরের (Tax Devolution) ৭২ হাজার ৯৬১ কোটি ২১ লক্ষ কোটি টাকা দল কেন্দ্র। এর আগে টাকা দেওয়া হয়েছিল ১১ ডিসেম্বর। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এটি অতিরিক্ত কিস্তি। ফের টাকা দেওয়া হবে ১০ জানুয়ারি।

    অতিরিক্ত কিস্তি

    প্রসঙ্গত, আয়কর সহ অন্যান্য খাতে কেন্দ্র রাজ্যগুলি থেকে যা সংগ্রহ করে, তার একটি অংশ দেওয়া হয় রাজ্যগুলিকে। প্রতি মাসের ১০ তারিখের আশপাশে দেওয়া হয় এই টাকা। সেই হিসেবে রাজ্যগুলির এই অর্থ পাওয়ার কথা ছিল ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি। তবে উৎসবের মরশুমে আগেই একটি কিস্তি দিল কেন্দ্রীয় সরকার। এবার যে অর্থ দেওয়া হল, তা অতিরিক্ত কিস্তি বলেই (Tax Devolution) জানিয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের মন্ত্রক।

    টাকা বাঁটোয়ারার পদ্ধতি

    মনে রাখতে হবে, প্রতি অর্থবর্ষে রাজ্যগুলি থেকে কর বাবদ কেন্দ্র যা সংগ্রহ করে, তার ৪১ শতাংশই ১৪টি কিস্তিতে বণ্টন করা হয় রাজ্যগুলিকে। ২০২৩-২৪ সালের বাজেট অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলিকে দেবে সব মিলিয়ে ১০.২১ লক্ষ কোটি টাকা। এই টাকা বাঁটোয়ারার একটা পদ্ধতি রয়েছে। কর বাবদ আয়ের টাকার কত অংশ রাজ্য পাবে, অনেকগুলি মানদণ্ডে তা ঠিক করা হয়। এরই একটি হল জনসংখ্যা। সেই নিক্তিতে উত্তর প্রদেশের যোগী আদিত্যনাথের সরকার পেয়েছে ১৩ হাজার ৮৮ কোটি ৫৮ লক্ষ টাকা।

    আরও পড়ুুন: সাড়ে ৮ হাজার পদে নিয়োগে কেলেঙ্কারি, হাইকোর্টে কবুল এসএসসির

    উত্তর প্রদেশের পরেই রয়েছে নীতিশ কুমারের বিহার। তারা পেয়েছে ৭ হাজার ৩৩৮ কোটি টাকা। বিজেপি শাসিত মধ্যপ্রদেশ রয়েছে তৃতীয় স্থানে। তারা পেয়েছে ৫ হাজার ৭২৭ কোটি টাকা। এই তালিকার চার নম্বরে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পশ্চিমবঙ্গ। তারা পেয়েছে ৫ হাজার ৪৮৮ কোটি ৮৮ লক্ষ টাকা। প্রসঙ্গত, এই যে অতিরিক্ত কিস্তি দেওয়া হয়েছে এর মধ্যে নেই জিএসটি কাঠামো অনুযায়ী রাজ্যের জন্য যে পাওনা, সেই টাকা। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গ সরকার যে বঞ্চনার অভিযোগ তুলেছে, তার মধ্যে রয়েছে (Tax Devolution) জিএসটি বাবদ বকেয়াও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: সাড়ে ৮ হাজার পদে নিয়োগে কেলেঙ্কারি, হাইকোর্টে কবুল এসএসসির

    Recruitment Scam: সাড়ে ৮ হাজার পদে নিয়োগে কেলেঙ্কারি, হাইকোর্টে কবুল এসএসসির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরীক্ষা হয়েছে তিনটি। আর কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) হয়েছে সাড়ে ৮ হাজার পদে। অর্থাৎ শিক্ষক সহ এই সাড়ে ৮ হাজার প্রার্থী মোটা টাকা দিয়ে চাকরি ‘কিনেছেন’। যাঁরা মানুষ গড়ার কারিগর, স্কুলে যাঁরা নৈতিকতার পাঠ দিচ্ছেন ছাত্রছাত্রীদের, তাঁদের অনেকেই চাকরি পেয়েছেন অনৈতিকভাবে।

    দুর্নীতি কবুল 

    তিন পরীক্ষার নিয়োগে যে সাড়ে আট হাজার পদে দুর্নীতি হয়েছে, শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টে হলফনামা দিয়ে এ কথা জানাল এসএসসি। শিক্ষক নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি (Recruitment Scam) হয়েছে বলে অভিযোগ চাকরিপ্রার্থীদের একাংশের। তাঁদের অভিযোগ, কারচুপি হয়েছে ওএমআর শিটেও। রাজ্যের স্কুলগুলিতে যে শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মী নিয়োগে ব্যাপক কেলেঙ্কারি হয়েছে, সে দাবি করেছে সিবিআইও। চাকরি প্রার্থী ও সিবিআইয়ের সেই দাবি যে নিছক গালগল্প নয়, এদিন এসএসসির হলফনামায়ই তা স্পষ্ট।

    কীভাবে চাকরি

    কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের বিশেষ ডিভিশন বেঞ্চে হলফনামা দিয়ে এসএসসি জানিয়েছে, নবম-দশমের তালিকায় ওপরে থাকাদের টপকে নিয়োগ হয়েছে ১৮৩ জনের। এর মধ্যে ইতিমধ্যেই বরখাস্ত করা হয়েছে ১২২ জনকে। একাদশ-দ্বাদশে নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে ৩৯টি পদে। ৯৫২ জনের ওএমআর শিটে কারচুপির ঘটনাও চিহ্নিত করেছে এসএসসি। এর মধ্যে সুপারিশ করা হয়েছিল ৮২৩ জনের নাম। একাদশ-দ্বাদশে ওএমআর শিটে কারচুপির ঘটনা চিহ্নিত হয়েছে ৯০৭ জনের। এর মধ্যে সুপারিশ করা হয়েছিল ৭৭১ জন প্রার্থীর নাম।

    আরও পড়ুুন: ঝাড়খণ্ডে রেললাইন উড়িয়ে দিল মাওবাদীরা, ব্যাহত ট্রেন চলাচল

    জালিয়াতি হয়েছে গ্রুপ সি নিয়োগেও। অভিযোগ উঠেছে অনৈতিকভাবে চাকরি পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৮০জন। এর মধ্যে এসএসসি সুপারিশপত্র দিয়েছে ৭৮৩জনকে। গ্রুপ ডিতে জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে ২ হাজার ৮২৩ জনের ওএমআর শিটে। সুপারিশপত্র ছাড়াই চাকরি হয়েছে বলেও হলফনামায় কবুল করেছে এসএসসি। স্কুল সার্ভিস কমিশনের দাবি, গ্রুপ সিতে সুপারিশপত্র ছাড়াই চাকরি পেয়েছেন ৫৭ জন। গ্রুপ ডিতে এভাবে চাকরি পেয়েছেন ১৭০ জন। সব মিলিয়েই চাকরি ‘বিক্রি’ হয়েছে (Recruitment Scam) সাড়ে আট হাজার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • Imran Khan: সুপ্রিম কোর্টে মিলল জামিন, পাক রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তন ইমরান খানের!

    Imran Khan: সুপ্রিম কোর্টে মিলল জামিন, পাক রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তন ইমরান খানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে সাধারণ নির্বাচনের আগে বড় জয় পেল পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের (Imran Khan) দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) পার্টি! শুক্রবার পাক সুপ্রিম কোর্টে জামিন পেলেন ইমরান। ইমরান ছাড়াও ‘রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ফাঁস’ মামলায় জামিন পেয়েছেন প্রাক্তন বিদেশমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশিও।

    ইসলামাবাদ হাইকোর্টে জামিন

    প্রসঙ্গত, তোষাখানা মামলায় আগেই নিম্ন আদালতের দেওয়া সাজায় স্থগিতাদেশ দিয়েছিল ইসলামাবাদ হাইকোর্ট। নির্বাচনের আগে ক্যাপ্টেনের জামিনে জয়ের আনন্দ পিটিআইয়ের অন্দরে। তোষাখানা মামলায় অগাস্ট মাসেই তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল ইসলামাবাদের বিশেষ আদালত। বিশেষ আদালতের এই নির্দেশের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়ে পিটিআই সুপ্রিমোর জামিন মঞ্জুর করেছিল ইসলামাবাদ হাইকোর্ট। তবে যেহেতু ‘রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ফাঁসে’র অভিযোগে মামলা চলছিল, তাই বন্দিদশা ঘোঁচেনি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর (Imran Khan)।

    পিটিআই কর্মী-সমর্থকদের আশা

    সেই সময়ই পিটিআই নেতৃত্ব জানিয়ে দিয়েছিলেন, জেল থেকেই লাহোর, মিয়াঁওয়ালি ও ইসলামাবাদ এই তিনটি কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন পিটিআই প্রধান। দেশের শীর্ষ আদালতের এদিনের রায়ের ফলে পাক রাজনীতিতে ইমরানের প্রত্যাবর্তন স্রেফ সময়ের অপেক্ষা বলেই মত সে দেশের আইনবিদদের একটা বড় অংশের। সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ইতিমধ্যেই আশার আলো দেখতে শুরু করেছেন পিটিআইয়ের সমর্থকরাও। তাঁরা বলছেন, অবসর ভেঙে ক্রিকেট মাঠে ফিরে যেভাবে দেশকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছিলেন ক্যাপ্টেন, সেভাবেই নির্বাচনী ময়দানেও জয়ী হবেন ইমরান। ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন পাকিস্তানে। সেই নির্বাচনে ইমরান বিপুল ভোটে জয়ী হবেন বলে আশাবাদী পিটিআই কর্মী-সমর্থকরা। কেবল ক্যাপ্টেন নন, তাঁদের আশা, নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়েই পাকিস্তানের কুর্সিতে বসবে ইমরানের দল।

    আরও পড়ুুন: লোকসভাকাণ্ডে ধৃতদের মনের হদিশ পেতে হচ্ছে সাইকো-অ্যানালিসিস টেস্ট!

    ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচনের আগে পাকিস্তানের বিভিন্ন জনমত সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, বেহাল আর্থিক পরিস্থিতির কারণে তলানিতে মুসলিম নওয়াজ-পাকিস্তান পিপলস পার্টির জোট সরকারের। তার জেরে ক্রমেই বাড়ছে ইমরানের দলের জনপ্রিয়তা। সুপ্রিম কোর্টে জামিন মেলায় জোট সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের যে অভিযোগ ক্যাপ্টেন করেছিলেন, জনমানসে সেটাই মান্যতা পাবে বলে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের ধারণা। সেক্ষেত্রে অবশ্যই ডিভিডেন্ড পাবেন ক্যাপ্টেন (Imran Khan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Virat Kohli: পরিবারে এমার্জেন্সি! দক্ষিণ আফ্রিকা সফর ছেড়ে তড়িঘড়ি দেশে ফিরলেন বিরাট

    Virat Kohli: পরিবারে এমার্জেন্সি! দক্ষিণ আফ্রিকা সফর ছেড়ে তড়িঘড়ি দেশে ফিরলেন বিরাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই মুহূর্তে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে রয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট দল। টি২০ ও একদিনের সিরিজের পর এবার শুরু হওয়ার কথা টেস্ট সিরিজের। আগামী ২৬ তারিখ, বক্সিং ডে থেকেই শুরু হওয়ার কথা ছিল টেস্টের (India-SA Test Series)। কিন্তু, তার আগেই জোড়া ধাক্কা ভারতীয় শিবিরে। পারিবারিক কারণে দেশে ফিরলেন বিরাট কোহলি (Virat Kohli)। চোটের কারণে দল থেকে বাদ পড়লেন রুতুরাজ গায়কোয়াড়ও। 

    বিশ্বকাপের পর মাঠে ফেরার কথা বিরাটের

    বিশ্বকাপের পর কোহলিকে আর বাইশ গজে দেখা যায়নি। সদ্য সমাপ্ত টি২০ বা একদিনের সিরিজের দলে ছিলেন না বিরাট (Virat Kohli)। তবে, টেস্ট সিরিজে মাঠে ফেরার কথা ছিল তাঁর। সেই মতো, তিনি পৌঁছে গিয়েছিলেন প্রোটিয়াদের ডেরায়। চলছিল অনুশীলনও। কিন্তু, এর মধ্যেই ছন্দপতন। পারিবারিক এমার্জেন্সির কারণে, সিরিজ শুরুর আগেই দেশে ফিরতে হল কিং কোহলিকে। সূত্রের খবর, বিরাট কোহলি ৩ দিন আগেই লন্ডন থেকে ছুটি কাটিয়ে মুম্বই ফিরেছিলেন। সেখান থেকে সরাসরি দক্ষিণ আফ্রিকায় দলের সঙ্গে যোগ দেন। কিন্তু, এখন জরুরি ভিত্তিতে দেশে ফিরে এসেছেন বিরাট। 

    আরও পড়ুন: শতরান সঞ্জুর, দুরন্ত অর্শদীপ, দক্ষিণ আফ্রিকায় একদিনের সিরিজ জয় ভারতের

    কী কারণে দেশে ফিরলেন বিরাট?

    কী কারণে তাঁকে ফিরতে হয়েছে সেটা স্পষ্ট করে জানানো হয়নি। তবে, দ্বিতীয় বার সন্তানসম্ভবা বিরাটের স্ত্রী অনুষ্কা শর্মা। জোর জল্পনা, সেই কারণেই হয়ত দেশে ফিরেছেন বিরাট (Virat Kohli)। তবে বিরাট কোহলিকে নিয়ে ঘাবড়ে যাওয়ার কোনও কারণ নেই বলে জানিয়েছে বিসিসিআই। বোর্ড সূত্রের দাবি, দেশে ফিরে এলেও, প্রথম টেস্টের (India-SA Test Series) আগে দলের সঙ্গে ফের যোগ দেবেন কোহলি। ফলে, টেস্টে বিরাট খেলবেন না, এমনটা এখনই বলা যাচ্ছে না। ওই কর্তা জানান, এখনও পর্যন্ত যা খবর, তাতে বিরাট ২টি টেস্টেই খেলবেন। কোহলির ফেরার সম্ভাবনা থাকলেও, টেস্ট দল থেকে ছিটকে গেলেন রুতুরাজ গায়কোয়াড়। আঙুলে চোট থাকায় তিনি সিরিজ (India-SA Test Series) থেকে বাদ পড়লেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Security Breach: লোকসভাকাণ্ডে ধৃতদের মনের হদিশ পেতে হচ্ছে সাইকো-অ্যানালিসিস টেস্ট!

    Lok Sabha Security Breach: লোকসভাকাণ্ডে ধৃতদের মনের হদিশ পেতে হচ্ছে সাইকো-অ্যানালিসিস টেস্ট!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার লোকসভাকাণ্ডে (Lok Sabha Security Breach) ধৃতদের মানসিক পরীক্ষা করার ব্যবস্থা করা হল। সেজন্য ইতিমধ্যেই ধৃতদের মধ্যে একজনকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ফরেন্সিক ল্যাবরেটরিতে। মানসিক পরীক্ষা করা হবে বাকিদেরও। লোকসভাকাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া সাগর শর্মা, মনোরঞ্জন ডি, নীলম আজাদ এবং অমল শিন্ডে রয়েছে দিল্লি পুলিশের হেফাজতে। ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে ললিত ঝা ও মহেশ কুনওয়াতকে।

    মন পরীক্ষার ব্যবস্থা

    লোকসভায় হানা দেওয়ার সময় তাদের মানসিক অবস্থা কী ছিল, তা জানতেই মন পরীক্ষার ব্যবস্থা। জানা গিয়েছে, ফরেন্সিক ল্যাবরেটরিতে ধৃতদের বেশ কিছু প্রশ্ন করা হবে। সেই প্রশ্নগুলির উত্তর তারা কী দিচ্ছে, তা থেকেই জানা যাবে তাদের মনের হদিশ। ঠিক কী ধরনের ভাবনাচিন্তা মাথায় নিয়ে তারা লোকসভায় হামলা করেছিল, তা জানা যাবে। মনের হদিশ জানতে (Lok Sabha Security Breach) শ্রদ্ধা ওয়ালকার হত্যাকাণ্ডে ধৃত আফতাবের এই পরীক্ষা করিয়েছিল দিল্লি পুলিশ।

    মনের হদিশ পাওয়ার চেষ্টা

    এর পর এবার লোকসভাকাণ্ডে ধৃতদের মনের হদিশ পাওয়ার চেষ্টা করছেন দিল্লি পুলিশের তদন্তকারীরা। লোকসভাকাণ্ডের পর ধৃতেরা জানিয়েছিল, মণিপুর হিংসা, বেকারত্ব, কৃষক সমস্যা প্রভৃতি বিষয়ে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সমাধানের রাস্তা খোঁজার চেষ্টা করছিল তারা। তাদের এই দাবি কতটা সত্য, তা জানতেই ধৃতদের মন পরীক্ষার সিদ্ধান্ত তদন্তকারীদের। ১৩ ডিসেম্বর অধিবেশন চলাকালীন রংবোমা নিয়ে লোকসভায় ঢুকে পড়ে সাগর ও মনোরঞ্জন। দর্শক গ্যালারি থেকে লাফিয়ে নীচে পড়ে এক বেঞ্চ থেকে অন্য বেঞ্চে লাফিয়ে বেড়ায় তারা। জুতোয় লুকিয়ে রাখা রং বোমা ফাটায় তারা। ছড়িয়ে দেয় হলুদ ধোঁয়া।

    আরও পড়ুুন: ‘‘চাকরি দেবে না তো পরীক্ষা কেন নিয়েছিল?” মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছে বিক্ষোভ চাকরিপ্রার্থীদের

    দুই সাংসদ ধরে ফেলেন হানাদারদের। তুলে দেওয়া হয় মার্শালদের হাতে। ওই একই সময় সংসদের বাইরে থেকে গ্রেফতার করা হয় নীলম ও অমলকে। পরে গ্রেফতার করা হয় ললিত ও মহেশকে। এই ছ’ জনেরই মন জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। সেই কারণেই এদের মধ্যে একজনকে পাঠানো (Lok Sabha Security Breach) হয়েছে ফরেন্সিক ল্যাবরেটরিতে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • J-K Terror Attack: পুঞ্চে সেনা-ট্রাকে পুলওয়ামার ধাঁচে হামলা জঙ্গিদের, শহিদ ৫ জওয়ান

    J-K Terror Attack: পুঞ্চে সেনা-ট্রাকে পুলওয়ামার ধাঁচে হামলা জঙ্গিদের, শহিদ ৫ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রক্তাক্ত উপত্যকা। আবারও পুলওয়ামা ধাঁচে সেনা কনভয়ে হামলা চালালো জঙ্গিরা (J-K Terror Attack)। পুঞ্চে ডেরা কি গলি (Poonch Terror Attack) এলাকায় হওয়া এই হামলায় শহিদ হলেন সেনার ৫ জওয়ান। আহত হয়েছে চিকিৎসাধীন আরও কয়েকজন।

    ঠিক কী ঘটেছে? 

    জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, বুধবার রাত থেকে সেনা ও পুলিশের যৌথ অভিযান শুরু হয়েছিল ডেরা কি গলি এলাকায়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সেখানে বাড়তি বাহিনী পাঠানো হচ্ছিল। পথেই, পৌনে ৫টা নাগাদ রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের (Rashtriya Rifles) একটি জিপ এবং ট্রাকের উপরে অতর্কিত হামলা চালায় জঙ্গিরা (J-K Terror Attack)। জানা গিয়েছে, হামলায় স্বয়ংক্রিয় রাইফেল এবং গ্রেনেড লঞ্চার ব্যবহার করে জঙ্গিরা। সেনা সূত্রে খবর, সুরনকোট থানার অধীন বাফলিয়াজ থেকে রাজৌরির দিকে যাচ্ছিল সেনার গাড়ি দু’টি। বাফলিয়াজ এবং ডেরা কি গলির মাঝে ধতয়ার মোড়ে একটি পাহাড়ের উপরে লুকিয়ে ছিল জঙ্গিরা। এই অঞ্চলটি গভীর জঙ্গলে ঘেরা। কাছে টোপা পীর অঞ্চলের কাছে একটি সঙ্কীর্ণ পাহাড়ি বাঁকের মুখে সেনার জিপ এবং ট্রাকের উপরে হামলা চালায় জঙ্গিরা (Poonch Terror Attack)। 

    হামলার নেপথ্যে লস্কর?

    বিস্ফোরণের পাশাপাশি, সেনা লক্ষ্য করে এলোপাথারি গুলি বর্ষণ শুরু করে জঙ্গিরা। পাল্টা জবাব দেয় বাহিনীও। রাতভর দুপক্ষের মধ্যে লড়াই হয়। গ্রেনেড হামলায় ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান তিন জওয়ান (J-K Terror Attack)। হামলার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন পুঞ্চের জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের আধিকারিক এবং সেনা আধিকারিকরা। আহতদের দ্রুত হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। বৃহস্পতিবার রাতে এক জওয়ান সেখানে মারা যান। শুক্রবার সকালে আরও এক আহত জওয়ানের মৃত্যু হয়। হামলার দায় নিয়েছে লস্কর-ই-তৈবার শাখা সংগঠন দ্য পিপলস অ্যান্টি-ফ্যাসিস্ট ফ্রন্ট (পিএএফএফ)। জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের অনুমান, পুলিশ বুধবার ভোররাতে পুঞ্চেরই সুরানকোটে (Poonch Terror Attack) রাজ্য সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর শিবিরে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল জঙ্গিরা। সেই দলটিই বৃহস্পতিবারের হামলায় জড়িত থাকতে পারে। 

    পুলওয়ামা-ধাঁচে হামলা

    ২০০৩ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে এই অঞ্চলটি মূলত সন্ত্রাসবাদ মুক্ত ছিল। এরপর ঘনঘন সংঘর্ষ শুরু হয়। গত মাসে রাজৌরি জেলারই কালাকোটে সেনাবাহিনী এবং জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের এক বিশেষ বাহিনী সন্ত্রাস বিরোধী অভিযান চালিয়েছিল (J-K Terror Attack)। সেই ঘটনায় সেনার দুই ক্যাপ্টেন সহ পাঁচ সেনাকর্মী শহিদ হয়েছিলেন। তার আগে, চলতি বছরের এপ্রিল ও মে মাসে রাজৌরি-পুঞ্চ অঞ্চলে জোড়া হামলায় শহিদ হন ১০ জওয়ান। ২০১৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলওয়ামায় ভয়াবহ জঙ্গি হানার ঘটনা ঘটেছিল। সিআরপিএফের কনভয়ে গাড়ি বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল পাক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ। ওই নাশকতায় মৃত্যু হয় ৪০ জন জওয়ানের। ভয়ঙ্কর সেই বিস্ফোরণের ধাঁচেই এবারও নিশানা করা হয় সেনার ট্রাককে (Poonch Terror Attack)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India vs South Africa: শতরান সঞ্জুর, দুরন্ত অর্শদীপ, দক্ষিণ আফ্রিকায় একদিনের সিরিজ জয় ভারতের

    India vs South Africa: শতরান সঞ্জুর, দুরন্ত অর্শদীপ, দক্ষিণ আফ্রিকায় একদিনের সিরিজ জয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাট হাতে সঞ্জু স্যামসন এবং বল হাতে অর্শদীপ-ওয়াশিংটনদের দুরন্ত পারফরম্যান্সের ওপর ভর করে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে তৃতীয় একদিনের ম্যাচ জিতল কেএল রাহুলের নেতৃত্বাধীন ভারত (India vs South Africa)। সেই সঙ্গে ২-১ ব্যবধানে ৩ ম্যাচের সিরিজ জিতে নিল টিম ইন্ডিয়া। এর ফলে, পাঁচ বছর পর প্রোটিয়াদের তাদেরই মাঠে হারিয়ে একদিনের সিরিজ জিতল মেন ইন ব্লু-রা। দক্ষিণ আফ্রিকায় এটি ভারতের দ্বিতীয় একদিনের সিরিজ জয় (India-SA ODI Series)।

    প্রথম শতরান সঞ্জুর

    জোহানেসবার্গে দাপট দেখিয়ে জিতেছিল টিম ইন্ডিয়া। বেরহায় সিরিজে সমতা ফেরায় প্রোটিয়ারা। বৃহস্পতিবার পার্ল শহরে ছিল সিরিজের তৃতীয় তথা নির্ণায়ক ম্যাচ (India vs South Africa)। এদিন টস জিতে ভারতকে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক এডেন মার্করাম। প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক কেরিয়ারের প্রথম শতরান করেন সঞ্জু স্যামসন। ১১৪ বলে ১০৮ রান করলেন সঞ্জু। তাঁর পাশাপাশি টিম ইন্ডিয়ার তরুণ তুর্কি তিলক ভার্মা প্রথম ওডিআই হাফসেঞ্চুরি করেন। এই দুজন মিলে ১১৬ রানের জুটি গড়েন। রিঙ্কু সিং করেন ৩৮ রান। অধিনায়ক কেএল রাহুলের ব্যাটে এসেছে ২১ রান। সব মিলিয়ে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৯৬ রান তোলে টিম ইন্ডিয়া (India-SA ODI Series)।

    চার উইকেট অর্শদীপের

    রান তাড়া করতে নেমে মন্থর হলেও শুরুটা ভালো করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা (India vs South Africa)। রিজা হেন্ড্রিক্স ও টনি ডি জর্জির ওপেনিং জুটিতে ওঠে ৫৯ রান। গত ম্যাচের নায়ক ডি জর্জি এবারও সেঞ্চুরির দিকেই এগোচ্ছিলেন। কিন্তু, ৮১ রানেই থেমে যান তিনি। অধিনায়ক এইডেন মার্করাম করেন ৩৬ রান। এর পরই ভেঙে পড়ে দক্ষিণ আফ্রিকার মিডল অর্ডার। ৪৫.৫ ওভারে ২১৮ রান তুলে গুটিয়ে যায় প্রোটিয়াদের ইনিংস। তৃতীয় ম্যাচ ভারত জিতে যায় ৭৮ রানে। সেই সঙ্গে পকেটে পুরে নেয় একদিনের সিরিজ (India-SA ODI Series)। ভারতের তরুণ তুর্কিরা চাপে ফেলে দেন মার্করাম, মিলারদের। ৪টি উইকেট নেন ভারতের তরুণ বোলার অর্শদীপ সিং। ২টি করে উইকেট আবেশ খান ও ওয়াশিংটন সুন্দর। আর ১টি করে উইকেট নেন মুকেশ কুমার ও অক্ষর প্যাটেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: ‘‘ভিক্ষা চাইছি না’’! মমতার ৪ শতাংশ ডিএ ঘোষণাকে প্রত্যাখ্যান আন্দোলনকারীদের

    Mamata Banerjee: ‘‘ভিক্ষা চাইছি না’’! মমতার ৪ শতাংশ ডিএ ঘোষণাকে প্রত্যাখ্যান আন্দোলনকারীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) ডিএ বৃদ্ধিকে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করলেন বকেয়া ডিএ-র দাবিতে আন্দোলনরত রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। তাঁদের সাফ জবাব, সরকারের থেকে তাঁরা ভিক্ষা চাইছেন না। একইসঙ্গে তাঁদের নবান্ন অভিযান কর্মসূচি যে বহাল থাকবে, তাও জানিয়ে দেন আন্দোলনকারীরা (Bengal DA Agitation)।

    ঘোষণায় কী বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী

    বৃহস্পতিবার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে সেখান থেকে মহার্ঘভাতা বৃদ্ধি নিয়ে ঘোষণা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। মুখ্যমন্ত্রী জানান, আগামী ১ জানুয়ারি থেকে বর্ধিত হারে মহার্ঘভাতা মিলবে। ৪ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে ডিএ। এত দিন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা ৬ শতাংশ হারে ডিএ পেতেন। বৃহস্পতিবারের ঘোষণার পর থেকে তাঁরা পাবেন ১০ শতাংশ হারে ডিএ। মুখ্যমন্ত্রী এই ঘোষণাকে তাঁর বড়দিন ও নতুন বছরের উপহার হিসেবেও উল্লেখ করেন।

     

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টে ভর্ৎসিত রাজ্য, নবান্ন বাসস্ট্যান্ডের সামনেই ডিএ নিয়ে ধর্নার অনুমতি

    ঘোষণা পত্রপাঠ খারিজ আন্দোলনকারীদের

    মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) এই ঘোষণায় খুশি হওয়া তো দূর, উল্টে রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তকে পত্রপাঠ বিদায় করেন ডিএ বৃদ্ধির দাবিতে দীর্ঘ দিন ধরে আন্দোলনরত কর্মচারীরা (Bengal DA Agitation)। তাঁদের যুক্তি, এতে কিছুই লাভের লাভ হবে না। কারণ, বর্তমানে ৪৪ শতাংশ হারে ডিএ পান কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা। অর্থাৎ, ডিএ-তে কেন্দ্র-রাজ্য ব‍্যবধান ৪০ শতাশ। এদিন ৪ শতাংশ ডিএ ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে, ব্যবধান কমলেও তাও দাঁড়াবে ৩৬ শতাংশে!

    ‘‘আমরা ভিক্ষা চাইনি…’’

    মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) এই ঘোষণাকে ‘ভিক্ষা’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন আন্দোলনকারীরা। সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘‘মাননীয়া মুখ‍্যমন্ত্রীকে বলি, এককের ঘরের শূন‍্যটা কোথায় গেল? শূন‍্যটাকে বাম দিকে না বসিয়ে চার এর ডান দিকে বসান। আমরা কিন্তু ভিক্ষা চাইছি না।’’ একইসঙ্গে তাঁরা এও জানিয়ে দেন যে তাঁদের আন্দোলন যেমন চলছিল তেমনই চলবে। বকেয়া ডিএ-র দাবিতে আগামী ২২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর নবান্ন বাসস্ট্যান্ডের সামনে প্রতিবাদ করতে চলেছেন আন্দোলনকারীরা (Bengal DA Agitation)। এই মর্মে এদিনই আন্দোলনকারীদের অনুমতি দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সংগঠনের আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষ এদিন বলেন, ‘‘আমাদের কর্মসূচি বহাল থাকবে। আমরা ভিক্ষা চাইনি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share