Tag: news in bengali

news in bengali

  • Dalal Street: মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও! সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল বাজার

    Dalal Street: মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও! সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল বাজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও (Dalal Street)! চার রাজ্যের মধ্যে তিনটিতেই বিজয় নিশান উড়িয়েছে বিজেপি। তার প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও। তেজি হল সূচক। সোমবার সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল দেশীয় বেঞ্চমার্ক ইক্যুইটি সূচকগুলি। বিএসই বেঞ্চমার্ক সেনসেক্স ২.০৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৮ হাজার ৮৬৫-এ।

    বিজেপির জয়ে আশার আলো

    ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক নিফটি ২.০৭ শতাংশ বেড়ে শেষ হয়েছে ২০ হাজার ৬৮৭তে। বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, চারটি রাজ্যের মধ্যে তিনটিতে বিজেপির জয়ে আশার আলো দেখছেন বিনিয়োগকারীরা। আগামী বছর লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ফের স্থিতিশীল সরকার গঠনের আশা জাগিয়েছে এই ভোটের ফল। সেই কারণেই বাজার হয়েছে তেজি। এর পাশাপাশি ফ্যাক্টর হয়েছে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধি ও আন্তর্জাতিক বাজারে সুদের হার কমা।

    বাড়ল মোট বাজার মূলধন

    জানা গিয়েছে, স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত (Dalal Street) সংস্থাগুলির মোট বাজার মূলধন ৫.৭৮ লক্ষ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৪৩.৪৫ লক্ষ কোটি টাকায়। সেনসেক্সে সব চেয়ে বেশি বৃদ্ধি ধরা পড়েছে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, কোটাক ব্যাঙ্ক ও এসবিআইয়ে। এই তিনটি ব্যাঙ্কিং সংস্থারই শেয়ারের দর বেড়েছে ৪ থেকে ৫ শতাংশ। বাজার বন্ধের সময় চড়া দরে বিক্রি হয়েছে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, আল্ট্রাটেক সিমেন্ট, অ্যাক্সিক ব্যাঙ্ক, বাজাজ ফাইনান্সের শেয়ার। দর পড়েছে উইপ্রো, মারুতি, সান ফার্মা এবং টাটা মোটরর্সের।

    আরও পড়ুুন: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    গত সপ্তাহে (Dalal Street) বিএসই বেঞ্চমার্ক পৌঁছে গিয়েছিল ১,৫১১.১৫ পয়েন্টে। নিফটি বেড়েছে ২.৩৯ শতাংশ। শুক্রবার ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলির মূলধন এই প্রথম পেরিয়েছে ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এদিন বেড়েছে আদানি গ্রুপের স্টকের দরও। বৃদ্ধির হার ৯.৪ শতাংশ। আদানি গ্রিন এনার্জি বেড়েছে ৯.৪ শতাংশ। অম্বুজা সিমেন্ট ও আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ারের দর বেড়েছে ৬ শতাংশ করে। সব মিলিয়ে এদিন বিএসইতে স্টকের দাম বেড়েছে প্রায় ২ হাজার ৩৯২টির। আর স্টকের দর পড়েছে ১ হাজার ৪৪৭টি। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৯টি স্টকের দর (Dalal Street)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Assembly Elections 2023: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    Assembly Elections 2023: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের (Assembly Elections 2023) ফল ঘোষণা হতেই ঘেঁটে ঘ ‘ইন্ডি’ জোট! হারের কারণ অনুসন্ধান করতে ৬ ডিসেম্বর বৈঠকে বসছেন ‘ইন্ডি’ জোটের নেতারা। সেই জোটের বৈঠক সম্পর্কে তিনি কিছুই জানেন না বলেই জানিয়ে দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজনৈতিক মহলের মতে, রাজস্থান সহ চার রাজ্যে বিজেপির কাছে কংগ্রেস পরাস্ত হতেই গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।

    কী বললেন মমতা?

    নভেম্বর মাসেই নির্বাচন হয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভার। এর মধ্যে রবিবার ঘোষণা হয়েছে চার রাজ্যের ফল। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে জয় পেয়েছে বিজেপি। গোহারা হেরেছে কংগ্রেস। সোনিয়া গান্ধীর দল পেয়েছে তেলঙ্গানার রাশ। এর পরেই কংগ্রেসকে কাঠগড়ায় তুলেছে তৃণমূল। সোমবার বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এটা কংগ্রেসের (Assembly Elections 2023) হার, মানুষের পরাজয় নয়।” বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। দেশের সেই সাধারণ নির্বাচনে বিজেপিকে কুর্সি-ছাড়া করতে জোট বেঁধেছে ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডি’।

    ইন্ডির ভবিষ্য

    কংগ্রেসের পাশাপাশি সেই ‘ইন্ডি’তে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূলও। তিন রাজ্যে কংগ্রেস ধরাশায়ী হতেই মমতা দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করেছেন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। কংগ্রেসের ডাকা ‘ইন্ডি’ জোটের বৈঠকে যে তৃণমূল সুপ্রিমো যাচ্ছেন না, তা জানিয়েছেন নিজেই। বলেন, “৬ তারিখের বৈঠক সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি। আমি কিছুই জানি না। অভিষেকও উত্তরবঙ্গে চলে গিয়েছে। আমিও যাব। আমার সঙ্গে কারও কোনও কথা হয়নি।”

    আরও পড়ুুন: মিছিলে মেজাজ হারালেন শোভনদেব! ধাক্কা দিলেন দলীয় নেতাকে, কেন জানেন?

    ইন্ডি জোট প্রসঙ্গে মমতা বলেন, “ইন্ডিয়া জোটের শরিকরা কেউ না কেউ ভোট কেটেছে। তাই বলছি, আসন সমঝোতা করতে। আসন সমঝোতা করলে এটা হত না।” এদিন বিধানসভায়ও মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি এখনও মনে করি আসন সমঝোতা করলে ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপি আসবে না। ইন্ডি জোট এক সঙ্গে কাজ করবে। কিছু ভুল থাকলে শুধরে নেবে।” তৃণমূল নেত্রী বলেন, “বাবুরা একটা বেশি পেয়েছে। আর কংগ্রেস একটায় হেরেছে, একটা পেয়েছে। কংগ্রেসের থেকে ছত্তিসগড় আর রাজস্থান নিয়ে নিয়েছে। আবার কংগ্রেস তেলঙ্গানায় জিতেছে (Assembly Elections 2023)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: ফের অশান্তির আগুন, গুলি চলল মণিপুরে, উদ্ধার ১৩ লাশ  

    Manipur Violence: ফের অশান্তির আগুন, গুলি চলল মণিপুরে, উদ্ধার ১৩ লাশ  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অশান্তির আগুন মণিপুরে (Manipur Violence)। হিংসার শিকার কমপক্ষে ১৩ জন। সোমবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটে টেংনুপাল জেলার সাইবোলের কাছে লেইথু গ্রামে। স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন দুপুরে সংঘর্ষ বাঁধে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর। এলোপাথাড়ি চলে গুলি। ঘটনাস্থল থেকে তখন নিরাপত্তারক্ষীরা ছিলেন ১০ কিলোমিটার দূরে।

    হিংসার বলি ১৩

    খবর পেয়ে দ্রুত চলে আসেন রক্ষীরা। ততক্ষণে পড়ে গিয়েছে ১৩টি লাশ। জানা গিয়েছে, যাঁদের দেহ উদ্ধার হয়েছে, তাঁরা কেউই লেইথু কিংবা আশপাশ এলাকার নন। সম্ভবত অন্য জায়গা থেকে এসেছিলেন। মৃতদের পরিচয় জানা যায়নি। স্বাভাবিকভাবেই তাঁরা কোন সম্প্রদায়ের, তাও জানা যায়নি। মণিপুর পুলিশের এক কর্তার কথায়, “পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। তারাই তদন্ত করবে বিষয়টি।” নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রে (Manipur Violence) খবর, যে এলাকায় এদিন দেহ উদ্ধার হয়েছে, সাম্প্রতিক অতীতে সেখানে হিংসার ঘটনা ঘটেনি। তাই ঠিক কী কারণে এখানে জ্বলল অশান্তির আগুন, তা নিয়ে ধন্দে বাহিনীর একাংশও। মাত্র এক দিন আগেই মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা চালু হয়েছিল মণিপুরের বিস্তীর্ণ অংশে। তার পরেই ফের জ্বলল হিংসার আগুন। যার বলি হলেন অন্তত ১৩ জন।

    ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করেছিল সরকার

    দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর রবিবারই মণিপুরের কয়েকটি জায়গা বাদে সর্বত্র ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করেছিল সরকার। পরিষেবা চালু থাকার কথা ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত। বিজ্ঞপ্তি জারি করে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, “রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলার উন্নতি হচ্ছে। এদিকে মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা না থাকায় সমস্যায় পড়ছেন সাধারণ মানুষ। এসব কথা বিবেচনা করেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হল।” 

    আরও পড়ুুন: অধ্যাপিকাকে অশ্লীল মন্তব্য টিএমসিপি ছাত্রনেতার! কলেজে বিক্ষোভ এবিভিপির

    গত ৩ মে সংঘর্ষ শুরু হয় মণিপুরে। হিন্দু মেইতেইদের সঙ্গে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী কুকিদের সংঘর্ষ বাঁধে। দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষের বলি হয়েছেন ১৮০ জন। মেইতেইদের তফশিলি উপজাতির স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে শুরু হয় সংঘর্ষ। হিংসার আগুনে পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছে বহু ঘরবাড়ি। ক্ষতি হয়েছে ফসলেরও। প্রসঙ্গত, মাত্র চারদিন আগেই কেন্দ্রের সঙ্গে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় মণিপুরে সশস্ত্র সংগঠন ইউএনএলএফের। তার ঠিক চারদিন পরেই ফের সংঘর্ষ বাঁধায় সিঁদুরে মেঘ দেখছেন চিত্রাঙ্গদার দেশের বাসিন্দারা (Manipur Violence)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “এবার বুস্টার ডোজ নিয়ে আমরা নেমে পড়ব”, ‘অক্সিজেন’ পেয়ে বললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: “এবার বুস্টার ডোজ নিয়ে আমরা নেমে পড়ব”, ‘অক্সিজেন’ পেয়ে বললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এবার বুস্টার ডোজ নিয়ে আমরা নেমে পড়ব। ২৪-এর নির্বাচনে দারুণ ফল হবে।” সোমবার কথাগুলি বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। রবিবার ফল ঘোষণা হয়েছে চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের। এর মধ্যে কেবল তেলঙ্গানা ছাড়া বাকি তিন রাজ্যের ক্ষমতায় এসেছে বিজেপি। তাতেই বাড়তি অক্সিজেন পেয়েছে বঙ্গ বিজেপি। সোমবার বিধানসভায় গেরুয়া টুপি ও পাগড়ি পরে এসেছিলেন পদ্ম বিধায়করা। বিলি করা হয়েছে গেরুয়া লাড্ডুও।

    কী বললেন সুকান্ত? 

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “তিন রাজ্যের ফল আমাদের বিপুল পরিমাণ অক্সিজেন দিয়েছে। ইতিমধ্যেই ২৯ তারিখ অমিত শাহজি প্রথম ডোজ দিয়ে গিয়েছেন। দ্বিতীয় ডোজ পেলাম কালকে। কোভিডের ডোজ কমপ্লিট। এবার বুস্টার ডোজ নিয়ে আমরা নেমে পড়ব। ২৪-এর নির্বাচনে দারুণ ফল হবে।” সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “যদি আমরা সিটের পার্সেন্টেজ দেখি যে ক’টা সিট কংগ্রেস জিতেছে লোকসভায়, বিধানসভার নিরিখে তার চেয়ে বেশি সিট আমরা জিতব।”

    তৃণমূলকে জবাব সুকান্তর 

    তৃণমূলের অভিযোগ, রাজ্যের জনহিতকর প্রকল্পগুলি নকল করে ভিন রাজ্যে জয়ের ভিত গড়েছে বিজেপি। ঘাসফুল শিবিরের অভিযোগ খণ্ডন করে বালুরঘাটের সাংসদ বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নাম দিয়েছেন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। তার ঢের আগে থেকেই মধ্যপ্রদেশে চলছে লাডলি বেহেনা। তার টাকার পরিমাণও বেশি। ১২০০-র ওপরে দেওয়া হয়।” তিনি বলেন, “এরকম জনহিতকর প্রকল্পে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে অনেক বেশি এগিয়ে রয়েছে অন্য রাজ্যগুলো। ভারতীয় জনতা পার্টি পশ্চিমবঙ্গে এলে আমরাও এই প্রকল্পগুলো এগিয়ে নিয়ে যাব। জনদরদি প্রকল্প করবেন বলে শিল্পায়ন করবেন না, তা তো নয়।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘ভোটে হেরে সংসদে রাগ দেখাবেন না’’! বিরোধীদের হুঁশিয়ারি প্রধানমন্ত্রী মোদির

    বিজেপিকে হারাতে জোট বেঁধেছে পদ্ম-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। রাজস্থান সহ তিন রাজ্যে ধরাশায়ী হয়েছে কংগ্রেস। ভোটের ফল বিশ্লেষণ করতে ৬ ডিসেম্বর বৈঠকে বসছেন ওই জোটের (‘ইন্ডি’ জোট) নেতারা। সে প্রসঙ্গে সুকান্তর (Sukanta Majumdar) কটাক্ষ, “যাবে, খাবে-দাবে, একটু আনন্দ করবে। সব পার্টিগুলো তো পারিবারিক পার্টি। নিজের পরিবারের মুখ দেখতে দেখতে বোর হয়ে যায়। তখন একটু পার্টি ডাকে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: ‘গেরুয়াময়’ বিধানসভায় লাড্ডু বিলি, মুখ্যমন্ত্রীকে লক্ষ্য করে ‘চোর’ স্লোগান, ওয়াকআউট বিজেপির

    BJP: ‘গেরুয়াময়’ বিধানসভায় লাড্ডু বিলি, মুখ্যমন্ত্রীকে লক্ষ্য করে ‘চোর’ স্লোগান, ওয়াকআউট বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোম-দুপুরে কিছুক্ষণের জন্য রাজ্যের বিধানসভা হয়ে গেল গেরুয়াময় (BJP)। কারও মাথায় গেরুয়া টুপি, তো কারও মাথায় একই রংয়ের পাগড়ি। এক মহিলার হাতে আবার গেরুয়া লাড্ডুও। সোমবার দেশের তিন রাজ্যের জয় এভাবেই বিধানসভায় পালন করলেন বিজেপি বিধায়করা।

    পুলিশকে কটাক্ষ-বাণ শুভেন্দুর 

    স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ অমান্য করায় এক পুলিশ কর্মীর সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা পদ্ম-বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। সেই সময় পুলিশ কর্মীকে উদ্দেশ্য করে শুভেন্দুকে বলতে শোনা যায়, “ডিএ পান না। তিরিশ হাজার টাকা করে মাসে কম পান। লজ্জা করে না আপনাদের!” বিধানসভায় জয়োৎসব পালন করার সময় পদ্ম বিধায়কদের বাধা দেন বিধানসভার এক কর্মী। তাঁকে লক্ষ্য করে নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “আপনি কার দয়ায় এক্সটেনশনে কাজ করছেন, সব জানি।”

    বিজেপির জয়ে লাড্ডু বিলি

    নভেম্বর মাসে নির্বাচন হয় পাঁচটি অঙ্গরাজ্যের বিধানসভার। তার মধ্যে রবিবার গণনা হয়েছে চারটি রাজ্যের বিধানসভার ভোট। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে জয়ী হয়েছে বিজেপি (BJP)। এদিন বিধানসভায় সেই জয়ই উদযাপন করেন বিজেপির বিধায়করা। বিতরণ করা হয় লাড্ডুও। এদিকে, এদিন অধিবেশনের শুরুতেই তপ্ত হয়ে ওঠে বিধানসভা। শীতকালীন অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করা হয়েছে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। তার জেরে যে মুখ্যমন্ত্রীকে বয়কট করা হবে, সেই ইঙ্গিত বিজেপির তরফে মিলেছিল আগেই। সেই মতো সোমবার প্রশ্নোত্তর-পর্বে মুখ্যমন্ত্রীকে লক্ষ্য করে ‘চোর’, ‘চোর’ স্লোগান দিতে থাকেন বিজেপি বিধায়করা। পরে ওয়াকআউট করেন বিধানসভা থেকে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘সনাতন ধর্মকে সম্মান না জানানোর পরিণতি’’! কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ভেঙ্কটেশ প্রসাদের

    এর আগে বিধানসভা থেকে ওয়াকআউট করে পদ্ম-বিধায়করা গিয়ে বসতেন বিধানসভার সিঁড়িতে। এদিন তা না করে তাঁরা চলে যান বিজেপি বিধায়কদের নিজেদের পরিষদীয় দলের ঘরে। সেখানেই স্লোগান দিতে থাকেন তাঁরা। প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহেই বিধানসভার ভেতরে ও বাইরে যে কোনও ধরনের বিক্ষোভ ও কর্মসূচির ক্ষেত্রে অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক করেছে বিধানসভা। তাই বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হলে তাতে শাস্তির মুখে পড়তে পারেন বিধায়করা। সেই কারণেই এদিন পরিষদীয় দলের ঘরে ঢুকে বিক্ষোভ দেখান পদ্ম বিধায়করা। তাঁরা জানিয়ে দেন, তাঁরা আর বিধানসভায় ঢুকবেন না। কারণ আজ মুখ্যমন্ত্রীকে বয়কট করেছেন তাঁরা (BJP)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Mary Millben: তিন রাজ্যে উড়েছে বিজেপির বিজয় কেতন, বিশ্বখ্যাত গায়িকার কণ্ঠেও মোদি-প্রশস্তি

    Mary Millben: তিন রাজ্যে উড়েছে বিজেপির বিজয় কেতন, বিশ্বখ্যাত গায়িকার কণ্ঠেও মোদি-প্রশস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেপ্টেম্বরের পর ডিসেম্বর। মাত্র তিন মাসের ব্যবধানে ফের একবার মোদি-স্তুতি ঝরে পড়ল অ্যাফ্রো-মার্কিন গায়িকা তথা নামী অভিনেত্রী মেরি মিলবেনের গলায় (Mary Millben)। তিন রাজ্যে বিজেপির জয়ের নেপথ্যের কারিগর যে তিনিই, তাও জানান এই গায়িকা।

    বিজেপির বিজয় নিশান

    নভেম্বরে শেষ হয়েছে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিসগড়, তেলঙ্গানা ও মিজোরামের বিধানসভা নির্বাচন। এর মধ্যে মিজোরাম বাদে বাকি চার রাজ্যের ফল ঘোষণা হয়েছে রবিবার। আজ, সোমবার গণনা চলছে মিজোরাম বিধানসভা নির্বাচনের ভোট। রবিবার যে চার রাজ্যের ফল ঘোষণা হয়েছে, তার মধ্যে তিনটিতেই জয়ী হয়েছে বিজেপি। গোহারা হেরেছে কংগ্রেস। সোনিয়া গান্ধীর দলের মুখরক্ষা হয়েছে কেবল তেলঙ্গানায়। তিন রাজ্যে বিজেপির বিজয়-কেতন ওড়ার যাবতীয় কৃতিত্ব দলীয় নেতৃত্বও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সুশাসনকে। এবার প্রায় একই স্বর শোনা গেল বিশ্বখ্যাত এই গায়িকার গলায় (Mary Millben)।

    গায়িকার কণ্ঠে মোদি-স্তুতি

    জয়ের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে মিলবেন লিখেছেন, “ভারতে আজ নির্বাচনের ফল বেরিয়েছে। বিজেপি রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে জয়ী হয়েছে। ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিপুল জয়েরই বার্তা দিয়েছে এই ফল।” তিনি এও লিখেছেন, “ভারত-আমেরিকা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের জন্য উনিই শ্রেষ্ঠ নেতা।”

    মিলবেনের কণ্ঠে মোদি-প্রশস্তি শোনা গিয়েছিল আগেও। ফিরে যাওয়া যাক জুন মাসে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আহ্বানে রাষ্ট্রীয় সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই অনুষ্ঠানে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত ‘জন-গণ-মন’ গেয়ে বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন এই অ্যাফ্রো-মার্কিন গায়িকা। প্রধানমন্ত্রীকে শ্রদ্ধাও জানিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুুন: ‘‘সনাতন ধর্মকে সম্মান না জানানোর পরিণতি’’! কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ভেঙ্কটেশ প্রসাদের

    মোদি ও মিলবেনের এই পারস্পরিক শ্রদ্ধা প্রদর্শন যে নিছক ফোটো-সেশনের জন্য নয়, তা বোঝা গিয়েছিল আরও তিন মাস পরে। সেপ্টেম্বর মাসে ভারতে আয়োজন হয়েছিল জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের। এই সম্মেলনে আফ্রিকান ইউনিয়নকে জি২০-র সদস্য পদ দেওয়ার প্রস্তাব দেয় ভারত। তখনও মিলবেন কণ্ঠে মোদি-প্রশস্তি শুনেছিল তামাম বিশ্ব। ভিডিও-বার্তায় এই গায়িকা-অভিনেত্রী (Mary Millben) বলেছিলেন, “জি২০-তে আফ্রিকান ইউনিয়নকে সদস্য হিসেবে অন্তর্গত করার প্রস্তাব দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অনেক ধন্যবাদ।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Assembly Elections 2023: নোটার চেয়েও কম ভোট বাম-ঝুলিতে, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়েই প্রশ্ন

    Assembly Elections 2023: নোটার চেয়েও কম ভোট বাম-ঝুলিতে, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়েই প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে কি ক্রমেই ব্রাত্য হয়ে পড়ছেন বামেরা? রবিবারের পর এমন প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক। কারণ গোবলয়ের তিন রাজ্যে খাতাই খুলতে পারেননি তাঁরা। হেরে গিয়েছে নোটার প্রাপ্ত ভোটের কাছেও। একটি রাজ্যে অবশ্য পাঙ্গা নিয়েছে সমানে সমানে (Assembly Elections 2023)।

    ইন্ডি জোটের ভবিষ্যৎ নিয়েই প্রশ্ন

    রবিবারই ঘোষণা হয়েছে চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল। এই রাজ্যগুলির মধ্যে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড়ে হইহই করে জিতেছে বিজেপি। তেলঙ্গানার রাশ গিয়েছে কংগ্রেসের হাতে। প্রত্যাশিতভাবেই ইন্ডি জোটের ভবিষ্যৎ নিয়েই প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। এই ইন্ডি জোট গঠনের অন্যতম উদ্যোক্তা বামেরা। সেই বামেদের করুণ হালে লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’, কতটা ছাপ ফেলতে পারবে, তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন।

    বামেদের করুণ হাল

    অথচ পাঁচ বছর আগেও বামেদের দশা এমন ছিল না। গত বিধানসভা নির্বাচনে রাজস্থানে সীতারাম ইয়েচুরির দল পেয়েছিল ২টি আসন। বৈধ ভোটের ১.২ শতাংশ পেয়েছিল তারা। আর এবার ১১টি আসনে লড়ে জয় তো আসেইনি, উল্টে গেলবারের চেয়েও এবার কমেছে প্রাপ্ত ভোটের হার। এবার এ রাজ্যে সিপিএমের প্রাপ্ত ভোটের হার ০.৯৬ শতাংশ। নোটায়ও ভোট পড়েছে এই হারেই। অর্থাৎ নোটা বনাম বাম লড়াই হয়েছে সমানে সমানে!

    মরুরাজ্যে মুখরক্ষা (Assembly Elections 2023) হলেও, বাকি তিন রাজ্যে শোচনীয় ফল হয়েছে লালপার্টির। এই তিন রাজ্যে বামেদের প্রাপ্ত ভোটের হার নোটার চেয়েও কম। যার অর্থ, কোনও প্রার্থীই পছন্দ হয়নি বলে যাঁরা নোটায় ভোট দিয়েছিলেন, তাঁদের চেয়েও কম সংখ্যক মানুষ পছন্দ করছেন বামেদের। সীতারাম ইয়েচুরির রাজ্য তেলঙ্গানায় যেখানে নোটায় ভোট পড়ছে ০.৭৩ শতাংশ, সেখানে কাস্তে-হাতুড়ি প্রার্থীরা পেয়েছেন মাত্র ০.২২ শতাংশ ভোট। মধ্যপ্রদেশে নোটায় পড়েছে ০.৯৮ শতাংশ ভোট। সেখানে লালপার্টি পেয়েছে ০.০১ শতাংশ ভোট। ছত্তিসগড়ে কাস্ত-হাতুড়ির প্রার্থীরা যেখানে পেয়েছেন ০.০৪ শতাংশ ভোট, সেখানে নোটায় ভোট পড়েছে ১.২৬ শতাংশ।

    আরও পড়ুুন: প্রবল বেগে এগোচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম! রাজ্যে বৃষ্টির পূর্বাভাস, ল্যান্ডফল কখন?

    যে চার রাজ্যের ফল ঘোষণা হয়েছে রবিবাসরীয় সন্ধ্যায়, সেই রাজ্যগুলির মধ্যে তিনটিতে মূল লড়াই হয়েছে বিজেপির সঙ্গে কংগ্রেসের। আর তেলঙ্গানায় লড়াই হয়েছে শাসক দল ভারত রাষ্ট্র সমিতির সঙ্গে কংগ্রেসের। এখানে কয়েকটি আসনে অবশ্য পদ্ম ফুটিয়েছেন বিজেপি নেতারা। গোবলয়ে কোনও কালেই আহামরি ফল করেননি বামেরা। তবে যেটুকু ভোট ছিল, সেটুকুও খোয়ানোয় এ তল্লাটে বামেদের কঙ্কালসার চেহারাটাই আরও প্রকট হল বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের (Assembly Elections 2023)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Acharya Pramod Krishnam: “কংগ্রেস অভিশাপে নিমজ্জিত”! শীর্ষ নেতত্বকে তোপ দলেরই নেতার

    Acharya Pramod Krishnam: “কংগ্রেস অভিশাপে নিমজ্জিত”! শীর্ষ নেতত্বকে তোপ দলেরই নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সনাতন ধর্মকে অবহেলার করার জন্যই কংগ্রেসের এই পরাজয়। এই ট্যুইট-বার্তা যাঁর, তিনি বিজেপির কোনও নেতা নন। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির বিরুদ্ধে এই তোপ দেগেছেন কংগ্রেস নেতা তথা ধর্মগুরু আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণম (Acharya Pramod Krishnam)। রবিবারই ফল ঘোষণা হয়েছে মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, রাজস্থান ও তেলঙ্গানা বিধানসভা নির্বাচনের। এর মধ্যে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে উড়েছে গেরুয়া নিশান। আক্ষরিক অর্থেই ধরাশায়ী হয়েছে কংগ্রেস। তার পরেই গর্জে উঠেছেন দলের ধর্মগুরু নেতা।

    কংগ্রেসকে তোপ ধর্মগুরুর

    রবিবাসরীয় সন্ধেয় কংগ্রেসের লাভ বলতে কেবলই তেলঙ্গনার রাশ। বাকি তিন রাজ্যে ভূলুণ্ঠিত হয়েছে সোনিয়া গান্ধীর দল। লোকসভা নির্বাচনের আগে যাকে অশনি সঙ্কেত হিসেবেই দেখছেন কংগ্রেস নেতারা। চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের এই ফল সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে কৃষ্ণম লিখেছেন, “কংগ্রেস অভিশাপে নিমজ্জিত। সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করতে গিয়ে দলটি ডুবেছে।” কংগ্রেসের বিরুদ্ধে জাতপাতের রাজনীতির অভিযোগও করেন তিনি। তার ফলই কংগ্রেসকে ভুগতে হচ্ছে বলে মনে করেন কৃষ্ণম। তাঁর মতে, যাঁরা সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেন, তাঁরা ভারত বিরোধী। সনাতন ধর্ম ছাড়া হিন্দুদের কল্পনা করা যায় না। সনাতন ধর্ম বিরোধীদের রাবণের বংশধর বলেও কটাক্ষ করেছিলেন এই কংগ্রেস নেতা। সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করায় তাঁদের ধ্বংস যে নিশ্চিত, সেই ভবিষ্যৎবাণীও করেছিলেন কৃষ্ণম (Acharya Pramod Krishnam)।

    রাজনাথের বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন কৃষ্ণম

    প্রসঙ্গত, উনিশের লোকসভা নির্বাচনে লখনউ কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী রাজনাথ সিংহের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন কংগ্রেসের এই ধর্মগুরু নেতা। রাজনাথের কাছে গোহারা হারেন তিনি। তবে বিজেপির এই হেভিওয়েট প্রার্থীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ময়দানে নেমে খবরের শিরোনামে চলে এসেছিলেন কৃষ্ণম। তার পর থেকে কংগ্রেসের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নেতাদের সঙ্গে দেখা যায় তাঁকে। মাঝে মধ্যে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে জায়গা করে নেন মিডিয়ায়।

    আরও পড়ুুন: রাজস্থানের যোগী! বালকনাথ কি বসতে চলেছেন মরুরাজ্যের কুর্সিতে?

    যেমন করেছিলেন এই তো সেপ্টেম্বর মাসে। সেই সময় সনাতন ধর্ম নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের ছেলে দয়ানিধি। সেই সময় কৃষ্ণম তাক করেছিলেন কংগ্রেস নেতাদেরও। দলীয় নেতৃত্বের বিরুদ্ধে রাম ও হিন্দুদের ঘৃণা করার অভিযোগ এনেছিলেন এই ধর্মগুরু। হিন্দু ধর্মীয় গুরুদেরও অপমান করা হচ্ছে বলে আক্রমণ শানিয়েছিলেন দলের বিরুদ্ধে। তিন রাজ্যে কংগ্রেস হারতেই ফের সরব হলেন কৃষ্ণম (Acharya Pramod Krishnam)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “জয়ী হয়েছে সব কা সাথ, সবকা বিকাশের ভাবনা”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “জয়ী হয়েছে সব কা সাথ, সবকা বিকাশের ভাবনা”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন রাজ্যে গেরুয়া ঝড়। নেপথ্যের কারিগর তিনিই। তার পরেও জনতার কাছে নতজানু হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবাসরীয় সন্ধ্যায় বিজেপির সদর দফতরে তিনি এলেন। মঞ্চে উঠেই জয়গান গাইলেন ‘সব কা সাথ সবকা বিকাশের’।

    সব কা সাথ সবকা বিকাশের ভাবনা

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ সব কা সাথ সবকা বিকাশের ভাবনা জিতেছে। আজ সততা জিতেছে। সমস্ত ভোটারদের প্রণাম করি। মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ের মানুষ বিজেপিকে ভালবাসা দিয়েছে। তেলঙ্গনায়ও বিজেপির প্রতি সমর্থন প্রতিনিয়ত বাড়ছে। আমাদের সৌভাগ্য যে এত ভালবাসা পেয়েছি, বিশ্বাস পেয়েছি। এরপর আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। আজও আমার মনে এই ভাবনা রয়েছে।” তিনি বলেন, “এই নির্বাচনে দেশকে জাতি দিয়ে ভাগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল। আমি বলেছিলাম ৪ জাতি আমার জন্য সব থেকে বড়। নারী, যুবক, কৃষক ও গরিব পরিবাররা আমাদের ওপর ভরসা রেখেছে। এই চার জাতিকে শক্ত করলেই দেশ শক্ত হবে। এই চার জাতিই বিজেপির ওপর ভরসা রেখেছে। এই জয়ে মহিলারা নিজেদের জয় দেখছেন।”

    “আজকের হ্যাট্রিক চব্বিশের হ্যাট্রিক”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজকের হ্যাট্রিক চব্বিশের হ্যাট্রিককে নিশ্চিত করেছে। অনিয়ম, তোষণ ও পরিবারতন্ত্র নিয়ে সাধারণ মানুষ জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে। কেন্দ্র সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই মানুষ সমর্থন করছে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানুষ ভোটবাক্সে জবাব দিয়েছেন।” প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় চলে এসেছে ‘ইন্ডি’ জোটও। তিনি বলেন, “যারা দুর্নীতিগ্রস্তদের সঙ্গে জোট বাঁধছে তাদের জবাব দেবে মানুষ।” উন্নয়নের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনার স্বপ্ন আমার সংকল্প। আপনাদের স্বপ্নপূরণ আমাদের সংকল্প তপস্যা। আজ গ্রামে গ্রামে অপটিক্যাল ফাইবার পৌঁছেছে। সমস্ত গরিব মানুষকে আগামী পাঁচ বছর বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হবে। প্রতিটি বাড়িতে জল পৌঁছে দেওয়া হবে। আজ দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমি পিছনে হঠতে শিখিনি।”

    আরও পড়ুুন: পদ্মময় গোবলয়ের তিন রাজ্য, কেবল দক্ষিণেই মুখরক্ষা কংগ্রেসের

    তিনি (PM Modi) বলেন, “ভারতের মানুষ স্থায়ী সরকার চান। স্থায়িত্ব চান সবাই। ভারতের কোনও নাগরিক আমাদের উন্নয়নযাত্রায় পিছিয়ে পড়বেন না। সবার জন্য সরকার। সবার জন্য উন্নয়ন। সবাই বলছে, মোদির গ্যারান্টি দেওয়া গাড়ি সবার দ্বারে দ্বারে আসছে। দেশের সফলতার গাড়ি হবে। এটাও মোদির গ্যারান্টি। যেখানে বিশ্বাস খতম হয়, সেখানে মোদির গ্যারান্টি শুরু হয়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sikkim Flood: হড়পা বানে ভেসে যাওয়া ৭৭ জনের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে সিকিম সরকার

    Sikkim Flood: হড়পা বানে ভেসে যাওয়া ৭৭ জনের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে সিকিম সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাস দুয়েক আগে প্রকৃতির তাণ্ডবে বিপর্যস্ত হয়েছিল উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি রাজ্য সিকিম। হড়পা বানের (Sikkim Flood) তোড়ে ভেসে গিয়েছিলেন ৭৭ জন মানুষ। বিপর্যয়ের দু’ মাস পরেও হদিশ মেলেনি তাঁদের। নিখোঁজ এই মানুষরা সম্ভবত মারা গিয়েছেন। শনিবার এ কথা জানালেন সিকিমের মুখ্য সচিব ভিবি পাঠক।

    ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত সরকারের

    নিখোঁজ এই মানুষদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে চলেছে সরকার। এছাড়াও ওই পরিবারগুলি পাবে আরও বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা। প্রকৃতির রোষের শিকার হয়েছিল উত্তরাখণ্ড এবং হিমাচল প্রদেশও। সেখানেও নিখোঁজদের জীবিত নেই ধরে নিয়ে ক্ষতিপূরণ দিয়ে দিয়েছে সরকার। এবার সেই পথেই হাঁটছে সিকিম সরকার। চুংথাং হিমালয়ে রয়েছে দক্ষিণ লোনাক হ্রদ। অক্টোবরের ৪ তারিখে হিমবাহী এই হ্রদের ওপর ভেঙে পড়ে মেঘ। তার জেরে ব্যাপক বৃষ্টি হয় সিকিমে।

    হড়পা বান 

    পাহাড়ি নদীতে নামে হড়পা বান। বানের তোড়ে ভেসে যান অনেক মানুষ। প্রচুর মানুষকে উদ্ধার করা গেলেও ৭৭ জন মানুষের খোঁজ মেলেনি এখনও। দুটি দেহ উদ্ধার হয়েছিল অনেক পরে। যদিও (Sikkim Flood) দেহ শনাক্ত করা যায়নি। প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে নিখোঁজদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। রাজ্য সরকারের তরফ থেকে দেওয়া হচ্ছে আরও ৪ লক্ষ করে টাকা। মুখ্য সচিব বলেন, “উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল প্রদেশে যেভাবে নিখোঁজ মানুষদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে, আমরাও সেই পদ্ধতিতে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। নিখোঁজদের ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়ার পর তাঁদের পরিবার পাবে অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও।

    আরও পড়ুুন: সরকারি মঞ্চে অভিষেকের ছবি! প্রশাসনের ভূমিকায় উঠছে প্রশ্ন

    জানুয়ারির মধ্যেই এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলে আশা করি।” তিনি জানান, যাঁদের পরিবারের লোকজন নিখোঁজ, তাঁদের প্রথমে স্থানীয় থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করতে হবে। তার পর যাবতীয় খোঁজখবর নেওয়া হবে। তার পরেই দেওয়া হবে ডেথ সার্টিফিকেট। সেই সার্টিফিকেট দাখিল করলেই মিলবে ক্ষতিপূরণ। মুখ্যসচিব জানান, নিখোঁজদের মধ্যে যাঁরা সিকিমের স্থায়ী বাসিন্দা নন, তাঁদের পরিবারকে তাঁদের রাজ্যের স্থানীয় থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করতে হবে। সেটাই এ রাজ্যে চলে আসবে পরীক্ষার জন্য (Sikkim Flood)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share